Tag: PM Modi

PM Modi

  • 2024 Lok Sabha Elections: পাখির চোখ ২৪ , দুর্বল বুথে শক্তি বাড়াতে নতুন কৌশল বিজেপি-র

    2024 Lok Sabha Elections: পাখির চোখ ২৪ , দুর্বল বুথে শক্তি বাড়াতে নতুন কৌশল বিজেপি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার মিশন ’২৪। আগামী লোকসভা নির্বাচনে (2024 Lok Sabha Election) ফের বিপুল ভোটে জিতে কেন্দ্রে ক্ষমতায় ফিরতে আশাবাদী বিজেপি (BJP)। জয়ের পথ যাতে মসৃণ হয়, সেই জন্য কেবল ‘পান্না প্রমুখ’-দের (Panna Pramukhs) ওপর নির্ভর করতে চাইছে না পদ্ম শিবির। বরং মহারণ জিততে দলীয় নেতৃত্ব স্থির করেছেন, হেরে যাওয়া লোকসভা কেন্দ্রগুলিতে ৩০ জন করে উৎসর্গীকৃত ক্যাডারকে কাজে লাগাতে। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে যেসব বুথে বিজেপি কম ভোট পেয়েছে, এঁরা মূলত সেই বুথগুলিকে শক্তিশালী করার চেষ্টা করবেন।

    লোকসভা নির্বাচনের আর বছর দেড়েকও দেরি নেই। ওই নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে এখন থেকেই কোমর কষে নামছেন পদ্ম নেতৃত্ব। দুর্বল বুথগুলিকে সবল করার নির্দেশ এসেছে খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) কাছ থেকে। তার পরেই দুর্বল বুথের তালিকা তৈরি করে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে উচ্চ নেতৃত্বের কাছে।

    আরও পড়ুন : অরুণাচল প্রদেশে ১০২ আসনে জয়ী বিজেপি, কী বললেন আইনমন্ত্রী?

    বিজেপি সূত্রে খবর, প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্রে যে ৩০ জন সদস্যকে নিয়োগ করা হবে, সেই ‘কার্যকর্তা প্রভাস’-রা যাবেন দুর্বল বুথগুলিতে। বোঝার চেষ্টা করবেন সমস্যার কারণ। কথা বলবেন ভোটারদের সঙ্গেও। বুথ থেকে প্রাপ্ত তথ্য তাঁরা দেবেন শীর্ষ নেতৃত্বকে। সেই মতো ব্যবস্থা নেবেন দলের ভোট ম্যানেজাররা। কারা পাবেন এই দায়িত্ব? গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, দলের প্রত্যেক সাংসদকে নিজ এলাকা থেকে তিরিশ জন নিবেদিত কর্মীর নাম দিতে বলা হয়েছে এমাসের মধ্যে। সেই কর্মীদের থেকে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে গুরুত্ব দিয়ে বিচার করবে দল। করা হবে সমাধানও। 

    আরও পড়ুন : রাজ্যে ৩ থেকে ৭৭ হয়েছে বিজেপি। বাংলায় আগামী দিনে বাজিমাত করবে পদ্ম-ই। বললেন মিঠুন

    সাংসদদের ইতিমধ্যেই এ ব্যাপারে দুর্বল বুথ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে। বিজেপির নিজস্ব ‘সরল’ অ্যাপের মাধ্যমে ওই তথ্য পাঠাতে হবে। সূত্রের খবর, কেবল মাত্র দলীয় সাংসদরাই এই অ্যাপ অ্যাক্সেস করতে পারেন। সেটা তাঁরা করতে পারেন তাঁদের নথিভুক্ত মোবাইল ফোন দিয়েই। এখানে তথ্য জমা দেওয়ার কাজও করতে পারবেন তাঁরা। উনিশের ভোটে যেসব লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থীরা পরাজিত হয়েছিলেন, সেগুলির সমস্যা অনুসন্ধান করতে রাজ্যসভার সাংসদদেরও কাজে লাগানো হবে বলে গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর।

  • Draupadi Murmu: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারে  রাজ্যে আসছেন দ্রৌপদী মুর্মু

    Draupadi Murmu: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রচারে রাজ্যে আসছেন দ্রৌপদী মুর্মু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের (Shinzo Abe) হত্যার প্রেক্ষিতে চলা রাষ্ট্রীয় শোকের কারণে ৯ জুলাই কলকাতা সফর স্থগিত করেছিলেন এনডিএ-র রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। তার পরেও প্রচারে বাদ পড়ছে না পশ্চিমবঙ্গ। সোমবার সন্ধ্যায় কলকাতা আসছেন তিনি। তার আগেই অবশ্য পৌঁছে যাবেন শিলিগুড়ি। সেখানে উপস্থিত হবেন সিকিমের মুখ্যমন্ত্রীসহ সমস্ত বিধায়কেরা। তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করে দ্রৌপদী সন্ধ্যায় কলকাতা পৌঁছবেন। পরের দিন বিজেপির বিধায়ক-সাংসদদের সঙ্গে দেখা করে চলে যাবেন বিজয়ওয়াড়া।

    রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) জানান, ঝটিকা সফরে দেশের প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছবেন আমাদের রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী। তিনি সোমবার উত্তরাখণ্ড দিয়ে প্রচার শুরু করবেন। দুপুরে সিকিমের জন প্রতিনিধিদের কাছে ভোট চাওয়ার জন্য আসবেন শিলিগুড়ি। সেখান থেকে কলকাতা। দমদম বিমানবন্দরে রাজ্যের বিভিন্ন আদিবাসী সমাজের প্রতিনিধিরা রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীকে অভ্যর্থনা জানাবেন। তাঁর সফরসঙ্গী হবেন, দুই হেভিওয়েট কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্রসিংহ শেখাওয়াত এবং সর্বানন্দ সোনওয়াল। থাকবেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র।

    আরও পড়ুন: মোদি-আবে রসায়নই কি চিন্তা বাড়িয়েছিল চিনের? ইন্দো-জাপান মধুর সম্পর্কের স্থপতি শিনজো

    বিজেপি সূত্রের দাবি, মঙ্গলবার সকালে দ্রৌপদীদেবী স্বামী বিবেকানন্দের বাড়ি গিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে যেতে পারেন। এরপর ফিরে এসে ইএম বাইপাসের ধারে একটি হোটেলে বিজেপির বিধায়ক-সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। সেই বৈঠকের পরেই তিনি চলে যাবেন বিজয়ওয়াড়ায়। তাঁর সফরকালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বা বিধানসভার স্পিকার কারও সঙ্গেই তাঁর দেখা হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে জানা গিয়েছে। গত ৯ জুলাইয়ের সফরেও তেমন কোনও সম্ভাবনা ছিল না।

    ইতিমধ্যেই রাজ্যের সমস্ত বিধায়ক-সাংসদ যাতে দ্রৌপদী দেবীকে ভোট দেন তার অনুরোধ জানিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী যৌথভাবে চিঠি দিয়েছেন। সেই চিঠি পাওয়ার পরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হঠাৎই তাঁর অবস্থান বদল করে জানান, আগে জানলে তিনি দ্রৌপদী দেবীকে সমর্থন করতেন। অনেকেই মনে করছেন, আদিবাসী ভোট হারানোর ভয়ে মুখ্যমন্ত্রী এমন অবস্থান নিয়েছেন। বিজেপির অবশ্য দাবি, রাষ্ট্রপতি পদে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম পছন্দের প্রার্থী ছিলেন ফারুক আবদুল্লা। উল্টোদিকে নরেন্দ্র মোদীজি (Narendra Modi) বেছে নিয়েছেন জনজাতি মহিলা দ্রৌপদী মুর্মুকে। যা কিনা মোদীর মাস্টার স্ট্রোক হিসাবেই দেখছেন অনেকে।   

    আরও পড়ুন: আগামী ৯ জুলাই রাজ্যে প্রচারে আসতে পারেন এনডিএ-র রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু, প্রস্তুতি তুঙ্গে

  • Chess Olympiad: চেজ ওলিম্পিয়াডের পোস্টারে প্রধামমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির ছবি,  কী বলল মাদ্রাজ হাইকোর্ট?

    Chess Olympiad: চেজ ওলিম্পিয়াডের পোস্টারে প্রধামমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির ছবি, কী বলল মাদ্রাজ হাইকোর্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চেন্নাইতে হতে চলেছে ৪৪তম চেজ ওলিম্পিয়াড(Chess Olympiad)। সেই উপলক্ষে টাঙানো হয়েছে বিলবোর্ড (Bill Board)। তাতে ছবি নেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। এর পরেই কয়েকজন বিজেপি (BJP) কর্মী গিয়ে বিলবোর্ডে সাঁটিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। এর ঠিক পরের দিনই মাদ্রাজ হাইকোর্ট (Madras High Court) তামিলনাড়ু সরকারকে সাফ জানিয়ে দেয়, ওলিম্পিয়াডের বিলবোর্ড, পোস্টারে রাখতে হবে রাষ্ট্রপতি (President) এবং প্রধানমন্ত্রীর ছবি।
    কিছুদিন পরেই তামিলনাড়ুতে হতে চলেছে ৪৪তম চেজ ওলিম্পিয়াড। আন্তর্জাতিক এই দাবা প্রতিযোগিতা উপলক্ষে শহর ছয়লাপ মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের ছবি সম্বলিত পোস্টারে। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা হওয়া সত্ত্বেও তাতে রাষ্ট্রপতি কিংবা প্রধানমন্ত্রী ছবি ছিল না। আদালতে রাজ্য সরকার জানিয়েছিল, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে যখন দেশ ব্যস্ত তখন রাষ্ট্রপতির ছবি মেলেনি। তাই পোস্টারে ছবি দেওয়া হয়নি রাষ্ট্রপতির। আর পোস্টারে প্রধানমন্ত্রীর ছবি দেওয়া হয়নি কারণ, প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে তাঁর ছবি ছাপার অনুমতি এসেছিল দেরিতে।

