Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: ২ কোটি পার! বিশ্বের বড় বড় নেতাদের পিছনে ফেলে ইউটিউব ফলোয়ার সংখ্যায় শীর্ষে মোদি

    PM Modi: ২ কোটি পার! বিশ্বের বড় বড় নেতাদের পিছনে ফেলে ইউটিউব ফলোয়ার সংখ্যায় শীর্ষে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউটিউব চ্যালেনে জনপ্রিয়তায় বিশ্বের তাবড় তাবড় নেতাদের পিছনে ফেলে শীর্ষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুধু দেশের মাটিতেই নয়, বিদেশের মাটিতেও বারবার দেখা গিয়েছে মোদি-ম্যাজিক। মোদির ইউটিউব চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার ২ কোটি ছাড়িয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে ভিউয়ার সংখ্যাও।

    শীর্ষে মোদি, অন্য নেতারা কোথায়

    সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটর্ফম ইউটিউবের পক্ষ থেকে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, নরেন্দ্র মোদির ইউটিউব চ্যানেলের বর্তমান গ্রাহক সংখ্যা সংখ্যা প্রায় ২০ মিলিয়ন অর্থাৎ ২ কোটি। সেই সঙ্গে ভিউয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন। এক্ষেত্রে তিনি অন্যান্য বিশ্ব নেতাদের পিছনে ফেলে শীর্ষ স্থানে উঠে এসেছেন বলে সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হেয়েছে। মোদির থেকে অনেক পিছনে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তাঁর ইউটিউব চ্যানেলের গ্রাহক সংখ্যা মাত্র ৭ লাখ ৯৪ হাজার। তবে, ইউটিউবে জনপ্রিয়তায় মোদির পরেই অর্থাৎ দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো। তাঁর চ্যানেলের গ্রাহক সংখ্যা ৬.৪ মিলিয়ন। তৃতীয় স্থানে রয়েছে মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাডোর। ৪.১ মিলিয়ন তাঁর গ্রাহক।

    আরও পড়ুন: বাংলায় দেড় হাজার ‘সাইবার যোদ্ধা’দের বিশেষ বার্তা শাহ-নাড্ডার

    মোদির জনপ্রিয়তা 

    প্রসঙ্গত, ভারতে মোদির জনপ্রিয়তা নিয়ে সম্প্রতি এক সমীক্ষার রিপোর্ট প্রকাশ্যে এসেছিল। তাতে দেখা গেছে, জনপ্রিয়তার নিরিখে শীর্ষ আছেন নরেন্দ্র মোদি। ৭৬ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন তিনি। মোদিই বিশ্বের প্রথম রাষ্ট্রনেতা, যিনি ইন্টারনেট ব্যবহারের উপর জোর দিয়েছিলেন। তারপর থেকে ডিজিটাল নীতির পক্ষে সওয়াল করে আসছেন তিনি। বিদেশের মাটিতেও স্লোগান ওঠে, ‘মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়…’। সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা, ভিডিয়োয় ভিউ এবং ভিডিয়োর মানের দিক থেকে ইউটিউবে একাই ‘রাজ’ করছেন মোদি। মোদির ইউটিউব চ্যানেলে তাঁর রাজনৈতিক বক্তৃতা গুলির অংশবিশেষ সাধারণত স্থান পেয়ে থাকে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘সম্প্রীতি ও সহানুভূতির চেতনা উদযাপনের দিনই বড়দিন’, বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: ‘সম্প্রীতি ও সহানুভূতির চেতনা উদযাপনের দিনই বড়দিন’, বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যীশু খ্রিস্ট এমন একটি সমাজ তৈরির স্বপ্ন দেখতেন যেখানে প্রত্যেকের জন্য ন্যায়বিচার ছিল। তিনি দয়া ও সেবার আদর্শে জীবনযাপন করতেন। তাঁর আদর্শ সব দেশের কাছে উন্নয়ন যাত্রার পথপ্রদর্শক। বড়দিনে নিজের বাসভবনে যীশুখ্রিস্টের জন্মদিন পালন করে এই বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। দরিদ্র ও বঞ্চিতদের সেবায় নিয়োজিত খ্রিস্টানদের প্রশংসাও করেছেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় এক বার্তায় ক্রিসমাস উপলক্ষ্যে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    যীশুর আদর্শকে স্মরণ

