Tag: PM Modi

PM Modi

  • Maharashtra Elections: মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের চালক কে? মহারাষ্ট্রে নির্বাচনী সভায় বিরোধীদের প্রশ্ন মোদির

    Maharashtra Elections: মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের চালক কে? মহারাষ্ট্রে নির্বাচনী সভায় বিরোধীদের প্রশ্ন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে ভোট প্রচারে (Maharashtra Elections) গিয়ে বিরোধী জোটের অভ্যন্তরীণ কলহকে হাতিয়ার করলেন  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর কথায় মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের নেতা কে? জোটের চালক কে, তাই ঠিক করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে বিরোধী শিবির। মহারাষ্ট্রের উন্নতি তাদের পক্ষে অসম্ভব। 

    পদের লোভ বিরোধীদের

    মহারাষ্ট্রে বিরোধী (Maharashtra Elections)  জোটে শরিকি সমস্যা রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী কে হবেন, তা নিয়ে দুই শিবিরের মধ্যে ইতিমধ্যেই একপ্রস্থ বিবাদ দেখা গিয়েছে। মহা বিকাশ আঘাড়ির (MVA) তিন প্রধান শরিক কংগ্রেস, এনসিপির শরদ পাওয়ার এবং শিব সেনার উদ্ধব ঠাকরে শিবির। উদ্ধব শিবির চাইছে বিধানসভায় তাঁদের দলের নেতাকেই মুখ্যমন্ত্রীর মুখ করে এগনো হোক। কংগ্রেস এবং এনসিপি সেটার পক্ষে নয়। তাঁদের নীতি, যে দল সবচেয়ে বেশি আসন পাবে তাঁদের শিবির থেকেই মুখ্যমন্ত্রী করা হবে। আসন সমঝোতা নিয়েও বিরোধী জোটে মহা জটিলতা তৈরি হয়েছিল। জোটের সেই কলহকে উস্কে দিয়ে মোদির প্রশ্ন, জোটের চালকের আসন নিয়ে নিজেদের মধ্যেই খেয়োখেয়ি করছে আঘাড়ি। এরা মহারাষ্ট্রের উন্নতি কীভাবে করবে? চালকের আসনে কে বসবে, সেই নিয়েই ওদের যত ঝামেলা। এই ধরনের জোট যখন ক্ষমতায় আসে ওরা সরকারি নীতিকে স্লথ করে দেয়। উন্নয়নের কাজে বাধা হিসাবে উঠে আসে। আপনারা আগেও আড়াই বছর ওদের সহ্য করেছেন।”

    বিভাজন তৈরিই লক্ষ্য

    ধুলের সভা (Maharashtra Elections) থেকে কংগ্রেসকে নিশানা করে মোদির (PM Modi) বক্তব্য, “সমাজে যাবতীয় বিভেদ তৈরির কাজটা কংগ্রেস করে। ওরা মানুষে মানুষে বিভাজন তৈরি করে ভোটে জেতার চেষ্টা করে।” দেশভাগের দুঃসহ স্মৃতিও তুলে ধরেন মোদি। তিনি বলেন, “ধর্মের নামে মানুষের বিভাজন সৃষ্টি করে কংগ্রেস দেশটাকেই দুটুকরো করে দিয়েছিল।” শুক্রবার মহারাষ্ট্রে বিধানসভা ভোটের প্রচারে প্রধানমন্ত্রী দাবি করেন ‘আমরা ক্ষমতার লোভে রাজনীতিতে আসিনি। এসেছি মানুষের স্বার্থে কাজ করতে। বিরোধীরা রাজনীতি করে পদের লোভে।’ কাশ্মীরে বিরোধীরা ক্ষমতায় এসেই উন্নয়নের ধারা আটকাতে চাইছে বলেও এদিন দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী। উপত্যকায় ফের ৩৭০ ধারা লাগু করার চেষ্টা করছে তারা। যা কাশ্মীরকে ফের অন্ধকারের পথে নিয়ে যাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • L K Advani: দূরদৃষ্টি এবং বুদ্ধিমত্তার জন্য সর্বত্র সমাদৃত, ৯৭ বছরে লালকৃষ্ণ আডবানিকে শুভেচ্ছা মোদি-শাহের

    L K Advani: দূরদৃষ্টি এবং বুদ্ধিমত্তার জন্য সর্বত্র সমাদৃত, ৯৭ বছরে লালকৃষ্ণ আডবানিকে শুভেচ্ছা মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনীতিতে যখন ছাত্র তিনি, পুরোদস্তুর নেতা ছিলেন লালকৃষ্ণ আডবানি (Lal Krishna Advani)। ৯৭ বছর বয়সে এখন আর রাজনীতিতে সক্রিয় নন। কিন্তু তাঁর অবদানের কথা স্মরণ করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। শুক্রবার, ৮ নভেম্বর জন্মদিন আডবানির। ৯৭ বছরে প্রবীণ নেতা। এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় আডবানিকে শুভেচ্ছা জানান মোদি। (Lal Krishna Advani Birthday)। 

