Tag: PM Modi

PM Modi

  • ISRO: মহাকাশে নিজেদের স্পেস স্টেশন তৈরি করবে ভারত, চলছে প্রস্তুতি, চূড়ান্ত নামও

    ISRO: মহাকাশে নিজেদের স্পেস স্টেশন তৈরি করবে ভারত, চলছে প্রস্তুতি, চূড়ান্ত নামও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েক বছরের মধ্যেই মহাকাশ গবেষণায় ফের বড় সাফল্য পেতে চলেছে ভারত। রাশিয়া, আমেরিকা এবং চিনের পরে মহাকাশে নিজেদের স্পেস স্টেশন তৈরি করবে ইসরো (ISRO)। সারা বিশ্বের নিরিখে চতুর্থ দেশ হিসেবে এই শিরোপা আসবে কয়েক বছরের মধ্যেই। এনিয়ে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর প্রধান এস সোমনাথ জানিয়েছেন, ২০৩৫ সালের মধ্যেই স্পেস স্টেশনটিকে মহাকাশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। এর প্রস্তুতি পর্ব ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে বলেও জানান এস সোমনাথ।

    ‘ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন’-এর খুঁটিনাটি

    ইসরো (ISRO) সূত্রে খবর, ওই স্পেস স্টেশনের নাম রাখা হবে ‘ভারতীয় অন্তরীক্ষ স্টেশন’। স্টেশনের ভিতরে দুই থেকে চার জন মহাকাশচারীর থাকার বন্দোবস্তও করা হবে। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিরুবনন্তপুরমের বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টারের ডিরেক্টর উন্নিকৃষ্ণণ নায়ার জানিয়েছেন, ভারতের রকেট ‘বাহুবলী’ এবং লঞ্চ ভেহিকল মার্ক ৩ (এলভিএম ৩)-এর মাধ্যমে স্পেস স্টেশনের অংশগুলি মহাকাশে পাঠানো হবে। পৃথিবী থেকে ৪০০ কিলোমিটার উচ্চতায় স্থাপিত হবে ভারতের স্পেস স্টেশন। মহাকাশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণা চালানো হবে এই স্পেস স্টেশনটি থেকে।

    ২০ হাজার কিলোগ্রাম থেকে ৪ লাখ কিলোগ্রাম ওজন হতে পারে স্টেশনটির

    জানা গিয়েছে, এই স্পেস স্টেশনের (ISRO) ওজন ২০ হাজার কিলোগ্রাম থেকে চার লক্ষ কিলোগ্রাম পর্যন্ত হতে পারে। চারটি মডিউল এবং অন্তত ৮টি সোলার প্যানেল থাকতে পারে স্পেস স্টেশনটিতে। স্পেস স্টেশনটি অক্সিজেন প্রস্তুতির পাশাপাশি কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গমনও করতে পারবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে ইসরোকে ২০৪৭ সাল পর্যন্ত বেশকিছু লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন। যারমধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- স্পেস স্টেশন তৈরি এবং ২০৪০ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠানো। সেই লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছে ইসরো।

    আরও পড়ুুন: লালুর কটাক্ষকে মুখের মতো জবাব বিজেপির, স্বয়ং মোদি কী বললেন জানেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Modi Ka Parivar: লালুর কটাক্ষের জবাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘মোদি কা পরিবার’ স্লোগান শাহ-নাড্ডাদের

    Modi Ka Parivar: লালুর কটাক্ষের জবাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘মোদি কা পরিবার’ স্লোগান শাহ-নাড্ডাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে লালু প্রসাদ যাদবের কটাক্ষের জবাব দিল বিজেপি। সোমবার তারা অনলাইনে প্রচার শুরু করল ‘মোদি কা পরিবার’ (Modi Ka Parivar)। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও নিশানা করেছেন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এক্স হ্যান্ডেলে মুখের মতো জবাব দিয়েছেন লালুকে।

    কী বলেছিলেন লালু?

