Tag: PM Modi

PM Modi

  • Israel Hamas War: হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ, পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে মোদিকে ফোন সুনকের

    Israel Hamas War: হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ, পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে মোদিকে ফোন সুনকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাসখানেক হতে চলল যুদ্ধ চলছে হামাস ও ইজরায়েলের (Israel Hamas War) মধ্যে। নিত্য ঘটছে প্রাণহানি। পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগে রাষ্ট্রনেতারা। এমতাবস্থায় হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ নিয়ে বার্তালাপ হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের। ৭ অক্টোবর প্রথমে হামাস আঘাত হানে ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলের ওপর। প্রত্যাঘাত করে তেল আভিভ। তার পর থেকে আজও অব্যাহত যুদ্ধ।

    মোদি-সুনক কথা 

    এহেন পরিস্থিতিতে গত কয়েকদিন ধরে সুনক কথা বলছেন বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে। শুক্রবার বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ডাউনিং স্ট্রিটের তরফে জানানো হয়েছে, ইজরায়েলের ওপর যেভাবে হামাস হামলা (Israel Hamas War) চালিয়েছে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে মোদি ও সুনকের মধ্যে। ওই পরিস্থিতির পরিবর্তন হওয়া যে জরুরি, তা নিয়েও হয়েছে আলোচনা। দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনায় এটা স্পষ্ট যে, হামাস কোনওভাবেই প্যালেস্টাইনের প্রতিনিধি নয়। ইজরায়েলের হামালায় গাজা স্ট্রিপে যে বহু নিরীহ মানুষ বিপন্ন হয়ে পড়েছেন, তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। এঁদের যাতে সাহায্য করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। এর পাশাপাশি সুনকের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য নিয়েও কথা বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। কিছু চুক্তির বিষয়েও কথা হয়েছে দুই রাষ্ট্র প্রধানের।

    সন্ত্রাসবাদ নিয়ে উদ্বেগ

    এদিকে, হামাস-ইজরায়েল যুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগে মোদিও। গত কয়েক দিন ধরে তিনিও পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেছেন ইজরায়েল, জর্ডন , মিশর ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রধানদের সঙ্গে। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর অফিসের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদ, যুদ্ধে সাধারণ মানুষের জীবনহানি এবং নিরাপত্তা পরিস্থিতির ক্রমাবনতি (Israel Hamas War) নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দুই রাষ্ট্রপ্রধানই। তাঁরা দুজনেই আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা, স্থায়িত্ব এবং মানবিক সাহায্যের বিষয়ে সহমত পোষণ করেছেন।

    আরও পড়ুুন: “আরও পাঁচ বছর ৮০ কোটিরও বেশি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন”, প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রীর

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “গতকাল সন্ধেয় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের সঙ্গে কথা হয়েছে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক শক্তিশালী করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। পশ্চিম এশিয়ার পরিস্থিতি নিয়েও মত বিনিময় হয়েছে। সন্ত্রাসবাদের কোনও জায়গা নেই বলেই আমরা সহমত পোষণ করেছি।” তিনি লিখেছেন, “সাধারণ মানুষের মৃত্যু উদ্বেগের। আঞ্চলিক শান্তি, নিরাপত্তা, স্থায়িত্ব এবং মানবিক সাহায্যের বিষয়ে কাজ করা প্রয়োজন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আরও পাঁচ বছর ৮০ কোটিরও বেশি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন”, প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “আরও পাঁচ বছর ৮০ কোটিরও বেশি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন”, প্রতিশ্রুতি প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আগামী পাঁচ বছর ৮০ কোটিরও বেশি মানুষকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হবে।” শনিবার ভোটমুখী ছত্তিশগড়ে এ কথা ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন দুর্গ এলাকার এক জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী।

    এক দেশ এক রেশন কার্ড

    তিনি বলেন, “আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, বিজেপি সরকার দেশের ৮০ কোটির বেশি দরিদ্র মানুষকে বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার প্রকল্প আরও পাঁচ বছর বাড়িয়ে দেবে। মানুষের ভালবাসা ও আশীর্বাদ সব সময় আমাকে পবিত্র সিদ্ধান্ত নেওয়ার শক্তি দেয়।” তিনি (PM Modi) বলেন, “এখানে অনেক বন্ধু কাজের জন্য বাইরে যান, তাঁদের জন্য বিজেপি সরকার এমন ব্যবস্থা করেছে যে দেশের যে কোনও প্রান্তে গেলেও, আপনি বিনামূল্যে রেশন পাবেন। তাই মোদি আপনাকে এক দেশ এক রেশন কার্ডের সুবিধা দিয়েছে।”

