Tag: Mumbai

Mumbai

  • Begging: মুম্বইয়ের পথে ভিক্ষাবৃত্তি করেই সাড়ে ৭ কোটির মালিক! চেনেন এই ভরতকে?

    Begging: মুম্বইয়ের পথে ভিক্ষাবৃত্তি করেই সাড়ে ৭ কোটির মালিক! চেনেন এই ভরতকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিক্ষুক শব্দটির সঙ্গে পরিচিত সকলেই। আর এই শব্দটি মাথায় আসতেই আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে জরাজীর্ণ শরীর, ছেঁড়া জমাকাপড়, চরম দরিদ্র কোনও মানুষের চেহারা। ভারতের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশে ভিখারিদের এখনও চোখে পড়ে। রেলওয়ে স্টেশন, বাসস্ট্যান্ড, মন্দির- কোনও জায়গা বাদ নেই। চলার পথে হাত পেতে টাকা, খাবার চাওয়াটাই ভিক্ষুকের (Begging) পরিচয় প্রকাশ্যে আনে। কিন্তু আজ আমরা এমন এক ভিক্ষুকের সম্পর্কে জানব, যিনি ভিক্ষা করে আজ দেশের ধনী ভিক্ষুকের তকমা পেয়েছেন। যিনি নাকি ভিক্ষাবৃত্তি করেই বর্তমানে কোটি কোটি টাকার মালিক। শুনতে অবাক লাগলেও এটাই সত্যি।মুম্বইয়ের ভরত জৈন আজ ভারতের ধনী ভিক্ষুকের পরিচয় পেয়েছেন।l মুম্বইয়ের রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করে কীভাবে তিনি এত সম্পত্তির মালিক হলেন, তা সবাইকেই অবাক করে।

    কেনই বা তিনি ভিক্ষা করেন? (Begging)

    ভরতের আকাশছোঁয়া সম্পত্তির পরিমাণ দেখে অবাক হন বহু মানুষ। কেউ ভালো চোখে, কেউ বা খারাপ চোখেই দেখেন ব্যাপারটিকে। ভরতের প্রথমের দিনগুলি কিন্তু মোটেও বর্তমানের মতো ছিল না। অনেক অভাব-অনটনের মধ্যে দিন কাটত তাঁর পরিবারের, জুটত না দু’বেলার খাবার, পরিবার নিয়ে পথে বসে যাওয়ার মতো অবস্থা ছিল তাঁর। টাকাপয়সার অভাবে পড়াশোনাও করতে পারেননি ভরত। তাই সব ইচ্ছাকে বিসর্জন দিয়ে পরিবার ও নিজেকে বাঁচিয়ে রাখার উদ্দেশ্যেই ভিক্ষাবৃত্তি বেছে নিতে বাধ্য হন তিনি। দীর্ঘদিন থেকে ভরত মুম্বইয়ের রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করছেন। তাঁর নম্র আচরণ অনেক মানুষকে আকর্ষণ করত। ফলে মানুষ তাঁকে ভালোবেসেই ভিক্ষাপ্রদান করত। সেই ভিক্ষার টাকা তিনি অসৎ পথে ব্যয় না করে সঞ্চয় করতে শুরু করেন। আজ তার ফলস্বরূপ ভরতের সম্পত্তির পরিমাণ ৭.৫ কোটি। শুনতে অবাক লাগলেও ভিক্ষা করেই তিনি মাসে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা ইনকাম করেন। শুধু তাই নয়, মুম্বইয়ের থানেতে রয়েছে তাঁর দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট। সেখানে তিনি তাঁর বাবা, স্ত্রী ও দুই ছেলেকে নিয়ে বাস করেন। আবার থানেতে দুটি দোকানও আছে তাঁর,  যেগুলি ভাড়া দেওয়া আছে। সেখান থেকেও তিনি মাসিক ৩০ হাজার টাকা আয় করেন। প্রতিদিন তিনি ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা করে ভিক্ষা (Begging) আদায় করেন।

    কেন তিনি এত সম্পত্তির মালিক হয়েও ভিক্ষা করেন? (Begging)