    ক্রিসমাস উপলক্ষ্যে সোমবার দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) বাসভবন ৭ লোক কল্যাণ মার্গে এক বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে উপস্থিত খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে যীশুর আদর্শ মেনে চলার উপর জোর দিয়েছেন মোদি। সেই সঙ্গে প্রশংসা করেছেন যীশুখ্রিস্টের দয়া এবং সেবার মূল্যবোধের। তিনি বলেন, “২৫ ডিসেম্বর নিছক একটি বড়দিন নয়। যীশুর এই জন্মদিনে তাঁর জীবনের বার্তা ও মূল্যবোধকে স্মরণ করার একটি উপলক্ষও। যীশু দয়া এবং সেবার আদর্শে জীবনযাপন করেছিলেন।”

    পোপের সঙ্গে সাক্ষাৎ

    গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে তাঁর পুরনো ঘনিষ্ঠতা ও উষ্ণ সম্পর্কের প্রসঙ্গও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। দরিদ্র ও বঞ্চিত সেবার দেশের খ্রিষ্টান সংগঠনগুলি যে কাজ করছে, তারও প্রশংসা করেছেন মোদি। বড়দিনের অনুষ্ঠানে পোপের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের প্রসঙ্গও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। সাক্ষাৎটিকে তিনি তাঁর জীবনে স্মরণীয় মুহূর্ত বলে আখ্যা দিয়েছেন। যীশুর মহান শিক্ষাকে সবাইকে অনুসরণ করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: স্বাধীনতা দিবসের চেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ নয় রাম মন্দিরের উদ্বোধন, বললেন চম্পত

    Ram Temple: স্বাধীনতা দিবসের চেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ নয় রাম মন্দিরের উদ্বোধন, বললেন চম্পত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি ততটাই গুরুত্বপূর্ণ, যতটা ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট ছিল। ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধে জয় ও ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের এক লাখ সেনাকে বন্দি করার ঘটনার মতোই সমান গুরুত্বপূর্ণ রাম মন্দির উদ্বোধন।” কথাগুলি বললেন রাম (Ram Temple) জন্মভূমি ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই।

    চম্পতের দাবি

    তিনি বলেন, “রাম মন্দির গোটা দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরি হওয়ায় এখানকার মানুষ সন্তুষ্ট। এখানকার আশপাশের মানুষজন, সাধু, শিক্ষক থেকে শুরু করে অনেকেই এই রাম মন্দির আন্দোলনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছিলেন।” চম্পত বলেন, “১৯৮৩ সালের পর থেকে অবশ্য গোটা দেশের মানুষই জড়িয়ে পড়েছিলেন এর সঙ্গে। তার আগে বিষয়টি শুধুমাত্র অযোধ্যায়ই সীমাবদ্ধ ছিল। আর এখন গোটা দেশের শ্রদ্ধার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে এটি (Ram Temple)।”

    অগাস্টের গুরুত্ব

    উল্লেখ্য, এই অগাস্ট যেমন স্বাধীনতার মাস, তেমনই ২০২০ সালের অগাস্ট মাসেই অযোধ্যায় রাম মন্দিরের শিলান্যাস করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২০১৯ সালের অগাস্টেরই পাঁচ তারিখে জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা রদ করে মোদি সরকার। তিন তালাক রদে আইনও চালু হয়েছিল অগাস্টেই। 

    আগামী ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের। উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেবদর্শন শুরু হবে তারও একদিন পর থেকে। এই রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট্রের সম্পাদক চম্পত। বহু বছর ধরে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন তিনি। তাঁর কাছে ১৫ অগাস্টের চেয়ে কোনও অংশেই কম গুরুত্বপূর্ণ নয় ২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি।

