Tag: PM Modi

PM Modi

  • Pm Modi: বিদ্যুৎ বাবদ রাজ্যগুলির কাছে পাওনা কোটি কোটি টাকা, দ্রুত শোধের আর্জি মোদির  

    Pm Modi: বিদ্যুৎ বাবদ রাজ্যগুলির কাছে পাওনা কোটি কোটি টাকা, দ্রুত শোধের আর্জি মোদির  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদ্যুৎ বণ্টন ক্ষেত্রে ভারতের (India) ক্ষতির পরিমাণ দুই অঙ্কের। অথচ উন্নত দেশগুলিতে (Developed Countries) এর পরিমাণ এক অঙ্কের। শনিবার উজ্জ্বল ভারত, উজ্জ্বল ভবিষ্য পাওয়ার @ ২০৪৭ (Ujjwal Bharat Ujjwal Bhavishya-Power@2047) শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ বণ্টন করতে গিয়ে আমাদের প্রচুর পরিমাণ শক্তি নষ্ট হয়। সেই কারণে দেশবাসীর চাহিদা পূরণ করতে যে পরিমাণ বিদ্যুতের প্রয়োজন, উৎপাদন করতে হচ্ছে তার চেয়েও ঢের বেশি।

    বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি রাজ্যের কাছে যে কেন্দ্রের মোটা টাকা পাওনা রয়েছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন মোদি। বলেন, দেশের বিভিন্ন পাওয়ার সেক্টর ফার্মের কাছে অনেক রাজ্যের দেনা রয়েছে এক লক্ষ কোটি টাকারও বেশি। দেশবাসী এটা জেনে বিস্মিত হবেন যে বিভিন্ন রাজ্যের বকেয়া রয়েছে এক লক্ষ কোটি টাকারও বেশি। এই টাকা তাদের শোধ করতে হবে বিভিন্ন শক্তি উৎপাদক কোম্পানিগুলোকে। বিদ্যুৎ বণ্টন করে যেসব কোম্পানি, বিভিন্ন সরকারি এবং আঞ্চলিক দফতরের কাছে তাদের পাওনার পরিমাণ ৬০ হাজার কোটি টাকারও বেশি। আটকে রয়েছে এরিয়ার বাবদ ৭৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন রাজ্যের কাছে বকেয়ার পরিমাণ দিন দিন বেড়ে যাওয়ার কারণে  পাওয়ার ফার্মগুলো ভর্তুকি বাবদ যে টাকা পায়, সেটাও যথা সময়ে পাচ্ছে না।

    আরও পড়ুন : বিশ্বের বড় বড় অর্থনীতির সঙ্গে পাল্লা দেবে ভারত, বললেন মোদি

    বিদ্যুৎ বাবদ রাজ্যগুলির যে বকেয়া রয়েছে, সেগুলি দ্রুত মিটিয়ে দেওয়ার অনুরোধও করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি রাজ্যগুলিকে অনুরোধ করছি, যাদের টাকা বকেয়া রয়েছে, তাঁরা তা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পরিশোধ করে দিন। প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্ন, উপভোক্তারা যদি যথা সময়ে সততার সঙ্গে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে দেন, তাহলে রাজ্যগুলি কেন বারবার টাকা বকেয়া রাখছে। এদিন ডিস্ট্রিবিউশন সেক্টর স্কিমের সূচনাও করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন : ইতিহাস রচনা করল ভারত! দ্রৌপদী হবেন ‘মহান রাষ্ট্রপতি’, শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

     

  • Maharasthra Crisis: বিজেপির সঙ্গে জোট গড়তে মোদির সঙ্গে কথা বলেছিলেন উদ্ধব ঠাকরে নিজে!  

    Maharasthra Crisis: বিজেপির সঙ্গে জোট গড়তে মোদির সঙ্গে কথা বলেছিলেন উদ্ধব ঠাকরে নিজে!  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাবিকাশ আঘাড়ি (MVA) জোট সরকার তৈরি হওয়ার পর খোদ শিবসেনা (Shiv Sena) প্রধান উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thackeray) কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে। একথা জানালেন শিবসেনা সাংসদ রাহুল শেওয়ালে (Rahul Shewale)। তাঁর দাবি, এমভিএ জোট থেকে বেরিয়ে বিজেপির সঙ্গেই জোট করার পক্ষপাতী ছিলেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।

    শিবসেনা, কংগ্রেস, এনসিপিকে নিয়ে গড়া মহাবিকাশ আঘাড়ির জোট ছেড়ে বিজেপির সঙ্গে জোট গড়তে চেয়েছিলেন শিবসেনার বিদ্রোহী নেতা একনাথ শিন্ডে। তা নিয়ে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধ বাঁধে তাঁর। পরে অনুগত বিধায়কদের নিয়ে শিন্ডে উড়ে যান গুজরাটের সুরাট এবং পরে সেখান থেকে চলে যান বিজেপি শাসিত অসমে। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন শিন্ডে। পতন হয় উদ্ধব ঠাকরের সরকারের।

    রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীকে সমর্থন করে বিজেপিকে বার্তা উদ্ধব ঠাকরের?