    মুম্বই ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস ও আজাদ ময়দানের মতো জায়গায় এখনও ভরতকে ভিক্ষা করতে দেখা যায়। এত বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির মালিক হয়েও এখনও পর্যন্ত তিনি ভিক্ষাবৃত্তি ছাড়েননি।  এক থেকে দু’ঘণ্টা ভিক্ষা করেই তিনি দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা ইনকাম করেন। তাঁর দুই ছেলে বর্তমানে কনভেন্ট স্কুলে পড়াশোনা করে। ভরত তাঁর পরিবারের সঙ্গে পারেলের একটি 1BHK ফ্ল্যাটে বসবাস করেন। পরিবারে অন্যান্য সদস্যরা স্টেশনারি দোকান চালান, অভাব -অনটনের লেশমাত্র নেই ভরতের। পরিবারের সবাই তাঁকে বর্তমানে ভিক্ষাবৃত্তি (Begging) থেকে সরে আসার আর্জি জানালেও তিনি তাঁর সিদ্ধান্তে অনড় থেকেছেন। ভরতের মতে, নিজের অতীতকে কখনই ভুলে যেতে চান না। তাই আজও তিনি সেই একইভাবে ভিক্ষাবৃত্তি চালিয়ে যাচ্ছেন রাস্তায় রাস্তায়। বাকি বিচার মানুষের ওপরেই ছেড়ে দিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tanuja: মুম্বইয়ের হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী কাজলের মা তনুজা, ভক্ত মহলে উদ্বেগ

    Tanuja: মুম্বইয়ের হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী কাজলের মা তনুজা, ভক্ত মহলে উদ্বেগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসুস্থ হয়ে মুম্বইয়ের হাসপাতালে ভর্তি বলিউড অভিনেত্রী কাজলের মা তনুজা (Tanuja)। সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার বিকেলে তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। বর্তমানে তিনি আইসিইউতে রয়েছেন। উল্লেখ্য, তাঁকে ২০১৮ সালে শেষ ‘সোনার পাহাড়’ বাংলা ছায়াছবিতে কাজ করতে দেখা গিয়েছে।

    জুহু হাসপাতাল সূত্রে কী খবর (Tanuja)?

    মুম্বই জুহু হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিনেত্রী তনুজা (Tanuja) বার্ধক্যজনিত কারণে শারীরিক ভাবে অসুস্থ হয়েছেন। তাঁকে চিকিৎসকদের নজরে রাখা হয়েছে। তবে সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, তিনি এখন ভালো রয়েছেন, চিন্তার তেমন কোনও কারণ নেই। তাঁর পরিস্থিতি আপাতত স্থিতিশীল।

    বেশ জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন তনুজা

    চলচ্চিত্র পরিচালক কুমারসেন সমর্থ এবং অভিনেত্রী শোভনা সমর্থের মেয়ে হলেন তনুজা সমর্থ (Tanuja)। ১৯৭৩ সালে চিত্র পরিচালক সমু মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল তনুজার। তাঁদের দুই কন্যাসন্তান কাজল এবং তানিশা। ১৯৫০ সাল থেকে ‘হামারি বেটি’ সিনেমা দিয়ে কাজের শুরু তনুজার। ১৯৬০ সালে নিজের মা শোভনার ‘ছাবিলি’ সিনেমাতে অভিনয় করেছিলেন তনুজা। এছাড়াও ১৯৬১ সালে ‘হামারি ইয়াদ আয়েগি’ ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন তিনি। অভিনয়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন।

    বাংলা সিনেমাতেও কাজ করেছেন তনুজা

    তনুজা (Tanuja) হিন্দি সিনেমার পাশাপাশি বাংলা সিনেমায়ও অনেক কাজ করেছেন। ১৯৬৩ সালে উত্তম কুমারের সঙ্গে ‘দেয়া নেয়া’ ছবিতে অভিনয় করেন। এরপর ১৯৬৭ সালে ‘অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি’, ১৯৬৯ সালে ‘তিন ভুবনের পারে’ এবং ‘প্রথম কদম ফুল’, ১৯৭০ সালে ‘রাজকুমারী’ সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। অভিনয় করে প্রচুর দর্শকদের মন জয় করেছেন তিনি। এছাড়াও ‘বাহারে ফির ভি’, ‘জুয়েল থিফ’, ‘হাতি মেরে সাথী’ ‘মেরে জীবন সাথী’-সহ একাধিক সিনেমায় অভিনয় করে সম্মানিত হয়েছেন। তবে ১৯৬৭ সালের ‘জুয়েল থিফ’ সিনেমায় সহ অভিনেত্রী হিসাবে ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হন তিনি। আবার ১৯৬৯ সালে ‘প্যায়সা ইয়া পেয়ার’ ছবির জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান তনুজা। তাঁর অসুস্থতায় ভক্ত মহলে উদ্বেগের ছায়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ganesh Chaturthi: মুম্বইয়ে ৬৯ কেজি সোনা, ৩৬৬ কেজি রুপোয় মোড়া গণেশের মূর্তি!

