Tag: PM Modi

PM Modi

  • BJP: মোদি সরকারের ৯ বর্ষ পূর্তি, বাংলায় ১০০ জনসভা করবে বিজেপি

    BJP: মোদি সরকারের ৯ বর্ষ পূর্তি, বাংলায় ১০০ জনসভা করবে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছিলেন বিজেপির (BJP) নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২৬ মে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। সেই হিসেবে এবার প্রধানমন্ত্রী পদে ৯ বছর পূর্তি হচ্ছে তাঁর। এই উপলক্ষে দেশজুড়ে এক মাস ব্যাপী ব্যাপক প্রচারাভিযান শুরু করতে চলেছে বিজেপি। প্রথম সভাটি হবে ৩০ মে। ওই জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ ছাড়াও আরও ৫১টি সভা করবেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। দেশের পাশাপাশি বাংলায়ও প্রধানমন্ত্রী পদে মোদির ৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিশেষ প্রচারাভিযানে নামতে চলেছে পদ্ম শিবির। এই প্রচারাভাযানে মূলত তুলে ধরা হবে মোদি সরকারের বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের কথা। তুলে ধরা হবে মোদি সরকারের সাফল্যের কথাও।

    বিজেপি (BJP) শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশ

    বিজেপি (BJP) সূত্রে খবর, মোদি সরকারের এই ৯ বছর পূর্তিতে এ রাজ্যে কমপক্ষে ১০০টি জনসভা করবে গেরুয়া শিবির। এই সব জনসভায় নেতাদের পাশাপাশি এলাকার প্রভাবশালীদের হাজির করা হবে। আয়োজন করা হবে চা চক্র এবং নৈশভোজেরও। জনসভাগুলিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, সাংসদ এবং দলীয় বিধায়কদেরও উপস্থিত থাকতে হবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। শীর্ষ নেতৃত্বের জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে জনসভাগুলির ব্যাপক প্রচার করতে হবে। তুলে ধরতে হবে মোদি সরকারের সাফল্যের সাতকাহনও। কর্মসূচি শুরু হবে ৩০ মে। শেষ হবে জুনের ৩০ তারিখে। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, বাংলায় মণ্ডলস্তরে ১০০টি জনসভা করতে হবে। সব লোকসভা কেন্দ্রে একত্রিত করতে হবে বুদ্ধিজীবীদের।

    জনসংযোগ বাড়ানোর নির্দেশ

    সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তি, দেশের বিশিষ্ট ক্রীড়াবিদ, শিল্পী, শিল্পপতি এবং যুদ্ধের নায়কদের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলতে হবে। জনসংযোগ বাড়ানোর কথাও বলা হয়েছে। নির্দেশিকায় (BJP) বলা হয়েছে, জনগণের সঙ্গে সংযোগ বাড়াতে প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্রে অন্তত ২৫০টি পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলতে হবে। এই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে ২৯ মে সাংবাদিক সম্মেলন করবেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। উপস্থিত থাকবেন দলের বর্ষীয়ান নেতারাও।

    আরও পড়ুুন: “মুখ্যমন্ত্রী, পোড়া লাশের গন্ধ পাচ্ছেন?” বজবজ-বিস্ফোরণের পর বিস্ফোরক ট্যুইট শুভেন্দুর

    বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ৩০ মে থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত মোদি সরকারের সাফল্যের প্রচার অভিযান চলবে। বিশেষভাবে পালন করা হবে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের বলিদান দিবস। তিনি বলেন, লোকসভাভিত্তিক সভার কথা বলা হলেও, মণ্ডলভিত্তিক সভায় জোর দিচ্ছি আমরা। বিধানসভাওয়াড়ি সব মোর্চাকে একত্রিত করে সংযুক্ত মোর্চার সম্মেলন করা হবে। সর্বশক্তি দিয়ে এই প্রচারে নামতে হবে আমাদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন বাইডেন! কেন জানেন?

    PM Modi: মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন বাইডেন! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানদের মধ্যে জনপ্রিয়তার নিরিখে সব চেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এ কথা আগেই জানিয়েছিল একটি পত্রিকা। নানা কারণে চিনের (China) সঙ্গে ভারতের (India) দূরত্ব তৈরি হলেও, চিনা নাগরিকদের কাছেও মোদির জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। মোদির তুঙ্গ জনপ্রিয়তার প্রমাণ মিলল আবারও। শনিবার কোয়াড বৈঠক চলাকালীন মোদির অটোগ্রাফ চেয়ে বসলেন খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) তুঙ্গ জনপ্রিয়তা

