Tag: Mumbai

Mumbai

  • Love Jihad: ফের লাভ জিহাদের বলি যুবতী, পুনম খুনে কাঠগড়ায় নিজাম

    Love Jihad: ফের লাভ জিহাদের বলি যুবতী, পুনম খুনে কাঠগড়ায় নিজাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের লাভ জিহাদের (Love Jihad) বলি যুবতী। এবার ঘটনাস্থল টিনশেল টাউন মুম্বই। নভি মুম্বইয়ের উরান শহরের ঘটনা। কম্বলে মোড়া অবস্থায় উদ্ধার হয় বছর সাতাশের পুনম ক্ষীরসাগরের ক্ষতবিক্ষত দেহ। জানা গিয়েছে, নিজাম নামে পেশায় ট্যাক্সিচালক এক যুবকের সঙ্গে বছর চারেক ধরে সম্পর্ক ছিল পুনমের। ঘটনার জেরে মুম্বইবাসীর স্মৃতিতে ফের টাটকা হয়ে উঠল দিল্লির শ্রদ্ধা ওয়ালকর খুনের ঘটনা।

    পুনমকে নিয়ে যায় নিজাম (Love Jihad)

    জানা গিয়েছে, ১৮ এপ্রিল নিজাম মানখুর্দ এলাকা থেকে পুনমকে নিয়ে যায় ঠানে জেলার কল্যাণ এলাকায়। তার পরের দিনই উদ্ধার হয় পুনমের লাশ। উরান এলাকায় কম্বলে মোড়া অবস্থায় পড়েছিল তাঁর দেহ। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে খবর পেয়ে  ২৫ এপ্রিল (Love Jihad) ওই যুবতীর পচাগলা দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ১৯ এপ্রিল পুনম নিখোঁজ হয়েছেন বলে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয় তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ের বাসিন্দা নিজামের নাম। পেশা সূত্রে সে থাকে মুম্বইয়ে। নিজামকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    নিজাম বিবাহিত, রয়েছে সন্তানও

    জানা গিয়েছে, নিজাম যে বিবাহিত, তা জানতেন না পুনম। নিজামের যে একটি সন্তান রয়েছে, তাও জানতেন না ওই যুবতী। নিজামের সঙ্গে পুনমের আলাপ ফোনে। পরে সম্পর্ক গাঢ় হয়। নিজের বিবাহিত জীবনের কথা চেপে যায় নিজাম। মহারাষ্ট্রের মন্ত্রিসভার সদস্য তথা বিজেপি নেতা মঙ্গল প্রভাত লোধা দেখা করেন পুনমের পরিবারের সঙ্গে। আশ্বাস দেন পাশে থাকার। তিনিই জানান, নিজামই পুনমকে কল্যাণ এলাকায় নিয়ে গিয়েছিল। সেখানেই ঘটে খুনের ঘটনা। শহরে রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশির ভিড় বাড়ায় যে এই ঘটনা ঘটছে, তাও জানান তিনি।

    আরও পড়ুুন: আমেঠি, রায়বরেলিতে প্রার্থী হতে চাইছেন না রাহুল, প্রিয়ঙ্কা! কেন জানেন?

    ২০২২ সালের ২০ নভেম্বর দিল্লির ছতরপুরের কাছের জঙ্গল থেকে উদ্ধার হয়েছিল নিখোঁজ তরুণী শ্রদ্ধা ওয়ালকারের দেহ। শ্রদ্ধাকে হত্যার অভিযোগ উঠেছিল, তাঁরই ছায়াসঙ্গী আফতাব আমিন পুনাওয়ালার বিরুদ্ধে। পুলিশের চার্জশিটেও বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ১৮ মে দিল্লির মেহেরৌলিতে একত্রবাসে থাকা প্রেমিকা শ্রদ্ধাকে খুন করেন আফতাব। আমেরিকার এক ওয়েব সিরিজ থেকে প্রেরণা পেয়ে শ্রদ্ধাকে ৩৫ টুকরো করেছিল আফতাব (Love Jihad)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Govinda: শিন্ডের সঙ্গে সাক্ষাৎ, শিবসেনায় যোগ দিলেন বলিউড তারকা গোবিন্দা 

    Govinda: শিন্ডের সঙ্গে সাক্ষাৎ, শিবসেনায় যোগ দিলেন বলিউড তারকা গোবিন্দা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ বছর বাদে লোকসভা ভোটের আগে (Lok Sabha Election 2024) রাজনীতিতে ফের কামব্যাক গোবিন্দার। মুম্বইয়ের ভিরারের ছেলে গোবিন্দার (Govinda)। পুরো নাম গোবিন্দ অরুণ আহুজা। বৃহস্পতিবার সকালে ‘হিরো নম্বর ওয়ান’ দেখা করেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে তথা শিবসেনা নেতার সঙ্গে। তারপরই আনুষ্ঠানিক ভাবে শিবসেনার শিন্ডে শিবিরে যোগ দিলেন বলিউড তারকা গোবিন্দা। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে তাঁকে প্রার্থী করা হতে পারে। 

    ভোটে প্রার্থী গোবিন্দা!