    আরও পড়ুুন: অটল বিহারী বাজপেয়ীর জন্মদিনে দেশজুড়ে কর্মসূচি বিজেপির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি রাম মন্দির উদ্বোধনের আগে এ মাসেই অযোধ্যা যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। ৩০ ডিসেম্বর অযোধ্যায় নয়া বিমানবন্দরের উদ্বোধন করবেন। উদ্বোধন করবেন অযোধ্যা রেলস্টেশনেরও। বিমানবন্দর থেকে রেলস্টেশনের দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার। এই পথেই এদিন রোড-শো করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রসঙ্গত, রাম মন্দির (Ram Temple) উদ্বোধন উপলক্ষে দেশ-বিদেশের বহু অতিথি আসবেন অযোধ্যায়। ওই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধীকেও। তবে এদিন বিজেপির সহ প্রতিষ্ঠাতা লালকৃষ্ণ আদবানি ও প্রবীণ বিজেপি নেতা মুরলি মনোহর যোশীকে না আসার অনুরোধ জানিয়েছে রাম জন্মভূমি ট্রাস্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • BJP: অটল বিহারী বাজপেয়ীর জন্মদিনে দেশজুড়ে কর্মসূচি বিজেপির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    BJP: অটল বিহারী বাজপেয়ীর জন্মদিনে দেশজুড়ে কর্মসূচি বিজেপির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৫ ডিসেম্বর, প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর ৯৯তম জন্মদিনটিকে ‘সুশাসন দিবস’ হিসেবে পালন করছে বিজেপি (BJP)। দিনটির স্মরণে দেশজুড়ে গুচ্ছ কর্মসূচির আয়োজন করেছে পদ্মশিবির।

    শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রীর

    সোমবার সাত সকালে সদৈব অটলে গিয়ে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিস্তম্ভে মাল্যদান করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বাজপেয়ীকে স্মরণ করে এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ভারতরত্ন শ্রদ্ধেয় অটল বিহারী বাজপেয়ীকে আন্তরিক শ্রদ্ধা, ভারতীয় রাজনীতির চূড়া, লক্ষ লক্ষ বিজেপি কর্মী ও আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস।”

    শ্রদ্ধা জানালেন নাড্ডাও

    শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “জাতির উন্নতি ও জনসেবায় নিবেদিত তাঁর সমগ্র জীবন সর্বদা আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।” শ্রদ্ধা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীকে তাঁর জন্মদিনে আমি স্মরণ ও স্যালুট করি। অটলজি নিঃস্বার্থভাবে দেশ ও সমাজের সেবা করেছেন।”

    প্রসঙ্গত, ১৯২৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন অটল। মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রে জন্ম তাঁর। ১৯৫৭ সালে প্রথমবার বলরামপুর কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়ে সাংসদ হন (BJP)। ১৯৯৬ সালে মাত্র ১৩ দিনের জন্য প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। ১৯৯৯-২০০৪ সাল পর্যন্ত প্রথম পূর্ণ সময়ের জন্য প্রধামন্ত্রী হন তিনি। রাজনীতির পাশাপাশি সুন্দর কবিতাও লিখতেন।

    পরিচিত ছিলেন বাগ্মী হিসেবে। রাষ্ট্রসঙ্ঘে হিন্দিতে বক্তৃতাও দিয়েছিলেন। ২০১৮ সালের ১৬ অগাস্ট প্রয়াত হন অটল। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে প্রতিবছর তাঁর জন্মদিনটিকে বিজেপি পালন করে সুশাসন দিবস হিসেবে। দেশজুড়ে নানা কর্মসূচিও পালন করে বিজেপি (BJP)।

     

    আরও পড়ুুন: আজ শহরে অমিত শাহ! যাবেন কালীঘাট মন্দিরে, দু’দিনে কী কী কর্মসূচি?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: দীর্ঘ পথে রোড-শো, বছর শেষের আগেই অযোধ্যায় মেগা কর্মসূচি প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: দীর্ঘ পথে রোড-শো, বছর শেষের আগেই অযোধ্যায় মেগা কর্মসূচি প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের। উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তবে তার আগেই একবার অযোধ্যা সফরে যাচ্ছেন তিনি। ৩০ ডিসেম্বর অযোধ্যায় রোড-শো করবেন প্রধানমন্ত্রী। যোগ দেবেন জনসভায়ও। এদিন তাঁর হাতেই উদ্বোধন হবে অযোধ্যা বিমানবন্দরেরও। এর পরেই রোড-শো ও জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচি

    অযোধ্যার কমিশনার গৌরব দয়াল বলেন, “সব বন্দোবস্ত হয়ে গিয়েছে। গোটা বিষয়টি পর্যালোচনা করছেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৩০ ডিসেম্বর। প্রথম দফার কাজ শেষে উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুত অযোধ্যা বিমানবন্দর ও রেলস্টেশন।” তিনি জানান, এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) প্রথমে অযোধ্যা বিমানবন্দরের উদ্বোধন করবেন। পরে অযোধ্যা রেলস্টেশন থেকে সবুজ পতাকা দেখিয়ে সূচনা করবেন ট্রেনযাত্রার। রোড-শো করে তিনি যাবেন বিমানবন্দর থেকে রেলস্টেশন পর্যন্ত। এই রাস্তাটির দৈর্ঘ ১৫ কিলোমিটার। পরে একটি জনসভায় যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

    রামলালার দর্শন কবে থেকে?

