Tag: PM Modi

PM Modi

  • Ram Mandir: লাখো প্রদীপের রঙিন আলোয় ভেসে উঠলেন ধনুর্ধর রাম-মন্দির-মোদি

    Ram Mandir: লাখো প্রদীপের রঙিন আলোয় ভেসে উঠলেন ধনুর্ধর রাম-মন্দির-মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একজনের রাজত্বে সমাধান হয়েছে বিতর্কের। গড়ে উঠছে মন্দির। আর যাঁর জন্য তৈরি হচ্ছে মন্দির, তিনি প্রতিষ্ঠিত হবেন ওই মন্দিরে। তাই অযোধ্যার রাম মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দুজনেই সমান গুরুত্বপূর্ণ। দুজনের মধ্যে অবশ্য ফারাক রয়েছে। একজন ভক্ত, অন্যজন ভগবান। একজন পার্থিব, অন্যজন অপার্থিব। অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধনের আগে রং-বেরঙের মাটির প্রদীপ দিয়ে তৈরি হচ্ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও রামলালার ছবি (Ram Mandir)। আলোকমালায় দেখা যাবে রাম জন্মভূমি মন্দিরের ছবিও।

    রাম মন্দির উদ্বোধন

    ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের। এদিনই গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হবেন রামলালার বিগ্রহ। মন্দির প্রতিষ্ঠার এই পুণ্যলগ্নের সপ্তাহখানেক আগেই শুরু হয়ে যাচ্ছে অনুষ্ঠান। ১৬ তারিখ থেকেই এই অনুষ্ঠান শুরু হচ্ছে। ইতিমধ্যেই ভক্তরা সার দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়েছেন মাটির প্রদীপ (স্থানীয় ভাষায় দিয়া) হাতে (Ram Mandir)। তীর-ধনুক হাতে রাম এবং হিন্দিতে জয় শ্রীরাম লেখা জায়গায় প্রদীপ জ্বালিয়েছিলেন তাঁরা। প্রদীপ দিয়েই সাজানো হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের ছবিও।

    রাম, রাম জন্মভূমি মন্দির…

    রাম, রাম জন্মভূমি মন্দির, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও জয় শ্রীরামের ছবি তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে প্রায় ১৪ লাখ প্রদীপ। এঁদের আঁকা ছবির রেখা বরাবরই জ্বালানো হয়েছিল প্রদীপ। ‘রাম পরাক্রমী রথযাত্রা’ শুরু হয়েছিল বিহার থেকে। রবিবার সেটি এসে পৌঁছানোর কথা অযোধ্যায়। এই সময় উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে। রাম জন্মভূমি মন্দিরে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান শুরু হয়ে যাবে ১৬ জানুয়ারি থেকে।

    আরও পড়ুুন: “বাবর একদিনে ১ লক্ষ ৮০ হাজার হিন্দুকে খুন করেছিল” মন্দির ইস্যুতে তোপ শুভেন্দুর

    অযোধ্যার চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট থেকে। এদিনই ভূমি পূজন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যার পর থেকেই ধীরে ধীরে গড়ে উঠছে রাম মন্দির। রাম মন্দির উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন দেশ-বিদেশের সাত হাজার মানুষ। এঁদের মধ্যে তিন হাজার জনই ভিভিআইপি। দশকের পর দশক ধরে যে অযোধ্যা পড়েছিল নিতান্তই অবহেলিত, সেই অযোধ্যারই ভোল বদলাচ্ছে রাতারাতি। যার মূলে রয়েছেন সেই ভগবান রাম (Ram Mandir)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Tesla in India: ভারতে ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে টেসলা

    Tesla in India: ভারতে ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে টেসলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে আগামী পাঁচ বছরে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় আড়াই লক্ষ কোটি) বিনিয়োগ করবে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বৈদ্যুতিন গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা টেসলা (Tesla in India)। বৈদ্যুতিম গাড়ির ক্ষেত্রে নয়া নীতি নির্ধারণে কেন্দ্রের সঙ্গে আলোচনাও হয়েছে কর্তৃপক্ষের। সূত্রের খবর, যদি টেসলা ভারতে এই বিনিয়োগ করে, তাহলে সেটি হবে ভারতে সবচেয়ে বড় প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ।

