Tag: PM Modi

PM Modi

  • Suvendu Adhikari: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ, এতে হতাশ বিরোধীরা’’, খোঁচা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ, এতে হতাশ বিরোধীরা’’, খোঁচা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এগিয়ে চলেছে দেশ। পৃথিবীর মধ্যে ক্রমশ দ্রুত বেড়ে চলা প্রধান অর্থনীতি হয়ে উঠছে। শুক্রবার নিজের এক্স হ্যান্ডেলে এমনই পোস্ট করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এদিন এই পরিসংখ্যান তুলে ধরার পাশাপাশি মুম্বইয়ের অভিজাত হোটেলে চলা বিরোধী জোটের নেতাদের বৈঠককেও তীব্র কটাক্ষ করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। প্রসঙ্গত, অর্থনীতিবিদরা বলছেন যে ভারতের জিডিপি গত এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে বিশ্বের উন্নত দেশগুলির থেকেও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টের রিপোর্ট প্রকাশ, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের কোন রায় বছরের সেরা?

    কী লিখলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)? 

    শুক্রবার তিনি (Suvendu Adhikari) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘ভারতের অর্থনীতির দ্রুত এগিয়ে চলেছে এবং দেশের এই অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজীর দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণেই।’’ রীতিমতো পরিসংখ্যানও তুলে ধরেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানে দেখা যাচ্ছে, জিডিপির বৃদ্ধিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া, জাপান, চিনকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে ভারত।

    বিরোধী জোটের নেতাদের নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    এই পরিসংখ্যান তুলে ধরার পাশাপাশি শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিন তীব্র আক্রমণ শানান মুম্বইয়ের গ্রান্ড হায়াত হোটেলে বিরোধী জোটের নেতা নেত্রীদেরও। তিনি বলেন, ‘‘মুম্বইয়ের গ্র্যান্ড ডাহায়াত হোটেলে নেতা-নেত্রীরা ভারতের এই অর্থনৈতিক উন্নতি দেখে নিশ্চয়ই হতাশ হবেন।’’

    আরও পড়ুুন: “দেদার ছাপ্পা চললেও, প্রাণভয়ে কিছু করতে পারিনি”! হাইকোর্টে স্বীকারোক্তি প্রিসাইডিং অফিসারের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G-20: পুতিনের পর জিনপিং, জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে আসছেন না চিনের প্রেসিডেন্ট

    G-20: পুতিনের পর জিনপিং, জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে আসছেন না চিনের প্রেসিডেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভ্লাদিমির পুতিনের পর শি-জিনপিং, চলতি মাসের জি-২০ (G-20) শীর্ষ সম্মেলনে আসছেন না চিনের রাষ্ট্রপতি। ইতিমধ্যেই এই খবর আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে ভারত এবং চিন দুই দেশের তরফ থেকেই। প্রসঙ্গত, ৯ এবং ১০ সেপ্টেম্বর নয়া দিল্লিতে বসতে চলেছে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন। এই সম্মেলনে (G-20) যোগ দেওয়ার কথা ছিল চিনা প্রেসিডেন্টের। কূটনৈতিক মহলের একটি অংশ মনে করছে, চলতি বছরে চিন যে মানচিত্র প্রকাশ করেছে সেখানে অরুণাচল প্রদেশ এবং আকসাই চিনকে তাদের দেশের অংশ বলে দেখানো হয়েছিল। এরপরে এই ভারত-চিন সম্পর্কের অবনতি হয়। তখন থেকে শি-জিনপিং এর ভারতে আসা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়। আবার অন্য একটি কূটনৈতিক মহলের ধারনা, চিনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক গালওয়ান পরবর্তী সময় থেকেই খারাপ হতে থাকে।

    ৯ এবং ১০ সেপ্টেম্বর নয়া দিল্লিতে বসছে জি-২০ সম্মেলন (G-20)