    প্রসঙ্গত, রবিবার পাটনার এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা করে লালু বলেন, “তিনি (প্রধানমন্ত্রী) তো প্রকৃত হিন্দুও নন। হিন্দু ঐতিহ্য অনুসারে একজন ছেলে তাঁর বাবা-মায়ের মৃত্যুর পরে মাথা মুড়িয়ে ফেলেন, দাড়ি কেটে ফেলেন। কিন্তু যখন মা মারা গেলেন, তখন মোদি এটা করেননি (Modi Ka Parivar)।” লালু বলেন, “ওঁর যদি পরিবার না থাকে, আমরা কী করতে পারি? উনি রাম মন্দির নিয়ে বড়াই করেই চলেছেন।”

    প্রধানমন্ত্রীর জবাব

    লালুকে জবাব দিতে তেলঙ্গানার আদিলাবাদের জনসভাকেই বেছে নেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আমি ওঁদের পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি নিয়ে প্রশ্ন করেছি। তার উত্তরে ওঁরা বলছেন, মোদির পরিবার নেই। আমার জীবন তো একটা খোলা বই। আমি আমার দেশের জন্য বাঁচব। আমার ভারত আমার পরিবার।”

    আরও পড়ুুন: তৃণমূল ছাড়লেন তাপস রায়, ইস্তফা বিধায়ক পদেও, ওগরালেন একরাশ ক্ষোভ

    বিজেপি নেতা তথা সাংসদ সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, “ইন্ডি ব্লকে তো কোনও হিন্দুই নেই। তাঁদের কাছে হিন্দু মানে হল দলিত, সাবর্ন, উত্তর ভারতীয়রা, দক্ষিণ ভারতীয়রা, কন্নড়, তামিল, তেলুগু, মারাঠি, পাঞ্জাবি, বাঙালি এমনকী হিন্দিভাষীরা। কিন্তু হিন্দু নয়। কারণ তারা ভারতকে টুকরো টুকরো ভাবে দেখতে চায়। একটি পরিবার দেশ ভাগ করেছিল রাজনীতি করতে। আর আজ, তারা যাদের সঙ্গে রয়েছে, তারাও দেশকে ভাগ করতে চায়। তারা এটা চায় কারণ দেশের একটি অংশও যদি তারা শাসন করতে পারে!”

    বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী বিজয় কুমার সিনহা বলেন, “লালুর মন্তব্য থেকেই বোঝা যায় রাজনীতি তাঁদের কাছে কোনও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। তাঁরা দেশের সনাতন ধর্মকেই অপমান করছেন। লালু, যিনি নিজেই দুর্নীতিতে অভিযুক্ত, তিনি যে ভাষায় কথা বলছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে, তাতে স্পষ্ট তাঁরা সনাতন ধর্মের বিরুদ্ধে। তাঁরা দেশের শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলে আসা ঐতিহ্যের বিরোধী (Modi Ka Parivar)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: প্রধানমন্ত্রীর হাতেই সূচনা, গভীরতম মেট্রো স্টেশন এবার হাওড়ায় 

    PM Modi: প্রধানমন্ত্রীর হাতেই সূচনা, গভীরতম মেট্রো স্টেশন এবার হাওড়ায় 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়া থেকে ধর্মতলা মাত্র ৮ মিনিটে। হাওড়া থেকে শিয়ালদা মাত্র ১১ মিনিটে। সৌজন্যে কলকাতা মেট্রো রেল (Metro Rail)। দীর্ঘ অপেক্ষার পর উদ্বোধন হতে চলেছে হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড মেট্রো রুট। সব ঠিক থাকলে আগামী ৬ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে চালু হবে সংশ্লিষ্ট রুট। মেট্রো সূত্রের খবর, আগামী বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এসপ্ল্যানেড স্টেশন থেকে এই প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। তবে এখনই গঙ্গার নীচ দিয়ে মেট্রো সফর করবেন না তিনি।

    মেট্রো সফর এখন নয়

    সামনেই লোকসভা নির্বাচন। সূত্রের দাবি, নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) মেট্রো সফর না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল, শুধু উদ্বোধন নয়, গঙ্গার ২৮ মিটার নীচ দিয়ে ঐতিহাসিক মেট্রো সফরেরও সাক্ষী থাকতে চান প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে শুধু পতাকা নেড়েই তাঁকে ফিরে যেতে হবে। রবিবার প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপের (এসপিজি) কর্তারা এসপ্ল্যানেড স্টেশন পরিদর্শনে যান। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন লালবাজার, পূর্ত, কলকাতা পুরসভা, দমকল সহ একাধিক রাজ্য সরকারি দফতরের আধিকারিকরা। তাঁরাই নিরাপত্তার কথা ভেবে প্রধানমন্ত্রীকে এখনই গঙ্গার নীচে মেট্রো সফর করতে বারণ করেছেন।

