Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: প্রথমবার অফিসিয়াল স্টেট ভিজিটে আমেরিকা যাচ্ছেন মোদি, জানুন সফরের গুরুত্ব

    PM Modi: প্রথমবার অফিসিয়াল স্টেট ভিজিটে আমেরিকা যাচ্ছেন মোদি, জানুন সফরের গুরুত্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন’বছরের মেয়াদে এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) অফিসিয়াল স্টেট ভিজিটে যাচ্ছেন আমেরিকা (America)। ২২ জুন তিনি আতিথেয়তা গ্রহণ করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের (Joe Biden)। সেদিনই প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে নৈশভোজ দেবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ইউএসএর হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব কারআইন জিনপিয়েরে জানান, রাষ্ট্রপতি ভবনের এবং আমেরিকান ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন রাষ্ট্রীয় যাত্রায় যাওয়া প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অভ্যর্থনা জানাবেন। ২২ জুন একটি রাষ্ট্রীয় নৈশভোজের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সফরের বিশেষত্ব…

    স্টেট ভিজিটের বিশেষত্ব হল, যে ব্যক্তিকে কোনও রাষ্ট্র আমন্ত্রণ জানায়, তাঁর সম্মানে নৈশভোজ দেওয়া হয়। তাঁর সফরের পুরো খরচটাই বহন করে হোস্ট বা আমন্ত্রণকারী দেশ। জানানো হয় বিশেষ রাষ্ট্রীয় সম্মানও। অতিথির সম্মানে ২১টি তোপধ্বনি দেওয়ার রেওয়াজও রয়েছে। আমন্ত্রণকারী এবং আমন্ত্রিত দেশের সম্মানে বাজানো হয় দুই দেশেরই জাতীয় সঙ্গীত। উপহার আদানপ্রাদান করেন রাষ্ট্রপ্রধানরা। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর একাধিকবার আমেরিকা গিয়েছেন মোদি। এবারই প্রথম তিনি যাচ্ছেন স্টেট ভিজিটে। হোয়াইট হাউসের তরফে বলা হয়েছে, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলকে অবাধ ও সুরক্ষিত রাখার জন্য দুই দেশই দায়বদ্ধ। তাছাড়াও প্রতিরক্ষা, পরিবেশ সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কৌশলগত বোঝাপড়া রয়েছে দুই দেশের।

    আরও পড়ুুন: নন্দীগ্রামে গৃহযুদ্ধ! তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানের হুমকিতে ঘরছাড়া দলেরই পঞ্চায়েত সদস্য

    মোদির (PM Modi) আমেরিকা সফর এই বিষয়গুলিকে আরও জোরদার করবে বলে দাবি বাইডেন প্রশাসনের। সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত ও আমেরিকার মধ্যে কূটনৈতিক অংশীদারিত্বের সম্পর্ককে তুলে ধরবে এই সফর। প্রযুক্তি, বাণিজ্য, শিল্প সহ একাধিক ক্ষেত্রে, যেখানে দুই দেশেরই পারস্পরিক আগ্রহ রয়েছে, তা নিয়ে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার সুযোগ পাবেন রাষ্ট্রনেতারা।

    আমেরিকায় ভারতের রাষ্ট্রদূত তরণজিৎ সিংহ সান্ধু বলেন, বাইডেনের আমন্ত্রণে মোদির (PM Modi) এই আমেরিকা সফর ঐতিহাসিক। প্রধানমন্ত্রী এবং বাইডেন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবেন। এই সফর দুই দেশের প্রধানের কাছেই একটা সুবর্ণ সুযোগ।কূটনীতিকদের মতে, স্বাধীন ও মুক্ত ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল নিয়ে দুই দেশের মধ্যে নীতি সংক্রান্ত আলোচনা হতে পারে। কারণ দুই দেশের তরফেই ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনের আগ্রাসনের বিরোধিতা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, এর আগে ২০২১ সালে হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah At Jorasanko: রবীন্দ্র জয়ন্তীতে জোড়াসাঁকোয় কবিপ্রণাম অমিত শাহের, ঘুরে দেখলেন ঠাকুরবাড়ি

