Tag: PM Modi

PM Modi

  • Heeraben Modi: শেষযাত্রায় মায়ের দেহ নিজের কাঁধে তুলে নিলেন, মুখাগ্নি করলেন মোদি

    Heeraben Modi: শেষযাত্রায় মায়ের দেহ নিজের কাঁধে তুলে নিলেন, মুখাগ্নি করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চোখ স্থির। চোয়াল শক্ত। ভগ্ন হৃদয়ে মায়ের দেহ নিজের কাঁধে বহন করলেন নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার সকালে মাতৃবিয়োগ হয় প্রধানমন্ত্রীর। ১০০ বছর বয়সে মারা যান মা হীরাবেন। বিগত কয়েকদিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। মাতৃবিয়োগের খবর, নিজেই ট্যুইট করে জানান প্রধানমন্ত্রী। তারপরই, সকালেই পৌঁছে যান আহমেদাবাদে। আজই গান্ধীনগরে সম্পন্ন হয় মা হীরাবেনের শেষকৃত্য। 

    মায়ের শেষযাত্রা

    এদিন প্রধানমন্ত্রীকে দেখা যায় আহমেদাবাদে মায়ের দেহ কাঁধে করে নিয়ে ভাইয়ের বাড়ি থেকে বেরোতে। তাঁর পাশে এবং পিছনে পরিবার, আত্মীয়স্বজনরা। এরপর, হীরাবেনের দেহ তোলা হয় একটি শববাহী গা়ড়িতে। সেখানেও উঠতে দেখা যায় খোদ প্রধানমন্ত্রীকে। পরে, মায়ের দেহ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কনভয় রওনা দেয় গান্ধীনগরের দিকে। সেখানেই তাঁর শেষকৃত্য হয়। ভাই প্রহ্লাদকে সঙ্গে নিয়ে মায়ের মুখাগ্নি করেন নরেন্দ্র মোদি।

    গত মঙ্গলবার আচমকা অসুস্থ হওয়ায় হীরাবেনকে আহমেদাবাদের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই এদিন সকালে তিনি মারা যান। একটি আবেগঘন পোস্টের মাধ্যমে মায়ের মৃত্যুর খবর ট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী। হীরাবেনের মৃত্যুতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ-সহ দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতারা শোকবার্তা প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর মাতৃবিয়োগে শোকবার্তা প্রকাশ করেছেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।


    কর্মে অবিচল

    এদিন একগুচ্ছ পূর্ব-নির্ধারিত কর্মসূচি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে এক ঝটিকা সফরে আসার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রীর। বন্দে ভারতের সূচনা থেকে হেস্টিংসে গঙ্গা পরিষদের বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু, মায়ের আকস্মিক প্রয়াণে রাজ্য সফর বাতিল করেন মোদি। তবে, আহমেদাবাদ থেকেই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সেখান থেকেই সবুজ পতাকা নাড়িয়ে রাজ্যের প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের শুভ সূচনা করেন। গঙ্গা কাউন্সিলের বৈঠক সহ একাধিক কর্মসূচিতেও অংশ নেন।

  • Heeraben Modi: প্রয়াত নরেন্দ্র মোদির মা হীরাবেন মোদি, মাতৃবিয়োগের খবর ট্যুইটে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    Heeraben Modi: প্রয়াত নরেন্দ্র মোদির মা হীরাবেন মোদি, মাতৃবিয়োগের খবর ট্যুইটে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মা হীরাবেন মোদি (Heeraben Modi)। বয়স হয়েছিল ১০০ বছর। গত মঙ্গলবার আচমকা অসুস্থ বোধ করায় তাঁকে আহমেদাবাদের ইউএন মেহতা হাসপাতালের কার্ডিওলজি অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারে ভর্তি করা হয়। সেখানেই শুক্রবার সকালে আচমকা শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে। এদিন সকালেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রীর মা হীরাবেন।