    কংগ্রেসকে খোঁচা প্রধানমন্ত্রীর

    ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলের নাম না করে এদিন কংগ্রেসকে খোঁচা দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এই রাজ্যের কংগ্রেস সরকার আপনাদের লুট করার কোনও সুযোগই ছাড়ছে না। এমনকি মহাদেবের (অনলাইনে বেটিং জুয়া চালানোর অ্যাপ মহাদেব বেটিং অ্যাপ) নামেও লুট করতে ছাড়ছে না তারা। যাঁরা ছত্তিশগড়কে লুট করেছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রতি পয়সার হিসেব তাঁদের কাছ থেকে বুঝে নেওয়া হবে।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের সেবায় মাত্র পাঁচ বছরে ১৩.৫ কোটির বেশি মানুষ দারিদ্র থেকে মুক্তি পেয়েছেন। যাঁরা দারিদ্র থেকে বেরিয়ে এসেছেন, তাঁরাই আজ মোদিকে কোটি কোটি আশীর্বাদ দিচ্ছেন। আমরা এমন নীতি তৈরি করেছি যে প্রত্যেক দরিদ্র ব্যক্তি তাঁর দারিদ্র্যের অবসান ঘটাতে সব চেয়ে বড় সৈনিক হয়ে মোদির সঙ্গী হয়েছেন। বিজেপি সরকার সততার সঙ্গে কাজ করছে। মোদির কাছে দেশের সব চেয়ে বড় জাতি একটাই – দারিদ্র। মোদি তাঁদের সেবক, ভাই, ছেলে।”

    আরও পড়ুুন: জ্যোতিপ্রিয় সম্পর্কে তথ্য পেতে ১০ পুরসভার চেয়ারম্যানকে জেরা করবে ইডি?

    এদিন ছত্তিশগড়ে প্রচারে ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। তিনি ভাষণ দিচ্ছিলেন রায়পুরের জনসভায়। এখানে বিজেপির নির্বাচনী ইস্তেহার প্রকাশ করেন তিনি। শিরোনাম, ‘মোদি কি গ্যারান্টি ২০২৩’। এই ইস্তেহারে স্বাস্থ্যবীমা প্রকল্প, রান্নার গ্যাসে ভর্তুকি এবং রাজ্যের দরিদ্র মানুষকে নিখরচায় অযোধ্যার রামমন্দির পরিদর্শন করানোর প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে (PM Modi) সারা দেশে বিনামূল্যে রেশন সামগ্রী দিতে শুরু করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: তিন প্রকল্পের উদ্বোধন মোদি-হাসিনার, এবার রেলপথে হবে দুই দেশের বাণিজ্য

    PM Modi: তিন প্রকল্পের উদ্বোধন মোদি-হাসিনার, এবার রেলপথে হবে দুই দেশের বাণিজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যৌথভাবে তিন প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (PM Modi)। বুধবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই প্রকল্পগুলির উদ্বোধন করেন তাঁরা। প্রকল্প তিনটি হল, আখাউড়া-আগরতলা ক্রস বর্ডার রেল লিঙ্ক, খুলনা-মংলা বন্দর রেল লাইন এবং রামপাল মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট ইউনিট ২। এদিনের অনুষ্ঠানে ভারত-বাংলাদেশ সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    সহযোগিতার আশ্বাস

    হাসিনার উদ্দেশে তিনি বলেন, “মাননীয়া আপনার স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নকে সাকার করতে ভারত সম্পূর্ণ সহযোগিতা করবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন সফল হবে।” প্রত্যুত্তরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বের বন্ধন জোরদার করার বিষয়ে আপনার প্রতিশ্রুতির জন্য আমি কৃতজ্ঞ।” আগরতলা আখাউড়া ক্রস বর্ডার রেল সংযোগ প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা (PM Modi) ছিল ২০২০ সালে। ১৫ কিমি দীর্ঘ এই প্রকল্পের মধ্যে পাঁচ কিমি রয়েছে ভারতে, বাকিটা রয়েছে বাংলাদেশে। এই প্রকল্পটি চালু হওয়ায় ঢাকা থেকে আগরতলা ও কলকাতার মধ্যে যাত্রার সময় ৩১ ঘণ্টা থেকে কমে দাঁড়াবে ১০ ঘণ্টায়। ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও পর্যটন বাড়ানোর পাশাপাশি ঢাকা হয়ে আগরতলা ও কলকাতার মধ্যে যাতায়াতের সময় কমিয়ে আনা।

