Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: স্বাস্থ্য পরিষেবায় ১২,৮৫০ কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন মোদি

    PM Modi: স্বাস্থ্য পরিষেবায় ১২,৮৫০ কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৯ অক্টোবর, আয়ুর্বেদ দিবস। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্বাস্থ্য পরিষেবায় একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন। মোট ১২,৮৫০ কোটি টাকার বিভিন্ন স্বাস্থ্য পরিষেবার প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব আয়ুর্বেদে এদিন ধন্বন্তরি জয়ন্তী (Ayurveda day) পালনের মধ্য দিয়ে এই প্রকল্পগুলির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, আয়ুষ্মান যোজনা প্রত্যাখ্যান করেছে মমতা সরকার। এ কারণে ‘প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা’র সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রাজ্যের মানুষ। নিজের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এনিয়ে বলেন, ‘‘দিল্লি ও পশ্চিমবঙ্গের প্রবীণদের নাগরিকদের কাছে আমি ক্ষমা চাইছি আপনাদের সেবা করতে পারব না। কারণ, দিল্লিতে যে সরকার আছে, আর বাংলার সরকার এই আয়ুষ্মান প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে না। এরা রাজনীতি করছে নিজের রাজ্যেরই অসুস্থ মানুষদের সঙ্গে। এটাকে মানবতা বলে না। এর জন্য আমার কষ্ট হয়। দিল্লি ও বাংলার প্রবীণ নাগরিকরা আমার কথা নিশ্চয়ই শুনছেন।’’

    অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব আয়ুর্বেদের দ্বিতীয় পর্যায়ের উদ্বোধন

    মঙ্গলবার ‘প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনা’র প্রকল্পকে আরও বিস্তৃত করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ৭০ বছর বা তার বেশি বয়সি ভারতীয় নাগরিকরা স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা পাবেন। একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব আয়ুর্বেদের দ্বিতীয় পর্যায়েরও উদ্বোধন করেন। দ্বিতীয় পর্যায়ে অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব আয়ুর্বেদে জুড়ল একটি অত্যাধুনিক পঞ্চকর্ম হাসপাতাল, আয়ুর্বেদিক ফার্মেসি, স্পোর্টস মেডিসিন ইউনিট, একটি গ্রন্থাগার ও ৫০০ আসন বিশিষ্ট একটি অডিটোরিয়াম। আয়ুর্বেদিক (Ayurveda day) গবেষণা, শিক্ষা এবং চিকিৎসার কাজে ব্যবহার করা হবে এই প্রতিষ্ঠানকে।

    অন্যান্য উদ্বোধন (PM Modi) 

    প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) চিকিৎসা পরিকাঠামোকে আরও উন্নত করার লক্ষ্যে মধ্যপ্রদেশের মন্দসৌর, নিমুচ ও সিওনিতে তিনটি নতুন মেডিক্যাল কলেজের উদ্বোধন করেন এদিন। এর পাশাপাশি, বিলাসপুর, কল্যাণী, পাটনা, গুয়াহাটি, নয়াদিল্লি, গোরখপুর ও ভোপাল এইমসে নতুন বেশ কিছু পরিকাঠামোরও উদ্বোধন এদিন প্রধানমন্ত্রী করেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এদিন ছত্তিশগড়ের বিলাসপুর মেডিক্যাল কলেজে একটি সুপার স্পেশালিটি ব্লক এবং ওড়িশার বরাগড় হাসপাতালের একটি ক্রিটিক্যাল কেয়ার ব্লকের উদ্বোধন করেন। মধ্যপ্রদেশে পাঁচটি নতুন নার্সিং কলেজেরও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এদিন মোদি। প্রধানমন্ত্রী এমপ্লয়িজ স্টেট ইন্স্যুরেন্স কর্পোরেশন (ইএসআইসি)-এর আওতায় থাকা মধ্যপ্রদেশ, হরিয়ানা, কর্নাটকে বেশ কতকগুলি হাসপাতালের উদ্বোধন করেন। এর মাধ্যমে ৫৫ লক্ষ বিমাকৃত কর্মী নিজেদের পরিবারের চিকিৎসা করাতে পারবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rojgar Mela: রোজগার প্রকল্পে ৫১ হাজার যুবক-যুবতীকে নিয়োগপত্র দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    Rojgar Mela: রোজগার প্রকল্পে ৫১ হাজার যুবক-যুবতীকে নিয়োগপত্র দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রোজগার মেলার (Rojgar Mela) মাধ্যমে ফের ৫১ হাজার যুবক-যুবতীকে চাকরি দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় স্কিল ডেভেলপমেন্ট মন্ত্রকের আওতায় এই চাকরির ব্যবস্থা করা হয়। এই চাকরি মেলার (Job News) উদ্বোধনও করেন তিনি। ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রার্থীদের নিয়োগপত্র দেন প্রধানমন্ত্রী। ভিডিওবার্তায় সকলকে দীপাবলির শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী। এই বছর দীপাবলিতে অযোধ্যায় নিজের আলয়ে পূজিত হবেন ভগবান শ্রী রাম। তাই এই দীপাবলিকে বিশেষ বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)।