    আরও পড়ুন : শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ নবম-দশমেও, হাইকোর্টে দায়ের মামলা

    রাজ্য সরকারের এই দাবি খারিজ করে দিয়েছে প্রধান বিচারপতি মুনিশ্বর নাথ ভাণ্ডারি ও বিচারপতি এ আনন্থির ডিভিশন বেঞ্চ। তাঁরা জানান, দেশের প্রতিটি নাগরিকের কাছে জাতির গুরুত্বটাই সবার ওপরে হওয়া উচিত। যে কোনও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় সেই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের ছবি থাকে। কারণ তাঁরাই দেশের প্রতিনিধি। এটা শুধুই দেশের উন্নতির চিত্র প্রদর্শন নয়, এটা অল্প সময়ে ওই দেশের আয়োজনের ক্ষমতাও প্রমাণ করে। রাজ্য সরকার সহ প্রত্যেক সরকারের এ ব্যাপারে কাজ করা উচিত। যখন দেশ এমন এক আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে, তখন সেটা যাতে নিখুঁতভাবে অনুষ্ঠিত হয়, সেটা যাতে আন্তর্জাতিক মহলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে, তার ব্যবস্থা করতে হবে। জেলা প্রশাসনকে আদালত এও জানিয়ে দিয়েছে, যেসব বিজ্ঞাপনে মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও মাননীয় রাষ্ট্রপতি এবং প্রধামন্ত্রীর ছবি রয়েছে, তা যেন বিকৃত করা না হয়। যদি  এমন খবর আসে, তাহলে অন্যায়কারীদের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর পদক্ষেপ করতে হবে। 

    আরও পড়ুন : রনিল বিক্রমাসিংহেকে ‘চিঠি’ দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন নরেন্দ্র মোদি

     

     

  • Modi on Digital India: ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত, গান্ধীনগরে জানালেন মোদি  

    Modi on Digital India: ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত, গান্ধীনগরে জানালেন মোদি  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিজিটাল ইন্ডিয়ার (Digital India) পক্ষে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। গুজরাটের (Gujrat) গান্ধীনগরে ডিজিটাল ইন্ডিয়া সপ্তাহ পালনের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ওই অনুষ্ঠানেই মোদি বলেন, ডিজিটাল বিপ্লবে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত। তাঁর মতে, ডিজিটাল ইন্ডিয়া সরকারি স্বচ্ছতাকে একটি ভিন্ন পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে। দেশবাসীর জীবনে পরিবর্তনের জন্য ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রশংসাও করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    গান্ধীনগরে ডিজিটাল ইন্ডিয়া সপ্তাহ ২০২২ (digital india week 2022) এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন মোদি। বলেন, পরিবর্তনশীল সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নয়া প্রযুক্তি গ্রহণ না করলে পিছিয়ে পড়বে দেশ। মোদি বলেন, আজ থেকে আট দশ বছর আগে আমাদের সব কিছুর জন্য লাইনে দাঁড়াতে হত। বিল জমা দেওয়া থেকে শুরু করে জন্ম-মৃত্যুর শংসাপত্র সব কিছুর জন্যই লাইন দিতে হত। আমরা অনেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতাম। কিন্তু এখন তা অতীত। অনলাইনে সব কিছু পাওয়া যায়। ডিজিটাল ইন্ডিয়া দুর্নীতি থেকে দরিদ্রদের রক্ষা করেছে। এটি সমস্ত ক্ষেত্রে মধ্যসত্ত্বভোগীদের নির্মূল করেছে।

    আরও পড়ুন : শুধু হিন্দু নয়! সব সম্প্রদায়ের নিপীড়িত মানুষের কাছে যান, বললেন মোদি

    এদিন প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল ইন্ডিয়া ভাষানি ও ডিজিটাল ইন্ডিয়া জেনেসিস প্রোগ্রামেরও সূচনা করেন। বলেন, এই প্রকল্পগুলির মূল উদ্দেশ্যেই হল প্রযুক্তির বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ানো। সেই সঙ্গে জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করা। মোদি বলেন, নয়া প্রযুক্তির যেসব ব্যবসা চালু হচ্ছে সেগুলি দেশবাসীর জীবনযাত্রার মান আরও শক্তিশালী করবে। তিনি বলেন, স্টার্টআপ ইন্ডিয়া প্রকল্প ভারতের অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করবে।