    শিন্ডেসেনা সূত্রের খবর, লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) মুম্বই উত্তর-পশ্চিম কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করা হতে পারে গোবিন্দাকে। ২০০৪ সালের লোকসভা ভোটে মুম্বই উত্তর কেন্দ্র থেকে কংগ্রেসের প্রার্থী হিসাবে রাজনীতির পথে যাত্রা শুরু হয়েছিল গোবিন্দার (Govinda)। হারিয়েছিলেন, অটল বিহারী বাজপেয়ী মন্ত্রিসভার সদস্য, জনপ্রিয় নেতা রাম নায়েককে। গোবিন্দার যোগদানের পর শিবসেনা নেতা তথা মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে বলেন, ‘‘গোবিন্দা আজ আমার সঙ্গে দেখা করে আমাকে জানিয়েছেন যে মুম্বই বদলে যাচ্ছে। ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটছে। এই সমস্ত কাজ গোবিন্দাকে প্রভাবিত করেছে। রাজ্যেও উন্নয়নের কাজ চলছে পুরোদমে। তাই তিনি আজ আমাদের সঙ্গে এসেছেন ।’’ একনাথের আরও দাবি, শিবসেনাকে মানুষের কাছে আরও বেশি করে তুলে ধরার কাজ করবেন গোবিন্দা৷ মানুষের পাশে থেকে তাঁদের হয়ে কাজ করতে চান বলিউড তারকা।

    আরও পড়ুন: ‘কংগ্রেসকে প্রত্যাখ্যান করেছে ১৪০ কোটি ভারতীয়’, আইনজীবীদের চিঠির পর তোপ মোদির

    ২০১৪ এবং ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) মুম্বই উত্তর-পশ্চিম কেন্দ্রে বিজেপির সমর্থনে জয়ী হয়েছিলেন শিবসেনার গজানন কিরীটকর। শিবসেনার ভাঙনের পরে তিনি রয়েছেন উদ্ধব ঠাকরের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা (ইউবিটি)-তে। লোকসভা ভোটে ওই কেন্দ্রে গজাননের ছেলে অমলকে প্রার্থী ঘোষণা করেছেন উদ্ধব। এখন দেখার গোবিন্দাকে (Govinda) প্রার্থী করা হলে, তাঁর ‘হিরো নম্বর ওয়ান’ ইমেজ কীভাবে কাজে লাগান তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Mumbai: বেজিং-কে টপকে শীর্ষে মুম্বই, এশিয়ায় কোটিপতিদের রাজধানী ভারতের বাণিজ্য নগরী

    Mumbai: বেজিং-কে টপকে শীর্ষে মুম্বই, এশিয়ায় কোটিপতিদের রাজধানী ভারতের বাণিজ্য নগরী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেজিং (Beijing)-কে টপকে এশিয়ায় বিলিওনিয়ারদের রাজধানীর (Asia’s billionaire capital) শিরোপা ছিনিয়ে নিল মুম্বই (Mumbai)। সেই সঙ্গে ঢুকে পড়ল আর্থিকভাবে এগিয়ে থাকা বিশ্বের প্রথম তিনটি শহরের তালিকাতেও। সম্প্রতি হুরান গ্লোবাল রিচ লিস্ট ২০২৪ (Hurun Global Rich List 2024) প্রকাশিত হয়েছে। তাতেই দেখা গিয়েছে শতকোটি ডলার সম্পদের মালিকের সংখ্যায় বেজিংকে পিছনে ফেলে দিয়েছে মুম্বই।

    এগোচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি

    কেন্দ্রে মোদি (PM Modi) সরকারের হাত ধরে ভারতের অর্থনীতি যে এগোচ্ছে এই তালিকা তার প্রমাণ। হুরান গ্লোবাল রিচ লিস্ট ২০২৪ অনুযায়ী, রেকর্ড গতিতে উত্থান হয়েছে ভারতের কোটিপতিদের। গতবছরের তুলনায় এই বছর প্রায় ১০০ জন বিলিওনিয়ার বেরিয়েছে দেশ থেকে। আর বেজিং-কে টপকে এশিয়ায় বিলিওনিয়ারদের রাজধানীর তকমা ছিনিয়ে নিয়েছে ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বই (Mumbai)। বর্তমানে চিনের রাজধানী বেজিংয়ে যখন ৯১ জন বিলিওনিয়ার রয়েছেন তখন ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বইয়ে বসবাস করছেন ৯২ জন।