    Amit Shah At Jorasanko: রবীন্দ্র জয়ন্তীতে জোড়াসাঁকোয় কবিপ্রণাম অমিত শাহের, ঘুরে দেখলেন ঠাকুরবাড়ি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে কবিপ্রণাম করে রবীন্দ্র জয়ন্তী অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন অমিত শাহ। আগেই স্থির ছিল, পঁচিশে বৈশাখ রাজ্যে আসবেন অমিত শাহ। যোগ দেবেন জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির রবীন্দ্র জয়ন্তী অনুষ্ঠানে। সেই জন্য গতকাল মধ্যরাতেই শহরে চলে আসেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী, মঙ্গলবার সকালে পৌঁছে যান জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে। রবীন্দ্রনাথের মূর্তিতে মালা পরিয়ে তাঁকে প্রণাম করেন। এর পর কবিগুরুর বাড়ি ঘুরে দেখেন অমিত শাহ, সংগ্রহশালায় যান। জোড়াসাঁকোর ভিজিটার্স বুকে সইও করেন। কেমন লাগল জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি, নিজের ভাব ব্যক্তও করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    আজ ২৫ বৈশাখ

    আজ রবীন্দ্রনাথের ১৬৩ তম জন্মদিন। এই দিনটিকে ঘিরে প্রতি বছরই উৎসবে মেতে ওঠে ঠাকুরবাড়ি। কথায়-গানে-কবিতায় দিনভর চলে রবি-স্মরণ। তবে, এবছর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসায় ঠাকুরবাড়ির নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছিল। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনেও অন্য মাত্রা যোগ হয়েছিল। অমিত শাহের সঙ্গে ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সহ বিশিষ্টজনরা। তাঁরাও এদিন রবি-মূর্তিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।

    ট্যুইটে শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রীর

    মঙ্গলবার সকালে, ট্যুইট করে কবিগুরুকে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘‘রবীন্দ্র জয়ন্তী উপলক্ষে গুরুদেবকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। শিল্প থেকে সঙ্গীত এবং শিক্ষা থেকে সাহিত্য, বিভিন্ন ক্ষেত্রে তিনি ছাপ রেখে গিয়েছেন। সমৃদ্ধশীল, প্রগতিশীল, আলোকিত ভারতের যে স্বপ্ন তিনি দেখেছিলেন, তা বাস্তবায়নে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’’

    বাংলায় ট্যুইট অমিত শাহের

    অন্যদিকে, বাংলায় ট্যুইট করলেন অমিত শাহ। ট্যুইটে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লেখেন, ‘‘বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রকৃতিবাদ তথা মানবতাবাদের আদর্শকে বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দিয়ে ভারতীয় দর্শনকে এক পূর্ণ রূপ প্রদান করেন। তাঁর কালজয়ী রচনা ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের ভিত্তিকে আরও দৃঢ় করে। সদা প্রেরণাদায়ী, এমন দূরদর্শী কবিকে তাঁর জন্মবার্ষিকীতে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।’’

    এর আগে, বাংলায় আসার আগে সোমবার রাতেই ট্যুইটারে অমিত শাহ লেখেন, প্রত্যেক প্রজন্মের কাছে কতটা তাৎপর্যপূর্ণ কবিগুরুর লেখনি।

    আরও পড়ুন: রবীন্দ্রনাথকে শ্রদ্ধা জানাতে কলকাতায় অমিত শাহ, জেনে নিন চূড়ান্ত কর্মসূচি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রাজ্যাভিষেক তৃতীয় চার্লসের, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মোদি

    PM Modi: রাজ্যাভিষেক তৃতীয় চার্লসের, শুভেচ্ছা বার্তা পাঠালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারের পড়ন্ত বিকেলে রাজমুকুট মাথায় উঠেছে রাজা তৃতীয় চার্লসের। যদিও তিনি রাজা হয়েছিলেন গত সেপ্টেম্বরেই, রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ মারা যাওয়ার পরেই। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি রাজা হলেন এদিন, রাজমুকুট পরিয়ে দেওয়ার পর। রানির স্বীকৃতি পেলেন তৃতীয় চার্লসের স্ত্রী ক্যামেলিয়া। সেই উপলক্ষে এদিন ব্রিটেনের রাজা-রানিকে শুভেচ্ছা-বার্তা পাঠান ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) বার্তা…

    ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, রাজ্যাভিষেক উপলক্ষে রাজা তৃতীয় চার্লস ও রানি ক্যামেলিয়াকে শুভেচ্ছা। আমরা নিশ্চিত যে আগামী দিনগুলিতে ভারত এবং ব্রিটেনের সম্পর্ক আরও শক্তপোক্ত হবে। ইংল্যান্ডের ৪০তম রাজা হলেন তৃতীয় চার্লস। বৃষ্টিস্নাত শনিবারে তাঁর মাথায় রাজমুকুট উঠল ৭০ বছর পরে। এতদিন রাজপাট সামলাচ্ছিলেন তাঁর মা রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। এদিন রাজমুকুট পরানোর আগে পালিত হয় ধর্মীয় রীতি। ক্যান্টারবেরির আর্চবিশপ তৃতীয় চার্লসকে পবিত্র তেল মাখান। পরে তাঁকে পরানো হয় রাজকীয় পোশাক। এর পরেই আর্চবিশপ ব্রিটিশ জনগণের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশ থেকে যাঁরা এসেছেন, তাঁদের নতুন রাজার কল্যাণে প্রার্থনা করতে বলেন।