    প্রসঙ্গত, এবছরের শীর্ষ সম্মেলনে (G-20) সভাপতিত্ব করছে ভারত। ৯-১০ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে হাজির থাকবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন থেকে শুরু করে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল ম্যাক্রঁ, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, এখানে আসার কথা ছিল ভ্লাদিমির পুতিনেরও এবং কিন্তু জানা যাচ্ছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের বদলে সেদেশের বিদেশ মন্ত্রী সার্গেই লাভরভ প্রতিনিধিত্ব (G-20) করবেন। অন্যদিকে চীনের তরফে সম্মেলনে (G-20) যোগ দিতে পারেন চিনা প্রিমিয়ার লি কিউয়াং।

    ব্রিকস সম্মেলনে মোদি জিনপিং বৈঠক

    প্রসঙ্গত, সারা বিশ্বের তাবড় দেশের নজর থাকে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের। গত বছর বালিতে জি-২০ (G-20) সম্মেলন হয়েছিল। সে সময়ে চিনের প্রেসিডেন্ট এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট মুখোমুখি হয়েছিলেন। তারপর থেকে মনে করা হয়েছিল ভারতেও (G-20) বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্র নেতারা মিলিত হবেন। কিন্তু মার্কিন প্রেসিডেন্ট এলেও আসছেন না রাশিয়া এবং চিনের প্রেসিডেন্ট। অগাস্ট মাসে ব্রিকস সম্মেলনের বৈঠক বসেছিল দক্ষিণ আফ্রিকাতে। সেখানে সদস্য দেশ হিসেবে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত ও চিন। সূত্রের খবর, সেখানে চিনা প্রেসিডেন্টকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছিলেন লাদাখে শান্তি ফেরাতে দুই দেশকেই তৎপর(G-20) হতে হবে। শান্তি ফেরাতে চিনের ভূমিকা ঠিক কী হতে পারে সেটাও বুঝিয়ে দেন নরেন্দ্র মোদি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: লক্ষ্য ২০২৪ লোকসভা ভোট! সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক জোর দিচ্ছে বিজেপি

    BJP: লক্ষ্য ২০২৪ লোকসভা ভোট! সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক জোর দিচ্ছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। প্রচারের কাজে কোনও রকম ফাঁক রাখতে চাইছে না বিজেপি (BJP)। ২০২৪ লোকসভা ভোটে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেশের অধিকাংশ মানুষের কাছে পৌঁছানোর পরিকল্পনা নিয়েছে গেরুয়া শিবির (BJP)। বিজেপি (BJP) সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে যে দেশের ৩০ শতাংশ মানুষের কাছে পৌঁছানো হবে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমের মধ্য দিয়ে। ২০২৪ সালের জয়ের লক্ষ্যে অগাস্ট মাসের ২৭ তারিখ থেকে উত্তরপ্রদেশে শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর কার্যশালা, যা চলবে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত.

    সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাবশালীদের কাছে টানছে গেরুয়া শিবির (BJP)

    জানা গিয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়াতে জনপ্রিয় রয়েছেন এমন ব্যক্তিত্বদের সঙ্গেও যোগাযোগ করছে বিজেপি (BJP)। যাঁদের সাবস্ক্রাইবার ২০ হাজার থেকে ১ লাখ পর্যন্ত রয়েছে তাঁদেরকেই সোশ্যাল মিডিয়াতে বিজেপির প্রচারের কাজে লাগানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, জেলাস্তর ধরে কাজ করার জন্য বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার পর্যন্ত যাঁদের ফলোয়ার রয়েছে তাঁদেরকেও জোড়া হচ্ছে বিজেপির সঙ্গে। পাশাপাশি নতুন দুটি অ্যাপও আনতে চলেছে বিজেপি (BJP)। জানা গিয়েছে, কর্মীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ ছাড়াও জনসাধারণের সঙ্গেও সংযোগ করতে কাজে লাগবে এই অ্যাপ দুটি।

    সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যাপক ব্যবহার করতে চাইছে বিজেপি (BJP)