    রাহুল শেওয়ালেও বর্তমানে শিন্ডে শিবিরের সৈনিক। এদিনই লোকসভায় রাহুলকে দলনেতা হিসেবে ঘোষণা করেন স্পিকার ওম বিড়লা। তার পরেই সাংবাদিক বৈঠকে বোমা ফাটান রাহুল। শিবসেনার এই বিদ্রোহী শিবিরের নেতার দাবি, আগেই বিজেপির সঙ্গে জোট হয়নি কারণ শিবসেনার বেশ কিছু সদস্য এর বিরোধিতা করেছিলেন। তাই ঠাকরেও আর সাহসী হয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি।

    তবে শিবসেনার সাংসদদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি বিজেপির সঙ্গে জোট গড়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন বলেও দাবি রাহুলের। তাঁর দাবি, ২০২১ সালে এবিষয়ে ঠাকরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলোচনাও করেছিলেন। রাহুলের দাবি, শিবসেনা সাংসদদের নিয়ে একটি বৈঠকে ঠাকরে স্বয়ং জানিয়েছিলেন, গত জুন মাসে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দীর্ঘ এক ঘণ্টা ধরে বৈঠক করেছিলেন তিনি।

    রাহুল জানান, করোনা পরিস্থিতির মধ্যেই বিজেপির সঙ্গেই জোট গড়ার ব্যাপারে আলোচনা করতে গিয়েছিলেন ঠাকরে। তাঁর দাবি, এর পরেই ১২ জন বিজেপি বিধায়ককে সাসপেন্ড করে দেওয়া হয়। ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিজেপি নেতৃত্ব। তাঁদের মনে হয়েছিল, ঠাকরে একদিকে তাঁদের সঙ্গে জোট চাইছেন, আবার অন্যদিকে বিজেপি বিধায়কদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন। এর পর আর সেনার তরফে ইতিবাচক কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তাই বিষয়টি নিয়ে বিজেপিও মুখ ফিরিয়ে নেয় বলে অভিযোগ রাহুলের।

    আরও পড়ুন : শিবসেনায় ভাঙন ঠেকাতেই দ্রৌপদীকে রাষ্ট্রপতি পদে সমর্থন উদ্ধব ঠাকরের, বলছে সমীক্ষা

     

  • Modi Yoga Day: আসন্ন বিশ্ব যোগ দিবসে এখানে যোগাসন করবেন মোদি!

    Modi Yoga Day: আসন্ন বিশ্ব যোগ দিবসে এখানে যোগাসন করবেন মোদি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২১ জুন আন্তর্জাতিক যোগ দিবস (International Yoga Day)। ওইদিন মাইসুরু প্রাসাদের (Mysuru palace) সামনে গণ যোগাসন কর্মসূচিতে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। সম্প্রতি একথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। তিনি জানান, অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি চলছে। মাইসুরু হচ্ছে দক্ষিণ ভারতের প্রথম শহর যারা যোগ কর্মসূচির জন্য প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

    যোগাসন ভারতের প্রাচীন ঐতিহ্য। সুপ্রাচীন কাল থেকে ভারতের বুকে চলছে যোগ চর্চা। বেদেও যোগের উল্লেখ রয়েছে বলেও শোনা যায়। সেই ঐতিহ্যের কথা বিবেচনা করেই ভারতের যোগাসনকে আন্তর্জাতিক স্তরে সম্প্রসারিত করতেই যোগ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার। ২০১৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর সংযুক্ত রাষ্ট্রপুঞ্জে ২১ জুন দিনটিকে যোগ দিবস হিসেবে পালনের প্রস্তাব দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ঠিক তার পরের বছর থেকেই বিশ্বজুড়ে শুরু হয় যোগ দিবস পালন।

    আরও পড়ুন : “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    যোগব্যয়ামের প্রসারে মোদি সরকার বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এগুলি হল, ২০১৪ সালে নয়া সরকার ক্ষমতায় আসার পর জনস্বাস্থ্যে যোগের ভূমিকা ও প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের চেষ্টা শুরু করে। ওই বছরই গঠিত হয় আয়ুষ মন্ত্রক। এই মন্ত্রকের অধীনেই যোগ সম্পর্কিত নানা সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ক্ষমতায় আসার পরেই ৯ নভেম্বর সংযুক্ত রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ অধিবেশনে ১৯৩টি দেশের মধ্যে ১৭৩টি দেশ যোগ দিবস পালনের প্রস্তাব অনুমোদন করে। এর পরের বছর ১৫ জুন থেকে বিশ্বব্যাপী যোগ দিবস পালিত হয়। সেই থেকে আন্তর্জাতিক যোগ দিবসে পালিত হয়ে আসছে নানা কর্মসূচি।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    যোগ সম্প্রসারণ ও সংস্কারেও সরকার বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এগুলি হল, আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালনের ক্ষেত্রে যোগা প্রোটোকল নির্ধারণ করে আয়ুষ মন্ত্রক। ‘ন্যাশনাল যোগা অ্যান্ড ন্যাচারোপ্যাথি প্রোমোশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বোর্ড’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। জাতীয় স্তরে যোগ সম্পর্কিত উপদেষ্টা প্রতিষ্ঠানের কাজ করে এই সংস্থা। ২০১৬ সালে আয়ুষ মন্ত্রকের অধীনে জাতীয় শোক এবং প্রাকৃতিক চিকিৎসার প্রচারে উন্নয়ন বোর্ড গঠন করা হয়েছে।