    রোজগার মেলার উদ্দেশ্য

    কেন্দ্রীয় কর্মিবর্গ ও প্রশিক্ষণ মন্ত্রকের থেকে দেওয়া তথ্য বলছে, রোজগার মেলার (Rojgar Mela) মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারি ক্ষেত্রে চাকরির সুযোগ দেওয়া হয়। যেমন, জিএসটি ইনস্পেক্টর, ইনস্পেক্টর, হেড কনস্টেবল, জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার, প্রফেসর, রেজিস্ট্রার, স্পোর্টস অফিসার, টেকনিশিয়ান, সায়েন্টেফিক অফিসার, ক্লার্ক, চিকিৎসক এবং অধ্যাপক পদে সরকারি চাকরির সুযোগ দেওয়া হয় রোজগার মেলার মাধ্যমে। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন দফতরে এই চাকরির ব্যবস্থা করা হয়। সরকারি তথ্য বলছে, রাজস্ব থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্র, উচ্চ শিক্ষা, পরমাণু শক্তি, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, প্রতিরক্ষা, আদিবাসী উন্নয়ন মন্ত্রকের বিভিন্ন পদে এই নিয়োগ দিয়ে থাকে কেন্দ্রীয় সরকার। অষ্টম শ্রেণি পাশ থেকে শুরু করে মাধ্যমিক পাশ, উচ্চমাধ্যমিক পাশ, আইটিআই পাশ, কিংবা কোনও ডিপ্লোমা ডিগ্রি বা স্নাতক পাশ… বিভিন্ন স্তরের শিক্ষাগত যোগ্যতার আবেদনকারীরা সুযোগ পান রোজগার মেলায়।

    আরও পড়ুন: আখনুরে সেনা কনভয়ে হামলায় ব্যবহৃত স্টিল-বুলেট, পাল্টা অভিযানে খতম তিন জঙ্গি

    কর্মযোগী পোর্টালের কাজ

    নিয়োগের পরে আইজিওটি কর্মযোগী পোর্টালের অধীনে ‘কর্মযোগী প্রাধ্যম’ নামে একটি অনলাইন প্রশিক্ষণ মডিউলে কর্মীদের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এই পোর্টালে পাওয়া যাবে ১৪০০-রও বেশি ই-লার্নিং সিলেবাস। এই নতুন পোর্টালের প্রশিক্ষণ মডিউলে দেশের উন্নতির লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সমস্ত স্কিল শেখানো হবে যার মাধ্যমে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মীরাও নিজেদের পেশাগত স্তরে উন্নতি করতে পারবে। ২০২২ সালের ২২ অক্টোবর থেকে দেশে শুরু হয়েছিল এই রোজগার মেলা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র প্রসাদ জানান যে এই রোজগার মেলার (Rojgar Mela) মাধ্যমে একটি বোতাম টিপেই ৫১ হাজার বেকার যুবককে চাকরি দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: মঙ্গলে বিপুল অঙ্কের উন্নয়ন প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: মঙ্গলে বিপুল অঙ্কের উন্নয়ন প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার প্রায় ১২ হাজার ৮৫০ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিনই তাঁর সরকারের প্রধান স্বাস্থ্য বীমা প্রকল্প (Health Projects) আয়ুষ্মান ভারতের আওতায় নিয়ে আসবেন ৭০ বছর ও তার বেশি বয়সী সকল নাগরিককে। প্রধানমন্ত্রী নবম আয়ুর্বেদ দিবস এবং চিকিৎসার দেবতা ধন্বন্তরীর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই বৃহৎ স্বাস্থ্য খাতের পদক্ষেপের কথা ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এদিকে, একটি পৃথক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রীয় সরকারের ‘রোজগার মেলা’র অংশ হিসেবে যুবকদের মধ্যে ৫১ হাজারেরও বেশি নিয়োগপত্র বিতরণ করবেন।

    প্রধানমন্ত্রীর গুচ্ছ কর্মসূচি (PM Modi)

    সরকারি একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নয়াদিল্লিতে ভারতের প্রথম অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ আয়ুর্বেদের দ্বিতীয় পর্যায়ের উদ্বোধন করবেন। এতে একটি পঞ্চকর্ম হাসপাতাল, ঔষধ উৎপাদনের জন্য একটি আয়ুর্বেদিক ফার্মেসি, একটি ক্রীড়া মেডিসিন ইউনিট, একটি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, একটি আইটি ও স্টার্টআপ ইনকিউবেশন সেন্টার এবং ৫০০ আসনের একটি অডিটোরিয়াম-সহ অন্যান্য সুবিধা মিলবে। মধ্যপ্রদেশের মন্দসৌর, নিমুচ এবং সিওনিতে তিনটি মেডিকেল কলেজের উদ্বোধনও করবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    সুবিধা এবং পরিষেবা সম্প্রসারণ

