Tag: PM Modi

PM Modi

  • Akhil Giri: রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য অখিল গিরির! তুমুল বিতর্কে মন্ত্রী

    Akhil Giri: রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য অখিল গিরির! তুমুল বিতর্কে মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শাসকদলের নেতার মুখে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য! বিতর্ক যেন তাঁর পিছু ছাড়ছেই না। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর পর এবার দেশের প্রধানমন্ত্ৰী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে বসলেন মন্ত্ৰী অখিল গিরি। রামনগরের সভা থেকে তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী গরুকে আঁকড়ে ভালোবাসা করতে গিয়েছিলেন। গরু গুঁতিয়ে দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে।” স্বভাবতই মন্ত্রীর এই মন্তব্য ঘিরে তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও রাষ্ট্রপতি দৌপদী মুর্মুকে নিয়েও বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন তিনি। ফলে এই নিয়ে ক্ষমাও চাইতে হয় খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

    প্রধানমন্ত্রীর নামে অশালীন মন্তব্য অখিল গিরির

    গতকাল পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগরে আরএসএ ময়দানের মাঠে বিজেপির পালটা সভা করে তৃণমূল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। আর সেখান থেকেই প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন ভাষায় মন্তব্য করতে দেখা যায় তাঁকে। বিজেপি ও মোদি সরকারকে কটাক্ষ করতে গিয়ে তিনি ভ্যালেন্টাইন্স ডে-এর প্রসঙ্গ তুলে এনে বলেন, “১৪ তারিখ ভ্যালেন্টাইন্স ডে ছিল, ভালোবাসার দিবস, ছেলে-মেয়েরা প্রেম করে। গোলাপ ফুল দেওয়া-নেওয়া হয়। একজন মানুষকে আরেকজন মানুষ ফুল দিয়ে ভালোবাসে। প্রধানমন্ত্রী গরুকে আঁকড়ে ভালোবাসা করতে গিয়েছিলেন। গরু গুঁতিয়ে দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে। পুরো পড়ে গিয়েছে। ভাগ্য ভালো ষাঁড়টাকে ধরেনি। না হলে গুঁতিয়ে দিত পেটে লেগে যেত…। গরু যদি নরেন্দ্র মোদিকে গুঁতিয়ে দেয় তাহলে আমি কি করব!” মন্ত্রী আরও বলেন, “১৪ তারিখ ভ্যালেন্টাইন্স ডে’তে নরেন্দ্র মোদি গরুকে আঁকড়ে ধরেছেন, কী সুন্দর! আগামী ২৪-এ গুঁতো খাবে। যাতে উলটে পড়বে প্রধানমন্ত্রী মানুষ পার্লামেন্টের বাইরে পাঠিয়ে দেবে।”

    মন্ত্রী অখিল গিরিকে কড়া ভাষায় জবাব বঙ্গ বিজেপির

    প্রধানমন্ত্রী প্রসঙ্গে অখিল গিরির মন্তব্যের তীব্র বিরোধীতায় সরব হয়েছে বঙ্গ বিজেপি। এই প্রসঙ্গে কাঁথি সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি সুদাম পণ্ডিত বলেন, “একটা মোস্ট থার্ড ক্লাস দল। দুর্নীতি করতে করতে রাজ্যটাকে শেষ করে দিয়েছে। ওদের কথায় কান দিয়ে আমাদের লাভ কী। ওদের মত আমাদের তো আর অভিনেতা দেখিয়ে লোক ডাকতে হয়নি। বিনাশকালে বুদ্ধিনাশ হয়েছে তৃণমূলের নেতা- নেত্রীদের। তাই ভুল-ভাল কথা বলছেন।” আবার শমীক ভট্টাচার্য বলেন, এটাই তৃণমূল কংগ্রেস! শুধু তাই নয়, এটাই তাঁদের সংস্কৃতি, ভাষা বলেও আক্রমণ বিজেপি নেতার। তাঁর মতে, তৃণমূলের নেত্রী তিনি নিজে এই ভাষায় কথা বলে। প্রত্যেকটি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সেটাই প্রকাশ পায় বলে কটাক্ষ। এমন কিছু মানুষ আছেন যারা এই সব বলে হাততালি কুড়োতে চায় বলে মন্তব্য বিজেপি নেতার। তবে মানুষ এর জবাব দেবে বলে মন্তব্য তাঁর।

  • PM Modi: দেশের হাল বদলাতে একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত মোদি মন্ত্রিসভার বৈঠকে, জানেন কী কী?

