Tag: PM Modi

PM Modi

  • Madhya Pradesh Elections 2023: “মধ্যপ্রদেশে হার স্বীকার করে নিয়েছে কংগ্রেস”, বললেন মোদি

    Madhya Pradesh Elections 2023: “মধ্যপ্রদেশে হার স্বীকার করে নিয়েছে কংগ্রেস”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মধ্যপ্রদেশে হার স্বীকার করে নিয়েছে কংগ্রেস।” মঙ্গলবার মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh Elections 2023) বেতুলের এক জনসভায় এই ভাষায়ই কংগ্রেসকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ‘পরাজয় মেনে নিয়েছে কংগ্রেস’

    তিনি বলেন, “১৭ নভেম্বর এগিয়ে আসছে। কংগ্রেসের দাবিগুলি স্পষ্ট হচ্ছে। আজ, আমরা গোটা মধ্যপ্রদেশ থেকে রিপোর্ট পেয়েছি যে, কংগ্রেস তাদের পরাজয় মেনে নিয়েছে। তারা এখন ভাগ্যের ওপর নির্ভর করছে। কংগ্রেসের কয়েকজন নেতা আবার বাড়িতে বসে রয়েছেন। তাঁরা ভাবতে পারছেন না যে তাঁদের বাইরে বের হতে হবে। কংগ্রেস নেতারা জানেন না, তাঁরা মানুষের কাজে গিয়ে ঠিক কী বলবেন।” তিনি বলেন, “মোদির গ্যারান্টির কাছে কংগ্রেস তাদের মিথ্যে প্রতিশ্রুতির ঝুড়ি নিয়ে দাঁড়ানোর সুযোগ পাচ্ছেন না।”

    প্রতিশ্রুতি পূরণ করেনি কংগ্রেস

    মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার (Madhya Pradesh Elections 2023) আসন সংখ্যা ২৩০। নির্বাচন হবে নভেম্বরের ১৭ তারিখে, একদিনেই। ডিসেম্বরের তিন তারিখে বের হবে ফল। এদিনই ফল বের হবে রাজস্থান, ছত্তিশগড়, তেলঙ্গনা ও মিজোরামেরও। কংগ্রেসকে আক্রমণ শানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দশকের পর দশক ধরে কংগ্রেস উপজাতি সম্প্রদায়ের ভোট পেয়ে এসেছে। কিন্তু রাস্তা, বিদ্যুৎ, পানীয় জল, হাসপাতাল, স্কুলের মতো প্রয়োজনীয় জিনিসের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে রেখেছে তাঁদের। কংগ্রেস যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তার একটাও পূরণ করেনি।”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এর আগে সরকার গড়লেও, কংগ্রেস তাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পারেনি। কিন্তু বিজেপি পেরেছে। আজ পর্যন্ত যা যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা পূরণ করেছে।” তিনি বলেন, “আমাদের হৃদয়ে উপজাতিদের জন্য জায়গা রয়েছে। তাই যখনই সুযোগ এসেছে, বিজেপি আপনাদের গর্বকে শ্রদ্ধা করেছে, আপনাদের আবেগকে বুঝতে পেরেছে। তাই দ্রৌপদী মুর্মু, দরিদ্র উপজাতি পরিবারে বেড়ে ওঠে একটি মেয়ে বর্তমানে দেশের রাষ্ট্রপতি পদে আসীন (Madhya Pradesh Elections 2023)। এদিন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন। তাঁকেও শ্রদ্ধাও জ্ঞাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ত্রিশঙ্কু বিধানসভা নয়, তেলঙ্গানায় একাই সরকার গড়বে বিজেপি, দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Uniform Civil Code: প্রতিশ্রুতি রাখছে বিজেপি সরকার, উত্তরাখণ্ডে চালু হচ্ছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি!