    আর্থিকভাবে এগিয়ে মুম্বই

    বিশ্বে আর্থিকভাবে এগিয়ে থাকা শহরগুলির মধ্যে তিন নম্বর স্থানে রয়েছে মুম্বই (Mumbai)। বিশ্বে সবথেকে বেশি বিলিওনিয়ারের বাস নিউ ইয়র্কে। ১১৯ জন কোটিপতির ঠিকানা হল এই শহর। আর দ্বিতীয় স্থানে আছে লন্ডন (৯৭)। এর পরের স্থানে আছে মুম্বই। এই সাফল্যের সৌজন্যে চিন ও আমেরিকার পর ভারত বিলিওনিয়ারদের তৃতীয়তম স্থানে থাকা দেশ। ভারতের ধনকুবেরদের মধ্যে শীর্ষে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি। যাঁর মোট সম্পদের মূল্য ১১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ৮৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সম্পদ-সহ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আদানি গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। মাত্র এক বছরে তাঁর সম্পদ বেড়েছে প্রায় ৩৩ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: সপ্তাহের শেষেই তাপমাত্রা ৩৬-৪০ ডিগ্রি, কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে চড়ছে পারদ

    দিল্লির রেকর্ড

     নয়াদিল্লিও ইতিহাসে প্রথমবারের মতন ঢুকে পড়েছে আর্থিকভাবে এগিয়ে থাকা বিশ্বের টপ ১০টি শহরের মধ্যে। সেখানে প্লাম বিচ, ইস্তানবুল, মেক্সিকো সিটি এবং মেলবোর্ন স্থান পেয়েছে প্রথম ৩০টি শহরের মধ্যে। গত বছরের তুলনায় মুম্বইয়ের সম্পদ যেখানে ৪৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে সেখানে বেজিং-এর কমেছে ২৭ শতাংশ। এই বছর চিনে যেখানে ৫৫ জন নতুন বিলিওনিয়ার উঠে এসেছেন সেখানে ভারত সাক্ষী থেকেছে নতুন ৯৪ জন বিলিনিয়ারের উত্থানের। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Begging: মুম্বইয়ের পথে ভিক্ষাবৃত্তি করেই সাড়ে ৭ কোটির মালিক! চেনেন এই ভরতকে?

    Begging: মুম্বইয়ের পথে ভিক্ষাবৃত্তি করেই সাড়ে ৭ কোটির মালিক! চেনেন এই ভরতকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিক্ষুক শব্দটির সঙ্গে পরিচিত সকলেই। আর এই শব্দটি মাথায় আসতেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে জরাজীর্ণ শরীর, ছেঁড়া জমাকাপড়, চরম দরিদ্র কোনও মানুষের চেহারা। ভারতের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশে ভিখারিদের এখনও চোখে পড়ে। রেলওয়ে স্টেশন, বাসস্ট্যান্ড, মন্দির- কোনও জায়গা বাদ নেই। চলার পথে হাত পেতে টাকা, খাবার চাওয়াটাই ভিক্ষুকের (Begging) পরিচয় প্রকাশ্যে আনে। কিন্তু আজ আমরা এমন এক ভিক্ষুকের সম্পর্কে জানব, যিনি ভিক্ষা করে আজ দেশের ধনী ভিক্ষুকের তকমা পেয়েছেন। যিনি নাকি ভিক্ষাবৃত্তি করেই বর্তমানে কোটি কোটি টাকার মালিক। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি।মুম্বইয়ের ভরত জৈন আজ ভারতের ধনী ভিক্ষুকের পরিচয় পেয়েছেন।l মুম্বইয়ের রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করে কীভাবে তিনি এত সম্পত্তির মালিক হলেন, তা সবাইকেই অবাক করে।

    কেনই বা তিনি ভিক্ষা করেন? (Begging)

