Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: দিল্লিতে ন্যাশনাল ট্রেনিং কনক্লেভের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: দিল্লিতে ন্যাশনাল ট্রেনিং কনক্লেভের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের প্রথম ন্যাশনাল ট্রেনিং কনক্লেভের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার দিল্লির প্রগতি ময়দানের ইন্টারন্যাশনাল এক্সিবিশন অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে ওই কনক্লেভের উদ্বোধন করা হয়। দেশের সমস্ত সিভিল সার্ভিস ট্রেনিং ইন্সটিটিউটের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন এদিনের কনক্লেভে। কনক্লেভের মূল লক্ষ্য ছিল, দেশের বিভিন্ন সিভিল সার্ভিস ট্রেনিং ইন্সটিটিউটের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা। ওই প্রতিষ্ঠানগুলির পরিকাঠামো শক্তিশালী করাও এর অন্যতম উদ্দেশ্য।

    কনক্লেভে যাঁরা ছিলেন

    এদিনের কনক্লেভে ট্রেনিং প্রতিষ্ঠানগুলির দেড় হাজারেরও বেশি প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। এঁদের মধ্যে ছিলেন সেন্ট্রাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউটস, স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রেনিং ইন্সটিটিউটস, রিজিওনাল ও জোনাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউট এবং রিসার্চ ইন্সটিটিউটসের প্রতিনিধিরাও। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকার, রাজ্য সরকার এবং স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন দফতরের সিভিল সার্ভিস আধিকারিকরাও উপস্থিত ছিলেন এদিনের কনক্লেভে। যোগ দিয়েছিলেন বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার বিশেষজ্ঞরাও।

    মত বিনিময়

    সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে (PM Modi) বলা হয়েছে, এই যে বিভিন্ন দফতরের লোকজন ছিলেন, তাঁদের মধ্যে মত বিনিময় হয়েছে। বর্তমানে কোন কোন চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হবে, সুযোগই বা কী কী রয়েছে, সমস্যার সমাধানই বা কীভাবে করা যায়, দক্ষতা বাড়ানোর জন্যই বা কী কী করা যেতে পারে, এসব নিয়েও আলোচনা হয়েছে। কনক্লেভে আটটি প্যানেল ডিসকাসন হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ‘মমতা চাইছেন গন্ডগোল হোক, সেই ফাঁকে তাঁরা জিতে যাবেন’, দাবি দিলীপের

    সবগুলিই সিভিল সার্ভিস ট্রেনিং ইন্সটিটিউট সংক্রান্ত। কীভাবে ফ্যাকাল্টি উন্নত করা যায়, ট্রেনিং ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট করা যায়, কনটেন্ট ডিজিটাইজেশন করা যায়, এসব বিষয় নিয়েও আলোচনা হয়েছে। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শাসন পদ্ধতি ও পলিশি উন্নয়নের ওপর জোর দেন। প্রসঙ্গত, যাঁরা সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় (PM Modi) পাশ করে কাজে যোগ দেন, প্রথমে তাঁদের পাঠানো হয় ট্রেনিংয়ে। সেখানের পাঠ শেষ হলে নিয়োগ করা হয় তাঁদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ব্রিকস সম্মেলনের আগে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টকে ফোন মোদির, কী আলোচনা হল জানেন?

    PM Modi: ব্রিকস সম্মেলনের আগে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টকে ফোন মোদির, কী আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগাস্ট মাসে ব্রিকস (BRICS) সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকা যাওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। তার আগে শনিবার টেলিফোনে প্রধানমন্ত্রী কথা বললেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার সঙ্গে। দ্বিপাক্ষিক, আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। ব্রিকস সম্মেলনে সহযোগিতা নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রনেতার। শনিবার বিবৃতি জারি করে একথা জানানো হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে।

    জি-২০র সভাপতিত্বকে সমর্থন

    বর্তমানে জি-২০র সভাপতিত্ব করছে ভারত। তাকে পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট। বিবৃতিতে এও জানানো হয়েছে, দুই রাষ্ট্রনেতাই দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চান। দুই দেশের ঐতিহাসিক এবং মানুষে মানুষে বন্ধনের কথাও উঠে এসেছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনায়।

    ব্রিকসের অন্যতম সদস্য রাশিয়াও

    অগাস্ট মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবানে হবে ব্রিকস সম্মেলন। এ বছর এই সম্মেলনের নেতৃত্ব দেবে রামাফোসার দেশ। সেই সম্মেলনে যাওয়ার আগে একপ্রস্ত আলোচনা সেরে রাখলেন মোদি-রামাফোসা। ভারতকে ১২টি চিতা দেওয়ার জন্য রামাফোসাকে ধন্যবাদও জানান মোদি (PM Modi)। ব্রিকসের অন্যতম সদস্য দেশ রাশিয়া। সেই রাশিয়াই বর্তমানে পড়শি দেশ ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত। ভারতের পাশাপাশি দক্ষিণ আফ্রিকাও চায়, বন্ধ হোক যুদ্ধ। স্থায়ী শান্তি ফিরে আসুক রাশিয়া-ইউক্রেনে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে বলেওছেন, এটা যুদ্ধের সময় নয়। তার পরেও যুদ্ধ থামেনি। দুই দেশকেই আলোচনার টেবিলে বসে সমস্যার সমাধান করতে বলেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ।

    আরও পড়ুুন: ‘উদ্ধব ঠাকরে বিজেপির সঙ্গে প্রতারণা করেছিলেন’, মহারাষ্ট্রের সভায় শাহি তোপ

