Tag: nirmala sitaraman

nirmala sitaraman

  • GST 2: চালু হয়ে গেল নয়া জিএসটি কাঠামো, দাম কমছে কোন কোন জিনিসের?

    GST 2: চালু হয়ে গেল নয়া জিএসটি কাঠামো, দাম কমছে কোন কোন জিনিসের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর উপহার দেওয়ার কথা আগেই ঘোষণা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ঘোষণা করেন নয়া জিএসটি কাঠামো (New GST Structure)। ২২ সেপ্টেম্বর দেবীপক্ষ থেকেই দেশজুড়ে চালু হয়ে গেল নয়া পণ্য ও পরিষেবা কর (জিএসটি) (GST 2)। এতদিন জিএসটির স্তর ছিল চারটি – ৫, ১২, ১৮ এবং ২৮ শতাংশ। নয়া ব্যবস্থায় বাতিল করা হয়েছে ১২ এবং ২৮ শতাংশের স্তর। তাই আজ, সোমবার থেকে সমস্ত পণ্যের ওপর জিএসটি থাকবে ৫ কিংবা ১৮ শতাংশ। স্বাভাবিকভাবেই এদিন থেকেই কমে যাবে নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক জিনিসের দামই। প্রসঙ্গত, ৩ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর নেতৃত্বে কেন্দ্র এবং রাজ্যের প্রতিনিধিদের নিয়ে আয়োজিত জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে কর ব্যবস্থা সংস্কারের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সেটাই এবার চালু হচ্ছে এদিন থেকে।

    আজ থেকেই কমছে দাম (GST 2)

    সোমবার থেকেই নবরাত্রি উৎসবে মেতেছেন দেশের একটা বড় অংশের মানুষ। জিএসটি সংস্কারের ফলে উৎসবের মরশুমে আমআদমির হেঁশেলে স্বস্তি ফিরবে তো বটেই, অনেকটা ছাড় মিলবে শিক্ষা, স্বাস্থ্য মায় সাজসজ্জার মতো সরঞ্জামেও। রবিবার বিকেলে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। নয়া জিএসটি ব্যবস্থার কথা দেশবাসীকে মনেও করিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী অবশ্য আগেই জিএসটি সংস্কারকে দ্বিগুণ দীপাবলি হিসেবে ব্যাখ্যা করেছিলেন। জানা গিয়েছে, জিএসটি বদলের ক্ষেত্রে সব চেয়ে জরুরি বিষয় হল, ২২ সেপ্টেম্বর থেকেই নয়া দাম কার্যকর হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা আর পুরানো দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবেন না। যদি কোনও পণ্য পুরনো স্টকের হয় এবং এমআরপি বেশি লেখা থাকে, তাও স্টিকার বসিয়ে নয়া দামই নিতে হবে।

    সস্তা হচ্ছে এই সব জিনিস

    এবার দেখে নেওয়া যাক এদিন থেকে কমছে কোন কোন জিনিসের দাম। বাড়ছেই (GST 2) বা কোন কোন পণ্যের দাম। নয়া জিএসটি ব্যবস্থায় দুধ, ছানা, পনির, রুটি এবং পাউরুটির মতো পণ্যে এখন আর কোনও কর দিতে হবে না (New GST Structure)। কারণ এই সব পণ্য কিনলে জিএসটি দিতে হত ৫ শতাংশ। সোমবার থেকে এগুলি কিনলে আর কোনও জিএসটি দিতে হবে না। জিএসটি মুক্ত হচ্ছে পেন্সিল, শার্পনার, ছবি আঁকার রং, খাতা, মানচিত্র, চার্ট এবং গ্লোবের মতো প্রয়োজনীয় শিক্ষা সরঞ্জাম। জিএসটি দিতে হবে না জীবনবিমা এবং যে কোনও ধরনের স্বাস্থ্যবিমার ক্ষেত্রেও।