    আবেগঘন পোস্ট প্রধানমন্ত্রীর

    মাতৃবিয়োগের (Heeraben Modi) খবর নিজেই ট্যুইট করে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। মায়ের মৃত্যুতে তিনি একটি আবেগঘন পোস্ট করেন। প্রধানমন্ত্রী ট্যুইটে লেখেন, ‘‘ঈশ্বরের চরণে থামল একটি গৌরবময় শতাব্দী। মায়ের মধ্যে আমি সর্বদা ত্রিমূর্তিকে অনুভব করেছি, যাঁর মধ্যে একজন তপস্বীর যাত্রা, নিঃস্বার্থ কর্মযোগীর প্রতীক এবং মূল্যবোধের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ জীবন।’’

    অপর একটি ট্যুইটে মোদি লিখেছেন, ‘‘শততম জন্মদিনে যখন মায়ের সঙ্গে দেখা করেছিলাম তখন তিনি বলেছিলেন, ‘কাজ করো বুদ্ধি দিয়ে এবং জীবন যাপন করো শুদ্ধ ভাবে।’’

    পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি ভার্চুয়াল মাধ্যমে

    এদিনই আহমেদাবাদ যান প্রধানমন্ত্রী মোদি (Modi)। শুক্রবারই গান্ধীনগরে হীরাবেনের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। কলকাতায় প্রধানমন্ত্রীর এদিন বেশ কিছু কর্মসূচি ছিল। এর মধ্যে মাতৃবিয়োগ হওয়ায়সেগুলিতে সশরীরে থাকতে না পারলেও ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমেও উপস্থিত ছিলেন কর্মে অবিচল প্রধানমন্ত্রী।

     

  • PM Modi: কর্মে বিরতি নয়, ভার্চুয়ালি থাকবেন রাজ্যের সব অনুষ্ঠানে! মায়ের শেষযাত্রায় প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: কর্মে বিরতি নয়, ভার্চুয়ালি থাকবেন রাজ্যের সব অনুষ্ঠানে! মায়ের শেষযাত্রায় প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মা ছিলেন তাঁর অনুপ্রেরণা। মায়ের মধ্যেই ঈশ্বরকে দেখেছিলেন। মা বরাবর তাঁকে কাজকেই প্রাধান্য দিতে বলেছেন। তাই মায়ের মৃত্যুর পরও কাজ বিরতি নিলেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মায়ের শেষযাত্রায় অংশ নেওয়ার পরই ভার্চুয়ালি সরকারি কর্মসূচিতে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে এই খবর জানানো হয়েছে। দেশের প্রতি নিষ্ঠা, দেশবাসীর প্রতি কর্তব্য এবং রাষ্ট্রধর্ম পালন, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বার বার সেই দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন নরেন্দ্র মোদি। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়।

    ভার্চুয়ালি কাজে যোগ

    প্রসঙ্গত আজ সরকারি বেশ কিছু কর্মসূচি নিয়ে ঝটিকা সফরে কলকাতা আসার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেস উদ্বোধন করা ছাড়াও বেশ কিছু প্রকল্পের উদ্বোধনের কথা ছিল হাওড়া স্টেশন থেকে। হাওড়ায় অনুষ্ঠানের পরে শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি পোর্টের অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার কথাও ছিল তাঁর। তবে শতায়ু মায়ের প্রয়াণের খবরে সকালবেলাতেই তিনি আহমেদাবাদের উদ্দেশ্যে রওনা হন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে জানানো হয়, মাতৃবিয়োগ সত্ত্বেও ‘কর্মে’ বিরতি নয়! ভার্চুয়ালি কলকাতার একগুচ্ছ অনুষ্ঠানে থাকবেন মোদি। সবকটি অনুষ্ঠানই তার পূর্বনির্ধারিত সূচি মেনেই হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাতে ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে যোগ দেবেন। ট্যুইটারে এদিন মোদি লেখেন, ‘শততম জন্মদিনে যখন দেখা করেছিলাম, তখন মা একটা কথা বলেছিলেন। যা আমি চিরকাল মনে রাখব। মা বলেছিলেন, “বুদ্ধি দিয়ে কাজ কর, পবিত্রতার সঙ্গে জীবনযাপন কর।” মায়ের সেই আদেশ পালন করে চলেছেন তিনি। মাতৃবিয়োগ সত্ত্বেও দেশের প্রতি দায়িত্ব বজায় রাখছেন। 

