Tag: Nirmala Sitharaman

Nirmala Sitharaman

  • Budget Session: মোদি সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট, অধিবেশন শুরু কবে জানেন?

    Budget Session: মোদি সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট, অধিবেশন শুরু কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে এটাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। আগামী বছর নির্বাচন থাকায় পেশ হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। এবারও বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (Nirmala Sitharaman)। যেহেতু সামনেই রয়েছে লোকসভা নির্বাচন এবং চলতি বছর রয়েছে অন্তত ১০টি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন, তাই এবারের বাজেটে থাকতে পারে একাধিক চমক। এবার বাজেট অধিবেশন (Budget Session) শুরু হচ্ছে ৩১ জানুয়ারি। চলবে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত। শুক্রবার একথা জানান সংসদ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী (Pralhad Joshi)। চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের বাজেট প্রস্তাব পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। ট্যুইট বার্তায় সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, বাজেট অধিবেশন শুরু হবে ৩১ জানুয়ারি, চলবে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত। ৬৬-রও বেশি দিনের মধ্যে অধিবেশন হবে ২৭ দিন। রাষ্ট্রপতির বক্তৃতার পর মোশন অফ থ্যাঙ্কস, কেন্দ্রীয় বাজেট এবং অন্য আইটেমগুলিও হবে।

    বাজেট অধিবেশন…

    কেন্দ্রীয় সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, বাজেট অধিবেশন পর্বে ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ পর্যন্ত সংসদ ছুটি থাকবে। সূত্রের খবর, ৩১ জানুয়ারি শুরু হওয়া অধিবেশন চলবে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। তার পর ছুটি থাকবে। ফের অধিবেশন (Budget Session) শুরু হবে ১৩ মার্চ। চলবে ৬ এপ্রিল পর্যন্ত। বাজেট অধিবেশনের প্রথমার্ধে সংসদের উভয় কক্ষ মোশন অফ থ্যাঙ্কসের ওপর আলোচনা করবে। পরে আলোচনা হবে বাজেট নিয়ে। রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর যে মোশন অফ থ্যাঙ্কস হবে, তার বিতর্কের উত্তর দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর বাজেট অধিবেশনে যে আলোচনা হবে, তার বিতর্কের উত্তর দেবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। অধিবেশনের দ্বিতীয়ার্ধে পাশ করানো হবে বাজেট এবং অর্থ বিল।

    আরও পড়ুুন: বিচারপতি মান্থার এজলাসের ঘটনা নিন্দনীয়! রাজ্যে আসছে বার কাউন্সিলের প্রতিনিধি দল

    এদিকে সেন্ট্রাল ভিস্তা ডেভলপমেন্টের অংশ হিসেবে তৈরি হচ্ছে নয়া সংসদ ভবন নির্মাণের কাজ। যাঁরা সংসদ ভবন নির্মাণের কাজ করছেন, তাঁরা জানান বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয়ার্ধ হবে সংসদের নয়া ভবনে। প্রসঙ্গত, গত অধিবেশনে লোকসভায় পেশ হয়েছিল ৯টি বিল। তার মধ্যে এই সভায় পাশ রয়েছিল ৭টি। আর রাজ্যসভায় পাশ হয়েছিল ৯টি বিল। গত অধিবেশনে সংসদের দুটি কক্ষে পাশ হয়েছিল ৯টি বিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Union Budget: চলছে প্রস্তুতি, জেনে নিন কেন্দ্রীয় বাজেটের সাত সতেরো

    Union Budget: চলছে প্রস্তুতি, জেনে নিন কেন্দ্রীয় বাজেটের সাত সতেরো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে এটাই হবে বর্তমান মোদি (PM Modi) সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট (Union Budget)। আগামী বছর পেশ হওয়ার কথা ভোট অন অ্যাকাউন্ট। বাজেট পেশ হবে ফেব্রুয়ারি মাসে। এখন থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে প্রস্তুতি। জেনে নিনি বাজেটের সাত সতেরো।

    বাজেট…

    প্রতি বছর কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বিভিন্ন মন্ত্রক এবং নীতি আয়োগের সঙ্গে কথা বলে প্রস্তুত করেন অ্যানুয়েল বাজেট। সংসদে বাজেট পেশ হওয়ার আগে কতগুলি ধাপ পেরতে হয়। অর্থমন্ত্রকের বাজেট ডিভিশনই মূলত বাজেট প্রস্তুত করে। পূর্ববর্তী বছরগুলির মতো বাজেট পেশ হয় ১ ফেব্রুয়ারি। এবারও সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বাজেট পেশের পর নয়া অর্থবর্ষ শুরু হওয়ার আগেই সংসদের উভয় কক্ষে তা পাশ করাতে হবে। অর্থমন্ত্রক একটি সার্কুলার জারি করে সমস্ত মন্ত্রী, রাজ্য, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং স্বয়ংশাসিত সংস্থাগুলিকে আগামী অর্থবর্ষের এস্টিমেট সম্পর্কে জানতে চাইবেন। এই এস্টিমেট ছাড়াও রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রক পূর্ববর্তী অর্থবর্ষের রাজস্ব এবং ব্যয় নিয়ে ডিটেলস তথ্য দেবে।

    আরও পড়ুুন: ‘রাহুলের উচিত আরএসএসের শাখায় উপস্থিত হওয়া’, কেন বললেন বিজেপি নেতা, জানেন?