    ‘অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি’

    প্রসঙ্গত, এই রেল সংযোগ প্রকল্পটি ভারতের ‘অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি’র অন্তর্গত। বাংলাদেশের আখাউড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশনকে নিশ্চিন্তপুরের আন্তর্জাতিক স্টেশনের মাধ্যমে আগরতলার সঙ্গে যুক্ত করবে এই রেলপথ। যাত্রী ও পণ্য বিনিময় উভয়ের জন্য একটি ডুয়েল গেজ স্টেশন হিসেবে কাজ করবে নিশ্চিন্তপুরের আন্তর্জাতিক স্টেশনটি। এতে বাড়বে বাণিজ্য ও পর্যটন। এদিনের বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) জানান, গত ৯ বছরে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বেড়েছে তিনগুণ। আখাউড়া-আগরতলা রেল সংযোগের উদ্বোধনকে তিনি ‘ঐতিহাসিক মুহূর্ত’ বলে অভিহিত করেন। ত্রিপুরার সঙ্গে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক দৃঢ় বন্ধনের কথাও মনে করিয়ে দেন মোদি।

    আরও পড়ুুন: ৬ সংস্থার শেয়ারে ৫০ কোটি বিনিয়োগ! বাকিবুরের ছবির পরিচালক খাদ্য দফতরের কর্মীই?

    প্রসঙ্গত, আখাউড়া-আগরতলা রেল সংযোগ প্রকল্পটির জন্য ভারত অনুদান দিয়েছে ৩৯২.৫২ কোটি টাকা। খুলনা-মংলা বন্দর রেললাইন প্রকল্পটির জন্য ভারত সরকার রেয়াতি সুদে ৩৮ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ ঋণ দিয়েছে বাংলাদেশকে। আর মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্টের জন্য ভারত ঋণ দিয়েছে ১৬০ কোটি মার্কিন ডলার (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘মেরা যুব ভারত’ গঠনের ডাক, মন কী বাতে আর কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: ‘মেরা যুব ভারত’ গঠনের ডাক, মন কী বাতে আর কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অক্টোবরের ৩১। সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্মদিন। এই দিনে ‘মেরা যুব ভারত’ নামে একটি প্লাটফর্মের সূচনা হচ্ছে দেশজুড়ে। বিভিন্ন ইভেন্টের মাধ্যমে জাতি গঠনের সুযোগ দেওয়া হবে দেশের তরুণদের। রবিবার ‘মন কী বাতে’র ১০৬তম পর্বে জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    ‘মেরা যুব ভারত’

    এদিন দেশবাসীকে উৎসবের মরশুমের শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, ‘মেরা যুব ভারত’ নামের একটি ওয়েবসাইটও চালু হতে চলেছে। মাইভারত. গভ.ইন নামের এই ওয়েবসাইটে তরুণদের নাম নথিভুক্ত করা উচিত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মাই ভারত দেশের তরুণদের বিভিন্ন ইভেন্টের মাধ্যমে জাতি গঠনের সুযোগ করে দেবে। দেশ গঠনে দেশের যুব শক্তিকে কাজে লাগানোর এটা একটা মৌলিক প্রচেষ্টা।”

    ‘ভোকাল ফর লোকাল’

    ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হন নরেন্দ্র মোদি। ওই বছরই ৩ অক্টোবর প্রথম সম্প্রচারিত হয় আধঘণ্টার বেতার অনুষ্ঠান ‘মন কী বাত’। এই অনুষ্ঠানের শততম-পর্বটি দেখানো হয়েছে রাষ্ট্রসংঘে। এদিনের ‘মন কী বাতে’ প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকেও। ৩১ অক্টোবর নিজেরই দেহরক্ষীর গুলিতে খুন হয়েছিলেন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা। এই দিনটি আবার সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের জন্মদিনও। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এই অনুষ্ঠান এমন একটা সময়ে হচ্ছে, যখন দেশবাসী উৎসবের মেজাজে রয়েছে। আপনাদের সকলকে আমি আসন্ন উৎসবের জন্য অভিনন্দন জানাই।” প্রধানমন্ত্রীর মুখে শোনা গিয়েছে ‘ভোকাল ফর লোকালে’র কথা। স্থানীয় পণ্য কেনার জন্য প্রধানমন্ত্রী পর্যটকদের উৎসাহিত করেছেন। স্থানীয় জিনিস কেনার ক্ষেত্রে ইউপিআই ব্যবহারের ওপরও জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ‘বালুর সঙ্গে একাধিকবার ফোনে কথা! মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে দুর্নীতি হয়েছে’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    ১৫ নভেম্বর বিরসা মুন্ডার জন্মদিন। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিরসা মুন্ডা আমাদের হৃদয়ে থাকেন। আমরা তাঁর জীবন থেকে শিখেছি সত্যিকারের সাহসিকতা কাকে বলে। কীভাবে নিজের লক্ষ্যে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়ে থাকা যায়, তাও ওঁর জীবন থেকে শিক্ষনীয়।” বিরসার জন্মদিনটিকে আদিবাসী গৌরব দিবস হিসেবে পালনের কথাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এশিয়ান গেমসে ভারতের সাফল্য নিয়েও উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী। এই গেমসে অংশ গ্রহণকারী ভারতীয় অ্যাথলিটদের ভূয়সী প্রশংসাও করেছেন তিনি।