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, আপনার জন্য বড্ড সমস্যার মুখে পড়েছি। আগামী মাসেই ওয়াশিংটনে আপনার সঙ্গে নৈশাহারে যোগ দেব আমি। দেশসুদ্ধ লোক সেখানে আসতে চাইছে। আমাদের টিকিট ফুরিয়ে গিয়েছে। বাইডেন বলেন, এটা মোটেই হাসির কথা নয়। আপনি হয়তো ভাবছেন, আমি মজা করছি। আমার টিমকে জিজ্ঞাসা করুন। টিকিটের জন্য এত ফোন কল পেয়েছি যে বিশ্বাস করতে পারবেন না। কে না ফোন করেছে আমাকে! সিনেমার অভিনেতা-অভিনেত্রী থেকে শুরু করে আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, সবাই। আপনি এতটাই জনপ্রিয়।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) প্রশংসা

    এদিন কার্যত মোদির (PM Modi) প্রশংসায় পঞ্চমুখ হতে দেখা যায় বাইডেনকে। মোদিকে মিস্টার প্রাইম মিনিস্টার সম্বোধন করে তিনি অটোগ্রাফের খাতা এগিয়ে দেন মোদির দিকে। পরে বলেন, গণতন্ত্র যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটা গোটা বিশ্বকে বুঝিয়ে দিয়েছেন আপনি। সব কিছুর ওপর আপনার উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে। কোয়াডে আমরা যা করছি, তাতেও আপনি প্রভাব বিস্তার করতে পেরেছেন। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় সুস্পষ্ট প্রভাব রয়েছে আপনার। সব কিছুতেই একটা পার্থক্য এনেছেন আপনি। এর পরেই হাসি হাসি মুখে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবেনিজকে বলতে শোনা যায়, সিউনিতে যে কমিউনিটি সেন্টার রয়েছে, সেখানে ২০ হাজার মানুষের বসার জায়গা রয়েছে। সেই সংখ্যা ছাপিয়ে গিয়ে আমার কাছে অনুরোধ এসেছে। সকলের একটাই দাবি, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিজের চোখে একবার দেখতে চাই।

    আরও পড়ুুন: থানায় কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ হতেই আত্মহত্যার চেষ্টা ভাইরাল হওয়া তৃণমূল নেতার

    দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) কুর্সিতে বসার পর ২০১৯ সালে গুজরাটের স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠান করেন মোদি। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেদিন যে বিপুল জনসমাগম দেখেছিলাম, তাতেই আপনার জনপ্রিয়তার একটা আন্দাজ হয়েছিল। সিডনিতে অনুষ্ঠান করতে গিয়ে সেটা বুঝতে পারছি। প্রসঙ্গত, আগামী মাসেই স্টেট ডিনারে মোদিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP West Bengal: ‘পদ্ম-বার্তা’ পৌঁছে দিতে পথে বিজেপি, যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা গেরুয়া শিবিরের

    BJP West Bengal: ‘পদ্ম-বার্তা’ পৌঁছে দিতে পথে বিজেপি, যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা গেরুয়া শিবিরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাস দুয়েকের মধ্যেই হতে পারে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayet Polls)। দলের গোষ্ঠীকোন্দল সামাল দিতে ময়দানে নেমে পড়েছেন তৃণমূলের (TMC) সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘নবজোয়ার যাত্রা’ নাম দিয়ে আক্ষরিক অর্থেই প্রমোদ ভ্রমণে বেরিয়েছেন তৃণমূলের যুবরাজ। এদিকে, নির্বাচনের আগে আমজনতার অভাব অভিযোগের কথা শুনতে পদযাত্রা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বিজেপি (BJP West Bengal) যুব মোর্চা। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, প্রথম পর্যায়ে ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার গ্রাম সম্পর্কিত অভিযান সুসম্পন্ন হয়েছে। এরপর ভারতীয় জনতা যুব মোর্চা দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রথম পর্বে নতুন অভিযান শুরু করবে।

    বিজেপির (BJP West Bengal) ‘যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা’… 

    এই অভিযান শুরু হবে জলপাইগুড়ি থেকে। জুন মাসের মধ্যে সম্পূর্ণ হবে এই পদযাত্রা কর্মসূচির দ্বিতীয় পর্যায়ও। এই পর্বে ৫০টি বিধানসভা কেন্দ্রের ৫০০টি গ্রামে পৌঁছবে যুব মোর্চা। পদ্ম শিবির সূত্রে খবর, সব মিলিয়ে মোট ৫ হাজার কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করবে এই পদযাত্রা। ২০০টি গ্রামীণ বিধানসভা কেন্দ্রের হাজারটি গ্রাম পঞ্চায়েতে ও পাঁচ হাজার গ্রামে ঘুরবেন যুব মোর্চার নেতারা। শুনবেন মানুষের অভাব-অভিযোগের কথা। ‘যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা’ নামের এই কর্মসূচির নেতৃত্ব দেবেন যুব (BJP West Bengal) মোর্চার রাজ্য সভাপতি ইন্দ্রনীল খাঁ। যোগ দেওয়ার কথা যুব মোর্চার সর্বভারতীয় সভাপতি তেজস্বী সূর্যেরও। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর পাশাপাশি রাজ্যের সমস্ত বিধায়ক, সাংসদ এবং নেতাও যোগ দেবেন ওই কর্মসূচিতে। কর্মসূচি যাতে সফল হয়, সেজন্য রাজ্যের ৪২টি লোকসভা এলাকার জন্য ৪২টি কমিটিও তৈরি করে ফেলেছে যুব মোর্চা।

    আরও পড়ুুন: মধ্যপ্রদেশে প্রকাশ্যে এল ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র বাস্তব গল্প! কী হয়েছে জানেন?

    গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, রাজ্যের প্রতিটি বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তত ২৫ কিলোমিটার রাস্তা দিয়ে যাবে বিজেপির (BJP West Bengal) ‘যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা’। পদযাত্রা চলবে ২১ দিন ধরে। এই কর্মসূচি পালনের সময় বড় ধরনের কোনও সভা হবে না। যেহেতু পদযাত্রার মূল লক্ষ্য আমজনতার অভাব-অভিযোগের কথা শোনা, তাই হবে পঞ্চায়েত সভা কিংবা হাট সভা। কর্মসূচি চলাকালীন বিজেপির সমর্থনে লেখা হবে দেওয়ালও। বাড়ি বাড়ি গিয়ে পৌঁছে দেওয়া হবে ‘পদ্ম-বার্তা’। ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই কারণে এই মাসের শেষের দিক থেকে দেশজুড়ে ৫১টি বড় জনসভা করবে বিজেপি (BJP West Bengal)। সেই জনসভার মূল লক্ষ্য, গত ৯ বছরে মোদি সরকারের সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরা। তার সঙ্গে অবশ্য ‘যুব পঞ্চায়েত পদযাত্রা’র কোনও সম্পর্কই নেই। তবে দুই কর্মসূচিই শুরু হচ্ছে মে মাসে। কী অদ্ভুত সমাপতন! 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament House: মোদি সরকারের নবম বর্ষপূর্তিতে উদ্বোধন হচ্ছে নয়া সংসদ ভবনের!

    Parliament House: মোদি সরকারের নবম বর্ষপূর্তিতে উদ্বোধন হচ্ছে নয়া সংসদ ভবনের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হয়ে গিয়েছে নির্মাণ কাজ। হয়ে গিয়েছে অন্দরসজ্জাও। উদ্বোধনের প্রহর গুণছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) স্বপ্নের সংসদ ভবন (Parliament House)। সূত্রের খবর, মোদি সরকারের নবম বর্ষপূর্তিতে উদ্বোধন করা হবে এই নয়া সংসদ ভবনের। ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন মোদি। ওই দিন বা তার আগে পরের কোনও একটি দিনে উদ্বোধন করা হবে নবনির্মিত সংসদ ভবনের। জানা গিয়েছে, নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধন চলতি মাসে হলেও, সংসদের বাদল অধিবেশন সেখানে হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলেই খবর।

    নয়া সংসদ ভবনের (Parliament House) আকৃতি…

    নয়া এই সংসদ ভবনের (Parliament House) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়েছিল ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ব্যয় হয়েছে ৯৭০ কোটি টাকা। নয়া সংসদ ভবনটি হয়েছে ৬৫ হাজার বর্গমিটার এলাকা জুড়ে। ত্রিকোণাকৃতি এই সংসদ ভবনে রয়েছে বড় হলঘর, একটি লাইব্রেরি, গাড়ি রাখার জায়গা এবং একাধিক কমিটি কক্ষ। ভবনটি চারতলা। মূল অধিবেশন কক্ষে ১ হাজার ২২৪ জন সাংসদের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। ফলে সংসদের যৌথ অধিবেশনের সময় সমস্যা হবে না। অন্য সময় এখানে হবে লোকসভার অধিবেশন।

    নয়া সংসদ ভবনে সংবিধান হল নামে একটি বিরাট হল রয়েছে। ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট স্বাধীনতার দিন ভারতের আকাশে গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান কেমন ছিল, তা তুলে ধরা হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘চিত্ত যেথা ভয়শূন্য’ কবিতার ইংরেজি অনুবাদও রয়েছে। গড়ে তোলা হয়েছে জমকালো কনস্টিটিউশন হল। এখানে রয়েছে ভারতের গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য, খাওয়ার জায়গা। সংসদের দুই কক্ষ রাজ্যসভা ও লোকসভার কর্মীদের জন্য তৈরি করা হচ্ছে নয়া ইউনিফর্ম। ইউনিফর্মগুলি তৈরি করছে ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন টেকনোলজি।

    আরও পড়ুুন: বাজির আড়ালে বোমা! এগরায় বিস্ফোরণকাণ্ডে এনআইএ তদন্তের দাবি সুকান্ত-শুভেন্দুর

