Tag: Mumbai

Mumbai

  • ONGC chopper emergency landing: আরবসাগরে জরুরি অবতরণ ওএনজিসি কপ্টারের! মৃত চার

    ONGC chopper emergency landing: আরবসাগরে জরুরি অবতরণ ওএনজিসি কপ্টারের! মৃত চার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরবসাগরে জরুরি অবতরণ করল অয়েল অ্যান্ড ন্যাচরাল গ্যাস কর্পোরেশন লিমিটেড (ONGC)-এর  হেলিকপ্টার ( (ONGC Chopper)। জানা গিয়েছে, ওই হেলিকপ্টারে দু’জন পাইলট-সহ মোট নজন ছিলেন। দুর্ঘটনার কবলে পড়ে মৃ্ত্যু হয়েছে ওএনজিসির চার কর্মীর। পাঁচজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। তাঁদের অবস্থা স্থিতিশীল। জুহু বিমানবন্দরের ডিরেক্টর এ কে ভার্মা (Juhu airport director A K Verma) জানান, মৃত চার জন ওএনজিসির কর্মীর মধ্যে একজন ঠিকাদার কর্মীও রয়েছেন। তাঁদের দেহ কুপার হাসপাতালে (Cooper Hospital) নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: উদয়পুর-হত্যাকাণ্ডে জঙ্গি যোগ! তদন্ত শুরু করল এনআইএ

    সংবাদসংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, হেলিকপ্টারটিতে ছ’জন ওএনজিসি কর্মী এবং ঠিকাদারের সংস্থার অধীনে কর্মরত আরও এক কর্মী ছিলেন। হেলিকপ্টারটি মুম্বই উপকূল থেকে প্রায় ৬০ নটিক্যাল মাইল দূরে বম্বে হাই (Arabian Sea) এলাকায় অবস্থিত ‘সাগর কিরণ রিগে’অবতরণ করে। রিগের ল্যান্ডিং জোন থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে সমুদ্রে পড়েছিল কপ্টারটি। এটি ,পবন হংস (Pawan Hans) চালিত একদম নতুন কপ্টার। এতে কেন বিপত্তি ঘটল তা জানতে নানা বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    [tw]


    [/tw]

    দুর্ঘটনার পরই ঘটনাস্থলের কাছাকাছি থাকা এমআরসিসি মুম্বইয়ের তরফে একটি ভেসেল মালভিয়া-১৬ কে উদ্ধার অভিযানে নামানো হয়। উদ্ধারকারী নৌকার সাহায্যে পুরোদমে চলে উদ্ধারকাজ। দমন এয়ারবেস থেকেও একটি এয়ারক্র্যাফ্ট পাঠানো হয়। ওএনজিসি’র তরফে টুইটে জানানো হয়েছে,কপ্টারে থাকা প্রত্যেককেই উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কেন ওএনজিসির কপ্টারটিকে জরুরি অবতরণ করতে হল, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

     প্রসঙ্গত, এ বছরের ১৫ জানুয়ারি ভারতের প্রথম ‘চিফ অব ডিফেন্স স্টাফ’ বিপিন রাওয়াত একটি হেলিকপ্টারে যাচ্ছিলেন। খারাপ আবহাওয়ার কারণে সেই কপ্টার মাঝ আকাশে ভেঙে পড়ে। মৃত্যু হয় সস্ত্রীক রাওয়াত-সহ ১৩ জনের।

  • Viral News: অদ্ভুত কাণ্ড! ৫ লাখ টাকার গয়না চুরি করল ইঁদুর!

    Viral News: অদ্ভুত কাণ্ড! ৫ লাখ টাকার গয়না চুরি করল ইঁদুর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫ লাখ টাকার সোনা ‘চুরি’ করল ইঁদুরের দল! এমনটাও সম্ভব! হ্যাঁ এমনটাই ঘটেছে গোরেগাঁওয়ের (Goregaon) গোকুলধাম কলোনির (Gokuldham Colony) কাছে।

