Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi:  দেশের চেয়ে বিরোধীরা রাজনৈতিক স্বার্থকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে, অভিযোগ মোদির  

    PM Modi:  দেশের চেয়ে বিরোধীরা রাজনৈতিক স্বার্থকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে, অভিযোগ মোদির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  দেশের তুলনায় বিরোধীরা রাজনৈতিক স্বার্থকেই (Political Interest) বেশি গুরুত্ব দিতে আগ্রহী। এদিন এই ভাষায়ই বিরোধীদের নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর অভিযোগ, বিরোধীরা (Opposition) সরকারি কাজে বাধা দিচ্ছে। গত সপ্তাহেই শুরু হয়েছে বাদল অধিবেশন। অধিবেশন শুরুর সময় শুরুর সময় থেকেই মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে সংসদের উভয় কক্ষে অধিবেশন মুলতুবি করা হয়েছে।

    এদিন সমাজবাদী পার্টির রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ হরমোহন সিংয়ের দশম মৃত্যু বার্ষিকীতে এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই নিশানা করেন বিরোধীদের। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন সময় বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির সরকারের কাজে বাধা সৃষ্টি করছে। কারণ তাঁরা যখন ক্ষমতায় ছিল, কাজগুলির বাস্তবায়ন করতে পারেনি। মোদি জানান, সরকার কোনও সিদ্ধান্ত নিলেই প্রশ্ন করে বিরোধীরা। মোদি বলেন, সরকারি সিদ্ধান্তগুলি যদি বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয় তবে বিরোধীরা তার বিরোধিতা করে। দেশবাসী বিরোধীদের এই আচরণ মোটেও পছন্দ করেন না বলেও জানান মোদি।

    আরও পড়ুন : ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন মোদি, মত আরএসএস নেতার

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে মতাদর্শ বা রাজনৈতিক স্বার্থকে সমাজ ও দেশের স্বার্থের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এদিন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ীর কথাও শোনা যায় মোদির মুখে। মোদি বলেন, রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব টিকে রয়েছে গণতন্ত্রের জন্য, গণতন্ত্র টিকে রয়েছে দেশের জন্য। দেশের সিংহভাগ রাজনৈতিক দল মূলত, অ-কংগ্রেসি রাজনৈতিক দলগুলি এই নীতি মেনে চলছে।

    আরও পড়ুন : দুর্নীতি মামলায় জড়িত বুলেট ট্রেন প্রকল্পের প্রধান! পদ থেকে বরখাস্ত করল মোদি সরকার

    এদিন জরুরি অবস্থার প্রসঙ্গও টানেন মোদি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জরুরি অবস্থার সময় যখন গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছিল, তখন সব গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলগুলি একযোগে রক্ষা করেছিল সংবিধানকে। এদিন অধিবেশনের শুরুতেই কংগ্রেসের চার সাংসদকে গোটা বাদল অধিবেশনের জন্য সাসপেন্ড করে দেওয়া হয়। সংসদের ভিতরে প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন তাঁরা। স্পিকার ওম বিড়লা প্রথমে তাঁদের সতর্ক করলেও, প্রতিবাদ চালিয়ে যান তাঁরা। কংগ্রেসের ওই চার সাসপেন্ডেড সাংসদ পরে গান্ধীমূর্তির পাদদেশে বিভোক্ষ দেখান।

     

  • SC on Freebies: খয়রাতি ও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের মধ্যে বিভাজন রেখা প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    SC on Freebies: খয়রাতি ও জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের মধ্যে বিভাজন রেখা প্রয়োজন, মত সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খয়রাতি (Freebies) ইস্যুটি জটিল। তাই খয়রাতি ও জনকল্যাণমূলক (Welfare Schemes) প্রকল্প এবং অন্য নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির মধ্যে স্পষ্ট বিভাজন রেখা টানা প্রয়োজন। মঙ্গলবার এমনই জানাল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। প্রধান বিচারপতি এনভি রামানার নেতৃত্বে গঠিত বেঞ্চ জানান, খয়রাতির বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবং এজন্য বিতর্কের প্রয়োজন।