    PM Modi: দেশের হাল বদলাতে একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত মোদি মন্ত্রিসভার বৈঠকে, জানেন কী কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের হাল বদলাতে আগামী পাঁচ বছরে দু লক্ষ সমবায় সমিতি (Co-operatives) গড়ার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। দেশের দিশা ঠিক করতে বুধবার বৈঠকে বসে মোদি (PM Modi) ক্যাবিনেট। ওই বৈঠকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠক শেষে কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, সমবায় সমিতিগুলিকে শক্তিশালী করবে সরকার। সেই উদ্দেশ্যে আগামী পাঁচ বছরে দু লক্ষ প্রাথমিক কৃষি সমবায় ঋণ সমিতি, ডেয়ারি, মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি স্থাপনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি ভাইব্রেন্ট ভিলেজ প্রোগ্রামেও সিলমোহর দিয়েছে মোদি মন্ত্রিসভা।

    ভাইব্রান্ট ভিলেজ…

    অনুরাগ ঠাকুর বলেন, দেশের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলিকে শক্তিশালী করতে ভাইব্রান্ট ভিলেজ প্রোগ্রামে অনুমোদন দিয়েছে মোদি সরকার। এই প্রকল্পের অধীনে দেশের উত্তর সীমান্তে অবস্থিত গ্রামগুলির পরিকাঠামোর উন্নয়ন করা হবে। এজন্য ৪ হাজার ৮০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। কেন্দ্রের (PM Modi) বরাদ্দ এই টাকা ব্যয় করা হবে লাদাখ, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, সিকিম ও অরুণাচল প্রদেশের মোট ১৯টি জেলার ২ হাজার ৯৬৬টি গ্রামে রাস্তা ও অন্যান্য পরিকাঠামো উন্নয়নে। তবে বর্ডার এরিয়া ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম থেকে আলাদা হবে এই যোজনা। অনুরাগ জানান, এই প্রকল্পের পুরো খরচ বহন করবে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রের এই উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে এই রাজ্যগুলির সীমান্তবর্তী গ্রামে কাজ পাবেন স্থানীয়রা। ফলে কাজের খোঁজে তাঁদের আর ভিন রাজ্যে যেতে হবে না।

    আরও পড়ুুন: ফের পঞ্চায়েত নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তিতে নিষেধাজ্ঞা হাইকোর্টের! শুভেন্দুর মামলায় স্থগিতাদেশ বহাল

    মোদি (PM Modi) ক্যাবিনেটের ওই বৈঠকে এদিন আরও যে প্রকল্প গুরুত্ব পেয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে লাদাখে সিঙ্গুলনা টানেল তৈরিতে অনুমোদন। এর ফলে সেখানে প্রায় ৪.৮ কিমি লম্বা রাস্তা তৈরি হবে। এজন্য খরচ হবে প্রায় ১৬০০ কোটি টাকা। একবার এই টানেল তৈরি হলে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়াও লাদাখে যাওয়ার রাস্তা পাওয়া যাবে। সারা বছর থাকবে এই সংযোগ। টানেলটি তৈরি হলে এলাকায় সেনাবাহিনীর কৌশলগত যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে।

    ভারত-চিন সীমান্তে (Indo China Border) প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর মোতায়েন থাকা আইটিবিপির জন্য আরও ৯ হাজার ৪০০ কর্মী নিয়োগের অনুমোদনও দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এক্ষেত্রে সাতটি নতুন ব্যাটেলিয়ন তৈরি করা হবে। তৈরি করা হবে অপারেশনাল বেসও। প্রতিবন্ধীদের সহযোগিতার জন্য ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে মউ স্বক্ষরের অনুমোদনও মিলেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mohan Bhagwat: ‘‘কোনও একজন ব্যক্তি বা কোনও এক চিন্তাধারা দেশকে গড়তে বা ভাঙতে পারে না’’, বললেন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ‘‘কোনও একজন ব্যক্তি বা কোনও এক চিন্তাধারা দেশকে গড়তে বা ভাঙতে পারে না’’, বললেন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনও একজন ব্যক্তির কোনও এক চিন্তাধারা কিংবা একটি গোষ্ঠী কোনও একটা দেশকে ভাঙতে পারে না। মঙ্গলবার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে এ কথা বলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তাঁর মতে, ভাল দেশগুলোর চিন্তার বিভিন্নতা থাকে, তারা সমস্ত সিস্টেমগুলিকে একত্রিত করে রাখতে পারে। এদিন একটি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে যোগ দেন সংঘ প্রধান। অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা ছিল রাজরত্ন পুরস্কার সমিতি। এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সরসংঘ চালক (Mohan Bhagwat) বলেন, এক ব্যক্তি, এক চিন্তাভাবনা, এক গোষ্ঠী, এক আদর্শ কোনও দেশকে ভাঙতে পারে না। তিনি বলেন, বিশ্বের ভাল দেশগুলোয় সমস্ত ধরণের চিন্তাভাবনা রয়েছে। তাদের সমস্ত ধরনের সিস্টেমও রয়েছে। এই সিস্টেমের মধ্যেই তারা বেড়ে উঠছে।