    এর পর অর্থমন্ত্রক সেই তথ্য বিশ্লেষণ করবে, ঘাটতি কত, তাও দেখবে। এর পর কেন্দ্র মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করবেন। ঘাটতি মেটাতে সরকারকে কতটা ঋণ নিতে হবে, তা স্থির করবে। এর পর খরচের (Union Budget) জন্য বিভিন্ন দফতরের কাছে রেভিনিউ অ্যালোকেশন দেখে অর্থমন্ত্রক। এর পরে হবে প্রাক-বাজেট পর্বের বৈঠক। এই বৈঠকে রাজ্যগুলির প্রতিনিধিরা ছাড়াও উপস্থিত থাকবেন ব্যাঙ্কার, কৃষিবিদ, অর্থনীতিবিদ এবং ট্রেড ইউনিয়নের প্রতিনিধিরা। এখানে আলোচনার পর অর্থমন্ত্রী আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। তার পরেই চূড়ান্ত হবে বাজেট। বাজেট (Union Budget) চূড়ান্ত হয়ে গেলেই প্রথা মেনে হবে অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠান ‘হালুয়া সেরিমনি’ নামে পরিচিত। এই অনুষ্ঠানে হালুয়া রান্না হবে। তার পরেই বাজেট যাবে ছাপাখানায়, ছাপার জন্য। অর্থমন্ত্রকের সমস্ত কর্মীকে এদিন দেওয়া হবে রান্না করা হালুয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Nirmala Sitharaman: নিজের রাজ্যে খুঁজুন পাপ্পুকে দেখতে পাবেন! মহুয়াকে কড়া জবাব নির্মলার

    Nirmala Sitharaman: নিজের রাজ্যে খুঁজুন পাপ্পুকে দেখতে পাবেন! মহুয়াকে কড়া জবাব নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের রাজ্যে খোঁজ করুন, ‘পাপ্পুর’দেখা পেতে পারেন।  তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে কড়া জবাব দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। ‘পাপ্পু’ প্রসঙ্গ তুলে আগে কেন্দ্রকে তোপ দেগেছিলেন মহুয়া। দেশের অর্থনীতি পরিচালনা নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনা করেন তৃণমূল সাংসদ। এর জবাবে নির্মলা বলেন, তৃণমূল নেত্রী পশ্চিমবঙ্গে নিজের আঙিনায় যদি খোঁজ করেন সেখানে ‘পাপ্পুর’দেখা পেতে পারেন।

    মহুয়ার কথা

     প্রসঙ্গত, কেন্দ্রের বিরুদ্ধে লোকসভায় মহুয়া বলেন দেশের আর্থিক উন্নতি নিয়ে মিথ্যা কথা বলছে কেন্দ্রীয় সরকার। গতকাল তিনি কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে আক্রমণ করে বলেন, ‘প্রত্যেক ফেব্রুয়ারি মাসে সরকার সাধারণ মানুষকে বিশ্বাস করতে বাধ্য করে যে দেশের অর্থনীতির উন্নতি হচ্ছে, সকলে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য পরিষেবা যেমন গ্যাস সিলিন্ডার, বাড়ি ও বিদ্যুৎ পরিষেবা পাচ্ছেন। এগুলো সবই মিথ্যা।’ তিনি আরও বলেন, ‘নরেন্দ্র মোদি সরকার দেশের অর্থনীতির বৃদ্ধি নিয়ে মিথ্যাচার করছে। দেশের অর্থনীতির ক্রমাগত অবনতি হচ্ছে, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে অনুরোধ করছি দেশের অর্থনীতি সামলান।’ এসবের পাশাপাশি তিনি ‘পাপ্পু’ বলে কেন্দ্রীয় সরকারকে কটাক্ষও করেন। তিনি বলেন, ‘সরকার ও শাসক দল এই পাপ্পু শব্দটি তৈরি করেছে। চরম অক্ষমতা বোঝাতে এবং তার নিন্দা করতে এই শব্দটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে পরিসংখ্যান বলে দিচ্ছে আসল পাপ্পু কে।’ এবার মহুয়া মৈত্রের এই কটাক্ষের পাল্টা জবাব দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। সংসদে দাঁড়িয়ে ভোট পরবর্তী রাজনৈতিক হিংসা প্রসঙ্গে তৃণমূলকে তুলোধোনা করলেন তিনি। 

