Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: এনডিএর শরিক দলগুলির সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: এনডিএর শরিক দলগুলির সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে মহারণ। লোকসভার নির্বাচন। এই নির্বাচনে দিল্লির কুর্সি দখল করতে মরিয়া বিজেপি (PM Modi) বিরোধী দলগুলি। সেই লক্ষ্যে মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুর একটি হোটেলে বৈঠকে বসেছিলেন ২৬টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। ইউপিএর বিলোপ ঘটিয়ে সেখানে জন্ম হয় ইন্ডিয়ার। বিরোধীদের টেক্কা দিতে আস্তিন গুটিয়ে প্রস্তুত হচ্ছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ-ও। মঙ্গলবারই সন্ধ্যায় দিল্লির একটি হোটেলে ৩৮টি সমমনস্ক দলকে নিয়ে বৈঠক করেছে বিজেপি।

    বৈঠকে বসবেন মোদি

    লোকসভা নির্বাচনে জয় নিশ্চিত করতে শরিক দলগুলির সঙ্গে আরও বেশ কয়েকবার বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২৫ জুলাই থেকে শুরু হবে ওই বৈঠক। লোকসভা ও রাজ্যসভা উভয় কক্ষের সাংসদদের সঙ্গেই বৈঠকে বসবেন তিনি। প্রতিদিন সন্ধ্যায় দুটি করে বৈঠক হবে। প্রথম বৈঠক হবে সন্ধে সাড়ে ৬টায়। আর পরের বৈঠকটি হবে সাড়ে ৭টায়।  

    জোটের হাতিয়ার

    ভৌগোলিক অঞ্চলের নিরিখে মোট ১০টি ক্লাস্টারে ভাগ করা হয়েছে সাংসদদের (PM Modi)। প্রতিটি ক্লাস্টারে ৩৫-৪০ জন করে সাংসদ থাকবেন। সেই ক্লাস্টার ধরে ধরে হবে বৈঠক। প্রথম দিন দু দফায় যে বৈঠক হবে, সেখানে উপস্থিত থাকবেন উত্তর প্রদেশ ও উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির সাংসদরা। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, প্রতিটি ক্লাস্টারের বৈঠকে সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলিতে সরকার কী কী উন্নয়নমূলক কাজকর্ম করেছে, তার একটি তথ্য দেওয়া হবে। প্রচারে সেগুলিই হবে জোটের হাতিয়ার।

    আরও পড়ুুন: ট্যুইটারে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাইডেন-সুনককে পিছনে ফেললেন মোদি

    ওই এলাকায় এনডিএর প্রচারের মূল ইস্যুগুলি কী কী হবে, তা নিয়েও হবে আলোচনা। কীভাবে প্রচার করলে নির্বাচনে সুফল কুড়ানো যাবে, তারও ব্লু-প্রিন্ট তৈরি হবে ওই বৈঠকগুলিতে। এই (PM Modi) সব কারণেই প্রত্যেক সাংসদকে তাঁর নিজের এলাকায় কী কী কাজ হয়েছে, তার বিস্তারিত রিপোর্ট আনতে বলা হয়েছে। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত থাকবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং রাজনাথ সিংহ। সূত্রের খবর, লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি অন্তত ৫০ শতাংশ ভোট নিশ্চিত করতে চাইছে।

    বিজেপি নেতৃত্ব গোটা দেশের ১৬০টি আসনে বিশেষ নজর দিয়েছেন। এই কেন্দ্রগুলিতে ভোটের ফল গেরুয়া ঝুলিতে টানতে বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলেও খবর গেরুয়া শিবির সূত্রে। মঙ্গলবার বৈঠক শুরুর আগেই প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “২০২৪ সালের নির্বাচনে আমাদের ফেরাবেন বলে দেশবাসী ঠিকই করে ফেলেছেন। তাই যারা ভারতের দুর্দশার জন্য দায়ী, ভোটের আগে তারাই তাদের দোকান খুলেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “সবুজায়ন বৃদ্ধির পাশাপাশি খোঁজ করছি বিকল্প শক্তিরও ”, জি-২০ বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “সবুজায়ন বৃদ্ধির পাশাপাশি খোঁজ করছি বিকল্প শক্তিরও ”, জি-২০ বৈঠকে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবল অর্থনীতিতে নয়, জলবায়ু সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়েও ভারত উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে বিশ্বে। শনিবার জি-২০ এনার্জি মিনিস্টার্স বৈঠকে ভিডিও লিংকের মাধ্যমে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানেই তিনি বলেন, “জলবায়ু সংক্রান্ত কাজেও ভারতের নেতৃত্ব চাক্ষুষ করেছে বিশ্ব। সবুজায়ন করে এবং শক্তির (জ্বালানি) পরিবর্তন ঘটিয়ে জলবায়ুর পরিবর্তন রোখার চেষ্টা করছে।”