    দাম কমছে এসবেরও

    দাম কমছে কনডেন্সড মিল্ক, মাখন, ঘি, তেল, পশুচর্বি, সসেজ, প্রিজার্ভড বা রান্না করা মাংস, মাছ, চিনি, পাস্তা, নুডলস, স্প্যাগোটি, চিজ এবং দুগ্ধজাত যাবতীয় পণ্যেরও। এতদিন এসব জিনিস কিনলে জিএসটি দিতে হত ১২ শতাংশ। সেটাই এখন কমে হয়েছে ৫ শতাংশ। সস্তা হচ্ছে (GST 2) বাদাম, খেজুর, আনারস, অ্যাভোকাডো, পেয়ারা, আম-সহ অন্যান্য ফলও। কারণ এসব ক্ষেত্রেও জিএসটির হার কমে হয়েছে ৫ শতাংশ। মাত্র ৫ শতাংশ জিএসটি দিয়েই কেনা যাবে জ্যাম, জেলি, মাশরুম, ইস্ট, সর্ষে, সয়াবিন, ভুজিয়া এবং পানীয় জলের ২০ লিটারের বোতল। এতদিন এগুলি কিনতেই দিতে হত ১২ শতাংশ জিএসটি। সস্তা হচ্ছে মধু, মিছরি, চকোলেট, কর্নফ্লেক্স, কেক, পেস্ট্রি, স্যুপ, আইসক্রিম এবং জিলেটিনও। ২২ সেপ্টেম্বরের আগে পর্যন্ত এগুলি কিনতে গেলে গুণতে হত ১৮ শতাংশ জিএসটি (New GST Structure)। এখন তা কমে হয়েছে ৫ শতাংশ। মাত্র ৫ শতাংশ জিএসটি দিতে হবে একাধিক জীবনদায়ী ওষুধ, চিকিৎসা সরঞ্জাম, থার্মোমিটার, অক্সিজেন এবং গ্লুকোমিটার কিনলে। ২২ তারিখ থেকেই যাতে দাম কমে, তা নিশ্চিত করতে মূল্য সংশোধনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ফার্মেসিগুলিতে। বিভিন্ন বৈদ্যুতিক গাড়িতেও জিএসটি নেওয়া হবে ৫ শতাংশ।

    সস্তায় মিলবে এই সব জিনিসও

    দাম কমছে (GST 2) টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন এবং রেফ্রিজারেটরেরও। এতদিন এগুলি কিনতে গেলে জিএসটি দিতে হত ২৮ শতাংশ। সেটাই এখন কমে হয়েছে ১৮ শতাংশ। ১৮ শতাংশ জিএসটি গুণতে হবে ছোট গাড়ি, ৩৫০ সিসির নীচে বাইকের দাম। ৫ শতাংশ জিএসটি দিতে হবে জুতো, জামাকাপড়, টুথপেস্ট, ব্রাশ, ট্যালকম পাউডার, শেভিং ক্রিম, চুলের তেল, সাবান, বাসনকোসন, ছাতা, বাইসাইকেল এবং বাঁশের তৈরি বিভিন্ন আসবাবপত্র কিনতে গেলে। খরচ কমবে স্পা, জিম, যোগব্যায়াম কেন্দ্র এবং বিভিন্ন হেলথ ক্লাবের। দাম কমছে সিমেন্ট, কৃষিকাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি, সার ট্রাক্টরের সরঞ্জাম এবং সেলাই মেশিনেরও (New GST Structure)।

    দাম বাড়ছে যে সব জিনিসের

    এদিকে, দাম (GST 2) বাড়ছে বিলাসবহুল গাড়ি, মোটরসাইকেল, প্রাইভেট জেট, রেসিংকার, পান মশলা, বাড়তি চিনি মিশ্রিত পানীয়, কার্বন যুক্ত পানীয়, সিগারেট, চুরুট এবং তামাকজাত যাবতীয় পণ্যের। এসব কিনতে গেলে গুণতে হবে ৪০ শতাংশ হারে জিএসটি।

  • Indian Economy: চলতি অর্থবর্ষে বৃদ্ধির হার কত হবে? সংসদে আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্ট পেশ নির্মলার

    Indian Economy: চলতি অর্থবর্ষে বৃদ্ধির হার কত হবে? সংসদে আর্থিক সমীক্ষার রিপোর্ট পেশ নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবারই সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। তার আগে সোমবার আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্ট (Indian Economy) পেশ করলেন তিনি। রিপোর্ট পেশ করার সময় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘‘করোনা পরিস্থিতির পর একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল দেশের অর্থনীতি। তবে বর্তমানে দেশের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে।’’ এদিন অর্থমন্ত্রীর পেশ করা রিপোর্টে (Economic Survey) বলা হয়েছে, ২০২৪-২০২৫ অর্থবর্ষে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি ৬.৫ শতাংশ থেকে ৭ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। এর পাশাপাশি জানানো হয়েছে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া মুদ্রাস্ফীতির সূচক ৪.৫ শতাংশ স্থির করেছে।

    ভূ-রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করে অর্থনীতি এখন স্থিতিশীল 