    গত সপ্তাহে দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে ব্রিকসের সদস্য দেশগুলির বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউনে গিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তিনি দেখেছিলেন, কীভাবে পশ্চিম বিশ্বকে মাত দিতে ক্রমেই এগোচ্ছে দক্ষিণ বিশ্ব। ১৫তম ব্রিকস সম্মেলনের আলোচ্যসূচি কী হবে, তাও চূড়ান্ত হয়েছে বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, একটি হল ব্রিকসের সদস্য সংখ্যা বাড়ানো (PM Modi) এবং সদস্য দেশগুলির মধ্যে অভিন্ন মুদ্রা চালু করা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BSNL: বিএসএনএলকে ফের ত্রাণ প্যাকেজ দিচ্ছে কেন্দ্র, আসছে ৫জি পরিষেবাও

    BSNL: বিএসএনএলকে ফের ত্রাণ প্যাকেজ দিচ্ছে কেন্দ্র, আসছে ৫জি পরিষেবাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার বিএসএনএলকে (BSNL) ত্রাণ প্যাকেজ দিতে চলেছে কেন্দ্র। ইতিমধ্যেই ৮৯,০৪৭ কোটি টাকার প্যাকেজ অনুমোদন করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। এর আগে দুবার দেওয়া হয়েছে ত্রাণ প্যাকেজ। তৃতীয়বার দেওয়া হল কোম্পানির ৪জি (4G) ও ৫জি (5G) পরিষেবা উন্নত ও চালু করতে। কেন্দ্রের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিএসএনএলের অনুমোদিত মূলধন ১.৫ লাখ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ২.১ লাখ কোটি টাকা করা হবে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই ত্রাণ প্যাকেজের ফলে বিএসএনএল একটি শক্তপোক্ত টেলিকম সার্ভিস প্রোভাইডার হবে এবং দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় পরিষেবা দেবে।

    বিএসএনএলকে (BSNL) প্রথম ত্রাণ প্যাকেজ

    ঋণে জর্জরিত বিএসএনএলকে (BSNL) চাঙা করতে কেন্দ্র প্রথম ত্রাণ প্যাকেজ দেয় ২০১৯ সালে। সেবার ত্রাণের পরিমাণ ছিল ৬৯ হাজার কোটি টাকা। এর ঠিক তিন বছর পরে ২০২২ সালেও ফের একবার ত্রাণ প্যাকেজ দেয় কেন্দ্র। এবার দেওয়া হয় ১.৬৪ লাখ কোটি টাকা। জানা গিয়েছে, এই দুটি ত্রাণ প্যাকেজ পেয়ে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে বিএসএনএল। ২০২১-২২ অর্থবর্ষ থেকে অপারেটিং মুনাফা অর্জন করতে শুরু করেছে বিএসএনএল। সরকারের তরফে জানানো হয়েছিল, বিএসএনএলের মোট ঋণ ৩২ হাজার ৯৪৪ কোটি টাকা থেকে কমে হয়েছে ২২ হাজার ২৮৯ কোটি টাকা।

    কী জানিয়েছিলেন মন্ত্রী? 

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল জানান, দেশের অনেক এলাকায় বিএসএনএলের (BSNL) ৪জি কভারেজ রয়েছে। বর্তমানে এটি প্রায় সারা দেশকে কভার করতে চলেছে। কিছুদিন আগেই কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি ও যোগাযোগ মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছিলেন, বিএসএনএল ২০০টি সাইটে ৪জি নেটওয়ার্ক চালু করেছে। আপাতত তিন মাস ধরে এর পরীক্ষা হবে। তিনি এও জানিয়েছিলেন, সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে প্রতিদিন গড়ে ২০০টি সাইটে এই পরিষেবা চালু করা হবে।

    আরও পড়ুুন: হারানো জমি ফিরে পেতে পুরনো সঙ্গী বিজেপির হাত ধরছে দেবগৌড়ার দল?

    ওই সময় মন্ত্রী বলেছিলেন, এই গতি আমরা দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যাব। বিএসএনএল নেটওয়ার্ক প্রাথমিকভাবে ৪জি হবে। এটি সেই মতোই কাজ করবে। নভেম্বর-ডিসেম্বরের কাছাকাছি এটি ছোট সফ্টওয়্যার সমন্বয় সহ ৫জি হয়ে যাবে। প্রসঙ্গত, ১ অক্টোবর দেশে ৫জি পরিষেবা চালু করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জিও, এয়ারটেল ইতিমধ্যেই এই পরিষবা দিচ্ছে। এই দুই সংস্থাই বিএসএনএলের (BSNL) থেকে অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পড়ুয়াদের ‘প্রেরণা’ দিতে নিয়ে যাওয়া হবে মোদির শৈশবের স্কুলে, কারা পাবে সুযোগ?

    PM Modi: পড়ুয়াদের ‘প্রেরণা’ দিতে নিয়ে যাওয়া হবে মোদির শৈশবের স্কুলে, কারা পাবে সুযোগ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তবে তিনিও প্রাথমিক শিক্ষার পাঠ নিয়েছিলেন দেশের অতি সাধারণ একটি প্রাইমারি স্কুলে। নামীদামি কোনও ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে না পড়েও আজ বিশ্ববন্দিত তিনি। তিনি নরেন্দ্র মোদি। এবার তাঁর শৈশবের স্কুলই হতে চলেছে দর্শনীয় স্থান। দেশের শিশু-কিশোরদের প্রেরণা দিতেই এই ‘তীর্থে’ নিয়ে যাওয়া হবে তাদের। সম্প্রতি এই মর্মে একটি প্রকল্প ঘোষণাও করেছে কেন্দ্র। নাম দেওয়া হয়েছে ‘প্রেরণা’।