    প্রতিমাসের শেষ রবিবার সম্প্রচারিত হয় প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কী বাতে’র অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে যোগ দেন বিজেপির শীর্ষ নেতানেত্রীরা। ছত্তিসগড়ে এদিনের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। হিমাচল প্রদেশ থেকে অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। ওড়িশার ভুবনেশ্বরে ‘মন কী বাতে’র (PM Modi) অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir Ayodhya: রাম মন্দির উদ্বোধনে কয়েক লক্ষ ভক্ত সমাগম! অযোধ্যায় হোটেলের চাহিদা তুঙ্গে

    Ram Mandir Ayodhya: রাম মন্দির উদ্বোধনে কয়েক লক্ষ ভক্ত সমাগম! অযোধ্যায় হোটেলের চাহিদা তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামমন্দিরের (Ram Mandir Ayodhya) উদ্বোধন হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত দিয়েই দ্বারোদঘাটন হবে রামলালার মন্দিরের। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উৎসবে অংশ নিতে পেরে তিনি গর্বিত অনুভব করবেন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ঐতিহাসিক এই মুহূর্তের সাক্ষী থাকতে বহু মানুষ ভিড় করবে অযোধ্যায়। ওই সময় সেখানকার সব হোটেলের প্রায় ৮০ শতাংশ ভর্তি হয়ে গিয়েছে। ওই সময় সেখানে হোটেলের মূল্যও আকাশ ছোঁয়া।

    অযোধ্যায় হোটেলের চাহিদা

    রাম মন্দিরের উদ্বোধন ঘিরে আগামী ১৯ থেকে ২৩ জানুয়ারি অযোধ্যার অধিকাংশ হোটেলেরই ৮০ শতাংশ ঘর ভর্তি হয়ে গিয়েছে। যা পড়ে রয়েছে, তার চাহিদাও তুঙ্গে।  প্রতি রাতে হোটেলের মূল্য ২১ হাজার টাকা পর্যন্ত উঠেছে। যে হোটেলের ঘর ভাড়া ২ হাজার টাকা তা এখন প্রায় ৮ হাজার টাকা হয়েছে। ওই সময় হোটেলের খাদ্য তালিকাতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। রাখা হচ্ছে হরেক নিরামিষ পদ। নতুন নতুন নানা খাবার। থাকছে মিলেট শস্যের হরেক পদও। 

    ২২ জানুয়ারি, ২০২৪ তারিখে অযোধ্যায় (Ram Mandir Ayodhya) ভগবান শ্রী রামলালার শ্রী বিগ্রহের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে। এমনটাই উল্লেখ করে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করেছে শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট। মন্দিরের নির্মাণ কমিটির চেয়ারপার্সন নৃপেন্দ্র মিশ্র জানিয়েছেন, তিনতলা এই অযোধ্যার মন্দিরের গ্রাউন্ড ফ্লোরের নির্মাণ কাজ ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে।  ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট অযোধ্যায় রামমন্দিরের শিলান্যাস করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    আরও পড়ুন: বিরাটের জন্মদিনে বিশেষ ভাবনা সিএবির! বিশ্বকাপের জন্য প্রস্তুত ইডেন

    হাজার হাজার ভক্ত সমাগম

    রামমন্দির নিয়ে দেশজুড়ে উত্তেজনার পারদ তুঙ্গে। মন্দিরের অধিকাংশ নির্মাণকাজই প্রায় সম্পূর্ণ হওয়ার পথে। রামমন্দিরের দেওয়ালগুলিতে সুন্দর নকশা আঁকা হয়েছে। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার শুভ অনুষ্ঠানে দেশের প্রায় চার হাজার সাধু-সন্ত উপস্থিত থাকবেন অযোধ্যায়। সঙ্গে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, আড়াই হাজার চিন্তাবিদ এবং অন্যান্য বিশিষ্টজনেদের। উপস্থিত থাকার কথা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্য নাথের। থাকবেন বহু রাজনীতিবিদ, নেতা, মন্ত্রীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: রামলালার প্রাণ-প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও আমন্ত্রিত মোহন ভাগবত, যোগী আদিত্যনাথ