    এদিনই তিনি বিভিন্ন এইমসের সুবিধা এবং পরিষেবা সম্প্রসারণের উদ্বোধনও করবেন। এর মধ্যে রয়েছে হিমাচল প্রদেশের বিলাসপুর, পশ্চিমবঙ্গের কল্যাণী, বিহারের পাটনা, উত্তর প্রদেশের গোরখপুর, মধ্যপ্রদেশের ভোপাল, আসামের গৌহাটি এবং দিল্লির জন ঔষধি কেন্দ্রের উদ্বোধনও। মধ্যপ্রদেশের শিবপুরী, রতলাম, খান্ডওয়া, রাজগড় এবং মন্দসৌরে পাঁচটি নার্সিং কলেজের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: গণেশপুজো বিতর্কে মুখ খুললেন চন্দ্রচূড়, মুখের মতো জবাব দিলেন সমালোচকদের

    হিমাচল প্রদেশ, কর্ণাটক, মণিপুর, তামিলনাড়ু এবং রাজস্থানে আয়ুষ্মান ভারত হেলথ ইনফ্রাস্ট্রাকচার মিশনের অধীনে ২১টি ক্রিটিকাল কেয়ার ব্লকের এবং দিল্লি ও হিমাচল প্রদেশের বিলাসপুরে এইমসের বিভিন্ন সুবিধা ও পরিষেবা সম্প্রসারণেরও উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। অন্যান্য প্রকল্পের মধ্যে তিনি মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে একটি ইএসআইসি হাসপাতালের উদ্বোধন করবেন। হরিয়ানার ফরিদাবাদ, কর্ণাটকের বোম্মাসান্দ্র ও নারাসাপুর, মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর, উত্তরপ্রদেশের মিরাট এবং অন্ধ্রপ্রদেশের আচ্ছুতাপুরমে ইএসআইসি হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনও করবেন (Health Projects) প্রধানমন্ত্রী। এই প্রকল্পগুলির মাধ্যমে উপকৃত হবেন প্রায় ৫৫ লাখ ইএসআই সুবিধাভোগী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Census: নতুন বছরেই হবে জনগণনা, লোকসভার আসন পুনর্বিন্যাস ২০২৮ সালের মধ্যেই

    Census: নতুন বছরেই হবে জনগণনা, লোকসভার আসন পুনর্বিন্যাস ২০২৮ সালের মধ্যেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা অতিমারির কারণে ২০২১ সালে হয়নি জনগণনা (Census)। নতুন বছরে সম্ভবত সেটাই শুরু করতে চলেছে নরেন্দ্র মোদি সরকার। শেষ হবে ২০২৬ সালে। জনগণনা-পর্ব শেষ হলে শুরু হবে লোকসভা কেন্দ্রের সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ। ২০২৮ সালের মধ্যে সেই কাজ শেষ হতে পারে বলে সূত্রের খবর।

    ১০ বছর অন্তর জনগণনা (Census)

    প্রতি ১০ বছর অন্তর জনগণনা হত। নতুন দশকের প্রথম বছরে অনুষ্ঠিত হত এটি। শেষবার জনগণনা হয়েছিল ২০১১ সালে। হিসেব অনুযায়ী, পরেরবার জনগণনা হওয়ার কথা ছিল ২০২১ সালে। তবে করোনা অতিমারির কারণে ওই বছর হয়নি জনগণনা। সেটাই হবে ২০২৫ সালে। আর ২০২৫ সালে জনগণনা হলে, পরেরবার সেনসাস হবে ২০৩৫ সালে। তার পরেরটা হবে ২০৪৫ সালে। এভাবেই চলতে থাকবে। এই জনগণনায় জাতিগত জনগণনার দাবি উঠছে। যদিও এ বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি বলেই সূত্রের খবর।

    সম্প্রদায় সমীক্ষা করা হতে পারে

    তবে সম্প্রদায় সমীক্ষা করা হতে পারে। এটি করা হবে ওবিসি, এসসি এবং এসটি বিভাগগুলির নির্ধারিত কাঠামোর মধ্যে। সম্প্রদায় ভিত্তিক জনগোষ্ঠী সম্পর্কে তথ্য পেতেই এবার সম্প্রদায় সমীক্ষা করা হতে পারে (Census)। যেমন, কর্নাটকের লিঙ্গায়েতরা সাধারণ শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত। যদিও তারা নিজেদের ভিন্ন সম্প্রদায় হিসেবে বিবেচনা করে। এদিকে, মৃত্যুঞ্জয় কুমার নারায়ণের কেন্দ্রীয় ডেপুটেশনের মেয়াদ ২০২৬ সালের অগাস্ট মাস পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। তিনি বর্তমানে ভারতের রেজিস্ট্রার জেনারেল ও সেনসাস কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। উত্তরপ্রদেশ ক্যাডারের ১৯৯৫ ব্যাচের এই আইএএস অফিসার ২০২০ সাল থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীনে এই গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োজিত রয়েছেন।

    আরও পড়ুন: গণেশপুজো বিতর্কে মুখ খুললেন চন্দ্রচূড়, মুখের মতো জবাব দিলেন সমালোচকদের

