Tag: PM Modi

PM Modi

  • Kalyan Banerjees Mimicry: ধনখড়কে মিমিক্রি-বাণ কল্যাণের, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    Kalyan Banerjees Mimicry: ধনখড়কে মিমিক্রি-বাণ কল্যাণের, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি সাংসদ। তা সত্ত্বেও তিনি করেছেন ‘অসংসদীয়’ আচরণ। দেশের উপরাষ্ট্রপতি তথা রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ের স্বর নকল করেছেন। উপরাষ্ট্রপতির উদ্দেশে কুৎসিত অঙ্গভঙ্গিও করেছেন। এহেন সাংসদ তৃণমূলের কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Kalyan Banerjees Mimicry) সমালোচনায় মুখর বিজেপি। মঙ্গলবারই তৃণমূলের এই সাংসদকে ‘মুর্খো কি সর্দার’ বলে অভিহিত করেছেন নেটিজেনরা।

    কল্যাণের ‘অকল্যাণকর’কাণ্ড

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সংসদ চত্বরে বসেছিলেন বিজেপি-বিরোধী কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সাংসদরা। সেখানে কল্যাণকে ধনখড়ের স্বর নকল করতে দেখা যায়। কুৎসিত অঙ্গভঙ্গিও করেন। পুরো ঘটনাটি মোবাইলে রেকর্ড করছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। কল্যাণের মিমিক্রি তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করছিলেন উপস্থিত সাংসদরা। এই ভিডিও ভাইরাল হতেই ‘মুর্খো কি সর্দার’ তকমা পেয়েছেন কল্যাণ। ঘটনায় উপরাষ্ট্রপতিকে সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছ থেকে ফোন পেয়েছি। যেভাবে অঙ্গভঙ্গি করে একজন সাংসদ উপরাষ্ট্রপতিকে নকল করেছেন ও বাকি সাংসদরা যেভাবে তাতে প্রশ্রয় দিয়েছেন, তাতে মর্মাহত প্রধানমন্ত্রীও। ঘটনায় (Kalyan Banerjees Mimicry) সমব্যথী প্রধানমন্ত্রী। আমায় উনি বললেন বিগত ২০ বছর উনিও এ ধরনের অপমান সহ্য করেছেন। তবে সংসদ চত্বরে এধরনের আচরণ মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। দেশের উপরাষ্ট্রপতিকে সংসদ চত্বরে এই অপমান দুর্ভাগ্যজনক বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।”

    ধনখড়কে প্রধানমন্ত্রী ফোনে বলেন, “মন থেকে আমি মূল্যবোধের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কোনও অপমানের কাছে আমি মাথা নোয়াব না। কোনও অপমানই আমার পথ পরিবর্তন করতে পারবে না। এঁরা সংবিধান রক্ষায় আমায় রুখতে পারবে না।”

    কল্যাণকাণ্ডে দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “সংসদ চত্বরে আমাদের শ্রদ্ধেয় উপরাষ্ট্রপতিকে যেভাবে অপমান করা হয়েছে, তা দেখে আমি হতাশ হয়েছি। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের অবশ্যই নিজেদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে হবে। তবে তাঁদের অভিব্যক্তি মর্যাদা ও সৌজন্যের নিয়মের মধ্যে হওয়া উচিত। যে সংসদীয় ঐতিহ্যের জন্য (Kalyan Banerjees Mimicry) আমরা গর্বিত ও যা ভারতের জনগণ আশা করে, সেটি বজায় থাকা উচিত।”

    আরও পড়ুন: প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়তে পারবেন না ট্রাম্প, রায় মার্কিন আদালতের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: ব্রিগেডে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের অনুষ্ঠানে আসতে পারছেন না প্রধানমন্ত্রী!

    PM Modi: ব্রিগেডে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের অনুষ্ঠানে আসতে পারছেন না প্রধানমন্ত্রী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার ব্রিগেডে হবে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠে’র অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণই ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেই তিনিই থাকছেন না অনুষ্ঠানে। উদ্যোক্তারা প্রধানমন্ত্রীর ছবি দিয়ে প্রচার করছিলেন। তবে বিশেষ কারণবশত: তিনি আসছেন না বলেই খবর প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে। ব্রিগেডের এই অনুষ্ঠানের আয়োজক অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদ। পরিষদের কর্তারা জানাচ্ছেন, এ বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানেন না তাঁরা। তবে বাকি কর্মসূচি হবে, পূর্বনির্ধারিত সূচি মেনেই।

    কী বললেন সুকান্ত?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর সফর বাতিল হতে পারে বলে আমিও শুনেছি।” আয়োজক সংগঠনের সহ সভাপতি নির্গুণানন্দ ব্রহ্মচারী বলেন, “আমাদের কাছে এখনও এ রকম কোনও খবর নেই। প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) দফতর থেকে কোনও কিছু জানানো হয়নি। তবে আমাদের যেমন কর্মসূচি রয়েছে, তেমনই হবে। লক্ষ মানুষের সমাগমেই হবে গীতাপাঠ। নজরুলগীতি থেকে শঙ্খবাদন কোনও কিছুই বাদ যাবে না।”

    কী বললেন শুভেন্দু? 

    লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর। রাজ্য সরকারের তরফে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার করা যাবে না জানার পরে বাতিল হয়েছে রাষ্ট্রপতির সফর। এবার বাতিল হয়ে গেল অনুষ্ঠানের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ প্রধানমন্ত্রীর সফরও। গীতাপাঠের অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “গীতাপাঠের অনুষ্ঠান হবে। গত বছর মায়াপুরে পাঁচ হাজার সনাতনী গীতা পাঠ করে ঘোষণা করেছিলেন, তাঁরা আগামী ২৩ ডিসেম্বর গীতা জয়ন্তী পালন করবেন। ২৩ তারিখ শনিবার হওয়ার কারণে ওই কর্মসূচি পালন করা হবে ২৪ ডিসেম্বর।”

    আরও পড়ুন: সাত সকালে বিধায়ক বাইরনের বাড়িতে আয়কর হানা, কেন জানেন?

    তিনি বলেন, “এই কর্মসূচি সাধু-সন্তদের। আমরা দলের লোকেরা শুধু স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করব। মঞ্চে সাধু-সন্ত ছাড়া আর কাউকে দেখা যাবে না। পশ্চিমবঙ্গের প্রথম সারির প্রায় সাড়ে তিন হাজার মঠ ও আশ্রমের সাধু-সন্ন্যাসী ওই দিন উপস্থিত থাকবেন।” প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতির প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, “প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি অনেককেই এই কর্মসূচিতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তাঁরা আসার ইচ্ছেও প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত জরুরি একটি কাজ রয়েছে বলে তিনি আসতে পারবেন না। তাঁর দফতর থেকে সাধু সমাজকে তিনি যে আসতে পারবেন না, তা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা তাঁদের কাছ থেকেই জানতে পেরেছি।” প্রসঙ্গত, ব্রিগেডে ঘণ্টা তিনেকের ওই অনুষ্ঠানে গীতার বাছাই করা পাঁচটি অধ্যায় পাঠ করবেন লক্ষ মানুষ। এই অনুষ্ঠানেই যোগ দেওয়ার কথা ছিল রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: সংসদের কাজ মঙ্গলবারও ভেস্তে দিল বিরোধীরা, সাসপেন্ড ৪৯ সাংসদ, কড়া প্রতিক্রিয়া প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: সংসদের কাজ মঙ্গলবারও ভেস্তে দিল বিরোধীরা, সাসপেন্ড ৪৯ সাংসদ, কড়া প্রতিক্রিয়া প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবারের পর মঙ্গলবারও বিরোধীদের তুমুল বিশৃঙ্খলা এবং হই-হট্টগোলের জেরে বন্ধ হয়ে গেল সংসদের কাজ। এদিন আরও ৪৯ জন বিরোধী সাংসদকে তাঁদের অসংসদীয় আচরণের জন্য সাসপেন্ড করা হয়। বারংবার কোনওরকম ইস্যু ছাড়াই সংসদের অধিবেশন চলতে না দেওয়ার জন্য বিরোধীদের এক হাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi) এবং তিনি বিরোধীদের সমালোচনা করে বলেন, ‘‘বিরোধীদের এই আচরণ তাদেরকে ক্ষমতায় ফিরতে বাধা দেবে।’’ প্রসঙ্গত, লোকসভায় স্মোককাণ্ডের পর থেকেই কোনও রকমের ইস্যু ছাড়াই এভাবে বিরোধীরা ভবনের কাজ ভেস্তে দিচ্ছে বারবার।

    সংবিধান, সংসদ মানেনা বিরোধীরা

    স্মোক কাণ্ডের পরপরেই উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটিও তৈরি করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এবং তার মাথায় বসানো হয়েছে সিআরপিএফ-এর আক শীর্ষ আধিকারিককে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যে বিবৃতিও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বাড়ানো হয়েছে সংসদের নিরাপত্তাও। গ্যালারি রুম এবং ভবনের মাঝখানে বসছে পুরু কাচের দেওয়াল। এ সমস্ত কিছুর মাঝখানে ফের বিরোধীদের এমন আচরণ নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, ‘‘সংসদে যা ঘটেছে, সেই ঘটনার নিন্দা করার প্রয়োজন যৌথভাবে সবার ছিল।’’ বিরোধীদের এমন আচরণে তিনি হতাশ বলেও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘জনসমর্থন রয়েছে আমাদের সরকারের প্রতি। বিরোধীরা সংবিধান এবং পার্লামেন্টের কোনও কিছুই মানছে না। কিন্তু আমরা সেই সংবিধানের জন্যই কাজ করে চলেছি। বিরোধীরা শুধুমাত্র সংবিধান এবং সংসদের ক্ষমতাকে খাটো করতে চায়।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘বিরোধী জোট যখন মোদি সরকারকে উপড়ে ফেলার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, তখন তাঁর সরকার এই দেশকে সাফল্যের এক নতুন শিখরে নিয়ে যেতে চাইছে।’’