    নির্মলা যা বললেন

    এর আগে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র অভিযোগ করেছিলেন যে পাগলের হাতে ম্য়াচিস কে দিল? সরকারের দিকে আয়না ধরুন। দেখে নিন আসল পাপ্পু কে? তারই জবাবে নির্মলা জানিয়েছেন, দেশলাই কার হাতে রয়েছে। এটা উদ্বেগের ব্যাপার। কাদের হাতে দেশলাই দিলেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। কারণ মানুষ দিয়েছেন। জনতা দিয়েছেন। এটা আমরা ছোট করে দেখতে পারি না। কিন্তু কাদের হাতে দেশলাই কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে এটাই গুরুত্বপূর্ণ। সম্প্রতি গুজরাটে বিজেপির বড় জয় হয়েছে। ভোট পরবর্তী সময়ে কী হয়েছে সেখানে? শান্তির বাতাবরণ। পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে একবার তুলনা করে দেখুন। সেখানে ভোট পরবর্তী হিংসায় কী হয়েছিল। নির্মলা বলেন, দেশলাই কাদের হাতে কীভাবে ব্যবহার হচ্ছে দেখুন। এটাই প্রশ্ন। আমাদের হাতে যখন দেশলাই ছিল তখন আমরা উজ্জ্বলা দিয়েছি, পিএম কিষান দিয়েছি স্বচ্ছ ভারত দিয়েছি। আর আপনাদের হাতে যখন দেশলাই এল তখন কী করলেন, ধর্ষণ হল, নির্যাতন হল, হিংসা হল, আমাদের কার্যকর্তাদের ঘর জ্বালিয়ে দিলেন। একজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এমএস মুরলিধরনের উপর এমন হামলা হল যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীও নিরাপদে থাকলেন না। জেপি নাড্ডার গাড়িও ভাঙা হল। এটাই ভোট পরবর্তী বাংলা।

    আরও পড়ুন: লালন শেখের রহস্যমৃত্যু, রাজ্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সরব শুভেন্দু

  • Nirmala Sitharaman: বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ১০০ জন মহিলার তালিকায় নির্মলা সীতারমন

    Nirmala Sitharaman: বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ১০০ জন মহিলার তালিকায় নির্মলা সীতারমন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারও ফোর্বস ম্যাগাজিনের বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ১০০ জন মহিলার তালিকায় স্থান পেলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman)। এই নিয়ে টানা ৪ বার এই তালিকায় জায়গা করে নিলেন তিনি। ক্ষমতাশালীদের তালিকায় ৩৬ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। 

    এর আগে আরও তিনবার ফোর্বসের এই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman)। ২০১৯ সালে নির্মলা সীতারমনের স্থান ছিল ৩৪ নম্বরে। ২০২০ এবং ২০২১ সালে অর্থমন্ত্রী ছিলেন যথাক্রমে ৪১ এবং ৩৭ নম্বর স্থানে। এই ঐতিহ্যশালী পত্রিকার বিশেষ সেগমেন্টে জায়গা করে নেওয়ার জন্যে অর্থমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।

     আর কোন ভারতীয় স্থান পেয়েছেন তালিকায়? 

    এই তালিকায় এবছর জায়গা পেয়েছেন একজন বাঙালি কন্যাও। তিনি হলেন ‘স্টিল অথরিটি অব ইন্ডিয়া’র (সেল) চেয়ারপার্সন সোমা মণ্ডল। তিনি রয়েছেন ৬৭তম স্থানে। সোমা মণ্ডলই প্রথম মহিলা যিনি ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে সেলের চেয়ারপার্সনের পদে বসে ইতিহাস গড়েছেন। তাঁর নেতৃত্বে কোম্পানি অর্থনৈতিকভাবে লাভের মুখ দেখেছে। ফোর্বসের তালিকা অনুযায়ী, শুধুমাত্র তাঁর চেয়ারপার্সন পদের প্রথম বছরেই কোম্পানির রাজস্ব প্রায় ৩ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ১২০০০ কোটি টাকা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সত্যিই কি শীতকালে দই খেলে অসুখ হয়? কিছু ভুল ধারণা ভাঙলেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা 

    নির্মলা সীতারমন, সোমা মণ্ডল ছাড়া বায়োকনের এগজিকিউটিভ চেয়ারপার্সন কিরণ মজুমদার-শ এবং নাইকার কর্ণধার ফাল্গুনী নায়ারও প্রথম ১০০ -য় জায়গা করে ন‌িয়েছেন। এই বছর কিরণ এবং ফাল্গুনী যথাক্রমে ৭২ ও ৮৯তম স্থানে রয়েছেন। এর আগেও তাঁরা এই তালিকায় জায়গা পেয়েছেন।