    টেসলার বিনিয়োগ

    ভারতে টেসলা নিজস্ব উৎপাদন কারখানা খুলতে চাইছে। ভারতের এই প্ল্যান্টে প্রথমে ৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে টেসলা। অনুসারী শিল্পে অন্যান্য সহযোগীরা বিনিয়োগ করবে ১০ বিলিয়ন ডলার। পাশাপাশি, বৈদ্যুতিন গাড়ির ব্যাটারি উৎপাদনে আরও ৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগও করা হবে। এটাই ক্রমেই বেড়ে হবে ১৫ বিলিয়ন ডলার। জানা গিয়েছে, তারা সব মিলিয়ে ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে টেসলা। রিপোর্ট অনুযায়ী, যদি আমদানি শুল্কে ছাড় দেওয়ার নীতি গৃহীত হয়, তাহলে টেসলা (Tesla in India) তার বিনিয়োগ আরও বাড়াতে পারে।

    লাক্সারি গাড়ি

    জানা গিয়েছে, ভারতীয় লাক্সারি গাড়ির বাজারে টেসলা কিছু স্ট্যান্ডার্ড ব্র্যান্ড আনার বিষয়ে ভাবনা-চিন্তা করছে। এ দেশে পরিবর্তিত পরিবেশে টেসলা কাজ শুরু করতে চায়। রিপোর্টে বলা হয়েছে, এই সংস্থা একটি কারখানায় বিনিয়োগ করবে। আশা করা হচ্ছে, আগামী তিন বছরের মধ্যে কারখানাটি রফতানির জন্য প্রস্তত হয়ে যাবে। এটাও আশা করা হচ্ছে ভারতীয় বাজারে কিছু অবদান রাখবে। জানা গিয়েছে, টেসলা সিইও ইলন মাস্ক ভারতের একজন গুণমুগ্ধ এবং বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। গত বছর জুন মাসে নিউ ইয়র্কে মোদির সঙ্গে মাস্কের সাক্ষাৎ হয়েছিল। সাক্ষাৎকার শেষে মাস্ক বলেছিলেন, “ভারতে মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করতে মোদি আমাকে বলেছেন।” তিনি এও (Tesla in India) বলেছিলেন, “ভবিষ্যতে এই ঘোষণার বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপি করলে ভয়ঙ্কর খেলা হবে! হামলা চালিয়ে হুমকি তৃণমূলের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

      

     

  • Amit Shah: “বিশ্বের পছন্দের গন্তব্য ভারত এবং গুজরাট”, ভাইব্র্যান্ট গুজরাটের মঞ্চে বললেন শাহ

    Amit Shah: “বিশ্বের পছন্দের গন্তব্য ভারত এবং গুজরাট”, ভাইব্র্যান্ট গুজরাটের মঞ্চে বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তামাম বিশ্বে আজ যদি কোনও দেশ বিনিয়োগের জন্য প্রত্যেকের পছন্দের গন্তব্য হয়, তাহলে সেটা ভারত এবং গুজরাট।” ভাইব্র্যান্ট গুজরাট গ্লোবাল সামিট ২০২৪ এর অনুষ্ঠানের শেষ দিনে যোগ দিয়ে কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। শুক্রবার ছিল এই অনুষ্ঠানের শেষ দিন। এদিনই আরও একবার ভারত ও গুজরাটের ঢক্কানিনাদ বাজিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    কী বললেন শাহ

    তিনি বলেন, “২০১৪ সালে যখন প্রধানমন্ত্রী হন নরেন্দ্র মোদি, তখন বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ১১ নম্বরে নাম ছিল ভারতের। আর আজ, দেশের ঠাঁই হয়েছে এই তালিকার পাঁচ নম্বরে। আর মোদি তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর দেশের জায়গা হবে তিন নম্বরে।” শাহ (Amit Shah) বলেন, “২০০৩ সালে গান্ধীনগর থেকে যাত্রা শুরু হয় উন্নতির। পরে পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পৌঁছায় ভারত। আর আজ এই অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে উন্নত ভারতের একটা নতুন সঙ্কল্প শুরু হল। তা হল ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত পরিণত হবে উন্নত ভারতে।”

    ভাইব্র্যান্ট গুজরাট

    তিনি বলেন, “এই অনুষ্ঠান কেবল গুজরাটকে সাহায্য করছে না, গোটা দেশের অর্থনীতিতে এর প্রভাব পড়ছে। দেশের অনেক রাজ্য ভাইব্র্যান্ট গুজরাটের মডেল অনুসরণ করছে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেপেলপমেন্টের কিছু মডেলও তারা গ্রহণ করছে।” এদিনের অনুষ্ঠানে পূর্বতন মনমোহন সিংহের সরকারকেও একহাত নিয়েছেন শাহ। বলেন, “বিশ্বের দরবারে ওই সময়টা একটা কলঙ্কের স্পটের মতো। আর আজ, আমাদের একটা ভাইব্র্যান্ট স্পট রয়েছে। দেশ তার জার্নি শুরু করেছিল একজন বোবা প্রধানমন্ত্রী থেকে। পৌঁছেছে একজন ভিজিওনারি এবং ভাইব্র্যান্ট প্রধানমন্ত্রীর জমানায়।” শাহ (Amit Shah) বলেন, “ভাইব্র্যান্ট গুজরাট সামিট দেশকে পথ দেখাচ্ছে।”