    মোদির হাতেই সূচনা

    আগামী বুধবার, এসপ্ল্যানেড স্টেশনে নেমে মেট্রো উদ্বোধন সারবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। সেখান থেকেই গড়িয়া-এয়ারপোর্ট রুটের অন্তর্গত কবি সুভাষ-হেমন্ত মুখোপাধ্যায় (রুবির মোড়) এবং জোকা-বিবাদী বাগ রুটের অন্তর্গত তারাতলা থেকে মাঝেরহাট মেট্রোর উদ্বোধন করার কথা রয়েছে তাঁর। রাস্তা থেকে লিফ্ট কিংবা এসক্যালেটর চড়ে চারটি প্ল্যাটফর্ম বিশিষ্ট এসপ্ল্যানেড স্টেশনে মেট্রোয় ওঠার জায়গায় পৌঁছতেই প্রধানমন্ত্রীকে প্রায় ২০০ মিটার হাঁটতে হবে। মেট্রোর উদ্বোধনের পরই মোদি রেসকোর্স থেকে বায়ুসেনার হেলিকপ্টারে বারাসতে একটি কর্মসূচিতে অংশ নিতে যাবেন। সেক্ষেত্রে মেট্রো চড়ে হাওড়া ময়দানে পৌঁছে তাঁকে সময়ে ফিরিয়ে আনা যথেষ্ট কঠিন। তাই শুধুমাত্র উদ্বোধনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: শিলিগুড়িতেও সভা করবেন মোদি! কবে, কখন কী বললেন সুকান্ত? 

    গভীরতম মেট্রো স্টেশন

     ধীরে ধীরে সেজে উঠছে দেশের সবচেয়ে গভীরে তৈরি হওয়া মেট্রো স্টেশন (Metro Rail)। হুগলি নদীর পাশে, অন্যতম ব্যস্ত রেল স্টেশনের সঙ্গে জুড়ে তৈরি হওয়া হাওড়া মেট্রো স্টেশনের শেষ অধ্যায়ের কাজ হয়েছে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে। ৩০ মিটার নদীর গভীর দিয়ে দৌড়বে এই মেট্রো। নদীর তলায় দু’টি টানেল ৫২০ মিটারের। যার এক প্রান্তে হাওড়া, অন্যদিকে মহাকরণ। হাওড়া মেট্রো স্টেশনের গঠন কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। জমি থেকে ১০৫ ফুট নীচে এই স্টেশন। নীচে নামতে চারটি লেবেল ও পাঁচটি স্ল্যাব পেরতে হবে। সিঁড়ি ভাঙতে যাঁদের অসুবিধা তাঁরা চলমান সিঁড়ি ব্যবহার করবেন। থাকছে লিফটের ব্যবস্থাও। এর জন্য মেট্রো রেল সব ব্যবস্থাই রেখেছে আধুনিকভাবে। এই মেট্রো স্টেশনে থাকছে ২৬টি এসক্যালেটর। থাকছে ৭টি লিফট। চার তলা এই স্টেশনের দুই ও তিন তলায় আছে কন্ট্রোল ও মেকানিক্যাল রুম। মোট ৪টি প্ল্যাটফর্ম থাকছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Elections 2024: শিলিগুড়িতেও সভা করবেন মোদি! কবে, কখন কী বললেন সুকান্ত?

    Loksabha Elections 2024: শিলিগুড়িতেও সভা করবেন মোদি! কবে, কখন কী বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনকে (Loksabha Elections 2024) সামনে রেখে ফের বাংলায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার বারাসতের সভার পর আগামী শনিবার উত্তরবঙ্গে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপি সূত্রে খবর, সব ঠিক থাকলে ৯ মার্চ শিলিগুড়িতে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আরামবাগ, কৃষ্ণনগরের মতো শিলিগুড়িতেও কিছু সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন এবং শিলান্যাস করবেন তিনি। এছাড়াও ওই দিন সেখানে একটি জনসভা করার কথা তাঁর। উল্লেখ্য, বারাসতে সভার আগে মঙ্গলের রাতেই কলকাতায় পা রাখছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi in Bengal)। তিনি রাজভবনে রাত কাটাবেন।

    শিলিগুড়িতে মোদি!

    রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের কথায়, প্রধানমন্ত্রী বঙ্গ সফর আপাতত ৬ মার্চ শেষ হচ্ছে না। আগামী মঙ্গলবার কলকাতায় চলে আসবেন প্রধানমন্ত্রী। রাজভবনে রাত্রীবাস করার কথা তাঁর। তারপর আগামী ৯ মার্চ উত্তরবঙ্গ সফরে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী। শিলিগুড়িতে সরকারি অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার পাশাপাশি চব্বিশের লোকসভা ভোটের প্রচারে রাজনৈতিক জনসভাও করবেন নরেন্দ্র মোদি। চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের শেষে বা তৃতীয় সপ্তাহের শুরুতেই লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে বলা যায়, ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণার আগেই বাংলায় অন্তত হাফ ডজন সভা করে ফেলতে পারেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। শনিবার শিলিগুড়ির সভা হলে নয় দিনে চারটি সভা করে ফেলবেন তিনি। 