    যোগ ব্যায়াম প্রশিক্ষণে শংসাপত্র দিয়ে উৎসাহিত করার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। যোগব্যায়াম শিখতে যুব প্রজন্মকে উৎসাহিত করার পরিকল্পনাও করা হয়েছে। দেশের সব নাগরিকের জন্য প্রশিক্ষণের পরিকাঠামো গড়ে তোলার পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে। যোগ প্রশিক্ষণ সংস্থাগুলির ওপর আয়ুষ মন্ত্রকের নজর রাখার সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়েছে।

     

     

  • Hardik patel: “মোদির নেতৃত্বে একজন ছোট সৈনিক…”, বিজেপিতে হার্দিক প্যাটেল

    Hardik patel: “মোদির নেতৃত্বে একজন ছোট সৈনিক…”, বিজেপিতে হার্দিক প্যাটেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্বঘোষণা মতো পদ্ম শিবিরে নাম লেখালেন গুজরাতের (Gujarat) পতিদার আন্দোলনের অন্যতম মুখ হার্দিক প্যাটেল (Hardik Patel)। বৃহস্পতিবার সকালেই একটি ট্যুইট করেন তিনি। লেখেন, জীবনের নয়া অধ্যায় শুরু হচ্ছে আজ থেকে। নরেন্দ্র মোদির (Modi) নেতৃত্বে কাজ করব। এরপর গান্ধীনগরে হার্দিক আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দেন বিজেপিতে (BJP)।

    এক সময় গুজরাত প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন হার্দিক। দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে মতান্তরের জেরে দিন কয়েক আগে কংগ্রেস ছাড়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন তিনি। এদিন যোগ দেন বিজেপিতে। রাজস্থানের উদয়পুরে কংগ্রেসের চিন্তন শিবির (Chintan Shivir) হয় দিন কয়েক আগে। সেই শিবিরে যোগ দেননি গুজরাতের পতিদার নেতা। ১৮ মে ছাড়েন কংগ্রেস (Congress)। তার ঢের আগে থেকেই হার্দিকের মুখে শোনা যাচ্ছিল বিজেপি-প্রশস্তি। বিভিন্ন সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসাও শোনা যায় হার্দিকের গলায়।

    আরও পড়ুন : কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন হার্দিক প্যাটেল!

    কংগ্রেস ছাড়ার পর হার্দিক বিজেপি নাকি অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) আম আদমি পার্টিতে (Aam Aadmi Party) যোগ দেবেন, তা নিয়ে ছড়িয়েছিল নানা জল্পনা। তিনি নিজেও প্রথমে জানিয়েছিলেন, এখনও এব্যাপারে তিনি কোনও সিদ্ধান্ত নেননি। তবে যা করবেন, তা ভেবেচিন্তে জনগণের স্বার্থেই করবেন বলেও জানিয়েছিলেন। দিনদুয়েক আগে হার্দিক জানিয়ে দেন, গেরুয়া শিবিরেই নাম লেখাচ্ছেন তিনি। সেই মতো এদিন যোগ দেন মোদি ব্রিগেডে। এদিন সকালে এক ট্যুইট বার্তায় হার্দিক লেখেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে একজন ছোট সৈনিক হিসেবে সমাজের স্বার্থে কাজ করতে চলেছেন।

    আরও পড়ুন : বৃহস্পতিবারই বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন হার্দিক প্যাটেল? জোর জল্পনা

    চলতি বছরের শেষের দিকেই গুজরাত বিধানসভা নির্বাচন (2022 Gujarat Assembly polls)। তার আগে হার্দিক গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়ায় আদতে বিজেপিই লাভবান হল বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। কেননা, গত বিধানসভা নির্বাচনে হার্দিকের প্রচার সভার পতিদার (Patidar) সম্প্রদায়ের লোকজনের ব্যাপক ভিড় হয়েছিল। হার্দিক গেরুয়া শিবিরে ভিড়ে যাওয়ায় তাঁর পতিদার ভোটের একটা বিরাট অংশ পদ্ম-ঝুলিতে পড়বে বলেই ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। গুজরাতের ১২.৩ শতাংশ ভোট পতিদার সম্প্রদায়ের। এর একটা বড় অংশ গেরুয়া ঝুলিতে গেলেই কেল্লাফতে। ২০১৯ সালে কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন হার্দিক। তার সুফল ঘরে তুলেছিল সোনিয়া গান্ধীর দল। এবার হার্দিক পদ্ম শিবিরে। তাই পাকা ফসল ঘরে তোলার অপেক্ষায় গুজরাত বিজেপি (Gujarat BJP)।