    জি-২০ এনার্জি মিনিস্টার্স বৈঠক

    গোয়ায় হচ্ছে জি-২০ এনার্জি মিনিস্টার্স বৈঠক। এই বৈঠকেই তিনি জানান, “২০৩০ সালের মধ্যে আমরা পরিকল্পনা করেছি বৈদ্যুতিক ক্ষমতা বাড়ানো হবে ৫০ শতাংশ। এবং এটাও জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে করা হবে না।” শক্তি নিরাপত্তা বাড়াতে ট্রান্সন্যাশনাল গার্ডের ওপরও জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “সবুজায়ন বাড়াতে এবং বিকল্প শক্তির ব্যবস্থা করতে ভারত জোর চেষ্টা চালাচ্ছে। ভারত খুবই জনবহুল একটি দেশ। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় ক্রমেই ওপরের দিকে জায়গা করে নিচ্ছে। এর পাশাপাশি জলবায়ুর প্রতি আমরা যে দায়বদ্ধ, তা মাথায় রেখেই আমরা আমাদের কাজ করছি।”

    বিশ্ব নেতাদের মধ্যে রয়েছে ভারতও

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আমরা জীবাশ্ম জ্বালানি নয় এমন জিনিস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে শুরু করেছি। এ ব্যাপারে আমরা ৯ বছর এগিয়ে গিয়েছি। আমরা একটা লক্ষ্যমাত্রাও ধার্য করেছি। আমরা পরিকল্পনা করেছি ২০৩০ সালের মধ্যে আমরা যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করব, তার ৫০ শতাংশই হবে জীবাশ্ম জ্বালানি নয় এমন বস্তু থেকে। ভারত সৌর এবং বায়ু শক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রেও রয়েছে বিশ্ব নেতাদের মধ্যেই।” তিনি বলেন, “এই জি-২০-র শক্তিমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হচ্ছে, সেখানে আমাদের খুঁজতে হবে কীভাবে দীর্ঘস্থায়ী, সহজলভ্য এবং ক্লিন এনার্জি ট্রানজিশন করতে পারি। এটা করতে গেলে এটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ যে যেহেতু গ্লোবাল সাউথ খুব বেশি দূরে নয়, তাই আমাদের অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে লো-কস্ট ফাইনান্স। উন্নয়নশীল দেশগুলির জন্য এটা অবশ্যই করা প্রয়োজন।”

    আরও পড়ুুন: ঘাটালে বিজেপির জয়ী প্রার্থীর বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “প্রযুক্তির যে ফাঁকফোকর রয়েছে, সেটা আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। এনার্জি সিকিউরিটি প্রোমোট করতে তবে। তবেই ভবিষ্যতের জন্য উজ্জ্বল হবে জ্বালানির সম্ভাবনা।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা এই অঞ্চলে আমাদের প্রতিবেশীদের সঙ্গে এই মিউচুয়ালি বেনিফিসিয়াল কো-অপারেশনকে প্রোমোট করছি। এতে আমরা উৎসাহজনক ফলও পাচ্ছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ranil Wickremesinghe: মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে ভারত সফরে এলেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট

    Ranil Wickremesinghe: মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে ভারত সফরে এলেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু দিনের ভারত সফরে এলেন শ্রীলঙ্কার (Sri lanka) প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে (Ranil Wickremesinghe)। বৃহস্পতিবার দিল্লি বিমানবন্দরে পা রাখেন তিনি। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভি মুরলীধরণ। তাঁকে স্বাগত জানাতে শিল্পীরা বিমানবন্দরেই গরবা নৃত্য পরিবেশন করেন। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আহ্বানেই ভারত সফরে এসেছেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট।

    ভারত-শ্রীলঙ্কার সম্পর্ক

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, “বিক্রমসিংহের ভারত সফর ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যের সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবে। ক্ষমতায় আসার পর বিক্রমসিংহের এটাই প্রথম ভারত সফর।” ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহকে ভারতে স্বাগত। তাঁর সফরে ভারত ও শ্রীলঙ্কার সম্পর্ক হবে আরও মজবুত। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চলতি সফরে প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে (Ranil Wickremesinghe) সাক্ষাৎ করবেন ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে।

    নেইবারহুড ফার্স্ট পলিসি

    সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও। দু পক্ষে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভারতের নেইবারহুড ফার্স্ট পলিসি ও ভিশন সাগরে শ্রীলঙ্কা ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ সঙ্গী। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের এই সফর দুই দেশের মধ্যের সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে। অরিন্দম জানান, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের এই সফর দ্বীপরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের বহুমুখী সম্পর্ককে সুদৃঢ় করবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের (Ranil Wickremesinghe) এই সফর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমাদের এমন একটি প্রতিবেশী দেশ, যাঁদের সঙ্গে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। আমাদের সম্পর্ক বহুমুখী।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূলের জেলা সভাপতির অপসারণ চাই, ফের বিস্ফোরক হুমায়ুন কবীর