    এক জাতি, এক ভোট…

    বিজেপি (BJP) নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের বক্তব্য হল, এক জাতি, এক ভোট। ভারতীয় জনতা পার্টির এই বক্তব্যের বিরোধী শোনাল সংঘ প্রধানের এই বাণী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পইপই করে সরকারের এই মনোভাব ব্যক্ত করছেন নানা সময়। তাঁর মতে, দেশের স্বার্থেই এটা প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন, প্রতি মাসেই দেশের কোথাও না কোথাও কোনও না কোনও নির্বাচন হচ্ছে। তার জেরে ব্যাহত হচ্ছে উন্নয়ন। গত বছর বিজেপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলাপচারিতায় প্রধানমন্ত্রী তাঁর এই পরিকল্পনার কথা ব্যক্তও করেছেন বারংবার। তিনি তাঁদের বুঝিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে গোটা দেশে এক সঙ্গে ভোট হলে সময় এবং খরচ বাঁচে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘বিদ্যাসাগর শিক্ষাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন, পার্থ দিলেন পিছিয়ে’’, আদালতে ইডি

    প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের বিরোধিতা করেছিল দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। তাদের বক্তব্য ছিল, বিজেপি কেবল একটিই শব্দ জানে, সেটি হল এক। ডিএমকে বলেছিল, এক ধর্মের কথা বলার পর এক ভাষা, এক খাদ্যাভাস, এক সংস্কৃতি, এক করকাঠামো, এক পরীক্ষা এবং এক রাসায়নিক সার, তারা একই গান গাইছে। সব রোগের জন্য তারা একটাই ওষুধ প্রয়োগ করছে সেটা হল প্রতারণা এবং বিভেদ কৌশল। প্রধানমন্ত্রীর এক দেশ, এক ভোট নীতির সমালোচনা করেছিল আম আদমি পার্টিও। তাদের অভিযোগ, গোটা দেশে অপারেশন লোটাস অভিযান করার স্বপ্ন পূরণ করার পরিকল্পনা করছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Air India: ফ্রান্স থেকে ২৫০টি যাত্রিবাহী বিমান কিনবে এয়ার ইন্ডিয়া, মোদি-মাক্রঁর উপস্থিতিতে স্বাক্ষরিত চুক্তি

    Air India: ফ্রান্স থেকে ২৫০টি যাত্রিবাহী বিমান কিনবে এয়ার ইন্ডিয়া, মোদি-মাক্রঁর উপস্থিতিতে স্বাক্ষরিত চুক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষর করল এয়ার ইন্ডিয়া (Air India)। ফ্রান্স থেকে ২৫০টি যাত্রিবাহী এয়ারবাস বিমান কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে টাটা (Tata) গোষ্ঠী পরিচালিত এই বিমান সংস্থা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁর ভার্চুয়াল উপস্থিতিতে স্বাক্ষরিত হয় ওই চুক্তি। দুই রাষ্ট্র প্রধানই এয়ার ইন্ডিয়া ও এয়ারবাস সংস্থার এই চুক্তির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই চুক্তিকে ভারত-ফান্স সম্পর্কের প্রতীক বলে অভিহিত করেছেন। আর মাক্রঁ জানান, ভারত-ফ্রান্স কৌশলগত সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে এই চুক্তি। ভার্চুয়াল এই বৈঠকে দুই রাষ্ট্রপ্রধান ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন টাটা সন্সের্ চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখরন, এয়ারবাসের সিইও গিয়োম ফওরি, টাটা গোষ্ঠীর চেয়ারপার্সন রতন টাটা, কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল এবং অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া।

