Tag: PM Modi

PM Modi

  • Republic Day: দেশবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর, ওয়ার মেমোরিয়ালে পুষ্পাঞ্জলীও দিলেন

    Republic Day: দেশবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর, ওয়ার মেমোরিয়ালে পুষ্পাঞ্জলীও দিলেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে উদযাপিত হচ্ছে ৭৫তম সাধারণতন্ত্র দিবস (Republic Day)। দিল্লির রাস্তায় শক্তি প্রদর্শন করবে সেনাবাহিনী । আকাশে চক্কর কাটবে যুদ্ধবিমান। এবারের কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির থাকবেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ। ইতিমধ্যে কর্তব্যপথে হাজির হয়েছেন প্রধানমন্ত্র নরেন্দ্র মোদি, রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মু। সকালেই নিজের এক্স হ্যান্ডেলে দেশবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। দিল্লির কর্তব্যপথে রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মু ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁকেও স্বাগত জানান নরেন্দ্র মোদি।

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

    সকালেই দেশবাসীকে ৭৫তম সাধারণতন্ত্র দিবসে শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “সকল দেশবাসীকে সাধারণতন্ত্র দিবসের (Republic Day) শুভেচ্ছা, জয় হিন্দ।” প্রসঙ্গত গতকালই জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি। ভারতকে গণতন্ত্রের জননী বলে নিজের ভাষণে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রপতি।

    ওয়ার মেমোরিয়ালে পুষ্পাঞ্জলী প্রধানমন্ত্রীর

    প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day) অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসার পরেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে পুষ্পাঞ্জলি দেন। তাঁকে স্বাগত জানান প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। 

    আরও পড়ুন: মিঠুন, উষা, রতন কাহার সমেত বাংলা থেকে কারা পাচ্ছেন পদ্ম সম্মান?

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছবি পোস্ট মাক্রঁর

    ভারতবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসে (Republic Day) শুভেচ্ছা জানালেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁ। এবারের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি তিনি। গতকালই জয়পুরে এসে পৌঁছেছেন মাক্রঁ। এ দিন সকালে তিনি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লেখেন, আমার প্রিয় বন্ধু নরেন্দ্র মোদি ও ভারতের সকল নাগরিককে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানাই। এখানে আসতে পেরে অত্যন্ত খুশি ও গর্বিত আমি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: জয়পুরে রোড শো মোদির, দোসর প্রজাতন্ত্র দিবসের অতিথি মাক্রঁ

    PM Modi: জয়পুরে রোড শো মোদির, দোসর প্রজাতন্ত্র দিবসের অতিথি মাক্রঁ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তার আগে রাজস্থানের জয়পুরে রোড-শো করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ। দু’ দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতে এসেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। মোদি ও মাক্রঁর যুগলবন্দি দেখতে রাস্তার দু’পাশে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। জনতার উদ্দেশে হাত নাড়েন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। রোড-শোর পুরো রাস্তাটায় তাঁদের ওপর পুষ্পবৃষ্টি করে জনতা।

    যন্তর-মন্তরে মাক্রঁ

    রোড-শোর পরে দুই রাষ্ট্রপ্রধান চলে যান হওয়া মহল দর্শন করতে। ১৭৯৯ সালে তৈরি হয় এই মহল। জয়পুরের রয়্যাল সিটি প্যালেসেই রয়েছে এই মহল। এখানে বসেই বায়ুসেবন করতেন রাজ পরিবারের সদস্যরা। রোড শো শুরুর আগে ফরাসি প্রেসিডেন্ট চলে আসেন জয়পুরের যন্তর-মন্তরে। সেখানে তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। দু’জনেই দু’জনকে শুভেচ্ছাও জানান। তার পরেই তাঁরা চলে যান যন্তর-মন্তর দর্শনে। ২০১০ সালের জুলাই মাসে যন্তর-মন্তরকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট ঘোষণা করে ইউনেসকো। যন্তর-মন্তর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মহারাজ সাওয়াই জয় সিংহ। এটি একটি বিখ্যাত সোলার অবজার্ভেটরি।