    প্রসঙ্গত, চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে আক্ষরিক অর্থেই সর্বস্বান্ত হয়েছিল শ্রীলঙ্কা। শেষমেশ দেশকে দেউলিয়া ঘোষণা করতে হয়। তার জেরে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে দ্বীপরাষ্ট্র। প্রতিবেশী দেশের এমনতর বিপদের দিনে পাশে দাঁড়ায় নরেন্দ্র মোদির ভারত। শ্রীলঙ্কাকে নানাভাবে সাহায্য করে নয়াদিল্লি। তার জেরে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি। এর পরেই শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টকে আমন্ত্রণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই আমন্ত্রণ রক্ষা করতেই দু দিনের ভারত সফরে এসেছেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: নিয়োগে নয়া রেকর্ড! আজ ৭০ হাজারের বেশি নিয়োগপত্র বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: নিয়োগে নয়া রেকর্ড! আজ ৭০ হাজারের বেশি নিয়োগপত্র বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে সপ্তম রোজগার মেলা অনুষ্ঠিত হল সারা দেশে। সারা দেশে যে দশ লক্ষ ছেলে মেয়েকে সরকারি চাকরির নিয়োগপত্র দেওয়া হবে তার মধ্যে এদিন প্রায় ৭১ হাজারের বেশি প্রার্থীকে চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয় দেশ জুড়ে। দেশের বিভিন্ন রাজ্যে একইসঙ্গে এদিন রোজগার মেলার আয়োজন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রত্যেক রাজ্যের চাকরি প্রার্থীদের নতুন চাকরির শুভেচ্ছা জানান। সরকার সর্বাধিক কর্মসংস্থানের সুযোগ দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর একটি সামাজিক মিডিয়া পোস্টে এদিন বলা হয়েছে, “আমাদের সরকার দেশের তরুণ মেধাবীদের সর্বাধিক কর্মসংস্থানের সুযোগ দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এদিক দিয়ে কর্মসংস্থান মেলা নিজেদের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিচয় তৈরি করেছে।” 

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, “দেশের আর্থিক উন্নয়ন দ্রুত হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। খুব শ্রীঘ্রই আমাদের দেশ বিশ্বের তৃতীয় অর্থনৈতিক স্থানে পৌঁছে যাবে৷ অর্থনৈতিক বিকাশে আমাদের দেশের ব্যাঙ্কিং ব্যাবস্থার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রয়েছে৷ এদিনের রোজগার মেলায় ব্যাঙ্কিং সেক্টর থেকে সবথেকে বেশি নিয়োগপত্র দেওয়া হচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রীর কথায়, “একটা সময় ছিল যখন ব্যাঙ্কিং সেক্টর থেকে নামে বেনামে প্রভাবশালীরা মোটা টাকার লোন নিতেন। আবার সেই লোন শোধ করার জন্য আরেকটি লোন নিতেন। এভাবে ব্যাঙ্কিং সেক্টরকে নষ্ট করে দেওয়া হয়। কিন্তু বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর এই ব্যাঙ্কিং সেক্টরকে নতুন করে পুনর্জীবিত করে এই ধরনের দুর্নীতি বন্ধ করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: আর নয় চিনের রাস্তা, এবার ভারত থেকেই সোজা কৈলাস-মানস সরোবর! রুট চালু শীঘ্রই

    শহরে রোজগার মেলা

    কলকাতায় ন্যাশানাল অ্যাকাডেমি অফ ইনডাইরেক্ট ট্যাক্সেস অ্যান্ড নার্কোটিকস (NACIN) এর উদ্যোগে এই রোজগার মেলার আয়োজন করা হয় উল্টোডাঙায় এন এ সি আই এন এর অফিসে। এখানে ব্যাঙ্কিং ছাড়াও ডাক বিভাগ, শুল্ক বিভাগ সহ বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সরকারি বিভাগের ১৮২ জন ছেলে মেয়ের হাতে চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগ খুবই প্রশংসনীয়। এভাবে চাকরি পেলে দেশে বেকারত্ব কমবে।” এদিন সারা দেশ থেকে নির্বাচিত নতুন নিয়োগকারীরা সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, রাজস্ব বিভাগ, আর্থিক পরিষেবা বিভাগ, পদ বিভাগ, স্কুল শিক্ষা বিভাগ, উচ্চশিক্ষা বিভাগ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক, কেন্দ্রীয় সরকারি খাতের উদ্যোগ, জলসম্পদ বিভাগ, কর্মী ও প্রশিক্ষণ বিভাগ এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগদান করবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: মণিপুরের ভিডিও ভাইরাল হওয়ায় বিপাকে ট্যুইটার, কড়া পদক্ষেপ করতে পারে কেন্দ্র