    এদিকে, নির্বাচনী কেন্দ্রগুলির সীমানা পুনর্বিন্যাসের ফলে লোকসভার আসন সংখ্যা বাড়তে পারে। বর্তমানে লোকসভার আসন সংখ্যা ৫৪৫টি। তার মধ্যে নির্বাচন হয় ৫৪৩টিতে। সীমানা পুনর্বিন্যাসের জেরে লোকসভার আসন বেড়ে হতে পারে ৭৫৩টি। সীমানা পুনর্বিন্যাস হলে বদলে যেতে পারে ভারতের রাজনৈতিক মানচিত্রও (Census)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।   

  • Digital Arrest: ‘ডিজিটাল গ্রেফতার’ ফাঁদে চার মাসে ১২০ কোটি টাকা খুইয়েছেন লক্ষাধিক মানুষ, উদ্বিগ্ন কেন্দ্র

    Digital Arrest: ‘ডিজিটাল গ্রেফতার’ ফাঁদে চার মাসে ১২০ কোটি টাকা খুইয়েছেন লক্ষাধিক মানুষ, উদ্বিগ্ন কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাইবার প্রতারণার এক নতুন অস্ত্র ‘ডিজিটাল গ্রেফতার’ (Digital Arrest)। সাম্প্রতিক সময়ে ‘ডিজিটাল গ্রেফতার’ যে ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, তাতে চিন্তার ভাঁজ দেখা দিয়েছে পুলিশ ও তদন্তকারী আধিকারিকদের কপালে। চলতি বছরের প্রথম চার মাসেই প্রায় ১২০ কোটি টাকার প্রতারণা হয়েছে। এই নথি শুধু সরকারি হিসাবে। যে অভিযোগগুলো জমা পড়েনি, তার হিসাব যোগ করলে প্রতারণার অঙ্ক আরও বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ প্রসঙ্গে ইতিমধ্যেই রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) তাঁর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে সকলকে সতর্ক করেছেন।

    কোন ফাঁদে কত টাকা খুইছে মানুষ

    কেন্দ্রীয় সরকারের সাইবার অপরাধ (Digital Arrest) নথিভুক্তির পোর্টাল (এনসিআরপি)-র তথ্য অনুসারে গত কয়েক বছরে সাইবার অপরাধের প্রবণতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে ৭ লাখ ৪০ হাজার অভিযোগ জমা পড়েছে। ২০২৩ সালে গোটা বছরে অভিযোগ জমা হয়েছিল সাড়ে ১৫ লাখের কিছু বেশি। ২০২২ সালে অভিযোগ জমা পড়েছিল সাড়ে ৯ লাখের কিছু বেশি। ২০২১ সালে ছিল তা ছিল সাড়ে ৪ লাখ। এই পরিসংখ্যান ক্রমশ বাড়ছে। সরকারি হিসাব অনুসারে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে ১২০ কোটি ৩০ লাখ টাকার ‘ডিজিটাল গ্রেফতার’ হয়েছে। এ ছাড়া ওই একই সময়ের মধ্যে লগ্নির টোপ দিয়ে প্রতারণা হয়েছে ২২২ কোটি ৫৪ লাখ টাকার। বন্ধুত্বের অ্যাপ থেকে প্রতারণা হয়েছে ১৩ কোটি ২৩ লাখ টাকার। পাশাপাশি, শেয়ার বাজার সংক্রান্ত সাইবার প্রতারণাতেও প্রচুর মানুষ টাকা খুইয়েছেন। ট্রেডিংয়ের টোপে ১৪২০ কোটি টাকার প্রতারণা হয়েছে চলতি বছরের প্রথম চার মাসে।

    আরও পড়ুন: সাইবার অপরাধের নতুন ফাঁদ ‘ডিজিটাল গ্রেফতারি’! সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদির

     সজাগ থাকার পরামর্শ

    এর মধ্যে একেবারে নতুন প্রতারণার পন্থা হল ‘ডিজিটাল গ্রেফতার’ (Digital Arrest)। নামের সঙ্গেই রয়েছে ‘গ্রেফতার’। প্রথম বার ‘ডিজিটাল গ্রেফতার’ শুনলে মনে হতেই পারে, হয়তো ডিজিটাল মাধ্যমে গ্রেফতার করা হচ্ছে। প্রতারকরাও এটাই বোঝানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু গ্রেফতারির সঙ্গে এর দূর দূরান্তেও কোনও সম্পর্ক নেই। পুরোটাই জালিয়াতি। সাইবার প্রতারণা থেকে বাঁচতে মানুষকে ভেবেচিন্তে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ভয় না পেয়ে সজাগ থাকতে বলেছেন সকলকে। ন্যাশনাল সাইবার হেল্পলাইনে ফোন করে জানানোর পরামর্শ দেন মোদি। হেল্পলাইন নম্বরটি হল ১৯৩০। পাশাপাশি স্থানীয় থানাতেও এ বিষয়ে অভিযোগ জানানোর কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: প্রয়াত রতন টাটাকে স্মরণ! বরোদায় সি-২৯৫ বিমান তৈরির কারখানার উদ্বোধন মোদির