    Uniform Civil Code: প্রতিশ্রুতি রাখছে বিজেপি সরকার, উত্তরাখণ্ডে চালু হচ্ছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) চালু করতে চলেছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির পুষ্কর সিং ধামী। বিধি চালু হলে উত্তরাখণ্ডই হবে দেশের প্রথম অঙ্গরাজ্য, যারা এই বিধি লাগু করবে। জানা গিয়েছে, বিশেষজ্ঞ কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে তৈরি অভিন্ন দেওয়ানি বিধি সংক্রান্ত বিল পাশের লক্ষ্যে আগামী সপ্তাহেই বিধানসভার অধিবেশন ডাকছে উত্তরাখণ্ড সরকার।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করার প্রতিশ্রুতি

    উত্তরাখণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি ক্ষমতায় এলে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ধামী। গত বছরের ওই নির্বাচনে উত্তরাখণ্ডে জয়ী হয় বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেন ধামী। তার পরেই শুরু হয় অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করার তৎপরতা। আইনি প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখতে সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রঞ্জনা প্রকাশ দেশাইয়ের নেতৃত্বে কমিটিও গড়েছিল উত্তরাখণ্ড সরকার। কমিটি (Uniform Civil Code) গঠিত হয় ২০২২ সালের ২৭ মে। এ পর্যন্ত তিনবার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ওই কমিটির। বিচারপতি দেশাই ছাড়াও কমিটিতে রয়েছেন দিল্লি হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি প্রমোদ কোহলি, সমাজকর্মী মনু গৌর, প্রাক্তন মুখ্য সচিব তথা আইএএস অফিসার শত্রুঘ্ন সিংহ এবং দুন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরেথা দাঙ্গওয়াল।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধির খসড়া

    জানা গিয়েছে, একটি অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে রাজ্যবাসীর মতামত জানতে চেয়েছিল ওই কমিটি। পরামর্শ পাঠিয়েছিলেন ২০ লাখ মানুষ। ইতিমধ্যেই অভিন্ন দেওয়ানি বিধির খসড়া তৈরি হয়ে গিয়েছে বলেও সূত্রের খবর। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে গত মাসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করেন ধামী। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন উত্তরাখণ্ড অভিন্ন দেওয়ানি কমিটির চেয়ারপার্সন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি রঞ্জনা দেশাই ও কমিটির অন্য সদস্যরা।

    আরও পড়ুুন: “যিনি শ্রীরামচন্দ্রকে ঘৃণা করেন তিনি হিন্দু নন”, বিস্ফোরক কংগ্রেস নেতা

    সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বলবীর সিং চৌহানের নেতৃত্বাধীন ২১তম আইন কমিশনের সুপারিশ ছিল, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করে বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ, উত্তরাধিকারের মতো পারিবারিক বিষয়ে হিন্দু, মুসলমান, শিখ, খ্রিস্টান, পার্সি, জৈন সকলের জন্য একই আইন চালু করার প্রয়োজন নেই। যদিও কেন্দ্র চাইছে, দেশজুড়ে চালু হোক অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। কারণ তাতে এক সঙ্গে সমাধান হবে অনেক সমস্যার।

    প্রসঙ্গত, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) লাগু হলে বাস্তবায়িত হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এক দেশ, এক আইন নীতি। দেশে বিবাহ, বিবাহবিচ্ছেদ, সন্তান দত্তক নেওয়ার নিয়ম, উত্তরাধিকার ও সম্পত্তি সংক্রান্ত বিভিন্ন আইন রয়েছে ধর্ম ভেদে। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু হলে দেশবাসীর জন্য একটিই আইন থাকবে, তা তিনি যে ধর্ম বা বর্ণেরই হোন না কেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: “কংগ্রেস যদি পাপ করতে চায় তো করুক”, মধ্যপ্রদেশে হাত শিবিরকে নিশানা মোদির  

    PM Modi: “কংগ্রেস যদি পাপ করতে চায় তো করুক”, মধ্যপ্রদেশে হাত শিবিরকে নিশানা মোদির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস বিনামূল্যে রেশন দেওয়া নিয়ে যদি নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানানোর পাপ করতে চায় তো করুক। আমি মানুষের ভালর জন্য কাজ করে যাব।” বুধবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বুধবার মধ্যপ্রদেশের দামোহে বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই নিখরচায় রেশন বিলির সিদ্ধান্তে কংগ্রেসের সমালোচনার জবাব দিতে গিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    “দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই”

    শনিবার ছত্তিশগড়ে বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেছিলেন, “আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, বিজেপি সরকার দেশের ৮০ কোটিরও বেশি দরিদ্র মানুষকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার প্রকল্প আরও পাঁচ বছর বাড়িয়ে দেবে। মানুষের ভালবাসা এবং আশীর্বাদ সব সময় আমাকে পবিত্র সিদ্ধান্ত নেওয়ার শক্তি দেয়।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের অপমান সত্ত্বেও আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করে যাব। মানুষ কংগ্রেসকে রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ে ক্ষমতায় বসিয়েছিল। কিন্তু তাঁদের মুখ্যমন্ত্রীদের দেখা গেল বেটিংয়ে যুক্ত রয়েছেন, কালো টাকা করছেন।”