    Manipur: মণিপুরের ভিডিও ভাইরাল হওয়ায় বিপাকে ট্যুইটার, কড়া পদক্ষেপ করতে পারে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নগ্ন করে ঘোরানো হচ্ছে দুই মহিলাকে। তাঁদের পেছনে পেছনে চলেছেন যাঁরা ওই মহিলাদের ‘শাস্তি’ দিচ্ছেন, তাঁরা। মণিপুরের (Manipur) অসভ্য এবং বর্বরোচিত এই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যথারীতি। অবশ্য ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। তবে এই ভিডিও ঘিরেই তোলপাড় জাতীয় রাজনীতি। ঘটনার জেরে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীকেও বলতে হল, “মণিপুরের (Manipur) ঘটনা যে কোনও সভ্য সমাজের পক্ষে লজ্জার। ওই ঘটনায় দেশের ১৪০ কোটি মানুষের মাথা হেঁট হয়ে গিয়েছে।”

    ভিডিও দ্রুত সরানোর নির্দেশ

    প্রধানমন্ত্রীর এই প্রতিক্রিয়ার আগেই অবশ্য পদক্ষেপ করেছে কেন্দ্র। ট্যুইটার সহ সমস্ত সমাজমাধ্যমকে একটি নির্দেশিকা দিয়ে কেন্দ্র জানিয়েছে, ওই ভিডিও দ্রুত সরিয়ে নিতে হবে। এ নিয়ে ট্যুইটার কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে পদক্ষেপও করতে পারে কেন্দ্র। জানা গিয়েছে, ভিডিওটি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে, বুঝেই পদক্ষেপ করা উচিত ছিল ট্যুইটার কর্তৃপক্ষের। তার বদলে ট্যুইটার কর্তৃপক্ষ যেভাবে ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়তে সাহায্য করেছে, তাতে প্রশাসনের সঙ্গে অসহযোগিতা করা হয়েছে বলে মনে করছে কেন্দ্র।

    ছিঃ ছিঃ ছিঃ

    ট্যুইটার দেশের তথ্যপ্রযুক্তি সংক্রান্ত আইনও ভেঙেছে বলে মনে করছে সরকার। ট্যুইটার ও অন্য সমাজ মাধ্যমগুলির সঙ্গে সমন্বয় রেখে ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়া রুখতে চাইছে কেন্দ্রের তথ্যপ্রযুক্ত মন্ত্রক। ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি ইম্ফল থেকে প্রায় ৩৫ কিমি দূরের কাংপোকপি জেলার। পুলিশের এফআইআর অনুযায়ী, সেই ঘটনায় নির্যাতিতা মহিলাদের পরিবারের দুই সদস্যকেও খুন করা হয়েছিল। এফআইআরে বলা হয়েছে, ৪ মে আতঙ্কে এক কুকি পরিবারের ৫ সদস্য বনে লুকিয়ে পড়েছিলেন। পুলিশ তাঁদের উদ্ধার করে। পুলিশের হাত থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হয় তাঁদের।

    পরে বছর ছাপান্নর এক ব্যক্তিকে খুন করা হয়। পরে বিবস্ত্র করে হাঁটানো হয় দুই মহিলাকে। বছর একুশের এক তরুণীকে গণধর্ষণ করা হয় বলেও অভিযোগ। ২১ জুন ওই মহিলারা দায়ের করেন এফআইআর।প্রসঙ্গত, ৩ মে থেকে অশান্তি শুরু হয়েছে উত্তর পূর্বের পাহাড়ি এই রাজ্যে (Manipur)। হিন্দু মেইতেই এবং খিস্টান কুকিদের সঙ্গে সংঘর্ষের জেরে মৃত্যু হয়েছে শতাধিক মানুষের। পোড়ানো হয়েছে ঘর-বাড়ি-গাড়ি। পরিস্থিতি সামাল দিতে মোতায়েন করা হয়েছে সেনা। তার পরেও ঘটে চলেছে বিক্ষিপ্ত অশান্তি। 

    আরও পড়ুুন: “মণিপুরের ঘটনা সভ্য সমাজের পক্ষে লজ্জার”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Manipur: “মণিপুরের ঘটনা সভ্য সমাজের পক্ষে লজ্জার”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Manipur: “মণিপুরের ঘটনা সভ্য সমাজের পক্ষে লজ্জার”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মণিপুরের (Manipur) ঘটনা যে কোনও সভ্য সমাজের পক্ষে লজ্জার। ওই ঘটনায় দেশের ১৪০ কোটি মানুষের মাথা হেঁট হয়ে গিয়েছে।” বৃহস্পতিবার সংসদের বাদল অধিবেশন শুরুর আগে এই ভাষায়ই মণিপুরের ঘটনার নিন্দা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে হাঁটানোর ঘটনায় তিনি যে ব্যথিত ও ক্রুদ্ধ, তাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। কেন্দ্রীয় সরকারের জনমুখী বিলগুলি সাংসদরা সমর্থন করবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।

