Tag: PM Modi

PM Modi

  • Rishi Sunak: অক্ষরধাম মন্দিরে পুজো দিলেন ‘গর্বিত হিন্দু’ ঋষি সুনক, হাঁটু মুড়ে করলেন প্রণামও

    Rishi Sunak: অক্ষরধাম মন্দিরে পুজো দিলেন ‘গর্বিত হিন্দু’ ঋষি সুনক, হাঁটু মুড়ে করলেন প্রণামও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি২০ (G20) শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে দু’ দিনের ভারত সফরে এসেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। রবিবার সম্মেলনের ফাঁকে সুনক সস্ত্রীক চলে যান দিল্লির অক্ষরধাম মন্দিরে। সেখানে স্ত্রী অক্ষতা মূর্তিকে নিয়ে পুজোও দেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। আরতি শেষ করে হাঁটু মুড়ে প্রণামও করেন সুনক। প্রসঙ্গত, সম্মেলনে যোগ দিতে এসে সুনক জানিয়েছিলেন ভারতের কিছু মন্দিরে যাওয়ার সময় তিনি বের করতে পারবেন।

    অক্ষরধাম মন্দিরে সুনক

    সেই মতোই তিনি গেলেন অক্ষরধাম মন্দিরে। সরকারি সফরে এই প্রথম সুনক এলেন ভারতে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সফর উপলক্ষে মন্দিরে ব্যবস্থা করা হয়েছিল কড়া নিরাপত্তার। এদিন সাদা শার্টের সঙ্গে সুনক পরেছিলেন ট্রাউজার্স। সুনকের স্ত্রী, বিশিষ্ট শিল্পপতি নায়ারণ মূর্তির কন্যা অক্ষতা পরেছিলেন কুর্তা ও পালাজো। সকাল সকাল মন্দিরে পৌঁছে যান তাঁরা। মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে স্বাগত জানানো হয় তাঁদের। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সুনককে (Rishi Sunak) স্বাগত জানান মন্দিরের স্বামীজিরা। তাঁদের মধ্যে ছিলেন মন্দিরের প্রবীণ নেতাও।

    পুজো দিলেন মন্দিরে 

    এদিন স্বামীনারায়ণ অক্ষরধাম মন্দির ঘুরে দেখেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। একশো একর জায়গাজুড়ে রয়েছে মন্দির ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। প্রাচীন ভারতের নানা স্থাপত্যের নিদর্শনও রয়েছে এই মন্দির চত্বরে। আবহমানকাল ধরে আধ্যাত্মিকতায় বিশ্বাস, ত্যাগ এবং ঐক্যের যে মূল সুর বিদ্যমান হিন্দু ধর্মে, তাও তুলে ধরা হয়েছে মন্দির চত্বরে। পরে মন্দিরের গর্ভগৃহে ঢুকে শ্রদ্ধা জানান সস্ত্রীক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। প্রশংসা করেন ভারতীয় শিল্পকর্ম ও স্থাপত্যের।

    আরও পড়ুুন: মোদির সঙ্গে সেলফি তুললেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী, ‘জি২০ সম্মেলন সফল’, জানালেন আলবানিজ

    নয়াদিল্লির সম্মেলন উপলক্ষে দিল্লিতে পা দিয়েই সুনক জানিয়েছিলেন, তিনি গর্বিত হিন্দু। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি তাঁর অপরিসীম শ্রদ্ধাও রয়েছে। অক্ষরধাম মন্দির দর্শন শেষে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চলে যান রাজঘাটে, গান্ধী স্মারকে শ্রদ্ধা জানাতে। সেখানে গিয়েছিলেন জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে আগত অন্য রাষ্ট্রপ্রধানরাও। শনিবার সম্মেলনের ফাঁকে পার্শ্ববৈঠকে বসেছিলেন মোদি ও সুনক (Rishi Sunak)। সেখানে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ কীভাবে বাড়ানো যায় মূলত তা নিয়েই হয়েছে আলোচনা। এর আগে মে মাসে জাপানের হিরোশিমায় মুখোমুখি হয়েছিলেন মোদি এবং সুনক। জি৭ বৈঠকের ফাঁকে ভারত-ব্রিটেন মুক্ত বাণিজ্য নিয়ে কথা হয়েছিল এই দুই রাষ্ট্রপ্রধানের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • G20 Summit: মোদির সঙ্গে সেলফি তুললেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী, ‘জি২০ সম্মেলন সফল’, জানালেন আলবানিজ

    G20 Summit: মোদির সঙ্গে সেলফি তুললেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী, ‘জি২০ সম্মেলন সফল’, জানালেন আলবানিজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মে মাসেই অস্ট্রেলিয়া সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানকার আতিথেয়তায় মুগ্ধতাও প্রকাশ করেছিলেন তিনি। ভারত-অস্ট্রেলিয়ার বন্ধুত্ব মজবুত হল বলে জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘সম্মেলন সফল’