    তিনদিনে সাসপেন্ড ১৪১ সাংসদ

    লোকসভা ও রাজ্যসভা সোমবারও চরম বিশৃঙ্খলা সাক্ষী থেকেছে, যার নেপথ্যে কংগ্রেস সহ বিরোধী দলগুলি। সোমবারও স্মোককাণ্ড নিয়ে তুমুল হই-হট্টগোল শুরু করেন বিরোধী সাংসদরা। আর এ কারণেই ওইদিন দুই কক্ষ মিলিয়ে মোট ৭৮ জন সাংসদকে চলতি শীতকালীন অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল। যার মধ্যে রয়েছেন বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীও। তার আগে, গত সপ্তাহে সাসপেন্ড করা হয়েছিল ১৪ জন সাংসদকে। অর্থাৎ, এদিনের ধরে, তিনদিনে মোট ১৪১ জন বিরোধী সাংসদ সাসপেন্ড হলেন।

    এদিন সাসপেন্ড হলেন যাঁরা

    মঙ্গলবার সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের তালিকায় রয়েছেন তৃণমূলের মালা রায়, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, সাজদা আহমেদ, খলিলুর রহমান। কংগ্রেসের শশী তারুর, মণীশ তিওয়ারি, কার্তি চিদম্বরম, এনসিপির সুপ্রিয়া সুলে, এনসি-র ফারুখ আবদুল্লা, এসপির ডিম্পল যাদব, ডিএমকে-র এস সেন্থিল কুমার, বিএসপির সাসপেন্ড হওয়া সাংসদ দানিশ আলি, আপের সুশীল কুমার রিঙ্কু প্রমুখ। সোমবার সাসপেন্ড হয়েছিলেন— তৃণমূলের কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, অপরূপা পোদ্দার, প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, সুনীল মণ্ডল, সৌগত রায়, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, প্রতিমা মণ্ডল, অসিত মাল, শতাব্দী রায়। এ ছাড়া এই তালিকায় ছিলেন ডিএমকের তিন সাংসদ টিআর বালু, এ রাজা এবং দয়ানিধি মারান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ক্ষমতায় এসে দেশকে অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করব, গ্যারান্টি দিলাম”, বললেন মোদি

    PM Modi: “ক্ষমতায় এসে দেশকে অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করব, গ্যারান্টি দিলাম”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসে দেশকে অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করব। এই গ্যারান্টি দিলাম।” সোমবার বারাণসীতে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার দু’দিনের সফরে নিজের নির্বাচনী ক্ষেত্র বারাণসীতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই দেশকে অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করার গ্যারান্টি দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আর কয়েক মাসের মধ্যেই দেশজুড়ে হবে সাধারণ নির্বাচন। এবং মোদি আপনাদের গ্যারান্টি দিচ্ছে, তৃতীয় দফায় ক্ষমতায় এসে দেশকে অর্থনৈতিক শক্তিকে পরিণত করবে। আপনাদের জন্য দেশকে এই গ্যারান্টি দিচ্ছি। বারাণসীবাসী আমার পাশে দাঁড়াবেন। তাঁরাই আমায় শক্তিশালী করবেন।”