    পুলিশ সূত্রে খবর, ব্যাগে করে গয়না নিয়ে ব্যাংকে জমা করতে যাচ্ছিলেন ৪৫ বছর বয়সি সুন্দরী প্লানিবেল (Sundari Planibel)। তিনি একটি বাড়িতে গৃহকর্মীর কাজ করেন। তাঁর হাতে ছিল গয়নার ব্যাগ এবং সেই ব্যাগেই তিনি বড়া পাও (Vada Pav)-এর প্যাকেটটি রেখে দেন। ব্যাংকে যাওয়ার পথে দু’‌জন শিশুকে দেখে বড়া পাও সমেত গয়নার ব্যাগটি দিয়ে দেন তিনি। তারপর তিনি ব্যাংকে পৌঁছনোর পর বুঝতে পারেন যে গয়না সমেত ব্যাগটি তিনি তাদের দিয়ে দিয়েছেন। এরপর তিনি দিশেহারা হয়ে সেই শিশুদের খুঁজতে শুরু করেন ও পরে তাদের খুঁজতে ব্যর্থ হলে দিনদোশী থানায় গিয়ে পুলিশের (Dindoshi police) দ্বারস্থ হন।

    আরও পড়ুন: খরার ফলে জেগে উঠল ৩৪০০ বছরের পুরনো শহর

    দিনদোশী থানার সাব ইন্সপেক্টর চন্দ্রকান্ত ঘর্জ (Chandrakant Gharge) জানান, তারা ওই এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে শিশুদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করেন। এরপরেই পুরো ঘটনাটি স্পষ্ট হয়। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, ওই শিশুদের মা ব্যাগটি জঞ্জালের বাক্সে ফেলে দেন। তারা বড়া পাও না খেয়েই সেটি ফেলে দিয়ে সেখান থেকে চলে যান। এরপরেই পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজের দৃশ্য দেখে হতবাক। তাঁরা দেখেন যে, সেই ব্যাগটি এক দল ইঁদুর মুখে করে নিয়ে যাচ্ছে এক নর্দমায়। তারপর পুলিশ সেই নর্দমা থেকেই উদ্ধার করল সেই সোনার গয়না।

    আরও পড়ুন: জানেন কি ইউটিউবের প্রথম ভিডিও কোনটি? কী বা আছে তাতে?

    পুলিশ সূত্রে জানা যায়, প্রায় ৪ ঘণ্টা ধরে তারা সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখেছিলেন এবং পরে গয়না উদ্ধার করতে পারেন। এগুলো খুঁজতে গিয়ে তাঁরা নর্দমা পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিলেন। তারপর সেই নর্দমা থেকেই গয়না উদ্ধার করে সুন্দরী প্লানিবেলকে ফিরিয়ে দেয় পুলিশ। এই উপকারের জন্য প্লানিবেল  পুলিশদের ধন্যবাদও জানিয়েছেন। 

     

  • Anil Parab: আর্থিক তছরুপ! শিবসেনা মন্ত্রীর বাড়িতে তল্লাশি ইডি-র

    Anil Parab: আর্থিক তছরুপ! শিবসেনা মন্ত্রীর বাড়িতে তল্লাশি ইডি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক তছরুপ মামলায় (Money Laundering Case) বৃহস্পতিবার মহারাষ্ট্রের শিবসেনা সরকারের পরিবহণমন্ত্রী অনিল পরবের বাড়িসহ একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালাল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)।

    জমি লেনদেনে দুর্নীতির অভিযোগে ইতিমধ্যেই তাঁর বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপ রোধ আইনে (PMLA) মামলা রুজু করেছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। সেই সূত্রেই এদিন মুম্বই, পুণে, রত্নগিরিসহ মোট সাতটি এলাকায় তল্লাশি চালানো হয়। তল্লাশি চলাকালীন মুম্বইয়ের নরিমান পয়েন্টে নিজের বাড়িতে উপস্থিত ছিলেন তিনবারের শিবসেনা বিধায়ক। গ্রেফতার করা হয়েছে মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ এক ব্যবসায়ীকে। আট ঘণ্টা ধরে মন্ত্রীর বয়ান রেকর্ড করেন আধিকারিকরা। রাত আটটা নাগাদ তাঁর বাড়ি ছাড়ে ইডি। তারপরেই মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে যান অনিল পরব।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় ইডি আধিকারিকদের নিরাপত্তার ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালে রত্নগিরির দাপোলি জেলায় ১ কোটি টাকা দিয়ে একটি জমি কিনেছিলেন অনিল। ২০১৯ সালের সেই জমি নথিভুক্ত করান। ইডির অভিযোগ, এর পরের বছর সদানন্দ কদম নামে মুম্বইয়ের এক কেবল অপারেটরকে ১ কোটি ১০ লক্ষ টাকায় জমিটি বিক্রি করেন তিনি। শুধু তাই নয়, ২০১৭ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ওই জমিতে একটি রিসর্ট নির্মাণ করা হয়। চলতি বছরের মার্চে আয়কর বিভাগের একটি তদন্তে অভিযোগ করা হয়েছিল যে ২০১৭ সালে ওই বেআইনি নির্মাণের কাজ শুরু হয়। রিসর্টটি তৈরি করতে খরচ হয় মোট ৬ কোটি টাকা। 