    ঠিক কী বলেছেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন, ‘‘আজ আমার হৃদয় ভারাক্রান্ত, ক্রোধে পূর্ণ। মণিপুরের যে ঘটনা সামনে এসেছে, তা কোনও সভ্য সমাজের পক্ষে লজ্জাজনক। অপরাধীরা অপরাধ করে নিজের নিজের জায়জায়। কিন্তু এই ঘটনায় সারা দেশ অপমানিত হয়েছে। ১৪০ কোটি দেশবাসী লজ্জিত।’’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “মা বোনেদের রক্ষা করার জন্য আমি সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন করছি, নিজেদের রাজ্যে আইনব্যবস্থা আরও মজবুত করুন। রাজস্থান, ছত্তীসগড় হোক বা মণিপুর— সকল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের আহ্বান করছি, রাজনীতির উপরে উঠে, যে কোনও রাজ্যে আগে নারীর সম্মান রক্ষা হোক। মণিপুরের মেয়েদের সঙ্গে যা হয়েছে, তা ক্ষমার অযোগ্য।’’ প্রধানমন্ত্রী জানান, তিনি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করছেন, কোনও অপরাধীকে রেহাই দেওয়া হবে না। আইন তার সর্বশক্তি দিয়ে একের পর এক পদক্ষেপ নেবে।

    প্রকাশ্যে ভিডিও

    সম্প্রতি, মণিপুরের (Manipur) একটি ভিডিও সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে রাস্তায় ঘোরানো হচ্ছে। ওই ভাইরাল ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর দেশজুড়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। বিরোধী দলগুলির একাংশ ঘটনার জন্য মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের ইস্তফা দাবি করেছে। মণিপুর পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য কংগ্রেসের পক্ষে এদিন নোটিশ দেওয়া হয়েছে লোকসভা ও রাজ্যসভায়। ট্যুইটার ও অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিকে ওই ভিডিও সরিয়ে নেওয়ার আদেশ দিয়েছে কেন্দ্র।

    লজ্জাজনক ঘটনা

    জানা গিয়েছে, ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি ইম্ফল থেকে প্রায় ৩৫ কিমি দূরের কাংপোকপি জেলার। পুলিশের এফআইআর অনুযায়ী, সেই ঘটনায় নির্যাতিতা মহিলাদের পরিবারের দুই সদস্যকেও খুন করা হয়েছিল। এফআইআরে বলা হয়েছে, ৪ মে আতঙ্কে এক কুকি পরিবারের ৫ সদস্য বনে লুকিয়ে পড়েছিলেন।

    পুলিশ তাঁদের উদ্ধার করে। পুলিশের হাত থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হয় তাঁদের। পরে বছর ছাপান্নর এক ব্যক্তিকে খুন করা হয়। পরে বিবস্ত্র করে হাঁটানো হয় দুই মহিলাকে। বছর একুশের এক তরুণীকে গণধর্ষণ করা হয় বলেও অভিযোগ। ২১ জুন ওই মহিলারা দায়ের করেন এফআইআর।

    প্রসঙ্গত, ৩ মে থেকে জাতিগত হিংসার আগুনে জ্বলছে মণিপুর (Manipur)। হিন্দু মেইতেই এবং খ্রিস্টান কুকিদের সঙ্গে সংঘর্ষের জেরে মৃত্যু হয়েছে শতাধিক মানুষের। পোড়ানো হয়েছে ঘর-বাড়ি-গাড়ি। পরিস্থিতি সামাল দিতে মোতায়েন করা হয়েছে সেনা। দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে ঘোরানোর ঘটনায় একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ট্যুইট-বার্তায় ঘটনার নিন্দা করেন কেন্দ্রীয় মহিলা ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। তিনি লেখেন, মণিপুরে ২ মহিলার যৌন নির্যাতনের ভয়াবহ যে ভিডিও সামনে এসেছে, তা নিন্দনীয় ও সম্পূর্ণ অমানবিক।

    এদিকে, বৃহস্পতিবার শুরু হওয়া বাদল অধিবেশন চলবে ১১ অগাস্ট পর্যন্ত। এই অধিবেশনে পাশ করানো হতে পারে ৩১টি বিল। এর মধ্যে নতুন বিল পেশ হতে পারে ২১টি।

     

    আরও পড়ুুন: ‘‘আগামী সপ্তাহে তৃণমূলের আরও একটি চুরি ফাঁস করব’’! বিস্ফোরক শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “নিজেদের কর্মীদেরও মরার জন্য ছেড়ে দিয়েছেন বাম-কংগ্রেস নেতারা”, বিস্ফোরক মোদি   

    PM Modi: “নিজেদের কর্মীদেরও মরার জন্য ছেড়ে দিয়েছেন বাম-কংগ্রেস নেতারা”, বিস্ফোরক মোদি   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলায় নিজেদের কর্মীরা মার খেলেও, বেঙ্গালুরু বৈঠকে হাজির হওয়া বাম-কংগ্রেস নেতারা মুখে কুলুপ এঁটেছেন।” মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ভার্চুয়াল মাধ্যমে পোর্ট ব্লেয়ারের বীর সাভারকর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নয়া একটি ভবনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। ওই অনুষ্ঠানে ভাষণও দেন তিনি। সেখানেই আক্রমণ শানান বাম এবং কংগ্রেস সহ বিজেপি বিরোধী জোটে শামিল হওয়া দলগুলিকে।

