Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: জনপ্রিয়তার শীর্ষে মোদি! পিছনে ফেললেন কোন কোন বড় নেতাদের?

    PM Modi: জনপ্রিয়তার শীর্ষে মোদি! পিছনে ফেললেন কোন কোন বড় নেতাদের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের জনপ্রিয় রাষ্ট্রনেতার শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মার্কিন সংস্থা ‘মর্নিং কনসাল্ট’-এর একটি সমীক্ষা অনুসারে জনপ্রিয়তার নিরিখে ৭৬ % মানুষের সমর্থন রয়েছে মোদির ঝুলিতে। বিশ্বের তাবড়-তাবড় রাষ্ট্রনেতাদের পিছনে ফেলে জনপ্রিয়তার নিরিখে শীর্ষস্থান পেলেন তিনি। তাঁর ধারে-কাছে নেই জো বাইডেন, ঋষি সুনকের মতো বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় রাষ্ট্রনেতারা। এটা দেশবাসীর জীবনযাত্রার মান উন্নীত করার নিঃস্বার্থ প্রচেষ্টা ও তাঁর প্রতি জনগণের আস্থার বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি বলে ট্যুইট করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    প্রধানমন্ত্রী মোদিকে সমর্থন

    গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল রেটিং ট্র্যাকার-এর রিপোর্ট অনুসারে, বিশ্বের সর্বাধিক জনপ্রিয় নেতা হিসাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে সমর্থন জানিয়েছেন ৭৬ শতাংশ মানুষ। তাঁর বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ১৮ শতাংশ মানুষ। আর ৬ শতাংশ মানুষ কোনও মতামত জানাননি। জনপ্রিয় নেতা হিসাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পরে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছেন যথাক্রমে সুইজারল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলাইন বারসেট এবং মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাডর। তাঁদের প্রাপ্ত ভোট যথাক্রমে ৬৪ শতাংশ ও ৬১ শতাংশ। 

    আরও পড়ুন: ৫৪০০ কোটি ব্যয়ে নির্মিত ‘যশোভূমি’, রবিবার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, কী এক বৈশিষ্ট্য?

    আর কে কোথায়

    জনপ্রিয়তার নিরিখে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ দ্য সিলভা ৪৯ শতাংশের সমর্থন পেয়ে রয়েছেন চতুর্থ স্থানে। অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবেনিজ রয়েছেন পঞ্চম স্থানে। ৪৮ শতাংশের সমর্থন পেয়েছেন তিনি। ৪২ শতাংশ ভোট পেয়ে ইটালির প্রধানমন্ত্রী রয়েছেন ষষ্ঠ স্থানে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন পেয়েছে ৪০ শতাংশের সমর্থন। তিনি আছেন সপ্তম স্থানে। স্পেনের প্রধানমন্ত্রী রয়েছেন অষ্টম স্থানে। তিনি পেয়েছেন ৩৯ শতাংশের সমর্থন। ৩৮ শতাংশের সমর্থনে আয়াল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী লিও ভারাদকর নবম স্থান পেয়েছেন। দশম স্থানে রয়েছে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। পেয়েছেন ৩৭ শতাংশের সমর্থন। ঋষি সুনকের রেটিং ২৭%, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সমর্থন ২৪ শতাংশ। প্রথম দশে স্থান হয়নি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের। স্থান হয়নি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক এবং ফরাসি রাষ্ট্রপতি ম্যাক্রোঁ-র।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    Lok Sabha Elections 2024: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। এই নির্বাচনে প্রচারের হাতিয়ার হিসেবে সদ্য সমাপ্ত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজনকে প্রচারের হাতিয়ার করতে চাইছে বিজেপি। সম্মেলনের আয়োজক দেশের প্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন বিশ্বনেতারা। সম্মেলনের সফল নেতৃত্ব দেওয়ায় বুধবার প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিয়েছে বিজেপি। সেখানেই জি২০-কে অস্ত্র হিসেবে প্রয়োগ করার প্রস্তাবও গৃহীত হয়েছে বলে একটি সূত্রের খবর। সেই প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে রাজ্যগুলিতে। নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে আমজনতাকে জানাতে হবে, নরেন্দ্র মোদির জমানায় অতীতের তুলনায় ভারত বিশ্ব রাজনীতিতে অনেক বেশি সাফল্য পেয়েছে।