    আরও পড়ুন: আর্থিক অনিয়ম আমলার! ৫ দিনের ইডি হেফাজতে আইএএস পূজা সিঙ্ঘল

    যদিও ইডির অভিযোগ স্বীকার করে নেননি মন্ত্রী। তিনি দাবি করেন রিসর্টটি তাঁর নয়, সদানন্দ কদমের নামে নথিভুক্ত। এর সঙ্গে আর্থিক তছরুপের কোনও যোগ নেই। এক বছর আগেও পরবের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। ইডিই ছিল সেই তদন্তের দায়িত্বে। অভিযোগ, বরখাস্ত হওয়া পুলিশ অফিসার সচিন ভাজে তাঁর বয়ানে জানিয়েছেন যে, পুলিশদের পছন্দের জায়গায় বদলি দেওয়ার পরিবর্তে পুলিশদের থেকে টাকা নিতেন অনিল পরব এবং এনসিপি নেতা অনিল দেশমুখ। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে নতুন মামলা দায়ের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের। 

     

  • Covid-19 Maharashtra: জরুরী বৈঠকের ডাক উদ্ধব ঠাকরের, ফের লকডাউনের পথে মুম্বাই?

    Covid-19 Maharashtra: জরুরী বৈঠকের ডাক উদ্ধব ঠাকরের, ফের লকডাউনের পথে মুম্বাই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে ফের মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে করোনা (Covid-19)। মুম্বাইয়ে (Mumbai) একদিনে আক্রান্ত ৭৩৯ জন। ৪ ফেব্রুয়ারির পর থেকে এই প্রথম এত বেশি সংক্রমণ নথিভুক্ত হল। কোভিডের এই বাড়বাড়ন্তে ফের লকডাউনের পথে হাঁটতে পারে মহারাষ্ট্র সরকার। আশঙ্কায় ঘুম উড়েছে মুম্বাইবাসীর। এমতাবস্থায় জরুরী ভিত্তিতে কোভিড টাস্ক ফোর্সের বৈঠকের ডাক দিলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray)। যাতে লকডাউনের সম্ভাবনা আরও জোরালো হল। 

    মঙ্গলবার মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৫০৬ জন। বুধবারে আক্রান্তের সংখ্যা ৭৩৯ জন। একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ল ২৩৩। এই নিয়ে পরপর দু’দিন মুম্বাইয়ের কোভিড সংক্রমণ ছিল ৫০০-র উপরে। বিষয়টিতে রীতিমতো উদ্বিগ্ন প্রশাসন। 

    বিশেষজ্ঞদের মতে, মাস্ক পরায় অনীহা এবং কোভিড বিধিনিষেধ মেনে না চলা এই সংক্রমণের বাড়বাড়ন্তের একটা বড় কারণ হতে পারে। এই মুহূর্তে স্বপ্ননগরীতে অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ৩০০০। বহুদিন পরে প্রায় ১০০ জন কোভিডের কারণে হাসপাতালে ভর্তি আছেন। টানা চার মাস এই দৃশ্য দেখেনি শহর।

    আরও পড়ুন: একবারও ছুঁতে পারেনি করোনা? অতিপ্রাকৃতিক ক্ষমতা নাকি নিপাট বিজ্ঞান?