    এছাড়াও তালিকায় থাকা অন্য ভারতীয় মহিলারা হলেন এইচসিএলটেক চেয়ারপার্সন রোশনী নাদার মালহোত্রা। তিনি ৫৩তম স্থানে রয়েছেন। সেবির চেয়ারপার্সন মাধবী পুরী বাখ ৫৪তম স্থানে রয়েছেন।  

    তালিকায় ৩৯জন সিইও, ১০জন রাষ্ট্রপ্রধান এবং ১১জন বি‌লিওনেয়ার জায়গা করে নিয়েছেন যাঁদের সম্মিলিত সম্পদের পরিমাণ হল ১১৫০০ কোটি ডলার।

    নাইকার কর্ণধার ফাল্গুনী নায়ার সম্পর্কে ফোর্বস লিখেছে, একজন ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কার হিসেবে তিনি অন্য উদ্যোগপতিদের (Nirmala Sitharaman) স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করেছেন। প্রায় ২ দশক এই ক্ষেত্রে কাজ করার পরে তিনি ২০১২ সালে নিজের কোম্পানি শুরু করেন। সেখানে বিনিয়োগ করেন ২০ লক্ষ ডলার। ২০২১ সালে তাঁর কোম্পানির শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্তির পরেই ভারতের সবথেকে ধনী মহিলা হন তিনি।  

    একইভাবে শিব নাদারের এইচসিএল টেকনোলজিসকে আলাদা উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন তাঁর কন্যা রোশনী নাদার মালহোত্রা। এমনটাই দাবি পত্রিকার। গত ১ মার্চ সেবির প্রথম মহিলা চেয়ারপার্সন পদে বসেছিলেন মাধবী পুরী বাখ। 

    বায়োকনের কর্ণধার কিরণ মজুমদার-শ এর আগেও ফোর্বসের ক্ষমতাশালী মহিলাদের তালিকায় স্থান পেয়েছেন (Nirmala Sitharaman)। ১৯৭৮ সালে তিনি এই কোম্পা‌নি চালু করেছিলেন। রাজস্বের নিরিখে বর্তমানে এটি দেশের বৃহত্তম বায়োফার্মাসিকিউটিক্যাল ফার্ম।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Nirmala Sitharaman: ‘বড় মাছদের জালে তুলুন’, মাদক পাচার রুখতে দাওয়াই নির্মলার

    Nirmala Sitharaman: ‘বড় মাছদের জালে তুলুন’, মাদক পাচার রুখতে দাওয়াই নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড় মাছদের জালে তুলুন। রাজস্ব গোয়েন্দা দফতরের অনুষ্ঠানে গোয়েন্দা কর্তাদের একথা বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (Nirmala Sitharaman)। আজ, মঙ্গলবার ওই অনুষ্ঠান হয়। এদিনের অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, বিরাট পরিমাণে কোকেন আসছে দেশে। তিনি বলেন, আমার প্রশ্ন, এর অর্থ কি ভারতের (India) মধ্যে দিয়ে এখন আর চোরাচালান হচ্ছে না? ভারতেই কেবল কোকেন সেবন বেড়েছে?

    নির্মলা উবাচ…

    এদিন মন্ত্রী রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স আধিকারিকদের বলেন, আন্তর্জাতিক রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ান যাতে করে  এই মাদক পাচারের (Drug Trafficking) নেপথ্যে কারা রয়েছে সেই বড় চাঁইদের নাগাল পাওয়া যায়। তিনি বলেন, মাদক পাচারকারী, যারা বিক্রি করছে, তাদের ধরছেন। কিন্তু পর্দার পিছনে থাকা বড় মাছদের ধরতে পারছেন কি?

    কেবল মাদকই পাচার হচ্ছে না, মাদকের সঙ্গে সঙ্গে সোনাও পাচার হচ্ছে। মাদক, সোনা পাচার রুখতে রাজস্ব গোয়েন্দাদের সক্রিয় হতে বলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman)। তিনি বলেন, প্রতি বছর ৮০০ কেজি করে সোনা ধরা পড়ছে। সাধারণত বলা হয়, আমদানি শুল্ক বাড়লে সোনা পাচার বাড়ে। কিন্তু এই দুইয়ের মধ্যে আদৌ সম্পর্ক রয়েছে কিনা, নাকি সোনা পাচার নিজস্ব নিয়মে চলছে, তা দেখা দরকার।