    সুকান্ত মজুমদারের বক্তব্য

    বিজেপি নেতৃত্ব অবশ্য জি২০-কে যে প্রচারে তুলে ধরার প্রস্তাব (Lok Sabha Elections 2024) গৃহীত হয়েছে, তা স্বীকার করছেন না। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “এটা নিয়ে প্রচারের প্রয়োজন নেই। গোটা দেশ দেখেছে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতারা কীভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা দেখিয়েছেন। ভারত যে বিশ্বের দরবারে গুরুত্ব পাচ্ছে, এটা তো অস্বীকার করার কোনও জায়গা নেই। যাঁরা এসেছিলেন, সকলেই মোদিজির নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন। আর এই গর্ব তো শুধু বিজেপির নয়, গোটা দেশের।”

    কী বললেন দিলীপ ঘোষ?

    বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “সেই ছোটবেলা থেকে আমরা বলে এসেছি ভারত আবার জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসন লবে। অতুলপ্রসাদ সেনের সেই বাণী যে এতদিন পরে সফল হয়েছে, তারই প্রমাণ দেখা গিয়েছে জি২০ সম্মেলনে। শুধু সরকারের কর্মসূচি না রেখে, রাজনীতিতে আটকে না রেখে মোদিজি যেভাবে এই সম্মেলনকে গোটা দেশে ছড়িয়ে দিয়েছেন, মানুষের সম্মেলন করে দিয়েছেন, দেশ তো তা মনে রাখবেই। ভারত যে বিশ্বগুরু, তা এবার নতুন করে প্রতিষ্ঠিত। আমাদের বলার দরকার নেই, বাকিরাই সেটা বলবে।” বিজেপি সূত্রে খবর, দলের লক্ষ্য হল, যাঁরা জি২০ সম্মেলন সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন, তাঁদের কাছেও এই বার্তা পৌঁছে দিতে হবে যে গোটা বিশ্বে বড় (Lok Sabha Elections 2024) জায়গা পেয়েছে ভারত। মোদিকে সকলে মেনে নিয়েছেন ‘বিশ্বনেতা’ হিসেবে।

    আরও পড়ুুন: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

    এদিকে, নির্ধারিত সময়ের মাসখানেক আগেই হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা ২০২৪ সালের এপ্রিলে। জানা গিয়েছে, মার্চ মাসেই শুরু হয়ে যেতে পারে লোকসভা নির্বাচন-পর্ব। শেষ হয়ে যাবে এপ্রিলের প্রথম দিকেই। এপ্রিলের চাঁদিফাটা রোদ্দুর থেকে ভোটকর্মী ও ভোটারদের স্বস্তি দিতেই নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024) এগিয়ে আসতে পারে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে উপস্থিত থাকতে হুইপ জারি বিজেপির

    BJP: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে উপস্থিত থাকতে হুইপ জারি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে যাতে দলীয় সাংসদরা উপস্থিত থাকেন তাই হুইপ জারি করল বিজেপি (BJP)। সব মিলিয়ে তিন লাইন লেখা। তাতে বলা হয়েছে, ‘লোকসভার সব বিজেপি সদস্যকে জানানো হচ্ছে যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা ও সেগুলি সংসদে পাশ করানোর জন্য ১৮ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর বিশেষ অধিবেশন বসছে। আপনাদের অনুরোধ করা হচ্ছে যে, এই পাঁচ দিনই আপনারা ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে লোকসভায় উপস্থিত থাকবেন এবং সরকারের অবস্থান  সমর্থন করবেন।’

    বিশেষ অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা

    প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবারই জানানো হয়েছে বিশেষ অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা। নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল ছাড়াও (BJP) আরও যে তিনটি বিল পেশ করা হবে সেগুলি হল, অ্যাডভোকেটস (সংশোধনী) বিল, ২০২৩, দ্য প্রেস অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন অফ পিরিওডিক্যালস বিল, ২০২৩ এবং পোস্ট অফিস বিল, ২০২৩। অধিবেশনের প্রথম দিন লোকসভায় ৭৫ বছরের সংসদীয় যাত্রার বিষয়ে আলোচনা হবে।

    সংবিধান সভা থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত সংসদের সাফল্য, অভিজ্ঞতা, স্মৃতি ও শিক্ষা নিয়ে আলোচনা হবে। অধিবেশনের আগের দিন সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। সেখানেও এই অ্যাজেন্ডা নিয়ে হবে আলোচনা।