    আরও পড়ুন: প্রয়াত নরেন্দ্র মোদির মা হীরাবেন মোদি, মাতৃবিয়োগের খবর ট্যুইটে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    শেষযাত্রায় মোদি

    বরাবরই মায়ের জীবনকেই অনুপ্রেরণা হিসেবে দেখেছেন নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর নিজের বাসভবন ঘুরিয়ে দেখিয়েছিলেন মাকে। যখনই গুজরাটে গিয়েছেন, মায়ের সঙ্গে সময় কাটিয়েছেন। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মাকে নিয়ে কথা বলতে গিয়ে চোখ ভিজে গিয়েছে তাঁর। মায়ের মৃত্যুর পর শোকবার্তাতেও সেই ভাব প্রকাশিত। সকালে মায়ের চলে যাওয়ার খবর নিজেই দিয়েছেন সকলকে। তারপর দিল্লি থেকে সোজা গান্ধীনগরে পৌঁছে গিয়েছেন। ভাইয়ের বাড়ি থেকে শেষযাত্রায় অংশ নিয়েছেন। কাঁধে বয়েছেন, মায়ের দেহ। ছিলেন শববাহী শকটেও। 

  • Vande Bharat: ‘আমি আসছি পশ্চিমবঙ্গে’, মোদির বাংলা সফরে কেন এহেন প্রচার বিজেপির জানেন?

    Vande Bharat: ‘আমি আসছি পশ্চিমবঙ্গে’, মোদির বাংলা সফরে কেন এহেন প্রচার বিজেপির জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই শুক্রবার। এদিন বাংলায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর সফরকে ঘিরে সাজো সাজো রব। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রীর এই সফরকে হাতিয়ার করতে উদ্যোগী বঙ্গ বিজেপি (BJP)। সেজন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ছবি পোস্ট করা হয়েছে রাজ্য বিজেপির তরফে। তাতে বন্দে ভারত (Vande Bharat) এক্সপ্রেস এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবির পাশে লেখা ‘আমি আসছি পশ্চিমবঙ্গে’।

    মোদি মানেই…

    কেন এভাবে প্রচার? বিজেপির একটি সূত্রের খবর, মোদি মানেই উন্নয়ন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই। নানা কারণে বাংলায় স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে উন্নয়ন। মোদি যদি মিস্টার ক্লিনের প্রতীক হন, তবে রাজ্য সরকারের গায়ে লেগেছে কেলেঙ্কারির পাঁক। কয়লা ও গরুপাচারকাণ্ডে নাম জড়িয়েছে তৃণমূলের এক হেভিওয়েট নেতার। তিনি এখনও বন্দি রয়েছেন জেলের অন্ধকার কুঠুরিতে। শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে জড়িয়েছে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীর নাম। বন্দিদশা ঘোঁচেনি তাঁরও। কেন্দ্রীয় সরকারের একশো দিনের প্রকল্প, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় টাকা নয়ছয়ের গুরুতর অভিযোগও উঠেছে বঙ্গের তৃণমূল পরিচালিত সরকারের বিরুদ্ধে। পদ্ম শিবির সূত্রে খবর, রাজ্যের চলতি পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে মোদির স্বচ্ছ ভাবমূর্তিকে ক্যাশ করতেই দলের তরফে এহেন উদ্যোগ।