    জন্মদিনের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

    ভারতের রাজনীতিতে তিনি লৌহপুরুষ। দেশের প্রাক্তন উপপ্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপির অন্যতম বরিষ্ঠ নেতা লালকৃষ্ণ আডবানিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদি লেখেন, ‘ভারতের উন্নয়নে আডবানিজির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। দূরদৃষ্টি এবং বুদ্ধিমত্তার জন্য দেশের সর্বত্র সমাদৃত উনি। বিজেপি-র খুঁটি মজবুত করতে ওঁর ভূমিকা অতুলনীয়। ওঁর দীর্ঘায়ু এবং সুস্থতা কামনা করি। এই বছর ওনার জন্মদিন বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে, উনি ভারতরত্ন’। 

    আডবানির অবদান

    অটল বিহারি বাজপেয়ীর সরকারে ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী ছিলেন আডবানি। বিগত তিন দশকে বিজেপি-কে মূলস্রোতের রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠা দেওয়ার নেপথ্যে আডবানির ভূমিকা অনস্বীকার্য। নয়ের দশকে লোকসভায় যেখানে মাত্র দু’টি আসন ছিল বিজেপি-র, ২০১৪ সালে মোদির নেতৃত্বে লোকসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রাপ্তি ঘটে বিজেপি-র। আটের দশকে অযোধ্যায় রাম মন্দির আন্দোলনকে সব স্তরে ছড়িয়ে দেওয়ার নেপথ্যেও ছিলেন আডবানি। সেই দাবি নিয়ে তাঁর নেতৃত্বেই বেরিয়েছিল ‘রথযাত্রা’। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেই লালকৃষ্ণ আজবানিকে ভারতরত্ন সম্মান দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয় কেন্দ্রের তরফে। শারীরিক অসুস্থার কারণে বাসভবনে গিয়ে লালকৃষ্ণ আডবানিকে ভারতরত্ন সম্মান প্রদান করা হয়। 

    শুভেচ্ছা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও বর্ষীয়ান নেতাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘আমাদের প্রাক্তন ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী লালকৃষ্ণ আডবানিজিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। গোটা জীবন ধরে তিনি দেশ এবং দেশের মানুষের জন্য নিজেকে অর্পণ করেছেন। ডেপুটি প্রধানমন্ত্রীর মতো গুরুদায়িত্ব সামলেছেন। সুরক্ষা, একতা এবং সম্প্রীতির লক্ষ্যে কড়া অবস্থান নিয়েছেন তিনি। ভারতের রাজনীতিতে স্বচ্ছতার এক নজির গড়েছেন তিনি। তাঁর সুদীর্ঘ জীবনে তিনি দেশ, সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের জন্য লড়াই করেছেন। দল এবং আদর্শের জন্য তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kashyap ‘Kash’ Patel: সিআইএ-র প্রধান ভারতীয় বংশোদ্ভূত? ‘বন্ধু’ মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই আস্থা ট্রাম্পের!

    Kashyap ‘Kash’ Patel: সিআইএ-র প্রধান ভারতীয় বংশোদ্ভূত? ‘বন্ধু’ মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই আস্থা ট্রাম্পের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকায় তিনি পরিচিত ক্যাশ নামে। আসল নাম কাশ্যপ প্যাটেল (Kashyap ‘Kash’ Patel)। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য তিনি সব কিছু করতে পারেন। মার্কিন মসনদে ফের বসতে চলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর তার পরেই চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কাশ্যপ। শোনা যাচ্ছে, আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইনটেলিজেন্স এজেন্সি বা সিআইএ-র প্রধান পদে (CIA director) এই কাশ্যপকেই বসাতে চাইছেন ট্রাম্প।

    গুজরাটি বংশোদ্ভূত কাশ্যপ

    আমেরিকায় প্রতিরক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel) গুজরাটি বংশোদ্ভূত। তাঁর বাবা-মা বড় হয়েছেন পূর্ব আফ্রিকায়। সত্তরের দশকে ইদি আমিন শাসিত উগান্ডা থেকে পালিয়ে যান কাশ্যপের বাবা। চলে আসেন আমেরিকায়। ১৯৮০ সালে নিউইয়র্কের গার্ডেন সিটিতে জন্ম হয় কাশ্যপের। সেখানেই বেড়ে ওঠেন।  আইন নিয়ে পড়াশোনার জন্য নিউইয়র্কে আসার আগে রিচমন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে স্নাতক হন কাশ্যপ। ব্রিটেনের ‘ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন’-এর ‘ফ্যাকাল্টি অফ ল’ থেকে আন্তর্জাতিক আইনেরও ডিগ্রি রয়েছে কাশ্যপের। 