    কমিশনার জানান, রাম মন্দিরের উদ্বোধনের পর থেকে প্রতিদিন গড়ে ৫০-৫৫ হাজার মানুষ আসবেন মন্দির দর্শনে। এই দর্শনার্থীরা যাতে সমস্যায় না পড়েন, সেজন্য শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত প্রশাসন। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী জানিয়ে দিয়েছেন উদ্বোধনের আগে মন্দির দর্শন হবে না। ২১ এবং ২২ জানুয়ারি ভক্তরা রামলালাকে দর্শন করতে পারবেন না। দেবদর্শন শুরু হবে ২৩ তারিখ থেকে। মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে যাঁরা অযোধ্যায় আসবেন, তাঁদের থাকার বন্দোবস্ত করতে হোটেলের ঘর নেওয়া হয়েছে। অনেক অতিথি চাটার্ড প্লেনে করে আসতে পারেন। তাই প্রয়াগরাজ, গোরক্ষপুর ও বারাণসীতে সেই বিমানগুলি রাখার ব্যবস্থা হয়েছে। ঠিক কতগুলি চাটার্ড বিমান আসবে, তা জানা গেলে এভিয়েশন বিভাগের সঙ্গে কথা বলে তা জানাব।”

    আরও পড়ুুন: এবার লোহিত সাগরে ভারতীয় তেলের ট্যাঙ্কারে ড্রোন হানা, নেপথ্যে হুথি?

    রাম মন্দিরের উদ্বোধন উপলক্ষে ‘প্রদীপ প্রজ্জ্বলন’ কর্মসূচিও হাতে নেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচি সফল করতে দেশের প্রতিটি বাড়িতে যাবেন বিজেপি  নেতা-কর্মীরা। অন্তত ১০ কোটি পরিবার যাতে এই কর্মসূচি পালন করেন, সেই জন্যই তাঁরা ঘুরবেন দোরে দোরে। নতুন (PM Modi) বছরের প্রথম দিন সোমবার থেকেই পথে নেমে পড়বেন বিজেপি নেতা-কর্মীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

      

  • PM Modi: “আব কি বার ৫০ শতাংশ ভোট পার”, প্রচারের সুর বাঁধলেন মোদি

    PM Modi: “আব কি বার ৫০ শতাংশ ভোট পার”, প্রচারের সুর বাঁধলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আব কি বার ৫০ শতাংশ ভোট পার।” আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে দলীয় কর্মীদের জন্য এই সুরই বেঁধে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। গত লোকসভা নির্বাচনে তিনি স্লোগান বেঁধে দিয়েছিলেন, “আপ কি বার, মোদি সরকার।” এবার তৈরি করলেন নয়া স্লোগান। প্রসঙ্গত, এই নিয়ে তৃতীয়বার মোদির নেতৃত্বে নির্বাচনী ময়দানে হাজির হচ্ছে গেরুয়া শিবির।

     ‘৫০ শতাংশ ভোট পেতে হবে’

    নতুন বছরের মধ্য-এপ্রিলে হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। সেজন্য ইতিমধ্যেই আস্তিন গোটাতে শুরু করেছে বিজেপি। শুক্রবার নয়াদিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে বসেছে দলীয় কর্মকর্তাদের বৈঠক। সেখানেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আসন্ন নির্বাচনে যত ভোট পড়বে, তার অন্তত ৫০ শতাংশ বিজেপির পাওয়া প্রয়োজন।” উল্লেখ্য যে, গত লোকসভা নির্বাচনে গেরুয়া ঝুলিতে পড়েছিল ৩৭.৩৬ শতাংশ ভোট। বিজেপি একাই পেয়েছিল ৩০৩টি আসন।