    ঠিক কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কিছুদিন আগেই পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়েছে। সেখানে প্রকাশ্যে হিংসা হয়েছে, লাগাতার খুনখারাপি হচ্ছে। এ নিয়ে এঁদের মুখ বন্ধ। কংগ্রেস ও বাম কর্মীরা ওখানে নিজেদের কী করে বাঁচাবেন, ভাবছেন। কিন্তু তাঁদের নেতারা ব্যক্তিগত স্বার্থে নিজেদের কর্মীদেরও মরার জন্য ছেড়ে দিয়েছেন।”  

    ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    বিজেপি বিরোধী দলগুলির জোটের উদ্যোগকে কটাক্ষ করে ট্যুইট-বাণ হেনেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। তিনি লিখেছেন, “বাংলায় কুস্তি, বেঙ্গালুরুতে দোস্তি!!! কর্মীরা খাবে পেটো, গুলি, রড-লাঠি; আর নেতাদের বরাদ্দ মুচমুচে ফিশ ফ্রাই? কী রাজনীতি রে ভাই!” সিপিএম এবং কংগ্রেস নেতৃত্ব তাঁদের কর্মীদের দিকে দেখেন না বলেও কটাক্ষ করেন শুভেন্দু।

    বছর ঘুরলেই লোকসভা (PM Modi) নির্বাচন। এই নির্বাচনকে পাখির চোখ করে একজোট হতে চাইছে বিজেপি বিরোধী দলগুলি। সেই কারণে বেঙ্গালুরুর হোটেলে আজ, মঙ্গলবার হাজির হয়েছেন কংগ্রেস সহ ২৬টি দলের নেতানেত্রী। এঁদের মধ্যে রয়েছেন কংগ্রেসের সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, মল্লিকার্জুন খাড়্গে, তৃণমূলের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিহারের লালুপ্রসাদ যাদব, নীতীশ কুমার, মহারাষ্ট্রের শারদ পাওয়ারের মতো হেভিওয়েট নেতারা। মহাজোটের বন্ধন শক্তপোক্ত করতে সোমবার নৈশভোজের আয়োজন করা হয়েছিল ওই হোটেলে। সেদিন উপস্থিত ছিলেন না এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার। অবশ্য মঙ্গলবার সাত সকালেই হাজির হয়ে যান তিনি।

    আরও পড়ুুন: ‘স্বচ্ছ নির্বাচন হয়নি’, গোটা জেলায় ফের ভোট চেয়ে আদালতে বিজেপি সাংসদ

    মঙ্গলবারের বৈঠকের সঞ্চালক ছিলেন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের পরেই ভাষণ দিতে তিনি আমন্ত্রণ জানান মমতাকে। বক্তৃতার শুরুতে খাড়্গে সহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের শুভেচ্ছা জানান তিনি। তবে আশ্চর্যজনকভাবে সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরির নামই নেননি তৃণমূল সুপ্রিমো। তবে রাহুলকে তিনি প্রিয় রাহুল গান্ধী বলে সম্বোধন করেন। আবার (PM Modi) ভাষণ দিতে উঠে রাহুল মমতার নাম নিলেও, উচ্চারণ করেননি আপ সুপ্রিমো কেজরিওয়ালের নাম।

    জোটের অন্দরে বইছে মতানৈক্যের চোরাস্রোত!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: “দুর্নীতি ওঁদের অনুপ্রেরণা”, বেঙ্গালুরুতে বিরোধী জোটের বৈঠককে নিশানা মোদির

    PM Modi: “দুর্নীতি ওঁদের অনুপ্রেরণা”, বেঙ্গালুরুতে বিরোধী জোটের বৈঠককে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ওঁরা পরিবারকেই অগ্রাধিকার দেন। দেশকে নয়। দুর্নীতি ওঁদের অনুপ্রেরণা।” মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন দিল্লি থেকে পোর্ট ব্লেয়ারের বীর সাভারকর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একটি নয়া ভবনের ভার্চুয়াল উদ্বোধন  করেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি নিশানা করেন বিজেপি বিরোধী দলগুলির জোট বাঁধার উদ্যোগকে। তিনি বলেন, “ওঁরা পরিবারকেই অগ্রাধিকার দেন। দেশকে নয়। দুর্নীতি ওঁদের অনুপ্রেরণা। যে যত বড় দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত থাকবেন, বৈঠকে তাঁর আসন হবে তত বেশি গুরুত্বপূর্ণ।”