    ভরতের আকাশছোঁয়া সম্পত্তির পরিমাণ দেখে অবাক হন বহু মানুষ। কেউ ভালো চোখে, কেউ বা খারাপ চোখেই দেখেন ব্যাপারটিকে। ভরতের প্রথমের দিনগুলি কিন্তু মোটেও বর্তমানের মতো ছিল না। অনেক অভাব-অনটনের মধ্যে দিন কাটত তাঁর পরিবারের, জুটত না দু’বেলার খাবার, পরিবার নিয়ে পথে বসে যাওয়ার মতো অবস্থা ছিল তাঁর। টাকাপয়সার অভাবে পড়াশোনাও করতে পারেননি ভরত। তাই সব ইচ্ছাকে বিসর্জন দিয়ে পরিবার ও নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার উদ্দেশ্যেই ভিক্ষাবৃত্তি বেছে নিতে বাধ্য হন তিনি। দীর্ঘদিন থেকে ভরত মুম্বইয়ের রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করছেন। তাঁর নম্র আচরণ অনেক মানুষকে আকর্ষণ করত। ফলে মানুষ তাঁকে ভালোবেসেই ভিক্ষাপ্রদান করত। সেই ভিক্ষার টাকা তিনি অসৎ পথে ব্যয় না করে সঞ্চয় করতে শুরু করেন। আজ তার ফলস্বরূপ ভরতের সম্পত্তির পরিমাণ ৭.৫ কোটি। শুনতে অবাক লাগলেও ভিক্ষা করেই তিনি মাসে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা ইনকাম করেন। শুধু তাই নয়, মুম্বইয়ের থানেতে রয়েছে তাঁর দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট। সেখানে তিনি তাঁর বাবা, স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে বাস করেন। আবার থানেতে দুটি দোকানও আছে তাঁর,  যেগুলি ভাড়া দেওয়া আছে। সেখান থেকেও তিনি মাসিক ৩০ হাজার টাকা আয় করেন। প্রতিদিন তিনি ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা করে ভিক্ষা (Begging) আদায় করেন।

    কেন তিনি এত সম্পত্তির মালিক হয়েও ভিক্ষা করেন? (Begging)

    মুম্বই ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস ও আজাদ ময়দানের মতো জায়গায় এখনও ভরতকে ভিক্ষা করতে দেখা যায়। এত বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির মালিক হয়েও এখনও পর্যন্ত তিনি ভিক্ষাবৃত্তি ছাড়েননি।  এক থেকে দু’ঘণ্টা ভিক্ষা করেই তিনি দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা ইনকাম করেন। তাঁর দুই ছেলে বর্তমানে কনভেন্ট স্কুলে পড়াশোনা করে। ভরত তাঁর পরিবারের সঙ্গে পারেলের একটি 1BHK ফ্ল্যাটে বসবাস করেন। পরিবারে অন্যান্য সদস্যরা স্টেশনারি দোকান চালান, অভাব -অনটনের লেশমাত্র নেই ভরতের। পরিবারের সবাই তাঁকে বর্তমানে ভিক্ষাবৃত্তি (Begging) থেকে সরে আসার আর্জি জানালেও তিনি তাঁর সিদ্ধান্তে অনড় থেকেছেন। ভরতের মতে, নিজের অতীতকে কখনই ভুলে যেতে চান না। তাই আজও তিনি সেই একইভাবে ভিক্ষাবৃত্তি চালিয়ে যাচ্ছেন রাস্তায় রাস্তায়। বাকি বিচার মানুষের ওপরেই ছেড়ে দিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tanuja: মুম্বইয়ের হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী কাজলের মা তনুজা, ভক্ত মহলে উদ্বেগ

    Tanuja: মুম্বইয়ের হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী কাজলের মা তনুজা, ভক্ত মহলে উদ্বেগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসুস্থ হয়ে মুম্বইয়ের হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী কাজলের মা তনুজা (Tanuja)। সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার বিকেলে তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। বর্তমানে তিনি আইসিইউতে রয়েছেন। উল্লেখ্য, তাঁকে ২০১৮ সালে শেষ ‘সোনার পাহাড়’ বাংলা ছায়াছবিতে কাজ করতে দেখা গিয়েছে।

    জুহু হাসপাতাল সূত্রে কী খবর (Tanuja)?

    মুম্বই জুহু হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিনেত্রী তনুজা (Tanuja) বার্ধক্যজনিত কারণে শারীরিক ভাবে অসুস্থ হয়েছেন। তাঁকে চিকিৎসকদের নজরে রাখা হয়েছে। তবে সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, তিনি এখন ভালো রয়েছেন, চিন্তার তেমন কোনও কারণ নেই। তাঁর পরিস্থিতি আপাতত স্থিতিশীল।

    বেশ জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন তনুজা

    চলচ্চিত্র পরিচালক কুমারসেন সমর্থ এবং অভিনেত্রী শোভনা সমর্থের মেয়ে হলেন তনুজা সমর্থ (Tanuja)। ১৯৭৩ সালে চিত্র পরিচালক সমু মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল তনুজার। তাঁদের দুই কন্যাসন্তান কাজল এবং তানিশা। ১৯৫০ সাল থেকে ‘হামারি বেটি’ সিনেমা দিয়ে কাজের শুরু তনুজার। ১৯৬০ সালে নিজের মা শোভনার ‘ছাবিলি’ সিনেমাতে অভিনয় করেছিলেন তনুজা। এছাড়াও ১৯৬১ সালে ‘হামারি ইয়াদ আয়েগি’ ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। অভিনয়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন।