    নয়া সংসদ ভবনে (Parliament House) প্রবেশদ্বার রয়েছে তিনটি। এগুলি হল, জ্ঞানদ্বার, শক্তিদ্বার ও কর্মদ্বার। সাংসদ, ভিআইপি এবং ভিজিটরদের জন্যও আলাদা প্রবেশদ্বার রয়েছে। বিজেপি সূত্রে খবর, ৩০ মে থেকে মোদি সরকারের সাফল্য তুলে ধরে ব্যাপক প্রচার করবে বিজেপি। দেশজুড়ে হবে জনসভা। প্রচার কর্মসূচি চলবে এক মাস ধরে। এই কর্মসূচিতে অংশ নেবেন খোদ প্রধানমন্ত্রীও। ৩০ মে উদ্বোধনী সভায় যোগ দেবেন তিনি। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, ওই এক মাসে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিজেপির হেভিওয়েট নেতাদের নিয়ে হবে ৫১টি জনসভা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • George Soros: ভারতের গণতন্ত্রকে ভাঙাই কি আসল লক্ষ্য জর্জ সোরোসের! কে তিনি?

    George Soros: ভারতের গণতন্ত্রকে ভাঙাই কি আসল লক্ষ্য জর্জ সোরোসের! কে তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে ভারত (India) জোড় যাত্রা শুরু করেছিলেন কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। সেই যাত্রায় অংশ নিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কট্টর সমালোচকদের অনেকেই। এঁদের মধ্যে ছিলেন হাঙ্গেরিয়ান-মার্কিন বংশোদ্ভূত খ্যাতনামা ধনকুবের শিল্পপতি জর্জ সোরোসের (George Soros) ওপেন সোস্যাইটি ফাউন্ডেশনের গ্লোবাল ভাইস প্রেসিডেন্ট সলিল শেট্টিও। সেকথা ট্যুইট-বার্তায় ঘটা করে তুলেও ধরেছিল কংগ্রেস। ওপেন সোস্যাইটির ভাইস প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে শেট্টি ছিলেন অ্যামেনিস্ট ইন্টারন্যাশনালের সাধারণ সম্পাদক। এই অ্যামেনিস্ট ইন্টারন্যাশনাল ভারত-বিরোধী অবস্থানের জন্য বিখ্যাত। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, শেট্টির ভারত জোড় যাত্রায় যোগ দেওয়াই প্রথম নয়, মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন কর্মসূচিতে যোগ দিতে দেখা গিয়েছে তাঁকে।   

    জর্জ সোরোসের (George Soros) দাবি…

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কট্টর সমালোচক সোরোস (George Soros)। আদানি-হিন্ডেনবার্গ বিতর্ককে কেন্দ্র করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যাপক সমালোচনা করেছিলেন তিনি। মোদিকে আদানির ঘনিষ্ঠ সহযোগী বলেও দাবি করেছিলেন তিনি। সোরোস বলেছিলেন, আদানির স্টক তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ায় ভারতে গণতন্ত্রের পুনরুত্থান ঘটবে। ১৯৩০ সালে হাঙ্গেরিতে জন্মেছিলেন সোরোস। শিকার হয়েছিলেন হিটলারের নাৎসি বাহিনীর অত্যাচারের। জাল পরিচয়পত্র দেখিয়ে নাৎসিদের খপ্পর থেকে পালান সোরোস ও তাঁর পরিবার। পাড়ি দেন লন্ডনে। সেখানে রেলস্টেশনে কুলির কাজ করতে শুরু করেন। ১৯৫৬ সালে চলে যান আমেরিকায়। সেখানেই থেকে যান পাকাপাকিভাবে।

    সোরোস আমেরিকা ও বিশ্বের অনেক দেশের উদার ও প্রগতিশীল নেতাদের তহবিল জমা দেন। তাই বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রক্ষণশীল সরকারগুলির সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি (George Soros)। বহিরাগত হয়ে বিভিন্ন দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এই ধনকুবেরের বিরুদ্ধে কারেন্সি ম্যানিপুলেশনের অভিযোগও রয়েছে। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পেরও কট্টর সমালোচক সোরোস।

    আরও পড়ুুন: বজরং দল নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, খাড়্গের বিরুদ্ধে ১০০ কোটির মানহানি মামলা

    তাঁর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রভাব খাটানোর জন্য নিজের সম্পদ ব্যবহারের অভিযোগও রয়েছে। সোরোসের বিরুদ্ধে অনৈতিক ব্যবসা থেকে বিপুল পরিমাণ সম্পদ সংগ্রহের অভিযোগও রয়েছে। এজন্য ২০০২ সালে ফরাসি আদালত তাঁকে ২৩ লক্ষ মার্কিন ডলার জরিমানাও করেছিল। ১৯৯৪ সালে তিনি নিজেই জানিয়েছিলেন, তিনি তাঁর মাকে আত্মহত্যা করতে সাহায্য করেছিলেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি তাঁর সম্পর্কে বলেছেন, “যিনি ব্যাঙ্ক অব ইংল্যান্ডকে ধ্বংস করেছেন এবং যাকে অর্থনৈতিক যুদ্ধাপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তিনি এখন ভারতীয় গণতন্ত্রকে ভাঙতে চান।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Publicity: সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরতে ব্যাপক প্রচারে নামতে চলেছে মোদি সরকার