    ‘ভ্রষ্টাচারীদের সম্মেলন’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এ তো কট্টর ভ্রষ্টাচারীদের সম্মেলন হচ্ছে। বিরোধীদের মন্ত্র হল, অফ দ্য ফ্যামিলি, বাই দ্য ফ্যামিলি এবং ফর দ্য ফ্যামিলি।” তিনি (PM Modi) বলেন, “গত ৯ বছরে আমরা পুরনো সরকারের ভুলগুলি শুধরে দেশের মানুষকে নতুন সুযোগ-সুবিধা পাইয়ে দিয়েছি। দেশে উন্নয়নের মডেল তৈরি হয়েছে। এটা সবকা সাথ সবকা বিকাশের মডেল।” তিনি বলেন, “এই দলগুলির লক্ষ্য দেশের গরিবের বাচ্চার বিকাশ নয়, নিজের বাচ্চা, ভাই-ভাইপোর বিকাশই। পরিবারতান্ত্রিক দলগুলি দেশের যুবশক্তির সঙ্গে কখনও ন্যায় করেনি। এদের একটাই এজেন্ডা –  নিজের পরিবার বাঁচাও, পরিবারের জন্য দুর্নীতি কর।”

    ‘জাতিবাদের বিষ বিক্রি করছেন’

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এখন কিছু লোক দেশকে নিয়ে দোকান খুলে বসেছে। এদের দোকানে দুটি জিনিসের গ্যারান্টি পাওয়া যায়। এক, জাতিবাদের বিষ বিক্রি করা এবং দুই, দুর্নীতি করা।” তিনি বলেন, “এঁরা যখন ক্যামেরার সামনে একই ফ্রেমে আসেন, তখন দেশবাসীর একটাই কথা মনে আসবে, এটা লাখো-কোটি টাকার দুর্নীতি। দেশের জনতা বলছে, এটা কট্টর দুর্নীতির সম্মেলন হচ্ছে। যেসব নেতা বিভিন্ন দুর্নীতিতে জড়িত, জেলে গিয়েছেন বা আদালতে সাজাপ্রাপ্ত, তাঁরাই এই বৈঠকে বিশেষ আমন্ত্রণ পেয়েছেন।”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাঁরা ভারতের দুর্দশার জন্য দায়ী, তাঁরা এখন তাঁদের দোকান খুলেছেন। ২০২৪ এর লক্ষ্যে ২৬টি দল এক হয়েছে। এই দলগুলির ক্ষেত্রে এটাই মানায়। তাঁরা মুখে অন্য গান গাইছেন। কিন্তু বাস্তবতা অন্য কিছু। এখন তাঁরা বেঙ্গালুরুতে বৈঠক করছেন।” বাংলায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের হিংসা নিয়ে কেন এই বিরোধী জোটের সদস্যরা চুপ করে রয়েছেন, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, এদিনই বেঙ্গালুরুতে বৈঠকে বসছেন বিজেপি-বিরোধী বিভিন্ন দলের নেতারা। তাকেই নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    আরও পড়ুুন: নদিয়ায় ফের বিজেপি ও সিপিএমে ছাপ মারা ব্যালট উদ্ধার, চাঞ্চল্য

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: গুচ্ছ মউ স্বাক্ষর, আমিরশাহির প্রেসিডেন্টকে “আমার বন্ধু” সম্বোধন মোদির

    PM Modi: গুচ্ছ মউ স্বাক্ষর, আমিরশাহির প্রেসিডেন্টকে “আমার বন্ধু” সম্বোধন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হল অপেক্ষার প্রহর। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ফ্রান্স থেকে আমিরশাহিতে পৌঁছে এক বিবৃতিতে মোদি বলেন, “আমি আমার বন্ধু প্রেসিডেন্ট শেখ মহম্মদ বিন জায়েদের সঙ্গে বৈঠক করার জন্য অপেক্ষা করছি।”

    বৈঠকের আলোচ্যসূচি

    বৈঠকের সম্ভাব্য আলোচ্যসূচি সম্পর্কে তিনি বলেছিলেন, “আমরা বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শক্তি, খাদ্য নিরাপত্তা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি-সহ একাধিক বিষয় নিয়ে এক সঙ্গে কাজ করব।” এদিন বৈঠক হয় প্রেসিডেন্সিয়াল প্রাসাদ কাসার আল ওয়াতনে। সেখানে তাঁকে আলিঙ্গন করেন প্রেসিডেন্ট স্বয়ং। গত বছর ওই বিষয়গুলি নিয়ে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল দুই দেশের মধ্যে। সেগুলিরই অগ্রগতি সম্পর্কে আলোচনা হয় ওই বৈঠকে। প্রধানমন্ত্রীকে যখন গার্ড অফ অনার দেওয়া হয়, তখন ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের তিরঙ্গা পতাকা নাড়াতে দেখা যায়। বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শক্তি, খাদ্য নিরাপত্তা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, শিক্ষা, ফিনটেক, প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা এবং রোবাস্ট পিপল টু পিপল টাইজ নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আমিরশাহিকে কপ-২৮ প্রেসিডেন্সির জন্য পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস দিয়েছিলেন।