    বাংলা সিনেমাতেও কাজ করেছেন তনুজা

    তনুজা (Tanuja) হিন্দি সিনেমার পাশাপাশি বাংলা সিনেমায়ও অনেক কাজ করেছেন। ১৯৬৩ সালে উত্তম কুমারের সঙ্গে ‘দেয়া নেয়া’ ছবিতে অভিনয় করেন। এরপর ১৯৬৭ সালে ‘অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি’, ১৯৬৯ সালে ‘তিন ভুবনের পারে’ এবং ‘প্রথম কদম ফুল’, ১৯৭০ সালে ‘রাজকুমারী’ সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। অভিনয় করে প্রচুর দর্শকদের মন জয় করেছেন তিনি। এছাড়াও ‘বাহারে ফির ভি’, ‘জুয়েল থিফ’, ‘হাতি মেরে সাথী’ ‘মেরে জীবন সাথী’-সহ একাধিক সিনেমায় অভিনয় করে সম্মানিত হয়েছেন। তবে ১৯৬৭ সালের ‘জুয়েল থিফ’ সিনেমায় সহ অভিনেত্রী হিসাবে ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হন তিনি। আবার ১৯৬৯ সালে ‘প্যায়সা ইয়া পেয়ার’ ছবির জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান তনুজা। তাঁর অসুস্থতায় ভক্ত মহলে উদ্বেগের ছায়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ganesh Chaturthi: মুম্বইয়ে ৬৯ কেজি সোনা, ৩৬৬ কেজি রুপোয় মোড়া গণেশের মূর্তি!

    Ganesh Chaturthi: মুম্বইয়ে ৬৯ কেজি সোনা, ৩৬৬ কেজি রুপোয় মোড়া গণেশের মূর্তি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বইয়ের সব থেকে বড় বাজেটের গণেশ চতুর্থীর (Ganesh Chaturthi) পুজো কোনটা জানা আছে? এই বছর কিং সার্কেলের গণেশ পুজো হল ভারতের সব থেকে ধনী পুজো। ৬৯ কেজি সোনা এবং ৩৩৬ কেজি রুপো দিয়ে তৈরি হয়েছে জিএসবি-র সেবা মণ্ডপের গণপতি মূর্তি। এই বছর পুজো ৬৯ তম বর্ষে পদার্পণ করেছে বলে জানা গেছে। বিরাট গণেশ তাক লাগিয়েছে ভক্তদের। দর্শনার্থীদের মধ্যেও দেখা গেছে ঠাকুর দেখার তীব্র উচ্ছ্বাস। সামজিক মাধ্যমেও এই পুজোর ছবি প্রচুর বিনিময় হচ্ছে বলে জানা গেছে। 

    মুম্বইয়ের সব থেকে ধনী গণপতি (Ganesh Chaturthi)

    বাণিজ্য নগরীর সব থেকে বড় উৎসব হল গণেশ চতুর্থীর (Ganesh Chaturthi) সিদ্ধিদাতা গণেশের পুজো। এই বছর মুম্বইয়ের সব থেকে বড় বাজেটের পুজো হল জিএসবির পুজো। এই মণ্ডপের বিশেষ আকর্ষণ হল, বিশাল গণেশ মূর্তি। সেই সঙ্গে এই বছরের বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে গণেশের জন্য রুপো এবং সোনা অলঙ্কার ব্যবহার করা হয়েছে। এই মূর্তির জন্য মোট ৩৬০ কোটি টাকার বিমা করা হয়েছে। মূর্তি যে সোনা এবং রুপো দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে, সেই অলঙ্কারের জন্য ৩৮.৪৭ কোটি টাকার বিমা করা হয়েছে। এই ধনী গণপতি মূর্তি সকলের নজর কেড়েছে।