    আরও চিন্তার খবর, বুধবারই ধারাভি বস্তিতে ১০ জনের আক্রান্ত হওয়ার খবর সামনে এসেছে। এই মুহূর্তে সেই বস্তিতে ৩৭ টি অ্যাক্টিভ কেস রয়েছে। এই অবধি মুম্বাইয়ে মোট ১০,৬৬,৫৪১ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ১৯,৫৬৬ জনের। গত ২৪ ঘণ্টার কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। 

    মুম্বাইয়ে এই মুহূর্তে করোনায় সুস্থতার হার ৯৮%। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৯৫ জন। এযাবৎ ১০,৪৪,০০৫ জন করোনা থেকে সেরে উঠেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৮,৭৯২ জনের টেস্ট করানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ১৮.১৫ কোটি অব্যবহৃত টিকা রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলির জন্যে উপলব্ধ করল স্বাস্থ্য মন্ত্রক   

    আকস্মিক কোভিডের এই বাড়বাড়ন্তে স্বাভাবিক ভাবেই উদ্বিগ্ন বৃহন্মুম্বাই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন (BMC) কর্তারা। কোভিডের মোকাবিলায় যুদ্ধকালীন তৎপরতায় টিকাকরণের নির্দেশ জারি করেছে বিএমসি। বুধবার সংবাদমাধ্যমে বিমএসি জানিয়েছে, শহরে কোভিডের দৈনিক সংক্রমণ হার বেড়েছে ৬ শতাংশ। মহারাষ্ট্রের স্বাস্থ্য দফতরের হিসাব অনুযায়ী,  চলতি বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি কোভিডে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৫৩৬। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় তা ৭০০-র ঘর ছাড়িয়েছে।

    সংক্রমণ রুখতে কোভিড টেস্টের সংখ্যা বাড়াতে উদ্যোগী হয়েছে বিএমসি এবং রাজ্য প্রশাসন। পাশাপাশি, মুম্বইয়ের হাসপাতালগুলিকে জরুরি ভিত্তিতে প্রস্তুত থাকারও নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তাঁদের আশঙ্কা, ‘‘বর্ষা প্রায় আসন্ন। এর মধ্যেই আক্রান্তের সংখ্যা অত্যন্ত বেড়ে গিয়েছে। উপসর্গ আছে এমন রোগীদের সংখ্যা দ্রুত গতিতে বাড়তে পারে।’’    

    কোভিডের সংখ্যায় রাশ টানতে ১২-১৮ বছর বয়সীদের টিকা দেওয়ার কর্মসূচিতে গতি আনতে চায় মহারাষ্ট্র। পাশাপাশি, বয়স্কদের বুস্টার ডোজ দেওয়ার জন্য তৎপর হয়েছে সরকার।       

    হাসপাতালগুলিকে ইতিমধ্যেই সমস্ত ব্যবস্থা নিয়ে সজাগ থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অ্যাম্বুলেন্সগুলিকেও সক্রিয় থাকার নির্দেশ দিয়েছে সে রাজ্যের সরকার। 

    গত সপ্তাহেই মুম্বাইয়ের গার্ডিয়ান মিনিস্টার আসলাম শেখ বলেছিলেন, কোভিডের সংক্রমণ বাড়তে শুরু করলে আবার লকডাউনের পথে হাঁটতে পারে মহারাষ্ট্র সরকার। আসলাম বলেন, “যেভাবে ব্যপকহারে কোভিডের সংক্রমণ বাড়ছে আবার জনগণের ওপর নিষেধাজ্ঞা চাপাতে হতে পারে। প্লেনে যাতায়াতে এখনও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। বাড়বাড়ন্ত হলে আরও নিষেধাজ্ঞা চাপাতে হতে পারে।” 

     

  • Viral Video: বাইকের বদলে ঘোড়া! জলমগ্ন মুম্বইয়ে খাবার পৌঁছে দিতে একি করলেন সুইগি বয়