    Ram Temple: রামলালার প্রাণ-প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও আমন্ত্রিত মোহন ভাগবত, যোগী আদিত্যনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি হবে রামমন্দিরের (Ram Temple) উদ্বোধন। গর্ভগৃহে ওই দিনই প্রতিষ্ঠা হবে রামলালার বিগ্রহের। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। দিনটিকে আবেগপূর্ণ আখ্যা দিয়েছেন তিনি। জানিয়েছেন, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র পেয়ে তিনি নিজেকে ধন্য মনে করছেন। একটি ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানের সাক্ষী হতে পারবেন বলেও খুশি তিনি।

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট-বার্তা

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আজকের দিনটি আবেগে পূর্ণ। সম্প্রতি রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের তরফে কয়েকজন আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আমার বাসভবনে এসেছিলেন। তাঁরা আমাকে রামমন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অযোধ্যায় যাওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। ওঁদের আমন্ত্রণ পেয়ে আমি ধন্য। আমার সৌভাগ্য যে আমার জীবদ্দশায় একটি ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানের সাক্ষী হতে চলেছি।” শ্রীরাম জন্মভূমি ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই বলেন, “২২ জানুয়ারি প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে মূর্তির। অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র গ্রহণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন আরএসএসের সরসংঘ চালক মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।”

    ‘২২ জানুয়ারিই প্রাণ প্রতিষ্ঠা’

    তিনি বলেন, “শ্রীরাম জন্মভূমি ট্রাস্টের তরফে আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। ২২ জানুয়ারি মন্দিরের গর্ভগৃহে ভগবান রামের মূর্তি প্রতিষ্ঠিত হবে। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে আমরা প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি। তিনি আমাদের আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। ২২ জানুয়ারি তিনি উপস্থিত থাকবেন। ২২ জানুয়ারিই প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে মূর্তির।” জানা গিয়েছে, মন্দিরের (Ram Temple) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যাতে দেশের সাধু-সন্তরাও উপস্থিত থাকেন, তাই ইতিমধ্যেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাঁদের।

    আরও পড়ুুন: রেশন দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক

    এদিকে, রামমন্দির প্রতিষ্ঠার দিনক্ষণ ঘোষণা হয়ে যাওয়ার পরেই গতি এসেছেন নির্মাণকার্যে। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে কাজ। মন্দিরের প্রধান পুরোহিত সত্যেন্দ্র দাস জানান, রামলালা দর্শনে পুণ্যার্থীদের যাতে কোনও অসুবিধা না হয়, তাই বসানো হবে ৪২টি দরজা। মন্দিরের গর্ভগৃহে একটি সোনার দরজাও বসানো হবে। দরজায় খোদাই থাকবে ময়ূর, কলস, চক্র এবং ফুল। গর্ভগৃহে রামের দু’টি ছোট মূর্তি স্থাপন করা হবে। গর্ভগৃহের (Ram Temple) দেওয়াল তৈরি হচ্ছে সাদা মার্বেল দিয়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “গ্রিন প্ল্যানেটের জন্য ব্লু ইকনমিকের দিকে যাচ্ছি”, মেরিটাইম সামিটে বললেন মোদি

    PM Modi: “গ্রিন প্ল্যানেটের জন্য ব্লু ইকনমিকের দিকে যাচ্ছি”, মেরিটাইম সামিটে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করার সুযোগ পেতে চলেছেন বিনিয়োগকারীরা। মঙ্গলবার এ কথা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন মুম্বইয়ে হয়ে গেল গ্লোবাল মেরিটাইম ইন্ডিয়া সামিট ২০২৩। ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানটিতে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি জানান, ভারত, মধ্যপ্রাচ্য এবং ইউরোপের মধ্যে যে অর্থনৈতিক করিডর (IMEEC) গড়ে উঠতে চলেছে, তার মাধ্যমেই বিনিয়োগকারীরা চাইলে দেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব করতে পারবেন। তিনি জানান, সম্প্রতি ভারতে হয়ে যাওয়া জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে এই করিডর তৈরির সিদ্ধান্ত হয়। এই করিডর তৈরি করতে প্রধান উদ্যোগ নিয়েছিল ভারতই।