    ভারতবর্ষে ৭৯ কোটি মানুষ স্মার্ট ফোন ব্যবহার করেন। ৭৬ কোটিরও বেশি ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে। মনে করা হচ্ছে, এই সংখ্যা ৯০ কোটিতে পৌছাবে ২০২৫ নাগাদ। লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভারতে স্মার্ট ফোন, ইন্টারনেট ব্যবস্থা এবং সোশ্যাল মিডিয়াকে ভরপুর ব্য়বহার করতে চাইছে বিজেপি (BJP)। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার মাধ্যমে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলেও এখন পৌঁছে গেছে স্মার্ট ফোন। এই সুবিধায় মোদি সরকারের জনমুখী কর্মসূচির প্রচার সেরে ফেলতে চাইছে গেরুয়া শিবির (BJP)। ২০১৪ সালে ২৮২টি আসন নিয়ে কেন্দ্রের মসনদে বসে বিজেপি। সেই সময় সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক প্রচার চালানো হয়েছিল। দেশের যুবসমাজকে বিজেপির কাছে আনতে সাহায্য করেছিল সোশ্যাল মিডিয়ার প্রচার। এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। ২০১৯ সালেও সোশ্যাল মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে বিজেপির জয়ে। ২০২৪-এর ভোটেও একইভাবে সোশ্যাল মিডিয়ার ভরপুর ব্যবহার করতে চাইছে বিজেপি (BJP)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ১৭ সেপ্টেম্বর মোদির জন্মদিন, দেশজুড়ে দু’সপ্তাহব্যাপী ‘সেবা পক্ষ’ কর্মসূচি বিজেপির

    PM Modi: ১৭ সেপ্টেম্বর মোদির জন্মদিন, দেশজুড়ে দু’সপ্তাহব্যাপী ‘সেবা পক্ষ’ কর্মসূচি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ৭৩ তম জন্মদিন। এই দিনটিতে ভারতীয় জনতা পার্টি সারা দেশব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে। বিজেপি সূত্রে খবর, শুধুমাত্র ১৭ সেপ্টেম্বর নয়, বরং দু’সপ্তাহ ধরে পালিত হবে ‘সেবা পক্ষ’। অর্থাৎ ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর গান্ধী জয়ন্তী পর্যন্ত চলবে এই সেবামূলক কর্মসূচি। তবে এমন কর্মসূচি যে ২০২৩ সালে নতুন ভাবে হচ্ছে, এমনটা নয়। ২০২২ সালেও বিজেপি প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) জন্মদিনকে সামনে রেখে আয়োজন করেছিল নানা কর্মসূচি। গত বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) জীবনীর উপর বিভিন্ন প্রদর্শনীশালাও করা হয় বিজেপির কার্যালয়গুলিতে।

    সেবা সপ্তাহ নিয়ে ইতিমধ্যে বৈঠক সম্পন্ন হয়েছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের

    সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) জন্ম দিবসে দেশব্যাপী কর্মসূচিকে সফল করতে ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি বৈঠক করেছেন বিজেপি জাতীয় সাধারণ সম্পাদক তরুণ চুঘ, বিনোদ তাওরে, সুনীল বনশল এবং কৈলাস বিজয়বর্গীরা। বর্তমানে বিজেপির কর্মসূচি চলছে ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’। এনিয়েও একপ্রস্থ আলোচনা হয়েছে ওই বৈঠকে। সেবা পক্ষের মাঝে পড়বে পন্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়ের জন্ম দিবস (২৫ সেপ্টেম্বর) অন্যদিকে, গান্ধী জয়ন্তীর পাশাপাশি ২ অক্টোবর লালবাহাদুর শাস্ত্রীরও জন্মদিন। সেদিনটিও সাড়ম্বরে পালন করবে বিজেপি।

    ১৯৫০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর জন্ম হয় নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)