    অম্বর দুর্গে মাক্রঁ

    জয়পুরের অম্বর দুর্গ আগেই দেখেছিলেন মাক্রঁ।  সেখানে উপস্থিত স্কুল পড়ুয়াদের সঙ্গেও আলাপ করেন তিনি। অম্বর দুর্গেই তিনি সাক্ষাৎ করেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে। রাজস্থানের উপ মুখ্যমন্ত্রী দিয়া কুমারীও উপস্থিত ছিলেন সেখানে। ছবি তুলতে দিয়া কুমারী ও জয়শঙ্করের সঙ্গে পোজও দেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। পায়ে হেঁটে পুরো রাজপ্রাসাদটি ঘুরে দেখেন মাক্রঁ। জানেন দুর্গের ইতিহাস। রাজস্থানী পেন্টিং এবং শিল্পকীর্তিরও প্রশংসা করেন মাক্রঁ। অম্বর দুর্গ যাঁরা তৈরি করেছিলেন, সেই সব শিল্পীদেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি এবার মাক্রঁ। শুক্রবার নয়াদিল্লির অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। প্রসঙ্গত, ফ্রান্সই একমাত্র দেশ, যেখান থেকে প্রধান অতিথি হিসেবে এই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে এসেছেন সে দেশের ৫ জন রাষ্ট্রপ্রধান। যদিও এসেছেন ছ বার (একজন প্রেসিডেন্ট এসেছিলেন দু’ বার)। গত বছর ১৪ জুলাই বাস্তিল দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ফ্রান্সে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত বছরই ঠিক হয়, প্রজাতন্ত্র দিবসেব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হবে ফরাসি প্রেসিডেন্টকে। সেই মতো জানানো হয় আমন্ত্রণ। এ বছর ভারত-ফ্রান্স কৌশলগত অংশীদারিত্বের ২৫ বছর পূর্তি (PM Modi)।

      

    আরও পড়ুুন: মেডিকেলে ভর্তি দুর্নীতির তদন্ত করবে সিবিআই, জানালেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Pink City: মোদির সঙ্গে পিঙ্ক সিটি ঘুরে দেখবেন মাক্রঁ, বৃহস্পতিবার ভারত আসছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট

    Pink City: মোদির সঙ্গে পিঙ্ক সিটি ঘুরে দেখবেন মাক্রঁ, বৃহস্পতিবার ভারত আসছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে বৃহস্পতিবার ভারতে আসছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ (French President Emmanuel Macron)। দুই দিনের সফরে ভারত আসছেন তিনি। ২৫ জানুয়ারি জয়পুর বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন মাক্রোঁ। এদিন ইমানুয়েল মাক্রঁ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Prime Minister Narendra Modi) সঙ্গে দেখা করবেন।

    মোদির সঙ্গে রোড শো

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজের জন্য মাক্রঁকে আমন্ত্রণ পত্র পাঠিয়েছিলেন। মাক্রঁ হলেন ষষ্ঠ ফরাসি নেতা যিনি এবছর প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হবেন। গত বছরের জুলাই মাসে প্রধানমন্ত্রী মোদি সম্মানিত অতিথি হিসাবে ফ্রান্সের বাস্তিল দিবস উদযাপনে যোগ দিয়েছিলেন। বাস্তিল দিবস ফ্রান্সের জাতীয় দিবস হিসেবে পালিত হয়। বৃহস্পতিবার দুপুর ২:৩০ টায় জয়পুর বিমানবন্দরে নামবেন মাক্রঁ। এদিন পিঙ্ক সিটিতে একটি রোড শো-এ অংশ নেবেন মাক্রঁ ও মোদি। সন্ধ্যা ৬টায় যন্তর মন্তর এলাকায় রোড-শো শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। এদিন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ অ্যাম্বার ফোর্ট (Amber Fort) , যন্তর মন্তর (Jantar Mantar) ও হাওয়া মহল পরিদর্শন করবেন বলে জানা গিয়েছে।

    মোদির সঙ্গে বৈঠক

    জয়পুরে প্রায় ৬ ঘণ্টা থাকবেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট। রোড-শো এর পর তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকেও বসবেন। বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক নানা বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। ফ্রান্সের রাফালে-এম জেট এবং তিনটি স্কোর্পেন সাবমেরিন সংগ্রহের জন্য আলোচনা হতে পারে। ইন্দো-প্যাসিফিক, লোহিত সাগরের পরিস্থিতি, হামাস-ইজরায়েল সংঘর্ষ এবং ইউক্রেনের যুদ্ধে সামুদ্রিক সহযোগিতা সম্প্রসারণের বিষয়েও দুই পক্ষ আলোচনা করবে বলে অনুমান। এদিন রাতেই প্রেসিডেন্ট মাক্রঁ দিল্লি পৌঁছবেন। 

    আরও পড়ুুন: পৃথিবীর অর্ধেক বয়সের ইতিহাসের সাক্ষী রামলালার শরীরের পাথর!

