Tag: Nirmala Sitharaman

Nirmala Sitharaman

  • Indian Economy: দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত, দাবি সরকারি সূত্রের  

    Indian Economy: দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত, দাবি সরকারি সূত্রের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরেও দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির (Fastest Growing Economy) দেশ হতে চলেছে ভারত (India)। মুদ্রাস্ফীতির হার বেশি হওয়া সত্ত্বেও ভারত দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হবে। সরকারি একটি  সূত্রেই এ খবর মিলেছে।

    দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ স্বয়ং জানিয়েছিলেন, ভারতীয় অর্থনীতি (Indian Economy) বিশ্বের বাকি দেশগুলোর তুলনায় যথেষ্ট ভালো অবস্থায় রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন এজেন্সি ভারতীয় অর্থনীতিকে যথেষ্ট উচ্চস্থানে রেখেছে। তিনিও জানিয়েছিলেন, এই মুহূর্তে ভারত সারা বিশ্বের মধ্যে দ্রুততম বৃদ্ধির অর্থনীতির দেশ।

    আরও পড়ুন : ট্যুইটে ডেরেকের জবাব দিলেন অর্থমন্ত্রী, কী বললেন তৃণমূল সংসদকে?

    ভারতীয় মুদ্রার দাম ক্রমশ পড়ছে। ক্রমেই নিম্নগামী টাকার দর। জানা গিয়েছে, এক মার্কিন ডলারের তুলনায় তা পৌঁছে গিয়েছে ৮০ টাকায়। চড়া মুদ্রাস্ফীতি (Inflation)। শতাংশের হিসেবে ৮। তার পরেও ভারতীয় অর্থনীতি নিয়ে দেশবাসীকে উদ্বেগে থাকতে নিষেধ করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (Nirmala Sitharaman)। তিনি বলেছিলেন, টাকার দর পড়ছে ঠিকই, তবে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই। ভারতীয় অর্থনীতি বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় বেশ ভাল অবস্থায় রয়েছে।

    আরও পড়ুন :বক্তাকে জল এগিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী, নির্মলার ভাইরাল ছবিকে ঘিরে প্রশংসা নেটিজেনদের

    সরকারি ওই সূত্রের খবর, মুদ্রাস্ফীতির হার বাড়লেও, ভারতীয় অর্থনীতি চলছে সংস্কারের পথে। মুদ্রাস্ফীতির হার কমাতে নিরন্তর পদক্ষেপ করা হচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত করা হচ্ছে রিজার্ভ ব্যাংককেও। মুদ্রাস্ফীতি টানা ছ মাস ধরে টলারেন্স লেভেল ছয় শতাংশের ওপরে রয়েছে।  

    সরকারি ওই সূত্রই জানাচ্ছে, ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির এই হার এখনই কমে যাওয়ার কোনও সুযোগ নেই। অন্ততঃ এ বছর এবং তার পরের বছর। বাণিজ্য ঘাটতি স্ফীত হওয়া সত্ত্বেও কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ডেফিসিট (CAD) ক্রমেই এগিয়ে চলেছে। সরকারের নিজস্ব যে ধার রয়েছে, সেই বাবদ খরচের ওপর প্রতিনিয়ত নজরদারি চালানো হচ্ছে। স্ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যাপারেও সতর্ক থাকা প্রয়োজন বলে দাবি ওই সূত্রের।

     

  • GST New Rate: আজ থেকে লাগু হয়েছে জিএসটির নতুন রেট, কোন খাতে বাড়ল খরচ?