    আরও পড়ুুন: মেঝেতে বিছানা, ব্রাহ্মমুহূর্তে শয্যাত্যাগ, রাম মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে কঠোর ব্রতে মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ‘ভাইব্র্যান্ট গুজরাটে’র আগে মোদি-বিন জায়েদের রোড শো, কী বললেন আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট?

    PM Modi: ‘ভাইব্র্যান্ট গুজরাটে’র আগে মোদি-বিন জায়েদের রোড শো, কী বললেন আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, বুধবার উদ্বোধন হয়েছে ভাইব্র্যান্ট গুজরাটের। উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তার আগে মঙ্গলবার আমেদাবাদে টানা তিন কিলোমিটার রোড শো-ও করেন প্রধানমন্ত্রী। সঙ্গে ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিম। 

    ভাইব্র্যান্ট গুজরাট

    ভাইব্র্যান্ট গুজরাট এবার ১০ বছরে পড়ল। এই অনুষ্ঠানেই প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিতে ভারতে এসেছেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট। এদিন রোড শো-র আগে মহম্মদ বিন জায়েদকে স্বাগত জানাতে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল বিমানবন্দরে যান প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে স্বাগত জানানোর পর এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “আমার ভাই মহম্মদ বিন জায়েদ আপনাকে ভারতে স্বাগত। আপনি ভারত সফরে আসায় আমরা সম্মানিত বোধ করছি।”

    রোড শো দুই রাষ্ট্রপ্রধানের

    বিমানবন্দর থেকেই শুরু হয় রোড শো। চলে ১৫ মিনিট ধরে। পরে দুই নেতা গাড়িতে করে চলে যান আমেদাবাদের ইন্দিরা ব্রিগেডে। দুই নেতাকে দেখতে পুরো রাস্তাটার দু’পাশে সার দিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন কাতারে কাতারে মানুষ। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্টকে স্বাগত জানিয়ে লেখা পোস্টার-ব্যানারে ছয়লাপ গোটা রাস্তা। রোড-শো শেষে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেন মোদি (PM Modi) ও আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট। এই বৈঠকে স্বাক্ষরিত হয় চারটি মউ।

    এগুলি হল, পুনর্ব্যবহারযোগ্য জ্বালানি, স্বাস্থ্য পরিষেবা, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং বন্দর। এর আগে প্রধানমন্ত্রী দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন টিমোরের প্রেসিডেন্ট লেস্টে জোশ রামোশ হোর্তা এবং মোজাম্বিকের প্রেসিডেন্ট ফিলিপি জাসিন্টো নিউশির সঙ্গে। বিশ্বের একাধিক গ্লোবাল কর্পোরেশনের সিইওদের সঙ্গেও বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: চাপ বাড়ল কাকুর, ‘‘কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলবে’’, নির্দেশ ডিভিশন বেঞ্চের

    গত সাত মাসেরও কম সময়ের মধ্যে এনিয়ে চারবার দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসলেন মোদি (PM Modi) ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট। বৈঠক শেষে মহম্মদ বিন জায়েদ বলেন, “ভারত ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির অংশীদারিত্ব ক্রমেই বিকশিত হচ্ছে। দুই দেশের সহযোগিতা কীভাবে আরও বাড়ানো যায় এবং দুই দেশের নাগরিকদের স্বার্থে স্থায়ী উন্নয়ন কীভাবে করা যায়, এদিন মূলত আলোচনা হয়েছে তা নিয়েই।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বিহার থেকে লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু করবেন মোদি, কবে সভা জানেন?