    নরেন্দ্র মোদি…

    প্রসঙ্গত, ভারতের বাজারে কেবল বিক্রি নয়, বিশ্বের বড় শিল্প সংস্থাগুলির উৎপাদনও যাতে ভারতেই হতে পারে, সেজন্য মেক ইন ইন্ডিয়া স্লোগান দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২০১৫ সালে তিনি গিয়েছিলেন ফ্রান্সের তুলুসে, এয়ারবাসের কারখানায়। সেখানে ভারতে বিমান নির্মাণ কারখানা গড়ার বিষয়ে সম্মতি দিয়েছিলেন এয়ারবাস কর্তৃপক্ষ।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ডিয়ার নরেন্দ্র বলে সম্বোধন করেন মাক্রঁ। তিনি বলেন, ভারতের হাত ধরে যৌথভাবে অনেক সাফল্য অর্জন করেছে ফ্রান্স। মহাকাশ, সাইবার, প্রতিরক্ষা, সংস্কৃতি, স্বাস্থ্য, বায়োটেক, পরমাণু শক্তির মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের পাশে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে গিয়েছে ফ্রান্স। কোভিড অতিমারির শেষে এই সহযোগিতার সম্পর্ক আরও বাড়বে বলেই আশাবাসী ফরাসি প্রেসিডেন্ট।

    আরও পড়ুুন: ‘আমাদের সম্পদ চুরি করলে হামলা হবে’, কাশ্মীরে লিথিয়াম ভাণ্ডার নিয়ে হুমকি পাফের

    ভারত-ফ্রান্স এই চুক্তির (Air India) জন্য ফরাসি প্রেসিডেন্টকে বিশেষ ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, এই চুক্তি ভারতের অসামরিক বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রে সাফল্য ও আকাঙ্খার প্রতিফলন। অসামরিক বিমান পরিবহণ ভারতের বিকাশের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত সরকারের জাতীয় পরিকাঠামো কৌশলের অন্যতম অংশ হল অসামরিক বিমানবন্দর। তিনি বলেন, অদূর ভবিষ্যতে অসামরিক বিমান পরিবহণ ক্ষেত্রে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ বাজার হতে চলেছে। এজন্য আগামী ১৫ বছরে দু হাজারেরও বেশি বিমান লাগবে। এই বাড়তি চাহিদা পূরণে সহায়ক হবে এই চুক্তি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সন্ত্রাসবাদী হামলায় শহিদ জওয়ানদের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেন মোদি

    PM Modi: কাশ্মীরের পুলওয়ামায় সন্ত্রাসবাদী হামলায় শহিদ জওয়ানদের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি। চার বছর আগে ঠিক এই দিনে কাশ্মীরের (Kashmir) পুলওয়ামায় সন্ত্রাসবাদী হামলায় শহিদ হয়েছিলেন ৪০জন সিআরপিএফ (CRPF) জওয়ান। মঙ্গলবার সেই শহিদদেরই শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এনিয়ে একটু ট্যুইটও করেন তিনি। তাতে লেখেন, আজকের দিনে পুলওয়ামায় যে বীরদের হারিয়েছি, তাঁদের স্মরণ করছি। তাঁদের এই আত্মত্যাগ আমরা কোনওদিন ভুলব না। তাঁদের সাহস আমাদের শক্তিশালী দেশ গড়ে তুলতে উদ্বুদ্ধ করে।

    সিআরপিএফ…

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলওয়ামায় সিআরপিএফ জওয়ানদের একটি কনভয়ে হামলা চালায় জঙ্গিরা। বিস্ফোরক ঠাসা একটি গাড়ি নিরাপত্তা বাহিনীর ওই কনভয়ে হামলা চালায়। শহিদ হন সিআরপিএফের ৪০ জন জওয়ান। জখমও হন বেশ কয়েকজন জওয়ান। হামলার দায় স্বীকার করে মাসুদ আজাহারের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তানি সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী জইশ-ই-মহম্মদ।

    প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি পুলওয়ামার শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে ট্যুইট করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ট্যুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, আমি সেই সাহসী জওয়ানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই, যাঁরা ২০১৯ সালে ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলায় তাঁদের জীবন দিয়েছেন। জাতি তাঁদের আত্মত্যাগকে ভুলতে পারবে না। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তাঁদের বীরত্ব ও অদম্য সাহস সব সময় অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপির কিছু লুকোনোর নেই, ভয় পাওয়ারও নেই’, আদানিকাণ্ডে বললেন শাহ

    ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালবাসার দিন। এদিন এই নারকীয় ঘটনায় শোকস্তব্ধ হয়ে পড়েছিল ভারতবাসী। বিশ্বজুড়ে উঠেছিল নিন্দার ঝড়। ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেয় ভারত সরকার। তদন্তে উঠে আসে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠন জয়েশ-ই-মহম্মদের নাম। পাল্টা আঘাত করে ভারত। ২০১৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি এয়ারস্ট্রাইক করে ভারত। ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় পাকিস্তানের বেশ কিছু জঙ্গি ঘাঁটি। ১৪ ফেব্রুয়ারির ওই ঘটনার পর ফি বছর পুলওয়ামার শহিদদের শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    উনিশের ১৪ ফেব্রুয়ারির ওই ঘটনার পর বাইশ সালের অক্টোবর মাসেও ফের রক্তাক্ত হয় উপত্যকা। পুলওয়ামা জেলায় জঙ্গি হামলায় শহিদ হন এক পুলিশ কর্মী। জখম হন সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের এক কর্মী। কাশ্মীর জোন পুলিশের তরফে জানানো হয়, পুলওয়ামার পিঙ্গলানায় সিআরপিএফ ও পুলিশ যৌথভাবে নাকা চেকিং চালানোর সময় গুলি ছোড়ে জঙ্গিরা। শহিদ হন এক পুলিশ কর্মী। জখম হন সিআরপিএফের এক জওয়ান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Amit Shah: ‘ট্রিপল ট্রাবল থেকে উদ্ধার পেতে চাইলে বিজেপিকে ভোট দিন’, ত্রিপুরায় জানালেন শাহ

    Amit Shah: ‘ট্রিপল ট্রাবল থেকে উদ্ধার পেতে চাইলে বিজেপিকে ভোট দিন’, ত্রিপুরায় জানালেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার ত্রিপুরায় (Tripura) দুটি জনসভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত ওই জনসভায় তিনি ডবল ইঞ্জিন সরকারের উপকারিতা সম্পর্কে বলেন। তার ঠিক ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ত্রিপুরেশ্বরীর রাজ্যে এলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। ত্রিপুরার চাঁদিপুর থেকে বিজয় সংকল্প যাত্রা থেকে বক্তব্য রাখেন শাহ।

    শাহি বচন…

    তিনি বলেন, ত্রিপুরার জন্য কমিউনিস্ট, কংগ্রেস ভাল কোনও কিছুই করতে পারে না। তিপ্রা মোথার তো কোনও প্রশ্নই ওঠে না। শাহ বলেন, উন্নয়ন করতে পারে কেবল ভারতীয় জনতা পার্টিই। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ২৭ বছর ধরে ত্রিপুরায় মানিক সরকার কী কী করেছেন, রিপোর্ট কার্ড নিয়ে আসুন। আপনি যদি কিছু করেও থাকেন, আপনার দলের লোকেরা এক আদিবাসী নেতাকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী ঘোষণা করে দিল। আপনার নাম তোলেননি। আর আপনিও ত্রিপুরার জন্য কিছু করেননি। তিনি বলেন, আমরা দুটি বিমানবন্দর বানানোর কাজ করেছি।

    আরও পড়ুুন: ভারত দেনেওয়ালা হয়ে গিয়েছে, লেনেওয়ালা নেই, এটাই বিকাশ, জানালেন নাড্ডা

    বাঁশ এক্সপোর মাধ্যমে বাঁশ চাষ আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে বলেও জানান শাহ। তিনি বলেন, মৎস্য সহায়তা যোজনার মাধ্যমে সব মৎস্যজীবীদের ছ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে প্রতি বছর। আগামী পাঁচ বছরে চা বাগানের শ্রমিকদের ১৬০০ বর্গকিমি জমি দেওয়া হবে বিনামূল্যে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, পিএম কিষান সম্মাননিধি যোজনায় কেন্দ্রীয় সরকার এখন দেশের কৃষকদের বছরে ছ হাজার টাকা করে দিয়ে থাকে। আগামী বছর বিজেপি সরকার গঠন করলে এই টাকা বাড়িয়ে ৮ হাজার টাকা করা হবে।

    শাহ বলেন, ত্রিপুরা ট্রিপল ট্রাবলের মুখোমুখি হয়েছে। এই তিন ট্রাবল হল কংগ্রেস, সিপিএম এবং তিপ্রা মোথা। তিনি বলেন, আপনারা যদি ট্রিপল ট্রাবল থেকে উদ্ধার পেতে চান, তাহলে ডবল ইঞ্জিন বিজেপি সরকারে ভোট দিন। শাহ বলেন, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে যখন এসেছিলাম তখন এখনকার সবাই কমিউনিস্টদের নিয়ে ভয়ে ভয়ে থাকত। পানীয় জলের সংযোগ নিতে হলে ওদের ক্যাডারদের কাছে যেতে হত, রেশন কার্ড, চাকরি পাওয়ার জন্যও ক্যাডারদের কাছে যেতে হত। ২৭ বছর পর ক্যাডারদের থেকে মুক্তি মিলেছে। তিনি (Amit Shah) বলেন, এইবার আর ক্যাডারদের ঢুকতে দেবেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: “দয়ানন্দ জয়ন্তী অমৃত কালের একটি অনুপ্রেরণা”, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    Narendra Modi: “দয়ানন্দ জয়ন্তী অমৃত কালের একটি অনুপ্রেরণা”, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতীর ২০০ তম জন্মবার্ষিকী। এই নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে। সেখানেই দয়ানন্দ সরস্বতীর জন্মতিথির সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি সকাল ১১ টায় এই অনুষ্ঠানের সূচনা করেন। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী পূজা ও যজ্ঞও করেন। এর পাশাপাশি তিনি সেখানে জাতির উদ্দেশে বক্তৃতাও দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দয়ানন্দ জয়ন্তী অমৃত কালের একটি অনুপ্রেরণা।”