    Ganesh Chaturthi: মুম্বইয়ে ৬৯ কেজি সোনা, ৩৬৬ কেজি রুপোয় মোড়া গণেশের মূর্তি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বইয়ের সব থেকে বড় বাজেটের গণেশ চতুর্থীর (Ganesh Chaturthi) পুজো কোনটা জানা আছে? এই বছর কিং সার্কেলের গণেশ পুজো হল ভারতের সব থেকে ধনী পুজো। ৬৯ কেজি সোনা এবং ৩৩৬ কেজি রুপো দিয়ে তৈরি হয়েছে জিএসবি-র সেবা মণ্ডপের গণপতি মূর্তি। এই বছর পুজো ৬৯ তম বর্ষে পদার্পণ করেছে বলে জানা গেছে। বিরাট গণেশ তাক লাগিয়েছে ভক্তদের। দর্শনার্থীদের মধ্যেও দেখা গেছে ঠাকুর দেখার তীব্র উচ্ছ্বাস। সামজিক মাধ্যমেও এই পুজোর ছবি প্রচুর বিনিময় হচ্ছে বলে জানা গেছে। 

    মুম্বইয়ের সব থেকে ধনী গণপতি (Ganesh Chaturthi)

    বাণিজ্য নগরীর সব থেকে বড় উৎসব হল গণেশ চতুর্থীর (Ganesh Chaturthi) সিদ্ধিদাতা গণেশের পুজো। এই বছর মুম্বইয়ের সব থেকে বড় বাজেটের পুজো হল জিএসবির পুজো। এই মণ্ডপের বিশেষ আকর্ষণ হল, বিশাল গণেশ মূর্তি। সেই সঙ্গে এই বছরের বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে গণেশের জন্য রুপো এবং সোনা অলঙ্কার ব্যবহার করা হয়েছে। এই মূর্তির জন্য মোট ৩৬০ কোটি টাকার বিমা করা হয়েছে। মূর্তি যে সোনা এবং রুপো দিয়ে সজ্জিত করা হয়েছে, সেই অলঙ্কারের জন্য ৩৮.৪৭ কোটি টাকার বিমা করা হয়েছে। এই ধনী গণপতি মূর্তি সকলের নজর কেড়েছে।

    জিএসবির পুজো কমিটির বক্তব্য

    মুম্বাইয়ের জিএসবির পুজো কমিটির পক্ষ থেকে আমিত ডি পাই বলেন, “গণেশের (Ganesh Chaturthi) জন্য আমরা বিমা করেছি, যার পরিমাণ ৩৬০ কোটি। এই মোটা অঙ্কের বিমা মূলত মন্দিরে দর্শনার্থীদের সুরক্ষার কথাকে ভেবেই করা হয়েছে। এছাড়াও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কথা মাথায় রেখে ২ কোটি টাকার বিমা করা হয়েছে। দুর্ঘটনার কথা ভেবে ২৮৯.৫০ কোটি টাকার কথা ভাবা হয়েছে।” উল্লেখ্য এত বড় মূর্তি যদি ভূমিকম্প বা বৃষ্টির কারণে ক্ষতি হয়, সেই কথা ভেবেই এই বিমার কথা ভাবা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এই মূর্তি ক্ষতিগ্রস্ত হলে আশেপাশের মানুষের মধ্যেও প্রভাব পড়তে পারে। তাই নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার কথা ভেবেই এই সিদ্ধান্ত বলে পুজো কমিটির তরফ থেকে জানানো হয়েছে। মণ্ডবের সুরক্ষার কথা ভেবে ভক্তদের ডিজিটাল ভাবেও দর্শন করার কথা জানানো হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dawood Ibrahim: দাউদের সঙ্গে গুটখা ব্যবসা, ১০ বছরের কারাদন্ড ৩ জনের

    Dawood Ibrahim: দাউদের সঙ্গে গুটখা ব্যবসা, ১০ বছরের কারাদন্ড ৩ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকে ঠিক কুড়ি বছর আগে পাকিস্তানের করাচিতে গুটখার ব্যবসা করতে দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim) এবং তার ভাই আনিস ইব্রাহিমকে সাহায্য করার অভিযোগ ছিল তিনজনের বিরুদ্ধে। এদিন এই মামলায় রায়দান করল মুম্বই-এর বিশেষ আদালত। তিনজনকেই ১০ বছরের কারাদণ্ড দিল আদালত। সোমবার বিশেষ আদালতের বিচারক বিডি শেলকে এই রায় ঘোষণা করেন। 