    প্রসঙ্গত, ১৯৫০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর গুজরাটের ভাদনগরে জন্মগ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দেশের কাজে নিজের সারাটা জীবন উৎসর্গ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বাল্য অবস্থাতেই যুক্ত হন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সঙ্গে। তাঁর জন্মদিনকে বিশেষভাবে পালন করতে চায় বিজেপি। নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভাবনা এবং জীবনীকে দেশের মানুষের কাছে তুলে ধরতে চায় গেরুয়া শিবির।

    আরও পড়ুন: জানেন কোন ২১ জন বিধায়ক পশ্চিমবঙ্গকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করতে চেয়েছিলেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘রাখিতে আমার বোনেদের উপহার’’, গ্যাসের দাম কমানো প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘‘রাখিতে আমার বোনেদের উপহার’’, গ্যাসের দাম কমানো প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবারই রান্নার গ্যাসের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। তাঁর সরকারের নেওয়া এই সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বললেন, ‘‘এটা হল রাখিতে আমার বোনেদের উপহার।’’ প্রসঙ্গত মঙ্গলবারই একটি সাংবাদিক সম্মেলনে রান্নার গ্যাসের দাম কমানোর কথা ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। জানা গিয়েছে, ১৪.২ কেজি গার্হস্থ্য ব্যবহারের রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ২০০ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর উজ্জ্বলা যোজনার আওতায় গ্যাসের দাম ৪০০ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার (PM Modi)। এর ফলে কলকাতায় রান্নার গ্যাসের দাম ১,১২৯ টাকা থেকে কমে হল ৯২৯ টাকা হল। অর্থাৎ হাজারের নিচেই থাকছে রান্নার গ্যাসের দাম। গ্যাসের দাম এক ধাক্কায় এতটা কমে যাওয়ায় খুশির হাওয়া দেখা গিয়েছে মধ্যবিত্তের গৃহস্থের হেঁসেলে (PM Modi)।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    এদিন নিজের এক্স হ্যান্ডেল (আগের ট্যুইটার) থেকে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লেখেন, ‘‘রাখিবন্ধন সব পরিবারের কাছেই খুশির দিন। গ্য়াসের দাম কমার ফলে বোনেদের সমস্য়া কমবে, তাঁদের জীবনযাপন আরও সহজ হবে। আমার বোনেরা খুশি থাকুক, সুস্থ থাকুন, সুখী থাকুন। ঈশ্বরের কাছে এই প্রার্থনাই করি।’’

    দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে গ্যাস পৌঁছে দিতে ২০১৬ সালে শুরু হয় উজ্জ্বলা যোজনা

    দেশের প্রত্যেক মানুষের কাছে গ্যাস সিলিন্ডার পৌঁছে দিতে উজ্জ্বলা যোজনা প্রকল্প শুরু করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেটা ছিল, ২০১৬ সালের ১ মে। লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল যে দেশের পাঁচ কোটি মানুষের কাছে এই গ্যাস সিলিন্ডার প্রাথমিকভাবে পৌঁছে দেওয়া হবে। কিন্তু পরবর্তীকালে লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে ৯ কোটি মানুষের কাছে পৌঁছেছে উজ্জ্বলা যোজনার গ্যাস সিলিন্ডার। এর ফলে উনুনে রান্না করার প্রবণতার যেমন কমেছে তেমনি কমেছে অসুখ-বিসুখ। গ্রামাঞ্চলের মানুষজন নানা রকমের ফুসফুসের রোগে আক্রান্ত হতেন যার বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কারণ থাকতো উনুনের ধোঁয়া। এখন সেসব থেকে মুক্তি মিলেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G-20: জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে ভারতে আসছেন শেখ হাসিনা, বৈঠকের সম্ভাবনা মোদির সঙ্গে

    G-20: জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে ভারতে আসছেন শেখ হাসিনা, বৈঠকের সম্ভাবনা মোদির সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত সফরে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী সেপ্টেম্বরের ৯ এবং ১০ তারিখে জি-২০ (G-20) শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে তাঁর। রবিবারই এক বিবৃতিতে এমনটা জানিয়েছেন বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনার আন্দলিব ইলিয়াস।

    আরও পড়ুন: নীরজের ছোড়া বর্শায় বিঁধল সোনা, বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ জিতলেন ভারতীয় ক্রীড়াবিদ

    কী বললেন বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার?