    প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান

    ২৬ জানুয়ারি মাক্রঁ প্রধান অতিথি হিসাবে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। পরে রাষ্ট্রপতি ভবনে (Rashtrapati Bhavan) ভারতের রাষ্ট্রপতির ‘অ্যাট হোম’ (At Home) সংবর্ধনায় যোগ দেবেন। তাঁর সঙ্গে ৯৫ জন সদস্যের মার্চিং কন্টিনজেন্ট ভারতে আসবে। ফ্রান্স থেকে ৩৩ সদস্যের ব্যান্ড দল কুচকাওয়াজে অংশ নেবে বলেও খবর। শুক্রবার রাতেই ফিরে যাবেন মাক্রঁ। সাম্প্রতিককালে বাণিজ্য থেকে প্রতিরক্ষা খাতে ভারত ও ফ্রান্সের পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই আবহে ফরাসি প্রেসিডেন্টের আসন্ন দিল্লি সফরে সেই বন্ধুত্ব আরও গভীর হবে বলেই আশা করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: বাজেটে আয়করে ছাড়ের কথা ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্র, কত ছাড় জানেন?

    Budget 2024: বাজেটে আয়করে ছাড়ের কথা ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্র, কত ছাড় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় বাজেট (Budget 2024) অধিবেশন। ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। বাজেটে আয়করে ছাড়ের কথা ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। বর্তমান কর কাঠামোয় ২.৫ লক্ষ টাকা আয়ের ওপর থেকে সর্বনিম্ন হারে আয়কর প্রযোজ্য হয়। সূত্রের খবর, সেটা বাড়িয়ে তিন লক্ষ টাকা করা হতে পারে। ৫.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে কর দিতে হবে না। নতুন কিংবা পুরানো দুই কর কাঠামোয়ই স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশনের পরিমাণ ৫০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৬০ হাজার টাকা করা হতে পারে।

    ভোট অন অ্যাকাউন্ট

    চলতি বছর রয়েছে লোকসভা নির্বাচন। তাই পূর্ণাঙ্গ বাজেট নয়, পেশ হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী জানিয়ে দিয়েছেন, অন্তর্বর্তী বাজেটে বড় কোনও ঘোষণা হবে না। তবে গত লোকসভা নির্বাচনের আগে অন্তর্বর্তী বাজেটে ঘোষণা করা হয়েছিল ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে কাউকেই কর দিতে হবে না। আসন্ন বাজেটে (Budget 2024) আগামী অর্থবর্ষের জন্য কৃষি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ২ থেকে ৫ লক্ষ কোটি টাকা বাড়িয়ে ২২-২৫ লক্ষ কোটি টাকা ঘোষণা করা হতে পারে। চলতি অর্থবর্ষে কৃষি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২০ লক্ষ কোটি টাকা। সময়ে যাঁরা ঋণ শোধ করে দেবেন, সেই সব কৃষকদের সুদের ওপর তিন শতাংশ অতিরিক্ত ছাড় দেওয়া হতে পারে। কৃষকরা দীর্ঘমেয়াদি ঋণ নিলে, সেক্ষেত্রে সুদের হার হবে বাজারের হারের মতো।

    মোদি সরকারের কর্মসূচি

    প্রসঙ্গত, কৃষক সহ সমাজের প্রান্তিক মানুষের জন্য নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। যোগ্য কৃষকরা যাতে সহজে ঋণ পেতে পারে, সেজন্যও উদ্যোগী হয়েছে তাঁর সরকার। কৃষকদের ঋণ দিতে কৃষি মন্ত্রণালয় একটি আলাদা বিভাগও তৈরি করেছে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে মোট কৃষি ঋণ দেওয়া হয়েছিল ২১.৫৫ লক্ষ কোটি টাকা। কিষান ক্রেডিট কার্ড নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ঋণ পেয়েছে ৭.৩৪ কোটি টাকা (Budget 2024)।

    আরও পড়ুুন: ১১ ফেব্রুয়ারি অযোধ্যা যাচ্ছেন শুভেন্দু, রাম দর্শনে বাংলার বিজেপি বিধায়করাও

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দুয়ারে লোকসভা ভোট, মোদিকে দিয়ে শতাধিক সভা করাতে চাইছে বিজেপি