    শনিবার নয়াদিল্লিতে আয়োজিত দু’ দিনের জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit) যোগ দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজ। মোদিতে মুগ্ধ অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তুলেছেন সেলফিও। ভারতের সম্মেলন আয়োজন যে সফল, তাও জানিয়েছেন তিনি। আলবানিজ জানান, নয়াদিল্লি সম্মেলনে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের দ্বিপাক্ষিক আলোচনাও হয়েছে। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি জানিয়েছেন, অস্ট্রেলিয়া এবং ভারতের মধ্যে কমপ্রিহেনসিভ ইকনমিক কো-অপারেশন এগ্রিমেন্ট নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit) যোগ দিতে শুক্রবারই ভারতে পা রেখেছেন আলবানিজ।

    ‘অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে লাভজনক’

    মে মাসে যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী অস্ট্রেলিয়া সফরে গিয়েছিলেন, তখনই আলবানিজ বলেছিলেন, “আমাদের মধ্যের এই সম্পর্ককে বিনিয়োগে রূপান্তরিত করা প্রয়োজন। ভারতের সঙ্গে আমাদের মজবুত অংশীদারিত্ব ব্যবসা-বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা এবং স্থায়িত্ব অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে লাভজনক হবে।” আলবানিজ জানান, প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে তিনি ছ’ বার সাক্ষাৎ করেছেন। তিনি এও জানান, অস্ট্রেলিয়া খুবই ভাল জায়গা। এর নেপথ্যে রয়েছে ইন্ডিয়ান-অস্ট্রেলিয়ান সম্প্রদায়। তিনি দুই দেশের মধ্যে আরও নিবিড় সম্পর্ক দেখতে চান।

    এক্স হ্যান্ডেলে (G20 Summit) আলবানিজ জানান, ‘অস্ট্রেলিয়া এবং ভারত দুই দেশই পুনর্নবীকরণ শক্তির ব্যবহার বাড়াতে যৌথভাবে কাজ করছে’। নয়াদিল্লি সম্মেলনে ভারত আলোকপাত করেছে মূলত ইনক্লুসিভ গ্রোথ, ডিজিটাল ইননোভেশন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং ইক্যুইটেবল গ্লোবাল হেল্থ অ্যাকসেসের ওপর।

    আরও পড়ুুন: ‘‘দেশভাগ ভুল ছিল’’, জি২০-এর জাঁকজমক দেখে মন্তব্য পাকিস্তানের নাগরিকদের

    মে মাসে অস্ট্রেলিয়া সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ট্যুইট-বার্তায় লিখেছিলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি অ্যালবানিজের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা, ঐতিহাসিক কমিউনিটি প্রোগ্রামে অংশ নেওয়া, বাণিজ্য জগতের নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ, বিভিন্ন স্তরের বিশিষ্ট অস্ট্রেলিয়দের সঙ্গে সাক্ষাৎ – সব মিলিয়ে এটি ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ সফর, যা ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার বন্ধুত্বকে আরও মজবুত করবে’।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • G20 Summit 2023: জি২০-এর মঞ্চেও ‘ইন্ডিয়া’র বদলে লেখা ‘ভারত’, দেশের নাম তাহলে বদলাচ্ছেই!

    G20 Summit 2023: জি২০-এর মঞ্চেও ‘ইন্ডিয়া’র বদলে লেখা ‘ভারত’, দেশের নাম তাহলে বদলাচ্ছেই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসে ডাকা হয়েছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। পাঁচ দিনের ওই অধিবেশনে দেশের নাম ‘ইন্ডিয়া’ থেকে ‘ভারত’ হতে পারে বলে জল্পনা ছড়িয়েছে। এই আবহে জল্পনার পালে নতুন করে হাওয়া জোগাল জি২০-এর (G20 Summit 2023) শীর্ষ সম্মেলন।

    পোডিয়ামে লেখা ‘ভারত’ 