    মোদির স্কুলে (PM Modi) স্টাডি ট্যুর

    আগামী এক বছর ধরে দেশের প্রতিটি জেলার দুজন করে শিশুকে নিয়ে যাওয়া হবে গুজরাটের মেহসানা জেলার ভাদনগর প্রাইমারি স্কুলে (PM Modi)। স্টাডি ট্যুরের অংশ হিসেবেই এই স্কুল দর্শনে নিয়ে যাওয়া হবে শিশু শিক্ষার্থীদের। দেওয়া হবে দেশভক্তি এবং নৈতিকতার পাঠও। মঙ্গলবার কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, স্কুলটিকে প্রেরণা হিসেবে তুলে ধরা হবে খুদে দর্শনার্থীদের কাছে। গুজরাট সরকার ও কেন্দ্রের যৌথ উদ্যোগে তাদের শেখানো হবে কীভাবে গতিশীল জীবন যাপন করতে হয়। ঊনিশ শতকের এই স্কুলটিকে নতুন করে গড়ে তোলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বিভাগকে।

    নৈতিকতার পাঠ 

    জানা গিয়েছে, কেন্দ্রের প্রকল্প প্রেরণার অধীনেই দেশের প্রতিটি জেলার ২ জন করে পড়ুয়াকে নৈতিকতার পাঠ দেওয়া হবে এই স্কুলে। শিক্ষাদান হবে একাধিক পর্বে। প্রতি পর্বে বেছে নেওয়া হবে ৩০ জন পড়ুয়াকে। প্রকল্পটি চলবে ৫০ সপ্তাহ ধরে। দেশের ৭৫০টি জেলার দেড় হাজার ছেলেমেয়েকে নিয়ে যাওয়া হবে ওই শিক্ষামূলক ভ্রমণে। ১৮৮৮ সালে প্রতিষ্ঠা হয় ভাডনগর প্রাইমারি স্কুলের। ২০১৮ সাল পর্যন্ত পঠন-পাঠন (PM Modi) হয়েছিল। এই স্কুলেই প্রাথমিক শিক্ষার পাঠ নিয়েছিলেন দেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে প্রধানমন্ত্রীর শৈশবের এই স্কুল দর্শনে ছাড়পত্র পাওয়ার মানদণ্ড কী হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি।

    আরও পড়ুুন: মোদি জমানায় মজবুত অর্থনীতি, বছরে ৩১ কোটি মোবাইল উৎপাদন!

    প্রসঙ্গত, ভাডনগর এক সময় যথেষ্ট সমৃদ্ধশালী নগর ছিল। বৌদ্ধ শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানও ছিল গুজরাটের এই এলাকা। ২০১৪ সালে প্রথম ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বিভাগ এখানকার গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোগুলিকে প্রচারের আলোয় আনে। গুজরাট সরকারও এখানে একটি আর্কিওলজিক্যাল এক্সপেরিমেন্টাল মিউজিয়াম গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ৯ বছরের মোদি জমানায় সফল বিদেশ ও সুরক্ষা নীতি, কাশ্মীরে বিলোপ ৩৭০ ধারা!

    PM Modi: ৯ বছরের মোদি জমানায় সফল বিদেশ ও সুরক্ষা নীতি, কাশ্মীরে বিলোপ ৩৭০ ধারা!

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞদের মতে, বিগত ৯ বছরে নরেন্দ্র মোদি সরকারের আমলে ভারতের বিদেশনীতি যথেষ্ট শক্তিশালী হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সফল মোদি সরকার। মোদি জমানায় (PM Modi) বিদেশনীতির প্রাথমিক ভিত্তি হল ‘Act East’, ‘Think West’ and ‘Connect Central Asia’। প্যাসিফিক রিজিয়নে শুরু করা হয়েছে সাগর প্রকল্প ‘সিকিউরিটি অ্যান্ড গ্রোথ ফর অল ইন দ্য রিজিয়ন’। এই নীতির উদ্দেশ্য হল সমগ্র ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলের সমমনস্ক সহযোগী দেশগুলিকে নিয়ে শান্তির পরিবেশ তৈরি করা। Solar Alliance (ISA), Coalition for Disaster Resilient Infrastructure (CDRI), Lifestyle for Environment (LiFE), এবং International Big Cat Alliance (IBCA) এই সব নীতির ফলেই বিশ্বের নানা দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে। সরকারের বিভিন্ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করার জন্য বিশ্বের প্রতিটি দেশেই ভারতের পদচিহ্ন দেখা যাচ্ছে।

    ভারতে অনুষ্ঠিত জি ২০ সম্মেলনের থিম হল বসুধৈব কুটুম্বকম। যার অর্থ হল এক পৃথিবী এক পরিবার। এখনও পর্যন্ত ভারতে একশোর উপর জি ২০-র মিটিং সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ১১০ টি দেশ থেকে এখনও পর্যন্ত ১২ হাজার ৩০০ প্রতিনিধি এসেছেন। আমন্ত্রিত দেশের সদস্যরাও এসেছেন জি ২০ সম্মেলনে। এছাড়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের সদস্যরাও পা রেখেছেন ভারতে। বিশ্বের অন্যান্য দেশে সংকটের মুহূর্তে ভারতই একমাত্র দেশ, যার সক্রিয়তা সবার আগে দেখা যায়। যেমন সাম্প্রতিক তুরস্কের ভূমিকম্পে অপারেশন দোস্ত (২০২৩), অপারেশন গঙ্গা (২০২২), অপারেশন দেবী শক্তি (২০২১), মিশন সাগর (২০২১) সমেত আরও অনেকগুলি অপারেশনে ভারতের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। এর পাশাপাশি জাতীয় সুরক্ষাও সব থেকে বেশি অগ্রাধিকার পেয়েছে মোদি সরকারের কাছে। দেখা গেছে, ভারতের বাইরেও অপারেশন সংগঠিত করেছে মোদি সরকার। বালাকোটের এয়ার স্ট্রাইক তার জীবন্ত প্রমাণ। গত ৯ বছরে দেশের ভিতরে উগ্র বামপন্থী মাওবাদীদের রমরমাও কমেছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি মনে করেন, উন্নয়ন এবং জাতীয় সুরক্ষাকে পাশাপাশি চলতে হবে আত্মনির্ভর ভারত নির্মাণের লক্ষ্যে। ভারতের প্রথম নিজস্ব তৈরি এয়ারক্রাফট হল আইএনএস বিক্রান্ত। হিসাব বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ভারত প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সরঞ্জাম বিক্রি করেছে ১৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি। সুসংগঠিত এই বিদেশনীতি এবং জাতীয় সুরক্ষানীতি নতুন ভারত গঠন করেছে।

    এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, জাতীয় সুরক্ষা এবং বিদেশনীতিতে মোদি সরকারের উল্লেখযোগ্য কাজগুলি

    ১) গৃহযুদ্ধ বিধ্বস্ত সুদান থেকে অপারেশন কাবেরির মাধ্যমে তিন হাজারেরও বেশি ভারতীয়কে ফিরিয়েছে মোদি (PM Modi) সরকার।

    ২) ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তে কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা এবং আর্টিকল ৩৫ (এ) বিলোপ করা হয়েছে ভারতীয় সংবিধান থেকে।

    ৩) গত ৫ বছরে যুদ্ধ সরঞ্জাম বিক্রির পরিমাণ বেড়েছে ৩৩৪ শতাংশ।

    ৪) ২ কোটি ৯৭ লক্ষেরও বেশি যাত্রীকে বন্দে ভারত ফ্লাইট-এর আওতায় আনা হয়েছে।

    ৫) প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে চার হাজার একশোর বেশি জিনিস ভারতের দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা হয়েছে।

    ৬) রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সময় ২৩ হাজারেরও বেশি ভারতীয়কে ইউক্রেন থেকে উদ্ধার করেছে মোদি সরকার (PM Modi)।

    ৭) ভূমিকম্প বিধ্বস্ত তুরস্কে অপারেশন দোস্তের মাধ্যমে ৫,৯৪৫ টন আপৎকালীন ত্রাণ সামগ্রী পাঠিয়েছে ভারত সরকার।

    ৮) ২০২১-২২ থেকে ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষ পর্যন্ত ৫০০ কোটিরও বেশি বরাদ্দ করা হয়েছে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে।

    ৯) অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি বোর্ডগুলিকে বদলানো হয়েছে সাতটি প্রতিরক্ষা পিএসইউতে।

    ১০) ২৯.২ কোটি কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিনকে ৬১ রও বেশি দেশে পৌঁছানো হয়েছে ভ্যাকসিন মৈত্রী প্রকল্পের মাধ্যমে।

    ১১) ২০১৪ সালের পর থেকে দেশে সেভাবে কোনও সন্ত্রাসবাদী হামলা ঘটেনি।

    ১২) ২০১৬ সালের সার্জিক্যাল স্ট্রাইক, ২০১৯ সালের এয়ার স্ট্রাইকের মাধ্যমে কড়া জবাব দেওয়া হয়েছে পাক মদতপুষ্ট সন্ত্রাসবাদকে।

     

    আরও পড়ুন: মোদি সরকারের ৯ বছরে ১৫ টি নতুন এইমস, ৩৭ কোটি মানুষের স্বাস্থ্য বিমা!

    আরও পড়ুন: বার্ষিক ৭ লাখ আয় করমুক্ত, কমেছে বাড়ি-গাড়ির ঋণে সুদের হার! খুশি মধ্যবিত্তরা

    আরও পড়ুন: ৯ বছরে ৭টি আইআইটি স্থাপন, কোটির ওপর যুবককে প্রশিক্ষণ মোদি সরকারের!

    আরও পড়ুন: বন্ধ হয়েছে তিন তালাক, মোদি সরকারের আমলে মহিলাদের জন্য অজস্র প্রকল্প

    আরও পড়ুন: দুধ উৎপাদনে শীর্ষে ভারত, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় ১১ কোটি মানুষ!

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Odisha Train Derailment: আহতদের দেখতে বালাসোর যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, আগে করলেন উচ্চপর্যায়ের বৈঠকও

    Odisha Train Derailment: আহতদের দেখতে বালাসোর যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, আগে করলেন উচ্চপর্যায়ের বৈঠকও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশার বালাসোরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। হাসপাতালে দেখা করবেন আহতদের সঙ্গে। পরিদর্শন করবেন দুর্ঘটনাস্থল (Odisha Train Derailment)। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ করমণ্ডল এক্সপ্রেসের ভয়াবহ দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। সূত্রের খবর রেল দুর্ঘটনার উদ্ধার কাজ, আহতদের চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়ে সেখানে গিয়ে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী। 

    দুপুর আড়াইটায় ভুবনেশ্বর বিমানবন্দরে নামার কথা প্রধানমন্ত্রীর

    রেলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ২৬১ এবং আহত ৯০০ এর বেশি মানুষ। সকাল থেকেই ঘটনাস্থলে রয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। কীভাবে ঘটল এই রেল দুর্ঘটনা তা নিয়ে উচ্চ পর্যায়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে ভারতীয় রেল। সূত্রের খবর, আজ দুপুরে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে (Odisha Train Derailment) যাওয়ার কথা প্রধানমন্ত্রীর। জানা গেছে প্রথমে তিনি বালাসোরে যাবেন। দুপুর আড়াইটা নাগাদ ভুবনেশ্বর বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে সোজা রওনা হবেন দুর্ঘটনাস্থলে। সেখান থেকে তিনি যাবেন কটক হাসপাতালে। রেল দুর্ঘটনায় আহত শতাধিক যাত্রী ভর্তি রয়েছেন হাসপাতালে। তাঁদের সঙ্গে দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    কারা ছিলেন বৈঠকে