    দুর্নীতির মেশিনারির টায়ার পাংচার

    তিনি (PM Modi) বলেন, “২০১৪ সালে যখন আমরা সরকার গড়ি, তখন আমি কংগ্রেসের সব দুর্নীতির মেশিনারির টায়ার পাংচার করে দিয়েছিলাম। কংগ্রেসের দুর্নীতির চাকা যাতে আর না গড়ায়, তাই আমরা আধার, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও মোবাইল নম্বরের ত্রিশক্তি তৈরি করেছিলাম।” দেশের অর্থনীতি যে অচিরেই আরও উন্নত হবে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “২০১৪ সালের পর দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হার দশম থেকে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে। ২০০ বছর ধরে ভারতে রাজত্ব করা ব্রিটেনের আর্থিক বৃদ্ধিকেও পিছনে ফেলেছে ভারত। ভারতের এই আর্থিক বৃদ্ধি দেখে অবাক হয়েছে বিশ্বের অন্য দেশগুলি। ভবিষ্যতে দেশকে প্রথম তিন বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করব।”

    আরও পড়ুুন: গাজার সুড়ঙ্গে মিলল বিদেশি অস্ত্র, আত্মঘাতী বিস্ফোরক বেল্ট, ছবি দিয়ে জানাল ইজরায়েল

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস আমায় যত পারে গালি দিক, আমি কিন্তু দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করে যাব। কংগ্রেস গরিবের টাকা লুট করছে। আপনারা কি জানেন, গরিবের টাকা লুটের জন্য কংগ্রেস একটা বিশেষ মেশিন তৈরি করেছে? এই মেশিনের সাহায্যে সরকার ১০০ টাকা পাঠালে ৮৫ টাকা যায় কংগ্রেসের কোষাগারে, জনগণের কাছে পৌঁছায় মাত্র ১৫ টাকা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “অচিরেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতির দেশ”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী  

    PM Modi: “অচিরেই ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতির দেশ”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁকে হারাতে জোট বেঁধেছে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। তবে তাতে যে আগামী লোকসভা নির্বাচনে তাঁর (PM Modi) বিজয়রথ থমকে যাবে, অতিবড় রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞও তা বলছেন না। বস্তুত, তিনি নিজেও জানেন চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে ফের ক্ষমতায় আসছে বিজেপি। এবং প্রধানমন্ত্রী সেই তিনিই।

    ভারতের অর্থনীতির উত্থান 

    ২৩০ আসন বিশিষ্ট মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে ফের একবার প্রকাশ পেল লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জয়ের ব্যাপারে তাঁর আত্মবিশ্বাস। ১৭ নভেম্বর মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন। বুধবার দামোহ শহরে বিজেপি আয়োজিত এক জনসভায় যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই তিনি (PM Modi) বলেন, “২০১৪ সালের পর দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হার দশম থেকে পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে। ২০০ বছর ধরে ভারতে রাজত্ব করা ব্রিটেনের আর্থিক বৃদ্ধিকেও পিছনে ফেলেছে ভারত। ভারতের এই আর্থিক বৃদ্ধি দেখে অবাক হয়েছে বিশ্বের অন্য দেশগুলি। ভবিষ্যতে দেশকে প্রথম তিন বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করব।”

    কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    এদিন আরও একবার কংগ্রেসকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ছত্তিশগড় ও রাজস্থানে এতদিন কংগ্রেসের সরকার ছিল। কিন্তু সেখানকার মুখ্যমন্ত্রীরা ক্ষমতা ও কালো টাকার রাজনীতি করেছেন। কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে মধ্যপ্রদেশে ৮৫ শতাংশ কমিশনের রাজত্ব কায়েম হবে।” প্রসঙ্গত, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী কংগ্রেসের রাজীব গান্ধী একবার বলেছিলেন, কেন্দ্র এক টাকা দিলে উপভোক্তাদের কাছে পৌছায় ১৫ পয়সা, বাকি ৮৫ পয়সা নিয়ে নেয় দুর্নীতিগ্রস্তরা। রাজনৈতিক মহলের মতে, ঘুরিয়ে রাজীবের সেই কথাটিই স্মরণ করিয়ে দিলেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি বলেন, “২০১৪ সালে যখন আমরা সরকার গড়ি, তখন আমি কংগ্রেসের সব দুর্নীতির মেশিনারির টায়ার পাংচার করে দিয়েছিলাম। কংগ্রেসের দুর্নীতির চাকা যাতে আর না গড়ায়, তাই আমরা আধার, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও মোবাইল নম্বরের ত্রিশক্তি তৈরি করেছিলাম।” তিনি (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট রিমোট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হন। তিনি কিছু করতে পারেন না। যখন রিমোট কাজ করে, তখন তিনি সনাতন ধর্মকে অপমান করেন। গতকাল, যখন রিমোট কাজ করেনি, তখন তিনি পাণ্ডবদের কথা বলেছিলেন। বলেছিলেন, বিজেপিতে পঞ্চপাণ্ডব রয়েছে। পাণ্ডবদের পথে চলতে পেরে আমরা গর্বিত।”

    আরও পড়ুুন: জন্মনিয়ন্ত্রণ-নারীশিক্ষা নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্য, ক্ষমা চাইলেন নীতীশ কুমার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • India Bhutan Rail Link: জিগমি ওয়াংচুকের সঙ্গে বৈঠক মোদির, এবার রেলপথে যুক্ত হতে চলেছে ভারত-ভুটান!

    India Bhutan Rail Link: জিগমি ওয়াংচুকের সঙ্গে বৈঠক মোদির, এবার রেলপথে যুক্ত হতে চলেছে ভারত-ভুটান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রেলপথে যুক্ত হতে চলেছে ভারত ও ভুটান (India Bhutan Rail Link)। রেলপথে ভারতের সঙ্গে ভুটানকে যোগ করতে জায়গা নির্বাচন করতে অচিরেই শুরু হবে সমীক্ষা। এ ব্যাপারে সম্মত হয়েছেন ভুটানের রাজা জিগমি খেসার নামগেল ওয়াংচুক এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সোমবার বৈঠকে বসেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও ভুটানের রাজা। সেখানেই নিশ্চিত হয়েছে ভারত-ভুটান রেলপথে সংযুক্তিকরণের বিষয়টি। আট দিনের ভারত সফরে এসেছেন ভুটানের রাজা। ৩ নভেম্বর তিনি আসেন অসমের গুয়াহাটিতে। সেখান থেকে পৌঁছান দিল্লিতে।

    মোদি-জিগমি বৈঠক

    এদিন প্রধানমন্ত্রী ও ভুটানের রাজার বৈঠকে পশ্চিমবঙ্গের বানারহাটের সঙ্গে ভুটানের সামসের মধ্যে রেল সংযুক্তিকরণের (India Bhutan Rail Link) ব্যাপারে সম্মত হয়েছেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। অসমের দারাঙ্গা ও ভুটানের সামদ্রুপে নতুন অভিবাসী চেকপয়েন্ট খোলা নিয়েও হয়েছে আলোচনা। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য-কাঠামো, ব্যবসা, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, মহাকাশ প্রযুক্তি ইত্যাদি নিয়েও মোদি-জিগমি (India Bhutan Rail Link) আলোচনা হয়েছে বলে খবর।

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট-বার্তা 

    বৈঠকের পর ট্যুইট-বার্তায় প্রধানমন্ত্রী জানান, ভুটানের রাজা জিগমি খেসার নামগেল ওয়াংচুককে ভারতে স্বাগত জানাতে পেরে আনন্দিত। ভারত-ভুটান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিভিন্ন দিক নিয়ে আমরা অত্যন্ত উষ্ণ ও ইতিবাচক আলোচনা করেছি। ভুটানের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে জনগণের উন্নয়ন ও কল্যাণের জন্য দৃষ্টি প্রসারিত করা হচ্ছে।

    বিদেশমন্ত্রক সূত্রে খবর, এদিনের বৈঠকে চিন ও ডোকলাম প্রসঙ্গও উঠেছে। এই সমস্যা সমাধান করতে প্রথমবার বেজিংয়ে অংশ নিতে চেয়েছে ভুটান। প্রতিবেশী রাষ্ট্রের এই অবস্থানে অস্বস্তিতে ভারত। বিদেশ সচিব বিনয়মোহন কোয়াত্রা জানান, মোদির সঙ্গে নামগিয়েলের বৈঠকে দুই দেশের জাতীয় স্বার্থ ও দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যদিও বৈঠকে তিনি সরাসরি ডোকলাম ও চিনের প্রসঙ্গের কথা বলেননি।