    এই সম্মেলনের উদ্বোধনী মঞ্চের পোডিয়ামে দেশের নাম ‘ইন্ডিয়া’র পরিবর্তে ইংরেজিতে লেখা হয়েছে ‘ভারত’। জি২০-এর শীর্ষ সম্মেলনে আগত রাষ্ট্রপ্রধানদের সম্মানে যে নৈশভোজের আয়োজন করা হয়েছে, তাতেও ‘ইন্ডিয়া’র পরিবর্তে ‘ভারত’ লেখা রয়েছে। এতদিন ভারতের রাষ্ট্রপতির তরফে কাউকে কোনও চিঠি লেখা হলে, তাতে লেখা থাকত ‘প্রেসিডেন্ট অফ ইন্ডিয়া’। অথচ এবার আমন্ত্রণপত্রে লেখা হয়েছে ‘প্রেসিডেন্ট অফ ভারত’। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর ইন্দোনেশিয়া সফরের যে সূচি এক্স হ্যান্ডেলে প্রকাশিত হয়েছিল, সেখানেও মোদির পদ হিসেবে লেখা হয়েছিল ‘প্রাইম মিনিস্টার অফ ভারত’। রাজনৈতিক মহলের মতে, এভাবেই বিরোধীদের জবাব দিলেন প্রধানমন্ত্রী। 

    রাষ্ট্রসংঘের বক্তব্য

    জি২০ সম্মেলন (G20 Summit 2023) উপলক্ষে যে বুকলেট বিলি করা হয়েছে বিদেশি প্রতিনিধিদের মধ্যে, তাতেও লেখা হয়েছে ‘ভারত, গণতন্ত্রের প্রসূতি। এই দেশের অফিসিয়াল নাম ভারত। এটি সংবিধানে উল্লেখ রয়েছে। ১৯৪৬-৪৮-এর আলোচনায়ও এর উল্লেখ রয়েছে’। ভারত প্রয়োজনীয় সমস্ত ফর্মালিটিজ পূরণ করলে ‘ইন্ডিয়া’র বদলে রাষ্ট্রসংঘের রেকর্ডে ‘ভারত’ লেখা হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে আন্তর্জাতিক এই সংঘের তরফে। রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেলের প্রধান মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিক বলেন, “নাম পরিবর্তনের জন্য ভারত যখন সমস্ত ফর্মালিটিজ পূরণ করবে, তারা আমাদের জানাবে। তখন রাষ্ট্রসংঘের রেকর্ডে আমরা নাম পরিবর্তন করে দেব।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর ৭৪তম জন্মদিন, বিশ্বকর্মা পুজোর দিন থেকে গুচ্ছ কর্মসূচি বঙ্গ বিজেপির

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ১৮ তারিখে বসছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। পাঁচ দিনের এই অধিবেশন শেষ হবে ২২ তারিখে। এই অধিবেশনেই দেশের নাম ‘ইন্ডিয়া’র বদলে ‘ভারত’ হতে পারে বলে জল্পনা ছড়িয়েছে। বিজেপির যুক্তি, দেশের নাম এক সময় ‘ভারতবর্ষ’ ছিল। পরে ইংরেজ আমলে দেশের নাম হয় ‘ইন্ডিয়া’। ওয়াকিবহালমহলের মতে, গা থেকে ঔপনিবেশকতার গন্ধ ঝেড়ে ফেলতে দেশের (G20 Summit 2023) নাম বদলে ‘ভারত’ করতে চায় গেরুয়া শিবির। বিজেপির এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রের নক্ষত্রদের একটা বড় অংশ। সিংহভাগ দেশবাসীও মনে করেন দেশের নাম ‘ভারত’ হওয়াই শ্রেয়। জন সুরজ পার্টির প্রধান তথা ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর ওরফে পিকেও শর্ত সাপেক্ষে দেশের নাম ‘ভারত’ করার পক্ষেই মত পোষণ করেছেন। যদিও বিরোধীরা চান, দেশের নাম থাকুক অপরিবর্তিতই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi Birthday: প্রধানমন্ত্রীর ৭৪তম জন্মদিন, বিশ্বকর্মা পুজোর দিন থেকে গুচ্ছ কর্মসূচি বঙ্গ বিজেপির

    PM Modi Birthday: প্রধানমন্ত্রীর ৭৪তম জন্মদিন, বিশ্বকর্মা পুজোর দিন থেকে গুচ্ছ কর্মসূচি বঙ্গ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা পুজোয় মাতবে বাংলা। আর সেদিনই প্রধানমন্ত্রীর ৭৪তম জন্মদিন (PM Modi Birthday) পালন করবে বিজেপি। এই দিন থেকে ২ অক্টোবর গান্ধী জয়ন্তী পর্যন্ত সারা দেশে ‘সেবা পক্ষ’ পালন করবে বিজেপি। এই সময় দেশের প্রতিটি রাজ্যে স্বচ্ছতা অভিযানে জোর দিতে দলীয় সাংসদদের নির্দেশ দিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এর পাশাপাশি রাজ্যে নানা রকম সেবামূলক কর্মসূচিও গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। এই পক্ষে রাজ্যের সর্বত্র রক্তদান শিবির করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বঙ্গ বিজেপি।

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার?