    রবিবারই কলকাতাতে ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সংঘের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৪৮ তম মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শহিদ দিবস পালিত হয়। এই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন বাংলাদেশের আওয়ামি লিগের নেতা মেহবুবুল আলম হানিফ। বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনার আন্দালিব ইলিয়াসকেও এই অনুষ্ঠানে দেখা যায়। এখানেই ডেপুটি হাই কমিশনার বলেন, “জি-২০ সম্মেলনে (G-20) যোগ দিতে ভারতে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আশা করছি সম্মেলনের (G-20) পাশাপাশি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও হবে।” 
    অন্যদিকে গত বুধবার চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে প্রথম কোনও দেশ হিসেবে অবতরণ করেছে ভারত। এ নিয়ে অভিনন্দনও জানান ডেপুটি হাই কমিশনার। তিনি বলেন, “চন্দ্রযান-৩ এর সাফল্যে আমরা ভারতের জন্য গর্বিত।”

    ৯ এবং ১০ সেপ্টেম্বর নয়া দিল্লির প্রগতি ময়দানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন (G-20)

    চলতি জি-২০ শীর্ষ (G-20) সম্মেলনে সভাপতিত্বের দায়িত্ব পেয়েছে ভারত। জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন (G-20) অনুষ্ঠিত হতে চলেছে ৯-১০ সেপ্টেম্বর দিল্লির প্রগতি ময়দানে। বিশ্বের রাষ্ট্রনেতাদের সেখানে হাজির থাকতে দেখা যাবে। যদিও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এই সম্মেলনে (G-20) যোগ দিতে আসছেন না। এক বিবৃতিতে রাশিয়া সরকার এ কথা জানিয়েছে। জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G-20) ভারতে পা রাখবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁ, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রমুখ।  প্রসঙ্গত চলতি মাসে দক্ষিণ আফ্রিকায় ব্রিকস সম্মেলনেও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rozgar Mela: রোজগার মেলায় ৫১ হাজার চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    Rozgar Mela: রোজগার মেলায় ৫১ হাজার চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার ২৮ অগাস্ট রোজগার মেলার (Rozgar Mela) মধ্য দিয়ে ৫১ হাজারেরও বেশি চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি। দেশের ৪৫টি স্থানে এই রোজগার মেলার আয়োজন করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। প্রসঙ্গত, ২০২২ সাল থেকেই নরেন্দ্র মোদির সরকারের উদ্যোগে শুরু হয়েছে রোজগার মেলা (Rozgar Mela)। যেখানে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দফতরের চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হচ্ছে, রোজগার মেলার (Rozgar Mela) মধ্য দিয়ে।

    কী বললেন নরেন্দ্র মোদি?

    রোজগার মেলায় (Rozgar Mela) এদিন যুবকদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘চাকরির আবেদন প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে বাছাই প্রক্রিয়ায় গতি ত্বরান্বিত হয়েছে। আধাসামরিক বাহিনীতে হওয়া পরীক্ষাটি এখন ১৩টি স্থানীয় ভাষায় (Rozgar Mela) নেওয়া হচ্ছে। এই নিয়োগের ফলে দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার হবে।’’ 
    প্রধানমন্ত্রীর আরও সংযোজন, ‘‘এক্ষেত্রে আপনারা উত্তরপ্রদেশকে উদাহরণ হিসেবে দেখতেই পারেন। এক সময় এই রাজ্য উন্নয়নের দিক থেকে অনেক পিছিয়ে ছিল এবং অপরাধের দিক থেকে অনেক এগিয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় উত্তরপ্রদেশ উন্নয়নের নতুন উচ্চতাকে ছুঁয়েছে।’’

    কোন কোন দফতরে (Rozgar Mela) চাকরি মেলার আয়োজন করা হয়?