    PM Modi: বিহার থেকে লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু করবেন মোদি, কবে সভা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে লোকসভা নির্বাচন। ছন্নছাড়া দশা বিরোধীদের। তবে আস্তিন গুটিয়ে ইতিমধ্যেই লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়েছে বিজেপি। এটা অবশ্য আন-অফিশিয়ালি। অফিশিয়ালি পদ্ম-শিবিরের প্রচার শুরু হবে ১৩ জানুয়ারি, বিহার থেকে। নীতীশ কুমারের রাজ্যের চম্পারণ থেকেই প্রচার শুরু করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    টার্গেট ৪০

    গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, এদিন বেত্তাই শহরের রামান ময়দানে জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এই সভার আগে প্রধানমন্ত্রী বেশ কিছু প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাসও করতে পারেন তিনি। এই প্রকল্পগুলির সবই বিহার কেন্দ্রিক। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ৪০০-র বেশি আসন পেয়ে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে বিজেপি। এজন্য বিভিন্ন রাজ্য নেতৃত্বকে লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। বাংলার ক্ষেত্রে এই লক্ষ্যমাত্রা ৩৫। আর নীতীশের রাজ্যে ৪০ আসনেই জিততে চাইছে গেরুয়া শিবির। সেই কারণেই জানুয়ারি মাসজুড়ে বিহারে সভা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।

    বিহারে সভা করবেন কারা

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) তো রয়েইছেন। জানুয়ারির ১৫ তারিখ থেকে বিহারে প্রচারে ঝড় তুলবেন পদ্ম-সেনানীরা। বিহারের তিন জনসভায় সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এগুলি হল বেগুসরাই, বেত্তাই এবং অওরঙ্গাবাদ। জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারি মাসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ নীতীশের রাজ্যে সভা করবেন তিনটি। এগুলি হল সীতামারি, মাধেপুরা এবং নালন্দা। আর বিহারের সীমাঞ্চল এবং ইস্টার্ন রিজিয়নে একাধিক সভা করবেন জেপি নাড্ডা। এক সময় বিজেপির সঙ্গ ধরেছিল নীতীশের দল জনতা দল ইউনাইটেড। পরে নীতীশ বেরিয়ে আসেন গেরুয়া ছত্রছায়া থেকে। মহাগটবন্ধন করে টিকিয়ে রেখেছেন সরকার।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তান নয়, রত্নগর্ভা লাক্ষাদ্বীপ এল ভারতেই, লৌহমানবের কীর্তিতে অবাক বিশ্ব

    লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে মাত দিতে জোট বেঁধেছে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডি’। এই জোটে শামিল হয়েছে নীতীশের দলও। বিহারে লোকসভার আসন রয়েছে ৪০টি। গত লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ-র দখলে ছিল ৩৯টি আসন। একটিতে জিতেছিল কংগ্রেস। এবার এনডিএ জোট থেকে বেরিয়ে ইন্ডি জোটে শামিল হয়েছে নীতীশের দল। তাই নীতীশকে শিক্ষা দিতে রাজ্যের ৪০টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে চাইছেন বিজেপির (PM Modi) ভোট ম্যানেজাররা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • India Maldives Row: মোদির প্রতি বিরূপ মন্তব্য, মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করছেন ভারতীয়রা

    India Maldives Row: মোদির প্রতি বিরূপ মন্তব্য, মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করছেন ভারতীয়রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য মলদ্বীপের তিন মন্ত্রীর। তার জেরে উত্তাল ভারত। ফি বছর দলে দলে পর্যটক ভারত থেকে বেড়াতে যান মলদ্বীপে। এবার সেই মলদ্বীপ ভ্রমণই বাতিল করছেন সিংহভাগ ভারতীয় (India Maldives Row) পর্যটক। যার জেরে মার খাবে মলদ্বীপের পর্যটন ব্যবসা।

    মলদ্বীপের বিরুদ্ধে ক্ষোভ

    অনলাইন ফোরামস এবং ট্রাভেল বুকিং প্ল্যাটফর্মেও ক্ষোভ ওগরানো হচ্ছে মলদ্বীপের বিরুদ্ধে। মলদ্বীপের তরফে যতক্ষণ না পর্যন্ত অফিসিয়ালি ক্ষমা চাওয়া হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত মলদ্বীপকে বয়কট করতে অনলাইনে অনুরোধও করছেন অনেকেই। লাক্ষাদ্বীপ সফরে গিয়ে সেখানকার কিছু ছবি এবং ভিডিও আপলোড করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার প্রেক্ষিতে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন মলদ্বীপের মন্ত্রী আবদুল্লা মাহজুম মাজিদ। তাঁর দাবি, মলদ্বীপ থেকে ভারতীয়দের নজর ঘোরাতেই ভারতের (India Maldives Row) প্রধানমন্ত্রী লাক্ষাদ্বীপের ছবি দিয়েছেন। তিনি এও বলেন, “লাক্ষাদ্বীপকে ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশন হিসেবে তুলে ধরতে চাইছে ভারত। বিচ ট্যুরিজমের সাম্রাজ্যে মলদ্বীপকে চ্যালেঞ্জ জানাতে চাইছে ভারত।” 