    বারাসতে মোদি

    আগামিকাল, মঙ্গলবার রাতেই ফের কলকাতা আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ৷ তিনি থাকবেন রাজভবনে। রাত্রিবাসের পর বুধবার, ৬ মার্চ সকালে কলকাতায় সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন শেষে বারাসতের উদ্দেশে রওনা দেবেন। সূত্রের খবর, ওড়িশায় কর্মসূচি সেরে বিমানে করে দমদম আসবেন মোদি ৷ সেখান থেকেই রাজভবনে যাবেন তিনি। এসপিজির কড়া নিরাপত্তায় গাড়ি চেপে রাত আটটা নাগাদ তাঁর ঢোকার কথা। বারাসতের সভায় সন্দেশখালির ‘নির্যাতিতা’ মহিলাদের সঙ্গেও আলাদা করে কথা বলতে পারেন মোদি। এদিনই প্রধানমন্ত্রী নদীর তলা দিয়ে দেশের প্রথম মেট্রো রুটের উদ্বোধন করবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: “৪০০ আসনে জিতবে বিজেপি”, প্রার্থী হয়েই বললেন রবি কিষান

    Lok Sabha Elections 2024: “৪০০ আসনে জিতবে বিজেপি”, প্রার্থী হয়েই বললেন রবি কিষান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর ওপর আস্থা রাখায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানালেন ভোজপুরি চিত্রতারকা রবি কিষান (Lok Sabha Elections 2024)। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে গোরক্ষপুর কেন্দ্রে ফের তাঁকেই পদ্ম-প্রার্থী করা হয়েছে। ২০১৯ সালেও এই আসনে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। এবার জিতলে তিনি হবেন গোরক্ষপুর লোকসভা কেন্দ্রের দ্বিতীয়বারের প্রার্থী।

    প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা

    শনিবার প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। তাতে নাম রয়েছে ১৯৫ জনের। এই তালিকায় রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নামও। বারাণসী কেন্দ্র থেকে এবারও প্রার্থী করা হয়েছে তাঁকে। ২০১৪ সালে এই আসন থেকে জিতেই প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন মোদি। সেবার (Lok Sabha Elections 2024) তিনি হারিয়েছিলেন আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে। পরের লোকসভা নির্বাচনে মোদি ধরাশায়ী করেছিলেন সমাজবাদী পার্টির শালীনি যাদবকে।

    কী বললেন চিত্রতারকা?

    গোরক্ষপুরে তাঁকে ফের প্রার্থী করায় বিজেপির তারকা প্রার্থী রবি কিষান বলেন, “আমি আন্তরিকভাবে আমাদের দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। কাশীর পর সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আসনে আমায় দ্বিতীয়বার প্রার্থী হওয়ার সুযোগ দিয়েছেন তাঁরা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং গোটা বিজেপিকে আমি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই। তাঁদের বিশ্বাসের মর্যাদা আমি রাখব।” তিনি বলেন, “বিজেপি এবার ৪০০ আসনে জয়ী হবে। গোরক্ষপুর আসন ইতিহাস রচনা করবে।” গোরক্ষপুর আসনটি বিজেপির গড়। এই লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যেই পড়ে গোরক্ষপুর বিধানসভা কেন্দ্র। ২০১৭ সাল থেকে এই কেন্দ্রে জিতে আসছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ স্বয়ং।

    আরও পড়ুুন: ‘‘তৃতীয়বারের জন্য কাশীর ভাই ও বোনেদের সেবা করতে আমি উদগ্রীব’’, বললেন মোদি

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনেই প্রথমবারের জন্য প্রার্থী হন রবি কিষান। সেবার তিনি তিন লাখ ভোটে পরাস্ত করেছিলেন সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী রামভাউল নিষাদকে। প্রার্থী বাছাই করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে শুক্রবার বৈঠকে বসেছিলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচনী কমিটি। প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা ঠিক হয় সেখানেই। এই তালিকায় নাম রয়েছে ৩৪ জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরও। দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীও রয়েছেন প্রথম (Lok Sabha Elections 2024) দফার এই তালিকায়। তালিকায় রয়েছেন অমিত শাহ, রাজনাথ সিংহের মতো বিজেপির হেভিওয়েট নেতারাও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • PM Modi: প্রধানমন্ত্রীর বার্তা নিয়ে মোদির দূত হিসেবে বাড়ি বাড়ি যাবেন বিজেপি কর্মীরা