    PM Modi: দুয়ারে লোকসভা ভোট, মোদিকে দিয়ে শতাধিক সভা করাতে চাইছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপি। বিরোধীদের অবশ্য ছন্নছাড়া দশা। এমতাবস্থায় আরও বেশি করে আসন নিয়ে এবারও কেন্দ্রের রশি হাতে নিতে চাইছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) দিয়ে ১৪০টিরও বেশি জনসভা করাতে চাইছে পদ্মশিবির।

    ‘গাঁও চলো অভিযান’

    জনগণের দোরে পৌঁছতে বিজেপি হাতে নিয়েছে ‘গাঁও চলো অভিযান’। ফেব্রুয়ারির ৪ থেকে ১১ তারিখের মধ্যে বিজেপির অন্তত একজন কর্মী দেশের সাত লাখ গ্রাম এবং শহরের বুথগুলিতে উপস্থিত থাকবেন। নরেন্দ্র মোদি সরকারের আমলে কী কী উন্নয়নমূলক এবং জনকল্যাণমূলক কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে, ভোটারদের কাছে তা তুলে ধরতেই ‘গাঁও চলো অভিযান’ পালন করবেন বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপি সূত্রে খবর, জনসংযোগ করতে প্রধানমন্ত্রী যোগ দিতে পারেন ১৪০টিরও বেশি কর্মসূচিতে। এর মধ্যে যেমন জনসভা রয়েছে, তেমনি রয়েছে মিছিল, রোড-শোও।

    ক্লাস্টার নেতাদের সঙ্গে কথা মোদির

    বিজেপির (PM Modi) একটি সূত্রের খবর, সাত থেকে আটটি লোকসভা নিয়ে একটি ক্লাস্টার গঠন করা হয়েছে। এই ক্লাস্টারগুলির দায়িত্বে রয়েছেন বিজেপির স্থানীয় নেতারা। এই নেতারা নির্বাচনে লড়বেন না। ক্লাস্টারগুলির অন্তত একটি লোকসভা কেন্দ্রে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যোগ দেবেন জনসভা কিংবা রোড-শোয়ে। কথা বলবেন ক্লাস্টার ইনচার্জের সঙ্গে। স্থানীয় নেতৃত্বের সঙ্গেও কথা বলবেন। ক্লাস্টারের যে কেন্দ্রটিতে তিনি যাবেন, সেটি বাদে ওই ক্লাস্টারের বাকি আসনগুলির নেতাদের সঙ্গেও কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: পরাক্রম দিবসে সন্ধ্যায় লালকেল্লার অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    পদ্মশিবির সূত্রে খবর, বিভিন্ন কেন্দ্রের বর্তমান সাংসদ এবং যাঁরা প্রার্থী হতে চাইছেন একটি কমিটির মাধ্যমে তাঁদের ওপর নজর রাখছেন ক্লাস্টার ইনচার্জ। এই কমিটিতে রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ এবং জাতীয় সম্পাদক (সাংগঠনিক) বিএল সন্তোষ। গেরুয়া শিবিরের এক প্রবীণ নেতা জানান, দিল্লি নিজেই একটি ক্লাস্টার। আবার উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থানের বিভিন্ন লোকসভা কেন্দ্রে দলের তরফে আয়োজন করা হয়েছে ‘খেল স্পর্ধা’র (ক্রীড়া প্রতিযোগিতা)। এই ‘খেল স্পর্ধা’ হবে দেশের বাছাই করা কিছু লোকসভা কেন্দ্রে। এভাবেই ভোটারদের কাছে পৌঁছতে চাইছে পদ্ম শিবির (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • PM Modi: পরাক্রম দিবসে সন্ধ্যায় লালকেল্লার অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: পরাক্রম দিবসে সন্ধ্যায় লালকেল্লার অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৩ জানুয়ারি। নেতাজির জন্মদিন। দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে পরাক্রম দিবস। এদিন দেশের সব চেয়ে বড় অনুষ্ঠানটি হবে লালকেল্লায়। সন্ধেবেলায় অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রীর অফিস সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রী ‘ভারত পর্ব’ লঞ্চ করবেন জানুয়ারির ২৩ থেকে ৩১ এর মধ্যে।