    বাতলে দিলেন জয়ের কৌশলও

    পদ্ম-শিবির সূত্রে খবর, ঘণ্টা চারেক ধরে চলা বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) একাই বক্তব্য রাখেন প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে। তিনি বলেন, “বিজেপি যদি ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পায়, তাহলে জয় আরও নিশ্চিত হবে।” কীভাবে এত ভোট পাওয়া যাবে, তাও বাতলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমজনতার কাছে গিয়ে কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলি নিয়ে প্রচার করতে হবে। যে চারটি বিষয়ে জোর দিতে হবে, সেগুলি হল, মহিলাদের জন্য মোদি সরকার কী কী করেছে, কৃষকদের আর্থিক উন্নয়নে সরকার কী কী প্রকল্প রূপায়ন করেছে, যুব সমাজের কর্মসংস্থানে সরকার কী কী পদক্ষেপ করেছে এবং দারিদ্র দূরীকরণে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ।”

    আরও পড়ুুন: এবার আমেরিকার মন্দিরের গায়েও খালিস্তানপন্থী স্লোগান, নেপথ্যে পান্নুনের সংগঠন!

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জাতপাতের রাজনীতি নয়, দারিদ্রকে সব চেয়ে পিছিয়ে পড়া জাতি হিসেবে প্রচার করতে হবে। বিরোধীদের নেতিবাচক প্রচারের ফাঁদে পা দিয়ে উন্নয়নের প্রচারের অভিমুখ থেকে সরলে চলবে না।” প্রচারের ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়াকে বিশেষ গুরুত্ব দিতেও বিজেপির কর্মকর্তাদের বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “প্রতি মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় নজর দিতে হবে। যুব সম্প্রদায়কে আকর্ষণ করতে ইনস্টাগ্রামে রিল ব্যবহার করতে হবে।” দু’ দিনের এই বৈঠকের শেষ দিন শনিবার। এদিন বক্তব্য রাখার কথা (PM Modi) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “ভারতে নিরাপদ স্বর্গ খুঁজে পেয়েছেন মুসলমানেরা”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “ভারতে নিরাপদ স্বর্গ খুঁজে পেয়েছেন মুসলমানেরা”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতে নিরাপদ স্বর্গ খুঁজে পেয়েছেন মুসলমানেরা।” ব্রিটেনের এক সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “অন্যান্য দেশের চেয়ে এ দেশে ভালো রয়েছেন মুসলিমরা। তাঁরা এখানে স্বর্গ খুঁজে পেয়েছেন। এদেশে সুখে-সমৃদ্ধিতে রয়েছেন। এর অর্থ হল, ভারতীয় সমাজ কোনও ধর্ম কিংবা সম্প্রদায়ের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করে না।”

    বৈষম্যমূলক আচরণ নেই

    এ প্রসঙ্গে ভারতে বসবাসকারী অতি সংখ্যালঘু পার্শিদের কথাও তোলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ভারতে ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায় পার্শিরা এ দেশে আর্থিক সাফল্য পেয়েছেন। সুখে-শান্তিতে বাস করছেন।” প্রসঙ্গত, ২০২৩ সাল পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জানা গিয়েছে, ভারতে প্রায় ২০ কোটি মুসলমান রয়েছেন। শতাংশের হিসেবে তাঁরা মোট জনসংখ্যার ১৪.২৮। ভারতে যে মুসলমানদের প্রতি বৈষম্যমূলক কোনও আচরণ করা হচ্ছে না, তা জুন মাসে রাষ্ট্রীয় সফরে আমেরিকায় গিয়ে বুক বাজিয়ে বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২৩ জুন সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানিয়েছিলেন, ভারতে বসবাসকারী মুসলমান ও অন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকারের শ্রীবৃদ্ধি ঘটাতে কী কী পদক্ষেপ তিনি করেছিলেন। তাঁদের বাক স্বাধীনতাও এদেশে রক্ষিত হয়েছে বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    দেশে রয়েছে বাক স্বাধীনতা 

    গুজরাট হিংসা প্রসঙ্গ উত্থাপন হলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের দেশে তো বাক স্বাধীনতা রয়েছে। কাগজে, টিভি চ্যানেলে, সোশ্যাল মিডিয়ায়, ভিডিও, ট্যুইট-বার্তায় তাঁরা তো এসব নিয়ে যুক্তিপূর্ণ আলোচনায় অংশ নিতেই পারেন। তাঁদের এই অধিকার রয়েছে। তাঁদের মতো অন্যদেরও তো এমনই অধিকার রয়েছে।” তিনি বলেন, “১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা লাভের সময় ব্রিটিশরা ভারতের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনেক ভবিদ্ব্যবাণী করেছিল। আমরা দেখেছি, সেসবই মিথ্যে প্রমাণিত হয়েছে। ভবিষ্যতেও মিথ্যে প্রমাণ করব।”