    আরও পড়ুুন: ফের রক্তাক্ত আমেরিকা, বন্দুকবাজের গুলিতে হত শিশু সহ ৯

    তৃতীয় চার্লসের মাথায় (PM Modi) রাজমুকুট তুলে দেওয়ার পর রানি হন তাঁর স্ত্রী ক্যামেলিয়া। একটি ছোট অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁকে রানি ঘোষণা করা হয়। তাঁর মাথায় তুলে দেওয়া হয় রানি মেরির ক্রাউন। অনুষ্ঠানে বাইবেলের একটি অংশ পাঠ করেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক। রাজ্যাভিষেকের অনুষ্ঠানে ভারতের তরফে উপস্থিত ছিলেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, তাঁর স্ত্রী সুদেশ ধনখড়, সোনম কাপুর প্রমুখ। এঁরা ছাড়াও এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বের ২০৩টি দেশের প্রতিনিধিরা। এদিনের অনুষ্ঠান শেষে তৃতীয় চার্লস ব্রিটেন তো বটেই, হলেন আরও ১৪টি দেশেরও রাজা। ইংল্যান্ডের চার্চের সুপ্রিম গভর্নরও তিনি-ই।

    প্রসঙ্গত, এদিন বিকেলে ক্যান্টারবেরির আর্চবিশপ জাস্টিন ওয়েলবি তৃতীয় চার্লসের মাথায় তুলে দেন ৩৬০ বছরের পুরানো খাঁটি (PM Modi) সোনার রাজ মুকুট। এক সময় এই মুকুট পরেছিলেন সেন্ট এডওয়ার্ড। এর পরেই অ্যাঙ্গলিকান চার্চের আধ্যাত্মিক নেতা ঘোষণা করেন, ঈশ্বর রাজাকে রক্ষা করুন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bilawal Bhutto Zardari: লাদেনের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন মোদিকে, ভারত সফরে এলেন সেই বিলাওয়াল

    Bilawal Bhutto Zardari: লাদেনের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন মোদিকে, ভারত সফরে এলেন সেই বিলাওয়াল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ ভারতে (India) এলেন পাকিস্তানের (Pakistan) বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভু্ট্টো জারদারি (Bilawal Bhutto Zardari)। বৃহস্পতি ও শুক্র দু দিন ধরে গোয়ায় হচ্ছে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO) বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক। ওই বৈঠকে যোগ দিতেই ভারতে এসেছেন বিলাওয়াল। বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে তাঁর কথা হতে পারে বলেও সরকারি সূত্রে খবর। পুঞ্চে জঙ্গি হামলা হয়েছে দিন কয়েক আগে। শহিদ হয়েছেন ভারতের পাঁচ জওয়ান। এহেন আবহে বৃহস্পতিবার ভারতে এলেন বিলাওয়াল।

    জয়শঙ্করের আমন্ত্রণে ভারতে বিলাওয়াল ভু্ট্টো জারদারি (Bilawal Bhutto Zardari)…

    ২০১৪ সালে দিল্লির তখতে আসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। প্রধানমন্ত্রী পদে মোদি যেদিন শপথ নেন, সেদিন ভারতে এসেছিলেন পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ। তার পর আর পাকিস্তানের কোনও শীর্ষ নেতৃত্ব ভারতে আসেননি। দীর্ঘ ৯ বছর পর এলেন বিলাওয়াল। তিনি যে ভারতে আসবেন, তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল এপ্রিলেই। পাক বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র মুমতাজ জারাহ বালোচ জানিয়েছিলেন, জয়শঙ্করের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়েই ভারতে যাচ্ছেন বিলাওয়াল (Bilawal Bhutto Zardari)।

    সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের বৈঠক হচ্ছে গোয়ায়। এদিন গোয়াগামী বিমানে উঠে ট্যুইট-বার্তায় বিলাওয়াল লেখেন, বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য আমার সিদ্ধান্ত সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের সনদের প্রতি পাকিস্তানের দৃঢ় প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরেছে। মিত্র দেশগুলির সঙ্গে গঠনমূলক আলোচনায় আমি উদগ্রীব। সাংহাই কো-অপারেশনের পূর্ণাঙ্গ সদস্য আট দেশ। এই দেশগুলি হল, ভারত, চিন, রাশিয়া, পাকিস্তান, কাজাখস্তান, কিরঘিজস্তান, তাজিকিস্তান এবং উজবেকিস্তান। পর্যবেক্ষক হিসেবে রয়েছে আফগানিস্তান, বেলারুশ, ইরান এবং মঙ্গোলিয়া। ডায়লগ পার্টনার হিসেবে রয়েছে মিশর, কাতার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, তুরস্ক, কম্বোডিয়া, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান এবং সৌদি আরব, এই ৯টি দেশ।