    সংসদের বিশেষ অধিবেশন

    সেপ্টেম্বরের ১৮ তারিখে বসছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। পাঁচ দিনের এই অধিবেশন চলবে ২২ তারিখ পর্যন্ত। অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা প্রকাশ করা হয়নি বলে দিন কয়েক আগে ইন্ডি জোটের (INDIA) তরফে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছিলেন কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধী। তার জবাবে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছিল, ঠিক সময়েই জানানো হবে অ্যাজেন্ডা। শেষমেশ বুধবার কেন্দ্রের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়েছে লোকসভা ও রাজ্যসভায় দু’টি করে গুরুত্বপূর্ণ বিল (BJP) পেশ করা হবে। এর মধ্যে অন্যতম হল প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল।

    আরও পড়ুুন: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

       

     

  • PM Modi: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

    PM Modi: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সনাতন ধর্মের ওপর খোলাখুলি আক্রমণ করছে বিরোধীরা। এই সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায় ওরা।” বৃহস্পতিবার এই ভাষায়ই বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডি’কে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ভোটমুখী মধ্যপ্রদেশের সাগর জেলার বিনার এক জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, “বিরোধী জোট সনাতন ধর্মকে ধ্বংস করতে চাইছে। এই জোট সনাতন ধর্মের জন্য বিপজ্জনক। স্বামী বিবেকানন্দ, লোকমান্য তিলকরা যে ধর্ম থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েছিলেন, এবার সেই ধর্মকে মুছে ফেলতে চান ইন্ডি জোটের সদস্যরা।”

    “ওরা দেশের বিভাজন চায়”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিরোধী জোট এ ব্যাপারে প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। ভারতের সংস্কৃতি, ঐতিহ্যকে ওরা শেষ করতে চায়। ওরা দেশের বিভাজন চায়।” তিনি (PM Modi) বলেন, “সম্প্রতি ওরা মুম্বইয়ে বৈঠক করেছে। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক কৌশল ও অহঙ্কারী জোট কীভাবে চালানো হবে, তা নিয়ে আলোচনা করেছে। গোপন অ্যাজেন্ডা নিয়েও তাঁদের সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেই কৌশল হল ভারতের সংস্কৃতিকে আক্রমণ করা। তাঁরা ভারতীয়দের বিশ্বাসকে শেষ করে দিতে চায়। যে বিশ্বাস ভারতে হাজার হাজার বছর ধরে একতা দিয়েছে।”

    “সনাতন-বিরোধীদের সম্পর্কে সচেতন হতে হবে”

    সনাতন ধর্মকে যাঁরা মুছে ফেলতে চাইছেন, তাঁদের এই মনোভাব যাতে না থাকে, তার ব্যবস্থা করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সনাতন ধর্মাবলম্বী-বিরোধীদের সম্পর্কে জনগণকে সতর্কও করে দেন প্রধানমন্ত্রী। সম্প্রতি সনাতন ধর্মকে ‘কুষ্ঠ ও এইচআইভির মতো রোগ, যা সামাজিক ব্যাধি হিসেবেও পরিচিত’ বলে উল্লেখ করেছিলেন ডিএমকে নেতা এ রাজা। তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের ছেলে ডিএমকে নেতা উদয়নিধি স্ট্যালিনও সনাতন ধর্মকে নির্মূল করার ডাক দিয়েছিলেন।

    তিনি বলেছিলেন, “কিছু জিনিসের প্রতিবাদ করা যায় না। সেগুলির অবলুপ্তি ঘটানো দরকার। আমরা ডেঙ্গি, মশা, ম্যালেরিয়া কিংবা করোনার বিরোধিতা করি না। আমরা সেটি নির্মূল করি। ঠিক সেভাবেই আমাদের সনাতন ধর্মকে অবলুপ্ত করতে হবে। সনাতন শব্দটা এসেছে সংস্কৃত থেকে। এটা সামাজিক ন্যায় ও সাম্যের বিরুদ্ধে।” ডিএমকে ইন্ডি-জোটের সদস্য। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই ইন্ডি-জোটকে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    আরও পড়ুুন: “এটা চোরেদের জোট”, ‘ইন্ডিয়া’-কে ফের নিশানা শুভেন্দুর