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার হাওড়া স্টেশন থেকে প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত (Vande Bharat) এক্সপ্রেসের। এদিনই উদ্বোধন করবেন জোকা-তারাতলা মেট্রো রেলের। এছাড়া নমামি গঙ্গার বেশ কিছু প্রকল্পের উদ্বোধন এবং শিলান্যাসও করবেন প্রধানমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর যাত্রাপথের দুপাশে যেসব হোর্ডিং, ফেস্টুন লাগানো হবে, তাতে প্রধানমন্ত্রীর ছবির পাশেই থাকবে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষের ছবি।

    এদিকে, প্রধানমন্ত্রীর বাংলা সফরে তাঁকে কীভাবে স্বাগত জানানো হবে, তা স্থির করতে বুধবার রাতে বৈঠকে বসে বিজেপির বঙ্গ শিবির। বৈঠকে সুকান্ত, শুভেন্দু ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন লকেট চট্টোপাধ্যায়, অমিত মালব্য প্রমুখ। এই বৈঠকে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। প্রধানমন্ত্রীর বঙ্গ সফর প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, আমি নিশ্চয়ই প্রধানমন্ত্রীকে প্রণাম জানাতে যাব। তবে কোথায়, সেটা দলই ঠিক করব।

    আরও পড়ুন: করোনা সংক্রমণ রুখতে সক্রিয় কেন্দ্র, কলকাতায় জনসভা বাতিল করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Russia Ukraine War: শান্তি সমঝোতায় ভারতের সাহায্য চায় ইউক্রেন! মোদির আশ্বাস জেলেনস্কিকে

    Russia Ukraine War: শান্তি সমঝোতায় ভারতের সাহায্য চায় ইউক্রেন! মোদির আশ্বাস জেলেনস্কিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ার (Russia) সঙ্গে যুদ্ধের ইতি টানতে ‘শান্তি ফর্মুলা’ কার্যকরের জন্য ভারতের সমর্থন চাইলেন ভ্লাদিমির জেলেনস্কি (Ukraine President Volodymyr Zelenskyy)। সে জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) সঙ্গে কথাও বলেছেন তিনি। সোমবার ট্যুইট করে নিজেই সেকথা জানান ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট।

    জেলেনস্কি-মোদি ফোনালাপ

    সোমবার এই ইস্যুতে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ট্যুইটে লেখেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে ফোনে কথা বলেছি। G20-র সভাপতিত্বের জন্য তাঁকে অভিনন্দনও জানিয়েছি। এই মঞ্চেই আমি শান্তি সমঝোতার কথা বলেছি। এর বাস্তবায়ন এখন ভারতের উপর নির্ভর করছে।” এছাড়া যুদ্ধের মধ্যে ইউক্রেনকে মানবিক সাহায্য পাঠানো ও রাষ্ট্রসংঘে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের জন্য ধন্যবাদও জানিয়েছেন তিনি। ভারতের তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ইউক্রেনে যে সংঘাত চলছে, তা নিয়ে মোদি এবং জেলেনস্কির আলোচনা হয়েছে। যুদ্ধক্ষেত্রের পরিবর্তে আলোচনার টেবিলে বসে যাতে সমস্যার সমাধান করা যায়, সেই বার্তা দিয়েছেন মোদি।

    আরও পড়ুন: ঝটিকা সফরে শুক্রবার শহরে প্রধানমন্ত্রী! বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সূচনা করবেন মোদি