    GST New Rate: আজ থেকে লাগু হয়েছে জিএসটির নতুন রেট, কোন খাতে বাড়ল খরচ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ভোর থেকে দেশজুড়ে চালু হয়েছে নতুন জিএসটি রেট (GST New Rate)। সপ্তাহের প্রথম দিন থেকেই পকেটে টান পড়বে মধ্যবিত্তের। জুন মাসেই ৪৭তম জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকের (47th GST Council Meeting) পর করের হারে পরিবর্তনের কথা জানানো হয়েছিল। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman)। শুরুতে ১ জুলাই থেকে এই নতুন দাম কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পরে ১৮ জুলাই নতুন জিএসটি রেট লাগু হওয়ার দিন ধার্য হয়। আজই সেই দিন। নিত্তপ্রয়োজনীয় দ্রব্য, ব্যাঙ্ক পরিষেবা, হোটেলের মতো আবশ্যক বিষয়ে এখন থেকে বেশি খরচা করতে হবে দেশের আমজনতাকে। একনজরে দেখে নেওয়া যাক কোন কোন জিনিসের দাম বাড়ল? আর খরচ কমলই বা কোন কোন খাতে? 

    আরও পড়ুন: প্যাকেট-বন্দি চাল, আটাতেও জিএসটি, দাম বাড়ছে কোন কোন পণ্যের?    

    একনজরে দেখে নেওয়া যাক কোন কোন জিনিসে দাম বাড়ল?

    • ব্যাঙ্কের চেক ইস্যু করার উপরে যে ফি কাটা হয়, তার উপরেও কাটা হবে ট্যাক্স।
    • হোটেলে দৈনিক ১০০০ টাকার নীচে ঘর ভাড়ায় ১২ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। বর্তমানে এই ধরনের রুমগুলো কর-মুক্ত বিভাগের মধ্যে পড়ে।
    • শুকনো সবজি, গম এবং আটা, গুড়, মুড়ি ইত্যাদির মতো অরগানিক ফুড এবং জুটে এখন থেকে ৫ শতাংশ ট্যাক্স দিতে হবে।
    • প্রি-প্যাকেজড এবং লেবেলযুক্ত আটা এবং চাল, এমনকি যদি তারা ব্র্যান্ডবিহীনও হয়, ৫ শতাংশ হারে কর দিতে হবে। 
    • সোলার ওয়াটার হিটার এবং ফিনিশড লেদারের উপরেও জিএসটি ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে।
    • লেবেলবিহীন এবং ব্র্যান্ডবিহীন পণ্যগুলিকে জিএসটি-এর আওতা থেকে মুক্ত রাখা হয়েছে।
    • লেখার, প্রিন্টের ও আঁকার কালির দাম বাড়ছে। কারণ এইসব দ্রব্যে জিএসটি ১২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৮ শতাংশ করা হয়েছে। দাম বাড়ছে ছুরি, চামচ, পেন্সিল শার্পনার এবং এলইডি ল্য়াম্পের।
    • টেট্রা প্যাকে ১৮ শতাংশ জিএসটি বসানো হচ্ছে। 
    • ৫ হাজারের উপরে হসপিটাল রুমের ভাড়ায় ৫ শতাংশ জিএসটি বসানো হয়েছে। আইসিইউ-র ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হয়েছে।
    •  ব্রিজ, রেলওয়ে, মেট্রোর মতো পরিষেবাগুলিতে সার্ভিস ট্যাক্স ১২% থেকে বাড়িয়ে ১৮% করা হয়েছে।  

    আরও পড়ুন: শীঘ্রই ২৮% জিএসটি ধার্য হবে অনলাইন গেমেও? ভাবনা কেন্দ্রের

    দাম কমছে কোন কোন জিনিসের? 