    আজ সকালেই প্রধানমন্ত্রী উচ্চপর্যায়ের একটি বৈঠকের ডাক দিয়েছেন। দুর্ঘটনাস্থলের উদ্ধারকাজ, আহত রোগীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা এবং বাকি আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে। ভারতীয় রেল এনডিআরএফ-এর আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন এই বৈঠকে। দুর্ঘটনা এবং তার পরবর্তী পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজ নেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।  সেই বৈঠকে ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। 

    রেলের পর প্রধানমন্ত্রীও দুর্গতদের জন্য আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা করলেন

    নিহতদের পরিবার কিছু দশ লক্ষ টাকা, গুরুতর জখমদের জন্য দু’লক্ষ টাকা এবং আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল ভারতীয় রেল। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও এদিন ত্রাণ তহবিল থেকে নিহতদের পরিবার পিছু ২ লাখ টাকা, আহতদের ৫০ হাজার করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন।

    আরও পড়ুন: করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় মৃত্যু বেড়ে ২৩৩, আহত ৯০০-র বেশি

    রেলের হেল্পলাইন নম্বর

    রেল আপৎকালীন(হাওড়া): ২২৯৩৩, ০৩৩-২৬৪১৩৬৬০
    রেল অনুসন্ধান(টোল-ফ্রি): ২২২৪৪, ২২২৫৫, ২২২৬৬
    বিএসএনএল: ২৬৪০-২২৪১, ২৬৪০-২২৪২, ২৬৪০-২২৪৩
    হাওড়া: ০৩৩-২৬৩৮২২১৭
    খড়্গপুর: ৮৯৭২০৭৩৯২৫, ৯৩৩২৩৯২৩৩৯
    বালাসোর: ৮২৪৯৫৯১৫৫৯, ৭৯৭৮৪১৮৩২২
    শালিমার: ৯৯০৩৩৭০৭৪৬

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal BJP: জুন মাসেই কি রাজ্যে পা রাখছেন মোদি-শাহ-নাড্ডা?

    Bengal BJP: জুন মাসেই কি রাজ্যে পা রাখছেন মোদি-শাহ-নাড্ডা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসেই রাজ্যে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পাশাপাশি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডারও বেশ কয়েকটি জনসভা করার কথা রয়েছে। প্রসঙ্গত, বুধবার ৩১ মে রাজস্থানের আজমেড়ে প্রধানমন্ত্রী সূচনা করেছেন বিজেপির একমাসব্যাপী মহা-জনসম্পর্ক অভিযান। সরকারের ন’বছরের সাফল্যগাথা তুলে ধরতে বিজেপি নেতাকর্মীরা গৃহ সম্পর্ক অভিযান, পথসভা, জনসভা, মিছিল, সাংবাদিক সম্মেলন, নাগরিক সেমিনার এ সমস্ত কিছুই করবেন আগামী এক মাস ধরে। স্বাভাবিকভাবে পশ্চিমবঙ্গেও (Bengal BJP) শুরু হচ্ছে মহা-জনসম্পর্ক অভিযান।

    কী কী কর্মসূচি রয়েছে?

    বিজেপি (Bengal BJP) সূত্রে খবর, পশ্চিমবঙ্গে তিনটি বড় জনসভা করবেন তাঁরা। উত্তরবঙ্গ, মধ্যবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গের এই তিন জনসভায় উপস্থিত থাকার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার। জানা গিয়েছে, নরেন্দ্র মোদি দক্ষিণবঙ্গে সভা করবেন, অমিত শাহ রাঢ়বঙ্গে এবং জেপি নাড্ডার সভা হওয়ার কথা উত্তরবঙ্গে। দেশের প্রতিটি রাজ্যে মোট ৫১টি জনসভা করবে বিজেপি, যার মধ্যে তিনটি জনসভা হবে বাংলায়। বিজেপির সাংগঠনিক মণ্ডল কমিটিগুলি গ্রামীণক্ষেত্রে তৈরি হয় জেলা পরিষদের আসনকে ধরে। অন্যদিকে এক একটি শহরকে ধরে বিজেপির (Bengal BJP) নগর মণ্ডল তৈরি হয়। শহর বড় হলে নগর মণ্ডলের সংখ্যাও বাড়ে। বিজেপি সূত্রে খবর, এই সমস্ত মণ্ডলগুলিতে এক হাজারেরও বেশি জনসভা করবেন তাঁদের দলের রাজ্য নেতৃত্ব। হাজির থাকবেন এরাজ্য থেকে নির্বাচিত সাংসদ-বিধায়করাও।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের একদিনের নিরাপত্তায় মোতায়েন ২২৪৫ পুলিশকর্মী! ট্যুইটে বিস্ফোরক শুভেন্দু

    বাংলার প্রতিটি বিধানসভায় যাবে বিজেপি (Bengal BJP) নেতৃত্ব

    বিজেপি সূত্রে খবর, জুন মাসে রাজ্যের ২৯৪টি বিধানসভাতেই জনসভা করবে বিজেপি নেতৃত্ব (Bengal BJP)। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে মোদি সরকারের ৯ বছরের সাফল্যগাথা তুলে ধরবেন সর্বানন্দ সোনোয়াল, সুশীল মোদির মতো নেতারা। তালিকায় রয়েছেন ধর্মেন্দ্র প্রধান, স্মৃতি ইরানিও।

    কী বলছেন সুকান্ত মজুমদার?