    ট্যাবলো

    প্রজাতন্ত্র দিবসের ট্যাবলোর মাধ্যমে দেশের বৈচিত্র ও সাংস্কৃতিক ভিন্নতা তুলে ধরা হবে। এই ট্যাবলোগুলি তৈরি করেছেন কেন্দ্রের ২৬টি মন্ত্রক। এই ট্যাবলোগুলির মাধ্যমেই তুলে ধরা হবে ভোকাল ফর লোকাল, সিটিজেন সেন্ট্রিক ইনিসিয়েটিভস এবং বিভিন্ন ট্যুরিস্ট আকর্ষণগুলি। লালকেল্লার সামনে মাধব দাস পার্ক ও রামলীলা ময়দানে এই ট্যাবলোগুলি প্রদর্শিত হবে। নেতাজি যেভাবে জনগণমনে ছিলেন, সেভাবেই তাঁকে তুলে ধরা হবে। তুলে ধরা হবে তাঁর আজাদ হিন্দ ফৌজকেও। এই দিনগুলিতে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস ও তাঁর আজাদ হিন্দ ফৌজের আর্কাইভ, পুরোনো (PM Modi) বিরল ছবি এবং ঐতিহাসিক নথিপত্র তুলে ধরা হবে প্রদর্শনীর মাধ্যমে।   

    পরাক্রম দিবস

    ২০২১ সালে নেতাজির জন্মদিনটিকে পরাক্রম দিবস হিসেবে পালনের কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারপর থেকে দিনটি পরাক্রম দিবস বা বীরত্বের দিন হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি দুপুর ১২টা বেজে ১০ মিনিটে ওড়িশার কটকে জন্ম হয়েছিল সুভাষের। তাঁর বাবা আইনজীবী জানকীনাথ বসু ও মা প্রভাবতী থাকতেন কটকেই। যেহেতু কর্মসূত্রে জানকীনাথ থাকতেন কটকে, তাই কলকাতার এলগিন রোডে নয়, সুভাষ জন্মেছিলেন কটকে।

    আরও পড়ুুন: “নবান্ন অভিযান ডাকুন, আমি সঙ্গে থাকব”, ডিএ আন্দোলনকারীদের আশ্বাস শুভেন্দুর

    কটকেই কেটেছে সুভাষের শৈশব-বাল্যকাল। সেখানকার প্রোটেস্ট্যান্ট ইউরোপিয়ান স্কুলে ভর্তি করা হয়েছিল ছোট্ট সুভাষকে। এখানকারই একটি স্কুল থেকে পাশ করেন ম্যাট্রিক। এরপর সুভাষ চলে আসেন কলকাতায়। ভর্তি হন স্কটিশ চার্চ কলেজে। পরে প্রেসিডেন্সি কলেজে পড়াশোনা করেন দর্শন নিয়ে। অনুপ্রাণিত হন স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শেই। এই আদর্শের বলেই ছাত্রাবস্থায় সুভাষ জড়িয়ে পড়েছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামে। দেশমাতৃকার পরাধীনতার শৃঙ্খল মোচন করতে গড়ে তোলেন আজাদ হিন্দ ফৌজ। স্বাধীনতা আন্দোলনে যে ফৌজের অবদান কম নয় (PM Modi)।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: “আমাদের প্রভু রাম এলেন”, প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান শেষে বললেন মোদি

    PM Modi: “আমাদের প্রভু রাম এলেন”, প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান শেষে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনগরী অযোধ্যায় প্রতিষ্ঠিত হলেন রামলালা। প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে (PM Modi) সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অনুষ্ঠান শেষে মন্দির থেকে বেরিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের প্রভু রাম এলেন।” পরে এক জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর আগে বক্তৃতা করেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, মোহন ভাগবত।

    ‘ভগবান এলেন’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি গর্ভগৃহে ছিলাম। এই ঐশ্বরিক মুহূর্ত দেখে আবেগে আমার গলা ধরে আসছিল। এতদিনের অপেক্ষার পর ভগবান রাম আমাদের কাছে এলেন। মনে রাখবেন, আমাদের প্রভু রাম তাঁবুতে থাকবেন না। এতদিনে সেই অপেক্ষার অবসান হল। শুধু এ দেশের মানুষরা নন, গোটা পৃথিবীর রামভক্তরা আজ অনুষ্ঠানটি দেখছেন।” তিনি বলেন, “আমাদের নিশ্চিত কোনও একটা ত্রুটি ছিল। যাঁর জন্য প্রভু শ্রীরামকে অপেক্ষা করতে হয়েছে। কিন্তু আমাদের সেই অপেক্ষার দিন শেষ হয়েছে। ২২ জানুয়ারি নতুন সূর্যের কিরণ এসেছে। হাজার হাজার বছর পরেও আজকের দিনের কথা আলোচিত হবে। আমি বিচার ব্যবস্থার কাছেও কৃতজ্ঞ। তাঁরা আইনের মান রেখেছেন।”