     

  • Modi Europe Visit: এক বোতামেই তিন দশকের রাজনৈতিক অস্থিরতা শেষ করেছে ভারত, বার্লিনে মোদি

    Modi Europe Visit: এক বোতামেই তিন দশকের রাজনৈতিক অস্থিরতা শেষ করেছে ভারত, বার্লিনে মোদি

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: এক বোতামেই ৩০ বছরের রাজনৈতিক অস্থিরতা (Political disturbance) শেষ করেছে ভারত (India)। সোমবার বার্লিনে (Berlin) প্রবাসী ভারতীয়দের সভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তিনি বলেন, তিন দশক পর নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতার সরকার পেয়েছে দেশ। 

    জার্মানির পটসডামের প্লেতজে প্রবাসী ভারতীয়দের (Indian diaspora) সঙ্গে এক ইন্টারেক্টিভ সেশনে মোদি (Modi in Germany) বলেন, তিনি এখানে যেমন নিজের কথা বলতে আসেননি, তেমনই বলতে আসেননি মোদি সরকারের কথা।  বরং কয়েক কোটি দেশবাসীর গুণগান করতেই এসেছেন তিনি যাঁরা এই ইতিবাচক বদলটা এনেছেন। আর এই দেশবাসীর তালিকায় প্রবাসীদেরও বড় ভূমিকা আছে।

    বার্লিনে প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে প্রশ্নোত্তর পর্বে কথা বলছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আগে একটা দেশ ছিল কিন্তু সংবিধান ছিল দুটো, সাত দশক সময় লেগেছে, এক দেশ, এক সংবিধান তৈরি করতে।” মোদি বলেন, ইতিবাচক পরিবর্তন এবং দ্রুত উন্নয়নের চাহিদায় দেশের মানুষ নিরঙ্কুশ শক্তিশালী সরকার চেয়েছেন কেন্দ্রে। ২০১৪ এবং ২০১৯ সালে আরও বেশি জনসমর্থন সরকারের ভিত শক্ত করেছে। 

    পুর্ববর্তী কংগ্রেস সরকারের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৪ সালের আগে সব কাজেই “হচ্ছে-হবে”র ঢিলেমি ছিল। বর্তমান সরকারের আমলে ‘পিএম গতিশক্তি’ (PM Gati Shakti) মাস্টার প্ল্যানের মাধ্যমে দ্রুত প্রকল্প শেষ করতে সবপক্ষকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসা হয়েছে। 

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের সরকার বিনিয়োগকারী বা উদ্যোগপতিদের বেঁধে রাখতে চায় না, বরং সাহসের সঙ্গে এগিয়ে যাওয়ার জন্য সব সময় সাহায্য করতে উন্মুখ। নতুন ধরণের সবরকম উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছে নয়া ভারত। উদাহরণ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৪ সালে নতুন স্টার্ট আপের (Start up) সংখ্যা যেখানে ৪০০ ছিল এখন তা বেড়ে ৬৮ হাজার। প্রবাসীদের দেশে নতুন নতুন প্রকল্পের সূচনা করার আহ্বান জানিয়ে নরেন্দ্র মোদি বলেন, বিশ্বে নতুন শক্তি হিসেবে উঠে আসছে ভারত। 

    প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে প্রবাসীদের সভা থেকে  স্লোগান ওঠে, ‘টুয়েন্টি টুয়েন্টি ফোর, মোদি ওয়ান্স মোর’।

     

     

  • Biden Modi: গণতন্ত্র রক্ষায় মোদির অবদান, প্রশংসায় পঞ্চমুখ বাইডেন

    Biden Modi: গণতন্ত্র রক্ষায় মোদির অবদান, প্রশংসায় পঞ্চমুখ বাইডেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির(pm Narendra modi) প্রশংসায় পঞ্চমুখ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন(Joe Biden)। মঙ্গলবার টোকিওতে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেন মোদি এবং বাইডেন। তার আগে এই দুই রাষ্ট্র প্রধানের দেখা হয়েছিল কোয়াড বৈঠকে। ওই বৈঠকেই মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেন বাইডেন। বলেন, গণতন্ত্র(democracy) নিশ্চিত করার জন্য আপনার ক্রমাগত প্রতিশ্রুতির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।  