    কর্মজীবন শুরু আইনজীবী হিসেবে

    আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel)। খুন, মাদক পাচার এবং আর্থিক অপরাধ সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি জটিল মামলা লড়েন। ৪৪ বছর বয়সি কাশ্যপ প্রতিরক্ষা সচিব ক্রিস্টোফার মিলারের প্রাক্তন ‘চিফ অফ স্টাফ’ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। তার আগে প্রেসিডেন্টের উপ-সহকারী এবং ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলে সন্ত্রাস দমনের সিনিয়র ডিরেক্টর হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন কাশ্যপ।

    আরও পড়ুন: ‘‘সেই ব্যক্তি কোথায়?’’ ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনে ঘুম উড়েছে বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূসের!

    ট্রাম্প প্রশাসনে যোগদান

    ২০১৯ সালে একজন আইনজীবী হিসাবে তৎকালীন ট্রাম্প প্রশাসনে যোগদান করেন কাশ্যপ (Kashyap ‘Kash’ Patel)। দ্রুত পদোন্নতিও হয়। আল-বাগদাদি এবং কাসেম আল-রিমির মতো আইসিস এবং আল-কায়েদার নেতৃত্ব নির্মূল করা-সহ প্রথম ট্রাম্প সরকারের একাধিক পরিকল্পনাকে বাস্তবায়িত করার নেপথ্যে অন্যতম মাথা ছিলেন কাশ্যপ। প্রথম ট্রাম্প জমানায় আমেরিকার অনেক পণবন্দিকে মুক্ত করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তিনি। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং ইন্টেলিজেন্স সংক্রান্ত হাউসের স্থায়ী নির্বাচন কমিটির সিনিয়র কাউন্সিল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন কাশ্যপ। ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রভাবিত করার জন্য রাশিয়ার নাক গলানোর যে অভিযোগ উঠেছিল, তা নিয়ে তদন্তের নেতৃত্বও দেন তিনি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অত্যন্ত বিশ্বস্ত ও অনুগামী কাশ্যপ। এবার তাঁকেই  সিআইএ-র মাথায় (CIA director) বসাতে চাইছেন ট্রাম্প। বন্ধু মোদির রাজ্যে শিকড় থাকা কাশ্যপেই ভরসা রাখছেন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ‘ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্পের ১০ বছর পূর্ণ, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: ‘ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্পের ১০ বছর পূর্ণ, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ রক্ষার গুরু দায়িত্ব তাঁদের কাঁধে। তাই তাঁদের ভালোমন্দের দিকে সর্বদাই তীক্ষ্ণ নজর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)। সেনাবাহিনীর প্রতি কেন্দ্র যে দায়বদ্ধ, সে কথাই ‘ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্পের দশম বর্ষপূর্তির দিনে ফের একবার মনে করিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প (PM Modi)

    সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সদস্যদের জন্য যে ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প (One Rank One Pension Scheme) চালু করা হয়েছে, তাও স্মরণ করিয়ে দেন তিনি। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আজকের দিনে ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন’ প্রকল্প চালু হয়েছিল। যাঁরা দেশের জন্য নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই এই ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প। দীর্ঘদিনের দাবি মেনেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছিল।” তিনি জানান, এই ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্পের জন্য লক্ষ লক্ষ মানুষ উপকৃত হয়েছেন।

    প্রকল্পের খুঁটিনাটি

    আগে নিয়ম ছিল, যে লেফট্যানেন্ট ১৯৯৫ সালে অবসর নিয়েছেন, তাঁর পেনশন ২০০৬ সালে অবসর নেওয়া কর্নেলের পেনশনের চেয়ে কম। অবসরের তারিখ অনুযায়ী, পেনশনও হত ভিন্ন ভিন্ন (PM Modi)।২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। প্রধানমন্ত্রী পদে বসেন নরেন্দ্র মোদি। ওই বছরই তিনি চালু করেন ওয়ান ‌র‌্যাঙ্ক ওয়ান পেনশন প্রকল্প। আজ ১০ বছর পূর্ণ করল এই প্রকল্প।

    আরও পড়ুন: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী ট্রাম্প, সমস্যায় পড়তে পারেন কানাডার ট্রুডো

    এই প্রকল্প অনুযায়ী, একজন সেনা জওয়ান, যখনই অবসর নিন না কেন, র‌্যাঙ্ক যাই হোক না কেন, একই পেনশন পাবেন। তিনি বলেন, “এটা আপনাদের সবাইকে খুশি করছে এক দশক ধরে। লাখ লাখ পেনশনার্স ও তাঁদের পরিবার উপকৃত হচ্ছেন এই প্রকল্প থেকে।” ভারতীয় সেনা সূত্রে খবর, এই প্রকল্প (One Rank One Pension Scheme) চালু হওয়ায় উপকৃত হচ্ছেন ২৫ লাখ অবসরপ্রাপ্ত। এজন্য প্রধানমন্ত্রীকে সেনার তরফে ধন্যবাদও জানানো হয়েছে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Awas Yojana: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে দুর্নীতি! হাইকোর্টে ব্যর্থতা মেনে নিল রাজ্য