    আরও পড়ুুন: ঘুষের বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন মহুয়ার! এথিক্স কমিটির বৈঠক পিছিয়ে হবে ৯ নভেম্বর

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি ভারতীয় সেনা অভিযোগ করেছিল, চিন ও ভারত সীমান্ত লাগোয়া ডোকলামে ভুটানের জমিতে ঢুকে ঘাঁটি গেড়ে নির্মাণ কাজ চালাচ্ছে লালফৌজ। উপগ্রহ চিত্রেও ধরা পড়েছিল সেই ছবি। যদিও (India Bhutan Rail Link) তখন নয়াদিল্লির অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “গরিবি বুঝতে আমায় বই পড়তে হয়নি”, মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসকে আক্রমণ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “গরিবি বুঝতে আমায় বই পড়তে হয়নি”, মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসকে আক্রমণ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গরিবি বুঝতে আমায় বই পড়তে হয়নি।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আরও পাঁচ বছরের জন্য ৮০ কোটিরও বেশি দরিদ্রকে নিখরচায় রেশন সামগ্রী দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর এই সিদ্ধান্তকে কটাক্ষ করেছে কংগ্রেস। মধ্যপ্রদেশের জনসভায় গিয়ে তারও পাল্টা জবাব দিলেন তিনি।

    ‘গরিবি থেকে উঠে আসা একজন’

    ১৭ নভেম্বর মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার নির্বাচন। সেই উপলক্ষে সিওনি জেলায় জনসভার আয়োজন করেছিল বিজেপি। প্রধান বক্তা ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমি নিজে গরিবি থেকে উঠে আসা একজন। আমায় বই পড়ে বুঝতে হবে না যে দারিদ্র কী! আমি গরিবের কষ্ট অনুভব করতে পারি।” জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, “তাই আপনাদের ছেলে, ভাই একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে – আগামী ডিসেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা শেষ হলে আরও পাঁচ বছরের জন্য এই প্রকল্প চালু করা হবে।”

    ‘গ্যারান্টি অফ মোদি’

    নিখরচায় রেশন প্রকল্পকে ‘গ্যারান্টি অফ মোদি’ তকমা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এটাই বিজেপি। যারা প্রত্যেক গরিব, প্রান্তিক, দলিত ও উপজাতির জন্য। সবাইকে নিয়ে আমাদের পরিবার।” তিনি বলেন, “২০১৪ সালের আগে কংগ্রেস এখানে লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে। এখন এখানে বিজেপি সরকার। আর কোনও দুর্নীতি নেই। আমরা যে টাকা গরিবদের অধিকারের জন্য বাঁচিয়েছি, সেটা এখন রেশনের মাধ্যমে দিচ্ছি। এটাই সব থেকে বড় পার্থক্য দুর্নীতিবাজ কংগ্রেস সরকার ও বিজেপি সরকারের মধ্যে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যেখানেই কংগ্রেস, সেখানেই পরিবারবাদ। পরিবারের ওপরে কিছু নেই। রাস্তা-গলি, সরকারি প্রকল্প থেকে সরকারি অফিস, সব কিছুর নাম হয় একটি পরিবারের নামে।”

    আরও পড়ুুন: ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’ সহ বেআইনি ২২ অ্যাপকে নিষিদ্ধ করল কেন্দ্র, জানুন কারণ

    মধ্যপ্রদেশে যে ফের বিজেপি ক্ষমতায় আসছে, এদিন সে ব্যাপারেও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিজেপি আবার এখানে যে ক্ষমতায় আসবে, তার একটা শক্তিশালী সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। নির্বাচনের ফল এখন পরিষ্কার।” মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের প্রসঙ্গটিও তাঁর বক্তৃতায় টেনে এনেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দু’জন বড় কংগ্রেসের নেতা মারামারি করছেন কার ছেলের হাতে পার্টির ক্ষমতা থাকবে মধ্যপ্রদেশে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • ICC World Cup 2023: বিরাটকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর! জানেন কী কী রেকর্ড করলেন কোহলি?