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: প্রসঙ্গ ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, এবার মোদি-স্তুতি শোনা গেল পুতিনের গলায়ও

    PM Modi: প্রসঙ্গ ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, এবার মোদি-স্তুতি শোনা গেল পুতিনের গলায়ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়াদিল্লিতে হয়ে গেল জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। আয়োজক প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভূয়সী প্রশংসা করেছেন উপস্থিত রাষ্ট্রপ্রধানরা। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ছিলেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী। 

    প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট

    তা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, “মেক ইন ইন্ডিয়ার প্রচার করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। একদম সঠিক কাজ করছেন তিনি। দেশে তৈরি গাড়ি ব্যবহার করা উচিত। প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ইতিমধ্যেই উদাহরণ তৈরি করেছে ভারত।” মঙ্গলবার দেশের বন্দর শহর ভ্লাদিভসতকে ইস্টার্ন ইকনোমিক ফোরামে যোগ দিয়েছিলেন পুতিন। সেখানেই তাঁর মুখে শোনা গেল মোদি-স্তুতি।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’

    দেশীয় পণ্যের ব্যবহারের পক্ষে সওয়াল করে পুতিন বলেন, “আগে আমাদের কাছে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি গাড়ি ছিল না, এখন আমাদের কাছে রয়েছে। এটা সত্যি যে মার্সিডিজ বা অডি গাড়ির তুলনায় আমাদের তৈরি গাড়িগুলি অনেক শোভনীয় দেখতে। নয়ের দশকে আমরা অনেক গাড়ি কিনেছিলাম, কিন্তু এটা ইস্যু নয়। আমাদের বন্ধুদের দেখে শেখা উচিত। যেমন ভারত। ওরা দেশীয় প্রযুক্তিতে গাড়ি তৈরি ও তা ব্যবহারের ওপর নজর দিয়েছে। আমার মনে হয়, মেক ইন ইন্ডিয়ার প্রচার করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) একদম সঠিক কাজ করছেন। উনি একদম ঠিক।”

    আরও পড়ুুন: লুকিয়ে একা পর্ন ছবি দেখা কি দণ্ডনীয় অপরাধ? যুগান্তকারী মন্তব্য কেরল হাইকোর্টের

    তিনি বলেন, “আমাদের কাছে নিজস্ব তৈরি গাড়ি রয়েছে। আমাদের সেগুলি ব্যবহার করা উচিত। ওই গাড়িতে কোনও সমস্যা নেই। এতে আমাদের অভ্যন্তরীণ বিক্রি বাড়বে। এমন একটা চেইন তৈরি করতে হবে, যাতে কোন শ্রেণির আধিকারিকরা কী ধরনের গাড়ি ব্যবহার করেন, তা জেনে সেই অনুযায়ী গাড়ি তৈরি করা হবে। ইতিমধ্যেই গাড়ি কেনা নিয়ে একাধিক প্রস্তাবনা আনা হয়েছে।” রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমাদের অটোমোবাইল সংস্থা রয়েছে। আর আমাদের সেই গাড়িগুলি ব্যবহার করা উচিত। এই পদক্ষেপের জন্য আমাদের ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশনের সঙ্গে থাকা কোনও নীতির বিরোধিতা বা লঙ্ঘন করতে হবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • All Party Meeting: সংসদের বিশেষ অধিবেশনের আগে সর্বদল বৈঠকের ডাক মোদি সরকারের, কেন জানেন?

    All Party Meeting: সংসদের বিশেষ অধিবেশনের আগে সর্বদল বৈঠকের ডাক মোদি সরকারের, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বিশেষ অধিবেশন শুরু হবে ১৮ সেপ্টেম্বর। পাঁচ দিনের এই অধিবেশন শুরুর আগে সর্বদল বৈঠক (All Party Meeting) ডাকা হল সরকারের তরফে। বৈঠকটি ডেকেছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। এর আগে সর্বদল বৈঠক হয়েছিল সংসদের বাদল অধিবেশনের আগে। এবার হচ্ছে বিশেষ অধিবেশনের আগে। তবে বিশেষ অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা কী, তা জানা যায়নি।