    দিন কয়েক আগে বিজেপির সল্টলেক দফতরে রাজ্য নেতৃত্বকে নিয়ে বৈঠকে বসেন দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়, ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত দলের পক্ষ থেকে আয়োজন করা হবে রক্তদান শিবিরের। দলের প্রতিটি জেলাকে অন্ততঃ ১০০ ইউনিট করে রক্ত সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে। রাজ্যে লোকসভার আসন রয়েছে ৪২টি। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করে ৪ হাজার ২০০ ইউনিট রক্ত সংগ্রহ করতে চায় বিজেপি। সুকান্ত বলেন, “আমরা প্রতি বছরই এই সময়টায় নানারকম সেবামূলক কর্মসূচি পালন করে থাকি। এবারও সব কিছু হবে। সারা বছরই দলের উদ্যোগে রক্তদান শিবির হয়। তবু আলাদা করে রক্তদান শিবিরের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। তবে শুধু সেটাই হবে, এমনটা নয়।”

    নরেন্দ্র মোদির ৭৪তম জন্মদিন

    ১৯৫০ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর গুজরাটের ভাদনগরে জন্মগ্রহণ করেন নরেন্দ্র মোদি। উত্তর গুজরাটের মেহসানা জেলার এই ছোট্ট শহরেই বেড়ে ওঠা অধুনা প্রধানমন্ত্রী মোদির। গত কয়েক বছর ধরে তাঁর জন্মদিন ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে পক্ষকালের জন্য সেবা পাখওয়াড়া অনুষ্ঠান পালন করে বিজেপি। গত বছর এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বিষয়ে বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছিল বিজেপির পক্ষ থেকে। কেবল মোদির জন্মদিন (PM Modi Birthday) নয়, ২৫ সেপ্টেম্বর দীনদয়াল উপাধ্যায় জয়ন্তী, ২ অক্টোবর লালবাহাদুর শাস্ত্রী জয়ন্তীও পালন করা হয় বিজেপির তরফে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ভারতের সঙ্গে রয়েছে রক্তের সম্পর্ক’’, বৈঠকে মোদিকে জানালেন হাসিনা

    আগামী বছরের মাঝামাঝি হবে লোকসভা নির্বাচন। তাই এবার সেবামূলক কর্মসূচিতে (PM Modi Birthday) বাড়তি গুরুত্ব দিয়েছে বিজেপি। রক্তদান, স্বচ্ছতা অভিযান, বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির মতো বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের তরফে। সেই কর্মসূচি পালনেই কোমর কষে নামছে পদ্মশিবির।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Modi Hasina Meet: ‘‘ভারতের সঙ্গে রয়েছে রক্তের সম্পর্ক’’, বৈঠকে মোদিকে জানালেন হাসিনা

    Modi Hasina Meet: ‘‘ভারতের সঙ্গে রয়েছে রক্তের সম্পর্ক’’, বৈঠকে মোদিকে জানালেন হাসিনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi Hasina Meet)। পরে বৈঠকের নির্যাস নিয়ে রীতিমতো ট্যুইটও করলেন বাংলায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রী লিখলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। গত ৯ বছরে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের অগ্রগতি খুবই সন্তোষজনক। আমাদের আলোচনায় যোগাযোগ ব্যবস্থা, বাণিজ্যিক সংযুক্তি এবং আরও অনেক বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল।

    হাসিনাকে স্বাগত প্রধানমন্ত্রীর

    শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে গিয়ে ঘণ্টা দেড়েক বৈঠক করেন হাসিনা। বাড়ির দরজায় এসে হাসিনাকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী আবদুল মোমেন সহ দুই দেশের শীর্ষ কর্তারা।

    এদিনের বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে তিনটি মউ স্বাক্ষরিত হয়েছে। কৃষিক্ষেত্রে গবেষণায় সহযোগিতার জন্য ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ রিসার্চ এবং বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল রিসার্চ কাউন্সিল মউ স্বাক্ষর করেছে। দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় ও দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ক্ষেত্রে রুপে কার্ড সংক্রান্ত চুক্তিপত্রও স্বাক্ষরিত হয়েছে দুই দেশের মধ্যে।

    রক্তের সম্পর্ক

    এদিনের বৈঠকে (Modi Hasina Meet) হাসিনা বাংলাদেশে নির্বাচন নিয়ে মার্কিন হস্তক্ষেপ ও চাপের কথা যেমন তুললেন, তেমনি সাফ জানিয়ে দিলেন চিনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নিছকই বাণিজ্যিক ও আর্থিক। রক্তের সম্পর্ক মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গী ভারতের সঙ্গেই। যদিও নির্বাচন নিয়ে বৈঠকে কোনও কথাই হয়নি বলেই দাবি বাংলাদেশের। সে দেশের বিদেশমন্ত্রী বলেন, নির্বাচন নিয়ে আমাদের সামনে তাঁদের কোনও কথা হয়নি।