    ICC World Cup 2023: বিরাটকে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর! জানেন কী কী রেকর্ড করলেন কোহলি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা মহাম্যাচে প্রচারের পুরো আলো শুষে নিয়েছিলেন কোহলি। ১২১ বলে ১০১ রানের অপরাজিত ইনিংস উপহার দিয়ে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করলেন বিরাট। ইডেন বরাবরই তাঁর প্রিয়। এখানেই তো একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম শতরানটি করেছিলেন কিং কোহলি। এদিনও নিরাশ করলেন না। কোটি কোটি ভক্তের অফুরান ভালবাসা ও শুভেচ্ছায় প্লাবিত হলেন গত চব্বিশ ঘণ্টা। তাঁর ইনিংসের কথা উল্লেখ করে বিরাটকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও।

    বিরাট-বন্দনায় অনুষ্কা

    গ্যালারিতে থাকলে নির্ঘাত লাফিয়ে উঠতেন অনুষ্কা শর্মা। এটা যে শুধু বিরাটের দিন। কিন্তু মাঠে থাকতে পারেননি। তবে সবসময় ছিলেন বিরাটের সঙ্গেই তাই শতরানের পর সোশ্যাল সাইটে শুভেচ্ছা জানাতে জেরি করলেন না অনুষ্কা।  লিখলেন, ‘অভিনন্দন! তুমি নিজেই নিজেকে উপহার দিলে শতরান’। কোহলির বোন ভাবনাও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। অভিনন্দন জানিয়েছেন পিভি সিন্ধু, রণবীর সিং। এদিন রাতে ম্যাচ শেষের পর বিরাচের জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ কেক কাটেন দলের সতীর্থরা। টিম ইন্ডিয়ার মহাতারকার হাতে সোনার ব্যাট তুলে দেন সিএবি সভাপতি স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়। 

    বিরাট-রেকর্ড

    বিশ্বকাপে ইডেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে শতরান করেছেন বিরাট কোহলি। ছুঁয়েছেন সচিন তেন্ডুলকরকে। তা-ও অনেক কম ইনিংসে। ৪৯টি শতরান করতে সচিন নিয়েছিলেন ৪৫২টি ইনিংস। বিরাট ২৭৭টি ইনিংসে সেই রেকর্ড ছুঁয়েছেন। আর একটি শতরান করলেই সচিনকে টপকে একক ভাবে শীর্ষে পৌঁছে যাবেন বিরাট। ইডেনে ৫০ রান করার সঙ্গেই ১১৯ বার এই কীর্তি করেছেন তিনি। ছাপিয়ে গিয়েছেন কুমার সঙ্গকারাকে। বিরাটের আগে রয়েছেন সচিন। এক দিনের ক্রিকেটে ১৪৫ বার ৫০ রানের বেশি করেছেন তিনি। ভারতীয় ক্রিকেটার হিসাবে দেশের মাটিতে দ্বিতীয় সর্বাধিক রান হয়েছে কোহলির। ইডেনে ৬০০০ রান পার করেছেন তিনি। কোহলির আগে শুধু রয়েছেন সচিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: দোরগোড়ায় নির্বাচন, বামলেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিয়ে দিগম্বর সন্ত দর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: দোরগোড়ায় নির্বাচন, বামলেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিয়ে দিগম্বর সন্ত দর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার প্রথম দফার নির্বাচন ছত্তিশগড় বিধানসভার। সেই উপলক্ষে রবিবার সে রাজ্যে প্রচারে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন প্রথমে ছত্তিশগড়ের রাজনন্দনগাঁও জেলার মা বামলেশ্বরী মন্দিরে পুজো দেন প্রধানমন্ত্রী। করেন প্রার্থনাও।

    মা বামলেশ্বরী মন্দির

    ছত্তিশগড়ের রাজনন্দনগাঁও জেলার এই মন্দিরটি জেলার অন্যতম দ্রষ্টব্য স্থান। ১৬০০ ফুট উচ্চতায় রয়েছে মায়ের মন্দির। যাঁরা ট্রেকিং পছন্দ করেন, তাঁরাও এখানে আসেন এক ঢিলে দুই পাখি মারতে। এদিন ভোরে মহারাষ্ট্রের গোন্ডিয়া বিমানবন্দরে পৌঁছে সেখান থেকে হেলিকপ্টারে ডোঙ্গারগড়ে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে গিয়ে পুজো দেন বামলেশ্বরী মন্দিরে।