    ‘ইন্ডি’ জোটের তরফে চিঠি প্রধানমন্ত্রীকে

    অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা বিরোধীদের জানানো হয়নি দাবি করে ‘ইন্ডি’-জোটের তরফে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছিলেন কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী। পাল্টা চিঠিতে জোশী জানিয়েছিলেন, অধিবেশনের আগে কখনওই অ্যাজেন্ডা প্রকাশ করা হয় না। অধিবেশন শুরুর আগে বিরোধীদের সঙ্গে আলোচনা করে অ্যাজেন্ডা ঠিক করা হয়। কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী বলেন, “বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে বলেই আমরা সংসদের বিশেষ অধিবেশন ডেকেছি। শীঘ্রই এর অ্যাজেন্ডা প্রকাশ করা হবে। হাতে পর্যাপ্ত সময় আছে। উপযুক্ত সময়ে অ্যাজেন্ডা প্রকাশ করা হবে।”

    নয়া সংসদ ভবনে গৃহপ্রবেশ!

    সংসদের এই বিশেষ অধিবেশন বসবে পুরনো সংসদ ভবনে। তবে নয়া ভবনে গৃহপ্রবেশ ঘটতে পারে পরের দিনই। কারণ, ওই দিন গণেশ চতুর্থী। তিথি, নক্ষত্রও ভাল রয়েছে। তাই এই দিন অধিবেশন বসতে পারে নয়া সংসদ ভবনে। তবে এ ব্যাপারে সরকারের তরফে কিছু জানানো হয়নি। সর্বদল বৈঠকে এই বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হতে পারে। বিশেষ অধিবেশনের (All Party Meeting) অ্যাজেন্ডা জানা না গেলেও, বিরোধীদের একাংশের মতে, এই অধিবেশনে ‘অভিন্ন দেওয়ানি বিধি’ প্রণয়ন ও সংবিধান সংশোধন করে ‘ইন্ডিয়া’র বদলে ‘ভারত’ করার চেষ্টা করতে পারে সরকার।

    আরও পড়ুুন: লুকিয়ে একা পর্ন ছবি দেখা কি দণ্ডনীয় অপরাধ? যুগান্তকারী মন্তব্য কেরল হাইকোর্টের

    ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ সংক্রান্ত কমিটির সুপারিশটিও প্রকাশ্যে আসতে পারে এই অধিবেশনে। বিরোধীদের একাংশের মতে, কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা রদ, রামমন্দির নির্মাণ, অভিন্ন দেওয়ানি বিধির মতো ইস্যুগুলিকে লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের হাতিয়ার করতে পারে নরেন্দ্র মোদি সরকার। সেই কারণেই ডাক দেওয়া হয়েছে বিশেষ অধিবেশনের। এর সঙ্গে সংসদের নয়া ভবনে বিশেষ অধিবেশন বসিয়ে বিরোধীদের মাতও দিতে পারে (All Party Meeting) নরেন্দ্র মোদির সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সৌদির যুবরাজের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    PM Modi: সৌদির যুবরাজের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে এসেছিলেন সৌদি আরবের যুবরাজ মহম্মদ বিন সলমন। মঙ্গলবার তাঁর সঙ্গে বাণিজ্য, নিরাপত্তা ও জ্বালানি ক্ষেত্রে সহযোগিতা নিয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২০১৯ সালে তৈরি হওয়া ভারত-সৌদি আরব কৌশলগত অংশীদারি পরিষদের বৈঠকও হয়েছে দিল্লিতে।

    রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় স্বাগত যুবরাজকে

    এদিনের বৈঠকে ভারত ও সৌদি দুই দেশই পশ্চিম উপকূলবর্তী তেল উত্তোলনের ৫০০ কোটি ডলারের প্রকল্পকে বাস্তবায়িত করার রূপরেখা নিয়ে কথা বলেছে। জ্বালানি, সেমিকন্ডাক্টর, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে যৌথ উৎপাদন, মহাকাশ গবেষণায় সহযোগিতা বাড়ানো নিয়েও কথা হয়েছে দুই দেশের। রবিবারই নয়াদিল্লিতে শেষ হয়েছে দু’ দিনের জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেই উপলক্ষে দেশে এসেছেন সৌদির যুবরাজ। সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় স্বাগত জানানো হয় তাঁকে।  