    Publicity: সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরতে ব্যাপক প্রচারে নামতে চলেছে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বাধীন বিজেপি (BJP) সরকার। তার পর থেকে সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষের জন্য একের পর এক জনকল্যাণমূলক প্রকল্প হাতে নিয়েছে মোদি সরকার। গত ৯ বছরে মোদি সরকারের এই জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের সংখ্যা নেহাত কম নয়। তবে সরকারের সেই সব প্রকল্প সম্পর্কে সাধারণ মানুষ বিশেষ জানেন না। কেন্দ্রীয় সরকারের এই সব জনকল্যাণমূলক প্রকল্পগুলিকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে উদ্যোগী হল মোদি সরকার (Publicity)। ভিডিও এবং লিখিতভাবে ওই সব প্রকল্প তুলে ধরা হবে আমআদমির কাছে। গত ৯ বছরে মোদি সরকারের সাফল্যই বা কী, তাও জানানো হবে জনতা জনার্দনকে।

    প্রচারে (Publicity) কী কী তুলে ধরা হবে…

    MyGov.in এই প্ল্যাটফর্মেও তুলে ধরা হবে সরকারের সাফল্যের খতিয়ান। বিগত বছরগুলিতে সরকার কী কী জনকল্যাণমূলক প্রকল্প হাতে নিয়েছে, তাতে সাফল্যই বা কেমন তথ্য সহকারে সেগুলি জানানোর জন্য কেন্দ্রের সমস্ত মন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন ওই প্ল্যাটফর্মের সিইও আকাশ ত্রিপাঠী। ভিডিও মাধ্যমেও তুলে ধরা হবে সাফল্যের খতিয়ান। এজন্য বিভিন্ন রাজ্য সরকার কিংবা ফিল্ড অফিসারের কাছ থেকে প্রকৃত উপভোক্তা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছেন আকাশ। ত্রিপাঠীর চিঠিতে এও বলা হয়েছে, ভিডিও যেন হাই রেজ্যুলেশনের হয়। সাউন্ড কোয়ালিটিও যেন উন্নত মানের হয়। প্রতিটি ভিডিও (Publicity) হবে ১ থেকে ৩ মিনিটের মধ্যে। তাতে দেখানো হবে, কোন প্রকল্পে কী কী সুবিধা মেলে, যাঁরা ইতিমধ্যেই প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন, তাঁদের বক্তব্যই বা কী, প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ায় যাঁরা সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন, সেসবই তুলে ধরা হবে ওই ভিডিওয়।

    আরও পড়ুুন: কোহিনূর ফেরাতে চালু হচ্ছে ‘রেকনিং উইথ দ্য পাস্ট’, জানুন এই অভিযান সম্পর্কে

    দৃশ্য কিংবা লেখ্য, যে মাধ্যমেই প্রকল্পগুলি সম্পর্কে কিছু তুলে ধরা হবে, সেগুলির বাক্য যেন ছোট হয়। টেকনিক্যাল কোনও শব্দ যেন ব্যবহার না করা হয়। কঠিন শব্দও এড়িয়ে চলাই ভাল। বক্তব্য যেন সাধারণ মানুষের বোধগম্য হয়। প্রচারে তুলে ধরা হবে ২০১৪র প্রাক-বিজেপি সরকারের আমলের কথা। তৎপরবর্তী সময়ে মোদি সরকারের জনকল্যাণমূলক প্রকল্পগুলি কীভাবে সাধারণ মানুষের উপকারে লাগছে, সেগুলিও ফলাও করে বলা হবে। কেবল তাই নয়, দেশে-বিদেশে মোদি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প কীভাবে সমাদৃত হচ্ছে, তাও তুলে ধরা হবে প্রচার (Publicity) মাধ্যমে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kohinoor: কোহিনূর ফেরাতে চালু হচ্ছে ‘রেকনিং উইথ দ্য পাস্ট’, জানুন এই অভিযান সম্পর্কে  