    আরও পড়ুুন: ভারত মণ্ডপমে রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানালেন মোদি, শুরু হল জি২০ সম্মেলন

    শনিবারই দিল্লিতে শুরু হয়েছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit)। বাংলাদেশ জি২০-এর সদস্য নয়। তবে আমন্ত্রিত দেশের প্রতিনিধি হিসেবে ভারতে এসেছেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী হাসিনা। সম্মেলন শুরুর আগেই হাসিনার সঙ্গে বৈঠক সেরে নিলেন মোদি। পরে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে দু দেশের বৈঠক যে ফলপ্রসূ হয়েছে, তা জানান প্রধানমন্ত্রী। মোদি জানান, আমাদের আলোচনায় বাণিজ্যিক সংযোগ, সার্বিক সংযুক্তি এবং আরও অনেক বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল। ভারতের (Modi Hasina Meet) বিদেশমন্ত্রক সূত্রে খবর, আন্তরিক ও খোলামেলা পরিবেশে হয়েছে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক। পারস্পরিক আস্থা, বিশ্বাস ও মৈত্রীর প্রতিফলন ঘটেছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • ASEAN-India summit: ‘‘একুশের শতক এশিয়ার শতক’’! আসিয়ান-ইন্ডিয়া সামিটে কী বললেন মোদি?

    ASEAN-India summit: ‘‘একুশের শতক এশিয়ার শতক’’! আসিয়ান-ইন্ডিয়া সামিটে কী বললেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিড-পরবর্তী পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক মঞ্চে পূর্ব এশিয়ার ‘কণ্ঠস্বর’ জোরালো করার আবেদন জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় ভারত-আসিয়ান শীর্ষবৈঠকে যোগ দিয়ে মোদি বলেন, ‘‘একবিংশ শতক এশিয়ার শতক। অতিমারি পরিস্থিতিতেও পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে আমরা উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখেছি।’’

    ইন্দোনেশিয়ায় মোদি

    আসিয়ান-ইন্ডিয়া শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে বৃহস্পতিবার ভোরবেলা ইন্দোনেশিয়ায় পা রাখেন মোদি। সেখানে পৌঁছে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আসিয়ান সামিটে সহ-সভাপতিত্ব করা ভারতের জন্য গর্বের এবং সম্মানের। এই সম্মেলন ‘অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি’ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি সংক্রান্ত নীতি বা ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সহযোগিতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। আমাদের এই সহযোগিতার চার দশক পূর্ণ হয়েছে। গত বছর আমরা ভারত-আসিয়ান বন্ধুত্ব উদযাপন করেছি। এই সম্মেলন আয়োজনের জন্য প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডোকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।”

    এদিন বিমানবন্দর থেকে হোটেলে পৌঁছলে তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান জাকার্তার প্রবাসী ভারতীয়রা। চারিদিক ‘মোদি মোদি’, ‘বন্দেমাতরম’ স্লোগানে কেঁপে ওঠে।  

    কী বললেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী মোদি জানিয়েছেন, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিষয়ে আসিয়ানের দৃষ্টিভঙ্গিকে ভারত সমর্থন করে। শুধুমাত্র আর্থিক এবং বাণিজ্যিক লেনদেনের মধ্যে আসিয়ানকে সীমাবন্ধ না রেখে আসিয়ানকে বিশ্বের উন্নয়নে বৃহত্তর ভূমিকা নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

    পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশের গোষ্ঠী আসিয়ান এবং ভারতের বার্তালাপের পাশাপাশি, জাকার্তায় হবে পূর্ব এশিয়ান সম্মেলন। সেখানে আমন্ত্রিত দেশ হিসাবে থাকবেন চিন, আমেরিকা, জাপানের প্রতিনিধিরাও। তবে সময়ের স্বল্পতার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কোনও দ্বিপাক্ষিক পার্শ্ববৈঠক করবেন না।

    শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। প্রধানমন্ত্রী তার আগেই দেশে ফিরবেন। তাই তাঁর অনুরোধেই সন্ধ্যায় নির্ধারিত পূর্ব এশিয়ান সম্মেলনকে দুপুরে এগিয়ে আনা হয়েছে বলে সাউথ ব্লক সূত্রের খবর।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: প্রধানমন্ত্রীর ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর সুরে গলা মেলালেন পিকেও, এ কীসের ইঙ্গিত?