    ঐতিহাসিক অর্থনৈতিক করিডর শুরুর সিদ্ধান্ত 

    প্রসঙ্গত, ব্রিটেন, চিন এবং ফ্রান্সের পর ভারতই চতুর্থ দেশ যার সঙ্গে কৌশলগত পরিষদ গঠন করল সৌদি আরব। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির মধ্যে সহযোগিতা গোটা অঞ্চলের শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য খুবই জরুরি। আজকের আলোচনায় সহযোগিতার ক্ষেত্র চিহ্নিত করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “আমরা গতকালই ঐতিহাসিক অর্থনৈতিক করিডর শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই করিডর অর্থনৈতিক বৃদ্ধি এবং এশিয়া, পশ্চিম এশিয়া এবং ইউরোপের মধ্যে ডিজিটাল সংযোগ বাড়াবে। ভারত ও সৌদির বাণিজ্য সম্পর্ক দুই দেশকেই নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেবে বলেও আমরা আত্মবিশ্বাসী। গ্রিড সংযোগ, পুনর্নবীকরণ যোগ্য শক্তি, খাদ্য নিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয়ে আমাদের সহযোগিতার অপরিসীম সুযোগ রয়েছে। এই দুই দেশ মিলে ঐতিহাসিকভাবে অর্থনৈতিক করিডরের সূচনা করেছি।” 

    আরও পড়ুুন: ‘‘টাকা সরানোর ট্রানজিট পয়েন্ট দুবাই’’! মমতার বিদেশ সফর নিয়ে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    সৌদির যুবরাজ বলেন, “আমরা কঠোর পরিশ্রম করে ভারত-মধ্যপ্রাচ্য-ইউরোপের মধ্যের এই অর্থনৈতিক করিডরকে বাস্তবে পরিণত করব। আমরা ভবিষ্যতের সুযোগের লক্ষ্যে এখন কাজ করছি।” এদিনের বৈঠকে ভারত (PM Modi) ও সৌদি একটি জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠনে সম্মত হয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে ভারতে ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন সৌদির যুবরাজ। সেই বিনিয়োগকে সঠিক দিশা দেখাতেই গঠিত হয়েছে জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: দিল্লিতে বৈঠকে বসছে ‘ইন্ডি’ জোট, পাল্টা আয়োজন বিজেপিরও, থাকছেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং

    BJP: দিল্লিতে বৈঠকে বসছে ‘ইন্ডি’ জোট, পাল্টা আয়োজন বিজেপিরও, থাকছেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বৈঠকে বসছে ‘ইন্ডি’ জোটের সমন্বয় কমিটি। ১৩ সেপ্টেম্বর খোদ নয়া দিল্লিতে হবে বৈঠক। লোকসভা নির্বাচনের রণকৌশল স্থির করা এবং আসন রফা নিয়েই মূলত আলোচনা হবে ওই বৈঠকে। ‘ইন্ডি’ জোটের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলতে ওই দিনই বৈঠকে বসার কথা ঘোষণা করেছে বিজেপিও (BJP)। এদিন বৈঠকে বসবেন পদ্মশিবিরের কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির সদস্যরা। চলতি বছর বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে পাঁচ রাজ্যে। এই বিধানসভা নির্বাচনের পাশাপাশি লোকসভা নির্বাচন নিয়েও হবে আলোচনা। বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং।

    পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন

    এ বছরই পুজোর পরে রয়েছে মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, তেলঙ্গনা, ছত্তিশগড় ও মিজোরাম বিধানসভার নির্বাচন। লোকসভা নির্বাচনের আগে যা বিজেপির (BJP) কাছে অগ্নিপরীক্ষা-স্বরূপ। সম্প্রতি বিভিন্ন রাজ্যের ৭ বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হয়েছে। এর মধ্যে তিনটি কেন্দ্রে জয়ী হয়েছে গেরুয়া শিবির। তাই পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনেও ইন্ডি জোটকে ঘায়েল করতে মরিয়া বিজেপি নেতৃত্ব। সেই কারণেই বৈঠকে বসছেন পদ্ম নেতৃত্ব।

    লোকসভা নির্বাচনের রণকৌশল নিয়েও আলোচনা

    বিজেপির এই বৈঠকে মিজোরাম সহ পাঁচ রাজ্যে সংগঠনের কী অবস্থা, ‘ইন্ডি’ জোটকে পরাস্ত করতে প্রয়োগ করা হবে কোন হাতিয়ার, লোকসভা নির্বাচনের রণকৌশল কী হবে, এসব নিয়েই মূলত হবে আলোচনা। যে পাঁচটি রাজ্যে এবছরই বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা, সেখানে প্রার্থী বাছাই নিয়েও আলোচনা হবে। এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা সহ গেরুয়া শিবিরের শীর্ষ নেতারা।