    আরও পড়ুুন: “পুলিশের নেতৃত্বেই খুন”! ময়নায় বিস্ফোরক জাতীয় এসসি কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান

    বিলাওয়াল (Bilawal Bhutto Zardari) সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনে যোগ দেবেন বলে পাকিস্তান জানালেও, রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকেই ভেবেছিলেন তিনি শেষমেশ ভারতে আসবেন না। কারণ ডিসেম্বরে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে বিলাওয়াল বলেছিলেন, ওসামা বিন লাদেন নিহত হয়েছেন। কিন্তু গুজরাটের কসাই এখনও জীবিত। তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর পরেই ভারত-পাক সম্পর্ক আরও তলানিতে গিয়ে ঠেকে। সম্প্রতি পুঞ্চে ভারতীয় সেনা বাহিনীর টহলদারি ভ্যানে হামলা চালায় জঙ্গিরা। তাতে নিহত হন পাঁচ জওয়ান। ওই ঘটনায়ও সন্দেহের তির পাকিস্তানের দিকেই। এহেন পরিস্থিতিতে ভারতে এলেন বিলাওয়াল (Bilawal Bhutto Zardari)। তবে তাঁর এই ভারত সফরে খুব একটা লাভ হবে না-ই বলেই মনে করছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা। কারণ, পাকিস্তানের যাবতীয় সিদ্ধান্তই নেয় সেনাবাহিনী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Mann Ki Baat: ‘মন কি বাত’-এর অনুষ্ঠানে মোদির মুখে ৪ অ-সাধারণের নাম, জানেন এঁরা কারা?

    Mann Ki Baat: ‘মন কি বাত’-এর অনুষ্ঠানে মোদির মুখে ৪ অ-সাধারণের নাম, জানেন এঁরা কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সম্প্রচারিত হল মন কি বাতের (Mann Ki Baat) শততম পর্ব। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) দেশের চারজন অ-সাধারণ মানুষের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন। স্মরণ করিয়ে দেন দেশ গড়তে এঁদের ভূমিকার কথা। 

    মন কি বাতে (Mann Ki Baat) চারজনের নাম…

    প্রধানমন্ত্রী এদিন প্রথমেই নাম করেন মণিপুরের বিজয়শান্তি দেবীর কথা। পদ্মফুলের ডাঁটার তন্তু থেকে পোশাক তৈরি করেন তিনি। পরিবেশে-বান্ধব পোশাক বানিয়ে তিনি হয়ে উঠেছেন অ-সাধারণ। বিজয়শান্তি দেবীর কথা মন কি বাতের অন্য এক পর্বেও বলেছিলেন প্রধামমন্ত্রী (Mann Ki Baat)। বিজয়শান্তি দেবীর অধীনে কাজ করেন প্রায় ৩০ জন মহিলা। তাঁর লক্ষ্য অন্তত ৭০জন মহিলাকে এই কাজে নিযুক্ত করা। তিনি চান, গোটা বিশ্বেই ছড়িয়ে পড়ুক তাঁর এই পোশাক।

    সুনীল জাগলানের কথাও এদিন বিশেষভাবে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। দেশে ‘সেলফি উইথ ডটার’ প্রচার শুরু করেন তিনি। ২০১৫ সালের জুন মাসে তাঁর নিজের গ্রাম থেকে এই প্রচার শুরু করেন। তিনি একটি ওয়েবসাইটও খুলেছেন। এই ওয়েবসাইটে কন্যসন্তানের সঙ্গে সেলফি শেয়ার করতে পারেন মানুষ। কন্যাসন্তান বাঁচাতেই তাঁর এই উদ্যোগ।

    আরও পড়ুুন: সস্তা রান্নার গ্যাস! আজ থেকে কমল সিলিন্ডারের মূল্য, কলকাতায় দাম কত?