    তাঁবুতে নয়, মন্দিরে থাকবেন রামলালা

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজকের দিনে উৎসব পালিত হচ্ছে দেশের প্রতিটি গ্রামে। গোটা দেশে আজ প্রদীপ জ্বালানো হবে সন্ধ্যার পর। দিনটি পালিত হবে। আমাদের মন এখনও এতে আটকে রয়েছে। অনেক কথাই বলার আছে, কিন্তু আমার গলা অবরুদ্ধ হয়ে আসছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রামলালা আর তাঁবুতে নয়, থাকবেন মন্দিরে (PM Modi)। অনেক কিছু বলার আছে। কিন্তু কণ্ঠ অবরুদ্ধ। ২২ জানুয়ারি ক্যালেন্ডারের তারিখ নয়, নতুন কালের শুরু। আমাদের তপস্যায় কিছু খামতি ছিল। আজ তা পূরণ হল। এজন্য প্রভু রামচন্দ্রের কাছে আমরা ক্ষমা চাইছি। গর্ভগৃহে ঐশ্বরিক চেতনার সাক্ষী হতে পেরেছি।”

    আরও পড়ুুন: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

    তিনি বলেন, “রাম মন্দিরই ভারতের উন্নয়নের সাক্ষী হবে। লক্ষ্য যদি সত্য হয়, তা পূরণ হবেই। এই মন্দিরই তার প্রমাণ। কয়েক শতাব্দী প্রতীক্ষার পর আজ আমরা এখানে পৌঁছেছি। আমরা সবাই এই সময়ের জন্য অপেক্ষা করেছিলাম। আমরা আর থামব না, এবার উন্নয়নের শিখরে পৌঁছেই থামব।” নাম না করে এদিন বিরোধীদেরও নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “কেউ কেউ বলেছিলেন রাম মন্দির হলে আগুন জ্বলবে। তাই আজকের দিন শুধু বিজয়ের নয়, বিনয়ের দিন। ভারতের শান্তি, ধৈর্য, সমন্বয়ের প্রতীক। রাম মন্দির নতুন শক্তির পরিচয়। সবাইকে বলব, আসুন, বিবেচনা করুন, রাম আগুন নয়, রাম শক্তি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     
  • Ram Mandir: রামলালাকে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করে ১১ দিনের ব্রত ভাঙলেন প্রধানমন্ত্রী

    Ram Mandir: রামলালাকে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করে ১১ দিনের ব্রত ভাঙলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোম-শুভক্ষণে অযোধ্যার মন্দিরে (Ram Mandir) প্রতিষ্ঠিত হলেন রামলালা। এই মাহেন্দ্রক্ষণের সাক্ষী রইল তামাম ভারত। পূর্ব নির্ধারিত সময়েই মন্দির প্রাঙ্গনে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। অংশ নিলেন রামলালার বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে। রামলালার মূর্তিতে সোনার কাঠি দিয়ে কাজল পরিয়ে চক্ষুদান করলেন প্রধানমন্ত্রী। পরে বিগ্রহকে দর্শন করান দর্পন। রামলালাকে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করে গর্ভগৃহ থেকে বেরিয়ে ১১ দিনের ব্রত ভাঙেন প্রধানমন্ত্রী।

    যজমান প্রধানমন্ত্রী

    প্রধান যজমান মোদি পরেছিলেন ঘিয়ে রংয়ের গরদের পাঞ্জাবী। ওপরে সাদা গলাবন্ধ। সঙ্গে সাদা ধুতি ও সোনালি পাড়ের সাদা উত্তরীয়। হাতে ছিল লাল বাঁধনি ওড়নি, রামলালার জন্য রুপোর ছাতা। প্রাণপ্রতিষ্ঠার মাহেন্দ্রক্ষণে প্রধানমন্ত্রীর চোখের কোণে চিকচিক করতে দেখা গিয়েছে আনন্দাশ্রু। পুজো শেষে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করতেও দেখা যায় তাঁকে। প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান হয়েছে মৃগশিরা নক্ষত্রে। অনুষ্ঠান শেষে আবেগঘন কণ্ঠে প্রধানমন্ত্রীকে বলতে শোনা যায়, রামলালাকে (Ram Mandir) আর তাঁবুর নীচে দিন কাটাতে হবে না।