    PM Awas Yojana: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে দুর্নীতি! হাইকোর্টে ব্যর্থতা মেনে নিল রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PM Awas Yojana) টাকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে এবার হাইকোর্টে ভর্ৎসিত রাজ্য সরকার। ঘটনাটি ক্যানিং ১ নম্বর ব্লকের ইটখোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের। ২০২১ সালে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকার জন্য আবেদন করেন ক্যানিং ১ নম্বর ব্লকের ইটখোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের সিরাজুল মণ্ডল-সহ পাঁচ বাসিন্দা। তাঁদের দাবি, এখনও সেই টাকা পাননি তাঁরা। টাকা পেতে হাইকোর্টে মামলা করেন ওই ৫ জন। মামলাকারী ৫ জনের টাকাই ভুল অ্যাকাউন্টে গিয়েছে বলে আদালতে রিপোর্ট দিয়ে জানায় রাজ্য। এরপরই আদালতের (Calcutta High Court) ক্ষোভের মুখে পড়ে সরকার। 

    ইচ্ছাকৃত জালিয়াতি

    এই ঘটনা ইচ্ছাকৃত জালিয়াতি, বলে এদিন মত প্রকাশ করেন বিচারপতি রবি কিষাণ কাপুর। বিডিও এবং পঞ্চায়েত প্রধানের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর তলব করেন বিচারপতি। অবিলম্বে সরকারকে ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী পদক্ষেপের নির্দেশও দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। দীর্ঘদিন টাকা না আসায় পঞ্চায়েতের দ্বারস্থ হন আবাসের টাকা থেকে বঞ্চিত পাঁচজন। অভিযোগ, তখন পঞ্চায়েত থেকে বলা হয় টাকা আসেনি। পরে পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে, তাঁরা টাকা পাওয়ার জন্য যোগ্য ব্যক্তি নন। এরই প্রেক্ষিতে ২০২৩ সালে আদালতে মামলা করা হলে স্বাধীন তদন্তকারী সংস্থাকে তদন্তভার দেওয়ার আর্জি জানানো হয়। সে ব্যাপারে রিপোর্ট তলব করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রবি কিষাণ কাপুর। 

    আরও পড়ুন: সরকারের দেওয়া ট্যাব কেনার ১০ হাজার টাকা গায়েব! একের পর এক স্কুলে একই ঘটনা কীভাবে?

    কাঠগড়ায় রাজ্য সরকার

    উল্লেখ্য, প্রায়ই জেলায় জেলায় আবাস যোজনার (PM Awas Yojana) তালিকায় গরমিলের অভিযোগ সামনে আসছে। কোথাও তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব তৃণমূলই। কোথাও বিডিও অফিসের দরজা বন্ধ করে বিক্ষোভ। সম্প্রতি হুগলির গোঘাটে তৃণমূলের পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ডের বিরুদ্ধে আবাস যোজনার তালিকায় স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলেছিলেন তৃণমূলেরই পঞ্চায়েত সদস্য। আবাস যোজনার তালিকায় গরমিলের অভিযোগ তুলে বীরভূমের রামপুরহাটেও বিক্ষোভ দেখিয়েছিন স্থানীয় তিলডাঙা গ্রামের বাসিন্দারা। বিরোধীরা বারবার যে দুর্নীতির কথা বলছেন, এবার তা মেনে নিল রাজ্যও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

  • Donald Trump: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী ট্রাম্প, সমস্যায় পড়তে পারেন কানাডার ট্রুডো

    Donald Trump: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী ট্রাম্প, সমস্যায় পড়তে পারেন কানাডার ট্রুডো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, কারও পৌষমাস, তো কারও সর্বনাশ! চার বছর বাদে নতুন বছরের তৃতীয় সপ্তাহ নাগাদ হোয়াইট হাউসে ফিরছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। তাঁর এই প্রত্যাবর্তনের খবর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নৌকার পালে সুপবন বয়ে আনলেও, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর পক্ষে ভালো নাও হতে পারে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লক্ষ্যই হল, আমেরিকা ও তার দোসরদের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের গাঁটছড়ার বন্ধন পোক্ত করা।

    বিপাকে পড়তে পারে ট্রুডোর দেশ (Donald Trump)