    ‘আমি আত্মনির্ভর’

    এর পরেই দলে দলে ভারতীয় পর্যটক মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করেছেন। বিমানের টিকিট বাতিল এবং হোটেল-রেস্তরাঁর বুকিং বাতিলের স্ক্রিনশটও ঘোরাফেরা করছে সোশ্যাল মিডিয়ায় (India Maldives Row)। অক্ষিত সিংহ নামে এক নেট নাগরিক লিখেছেন, “দুঃখিত মলদ্বীপ। আমার নিজস্ব লাক্ষাদ্বীপ রয়েছে। আমি আত্মনির্ভর।” প্রসঙ্গত, ‘আত্মনির্ভর ভারতে’র স্লোগান দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই মোদির প্রতিই অবমাননাকর মন্তব্য করায় যারপরনাই ক্ষুব্ধ নেটিজেনরা।

    আরও পড়ুুন: শাহজাহানকেই ধরতে পারল না পুলিশ, ডিজি নাকি কড়া ব্যবস্থা নেবেন!

    স্পোর্টস ফিজিওথেরাপিস্ট ফলক জোশীপুরা ২ ফেব্রুয়ারি তাঁর জন্মদিনটি কাটাতে চেয়েছিলেন মলদ্বীপে। কথা ছিল জন্মদিনের অনুষ্ঠানটি হবে অমেয় কুদা রাহ রিসর্টে। মলদ্বীপের মন্ত্রীর মন্তব্যের জেরে মলদ্বীপ ট্রিপ বাতিল করে দিয়েছেন ওই ফিজিওথেরাপিস্ট। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “আমার জন্মদিন ২ ফেব্রুয়ারি। মলদ্বীপ যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলাম। ট্রাভেল এজেন্টের সঙ্গে ফাইনাল কথাবার্তাও হয়ে গিয়েছিল।

    মলদ্বীপের এক ডেপুটি মন্ত্রীর মন্তব্যের কথা জানতে পেরে আমি মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করেছি।” চলচ্চিত্র নির্মাতা রুশিক রাওলও বাতিল করেছেন মলদ্বীপ ভ্রমণ। তিন সপ্তাহ ধরে ৫ লাখ টাকা দিয়ে ১লা ফেব্রুয়ারি থেকে মলদ্বীপের পালম রিট্রিটে থাকার কথা ভাবছিলেন রাওল। মন্ত্রীর মন্তব্যকে জাতিবাদ বলে দেগে দিয়েছেন রাওল। তিনিও জানিয়েছেন, মলদ্বীপের মন্ত্রীদের কুরুচিকর মন্তব্য মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিলের প্রাথমিক কারণ (India Maldives Row)।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Row: সাসপেন্ড নয়, তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে, মলদ্বীপকে জানিয়ে দিল ভারত

    India Maldives Row: সাসপেন্ড নয়, তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে, মলদ্বীপকে জানিয়ে দিল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবল সাসপেন্ড করলেই হবে না, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করায় তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে। সোমবার ভারতে নিযুক্ত মলদ্বীপের (India Maldives Row) রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠিয়ে সাফ জানিয়ে দিল ভারত।

    কী বলল বিদেশমন্ত্রক?

    এদিন বিদেশ মন্ত্রকের তরফে তলব করা হয় ভারতে নিযুক্ত মলদ্বীপের হাইকমিশনারকে। তাঁকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে মলদ্বীপের মন্ত্রীদের করা মন্তব্যের প্রভাব পড়েছে ভারত-মালদ্বীপ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে। এর জন্য দায়ী মলদ্বীপই। এই সম্পর্ক মেরামত করার দায় মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মুইজুর। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে এও বলা হয়, জুনিয়র ওই তিন মন্ত্রীকে সাসপেন্ড করলেই হবে না, তাঁদের বরখাস্ত করতে হবে।

    এঁরা মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টেরই প্রতিনিধি!

    সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের বেশ কিছু ছবি এবং ভিডিও ভাইরাল (India Maldives Row) হয়। অভিযোগ, মলদ্বীপের ওই মন্ত্রীরা এরকমই কয়েকটি ছবিতে মোদিকে ‘পুতুল’ ও ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়। এরই প্রেক্ষিতেই সাসপেন্ড করা হয় তিন মন্ত্রীকে। যাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে দুজনই মহিলা। এঁরা মলদ্বীপের প্রেসিডেন্টেরই প্রতিনিধিত্ব করছেন বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের।

    আরও পড়ুুন: ‘হিন্দুদের ১৩৯ একর জমি কেড়ে রোহিঙ্গা কলোনি’! বিস্ফোরক অর্চনা মজুমদার

    মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি ভারতপন্থী। আর বর্তমান প্রেসিডেন্ট মুইজু চিনপন্থী। গত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এই ইব্রাহিমকে হারিয়েই ক্ষমতায় আসেন চিনপন্থী শাসক হিসেবে পরিচিত মুইজু। তাই মুইজু ক্ষমতায় আসার পর যে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের অবনতি ঘটবে, তার একটা ইঙ্গিত ছিলই। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে মুইজু সরকারের তিন মন্ত্রীর মন্তব্যে তারই প্রতিফলন ঘটেছে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। কিছু দিনের মধ্যেই চিন সফরে যাচ্ছেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। সেখানে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের কাছে ফান্ড নিয়ে দরবার করবেন। তার আগে মন্ত্রীদের দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি এহেন কুরুচিকর মন্তব্য করানো হতে পারে বলেও আশঙ্কা ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের।

    ঘটনার প্রেক্ষিতে রবিবার মলদ্বীপের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বিদেশের নেতা এবং পদস্থ ব্যক্তিদের নিয়ে যেসব অবমাননাকর মন্তব্য করা হয়, সে সম্পর্কে মলদ্বীপ সরকার সচেতন। এই জাতীয় মন্তব্য ব্যক্তিগত এবং তা মলদ্বীপ সরকারের (India Maldives Row) দৃষ্টিভঙ্গীর পরিচায়ক নয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India Maldives Row: “মন্ত্রীদের মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক, বৈষম্যমূলক”, বললেন মলদ্বীপের সাংসদ

    India Maldives Row: “মন্ত্রীদের মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক, বৈষম্যমূলক”, বললেন মলদ্বীপের সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্যের জেরে সাসপেন্ড করা হয়েছে মলদ্বীপের তিন মন্ত্রীকে। তারপরেও থিতু হয়নি বিতর্ক। পরিস্থিতি সামাল দিতে আসরে নামলেন সেদেশের সাংসদ তথা প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার এলভা আবদুল্লা।

    কী বললেন মলদ্বীপের সাংসদ?

    দেশের (India Maldives Row) মন্ত্রীদের কড়া সমালোচনা করেছেন তিনি। তিনি বলেন, “মন্ত্রীদের ওই মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক এবং বৈষম্যমূলক।” আবদুল্লা বলেন, “ভারত ঠিকই বলছে। তাদের রেগে যাওয়াই স্বাভাবিক। যে মন্তব্য করা হয়েছে, তা আপত্তিকর। তবে ওই মন্তব্য মলদ্বীপের সধারণ মানুষের মতামত নয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে ওই লজ্জাজনক এবং বৈষম্যমূলক মন্তব্যের জন্য ভারতের মানুষের কাছে ক্ষমা চাইছি।”

    মোদির প্রতি কুরুচিকর মন্তব্য

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের বেশ কিছু ছবি এবং ভিডিও ভাইরাল (India Maldives Row) হয়। অভিযোগ, মলদ্বীপের ওই মন্ত্রীরা এরকমই কিছু ছবিতে মোদিকে ‘পুতুল’ ও ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়। এই প্রেক্ষিতেই সাসপেন্ড করা হয় তিন মন্ত্রীকে।

    ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করা মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের দাবি তোলেন মলদ্বীপের দুই প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি এবং মহম্মদ নাসিদ। তাঁরা জানান, মলদ্বীপের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে এহেন মন্তব্য প্রভাব ফেলতে পারে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে। মহম্মদ নাশিদও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মরিয়ম শিউনারও অবমাননাকর মন্তব্যের নিন্দা করেছেন ও একে ‘ভয়াবহ ভাষা’ বলে অভিহিত করেছেন। মলদ্বীপের প্রাক্তন মন্ত্রী আহমেদ মাহলুফ বলেন, “ভারতীয়রা যদি মলদ্বীপকে পর্যটনস্থল হিসাবে বয়কট করে তবে তা মলদ্বীপের অর্থনীতিতে বড় প্রভাব ফেলবে।” তিনি বলেন, “মুইজু সরকারের উচিত ভারতীয়দের কাছে ক্ষমা চাওয়া।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রী মোদির অপমানে ক্ষুব্ধ অক্ষয়-সলমনরা, দেশের দ্বীপগুলিতে যাওয়ার আর্জি সচিনের

