Tag: National Emergency

National Emergency

  • Constitution Murder Day: সংবিধান হত্যা দিবস! রাজ্যগুলিকে মশাল মিছিল, প্রদর্শনী করতে নির্দেশ কেন্দ্রের

    Constitution Murder Day: সংবিধান হত্যা দিবস! রাজ্যগুলিকে মশাল মিছিল, প্রদর্শনী করতে নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৫ সালের ২৫ জুন জরুরি অবস্থার ৫০তম বর্ষপূর্তি পালিত হতে চলেছে। এই প্রেক্ষাপটে কেন্দ্রীয় সরকার ২৫ জুনকে সংবিধান হত্যা দিবস হিসেবে স্মরণ করার জন্য সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে নির্দেশ দিয়েছে। নিজেদের নির্দেশনায় কেন্দ্রীয় সরকার বিভিন্ন কর্মসূচির কথাও উল্লেখ করেছে (Constitution Murder Day)। এই কর্মসূচিগুলোর মধ্যে রয়েছে মশাল মিছিল, বিভিন্ন প্রদর্শনী, স্কুল ও কলেজে গণপ্রচার প্রভৃতি রয়েছে।

    এক বছর ধরে চলবে এই কর্মসূচি

    একাধিক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রক রাজ্যগুলির মুখ্যসচিবদের উদ্দেশে একটি চিঠি লিখেছে। সেখানে বলা হয়েছে, এই অনুষ্ঠানটি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং সাংবিধানিক নীতির প্রতিফলন ঘটাবে। প্রসঙ্গত, ‘সংবিধান হত্যা দিবস’ (Constitution Murder Day) উপলক্ষে এই কর্মসূচি এক বছর ধরে চলবে বলে জানানো হয়েছে।

    ২০২৬ সালের মার্চে মশাল যাত্রার সমাপ্তি, হাজির থাকবেন মোদি

    কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে গৃহীত (National Emergency) এই কর্মসূচি শুরু হচ্ছে ২০২৫ সালের ২৫ জুন এবং চলবে ২০২৬ সালের ২৫ জুন পর্যন্ত। এই কর্মসূচির অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হবে মশাল যাত্রা বা টর্চ মার্চ। ২০২৫ সালের ২৫ জুন দিল্লি থেকে গণতন্ত্রের চেতনার প্রতীক হিসেবে ছয়টি মশাল নিয়ে যাত্রা শুরু হবে। এরপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে ২০২৬ সালের ২১ মার্চ দিল্লির কর্তব্যপথে এই যাত্রার সমাপ্তি হবে (Constitution Murder Day) বলে জানা গিয়েছে।

    কর্মসূচি সফলে বেশ কিছু স্লোগানও বানিয়েছে সরকার

    এছাড়াও কর্মসূচির আওতায় আরও রয়েছে সেমিনার, আলোচনা সভা, চলচ্চিত্র প্রদর্শনী প্রভৃতি আনুষঙ্গিক অনুষ্ঠান (National Emergency)। ইতিমধ্যে এই কর্মসূচিকে সফল করতে কেন্দ্রীয় সরকার নোডাল অফিসার নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছে এবং কেন্দ্রশাসিত ও অন্যান্য রাজ্যগুলির মধ্যে সমন্বয়ের কথাও বলা হয়েছে। এই উপলক্ষে মোদি সরকার বেশ কয়েকটি স্লোগান নির্ধারণ করেছে। এই স্লোগানগুলির মাধ্যমে গণতন্ত্রের মূল্যবোধ প্রতিফলিত হবে। নির্ধারিত স্লোগানগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো- ‘গণতন্ত্রের জননী ভারত’, ‘গণতন্ত্র দীর্ঘজীবী হোক’, ‘গণতন্ত্রের চেতনায় সেঙ্গলকে জানাই প্রণাম’।

  • RSS: ‘‘দেশে জরুরি অবস্থা জারি করা মানুষ ও তাঁদের প্রবণতাগুলিকে মনে রাখা প্রয়োজন’’, বললেন সুনীল আম্বেকর

    RSS: ‘‘দেশে জরুরি অবস্থা জারি করা মানুষ ও তাঁদের প্রবণতাগুলিকে মনে রাখা প্রয়োজন’’, বললেন সুনীল আম্বেকর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে জরুরি অবস্থা জারি নিয়ে নাম না করে কংগ্রেসকে তোপ দাগলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সর্বভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর। শনিবার ইন্দ্রপ্রস্থে জরুরি অবস্থা নিয়ে একটি আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন তিনি এবং বলেন, ‘‘দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছেন এমন মানুষ ও তাঁদের প্রবণতাগুলিকে মনে রাখা প্রয়োজন।’’

    ১৯৭৫ সালে যে জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল তা বিদেশ থেকে আসেনি 

    প্রসঙ্গত, ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। ১৯৫০ সালে ভারতে সংবিধান গৃহীত হয় এবং দেশ একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা পায়। এ নিয়ে সুনীল আম্বেকরের মত হল, ‘‘ভারত সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হওয়ার মাত্র ২৫ বছরের মধ্যে জরুরি অবস্থা জারি হয়। ভারতের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ও জনগণের মৌলিক অধিকারকে সে সময় হুমকির মুখে পড়তে হয়েছিল।’’ তিনি আরও (RSS) বলেন, ‘‘১৯৭৫ সালে যে জরুরি অবস্থা জারি হয়েছিল তা কোনও বিদেশ থেকে আসেনি। কোনও বিদেশী শক্তি এর জন্য দায়ী ছিল না। বরং তা আমাদের দেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থা করেছে।’’ শনিবার তিনি বক্তব্য রাখেন ইন্দ্রপ্রস্থের বিশ্ব সংবাদ কেন্দ্রে এবং সেখানেই এমন মন্তব্য করেন।