    ট্রাম্প ফের মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে বসছেন। এতে আদতে বিপাকে পড়বে ট্রুডোর দেশ। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ট্রাম্প জমানায় দেখা দিতে পারে বাণিজ্য বিরোধ। যার জেরে ভয়ঙ্কর মন্দার মুখে পড়তে পারে কানাডা। কারণ কানাডার রফতানির ৭৫ শতাংশই যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। মার্কিন সীমান্ত পেরিয়ে হাজার হাজার মানুষ উত্তরে (Donald Trump) কানাডার দিকে আসতে পারেন। সেক্ষেত্রেও বিপদে পড়বে ট্রুডোর দেশ।

    ধরাশায়ী হতে পারেন ট্রুডো

    আগামী বছর সাধারণ নির্বাচন হওয়ার কথা কানাডায়। বিভিন্ন জনমত সমীক্ষার ফল বলছে, কনজারভেটিভ প্রতিপক্ষের কাছে ধরাশায়ী হতে পারেন ট্রুডো। তাঁর দল লিবারেল পার্টির অবস্থাও হতে পারে করুণ। গত কয়েক বছরে কানাডার ধীর গতির অর্থনীতি ও জীবনযাত্রার ব্যয়ের দ্রুত বৃদ্ধি চলে এসেছে খবরের শিরোনামে। যার জেরে চিন ও ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বৈচিত্রকরণের প্রচেষ্টা ব্যাহত হয়েছে।

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, ট্রাম্প-ট্রুডোর সম্পর্ক অহি-নকুলের। ২০২২ সালে ট্রাম্প ট্রুডোকে ‘একজন চরম বামপন্থী উন্মাদ’ বলে অভিহিত করেছিলেন। কারণ ট্রুডো সীমান্ত অতিক্রম করা ট্রাক চালকদের জন্য কোভিড টিকাকরণ বাধ্যতামূলক করেছিলেন। ২০১৮ সালের জুন মাসে, কেবেকে অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলন থেকে বেরিয়ে চলে এসেছিলেন ট্রাম্প। ট্রুডোকে তিনি ‘খুবই অসৎ ও দুর্বল’ বলে অভিহিত করেছিলেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘সেই ব্যক্তি কোথায়?’’ ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনে ঘুম উড়েছে বাংলাদেশের মহম্মদ ইউনূসের!

    ২০১৫ সাল থেকে কানাডার কুর্সিতে রয়েছেন ট্রুডো। ট্রাম্প জিততেই ‘ড্যামেজ কন্ট্রোলে’ নেমে পড়েছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী। বুধবার ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, “দুই দেশের মধ্যের বন্ধুত্ব বিশ্বে ঈর্ষণীয়।” ট্রুডো যখন আমেরিকা-কানাডার সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে প্রাণপাত করছেন, তখন নিশ্চিন্তে রয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কারণ মার্কিন প্রদেশে যিনি প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী হয়েছেন, তিনি আসলে তাঁর ‘বন্ধু’ (Donald Trump)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: জয়ের পরই ‘বন্ধু’ ট্রাম্পকে ফোন মোদির, ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্টের মুখে নমো-প্রশস্তি

    PM Modi: জয়ের পরই ‘বন্ধু’ ট্রাম্পকে ফোন মোদির, ভাবী মার্কিন প্রেসিডেন্টের মুখে নমো-প্রশস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। অভিনন্দন জানাতে তাঁকে ফোন করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তার পরে ফোনের ও প্রান্ত থেকে যা শুনলেন, তাতে ভারতীয় হিসেবে গর্ব বোধ করবেন যে কেউই। মনে রাখতে হবে, ট্রাম্পের জয়ের পর বৈশ্বিকে নেতাদের মধ্যে তাঁকে প্রথম ফোনটি করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি-ট্রাম্প বন্ধুত্ব (PM Modi)

    ট্রাম্পের সঙ্গে যে ক’জন বিশ্ব নেতার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম মোদি। মোদির সম্মানেই ট্রাম্পের জমানায় আয়োজন করা হয়েছিল ‘হাউডি মোদি’র। বন্ধুত্বের সম্মানে পাল্টা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন মোদিও। গুজরাটের ওই অনুষ্ঠানের নাম ছিল ‘নমস্তে ট্রাম্প’। এর আগের দফায় ট্রাম্প যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তখন মোদি ও ট্রাম্পের দেখা হয়েছিল তিনবার। মোদিই প্রথম বিদেশি রাষ্ট্রনেতা যিনি ট্রাম্পের সঙ্গে হোয়াইট হাউসে ডিনারও করেছিলেন। এহেন ট্রাম্পের জয়ের খবর পেয়েই ফোন করেন ‘বন্ধু’ মোদি (PM Modi)।