    শেষ হল সংযমব্রত

    যেহেতু প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং যজমান, তাই গত এগারো দিন ধরে সংযমব্রত পালন করছিলেন তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে সেকথা জানিয়েওছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ১২ জানুয়ারি তিনি লিখেছিলেন, “অযোধ্যায় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার আর মাত্র এগারো দিন বাকি। আমি সৌভাগ্যবান যে আমিও এই অনুষ্ঠানের সাক্ষী হতে পারছি। ভগবান আমায় প্রাণপ্রতিষ্ঠার সময় ভারতের সমস্ত মানুষের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ দিয়েছেন। এ কথা মাথায় রেখে আমি আজ থেকে এগারো দিনের একটি বিশেষ আচার শুরু করছি। আমি সমস্ত মানুষের কাছে আশীর্বাদ চাইছি। এই মুহূ্র্তে আমি আমার অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না।”

    পরে এক ভিডিও-অডিও বার্তায় তিনি বলেছিলেন, “এর জন্য (মূর্তি প্রতিষ্ঠা) বিশদ নিয়ম রয়েছে। প্রাণপ্রতিষ্ঠার বেশ কয়েকদিন আগে থেকে সেগুলি অনুসরণ করতে হয়। আমি আজ থেকে প্রাণপ্রতিষ্ঠার (Ram Mandir) দিন পর্যন্ত শাস্ত্র নির্দেশিত সমস্ত নিয়ম ও তপস্যা কঠোরভাবে পালন করব।”

    আরও পড়ুুন: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

    Ram Mandir: প্রতীক্ষার অবসান, রামলালা প্রতিষ্ঠিত হলেন জন্মভূমিতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। রামলালার মূর্তিতে হল প্রাণপ্রতিষ্ঠা। জন্মভূমি অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ram Mandir) প্রতিষ্ঠিত হলেন রামলালা। বালক রামের এই মূর্তিটি বসানো হয়েছিল শুক্রবার। সোমবার শুভক্ষণে মূর্তিতে প্রাণপ্রতিষ্ঠা করেন প্রধান পুরোহিত। তার আগে পুজোর ডালা নিয়ে গর্ভগৃহে প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেন পুষ্পাঞ্জলিও। বিগ্রহে প্রাণপ্রতিষ্ঠার সময় ফের এক প্রস্ত হেলিকপ্টার থেকে পুষ্পবৃষ্টি করা হয় মন্দিরের ওপর। ব্যাগগ্রাউন্ডে বাজছিল রাম গান। মন্দিরের অদূরে শিল্পীরা উদাত্ত কণ্ঠে গাইছিলেন রামগীতি। লোকমুখে ফিরছিল রামচরিত মানসের কলি। 

    প্রাণপ্রতিষ্ঠা

    প্রধানমন্ত্রী গর্ভগৃহে প্রবেশের পরেই খোলা হয় বিগ্রহের আবরণ। তার পরে হয় প্রাণপ্রতিষ্ঠা। রামলালাকে যে রুপোর মুকুট পরানো হবে, মন্দিরে সেটি নিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। মন্দিরে (Ram Mandir) প্রবেশের সময় প্রধানমন্ত্রীকে তিলক পরিয়ে স্বাগত জানানো হয়। তার পরেই শুরু করেন পুজো। তাঁকে পুজোয় সাহায্য করেন প্রধান পুরোহিত। পুজো শুরুর আগে সংকল্প করানো হয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে। পুজো শেষে তাঁর মাথায় ছিটানো হয় শান্তিজল।

    প্রধানমন্ত্রীর পুজো

    হাতে পদ্মফুল নিয়ে মন্ত্রপাঠ করে সেটি বিগ্রহের পায়ে অর্পণ করেন প্রধান যজমান প্রধানমন্ত্রী। প্রাণপ্রতিষ্ঠার যে পর্বে মন্দিরের গর্ভগৃহে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী, সেখানে তখন উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের প্রধান মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল। পুজোয় অংশ নেন তাঁরাও। বিগ্রহের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করেন প্রধানমন্ত্রী। করেন আরতিও। আরতির পবিত্র তাপও নিতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে। পরে হাতজোড় করে করেন প্রার্থনা।

    আরও পড়ুুন: রাম মন্দির উদ্বোধন স্মরণে শান্তিপুরের গির্জায়-মসজিদে জ্বলবে প্রদীপ

    রাম মন্দিরে (Ram Mandir) বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা উপলক্ষে গত এগারো দিন ধরে কঠিন সংযমব্রত পালন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর পুজো শেষে ব্রত ভঙ্গ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে এক চামচ তরল খাইয়ে দেন ট্রাস্টের গোবিন্দদাস গিরি মহারাজ। এর পর সভাস্থলের দিকে রওনা দেন প্রধানমন্ত্রী।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ৮৪ সেকেন্ডের অভিজিৎ মুহূর্তে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, কেন এই বিশেষ সময় বাছা হল?