    One Nation One Election: প্রধানমন্ত্রীর ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর সুরে গলা মেলালেন পিকেও, এ কীসের ইঙ্গিত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর (One Nation One Election) পক্ষে সওয়াল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বারংবার নির্বাচনের ফলে যে বিস্তর খরচ হয়, মূলতঃ তা কমাতেই ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর পক্ষে সওয়াল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর এই প্রস্তাবের সমালোচনায় মুখর হয়েছিলেন বিরোধীরা।

    সমর্থন পিকের

    তবে প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগকে শর্ত সাপেক্ষে সমর্থন করলেন ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর ওরফে পিকে। তিনি বলেন, “সঠিক উদ্দেশ্য নিয়ে প্রণয়ন করা হলে এক দেশ এক নির্বাচন জাতীয় স্বার্থের অনুসারী।” এক সময় বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের দলে ছিলেন পিকে। পরে তাঁর সঙ্গে মনান্তরের জেরে দল ছাড়েন। গড়েন নিজের দল জন সুরজ। পরে তৃণমূলকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য তাঁকে বাংলায় নিয়ে আসেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পর থেকে তিনি রয়েছেন তৃণমূলের সঙ্গেই।

    ‘এক দেশ এক নির্বাচন’

    তবে ইদানিং যেন তৃণমূল-পিকে সম্পর্কের সুতো খানিক আলগা হয়েছে। কারণ দিন কয়েক আগেই বিরোধীদের জোট গঠনের উদ্যোগকে কটাক্ষ করেছিলেন পিকে। এবার সমর্থন জানালেন প্রধানমন্ত্রীর মস্তিষ্কপ্রসূত ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) নীতিকে। ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নীতির প্রবক্তা প্রধানমন্ত্রীর যুক্তি ছিল ভোট বাবদ বিস্তর খরচ কমার পাশাপাশি খাটনি কমবে সরকারি কর্মীদের। বারংবার নির্বাচন হলে একাধিকবার লাগু হবে আদর্শ আচরণ বিধি। যার জেরে থমকে যাবে উন্নয়ন-রথের গতি।  

    আরও পড়ুুন: ‘ধূপগুড়িতে গেরুয়া ঝড় হবে’, ভোট দিয়ে বললেন সদ্য তৃণমূলত্যাগী প্রাক্তন বিধায়ক

    প্রধানমন্ত্রীর মতো পিকেও বলেন, “এক দেশ এক নির্বাচন (One Nation One Election) নীতি কার্যকরী হলে কমবে জাতীয় ব্যয় এবং ভোটারদের ক্লান্তি। এই উদ্যোগের ফলে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন এগিয়ে আসতে পারে। ভারতের মতো বড় একটি দেশে প্রতি বছর প্রায় ২৫ শতাংশ ভোট আসে। তাই যাঁরা সরকার পরিচালনা করেন, তাঁদের অনেকেই এই নির্বাচনের বৃত্তে ব্যস্ত থাকেন। এই ভোট প্রক্রিয়া যদি এক বা দু’ বারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে, তবে ভালো হবে।” তিনি বলেন, “যদি সঠিক উদ্দেশ্যে এটা করা হয়, আর একটা সময়কাল চার থেকে পাঁচ বছর, যাতে পর্যাপ্ত সময় পায়, তাহলে এটা দেশের পক্ষে ভালো হবে। এটার কারণ, এটা আগে দেশে চালু ছিল ১৭-১৮ বছর ধরে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: একটিও ছুটি না নিয়ে টানা সাড়ে ৯ বছর কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, বলছে তথ্য

    PM Modi: একটিও ছুটি না নিয়ে টানা সাড়ে ৯ বছর কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, বলছে তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি নিজেকে জনগণের ‘চৌকিদার’ বলে দাবি করেন। তিনি যে সত্যিই প্রতিদিন চৌকি দিচ্ছেন, তার প্রমাণ মিলল তথ্যের অধিকার আইনে। দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, প্রতিদিন ১৭ ঘণ্টা কাজ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। অর্থাৎ বছরের ৩৬৫ দিনই ১৭ ঘণ্টা কাজ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নিরলস প্রধানমন্ত্রী

    কেবল তাই নয়, তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন ২০১৪ সালে। তার পর থেকে এ পর্যন্ত এই সাড়ে ন’ বছরের প্রধানমন্ত্রিত্বের কালে একটি দিনও ছুটি নেননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তথ্যের অধিকার আইনে এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দফতর। তারা জানিয়েছে, ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পর থেকে প্রতিদিনই কাজ করেছেন মোদি। অথচ, তাঁর এই কার্যকালের মেয়াদে রবিবারের পাশাপাশি ছিল আঞ্চলিক ছুটির দিন, জাতীয় ছুটির দিনও।

    ‘বিশাল সৌভাগ্যের বিষয়’