    ক্ষমতায় আসতে প্রতিটি নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতির (Election Freebies) বন্যা বইয়ে দেয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এর মধ্যে থাকে নিখরচায় নানা পরিষেবা পাইয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও। এ নিয়ে কটাক্ষ করেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। বিষয়টিকে ‘গুরুতর’ হিসেবে চিহ্নিত করেছে দেশের শীর্ষ আদালতও। সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হওয়া একটি জনস্বার্থ মামলার প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি এনভি রমানার (NV Ramana) নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ সম্প্রতি তাদের পর্যবেক্ষণে বলেছে, জনকল্যাণ কর্মসূচি আর বিনামূল্যে দেওয়া এক বিষয় নয়। বিজেপি ঘনিষ্ঠ জনৈক অশ্বিনী উপাধ্যায়ের দায়ের করা জনস্বার্থ মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, যাঁরা বিনামূল্যে পাচ্ছেন, তাঁরা তা পেতে চান। আবার অনেকে বলেন, তাঁদের করের টাকা প্রকৃত উন্নয়নমূলক কর্মসূচিতে ব্যবহার করতে হবে।

    আরও পড়ুন :খয়রাতি নয়, মর্যাদার সঙ্গে রোজগার করাই বেশি পছন্দ ভোটারদের, মত সুপ্রিম কোর্টের

    মঙ্গলবার দেশের শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, সব রাজনৈতিক দলই ভোটের সময় খয়রাতির প্রতিশ্রুতি দিতে চায়। তারা এ ধরনের প্রতিশ্রুতি দেয়ও। প্রধান বিচারপতি রামানা বলেন, কিছু জিনিস যেমন মেয়েদের সাইকেল কিংবা কৃষকদের গবাদি পশু দেওয়ার প্রতিশ্রুতি এগুলিকে জনকল্যাণ মূলক কাজকর্মের সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত করা যায়। তিনি বলেন, এই ইস্যুতে বিতর্ক হওয়া প্রয়োজন। এবং বিষয়টি বিবেচনার জন্য সংসদে উত্থাপনের প্রয়োজন। রামানা বলেন, গ্রামাঞ্চলে গরু-ছাগল পালন মানুষের জীবিকা। তাই এগুলিকে খয়রাতি হিসেবে দেখলে চলবে না। কেউ কেউ মেয়েদের সাইকেল দেয় শিক্ষা কিংবা ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে। প্রশ্ন হল এখানেই, কোনটা খয়রাতি, কোনওটাই বা জনকল্যাণ?  সুপ্রিম কোর্টের আরও পর্যবেক্ষণ, গ্রামের একজন গরিব মানুষের কাছে এ জাতীয় জিনিসপত্রের প্রয়োজন খুবই। এবং সেটা নিয়ে আদালতের এই ঘরের মধ্যে বিতর্ক হতে পারে না। প্রসঙ্গত, এর আগে শুনানির সময় প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, আমি মনে করি না ভোটাররা নিখরচায় নানা পরিষেবা পেতে চান। সুযোগ পেলে তাঁরা সম্মানজনকভাবেই রোজগার করতে চাইবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sco Summit: এসসিও-র সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন মোদি-শি জিনপিং, আলোচনা হবে সীমান্ত নিয়ে?

    Sco Summit: এসসিও-র সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন মোদি-শি জিনপিং, আলোচনা হবে সীমান্ত নিয়ে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী সেপ্টেম্বর মাসে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে অনুষ্ঠিত হবে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের, সংক্ষেপে এসসিও-র (SCO) বার্ষিক সম্মেলন। এই সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও চিনের (China) প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং (Xi Jinping)। সম্মেলনের ফাঁকে দুই দেশের রাষ্ট্রনেতা আলাদা করে কোনও বৈঠক করেন কি না, সেদিকেই তাকিয়ে গোটা বিশ্ব।

    চিন, পাকিস্তান, রাশিয়া, ভারত, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান এবং কাজাখস্তান এই আটটি দেশ সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের পূর্ণ সদস্য। চলতি বছরের প্রথম দিনে তিন বছরের মেয়াদে এই আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর নয়া সেক্রেটারি নির্বাচিত হয়েছেন ঝাং মিং। তিনি জানান, সংগঠনের সম্ভাবনা ও কর্তৃত্ব বৃদ্ধির পাশাপাশি আঞ্চলিক শান্তি  স্থিতিশীলতা সুনিশ্চিত করা, দারিদ্র হ্রাস এবং খাদ্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা।

    আরও পড়ুন : তাসখন্দে মুখোমুখি জয়শঙ্কর-ওয়াং ই! চলতি মাসের শেষে ফের বৈঠক চিন ও ভারতের

    এদিকে, শুক্রবারই তিন দিনের পাকিস্তান সফরে আসছেন সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের সেক্রেটারি জেনারেল ঝাং মিং। সমরখন্দে এসসিও-র বার্ষিক সম্মেলনে পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকে আমন্ত্রণ জানাবেন তিনি। চলত বছরের ১৫ ও ১৬ সেপ্টম্বর বার্ষিক এই সম্মেলন হওয়ার কথা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও এই সম্মেলনে যোগ দেবেন। সেখানেই মুখোমুখি হবেন মোদি এবং জিনপিং। ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর ব্রাসিলিয়ায় হয় একাদশতম ব্রিকস সম্মেলন। সেখানেই মুখোমুখি হয়েছিলেন এই দুই রাষ্ট্রপ্রধান।