    ‘ভারতের অগ্রগতির যাত্রার অংশীদার হোন’

    অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “খুব কম দেশই উন্নয়ন, জনসংখ্যা, গণতন্ত্র ও চাহিদার আশীর্বাদ পেয়েছে। বিশ্বের বিনিয়োগকারীরা ভারতের অগ্রগতির যাত্রার অংশীদার হোন।” তিনি বলেন, “ইতিহাস বলছে, যখনই ভারতের সামুদ্রিক ক্ষমতা শক্তিশালী হয়েছে, তখনই দেশ ও বিশ্ব এর থেকে উপকৃত হয়েছে। তাই আমার সরকার গত ৯-১০ বছরে সামুদ্রিক ক্ষেত্রকে শক্তিশালী করার জন্য কাজ করছে। তার জেরে সামুদ্রিক বাণিজ্যের প্রবল উন্নতি হয়েছে। দেশের একাধিক বন্দরের ধারণ ক্ষমতা এক লপ্তে অনেকখানি বৃদ্ধি করা হয়েছে। বলতে পারেন দ্বিগুণ করা হয়েছে। ২০১৪ সালের তুলনায় বর্তমানে এই বন্দর বাণিজ্যের প্রভূত উন্নতি হয়েছে। বন্দরের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধির জন্য নয়া রাস্তা তৈরি করা হয়েছে।”

    গ্রিন প্ল্যানেটের জন্য ব্লু ইকনমিকের দিকে যাচ্ছি

    এদিন প্রধানমন্ত্রী ‘সাগরমালা’ প্রকল্পেরও উল্লেখ করেন। উল্লেখ করেন সামুদ্রিক পরিকাঠামো বৃদ্ধির। এর জেরে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ভারত এখন বিশ্বের প্রথম পাঁচটি জাহাজ তৈরির দেশের মধ্যে পড়ছে। আমাদের মন্ত্র হল ভারতে তৈরি করো। গোটা সামুদ্রিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সব অংশীদারিত্বকে এক ছাতার তলায় এনে কাজ করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। আমরা গ্রিন প্ল্যানেটের জন্য ব্লু ইকনমিকের দিকে যাচ্ছি।”

    আরও পড়ুুন: ইজরায়েলি রকেট হানায় খতম হামাসের শীর্ষ জঙ্গি আয়মান নোফার

    এদিনের অনুষ্ঠান থেকে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) ১৮ হাজার ৮০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বন্দর-সম্পর্কিত একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। গুজরাটের দীনদয়াল বন্দর কর্তৃপক্ষের ৪ হাজার ৫৩৯ কোটি টাকার টুনা টেকরা অল ওয়েদার ডিপ ড্রাফট টার্মিনালের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করেন তিনি। আইএমইইসিকে সহায়তা দিতেই এই প্রকল্প তৈরি হচ্ছে।   

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: কৈলাস তীর্থে যেতে পারবেন না বলিউডের ‘শাহেনশা’! কী পরামর্শ দিলেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: কৈলাস তীর্থে যেতে পারবেন না বলিউডের ‘শাহেনশা’! কী পরামর্শ দিলেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের পার্বতী কুণ্ড দর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রার্থনা করেছেন আদি কৈলাসের কাছেও। পরে এই দু’টি জায়গা ‘মাস্ট ভিজিটে’র তালিকায় রেখেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর সেই পোস্ট দেখেছেন অমিতাভ বচ্চন। তার পরেই এই দুই দেবস্থানে যেতে পারবেন না বলে আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন বলিউডের শাহেনশা।

    কী লিখলেন বচ্চন?

    এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে অমিতাভ লিখেছেন, “ধর্মভাব…রহস্য…কৈলাস পর্বতের দেবত্ব, দীর্ঘদিন ধরে আমার কৌতূহল বাড়িয়েছে। কিন্তু ট্র্যাজেডি হল যে আমি কখনও ব্যক্তিগতভাবে সেখানে যেতে পারব না।” তবে ঠিক কী কারণে তিনি পার্বতী কুণ্ড, আদি কৈলাস দর্শনে যেতে পারবেন না, তা জানাননি সিনিয়র বচ্চন।

    মোদির পরামর্শ

    জনপ্রিয় এই অভিনেতার আক্ষেপের কথা জেনেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তার পরেই তাঁকে অন্য দু’টি জায়গায় যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আগামী সপ্তাহে কচ্ছে রান উৎসব শুরু হচ্ছে। আমি আপনাকে আবেদন করব, আপনি কচ্ছে যান। স্ট্যাচু অফ ইউনিটি দেখাও আপনার বাকি রয়েছে।”