    • রোপওয়ে রাইডে জিএসটি হার ১৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে৷
    • অর্থোপেডিক যন্ত্রপাতির জিএসটি ১২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে।
    • পণ্যবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে জিএসটি ১৮ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১২ শতাংশ করা হয়েছে৷
    • বাগডোগরা এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে বিমানের ভাড়া ইকোনমি ক্লাসে রাখা হয়েছে। 
       
       
  • Sri Lanka Crisis: শ্রীলঙ্কা ইস্যুতে আজ সর্বদল বৈঠকের ডাক কেন্দ্রের

    Sri Lanka Crisis: শ্রীলঙ্কা ইস্যুতে আজ সর্বদল বৈঠকের ডাক কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কা ইস্যুতে (Sri Lanka Crisis) সর্বদলীয় বৈঠকে (All-Party Meeting) ডাক দিল কেন্দ্রীয় সরকার। আজ, মঙ্গলবার, হতে চলেছে সেই বৈঠক। বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar) এবং অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman)। 

    অর্থনৈতিক মন্দায় ডুবে রয়েছে ভারতের প্রতিবেশি দেশ শ্রীলঙ্কা। এই পরিস্থিতিতে শ্রীলঙ্কায় বসবাসকারী তামিলদের স্বার্থে শ্রীলঙ্কা ইস্যুতে ভারতের হস্তক্ষেপের দাবি করেছে তামিলনাড়ুর প্রধান দুই রাজনৈতিক দল ডিএমকে (DMK) এবং এআইএডিএমকে (AIADMK)।

    আরও পড়ুন: আশ্রয় দেবে না ভারত, কোথায় যাবেন শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া?  

    সংসদের বাদল অধিবেশনের আগে এক বৈঠকে, ডিএমকে এবং এআইএডিএমকে সরকারের সামনে শ্রীলঙ্কা প্রসঙ্গ তুলেছিল। সেখানে বসবাসকারী তামিল জনজাতির পরিস্থিতির উন্নতিতে ভারত সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করে। ডিএমকে নেতা টিআর বালু এবং এআইএডিএমকে নেতা এম থাম্বিদুরাই তাঁদের দাবি সংবাদমাধ্যমকেও জানান।

    আরও পড়ুন: মালদ্বীপ ছেড়ে সিঙ্গাপুর পালালেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া, মেলেনি আশ্রয়, যাবেন কোথায়?       

    এর আগেই দ্বীপ রাষ্ট্রের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছে ভারত। শ্রীলঙ্কার পড়ন্ত অর্থনীতির কথা মাথায় রেখেই ইতিমধ্যেই সে দেশকে ৩৮০ কোটি  মার্কিন ডলার দিয়ে সাহায্য করেছে মোদি সরকার। এছাড়াও জ্বালানি, খাবার, জামাকাপড়ের মতো ১৫০ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য ভারত থেকে শ্রীলঙ্কায় পাঠানো হয়েছে।    

    ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী এ বিষয়ে বলেন, “কোনও দেশের উন্নতি, শান্তি বজায় রাখতে, সবার আগে প্রতিবেশি দেশের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো রাখা প্রয়োজন। আমরা শ্রীলঙ্কার গণতন্ত্র বজায় রাখার লড়াইয়ে তাদের পাশে আছি।”  

    তিনি আরও বলেন, “আমরা শ্রীলঙ্কা ইস্যুতে খুব সুক্ষ্মতার সঙ্গে নজর রাখছি। আমাদের শ্রীলঙ্কার সঙ্গে সুসম্পর্ক ইতিহাস প্রাচীন। আমরা তা বজায় রাখব। কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করা যায়, আমরা এখন সেটাই দেখছি।”

    শ্রীলঙ্কার আন্দোলন রবিবার শততম দিন পার করেছে। কিন্তু অবস্থার কোনও রকম উন্নতি হয়নি। গত সপ্তাহে বিক্ষোভকারীরা প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের দখল নেয়। তারপরেই প্রাণ ভয়ে দেশ ছেড়ে মালদ্বীপ পালান রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া রাজাপক্ষ। সেখান থেকে সিঙ্গাপুর পৌঁছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। এই মুহূর্তে দেশের পরিস্থিতি সামলাতে কার্যকরী রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে।  এই আর্থিক সংকটের জন্য সরকারের অব্যবস্থাপনাকে দায়ী করছেন শ্রীলঙ্কার সাধারণ মানুষ। আর্থিক মন্দার কারণে গত বছর থেকে দ্বীপ রাষ্ট্রের ২ কোটি ২০ লক্ষ মানুষ খাবার, জ্বালানি ও ওষুধের সংকটে ভুগছেন।   