    প্রদীপ সাঙ্গওয়ানের কথাও এদিন উঠে এসেছে প্রধানমন্ত্রীর কথায় (Mann Ki Baat)। তিনি শুরু করেছেন ‘হিলিং হিমালয়’ প্রচার। নিজের দলবল নিয়ে হিমালয় থেকে তিনি সংগ্রহ করেছেন ৫ টন আবর্জনা। হিমালয় যাতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে, তাই এই প্রচার। মঞ্জুর আহমেদের নামও এদিন নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। জম্মু-কাশ্মীরের একটি গ্রামে তাঁর পেন্সিল তৈরির কারখানা রয়েছে। পুলওয়ামা জেলায় তিনি চাকরি দিয়েছেন ২০০ জনেরও বেশি মানুষকে। মঞ্জুরের গ্রাম আউখু বর্তমানে ভারতের পেন্সিল গ্রাম হিসেবেই পরিচিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘বিজয়া দশমীর মতো  উৎসবে পরিণত হয়েছে মন কি বাত’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘বিজয়া দশমীর মতো  উৎসবে পরিণত হয়েছে মন কি বাত’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজয়া দশমীর মতো ‘মন কি বাত’ও একটা উৎসবে পরিণত হয়েছে। রবিবার মন কি বাতের শততম পর্বের শুরুতে এ কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর মতে, ভারতের (India) ভাল দিক, আশা-আকাঙ্খা, সদর্থক আলোচনা এবং আমজনতার অংশ গ্রহণে পূর্ণ হয়েছে এই উৎসবের বৃত্ত। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে বিজেপি সরকার। তার পর থেকে আমজনতার সঙ্গে কথোপকথন করতে তিনি সূচনা করেন মন কি বাতের অনুষ্ঠান। অতি অল্প সময়েই দ্রুত জনপ্রিয়তা লাভ করে প্রধানমন্ত্রীর এই অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানেরই শততম পর্ব সম্প্রচারিত হল আজ, রবিবার।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন…

    এদিন অনুষ্ঠানের আগে ট্যুইট-বার্তায় প্রধানমন্ত্রী লেখেন, এটা সত্যিই একটা স্পেশাল জার্নি। এখানে আমরা ভারতের জনগণের সম্মিলিত চেতনা উদযাপন করেছি এবং অনুপ্রেরণামূলক জীবনযাত্রা তুলে ধরেছি। সকলকে মন কি বাতের শততম পর্ব শোনার অনুরোধও করেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। মন কি বাতের এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী কখনও যোগাভ্যাসের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বলেছেন, কখনও আবার মহিলাদের ক্ষমতায়নের বিষয়ে আলোচনা করেছেন। ভারতীয় সেনাদের আত্মবলিদানের প্রসঙ্গও উঠে এসেছে এই অনুষ্ঠানে।

    মন কি বাতের অনুষ্ঠানে সমাজের অতি সাধারণ মানুষও যাঁরা দেশের কল্যাণে কাজ করেছেন, তাঁদের কথাও দরাজ গলায় বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। আলোচনা হয়েছে কখনও বিজ্ঞানে ভারতের অগ্রগতি নিয়ে, কখনও আবার ভারতের ঋদ্ধ সংস্কৃতি নিয়ে। পরিবেশ, খাদি কিংবা দেশের উন্নয়ন এ সব বিষয় নিয়েই আলোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। কোভিড অতিমারি কিংবা ভারতের ভ্যাকসিন আবিষ্কার, বিদেশিদের বাঁচাতে সেই ভ্যাকসিন বিতরণ এসবও উঠে এসেছে মন কি বাতের অনুষ্ঠানে।

    আরও পড়ুুন: রেড রোডে দলের সংখ্যালঘু সেলের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রীকে বিঁধলেন শুভেন্দু! কী বললেন?

    এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, মন কি বাতের যে অনুষ্ঠানের সূচনা করেছিলাম, সেটা দেশে একটা নতুন ধারা তৈরি করবে। তিনি বলেন, আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় যে কোনও বড় ধরনের পরিবর্তনও সম্ভব। মন কি বাতের অনুষ্ঠানে যে তিনি ওড়িশার ডি প্রকাশ রাও এবং ঝাড়খণ্ডের সঞ্জয় কাশ্যপের কথা বলেছিলেন এদিন তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। একটি ছোট চায়ের দোকানের মালিক রাও সমাজের পিছিয়ে পড়া পরিবারের ছেলেমেয়েদর শিক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। আর সঞ্জয়? শিক্ষাকে ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরি নিয়ে ঘুরছেন। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রসংঘের ট্রাস্টিশিপ কাউন্সিল চেম্বারেও দেখানো হবে মোদির মন কি বাতের শততম পর্ব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BBC: বিবিসির চেয়ারম্যান পদে ইস্তফা ঘোষণা রিচার্ড শার্পের