    তামাম ভারত যখন এই ছুটির দিনগুলিতে মধ্যাহ্নভোজ সেরে দিবা নিদ্রায় মগ্ন হয়েছেন, তখনও নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। কিছুদিন আগে ব্যাঙ্ককে ভারতীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, “আমি মনে করি যে এই সময় প্রধানমন্ত্রী মোদির মতো একজনকে পাওয়া দেশের জন্য একটি বিশাল সৌভাগ্যের বিষয়।” প্রসঙ্গত, তথ্যের অধিকার আইনে উত্তরগুলি দেওয়া হয়েছে পিএমও-র আন্ডার সেক্রেটারি পারভেশ কুমারের পক্ষ থেকে।

    আরও পড়ুুন: আরামবাগে সংখ্যালঘু পরিবারের লোকজন তৃণমূল ছেড়ে যোগ দিলেন বিজেপিতে

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) পদে শপথ নিয়েই মন্ত্রিসভার সদস্যদের মোদি বলেছিলেন, “মানসিকতা পাল্টান। সামনে অনেক কাজ। যে জনমত নিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে, সেই প্রত্যাশা পূরণের জন্য শুধু কাজেই মনোনিবেশ করতে হবে।” শপথ নেওয়ার পরে সতীর্থদের মোদি এও বলেছিলেন, “স্বচ্ছ ও দক্ষ সরকারের যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে, তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে চান তিনি। তাই পরিবারের কাউকে ব্যক্তিগত সচিব না করা, নিয়মিত সম্পত্তির হিসেব দাখিল করার পাশাপাশি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ছুটি না নেওয়ার নির্দেশও দিয়েছিলেন তিনি। আরটিআইয়ের ফলে জানা গেল, সনাতন ভারতের যে ‘আপনি আচরি ধর্ম’ মন্ত্রটি ছিল, তা হুবহু মেনে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: ‘‘কেন্দ্রে ফের ক্ষমতায় আসছে বিজেপি’’, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী, কারণ কী জানেন?

    PM Modi: ‘‘কেন্দ্রে ফের ক্ষমতায় আসছে বিজেপি’’, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী, কারণ কী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। বিজেপিকে পরাস্ত করতে জোট বেঁধেছে দেশের বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। সংগঠনের নাম ‘ইন্ডিয়া’। এই জোটের তৃতীয় বৈঠকটি হয়ে গেল বাণিজ্যনগরী মুম্বইয়ে। তবে বিরোধীরা যতই জোট বাঁধুন না কেন, তৃতীয়বার কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসার ব্যাপারে এক প্রকার নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    জিতবে বিজেপি-ই

    বেশ কয়েক মাস আগে থেকেই তিনি বলতে শুরু করেছেন, কেন্দ্রের কুর্সিতে ফের ক্ষমতায় আসবে বিজেপি-ই। তাঁর জমানায় যে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে এবং তার জেরে যে আমভারতবাসী বিজেপিকেই ভোট দেবেন, সে ব্যাপারেও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী। সম্প্রতি এক সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়েও বিজেপি যে ক্ষমতায় ফিরছে, তা জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। কেন বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ-ই দিল্লির তখতে বসছে, তাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    অর্থনীতির ব্যাপক উন্নয়ন

    তাঁর সরকারের আমলে অর্থনীতির ব্যাপক উন্নয়নই তাঁদের ফের ক্ষমতায় ফেরাবে বলে আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী। ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে বিজেপির নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে এনডিএ সরকার। সেই সময় বৃহত্তর অর্থনীতির দেশের তালিকায় দশম স্থানে ছিল ভারত। আর মোদির ন’ বছর শাসনে দেশের ঠাঁই হয়েছে ওই তালিকার পঞ্চম স্থানে। দীর্ঘদিন যে জায়গাটা ধরে রেখেছিল ইংল্যান্ড। সেই রাজার দেশকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গিয়েছে মোদির ভারত।

    আরও পড়ুুন: জি২০ সম্মেলনে ভারতে আসছেন বাইডেন-মাঁক্র, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি?

    অর্থনৈতিক উন্নয়নের নিরিখে যদি দেশবাসী বিজেপিকে ক্ষমতায় ফেরাতে মনস্থ করেন, তাহলে আরও আছে। তাঁর আমলেই চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রেখেছে চন্দ্রযান ৩। ভারত যেদিন চন্দ্রবিজয় করেছে, তারই দিন কয়েক আগে চাঁদের মাটিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে রাশিয়ার চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণের স্বপ্ন। তাই বিশ্ববাসীর চোখে আক্ষরিক অর্থে হিরো হয়ে গিয়েছে মোদির ভারত। চাঁদমারি সফল হওয়ার পর পরই সূর্যালোকে আদিত্য এল ওয়ান পাঠিয়েছে ভারত। দূর থেকে সূর্যের হালহকিকৎ বোঝার চেষ্টা করবে ইসরো প্রেরিত এই যান।