    এদিন যে রিপোর্ট (Indian Economy) পেশ করা হয়েছে সেখানে এও বলা হয়েছে, দেশে বর্তমানে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অন্যদিকে, চলতি অর্থবর্ষে বৃষ্টিপাত এবং দক্ষিণ-পশ্চিমী মৌসুমী বায়ুর সন্তোষজনক বিস্তারের ফলে কৃষিক্ষেত্রে উন্নতি হওয়া সম্ভাবনা রয়েছে বলে বলা হয়েছে রিপোর্টে। আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্টে (Economic Survey) বলা হয়েছে, ‘‘ভারতীয় অর্থনীতি একটি শক্তিশালী স্তম্ভ। ভূ-রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করে অর্থনীতি এখন স্থিতিশীল।’’ অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘শেষ অর্থবর্ষের চারটি ত্রৈমাসিকের মধ্যে তিনটিতেই আর্থিক বৃদ্ধি (Indian Economy) ছিল ৮ শতাংশের বেশি। ২০২৩ এবং ২০২৪ অর্থবর্ষে উপর ভিত্তি করে তৈরি হওয়া অর্থনৈতিক বৃদ্ধি আগামী বছরেও দেখা যাবে।’’

    ২০২৩ অর্থবর্ষ থেকে ২০২৪ অর্থবর্ষে (Indian Economy) মুদ্রাস্ফীতি ১.৩ শতাংশ কমেছে

    অন্যদিকে ২০২৩ অর্থবর্ষের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ৬.৬ শতাংশ ২০২৪ অর্থবর্ষে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭.৫ শতাংশ। মুদ্রাস্ফীতির হার বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ হিসেবে রিপোর্টে বলা হয়েছে, প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে খাদ্য উৎপাদনে প্রভাব পড়েছিল। কৃষকরা কৃষি কাজ করতে গিয়ে প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিলেন।

    আগামী অর্থবর্ষে দেশে বেকারত্বের হার কমতে পারে

    এদিন অর্থমন্ত্রীর পেশ করা রিপোর্টে বেকারত্বের কথাও উল্লেখ রয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, আগামী অর্থবর্ষে দেশে বেকারত্বের হার কমতে পারে। এর পাশাপাশি করোনা পরবর্তী সময়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কর্মসংস্থান বেড়েছে বলেও বলা হয়েছে ওই রিপোর্টে (Indian Economy)। এর ফলে ভারতের অর্থনীতিতে প্রভাব পড়েছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, মহিলাদের কাজ করার হারও বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে মহিলাদের কাজ করার হার ছিল ২৩.৩ শতাংশ। গত ছয় বছর ধরে সেই হার বেড়েই গিয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে এই হার দাঁড়ায় ৩৭ শতাংশে। রিপোর্ট উল্লেখ করা হয়েছে গ্রামের মহিলাদের কাজ করার প্রবণতা অনেকটাই বেড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: বদলে গিয়েছে বাজেট পেশের সময়, কারণ জানলে অবাক হবেন

    Budget 2024: বদলে গিয়েছে বাজেট পেশের সময়, কারণ জানলে অবাক হবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর ছিল অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন। ভোট থাকায় দ্বিতীয় মোদি সরকার পেশ (Budget Presentation Time) করেছিল ‘ভোট অন অ্যাকাউন্ট’। তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেছে বিজেপির নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। এই সরকারই পেশ করবে পূর্ণাঙ্গ বাজেট (Budget 2024)। বাজেট পেশ হবে ২৩ জুলাই। এই বাজেটেই প্রতিফলিত হবে বিশ্ব অর্থনীতির তালিকায় ভারত কত নম্বরে রয়েছে, দেশের অর্থনৈতিক গ্রোথই বা কেমন, আগামী অর্থবর্ষে উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক নীতিই বা কী হতে চলেছে।

    কেন বাজেট পেশ হত বিকেলে? (Budget 2024)