    BBC: বিবিসির চেয়ারম্যান পদে ইস্তফা ঘোষণা রিচার্ড শার্পের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদত্যাগ করার কথা ঘোষণা করলেন বিবিসির (BBC) চেয়ারম্যান রিচার্ড শার্প। প্রাক্তন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে ৮০ হাজার পাউন্ডের একটি ব্যাঙ্ক ঋণ পাইয়ে দিতে তিনি সাহায্য করেছিলেন। এজন্য তিনি অনিয়ম করেছিলেন বলে অভিযোগ। তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ স্বীকার করে নিয়ে শুক্রবার পদত্যাগের কথা ঘোষণা করেন রিচার্ড শার্প।

    বিবিসির (BBC) চেয়ারম্যানের দাবি…

    পদত্যাগপত্রে অবশ্য ‘স্বীকারোক্তি’ দেননি তিনি। তাতে তিনি দাবি করেছেন, এটি ছিল একটি অনিচ্ছাকৃত ভুল। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিসের সঙ্গে কোম্পানির চেয়ারম্যানের এই গোপন বোঝাপড়া প্রকাশ্যে আসতেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিবিসির ব্রিটেন শাখার কর্মীদের একটা বড় অংশ। তার পরেই পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন রিচার্ড শার্প। তবে এখনই পদ থেকে সরে যাচ্ছেন না তিনি। নয়া চেয়ারম্যান দায়িত্ব নেওয়ার আগে পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করে যাবেন শার্প। পদত্যাগের সিদ্ধান্ত ঘোষণার সময় বিবিসির চেয়ারম্যান জানান, বিবিসির স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতেই পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।

    তাঁর (BBC) দাবি, সচেতনভাবে কোনও অনিয়ম তিনি করেননি। এটি ছিল অনিচ্ছাকৃত ভুল। রিচার্ড শার্প মনে করেন, তাঁর মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত বিবিসির এই পদে থাকলে তা বিভ্রান্তিকর হতে পারে। প্রসঙ্গত, বিবিসি যখন কোনও চেয়ারম্যান নিয়োগ করে, তখন তাঁর মনোনয়ন আসে সরকারের কাছ থেকে। কিন্তু একটি বোর্ডের কাছে ওই ব্যক্তিকে সরকারের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের কথাটি স্পষ্ট করে জানাতে হয়। কিন্তু রিচার্ড শার্প যখন চেয়ারম্যান হন, তখন তিনি ঋণের বিষয়টি চেপে গিয়েছিলেন বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুুন: রেড রোডে দলের সংখ্যালঘু সেলের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রীকে বিঁধলেন শুভেন্দু! কী বললেন?

    জানা গিয়েছে, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিবিসির (BBC) চেয়ারম্যান পদে বসেন শার্প। মেয়াদ ছিল চার বছর। তার আগেই পদত্যাগ করতে হল তাঁকে। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত সরকারকে তাঁর উত্তরসূরি খোঁজার জন্য সময় দিয়েছেন শার্প। কিছুদিন আগেই একবার ব্যাপক চর্চার কেন্দ্রে চলে এসেছিল বিবিসি। ‘ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চন’ নিয়ে একটি তথ্যচিত্র তৈরি করেছিল বিবিসি। সেখানে গুজরাট হিংসা নিয়ে মোদির ভূমিকা তুলে ধরা হয়েছিল। যার জেরে দেশজুড়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়। বিবিসির ওই তথ্যচিত্র প্রদর্শন নিয়ে অশান্তিও হয়েছে দেশের বিভিন্ন অংশে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ৯১ এফএমের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: ৯১ এফএমের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০০ ওয়াটের  ৯১ এফএম (FM) ট্রান্সমিটারের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আজ, শুক্রবার এর উদ্বোধন করবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে খবর, সরকার দেশে এফএম কানেক্টিভিটির (Radio Connectivity) উন্নতিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই যে নতুন ১০০ ওয়াটের ৯১ এফএম ট্রান্সমিটার ইনস্টল করা হচ্ছে, সেটি ১৮টি রাজ্যের ৮৪টি জেলা এবং দুটি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে উপলব্ধ হবে। জানা গিয়েছে, বর্ডার এরিয়া এবং অ্যাসপিরেশনাল জেলাগুলিতে এফএম পরিষেবা উন্নত করতে এটি ইনস্টল করা হচ্ছে।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)…

    প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে এই পরিষেবা মিলবে, সেগুলি হল বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, হরিয়ানা, রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, কেরল, তেলঙ্গনা, ছত্তীশগড়, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, লাদাখ, আন্দামান এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ। আরও জানা গিয়েছে, এফএম পরিষেবার বর্ধন, অতিরিক্ত ২ কোটি মানুষ, যাঁরা এতদিন এই সুবিধা পেতেন না, তাঁরা এবার থেকে এই সুবিধা পাবেন। ৩৫ হাজার কিমি এলাকা কভার করবে এই এফএম পরিষেবা। ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন আম জনতার কাছে পৌঁছতে গেলে রেডিওর বিকল্প নেই। যেহেতু অতি সহজেই এই মাধ্যমের মাধ্যমে জনগণের কাছে পৌঁছানো যায়, তাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শুরু করেছিলেন মন কি বাতের অনুষ্ঠান। আগামী রবিবার সম্প্রচারিত হবে এই অনুষ্ঠানের শততম পর্ব।

    আরও পড়ুুন: শুক্রবার ১২ ঘণ্টার উত্তরবঙ্গ বন‍্‍ধ ডাকল বিজেপি, কেন?