    দেশের সংবিধান জনগণকে স্বাধীনতা ও সমতার সঙ্গে মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের অধিকার প্রদান করেছে (National Emergency)

    রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) এই প্রবীণ প্রচারক, তাঁর নিজের কথা বলতে গিয়ে বলেন, ‘‘জরুরি অবস্থার সময় আমি খুব ছোট ছিলাম। বহুবছর বিদ্যার্থী পরিষদের সঙ্গে কাজ করেছি। দেশের ছাত্ররা, স্বয়ংসেবকরা ও সমাজের মানুষ সবাই একত্রিত হয়ে জরুরি অবস্থার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।’’ এদিন তিনি উল্লেখ করেন, জরুরি অবস্থার সময় জনগণকে নানাভাবে হয়রানির সম্মুখীন হতে হয়েছিল। তিনি আরও বলেন, ‘‘ভারত বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র। দেশের সংবিধান জনগণকে স্বাধীনতা ও সমতার সঙ্গে মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের অধিকার প্রদান করেছে।’’ তাঁর মতে, ‘‘সংবিধান গৃহীত হওয়ার পর বর্তমানে ৭৫ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। আমাদের অবশ্যই সংবিধানকে মনে রাখতে হবে।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “সন্ত্রাসবাদকে আমরা নির্মূল করে দিয়েছি”, ২৬/১১ হামলার ১৫ বছরে দৃপ্ত ঘোষণা মোদির

    Narendra Modi: “সন্ত্রাসবাদকে আমরা নির্মূল করে দিয়েছি”, ২৬/১১ হামলার ১৫ বছরে দৃপ্ত ঘোষণা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০৭ তম ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখে শোনা গেল মুম্বইয়ের ২৬/১১ জঙ্গি হামলা প্রসঙ্গ। প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর ভয়াবহ সন্ত্রাসবাদী হামলা হয় মুম্বইতে। এদিন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) সেই হামলায় যাঁরা শহিদ হয়েছেন, তাঁদেরকে স্মরণ করেন। এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “সন্ত্রাসবাদকে আমরা নির্মূল করে দিয়েছি”।

    সংবিধান দিবসে মোদির মুখে জরুরি অবস্থার প্রসঙ্গ

    এদিন তাঁর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) দেশবাসীকে সংবিধান দিবসের শুভেচ্ছাও জানান। প্রসঙ্গত, ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর ভারতের সংবিধানকে গ্রহণ করা হয়েছিল। সে কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে সময়, পরিবেশ এবং প্রয়োজনীয়তার সঙ্গে সঙ্গে দেশ এগিয়ে চলেছে এবং সংবিধানকে নানা সময়ে সংশোধন করা হয়েছে। এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) তাঁর বক্তব্যে জরুরি অবস্থার প্রসঙ্গও টেনে আনেন। প্রসঙ্গত, ১৯৭৫ সালে জরুরী অবস্থার সময় দেশের মানুষদের নাগরিকত্ব অধিকার সম্পূর্ণভাবে হরণ করেছিল তৎকালীন ইন্দিরা গান্ধী সরকার। সে প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘ ৪৪ তম সংবিধান সংশোধনীর মাধ্যমে জরুরি অবস্থার ভুলগুলিকে সংশোধন করা সম্ভব হয়েছে।’’ ৪৪ তম সংবিধান সংশোধনী করা হয় ১৯৭৮ সালে জনতা সরকারের আমলে।

    ২৬/১১ এর ভয়াবহ জঙ্গি হামলা

    পনেরো বছর আগে আজকের দিনেই ভয়াবহ সন্ত্রাসবাদী হামলার সাক্ষী থেকেছিল দেশের অর্থনৈতিক রাজধানী মুম্বই। ২৬ নভেম্বর ২০০৮ সালে আতঙ্কবাদী হামলায় কেঁপে ওঠে ভারতের বাণিজ্য নগরী। দশ জন সন্ত্রাসবাদীর দল হানা দেয় মুম্বইয়ের রেলস্টেশন, হোটেল সমেত জনবহুল স্থানগুলিতে। বাদ যায়নি হাসপাতালগুলিও। এই ঘটনাতে মারা যান ১৬৬ জন মানুষ এবং আহত হন ৩০০-এরও বেশি। তাজ এবং ওবেরয় হোটেল, ছত্রপতি শিবাজী মহারাজ টার্মিনাস, নরিম্যান হাউস এই সমস্ত জায়গাগুলিতে চলে হামলা। ভারতীয়রা ছাড়াও হামলায় নিহত হন প্রচুর ইউরোপিয়ান এবং ইহুদি। একমাত্র জীবিত জঙ্গি হিসেবে ধরা পড়ে আজমল আমির কাসভ। ২০১০ সালের মে মাসে কাসভের ফাঁসির আদেশ হয়। ঠিক তার দু’বছর পরে পুনের জেলে কড়া নিরাপত্তায় কাশবের ফাঁসি কার্যকর হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share