    Viral Video: বাইকের বদলে ঘোড়া! জলমগ্ন মুম্বইয়ে খাবার পৌঁছে দিতে একি করলেন সুইগি বয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাইরে খেতে যেতে ইচ্ছে করছে, কিন্তু যেতে পারছেন না বৃষ্টির জন্য? তাই বাড়িতে বসেই খাবার অর্ডার করছেন খাবার সরবরাহকারী সংস্থা থেকে! কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছেন যারা খাবার সরবরাহ করছে তাঁদেরকেও এই ঝড়-বৃষ্টি পেরিয়ে খাবার পৌঁছে দিতে হচ্ছে। ফলে এক ডেলিভারি বয় এই জলমগ্ন রাস্তায় খাবার পৌঁছে দিতে গিয়ে এক অবাক কাণ্ড করে বসলেন, যার ফলে তিনি এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।

    আরও পড়ুন: অদ্ভুত কাণ্ড! ৫ লাখ টাকার গয়না চুরি করল ইঁদুর!

    বৃষ্টির ফলে রাস্তায় জমেছে জল। গাড়ি আটকে যাচ্ছে জলে। কিন্তু কর্তব্য পালন তিনি অনড়। সময়ের মধ্যেই কাস্টমারের বাড়িতে খাবার পৌঁছে দিতে হবে। কিন্তু প্রবল বৃষ্টির মধ্যে রাস্তা দিয়ে যখন বাইক নিয়ে যাওয়া যাচ্ছে না, তখন একটা উপায় তো বের করতেই হবে। তখন তিনি এক অভিনব উপায় বের করলেন। ওই ডেলিভারি বয় গাড়ির বদলে ঘোড়া নিয়ে ছুটলেন খাবার পৌঁছে দিতে।

    [tw]


    [/tw]

    যুবকের এমন কাণ্ড দেখে সকলে অবাক হলেও, অনেকেই প্রশংসা করেছেন। প্রবল বৃষ্টির মধ্যে ব্যস্ত রাস্তা দিয়ে ছুটছে ঘোড়া। তার ওপরে বসে রয়েছেন ওই যুবক ও তাঁর পিঠে জনপ্রিয় খাবার সরবরাহকারী সংস্থা ‘সুইগি’-র (Swiggy) ব্যাগ। আর এই ঘটনার ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করার সঙ্গে সঙ্গেই ব্যাপক ভাবে ভাইরাল হতে শুরু হয়েছে। ঘটনাটি মুম্বইয়ের। সোশ্যাল মিডিয়ায় কমেন্ট করে কেউ লিখেছেন, ‘একেই বলে শাহি ডেলিভারি।’ আর একজন লিখেছেন, ‘আশা করি পিৎজা ডেলিভারি করছেন না এই ছেলেটি।’

    আরও পড়ুন: বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণ, হাসপাতালে সিরিঞ্জে করে মদ নিয়ে গিয়ে গলায় দিলেন মেয়ে

    প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন ধরেই মুম্বইয়ে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ (Indian Meteorological Department) শহরে বৃষ্টির জন্য কমলা সতর্কতা জারি করেছে। অবিরাম বৃষ্টির জন্যে কালবাদেবী (Kalbadevi) ও সিয়ন (Sion) এলাকায় দুটি বাড়ি ভেঙেও পড়েছে। যদিও এতে কেউ আহত হননি এবং কিছু ক্ষতিগ্রস্ত বহুতল থেকে লোকজনকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।  আর এর মধ্যেই সুইগি ডেলিভারি বয়ের এই কাণ্ড নেট দুনিয়ায় ভাইরাল । নেটিজেনরাও হতবাক।

  • Dawood Ibrahim: মুম্বইজুড়ে দাউদ-সঙ্গীদের খোঁজে হানা এনআইএ-র, গ্রেফতার ছোটা শাকিলের ভগ্নিপতি

    Dawood Ibrahim: মুম্বইজুড়ে দাউদ-সঙ্গীদের খোঁজে হানা এনআইএ-র, গ্রেফতার ছোটা শাকিলের ভগ্নিপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্যাংস্টার(gangster) ছোটা শাকিলের(Chota Shakeel) এক সাগরেদকে আটক করেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ (NIA)। পলাতক গ্যাংস্টার দাউদ ইব্রাহিমের (Dawood Ibrahim) সঙ্গীদের খোঁজে সোমবার সকালে মুম্বইয়ের (Mumbai) একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালায় এনআইএ। সেই সময়ই আটক করা হয় ছোটা শাকিলের সাগরেদ সালিম কুরেশি ওরফে সালিম ফ্রুটকে। সালিম ছোটা শাকিলের বোনের স্বামী। এদিন দক্ষিণ মুম্বইয়ের ভেন্ডি বাজার এলাকা থেকে আটক করা হয় তাকে।