    কোয়াড সম্মেলনে(Quad summit) যোগ দিতে দু দিনের জাপান সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৈঠক শেষে সেখানে আলাদাভাবে মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয় জাপান, অস্ট্রেলিয়া এবং মার্কিন প্রেসিডেন্টের। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন নিয়ে মতপার্থক্যকে এক পাশে সরিয়ে রেখে আলোচনা শুরু করেন মোদি-বাইডেন। ওই বৈঠকের শুরুতেই বাইডেন বলেন, আমাদের দেশগুলি এক সঙ্গে অনেক কিছু করতে পারে এবং করবেও। আমি পৃথিবীতে আমাদের সব চেয়ে কাছের মার্কিন-ভারত নিবিড় বন্ধুত্ব তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের আগে হয় কোয়াড বৈঠক। ওই বৈঠকে গণতন্ত্র বনাম স্বৈরচারের প্রেক্ষিতে মোদির নামোল্লেখ করেন বাইডেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি, আপনাকে আবার ব্যক্তিগতভাবে দেখতে পেয়ে খুব ভালো লাগছে। গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে আপনার ক্রমাগত প্রতিশ্রুতির জন্য আমি আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। কারণ এটিই হল গণতন্ত্র বনাম স্বৈরাচার। এবং আমাদের গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে হবে।

    আরও পড়ুন : ৪০ ঘণ্টার সফরে ২৩টি বৈঠক, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে জাপানে মোদি

    টোকিওতে শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে মোদি-বাইডেন দ্বিপাক্ষিক বৈঠক সম্পর্কে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার অযৌক্তিক যুদ্ধের নিন্দা করেছেন। নেতারা মানবিক সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এবং তাদের নিজ নিজ নাগরিক ও বিশ্বকে রক্ষা করার জন্য ইউক্রেনে যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বিঘ্ন, বিশেষ করে জ্বালানি ও খাদ্যের মূল্য বৃদ্ধির কারণে কীভাবে সহযোগিতা করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের জারি করা বিবৃতিতেও ইউক্রেনের পরিস্থিতির উল্লেখ করা হয়নি।

    আরও পড়ুন : বাঃ! কোথা থেকে শিখলে? জাপানি শিশুর হিন্দিতে মুগ্ধ মোদি

    বাইডেন মোদি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের শুরুতেই মোদি বলেছিলেন, আমাদের ভাগ করা মূল্যবোধ এবং নিরাপত্তা সহ অনেক ক্ষেত্রে আমাদের সাধারণ স্বার্থ, এই বিশ্বাসের বন্ধনকে শক্তিশালী করেছে। আমি নিশ্চিত যে ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বন্ধুত্ব অটুট থাকবে। বিশ্বশান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহের স্থায়িত্ব এবং সর্বোপরি, মানবজাতির মঙ্গলের জন্য এটা প্রয়োজন।

     

  • Modi on Draupadi Murmu: ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী দেশ! দ্রৌপদী মুর্মুর শপথগ্রহণ নিয়ে প্রতিক্রিয়া মোদির

    Modi on Draupadi Murmu: ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী দেশ! দ্রৌপদী মুর্মুর শপথগ্রহণ নিয়ে প্রতিক্রিয়া মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রপতি (President) পদে দ্রৌপদী মুর্মুর (Draupadi Murmu) শপথ গ্রহণকে ঐতিহাসিক বলে উল্লেখ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন দ্রৌপদীকে শপথবাক্য পাঠ করান সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মোদি। তিনি বলেন, এটি ভারতের কাছে একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। বিশেষ করে দরিদ্র, প্রান্তিক ও নিম্নমধ্যবিত্তদের কাছে এই ঘটনা অভূতপূর্ব। দেশের নয়া রাষ্ট্রপতিকে অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি তাঁকে ভবিষ্যতের শুভকামনাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    দ্রৌপদী হলেন ভারতের প্রথম জনজাতি সম্প্রদায়ের মহিলা যিনি রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হলেন। দেশের সর্ব কনিষ্ঠ রাষ্ট্রপতিও তিনি। শপথ গ্রহণের পরেই দেশের দরিদ্র ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উদ্দেশে বার্তা দেন দ্রৌপদী। বলেন, আমার এই সাফল্যই প্রমাণ করে যে ভারতের গরিবরা শুধু স্বপ্নই দেখে না, তা পূরণও করে।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছরে তেরঙ্গা শাড়ি পরে রাষ্ট্রপতি পদে শপথ দ্রৌপদী মুর্মুর

    এ প্রসঙ্গে মোদি বলেন, শপথ গ্রহণের পর রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুজি তাঁর ভাষণে আশা ও সহানুভূতির বার্তা দিয়েছেন। তিনি ভারতের কৃতিত্বের প্রশংসা করেছেন। ভারত যখন আজাদি কা অমৃত মহোৎসব পালন করতে চলেছে, তার ঠিক আগেই তিনি ভবিষ্যতে এগিয়ে চলার পথ নির্দেশ করেছেন। রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীর জয়কে মোদি সরকারের জনজাতির প্রতি দায়বদ্ধতা হিসেবেই দেখছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদী মুর্মুজির জয় প্রমাণ করে জনজাতির ক্ষমতায়ন, যার প্রতি দায়বদ্ধতা রয়েছে মোদি সরকারের। রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীর জয়কে ভারতীয় গণতন্ত্রে ঐতিহাসিক মুহূর্ত বলেও উল্লেখ করেন শাহ। দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ওড়িশার এক দরিদ্র জনজাতি সম্প্রদায়ের মহিলা দ্রৌপদীর যাত্রা চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে। তিনি পিছিয়ে পড়া সাঁওতাল সম্প্রদায়ের। তিনি আজ দেশের সাংবিধানিক প্রধান। তিনি দেশের প্রথম নাগরিক হিসেবে শপথ নেওয়ায় আনন্দিত তামাম ভারত, খুশি বিভিন্ন জনজাতি সম্প্রদায়ের মানুষও। শাহ বলেন, এই মুহূর্তটা ভারতীয় গণতন্ত্রের সাফল্যে নয়া পালক। দেশের স্বাধীনতা আন্দোলেন জনজাতির বলিদান অবিস্মরণীয় বলেও জানান শাহ।

    আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি পদে দ্রৌপদীর জয়ের আনন্দে মাতল বাংলাদেশও

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেন, ভারতীয় গণতন্ত্রের ইতিহাসে এটি একটি স্মরণীয় দিন। আমি নিশ্চিত তাঁর অভিজ্ঞতা দেশকে সমৃদ্ধ করবে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বলেন, ভারত তার মেয়েদের থেকেই শক্তি সঞ্চয় করছে। এবং আক্ষরিক অর্থেই ভারতের অমৃতকাল ফিরছে।  

     

  • Modi in Gujarat: “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    Modi in Gujarat: “গত ৮ বছরে এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়”, গুজরাতে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত আট বছরে মহাত্মা গান্ধী (Mahatma Gandhi), সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের (Sardar Ballavbhai Patel) স্বপ্ন পূরণে কাজ করেছে সরকার। গুজরাতে (Gujarat) একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তিনি বলেন, “বাপু চাইতেন গরিব, দলিত, মহিলা, আদিবাসীদের ক্ষমতায়ন। যেখানে পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্য পরিষেবা পাওয়া তাঁদের অধিকার। আমরা মহিলাদের জন্য বিনামূল্যে রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডারের ব্যবস্থা করেছি। সকলকে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দিয়েছি।” জনধন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং করোনা অতিমারীর সময় বিনামূল্যে রেশন দেওয়ার কথাও এদিন মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দেশের সেবা করার জন্য কোনও প্রচেষ্টাই আমি ছাড়িনি। এমন কিছুতে লিপ্ত হইনি যাতে লজ্জায় মাথা নোয়াতে হয়।”

    আরও পড়ুন : গণতন্ত্র রক্ষায় মোদির অবদান, প্রশংসায় পঞ্চমুখ বাইডেন

    ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আট বছর পূর্ণ করেছেন নরেন্দ্র মোদি। এদিন গুজরাতের রাজকোট জেলার আটকোট শহরে ২০০ শয্যার একটি মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতালের উদ্বোধনের পর এক সমাবেশে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। ওই সভায়ই তাঁর আট বছরের প্রধানমন্ত্রীত্বে কী কী কাজ করেছেন, তার ফিরিস্তি দেন। বলেন, “গত আট বছরে তিন কোটির বেশি পরিবারকে পাকা ঘর দেওয়া হয়েছে। ১০ কোটি পরিবারকে শৌচাগার দেওয়া হয়েছে। ৯ কোটি নারীকে এলপিজি সংযোগ দেওয়া হয়েছে। আড়াই কোটি পরিবারকে বিদ্যুৎ সংযোগ এবং ছয় কোটি পরিবারকে জলের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আয়ুষ্মান ভারত যোজনা বিমা প্রকল্পে নিখরচায় চিকিৎসা পরিষেবা পেয়েছেন ৫০ কোটিরও বেশি মানুষ।”

    মোদি বলেন, “এগুলো শুধু পরিসংখ্যান নয়, এটি দেশের দরিদ্রদের মর্যাদা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের অঙ্গীকারের প্রমাণ।” তাঁর দাবি, গত আট বছরে তাঁর সরকার দরিদ্রদের উন্নতির জন্য কাজ করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস অর সব কা প্রার্থনা’ মন্ত্র দিয়ে আমরা দেশের উন্নয়নে নতুন দিক নির্দেশনা করেছি।” প্রত্যেক ভারতীয়কে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও পূরণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    ডবল ইঞ্জিন সরকারের (Double engine government) স্বপক্ষেও এদিন ফের সাফাই গেয়েছন মোদি। বলেন, ডবল ইঞ্জিন সরকারের কারণে গুজরাত উন্নয়নের নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। ’১৪ সালের আগে পরিস্থিতি ভিন্ন ছিল। আমরা যদি কেন্দ্রে (ইউপিএ সরকারের কাছে) উন্নয়ন প্রকল্পের কোনও ফাইল পাঠাতাম, তাহলে তারা তা প্রত্যাখ্যান করত। এখন আর তা হয় না। আমাদের যে জীবনধারা বদলের প্রয়োজন রয়েছে, এদিন তা মনে করিয়ে দিয়েছেন মোদি। বলেন, কারও অসুস্থ হওয়া উচিত নয়। আমাদের এমন একটা জীবনধারা তৈরি করতে হবে, যাতে আমরা অসুস্থ না হয়ে পড়ি।