    প্রসঙ্গত, রাজস্ব গোয়েন্দা দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ৪০৫ কোটি টাকার সোনা আটক করা হয়েছে। পশ্চিম এশিয়া থেকে এখন সোনা আসছে মায়ানমার থেকে, মণিপুর দিয়ে। জানা গিয়েছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ৩ হাজার ৪৬৩ কেজি হেরোইনও বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। সোনা বাজেয়াপ্ত হয়েছিল ৮৩৩ কেজি। আর কোকেন উদ্ধার হয়েছিল ৩২১ কেজি।

    আরও পড়ুন: ‘দাতব্য স্বাগত, তবে দানের উদ্দেশ্য অবশ্যই ধর্মান্তকরণ নয়, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) বলেন, অপরাধ চক্র দ্রুত বদলাচ্ছে। তারা সোনা, মাদক পাচারের নতুন নতুন পন্থা বের করছে। তিনি বলেন, আপনারা ছোট ছোট ব্যবসায়ী, পাচারকারীদের ধরছেন। তাঁর প্রশ্ন, এটাই কী যথেষ্ট? সীতারামণ বলেন, মানুষের বিশ্বাস অর্জন করতে হলে এটা যথেষ্ট নয়। এজন্য প্রয়োজন পাচারের নেপথ্যে যেসব বড় বড় চাই রয়েছে, তাদের ধরা। তিনি বলেন, যতক্ষণ না আপনারা কয়েকটা বড় মাথাকে ধরতে পারছেন, ততক্ষণ মানুষের মনে প্রশ্নটা থেকেই যাবে, কারা করাচ্ছে এসব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nirmala Sitharaman: ১০-১৫ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বললেন অর্থমন্ত্রী

    Nirmala Sitharaman: ১০-১৫ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে ভারত, বললেন অর্থমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১০-১৫ বছরে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হতে চলেছে ভারত। এমনটাই জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। সম্প্রতি ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হয়ে উঠেছে ভারত। 

    আরও পড়ুন: রাজীব গান্ধী হত্যা মামলায় মুক্ত ৬ বন্দির জীবন এবার কোন পথে?

    কী বলেছেন অর্থমন্ত্রী?

    শুক্রবার দিল্লিতে একটি মার্কিন-ভারত ব্যবসা ও বিনিয়োগ সুযোগ নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, “বিশ্বে যে দেশগুলির অর্থনীতি দ্রুততার সঙ্গে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাদের মধ্যে অন্যতম। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে এবং আগামী ১০ থেকে ১৫ বছরে বিশ্বের শীর্ষ তিন অর্থনৈতিক শক্তিধর দেশগুলির মধ্যে ভারত একটি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।” দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে তিনি এদিন সরকারের তরফে নেওয়া বেশ কিছু প্রকল্পের কথা বলেন। তিনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রোডাকশন লিঙ্কড ইনসেনটিভ (PLI), পিএম গতিশক্তি প্রোগ্রাম ও  সেমিকন্ডাক্টর মিশনের কথা উল্লেখ করেছেন।

    অর্থমন্ত্রী বলেন, “ভারত ১০০ কোটির বেশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট , ১০০ কোটির বেশি মোবাইল ফোন ও ডিজিটাল পরিচয় (আধার)-র মাধ্যমে একটি সম্পূর্ণ নতুন ডিজিটাল অর্থনীতি তৈরি করেছে।” তিনি জানিয়েছেন, বিশ্বের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি যথেষ্ট অনিশ্চিত। কিন্তু সেই নেতিবাচক প্রভাব ভারতীয় অর্থনীতির উপরে পড়েনি। কারণ, কৃষি সহায়ক ভাল বৃষ্টিপাত, বেসরকারি বিনিয়োগ, কর্পোরেট ক্ষেত্রের ভাল অর্থনৈতিক ফল, ভোক্তা এবং ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর আত্মবিশ্বাস এবং সর্বোপরি কোভিড সংক্রমণের ছায়া ক্রমশ সরে যাওয়া, এই এতগুলো বিষয় ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির নেপথ্যে কাজ করে চলেছে।

    প্রসঙ্গত, ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশনের ইন্ডেক্সের (IIP) দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত সেপ্টেম্বরে ভারতের শিল্পক্ষেত্রে ৩.১ শতাংশ অর্থনৈতিক বৃদ্ধি হয়েছে। এদিকে ভারতের বিশ্বের তৃতীয় অর্থনীতি হওয়া নিয়ে একটি রিপোর্ট পেশ করেছিল মর্গ্যান স্ট্যানলি। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছিল, ২০২৭ সালের মধ্যে ভারতের বিশ্বের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হওয়ার পথে কোনও বাধা নেই। সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, এক্ষেত্রে জাপান ও জার্মানিকে ছাপিয়ে যাবে ভারত। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারত তৃতীয় বৃহত্তম স্টক মার্কেটও হয়ে উঠবে। এই রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, ভারত ইতিমধ্যেই দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়া অর্থনীতি। গত কয়েক দশক ধরেই ভারতের জিডিপি ৫.৫ শতাংশের উপরে রয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