        

  • Nirmala Sitharaman: চাল, ডাল, আটা, গম খোলা কিনলে বাড়তি জিএসটি লাগু হবে না! ট্যুইট করে ব্যাখ্যা অর্থমন্ত্রীর

    Nirmala Sitharaman: চাল, ডাল, আটা, গম খোলা কিনলে বাড়তি জিএসটি লাগু হবে না! ট্যুইট করে ব্যাখ্যা অর্থমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার থেকে দামি হয়েছে আটা, পনির, দইয়ের মতো বেশ কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস। লেবেল লাগানো প্যাকেটজাত খাবারের উপর বসেছে পাঁচ শতাংশ পণ্য পরিষেবা কর (GST)। কিন্তু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য চাল, ডাল, গম, আটা, ওটস যদি খোলা বিক্রি করা হয় তাহলে তাতে জিএসটি লাগবে না বলে ট্যুইটবার্তায় স্পষ্ট জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Finance Minister) নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)।  

    জিএসটি থেকে যে পণ্যগুলো ছাড় পাচ্ছে, তার তালিকা প্রকাশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, এই তালিকার বেশিরভাগ খাদ্যবস্তুই বিনা প্যাকেটে বা খোলা বিক্রি করা হয়। অর্থাৎ, এই জাতীয় পণ্য বিক্রির আগে বা পড়ে প্যাকেটজাত করা হয় না। এই নির্দিষ্ট পণ্যগুলো খোলা বিক্রি হলে, তাতে জিএসটি লাগু হবে না, বলেই সীতারামন জানিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    তালিকায় আছে, ডাল, গম, ওটস, ভুট্টা, চাল, আটা, ময়দা, সুজি, রাই, বেসন, দই এবং লস্যির মত কিছু খাদ্যদ্রব্য। জুন মাসে বেশ কিছু পণ্য এবং পরিষেবার উপর কর চাপানোর সিদ্ধান্ত নেয় জিএসটি কাউন্সিল। বৈঠকে ছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এবং রাজ্যের অর্থমন্ত্রীরা। চলতি সপ্তাহ থেকে সেই বর্ধিত জিএসটি লাগু হয়েছে। এরপরই জিএসটির হার এবং মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বিরোধীদের বিক্ষোভে উত্তাল হয় লোকসভার বাদল অধিবেশন। তারই প্রেক্ষিতে ধারাবাহিক ১৪টি ট্যুইট করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। ট্যুইটে সীতারামন খাদ্যদ্রব্যের ওপর ৫ শতাংশ জিএসটি বৃদ্ধির পক্ষে সওয়াল করেছেন। জানিয়েছেন, এই দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত তাঁর একার নয়। জিএসটি কাউন্সিলই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতমাসে, ২৮ জুন মন্ত্রিগোষ্ঠী যখন দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দেয়, জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে সব রাজ্যের প্রতিনিধিরাই উপস্থিত ছিলেন সেখানে বলে জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: আইএনএস বিক্রমাদিত্যে আগুন! তদন্তের জন্য বোর্ড গঠনের নির্দেশ

    বিরোধীদের ক্ষোভের কারণ উড়িয়ে দিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এই প্রথমবার এই জাতীয় খাদ্য সামগ্রীর ওপর কর দেওয়া হচ্ছে না। প্রি-জিএসটি আমলে রাজ্যগুলো খাদ্যশস্য থেকে উল্লেখযোগ্য রাজস্ব সংগ্রহ করছিল।’ সীতারামন জানান, যখন জিএসটি চালু হয়েছিল, তখন ব্র্যান্ডেড ডাল, ময়দার ওপর ৫ শতাংশ জিএসটি বসেছিল। পরবর্তীতে এই ধরনের পণ্যের জিএসটির হার কেবল সংশোধিত হয়েছে।’ সীতারামনের দাবি, খাদ্যপণ্যে জিএসটি ছাড়ের সুযোগ নিয়েছে বড় ব্যবসায়ীরা। তাই সম্প্রতি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

  • Rajyasabha Election: রাজ্যসভা নির্বাচনে প্রথম ১৬ জনের তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা পেলেন জায়গা?