    জিএসবির পুজো কমিটির বক্তব্য

    মুম্বাইয়ের জিএসবির পুজো কমিটির পক্ষ থেকে আমিত ডি পাই বলেন, “গণেশের (Ganesh Chaturthi) জন্য আমরা বিমা করেছি, যার পরিমাণ ৩৬০ কোটি। এই মোটা অঙ্কের বিমা মূলত মন্দিরে দর্শনার্থীদের সুরক্ষার কথাকে ভেবেই করা হয়েছে। এছাড়াও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কথা মাথায় রেখে ২ কোটি টাকার বিমা করা হয়েছে। দুর্ঘটনার কথা ভেবে ২৮৯.৫০ কোটি টাকার কথা ভাবা হয়েছে।” উল্লেখ্য এত বড় মূর্তি যদি ভূমিকম্প বা বৃষ্টির কারণে ক্ষতি হয়, সেই কথা ভেবেই এই বিমার কথা ভাবা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এই মূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হলে আশেপাশের মানুষের মধ্যেও প্রভাব পড়তে পারে। তাই নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত বলে পুজো কমিটির তরফ থেকে জানানো হয়েছে। মণ্ডবের সুরক্ষার কথা ভেবে ভক্তদের ডিজিটাল ভাবেও দর্শন করার কথা জানানো হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dawood Ibrahim: দাউদের সঙ্গে গুটখা ব্যবসা, ১০ বছরের কারাদন্ড ৩ জনের

    Dawood Ibrahim: দাউদের সঙ্গে গুটখা ব্যবসা, ১০ বছরের কারাদন্ড ৩ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকে ঠিক কুড়ি বছর আগে পাকিস্তানের করাচিতে গুটখার ব্যবসা করতে দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim) এবং তার ভাই আনিস ইব্রাহিমকে সাহায্য করার অভিযোগ ছিল তিনজনের বিরুদ্ধে। এদিন এই মামলায় রায়দান করল মুম্বই-এর বিশেষ আদালত। তিনজনকেই ১০ বছরের কারাদণ্ড দিল আদালত। সোমবার বিশেষ আদালতের বিচারক বিডি শেলকে এই রায় ঘোষণা করেন। 

    তিনজনের পরিচয়

    জেএমজে গোষ্ঠীর প্রধান জোশি, এদেশে গুটখা ব্যারন নামে পরিচিত তবে তার সংস্থা পানমশলা এবং অন্যান্য তামাক জাতীয় দ্রব্য উৎপাদন করে বলে জানা গেছে। জোশি ছাড়া এই মামলায় অন্য যাদের নাম জড়িয়েছিল তারা হল রসিক লাল ধারিওয়াল, জমিরউদ্দিন আনসারী এবং ফারুক মনসুরির। এদের মধ্যে ২০১৭ সালে রসিকলাল ধারিওয়ালের মৃত্যু হয় তদন্ত চালাকালীন। ফারুক মনসুরির আবার ১৯৯৩ মুম্বই বিস্ফোরণের অন্যতম অভিযুক্ত বলে জানা গেছে।

    সিবিআই এর চার্জশিট

    দীর্ঘদিন ধরে তদন্ত চলার পর এই মামলায় সিবিআই এর পক্ষ থেকে চার্জশিট জমা পড়ে ২০১৬ সালে মুম্বাইয়ের বিশেষ আদালতে। সিবিআই তাদের চার্জশিটে জানায় যে জোশি এবং রসিকলাল এর মধ্যে আর্থিক বিষয় নিয়ে ঝামেলা হলে সেটা মেটানোর জন্য তারা দাউদ ইব্রাহিমের (Dawood Ibrahim) শরণাপন্ন হয়েছিল। এর বদলে নিজের সঙ্গীদের নিয়ে করাচিতে গুটখা ব্যবসা শুরু করতে তাদের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim)। ২০০২ সালে করাচিতে গুটখার কারখানা গড়ে তুলতে মুম্বই হামলার অন্যতম মাথা দাউদ ইব্রাহিমকে (Dawood Ibrahim) যাবতীয় সাহায্য করেছিল এই তিনজন। সিবিআই এর আরও দাবি দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim) এই তিনজনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন এবং এই ব্যবসায়িক সম্পর্কও যথেষ্ঠ মধুর ছিল তাদের সঙ্গে। দাউদ ইব্রাহিমকে (Dawood Ibrahim) তারা অনেক লাভবানও করেছিল বলেই সিবিআই এর দাবি।

    আরও পড়ুন: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • JJ Hospital: ১৩২ বছর পুরনো টানেল মিলল মুম্বাইয়ের এক হাসপাতালে

    JJ Hospital: ১৩২ বছর পুরনো টানেল মিলল মুম্বাইয়ের এক হাসপাতালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বাইয়ের সরকারি হাসপাতালে (JJ Hospital) 132 বছরের পুরনো একটি সুড়ঙ্গের সন্ধান পাওয়া গেছে। মুম্বাইয়ের এই জেজে হাসপাতাল (JJ Hospital) ব্রিটিশ আমলে নির্মিত হয়েছিল, একটি মেডিকেল ওয়ার্ডের ভবনের নীচে ২০০ মিটারের দীর্ঘ একটি টানেলটি পাওয়া গেছে।জে জে হাসপাতালের একটি পুরনো ভবনের কোনও এক অংশ থেকে জল চুঁইয়ে পড়ছিল। সেই নিয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু হতেই সুড়ঙ্গটির হদিস পাওয়া যায়।