    প্রধানমন্ত্রী মোদির বক্তব্য

    তিনি এদিন বলেন, “মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী বিশ্বাস করতেন যে আমাদেরই বিশ্বকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাওয়া উচিত। মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতীর দেখানো পথ কোটি কোটি মানুষের মনে আশা জাগিয়েছে।” মহর্ষি দয়ানন্দ নারীশিক্ষার জন্য প্রচার করেছেন, এই কথা উল্লেখ করে মোদি বলেন, “মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী ভারতের নারীর ক্ষমতায়নের জন্য একটি কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠেন এবং সামাজিক বৈষম্য, অস্পৃশ্যতা এবং এই জাতীয় অনেক অনাচারের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী অভিযান শুরু করেছিলেন।”

    তিনি জানিয়েছেন, যে দেশে দয়ানন্দ জন্মগ্রহণ করেছেন, সেই দেশেই তাঁর জন্ম হয়েছে বলে তিনি সৌভাগ্যবান। তিনি জানিয়েছেন, বাল গঙ্গাধর তিলক, নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু এবং রাম প্রসাদ বিসমিলের মত অনেক স্বাধীনতা সংগ্রামীরাও স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর দ্বারা অত্যন্ত অনুপ্রাণিত ছিলেন। এছাড়াও মোদি এদিন তাঁর ‘সবকা সাথ, সবকা বিশ্বাস, সবকা প্রার্থনা’ মন্ত্রেরও আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, তাঁদের নীতি, প্রচেষ্টায় কোনও ভেদাভেদ বা বৈষম্য নেই। সমাজের দরিদ্র, পিছিয়ে পড়া, বঞ্চিতদেরও সমস্ত অধিকার দেওয়া হয় ও তাঁদের প্রাধান্য দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ দেশ গর্বের সঙ্গে ‘আমাদের ঐতিহ্যের উপর গর্ব’ করার আহ্বান জানাচ্ছে। আজ দেশ পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলছে যে আমরা দেশে আধুনিকতা আনার পাশাপাশি আমাদের ঐতিহ্যকেও সমৃদ্ধ করব।”  

  • Delhi Mumbai Expressway: দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে সময় লাগবে মাত্র ১২ ঘণ্টা! রবিবারে মোদির হাতে উদ্বোধন দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ের

    Delhi Mumbai Expressway: দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে সময় লাগবে মাত্র ১২ ঘণ্টা! রবিবারে মোদির হাতে উদ্বোধন দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি থেকে মুম্বই যাওয়ার জন্য এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি করছে কেন্দ্রীয় সরকার৷ সেই এক্সপ্রেসওয়ের কিছুটা অংশের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে৷ রবিবার ওই অংশের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামীকাল এই এক্সপ্রেসওয়ের সোহনা-দাউনা অংশ উদ্বোধন করবেন মোদি। দিল্লি থেকে দৌসা হয়ে লালসট পর্যন্ত ২৪৬ কিলোমিটার রাস্তা আগামিকাল থেকে সাধারণ যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হয়ে যাবে৷ নতুন এই রাস্তা দিয়ে দিল্লি থেকে জয়পুরে যেতে এখন থেকে সময় লাগবে মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টা। আগে লাগত ৫ ঘণ্টা। নতুন রাস্তার ফলে যাতায়াতের সময় এক ধাক্কায় দেড় ঘণ্টা কমবে বলে জানা গিয়েছে।

    সেজে উঠেছে দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের একটা অংশ

    দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়ের মোট ১৩৮৬ কিলোমিটার পথ তৈরির কেন্দ্রীয় প্রকল্পটির জন্য ১২ হাজার ১৫০ কোটি টাকারও বেশি বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র। তবে এই এক্সপ্রেসওয়ের সব থেকে বড় বিষয় হল, রাস্তাটি সম্পূর্ণ হলে দিল্লি থেকে মুম্বই যাওয়ার জন্য এখন যেই সময় লাগে তার চেয়ে অন্ততপক্ষে ৫০ শতাংশ কম সময় লাগবে। আগে সড়ক পথে দিল্লি থেকে মুম্বই যেতে সময় লাগত প্রায় ১ দিনের মত, ২৪ ঘণ্টা। নতুন রাস্তাটি খুলে গেলে সেটা নেমে আসবে ১২ ঘণ্টায়! তার মানে, এই পথে ১০-১২ ঘণ্টা সময় কম লাগবে।

    এই এক্সপ্রেসওয়ের ফলে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে?