    চলতি বছরের নভেম্বরে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে বসেছিল G20-র সম্মেলন। সেখানে ১০টি পয়েন্টের উপর ভিত্তি করে ‘শান্তি সমঝোতার’ রূপরেখা দিয়েছিলেন ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, “ইউক্রেনকে তার বিবেক, সার্বভৌমত্ব, ভূখণ্ড এবং স্বাধীনতার সাথে আপস করার প্রস্তাব দেওয়া উচিত নয়।” তাঁর দেওয়া শান্তি সমঝোতায় রাশিয়াকে ইউক্রেন থেকে সেনা প্রত্যাহার করতে বলা হয়েছে। এছাড়া পারমাণবিক নিরাপত্তা, খাদ্য সুরক্ষা, জ্বালানি নিরাপত্তা, রাশিয়ার থেকে বন্দি মুক্তি, ইউক্রেনের আঞ্চলিক অখণ্ডতা পুনরুদ্ধারের কথা বলেছিলেন প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি। পালটা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জানিয়েছেন, পূর্ব ইউরোপের দেশে যাতে সংঘাতে ইতি পড়ে, সেজন্য যে কোনও শান্তি ফেরানোর চেষ্টায় সমর্থন করতে রাজি আছে নয়াদিল্লি। মোদি স্পষ্ট করে দেন যে অবিলম্বে সংঘাতে ইতি টেনে কূটনৈতিকভাবে ও আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের পক্ষে আছে ভারত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ‘ভারত দ্রুত এগোচ্ছে’, বছরের শেষ মন কি বাতে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘ভারত দ্রুত এগোচ্ছে’, বছরের শেষ মন কি বাতে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার, বড়দিনে চলতি বছরের শেষ মন কি বাত (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠান করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ছিল ৯৬তম মন কি বাত অনুষ্ঠান। বক্তব্যের শুরুতেই দেশবাসীকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী। পরে তুলে ধরেন চলতি বছরে কাজের খতিয়ান।

    নমামি গঙ্গা অভিযান…

    গঙ্গাকে দূষণ মুক্ত করতে আট বছর আগে শুরু হয়েছিল নমামি গঙ্গা অভিযান। রাষ্ট্রসংঘ সহ সারা বিশ্ব এই অভিযানের প্রশংসা করেছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। ট্যুইটবার্তায় তিনি লেখেন, নমামি গঙ্গা মিশন জীব বৈচিত্র রক্ষা করতে সহায়ক হয়েছে। স্বচ্ছ ভারত মিশন গভীরভাবে প্রোথিত হয়েছে প্রতিটি ভারতবাসীর মনে। এখন পরিচ্ছন্নতা কাজ করে চলেছেন সকল ভারতবাসীই। প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত কয়েক বছরে আমরা স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করেছি। আমরা ভারত থেকে স্মলপক্স ও পোলিওর মতো রোগ নির্মূল করেছি। কালাজ্বরের মতো রোগকেও নির্মূল করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিহার ও ঝাড়খণ্ডের মাত্র চার জেলায় রয়েছে এই রোগ।

    এদিন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর ৯৮তম জন্মবার্ষিকী। সে প্রসঙ্গ টেনে মোদি (PM Modi)বলেন, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী প্রতিটি ক্ষেত্রে ভারতকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন। এর মধ্যে রয়েছে, শিক্ষা, বিদেশনীতি এবং পরিকাঠামোও। আগামী বছর ভারত যে জি-২০-র সভাপতিত্ব করবে এদিন তাও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ভারত জি-২০ গোষ্ঠীর সভাপতিত্ব করার দায়িত্ব পেয়েছে। ২০২৩ সালে জি-২০ গোষ্ঠীকে একটি নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে হবে আমাদের। এটিকে রূপ দিতে হবে গণ আন্দোলনের। ভারত যে দ্রুত এগিয়ে চলেছে, মন কি বাত অনুষ্ঠানে  তারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী )। তিনি বলেন, ২০২২ সাল ওয়ান্ডারফুল। এ বছর ভারত স্বাধীনতার অমৃতকাল শুরু করেছে। প্রধানমন্ত্রী(PM Modi) বলেন, ভারত দ্রুত এগোচ্ছে। এই দেশ বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের মর্যাদা পেয়েছে। তিনি বলেন, ২০২২ সাল অমর ইতিহাস গড়েছে। এ বছর হর ঘর তিরঙ্গা অভিযান সফল হয়েছে। পুরো দেশ তেরঙ্গা হয়েছে। জাতীয় পতাকার সঙ্গে সেলফি তুলেছেন ৬ কোটি ভারতবাসী।

    আরও পড়ুন: জন্মবার্ষিকীতে ‘সদাইব অটল’-এ গিয়ে বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা মোদি-শাহের 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Heeraben Modi: দ্রুত সুস্থ হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর মা, হাসপাতাল থেকে কবে ছাড়া পাবেন জানেন?  