    চলতি মাসের ১৭ জুলাই ভারত ও চিন এই দুই দেশের সেনার কমান্ডারস্তরের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়। সেনা পর্যায়ের ওই বৈঠকগুলির পরেও পূর্ব লাদাখ সীমান্তে দুই দেশের বিবাদ সম্পূর্ণ মেটেনি। স্থায়ী সমাধান খোঁজার লক্ষ্যেই দীর্ঘ বিরতির পর ফের মুখোমুখি হয়েছিল প্রতিবেশী এই দুই দেশ। ২০২০ সালের মে মাসে দুই দেশের বিবাদ শুরু হওয়ার পর থেকে শান্তি বজায় রাখার উদ্দেশ্যে নয়াদিল্লি-বেজিং বৈঠক হয়েছে একাধিকবার। তার পরেও সমস্যা মেটেনি। তাই হয় ১৬তম বৈঠকটি। 

    আরও পড়ুন : শিলিগুড়ি করিডরের কাছে চিন! ডোকলাম সীমান্তে গ্রাম বানাচ্ছে বেজিং

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে গলওয়ানে ভারত এবং চিন সেনার সংঘর্ষের পর থেকেই দুই দেশের সম্পর্ক গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে। তার পর থেকে উত্তেজনা কমাতে চলছে দুই দেশের সেনা পর্যায়ের বৈঠক। তবে এসসিওতে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের দেখা হওয়ার কথা। এদিকে, ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর আগামী সপ্তাহে যাচ্ছেন সমরখন্দে। ২৯ তারিখ সেখানে রয়েছে বিদেশ মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক।

    এসসিও সম্মেলনে ভারত ও চিন দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধান মুখোমুখি হবেন বলেই সূত্রের খবর। কারণ জিনপিং অল পাওয়ারফুল সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের চেয়ারম্যান। সেখানে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সমস্যা নিয়ে তাঁদের মধ্যে কী আলোচনা হয়, সেটাই দেখার।

     

  • RSS: ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন মোদি, মত আরএসএস নেতার  

    RSS: ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন মোদি, মত আরএসএস নেতার  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভূয়সী প্রশংসা করল আরএসএস (RSS)। রাষ্ট্রপতি (President) পদে দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) জয়ের জন্যও ভাবী রাষ্ট্রপতিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আরএসএসের বর্ষীয়ান নেতা ইন্দ্রেশ কুমার।

    দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নিতে চলেছেন দ্রৌপদী মুর্মু। তিনি জনজাতি সম্প্রদায়ের। দ্রৌপদী রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নিলে রাইসিনা হিলসে এই প্রথম জনজাতির কোনও মহিলা পা রাখবেন। এই দ্রৌপদী এনডিএ প্রার্থী। তিনি বিজেপি নেত্রী ছিলেন। ছিলেন ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপালও। বিজেপি সূত্রে খবর, ২০ জনের নামের তালিকা থেকে বেছে নেওয়া হয়েছে দ্রৌপদীকে।

    দ্রৌপদীর বিরুদ্ধে বিজেপি বিরোধী ১৭টি দলের সম্মিলিত প্রার্থী ছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহা। দ্রৌপদীর কাছে কুপোকাত বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যাওয়া যশবন্ত। রাইসিনা হিলসের দৌড়ে দ্রৌপদীর চেয়ে তিনি পিছিয়ে যান কয়েক যোজন। দ্রৌপদীর জয়ে উৎসব শুরু হয়েছে জনজাতি অধ্যুষিত বিভিন্ন রাজ্যে। ধামসা মাদল নিয়ে কোথাও কোথাও নৃত্য পরিবেশন করতে দেখা যায় জনজাতি সম্প্রদায়ের শিল্পীদের।

    আরও পড়ুন : ২০২৪ সালের মধ্যে ১ লক্ষ শাখা ! শতবর্ষ উদযাপনের আগে পরিকল্পনা আরএসএস-এর