    ১২ অক্টোবর দু’দিনের সফরে উত্তরাখণ্ড গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরে তিনি পুজো দিয়েছিলেন পার্বতী কুণ্ডে। আদি কৈলাস শিখরের দিকে তাকিয়ে প্রার্থনাও করেন। সেই ছবিই পোস্ট করে মাস্ট ভিজিট লিখেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই বচ্চনের ওই প্রতিক্রিয়া এবং প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ। ওই দুই ‘মাস্ট ভিজিট’ সেরে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) যান গুঞ্জি গ্রামে। কথা বলেন স্থানীয়দের সঙ্গে। যোগ দেন স্থানীয় একটি হস্তশিল্প প্রদর্শনীতে। তাঁর সঙ্গে ছিলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী।

    আরও পড়ুুন: স্বাধীনতার পর এই প্রথম পালন হচ্ছে নবরাত্রি, কাশ্মীরের শারদা পীঠে ভক্তের ঢল

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Sharda Temple: স্বাধীনতার পর এই প্রথম পালন হচ্ছে নবরাত্রি, কাশ্মীরের শারদা পীঠে ভক্তের ঢল  

    Sharda Temple: স্বাধীনতার পর এই প্রথম পালন হচ্ছে নবরাত্রি, কাশ্মীরের শারদা পীঠে ভক্তের ঢল  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭৫ বছর পরে ঘটা করে শারদ নবরাত্রি উৎসব পালন করা হচ্ছে কাশ্মীরের শারদা মন্দিরে (Sharda Temple)। দেশ-বিদেশের বহু ভক্ত নিত্য দিন যোগ দিচ্ছেন উৎসবে। স্বাভাবিকভাবেই খুশি মন্দির কর্তৃপক্ষ। খুশি স্থানীয় বাসিন্দারাও।

    নবনির্মিত শারদা মন্দির

    কাশ্মীরের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছেই তৈরি হয়েছে নবনির্মিত শারদা মন্দির। অবিভক্ত ভারতবর্ষে শারদাপীঠে নিত্যপুজো হত। দেশ-বিদেশের লোকজন আসতেন এই সতীপীঠ দর্শনে। কহ্লনের ‘রাজতরঙ্গিনী’ গ্রন্থে এই পীঠের উল্লেখ রয়েছে। হিন্দুদের কাছে অত্যন্ত পবিত্র এহেন একটি পীঠে পুজোপাঠ বন্ধ হয়ে যায় দেশভাগের পর। লোপাট হয়ে যায় মন্দিরের বিগ্রহ। পরে অশান্ত হয়ে ওঠে কাশ্মীর। দলে দলে হিন্দু পণ্ডিতরা উপত্যকা ছাড়তে থাকেন। ঠায় দাঁড়িয়ে থাকে ইতিহাসখ্যাত এই মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ।

    শারদ নবরাত্রির পুজোপাঠ

    ২০১৪ সালে ক্ষমতায় এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি  উদ্যোগী হন শারদাপীঠ (Sharda Temple) পুনর্নির্মাণে। তার আগে কাশ্মীর থেকে রদ হয় ৩৭০ ধারা। ধীরে ধীরে ভূস্বর্গ ফিরে যেতে থাকে হিংসা-পর্বের আগের অধ্যায়ে। নতুন করে তৈরি করা হয় শারদা মন্দির। প্রতিষ্ঠা করা হয় বিগ্রহও। সেই মন্দিরেই চলছে শারদ নবরাত্রির পুজোপাঠ। মহালয়ার পর প্রতিপদ থেকে টানা ন’ দিন ধরে মহামায়ার ন’টি রূপের পুজো হয়। একেই বলা হয় নবরাত্রি উৎসব। এই উৎসবই এবার ঘটা করে পালন করা হচ্ছে শারদাপীঠে।

    আরও পড়ুুন: নবদুর্গার দ্বিতীয় রূপ দেবী ব্রহ্মচারিণী, জানুন তাঁর পৌরাণিক আখ্যান

    হাম্পির স্বামী গোবিন্দানন্দ সরস্বতী কর্নাটক থেকে এখানে এসে পৌঁছেছেন। কাশ্মীরি পণ্ডিতদেরও কয়েকজন উপস্থিত হয়েছেন ভূস্বর্গের এই তীর্থে। এঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন একে রায়না। পেশায় নাট্যকর্মী রায়না অভিনয় করেছিলেন ‘কাশ্মীর ফাইলস’ সিনেমায়ও।

