Tag: PM Modi

PM Modi

  • Donald Trump: প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেবেন ট্রাম্প, আমন্ত্রিতের তালিকায় নাম নেই মোদির!

    Donald Trump: প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেবেন ট্রাম্প, আমন্ত্রিতের তালিকায় নাম নেই মোদির!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২০ জানুয়ারি পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। ওই দিন দুপুর ১২টায় ওয়াশিংটন ডিসিতে হবে শপথ গ্রহণ (PM Modi) অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রের প্রধানরা। এই অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উপস্থিত থাকবেন কিনা, তা নিয়ে চলছে জোর জল্পনা। ট্রাম্পের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র ডে-র দিন। এদিন আমেরিকায় ছুটি। এটি দ্বিতীয়বার হবে যখন অভিষেক দিবস এমএলকে ডে-র সঙ্গে একই দিনে পড়বে। ১৯৯৭ সালেও এমন ঘটনা ঘটেছিল। সেবার এই দিনে দ্বিতীয়বারের জন্য শপথ নিয়েছিলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিন্টন।

    ট্রাম্পের শপথ (Donald Trump)

    ট্রাম্পের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে দুপুরে। তার কিছুক্ষণ পরেই তিনি শপথ নেবেন। তিনি হবেন আমেরিকার র ৪৭তম প্রেসিডেন্ট। অভিষেক অনুষ্ঠানের জন্য ট্রাম্প ব্যক্তিগতভাবে কিছু বিদেশি নেতাকে বিশেষ করে সাম্প্রতিক অতীতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরোধে জড়িত রাষ্ট্রপ্রধানদের, আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। যদিও নিশ্চিত তালিকা এখনও পাওয়া যায়নি, তবে ট্রাম্প সমর্থক ও বিশ্ব নেতাদের অনুষ্ঠানটিতে যোগদানের পরিকল্পনা নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। তা থেকেই জানা গিয়েছে ২০ তারিখের মেগা ইভেন্টে কারা যোগ দেবেন (Donald Trump)।

    কারা রয়েছেন আমন্ত্রিতের তালিকায়

    ট্রাম্পের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি বলেন, “আমি অবশ্যই যাচ্ছি।” তিনি বলেন, “শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান এড়িয়ে যাওয়া একমাত্র প্রেসিডেন্ট হলেন সেই ব্যক্তি, যিনি শপথ গ্রহণ করতে চলেছেন।” প্রসঙ্গত, বাইডেন যখন শপথ নিয়েছিলেন, সেই অনুষ্ঠান এড়িয়ে গিয়েছিলেন ট্রাম্প। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে। সূত্রের খবর, ওই অনুষ্ঠানে শি স্বয়ং যাবেন না। তবে চিনের প্রবীণ কর্তাদের একটি প্রতিনিধি দল উপস্থিত থাকবেন ওই অনুষ্ঠানে।

    আরও পড়ুন: ভারতের বাঁধ নির্মাণে বাধা দিতে অরুণাচলপ্রদেশে উগ্রপন্থীদের মদত দিচ্ছে চিন!

    আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট জাভিয়ের মিলে, ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভালোদিমির জেলেনস্কিকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তবে উল্লেখযোগ্যভাবে ওই তালিকায় নাম নেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। ট্রাম্পের আমন্ত্রিত অতিথিদের যে তালিকা ফাঁস হয়েছে, তাতে মোদির নামই নেই। তবে সোমবার দিল্লিতে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন মোদি। পরে তিনি বলেন, “ভারত-মার্কিন (PM Modi) বিস্তৃত বৈশ্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্ব প্রযুক্তি ও প্রতিরক্ষা-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নয়া উচ্চতায় পৌঁছেছে (Donald Trump)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “দিল্লিকে বিকশিত ভারতের রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “দিল্লিকে বিকশিত ভারতের রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গত দশ বছরে দিল্লি যে সরকার দেখেছে, তা বিপর্যয়ের (AAP) চেয়ে কম কিছু নয়।” রবিবার দিল্লির রোহিণীর জাপানিজ পার্কে ‘পরিবর্তন র‍্যালি’-তে ভাষণ দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এই সভায় বিজেপিকে একটা সুযোগ দেওয়ার আবেদনও জানান তিনি।

    বিকশিত ভারতের রাজধানী (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা দিল্লিকে বিকশিত ভারতের রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। আমি দিল্লির জনগণের কাছে আবেদন করছি যে দিল্লির উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য বিজেপিকে একটি সুযোগ দিন। দিল্লিকে উন্নত করতে পারে কেবল বিজেপি।” এর পরেই তিনি বলেন, “গত দশ বছরে দিল্লি যে সরকার দেখেছে, তা বিপর্যয়ের চেয়ে কম কিছু নয়। এখন দিল্লিতে শুধু শোনা যায়, ‘আপ-দা’ (বিপর্যয়) নয় সহ্য করব, বদলে দেব। দিল্লি উন্নয়ন চায় এবং দিল্লির জনগণ বিজেপির ওপর আস্থা রাখে।”