    আরও পড়ুন : “আর চলছে-চলবে নয়, করতে হবে-তে বিশ্বাস রাখে ভারত”, মিউনিখে মোদি

    করোনা অতিমারির বিরুদ্ধে লড়াই করতেও ডিজিটাল ইন্ডিয়া যে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন মোদি। বলেন, ভারতই একমাত্র দেশ যারা প্রযুক্তির মাধ্যমে টিকাদান কর্মসূচি পালন করছে। বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে ডিজিটাল ইন্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ বলেও জানান তিনি। ডিজিটাল ইন্ডিয়ার স্বপক্ষে সওয়াল করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে গোটা ভারতেই ডিজিটাল ইন্ডিয়া সফল হয়েছে। সকলেই মোবাইল ব্যবহার করে সরকারি সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করছে। এখন প্রযুক্তির সুফল ভোগ করছে গোটা দেশই।

     

  • Modi in Pavagadh temple: হাজার বছর পুরনো পওয়াগড় কালীমন্দিরে পুজো মোদির, জানেন এখানকার ইতিহাস?

    Modi in Pavagadh temple: হাজার বছর পুরনো পওয়াগড় কালীমন্দিরে পুজো মোদির, জানেন এখানকার ইতিহাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চমহল জেলার প্রসিদ্ধ পওয়াগড় কালী মন্দিরের (Pavagadh temple) ধর্ম-ধ্বজা ওড়ালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।  আড়াইশোটি সিঁড়ি ভেঙে পাহাড়ের উপর অবস্থিত ওই মন্দিরে শনিবার বিশেষ পুজোয় অংশ নেন তিনি।  অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। 

    এদিন পওয়াগড় কালী মন্দিরে মোদির প্রার্থনাকে ঐতিহাসিক অ্যাখ্যা দিচ্ছেন অনেকে।  মন্দিরটি এই অঞ্চলের প্রাচীনতম মন্দিরগুলির মধ্যে একটি। প্রতিদিন এখানে প্রচুর দর্শনার্থী ভিড় করেন। কিন্তু গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন কখনও এই মহাকালী মন্দিরে আসেননি মোদি। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, জরাজীর্ণ মাতৃ মন্দির দেখতে রাজি ছিলেন না তিনি। আবার কারওর মতে, মন্দিরের ওপর দরগা থাকায় তিনি এতদিন দর্শন করেননি। এখন তাই সংস্কার ও দরগা সরে যাওয়ার পর এই মন্দিরে গেলেন মোদি। পূজো দিলেন এবং ওড়ালেন মন্দিরের ধ্বজা। 

    গুজরাট সরকার সূত্রে খবর, পঞ্চদশ শতাব্দী থেকে এই মন্দিরটি জরাজীর্ণ ছিল। এটিকে নতুন রূপে সাজানো হয়েছে। সরকারের তরফে পুরো মন্দিরটি পুনর্নির্মাণ করা হলেও মূল গর্ভগৃহটি অক্ষত রাখা হয়েছে। গর্ভগৃহ পরিবর্তন না করে প্রথমে পাহাড়ের চূড়া প্রশস্ত করে একটি বড় মন্দির গঠনের জন্য ভিত তৈরি করা হয়। তারপর নির্মিত হয় মন্দিরের প্রথম ও দ্বিতীয় তল। 

    আরও পড়ুন: ১৮৬২টি মন্দির ভেঙে বদলে দেওয়া হয়েছে মসজিদে! তালিকা প্রকাশ হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের

    কথিত আছে, পওয়াগড়ে পাহাড়ের চূড়ায় এই কালী মন্দিরটি একাদশ শতাব্দীতে তৈরি হয়েছিল। পঞ্চদশ শতাব্দীতে সুলতান মাহমুদ বেগদার চাম্পানের আক্রমণের সময় মন্দিরের চূড়াটি ভেঙে ফেলা হয়। সেখানে নির্মাণ করা হয় পীর সাদানশাহের মাজার। মন্দিরের উপরের অংশ এতদিন দরগা কর্তৃপক্ষের দখলে ছিল। কয়েক দফা আলোচনার পর দরগা কমিটির কর্মকর্তারা মন্দিরের উপরের অংশ খালি করে দেন। তাঁদেরকে অন্যত্র জায়গা দেওয়া হয়। এরপরই পতাকা উত্তোলনের জন্য নতুন স্তম্ভ স্থাপন করা হয়, বলে সরকারি সূত্রে খবর। ইতিমধ্যেই ইউনেস্কো (UNESCO) মন্দিরটিকে সারা বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলির মধ্যে একটি বলে বর্ণণা করেছে।

    মন্দিরের শীর্ষে ধ্বজা উড়িয়ে মোদি বলেন, “এই মুহূর্ত আমার হৃদয়কে বিশেষ আনন্দে ভরিয়ে দিয়েছে। এই শেখর পতাকাটি আমাদের বিশ্বাস এবং আধ্যাত্মিকতার প্রতীক। এটা প্রমাণ করে শতাব্দী বদলায়,সময় বদলায় কিন্তু বিশ্বাসের শিখর চিরন্তন।”

  • Presidential Election 2022:  জয় নিশ্চিত দ্রৌপদী মুর্মুর! প্রথম রাউন্ডের শেষে বিপুল ব্যবধানে এগিয়ে