          

     

     

  • Cooperative Federalism: আজ না হয় কাল, জম্মু ও কাশ্মীর ফের রাজ্যের তকমা পাবে! ইঙ্গিত কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর

    Cooperative Federalism: আজ না হয় কাল, জম্মু ও কাশ্মীর ফের রাজ্যের তকমা পাবে! ইঙ্গিত কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ণরাজ্যের মর্যাদা ফিরে পেতে চলেছে জম্মু ও কাশ্মীর। সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে এমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। কেরলের তিরুবনন্তপুরমে ‘কো অপারেটিভ ফেডেরালিজম’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে একথা বলেন তিনি। সেখানে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে করের বণ্টন নিয়ে বক্তব্য রাখছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, “আজ না হয় কাল, জম্মু ও কাশ্মীর ফের রাজ্যের তকমা পাবে।” কবে হবে, তা অবশ্য নির্দিষ্ট করে বলেননি নির্মলা।

    আরও পড়ুন: অতীতের সব রেকর্ড ভাঙতে চান, গুজরাটের জন্য নয়া স্লোগানও বাঁধলেন মোদি

    প্রসঙ্গত, ২০১৯-এ মোদি সরকার দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় আসার পরেই কাশ্মীরে ৩৭০ অনুচ্ছেদ রদ করা হয়। জম্মু-কাশ্মীর রাজ্য ভেঙে দু’টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তৈরি হয়। তার পরে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, যত দ্রুত সম্ভব জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যের তকমা ফিরে পাবে। তিন বছর কেটে গেলেও তা হয়নি। জম্মু-কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিধানসভা ভোটও হয়নি। গত বছর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, প্রথমে আসন পুনর্বিন্যাস হবে। তার পর বিধানসভা ভোট হবে। তার পরে জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যের মর্যাদা ফিরে পাবে। আপাতত শীত পড়ে যাওয়ায় জম্মু-কাশ্মীরের রাজনীতিকরা মনে করছেন, আগামী বছর মার্চ-এপ্রিলের আগে ভোট সম্ভব নয়।

    আরও পড়ুন: ‘দুর্নীতি’, ‘বিভাজনকারী শক্তি’কে হুঁশিয়ারি মোদি-শাহের

    এদিন নির্মলা জানান, ২০১৪ সালে অর্থ কমিশন কেন্দ্রকে একটি প্রস্তাব দিয়েছিল। তাতে তারা জানায়, সামগ্রিক কর আদায়ের ৩২ শতাংশ সমস্ত রাজ্যকে দেওয়া হয়।  অবিলম্বে তা ৪২ শতাংশ করা দরকার। এই সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়ার অর্থ, কেন্দ্রের হাতে কম টাকা থাকবে। তা সত্ত্বেও কোনও সময় নষ্ট না করে প্রধানমন্ত্রী সেই প্রস্তাব মেনে নেন। নির্মলা আরও জানান, ওই সিদ্ধান্তের জন্য রাজ্যগুলি মোট কর আদায়ের ৪২ শতাংশ পাচ্ছিল। কিন্তু, জম্মু ও কাশ্মীর পূর্ণ রাজ্যের তকমা হারানোয় তা কমিয়ে ৪১ শতাংশ করা হয়েছে। এরপরই তাৎপর্যপূর্ণভাবে তিনি জানান, আজ না হয় কাল, কাশ্মীর আবার পূর্ণরাজ্যে পরিণত হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • ED: কাজের ক্ষেত্রে ইডি সম্পূর্ণ স্বাধীন, কাকে জবাব নির্মলা সীতারামনের?

    ED: কাজের ক্ষেত্রে ইডি সম্পূর্ণ স্বাধীন, কাকে জবাব নির্মলা সীতারামনের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডি (ED) তার কাজের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণভাবে স্বাধীন। সাফ জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। ইডির বিরুদ্ধে নানা সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তোলে। কেন্দ্রে যখন যে দলের সরকার থাকে, রাজ্যে তার বিরোধী দল থাকলেই ইডি লেলিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। এর জবাব দিতেই শনিবার নির্মলা সীতারামন জানান, কাজের ক্ষেত্রে ইডি সম্পূর্ণ স্বাধীন।

    বর্তমানে আমেরিকা সফরে রয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। সেখানেই সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ইডি (ED) সম্পূর্ণ স্বাধীন একটি সংস্থা। এই সংস্থা স্বতন্ত্রভাবে তদন্ত করে। এই সংস্থাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যায় না। এটি এমন একটি সংস্থা, যা পূর্বে ঘটে যাওয়া কোনও অপরাধের তদন্ত করে।