    PM Modi: প্রয়াত রতন টাটাকে স্মরণ! বরোদায় সি-২৯৫ বিমান তৈরির কারখানার উদ্বোধন মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বরোদায় টাটা এয়ারক্রাফ্ট কমপ্লেক্সের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সাঞ্চেজ। এই কমপ্লেক্সে তৈরি হবে সি-২৯৫ সামরিক বিমানের ৫৬টি ইউনিট, যার মধ্যে ১৬টি স্পেন থেকে সরাসরি এয়ারবাস দ্বারা সরবরাহ করা হবে এবং বাকি ৪০টি বরোদার কারখানায় তৈরি হবে। এটি ভারতে বেসরকারি খাতের প্রথম ফাইনাল অ্যাসেম্বলি লাইন (FAL) যা সামরিক বিমান তৈরির জন্যই ব্যবহৃত হবে।

    বড় পদক্ষেপের ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর

    এই প্রকল্পে বিমানের পূর্ণাঙ্গ নির্মাণ, অ্যাসেম্বলি, পরীক্ষা, মান যাচাই, সরবরাহ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ প্রক্রিয়া অবলম্বন করা হবে। ২০২১ সালে স্পেনের এয়ারবাস ডিফেন্স অ্যান্ড স্পেস এসএ-র সঙ্গে ২১,৯৩৫ কোটি টাকার চুক্তি স্বাক্ষর করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। যার আওতায় এই বিমানগুলো সরবরাহ করা হবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “টাটা-এয়ারবাস ম্যানুফ্যাকচারিং ফেসিলিটি ভারত-স্পেন সম্পর্ককে মজবুত করবে এবং ‘মেক ইন ইন্ডিয়া, মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ড’ মিশনকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।” ভবিষ্যতে এই কারখানায় তৈরি বিমানগুলো ভারত থেকে রফতানি করা হবে বলেও আশাপ্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।

    রতন টাটার স্মৃতিচারণা প্রধানমন্ত্রীর

    টাটা সন্সের চেয়ারম্যান এন চন্দ্রশেখরণ জানান, এই প্রকল্পের ধারণা রতন টাটা ২০১২ সালে করেছিলেন। তিনি বলেন, “এই প্রকল্পের পুরো ভাবনা এবং এয়ারবাসের সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তি তিনিই স্থাপন করেছিলেন। তাঁর পথপ্রদর্শক নেতৃত্বকে আমি শ্রদ্ধা জানাই।” প্রাক্তন টাটা সন্সের চেয়ারম্যান রতন টাটার স্মৃতিচারণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সম্প্রতি আমরা দেশের মহান সন্তান রতন টাটাজিকে হারিয়েছি। তিনি আজ আমাদের মধ্যে থাকলে খুশি হতেন। কিন্তু যেখানে তাঁর আত্মা আছে, সেখানেই তিনি খুশি থাকবেন।” 

    বিমানের সুবিধা

    সি-২৯৫ হল ৫-১০ টন ক্ষমতার একটি সামরিক পরিবহণ বিমান। যা বর্তমান অ্যাভ্রো-৭৪৮ বিমানের পরিবর্তে ব্যবহার করা হবে। বিমানটি ৭১ জন জওয়ান বা ৫০ জন প্যারাট্রুপার (কমান্ডো) পরিবহণের জন্য উপযুক্ত এবং সব ধরনের আবহাওয়ায় কাজ করতে সক্ষম। এই প্রকল্প প্রসঙ্গে স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সাঞ্চেজ বলেন, “এই প্রকল্প ভারতীয় এয়ারস্পেস শিল্পের অগ্রগতিতে নতুন দ্বার উন্মুক্ত করবে।” তিনি টাটাকে একটি “বিশ্বজোড়া প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠান” হিসেবে অভিহিত করেন। তাঁর কথায়, “এই প্রকল্প আমাদের শিল্প সম্পর্ককে শক্তিশালী করবে এবং আমাদের দেশকে একটি নির্ভরযোগ্য কৌশলগত অংশীদার হিসেবে তুলে ধরবে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • DY Chandrachud: গণেশপুজো বিতর্কে মুখ খুললেন চন্দ্রচূড়, মুখের মতো জবাব দিলেন সমালোচকদের

    DY Chandrachud: গণেশপুজো বিতর্কে মুখ খুললেন চন্দ্রচূড়, মুখের মতো জবাব দিলেন সমালোচকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সংবিধানিক আদালতের বিচারপতিদের এবং প্রশাসনিক প্রধানদের যথেষ্ট ম্যাচুউরিটি রয়েছে, যা বিচারবিভাগীয় বিষয়গুলোকে যে কোনও আলোচনার আওতার বাইরে দৃঢ়ভাবে রাখতে পারে।” গণেশপুজো বিতর্কে (Ganpati Puja Row) এমনই প্রতিক্রিয়া দিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud)। তিনি বলেন, “বিচারবিভাগ ও এক্সিকিউটিভ বিভাগের মধ্যে যখন আলাপচারিতা হয়, তখন এটি এমন একটি ধারণার সৃষ্টি করে যে মনে হয় যেন চুক্তি করা হচ্ছে।”

    বিতর্কের সূত্রপাত (DY Chandrachud)