     

  • Modi in Germany: জি-৭ সম্মেলনে যোগ দিতে মিউনিখে মোদি

    Modi in Germany: জি-৭ সম্মেলনে যোগ দিতে মিউনিখে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি-৭ সম্মেলনে (G-7 Summit) যোগ দিতে দু দিনের সফরে জার্মানি (Germany) পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। রবিবার সকালে মিউনিখ বিমানবন্দরে নামেন তিনি। এই সফরে সমসাময়িক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে জি-৭ গোষ্ঠীর সদস্য দেশগুলির সঙ্গে আলোচনা করবেন তিনি। সম্মেলন শেষে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতেও যাওয়ার কথা তাঁর।
    জি-৭ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলি হল, জাপান, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, ব্রিটেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।  ভারতের পাশাপাশি এবারের জি-৭ সম্মেলনে আর্জন্টিনা, ইন্দোনেশিয়া, সেনেগাল এবং দক্ষিণ আফ্রিকাকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে অতিথি দেশ হিসেবে। এই সম্মেলনে শক্তি, খাদ্য সুরক্ষা, সন্ত্রাসবাদ দমন, পরিবেশ এবং গণতন্ত্র সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত করবেন প্রধানমন্ত্রী। 

    আরও পড়ুন : ‘শিবের মতো বিষপান করেছেন মোদি’, গুজরাট হিংসা প্রসঙ্গে অমিত শাহ
    এদিন জার্মানির মিউনিখ বিমানবন্দরে মোদিকে স্বাগত জানাতে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি এক ট্যুইটবার্তায় বলেন, জলবায়ু, শক্তি, খাদ্য সুরক্ষা, স্বাস্থ্য, লিঙ্গ বৈষম্য দূরীকরণ এবং অন্য বিষয়গুলি নিয়ে জি-৭ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির রাষ্ট্রনেতাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন মোদি। এর পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও করবেন প্রধানমন্ত্রী। এবারের জি-৭ বৈঠকে ইউক্রেন সংকট নিয়েও আলোচনা হতে পারে বলে ধারণা কূটনৈতিক মহলের।
    চলতি বছরেরই মে মাসে জার্মানি সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত-জার্মানি ইন্টার গভর্নমেন্টাল কনসালটেশনের ষষ্ঠ দফার বৈঠকে যোগ দিতে গিয়েছিলেন তিনি। জি-৭ সম্মেলেন যোগ দিতে যাওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত-জার্মানি ইন্টার গভর্নমেন্টাল কনসালটেশনের পর এবার আবার স্কোলেসের সঙ্গে দেখা করতে পেরে আনন্দিত হব। জানিয়েছিলেন, জার্মানিতে ইউরোপে প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে দেখা করতেও উদগ্রীব তিনি। 
    এদিকে, জি-৭ সম্মেলন শেষে প্রধানমন্ত্রী যাবেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে। ২৮ জুন সেখানে প্রাক্তন শাসক শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়াবনের মৃত্যুতে শোক জ্ঞাপন করবেন তিনি। 

    আরও পড়ুন : ভারতের উন্নয়ন সম্পর্কে দ্রৌপদীর উপলব্ধি অসাধারণ: মোদি
    এদিকে ২৬ জুন তাঁর মন কি বাত কর্মসূচির মাধ্যমে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন জরুরি অবস্থা জারির ৪৭তম বর্ষপূর্তির প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন,গণতন্ত্রকে পিষে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল। দেশের মানুষ জরুরি অবস্থাকে দূরে সরিয়েছে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়েছে। গণতন্ত্রের কাছে স্বৈরতন্ত্র হেরেছিল। মোদি বলেন, গত কয়েক বছরে আমাদের দেশে মহাকাশ খাতে অনেক বড় কাজ হয়েছে। দেশের এই সাফল্যগুলির মধ্যে একটি হল ইন-স্পেস নামের একটি সংস্থা তৈরি করা। 

  • Sukanta Attacks Mamata: “ফের বাংলার মানুষকে বোকা বানালেন মুখ্যমন্ত্রী!” কী প্রসঙ্গে বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Attacks Mamata: “ফের বাংলার মানুষকে বোকা বানালেন মুখ্যমন্ত্রী!” কী প্রসঙ্গে বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের কাঁধে বন্দুক রেখে ফের বাংলার মানুষকে বোকা বানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পেট্রল-ডিজেলের দাম (petrol diesel price) হ্রাস সম্পর্কে এই ভাষাতেই মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করলেন বিজেপির (bjp) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (sukanta majumdar)। তাঁর দাবি, পেট্রল-ডিজেলের দাম কমিয়েছেন বলে মুখ্যমন্ত্রী দাবি করলেও, বাস্তবে তা হয়নি।