    PM Modi: প্রধানমন্ত্রীর বার্তা নিয়ে মোদির দূত হিসেবে বাড়ি বাড়ি যাবেন বিজেপি কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১০০ দিন প্রতিটি গ্রামে যেতে হবে, প্রতিটি বাড়িতে যেতে হবে। গিয়ে বলতে হবে নরেন্দ্র মোদি আপনাদের প্রণাম পাঠিয়েছেন, আপনাদের আশীর্বাদ চাইছেন। শনিবার নদিয়ার  কৃষ্ণনগরে জনসভা থেকে বিজেপি কর্মীদের এই বার্তা দিয়েছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেই বার্তা মাথায় রেখে রবিবার থেকেই জেলায় শুরু হচ্ছে সেই কর্মসূচি।

    বাড়ি বাড়ি যাবেন মোদির দূত (PM Modi)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গোটা জেলা জুড়ে প্রতিটি বুথে বুথে এই কর্মসূচি চলবে। শনিবার নদিয়ার কৃষ্ণনগরে একটি প্রকাশ্য জনসভা করেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লোকসভা ভোটের আগে তাঁর এই রাজনৈতিক কর্মসূচি যথেষ্ট তাৎপর্য ছিল বলেই মত রাজনৈতিক মহলের। মূলত এই কর্মসূচি থেকে দলীয় কর্মীদের কি বার্তা দেন পাশাপাশি রাজ্যের জন্য কি কি বরাদ্দ করেন সেদিকে তাকিয়ে ছিলেন রাজ্যবাসী এবং বিজেপি কর্মীরা। জনসভা থেকে নরেন্দ্র মোদি বেশ কিছু আর্থিক বরাদ্দের কথা ঘোষণা করেন রাজ্যবাসীকে। পাশাপাশি তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় বিভিন্ন প্রকল্প রাজ্যে বাস্তবায়িত হতে দিচ্ছে না রাজ্য সরকার। অন্যদিকে রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ করে বলেন কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্প গুলি নিজেদের নামে প্রচার করার চেষ্টা করছে এই সরকার। তিনি বলেন, লোকসভা ভোটের আগের দিন পর্যন্ত গ্রামে গ্রামে প্রতিটি বাড়িতে যাবেন। বলবেন, নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আপনাদের প্রণাম এবং আশীর্বাদ চেয়েছেন। এবার সেই বার্তা নিয়ে মাঠে নামতে চলেছে বিজেপির জেলা স্তর থেকে শুরু করে বুথ স্তরের কর্মীরা। রবিবার নদিয়ার উত্তর সাংগঠনিক জেলার একটি মিটিং হতে পারে। সেখানেই এই কর্মসূচি নিয়ে বিস্তর আলোচনা চলবে। এদিন থেকে এই জেলার মোদির দূত হিসেবে বিভিন্ন জায়গায় বাড়িতে বাড়িতে যাবেন বিজেপি কর্মীরা।

    বিজেপি-র জেলা সভাপতি কী বললেন?

    নদিয়া উত্তর সাংগঠনিক জেলার বিজেপি-র সভাপতি অর্জুন বিশ্বাস বলেন, ইতিমধ্যেই আমরা বিস্তর আলোচনা করেছি এই বিষয় নিয়ে। প্রধানমন্ত্রীর বার্তাকে সামনে রেখে আমরা প্রতিটি বুথ স্তরে কর্মীদের নিয়ে প্রতিটি গ্রামে এবং বাড়িতে বাড়িতে যাব। প্রধানমন্ত্রী এই বার্তা আমরা সকলের কাছে পৌঁছে দেব এটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।  প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) জনসভার পরেই দিল্লি থেকে বিভিন্ন রাজ্যে লোকসভার প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। নদিয়ার কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী ঘোষণা না হলেও রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্র সহ বেশ কয়েকটি লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিজেপি। তাই লোকসভা ভোটের আগে প্রধানমন্ত্রীর এই জনসভা এবং তাঁর এই বার্তা অনেকটা কর্মীদের উৎসাহ যোগাবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সুকান্ত-শুভেন্দুর সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর, কী আলোচনা হল জানেন?