    প্রথম দফার নির্বাচন

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসে দেশের যে ক’টি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা, তার মধ্যে একটি হল ছত্তিশগড়। এখানে প্রথম দফার নির্বাচন হওয়ার কথা ৭ নভেম্বর। এই আসনগুলির মধ্যে ১২টিই মাওবাদী উপদ্রুত এলাকায়। বাকি ৭০টি আসনে নির্বাচন হবে ১৭ নভেম্বর। নির্বাচন যখন দোরগোড়ায়, তার আগে শনিবার মাওবাদীদের হাতে খুন হন এক বিজেপি নেতা। এমতাবস্থায় এদিন প্রধানমন্ত্রী গেলেন দেব-দর্শনে।

    মায়ের মন্দির দর্শন শেষে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) যান দিগম্বর সন্ত দর্শনে। জৈনদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থান ডোঙ্গারগড়ে যান তিনি। সেখানে দেখা করেন জৈন গুরু আচার্য শ্রী ১০৮ বিদ্যাসাগর মহারাজের সঙ্গে। পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করেন বর্ষীয়ান এই সাধুকে। মহারাজকে প্রণামের সেই ছবি পোস্টও করেন এক্স হ্যান্ডেলে।

    প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “ছত্তিশগড়ের ডোঙ্গারগড়ে চন্দ্রগিরি জৈন মন্দিরে আচার্য শ্রী ১০৮ বিদ্যাসাগর জি মহারাজ জির আশীর্বাদ পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করছি।” পুণ্য দর্শন সেরে প্রধানমন্ত্রী চলে যান এ রাজ্যেরই এক জনসভায় যোগ দিতে। প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে ক্ষমতায় আসে কংগ্রেস। সোনিয়ার দলকে ছুড়ে ফেলে রাজ্যের কুর্সি দখল করতে চায় বিজেপি (PM Modi)।

    আরও পড়ুুন: “১৯ নভেম্বর এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে চড়বেন না”, হুমকি খালিস্তানপন্থী জঙ্গি পান্নুনের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: “মহাদেবের নামেও লুট করতে ছাড়ছে না কংগ্রেস”, ছত্তিশগড়ে তোপ মোদির

    PM Modi: “মহাদেবের নামেও লুট করতে ছাড়ছে না কংগ্রেস”, ছত্তিশগড়ে তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’কাণ্ডে কংগ্রেসকে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শনিবার ছত্তিশড়ের দুর্গে আয়োজিত এক জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি নিশানা করেন সোনিয়া গান্ধীর দলকে।

    প্রধানমন্ত্রীর তোপ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই রাজ্যের কংগ্রেস সরকার আপনাদের লুট করার কোনও সুযোগই ছাড়ছে না। এমনকি মহাদেবের (অনলাইনে বেটিং জুয়া চালানোর অ্যাপ ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপ’) নামেও লুট করতে ছাড়ছে না তারা। যাঁরা ছত্তিশগড়কে লুট করেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রতি পয়সার হিসেব তাঁদের কাছ থেকে বুঝে নেওয়া হবে।” তিনি জানান, বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় এলে এই ধরনের দুর্নীতির উপযুক্ত তদন্ত হবে এবং অপরাধীদের জেলে পাঠানো হবে।

    প্রচুর পরিমাণ নগদ টাকা উদ্ধার

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ঠিক দু’ দিন আগে রায়পুরে একটা কড়া পদক্ষেপ (ইডির তল্লাশি) করা হয়েছিল। সেখানে প্রচুর পরিমাণ নগদ টাকা উদ্ধার হয়েছিল। লোকজন বলছেন, ওই টাকা বেটিং চক্রে যারা জড়িত, তাদের। তারা এই টাকা সংগ্রহ করেছে ছত্তিশগড়ের গরিব ও তরুণদের টাকা লুঠ করে। কংগ্রেসের নেতারা ওই টাকা দিয়ে ঘর ভর্তি করছেন।”

    প্রসঙ্গত, অনলাইনে বেআইনি জুয়া চালানোর অভিযোগ ওঠে ‘মহাদেব বেটিং অ্যাপে’র বিরুদ্ধে। ওই ঘটনায় সম্প্রতি ছত্তিশগড়ের ভিলাই থেকে ইডি গ্রেফতার করে অসীম দাস নামে একজনকে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, কংগ্রেসের নির্বাচনী খরচ জোগাতে ওই ব্যক্তিকে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি থেকে পাঠিয়েছিলেন মহাদেব অ্যাপের কর্তারা। ইডির আরও দাবি, ‘বঘেল’ নামে এক রাজনীতিককে দেওয়ার জন্য ৫.৩৯ কোটি টাকা নিয়ে এসেছিল অসীম।