    দিল্লির অবদান অপরিহার্য

    প্রধানমন্ত্রী জানান, তিনি হাজার হাজার কোটি টাকার উন্নয়নমূলক কাজ উদ্বোধন করার পরে এই জনসভায় বক্তব্য রাখতে এসেছেন। আগামী পঁচিশ বছর সমগ্র দেশের ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং বিকশিত ভারত মিশনে দিল্লির অবদান অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তিনি বলেন, “আমি এখানে হাজার হাজার কোটি টাকার দিল্লির উন্নয়ন প্রকল্পগুলির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন এবং উদ্বোধন করার পরেই এসেছি। আমরা এখন ২০২৫ সালে আছি। আগামী ২৫ বছর দিল্লি এবং পুরো দেশের ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই ২৫ বছর ভারত একটি বিকশিত ভারত (Viksit Bharat) হিসেবে গড়ে তোলার সাক্ষী হবে। আমরা এর অংশ হব। এই বছরগুলি ভারতকে আধুনিকায়নের নতুন যুগে নিয়ে যাবে। শীঘ্রই সেই সময় আসছে যখন ভারত বিশ্বের তৃতীয় অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে উঠবে, এবং দিল্লির অবদান এর জন্য অপরিহার্য।”

    আরও পড়ুন: মহাত্মা গান্ধীকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য, গায়ক অভিজিৎকে আইনি নোটিশ

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “মানুষ বিজেপিকে বিশ্বাস করে। কারণ এটি এমন একটি দল যা সুশাসনে বিশ্বাস করে। বিজেপি প্রতিটি নাগরিকের উন্নয়ন ও কল্যাণের জন্য নিবেদিত।” তিনি বলেন, “দিল্লিতে এখন কেবল একটাই আওয়াজ প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। ‘আপনি অন্যায় সহ্য করবেন না, পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী।’ এখন (AAP) দিল্লি উন্নয়নের জমি চায় এবং আমি আনন্দিত যে দিল্লি বিজেপির ওপর আস্থা রাখে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

      

  • PM Modi: মোদিকে বিদায়ী চিঠি বাইডেনের! দুই দেশের সম্পর্ককে শক্ত করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: মোদিকে বিদায়ী চিঠি বাইডেনের! দুই দেশের সম্পর্ককে শক্ত করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকায় পালাবদলের তোড়জোড়। আগামী ২০ জানুয়ারি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় বার দায়িত্ব নিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে বিদায়ী চিঠি পাঠালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। সোমবার প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে দেখা করে বাইডেনের বিদায়ী চিঠি তাঁর হাতে দেন আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান। 

    মোদি-সুলিভান সাক্ষাত

    সোমবার মোদি ও সুলিভানের মধ্যে আলোচনায় ‘ইনিশিয়েটিভ অন ক্রিটিকাল অ্যান্ড এমার্জিং টেকনোলজি’ (আইসিইটি)-র ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চল সংক্রান্ত দ্বিপাক্ষিক বৈঠক এবং পশ্চিম এশিয়ার যুদ্ধ পরিস্থিতির মতো প্রসঙ্গ এসেছে বলে সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে। বৈঠকের পরে এক্স পোস্টে মোদি লেখেন, ‘‘সুলিভানের সাথে সাক্ষাৎ করতে পেরে আনন্দিত হয়েছি। ভারত-আমেরিকা কৌশলগত অংশীদারিত্ব প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা, মহাকাশ, জৈবপ্রযুক্তি এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। জনগণের স্বার্থে এবং বিশ্বের মঙ্গলের জন্য আমাদের দুই গণতন্ত্রের মধ্যে সম্পর্কের এই গতিকে তরাণ্বিত করার জন্য আমি উন্মুখ।’’ বাইডেনের চিঠিটি পাওয়ার পর গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন মোদি। তাঁর যুক্তরাষ্ট্র সফরের কথা স্মরণও করেন প্রধানমন্ত্রী। ভারত-আমেরিকা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে বাইডেন আরও মজবুত করেছেন বলে জানান মোদি।