    রবিবার পেট্রলে লিটারপ্রতি ৮ টাকা এবং ডিজেলে ৬ টাকা করে শুল্ক কমানোর কথা ঘোষণা করে কেন্দ্র। পরের দিনই মুখ্যমন্ত্রী নবান্নে (Nabanna) সাংবাদিক বৈঠক করে পেট্রোলের ওপর ২ টাকা ৮০ পয়সা এবং ডিজেলের ওপর ২ টাকা ৩ পয়সা ছাড় দেওয়ার কথা ঘোষণা করুন।

    বিজেপির রাজ্য সভাপতির দাবি, মুখ্যমন্ত্রী ছাড় দেওয়ার কথা ঘোষণা করলেও, আদৌ কোনও ছাড় দেওয়া হয়নি। হিসেব কষে বিষয়টি বুঝিয়ে দিয়েছেন সুকান্ত। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, “কেন্দ্র ছাড় দেওয়ার পর ২২ তারিখ রাজ্যে পেট্রলের দাম ছিল ১০৬ টাকা ৩০ পয়সা। রাজ্য ২ টাকা ৮০ পয়সা ছাড়ের কথা ঘোষণা করে ২৩ তারিখ। তাহলে ২৪ তারিখ পেট্রোলের দাম হওয়ার কথা ১০৩ টাকা ২৩ পয়সা। সুকান্তের দাবি, যদিও বাস্তবে তা হয়নি। ২২ তারিখ এবং তার পরের দিন পেট্রোলের দাম একই ছিল।”

    আরও পড়ুন : “বাঁচার চেষ্টা করবেন…বেশিদিন বাঁচতে পারবেন না”, কার সম্পর্কে একথা বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত বলেন, “মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী গতকাল নিজের মুখে প্রেস কনফারেন্সে স্বীকার করেছেন, কেন্দ্র পেট্রলের ওপর লিটার প্রতি ৮ টাকা ছাড় দেওয়ায় রাজ্যের লোকসান হচ্ছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি লিখেছেন, এটা সুস্পষ্ট করে মাননীয়া নিজেই বুঝিয়ে দিয়েছেন যে কেন্দ্র পেট্রল-ডিজেল থেকে যা টাকা প্রাপ্ত করে সেখান থেকে একটা অংশ রাজ্যকে ফেরত দেয়।”

    অঙ্কের হিসেব কষে সুকান্ত বলেন, “দিদির অঙ্কের ভাষায় কেন্দ্রের ছাড় দেওয়া ৮ টাকা থেকে রাজ্য ফেরত পেত ১ টাকা ৮০ পয়সা। ডিজেলের ক্ষেত্রে ৬ টাকা থেকে রাজ্য ফেরত পেত ১ টাকা ৩ পয়সা। সুকান্তের দাবি, ২০২১ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি রাজ্য সরকার পেট্রল-ডিজেলের ওপর ১ টাকা ছাড়ের কথা ঘোষণা করেছিল। ওই ১ টাকা ছাড় এবং কেন্দ্রের বর্তমান ৮ টাকা ছাড়ের মধ্যে রাজ্যের ফেরত পাওয়া ১ টাকা ৮০ পয়সা যোগ করে ২ টাকা ৮০ পয়সা রাজ্যের ছাড় বলে চালিয়ে দিলেন!”

    সুকান্ত বলেন, “মমতা (mamata) যে আদৌ কোনও ছাড় দেননি, তা পেট্রল পাম্পে গিয়ে বুঝতে পারছেন সাধারণ মানুষ। কারণ মুখ্যমন্ত্রীর ২ টাকা ৮০ পয়সা ছাড়ের পরেও পেট্রল-ডিজেলের দাম কমেনি।” এর পরেই সুকান্ত বলেন, “কেন্দ্রের কাঁধে বন্দুকটা রেখে আবার বাংলার মানুষকে বোকা বানালেন মুখ্যমন্ত্রী।”

    আরও পড়ুন: পেট্রল-ডিজেলে ভর্তুকি দেবে কেন্দ্রই, দাবি অর্থমন্ত্রীর

    পেট্রল-ডিজেলের দাম বাড়লে যে আদতে রাজ্যেরই লাভ হয়, এদিন তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন সুকান্ত। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন, “অবশ্য সব চালাকির মধ্যেও একটা ভাল জিনিস স্বীকার করেছেন যে, পেট্রল-ডিজেলের ওপর কেন্দ্রের প্রাপ্ত টাকা থেকে রাজ্য টাকা ফেরত পায়। অর্থাৎ পেট্রল-ডিজেলের দাম বাড়লে পক্ষান্তরে রাজ্যের কোষাগারেরই লাভ হয়। আর উনি দোষ দেন কেন্দ্রকে।” সুকান্তের প্রশ্ন, এভাবে আর কতদিন মানুষকে বোকা বানাবেন মাননীয়া?  

    এক সাংবাদিক বৈঠকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি জানান, মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, বাংলাকে গুজরাত হতে দেবেন না। অথচ গুজরাতে পেট্রলের দাম ৯৬ টাকার আশেপাশে। অথচ বাংলায় ১১০ টাকারও বেশি।

     

LinkedIn
Share