    ‘সেভ শারদা কমিটি কাশ্মীরে’র প্রধান রবীন্দর পণ্ডিত বলেন, “নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে দেশভাগের পর এই প্রথম হচ্ছে নবরাত্রি উৎসব পালন। এটা একটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত। ১৯৪৭ সালে হিংসার আগুন পুড়ে গিয়েছিল শারদা মন্দির (Sharda Temple) এবং একটি গুরুদ্বার। সেই একই জমিতে ফের গড়ে তোলা হয়েছে মন্দির এবং গুরুদ্বার। পুরানো মন্দির ও গুরুদ্বারের আদলেই তৈরি করা হয়েছে নতুনগুলি। চলতি বছর ২৩ মার্চ এই মন্দির ও গুরুদ্বারের উদ্বোধন করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।”

    মন্দিরে ফের ঘটা করে পুজোপাঠ হওয়ায় খুশি স্থানীয়রা। আজাজ খান নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “এটা আমরা দীর্ঘদিন ধরে চাইছিলাম। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় ঐতিহ্য ফিরে আসার সাক্ষী হতে পেরেছি বলে নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছি না।”

    ভূস্বর্গে হাসি ফিরিয়ে আনলেন প্রধানমন্ত্রী মোদিই!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ভারতে হবে অলিম্পিক! কবে? কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: ভারতে হবে অলিম্পিক! কবে? কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অলিম্পিকের আয়োজন করতে চায় ভারত। তবে এখনই নয়, ২০৩৬ সালে। শনিবার মুম্বইয়ে জিও ওয়ার্ল্ড সেন্টারে ১৪১ তম আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে এ কথা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২০২৯ সালে রয়েছে যুব অলিম্পিক। ভারত এই অলিম্পিকের আয়োজনও করতে চায় বলে জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    অলিম্পিকের আয়োজক দেশ

    প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের অলিম্পিক হওয়ার কথা ফ্রান্সের প্যারিসে। তার পরের অলিম্পিকের আয়োজক দেশ আমেরিকা, হবে লস অ্যাঞ্জেলসে। ২০৩২ সালের অলিম্পিক হওয়ার কথা অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেনে। ২০৩৬ সালের অলিম্পিক কোথায় হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি। তাই ওই বছর ভারত যে অলিম্পিক আয়োজনে উন্মুখ, তা জানিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “অলিম্পিকের আয়োজন করতে ভারত খুব আগ্রহী। ২০৩৬ সালে অলিম্পিক আয়োজন করার প্রচেষ্টায় ভারত কোনও ত্রুটি রাখবে না। এটা ১৪০ কোটি ভারতবাসীর স্বপ্ন। আইওসির সহায়তায় আমরা এই স্বপ্ন পূরণ করতে চাই।” তিনি বলেন, “খেলাধূলা কেবল পদক জয়ের জন্য নয়, এটি হৃদয় জয় করারও সেরা উপায়। এটি কেবল চ্যাম্পিয়নদের জন্ম দেয় না, শান্তিরও প্রচার করে।”

    খেলা নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    আইওসির প্রেসিডেন্ট থমাস বাচের উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি নিশ্চিত যে আইওসি ভারতকে সমর্থন জানাবে।” তিনি বলেন, “গত কয়েক বছরে দেশ ক্রীড়া মহাশক্তিগুলির মধ্যে একটি হিসেবে আবির্ভূত হতে চলেছে। ভারত কখনও অলিম্পক গেমসের আয়োজন করেনি। ভারত শেষবার কমনওয়েলথ গেমসের আয়োজন করেছিল ২০১০ সালে। আমরা আপনাদের সহযোগিতা ও সমর্থন দিয়ে এই স্বপ্নটি বাস্তবায়ন করতে চাই। আমি নিশ্চিত যে ভারত আইওসির সমর্থন পাবে।” প্রসঙ্গত, ২০৩৬ সালে অলিম্পিক আয়োজন করার দাবি জানিয়েছে পোল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া এবং মোক্সিকোও।

    আরও পড়ুুন: পুরীর পর বৈষ্ণোদেবী, অশালীন পোশাক পরে প্রবেশ নিষেধ মন্দিরে

    সম্প্রতি এশিয়ান গেমসের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ভারতীয় অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান পিটি ঊষাও বলেছিলেন, ২০৩৬ সালের অলিম্পিক আয়োজনের জন্য অবশ্যই দাবি জানাতে হবে। আমি নিশ্চিত, টোকিওর তুলনায় প্যারিস গেমসে আমরা আরও বেশি পদক পাব। আর সেই পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে আমরা ২০৩৬ অলিম্পিকের আয়োজন করতেই পারি (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share