    PM Modi: সুকান্ত-শুভেন্দুর সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর, কী আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার ৪২টি লোকসভা আসনের সবক’টিই তাঁর চাই। শনিবার কৃষ্ণনগরের জনসভায় সে কথা স্পষ্ট করে দিয়েছেন গেরুয়া-তরণীর কান্ডারি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তবে চাই বলেই দায় সারেননি তিনি। সভা শেষে আলাদা করে প্রধানমন্ত্রী রুদ্ধদ্বার বৈঠক করলেন বঙ্গ বিজেপির দুই কান্ডারি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে।

    বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী

    দুজনের সঙ্গেই মিনিট পনের করে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। সূত্রের খবর, দলের প্রস্তুতি ঠিক কেমন, প্রচারের কৌশলই বা কী হবে, বঙ্গ বিজেপির দুই নেতাকে এদিন সেই পথই বাতলে দেন প্রধানমন্ত্রী। রাজ্যের একাধিক আমলা পক্ষপাতমূলক আচরণ করছেন বলেও প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) কাছে নালিশ জানান সুকান্ত-শুভেন্দু।

    এক্স হ্যান্ডেলে কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী?

    বৈঠক শেষে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “শুভেন্দু অধিকারী ও ডঃ সুকান্ত মজুমদারের সঙ্গে দেখা হয়েছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে আমাদের সুশাসনের কর্মসূচি কীভাবে আরও ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তা নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। তৃণমূল কংগ্রেসের অপশাসনের বিরুদ্ধে যেসব বিজেপি কার্যকর্তা লড়ছেন তাঁদের প্রত্যেকের সাহস, আবেগ ও লড়াইকে আমি কুর্নিশ জানাই। সমবেতভাবে আমরা পশ্চিমবঙ্গের জন্য এক উন্নততর ভবিষ্যৎ গড়ে তুলব।”

    আরও পড়ুুন: বাংলার ২০ সহ ১৯৫ আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা রয়েছেন জানেন?

    সম্প্রতি সন্দেশখালিতে যেতে গিয়ে বারংবার বাধা পেয়েছেন সুকান্ত-শুভেন্দুরা। ১৪৪ ধারা জারি করা নিয়েও অভিযোগ জানিয়েছেন তাঁরা। এ নিয়েও বিজেপির নেতারা প্রধানমন্ত্রীকে অভিযোগ জানিয়েছেন তাঁরা। নদিয়া সাংগঠনিক জেলা নিয়ে কথা হয়েছে তাঁদের মধ্যে। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন কার্যকর করা নিয়েও হয়েছে আলোচনা। এক (PM Modi) শ্রেণির আইএএস, আইপিএস অফিসার শাসকদলের পার্টি, ক্যাডার হিসেবে কাজ করছেন। যার ফলে রাজ্যে প্রশাসনিক নিরপেক্ষতা শূন্য হয়ে গিয়েছে। এমনই অভিযোগ করে এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীকে আর্জি জানান বিজেপির রাজ্য সভাপতি (PM Modi)। তিনি বলেন, “দলের ঐক্যবদ্ধ চেহারা দেখে আমার ভালো লাগছে। ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে পারলে লোকসভায় প্রত্যাশার থেকেও ভালো ফল হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • BJP Candidate List: বাংলার ২০ সহ ১৯৫ আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা রয়েছেন জানেন?

    BJP Candidate List: বাংলার ২০ সহ ১৯৫ আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা রয়েছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এখনও ঘোষণা হয়নি লোকসভা নির্বাচনের দিণক্ষণ। ঘর গুছিয়ে উঠতে পারেননি বিরোধীরা। এহেন আবহেই প্রথম প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে দিল বিজেপি (BJP Candidate List)। এই তালিকায় রয়েছেন বাংলার ২০জনও। বাংলায় লোকসভার আসন রয়েছে ৪২টি। তার মধ্যেই ২০টিতে প্রার্থী ঘোষণা করে দিল পদ্ম শিবির। প্রসঙ্গত, শনিবারই কৃষ্ণনগরের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যেই চাই ৪২টিই।

    বাংলার ২০ প্রার্থী

    বাংলার যে ২০ জন প্রার্থী (BJP Candidate List) হচ্ছেন, তাঁরা হলেন নিশীথ প্রামাণিক (কোচবিহার), মনোজ টিগ্গা (আলিপুরদুয়ার), সুকান্ত মজুমদার (বালুরঘাট), খগেন মুর্মু (মালদা উত্তর), শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরী (মালদা দক্ষিণ), নির্মলকুমার সাহা (বহরমপুর), গৌরীশঙ্কর ঘোষ (মুর্শিদাবাদ), জগন্নাথ সরকার (রানাঘাট), শান্তনু ঠাকুর (বনগাঁ), অশোক কান্ডারী (জয়নগর), অনির্বাণ গাঙ্গুলি (যাদবপুর), রথীন চক্রবর্তী (হাওড়া), লকেট চট্টোপাধ্যায় (হুগলি), সৌমেন্দু অধিকারী (কাঁথি), হিরণ্ময় চট্টোপাধ্যায় (ঘাটাল), জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো (পুরুলিয়া), সুভাষ সরকার (বাঁকুড়া), সৌমিত্র খাঁ (বিষ্ণুপুর), পবন সিং (আসানসোল) এবং প্রিয়া সাহা (বোলপুর)। 