    আরও পড়ুুন: “আরও পাঁচ বছর ৮০ কোটিরও বেশি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন”, প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রীর

    বিজেপি নেতা অমিত মালব্যের দাবি, মুখ্যমন্ত্রী বাঘেলের জন্য ওই টাকা পাঠানো হয়েছিল। এখনও পর্যন্ত ‘মহাদেব অ্যাপে’র মালিকরা বাঘেলকে ৫০৮ কোটি টাকা দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিয়ে কংগ্রেস তার কোষাগার ভরছে। ছত্তিশগড়ে বলা হচ্ছে, ‘তিরিশ টাকা কাক্কা, আপকা কাম পাক্কা’।” তিনি জানান, এ রাজ্যের কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ, প্রতিটি কাজের জন্য কমিশন দিতে হয় ৩০ শতাংশ। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “মোদির কাছে দেশের সব চেয়ে বড় জাতি একটাই – দারিদ্র। মোদি তাঁদের সেবক, ভাই, ছেলে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Israel Hamas War: হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ, পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে মোদিকে ফোন সুনকের

    Israel Hamas War: হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ, পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে মোদিকে ফোন সুনকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাসখানেক হতে চলল যুদ্ধ চলছে হামাস ও ইজরায়েলের (Israel Hamas War) মধ্যে। নিত্য ঘটছে প্রাণহানি। পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগে রাষ্ট্রনেতারা। এমতাবস্থায় হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ নিয়ে বার্তালাপ হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের। ৭ অক্টোবর প্রথমে হামাস আঘাত হানে ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলের ওপর। প্রত্যাঘাত করে তেল আভিভ। তার পর থেকে আজও অব্যাহত যুদ্ধ।

    মোদি-সুনক কথা 

    এহেন পরিস্থিতিতে গত কয়েকদিন ধরে সুনক কথা বলছেন বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে। শুক্রবার বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ডাউনিং স্ট্রিটের তরফে জানানো হয়েছে, ইজরায়েলের ওপর যেভাবে হামাস হামলা (Israel Hamas War) চালিয়েছে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে মোদি ও সুনকের মধ্যে। ওই পরিস্থিতির পরিবর্তন হওয়া যে জরুরি, তা নিয়েও হয়েছে আলোচনা। দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনায় এটা স্পষ্ট যে, হামাস কোনওভাবেই প্যালেস্টাইনের প্রতিনিধি নয়। ইজরায়েলের হামালায় গাজা স্ট্রিপে যে বহু নিরীহ মানুষ বিপন্ন হয়ে পড়েছেন, তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। এঁদের যাতে সাহায্য করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। এর পাশাপাশি সুনকের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য নিয়েও কথা বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। কিছু চুক্তির বিষয়েও কথা হয়েছে দুই রাষ্ট্র প্রধানের।

    সন্ত্রাসবাদ নিয়ে উদ্বেগ

    এদিকে, হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগে মোদিও। গত কয়েক দিন ধরে তিনিও পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন ইজরায়েল, জর্ডন , মিশর ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রধানদের সঙ্গে। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর অফিসের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদ, যুদ্ধে সাধারণ মানুষের জীবনহানি এবং নিরাপত্তা পরিস্থিতির ক্রমাবনতি (Israel Hamas War) নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দুই রাষ্ট্রপ্রধানই। তাঁরা দুজনেই আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা, স্থায়িত্ব এবং মানবিক সাহায্যের বিষয়ে সহমত পোষণ করেছেন।

    আরও পড়ুুন: “আরও পাঁচ বছর ৮০ কোটিরও বেশি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন”, প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রীর

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “গতকাল সন্ধেয় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের সঙ্গে কথা হয়েছে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক শক্তিশালী করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়েও মত বিনিময় হয়েছে। সন্ত্রাসবাদের কোনও জায়গা নেই বলেই আমরা সহমত পোষণ করেছি।” তিনি লিখেছেন, “সাধারণ মানুষের মৃত্যু উদ্বেগের। আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা, স্থায়িত্ব এবং মানবিক সাহায্যের বিষয়ে কাজ করা প্রয়োজন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share