    তিনজনের পরিচয়

    জেএমজে গোষ্ঠীর প্রধান জোশি, এদেশে গুটখা ব্যারন নামে পরিচিত তবে তার সংস্থা পানমশলা এবং অন্যান্য তামাক জাতীয় দ্রব্য উৎপাদন করে বলে জানা গেছে। জোশি ছাড়া এই মামলায় অন্য যাদের নাম জড়িয়েছিল তারা হল রসিক লাল ধারিওয়াল, জমিরউদ্দিন আনসারী এবং ফারুক মনসুরির। এদের মধ্যে ২০১৭ সালে রসিকলাল ধারিওয়ালের মৃত্যু হয় তদন্ত চালাকালীন। ফারুক মনসুরির আবার ১৯৯৩ মুম্বই বিস্ফোরণের অন্যতম অভিযুক্ত বলে জানা গেছে।

    সিবিআই এর চার্জশিট

    দীর্ঘদিন ধরে তদন্ত চলার পর এই মামলায় সিবিআই এর পক্ষ থেকে চার্জশিট জমা পড়ে ২০১৬ সালে মুম্বাইয়ের বিশেষ আদালতে। সিবিআই তাদের চার্জশিটে জানায় যে জোশি এবং রসিকলাল এর মধ্যে আর্থিক বিষয় নিয়ে ঝামেলা হলে সেটা মেটানোর জন্য তারা দাউদ ইব্রাহিমের (Dawood Ibrahim) শরণাপন্ন হয়েছিল। এর বদলে নিজের সঙ্গীদের নিয়ে করাচিতে গুটখা ব্যবসা শুরু করতে তাদের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim)। ২০০২ সালে করাচিতে গুটখার কারখানা গড়ে তুলতে মুম্বই হামলার অন্যতম মাথা দাউদ ইব্রাহিমকে (Dawood Ibrahim) যাবতীয় সাহায্য করেছিল এই তিনজন। সিবিআই এর আরও দাবি দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim) এই তিনজনের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন এবং এই ব্যবসায়িক সম্পর্কও যথেষ্ঠ মধুর ছিল তাদের সঙ্গে। দাউদ ইব্রাহিমকে (Dawood Ibrahim) তারা অনেক লাভবানও করেছিল বলেই সিবিআই এর দাবি।

    আরও পড়ুন: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • JJ Hospital: ১৩২ বছর পুরনো টানেল মিলল মুম্বাইয়ের এক হাসপাতালে

    JJ Hospital: ১৩২ বছর পুরনো টানেল মিলল মুম্বাইয়ের এক হাসপাতালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বাইয়ের সরকারি হাসপাতালে (JJ Hospital) 132 বছরের পুরনো একটি সুড়ঙ্গের সন্ধান পাওয়া গেছে। মুম্বাইয়ের এই জেজে হাসপাতাল (JJ Hospital) ব্রিটিশ আমলে নির্মিত হয়েছিল, একটি মেডিকেল ওয়ার্ডের ভবনের নীচে ২০০ মিটারের দীর্ঘ একটি টানেলটি পাওয়া গেছে।জে জে হাসপাতালের একটি পুরনো ভবনের কোনও এক অংশ থেকে জল চুঁইয়ে পড়ছিল। সেই নিয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু হতেই সুড়ঙ্গটির হদিস পাওয়া যায়।

    হাসপাতালের ডিন পল্লবী সাপ্লের বক্তব্য, এর মধ্যেই মুম্বইয়ের কালেক্টর এবং মহারাষ্ট্রের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ (JJ Hospital) এবার সেখানে হেরিটেজ ওয়াকের পরিকল্পনা করছেন। সুড়ঙ্গটির খুঁটিনাটি প্রাথমিক ভাবে পরীক্ষা করার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, সাড়ে চার ফুট মতো উচ্চতা র‍্য়েছে স্তম্ভটির, ইটের গাঁথনি দিয়ে তৈরী একাধিক স্তম্ভ ধরে রেখেছে সুড়ঙ্গটিকে।একেবারে মুখে রয়েছে একটি পাথরের দেওয়াল।

     

    কিছু প্রাক্তন হাসপাতালের কর্মচারীদের মতে, এই বিল্ডিংয়ের পিছনে অবস্থিত আরেকটি ব্রিটিশ আমলের বিল্ডিংয়ের নীচে অনুরূপ কাঠামো রয়েছে, তবে এটি এখনও যাচাই করা হয়নি।