    বিজেপির (Bengal BJP) রাজ্য সভাপতি এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘শুধু কেন্দ্রীয় নেতারাই নয়, রাজ্যের ২৯৪টি বিধানসভা কেন্দ্রে জনসভা করবেন বাংলার নেতারাও। আগামী ২১ থেকে ৩০ জুন মোদি সরকারের ৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে বাড়ি বাড়ি গিয়ে জনসম্পর্ক কর্মসূচি পালন করবে বিজেপি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: আমেরিকায় মোদিকে বদনাম রাহুলের! ‘‘জিন্নার আত্মা ভর করেছে’’, কটাক্ষ বিজেপির

    Rahul Gandhi: আমেরিকায় মোদিকে বদনাম রাহুলের! ‘‘জিন্নার আত্মা ভর করেছে’’, কটাক্ষ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিদেশের মাটিতে প্রধানমন্ত্রীকে বদনাম করলেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। এই ঘটনাকে কটাক্ষ করে বিজেপি বলল, ‘‘বিদেশে গেলে রাহুলের উপর জিন্নার আত্মা ভর করে।’’ এদিন আমেরিকার সানফ্রান্সিস্কোর সভায় ১৪০ কোটি মানুষের প্রধানমন্ত্রীকে সবজান্তা বলে উপহাস করেন রাহুল গান্ধী। শুধু তাই নয় নয়া সংসদ ভবনে সেঙ্গেল প্রতিষ্ঠা এবং সাধু-সন্তদের নিয়ে নরেন্দ্র মোদির পুজোকেও কটাক্ষ করেন রাহুল। 

    দেশের প্রধানমন্ত্রীকে বিদেশের মাটিতে বদনাম রাহুলের

    ভারতের মুসলিমরা খুব দুর্দশার মধ্যে রয়েছেন এমন কথা বলতে শোনা যায় সাসপেন্ডেড সাংসদ রাহুল গান্ধীকে (Rahul Gandhi)। আমেরিকাতে তিনি বলেন, ‘‘গত শতকের আটের দশক থেকে যে অবস্থা দলিতদের ছিল বর্তমানে মুসলমানদের সেই অবস্থা হয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রীকে বদনাম করার উদ্দেশে তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘কিছু মানুষ থাকেন, যাঁরা ভাবেন যে ভগবানের থেকেও বেশি কিছু জানেন, সেই রকমই একজন হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।’’

    বিজেপির পাল্টা প্রতিক্রিয়া

    মার্কিন সফরে রাহুল গান্ধীর মুখে দেশের প্রধানমন্ত্রীর বদনামের ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল বিজেপি। এ প্রসঙ্গে বিজেপি মুখপাত্র মুখতার আব্বাস নখবি বলেন, ‘‘বিদেশে যখনই রাহুল গান্ধী যান তখনই তাঁর উপর জিন্নার আত্মা ভর করে।’’ অন্যদিকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, ‘‘নরেন্দ্র মোদি সাম্প্রতিককালে ২৪টি দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এবং রাষ্ট্রপতিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। ৫০টিরও বেশি বৈঠক করেছেন। তাঁর সাম্প্রতিক বিদেশ সফরে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বস বলে সম্মোধন করেছেন। রাহুল গান্ধী এগুলোকে হজম করতে পারছেন না। ইতালির প্রধানমন্ত্রী মোদিজিকে জনপ্রিয়তম নেতা বলেছেন। অন্যদিকে পাপুয়া-নিউগিনির প্রধানমন্ত্রী মোদিজির পা ছুঁয়ে প্রণাম করেছেন।’’ সেঙ্গেল নিয়ে রাহুলের মন্তব্যের জেরে সরব হয়েছেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালাও। রাহুলের বিরুদ্ধে তামিল সংস্কৃতিকে উপহাস করার অভিযোগ তুলেছেন।

    আরও পড়ুন: শান্তি ফেরাতে উদ্যোগ! মণিপুরে ১৫ দিনের হিংসা বিরতির প্রস্তাব অমিত শাহের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Adheenams: মোদির হাতে সেঙ্গল তুলে দেন অধিনমকর্তা! জানুন তাঁদের ইতিহাস

    Adheenams: মোদির হাতে সেঙ্গল তুলে দেন অধিনমকর্তা! জানুন তাঁদের ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার ২৮ মে নয়া সংসদ ভবনে সেঙ্গল স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মাদুরাই অধিনমের (Adheenams) প্রধান পুরোহিত সেদিন প্রধানমন্ত্রীর হাতে সেঙ্গল তুলে দেন। এক কথায় সেঙ্গল হল রাজদণ্ড। এরপর থেকেই অধিনম নিয়ে চর্চা শুরু হয়। অধিনম কী? তাঁদের কাজ কী? এসব নিয়ে বাড়তে থাকে কৌতূহল।

    আরও পড়ুন: মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের হাত ধরেই বাংলায় জনপ্রিয় হয়েছিল সিঙারা! কিন্তু এর উৎপত্তি কোথায়?

    অধিনম (Adheenams) কী?