    হাসপাতালের ডিন পল্লবী সাপ্লের বক্তব্য, এর মধ্যেই মুম্বইয়ের কালেক্টর এবং মহারাষ্ট্রের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ (JJ Hospital) এবার সেখানে হেরিটেজ ওয়াকের পরিকল্পনা করছেন। সুড়ঙ্গটির খুঁটিনাটি প্রাথমিক ভাবে পরীক্ষা করার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, সাড়ে চার ফুট মতো উচ্চতা র‍্য়েছে স্তম্ভটির, ইটের গাঁথনি দিয়ে তৈরী একাধিক স্তম্ভ ধরে রেখেছে সুড়ঙ্গটিকে।একেবারে মুখে রয়েছে একটি পাথরের দেওয়াল।

     

    কিছু প্রাক্তন হাসপাতালের কর্মচারীদের মতে, এই বিল্ডিংয়ের পিছনে অবস্থিত আরেকটি ব্রিটিশ আমলের বিল্ডিংয়ের নীচে অনুরূপ কাঠামো রয়েছে, তবে এটি এখনও যাচাই করা হয়নি।

    টানেলটির নকশা করেছিলেন স্থপতি জন অ্যাডামস।তৎকালীন বোম্বের গভর্নর লর্ড রে, ১৮৯০ সালের ২৭ শে জানুয়ারী এই হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং তা ১৫ই মার্চ ১৮৯২ সালে উদ্বোধন করা হয়েছিল। নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ১ লক্ষ ১৯ হাজার টাকারও বেশি। সুড়ঙ্গের খোঁজ মেলায় অনেকের মনে করছেন এই হেরিটেজ প্রপার্টিতে গুপ্তধন থাকতেই পারে।স্বাভাবিক ভাবেই এই নিয়ে উৎসাহের জোয়ার বেড়ে গিয়েছে। এখন সকলেই নতুন এই সুড়ঙ্গ থেকে আর নতুন কি কি তথ্য পাওয়া যায় তা জানতে মুখিয়ে রয়েছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Bomb Threat Mumbai: উৎসবের মরসুমে মুম্বইয়ে ফের বোমাতঙ্ক, জারি রেড অ্যালার্ট

    Bomb Threat Mumbai: উৎসবের মরসুমে মুম্বইয়ে ফের বোমাতঙ্ক, জারি রেড অ্যালার্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির কাছ থেকে বোমা বিস্ফোরণের (Bomb Threat Mumbai) বিষয়ে হুমকি ফোন পাওয়ার পর নিরাপত্তা বাড়ানো হল মুম্বই শহর জুড়ে। মুম্বই পুলিশ জানিয়েছে, বুধবার রতে এক অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি ফোন করে জানান যে, মুম্বইয়ের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বোমা রাখা হয়েছে। এর পরই ওই জায়গাগুলিতে প্রশাসনের তরফে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    আসন্ন দীপাবলির আগে অজ্ঞাত পরিচয়ের ফোন আসায় নড়েচড়ে বসেছে পুলিশ প্রশাসন। পুলিশ সূত্রে খবর, বুধবার মুম্বই পুলিশের ১১২ নম্বরে এক অজ্ঞাতপরিচয়ের ফোন (Bomb Threat Mumbai) আসে। ওই সন্দেহভাজন পুলিশকে ফোনে জানান, আন্ধেরির ইনফিনিটি মল, জুহুর পিভিআর মল এবং সহারা হোটেলে তিনটি বোমা রাখা হয়েছে। যে কোনও মুহূর্তে এই বোমা বিস্ফোরণ হতে পারে। এর পরই ওই ব্যক্তি ফোন কেটে দেন। তার পর মুম্বই পুলিশের তরফে ওই জায়াগাগুলি নিরাপত্তার ঘেরাটোপে মুড়ে ফেলা হয়েছে। ওই অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিকে গ্রেফতারের জন্য ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করা হয়েছে বলেও পুলিশ সূত্রে খবর।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বই শহরে ঢুকে পড়েছিল এক দল জঙ্গি। শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ওই জঙ্গিদের রাখা বোমা বিস্ফোরণের ফলে মৃত্যু হয়েছিল শতাধিক সাধারণ মানুষের। এর পর প্রায় তিন দিন ধরে মুম্বইয়ের তাজমহল হোটেল নিজেদের দখলে রাখে জঙ্গিরা। জঙ্গিদের ছোড়া গুলিতে মৃত্যু হয় ওই হোটেলের অনেক অতিথির। মৃত্যু হয় একাধিক পুলিশ কর্মীরও।