    Presidential Election 2022: জয় নিশ্চিত দ্রৌপদী মুর্মুর! প্রথম রাউন্ডের শেষে বিপুল ব্যবধানে এগিয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাইসিনা হিলসের দৌড়ে প্রতিদ্বন্দ্বী  বিরোধী প্রার্থী যশবন্ত সিনহার থেকে অনেকটাই এগিয়ে গেলেন এনডিএ প্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)।  বলা যেতে পারে, এই লড়াইয়ে দ্রৌপদীর জয় এখন সময়ের অপেক্ষা মাত্র। কিছুক্ষণ আগেই, প্রথম রাউন্ডের গণনা শেষ হয়েছে। আর তাতেই যশবন্তের চেয়ে বিপুল ভোটে এগিয়ে গিয়েছেন দ্রৌপদী।

    প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, দ্রৌপদী মুর্মুকে ৫৪০ জন সাংসদ ভোট দিয়েছেন। দ্রৌপদী মুর্মুর প্রাপ্ত ভোটের ভ্যালু ৩,৭৮,০০০। যশবন্ত সিনহাকে ২০৮ জন সাংসদ ভোট দিয়েছেন। যশবন্ত সিনহা প্রাপ্ত ভোটের ভ্যালু ১,৪৫,৬০০। ১৫টি ভোট অবৈধ ঘোষিত হয়েছে। দ্রৌপদী মুর্মু ৭২ শতাংশ ভোট পেয়েছেন।  ফলে বলা যেতেই পারে, সম্ভবত বিপুল সমর্থন নিয়েই দেশের ১৫তম রাষ্ট্রপতি হওয়ার দৌড়ে দ্রৌপদী মুর্মুর জয় কার্যত নিশ্চিত। সেক্ষেত্রে দেশের দ্বিতীয় মহিলা এবং প্রথম আদিবাসী রাষ্ট্রপতি হিসেবে এই পদে বসবেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: নারীর ক্ষমতায়নের উজ্জ্বল উদাহরণ দ্রৌপদী, বলছে ওড়িশার রায়রংপুর

    ওড়িশার অতি সাধারণ ঘর থেকে আসা একটি আদিবাসী পরিবারের মেয়ে তিনি। ব্যক্তিগত জীবনে নানা সমস্যা ও কষ্টের শিকার হয়েছেন দ্রৌপদী। ২০০৯ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে মারা গিয়েছেন তাঁর স্বামী, দুই ছেলে, মা ও ভাই। ২০০৯ সালে, রহস্যজনক মৃত্যু ঘটে দ্রৌপদী মুর্মুর এক ছেলের। দ্রৌপদীর স্বামী শ্যাম চরাম মুর্মু ২০১৪ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। ২০১২ সালে এক পথ দুর্ঘটনায় নিজের দ্বিতীয় পুত্রকেও হারান তিনি। দ্রৌপদী মুর্মুর কন্যা ইতিশ্রী মুর্মু একটি ব্যাঙ্কে কাজ করেন।

    ওড়িশার ময়ূরভঞ্জ জেলার সাঁওতাল সম্প্রদায়ের একটি দরিদ্র আদিবাসী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। নিজের রাজনৈতিক কর্মজীবন শুরু করার আগে দ্রৌপদী মুর্মু ওড়িশার রায়রংপুরে শ্রী অরবিন্দ ইন্টিগ্রাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ সেন্টারে শিক্ষকতা করতেন। এখনও পর্যন্ত দেশে কোনও আদিবাসী মহিলা প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি হননি। যদিও কেআর নারায়ণন ও রামনাথ কোবিন্দের রূপে দেশ পেয়েছিল ২ জন দলিত রাষ্ট্রপতি।

    আরও পড়ুন: ঘরের মেয়ে হতে চলেছেন রাষ্ট্রপতি, উৎসবের মেজাজ দ্রৌপদীর গাঁয়ে

  • PM Kisan 11th installment: মঙ্গলবার পিএম কিষান প্রকল্পের কিস্তির টাকা বিতরণ করবেন মোদি, জানুুন বিস্তারিত

    PM Kisan 11th installment: মঙ্গলবার পিএম কিষান প্রকল্পের কিস্তির টাকা বিতরণ করবেন মোদি, জানুুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী কিষান নিধি (Pradhan Mantri Kisan Samman Nidhi) প্রকল্পের ১১তম কিস্তির ২১ হাজার কোটি টাকার বিতরণের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। এই প্রকল্পে উপকৃত হবেন ১০ কোটিরও বেশি কৃষক। ৩১ মে হিমাচল প্রদেশের সিমলায় ওই প্রকল্পের সূচনা হবে।