    ট্রাম্পের মুখে কেবলই মোদি-স্তুতি

    সূত্রের খবর, দু’পক্ষের এই ফোনালাপে ট্রাম্পের মুখে শোনা গিয়েছে কেবলই মোদি-স্তুতি। ট্রাম্প জানিয়েছেন, গোটা বিশ্ব মোদিকে ভালোবাসে। মোদির প্রশংসা করে ট্রাম্প বলেন, “ভারত একটি দারুণ দেশ, প্রধানমন্ত্রী মোদি একজন দারুণ মানুষ। আমি মোদি ও ভারতকে সত্যিকারের বন্ধু বলে মনে করি।” ট্রাম্প জানান, মোদিই প্রথম আন্তর্জাতিক স্তরের কোনও নেতা, যিনি তাঁকে প্রথম শুভেচ্ছা জানান।

    আরও পড়ুন: নতুন বছরে ভারতে হবে কোয়াড সম্মেলন, আমেরিকার প্রতিনিধিত্ব করবেন ট্রাম্প

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “আমার বন্ধু, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে একটি দুর্দান্ত কথোপকথন হয়েছে, তাঁর দর্শনীয় বিজয়ের জন্য তাঁকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা, শক্তি, মহাকাশ এবং অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক আরও জোরদার করার জন্য আবার এক সঙ্গে কাজ করতে উন্মুখ।”

    ট্রাম্পের মুখে মোদি-প্রশস্তি শোনা গিয়েছে আগেও। বিভিন্ন সময় ট্রাম্প মোদির সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বের কথা বলেছেন। নির্বাচনী প্রচার পর্বেও ট্রাম্প বারংবার উল্লেখ করেছেন তাঁর সঙ্গে মোদির সম্পর্কের কথা। মোদির ভূয়সী প্রশংসাও শোনা গিয়েছেন একাধিক নির্বাচনী জনসভায়। মোদিকে (PM Modi) ট্রাম্প (Donald Trump) ‘মহান ব্যক্তি’, ‘মহান নেতা’ ও ‘ভালো বন্ধু’ বলেও উল্লেখ করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “কংগ্রেস ও জোটসঙ্গীরা ঝাড়খণ্ডকে গরিব করে রেখেছে”, তোপ মোদির

    PM Modi: “কংগ্রেস ও জোটসঙ্গীরা ঝাড়খণ্ডকে গরিব করে রেখেছে”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস ও তার জোটসঙ্গীরা উপজাতির মানুষদের দীর্ঘদিন ধরে গরিব করে রেখেছে। বিজেপি ঝাড়খণ্ডকে দারিদ্রমুক্ত করতে দায়বদ্ধ।” সোমবার ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনী (Jharkand Assembly Polls) প্রচারে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    কংগ্রেস-জেএমএমকে নিশানা মোদির (PM Modi)

    প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চম্পাই সোরেনকে যথাযথ মর্যাদা না দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী আক্রমণ শানান রাজ্যের শাসক দল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চাকে। ঝাড়খণ্ডের নিজস্ব সত্ত্বা রক্ষায় যে জেএমএম-কংগ্রেস-আরজেডি বিপদস্বরূপ, তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আশির দশকে যখন বিহার ও দিল্লিতে কংগ্রেস ক্ষমতায় ছিল, সেই সময় ঝাড়খণ্ড বিহারের অংশ ছিল। তখন গয়া গোলি কাণ্ড ঘটেছিল – যেভাবে ব্রিটিশরা এখানে বর্বরতা করেছিল, কংগ্রেসও তেমনটাই করেছিল আদিবাসীদের রক্ত দিয়ে… আরজেডি নেতারা তখন বলতেন যে ঝাড়খণ্ড তাঁদের লাশের ওপর গড়ে উঠবে… আরজেডি ঝাড়খণ্ড গঠনের সমর্থকদের দমন করতে চেয়েছিল। আজ সেই আরজেডির কোলে কে বসে আছে? আজ ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা আরজেডির কোলে বসে আছে।”

    ক্ষমতায় আসবে বিজেপি, প্রত্যয়ী মোদি

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “এই অঞ্চলের মানুষ রাজ্যে বিজেপিকে আবার ক্ষমতায় আনতে আগ্রহী। কোলহান আবারও জেএমএম-কংগ্রেস-আরজেডির অত্যাচারী সরকারকে উচ্ছেদ করতে প্রস্তুত। সবাই বলছে যে কোলহান ইতিহাস তৈরি করতে চলেছে… আমি নিশ্চিত, বিজেপি-এনডিএ আগের যে কোনও সময়ের চেয়ে বেশি আসন নিয়ে সরকার গঠন করবে।” তিনি বলেন, “তারা (জেএমএম) কোলহানের গর্বিত সন্তান, চম্পাই সোরেনকে অসম্মান করেছে। যেভাবে তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে অসম্মান করা হয়েছে, গোটা দেশ তা দেখেছে। এটা পুরো কোলহানের প্রতি অসম্মান।”

    আরও পড়ুন: নয়াদিল্লির চাপে পড়েই কি ‘বিদ্রোহী’ পুলিশ কর্মীকে সাসপেন্ড করল কানাডা?