    এই বছরের এপ্রিলে কর্ণাটকে একই রকম একটি ঘটনা ঘটেছিল যেখানে চলমান হিজাব বিতর্কের মধ্যে একটি স্কুলে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছিল।

    বেঙ্গালুরুতে কয়েকটি স্কুলে বোমা হামলার হুমকি পাওয়ার কয়েক ঘন্টা পরে, শুক্রবার কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসভরাজ বোমাই বলেছেন যে তিনি শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তাদের বিষয়টি তদন্ত করতে বলেছেন এবং যোগ করেছেন যে রাজ্যে শান্তি বিঘ্নিত করার ষড়যন্ত্র চলছে।

    উৎসব মরসুমে ফের এই হুমকি (Bomb Threat Mumbai) ফোন পুলিশ-প্রশাসনকে নতুন করে চিন্তায় ফেলেছে বলেই মনে করা হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Mumbai Port: চিন থেকে পাকিস্তানে পাচার হচ্ছিল পারমাণবিক পণ্য! জাহাজ আটক মুম্বই বন্দরে

    Mumbai Port: চিন থেকে পাকিস্তানে পাচার হচ্ছিল পারমাণবিক পণ্য! জাহাজ আটক মুম্বই বন্দরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাহাজে করে পাচার করা হচ্ছিল পারমাণবিক পণ্য। চিন থেকে পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়ার পথে মুম্বইয়ের নব সেভা সমুদ্রবন্দরে আটক করা হয় জাহাজটিকে (Mumbai Port)। শুল্ক দফতরের আধিকারিকরা জানান, জাহাজে যে পণ্য উদ্ধার হয়েছে, তা পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে ব্যবহার করা হয়।

    পারমাণবিক পণ্য বোঝাই জাহাজ আটক

    পারমাণবিক পণ্য বোঝাই জাহাজটি ১৭ জানুয়ারি চিন থেকে রওনা দেয় করাচি বন্দরের উদ্দেশে। সূত্র মারফত শুল্ক দফতরের আধিকারিকরা জানতে পারেন, মাল্টার পতাকা লাগানো সিএমএ সিজিএম অ্যাটিলা নামের একটি জাহাজে করে সন্দেহজনক কিছু নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এর পরেই নব সেভা বন্দরে আটক করা হয় জাহাজটিকে। চালানো হয় তল্লাশি। জাহাজটিতে (Mumbai Port) কম্পিউটার নিউমেরিক্যাল কন্ট্রোল মেশিন নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে শুল্ক দফতর সূত্রে খবর।

    ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির কাজে ব্যবহার

    বিশেষজ্ঞদের অনুমান, জাহাজটিতে করে যেসব যন্ত্র পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, সেগুলি ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির কাজে ব্যবহার করার পরিকল্পনা ছিল পাকিস্তানের। এই জাতীয় যন্ত্র পারমাণবিক প্রকল্পের জন্য ব্যবহার করেছিল উত্তর কোরিয়া। জানা গিয়েছে, জাহাজটি সাংবাই জেএক্সই গ্লোবাল লজিস্টিক্স নামে একটি সংস্থার। পণ্য পাঠানো হচ্ছিল (Mumbai Port) পাকিস্তান উইংস প্রাইভেট লিমিটেড নামে শিয়ালকোটের একটি সংস্থায়। তাইউয়ান মাইনিং ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট নামের একটি সংস্থার জাহাজে করে পাকিস্তানের কসমস ইঞ্জিনিয়ারিং নামের একটি সংস্থায় ওই পণ্য পাঠানো হচ্ছিল।

    আরও পড়ুুন: সুকান্ত-শুভেন্দুর সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর, কী আলোচনা হল জানেন?

    প্রসঙ্গত, কসমস ইঞ্জিনিয়ারিং সংস্থাটি দীর্ঘদিন ধরেই নজরে ছিল গোয়েন্দাদের। কারণ, এর আগেও চিন থেকে পাকিস্তানে পাঠানো সেনাসামগ্রী বাজেয়াপ্ত হয়েছিল ভারতের জলসীমায়। ২০২২ সালে ইটালির সংস্থার তৈরি থার্মোইলেকট্রিক ইনস্ট্রুমেন্ট মুম্বইয়ের নভ সেবা বন্দরে আটকানো হয়েছিল। তখনও চিন থেকে পাকিস্তানে ওই সব জিনিসপত্র নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০২০ সাল থেকেই পাকিস্তানের পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে পাকিস্তান (Mumbai Port)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

LinkedIn
Share