    উন্নয়নের জোয়ার

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। তার পরেই দেশে কার্যত আসে উন্নয়নের জোয়ার। যার জেরে ইতিমধ্যেই বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনৈতিক দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে ভারত। দীর্ঘদিন এই জায়গাটা দখল করে রেখেছিল ব্রিটেন। তালিকায় ভারতের জায়গা ছিল ১০ নম্বরে। মোদি (PM Modi) জমানায় ব্রিটেনকে নিচে নামিয়ে পাঁচ নম্বর জায়গাটি দখল করে মোদির ভারত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশের মহিলা, যুব, কৃষক এবং দরিদ্রদের উন্নয়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমার কাছে এরাই হল চারটি সম্প্রদায়। যদি এই চার সম্প্রদায় শক্তিশালী হয়, তাহলে দেশও শক্তিশালী হবে।” তিনি বলেন, “দশকের পর দশক ধরে উপেক্ষিত ছিল দেশের পূর্বাঞ্চল। সেই এলাকায়ও উন্নয়ন করা হয়েছে। মহাদেবের আর্শীবাদে আমি রয়েছি আপনাদের সেবায়।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পরাধীনতার সময় যে অত্যাচারীরা ভারতকে দুর্বল করতে চেয়েছিল, তারা প্রথমেই আমাদের প্রতীককেও টার্গেট করেছিল। স্বাধীনতার পরে আমাদের সাংস্কৃতিক এই প্রতীককে পুনর্নির্মাণ করা জরুরি ছিল। আমরা যদি আমাদের সাংস্কৃতিক অস্বিত্বকে শ্রদ্ধা করতাম, তাহলে আমাদের ঐক্য ও আত্ম-শ্রদ্ধা আরও শক্তিশালী হত। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত এটা হয়নি। স্বাধীনতার পরে সোমনাথ মন্দির পুনর্নির্মাণের বিরোধিতাও করা হয়েছিল।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশ এখন মনের ক্রীতদাসত্বের মুক্তির বার্তা দিচ্ছে। ভারত তার ঐতিহ্য নিয়ে গর্বিত।” তিনি (PM Modi) বলেন, “সোমনাথ থেকে যে কাজ শুরু হয়েছে, সেটাই এখন প্রচার করা হচ্ছে।”

    আরও পড়ুুন: জ্ঞানবাপী মসজিদ মামলায় ধাক্কা খেল মসজিদ কমিটি, কী বলল হাইকোর্ট?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gita Chanting in Kolkata: ‘গীতাপাঠ’-এর পোস্টারে গেরুয়া বসনে মোদি, চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

    Gita Chanting in Kolkata: ‘গীতাপাঠ’-এর পোস্টারে গেরুয়া বসনে মোদি, চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫দিন পরেই গীতার শ্লোকের ধ্বনিতে (Gita Chanting in Kolkata) মুখরিত হবে কলকাতা। গমগম করবে ব্রিগেড। হাজির থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। ইতিমধ্যে গেরুয়া বসন পরিহিত প্রধানমন্ত্রীর ছবিও সামনে এসেছে। ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠে’র কর্মসূচিতে তাঁর ছবি দিয়েই পোস্টার করেছেন আয়োজকরা। প্রসঙ্গত, আধ্যাত্মিকতা প্রধানমন্ত্রীর জীবনের সঙ্গে অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িত। প্রধানমন্ত্রী ছাড়া ওইদিন পুরীর শঙ্করাচার্য নিশ্চলানন্দ সরস্বতী এবং দ্বারকার শঙ্করাচার্য সদানন্দ সরস্বতীও উপস্থিত থাকবেন।

    চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

    এক লাখেরও বেশি মানুষের উপস্থিতি, ৬০ হাজারেরও বেশি শঙ্খধ্বনিতে গীতাপাঠ গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নামও নথিভুক্ত করতে চলেছে। উদ্যোক্তাদের এখন আর ব্যস্ততার শেষ নেই। চলছে অন্তিম মুহূর্তের প্রস্তুতি। এত বড় আয়োজনে যেন কোনও খামতি না (Gita Chanting in Kolkata) থাকে, সেদিকেই নজর রয়েছে আয়োজকদের। ২৪ ডিসেম্বরের ওই অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা হিসেবে নিরন্তর কাজ চালিয়ে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ। রয়েছে অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদ, সংস্কৃতি সংসদ, মতিলাল ভারত তীর্থ সেবা মিশন এরকম একাধিক সংগঠন।

    আয়োজনের খুঁটিনাটি

    আয়োজকদের তরফে জানানো হয়েছে, মোট ৩টি মঞ্চ থাকবে। তার মধ্যে মূল মঞ্চ অর্থাৎ যেখানে বিশেষ অতিথিরা বসবেন (Gita Chanting in Kolkata) সেটি হবে ৯৬ ফুট চওড়া এবং ৪০ ফুট লম্বা। মূল মঞ্চের পিছন দিকে থাকবে প্রধানমন্ত্রীর জন্য বিশেষ অফিস। মঞ্চের বাঁ দিকে আরেকটি মঞ্চ থাকবে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উপস্থিত থাকবেন সাধু-সন্তদের সঙ্গে। সেই মঞ্চ হবে ৮২ ফুট লম্বা, ১০০ ফুট চওড়া। এছাড়াও আর একটি ছোট মঞ্চ তৈরি হচ্ছে। সেখানে গান হবে। নজরুলগীতি দিয়েই শুরু হবে অনুষ্ঠান। দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে অসংখ্য বাস ও লরিতে সওয়ার হয়ে আসবেন অংশগ্রহণকারীরা (Gita Chanting in Kolkata)। রেলের কাছে আয়োজকরা ১৩টি অতিরিক্ত ট্রেন চালাতে আবেদনও জানিয়েছেন। আগের দিন যাঁরা অনুষ্ঠানস্থলে হাজির হবেন, তাঁদের জন্য বিগ্রেডে থাকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। অন্যদিকে কলকাতা এবং তৎসংলগ্ন স্থানগুলির বিভিন্ন মঠ ও মন্দিরেও থাকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে অংশগ্রহণকারীদের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha: তুমুল বিশৃঙ্খলা ও অসংসদীয় আচরণ! লোকসভা ও রাজ্যসভায় একই দিনে সাসপেন্ড ৬৭ সাংসদ