    Rajyasabha Election: রাজ্যসভা নির্বাচনে প্রথম ১৬ জনের তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা পেলেন জায়গা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভা নির্বাচনের প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বিজেপি। প্রথম কিস্তিতে ১৬ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে কেন্দ্রের শাসক দল। রবিবার ওই তালিকা প্রকাশিত হয়। এদিন ১০টি কেন্দ্রে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে বিরোধী দল কংগ্রেসও।

    ১০ জুন রাজ্যসভার নির্বাচন। দেশের ১৫টি রাজ্যের ৫৭টি আসনে নির্বাচন হবে ওই দিন। এদিন ১৬ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। এতে নাম রয়েছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ ও কেন্দ্রীয় বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েলের। নির্মলা প্রার্থী হয়েছেন কর্নাটক থেকে। আর পীযূষ মনোনীত হয়েছেন মহারাষ্ট্র থেকে। অর্থ মন্ত্রকের পাশাপাশি কর্পোরেট বিভাগ সামলান নির্মলা। পীযূষ রাজ্যসভায় বিজেপি দলনেতা। গ্রাহক পরিষেবা এবং বস্ত্র মন্ত্রকের দায়িত্বও তাঁর ওপর।

    আরও পড়ুন : আসন্ন রাজ্যসভা নির্বাচনে অ্যাডভান্টেজ বিজেপি, শক্তি খোয়াবে কংগ্রেস?

    এবার রাজ্যসভায় সব চেয়ে বেশি আসন উত্তর প্রদেশে। সেখানে ভোট হবে ১১টি আসনে। গেরুয়া শিবিরের মনোনীত প্রার্থী হলেন লক্ষ্মীকান্ত বাজপেয়ী, রাধামোহন আগরওয়াল, সুরেন্দ্র নিষাদ, দর্শনা সিংহ, সঙ্গীতা যাদব। মহারাষ্ট্রে পীযূষের পাশাপাশি অনিল দেশমুখ বোন্দের নামও মনোনীত হয়েছে। গোরক্ষপুর বিধানসভা নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন রাধামোহন। পরে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে আসনটি ছেড়ে দেন তিনি। সেই কারণেই তাঁকে রাজ্যসভায় পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে পদ্ম-শিবির। রাজস্থান থেকে মনোনীত হয়েছেন ঘনশ্যাম তিওয়ারি। তবে তামিলনাড়ুর ৬টি আসনে সোমবার বিকেল পর্যন্তও কাউকে মনোনীত করেনি পদ্মশিবির।

    এই রাজ্যগুলি ছাড়াও বিহারের পাঁচটি, কর্নাটক, রাজস্থান এবং অন্ধ্রপ্রদেশের তিনটি করে আসনেও নির্বাচন হবে ওই তারিখে। মধ্যপ্রদেশ, ওড়িশা এবং পঞ্জাবের দুটি করে আসনেও নির্বাচন হবে। একটি করে আসনে নির্বাচন হবে ঝাড়খণ্ড, হরিয়ানা, ছত্তিশগড়, তেলঙ্গানা এবং উত্তরাখণ্ডে। হরিয়ানা থেকে মনোনীত হয়েছেন প্রাক্তন বিধায়ক কৃষ্ণলাল পানওয়ার, মধ্যপ্রদেশ থেকে কবিতা পতিদার। তারকা-রাজনীতিবিদ যজ্ঞেশ মনোনীত হয়েছেন কর্নাটক থেকে।  