    আরও পড়ুুন: “ভোটের আগে ললিপপ”! চার শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ শুভেন্দুর

    সম্প্রতি পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে তিনটিতে উড়েছে গেরুয়া নিশান। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎকারের সময় সে প্রসঙ্গও ওঠে। সে প্রসঙ্গ টেনেই লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত তিনি। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “জয়ের ব্যাপারে আমি পুরোপুরি নিশ্চিত। ভারতের সাধারণ মানুষের জীবন-যাপনের মনোন্নয়ন হওয়ায় ধন্যবাদ সবাইকে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Criminal Law Bills: লোকসভায় পাশ ফৌজদারি আইন সংক্রান্ত তিন বিল, কী আছে জানেন?  

    Criminal Law Bills: লোকসভায় পাশ ফৌজদারি আইন সংক্রান্ত তিন বিল, কী আছে জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভায় পাশ হয়ে গেল ফৌজদারি আইন সংক্রান্ত (Criminal Law Bills) তিনটি বিল। কেন্দ্রের তরফে আগেই ঘোষণা করা হয়েছিল বিলগুলির বিষয়ে। তা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিলেন বিজেপি বিরোধী দলগুলির সাংসদরা। পরিমার্জন করে এই বিলগুলিই পেশ হয়েছিল লোকসভায়। বুধবার সংসদে পাশও হয়ে গেল বিল তিনটি।

    ফৌজদারি আইন সংক্রান্ত ৩ বিল

    এদিন যে তিনটি বিল পাশ হল, সেগুলি হল ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা ও ভারতীয় সাক্ষ্য সংহিতা। আইপিসির পরিবর্তে এসেছে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা। কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিওরের পরিবর্তে এসেছে ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা। ইন্ডিয়ান এভিডেন্ট অ্যাক্টের পরিবর্তে এসেছে ভারতীয় সাক্ষ্য সংহিতা। বিল পেশের সময় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন, “নয়া ফৌজদারি আইনের প্রতিটি দাঁড়ি, কমা খতিয়ে দেখেছি।” তিনি জানান, মোদি সরকারের তরফে এই বিল সংক্রান্ত ১৫৮টি বৈঠক করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এই বিলের ক্ষেত্রে ভারতীয়তা, ভারতীয় সংবিধান ও জনগণের কল্যাণের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।”

    যৌন নিপীড়নের জন্য সাজা

    নয়া বিলে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৭৩ (অনুমতি ছাড়াই আদালতে কার্যক্রম প্রকাশ), ৮৬ (নিষ্ঠুরতা) ধারার পরিবর্তন করা হয়েছে। ধারা ৭৩-এ অনুমতি ছাড়া ধর্ষণ বা যৌন নিপীড়নের জন্য দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। নতুন বিলগুলিতে পুরানো ফৌজদারি আইনে ‘মানসিক অসুস্থতা’র মতো শব্দও বাদ দেওয়া হয়েছে। প্রতিস্থাপন করা হয়েছে ‘অস্থির মন’।

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “জাতীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করা (Criminal Law Bills) ও জঙ্গি দমনে কঠোর পদক্ষেপের উদ্দেশ্যে এই তিনটি বিল আনা হয়েছে। ব্রিটিশ জমানায় রাজদ্রোহ আইন শুধু নাম বদলে স্বাধীন ভারতে দেশদ্রোহ আইন হিসেবে কার্যকর হয়েছিল। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সেই দাসত্বের সব চিহ্ন মুছে দিতে চলেছেন।” তিনি বলেন, “স্বাধীনতা-উত্তরকালে নরেন্দ্র মোদির সরকারই এক মাত্র নির্বাচনের আগে দেওয়া সব প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে চলেছে।” তিনি জানান, সিআরপিসিতে ৪৮৪টি ধারা ছিল। বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫৩১টি। ১৭৭টি ধারায় পরিবর্তন করা হয়েছে। যোগ করা হয়েছে ৯টি নয়া অনুচ্ছেদ। যোগ হয়েছে ৩৯টি উপধারাও। নয়া ধারা নিয়ে আসা হয়েছে ৪৪টি।