    আমেরিকার বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন নিযুক্ত সুলিভানের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে এটাই শেষ বিদেশ সফর। ২০ জানুয়ারি ওই পদে বসবেন ট্রাম্পের মনোনীত মাইকেল ওয়াল্টজ। এদিন বৈঠক শেষে সুলিভান বলেন, ‘‘আগামী দিনে উন্নত প্রযুক্তিগত সহায়তা ভারত-আমেরিকা সম্পর্কের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হবে।’’ ভারতের পরমাণু সংস্থাগুলির সঙ্গে আমেরিকার সহায়তারও বার্তা দেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “গ্রামীণ ভারতে নতুন শক্তি জোগাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “গ্রামীণ ভারতে নতুন শক্তি জোগাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সমাজে ক্ষমতায়নের উদ্দেশ্যে কেন্দ্রীয় সরকারের মনোভাব, নীতিমালা এবং সিদ্ধান্ত গ্রামীণ ভারতে নতুন শক্তি জোগাচ্ছে।” শনিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপমে অনুষ্ঠিত গ্রামীণ ভারত মহোৎসব ২০২৫-এ অংশগ্রহণ করেন তিনি। এই উৎসবটি ‘উন্নত ভারত ২০৪৭-এর জন্য একটি দৃঢ় গ্রামীণ ভারত নির্মাণ’ থিমের অধীনে গ্রামীণ ভারতের চেতনাকে তুলে ধরে (Rural India)।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সরকারের অভিপ্রায়, নীতি এবং সিদ্ধান্তগুলি গ্রামীণ ভারতে নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করছে। আমাদের লক্ষ্য হল গ্রামীণ ভারতে ক্ষমতায়ন আনয়ন করা, যাতে গ্রামগুলিকে একটি গতিশীল উন্নয়ন ও সুযোগের কেন্দ্র হিসেবে রূপান্তরিত করা যায়।” ভারতের উন্নতমানের স্বাস্থ্যসেবার কথাও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এই সেবা দেশের দূরবর্তী এলাকাগুলিতেও পৌঁছে যাচ্ছে। কোভিড যুগের কথা স্মরণ করে তিনি বলেন, সেই সময় বিশ্ব সন্দেহ করেছিল যে ভারতীয় গ্রামগুলি কীভাবে এই সঙ্কট মোকাবিলা করবে।

    কোভিড মহামারী

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কোভিড মহামারীর সময়, বিশ্ব সন্দেহ প্রকাশ করেছিল যে ভারতীয় গ্রামগুলি কীভাবে এই সঙ্কট সামলাবে। কিন্তু আমরা নিশ্চিত করেছিলাম যে টিকার সুবিধা প্রতিটি গ্রামের শেষ মানুষ পর্যন্ত পৌঁছেছে। গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক নীতির প্রয়োজন।  আমি গর্বিত যে গত ১০ বছরে আমাদের সরকার প্রতিটি গ্রামের প্রতিটি শ্রেণির জন্য বিশেষ নীতি এবং সিদ্ধান্ত কার্যকর করেছে।” 

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় কর্মীর বিরুদ্ধে এফআইআর করতে রাজ্যের অনুমতি লাগবে না, সিবিআইকে সুপ্রিম-স্বস্তি

    এনডিএ নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারের কাজের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশের লাখো গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে বিশুদ্ধ পানীয় জল ও মৌলিক সুবিধা পৌঁছচ্ছে।” তিনি বলেন, “আজ, ১.৫ লাখের বেশি আয়ুষ্মান আরোগ্য মন্দিরে স্বাস্থ্যসেবার উন্নত অপশন পাচ্ছেন মানুষ। ডিজিটাল প্রযুক্তির সাহায্যে আমরা দেশের সেরা ডাক্তার এবং হাসপাতালগুলিকে গ্রামগুলির সঙ্গে সংযুক্ত করেছি এবং টেলিমেডিসিনের সুবিধাও গ্রহণ করেছি।” তিনি বলেন, “গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার জন্য, এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে, অর্থনৈতিক নীতিগুলি গ্রামাঞ্চলের প্রতিটি (Rural India) শ্রেণির কথা মাথায় রেখে তৈরি করা হয়েছে (PM Modi)।”

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: জাতিভিত্তিক রাজনীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী মোদির

    PM Modi: জাতিভিত্তিক রাজনীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতিভিত্তিক রাজনীতির মাধ্যমে সমাজে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে কিছু মানুষ। শনিবার গ্রামীণ ভারত মহোৎসবের উদ্বোধন করে এমনই উদ্বেগ প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি নাগরিকদের সমাজে শান্তি বজায় রাখতে জাতিভিত্তিক রাজনীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। শনিবার নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপমে গ্রামীণ ভারত মহোৎসব ২০২৫-এর শুভ সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি এই অনুষ্ঠানে গ্রামের উন্নয়নকে ভারতের সামগ্রিক অগ্রগতির মূলভিত্তি হিসেবে উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গ্রামের সমৃদ্ধি হল জাতির উন্নয়নের চাবিকাঠি। আমাদের গ্রামীণ এলাকা যত বেশি আত্মনির্ভর ও প্রগতিশীল হবে, ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারতের স্বপ্ন ততই সাফল্যের পথে এগোবে”। 