    হিন্দু ধর্মের প্রচলিত আশ্রম বা মঠের সমার্থক হল অধিনম। কুড়িটি অধিনম দেখা যায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। প্রচলিত রীতি অনুসারে এই অধিনমগুলির প্রধান পুরোহিত একজন অব্রাহ্মণ হন। সব থেকে প্রাচীনতম হল মাদুরাই অধিনম। যার প্রধান পুরোহিত শ্রী হরিহর দেশিকা, যিনি প্রধানমন্ত্রী মোদির হাতে সেঙ্গল তুলে দিয়েছিলেন। শ্রী হরিহর দেশিকা ২৯৩ তম প্রধান পুরোহিত বা অধিনমকর্তা। অধিনম একটি তামিল শব্দ যার সঙ্গে সম্পর্কিত শৈব উপাসনা। এটি এক ধরনের আধ্যাত্মিক কেন্দ্র। এবং একটি নির্দিষ্ট জনগোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাও বটে। অধিনমের প্রধানকে বলা হয় অধিনমপতি বা অধিনমকর্তা। যাঁর কাজ হল ধর্মীয় বিষয় দেখাশোনা এবং অনুষ্ঠান পালন করা। অধিনমের (Adheenams) অন্তর্গত ভক্তদের মধ্যে শিক্ষা প্রদান করেন প্রধান পুরোহিতরা। এক কথায় অধিনমের প্রধান পুরোহিত একজন আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব হন, তিনি যেমন উপদেশ প্রদান করেন ঠিক একইভাবে সেই জনগোষ্ঠীর অন্যতম নিয়ন্ত্রণ কর্তার ভূমিকাও পালন করেন। নির্দিষ্ট ওই জনগোষ্ঠীর মধ্যে ধর্মমত প্রচার করা, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরার কাজও অধীনম করে থাকেন।

    গুরুত্বপূর্ণ অধিনম (Adheenams)

    মাদুরাই অধিনম

    মাদুরাই অধিনম হল সবথেকে প্রাচীনতম। এই মঠ তামিলনাড়ুতে অবস্থিত। এখানে শৈব উপাসনা করা হয়।

    শৃঙ্গেরী সারদা পীঠ

    কর্নাটকের শৃঙ্গেরীতে এই অধিনম অবস্থিত, যা অদ্বৈত বেদান্ত দর্শন অনুযায়ী চলে। এই অধিনম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন আদি শঙ্করাচার্য। আধ্যাত্মিক আলোচনা, ধর্মীয় অনুষ্ঠান এ সমস্ত কিছুই হয় এখানে।

    কাঞ্চি কামাকোটি পীঠ

    কাঞ্চিপুরমে এই অধিনম অবস্থিত। বর্তমানে তামিলনাড়ুতে পড়ে। এখানে অদ্বৈত বেদান্ত দর্শনের চর্চা হয়। এখানে দেবী কামাক্ষীর উপাসনা করা হয়।

    দ্বারকা পীঠ

    গুজরাটে অবস্থিত এই অধিনম। বৈষ্ণব মতে চলে এই মঠ।

    জ্যোতির্মঠ 

    জ্যোতির্মঠ পরিচিত জোশীমঠ নামে। কয়েক মাস আগেও খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিল জোশীমঠ ধসের কারণ। উত্তরাখণ্ড রাজ্যে অবস্থিত এটি। স্থাপন করেছিলেন আদি শঙ্করাচার্য। 

    চোল, চের  এবং পাণ্ড রাজাদের সঙ্গে অধিনমের (Adheenams) সম্পর্ক 

    চোল সাম্রাজ্য খ্রিস্টীয় নবম শতাব্দী থেকে ত্রয়োদশ শতাব্দীর দক্ষিণ ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে গড়ে উঠেছিল। অধিনামগুলির সহযোগিতাতেই দক্ষিণ ভারতে অজস্র মন্দির স্থাপন করেছিলেন চোল রাজারা।

    চের রাজত্ব দ্বাদশ শতাব্দী পর্যন্ত তামিলনাড়ুতে চলেছিল। চের রাজত্বেও অধিনমের ভূমিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ভক্তি আন্দোলনের অন্যতম পীঠস্থান হয়ে উঠেছিল অধিনমগুলি।

    সপ্তদশ শতক পর্যন্ত দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ুতে পাণ্ডুদের রাজত্ব চলত। পাণ্ডুদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল অধিনমগুলির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বন্ধ হয়েছে তিন তালাক, মোদি সরকারের আমলে মহিলাদের জন্য অজস্র প্রকল্প

    PM Modi: বন্ধ হয়েছে তিন তালাক, মোদি সরকারের আমলে মহিলাদের জন্য অজস্র প্রকল্প

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিগত ন-বছর ধরে মোদি সরকারের আমলে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে নারীর সর্বাঙ্গীন উন্নয়নকে। নারী কল্যাণে একাধিক কর্মসূচি ইতিমধ্যে গ্রহণ করেছে কেন্দ্রের মোদি সরকার (PM Modi)। সামাজিকভাবে নারী সুরক্ষা আনতে চালু হয়েছে বিভিন্ন আইন। যেমন আইন করে বন্ধ করা গেছে তিন তালাক প্রথা। মহিলাদের স্বাস্থ্যের জন্য মোদি সরকার গ্রহণ করেছে ‘মিশন পোষণ’। এটা এক ধরনের পুষ্টির প্রোগ্রাম, গর্ভবতী মহিলা এবং সদ্যোজাতদের জন্য। এই প্রকল্পে এখনও অবধি ১.৮১ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে মোদি সরকার।