    ভারতের বন্ধু

    বৈঠকের শুরুতেই আবুধাবির প্রেসিডেন্টকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “প্রতিটি ভারতবাসী আপনাকে প্রকৃত বন্ধুর চোখে দেখেন।” দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভিত মজবুত করতে দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় বাণিজ্য, শক্তি, শিক্ষা এবং মুদ্রা সংক্রান্ত একাধিক মউ। প্রধানমন্ত্রী জানান, দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে ২০ শতাংশ। এদিকে, আমিরশাহির সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কের সঙ্গে ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মধ্যে দুটি মউ স্বাক্ষরিত হয়। একটি মউ স্বাক্ষরের মাধ্যমে জানানো হয়েছে, আমিরশাহিতে ক্যাম্পাস খুলবে দিল্লি আইআইটি।

    আরও পড়ুুন: “আমতাকে বগটুই করার চেষ্টা করেছিল তৃণমূল”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    এদিকে, প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে এদিন যে ভোজসভার আয়োজন করা হয়েছে, সেখানে সবই রয়েছে নিরামিষ আইটেম। মেনুতে রয়েছে গম ও খেজুরের স্যালাড। স্টার্টারে রয়েছে গ্রিলড ভেজিটেবল। মেইন কোর্সে রয়েছে গাজরের তন্দুরি, ফুলকপির তন্দুরি। স্থানীয় নানা সবজির পদও রয়েছে। শেষ পাতে পরিবেশন করা হবে নানা ফল দিয়ে তৈরি ফ্রুটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ভারতের পতাকা ভেসে উঠল বুর্জ খলিফায়, লেখা হল, ‘স্বাগতম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি’  

    PM Modi: ভারতের পতাকা ভেসে উঠল বুর্জ খলিফায়, লেখা হল, ‘স্বাগতম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি’  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকা বিজয় হয়েছে। জয় হয়েছে ফরাসিদের মন। এবার সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মনও জয় করে নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শনিবার ফ্রান্স থেকে আমিরশাহির উদ্দেশে রওনা দেন তিনি। সেখানে চোখ ধাঁধানো স্বাগত জানানো হয় তাঁকে। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে এদিন বুর্জ খলিফায় (Burj Khalifa) আলোকমালায় ফুটে ওঠে ভারতের জাতীয় পতাকা। মোদির সফর উপলক্ষে আগে থেকেই সাজানো হয়েছিল আকাশচুম্বী এই অট্টালিকা।

    বুর্জ খলিফা

    গলফ দেশে অফিসিয়াল ভিজিটে এসেছেন প্রধানমন্ত্রী। তাই বুর্জ খলিফায় লেখা হল, ‘স্বাগতম সম্মানীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি’। বস্তুত, সংযুক্ত আরব আমিরশাহির দুবাইয়ের গগনচুম্বী অট্টালিকা বুর্জ খলিফা শহরের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। সেই বুর্জ খলিফাই সাজানো হয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে। এদিন আবুধাবি বিমানবন্দের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয় মোদিকে (PM Modi)। সেখানে উপস্থিত ছিলেন আবুধাবির ক্রাউন প্রিন্স শেখ খালেদ বিন মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহেনও। 

    ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    গলফ দেশে আসার পর তাঁকে যে উষ্ণ অভ্যর্থনা দেওয়া হয়েছে, সেজন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্যুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী। লিখেছেন, ‘আজ আমাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানাতে এসেছিলেন ক্রাউন প্রিন্স শেখ খালেদ বিন মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহেন স্বয়ং।’ এই সফরে প্রধানমন্ত্রী সাক্ষাৎ করবেন আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহেনের সঙ্গে। আলোচনা হবে বিভিন্ন জটিল দ্বিপাক্ষিক ইস্যুগুলি নিয়ে।

    আরও পড়ুুন: ‘ভারত-ফ্রান্স বন্ধুত্ব দীর্ঘজীবী হোক’, মোদির সঙ্গে সেলফি পোস্ট আপ্লুত মাক্রঁর

    আবুধাবিতে প্রধানমন্ত্রীর বিমান অবতরণ করার ঘণ্টাখানেক আগেই আমিরশাহির তরফে জানানো হয়, দুই দেশের পক্ষেই অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলস্টোন। এই দেশের বৈদেশিক বাণিজ্যমন্ত্রী থানি বিন আহমেদ আল জিউদি বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির সঙ্গে ভারতের তেল ছাড়া ব্যবসার পরিমাণ আশা করা হচ্ছে প্রতি বছর ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে গিয়ে দাঁড়াবে।’ তিনি উল্লেখ করেন, আমিরশাহি ও ভারতের কমপ্রিহেনসিভ ইকনোমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট সুযোগ এবং বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এক নতুন যুগের সূচনা করবে ভেবেই ডিজাইন করা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, ভারত (PM Modi) ও আমিরশাহির মধ্যে কমপ্রিহেনসিভ ইকনোমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষর হয়েছিল ২০২২ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি। চুক্তি লাগু হয়েছিল ওই বছরেরই ১ মে। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share