    আরও পড়ুন : জিটিএ নির্বাচন অবৈধ, রুখবই! সাফ জানালেন রাজু বিস্ত

    শাসক দলের পাশাপাশি এদিন প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বিরোধী দল কংগ্রেসও। ১০টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে তারা। এই তালিকায় নাম রয়েছে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পি চিদম্বরম, জয়রাম রমেশ, অজয় মাকেন এবং দলের প্রধান মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালা।

    চিদম্বরমকে মনোনীত করা হয়েছে তামিলনাড়ু থেকে। কর্নাটক থেকে মনোনীত হয়েছেন জয়রাম রমেশ। মাকেন মনোনীত হয়েছেন হরিয়ানা থেকে। আর সুরজেওয়ালাকে মনোনীত করা হয়েছে রাজস্থান থেকে। রাজস্থান থেকে মুকুল ওয়াসনিক এবং প্রমোদ তিওয়ারির নামও রয়েছে। মধ্যপ্রদেশে মনোনীত হয়েছেন বিবেক তানখা। রাজীব শুক্লা এবং রঞ্জিত রঞ্জন মনোনীত হয়েছেন ছত্তিশগড় থেকে। মহারাষ্ট্রে প্রার্থী হয়েছেন ইমরান প্রতাপগড়ি।

    প্রসঙ্গত, আগামী দু’মাসে রাজ্যসভায় যে ৫৫টি শূন্যপদ সৃষ্টি হবে, তার মধ্যে কংগ্রেসের রয়েছেন সাতজন। এঁরা হলেন চিদম্বরম, রমেশ, অম্বিকা সোনি, বিবেক তানখা, প্রদীপ টামটা, কপিল সিবাল এবং ছায়া ভার্মা। এর মধ্যে সিবাল অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টির সমর্থনে প্রার্থী হচ্ছেন রাজ্যসভায়।  

     

     

  • Graceful Nirmala: বক্তাকে জল এগিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী, নির্মলার ভাইরাল ছবিকে ঘিরে প্রশংসা নেটিজেনদের

    Graceful Nirmala: বক্তাকে জল এগিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী, নির্মলার ভাইরাল ছবিকে ঘিরে প্রশংসা নেটিজেনদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  বক্তৃতা দিচ্ছেন ন্যাশনাল সিকিউরিটিজ ডিপোজিটরি লিমিটেডের (এনএসডিএল) অধিকর্তা পদ্মজা চুন্দুরু। মঞ্চে বসে  কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বক্তৃতার মাঝে হঠাতই গলা শুকিয়ে গেল পদ্মজার। জল চাইতেই উঠে গেলেন অর্থমন্ত্রী। নিজের পদ বা গাম্ভীর্য ভুলে মানবিকতার খাতিরে জলের বোতল এগিয়ে দিলেন পদ্মজার হাতে। অভিভূত এনএসডিএল অধিকর্তা তথা কক্ষে উপবিষ্ট সকল দর্শক-শ্রোতারা। এই ছবি ভাইরাল হতেই প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটিজেনরাও।  

    [tw]


    [/tw]

    সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশিত অনুষ্ঠানটির ভিডিওতে, পদ্মজা চুন্দুরুকে কথা বলতে দেখা যায় যার মধ্যে তিনি বিরতি দেন এবং জলের জন্য অঙ্গভঙ্গি করেন। তারপরে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে মঞ্চ জুড়ে হাঁটতে দেখা যায় এবং শ্রীমতী চুন্দুরুকে একটি জলের বোতল অফার করতে দেখা যায়। শ্রীমতী চুন্দুরু ধন্যবাদ জানান অর্থমন্ত্রীকে। দর্শকদের করতালিতে ভরে যায় গোটা জায়গাটা।শনিবার এনএসডিএল-এর রজত জয়ন্তী উদযাপনের জন্য মুম্বাইয়ে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এই ঘটনা ঘটে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন শনিবার হিন্দি এবং অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষায় শিক্ষার্থীদের জন্য NSDL-এর বিনিয়োগকারী সচেতনতা কর্মসূচি ‘মার্কেট কা একলব্য’ চালু করেছেন। নির্মলা বলেন, “এই কর্মসূচীর মাধ্যমে, আপনি এমন অনেকের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হবেন যাদের আর্থিক সচেতনতার প্রয়োজন রয়েছে৷ এটিই সঠিক সময় যখন মানুষের বাজার সম্পর্কে জানার প্রবণতা থাকে। এই কাজে মানুষকে সাহায্য করবে  NSDL।” 