    দাউদের সঙ্গীদের খোঁজে মুম্বইয়ের অন্তত ২০টি জায়গায় এদিন দুপুর পর্যন্ত তল্লাশি করেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। এর মধ্যে রয়েছে বান্দ্রা, নাগাপোড়া, বোরিভেলি, গোরেগাঁও, পারেল, সান্তাক্রুজের মতো অভিজাত এলাকাগুলি। কুখ্যাত ওই গ্যাংস্টারের চক্রের খোঁজের নাগাল পেতে তল্লাশি চালানো হয়েছে মাদক পাচারকারী, হাওয়ালা অপারেটর, রিয়েল এস্টেট ম্যানেজার সহ দাউদের একাধিক সাগরেদের বাড়িতে। তল্লাশির ব্যাপারে এদিন বিবৃতি জারি করে এনআইএ। বিবৃতিতে বলা হয়, বেশ কয়েকটি হাওয়ালা অপারেটর এবং মাদক ব্যবসায়ী দাউদ ইব্রাহিমের (Dawood Ibrahim) সঙ্গে যুক্ত ছিল। এনআইএ ফেব্রুয়ারিতে এ ব্যাপারে একটি মামলা নথিভুক্ত করেছিল। সোমবার থেকে অভিযান শুরু হয়েছে।

    দেশে নানা অপরাধ ও অশান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছে দাউদের সাগরেদদের বিরুদ্ধে। মামলা দায়ের হয় বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনেও (UAPA)। দাউদ গোষ্ঠীর অপরাধ চক্রের জাল কতদূর বিস্তৃত, তা জানতে এবং অপরাধীদের নাগাল পেতে তদন্ত শুরু করে এনআইএ। তবে কেবল দাউদ নয়, ছোটা শাকিল, জাভেদ চিকনা, টাইগার মেনন, ইকবাল মির্চিদের বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু করেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। প্রথমে দাউদের হাওয়ালা নেটওয়ার্ক ও সম্পত্তির লেনদেন খতিয়ে দেখার কাজ শুরু করে ইডি। ১৫ ফেব্রুয়ারি ইডি-র আধিকারিকরা মুম্বই ও আশপাশের এলাকার ১০ জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালায়। 

    এদিকে, আর্থিক জালিয়াতিকাণ্ডে দাউদের ভাই ইকবাল কাসকারকে (Iqbal Kaskar) হেফাজতে নিয়েছে ইডি (ED)। ১৯৯৩ সালে মুম্বই হামলার (1993 Mumbai blasts) নেপথ্যে থাকায় ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসবাদীর তালিকায় রয়েছে দাউদ। ভারত থেকে পালিয়ে এই কুখ্যাত দুষ্কৃতী আশ্রয় নেয় পাকিস্তানে। দাউদ যে সে দেশে রয়েছে ২০২০ সালের অগাস্টে তা স্বীকারও করে পাক সরকার।

     

  • Rakesh Jhunjhunwala: প্রয়াত শেয়ার বাজারের ‘বিগ বুল’ রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা

    Rakesh Jhunjhunwala: প্রয়াত শেয়ার বাজারের ‘বিগ বুল’ রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত শেয়ার বাজারের ‘বিগ বুল’ (Big Bull) রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা (Rakesh Jhunjhunwala)। রবিবার ভোরে মৃত্যু হয় ‘ভারতের নিজের ওয়ারেন বাফেটে’র (India’s own Warren Buffet)। বয়স হয়েছিল ৬২ বছর। এদিন আচমকা ফের অসুস্থ হয়ে পড়ায় সকাল ৬টা ৪৫ মিনিট নাগাদ তাঁকে নিয়ে আসা হয় মুম্বইয়ের (Mumbai) ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুর কারণ হিসেবে পরিবারের তরফে এখনও কিছু বলা হয়নি। জানা গিয়েছে, গত মাসেই একবার অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন রাকেশ। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত একাধিক সমস্যায় ভুগছিলেন। সম্প্রতি আকাশা এয়ারলাইন্সের উদ্বোধনের সময়ও হুইলচেয়ারে বসে থাকতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে একটি সূত্রের খবর।