    Loksabha: তুমুল বিশৃঙ্খলা ও অসংসদীয় আচরণ! লোকসভা ও রাজ্যসভায় একই দিনে সাসপেন্ড ৬৭ সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অসংসদীয় আচরণের অভিযোগ বিরোধী সাংদদের বিরুদ্ধে। লোকসভা (Loksabha) ও রাজ্যসভা এদিন চরম বিশৃঙ্খলা সাক্ষী থাকল, যার নেপথ্যে কংগ্রেস সহ বিরোধী দলগুলি। লোকসভার স্মোককাণ্ড নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগেই বলেছিলেন যে এনিয়ে তদন্ত হওয়া দরকার, বিতর্কের চেয়ে। প্রসঙ্গত, গত ১৩ ডিসেম্বর ঘটনার পরেই উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটিও গঠন করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তারপরেও বিরোধী সাংসদদের এহেন আচরণে উঠছে প্রশ্ন। সোমবার স্মোককাণ্ড নিয়ে তুমুল হই-হট্টগোল শুরু করেন বিরোধী সাংসদরা। আর এ কারণেই ৩৩ জন লোকসভার সাংসদকে (Loksabha) এবং ৩৪ জন রাজ্যসভার সাংসদকে চলতি শীতকালীন অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করা হল। যার মধ্যে রয়েছেন বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীও। এই হিসেবে দুটি কক্ষ মিলিয়ে একই দিনে সাসপেন্ড করা হল ৬৭ সাংসদকে।

    তৃণমূলের ৯ সাংসদ সাসপেন্ড

    এরাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের নয় সাংসদও রয়েছেন তালিকায়। নারদাকাণ্ডে অভিযুক্ত সৌগত রায় তো রয়েছেন, পাশাপাশি কাকলি ঘোষ দস্তিদার, শতাব্দী রায়, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, অপরূপা পোদ্দারদেরও সাসপেন্ড করা হয়েছে বিশৃঙ্খল আচরণের জন্য। অন্যদিকে দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুর ডিএমকে সাংসদ দয়ানিধি মারণ ও টিআর বালুকেও সাসপেন্ড করা হয়েছে। কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী এদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বিবৃতি দাবি করেন লোকসভায় (Loksabha)। কিন্তু এখানেই উঠছে প্রশ্ন। ঘটনার দিনই সিআরপিএফের শীর্ষ আধিকারিককে মাথায় রেখে কমিটি তৈরি করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বাড়ানো হয়েছে সংসদের (Loksabha) নিরাপত্তা। গ্যালারি এবং ভবনের মাঝখানে বসানো হচ্ছে পুরু কাচের দেওয়াল। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী  নিজের করণীয় কাজ তো করেছেন। অমিত শাহের কাজই তো তাঁর সবচেয়ে বড় বিবৃতি। তারপরে আলাদা করে বিবৃতির প্রয়োজন কি রয়েছে? এমনটাই প্রশ্ন ওয়াকিবহাল মহলের।

    ইস্যু নেই বিরোধীদের!

    রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, ‘‘কংগ্রেসসহ বিরোধী দলগুলো কোনওরকম ইস্যু পাচ্ছে না। বছর ঘুরলে লোকসভা ভোটও রয়েছে। তাই লোকসভার স্মোককাণ্ডকেই রাজনৈতিক হাতিয়ার বানিয়ে চলতি শীতকালীন অধিবেশন কে পন্ড করতে চাইছে তারা।’’ প্রসঙ্গত, আজকের ৩৩ জনকে নিয়ে মোট ৪৭ জন লোকসভার সদস্যকে বিভিন্ন ইস্যুতে শীতকালীন অধিবেশন থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: কাশী-তামিল সঙ্গম উৎসবের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অনুবাদ করল মোদির ভাষণ