    সম্প্রীতিই ঐতিহ্য

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তির নাম না নিয়ে এদিন বলেন, কিছু মানুষ জাতিভিত্তিক বিভেদ ছড়িয়ে সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, “একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আমাদের গ্রামগুলির পরিচয় গভীরভাবে সম্পর্কিত তার সম্প্রীতি এবং ভালোবাসার সঙ্গে। এই সময়ে কিছু মানুষ জাতির নামে সমাজে বিষ ছড়ানোর চেষ্টা করছে এবং আমাদের সম্প্রদায়ের একতা দুর্বল করার চেষ্টা করছে। আমাদের উচিত এই ষড়যন্ত্রগুলো প্রতিহত করা এবং আমাদের গ্রামের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি ধরে রাখার পাশাপাশি তা আরও শক্তিশালী করা।”

    গ্রামীণ দারিদ্র্য কমেছে

    প্রধানমন্ত্ৰী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) আরও বলেছেন, “২০১৪ সাল থেকে আমি ক্রমাগত এবং প্রতি মুহূর্তে গ্রামীণ ভারতের সেবায় নিযুক্ত রয়েছি। গ্রামের মানুষকে মর্যাদাপূর্ণ জীবন দেওয়া আমার সরকারের অগ্রাধিকার। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি হল ভারতের গ্রামের মানুষের যেন ক্ষমতায়ন হয়, তারা যেন উন্নতির আরও বেশি করে সুযোগ পায়, তাদের অন্যত্র যেতে না হয়, গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রা সহজ হয়, তাই প্রতিটি গ্রামে আমরা মৌলিক সুবিধার নিশ্চয়তা দিয়েছি।” গ্রামীণ জনগণের মধ্যে আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, সরকারের লক্ষ্য বলে জানান মোদি। তিনি জানান, এখন ভারতে গ্রামীণ দারিদ্র্য কমে ৫ শতাংশেরও কম হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “গতকালই স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট এসেছে, ওই রিপোর্ট অনুযায়ী ২০১২ সালে ভারতের গ্রামীণ দারিদ্র্য ছিল প্রায় ২৬ শতাংশ। যেখানে ২০২৪ সালে ভারত গ্রামীণ দারিদ্র্য কমে ৫ শতাংশেরও কম হয়েছে।” জানুয়ারি ৪ থেকে ৯ পর্যন্ত চলবে এই মহোৎসব। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Crop Insurance Schemes: জানুন প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনার এ টু জেড

    Crop Insurance Schemes: জানুন প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনার এ টু জেড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত কৃষিনির্ভর দেশ। এ দেশের একটা বড় অংশের মানুষই কৃষির ওপর নির্ভর করে দিন গুজরান করেন। ফি বার বাম্পার ফলনের আশা করলেও, আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা, কীটপতঙ্গের প্রাদুর্ভাব এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণ বর্তমানে কৃষি পরিণত হয়েছে একটি অনিশ্চিত পেশায়। সেই কারণে বহু কৃষক পেশা পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছেন।

    প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনায় বরাদ্দ (Crop Insurance Schemes)

    কৃষক (PMFBY) যাতে কৃষিতেই মনোনিবেশ করেন, তিনি যাতে পেশা পরিবর্তন না করেন, তা-ই ভারত সরকার তার ২০২৫ সালের নীতিগত সিদ্ধান্তে ফসল বীমা (Crop Insurance Schemes) প্রকল্পগুলিকে অগ্রাধিকারের তালিকায় রেখেছে। কৃষিক্ষেত্রে ৪০ শতাংশের বেশি মানুষ যুক্ত থাকায়, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনার জন্য ৬৯,৫১৫.৭১ কোটি টাকা এবং প্রযুক্তি উদ্ভাবন প্রকল্পগুলির জন্য অতিরিক্ত ৮২৪.৭৭ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। এই উদ্যোগগুলির মধ্যে রয়েছে ইয়েস-টেক (ফসলের সঠিক ফলন অনুমানের জন্য রিমোট সেন্সিং প্রযুক্তি) এবং উইন্ডস (স্বয়ংক্রিয় আবহাওয়া স্টেশন এবং বৃষ্টিপাত পরিমাপক যন্ত্র)-ও।

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। ২০১৬ সালে মূলত তাঁরই উদ্যোগে চালু হয় প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনা। এটি একটি ফসল বীমা প্রকল্প যা খাদ্যশস্য, ডাল, তৈলবীজ এবং উদ্যানতাত্ত্বিক ফসল-সহ বিভিন্ন ধরনের ফসলের জন্য বীমা কভারেজ দেয়। এই বীমা প্রকল্পের মূল মন্ত্রই হল ‘এক দেশ, এক ফসল, এক প্রিমিয়াম’। এর লক্ষ্য হল, ফসল বীমার প্রবেশযোগ্যতা বাড়ানো এবং বিশেষত গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের কৃষকদের কাছে এর প্রসার ঘটানো।

    প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনা প্রকল্পের সুবিধাগুলি কী?