    সমাজের প্রান্তবাসী মানুষের কল্যাণে একাধিক প্রকল্প চালু করেছেন মোদি। প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান (pm-kisan) সম্মাননিধি যোজনা তারই একটি। এই যোজনায় কৃষকদের অ্যাকাউন্টে কেন্দ্রের তরফে তিন দফায় দেওয়া হবে ২০০০ করে টাকা। গরিব কল্যাণ সম্মেলন নামের ওই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কেন্দ্রের ১৬টি প্রকল্প ও কর্মসূচির সূচনা করার পাশাপাশি সুবিধাভোগীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মত বিনিময়ও করবেন প্রধানমন্ত্রী। এক বিবৃতি জারি করে একথা জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রক। ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী ২১ হাজার কোটি টাকার কিষান সম্মান নিধি প্রকল্পের একাদশতম কিস্তি প্রকাশ করবেন। দিল্লির পুসা কমপ্লেক্স থেকে এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর।

    আরও পড়ুন : “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    পিএম কিষান প্রকল্পে যোগ্য কৃষক পরিবারগুলিকে ফি বছর ৬ হাজার টাকার করে আর্থিক সুবিধা দেওয়া হয়। তবে পুরো টাকা একসঙ্গে দেওয়া হয় না। প্রতি কিস্তিতে দু হাজার করে মোট তিন দফায় ওই টাকা মেলে। টাকা সরাসরি সুবিধাভোগীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পৌঁছে দেওয়া হয়। পয়লা জানুয়ারি ওই প্রকল্পের দশম কিস্তি প্রকাশ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এবার একাদশতম কিস্তি।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    মন্ত্রকের মতে, এটি হবে দেশের সবচেয়ে বড় একক কর্মসূচি। কারণ আলোচনা হবে দেশব্যাপী। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মত বিনিময় করবেন সুবিধাভোগীরা। এই প্রকল্প কীভাবে তাঁদের জীবনকে প্রভাবিত করেছে, তাও জানাবেন তাঁরা। গরিব কল্যাণে কেন্দ্রের নানা প্রকল্প রয়েছে। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, পিএম কিষান, প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনা (pradhan mantri ujjwala yojana), পোষণ অভিযান, প্রধানমন্ত্রী মাতৃ বন্দনা যোজনা, স্বচ্ছ ভারত মিশন (Swachh Bharat Mission), জল জীবন মিশন এবং আমরুত। রয়েছে প্রধানমন্ত্রী স্বনিধি যোজনা, এক জাতি-এক রেশন (one nation one ration) কার্ড, প্রধানমন্ত্রী গরিবকল্যাণ আন্না যোজনা, আয়ুষ্মান ভারত (Ayushman Bharat), প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা, আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্য ও সুস্থতা এবং প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা (pradhan mantri mudra yojana) যোজনা।

    জাতীয় এই অনুষ্ঠানটি দূরদর্শনের জাতীয় ও আঞ্চলিক চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। প্রসঙ্গত, এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে হলে সুবিধাভোগীকে ই-কেওয়াইসি (e-KYC) করতে হবে। এজন্য সময় দেওয়া হয়েছে ৩১ মে পর্যন্ত। এই ই-কেওয়াইসি করা থাকলেই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে মিলবে টাকা।

     

  • Sri Lanka Crisis: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে মোদিকে পাশে থাকার আবেদন শ্রীলঙ্কার বিরোধী নেতার

    Sri Lanka Crisis: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে মোদিকে পাশে থাকার আবেদন শ্রীলঙ্কার বিরোধী নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের (President Elections) আগের দিন প্রতিবেশী দেশ ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Modi) পাশে থাকার আবেদন জানালেন শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) বিরোধী দলের নেতা সাজিথ প্রেমদাসা (Sajith Premadasa)। মঙ্গলবার মোদিকে তিনি জানান, প্রেসিডেন্ট পদে যেই জয়ী হোন না কেন, ভারত যেন তাঁর পাশে থাকে।

    চিনা ঋণের (Chinese Debt) ফাঁদে পড়ে দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা। বিদেশি মুদ্রার ভাঁড়ার তলানিতে। যার জেরে বিদেশ থেকে আমদানি করা যাচ্ছে না জ্বালানি, খবরের কাগজ ছাপার নিউজপ্রিন্টও। জ্বালানির অভাবে প্রতিদিন প্রায় ১৩ ঘণ্টা করে লোডশেডিং করতে হচ্ছে। দ্রব্যমূল্যও আকাশ ছোঁয়া। এর পরেই প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষের (Gotabaya Rajapaksa) পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান জনতা। বিক্ষোভ দমন করতে নেওয়া হয় নানা পন্থা। তার পরেও দমানো যায়নি উত্তেজিত জনতাকে।

    [tw]


    [/tw]