    এদিনের চাকরি মেলাতে (Rozgar Mela) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স, বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স, সশস্ত্র সীমাবল, অসম রাইফেলস, সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স, ইন্দো-তিব্বত বর্ডার পুলিশ এই সমস্ত দফতরের নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়। পাশাপাশি দিল্লি পুলিশেরও নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়। ২০২২ সালেই কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছিল যে দেড় বছরে ১০ লাখ যুবক-যুবতীকে নিয়োগ করা হবে সরকারের বিভিন্ন দফতরে (Rozgar Mela)। পরিসংখ্যান বলছে, এখনও পর্যন্ত আটটি রোজগার মেলার আয়োজন করেছে কেন্দ্রীয় সরকার এবং তাতে চাকরি মিলেছে পাঁচ লাখের বেশি যুবকের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মঞ্চে পড়ে তেরঙ্গা, নিচু হয়ে তা তুলে পকেটে রাখলেন মোদি, কুর্নিশ নেটিজেনদের

    PM Modi: মঞ্চে পড়ে তেরঙ্গা, নিচু হয়ে তা তুলে পকেটে রাখলেন মোদি, কুর্নিশ নেটিজেনদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি ব্রিকস সম্মেলনে দক্ষিণ আফ্রিকা গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানে মঞ্চে দেখা গেল ভারতের জাতীয় পতাকা পড়ে থাকতে। তা সতর্কভাবে তুলে নিজের পকেটে রাখলেন নরেন্দ্র মোদি। জাতীয় অস্মিতার প্রতীক দেশের পতাকা এবং তা অমর্যাদা তিনি কখনও হতে দেবেন না। ব্রিকস সম্মেলনের ফটোশুটের সময় মঞ্চে পড়ে থাকতে দেখা যায় জাতীয় পতাকা। তবে শুধুমাত্র ভারতের জাতীয় পতাকা নয়, সেখানে দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় পতাকাও পড়েছিল কিন্তু নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ভারতের জাতীয় পতাকা হাতে তুলে ধরতেই, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টও তাঁর দেশের জাতীয় পতাকাটিও নিজে হাতে তোলেন। প্রধানমন্ত্রী মোদির এই কাজে মুগ্ধ নেটিজেনরা। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে চলছে নানারকমের পোস্ট সবাই কুর্নিশ জানাচ্ছেন দেশের প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi)। 

    সোশ্যাল মিডিয়ার ভাইরাল হওয়া ভিডিও

    ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও এবং তাতে দেখা যাচ্ছে যে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট রামাফোসা একসঙ্গে মঞ্চে উঠছেন। সেখানেই পড়েছিল বিভিন্ন দেশের জাতীয় পতাকা। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট তাঁর নিজের দেশের জাতীয় পতাকার প্রতি নজর দিতে পারেন নি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) নজরে চলে আসে তেরঙ্গা। নিচু হয়ে তেরেঙ্গাটি তুলে তাঁর নিজের জ্যাকেটের পকেটে রাখেন। তাঁর দেখাদেখি করে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট রামাফোসাও একই কাজ করেন। এরপর উদ্যোক্তাদের একজন এসে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের কাছে জাতীয় পতাকাটি নিয়ে গেলেও মোদি (PM Modi) তেরেঙ্গা দিতে চান নি। তিনি তা নিজের কাছেই রেখে দেন।

    মঞ্চের উপরে জাতীয় পতাকা এল কিভাবে?

    কিন্তু মঞ্চের উপরে জাতীয় পতাকা এল কীভাবে? যে কোনও দেশে জাতীয় পতাকার তো মঞ্চে পড়ে থাকার কথা নয়, এতো উদ্যোক্তাদের গাফিলতি! সামিট এর উদ্যোক্তারা বলছেন যে ফটোশুটের সময় কোন দেশের রাষ্ট্রনেতা কোথায় দাঁড়াবেন তা স্থির করতেই জাতীয় পতাকা ফেলে রাখা হয়েছিল। কিন্তু ওয়াকিবহাল মহলের প্রশ্ন, তারজন্য জাতীয় পতাকা ফেলে রাখতে কেন হবে? অন্যকোনও ভাবেও করা যেতে পারে। জাতীয় পতাকা যেকোনও দেশের জাতীয়তার প্রতীক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: ‘‘আমরা পৃথিবীতে সংকল্প নিয়েছি, আর চাঁদে তা সফল করেছি’’, বললেন মোদি