    প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনা প্রকল্প কৃষকদের প্রাকৃতিক দুর্যোগ, ফসলের রোগ এবং পোকামাকড়ের সংক্রমণ দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতি মোকাবিলায় একাধিক সুবিধা দেয়। এগুলি হল, প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিরুদ্ধে আর্থিক সুরক্ষা: যদি অপ্রত্যাশিত আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে ফসলের ক্ষতি হয়, তাহলে কৃষকদের ক্ষতির জন্য ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। এটি পুনরায় চাষের ব্যয় বা আয়ের ক্ষতি পূরণে সহায়তা দেয়।

    ঋণের প্রতি কম সংবেদনশীলতা: এটি কৃষকদের ফসল নষ্ট হওয়ার পর যে আর্থিক চাপের মুখোমুখি হতে হয় তা কমাতে সাহায্য করে। উচ্চ সুদে ঋণের ওপর নির্ভর করার পরিবর্তে, তারা বীমা ক্ষতিপূরণের সুবিধা নিতে পারে, যা পুনরুদ্ধারের জন্য একটি আরও সাশ্রয়ী উপায় প্রদান করে।

    বিনিয়োগ ও উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করা: যখন কৃষকরা জানেন যে তাঁদের আর্থিক সুরক্ষা রয়েছে, তখন তাঁরা নতুন প্রযুক্তিতে, যেমন জিপিএস এবং দূরবর্তী মনিটরিং, বিনিয়োগ করতে বেশি আগ্রহী হয় যাতে তারা অবিচ্ছিন্ন কভারেজ পেতে পারে বা তাদের ফসল বৈচিত্র্যময় করতে পারে। এই সুরক্ষার অনুভূতি উদ্ভাবন ও উন্নত কৃষি অনুশীলনকে উৎসাহিত করে, যা শেষ পর্যন্ত বৃহত্তর কৃষি উৎপাদনশীলতায় অবদান (Crop Insurance Schemes) রাখে।

    জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতি উন্নত সহনশীলতা: বীমা প্রকল্পগুলির সঙ্গে প্রায়ই অতিরিক্ত সুবিধা থাকে, যেমন আবহাওয়ার পূর্বাভাস এবং পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণের পরামর্শ পাওয়ার সুযোগ। গ্রামীণ কৃষি মৌসম সেবার মতো অ্যাগ্রোমেটিওরোলজিক্যাল উপদেষ্টা পরিষেবা কৃষকদের অস্বাভাবিক আবহাওয়ার কারণে ফসলের ক্ষতি এবং লোকসান মোকাবিলা করতে সাহায্য করতে পারে, যা পরিবর্তিত জলবায়ু পরিস্থিতির প্রতি সহনশীলতা বাড়ায়।

    সরকারি ভর্তুকির মাধ্যমে সাশ্রয়িতা: ভারত সরকার ফসল বীমার প্রিমিয়ামের ওপর ভর্তুকি দেয়। এটি কৃষকদের আরও সাশ্রয়ী করে তোলে। এই ভর্তুকিগুলি বিশেষত ছোট কৃষকদের আর্থিক বোঝা কমাতে সাহায্য করে। এই ভর্তুকি না পেলে ওই কৃষকরা সম্পূর্ণ প্রিমিয়াম পরিশোধ করতে সমস্যায় পড়তে পারেন।

    আরও পড়ুন: বাড়ছে অসন্তোষ, পায়ের নীচের মাটি হারাচ্ছেন বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূস?

    কীভাবে এই প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করবেন?

    ভারত সরকার কৃষকদের জন্য অনলাইনে প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনায় (PMFBY) নাম নথিভুক্ত করা সহজ করে তুলেছে। প্রয়োজনীয় নথিপত্রের মধ্যে রয়েছে পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, খাসরা কাগজ (যদি কৃষক জমির মালিক হন), প্রধান, সরপঞ্চ, গ্রাম প্রধান, পাটওয়ারি ইত্যাদির কাছ থেকে একটি লিখিত চিঠি এবং অন্যান্য উপযুক্ত নথি। এগুলি দিলেই এই কল্যাণকারী প্রকল্পে নাম নথিভুক্ত করা যেতে পারে।

    কৃষকরা কীভাবে নিজেরাই তাঁদের নাম নথিভুক্ত করতে পারবেন?

    https://pmfby.gov.in ওয়েবসাইটে গিয়ে হোমপেজে ‘নিবন্ধন’ (Register) বিকল্পটি নির্বাচন করে নাম নথিভুক্ত প্রক্রিয়া শুরু করুন। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রগুলোতে সঠিক ব্যক্তিগত ও সরকারি তথ্য, যেমন আপনার নাম, যোগাযোগের বিবরণ এবং সংশ্লিষ্ট কৃষি তথ্য পূরণ করুন। এই প্রক্রিয়ার সময় আধার নম্বর স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাই করা হবে। মোবাইল নম্বর যাচাইয়ের জন্য, আপনার নিবন্ধিত নম্বরে একটি ওটিপি পাঠানো হবে। ওটিপি দিয়ে এই পর্যায়টি সম্পূর্ণ করুন।