    বারাণসীতে ফের মোদি

    বারাণসী কেন্দ্রে এবারও প্রার্থী হচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ ও ২০১৯ এর নির্বাচনে এই কেন্দ্র থেকেই জয়ী হয়েছিলেন তিনি। অমিত শাহ দাঁড়াচ্ছেন গান্ধী নগরে। মথুরায় পদ্ম চিহ্নে দাঁড়াচ্ছেন হেমা মালিনী। রাজনাথ সিংহ প্রার্থী হচ্ছেন লখনউতে। আমেঠিতে এবারও বিজেপির বাজি স্মৃতি ইরানি। ত্রিপুরা পশ্চিমে প্রার্থী হচ্ছেন বিপ্লব দেব। নয়াদিল্লিতে পদ্ম প্রার্থী হচ্ছেন প্রয়াত সুষমা স্বরাজের মেয়ে বাঁশুরি স্বরাজ। অরুণাচল পশ্চিমে বিজেপির প্রার্থী কিরেণ রিজিজু। মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ চৌহানকে প্রার্থী করা হয়েছে বিদিশা কেন্দ্রের। এবারও গুনা কেন্দ্র থেকে পদ্ম প্রতীকে দাঁড়াচ্ছেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। গুজরাটের পোরবন্দরে প্রার্থী করা হয়েছে রাজ্যসভার সাংসদ বিজেপির মনসুখ মাণ্ডবীয়কে। দিল্লির আর একটি কেন্দ্রে প্রার্থী করা হয়েছে মনোজ তিওয়ারিকে। 

    আরও পড়ুুন: ২ দিনের বঙ্গ সফরে ২২ হাজার কোটির প্রকল্প ঘোষণা মোদির

    বিজেপি এদিন যে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে, তাতে ঠাঁই হয়েছে ৩৪জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর। প্রার্থী করা হয়েছে ৪৭ জন তরুণ তুর্কিকেও। এদিন গেরুয়া শিবিরের যে ১৯৫ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে ২৮ জন মহিলাও রয়েছেন। এই ১৯৫ জন প্রার্থী ১৬টি রাজ্য ও দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ২ দিনের বঙ্গ সফরে ২২ হাজার কোটির প্রকল্প ঘোষণা মোদির

    PM Modi: ২ দিনের বঙ্গ সফরে ২২ হাজার কোটির প্রকল্প ঘোষণা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সফর মাত্র দু’দিনের। তার মধ্যেই বাংলার জন্য ২২ হাজার কোটি টাকার সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে মাঝে মধ্যেই হাওয়া গরম করে তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। সেই অভিযোগ যে নেহাতই ভোট কুড়নোর খেলা, তার প্রমাণ মিলল শুক্র ও শনিবারে। প্রথম দিন এ রাজ্যে ৭ হাজার কোটি টাকার ও পরের দিন আরও ১৫ হাজার কোটি টাকার সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী।

    কোন কোন প্রকল্প?

    শুক্রবার, প্রথম দিন হুগলির আরামবাগে রেল, বন্দর, তেলের পাইপলাইন, গ্যাস সরবরাহ এবং জল পরিশোধন প্রকল্পের শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। উদ্বোধন করেন হলদিয়া-বারাওনি তেলের পাইপলাইনের। এই পাইপলাইন যাবে বিহার-ঝাড়খণ্ড হয়ে। এ জন্য খরচ হয়েছে ২ হাজার ৭৯০ কোটি টাকা। ঝাড়গ্রাম, ডানকুনি, বাল্টিকুরি রেলের একাধিক লাইনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। হাজার কোটি টাকার পরিকাঠামো প্রকল্পের শিলান্যাসও করেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দরে। খড়্গপুরে এলপিজি বটলিং প্ল্যান্টের উদ্বোধনও করেন প্রধানমন্ত্রী। হাওড়া, বালি, কামারহাটি ও বরাহনগরে প্রস্তাবিত জল প্রকল্পের শিলান্যাসও করেন তিনি।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    কৃষ্ণনগরে প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেন প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের। এর মধ্যে রয়েছে পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরের তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটও। তিনি বলেন, “রঘুনাথপুরে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্পে ১১ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হবে।” ফরাক্কা থেকে রায়গঞ্জ পর্যন্ত চার লেনের জাতীয় সড়কের উদ্বোধনও করেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধন করেন রামপুরহাট, আজিমগঞ্জ-মুর্শিদাবাদ নয়া রেললাইনেরও। মেজিয়া তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের উদ্বোধনও করেন প্রধানমন্ত্রী। রামপুরহাট-মুরারই থার্ড লাইনের উদ্বোধনও করেছেন।