    আরও পড়ুুন: গ্যাসেও কাটমানি! আধার সংযোগ করতে মন্ত্রীর স্ত্রী নিচ্ছেন ২০০ টাকা! বাড়ির সামনে বিক্ষোভ

    শাহ বলেন, “গণপিটুনি একটি জঘন্য অপরাধ। এই আইনে আমরা এই অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ডের বিধান দিয়েছি। সাইবার অপরাধের জন্যও অনেক বিধান রাখা হয়েছে।” তিনি বলেন, “নয়া তিনটি বিলে পুলিশ ও নাগরিকের অধিকারের মধ্যে ভারসাম্য রাখা হয়েছে। এর ফলে শাস্তি দেওয়ার সংখ্যা বাড়বে। ন্যায়বিচার, সমতা ও নিরপেক্ষতার ধারণাকে বিলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে ফরেনসিক বিজ্ঞানও (Criminal Law Bills)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নাবালিকার মুখে হিন্দুস্তান-প্রশস্তি, ‘কবি-বন্ধু’র প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: নাবালিকার মুখে হিন্দুস্তান-প্রশস্তি, ‘কবি-বন্ধু’র প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনে দাঁড়িয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে অকুতোভয় এক নাবালিকা। গড়গড়িয়ে বলে যাচ্ছে কবিতা। মোহিত হয়ে শুনলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আবৃত্তি শেষে ‘জয় মোদি’, ‘জয় হিন্দুস্তান’ বলে শেষ করে কবিতা। ছোট বালিকার এই প্রতিভায় মুগ্ধ প্রধানমন্ত্রী। প্রশংসা করেন তার। শুরু হয় আলাপচারিতা। প্রধানমন্ত্রী তাঁকে জিজ্ঞাসা করেন, “তুমি কি সবজি খাও?” প্রধানমন্ত্রীর ‘বন্ধু’টি ‘হ্যাঁ’ বলায় তিনি ফের প্রশ্ন করেন, “সব সবজি খাও?” এবারও ‘হ্যাঁ’ বলায় প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বলেন, “নিশ্চয় এমন কিছু সবজি রয়েছে, যা তুমি খেতে পছন্দ কর না।” নাবালিকাটি জানায়, সে করলা খেতে পছন্দ করে না মোটেই।

    প্রধানমন্ত্রীর ‘কবি-বন্ধু’

    দু’ দিনের সফরে রবিবার বারাণসী  গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এই বারাণসী তাঁর নির্বাচনী ক্ষেত্র। রবিবার রোড-শো করার সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কনভয় থামিয়ে অ্যাম্বুলেন্সকে পথ ছেড়ে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভাইরাল হওয়া সেই ছবির অমলিন স্মৃতি ফিকে হওয়ার আগেই ফের এক মন ভাল করা ছবির কোলাজ। বারাণসীর এই বালিকার হিন্দুস্তান-স্তুতি যে নাড়া দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে, তা পরিষ্কার। ইনস্টাগ্রামে বারাণসী-বালার সঙ্গে তাঁর সংক্ষিপ্ত কথোপকথনের একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী। লিখেছেন, “বারাণসীতে এক বন্ধু সে বিজ্ঞান জানে এবং সে একজন মহান কবিও বটে।”

    প্রধানমন্ত্রীর মুখে খুদে-স্তুতি

    প্রসঙ্গত, বারণসীতে কর্মসূচির ফাঁকেই একটি প্রদর্শনীতে ঢুঁ মারেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই চতুর্থ শ্রেণির ওই পড়ুয়া প্রধানমন্ত্রীকে গাছপালা ও সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়া সম্পর্কে বোঝায়। এটা বোঝাতে গিয়েই সে শুনিয়েছে কবিতা। তার পরেই খুদে বন্ধুর প্রশস্তি প্রধানমন্ত্রীর ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে। বারাণসীতে এদিন প্রধানমন্ত্রী সূচনা করেছেন ৩৭টি প্রকল্পের। শহর ও পূর্বাঞ্চল মিলিয়ে ১৯ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করেন তিনি। সূচনা করেন কাশী-তামিল সঙ্গমের। কন্যাকুমারী থেকে বারাণসী পর্যন্ত একটা ট্রেনেরও সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন কাশীতে রোড শো-ও করেন প্রধানমন্ত্রী। সূচনা করেন ‘বিকশিত ভারত সঙ্কল্প যাত্রা’ প্রদর্শনীর। অনুষ্ঠানটি হয়েছে কাটিং মেমোরিয়াল ইন্টার কলেজ মাঠে। সেখানেই প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) সঙ্গে আলাপ হয় ওই নাবালিকার।