    রেজিস্ট্রেশন ফর্ম জমা দেওয়ার পরে, এটি পর্যালোচনা করা হবে। আপনার আবেদন অনুমোদন বা প্রত্যাখ্যান হয়েছে কিনা তা আপনাকে জানাতে এসএমএস বা ইমেইলের মাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি পাঠানো হবে (Crop Insurance Schemes)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: মোদি জমানায় ১৭.৯ কোটি নতুন চাকরি, ইউপিএ আমলে ছিল ২.৯, বিরোধীদের তোপ মান্ডব্যর

    PM Modi: মোদি জমানায় ১৭.৯ কোটি নতুন চাকরি, ইউপিএ আমলে ছিল ২.৯, বিরোধীদের তোপ মান্ডব্যর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্মসংস্থান ইস্যুতে বিরোধীদের একহাত নিলেন কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য (Mansukh Mandaviya)। বৃহস্পতিবার তিনি এই ইস্যুতে একহাত নিলেন পূর্বতন ইউপিএ সরকারকে। নিজের বিবৃতিতে মন্ত্রী জানিয়েছেন, মনমোহন জমানায় মাত্র ২.৯ কোটি কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরি হয়েছিল ১০ বছরে। প্রসঙ্গত, ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত দেশে ছিল ইউপিএ সরকার। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে বিগত ১০ বছরে কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে ১৭.১৯ কোটি।

    মন্ত্রীর দেওয়া তথ্য, ইউপিএ জমানার থেকে এগিয়ে মোদি জমানা (PM Modi)

    কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, ২০১৪-১৫ সালে সারাদেশে কর্মসংস্থানের যে অবস্থা ছিল তা বর্তমানে ৩৬ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে। তিনি রীতিমতো পরিসংখ্যান দিয়ে বলেন, ২০১৪-১৫ অর্থবর্ষে কর্মসংস্থান ছিল ৪৭.১৫ কোটি,  কিন্তু ২০২৩-২৪ সালে এই কর্মসংস্থান বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৪.৩৩ কোটি। অন্যদিকে, ২০০৩-০৪ সালে ইউপিএ সরকার ক্ষমতায় আসার আগে দেশের কর্মসংস্থান ছিল ৪৪.২৩ কোটি, কিন্তু ইউপিএ সরকারের একেবারে শেষের বছরে অর্থাৎ ২০১৪-১৫ অর্থবর্ষে কর্মসংস্থান হয় ৪৭.১৫ কোটি। অর্থাৎ মাত্র ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল কর্মসংস্থান।

    কমেছে বেকারত্ব

    একই সঙ্গে ইউপিএ জমানায় উৎপাদন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেয়েছিল মাত্র ৬ শতাংশ। কিন্তু মোদি জমানায় ২০১৪ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে উৎপাদন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেয়েছে ১৫ শতাংশ, এমনটাই জানিয়েছেন মন্ত্রী। অন্যদিকে, পরিষেবা ক্ষেত্রে ইউপিএ আমলে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ছিল ২৫ শতাংশ কিন্তু মোদি জমানায় এই হার ৩৬ শতাংশ হয়েছে বলে জানিয়েছেন মনসুখ মান্ডব্য। একই সঙ্গে তিনি আরও জানিয়েছেন, কর্মসংস্থান বৃদ্ধির হার ২০১৭-১৮ সালে মোদি জমানায় (PM Modi) ছিল ৩১.৪ শতাংশ, ২০২৩-২৪ সালে তা অনেকটাই বেড়ে হয়েছে ৪১.৭ শতাংশ। যেখানে যুবকদের বেকারত্বের হার ২০১৭-১৮ তে ছিল ১৭.৪ শতাংশ এবং তা বর্তমানে ১০.২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মনসুখ মান্ডব্য জানিয়েছেন, বিগত সাত বছরে অর্থাৎ ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৪.৭ কোটি যুবক ইপিএফও-র আওতায় এসেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Modi Government: নতুন বছরে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, কৃষকদের জন্য ৬৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের

    Modi Government: নতুন বছরে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, কৃষকদের জন্য ৬৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরে কৃষকদের জন্য বড় উপহার দিল মোদি সরকার (Modi Government)। এদিন প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে প্রথম ক্যাবিনেট বা মন্ত্রিসভার বৈঠক হয়। সেখান থেকেই কৃষকদের জন্য একগুচ্ছ ঘোষণা করা হল। কৃষকদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার তাদের ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্প ‘ফসল বিমা যোজনা’ (PM Fasal Bima Yojna) স্কিমকে আরও এক বছরের জন্য বর্ধিত করল। আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের জন্যও এই স্কিম চালু থাকবে কৃষকদের জন্য। শুধু তাই নয়, এই স্কিমে (PM Fasal Bima Yojana) এবার ৬৯,৫১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র।