    টানেলটির নকশা করেছিলেন স্থপতি জন অ্যাডামস।তৎকালীন বোম্বের গভর্নর লর্ড রে, ১৮৯০ সালের ২৭ শে জানুয়ারী এই হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং তা ১৫ই মার্চ ১৮৯২ সালে উদ্বোধন করা হয়েছিল। নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ১ লক্ষ ১৯ হাজার টাকারও বেশি। সুড়ঙ্গের খোঁজ মেলায় অনেকের মনে করছেন এই হেরিটেজ প্রপার্টিতে গুপ্তধন থাকতেই পারে।স্বাভাবিক ভাবেই এই নিয়ে উৎসাহের জোয়ার বেড়ে গিয়েছে। এখন সকলেই নতুন এই সুড়ঙ্গ থেকে আর নতুন কি কি তথ্য পাওয়া যায় তা জানতে মুখিয়ে রয়েছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Bomb Threat Mumbai: উৎসবের মরসুমে মুম্বইয়ে ফের বোমাতঙ্ক, জারি রেড অ্যালার্ট

    Bomb Threat Mumbai: উৎসবের মরসুমে মুম্বইয়ে ফের বোমাতঙ্ক, জারি রেড অ্যালার্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তির কাছ থেকে বোমা বিস্ফোরণের (Bomb Threat Mumbai) বিষয়ে হুমকি ফোন পাওয়ার পর নিরাপত্তা বাড়ানো হল মুম্বই শহর জুড়ে। মুম্বই পুলিশ জানিয়েছে, বুধবার রতে এক অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তি ফোন করে জানান যে, মুম্বইয়ের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বোমা রাখা হয়েছে। এর পরই ওই জায়গাগুলিতে প্রশাসনের তরফে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    আসন্ন দীপাবলির আগে অজ্ঞাত পরিচয়ের ফোন আসায় নড়েচড়ে বসেছে পুলিশ প্রশাসন। পুলিশ সূত্রে খবর, বুধবার মুম্বই পুলিশের ১১২ নম্বরে এক অজ্ঞাতপরিচয়ের ফোন (Bomb Threat Mumbai) আসে। ওই সন্দেহভাজন পুলিশকে ফোনে জানান, আন্ধেরির ইনফিনিটি মল, জুহুর পিভিআর মল এবং সহারা হোটেলে তিনটি বোমা রাখা হয়েছে। যে কোনও মুহূর্তে এই বোমা বিস্ফোরণ হতে পারে। এর পরই ওই ব্যক্তি ফোন কেটে দেন। তার পর মুম্বই পুলিশের তরফে ওই জায়াগাগুলি নিরাপত্তার ঘেরাটোপে মুড়ে ফেলা হয়েছে। ওই অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিকে গ্রেফতারের জন্য ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করা হয়েছে বলেও পুলিশ সূত্রে খবর।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বই শহরে ঢুকে পড়েছিল এক দল জঙ্গি। শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ওই জঙ্গিদের রাখা বোমা বিস্ফোরণের ফলে মৃত্যু হয়েছিল শতাধিক সাধারণ মানুষের। এর পর প্রায় তিন দিন ধরে মুম্বইয়ের তাজমহল হোটেল নিজেদের দখলে রাখে জঙ্গিরা। জঙ্গিদের ছোড়া গুলিতে মৃত্যু হয় ওই হোটেলের অনেক অতিথির। মৃত্যু হয় একাধিক পুলিশ কর্মীরও।

    এই বছরের এপ্রিলে কর্ণাটকে একই রকম একটি ঘটনা ঘটেছিল যেখানে চলমান হিজাব বিতর্কের মধ্যে একটি স্কুলে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছিল।

    বেঙ্গালুরুতে কয়েকটি স্কুলে বোমা হামলার হুমকি পাওয়ার কয়েক ঘন্টা পরে, শুক্রবার কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী বাসভরাজ বোমাই বলেছেন যে তিনি শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তাদের বিষয়টি তদন্ত করতে বলেছেন এবং যোগ করেছেন যে রাজ্যে শান্তি বিঘ্নিত করার ষড়যন্ত্র চলছে।

    উৎসব মরসুমে ফের এই হুমকি (Bomb Threat Mumbai) ফোন পুলিশ-প্রশাসনকে নতুন করে চিন্তায় ফেলেছে বলেই মনে করা হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Mumbai Port: চিন থেকে পাকিস্তানে পাচার হচ্ছিল পারমাণবিক পণ্য! জাহাজ আটক মুম্বই বন্দরে

    Mumbai Port: চিন থেকে পাকিস্তানে পাচার হচ্ছিল পারমাণবিক পণ্য! জাহাজ আটক মুম্বই বন্দরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাহাজে করে পাচার করা হচ্ছিল পারমাণবিক পণ্য। চিন থেকে পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়ার পথে মুম্বইয়ের নব সেভা সমুদ্রবন্দরে আটক করা হয় জাহাজটিকে (Mumbai Port)। শুল্ক দফতরের আধিকারিকরা জানান, জাহাজে যে পণ্য উদ্ধার হয়েছে, তা পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে ব্যবহার করা হয়।