    ইডি (ED) এবং আয়কর দফতর সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে নির্মলা সীতারামন বলেন, এই সংস্থাগুলি অর্থ তছরুপের মামলায় তদন্ত করে। হঠাৎ করে কোনও অপরাধের মামলায় তদন্তে নেমে পড়ে না ইডি। প্রথম থেকে সিবিআই বা অন্য কোনও এজেন্সি তদন্ত করে। মামলার শেষের দিকে তদন্তে নামে ইডি। তিনি বলেন, প্রাথমিক কিছু তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে ইডি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী জানান, ইডি যেখানেই যায়, সেখানে যে পরিমাণ নগদ, সোনা এবং গয়না বাজেয়াপ্ত হয়, তা মিডিয়াকে জানানো হয়।

    আরও পড়ুন: ইডি-র বড় পদক্ষেপ! কয়লা-গরু-এসএসসি তদন্তে যুক্ত আট ইডি আধিকারিকের মেয়াদ বৃদ্ধি

    এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে জি-২০র (G-20) বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ নিয়েও প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমরা জি-২০র অনেক সদস্যের সঙ্গে আলোচনা করেছি। এই আলোচনার সময় আমরা বছরভর ধরে সম্মুখীন হওয়া নানা চ্যালেঞ্জ ও উদ্বেগের বিষয়গুলি খতিয়ে দেখেছি। আমরা এমন এক সময় এই বৈঠকের সভাপতিত্ব করছি, যখন এর সদস্য দেশগুলি নানা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। জি-২০র সদস্য দেশগুলিকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শও দেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন, ক্রিপ্টোকারেন্সি সংক্রান্ত বিষয়টি আমরা আলোচনার জন্য জি-২০র টেবিলে নিয়ে আসব। যাতে করে সদস্য দেশগুলি এ বিষয়ে আলোচনা করতে পারে। গঠন করতে পারে বিশ্বজনীন একটা ফ্রেমওয়ার্ক। যাতে করে একে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India Inflation: মুদ্রাস্ফীতির দিকে চোখ রেখে তৈরি হবে আগামী বাজেট, জানালেন সীতারমন

    India Inflation: মুদ্রাস্ফীতির দিকে চোখ রেখে তৈরি হবে আগামী বাজেট, জানালেন সীতারমন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বাজেট খুব যত্ন সহকারে তৈরি করা হবে। একথা জানালেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman)। চড়া মুদ্রাস্ফীতি (India Inflation) ও বৃদ্ধির হার কমে যাওয়া (fiscal growth reduction)— এই জোড়া সমস্যার মোকাবিলা করতেই সতর্কতার সঙ্গে বাজেট কাঠামো তৈরি করা হবে বলেই জানান তিনি। চলতি অর্থবর্ষে ভারতীয় অর্থনীতির বৃদ্ধি প্রায় ৭ শতাংশ হবে বলেও আশাবাদী তিনি।

    বিশ্বব্যাংক (World Bank) এবং আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডারের (IMF) বাৎসরিক বৈঠকে ওয়াশিংটনে (Washington DC) গিয়েছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। সেখানেই বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, এই মুহূর্তে আগামী বাজেট নিয়ে নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন হবে। কারণ এটা খুব তাড়াতাড়ি বলা হয়ে যাবে। কিন্তু ভারতে বৃদ্ধির হার থাকবে সবার ওপরে। এমন কী মুদ্রাস্ফীতির (India Inflation) মতো জ্বলন্ত সমস্যা আমার সামনে রয়েছে। তাই মুদ্রাস্ফীতির কথা বলতেই হয়। তিনি বলেন, এর পরেই প্রশ্ন উঠবে, বৃদ্ধির হার (Growth rate) কীভাবে নিয়ন্ত্রণে আনব? প্রসঙ্গত, ফেব্রুয়ারির ১ তারিখে সংসদে বাজেট পেশ করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন।

    আরও পড়ুন: বক্তাকে জল এগিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী, নির্মলার ভাইরাল ছবিকে ঘিরে প্রশংসা নেটিজেনদের

    বাজেট নিয়ে নির্মলা সীতারমনের এই বক্তব্য উঠে এল ঠিক তখনই, যখন মুদ্রাস্ফীতি (India Inflation) ও কারখানার উৎপাদন সংক্রান্ত তথ্য় প্রকাশিত হয়েছে। এরই কিছু আগে আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার চলতি অর্থবর্ষে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশ বলে জানিয়েছে। যেটা বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় এগিয়ে রাখবে ভারতকে। ভারত যে ক্রমেই অর্থনৈতিক দিক থেকে উন্নত হচ্ছে, তা স্বীকার করেছেন অর্থনীতিবিদদের একাংশও। অর্থমন্ত্রী জানান, ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ক্রমশই উন্নতির দিকে যাচ্ছে। এবং সেটা যে এই দশকের বাকি সময়টায়ও থাকবে, সে ব্যাপারেও আশাবাদী অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন।