    ১৯৮৫ সালে মাত্র ৫ হাজার টাকা নিয়ে শেয়ার মার্কেটে (Share Market) এসেছিলেন রাকেশ। তার পর ক্রমে ক্রমে পরিণত হয়েছিলেন ভারতীয় শেয়ার বাজারের বিগ বুলে। বলা হয়, শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে কখনওই ভুল করতেন না তিনি। দিন কয়েক আগে একটি জুতো প্রস্তুতকারী সংস্থার শেয়ার কিনেছিলেন রাকেশ। কয়েক দিনের মধ্যে সেটিও পৌঁছে গিয়েছিল সর্বোচ্চ দরে। তিনি একদিনে লাভ করেন ২২১ কোটি টাকা। কিছু দিন আগেই আকাশে ডানা মেলে তাঁরই পৃষ্ঠপোষকতায় আকাশা এয়ারলাইন্সের বিমান। যে অনুষ্ঠানে তাঁকে দেখা গিয়েছিল হুইলচেয়ারে বসে থাকতে।

    আরও পড়ুন : ৪০ বেসিস পয়েন্ট রেপো রেট বাড়ানোর ঘোষণা আরবিআই-এর, শেয়ার বাজারে ব্যাপক ধস

    শেয়ার বাজারের লভ্যাংশ রাকেশ বিনিয়োগ করেছিলেন একাধিক শিল্প ও বাণিজ্যে। ফোবর্স ম্যাগাজিনের প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে রাকেশের সম্পত্তির পরিমাণ আনুমানিক সাড়ে ৫০০ কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ৪২ হাজার কোটি টাকারও বেশি। অ্যাপটেক লিমিটেড ও হাঙ্গামা ডিজিটাল মিডিয়া এন্টারটেইনমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান ছিলেন রাকেশ। ছিলেন একাধিক সংস্থার ডিরেক্টরও।

    ১৯৬০ সালের ৫ জুলাই হায়দরাবাদের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন রাকেশ। কলেজে পড়াশোনা করার সময়ই বিনিয়োগ করতে শুরু করেন শেয়ার বাজারে। এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, বাবার কথা শুনে ও তাঁরই অনুপ্রেরণায় দালাল স্ট্রিটে পা রেখেছিলেন তিনি। ১৯৮৬ সালে টাটা টি-র পাঁচ হাজার শেয়ার কিনেছিলেন মাত্র ৪৩ টাকা দিয়ে। তিন মাসের মধ্যেই সেই শেয়ারের দাম পৌঁছে গিয়েছিল ১৪৩ টাকায়। এর পরেই শেয়ার বাজারে ক্রমেই বাড়তে থাকে বিনিয়োগের পরিমাণ। পরর্বতী তিন বছরে শেয়ার বাজার থেকে তিনি আয় করেন ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা। তার পর থেকে শেয়ার বাজার থেকে তাঁর আয়ের লেখচিত্র হয়েছে ক্রমেই ঊর্ধ্বমুখী। তাঁর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

  • Jobless: হতাশ হয়ে চাকরি খোঁজাই ছেড়ে দিচ্ছেন অর্ধেক ভারতীয়

    Jobless: হতাশ হয়ে চাকরি খোঁজাই ছেড়ে দিচ্ছেন অর্ধেক ভারতীয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পছন্দের বা নিজের জীবনযাপন পদ্ধতির জন্য উপযুক্ত চাকরি না পাওয়ায় ক্রমেই হতাশ হয়ে পড়ছেন ভারতীয়েরা। গত কয়েক বছরের মধ্যে লাখ লাখ ভারতীয় এই কারণে কাজের জগত থেকে নিজেদের সরিয়ে নিচ্ছেন। বিশেষ করে মেয়েদের মধ্যে এই প্রবণতা আশঙ্কাজনক ভাবে বেড়েছে। মুম্বাইয়ের বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমি প্রাইভেট লিমিটেডের (সিএমআইই) গবেষণায় এ চিত্র উঠে এসেছে। বহু মানুষ আর কাজ খুঁজছেন না।