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের তখতে আসে নরেন্দ্র মোদি নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার। তার পর থেকে জনগণের মনের খবর জানতে তিনি শুরু করেন মন কি বাতের অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে একদিকে যেমন প্রধানমন্ত্রী দেশের নানা উন্নয়নমূলক প্রকল্পের কথা বলেন, তেমনি যাঁরা কৃতী কিংবা মানুষের সেবায় নিয়োজিত তাঁদের কথাও তুলে ধরেন। যে কারণে দিন দিন এই অনুষ্ঠানের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। প্রতি ইংরেজি মাসের শেষ রবিবার সম্প্রচারিত হয় এই অনুষ্ঠান। সেদিন রেডিওয় প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মনের কথা শুনতে দেশজুড়ে বসে যান লক্ষ লক্ষ মানুষ। তাঁদের কেউ শোনেন প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্পগুলোর কথা, কেউবা আবার শোনেন পাশের বাড়ির সাধারণ মানুষটির অসাধারণ হয়ে ওঠার কাহিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘আমিও ‘মন কি বাত’-এর শততম পর্বের জন্য মুখিয়ে রয়েছি’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘‘আমিও ‘মন কি বাত’-এর শততম পর্বের জন্য মুখিয়ে রয়েছি’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনাদের মতো আমিও ‘মন কি বাতে’র শততম পর্বের জন্য মুখিয়ে রয়েছি। মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ৩০ এপ্রিল রবিরার মন কি বাতের শততম পর্ব সম্প্রচারিত হবে। এদিন দাদরা নগর হাভেলি জেলায় বেশ কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চলতি বছর মিলেট বর্ষ হিসেবে পালিত হচ্ছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে মিলেটের জনপ্রিয়তা ক্রমশই বাড়ছে। তা সে রাগি কুকিস হোক কিংবা ইডলি। সেগুলি হটকেকের মতো বিকোচ্ছে। সেই কারণে বাড়ছে কৃষকের আয়ও।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, মন কি বাতের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আমি একাধিকবার মিলেটের কথা বলেছি। আপনারা জানেন, আগামী রবিবার মন কি বাতের শততম পর্ব সম্প্রচারিত হবে। তিনি বলেন, কৃতী ভারতবাসীর কথা তুলে ধরতে এবং দেশের বিভিন্ন গৌরবোজ্জল অধ্যায় তুলে ধরতে মন কি বাত ক্রমেই একটি জনপ্রিয় প্লাটফর্মে পরিণত হচ্ছে।

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর মন কি বাত অনুষ্ঠান শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে জানা গিয়েছে, ১০০ কোটিরও বেশি মানুষ অন্তত একবার শুনেছেন মন কি বাত (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠান। ২৩ কোটি মানুষ নিয়মিত হয় শোনেন নয় দেখেন প্রধানমন্ত্রীর এই অনুষ্ঠান। আইআইএম রোহতেকের করা একটি সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে এই তথ্য। ১০ হাজার তিনজন মানুষের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে এই অনুষ্ঠানে। সমীক্ষক সংস্থার এক আধিকারিক বলেন, দেশের উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিম অঞ্চল থেকে ডেটা সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রতিটি জোন থেকে রেসপন্স মিলেছে প্রায় ২,৫০০ জনের।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূলের ‘নবজোয়ার’ কর্মসূচিতে ব্যাপক গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, মারামারি, ছেঁড়া হল ব্যালট