    আরও পড়ুুন: “রাজ্যের ৪২টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে হবে”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    কৃষ্ণনগরে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আরামবাগে সাত হাজার কোটি টাকার বিকাশ যোজনার প্রকল্পের শিলান্যাস ও সূচনা করেছি, আজও ১৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের শিলান্যাস ও সূচনা করছি। এর ফলে রোজগারের নতুন পথ খুলবে। বাংলার যুবক-যুবতীদের সহায়তা করবে। রাজ্যকে বিকশিত ভারতের অংশ করার জন্য আমরা কাজ করে চলেছি (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: কল্যাণীর এইমস আটকাতে চেয়েছিল তৃণমূল সরকার, অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: কল্যাণীর এইমস আটকাতে চেয়েছিল তৃণমূল সরকার, অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্পের বাস্তবায়নে বাধা দিচ্ছে তৃণমূল সরকার। শনিবার ঠিক এই ভাষাতেই রাজ্য সরকারকে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন কৃষ্ণনগরের সভায় তাঁর ভাষণে উঠে আসে কল্যাণীর এইমস হাসপাতাল। তিনি জানান, কল্যাণীতে এইমস যাতে না হয় তার জন্য সবরকম চেষ্টা চালিয়েছে তৃণমূল। প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) ভাষায়, ‘‘এখানে তৃণমূল সরকার বাংলাকে নিরাশ করছে। তৃণমূল মানে বিশ্বাসঘাতকতা, দুর্নীতি ও পরিবারতন্ত্র। পশ্চিমবঙ্গকে প্রথম এইমস দেওয়ার গ্যারান্টি দিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানেও বাধা দিতে চেয়েছিল। মোদির গ্যারান্টি মানে প্রতিশ্রুতি পূর্ণ হওয়ার গ্যারান্টি। পশ্চিমবঙ্গে বদল চাই। বাংলার বিকাশ হলে দেশের বিকাশ হবে।’’ মমতা সরকারকে কটাক্ষ করে তাঁর সংযোজন, ‘‘তৃণমূল কংগ্রেস বাংলার লোককে গরিব বানিয়ে রাখতে চায়।’’

    গত ১০ বছরে সরকারি মেডিক্যাল কলেজে সংখ্যা দ্বিগুণ হয়েছে

    প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘তৃণমূল গুন্ডামি, তোলাবাজির অনুমতি দেয়। কিন্তু কল্যাণীতে এইমসের জন্য ছাড়পত্র দিতে চায় না। কমিশন না দিলে তৃণমূল সরকার পারমিশন দেয় না।’’ এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও জানান যে আয়ুষ্মান প্রকল্পে পাঁচ লক্ষ টাকার বিনামূল্যে চিকিৎসার সুবিধা, পশ্চিমবঙ্গের মানুষের জন্য আটকে রেখেছে তৃণমূল সরকারই। পশ্চিমবঙ্গে আগে ১৪টি সরকারি মেডিক্যাল কলেজ ছিল। বিজেপির আমলে তা গত ১০ বছরে বেড়ে ২৬টি হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    তৃণমূলের অর্থ

    এদিন তৃণমূলের নয়া অর্থও বাতলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (Krishna Nagar Meeting of PM Modi) বলেন, “এখন তৃণমূলের অর্থ হল, তু, ম্যায় আউর করাপশন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তৃণমূল মা-মাটি-মানুষের স্লোগান দিয়ে বাংলার মায়েদের ভোট নিয়েছে। কিন্তু আজ মা-মাটি-মানুষ কাঁদছে। সন্দেশখালির মায়েদের কথা তৃণমূল শোনেনি। এখানে পুলিশ নয়, অপরাধী ঠিক করে কখন গ্রেফতার হবে।” প্রসঙ্গত, শুক্রবারই আরামবাগের সভা থেকে রাজ্যের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। রাজ্যের শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি, রেশন দুর্নীতি, গরু পাচার সহ নানা দুর্নীতির বিষয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ শানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। অন্যথা হল না কৃষ্ণনগরের সভায়ও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share