  • Centre plans: ২ লক্ষ কোটি টাকা অতিরিক্ত ব্যয়! মুদ্রাস্ফীতি রুখতে দাওয়াই কেন্দ্রের

    Centre plans: ২ লক্ষ কোটি টাকা অতিরিক্ত ব্যয়! মুদ্রাস্ফীতি রুখতে দাওয়াই কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি (Inflation) রুখতে আগামী এক বছরে অতিরিক্ত দু’লক্ষ কোটি টাকা খরচ করার কথা ভাবছে কেন্দ্র (Modi govt)। দুই সরকারি আধিকারিকের কথায়, কেন্দ্র সরকার ২০২২-২৩ আর্থিক বছরে এই অতিরিক্ত ব্যয়ের কথা ভাবছে। এর ফলে সাধারণ মানুষকে ক্রমবর্ধমান মূল্যবৃদ্ধি থেকে কিছুটা হলেও রক্ষা করা যাবে বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত।

    সূত্রের খবর, সে জন্যই জ্বালানির উপর থেকে শুল্ক কমানোর কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ (Union Finance Minister Nirmala Sitharaman)। যার ফলে পেট্রলে আট টাকা ও ডিজেলে ছয় টাকা শুল্ক কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    তাতে পেট্রোলের দাম কমবে লিটার পিছু সাড়ে নয় টাকা। আর ডিজেলের দাম কমবে লিটার পিছু সাত টাকা। পাশাপাশি উজ্জ্বলা (Ujjwala scheme) গ্যাস সিলিন্ডারে (domestic LPG) ২০০ টাকা করে ভর্তুকির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই সুবিধা পাওয়া যাবে বছরের ১২টি সিলিন্ডারের ক্ষেত্রে। এর ফলে ৯ কোটি গ্রাহক উপকৃত হবেন বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    নির্মলা ট্যুইটে জানিয়েছিলেন, কেন্দ্রীয় আবগারি শুল্ক পেট্রলের ক্ষেত্রে কমানো হচ্ছে ৮ টাকা প্রতি লিটার এবং ডিজেলে ৬ টাকা প্রতি লিটার। এর ফলে দেশে পেট্রলের দাম কমবে লিটারপ্রতি সাড়ে ৯ টাকা এবং ডিজেলের দাম কমবে লিটারে ৭ টাকা। এর ফলে বছরে ১ লক্ষ কোটি টাকা কোষাগার থেকে দেবে কেন্দ্র।

    করোনা (Covid-19) এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Ukraine Russia war) জেরে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দামবৃদ্ধি (price rise) এমনিতেই সাধারণ মানুষের পকেটে চাপ বৃদ্ধি করছে। গত এপ্রিল মাসে ভারতের খুচরো মুদ্রাস্ফীতি (retail inflation) আট বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি, অন্যদিকে পাইকারি বাজারে মুদ্রাস্ফীতি (wholesale inflation) অন্তত ১৭ বছরে সর্বোচ্চে, যা আগামী দিনে বেশ কয়েকটি রাজ্যে বিধানসভার নির্বাচনের আগে সরকারের জন্য একটি বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    রাশিয়া-ইউক্রেন (Ukraine) যুদ্ধের ফলে তেলের দাম আরও বাড়লে সরকার আরও ভর্তুকি দেওয়ার কথা ভাবছে বলে জানান ওই দুই আধিকারিক। কৃষিক্ষেত্রেও ভর্তুকি দেওয়া হতে পারে। এক্ষেত্রে সরকারকে ঋণ নিতে হলেও সাধারণ মানুষের কথা ভেবে সে ঝুঁকি নিতেও প্রস্তুত কেন্দ্র এমনই দাবি করেছেন আধিকারিকেরা।