    সমীক্ষা থেকে এও জানা গিয়েছে, ৪১ কোটি মানুষ রয়েছেন, যাঁরা আংশিক সময়ের শ্রোতা থেকে পূর্ণ সময়ের শ্রোতা হয়েছেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। নানা প্রকল্প এবং সরকারি উদ্যোগ নিয়েও আলোচনা করেন ওই অনুষ্ঠানে। তাই ৭৩ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন, তাঁরা মনে করেন ভারত সরকার সঠিক পথেই এগোচ্ছে এবং দেশকে উন্নতির পথে নিয়ে যাচ্ছে। আরও জানা গিয়েছে, শ্রোতাদের মধ্যে ৬০ শতাংশ দেশ গড়ার কাজে অংশ নেওয়ার কথা ভেবেছেন প্রধানমন্ত্রীর এই অনুষ্ঠান থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে। ৫৫ শতাংশ শ্রোতা দেশের দায়িত্ববান নাগরিক হওয়ার বিষয়ে এগিয়ে আসার কথা বলেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: কোচির রাস্তায় মোদি-ম্যাজিক! আজ কেরলে একগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: কোচির রাস্তায় মোদি-ম্যাজিক! আজ কেরলে একগুচ্ছ প্রকল্পের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরল না বরোদা, বোঝা দায়!প্রায় ২কিমি রাস্তা জুড়ে শুধুই মোদি ম্যাজিক। কেরলের স্টাইলে ধুতি পরে পায়ে হেঁটে কোচিতে সোমবার রোড শো করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। দুদিনের কেরল সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।  ঠিক একদিন আগে তাঁর উপর আত্মঘাতী হামলার হুমকি এসেছে। কিন্তু তারপরেও অবিচল মোদি। কেরলের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরে রাস্তায় হাঁটা শুরু করেন তিনি। চারপাশে উদ্বেলিত জনতা। তার মাঝে হাত নাড়লেন প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার তিরুবনন্তপুরম এবং কাসারগোডের মধ্যে বন্দে ভারত ট্রেন পরিষেবা এবং কোচিতে ওয়াটার মেট্রো পরিষেবার উদ্বোধন করবেন তিনি।

    মোদিকে নিয়ে উৎসাহ

    বাম শাসিত কেরলে এদিন মোদিকে (Narendra Modi) নিয়ে উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। গোটা রাস্তায় দুপাশে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা ছিল। আগামী ২০২৪ এর ভোটের আগে এই রোড শো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন অনেকেই। প্রধানমন্ত্রী এবার কেরলে অন্তত ৩২০০ কোটি টাকার প্রকল্পের সূচনা করবেন। দক্ষিণের যে রাজ্যে বিজেপি এখনও দাঁত ফোটাতে পারেনি তা হল কেরল। সরকারি কর্মসূচিতে সেখানে গিয়ে ভবিষ্যতে রাজ্যে ক্ষমতায় আসা নিয়ে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। 

    কেরলবাসীও বদল আনবে

    কেরল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেছেন, গোয়া এবং উত্তর-পূর্বকে অনুসরণ করবে কেরলবাসী। এই রাজ্যেও বিজেপিকে ক্ষমতায় আনতে ভোট দেবেন সাধারণ মানুষ। উল্লেখ্য, গোয়া এবং উত্তর-পূর্বে খ্রিস্টান জনসংখ্যা অনেকটাই বেশি। কেরলে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ। বিশ্লেষকরা বলছেন বিজেপি এখানে খ্রিস্টান ভোট বেশি করে পেতে চাইছে। এদিন কেরলের গির্জার প্রধানদের সঙ্গে আলোচনা করেন মোদি। বিভিন্ন চার্চের আটজন প্রধান প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। তাঁরা রবারের মতো পণ্যের মূল্য হ্রাসের বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। 

    আরও পড়ুুন: এবার পাকিস্তানি নাগরিকের কণ্ঠে শোনা গেল ‘মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়’ স্লোগান

    এদিন প্রধানমন্ত্রী(Narendra Modi) বলেছেন কেন্দ্র কেরলের পরিকাঠামো উন্নয়নে প্রচুর অর্থ দিচ্ছে। যা রাজ্যে ব্যাপক কর্মসংস্থান তৈরি করবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর দল চায় কেরলের যুবকরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ডিজিটাল ইন্ডিয়া , বিজ্ঞান এবং খেলাধূলা-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিক। তিনি বলেন, আয়ুর্বেদ এবং পর্যটনের মতো ক্ষেত্রে কেরলের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে। এব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকার পাশে থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি। মোদি বলেন, ‘আগে ভাবা হত, এই দেশে কিছুই বদলাতে পারে না। তবে এখন সবাই জেনে গিয়েছে, গোটা বিশ্বকে বদলে দিতে পারে এই দেশ।’ তিনি যুব সমাজের কাছে আহ্বান করেন যাতে ধর্ম, জাতি, ভাষার ভিত্তিতে দেশের জনগণের মধ্যে বিভাজন তৈরি করা না হয়। মোদির কথায়, ‘আমাদের দেশ অমৃতকালের দোডরগোড়ায় দাঁড়িয়ে। সবাই মিলে হাতে হাতে কাজ করতে হবে।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share