    এবারও বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। লোকসভায় বাজেট পেশ হবে বেলা ১১টায়। বিভিন্ন মাধ্যমে সম্প্রচারিত হবে বাজেট পেশের সেই ছবি। গত ২৫ বছর ধরে বাজেট পেশ হচ্ছে বেলা ১১টায়। তার আগে অবশ্য তা হত না। বাজেট পেশ হত বিকেল ৫টায়। জানা গিয়েছে, ১৯৯৯ সালের আগে পর্যন্ত বাজেট বিকেলে পেশ হত। ব্রিটিশ জমানা থেকেই এই ব্যবস্থা চলে (Budget 2024) আসছে। কেন ভারতের ব্রিটিশ শাসকরা বিকেলবেলায় বাজেট পেশ করতেন? এর উত্তর লুকিয়ে রয়েছে ব্রিটেনের রাজধানী লন্ডনের সময়ের সঙ্গে ভারতের সময়ের পার্থক্য। ভারতের সঙ্গে ব্রিটেনের সময়ের পার্থক্য সাড়ে ৫ ঘণ্টার। ভারতে যখন বিকেল ৫টা, তখন গ্রিনিচ মিন টাইম অনুযায়ী লন্ডনে বেলা সাড়ে ১১টা। ভারতে বাজেট পেশ হলে তা যাতে একই সঙ্গে ব্রিটেনেও সম্প্রচারিত হয়, তাই বিকেলে বাজেট পেশের ব্যবস্থা করেছিলেন ব্রিটিশ শাসকরা।

    সময় বদলেছিলেন যশোবন্ত সিনহা

    ১৯৪৭ সালে স্বাধীন হয়েছে ভারত। তবে গ্লানিমুক্ত হয়নি পরাধীনতার। ১৯৯৯ সালের আগে স্বাধীন ভারতের কোনও অর্থমন্ত্রীই বাজেট পেশের সময় বদলাননি। ১৯৯৯ সালে দেশের গা থেকে পরাধীনতার গ্লানি মুছে ফেলতে উদ্যোগী হন তৎকালীন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী যশবন্ত সিনহা। অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকারের এই অর্থমন্ত্রীই সিদ্ধান্ত নেন বাজেট পেশ হবে বেলা ১১টায়। তার পর থেকে সেই রীতিই চলে আসছে।

    আর পড়ুন: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    বাজেট পেশের এই সময় পরিবর্তনের দু’টি উদ্দেশ্য ছিল – এক, লন্ডনের সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার আর কোনও প্রয়োজন নেই ভারতের। আর দুই, সকালে বাজেট পেশ হয়ে গেলে বাজেট পড়ার এবং তা নিয়ে আলোচনার সময় পাবেন সাংসদ এবং আধিকারিকরা। ওই বছর যশোবন্ত বাজেট পেশ করেছিলেন ২৭ ফেব্রুয়ারি। পরে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি সেই ট্র্যাডিশন ভেঙে বাজেট পেশ করতে শুরু (Budget Presentation Time) করেন ১ ফেব্রুয়ারি। সেই থেকে এ পর্যন্ত বাজেট পেশ হয়ে আসছে পয়লা ফেব্রুয়ারি, বেলা ১১টায় (Budget 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Nirmala Sitaraman: রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বেচে দেওয়ার জন্য উন্মাদের মতো ছুটছে না কেন্দ্র, বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী

    Nirmala Sitaraman: রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বেচে দেওয়ার জন্য উন্মাদের মতো ছুটছে না কেন্দ্র, বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সব রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বেচে দেওয়ার জন্য উন্মাদের মতো ছুটছে না কেন্দ্র। যেখানে প্রয়োজন হবে, সেখানে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা চালানো হবে। এমনই মন্তব্য করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitaraman)। তিনি আরও বলেন, প্রতিরক্ষা, টেলিকম-সহ চারটি বৃহত্তর ক্ষেত্রে সরকারের মালিকাধীন পেশাদারি সংস্থার উপস্থিতি থাকবে।

    শনিবার ‘রাইসিনা ডায়লগ’-এ একথা বলেন তিনি

    শনিবার ‘রাইসিনা ডায়লগ’-এ তিনি বক্তব্য রাখছিলেন, রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা সংক্রান্ত নীতি অনুযায়ী চার বৃহত্তর ক্ষেত্রে সরকারের মালিকাধীন পেশাদারি সংস্থা থাকবে। অর্থাৎ ওই ক্ষেত্রগুলিতে সব রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার বিলগ্নিকরণের পথে হাঁটবে না কেন্দ্রীয় সরকার। ওই চারটি ক্ষেত্র হল – পারমাণবিক শক্তি, মহাকাশ ও প্রতিরক্ষা; পরিবহণ ও টেলিযোগাযোগ; শক্তি, পেট্রোলিয়াম, কয়লা ও অন্যান্য খনিজ সম্পদ এবং ব্যাঙ্কিং, বিমা ও আর্থিক পরিষেবা।

    নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitaraman) এদিন আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা সংক্রান্ত নীতিতে বলা হয়নি যে পিন তৈরি থেকে শস্য- সব ব্যবসা চালাবে সরকার। তাই যে ক্ষেত্রে সরকারের (ব্যবসা চালানোর) প্রয়োজন নেই, সেখানে চালাবে না। কিন্তু কৌশলগত স্বার্থে যেখানে সরকারকে (রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা) চালাতে হবে, সেখানে চালাতে হবে। যেমন টেলিকমের ক্ষেত্রে (সরকার ব্যবসা চালিয়ে যাবে)।’ সঙ্গে তিনি যোগ করেন, ‘একটি টেলিকম সংস্থা (বিএসএনএল যেমন আছে) থাকবে, যে সংস্থার মালিক হবে সরকার এবং সেই সংস্থাকে পেশাদারিত্বের সঙ্গে চালানো হবে।’

    বিষয়টি আরও ব্যাখ্যা করে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী জানান, যে প্রতিষ্ঠানগুলি বড় এবং নিজেদের ক্ষমতায় চলতে পারবে, সেই রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলি চলতে থাকবে। কিন্তু যে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলি ছোটো, অলাভজনক এবং আখেরে কোনও লাভের মুখ দেখাচ্ছে না, সেগুলিকে সম্ভব হলে বড় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হবে। যাতে ওই সংস্থাগুলি নিজেদের পায়ের উপর দাঁড়িয়ে থাকতে পারে এবং নিজের প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     

     

     

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরের সরাসরি সম্প্রচার নিষিদ্ধ করেছে তামিলনাড়ু সরকার, অভিযোগ সীতারামনের

    Ram Mandir: রাম মন্দিরের সরাসরি সম্প্রচার নিষিদ্ধ করেছে তামিলনাড়ু সরকার, অভিযোগ সীতারামনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) সরাসরি সম্প্রচার নিষিদ্ধ করেছে তামিলনাড়ু সরকার। এই অভিযোগই আনলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামান। সোমবারই তিনি বলেন যে তামিলনাড়ুর মানুষজনকে বাধা দেওয়া হচ্ছে অযোধ্যার রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান তাঁরা যাতে লাইভ স্ক্রিন চালাতে না পারেন। শুধু তাই নয়, নির্মলা সীতারামন নিজের এক্স হ্যান্ডেলে কতগুলি স্থানের নামও উল্লেখ করেছেন। যেগুলিতে রাম মন্দিরের লাইভ স্ক্রিনিং-এ বাধা দেওয়া হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: রাম মন্দিরের নির্মাণ ‘জাতীয় গর্বের জাগরণ’, অযোধ্যায় পৌঁছে জানালেন মোহন ভাগবত

    রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাধা তামিলনাড়ুতে

    এ নিয়ে গুচ্ছ ট্যুইটও সামনে এসেছে নির্মলা সীতারামনের। যেখানে তিনি লিখছেন, “বিখ্যাত কামাক্ষী কভিল মন্দিরে ভজন শুরু হয়েছিল বেলা আটটা থেকে, এলইডি স্ক্রিন লাগানো (Ram Mandir) হয়েছিল। কিন্তু তা খোলা হয়েছে তামিলনাড়ুর প্রশাসনের মদতে।

    ৪০০-এর বেশি স্থানে পুলিশ খুলে দেয় এলইডি স্ক্রিন

    তিনি আরও বলেছেন যে কাঞ্চিপুরম জেলাতে ৪৬৬টি এলইডি স্ক্রিনের ব্যবস্থা করা হয়েছিল উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সরাসরি সম্প্রচারের জন্য। কিন্তু তামিলনাড়ুর পুলিশ বাধা দেয় ওই সম্প্রচার করতে। এর ফলে ৪০০-এরও বেশি স্থানের অনুষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। তাঁর আরও অভিযোগ, সেখানে (তামিলনাড়ুতে) ভয় দেখানো হচ্ছে যাঁরা এলইডি সাপ্লাই (Ram Mandir) করছেন তাঁদেরকেও। হিন্দুবিরোধী ডিএমকে দল এই সন্ত্রাস চালাচ্ছে বলে অভিযোগ নির্মলা সীতারামনের। প্রসঙ্গত, তামিলনাড়ুর ক্ষমতাসীন দলের হিন্দু-বিরোধী আচরণ নতুন কিছু নয়। এর আগেও তাদের দলের নেতাদের সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে বিতর্কিত মন্তব্য করতে দেখা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share