    Chandrayaan 3: ‘‘আমরা পৃথিবীতে সংকল্প নিয়েছি, আর চাঁদে তা সফল করেছি’’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ৪০ দিনের যাত্রা শেষে বুধবারই চাঁদের দেশে পৌঁছেছে ল্যান্ডার বিক্রম (Chandrayaan 3)। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে প্রথম দেশ হিসেবে অবতরণের এই কৃতিত্ব অর্জন করল ভারত। এদিন সন্ধ্যা ৬টা ০৪ মিনিটে অবতরণ করে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3)। দেশজুড়ে শুরু হয়েছে উদযাপন। চারিদিকে উৎসবের মেজাজ। এদিন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) এর অবতরণ দেখেন প্রধানমন্ত্রী। তার সঙ্গে দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণও দেন। এদিন মোদির বক্তব্যে উঠে আসে সূর্য মিশনের কথাও। এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে মোদি বলেন, ‘‘ইসরো শীঘ্রই আদিত্য-এল১ মিশন ও গগনযান মিশন চালু করবে।’’

    কী বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী?

    এদিন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘আমার পরিবার, আমরা দেখলাম ইতিহাস তৈরি হতে। জীবন ধন্য হয়ে গেল। এমন ঐতিহাসিক ঘটনা গোটা জীবনের জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এই ঘটনা নয়া ভারতের প্রমাণ, এই ঘটনা সমস্যার মহাসাগর পার করার মতো, এই মুহূর্ত ভারতের উদীয়মাণ ক্ষমতার প্রমাণ। আমরা পৃথিবীতে সংকল্প নিয়েছি, আর চাঁদে (Chandrayaan 3) আমরা তা সফল করেছি।’’ প্রধানমন্ত্রীর আরও মোদি বলেন, ‘‘আগে বলা হত যে চাঁদমামা (Chandrayaan 3) অনেক দূরে আছে। শিশুরা বলত যে চাঁদমামা অনেক দূরে আছে। এবার এমন একটি দিন আসবে, যখন শিশুরা বলবে যে চাঁদমামা (Chandrayaan 3) একটি ট্যুরের দূরে আছে।’’ প্রধানমন্ত্রীর আরও সংযোজন, ‘‘ভারত এখন চাঁদে পৌঁছে গিয়েছে। এবার চন্দ্রপথে হাঁটার সময়।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘আমরা নয়া ভারতের নয়া উড়ান প্রত্যক্ষ করতে চলেছি। নয়া ইতিহাস রচিত হয়েছে।’’

    ট্যুইট রাষ্ট্রপতির   

    ইসরোর এই সাফল্যে দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এদিন রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘‘আমি ইসরো এবং চন্দ্রযান (Chandrayaan 3) মিশনের সঙ্গে জড়িত সবাই অভিনন্দন জানাই। তাদের আরও বড় সাফল্য কামনা করি। চন্দ্রপৃষ্ঠে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) যেভাবে অবতরণ করল, তাতে বিজ্ঞানীরা ইতিহাস করেছেন। ভারতকে গর্বিত করেছেন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ABSS: মোদির অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পে পশ্চিমবঙ্গ কী কী সুবিধা পেতে চলেছে?