    Kohinoor: কোহিনূর ফেরাতে চালু হচ্ছে ‘রেকনিং উইথ দ্য পাস্ট’, জানুন এই অভিযান সম্পর্কে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লুঠ হয়ে গিয়েছে কোহিনূর (Kohinoor) হিরে। লুঠ হয়েছে হাজার হাজার অন্যান্য ধনরত্নও। এবার এসবই ফেরাতে উদ্যোগী হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সরকার। লুণ্ঠন হওয়া এসব সম্পদ উদ্ধার করতে শীঘ্রই আলাপ আলোচনা শুরু হবে কূটনৈতিক স্তরে। এই কূটনৈতিক অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘রেকনিং উইথ দ্য পাস্ট’। কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রকের সচিব গোবিন্দ মোহন বলেন, এটা সরকারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ব্যক্তিগতভাবে ভারতের এই নিদর্শনগুলি ফিরিয়ে আনার প্রচেষ্টায় জোর দিয়েছেন। তাঁর কাছে এটা একটা প্রধান অগ্রাধিকারের বিষয়।

    কোহিনূর (Kohinoor)…

    জানা গিয়েছে, লন্ডনে যে ভারতীয় কূটনীতিকরা রয়েছেন, তাঁরাই বিভিন্ন ব্রিটিশ প্রতিষ্ঠানগুলির কাছে ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলি ফিরিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করবেন। প্রক্রিয়া শুরু হবে চলতি বছরই। প্রসঙ্গত, বারবার লুঠেরারা লুঠ করেছে ভারত। ঔপনিবেশিক শাসনের সময়ও খোয়া গিয়েছে বহু মূল্যবান রত্ন (Kohinoor) সামগ্রী। সেসসবই এখন ফেরাতে চায় নরেন্দ্র মোদির সরকার। অর্থনীতিবিদ উৎসা পট্টনায়কের গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, ১৭৬৫ থেকে ১৯৩৮ সালের মধ্যে ভারত থেকে ব্রিটিশরা যে সম্পদ লুঠ করেছে, অর্থমূল্যে তার পরিমাণ প্রায় ৪৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ইমরান খান সন্ত্রাসবাদীদের চেয়ে কম কিছু নয়’’, তোপ পাক প্রধানমন্ত্রীর

    ভারত থেকে লুঠ হওয়া সম্পদের মধ্যে রয়েছে কোহিনূর হিরেও। ১৮৪৯ সাল থেকে ব্রিটিশ রাজ পরিবারের দখলে রয়েছে সেই হিরে। বর্তমানে এই হিরের মালিক ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস। রানি ভিক্টোরিয়ার ব্রোচে এবং রানি এলিজাবেথের মুকুটে শোভা পেত এই হিরে (Kohinoor)। জানা গিয়েছে, নাবালক কিশোর মহারাজা দলীপ সিংকে লাহোর চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য করেছিল ব্রিটিশ সরকার। তার পরেই কোহিনূর হিরের মালিক হয় ব্রিটিশ রাজ পরিবার। অবশ্য ব্রিটিশ ঐতিহাসিকদের দাবি, কোহিনূর হিরে ব্রিটিশ রাজ পরিবারকে উপহার দেওয়া হয়েছিল। কারও কারও মতে, এটি ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল। ভারতীয় ঐতিহাসিকরা প্রমাণ সহ জানিয়েছেন, ঔপনিবেশিক শক্তি প্রয়োগ করেই ভারত থেকে কোহিনূর হিরে নিয়ে গিয়েছিল ব্রিটিশরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • PM Modi: প্রথমবার অফিসিয়াল স্টেট ভিজিটে আমেরিকা যাচ্ছেন মোদি, জানুন সফরের গুরুত্ব

    PM Modi: প্রথমবার অফিসিয়াল স্টেট ভিজিটে আমেরিকা যাচ্ছেন মোদি, জানুন সফরের গুরুত্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন’বছরের মেয়াদে এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) অফিসিয়াল স্টেট ভিজিটে যাচ্ছেন আমেরিকা (America)। ২২ জুন তিনি আতিথেয়তা গ্রহণ করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের (Joe Biden)। সেদিনই প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে নৈশভোজ দেবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ইউএসএর হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব কারআইন জিনপিয়েরে জানান, রাষ্ট্রপতি ভবনের এবং আমেরিকান ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন রাষ্ট্রীয় যাত্রায় যাওয়া প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অভ্যর্থনা জানাবেন। ২২ জুন একটি রাষ্ট্রীয় নৈশভোজের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সফরের বিশেষত্ব…

    স্টেট ভিজিটের বিশেষত্ব হল, যে ব্যক্তিকে কোনও রাষ্ট্র আমন্ত্রণ জানায়, তাঁর সম্মানে নৈশভোজ দেওয়া হয়। তাঁর সফরের পুরো খরচটাই বহন করে হোস্ট বা আমন্ত্রণকারী দেশ। জানানো হয় বিশেষ রাষ্ট্রীয় সম্মানও। অতিথির সম্মানে ২১টি তোপধ্বনি দেওয়ার রেওয়াজও রয়েছে। আমন্ত্রণকারী এবং আমন্ত্রিত দেশের সম্মানে বাজানো হয় দুই দেশেরই জাতীয় সঙ্গীত। উপহার আদানপ্রাদান করেন রাষ্ট্রপ্রধানরা। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর একাধিকবার আমেরিকা গিয়েছেন মোদি। এবারই প্রথম তিনি যাচ্ছেন স্টেট ভিজিটে। হোয়াইট হাউসের তরফে বলা হয়েছে, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে অবাধ ও সুরক্ষিত রাখার জন্য দুই দেশই দায়বদ্ধ। তাছাড়াও প্রতিরক্ষা, পরিবেশ সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কৌশলগত বোঝাপড়া রয়েছে দুই দেশের।