    পারমাণবিক পণ্য বোঝাই জাহাজ আটক

    পারমাণবিক পণ্য বোঝাই জাহাজটি ১৭ জানুয়ারি চিন থেকে রওনা দেয় করাচি বন্দরের উদ্দেশে। সূত্র মারফত শুল্ক দফতরের আধিকারিকরা জানতে পারেন, মাল্টার পতাকা লাগানো সিএমএ সিজিএম অ্যাটিলা নামের একটি জাহাজে করে সন্দেহজনক কিছু নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এর পরেই নব সেভা বন্দরে আটক করা হয় জাহাজটিকে। চালানো হয় তল্লাশি। জাহাজটিতে (Mumbai Port) কম্পিউটার নিউমেরিক্যাল কন্ট্রোল মেশিন নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে শুল্ক দফতর সূত্রে খবর।

    ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির কাজে ব্যবহার

    বিশেষজ্ঞদের অনুমান, জাহাজটিতে করে যেসব যন্ত্র পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, সেগুলি ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির কাজে ব্যবহার করার পরিকল্পনা ছিল পাকিস্তানের। এই জাতীয় যন্ত্র পারমাণবিক প্রকল্পের জন্য ব্যবহার করেছিল উত্তর কোরিয়া। জানা গিয়েছে, জাহাজটি সাংবাই জেএক্সই গ্লোবাল লজিস্টিক্স নামে একটি সংস্থার। পণ্য পাঠানো হচ্ছিল (Mumbai Port) পাকিস্তান উইংস প্রাইভেট লিমিটেড নামে শিয়ালকোটের একটি সংস্থায়। তাইউয়ান মাইনিং ইমপোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট নামের একটি সংস্থার জাহাজে করে পাকিস্তানের কসমস ইঞ্জিনিয়ারিং নামের একটি সংস্থায় ওই পণ্য পাঠানো হচ্ছিল।

    আরও পড়ুুন: সুকান্ত-শুভেন্দুর সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর, কী আলোচনা হল জানেন?

    প্রসঙ্গত, কসমস ইঞ্জিনিয়ারিং সংস্থাটি দীর্ঘদিন ধরেই নজরে ছিল গোয়েন্দাদের। কারণ, এর আগেও চিন থেকে পাকিস্তানে পাঠানো সেনাসামগ্রী বাজেয়াপ্ত হয়েছিল ভারতের জলসীমায়। ২০২২ সালে ইটালির সংস্থার তৈরি থার্মোইলেকট্রিক ইনস্ট্রুমেন্ট মুম্বইয়ের নভ সেবা বন্দরে আটকানো হয়েছিল। তখনও চিন থেকে পাকিস্তানে ওই সব জিনিসপত্র নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০২০ সাল থেকেই পাকিস্তানের পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে পাকিস্তান (Mumbai Port)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Cancer Research: ১০০ টাকায় ক্যান্সারের ওষুধ! গবেষণায় নয়া দিশা দেখাল মুম্বইয়ের টাটা মেমোরিয়াল

    Cancer Research: ১০০ টাকায় ক্যান্সারের ওষুধ! গবেষণায় নয়া দিশা দেখাল মুম্বইয়ের টাটা মেমোরিয়াল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যান্সার আক্রান্তদের (Cancer Research) নতুন দিশা দেখাচ্ছে ভারতের টাটা ইন্সটিটিউট। ১০ বছর ধরে গবেষণার পর ওষুধ আবিষ্কার করেছেন ভারতীয় চিকিৎসকেরা। মুম্বইয়ের টাটা মেমোরিয়াল সেন্টারের তরফে জানানো হয়েছে, দ্বিতীয় বার ক্যান্সারের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে একটি ওষুধ আবিষ্কার করেছে তারা। রেডিয়েশন এবং কেমোথেরাপির মতো চিকিৎসার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও ৫০ শতাংশ কমিয়ে দেবে ওই ওষুধ। 