    অথচ বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত সম্প্রসারণশীল অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম ভারত। কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধির চাকা চালু রাখতে ভারত তরুণ কর্মীদের ওপরই বাজি ধরেছে। কিন্তু সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান সেই সম্ভাবনার ক্ষেত্রে ভুল বার্তা দিচ্ছে। 

    মুম্বাইভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটির গবেষণায় উঠে এসেছে, ২০১৭ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে সামগ্রিকভাবে কাজে অংশগ্রহণের হার ৪৬ শতাংশ থেকে কমে ৪০ শতাংশে নেমে এসেছে। এই সময়ের মধ্যে কাজের জগত থেকে প্রায় ২ কোটি ১০ লাখ কর্মী হারিয়ে গেছে! কর্মক্ষম জনশক্তির মাত্র ৯ শতাংশ এখন কাজে নিযুক্ত বা আরও ভালো চাকরির সন্ধানে আছেন। 

    সিএমআইইর হিসাবে, ভারতের আইন অনুযায়ী যাদের কর্মক্ষম ধরা হয় সেই জনসংখ্যা এখন ৯০ কোটি। এই সংখ্যাটি কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়া মিলিয়ে মোট জনসংখ্যার সমান। এর অর্ধেক মানুষ আর চাকরি খুঁজছেন না। 

    বেঙ্গালুরুতে সোসাইট জেনারেল জিএসসি প্রাইভেট লিমিটেডের অর্থনীতিবিদ কুনাল কুন্ডু বলেন, “নিরুৎসাহিত কর্মীদের সংখ্যা বেশ বড়।” কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে ভারতের  প্রতিকূলতা স্পষ্ট এবং ভালোভাবে নথিভুক্ত। জনসংখ্যার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সের মধ্যে। অদক্ষ শ্রমিকের বাইরে প্রতিযোগিতা মারাত্মক। সরকারে স্থিতিশীল পদগুলোতে নিয়োগের জন্য নিয়মিত লাখ লাখ আবেদন পড়ে। শীর্ষ ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলগুলোতে প্রবেশের পথ কার্যত অত্যন্ত অনিশ্চিত। 

    ম্যাককিনসে গ্লোবাল ইনস্টিটিউট ২০২০ সালে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেই প্রতিবেদন অনুসারে, যুবসমাজের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য ভারতকে ২০৩০ সালের মধ্যে অ-কৃষি খাতে কমপক্ষে ৯ কোটি নতুন কর্মসংস্থান তৈরি করতে হবে। 

    চাকরি ছেড়ে দিয়ে বেকার হয়ে যাওয়ার তরুণদের মধ্যে একজন শিবানী ঠাকুর (২৫)। সম্প্রতি হোটেলের চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন কারণ, সেখানে কর্মঘণ্টার কোনো ঠিক-ঠিকানা নেই। শিবানী বলেন, ‘আমি এখন প্রতিটি পয়সার জন্য অন্যের ওপর নির্ভরশীল।’ 

    যদিও অর্থনীতি উদারীকরণের দিক থেকে দারুণ অগ্রগতি করেছে ভারত। অ্যাপল, আমাজন-এর মতো জায়ান্টদের আকর্ষণ করতে পেরেছে। এখন এই পরিস্থিতিতে ভারতের নির্ভরতা অনুপাত (পরিবারে উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ও সদস্য সংখ্যার অনুপাত) শীঘ্রই বাড়তে হবে। 

    অবশ্য কর্মশক্তির এই অংশগ্রহণ প্রত্যাহারের একাধিক ব্যাখ্যা থাকতে পারে। বেকার ভারতীয়রা মূলত শিক্ষার্থী বা গৃহিণী। তাদের অনেকেই ভাড়া থেকে আয়, পরিবারের বয়স্ক সদস্যদের পেনশন বা সরকারি সহায়তার ওপর নির্ভরশীল। মেয়েদের ক্ষেত্রে এই প্রবণতার পেছনের কারণগুলো নিরাপত্তা বা পরিবারে তাদের নির্দিষ্ট দায়িত্ব পালনের বাধ্যবাধকতা সম্পর্কিত। 

LinkedIn
Share