    আরও পড়ুুন: নন্দীগ্রামে গৃহযুদ্ধ! তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানের হুমকিতে ঘরছাড়া দলেরই পঞ্চায়েত সদস্য

    মোদির (PM Modi) আমেরিকা সফর এই বিষয়গুলিকে আরও জোরদার করবে বলে দাবি বাইডেন প্রশাসনের। সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত ও আমেরিকার মধ্যে কূটনৈতিক অংশীদারিত্বের সম্পর্ককে তুলে ধরবে এই সফর। প্রযুক্তি, বাণিজ্য, শিল্প সহ একাধিক ক্ষেত্রে, যেখানে দুই দেশেরই পারস্পরিক আগ্রহ রয়েছে, তা নিয়ে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার সুযোগ পাবেন রাষ্ট্রনেতারা।

    আমেরিকায় ভারতের রাষ্ট্রদূত তরণজিৎ সিংহ সান্ধু বলেন, বাইডেনের আমন্ত্রণে মোদির (PM Modi) এই আমেরিকা সফর ঐতিহাসিক। প্রধানমন্ত্রী এবং বাইডেন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবেন। এই সফর দুই দেশের প্রধানের কাছেই একটা সুবর্ণ সুযোগ।কূটনীতিকদের মতে, স্বাধীন ও মুক্ত ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল নিয়ে দুই দেশের মধ্যে নীতি সংক্রান্ত আলোচনা হতে পারে। কারণ দুই দেশের তরফেই ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনের আগ্রাসনের বিরোধিতা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, এর আগে ২০২১ সালে হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah At Jorasanko: রবীন্দ্র জয়ন্তীতে জোড়াসাঁকোয় কবিপ্রণাম অমিত শাহের, ঘুরে দেখলেন ঠাকুরবাড়ি

    Amit Shah At Jorasanko: রবীন্দ্র জয়ন্তীতে জোড়াসাঁকোয় কবিপ্রণাম অমিত শাহের, ঘুরে দেখলেন ঠাকুরবাড়ি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে কবিপ্রণাম করে রবীন্দ্র জয়ন্তী অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন অমিত শাহ। আগেই স্থির ছিল, পঁচিশে বৈশাখ রাজ্যে আসবেন অমিত শাহ। যোগ দেবেন জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির রবীন্দ্র জয়ন্তী অনুষ্ঠানে। সেই জন্য গতকাল মধ্যরাতেই শহরে চলে আসেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, মঙ্গলবার সকালে পৌঁছে যান জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে। রবীন্দ্রনাথের মূর্তিতে মালা পরিয়ে তাঁকে প্রণাম করেন। এর পর কবিগুরুর বাড়ি ঘুরে দেখেন অমিত শাহ, সংগ্রহশালায় যান। জোড়াসাঁকোর ভিজিটার্স বুকে সইও করেন। কেমন লাগল জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি, নিজের ভাব ব্যক্তও করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    আজ ২৫ বৈশাখ

    আজ রবীন্দ্রনাথের ১৬৩ তম জন্মদিন। এই দিনটিকে ঘিরে প্রতি বছরই উৎসবে মেতে ওঠে ঠাকুরবাড়ি। কথায়-গানে-কবিতায় দিনভর চলে রবি-স্মরণ। তবে, এবছর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসায় ঠাকুরবাড়ির নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছিল। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনেও অন্য মাত্রা যোগ হয়েছিল। অমিত শাহের সঙ্গে ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সহ বিশিষ্টজনরা। তাঁরাও এদিন রবি-মূর্তিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।

    ট্যুইটে শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রীর

    মঙ্গলবার সকালে, ট্যুইট করে কবিগুরুকে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘‘রবীন্দ্র জয়ন্তী উপলক্ষে গুরুদেবকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। শিল্প থেকে সঙ্গীত এবং শিক্ষা থেকে সাহিত্য, বিভিন্ন ক্ষেত্রে তিনি ছাপ রেখে গিয়েছেন। সমৃদ্ধশীল, প্রগতিশীল, আলোকিত ভারতের যে স্বপ্ন তিনি দেখেছিলেন, তা বাস্তবায়নে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’’