    বিতর্কের সূত্রপাত গণেশ পুজোর দিন। সেদিন চন্দ্রচূড়ের বাসভবনে গণেশ পুজো উপলক্ষে আমন্ত্রণ পেয়ে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী সেই ছবি পোস্ট করেন তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে তাঁকে চন্দ্রচূড় ও তাঁর স্ত্রী কল্পনা দাসের সঙ্গে পুজায় অংশ নিতে দেখা গিয়েছে। এর পরেই গেল গেল রব তোলে কংগ্রেস। তাদের অভিযোগ, এতে বিচারপতির নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ঘটনার জবাব দিয়েছে বিজেপি। গেরুয়া শিবির মনে করিয়ে দেয় ২০০৯ সালের এক ইফতার পার্টির কথা। ওই পার্টিতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের আমন্ত্রণে যোগ দিয়েছিলেন সেই সময় দেশের প্রধান বিচারপতি কেজি বালকৃষ্ণণ। জবাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ংও। এবার মুখ খুললেন খোদ প্রধান বিচারপতি।

    কী বললেন প্রধান বিচারপতি?

    তিনি বলেন, “এ ধরনের সাক্ষাৎগুলো নিয়মিত এবং এতে বিচার বিভাগীয় সিদ্ধান্তের পরিবর্তে পরিকাঠামো সম্পর্কিত বিষয়গুলি আলোচনায় আসে।” চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud) বলেন, “মানুষ মনে করে যে কিছু চুক্তি হচ্ছে, কিন্তু তা আদৌ সত্য নয়। এটি সরকারের বিভিন্ন শাখার মধ্যে শক্তিশালী আলোচনার অংশ। তিনটি শাখার কাজ জাতির উন্নতির জন্যই নিবেদিত।”

    আরও পড়ুন: “বিকশিত ভারতের জন্যই প্রয়োজন বিকশিত মহারাষ্ট্রের”, বললেন জয়শঙ্কর

    তিনি বলেন, “আমরা গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় আমাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন। রাজনৈতিক প্রশাসকরা তাঁদের দায়িত্ব কী, তা জানেন। কোনও বিচারক, বিশেষ করে ভারতের প্রধান বিচারপতি বা প্রধান বিচারকরা, বিচার ব্যবস্থার স্বাধীনতার প্রতি কোনও হুমকিই গ্রাহ্য করেন না।” প্রধান বিচারপতি (DY Chandrachud) বলেন, “আপনি কখনওই জুডিশিয়াল আলোচনা করার জন্য সাক্ষাৎ করতে পারেন না। আমাদের রাজনৈতিক ব্যবস্থার (Ganpati Puja Row) ম্যাচুউরিটি হচ্ছে যে রাজনৈতিক শ্রেণিতেও বিচার বিভাগের প্রতি যথেষ্ট শ্রদ্ধা রয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Digital Arrest: সাইবার অপরাধের নতুন ফাঁদ ‘ডিজিটাল গ্রেফতারি’! সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Digital Arrest: সাইবার অপরাধের নতুন ফাঁদ ‘ডিজিটাল গ্রেফতারি’! সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘ ‘ডিজিটাল গ্রেফতারি’ (Digital Arrest) বলে কিছু হয় না। দেশের কোনও আইনে এই ধরনের গ্রেফতারির কথা বলা নেই। এটি হল সাইবার প্রতারণার ফাঁদ।’’ রবিবার (২৭ অক্টোবর), তাঁর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ভারতীয় নাগরিকদের এ সম্পর্কে সতর্ক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, সমাজের সমস্ত অংশই এই অপরাধের শিকার হয়েছে। তদন্ত সংস্থাগুলি এই সমস্যার মোকাবিলায়, সমস্ত রাজ্যর সঙ্গে হাত মিলিয়ে কাজ করছে। তবে, এই অপরাধ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য সচেতনতা অপরিহার্য।

    কী ভাবে চলে প্রতারণা

    ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ (Digital Arrest) এর সঙ্গে সত্যিকারের গ্রেফতারির কোনও যোগ নেই। অনলাইনে জালিয়াতি চক্রের পাণ্ডাদের হাতে নতুন ‘অস্ত্র’ হয়ে উঠেছে এটি। পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন কেন্দ্রও। কীভাবে চলে এই প্রতারণা তা দেখাতে একটি ভিডিও চালান প্রধানমন্ত্রী মোদি। ওই ভিডিওর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) জানিয়েছেন, প্রথমে অপরাধীরা তাদের সম্ভাব্য শিকারদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে। তারপর, তারা তদন্তকারী সংস্থার কর্তাদের ভেক ধরে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে। সাধারণ মানুষের ভয়কে তারা নিজেদের সুবিধায় কাজে লাগায়। মোদি বলেন, “ডিজিটাল অ্যারেস্ট জালিয়াতি থেকে সাবধান থাকুন। কখনও এই ধরনের তদন্তের জন্য কোনও তদন্তকারী সংস্থা ফোন বা ভিডিও কল করে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে না।”