    জনজাতি সম্প্রদায়ের দ্রৌপদী রাষ্ট্রপতি হওয়ায় যারপরনাই খুশি আরএসএস। প্রবীণ আরএসএস নেতা ইন্দ্রেশ কুমার দ্রৌপদীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, তাঁর ওপর সম্পূ্র্ণ আস্থা রয়েছে। তিনি দরিদ্র, পিছড়েবর্গ, উপজাতি এবং সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত মানুষের জন্যও কাজ করবেন বলে বিশ্বাস। দ্রৌপদীকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যাপক প্রশংসা করেন ইন্দ্রেশ। বলেন, তিনি ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন। জনজাতি সম্প্রদায়ের এক নেতাকে এনডিএ প্রার্থী করে তাঁকে দেশের এক নম্বর নাগরিক করেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন : উদয়পুরের মতো নৃশংস ঘটনার প্রতিবাদ করা উচিত মুসলিমদেরও, জানাল আরএসএস

    আরএসএসের এই বর্ষীয়ান নেতা বলেন, দ্রৌপদী মুর্মুকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই। কারণ তিনি বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি হতে চলেছেন। তিনি বলেন, আমি আশা করি এবং বিশ্বাস করি আপনি দরিদ্র, সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষ, জনজাতি এবং সুযোগ সুবিধা বঞ্চিত মানুষের জন্য কাজ করবেন।

     

  • Nitish Kumar: বদলাল পোস্টারের ভাষা, প্রকট নীতীশের কোন সুপ্ত বাসনা?  

    Nitish Kumar: বদলাল পোস্টারের ভাষা, প্রকট নীতীশের কোন সুপ্ত বাসনা?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Poll 2024)। সলতে পাকানোর কাজ শুরু করে দিয়েছেন বিরোধীরা। ওই নির্বাচনেও বিজেপির (BJP) তুরুপের তাস হতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁকে মাত দিতে উঠে পড়ে লেগেছেন বিরোধীরা। সম্প্রতি সামনে এসেছে বেশ কিছু পোস্টার। যে পোস্টারগুলিতে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে তুলে ধরা হচ্ছে বিহারের (Bihar) মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারকে (Nitish Kumar)।

    সম্প্রতি বিজেপি সঙ্গ ছেড়ে কংগ্রেস এবং আরজেডির সঙ্গে জোট গড়ে সরকার গড়েছেন নীতীশ কুমার। উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন আরজেডি নেতা লালু প্রসাদ যাদবের ছেলে তেজস্বী। তার পরেই জল্পনা ছড়ায়, ২০২৪ সালে বিজেপি বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী হবেন বলেই বিজেপি সঙ্গ ছেড়েছেন নীতীশ। এতদিন এসব জল্পনার স্তরেই ছিল। তবে সম্প্রতি কিছু পোস্টার প্রকাশ্যে এসেছে। ২০২০ সালে পোস্টারে লেখা ছিল নীতীশই সব। বিচার এবং বিকাশ, আইন এবং শৃঙ্খলা। দিন কয়েক আগে প্রকাশ্যে এসেছে রাজ্যে যা দেখা গিয়েছে, সেই দৃশ্য দেখা যাবে গোটা দেশে। নীতীশের দল জনতা দল ইউনাইটেডের এই পোস্টারের পরেই জল্পনা ছড়িয়েছে, তাহলে কি নীতীশই হচ্ছেন বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী?

    দিন দুয়েক আগেই নীতীশের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এসেছিলেন তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কেসিআর। দুই মুখ্যমন্ত্রীর এই বৈঠকের ভিডিও ভাইরালও হয়েছে। ওই ভিডিওর কথোপকথন থেকেও এটা স্পষ্ট হয়েছে, যে নীতিশই হতে চলেছেন বিজেপি বিরোধী শিবিরের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী। সম্প্রতি জনতা দল ইউনাইটেডের তরফে যে নয়া স্লোগান পোস্টারে লেখা হয়েছে, সেগুলি হল, ইয়ার্কি (Jokes) নয়, বাস্তব, মনের নয়, কিন্তু কাজের, কেবল আশ্বাস নয়, কিন্তু সুশাসন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ক্ষমতায় আসার আগে বিজেপি ১৫ লক্ষ করে টাকা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিল। পোস্টারে ‘জুমলা’ শব্দ ব্যবহার করে নীতীশের দল তাকেই কটাক্ষ করছে। 

    আরও পড়ুন : বিহারে নীতীশ মন্ত্রিসভার ৭২ শতাংশ মন্ত্রীই দুর্নীতিগ্রস্ত!