    Heeraben Modi: দ্রুত সুস্থ হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর মা, হাসপাতাল থেকে কবে ছাড়া পাবেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই সুস্থ হয়ে উঠছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) মা হীরাবেন মোদি (Heeraben Modi)। সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল ও গুজরাট সরকার সূত্রে খবর, চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর শতায়ু মা। ক্রমশ তাঁর স্বাস্থ্যের উন্নতি হচ্ছে। নতুন করে কোনও সমস্যা দেখা না দিলে দু এক দিনের মধ্যেই তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হবে হাসপাতাল (Hospital) থেকে।

    হীরাবেন…

    মঙ্গলবার রাতে অসুস্থ হয়ে পড়ায় আহমেদাবাদের ইউএন মেহতা ইনস্টিটিউট অফ কার্ডিওলজি অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারে ভর্তি করা হয় প্রধানমন্ত্রীর মা হীরাবেনকে। সেদিন হাসপাতালের তরফে প্রধানমন্ত্রীর মায়ের সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানানো হয়নি। বুধবার জানানো হয়েছিল, হীরাবেনের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। বৃহস্পতিবার জারি করা এক বিবৃতিতে গুজরাট সরকার জানায়, প্রধানমন্ত্রীর মায়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি হচ্ছে। তাঁকে দু তিন দিনের মধ্যেই হাসপাতাল থেকে ছুটি দেওয়া হতে পারে। গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীর দফতর থেকে জারি করা ওই বিবৃতিতে লেখা হয়েছে, হীরাবেনের স্বাস্থ্য এখন ভাল। দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠছেন তিনি। দু একদিনের মধ্যেই হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হতে পারে তাঁকে। সরকারের তরফে এও জানানো হয়েছে, বুধবার রাতেই স্বাভাবিক খাবার খেতে শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রীর মা হীরাবেন (Heeraben Modi)।

    আরও পড়ুন: কালই শহরে মোদি! জেনে নিন প্রধানমন্ত্রীর সফরসূচির পরিবর্তিত সময়

    প্রসঙ্গত, মায়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে বুধবার বিকেলে দিল্লি থেকে গুজরাটে চলে আসেন প্রধানমন্ত্রী। মায়ের কাছে ঘণ্টাখানেক কাটিয়ে ফের উড়ান ধরেন দিল্লির। তার আগে প্রধানমন্ত্রী কথা বলেন, তাঁর মায়ের চিকিৎসার দায়িত্বে থাকা চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সঙ্গে। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছোট ভাই পঙ্কজ মোদির সঙ্গেই থাকেন হীরাবেন। গান্ধীনগরের কাছে রায়সান গ্রামে তাঁদের বাড়ি। সেই বাড়িতেই ছোট ছেলের সঙ্গে থাকেন হীরাবেন (Heeraben Modi)।  এদিন আবেগঘন ট্যুইট করেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। দেন পাশে থাকার আশ্বাস। 


    এদিকে, প্রধানমন্ত্রীর মায়ের দ্রুত সুস্থতা কামনায় দেশজুড়ে চলছে পুজোআচ্চা। কাশীতে চলছে মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র জপ। বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে হবনও। প্রধানমন্ত্রীর মায়ের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছেন বিজেপির নেতা-কর্মী-সমর্থকরাও। চলতি বছরের জুন মাসে ৯৯ পূর্ণ করে ১০০ বছরে পা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর মা হীরাবেন। তাঁর অসুস্থতার খবর পেয়ে হাসপাতালে ভিড় করেন গুজরাট বিজেপির একাধিক নেতা-নেত্রীও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mann Ki Baat: ‘মাস্ক পরুন, সতর্ক থাকুন’, বছর শেষের ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Mann Ki Baat: ‘মাস্ক পরুন, সতর্ক থাকুন’, বছর শেষের ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার, বড়দিনে চলতি বছরের শেষ মন কি বাত (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠান করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ছিল ৯৬তম মন কি বাত অনুষ্ঠান। বক্তব্যের শুরুতেই দেশবাসীকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী। এর পরেই করোনা নিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক থাকারও পরামর্শ দেন তিনি। দেশবাসীকে মাস্ক পরে থাকা এবং বারবার হাত ধোয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, উৎসবের মরশুমে আনন্দ করলেও করোনা নিয়ে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।