    দিল্লি-মুম্বই এক্সপ্রেসওয়েটি মোট ছটি রাজ্যের মধ্যে দিয়ে যাবে। সেই রাজ্যগুলি হল দিল্লি, হরিয়ানা, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট ও মহারাষ্ট্র। আবার এটি কিছু গুরুত্বপূর্ণ শহরকেও নতুন করে যুক্ত করবে। যেমন–কোটা, ইন্দোর, জয়পুর, ভোপাল, ভদোদরা, সুরাট। এছাড়াও এই এক্সপ্রেসওয়ের ফলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ এয়ারপোর্টে পৌঁছনো হয়ে যাবে আগের থেকে সহজ। যুক্ত করবে ১৩টি বন্দরকে। আসন্ন গ্রিন ফিল্ড এয়ারপোর্ট, যেমন জেওয়ার এয়ারপোর্ট বা নাভি মুম্বই এয়ারপোর্টে পৌঁছনোটাও এর ফলে সহজ হয়ে উঠবে।

    কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি এই এক্সপ্রেস কিছু ছবি ও ভিডিও ট্যুইটারে শেয়ার করেছেন৷ মুহূর্তের মধ্যে তা ভাইরাল হয়েছে৷ অনেকেই গড়কড়ির সেই ট্যুইট রিট্যুইট করেছেন৷ সেই তালিকায় রয়েছেন আনন্দ মাহিন্দ্রাও৷

  • PM Modi: ত্রিপুরার জনসভায় বাম-কংগ্রেসকে একযোগে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর, কী বললেন জানেন?

    PM Modi: ত্রিপুরার জনসভায় বাম-কংগ্রেসকে একযোগে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরায় (Tripura) বিজেপি (BJP) সরকারের ভূয়সী প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) মুখে। শনিবার নির্বাচনী প্রচারে দুটি জনসভা করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম সভাটি করেন আমবাসায়। সেই সভায় তৃণমূলের নামোচ্চারণই করলেন না প্রধানমন্ত্রী। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ত্রিপুরায় তৃণমূলকে ধর্তব্যের মধ্যেই আনছেন না প্রধানমন্ত্রী। তবে ওই সভায় তাঁর নিশানায় ছিল বাম এবং কংগ্রেস। তিনি বলেন, কংগ্রেস ও বাম উন্নয়নের দিক থেকে ত্রিপুরাকে পিছিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু আমাদের সরকার মাত্র পাঁচ বছরে ত্রিপুরাকে দ্রুত উন্নয়নের পথে নিয়ে এসেছে। গত পাঁচ বছরে ত্রিপুরায় ডবল ইঞ্জিন সরকার মানুষের উন্নয়নে কাজ করেছে বলেও দাবি করেন তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    প্রধানমন্ত্রী দ্বিতীয় সভাটি করেন রাধাকিশোরপুরে। দুটি জনসভা থেকেই গত পাঁচ বছরে ত্রিপুরা কীভাবে বদলে গিয়েছে, তার খতিয়ান তুলে ধরেন মোদি। এটা করতে গিয়ে হীরা শব্দটি ব্যবহার করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, এইচ ফর হাইওয়ে, আই ফর ইন্টারনেট, আর ফর রোডওয়েজ, এ ফর এয়ারওয়েজ। এই চারটি জিনিসে ভর করেই বদলে গিয়েছে ত্রিপুরা। ত্রিপুরার উন্নতির জন্য ত্রিশক্তির ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর মতে, এই ত্রিশক্তি হল আবাস, আরোগ্য এবং আয়।

    প্রধানমন্ত্রীর দাবি, বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর রাজ্যে ৩ লক্ষ মানুষ পাকা বাড়ি পেয়েছেন। সরকারি হাসপাতালের পরিকাঠামো বৃদ্ধি এবং আয়ুষ্মান ভারতের সাফল্যের কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপির জমানায় রাজ্যের মানুষের আয় বেড়েছে বলেও দাবি প্রধানমন্ত্রীর। তিনি বলেন, আমাদের দল ত্রিপুরার সরকারে আসার পর সপ্তম বেতন কমিশনের মাধ্যমে বর্ধিত হারে বেতন পাচ্ছেন সরকারি কর্মীরা।