    কী ভাবে সুরক্ষা

    এই ধরনের প্রতারণার ফাঁদ (Digital Arrest) থেকে সুরক্ষিত থাকতে তিনটি বিষয় মাথার রাখার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। তাড়াহুড়োয় কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার বদলে ঠান্ডা মাথায় বিষয়টি বিবেচনার কথা বলেন তিনি। তাঁর কথায়— “থামুন, ভাবুন এবং তার পরে পদক্ষেপ করুন।” প্রথমত, অযথা ভয় না পেয়ে মাথা ঠান্ডা রেখে ফোনকলটি রেকর্ড করার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। সম্ভব হলে ‘স্ক্রিন রেকর্ড’ করার কথাও বলেন তিনি। দ্বিতীয়ত, মাথায় রাখতে হবে যে কোনও সরকারি তদন্তকারী সংস্থা অনলাইনে কাউকে ধমক বা হুমকি দেয় না। তৃতীয়ত, যখনই এই ধরনের কোনও ঘটনা ঘটবে, তা ন্যাশনাল সাইবার হেল্পলাইনে ফোন করে জানান। হেল্পলাইন নম্বরটি হল ১৯৩০। পাশাপাশি স্থানীয় থানাতেও এ বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পরামর্শ দেন মোদি। 

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সতর্কতা

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ ইন্ডিয়ান সাইবার ক্রাইম কো-অর্ডিনেশন সেন্টার থেকে সম্প্রতি একটি অ্যাডভাইজরিও প্রকাশ করা হয়েছিল। সেখানেও বলা হয়েছিল এই ধরনের ‘ডিজিটাল গ্রেফতারি’ এক ধরনের দুর্নীতি। সাধারণ মানুষকে সজাগ থাকার পরামর্শ দিয়ে ওই অ্যাডভাইজরিতে বলা হয়েছিল, সিবিআই, পুলিশ, কাস্টমস, ইডি কিংবা বিচারক— কেউই ভিডিও কলের মাধ্যমে কাউকে গ্রেফতার করতে পারেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আত্মনির্ভর ভারত শুধুমাত্র নীতি নয়, পরিণত হয়েছে গণ আন্দোলনে”, ‘মন কি বাত’-এ বললেন মোদি

    PM Modi: “আত্মনির্ভর ভারত শুধুমাত্র নীতি নয়, পরিণত হয়েছে গণ আন্দোলনে”, ‘মন কি বাত’-এ বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবারই ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ‘মন কি বাতের’ ১১৫তম অনুষ্ঠান। এখানেই উঠে এল আত্মনির্ভর ভারতের পাশাপাশি মেকিং ইন্ডিয়াতে দেশের সাফল্যের কথা। প্রসঙ্গত, ৩১ অক্টোবর রয়েছে দীপাবলি। সেই আবহে প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘এই সময়ে আত্মনির্ভর ভারতের ব্যাপক প্রচার চালানো দরকার।’’ তিনি বলেন, ‘‘আত্মনির্ভর ভারত শুধুমাত্র আমাদের নীতিই নয়, বরং গণ আন্দোলনে পরিণত হয়েছে। দশ বছর আগেও যদি কেউ বলত যে গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি ভারতে তৈরি হয়েছে, তাহলে অনেকেই এটা বিশ্বাস করতেন না। কিন্তু এখন সময় বদলেছে। দেশের সাফল্যের সাক্ষী ভারতের প্রতিটি নাগরিক। ভারত আত্মনির্ভর হয়েছে এবং সমস্ত ক্ষেত্রে চমৎকার ফল করছে।’’ এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘মেক ইন ইন্ডিয়া কর্মসূচির মাধ্যমে অ্যানিমেশন এবং গেমিং-এই দুটি ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব বিপ্লব এসেছে।’’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘ছোটা ভীম বলুন অথবা অ্যানিমেশনের শ্রী কৃষ্ণ, মটুপাতলু, বাল হনুমান-এই সমস্ত কিছুর ফ্যান জগৎ জুড়ে রয়েছে। ভারতের অ্যানিমেশন চরিত্রগুলির জনপ্রিয়তা সারা পৃথিবী জুড়ে। কারণ এগুলোর মৌলিক গল্প ও চমৎকার সৃজনশীলতা।’’

    ভারতীয় গেমারদের সঙ্গে সাক্ষাতের প্রসঙ্গ আনেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) 

    কয়েকমাস আগে প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় গেমারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সে প্রসঙ্গও উঠে আসে তাঁর মন কি বাত অনুষ্ঠানে। তিনি বলেন, ‘‘কয়েক মাস আগেই আমি ভারতের শীর্ষস্থানীয় গেমারদের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলাম। আমি সুযোগ পেয়েছিলাম, তাঁদের সঙ্গে কথা বলে সৃজনশীলতা সম্পর্কে জানবার।’’ অ্যানিমেশন ক্ষেত্রে মেক ইন ইন্ডিয়া এবং মেড বাই ইন্ডিয়ানস- খুব দ্রুততার সঙ্গে সাফল্য পাচ্ছে বলেও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    ভারতীয় অ্যানিমেশন পৃথিবী বিখ্যাত কোম্পানি ডিজনি, ওয়ার্নার ব্রাদার্সদের সঙ্গেও কাজ করছে 