    কৃষকদের জন্য নতুন বছরের উপহার

    ক্যাবিনেট কমিটি অন ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্সের একটি বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi Government) নেতৃত্বে বুধবার কৃষকদের জন্য নানা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এছাড়াও মন্ত্রিসভার বৈঠকে (Crop Insurance) আরও অতিরিক্ত ৮২৪ কোটি টাকার ফান্ড বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র, যাতে কৃষিক্ষেত্রে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগ করা যায়। নিজের এক্স হ্যান্ডলে এদিন একটি পোস্ট শেয়ার করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লেখেন, ‘আমাদের সরকার কৃষকদের কথা চিন্তা করে নানারকম উদ্যোগ নিয়ে থাকে। আমরা আমাদের দেশের সমস্ত কৃষক ভাই-বোনেদের জন্য গর্বিত যাঁরা দেশের প্রতিটি নাগরিকের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করছেন। ২০২৫-এর প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠক সেই কৃষকদের সমৃদ্ধির জন্যই উৎসর্গ করা হল। আমি খুশি যে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত সেখানে নেওয়া হয়েছে’।

    মন্ত্রিসভার বৈঠকে নেওয়া সিদ্ধান্ত

    এদিনের মন্ত্রিসভার (Modi Government) বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের জন্য কৃষকদের সুবিধার্থে ফসল বিমা যোজনায় (PM Fasal Bima Yojna) আরও ৬৯,৫১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হবে। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে ফসল নষ্ট হওয়া থেকে বাঁচতে কৃষকদের সাহায্য করবে এই বিমা। এই স্কিমের প্রয়োগের জন্য বড় মাপের প্রযুক্তিগত উপাদানের প্রয়োজন হয়, যার জন্য বরাদ্দ ফান্ডের নাম দেওয়া হয়েছে ফান্ড ফর ইনোভেশন অ্যান্ড টেকনোলজি। এখনও পর্যন্ত দেশে মোট ৯টি রাজ্যে এই প্রযুক্তি অবলম্বন করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অসম, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশা, তামিলনাড়ু, কর্নাটক ইত্যাদি।

    সারের দাম নিয়ন্ত্রণ

    কেন্দ্রের (Modi Government) তরফে জানানো হয়েছে, কৃষকদের কাছে যাতে সস্তায় রাসায়নিক সার বা ডি-অ্যামোনিয়াম ফসফেটের (De-ammonium phosphate) এর যোগান থাকে, তা নিশ্চিত করতে নতুন করে ৩৮৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে। এছাড়া ডিএপি সারের দামও বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ৫০ কেজির বস্তার দাম পড়বে ১৩৫০ টাকা। আন্তর্জাতিক বাজারে রাসায়নিক সারের দাম আকাশছোঁয়া। খোলা বাজারে রাসায়নিক সারের (DAP) ৫০ কেজি বস্তার দাম ৩০০০ টাকারও বেশি। কৃষকদের সহযোগিতা করার জন‍্যই এই সারের দাম বেঁধে দেওয়া হল। অতিরিক্ত টাকা ভর্তুকি হিসেবে বহন করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Happy New Year 2025: দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, কে কী লিখলেন?

    Happy New Year 2025: দেশবাসীকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, কে কী লিখলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা (Happy New Year 2025) জানালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এক্স হ্যান্ডেলে রাষ্ট্রপতি লিখেছেন, “সকলকে একটি খুব শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা! ২০২৫ সাল সবার জন্য আনন্দ, সঙ্গতি এবং সমৃদ্ধি নিয়ে আসুক! এই উপলক্ষে, আসুন আমরা ভারতের এবং বিশ্বের জন্য একটি উজ্জ্বল, আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং স্থায়ী ভবিষ্যৎ নির্মাণে এক সঙ্গে কাজ করতে পুনরায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হই।” 

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “এ বছর সবাইকে নতুন সুযোগ, সফলতা এবং অশেষ আনন্দ এনে দিক। সবাই সুন্দর স্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধিতে আশীর্বাদিত হোক।” 

    উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় বলেন, এ বছর আমাদের সংবিধানের শতবর্ষ পূর্তির চূড়ান্ত চতুর্থাংশে প্রবেশের সূচনা করে এবং এটি সেই সময় যখন আমাদের সংবিধান প্রণেতাদের দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়নের জন্য নিজেদের পুনরায় উৎসর্গ করার অঙ্গীকার করতে হবে। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “২০২৫ সালে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের প্রজাতন্ত্রের যাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে পা রাখার জন্য সকল নাগরিককে আন্তরিক শুভেচ্ছা। এ বছর আমাদের সংবিধানের শতবর্ষ পূর্তির চূড়ান্ত চতুর্থাংশে প্রবেশের সূচনা করে। আমাদের সংবিধান প্রণেতাদের দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে নিজেদের পুনরায় উৎসর্গ করার সময় এটি, যখন আমরা ২০৪৭ সালে বিকশিত ভারতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি (Happy New Year 2025)। দৃঢ় সংকল্প নিয়ে এগিয়ে চলুন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে লালন করুন এবং জাতিকে সর্বপ্রথম রাখার সংকল্প করুন। সবাইকে শুভ ও অর্থবহ নতুন বছরের শুভেচ্ছা।”