    মলদ্বীপের সাংসদ বলেন, “এটি গুরুত্বপূর্ণ যে মলদ্বীপ সরকার মন্ত্রীর মন্তব্য থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়েছে। আমি জানি সরকার মন্ত্রীদের বরখাস্ত করেছে, কিন্তু আমি মনে করি যে মলদ্বীপের সরকারের আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় জনগণের কাছে ক্ষমা চাওয়াটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি বলেন, “আমরা ভারতের ওপর কতটা নির্ভরশীল, তা তারাও ভালো করে জানে। যখনই আমাদের প্রয়োজন, ভারত সর্বদাই প্রথম সাড়া দিয়েছে।” আবদুল্লা বলেন, “আমরা অর্থনৈতিক সম্পর্ক, সামাজিক সম্পর্ক, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বাণিজ্য ও পর্যটন ইত্যাদি বিষয়ে (India Maldives Row) ভারতের ওপর নির্ভরশীল ও মলদ্বীপের জনগণ এর জন্য অন্ত্যন্ত কৃতজ্ঞ…।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: বাম মুখে ‘রাম’ নাম! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ চিনের সরকারি দৈনিক

    PM Modi: বাম মুখে ‘রাম’ নাম! প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ চিনের সরকারি দৈনিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি ঘোরতর দক্ষিণপন্থী। আর তাঁর প্রশস্তি গাওয়া হয়েছে যে দেশে, সেই দেশটি কট্টর বামপন্থী। আসলে উন্নয়নের বোধহয় কোনও পন্থা নেই! কেবল তাই নয়, ভারতের প্রতিবেশী এই দেশটি সদা সর্বদা ব্যস্ত ভারতেরই ক্ষতি করতে। ফেরা যাক আসল কথায়।

    চিনের প্রতিবেদনে মোদি-স্তুতি

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) প্রশংসা করে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে চিনের পত্রিকা ‘গ্লোবাল টাইমসে’ (Global Times)। প্রতিবেদনটিতে মোদির অর্থনৈতিক, সামাজিক শাসন ও বিদেশনীতির ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জমানায় অর্থনৈতিক, সামাজিক শাসন ও বিদেশনীতির ক্ষেত্রে ভারতের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। উন্নয়নের ক্ষেত্রে ভারত কৌশলগতভাবে আরও আত্মবিশ্বাসী ও সক্রিয় হয়ে উঠেছে। ভারত তাদের নিজস্ব একটি ব্যাখ্যাও তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।

    মোদির সাফল্য

    লাল পার্টির দেশ চিনে সংবাদপত্রও রয়েছে রাষ্ট্রের অধীনে। প্রতিবেদনটি যিনি লিখেছেন, তিনি সাংহাইয়ের ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের ডিরেক্টর ঝাং জিয়াডং। প্রতিবেদনটিতে (Global Times) গত চার বছরে ভারতের উল্লেযোগ্য সাফল্যগুলি তুলে ধরা হয়েছে। ভারতের শক্তপোক্ত অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, শাসন ব্যবস্থার উন্নতি এবং চিন-সহ আন্তর্জাতিক সম্পর্কের প্রতি মনোভাবের পরিবর্তনেরও ভূসয়ী প্রশংসা করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনটিতে। প্রতিবেদক লিখেছেন (PM Modi), “চিন ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা নিয়ে আলোচনা করার সময় ভারতীয় প্রতিনিধিরা আগে প্রাথমিকভাবে বাণিজ্য ভারসাম্যহীনতা কমাতে চিনের পদক্ষেপের ওপর দৃষ্টি দিতেন। কিন্তু এখন তারা ভারতের রফতানি সম্ভাবনার ওপর বেশি জোর দিচ্ছেন।”

    আরও পড়ুুন: “ক’জন ভিআইপি রয়েছেন? কী কী সুবিধা পাচ্ছেন?’’ এসএসকেএমের জবাব তলব হাইকোর্টের

    ঝাং জিয়াডং লিখেছেন, “রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক রাজনীতির ভারতীয় বৈশিষ্ট্য তুলে ধরার জন্য পশ্চিমের সঙ্গে তার গণতান্ত্রিক ঐক্যমত্যের ওপর জোর দেওয়া থেকে সরে এসেছে ভারত। বর্তমানে গণতান্ত্রিক রাজনীতির ভারতীয় উৎসের ওপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে।” প্রতিবেদক লিখেছেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় বসার পর থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, রাশিয়া ও অন্যান্য দেশ এবং আঞ্চলিক সংস্থাগুলির সঙ্গে ভারতের সম্পর্ককে উন্নীত করে বহু সংখ্যাবদ্ধ কৌশলের পক্ষে সওয়াল করছেন তিনি (PM Modi)। ভারতের বহু ভারসাম্য থেকে বহু সারিবদ্ধতায় স্থানান্তরিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে মাত্র ১০ বছরেরও কম সময়ে। (এই সময়টাই মোদির আমল।) আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাসে এমন পরিবর্তনের গতি খুব কমই দেখা যায়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দু’ লক্ষের বেশি মহিলার সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী, রোড-শোয়ে ঠাঁই নাই রব  