    তিনি (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘ভারতীয় অ্যানিমেশন পৃথিবী বিখ্যাত কোম্পানি ডিজনি, ওয়ার্নার ব্রাদার্সদের সঙ্গেও কাজ করছে।’’ তাঁর মতে, ‘‘বর্তমান সময়ে আমাদের যুবকরা মৌলিক ভারতীয় কনটেন্ট তৈরি করতে পারছেন, যা সমাজে ভালো প্রভাব ফেলছে এবং সেগুলি পৃথিবী জুড়ে মানুষ দেখছেন। অ্যানিমেশন ক্ষেত্র বর্তমানে একটি শিল্পের আকার ধারণ করেছে। মেক ইন ইন্ডিয়া কর্মসূচিকে আমরা কীভাবে গ্লোবাল অ্যানিমেশন পাওয়ার হাউসে পরিণত করতে পারি, তা ভাবতে হবে।’’

    লাদাখের ইমেজিং টেলিস্কোপ

    অন্যদিকে আত্মনির্ভর ভারতের উদাহরণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘‘এই কর্মসূচি এখন গণআন্দোলনে পরিণত হয়েছে। তার কারণ এই মাসেই আমরা লাদাখে উদ্বোধন করেছি এশিয়ার সবচেয়ে বড় ইমেজিং টেলিস্কোপ। ৪,৩০০ মিটার উচ্চতায় গড়ে উঠেছে এটি। সেখানে মাইনাস ৩০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড উষ্ণতা। অক্সিজেনের অভাব রয়েছে, কিন্তু আমাদের বিজ্ঞানী এবং শিল্পপতিরা এটা করে দেখিয়েছেন।’’ এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জানিয়েছেন দীপাবলিতে ভোকাল ফর লোকাল কর্মসূচি চালানোর জন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মোদির দেখানো পথেই গাজা-ইউক্রেনে শান্তি সম্ভব, মত জার্মান চ্যান্সেলর শোলৎজের

    PM Modi: মোদির দেখানো পথেই গাজা-ইউক্রেনে শান্তি সম্ভব, মত জার্মান চ্যান্সেলর শোলৎজের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক সমাধান না মেলার ফলেই ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধ চলছে। অশান্ত হয়ে উঠেছে মধ্য প্রাচ্য। এই পরিস্থিতি থেকে নিষ্কৃতি পেতে আলোচনাই একমাত্র সমাধানের পথ। শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমেই রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান মেলে। ভারত যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমেই যুদ্ধ বন্ধ করতে আগ্রহী, আগে একাধিক বার সে কথা স্পষ্ট করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন মোদির নীতির ভূয়সী প্রশংসা করলেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শোলৎজ। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেন তিনি।

    কী কী বিষয় নিয়ে আলোচনা

    দু’দিনের ভারত সফরে বৃহস্পতিবার দিল্লি এসে পৌঁছেছেন জার্মান চ্যান্সেলর। শুক্রবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে প্রাতরাশ বৈঠকে সৌজন্য সাক্ষাৎ হয় তাঁদের। এর পরে নয়াদিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে সরকারি প্রতিনিধিস্তরের সপ্তম দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে হাজির ছিলেন দুই রাষ্ট্রনেতা। বিদেশ মন্ত্রক সূত্রে খবর, মোদির সঙ্গে শোলৎজের বৈঠকে বাণিজ্য, প্রতিরক্ষা, শক্তি এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলি স্থান পেয়েছে। উঠেছে রাশিয়া-ইউক্রেন এবং পশ্চিম এশিয়ার যুদ্ধ পরিস্থিতির প্রসঙ্গও। বৈঠকের পরে শোলৎজ বলেন, ‘‘আমরা আন্তর্জাতিক আইনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক সমাধানের পক্ষে কথা বলেছি। কারণ এই পদ্ধতি উন্নয়ন, সমৃদ্ধি এবং বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা রক্ষা করার ক্ষেত্রে অপরিহার্য।’’ ২০২২ সালে বার্লিনে জি৭ রাষ্ট্রগোষ্ঠীর বৈঠকে ‘পর্যবেক্ষক’ হিসাবে যোগ দিয়েছিল ভারত। সেখানে প্রকাশ্যে আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন সমস্যার সমাধানের উপর জোর দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এদিন সেই একই সুর শোনা গেল শোলৎজের কথায়।

    প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনকে চাপে ফেলতে ভারতের সঙ্গে অক্ষ তৈরি করতে আগ্রহী জার্মানি। সেই উদ্দেশ্যেই নয়াদিল্লির সঙ্গে সামরিক বোঝাপড়া বাড়াতে চাইছেন শোলৎজ। ২০২১ সালে চ্যান্সেলর নির্বাচিত হওয়ার পরে এই নিয়ে তৃতীয় বার ভারতে এলেন তিনি। বরাবরই যুদ্ধ বন্ধে শান্তিপূর্ণ আলেচনার কথা বলেছে ভারত। এবার একই সুর শোনা গেল জার্মান চ্যান্সেলরের গলায়। শোলৎজ বলেন, ‘‘রাজনৈতিক সমাধান না মেলার কারণেই মধ্যপ্রাচ্য (পশ্চিম এশিয়া) আজ অগ্নিগর্ভ।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share