    আরও পড়ুন: ‘বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত ভারত’, মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বনেতারা

    দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং-ও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “সকলকে নববর্ষের শুভেচ্ছা! এই বছর সুখ, সমৃদ্ধি এবং সুস্বাস্থ্যে পরিপূর্ণ হোক।” নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নীতীন গডকরিও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, ২০২৫ সালের জন্য শুভেচ্ছা ও সমৃদ্ধির কামনা (PM Modi)! এই বছর সবার জীবনে প্রচুর সুখ এবং সুস্থতা নিয়ে আসুক (Happy New Year 2025)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত ভারত’, মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বনেতারা

    PM Modi: ‘বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত ভারত’, মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্বনেতারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি (PM Modi) জমানায় ভারত (India) একটি বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে তামাম বিশ্বের। বৈশ্বিক নেতারা, অর্থনীতিবিদ এবং ব্যবসায়িক টাইকুনরা সবাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

    মোদি স্তুতি (PM Modi)

    ২০২৪ সালে, ভারতের বৈশ্বিক মঞ্চে উত্থান দেশের অসাধারণ উন্নয়নকে তুলে ধরেছিল। বিশ্ব ক্রমশই ভারতকে একটি প্রবৃদ্ধির ইঞ্জিন, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবক, এবং স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে নেতা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে শুরু করেছে। বছরের পর বছর ধরে, বৈশ্বিক নেতাদের বিবৃতি এই প্রশংসার ধারাবাহিকতা প্রদর্শন করেছে। উদাহরণস্বরূপ, ফার্স্ট সোলারের সিইও মার্ক উইডমার ২০২১ সালে বলেছিলেন,  ‘‘জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে প্রতিটি দেশের উচিত ভারত যা করছে, তা অনুসরণ করা।’’

    জেপি মর্গানের সিইও জেমি ডিমন ২০১৭ সালে বলেছিলেন যে, প্রধানমন্ত্রী মোদি সব সময় খুব গ্রহণযোগ্য। তিনি উন্মুক্তমনা এবং অত্যন্ত বুদ্ধিমান। ২০২৩ সালে হাসান আল্লাম হোল্ডিংসের সিইও হাসান আল্লাম প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বের প্রশংসা করেছিলেন। বলেছিলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ভারতের বেসরকারি খাত অত্যন্ত দ্রুত বিকাশ লাভ করেছে, বিশেষত পরিকাঠামো, প্রযুক্তি এবং উৎপাদন ক্ষেত্রে।”

    কী বললেন বিশ্ব নেতারা?

    সুজুকি মোটর্সের প্রেসিডেন্ট তোশিহিরো সুজুকি প্রধানমন্ত্রী মোদির শক্তিশালী নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, “গত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী মোদির শক্তিশালী নেতৃত্ব এবং অবিচল সমর্থনের জন্য উৎপাদন শিল্পে ভারতের গাড়ি বাজার ধারাবাহিকভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে। এর ফলে, ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ি বাজারে পরিণত হয়েছে।”

    গিটহাবের সিইও থমাস ডোহমকে বলেন, “যখন (PM Modi) আমি তখনকার ভারত এবং আজকের ভারতের তুলনা করি, একটি অবিশ্বাস্য উদ্দীপনা দেখতে পাই, জিনিসপত্র এগোচ্ছে এবং পরিবর্তিত হচ্ছে। তখন মেট্রো ছিল না, আর এখন আমাদের কাছে একাধিক লাইন রয়েছে। বিমানবন্দর অসাধারণ, আধুনিক এবং পরিচ্ছন্ন। আমি মনে করি, এটি সফটওয়্যার শিল্পে ঘটে চলা পরিবর্তনের প্রতিফলনও। ভারতে ইতিমধ্যেই বিপুল সংখ্যক সফটওয়্যার ডেভেলপার রয়েছে।”

    আরও পড়ুন: পাক-আফগান সম্পর্ক তলানিতে, লাভবান হবে ভারত?

    এনভিডিয়ার সিইও জেনসেন হুয়াং বলেন, “ভারত বিশ্বের সেরা কম্পিউটার বিজ্ঞানীদের আবাসস্থল। এটি একটি বিশাল সুযোগ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি নতুন শিল্প, একটি নতুন উৎপাদন শিল্প যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এবং তাই আমি ভারতে (India) গভীরভাবে অংশীদারিত্ব করতে আগ্রহী, যাতে এটি সম্ভব করা যায় (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share