    করোনা নিয়ে সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Mann Ki Baat) বলেন, “অনেক দেশেই ফের নতুন করে কোভিড সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের তাই সতর্ক থাকতে হবে। সব প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ নিতে হবে।” এর পরেই তিনি কোভিড থেকে বাঁচতে ভারতবাসীকে মাস্ক পরতে এবং হাত ধোয়ার কথা জানান। তিনি আরও বলেন, “আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে বিশ্বের অনেক দেশেই করোনা বাড়ছে, তাই আমাদের মাস্ক পরতে হবে এবং হাত ধোয়ার মত সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে হবে। আমরা যদি সজাগ থাকি, তাহলে আমরা নিরাপদে থাকব এবং আমাদের উৎসবে কোনও বাধা আসবে না।”

    আরও পড়ুন: ‘ভারত দ্রুত এগোচ্ছে’, বছরের শেষ মন কি বাতে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    করোনা রুখতে আয়ুর্বেদ ও যোগার উপর ভরসা রাখার বার্তা মোদির

    প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন ধরেই ভারতে থাবা বসিয়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট। ভারতের একাধিক রাজ্যে পাওয়া গিয়েছে সেই বিএফ.৭। করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের ফলে হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। ফলে এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Mann Ki Baat) দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। আবার করোনা রুখতে আয়ুর্বেদ ও যোগার উপর ভরসা রাখার বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “করোনার বিরুদ্ধে মোকাবিলার জন্য আয়ুর্বেদে বিশ্বাস রাখুন।”

    এর পর আজ নিজের বক্তব্যের (Mann Ki Baat) শেষে সকলকে বর্ষবরণের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পরের বার, আমরা ২০২৩ সালে দেখা করব। আমি আপনাদের সকলকে ২০২৩ সালের জন্য শুভকামনা জানাই। এই বছরটিও দেশের জন্য বিশেষ হয়ে উঠুক। ভারত নতুন উচ্চতায় ছুঁতে থাকুক। একসঙ্গে আমাদের একটি রেজোলিউশন নিতে হবে ও এটিকে সত্যি করে তুলতে হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Atal Bihari Vajpayee: জন্মবার্ষিকীতে ‘সদাইব অটল’-এ গিয়ে বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা মোদি-শাহের

    Atal Bihari Vajpayee: জন্মবার্ষিকীতে ‘সদাইব অটল’-এ গিয়ে বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর (Atal Bihari Vajpayee) ৯৮তম জন্মবার্ষিকী। সেই উপলক্ষে এদিন সকালেই বাজপেয়ীর স্মৃতিসৌধ ‘সদাইব অটলে’ গিয়ে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। সদাইব অটলে গিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, উপ রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় সহ বিশিষ্টজনেরা।

    সদাইব অটল…

    সদাইব অটলে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা জানাতে যাওয়ার আগে একটি ভিডিও ট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী। ভিডিও শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, অটলজিকে তাঁর জন্মবার্ষিকীতে শত শত সালাম। ভারতে তাঁর অবদান অপরিসীম। তাঁর নেতৃত্ব ও দৃষ্টিভঙ্গি লক্ষ লক্ষ মানুষকে আজও অনুপ্রাণিত করে।