    PM Modi: কাশী-তামিল সঙ্গম উৎসবের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অনুবাদ করল মোদির ভাষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারই কাশী-তামিল সঙ্গম দ্বিতীয় সংস্করণের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। রবিবার প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘কাশী-তামিল সঙ্গমের মাধ্যমে মজবুত হচ্ছে, একভারত-শ্রেষ্ঠ ভারত নীতি। অন্যান্য দেশের রাজনৈতিক পরিচয় থাকলেও, আমাদের ভারতের ক্ষেত্রে আধ্যাত্মিক পরিচয়ই প্রাধান্য পায়।’’ এদিন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য় নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) ভাষণ তামিলে অনুবাদ করা হয়।  দুই দিনের সফরে নিজের লোকসভা কেন্দ্র বারাণসীতে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানে একাধিক প্রকল্পে উদ্বোধন ও ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের কথা রয়েছে তাঁর। সোমবার তাঁর উদ্বোধন করার কথা রয়েছে স্বরভেদ মন্দিরেরও। রবিবারই কন্যাকুমারী ও বারাণসীর মধ্যে চলমান কাশী-তামিল সঙ্গম এক্সপ্রেস ট্রেনেরও যাত্রার সূচনা করেন। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান ও বহু বিশিষ্টরা।

    ১৭ থেকে ২০ ডিসেম্বর কাশী-তামিল সঙ্গম

    কাশী-তামিল সঙ্গম, দ্বিতীয় সংস্করণ ১৭-৩০ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই কর্মসূচির মাধ্য়মে দেশের উত্তর ও দক্ষিণের ইতিহাস এবং সংস্কৃতির আদান-প্রদান চলবে। তামিলনাড়ু এবং পুদুচেরি থেকে ১৪০০ জন প্রতিনিধি কাশী-তামিল সঙ্গমে অংশ নিয়েছেন বলে সূত্রের খবর। তামিল দলের প্রথম ব্যাচ তামিলনাড়ুর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পড়ুয়াদের সঙ্গে নিয়ে আগেই বারাণসী পৌঁছেছে। শিক্ষক, বিভিন্ন পেশার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা, আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব, কৃষক, শিল্পী, লেখক, ব্যবসায়ীরাও এসেছেন কাশী-তামিল সঙ্গমে।

    গত বছরই প্রথম কাশী-তামিল সঙ্গম অনুষ্ঠিত হয় 

    জানা গিয়েছে, ছয়টি দল বারাণসীতে এসেছে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানতো চলবেই। এছাড়াও, তামিলনাড়ু এবং কাশী উভয় স্থানের শিল্প, সঙ্গীত, তাঁত, হস্তশিল্প, রন্ধনপ্রণালী এই সবের ওপর  একটি প্রদর্শনীরও আয়োজন করা হয়েছে। কাশী-তামিল সঙ্গমে সাহিত্য, প্রাচীন গ্রন্থ, দর্শন, আধ্যাত্মিকতা, সঙ্গীত, নৃত্য, নাটক, যোগ এবং আয়ুর্বেদ বিষয়ে বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হবে। গত বছরই এই অনুষ্ঠান প্রথম চালু করে মোদি সরকার। ২০২২ সালের ১৬ নভেম্বর থেকে ১৬ ডিসেম্বর সম্পন্ন হয় কাশী-তামিল সঙ্গমের প্রথম সংস্করণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Airport: প্রস্তুত অযোধ্যার বিমান বন্দর, উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, কবে জানেন?

    Ayodhya Airport: প্রস্তুত অযোধ্যার বিমান বন্দর, উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরকে কেন্দ্র করে সেজে উঠেছে অযোধ্যা। ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন মন্দিরের। তার আগে খুলে যাচ্ছে অযোধ্য়ার (Ayodhya Airport) বিমান বন্দরও। পুরো বিমান বন্দরকে মন্দিরের ধাঁচে গড়ে তোলা হয়েছে। জানা গিয়েছে, আগামী ৩০ ডিসেম্বর প্রথম উড়ান সম্পন্ন হবে এই বিমান বন্দর থেকে। বাণিজ্যিকভাবে উড়ান চালু হচ্ছে আগামী ৬ জানুয়ারি থেকে। জানা গিয়েছে, বিমান বন্দরটির অবস্থান রাম মন্দির থেকে ১০ কিমি দূরে। নাম রাখা হয়েছে, ‘মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রী রামচন্দ্র ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট’। ১৫ ডিসেম্বর প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হয়েছে।

    জোরদার নিরাপত্তা ব্যবস্থা অযোধ্যায়

    ইন্ডিগো এয়ারলাইন্সের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ৩০ ডিসেম্বর প্রথম বিমানটি অযোধ্যা (Ayodhya Airport) বিমানবন্দরে অবতরণ করবে। দিল্লি থেকে অযোধ্যা সরাসরি ফ্লাইট ৬ জানুয়ারি এবং আহমেদাবাদ থেকে অযোধ্যার বিমান যাত্রা ১১ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে। দেশ-বিদেশ থেকে অসংখ্য রাম ভক্ত হাজির হবেন অযোধ্য়ায়, আবার মাস কয়েক আগেই রাম মন্দিরে জঙ্গি হামলা ষড়যন্ত্রে গ্রেফতার করা হয় বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসীকে। ঠিক এই কারণে অযোধ্যার বিমান বন্দরে তাই জোরদার নিরাপত্তার আয়োজন করা হয়েছে।