    আরও পড়ুুন: ‘কনভয়ের গতিবিধির ওপর নজরদারি করছে রাজ্য’! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএকে পরাস্ত করতে জোট বেঁধেছে পদ্ম-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডি’। ‘ইন্ডি’-র প্রথম বৈঠক হয়েছে বিহারের পাটনায়। দ্বিতীয় দফার বৈঠক হয়েছে বেঙ্গালুরুতে। আরব সাগরের তীরে হয়েছিল তৃতীয় বৈঠক। এবার খাস দেশের রাজধানীর বুকে হতে চলেছে ‘ইন্ডি’-র সমন্বয় কমিটির বৈঠক। তার পরেও লোকসভা নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপিকে (BJP) পরাস্ত করা যাবে না বলেই ইঙ্গিত মিলেছে বিভিন্ন সমীক্ষায়।

    ইন্ডিয়ার বিজেপি-বধের যাবতীয় উদ্যোগ কি তাহলে জলেই যাবে?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • 6G Technology: দেশে আসছে আরও হাই-স্পিড ইন্টারনেট! ৬জি পরিষেবা দিতে মউ স্বাক্ষর ভারত-আমেরিকার

    6G Technology: দেশে আসছে আরও হাই-স্পিড ইন্টারনেট! ৬জি পরিষেবা দিতে মউ স্বাক্ষর ভারত-আমেরিকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতীত ৪জি পরিষেবা। ভারতে মিলছে ৫জি পরিষেবা। অচিরেই দেশে ইতিহাস হয়ে যাবে তাও। ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও মিলবে ৬জি পরিষেবা। দেশবাসীকে হাই-স্পিড ইন্টারনেট পরিষেবা দিতে আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করল ভারত (6G Technology)। শনিবার নয়াদিল্লিতে বসেছিল দু’ দিনের জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের আসর।

    মউ স্বাক্ষর

    তার ঠিক আগের দিন মউ স্বাক্ষর হল নেক্সট জি অ্যালায়েন্স ও ভারত ৬জি অ্যালায়েন্সের মধ্যে। যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ৬জি ওয়্যারলেস প্রযুক্তি চালু ও নির্ভরযোগ্য সাপ্লাই চেইন তৈরির লক্ষ্যে কাজ করা হবে। ভারত ও আমেরিকা উভয় দেশই নির্ভরযোগ্য ও সুরক্ষিত টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরি করার লক্ষ্যে কাজ করছে। দুই দেশই চায়, দ্রুত ৬জি নেটওয়ার্ক (6G Technology) পরিষেবা চালু করতে। সেই লক্ষ্যেই আমরা মিলিতভাবে কাজ করব।  

    গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ

    নেক্সট জি অ্যালায়েন্সের তরফে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন এটিআইএসের প্রেসিডেন্ট তথা সিইও সুজান মিলার ও ভারত ৬জি অ্যালায়েন্সের পক্ষে স্বাক্ষর করেন এনজি সুব্রহ্মণ্যম। তিনি বলেন, “ভারত সমাজকে শক্তিশালী করতে চায়। পরবর্তী প্রজন্মের ৬জি পরিষেবা বিশ্বে জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করবে। সেই লক্ষ্যে নেক্সট জি অ্যালায়েন্সের সঙ্গে এই মউ স্বাক্ষর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ।”

    জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে পার্শ্ববৈঠকে বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বৈঠক শেষে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দুই রাষ্ট্রপ্রধানই আমেরিকায় রিপ অ্যান্ড রিপ্লেস প্রোগ্রামে ভারতীয় কোম্পানিগুলির অংশগ্রহণের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। প্রেসিডেন্ট বাইডেনও আমেরিকায় রিপ অ্যান্ড রিপ্লেস পাইলটে ভারতের সমর্থনকে স্বাগত জানিয়েছেন। ২০২৩ সালের জুনে মার্কিন কোম্পানি ম্যাক্রন, ল্যাম রিসার্চ এবং অ্যালায়েড মেটিরিয়ালস ভারতে লগ্নির বিষয়ে যা বলেছিল, তার অগ্রগতি নিয়েও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন দুই রাষ্ট্রপ্রধানই। বম্বে আইআইটি যে চিকাগো কোয়ান্টাম এক্সচেঞ্জের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছে, তাও (6G Technology) জানানো হয়েছে ওই বিবৃতিতে।