    ভিডিওটিতে মোদি বলেন, অটলজি(Atal Bihari Vajpayee) একজন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক ছিলেন। কৈশোর থেকে জীবনের শেষ অবধি তিনি দেশের জন্য, দেশবাসীর জন্য, নীতির জন্য বেঁচে ছিলেন। দেশের প্রতি তিনি ছিলেন দায়বদ্ধ। জাতির কল্যাণে নিজেকে সম্পূর্ণ নিবেদন করেছিলেন বাজপেয়ী। শূন্য থেকে কীভাবে সৃষ্টি করা যায়, তার পথপ্রদর্শক হিসেবে একজন মহাপুরুষ হিসেবে অটল বিহারী বাজপেয়ীর নাম একেবারে সামনের সারিতে। আমি, আমাদের সকলের পক্ষ থেকে অটলজিকে শ্রদ্ধা জানাই।

    এদিকে, এদিন সদাইব অটলে প্রথমে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁর পরে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন উপ রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড়। তারও পরে শ্রদ্ধা জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ, হরদীপ পুরি প্রমুখ।

    আরও পড়ুন: অমর অটল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • One Rank One Pension: প্রাক নববর্ষে এক পদ, এক পেনশন নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, জানুন বিশদে

    One Rank One Pension: প্রাক নববর্ষে এক পদ, এক পেনশন নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক নববর্ষে সেনাকর্মীদের (Army Personnel) মুখে হাসি ফোটাল কেন্দ্রীয় সরকার। এক পদ, এক পেনশন (One Rank One Pension) নিয়ে বড় ঘোষণা করল কেন্দ্রের মোদি (PM Modi) সরকার। শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর জানান, সংশোধিত এক পদ, এক পেনশন নীতিতে অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। কেন্দ্রের এই ঘোষণায় উপকৃত হবেন ২৫.১৩ লাখ পেনশনভোগী। এর আওতায় আসবেন নিহত সেনাকর্মীদের বিধবা স্ত্রী এবং যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত সেনাকর্মীরাও। ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে এই পেনশনের সুবিধা মিলবে। ২০১৯ জুলাই থেকে ২০২২এর জুন পর্যন্ত এরিয়ার বাবদ দেওয়া হবে ২৩ হাজার ৬৩৮ কোটি টাকা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, একই পদে এবং একই মেয়াদে পরিষেবা দেওয়া প্রতিরক্ষা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের ২০১৮ সালের ন্যূনতম এবং সর্বোচ্চ পেনশনের গড় করে তার ভিত্তিতে তাঁদের পেনশন নির্ধারণ করা হবে।

    এক পদ, এক পেনশন…

    জানা গিয়েছে, এক পদ, এক পেনশন প্রকল্পের লক্ষ্যই হল একই মেয়াদে পরিষেবা দেওয়া এবং একই পদে অবসর নেওয়া সশস্ত্র বাহিনীর কর্মীদের জন্য অভিন্ন পেনশনের ব্যবস্থা করা। এক বিবৃতিতে সরকার জানিয়েছে, এক পদ, এক পেনশন (One Rank One Pension) তরুণদের সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ দিতে উৎসাহ দেবে। ২০১৯ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর সমস্ত কর্মীকেই এই প্রকল্পের আওতায় আনা হবে। জানা গিয়েছে, ৩১ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা সহ সংশোধিত পেনশনের জন্য বছরে আনুমানিক অতিরিক্ত ৮ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা ব্যয় করবে সরকার।

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার পরের বছরই এক পদ, এক পেনশন প্রকল্প বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয় মোদি সরকার। ২০১৪ সালের ১ জুলাই থেকে পেনশন সংশোধনের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তখনই সরকার জানিয়েছিল, প্রতি পাঁচ বছর অন্তর পেনশন সংশোধন করা হবে। এখনও পর্যন্ত এ বাবদ প্রতি বছর ৭ হাজার ১২৩ কোটি টাকা করে খরচ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে গত আট বছরে এ বাবদ খরচ হয়েছে ৫৭ হাজার কোটি টাকা।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর পোশাক নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, চাপে পড়ে ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলের কীর্তি আজাদ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

     
     
LinkedIn
Share