  • Nirmala Sitharaman: পেট্রল-ডিজেলে ভর্তুকি দেবে কেন্দ্রই, দাবি অর্থমন্ত্রীর

    Nirmala Sitharaman: পেট্রল-ডিজেলে ভর্তুকি দেবে কেন্দ্রই, দাবি অর্থমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেট্রল-ডিজেলের দাম কমানোর জন্য সরকারের ২.২ লক্ষ কোটি টাকা খরচ হবে বলে জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। তিনি জানান, কেন্দ্র এই সিদ্ধান্ত নেওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হবে রাজকোষ। পেট্রল-ডিজেলের দাম (fuel tax) কমার একমাত্র রাস্তা ছিল শুল্কের হার কমানো। অবশেষে কেন্দ্র সেই রাস্তাতেই হাঁটল। নভেম্বরে শেষবার শুল্কের হার কমানো হয়েছিল। অর্থমন্ত্রী জানান, এই ভর্তুকিতে রাজ্যের আমদানি শুল্কের উপর কোনও প্রভাব পড়বে না। পুরোটাই সেস থেকে প্রাপ্ত কেন্দ্র সরকারের টাকা থেকে দেওয়া হবে। পেট্রল-ডিজেলের উপর থেকে কেন্দ্র এক্সাইজ ডিউটি কমাতেই সস্তা হচ্ছে জ্বালানি । পেট্রলের উপর থেকে ৮ টাকা ও ডিজেলের উপর থেকে ৬ টাকা এক্সাইজ ডিউটি কম করেছে কেন্দ্র। 

    সূত্রের খবর, এক্সাইজ ডিউটি কমানোর ফলে লিটার পিছু পেট্রল সস্তা হবে সাড়ে ৯ টাকা। অন্যদিকে সস্তা হবে ডিজেলও। প্রতি লিটার পিছু ডিজেলের দাম কমবে প্রায় ৬ টাকা। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, এর ফলে প্রায় ৯ কোটি গ্রাহকের মুখে হাসি ফুটবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নির্দেশে সাধারণ মানুষের কাঁধ থেকে দৈনন্দিন খরচের বোঝা লাঘব করতেই এমন সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। 

    কেন্দ্র সরকার দু’দফা শুল্ক কমানোর পরই বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলি পেট্রল-ডিজেলের দাম কমানোর কথা জানায়। পেট্রল-ডিজেলের ভ্যাট কমিয়ে দিয়েছে  তারা। দেশের একমাত্র বাম শাসিত রাজ‌্য কেরল (Kerala) দুই জ্বালানি তেলের উপর যথাক্রমে ২.৪১ টাকা এবং ১.৩৬ টাকা কর কমিয়েছে। একই পথে হেঁটেছে কংগ্রেস শাসিত রাজস্থানও। রাজস্থানে (Rajasthan) লিটারপ্রতি পেট্রলে ভ্যাট কমানো হয়েছে ২ টাকা ৪৮ পয়সা। ডিজেলের দাম লিটারপ্রতি কমেছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। বাকি বিরোধী শাসিত রাজ্যগুলি অবশ্য এখনও কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেনি। মহারাষ্ট্র,বাংলা, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ডে পেট্রল-ডিজেলের দাম বিজেপি (BJP) শাসিত রাজ্যগুলির থেকে ১০-১২ টাকা করে বেশি। 

LinkedIn
Share