    কীভাবে কাজ করবে নয়া ওষুধ

    টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালের সিনিয়র ক্যান্সার (Cancer Research) সার্জন রাজেন্দ্র বড়ভে সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে জানান, “গবেষণার জন্য ইঁদুরের মধ্যে মানুষের ক্যান্সার কোষ ঢোকানো হয়েছিল। এই কোষ তাদের মধ্যে একটি টিউমার তৈরি করে। তখন ইঁদুরগুলিকে রেডিয়েশন থেরাপি, কেমোথেরাপি ও অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়। দেখা গিয়েছে, এই ক্যান্সার কোষগুলি মারা গেলে সেগুলি ক্রোমাটিন নামক ক্ষুদ্র কণায় টুকরো হয়। এই কণাগুলি রক্তের মাধ্যমে শরীরের অন্য অংশে যেতে পারে এবং সুস্থ কোষকে ক্যান্সারে পরিণত করতে পারে। এই ভাবে দ্বিতীয় বার ক্যান্সার হওয়ার পথ কী ভাবে রোখা যায়, তার সমাধান খুঁজতে শুরু করেন চিকিৎসকেরা। তাঁরা ইঁদুরকে রেসভিরাট্রল এবং কপার-সহ প্রো-অক্সিডেন্ট ট্যাবলেট দেন। দেখা যায়, এই ট্যাবলেট ক্রোমাটিন কণাকে ধ্বংস করতে সক্ষম হচ্ছে।” 

    কত টাকায় মিলবে ওষুধ

    ক্যান্সার (Cancer Research) নাম শুনলে সকলেরই হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়। অভাবের সংসারে অনেকে চিকিৎসার করানোর কথা ভাবতেই পারেন না। গবেষক বড়ভে জানান, ক্যান্সার চিকিৎসার খরচ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে কোটি টাকাও ছাড়িয়ে যেতে পারে। কিন্তু এই নতুন ট্যাবলেটটি সর্বত্র ১০০ টাকায় পাওয়া যাবে। এই ওষুধ কাজ করবে ফুসফুস, পাকস্থলী ও মুখের ক্যান্সারেও। আপাতত এফএসএসআই (Food Safety and Standards Authority of India)-র অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে এই ওষুধ। অনুমোদন পেলে চলতি বছরের জুন-জুলাই মাস থেকেই সেটি ব্যবহার করা সম্ভব হবে। আধুনিক চিকিৎসায় ক্যান্সার নিরাময় সম্ভব হলেও জটিলতা বাড়ায় ‘সাইড এফেক্ট’। সুস্থ হওয়ার পরও কঠিন হয়ে ওঠে বেঁচে থাকাটাই। মারণ ব্যাধিকে জব্দ করতে নিরন্তর গবেষণা চলছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে। এবার ক্যান্সার নিয়ে গবেষণায় নতুন আলো দেখাল মুম্বইয়ের টাটা ক্যান্সার ইনস্টিটিউট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Prakhar Chaturvedi: ফাইনালে অপরাজিত ৪০৪! ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস প্রখর চতুর্বেদীর

    Prakhar Chaturvedi: ফাইনালে অপরাজিত ৪০৪! ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস প্রখর চতুর্বেদীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপরাজিত ৪০৪ রান! ভারতীয় ক্রিকেটে ইতিহাস তৈরি করলেন কর্নাটকের ব্যাটার প্রখর চতুর্বেদী (Prakhar Chaturvedi)। কোচবিহার ট্রফির ফাইনালে মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে নজির গড়লেন প্রখর। অনূর্ধ্ব ১৯ এই টুর্নামেন্টে তাক লাগানো ব্যাটিং করলেন তিনি। যুবরাজ সিংয়ের ২৪ বছর পুরনো রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন প্রখর।

    প্রখর-তেজ

    কোচবিহার ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি মুম্বই ও কর্নাটক। বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টে কোনও টিমকে শক্তিশালী দুর্বল বলা যায় না। এই ম্যাচে টসে জিতে প্রথমে  ফিল্ডিং নেয় কর্নাটক। ব্যাট করে মুম্বই। হার্দিক রাজের ৪ উইকেট, রাহুল দ্রাবিড়-পুত্র সমিতের ২ উইকেট। মুম্বইয়ের ইনিংস শেষ হয় ৩৮০ রানে। ফাইনালে এত বড় রান সামনে থাকলে অনেক ক্ষেত্রেই প্রতিপক্ষ টিম আত্মবিশ্বাস হারায়। যদিও কর্নাটকের ক্ষেত্রে হল উল্টো। ওপেনার প্রখর চতুর্বেদী (Prakhar Chaturvedi) শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ব্যাটিং করলেন। ম্যাচ অমীমাংসিত থাকলেও প্রথম ইনিংস লিডে কোচবিহার ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল কর্নাটক।