    বিমান বন্দরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

    সূত্রের খবর, বিমান বন্দরটির (Ayodhya Airport) উদ্বোধন করবেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ৮২১ একর জমির উপর নির্মিত বিমানবন্দরে একটি ২২০০ মিটার রানওয়ে রয়েছে। টার্মিনাল ভবনও সেজে উঠছে। নাইট ল্যান্ডিং যন্ত্রপাতি, এটিসি টাওয়ার, ফায়ার স্টেশন এই সমস্ত ব্যবস্থাগুলিও গড়ে তোলা হয়েছে। কুয়াশার মধ্যেও যাতে বিমান অবতরণ করতে পারে এর জন্যও নানা ব্যবস্থা থাকছে। জানা গিয়েছে, ৬ জানুয়ারি বাণিজ্যিকভাবে বিমানবন্দর চালু হতেই দিল্লি থেকে বিমান অযোধ্যার উদ্দেশে পাড়ি দেবে ঠিক দুপুর ১১টা ৫৫ মিনিটে। অযোধ্যায় আসবে ১টা ১৫ মিনিটি। দিল্লি ফেরার বিমান থাকবে রাত ১টা ৪৫ মিনিটে। অন্যদিকে আহমেদাবাদ থেকে প্রথম বিমান দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেবে আগামী ১১ জানুয়ারি। ৬ জানুয়ারি দিল্লি থেকে অযোধ্যা গেলে বিমানের ভাড়া পড়বে ৭ হাজার ৭৯৯ টাকা, এমনটাই জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘যখন অন্যদের থেকে প্রত্যাশা শেষ হয়, তখনই মোদির গ্যারান্টি শুরু হয়’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘‘যখন অন্যদের থেকে প্রত্যাশা শেষ হয়, তখনই মোদির গ্যারান্টি শুরু হয়’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘যখন অন্যদের থেকে প্রত্যাশা শেষ হয়, তখনই মোদির গ্যারান্টি শুরু হয়’’, শনিবার একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এর পাশাপাশি তিনি জানান যে ছোট ছোট শহরগুলির উন্নয়নকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠবে উন্নত ভারত। শনিবারই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) নরেন্দ্র মোদি ছত্তিসগড়, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং মিজোরামে ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’র সূচনা করেন। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সেখানে তিনি যাত্রার সুবিধাভোগীদের সঙ্গে আলাপচারিতাও করেন। প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘ভারতকে উন্নত দেশে পরিণত করতে মোদির গ্যারান্টির গাড়ি দেশের কোনায় কোনায় পৌঁছবে।’’ বিগত এক মাসে ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’ হাজারেরও বেশি গ্রামে এবং শহরে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আরও জানিয়েছেন যে তাঁর সরকার প্রত্যেক দেশবাসীর সংকটকে দূর করতে পেরেছে, ঠিক পরিবারের সদস্যের মতোই। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের সরকার দরিদ্রদের, কৃষকদের, ছোট ব্যবসায়ীদের এবং আরও অন্যান্য ক্ষেত্রে সমাজের প্রত্যেকের পাশে দাঁড়িয়েছে।’’

    দেশবাসী নেতৃত্ব দিচ্ছে  ‘বিকাশ সংকল্প যাত্রা’র 

    প্রধানমন্ত্রীর এদিন আরও জানিয়েছেন যে স্বাধীনতার পরে দীর্ঘ সময়ব্যাপী উন্নয়ন শুধুমাত্র বড় শহরগুলিতেই সীমাবদ্ধ ছিল। এবং সেই সমস্ত শহরের বাসিন্দারাই এই উন্নয়নের সুফল পেতেন কিন্তু তাঁর সরকারের আমলে উন্নয়নকে ছোট শহরগুলিতে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। যা রচনা করছে একটি উন্নত ভারতের। পাশাপাশি তিনি তাঁর সরকারের প্রকল্পগুলিরও প্রচার করেন এদিন। তিনি আরও বলেন, ‘‘যদিও নরেন্দ্র মোদি ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’ র সূচনা করেছেন কিন্তু আসল বাস্তব চিত্রটা হল আজকে দেশবাসী সেই ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’ র নেতৃত্ব দিতে সামনে দাঁড়িয়েছে। এটা দেখা যাচ্ছে যেখানে যেখানে এই যাত্রা থামছে, সেখানেই গ্রাম এবং শহরের বাসিন্দারা এই যাত্রাকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।’’