    জনগণ গিয়ে দখল নেয় প্রেসিডেন্ট ভবন সহ নানা সরকারি অফিসের। জনরোষ আছড়ে পড়তে পারে ভেবে রাতের অন্ধকারে স্ত্রীকে নিয়ে শ্রীলঙ্কা ছেড়ে পালান প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি। এমতাবস্থায় আজ, বুধবার সেদেশে অনুষ্ঠিত হল রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। রনিল বিক্রমসিংহের (Ranil Wickremesinghe) মূল প্রতিদ্বন্দ্বী এসএলপিপির-ই বিদ্রোহী সদস্য ডালাস আলাহাপ্পেরুমা। প্রাক্তন এই সাংবাদিকের পিছনে সমর্থন রয়েছে শাসক দলের বিক্ষুব্ধদেরও। লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছেন বামপন্থী নেতা আনুরা কুমার দিসানায়েকও। তবে শেষ মুহূর্তে প্রেসিডেন্ট পদের দৌড় থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেন দেশের প্রধান বিরোধী দল এসজেপি-র নেতা সাজিথ প্রেমদাসা।

    আরও পড়ুন : আশ্রয় দেবে না ভারত, কোথায় যাবেন শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া?

    ভারতের প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে করা এক ট্যুইটবার্তায় এই প্রেমদাসা-ই লেখেন, প্রেসিডেন্ট পদে যিনিই জয়ী হোন না কেন আমার একান্ত অনুরোধ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ভারতের সমস্ত রাজনৈতিক দল এবং ভারতবাসীর কাছে, সেটা হল ভারত যেন শ্রীলঙ্কা মায়ের সঙ্গে থাকে। এই বিপর্যয় থেকে যেন আমার দেশকে তুলে আনে। এদিকে, সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, শ্রীলঙ্কায় শেষ হয়ে গিয়েছে ভোটদান পর্ব। ভোট দিয়েছেন ২২৩ জন সাংসদ। ভোট দেননি দুজন সাংসদ।

    আরও পড়ুন : শ্রীলঙ্কা ছেড়ে মালদ্বীপ পালালেন রাষ্ট্রপতি, দায়িত্বে রনিল বিক্রমসিংহে, জরুরি অবস্থা জারি

     

  • PM Modi: বিশ্বের বড় বড় অর্থনীতির সঙ্গে পাল্লা দেবে ভারত, বললেন মোদি 

    PM Modi: বিশ্বের বড় বড় অর্থনীতির সঙ্গে পাল্লা দেবে ভারত, বললেন মোদি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত এখন বিশ্বের অন্যতম বড় অর্থনৈতিক শক্তি। এবার খুব শীঘ্রই আমেরিকা (America), ইউনাইটেড কিংডম (United Kingdom) এবং সিঙ্গাপুরের (Singapore) মতো বিশ্বের আর্থিক প্রাণকেন্দ্রগুলির সঙ্গে পাল্লা দেবে ভারতও (India)। শুক্রবার এ কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন গুজরাটের গান্ধীনগের ইন্টারন্যাশনাল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস সেন্টারর্স অথরিটির (International Financial Service Centres Authority) প্রধান কার্যালয়ের শিলান্যাস করেন মোদি। সেখানেই ওই ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী।

    এদিনের অনুষ্ঠানে মোদি বলেন, এটা একবিংশ শতাব্দী। এখন অর্থনীতি এবং প্রযুক্তি একে অন্যের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত। প্রযুক্তি, বিজ্ঞান এবং সফট্ওয়্যার ক্ষেত্রে ভারত ব্যাপক দক্ষতা অর্জন করেছে। তাঁর দাবি, গোটা বিশ্বের রিয়েল টাইম ডিজিটাল পেমেন্টের ৪০ শতাংশই হয় ভারতে। এদিন তিনি ইন্টারন্যাশনাল বুলিয়ন এক্সচেঞ্জেরও উদ্বোধন করেন। এনএসই আইএফএসসি-এসডিএক্সের সংযুক্তিকরণও করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর দাবি, বর্তমানে ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ রেকর্ড করেছে।

    আরও পড়ুন : ভারতকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন মোদি, মত আরএসএস নেতার

    মোদির দাবি, গত আট বছরে ভারতে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নতুন গতি এসেছে। দেশের দরিদ্রতম ব্যক্তিও যুক্ত হচ্ছেন বিভিন্ন অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। আজ যখন দেশের একটা বিরাট অংশ অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে, তখন সময়ের দাবি হল সরকারি এবং বেসরকারি সংস্থাগুলোর একযোগে পদক্ষেপ করা। ইদানিং কালে ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ বাড়ার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এজন্য সরকার বিভিন্ন নীতির সংস্কার করেছে। তার জেরেই বেড়েছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ। প্রসঙ্গত, এদিনই সংসদে সরকারের তরফে পেশ করা তথ্যে জানা গিয়েছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ৬ লক্ষ ৩১ হাজার ৫০ কোটি টাকা। এর পাশাপাশি এই একই ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের শেয়ারের মূল্য বেড়ে হয়েছে ১ লক্ষ ৫৮ হাজার ৩৩২ কোটি টাকা। শতাংশের হিসেবে যা দাঁড়ায় ৭৬-এ। এদিন জিআইএফটি সিটির অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা নয়া আবিষ্কারের ক্ষেত্রে সাহায্য করবে। বৃদ্ধির সুযোগের ক্ষেত্রে কাজ করবে অনুঘটকের।    

    আরও পড়ুন : এসসিও-র সম্মেলনে মুখোমুখি হবেন মোদি-শি জিনপিং, আলোচনা হবে সীমান্ত নিয়ে?