    আরও পড়ুুন: নভেম্বরে জি২০-এর ভার্চুয়াল বৈঠক চান প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: নভেম্বরে জি২০-এর ভার্চুয়াল বৈঠক চান প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: নভেম্বরে জি২০-এর ভার্চুয়াল বৈঠক চান প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়াদিল্লিতে শেষ হয়েছে দু’ দিন ব্যাপী জি২০ (G20) শীর্ষ সম্মেলন। জি২০-এর সদস্য দেশগুলির প্রতিনিধিরা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন আমন্ত্রিত বেশ কয়েকটি দেশের সদস্যরা। গত বছর সেপ্টেম্বরে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি২০-এর ব্যাটন এসেছিল ভারতের হাতে। আগামী জি২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে ব্রাজিল।

    প্রধানমন্ত্রীর ভূয়সী প্রশংসা

    নয়াদিল্লি এই প্রথমবার জি২০ সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছিল। সম্মেলন সফল হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভূয়সী প্রশংসা করেছেন বিশ্বনেতারা। এই সম্মেলনে যেসব প্রস্তাব উত্থাপিত হয়েছে, সে ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা চান প্রধানমন্ত্রী। তাই নভেম্বরে ভার্চুয়াল জি২০ সম্মেলনের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “গত দু’ দিনে আপনারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে আপনাদের মত পোষণ করেছেন, পরামর্শ দিয়েছেন এবং গুচ্ছ প্রস্তাব পেশ করেছেন। আমাদের দায়িত্ব হল এই সব প্রস্তাব এবং পরামর্শ কীভাবে বাস্তবায়িত করা যায় এবং কীভাবে সেগুলিতে গতি সঞ্চার করা যায়, তা দেখা।”

    ভারতের আয়োজনকে ‘মাইলস্টোন’ আখ্যা

    সারা বছর ধরে জি২০-এর সম্মেলন হয়েছে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে। তার প্রশংসা শোনা গিয়েছে বিশ্বনেতাদের গলায়। তাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই ভার্চুয়াল জি২০ সম্মেলনের প্রস্তাবে সায় দিতে পারেন তাঁরা। জি২০ সম্মেলনে প্রেসিডেন্টের পরিবর্তে উপস্থিত ছিলেন রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেন, “সিদ্ধান্তগুলি বাস্তবায়িত হচ্ছে কিনা, তা দেখা দরকার।” ভারতের আয়োজনকে ‘মাইলস্টোন’ আখ্যা দেন তিনি। বলেন, “গ্লোবাল সাউথ থেকে প্রকৃতপক্ষে জি২০ সদস্যদের এক ছাতারতলায় আনতে পেরেছে ভারত।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘লেনিনের সঙ্গে যোগ নেই ভারতের’’, মূর্তি সরানোর সওয়াল সুকান্তর

    অদূর ভবিষ্যতে তামাম বিশ্বে (PM Modi) যে বাজার তৈরি হতে চলেছে, তার ওপরই নির্ভর করবে জি২০-এর ভবিষ্যৎ। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সেই কারণেই এবার ইতালির হাতে নয়, জি২০-এর ব্যাটন তুলে দেওয়া হয়েছে ব্রাজিলের ওপর। তার পরেরবার জি২০ সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্ব পাবে দক্ষিণ আফ্রিকা। জি২০ সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্ব নিয়ে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা ডি সিলভা বলেন, “ঝগড়া-বিবাদের পরিবর্তে আমরা চাই শান্তি ও সহযোগিতা।” অশান্তি যে কাম্য নয়, প্রেস কনফারেন্সে তা জানিয়ে দিয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাঁক্রও। তিনি বলেন, “জি২০ আরও একবার রাশিয়াকে একঘরে করে দিল। আজ, জি২০-এর সদস্য দেশগুলির সিংহভাগই ইউক্রেনে যুদ্ধের জন্য রাশিয়াকে দুষছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বিশ্বজনীন প্রভাব নিয়েও আলোচনা হয়েছে সম্মেলনে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share