    পাঁচ রাজ্যে ভোটের কারণে শুরু করা যায়নি ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’

    প্রসঙ্গত, বাকি রাজ্যগুলিতে এই যাত্রা একমাস আগে শুরু হলেও প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এই পাঁচ রাজ্যের জন্য যাত্রা এদিনই শুরু করেন। কারণ গত নভেম্বর মাসেই এই পাঁচ রাজ্যে ভোট হয়েছিল এবং আদর্শ নির্বাচনবিধি লঙ্ঘন করে এই যাত্রা সেখানে শুরু করা সম্ভব ছিল না। তাই ১৬ ডিসেম্বর পাঁচ রাজ্যে ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’ শুরু হল। প্রসঙ্গত, ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’ র অনুষ্ঠানে এদিন হাজির ছিলেন একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, সাংসদ এবং বিধায়করা। এর পাশাপাশি সাধারণ উপভোক্তাদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gita: গীতা পাঠে আসছেন মোদি, শনিবার শুরু মঞ্চ বাঁধার কাজ, নজরুলগীতি দিয়ে সূচনা অনুষ্ঠানের

    Gita: গীতা পাঠে আসছেন মোদি, শনিবার শুরু মঞ্চ বাঁধার কাজ, নজরুলগীতি দিয়ে সূচনা অনুষ্ঠানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৪ ডিসেম্বর ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’ (Gita) কর্মসূচি। শনিবারই ব্রিগেডে ভূমি পূজন করে মঞ্চ বাঁধার কাজ শুরু হবে। জানা গিয়েছে, দুটি পৃথক মঞ্চ বাঁধা হবে। একটিতে হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, অন্যটি হবে অতিথিদের বসার জন্য। অতিথিদের মঞ্চে দেখা যাবে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দ্বারকা মঠের বর্তমান শংকরাচার্য স্বামী সদানন্দ সরস্বতী এবং রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে।  এর পাশাপাশি অনুষ্ঠান শুরুর আগে একটি শোভাযাত্রা হবে। শোভাযাত্রায় থাকবে কুরুক্ষেত্রর মাটি। মূল অনুষ্ঠান শুরু হচ্ছে নজরুলগীতির মাধ্যমে। সেসময় বেজে উঠবে ৬০ হাজার শঙ্খ।

    প্রধানমন্ত্রী কখন আসবেন?

    জানা গিয়েছে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে প্রধানমন্ত্রী মঞ্চে আসবেন বেলা সাড়ে এগারোটা নাগাদ। পুরুষদের জন্য নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে ধুতি পোশাক, মহিলারা পরবেন শাড়ি। গীতা পাঠের (Gita) কর্মসূচিতে আমন্ত্রিত রয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ও। বৃহস্পতিবার এবিষয়ে অন্যতম উদ্যোক্তা নির্গুণানন্দ ব্রহ্মচারী বলেন, ‘‘আমাদের কর্মসূচির সঙ্গে কোনও রাজনৈতিক সম্পর্ক নেই। প্রধানমন্ত্রী নিজে থেকেই অনুষ্ঠানে আসতে চেয়েছিলেন। সকলের সঙ্গে গীতাপাঠ (Gita) করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। মুখ্যমন্ত্রী রাজি হলে তাঁকেও যথাযথ সম্মানে স্বাগত জানানো হবে।’’

    নজরুল গীতি দিয়ে শুরু হচ্ছে অনুষ্ঠান

    ২৪ ডিসেম্বর ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’ (Gita) কর্মসূচি শুরু হবে কাজী নজরুল ইসলামের লেখা, ‘‘হে পার্থসারথি! বাজাও বাজাও পাঞ্চজন্য শঙ্খ, চিত্তের অবসাদ দূর কর কর দূর….’’ গানের মাধ্যমে। হঠাৎ এধরনের নজরুল গীতি দিয়ে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’-এর আয়োজন কি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা দিতেই? এমন প্রশ্ন শুনে আয়োজক কমিটির সভাপতি স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ গত রবিবার ‘মাধ্যম’-কে বলেন, ‘‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ কর্মসূচি কখনও নির্দিষ্ট ধর্ম বা বর্ণের মধ্যে বেঁধে দেওয়া হয়নি। নেই কোনও রাজনৈতিক বাছবিচারও। ‘গীতা’ জীবন বোধ, তা যেমন মানুষের কী খাওয়া উচিত সেটাও বলে, তেমনি সুশৃঙ্খল জীবন গঠনের উপায়ও শেখায়। নজরুল ইসলামের এই গান আমাদের কাছে বর্তমানে সময়োপযোগী বলে মনে হয়েছে, তাই রাখা। এই গানের প্রতিটি কথা গীতাকে সরল ও সুন্দরভাবে ব্যাখা করেছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share