    আরও পড়ুুন: আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে দাউদ ইব্রাহিম, বিষ খাওয়ানো হল বিশ্বমানের জঙ্গিকে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: ফের অ্যাম্বুল্যান্সকে পথ ছেড়ে দিল প্রধানমন্ত্রীর কনভয়, ভাইরাল মোদির ‘কীর্তি’  

    PM Modi: ফের অ্যাম্বুল্যান্সকে পথ ছেড়ে দিল প্রধানমন্ত্রীর কনভয়, ভাইরাল মোদির ‘কীর্তি’  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি প্রধানমন্ত্রী। নিরাপত্তা পান ভিভিআইপির। তিনি রাস্তায় থাকলে সরে দাঁড়াতে হয় গাড়ি-ঘোড়াকে। রাস্তার দু’ ধারে আঁটসাঁট নিরাপত্তার বেড়াজাল থাকে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাস্তায় বেরলে এই দৃশ্যই দেখা যেত। হ্যাঁ, যেত। এখন আর যায় না। কারণ তিনি দেশবাসীর ‘চৌকিদার’ (PM Modi)। অন্তত এমনই বলে থাকেন তিনি নিজেই।

    ‘রাস্তা কারও একার নয়’

    রবিবার আরও একবার প্রমাণ মিলল তার। এদিন উত্তর প্রদেশের বারাণসীতে রোড-শো করছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাস্তার দুপাশে তিল ধারনের জায়গা ছিল না। দলীয় কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি দেশের প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) এক ঝলক দেখতে চান যাঁরা, সারবদ্ধ জনতার ভিড়ে ছিলেন তাঁরাও। এমন সময় ওই রাস্তায় চলে আসে একটি অ্যাম্বুল্যান্স। নিরাপত্তার পরোয়া না করেই ব্যারিকেড ভেঙে অ্যাম্বুল্যান্সের জন্য রাস্তা ছেড়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে গেল প্রধানমন্ত্রীর ওই কীর্তি।

    অ্যাম্বুল্যান্সকে পথ ছাড়ল মোদির কনভয়

    প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী ক্ষেত্র বারাণসী। রবিবার সেখানে রোড-শো করছিলেন প্রধানমন্ত্রী। নিরাপত্তারক্ষীতে ঠাসা কনভয়ের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। পিছনে অ্যাম্বুল্যান্স দেখতে পেয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে যায় প্রধানমন্ত্রীর কনভয়। তার পরেই কনভয়ের মাঝখান দিয়ে ঊর্ধ্বশ্বাসে ছুটে যায় অ্যাম্বুল্যান্স। দেশের প্রধানমন্ত্রীর এহেন আচরণে খুশির বাঁধ ভেঙেছে। মোদির কাছে যে নিজের জীবনের নিরাপত্তার চেয়ে অন্যের জীবন বেশি দামী, এদিন ফের একবার তার প্রমাণ দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এ দৃশ্য আগেও দেখা গিয়েছে একাধিকবার। গত বছর ৯ নভেম্বর হিমাচল প্রদেশের কাংড়ায় দেখা গিয়েছিল একই ছবি। ৩০ সেপ্টেম্বর এই ঘটনা দেখা গিয়েছিল গুজরাটের গান্ধীনগরেও। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে আগে এক জনসভা চলাকালীন আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন এক চিত্র সাংবাদিক। বক্তব্য থামিয়ে তাঁর জন্য অ্যাম্বুল্যান্স ডাকার ব্যবস্থা করেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। প্রসঙ্গত, একগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন করতে দু দিনের সফরে বারাণসী গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    আরও পড়ুুন: চোখ উপড়ে, পুরুষাঙ্গ কেটে খুন পুরোহিতকে, রণক্ষেত্র বিহারের গোপালগঞ্জ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

LinkedIn
Share