    জি২০ সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্বও ভারত পেয়েছে মোদির (PM Modi) জমানায়। দেশের প্রতিনিধিত্ব করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে সম্মান অর্জন করেছেন, সাম্প্রতিক অতীতে তা পাননি কোনও প্রধানমন্ত্রী। নরেন্দ্র মোদির আমলেই চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছে জিডিপি বৃদ্ধির হার। যার জেরে কমেছে দারিদ্র। তাই ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজেপি-ই ফের ক্ষমতায় আসছে বলে জানান মোদি। তাঁর আমলেই ভারত যে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় তিন নম্বরে জায়গা করে নেবে, সে ব্যাপারেও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

        

  • G20 Summit: জি২০ সম্মেলনে ভারতে আসছেন বাইডেন-মাঁক্র, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি?

    G20 Summit: জি২০ সম্মেলনে ভারতে আসছেন বাইডেন-মাঁক্র, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit) উপলক্ষে ভারতে আসছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। এঁদের মধ্যে যেমন রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাঁক্র, তেমনি রয়েছেন পড়শি দেশ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। বাংলাদেশ অবশ্য জি২০-এর সদস্য দেশ নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত থাকবেন আমন্ত্রিত দেশের প্রতিনিধি হিসেবে। এই বৈঠকে অবশ্য উপস্থিত থাকছেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। তবে উপস্থিত থাকবেন দুই দেশেরই প্রতিনিধিরা।

    পার্শ্ববৈঠকে মোদি 

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে হবে পার্শ্ব বৈঠকও। বাইডেন এবং মাঁক্রর সঙ্গে আলাদা করে বৈঠকে বসবেন প্রধানমন্ত্রী। মাস কয়েক আগে আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তাঁর সম্মানে হোয়াইট হাউসে আয়োজন করা হয় রাজকীয় নৈশভোজের। পরে বাস্তিল দিবস উপলক্ষে ফ্রান্সেও গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তাঁকে ভূষিত করা হয় সে দেশের সর্বোচ্চ সম্মানে।

    মধ্যাহ্নভোজ-নৈশভোজ

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit) যোগ দিতে ভারতে আসছেন এই দুই রাষ্ট্রনেতাই। জানা গিয়েছে, এঁদের জন্য পৃথক ভোজসভার আয়োজন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। একটি ভোজসভা হবে দিনের বেলায়, অন্যটি রাতে। তবে নৈশভোজ এবং সান্ধ্যভোজের কে কোনটিতে উপস্থিত থাকবেন, তা জানা যায়নি। শুক্রবার রাতে ভারতে আসছেন বাইডেন। আর রবিবার ভারত ছেড়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেবেন মাঁক্র। তাই মধ্যাহ্নভোজে আমন্ত্রিত হতে পারেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। আর নৈশভোজে যোগ দিতে পারেন বাইডেন।

    আরও পড়ুুন: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদি-হাসিনা, আলোচনায় তিস্তা চুক্তিও?

    আলোচনায় ইউক্রেন যুদ্ধ ও অতিমারি?

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে এবারের জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit) অবশ্যাম্ভাবী হিসেবে উঠে আসবে ওই যুদ্ধ এবং বিশ্বরাজনীতিতে তার প্রভাবের প্রসঙ্গ। অতিমারি-উত্তর বিশ্বকে এগিয়ে নিয়ে যেতে যে ১৭টি সাস্টেনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল বা দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে, তা নিয়েও হতে পারে আলোচনা। কথা হতে পারে গ্লোবাল সাউথ নিয়েও। করোনার আঁতুড়ঘর চিনের উহান প্রদেশ কীভাবে তামাম বিশ্বের ক্ষতি করেছে, সে প্রসঙ্গও উঠতে পারে জি২০-এর বৈঠকে। মহিলা উন্নয়ন এবং নারীর ক্ষমতায়নের ব্যাপারে যে নীতি নিয়েছে মোদি সরকার, সে প্রসঙ্গও উঠতে পারে। আলোচনায় উঠে আসতে পারে সরকারের অন্ত্যোদয় যোজনা প্রকল্পটিও।

    এদিকে, জি২০ সম্মেলনে চিনা প্রেসিডেন্ট যোগ দিচ্ছেন না শুনে হতাশা ব্যক্ত করলেন বাইডেন। তিনি বলেন, “আমি হতাশ, কিন্তু ওঁকে দেখতে যাব।” প্রসঙ্গত, নভেম্বরে আমেরিকার সান ফ্রান্সিসকোয় রয়েছে এপিইসি (APEC) সম্মেলন। ওই সম্মেলনে দেখা হতে পারে বাইডেন এবং জিনপিংয়ের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share