    ABSS: মোদির অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পে পশ্চিমবঙ্গ কী কী সুবিধা পেতে চলেছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২২ সালে স্বাধীনতার ৭৫ তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সমগ্র ভারতবর্ষ জুড়ে অমৃত মহোৎসব কর্মসূচি (ABSS) শুরু হয়। তারই প্রতিফলন হিসাবে উঠে আসে অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারতের ২৭ টি রাজ্যের মোট ৫০৮ টি রেল স্টেশনের আমূল পরিবর্তন এবং আধুনিকীকরণ ঘটাতে ২৪ হাজার ৪৭০ কোটি টাকারও বেশি বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র সরকার। এই প্রকল্পের মাধ্যমে রেল স্টেশনগুলিকে অত্যাধুনিক মানের হিসাবে গড়ে তোলা হবে।

    কী এই অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্প (ABSS)?

    অমৃত ভারত প্রকল্প (ABSS) হল ভারতীয় রেল মন্ত্রকের উদ্যোগে দেশের ৫০৮ টি স্টেশনকে অত্যাধুনিক রূপ দেওয়া, যা হবে বিশ্বমানের। বলা যেতে পারে রেল স্টেশনগুলির আধুনিকীকরণের এক নতুন নীতি এটি। এই প্রকল্পের মাধ্যমে স্টেশনের চাহিদা অনুসারে একটি দীর্ঘমেয়াদী মাস্টার প্ল্যান তৈরি করা হবে এবং তা বাস্তবায়নের চেষ্টা চলবে।

    পশ্চিমবঙ্গের ক’টি স্টেশন এই অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পের (ABSS) সুবিধা পাবে?

    ভারতে ২৭টি রাজ্যের ৫০৮টি স্টেশন এই অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পের (ABSS) সুবিধা পেতে চলেছে। যার মধ্যে সব রাজ্যের অনেক স্টেশনে ইতিমধ্যে কাজও শুরু হয়েছে। আর আমাদের পশ্চিমবঙ্গের ৯৪ টি স্টেশন এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে চলছে। তার মধ্যে শিয়ালদা, বর্ধমান, রামপুরহাট, আসানসোল, অন্ডাল, সিউড়ি, নিউ কোচবিহার, খড়্গপুর, নিউ আলিপুরদুয়ার প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।

    এই প্রকল্পের (ABSS) মূল লক্ষ্যগুলি কী?

    প্রত্যেকটি স্টেশনকে আধুনিকীকরণ ও অত্যাধুনিক মানের গড়ে তোলার পাশাপাশি কতকগুলি লক্ষ্য স্থির করা হয়েছে যেমন:-

    ১) প্রকল্পের অধীনে থাকা প্রত্যেকটি স্টেশনে যাত্রী প্রতীক্ষালয়গুলিকে অত্যাধুনিক মানের তৈরি করা হবে এবং সেগুলিতে থাকবে ক্যাফেটেরিয়া ও অন্যান্য পণ্যের দোকান। 
    ২) স্টেশনমুখী বা স্টেশন লাগোয়া সমস্ত রাস্তাকে চওড়া করা হবে এবং রাস্তার পাশে থাকা অবৈধ নির্মাণগুলিকে সরিয়ে ফেলা হবে, যাতে সহজেই যাত্রীরা স্টেশনে পৌঁছাতে পারেন এবং স্টেশন থেকে বের হতে পারেন। তার সঙ্গে থাকবে দিক নির্দেশনার ব্যবস্থা।
    ৩) স্টেশনগুলিকে আগের থেকে উঁচু করে নির্মাণ করা হবে, ৬৭০ থেকে ৮১০ মিলি উঁচু করা হবে। 
    ৪) স্টেশন সংলগ্ন সমস্ত রাস্তা বিশেষ আলোর মাধ্যমে আলোকিত করা হবে।
    ৫) নিত্যযাত্রীদের স্টেশন চত্বরে পার্কিং ব্যবস্থা সুলভ করার জন্য বিশেষ পার্কিং প্লেস তৈরি করা হবে। 
    ৬) মহিলা এবং বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের জন্য আধুনিক টয়লেট তৈরি করা হবে।  
    ৭) তহবিল অনুযায়ী সমগ্র ভারতবর্ষে অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পের (ABSS) অধীনে থাকা স্টেশনগুলিকে পরিবেশ বান্ধব স্টেশন হিসাবে নির্মাণ করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share