    আরও পড়ুুন: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মোদির ওপরই ভরসা হোয়াইট হাউসের

    ত্রিপুরায় ২৫ বছর ক্ষমতায় ছিল বামেরা। বামেদের সেই আমলকে চাঁদার জমানা বলে কটাক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বাম কংগ্রেসকে একযোগে নিশানা করে তিনি বলেন, জনগণের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত দুই দল আবার হাত মিলিয়েছে। মাথায় রাখবেন, ওদের একটা ভোট দেওয়া মানে ত্রিপুরাকে আবার পিছিয়ে দেওয়া। তিনি বলেন, কেরলে দুই দল কুস্তি করলেও, ত্রিপুরায় দোস্তি করছে।

    কংগ্রেস জমানার তুলনায় তাঁর সরকারের আমলে আদিবাসী ও দলিতদের জন্য কত বেশি অর্থ ব্যয় করা হচ্ছে, তার খতিয়ানও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, সমাজকর্মী বিক্রম বাহাদুর জামাতিয়াকে সম্মানিত করতে পেরে আমার সরকার গর্বিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Russia Ukraine: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মোদির ওপরই ভরসা হোয়াইট হাউসের

    Russia Ukraine: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মোদির ওপরই ভরসা হোয়াইট হাউসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এটা যুদ্ধের সময় নয়। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে এ কথা বলেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মোদির সেই ‘বাণী’ হৃদয় ছুঁয়ে গিয়েছিল বিশ্বের ছোট বড় দেশগুলির রাষ্ট্র প্রধানদের। তবে মোদির সে কথায় কান দেননি পুতিন (Putin)। সেই কারণে গত বছর ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের সঙ্গে শুরু হওয়া এখনও চলছে। তবে রাশিয়া-ইউক্রেন (Russia Ukraine) যুদ্ধে যে দাঁড়ি টানতে পারেন একমাত্র মোদিই, এবার তা বিশ্বাস করতে শুরু করেছে আমেরিকা। হোয়াইট হাউস ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের মুখপাত্র জন কিরবি এক বিবৃতিতে বলেন, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করতে আমেরিকা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেওয়া পদক্ষেপকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।

    রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ…

    রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে গোটা বিশ্ব ভাগ হয়ে গিয়েছে আড়াআড়িভাবে। রাশিয়ার পাশাপাশি ইউক্রেনের পাশেও দাঁড়িয়েছে বিশ্বের বহু দেশ। আমেরিকা সহ পশ্চিমের বিভিন্ন দেশের কাছ থেকে সামরিক সহায়তা পাচ্ছে ইউক্রেন। সেই কারণেই যুদ্ধ এখনও থামেনি। এমতাবস্থায় এল হোয়াইট হাউসের বিবৃতি। শুক্রবার হোয়াইট হাউসের তরফে জানানো হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া ইউক্রেনের মধ্যে চলমান সংঘাত শেষ করার যে কোনও প্রকার পদক্ষেপকে স্বাগত জানাবে।

    হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের মুখপাত্র জন কিরবি বলেন, আমি মনে করি যুদ্ধ বন্ধ করতে পুতিনের হাতে এখনও সময় আছে। এর পরেই তিনি বলেন, আমরা ইউক্রেন-রাশিয়া (Russia Ukraine) সংঘাত শেষ করার লক্ষ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির নেওয়া পদক্ষেপকে স্বাগত জানাব।

    আরও পড়ুুন: বেলআউট প্যাকেজ পেতে ‘কঠোর’ পদক্ষেপ করতে চলেছে পাকিস্তান!

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য পুতিনকেই দায়ি করেছেন কিরবি। হোয়াইট হাউসের তরফে বলা হয়েছে, ভ্লাদিমির পুতিনই একমাত্র ব্যক্তি যিনি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সরাসরি দায়ি। যুদ্ধ বন্ধে এদিন মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রচেষ্টার কথাও উল্লেখ করেন মোদি। তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট বাইডেন যুদ্ধ শেষ করার জন্য একাধিকবার পুতিনকে আবেদন করেছেন, কিন্তু পুতিন তাতে সাড়া দেননি।

    গত বছর উজবেকিস্তানের সমরখন্দে পুতিনকে মোদি বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের (Russia Ukraine) সময় নয়। সে প্রসঙ্গ টেনে এদিন কিরবি বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদির বিশ্বাস সঠিক এবং আমেরিকা সব সময় মোদির এই ধরনের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share