    দিন কয়েক আগেও যখন বিজেপির সঙ্গে সখ্যতা ছিল নীতীশের, তখনও পোস্টারে প্রকাশ পেত রাজ্যকে নিয়ে তাঁর ভাবনাচিন্তার কথা। একটি পোস্টারে লেখা ছিল, প্রকৃতি তোমার প্রয়োজন পূরণ করবে, তোমার লোভ নয়। অন্য একটি পোস্টারে লেখা ছিল, সেবাই ধর্ম। সেই নীতীশেরই এহেন ভোল বদলে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী দিল্লি যাওয়ার প্রস্তুতি শুরু করেছেন বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi Hosts Dinner: জয়ের শংসাপত্র দ্রৌপদীকে, কোবিন্দের ফেয়ারওয়েল পার্টিতে চাঁদের হাট

    PM Modi Hosts Dinner: জয়ের শংসাপত্র দ্রৌপদীকে, কোবিন্দের ফেয়ারওয়েল পার্টিতে চাঁদের হাট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি (President) পদে জয়ের শংসাপত্র পেলেন এনডিএ (NDA) প্রার্থী বিজেপির (BJP) দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। এদিন নির্বাচন কমিশনের তরফে তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয় জয়ের শংসাপত্র। এদিকে, বিদায়ী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজে হাজির ছিলেন শাসক ও বিরোধী দলের সব সাংসদরা।

    ২০ জনের নামের তালিকা থেকে এনডিএর তরফে বেছে নেওয়া হয়েছিল দ্রৌপদী মুর্মুর নাম। তিনি জনজাতি সম্প্রদায়ের মহিলা। দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন তিনি। বিজেপি বিরোধী ১৭টি দলের সম্মিলিত প্রার্থী ছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রেসিডেন্ট যশবন্ত সিনহা। বিপুল ভোট তাঁকে পরাস্ত করে জয়মাল্য গলায় পরেন দ্রৌপদী। বৃহস্পতিবারই দ্রৌপদীকে জয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজেপি সহ এনডিএর সমস্ত দলের সমর্থন তো তিনি পেয়েইছেন, পেয়েছেন বিরোধীদের অনেকের সমর্থনও। তার জেরেই বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছেন এনডিএ প্রার্থী। তবে বৃহস্পতিবার দ্রৌপদীকে জয়ী ঘোষণা করা হলেও, তাঁর হাতে জয়ের শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয় শনিবার। সোমবার  দেশের পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেবেন তিনি।

    আরও পড়ুন : ইতিহাস রচনা করল ভারত! দ্রৌপদী হবেন ‘মহান রাষ্ট্রপতি’, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    এদিকে, রবিবার ২৪ জুলাই কার্যকালের মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে বিদায়ী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের। তাঁকে সংবর্ধনা দিতে প্রথা মাফিক নৈশভোজের আয়োজন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লির হোটেল অশোকায় শুক্রবার হয় ওই অনুষ্ঠান।  এদিন বিকেল থেকে একে একে আসতে শুরু করেন সাংসদরা। উপস্থিত ছিলেন বিদায়ী রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং সাংসদরা। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও হাজির ছিলেন এই ফেয়ারওয়েল পার্টিতে। উপস্থিত ছিলেন দেশের ভাবী রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু স্বয়ংও। পদ্ম পুরস্কার পাওয়া অনেকের পাশাপাশি জনজাতির অনেক নেতাও যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া এই নৈশভোজে। উপরাষ্ট্রপতি এম বেঙ্কাইয়া নাইডু, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা এবং মন্ত্রিসভার সব সদস্যকেই দেখা গিয়েছে এই পার্টিতে। কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরীও যোগ দিয়েছিলেন ফেয়ারওয়েল পার্টিতে।

    আরও পড়ুন : মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    ২০১৭ সালে দেশের চতুর্দশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন রামনাথ কোবিন্দ। তিনি ছিলেন দেশের দ্বিতীয় দলিত রাষ্ট্রপতি। রাইসিনা হিলসে এবার আসতে চলেছেন জনজতি সম্প্রদায়ের এক মহিলা। তিনি দ্রৌপদী মুর্মু।

     

  • BJP: মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    BJP: মমতা আদিবাসী বিরোধী? পোস্টার সাঁটিয়ে প্রমাণ বঙ্গ বিজেপি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (Presidential Election) উপলক্ষে শহর কলকাতা ছয়লাপ বিজেপির (BJP) পোস্টারে। সেখানেই তুলে ধরা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর স্বরূপ। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) আখ্যা দেওয়া হয়েছে উপজাতি সম্প্রদায় বিরোধী (Anti Tribal) হিসেবে। পোস্টারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) দেখা যাচ্ছে এনডিএ (NDA) প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) সঙ্গে। তারই নীচে একটি ছবি দেওয়া হয়েছে, যাতে দেখা যাচ্ছে জনজাতির দুই মহিলা গ্লাভস পরে নাচছেন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে। এখানেই আপত্তি বঙ্গ বিজেপির।