    এদিনের সভায় কংগ্রেসকেও নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আমাদের বোন সীতা সোরেনের সঙ্গে তারা যা করেছে – আমরা সবাই তা দেখেছি। কংগ্রেসের এক নেতা সীতা সোরেন সম্পর্কে যে কথা বলেছেন – আমরা সবাই তা দেখেছি। এটি সমস্ত আদিবাসী মা-বোনদের প্রতি অসম্মান। মহারাষ্ট্রেও একজন বোন যিনি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, তাঁর জন্য কেমন ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে? কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী এ বিষয়ে একটি শব্দও খরচ করেননি। এটাই হল জেএমএম-এর আসল চেহারা।” বিজেপি ক্ষমতায় এলে যে ঝাড়খণ্ডকে দারিদ্রমুক্ত করা হবে, এদিন সেই প্রতিশ্রুতিও দেন প্রধানমন্ত্রী।

    এদিকে, ১০ নভেম্বর ফের ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনী (Jharkand Assembly Polls) প্রচারে যাবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বিজেপির তরফে ঝাড়খণ্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা তথা অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এ খবর জানান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: কানাডায় হিন্দু মন্দিরে ‘ইচ্ছাকৃত’ হামলার তীব্র নিন্দা করলেন প্রধানমন্ত্রী, ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান

    PM Modi: কানাডায় হিন্দু মন্দিরে ‘ইচ্ছাকৃত’ হামলার তীব্র নিন্দা করলেন প্রধানমন্ত্রী, ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডার (Canada) ব্রাম্পটনে হিন্দু মন্দিরে খালিস্তানপন্থীদের হামলার তীব্র নিন্দা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ওই ঘটনার নিন্দা করেছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকও। এই ধরনের হামলা থেকে মন্দির ও অন্যান্য ধর্মীয় স্থানগুলি রক্ষা করার জন্য জাস্টিন ট্রুডোর সরকারকে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    ঘটনার নিন্দা করে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “কানাডায় হিন্দু মন্দিরে ইচ্ছাকৃত এই হামলার তীব্র নিন্দা করছি। আমাদের কূটনীতিকদেরও কাপুরুষের মতো ভয় দেখানোর চেষ্টা হয়েছে। এই ধরনের হিংসা ভারতের সঙ্কল্পকে দুর্বল করতে পারবে না।” এই ঘটনার বিরুদ্ধে কানাডা সরকার দ্রুত ব্যবস্থা নেবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

    সমালোচনা বিদেশ মন্ত্রকেরও

    বিবৃতি জারি করা হয়েছে বিদেশ মন্ত্রকের তরফেও। মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “গতকাল (রবিবার) অন্টারিওর ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে চরমপন্থী ও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলার নিন্দা করছি (PM Modi)।” তিনি বলেন, “আমরা আশা করি, যারা হিংসায় জড়িত ছিল, তাদের বিচার করা হবে। আমরা কানাডায় ভারতীয় নাগরিকদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তার বিষয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।” কানাডার মাটিতে এই ধরনের হামলা থেকে মন্দির ও অন্য ধর্মীয় স্থানগুলিকে রক্ষা করতে প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সরকারকে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বানও জানিয়েছে বিদেশ মন্ত্রক।

    আরও পড়ুন: “এই জোট অনুপ্রবেশকারীদের জোট”, ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনী সভায় তোপ মোদির

    বিদেশ মন্ত্রকের আগে ওট্টোয়ায় অবস্থিত ভারতীয় হাই কমিশনের তরফেও ব্রাম্পটনের ওই হিন্দু মন্দিরে এই হামলার নিন্দা করা হয়েছে। হাই কমিশন বলেছে, স্থানীয় সহ-সংগঠকদের পূর্ণ সহযোগিতায় আমাদের কনস্যুলেটগুলির নিয়মিত কাজে এই ধরনের ব্যাঘাত ঘটানো অত্যন্ত হতাশাজনক। আমরা ভারতীয় নাগরিক-সহ সকল আবেদনকারীদের নিরাপত্তা নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। তাঁদের দাবিতেই এই ধরনের অনুষ্ঠান করা হয়। ভারত বিরোধী উপাদানগুলির এই প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, আমাদের কনস্যুলেট ভারতীয় ও কানাডিয়ান আবেদনকারীদের হাজারটিরও বেশি লাইফ সার্টিফিকেট দিয়েছে। প্রসঙ্গত, এর আগে চলতি মাসেই ভ্যাঙ্কুভার ও সারেতে একই ধরনের শিবিরেরে আয়োজন করা হয়েছিল। সেই (PM Modi) শিবিরগুলিতেও ব্যাঘাত ঘটানোর চেষ্টা করেছিল (Canada) খালিস্তানপন্থীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: আবাস যোজনায় ‘দুর্নীতি’, ইডি তদন্ত চেয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দেবে বঙ্গ বিজেপি