    PM Modi: দু’ লক্ষের বেশি মহিলার সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী, রোড-শোয়ে ঠাঁই নাই রব  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঠের যতদূর চোখ যায়, কেবলই কালো মাথার সারি। যাঁরা প্রধানমন্ত্রীকে এক ঝলক দেখবেন বলে এসেছেন, তাঁদের অনেকেরই খোঁপায় জড়ানো ফুলের মালা। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) যখন এই ললনা সম্মেলনে যোগ দিতে মঞ্চে উঠলেন, তখন সেই মাথার সারিই সমস্বরে চিৎকার করে উঠল, মো-ও-দি, মো-ও-দি। বুধবার দু’ লক্ষেরও বেশি মহিলা যোগ দিয়েছিলেন কেরলের ত্রিশূরের এই সম্মেলনে।

    মানুষ আর মানুষ

    দু’ দিনের দক্ষিণ ভারত সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার, দ্বিতীয় দিনে তিনি গিয়েছিলেন ত্রিশূরে। সেখানে ফুলেল শুভেচ্ছায় ভাসলেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই শুরু হল প্রধানমন্ত্রীর রোড-শো। এই সময় প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে রাস্তার দু’ ধারে ভিড় করেছিলেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। রোড শো শেষে প্রধানমন্ত্রী চলে যান ত্রিশূরের জনসভার মাঠে। এই জনসভায় উপস্থিত ছিলেন দু’ লক্ষেরও ঢের বেশি মানুষ। এঁরা সবাই সমাজের সর্বস্তর থেকে উঠে আসা। এঁদের মধ্যে যেমন ছিলেন অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী, তেমনি ছিলেন স্কুল-কলেজের শিক্ষিকারাও। ছিলেন প্রখ্যাত নৃত্যশিল্পী, সঙ্গীতশিল্পীর পাশাপাশি মহিলা উদ্যোগপতিও। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) মঞ্চে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই হয়ে যায় এক প্রস্ত হাততালি। তার পরেই দক্ষিণের এই রাজ্যে মহিলাদের কর্মোদ্যাগ এবং সাহসিকতার প্রশস্তি গাইতে শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘স্ত্রী শক্তি সমাগম’

    সভার নাম ছিল ‘স্ত্রী শক্তি সমাগম’। ঠিক ছিল সমাজের সর্বস্তরের লাখ দুয়েক মহিলা যোগ দেবেন সভায়। যদিও সভা শুরুর পর দেখা গেল, মাঠটির সর্বত্র ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই রব। গত দশ বছরে তাঁর সরকার মহিলাদের সম্মান দিতে যেসব উদ্যোগ নিয়েছেন, এদিন তার ফিরিস্তি দেন প্রধানমন্ত্রী। মুসলমান মহিলাদের তিন তালাকের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেওয়ার কথাও তিনি বলেন। দরিদ্র, কৃষক এবং মহিলাদের ক্ষমতায়নই যে তাঁর সরকারের পাখির চোখ, তাও জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। কেরলের এই সভায়ও প্রধানমন্ত্রীর মুখে অবধারিতভাবে উঠে আসে ইন্ডি জোটের প্রসঙ্গও। তিনি (PM Modi) বলেন, “ইন্ডি জোট কেবল একটা জিনিসই জানে। তারা কেবল আমাদের বিশ্বাসে আঘাত হানে। তারা আমাদের মন্দির এবং উৎসবগুলিকে লুঠ করবে বলেই যেন তৈরি হয়েছিল। ‘ত্রিশূর পুরম’ নিয়ে রাজনীতি করাটা দুর্ভাগ্যজনক। শবরীমালা মন্দিরে দেবভক্তরা যে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, তার জন্য দায়ী রাজ্য সরকার। এটা রাজ্য সরকারেরই ব্যর্থতা।”

    আরও পড়ুুন: মধ্যরাতে মুখ খুললেন ‘কালীঘাটের কাকু’, কণ্ঠস্বরের নমুনা হাতে পেল ইডি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
LinkedIn
Share