    রাত পোহালেই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এনডিএ-র তরফে প্রার্থী হয়েছেন বিজেপির দ্রৌপদী মুর্মু। বিজেপি-বিরোধী জোটের প্রার্থী যশবন্ত সিনহা। যশবন্ত তৃণমূলের প্রাক্তন ভাইস প্রসিডেন্ট। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্বয়ং উদ্যোগী হয়ে তাঁকে টিকিট পাইয়ে দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী এই দুই প্রার্থীর ফারাক বিস্তর। দ্রৌপদী জনজাতি সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। যশবন্ত উচ্চবর্ণের। সেই দ্রৌপদীকে তৃণমূল সমর্থন করছে না বলেই এখনও পর্যন্ত খবর। একেই হাতিয়ার করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীকে সমর্থন করে বিজেপিকে বার্তা উদ্ধব ঠাকরের?

    শহর ছেয়ে যাওয়া পোস্টারে রয়েছে দুটি ছবি। একদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে হাসি মুখে দাঁড়িয়ে এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদী। আর তারই নীচে জনজাতি দুই মহিলার সঙ্গে নাচের তালে পা মেলাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জনজাতির প্রতিনিধি ওই দুই মহিলার হাতে গ্লাভস। ছবিটি আলিপুরদুয়ার জেলার একটি অনুষ্ঠানের খণ্ডচিত্র। কিছুদিন আগেই ছবিটি ভাইরাল হয়েছিল। দেখা যাচ্ছিল, গণবিবাহের অনুষ্ঠানে আদিবাসী মহিলাদের সঙ্গে নাচছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু নাচার সময় তিনি যাদের হাত ধরলেন, তাদের হাতে গ্লাভস পরা। এই ছবি দেখিয়েই বঙ্গ বিজেপির দাবি , নাচের তালে পা মেলানোর দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দি করা হয়েছে নিছকই ছবি তোলার উদ্দেশ্যে। চমক জাগানোই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশ্য। খতিয়ে দেখলেই তাঁর স্বরূপ বেরিয়ে আসে। আর এই ছবি দেখিয়েই বঙ্গ বিজেপির দাবি, মুখ্যমন্ত্রী আসলে উপজাতি সম্প্রদায় বিরোধী।   

    আরও পড়ুন : পাখির চোখ ২৪ , দুর্বল বুথে শক্তি বাড়াতে নতুন কৌশল বিজেপি-র

    তবে এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদীর হয়ে তৃণমূল বিধায়ক ও সাংসদদের কাছে ভোট চেয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। যদিও দ্রৌপদীকে সমর্থনের ব্যাপারে ইতিমধ্যেই ভাঙন ধরেছে বিজেপি-বিরোধী শিবিরে। কংগ্রেসের জোটসঙ্গী শিবসেনা, সমাজবাদী পার্টির জোটসঙ্গী এসবিএসপি এবং আরজেডির জোটসঙ্গী ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীকেই সমর্থন করবে বলে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে। সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদবের কাকা শিবপাল সিং যাদবও সমর্থন করছেন দ্রৌপদীকেই।

    সোমবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। ভোটকে ঘিরে টানটান উত্তেজনা শাসক, বিরোধী দুই শিবিরেই। জয়ের পাল্লা ভারী দ্রৌপদীর দিকেই। হার নিশ্চিত বুঝে তৃণমূল নেত্রী বলেছিলেন, আগে জানলে তিনি দ্রৌপদী মুর্মুকেই সমর্থন করতেন। তবে দেশে এই প্রথম কোনও আদিবাসী মহিলা যখন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী হয়েছেন, তখন তাঁকে সমর্থন নিয়ে দূরত্ব বজায় রেখে, মুখ্যমন্ত্রী এটাই বুঝিয়ে দিলেন যে কোনটা তাঁর মুখ, কোনটা মুখোশ। আর একের পর এক এমন ঘটনা তুলে ধরেই রাজ্য বিজেপি স্পষ্ট করে দিল আদিবাসী সম্পর্কে মমতার স্বরূপ।  

     

  • All Party Meeting: সর্বদল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন, কী বললেন প্রহ্লাদ যোশী?