    Ram Mandir: ৮৪ সেকেন্ডের অভিজিৎ মুহূর্তে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, কেন এই বিশেষ সময় বাছা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিজিৎ মুহূর্তে সম্পন্ন হবে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা (Ram Mandir) অনুষ্ঠান। ৮৪ সেকেন্ডের এই মুহূর্ত শুরু হচ্ছে ১২ বেজে ২৯ মিনিট ৩ সেকেন্ডে, পবিত্র এই মুহূর্ত চলবে ১২ বেজে ৩০ মিনিট ৩৫ সেকেন্ড পর্যন্ত। এর মধ্যেই রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি। প্রাণ প্রতিষ্ঠা ৮৪ সেকেন্ডের হলেও জানা গিয়েছে সমগ্র অনুষ্ঠানটি চলবে ৫০ মিনিট। বেলা ১২টা বেজে ৫ মিনিটে শুরু হবে অনুষ্ঠান। এবং তা শেষ হবে ১২টা ৫৫ মিনিটে।

    কখন ঢুকবেন প্রধানমন্ত্রী

    রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সাড়ে দশটার মধ্যেই হাজির হবেন অযোধ্যায়। সকাল ১০:২৫ মিনিটে অযোধ্যার (Ram Mandir) মহর্ষি বাল্মিকী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামবে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বিমান। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে অযোধ্যার হেলিপ্যাডে পৌঁছাবেন তিনি। অনুষ্ঠান ১২টা ৫ থেকে শুরু হলেও ১০টা ৫৫ মিনিটেই রাম মন্দির প্রাঙ্গণে পৌঁছে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। তখন থেকেই রাম মন্দিরের ভিতরে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী। দুপুর ১টায় অযোধ্যাতেই জনসভায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সভা চলবে ২টো পর্যন্ত। অযোধ্যার ওই সভা থেকেই জনগণের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন তিনি। তারপর কুবের টিলায় যাওয়ার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। এখানেই রয়েছে জটায়ু মূর্তি।

    অভিজিৎ মুহূর্ত আসলে কী

    হিন্দু ধর্মের শাস্ত্রবিদদের মতে, ৮৪ সেকেন্ডের অভিজিৎ মুহূর্ত বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। যে কোনও শুভ কাজ এই সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করার পরামর্শ দেন পণ্ডিতরা। ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে, স্বয়ং ভগবান রাম অভিজিৎ মুহূর্তে এই পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়েছিলেন। দিনে দু’বার এই অভিজিৎ মুহূর্ত আসে। শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল মধ্যরাত্রের অভিজিৎ মুহূর্তে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, সারাদিনে মোট ৩০টি মুহূর্ত আসে। অভিজিৎ মুহূর্ত হল অষ্টম মুহূর্ত।

    কেন রাম মন্দিরের উদ্বোধনের জন্য ২২ জানুয়ারি দিনটিকে বাছা হল

    হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ২২ জানুয়ারি হল বিক্রম সংবত ২০৮০ সালের পৌষ মাসের শুক্লপক্ষের দ্বাদশী তিথি। জ্যোতিষীরা বলছেন, ২২ জানুয়ারি কর্ম দ্বাদশী তিথি। এই দ্বাদশী তিথি ভগবান বিষ্ণুকে উৎসর্গ করা হয়। হিন্দু ধর্ম অনুসারে দ্বাদশী তিথিতেই ভগবান বিষ্ণু কচ্ছপের রূপ ধারণ করেছিলেন। ভগবান রামকে ভগবান বিষ্ণুর অবতার মানা হয়। তাই প্রাণ প্রতিষ্ঠায় এই মুহূর্ত বাছা হয়েছে। জ্যোতিষীদের মতে, অভিজিৎ মুহূর্ত, সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ, অমৃত সিদ্ধি যোগ এবং রবি যোগ। এই তিনটি যোগই তৈরি হয়েছে ২২ জানুয়ারি (Ram Mandir)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share