    BJP: আবাস যোজনায় ‘দুর্নীতি’, ইডি তদন্ত চেয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দেবে বঙ্গ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবাস যোজনা প্রকল্পে (Awas Yojana) দুর্নীতির অভিযোগে ইডি তদন্ত (ED Probe) দাবি করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি দিতে চলেছে রাজ্য বিজেপি (BJP)। সোমবারই এই ঘোষণা করেছেন রাজ্য বিজেপির (BJP) সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় (Jagannath Chattopadhyay)। তিনি বলেন, ‘‘রাজ্য সরকার কেন্দ্রের কাছে যে তালিকা জমা দিয়েছিল, তাতে জল ছিল বলে অভিযোগ ওঠে। এখন রাজ্য নিজে খরচ করার আগে তালিকা যাচাই শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই তার বড় অংশে অযোগ্যদের নাম রয়েছে বলে রাজ্যই জানতে পেরেছে।’’ ২০১৫ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে এই দুর্নীতি হয়েছে বলে দাবি করেন বিজেপি নেতা।

    কেন্দ্রের অপব্যয় হয়েছে ৫.৫ হাজার কোটি, দাবি বিজেপির (BJP)

    ২৯ অক্টোবর শেষ হয়েছে আবাস যোজনার (Awas Yojana) সমীক্ষা। ৩০ অক্টোবর এক বৈঠকে সমীক্ষার রিপোর্ট পেশ করেছেন রাজ্যের মুখ্যসচিব ও পঞ্চায়েত মন্ত্রী। সেই রিপোর্টে জানানো হয়েছে, রাজ্যে আবাস যোজনার ২২.৭৬ শতাংশ আবেদন বাতিল হয়েছে। জগন্নাথ বলেন, ‘‘২০১৬ – ২২ সাল পর্যন্ত ৪৫ লক্ষ ৭০ হাজার বাড়ি বরাদ্দ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। তার মধ্যে রাজ্য সরকার ৩৪ লক্ষ ১৯ হাজার বাড়ি বানিয়েছে। ২২.৭৬ শতাংশ অযোগ্য ধরলে সেই তালিকায় ৭ লক্ষ ৭৮ হাজার অযোগ্য প্রাপক রয়েছেন। যাদের জন্য ৯ হাজার ৪০০ কোটি বাজে খরচ হয়েছে কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের। এর মধ্যে কেন্দ্রের অপব্যয় হয়েছে ৫.৫ হাজার কোটি টাকা।’’

    আরও পড়ুনঃ মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন, ভাপি ও সুরাটের মধ্যে ন’টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ

    সব চেয়ে বেশি নাম বাতিল হয়েছে নদিয়া জেলায়

    তিনি বলেন, ‘‘আমরা (BJP) এই দুর্নীতির (Awas Yojana) ইডি তদন্ত চাই। যে সব আধিকারিক বা রাজনৈতিক নেতা এই দুর্নীতিতে যুক্ত তাঁদের শাস্তি দিতে হবে। সেই দাবিতে আমরা প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দেব।’’ জগন্নাথের দাবি, সব চেয়ে বেশি নাম বাতিল হয়েছে নদিয়া জেলায়। সেখানে ৩৮.২৩ শতাংশ নাম ‘অযোগ্য’ বলে সরকারি তথ্যে উঠে এসেছে। এছাড়া অযোগ্য নামের তালিকা যে জেলাগুলিতে বেশি সেগুলি হল, পশ্চিম বর্ধমান (৩৭.৩১ শতাংশ), মালদা (৩৫.৪৭ শতাংশ), হাওড়া (৩২.১২ শতাংশ) এবং মুর্শিদাবাদ (৩২.০১ শতাংশ)।

    এখানেই শেষ নয়। সমীক্ষার ফলে কেন্দ্রের অনেক টাকা বেঁচে গিয়েছে বলেও দাবি করেন জগন্নাথ। বিজেপি (BJP) নেতা জানান, মোট ১৮ লক্ষ ৩৬ হাজার বাড়িতে সমীক্ষা হয়েছিল। তার মধ্যে ৪ লক্ষ ১৮ হাজার আবেদন বাতিল করা হয়েছে। তিনি জানান, কেন্দ্রের হিসাব অনুসারে রাজ্যে এখনও ৪৫ লক্ষ বাড়ি (Awas Yojana) বানাতে হবে। অর্থাৎ সমস্ত বাড়িতে সমীক্ষা হলে ১০ লক্ষ ২৪ হাজার আবেদন বাতিল হত। অর্থাৎ সমীক্ষা না করে বাড়ির টাকা দিয়ে দেওয়া হলে ১২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা অকারণ খরচ হত বলে দাবি করেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share