    All Party Meeting: সর্বদল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর অনুপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন, কী বললেন প্রহ্লাদ যোশী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের বাদল অধিবেশন (Monsoon session)। তার আগে রবিবার সর্বদলীয় বৈঠকে (All Party Meeting) বসল সরকার। রবিবার সকাল ১১টায় সংসদের অ্যানেক্স ভবনে বসে বৈঠক। সরকার পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh), সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী (Pralhad Joshi)। শনিবার স্পিকার ওম বিড়লার (Om Birla) ডাকা বৈঠকে যোগ দেয়নি তৃণমূল। তবে এদিন তৃণমূলের তরফে সর্বদল বৈঠকে হাজির ছিলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। কংগ্রেসের তরফে হাজির ছিলেন জয়রাম রমেশ, মল্লিকার্জুন খাড়গে।

    প্রথা মাফিক সংসদে প্রতিটি অধিবেশন শুরুর একদিন আগে সর্বদল বৈঠক ডাকে সরকার। রীতি মেনে ওই বৈঠকে হাজির হয় সব দলই। সংসদের কাজকর্ম স্বাভাবিক এবং সচল রাখতে বৈঠকে বিরোধীদের সহযোগিতা চায় সরকার। এদিনের বৈঠকে গরহাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিরোধীরা। এ নিয়ে ট্যুইট বার্তায় কটাক্ষ করেছেন কংগ্রেসের জয়রাম রমেশ। তিনি লেখেন, সংসদে চলছে সর্বদল বৈঠক। অথচ প্রধানমন্ত্রীই সেই বৈঠকে নেই। এটা কী অসংসদীয় আচরণ নয়?

    আরও পড়ুন : উপরাষ্ট্রপতি পদে বিজেপির বাজি বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়

    কংগ্রেসের এই প্রশ্ন-বাণের উত্তর দিয়েছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী। তিনি বলেন, ২০১৪ সালের আগেও সর্বদলীয় বৈঠকে যোগ দিতেন না প্রধানমন্ত্রী। তাঁর প্রশ্ন, মনমোহন সিংজি কতবার সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নিয়েছেন?  যোশী জানান, চলতি অধিবেশনে ৩২টি বিল আনবে সরকার। যার মধ্যে ১৪টি বিলই প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে। তবে আলোচনা ছাড়া যে সরকার পক্ষ বিল পাশ করাবে না এদিন তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, সোমবার থেকে শুরু হতে চলা বাদল অধিবেশন চলবে ১৩ আগস্ট পর্যন্ত। এই অধিবেশন পর্ব চলাকালীনই হবে রাষ্ট্রপতি এবং উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন।

     

  • Narendra Modi: পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন,  সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি থেকে দূরে থাকুন, সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি চলছে দেশজুড়ে। ভোটের লোভে নানান প্রস্তাব দিচ্ছেন রাজনৈতিক নেতারা। বিনামূল্যে পরিষেবার ঢালাও প্রতিশ্রুতির দিচ্ছেন রাজনীতিবিদরা। এই সংস্কৃতি মারাত্মক। দেশের উন্নয়নের জন্য ক্ষতিকারক। ভোটের মুখে মিষ্টি মিষ্টি প্রতিশ্রুতি দেওয়া এবং পরে তার থেকে সরে আসার সংস্কৃতি সম্পর্কে মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে। এই বিষয়ে সতর্ক থাকুন। বুন্দেলখণ্ড এক্সপ্রেসওয়ে (Bundelkhand Expressway) উদ্বোধনের গিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।

    উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) জালাউনে ২৯৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন করেন মোদি। যা নির্মাণে খরচ হয়েছে ১৪ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা। মোদি বলেন, “ যাঁরা পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতি করেন, তাঁরা কখনওই দেশবাসীর জন্য নতুন এক্সপ্রেসওয়ে, নতুন বিমানবন্দর, নতুন প্রতিরক্ষা করিডর নির্মাণ করেন না। যৌথভাবে এই ক্ষতিকর সংস্কৃতিকে হারাতে হবে আমাদের। ভারতীয় রাজনীতি থেকে এই সংস্কৃতিকে নির্মূল করুন।” মোদি বিশেষভাবে সতর্ক করেন দেশের তরুণদের। তরুণ প্রজন্মের প্রতি মোদির বার্তা, সরকার যদি কোনও সিদ্ধান্ত নেয়, কোনও পরিকল্পনা করে, তবে তা অবশ্যই দেশের উন্নয়নের স্বার্থে। যা কিছু দেশের জন্য ক্ষতি করে, উন্নয়নের পথ রুখে দেয়, তা থেকে সরে আসতে হবে আমাদের।

    আরও পড়ুন: হিন্দু হওয়া কি অপরাধ! বায়োপিক- বিতর্কে মুখ খুললেন বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণন

    উত্তরপ্রদেশে বিজেপির (BJP) ডাবল-ইঞ্জিন সরকার শর্টকাট না নেওয়ার পরিবর্তে রাজ্যের ভবিষ্যতের উন্নতির জন্য কাজ করছে বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, একটা সময় সাধারণ মানুষ মনে করতেন, আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার সুবিধা ভোগ করবে শুধু বড় শহরগুলো। এখন সেই ধারণা আমূল বদলে গিয়েছে। বিজেপি তার কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করেছে সকলের সমান সুযোগ সুবিধা ভোগ করার অধিকার রয়েছে। এই নতুন এক্সপ্রেসওয়ে দিল্লি এবং চিত্রকূটের দূরত্ব তিন থেকে চার ঘণ্টা কমিয়ে দেবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। এই রাস্তা শুধু যে ভ্রমণের গতি বাড়াবে তাই নয়, বরং পুরো বুন্দেলখণ্ডে শিল্পের অগ্রগতি ঘটাতেও সাহায্য করবে, অভিমত মোদির। প্রধানমন্ত্রী উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে (Yogi Adityanath) বুন্দেলখণ্ড এক্সপ্রেসওয়েকে পর্যটন সার্কিটের স্নায়ুকেন্দ্রে পরিণত করার আহ্বান জানিয়েছেন।

  • Covid Vaccine: কোভিড টিকাকরণে ২০০ কোটির মাইলস্টোন ছুঁল ভারত, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর    

    Covid Vaccine: কোভিড টিকাকরণে ২০০ কোটির মাইলস্টোন ছুঁল ভারত, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর    

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিড টিকাকরণে (Covid-19 Vaccine) রেকর্ড গড়ল ভারত (India)। মাত্র ১৮ মাসের মধ্যে ২০০ কোটি ডোজ টিকাকরণের মাইল ফলক (Milestone) ছুঁল দেশ। রবিবার এই মাইলস্টোন ছুঁয়েছে দেশ। তাই এদিনই চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী সহ দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    টিকাকরণ মাইলফলক ছোঁয়ায় এদিন ট্যুইট বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি লেখেন, ভারত আবার ইতিহাস গড়ল। ২০০ কোটি ডোজ টিকাকরণ সম্পূর্ণ করায় দেশবাসীকে শুভেচ্ছা। যারা দেশের টিকাকরণকে অতুলনীয় গতিতে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন, তাঁদের অভিনন্দন। কোভিডের বিরুদ্ধে বিশ্বের লড়াইকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে। প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি শুভেচ্ছা জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। ২০২০ সালে বিশ্বজুড়ে আছড়ে পড়ে করোনা ঢেউ।

    [tw]


    [/tw]

    প্রাণঘাতী ভাইরাসের শিকার হন বহু মানুষ। করোনা রুখতে ওই বছরেরই মার্চ মাস থেকে দেশে জারি হয় লকডাউন। ২০২১ সালের ১৬ জানুয়ারি থেকে দেশে শুরু হয় টিকাকরণ। প্রথমে টিকা দেওয়া হয় স্বাস্থ্যকর্মী সহ প্রথম সারির করোনা যোদ্ধাদের। পয়লা মার্চ থেকে শুরু হয় ষাটোর্ধ্বদের টিকাকরণ। ৪৫ থেকে ৫৯ বছর বয়সী যাঁদের কো-মর্বিডিটি রয়েছে, শুরু হয় তাঁদের টিকাকরণও।

    আরও পড়ুন : প্রাপ্তবয়স্কদের বিনামূল্যে কোভিড বুস্টার ডোজ! বড় ঘোষণা কেন্দ্রের

    করোনার দাপট বাড়তেই পয়লা এপ্রিল থেকে ৪৫ ঊর্ধ্ব সকলকে করোনা টিকা দেওয়া শুরু হয়। পয়লা মে থেকে আঠারো-ঊর্ধ্ব সকলের টিকাকরণ শুরু হয়। ২০২২ সাল থেকে ১৮ বছরের নীচে থাকা লোকজনকেও টিকা দিতে শুরু করে মোদি সরকার। পরে আঠারো-ঊর্ধ্ব বয়সী সবাইকেই নিখরচায় বুস্টার ডোজের অনুমতি দেয় কেন্দ্র। প্রথম বুস্টার ডোজ নিতে তেমন একটা আগ্রহ দেখা যায়নি। কিন্তু করোনার চতুর্থ ঢেউ চোখ রাঙাতেই ভিড় বাড়তে থাকে টিকাকরণ কেন্দ্রগুলিতে। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, টিকাকরণ শুরুর ন’ মাসের মধ্যেই একশো কোটির গন্ডি পার করেছিল ভারত। পরের ন’ মাসে সম্পূর্ণ হল আরও একশো কোটি ডোজ।

    আরও পড়ুন : ২ বছর পর ভারতীয়দের জন্য কোভিড ভিসা নিষেধাজ্ঞা তুলল চিন

     

LinkedIn
Share