    ভাঙল যুবির রেকর্ড

    ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে মহেন্দ্র সিং ধোনির বিহারের বিরুদ্ধে জামশেদপুরের ম্যাচে ৩৫৮ রান করেছিলেন যুবরাজ। এদিন সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন প্রখর (Prakhar Chaturvedi)। তিনি অপরাজিত ৪০৪ করেছেন ৬৩৮ বলে। ইনিংসে ৪৬টি চার এবং ৩টি ছয় মেরেছেন তিনি। প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে হোক বা টেস্ট। সর্বাধিক স্কোরের রেকর্ড কিংবদন্তি ব্রায়ান চার্লস লারার দখলে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং কিংবদন্তি ব্রায়ান লারা সেন্ট জনসে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে অপরাজিত ৪০০ রান করেছিলেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ওয়ারউইকশায়ারের হয়ে লারা ১৯৯৪ সালে ডারহ্যামের বিপক্ষে অপরাজিত ৫০১ রান করেছিলেন তা-ও রেকর্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দেশের দীর্ঘতম সেতুর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, আরও গুচ্ছ কর্মসূচি এমাসেই

    PM Modi: দেশের দীর্ঘতম সেতুর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, আরও গুচ্ছ কর্মসূচি এমাসেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জানুয়ারির ১২ তারিখে উদ্বোধন হবে ভারতের দীর্ঘতম সেতুর। এটি বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সেতুও। মুম্বই ট্রান্স হারবার লিঙ্ক নামের এই সেতুটির উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার এ খবর জানান মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে।

    কী বললেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী?

    তিনি জানান, সেতুটি ২১.৮ কিমি দীর্ঘ। এ যাবৎ কাল পর্যন্ত এটিই ভারতের দীর্ঘতম সেতু। সেতুটি মুম্বইয়ের সেওরির সঙ্গে জুড়বে রাইগাদের নবসেবা এলাকাকে। স্থলপথে যেতে গেলে এখন সময় লাগে ঘণ্টা দুয়েক। সেতু চালু হয়ে গেলে সময় কমে দাঁড়াবে ১৫-২০ মিনিটে। মুখ্যমন্ত্রীর দাবি, এই দুই জায়গার সংযোগের সঙ্গে সঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি এলাকার শ্রীবৃদ্ধিও ঘটবে। সেতুটিতে ছ’টি লেন থাকবে। এর ১৬.৫ কিলোমিটার অংশ যাবে সমুদ্রের ওপর দিয়ে। বাকি ৫.৫ কিলোমিটার অংশ যাবে স্থলভাগের ওপর দিয়ে। পরে এই সেতুটিকে জুড়ে দেওয়া হবে মুম্বই পুণে এক্সপ্রেস ওয়ের সঙ্গে।

    প্রধানমন্ত্রীর গুচ্ছ কর্মসূচি

    জানুয়ারির ১২ তারিখে এই সেতু উদ্বোধনের আগেও বেশ কিছু কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। চলতি মাসের ২ এবং ৩ তারিখে প্রধানমন্ত্রী যাবেন তামিলনাড়ু এবং লাক্ষাদ্বীপেও। এই দুই এলাকায় তিনি বেশ কিছু প্রকল্পের শিলান্যাস ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। ২ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী যাবেন তামিলনাড়ুর তিরুচিরাপল্লিতে। ভারতী দশন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৮তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে তিনিই হবেন প্রধান অতিথি।

    আরও পড়ুুন: মোদির টানা তৃতীয়বার ক্ষমতায় ফেরা ‘অবধারিত’, এবার বলছে ব্রিটিশ দৈনিকও

    পরে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করবেন তিনি। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে রেল, রাস্তা, তেল, গ্যাস, শিপিং এবং উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্র। তিরুচিরাপল্লিতে তিনি তিরুচিরাপল্লি আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্টে নয়া টার্মিনাল বিল্ডিংয়েরও উদ্বোধন করবেন। এই টার্মিনালে পরিষেবা পাবেন বছরে ৪৪ লাখেরও বেশি যাত্রী। প্রতিদিন পিক আওয়ার্সে টার্মিনালটি ব্যবহার করতে পারবেন ৩ হাজার ৫০০ যাত্রী।

    এখান থেকেই প্রধানমন্ত্রী উড়ে যাবেন লাক্ষাদ্বীপের উদ্দেশে। এখানে একটি জনসভায় ভাষণ দেওয়ার কথা তাঁর। ৩ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী যাবেন লাক্ষাদ্বীপেরই কাভারাত্তিতে। এখানেও পানীয় জল, সৌরশক্তি, স্বাস্থ্য এবং টেলিকমিউনিকেশন সেক্টরে একাধিক প্রকল্পের শিল্পান্যাস করবেন তিনি (PM Modi)।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share