    বাংলায় ট্যুইট অমিত শাহের

    অন্যদিকে, বাংলায় ট্যুইট করলেন অমিত শাহ। ট্যুইটে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লেখেন, ‘‘বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকৃতিবাদ তথা মানবতাবাদের আদর্শকে বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দিয়ে ভারতীয় দর্শনকে এক পূর্ণ রূপ প্রদান করেন। তাঁর কালজয়ী রচনা ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের ভিত্তিকে আরও দৃঢ় করে। সদা প্রেরণাদায়ী, এমন দূরদর্শী কবিকে তাঁর জন্মবার্ষিকীতে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।’’

    এর আগে, বাংলায় আসার আগে সোমবার রাতেই ট্যুইটারে অমিত শাহ লেখেন, প্রত্যেক প্রজন্মের কাছে কতটা তাৎপর্যপূর্ণ কবিগুরুর লেখনি।

    আরও পড়ুন: রবীন্দ্রনাথকে শ্রদ্ধা জানাতে কলকাতায় অমিত শাহ, জেনে নিন চূড়ান্ত কর্মসূচি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রাজ্যাভিষেক তৃতীয় চার্লসের, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মোদি

    PM Modi: রাজ্যাভিষেক তৃতীয় চার্লসের, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারের পড়ন্ত বিকেলে রাজমুকুট মাথায় উঠেছে রাজা তৃতীয় চার্লসের। যদিও তিনি রাজা হয়েছিলেন গত সেপ্টেম্বরেই, রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ মারা যাওয়ার পরেই। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি রাজা হলেন এদিন, রাজমুকুট পরিয়ে দেওয়ার পর। রানির স্বীকৃতি পেলেন তৃতীয় চার্লসের স্ত্রী ক্যামেলিয়া। সেই উপলক্ষে এদিন ব্রিটেনের রাজা-রানিকে শুভেচ্ছা-বার্তা পাঠান ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) বার্তা…

    ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, রাজ্যাভিষেক উপলক্ষে রাজা তৃতীয় চার্লস ও রানি ক্যামেলিয়াকে শুভেচ্ছা। আমরা নিশ্চিত যে আগামী দিনগুলিতে ভারত এবং ব্রিটেনের সম্পর্ক আরও শক্তপোক্ত হবে। ইংল্যান্ডের ৪০তম রাজা হলেন তৃতীয় চার্লস। বৃষ্টিস্নাত শনিবারে তাঁর মাথায় রাজমুকুট উঠল ৭০ বছর পরে। এতদিন রাজপাট সামলাচ্ছিলেন তাঁর মা রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। এদিন রাজমুকুট পরানোর আগে পালিত হয় ধর্মীয় রীতি। ক্যান্টারবেরির আর্চবিশপ তৃতীয় চার্লসকে পবিত্র তেল মাখান। পরে তাঁকে পরানো হয় রাজকীয় পোশাক। এর পরেই আর্চবিশপ ব্রিটিশ জনগণের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশ থেকে যাঁরা এসেছেন, তাঁদের নতুন রাজার কল্যাণে প্রার্থনা করতে বলেন।

    আরও পড়ুুন: ফের রক্তাক্ত আমেরিকা, বন্দুকবাজের গুলিতে হত শিশু সহ ৯

    তৃতীয় চার্লসের মাথায় (PM Modi) রাজমুকুট তুলে দেওয়ার পর রানি হন তাঁর স্ত্রী ক্যামেলিয়া। একটি ছোট অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁকে রানি ঘোষণা করা হয়। তাঁর মাথায় তুলে দেওয়া হয় রানি মেরির ক্রাউন। অনুষ্ঠানে বাইবেলের একটি অংশ পাঠ করেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক। রাজ্যাভিষেকের অনুষ্ঠানে ভারতের তরফে উপস্থিত ছিলেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, তাঁর স্ত্রী সুদেশ ধনখড়, সোনম কাপুর প্রমুখ। এঁরা ছাড়াও এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বের ২০৩টি দেশের প্রতিনিধিরা। এদিনের অনুষ্ঠান শেষে তৃতীয় চার্লস ব্রিটেন তো বটেই, হলেন আরও ১৪টি দেশেরও রাজা। ইংল্যান্ডের চার্চের সুপ্রিম গভর্নরও তিনি-ই।

    প্রসঙ্গত, এদিন বিকেলে ক্যান্টারবেরির আর্চবিশপ জাস্টিন ওয়েলবি তৃতীয় চার্লসের মাথায় তুলে দেন ৩৬০ বছরের পুরানো খাঁটি (PM Modi) সোনার রাজ মুকুট। এক সময় এই মুকুট পরেছিলেন সেন্ট এডওয়ার্ড। এর পরেই অ্যাঙ্গলিকান চার্চের আধ্যাত্মিক নেতা ঘোষণা করেন, ঈশ্বর রাজাকে রক্ষা করুন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share