    প্রসঙ্গত, জিআইএফটি সিটিতে উদ্বোধন হল ইন্টারন্যাশনাল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস সেন্টারর্স অথরিটির। ইন্টারন্যাশনাল ফাইনান্সিয়াল অথরিটি অ্যাক্টের অধীনে তৈরি হয়েছে এই প্রতিষ্ঠান।

     

  • Modi PM-CARES: কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ মোদির! বললেন, “২০১৪ সালের আগে দেশ…”

    Modi PM-CARES: কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ মোদির! বললেন, “২০১৪ সালের আগে দেশ…”

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত আট বছরে ভারত (India) যে উচ্চতায় পৌঁছেছে, তা আগে কেউ কল্পনাও করতে পারেনি। আজ বিশ্বে ভারতের গর্ব বেড়েছে। বিশ্ব-ফোরামে ভারতের শক্তি বেড়েছে। পিএম কেয়ার্সের (PM-CARES) সুবিধাপ্রদান অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)।

    এদিন তাঁর সরকারের সাফল্য তুলে ধরার পাশাপাশি বিরোধী দল কংগ্রেসকেও (congress) নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী।তিনি বলেন, ২০১৪ সালের আগে দেশটি কেলেঙ্কারি (scam) ও স্বজনপ্রীতির (nepotism) মধ্যে আটকে থাকলেও, এখন নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। মোদি বলেন, আজ যখন আমাদের সরকারের আট বছর পূর্ণ হচ্ছে, দেশের আস্থা, নিজের প্রতি দেশবাসীর আস্থা নজিরবিহীন। দুর্নীতি, হাজার হাজার কোটি টাকার কেলেঙ্কারি, স্বজনপ্রীতি, সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের ছড়াছড়ি এসব যেসব দুষ্টচক্রে দেশ এতদিন আটকে পড়েছিল, এখন তা থেকে বেরিয়ে আসছে। এরপরই তিনি বলেন, গত আট বছরে ভারত যে উচ্চতায় পৌঁছেছে, তা আগে কেউ কল্পনাও করতে পারেনি।

    আরও পড়ুন : “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    করোনা পরিস্থিতিতে ভারতের অবদানের কথাও এদিন স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন মোদি। বলেন, নেতিবাচকতার সেই পরিবেশেও ভারত তার শক্তির ওপর নির্ভর করেছিল। আমরা আমাদের বিজ্ঞানী, চিকিৎসক এবং আমাদের নিজেদের ওপর আস্থা রেখেছিলাম। আমরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওষুধ ও ভ্যাকসিন পাঠিয়েছি। এত বড় দেশের সবাইকেও দিয়েছি।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    অতিমারী পরিস্থিতিতে যেসব শিশু মা-বাবাকে হারিয়ে অনাথ হয়ে পড়েছে, সেই শিশুদের আর্থিক সাহায্যের জন্য বিশেষ প্রকল্পের কথাও ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তিনি ঘোষণা করেন, পিএম কেয়ারস ফর চিলড্রেন (PM-CARES for Children) প্রকল্পের অধীনে বিশেষ সুবিধা পাবে শিশুরা। এটা তাদের সাহায্য করবে, যারা অতিমারীতে মা-বাবাকে হারিয়েছে। তিনি বলেন, আমি জানি যে করোনা অতিমারী চলাকালীন যাঁরা তাঁদের পরিবারের সদস্যদের হারিয়েছেন, তাঁদের জন্য পরিস্থিতি কতটা কঠিন। তবে পিএম কেয়ার ফর চিলড্রেন স্কিম এই ধরনের পরিবারের শিশুদের সাহায্য করার একটি প্রচেষ্টা। এর আগে এদিন প্রধানমন্ত্রী স্কুল পড়ুয়া শিশুদের হাতে স্কলারশিপ তুলে দেন।

    প্রসঙ্গত, পিএম কেয়ার্সকে এমন শিশুদের সাহায্য করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যারা কিছু পেশাগত কোর্স বা উচ্চ শিক্ষার জন্য ঋণ খুঁজছেন। সরকার শিশুর দৈনন্দিন প্রয়োজন ও অন্যান্য প্রকল্পের মাধ্যমে মাসিক চার হাজার টাকার ব্যবস্থাও করেছে। ২৩ বছরে পৌঁছলে এই শিশুরাই প্রত্যেকে এককালীন ১০ লক্ষ টাকা করেও পাবেন। সুস্বাস্থ্যের জন্য তাঁরা পাবেন স্বাস্থ্যবিমার সুযোগ সুবিধাও।  

     

LinkedIn
Share