    মুদ্রাস্ফীতির (India Inflation) ক্রমবর্ধমান চাপ সত্ত্বেও সীতারমন জানান ভারতীয় অর্থনীতিকে (India Economy) আগামী দিনে বড় সমস্যায় পড়তে পারে। তার কারণ হল জ্বালানির উচ্চ মূল্য (Fuel Price Rise)। যদিও দরিদ্র দেশবাসীকে রক্ষা করার উপায় সরকার বের করবে বলেও জানান তিনি। অর্থমন্ত্রী বলেন, গত বছর আমাদের সার আমদানি (Fertilizer Import) করতে অতিরিক্ত ব্যয় করতে হয়েছিল। মোদি (Modi) সরকার এই ভার বহন করেছে বলেও জানান তিনি। সীতারমন  বলেন, ২০১৮-১৯ সালে চাষিরা সারের দাম যা দিয়েছিলেন, এবারও তাই দিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • India 5G: ভারতে তৈরি ৫জি প্রযুক্তি ভবিষ্যতে অন্য দেশকেও দেওয়া হবে! অভিমত নির্মলা সীতারমনের

    India 5G: ভারতে তৈরি ৫জি প্রযুক্তি ভবিষ্যতে অন্য দেশকেও দেওয়া হবে! অভিমত নির্মলা সীতারমনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আত্মনির্ভর ভারত স্লোগানকে সামনে রেখেই দেশের ৫জি (India 5g) পরিকাঠামো গড়ে তোলা হচ্ছে বলে সম্প্রতি জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। তিনি বলেছেন, ‘৫জি পরিষেবা দেশীয় প্রযুক্তিতে করা হয়েছে। একমাত্র কিছু অত্যন্ত জটিল পার্টস আমদানি করা হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে।’ Johns Hopkins School of Advanced International Studies-এর ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে কথপোকথনের সময় সীতারমন আরও জানান, ভারতে তৈরি ৫জি প্রযুক্তি ভবিষ্যতে অন্য দেশকেও দেওয়া হবে। অর্থাৎ আত্মনির্ভর ভারতের দিকে আরও এক ধাপ এগলে মোদি সরকার।

    আরও পড়ুন: পুজোর আগেই খুশির খবর! ১ অক্টোবর থেকে দেশজুড়ে ৫জি পরিষেবার সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    কয়েকদিন আগেই দিল্লিতে মোবাইল কংগ্রেসে ৫জি পরিষেবা আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তিনি বলেছিলেন, ‘১৩০ কোটি ভারতবাসীকে ৫জি পরিষেবা উপহার দিতে পেরে খুবই ভালো লাগছে। আমার বিশ্বাস, এটা সাধারণের কাছে দিগন্ত খুলে দেবে। ৪জির থেকে এর স্পিড কয়েকগুণ বেশি। এখন থেকে ৫জির মাধ্যমে এক সঙ্গে অনেক ডিভাইস একই সময়ে ব্যবহার করা যাবে।’

    আরও পড়ুন: বাজেট ফোনে ৫জি সাপোর্ট ও ফিচার পাওয়া মুশিকল, মানছেন বিশেষজ্ঞরা

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ৫জি পরিষেবা শুধু দেশের টেলিকম শিল্পে নয়, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি ক্ষেত্রেও বিপ্লব এনে দেবে। কবে থেকে দেশের সাধারণ মানুষ ৫জি পরিষেবা পাবেন, তাও জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। তিনি বলেছেন, ‘পরিকাঠামো গড়ে তোলার কাজ চলছে জোর কদমে। ইতিমধ্যে দেশের আটটি শহরে এই পরিষেবা চালু হয়েছে। তাই যে কেউ এখন থেকে এর সুবিধা নিতে পারবেন।’ দিল্লি, মুম্বই সহ দেশের মোট আটটি শহরে এয়ারটেল ৫জি পরিষেবা দিচ্ছে।

    রিলায়েন্স গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ৫জি পরিষেবা প্রদানের কথা বলেছেন। উন্নতিশীল দেশগুলির তুলনায় ভারতের টেলিকম ব্যবস্থা অনেক সহজলভ্য। কম খরচে অনেকে ৪জি পরিষেবা পাচ্ছেন। ৫জি পরিকাঠামো গড়ে তোলার ক্ষেত্রে যেহেতু দেশীয় প্রযুক্তির উপর বেশি করে জোর দেওয়া হয়েছ, তাই এক্ষেত্রে সাধারণ মোবাইল গ্রাহক কম খরচে ৫জি পরিষেবা উপভোগ করতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share