    নারী সুরক্ষা এবং ক্ষমতায়নের প্রকল্প

    অন্যদিকে সরকারি সূত্রেই জানা যাচ্ছে, ‘মিশন শক্তি’ প্রকল্পে দুটি স্কিম রয়েছে। একটি হল ‘সম্বল’ এবং অপরটি ‘সামর্থ্য’। নারী সুরক্ষা এবং ক্ষমতায়নের জন্যই এই প্রকল্পগুলি নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ‘বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও’ প্রকল্প, বিপদগ্রস্ত মহিলাদের জন্য হেল্পলাইন ১৮১। নারীঘটিত যে কোনও অপরাধের দ্রুত বিচারের জন্য তৈরি করা হয়েছে মহিলা আদালত। অন্যদিকে ‘সম্বল’ স্কিমের আবার দুটি ভাগ রয়েছে। একটি হল ‘প্রধানমন্ত্রী মাতৃ বন্দনা যোজনা’ এবং ‘শক্তি সাধন’। মাতৃ বন্দনা যোজনার মধ্যে পড়ছে উজ্জ্বলা যোজনা। যেখানে মোদি সরকার ৯ কোটির বেশি গ্যাস সিলিন্ডার বিতরণ করেছে। কর্মরত মহিলাদের জন্য মোদি সরকারের প্রকল্প হল সখী নিবাস। যা একধরনের মহিলা হস্টেল। লিঙ্গ অনুপাত প্রথমবারের জন্য বেড়েছে। প্রতি ১০০০ জন পুরুষে মহিলা হল ১০২০। মহিলাদের ওপর সাংসারিক নির্যাতনও কমেছে। কন্যা ভ্রুণ হত্যাও কম।

    নানা ক্ষেত্রে মহিলাদের সক্রিয় উপস্থিতি

    মোদি সরকারের ঘোষিত প্রাথমিক নীতি হল, প্রতিটি নারী যেন মর্যাদার সঙ্গে বাঁচতে পারে। একটা সময় ছিল, যখন ভারতের বিস্তীর্ণ গ্রামাঞ্চলে শৌচকর্ম সারতে মহিলাদের মাঠে যেতে হত। কিন্তু স্বচ্ছ ভারত অভিযানের মাধ্যমে প্রতি বাড়িতেই এখন টয়লেট স্থাপন করতে পেরেছে মোদি সরকার। এই সংখ্যা প্রায় ১২ কোটি। ভারতবর্ষের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কুয়ো থেকে পানীয় জল আনতে মহিলাদের অনেক দূরে যেতে হত। এখন সেটাও মোদি সরকারের সৌজন্যে বন্ধ হয়েছে এবং তার বদলে বাড়ি বাড়ি জলের পাইপ লাইন পৌঁছেছে। জল জীবন মিশনের আওতায় এই প্রকল্প গড়ে উঠেছে। প্রায় ১২ কোটি বাড়িতে জলের পাইপলাইন পৌঁছেছে। পরিসংখ্যান বলছে, মুদ্রা যোজনায় ৬৮ শতাংশ লোনই মহিলারা পেয়েছেন, যা সংখ্যায় কয়েক কোটি। এখন ঘরের জন্যও মহিলাদের চিন্তা করতে হয় না। কারণ প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা সেই সমস্যা দূর করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিগত ন-বছর ধরে মোদি জমানায় নারী শক্তির বিকাশ উল্লেখযোগ্য হয়েছে। ভারতীয় মহিলাদের সাফল্যের হারও চোখে পড়ার মতো। মহিলা পুলিশের সংখ্যাও বেড়েছে মোদি জমানায় (PM Modi)। একই কথা সেনাবাহিনীর ক্ষেত্রেও। মহিলা ক্রীড়াবিদের সংখ্যাও বাড়ছে। টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং, বিজ্ঞান প্রভৃতি নানা ক্ষেত্রে মহিলাদের সক্রিয় উপস্থিতি বেড়েছে।

    এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, গত ন’ বছরে নারী উন্নয়নে মোদি সরকার (PM Modi) কী কী কাজ করেছে

    ১) প্রথমবারের জন্য ভারতবর্ষে বেড়েছে মহিলা লিঙ্গ অনুপাত। প্রতি ১০০০ পুরুষে মহিলা এখন ১০২০।

    ২) কর্মরত মহিলাদের মাতৃত্বকালীন ছুটি ১২ সপ্তাহ থেকে বেড়ে ২৬ সপ্তাহ হয়েছে।

    ৩) ৩.০৩ কোটি মহিলাকে প্রধানমন্ত্রী মাতৃ বন্দনা যোজনার আওতায় আনা হয়েছে।

    ৪) জন ঔষধি কেন্দ্রে ২৭ কোটিরও বেশি স্যানিটারি ন্যাপকিন ১ টাকা মূল্যে প্রদান করা হচ্ছে।

    ৫) সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় ৩.১৮ কোটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে।

    ৬) ৯.৬ কোটি ধোঁয়ামুক্ত কিচেন তৈরি করা গেছে।

    ৭) প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৬৮.৯ শতাংশ ঘরই মহিলারা পেয়েছেন, যা সংখ্যায় আড়াই কোটি।

    ৮) ২৭ কোটিরও বেশি মুদ্রা লোনের সুবিধা পাচ্ছেন মহিলারা।

    ৯) সশস্ত্র বাহিনীতে মহিলাদের জন্য স্থায়ী কমিশন চালু করা হয়েছে।

    ১০) প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে মহিলাদের বিবাহের বয়স ১৮ থেকে বাড়িয়ে ২১ করার জন্য, যাতে তাঁরা শিক্ষা এবং কর্মজীবনে প্রবেশের সুযোগ পান।

    ১১) তিন তালাক প্রথার বিরুদ্ধে আইন আনা হয়েছে, মুসলিম মহিলাদের দেওয়া হয়েছে অধিকার।

    ১২) পিছিয়ে পড়া মহিলাদের অর্থনৈতিক সুবিধা দানের জন্য ৪৫ ছাত্রীকে স্কলারশিপের সুবিধা দিয়েছে মোদি সরকার।

    ১৩) ছাত্রীদের জন্য আলাদাভাবে ৯.৫২ লক্ষ টয়লেট স্কুলগুলিতে স্থাপন করা গেছে।

     

    আরও পড়ুন: দুধ উৎপাদনে শীর্ষে ভারত, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় ১১ কোটি মানুষ!

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share