Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: গান শুনলেন, সহযাত্রীদের সঙ্গে আলাপ জমালেন! মুম্বই মেট্রো-যাত্রা স্মরণীয়, বললেন মোদি

    PM Modi: গান শুনলেন, সহযাত্রীদের সঙ্গে আলাপ জমালেন! মুম্বই মেট্রো-যাত্রা স্মরণীয়, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই মেট্রো লাইন ৩-এর যাত্রা শুরু করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এই পর্যায়ের নির্মাণের আনুমানিক খরচ হয়েছে প্রায় ১৪,১২০ কোটি টাকা। বান্দ্রা থেকে সান্তাক্রুজ-এর মধ্যে এই লাইন চালু হলে মুম্বইকররা দারুণ উপকৃত হবেন। এই মেট্রো (Mumbai Metro) লাইনের মধ্যে ১০টি স্টেশন রয়েছে, যার মধ্যে নয়টি ভূগর্ভস্থ। প্রধানমন্ত্রী রবিবার এই মেট্রো সফরের ভিডিও শেযার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, শনিবারের এই মেট্রো যাত্রা তাঁর কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

    স্মরণীয় মেট্রো যাত্রা

    এদিনের মেট্রো সফরকে স্মরণীয় বলে ব্যাখা করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। এদিন তিনি মেট্রোতে সহযাত্রীদের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ আলাপ জমান। তিনি ছাত্রছাত্রীদের কথা শোনেন। তাঁর পাশেই বসা এক তরুণীর গানে মুগ্ধ হন মোদি। তাঁর কথায়, মুম্বইয়ের এই মেট্রো লাইন শহরের গতিশীলতা আরও বাড়াবে। একই সঙ্গে মানুষের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করবে। এই লাইনে প্রতিদিন আনুমানি ১২ লক্ষ মানুষ সফর করবেন।   

    এদিন ঠাণেতে অনুষ্ঠান চলাকালীন, প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) ৩২, ৮০০ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বিভিন্ন উদ্যোগের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এর মধ্যে রয়েছে ঠাণে ইন্টিগ্রাল রিং মেট্রো রেল প্রকল্প এবং এলিভেটেড ইস্টার্ন ফ্রিওয়ে এক্সটেনশন। তিনি নভি মুম্বই এয়ারপোর্ট (Mumbai Metro) ইনফ্লুয়েন্স নোটিফাইড এরিয়া (NAINA) প্রকল্পেরও সূচনা করেন। ঠাণে ইন্টিগ্রাল রিং মেট্রো রেল প্রকল্পের খরচ প্রায় ১২,২০০ কোটি টাকা। এটি ২৯ কিমি বিস্তৃত হবে এবং এতে ২০টি এলিভেটেড এবং দুটি ভূগর্ভস্থ স্টেশন থাকবে। নভি মুম্বাই এয়ারপোর্ট ইনফ্লুয়েন্স নোটিফাইড এরিয়া (NAINA) প্রকল্পের খরচ আনুমানিক ২ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা। এছাড়াও এদিন মোদি ঠাণে মিউনিসিপ্যাল ​​কর্পোরেশনের নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আমরা ভাগ হয়ে গেলে ওরা সেলিব্রেট করবে”, ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    PM Modi: “আমরা ভাগ হয়ে গেলে ওরা সেলিব্রেট করবে”, ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা যদি ভাগ হয়ে যাই, তাহলে যারা আমাদের আলাদা করছে, তারা সেলিব্রেট করবে।” শনিবার ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সামনেই মহারাষ্ট্র (Maharashtra) বিধানসভার নির্বাচন। তার আগে এদিন ঠানেতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সেখানে তিনি নিশানা করেন কংগ্রেসকে।

    কংগ্রেসকে তোপ মোদির (PM Modi)

    বলেন, “কংগ্রেস দেশের সব চেয়ে অসৎ এবং দুর্নীতিগ্রস্ত একটি রাজনৈতিক দল। হরিয়ানায় এক কংগ্রেস নেতা মাদক-সহ ধরা পড়েছেন। তারা মানুষকে শোষণ করার নয়া উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা করে। হিমাচলপ্রদেশে তারা সব সীমা অতিক্রম করেছে। তারা টয়লেট নামে একটি কর চালু করেছে। এটা আমরা ভাবতেও পারি না। আমি টয়লেট করে দিচ্ছি, আর ওরা মানুষের কাছ থেকে টয়লেটের ওপর ট্যাক্স আদায় করছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস জমি লুট করে, নারী নির্যাতন করে। আজ ওদের মুখোশ খুলে গিয়েছে। তারা একটা শহুরে নকশাল গ্যাং চালাচ্ছে। যারা ভারতের উন্নয়ন-গতির চাকা স্তব্ধ করতে চায়, কংগ্রেস প্রকাশ্য তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে।”

    কংগ্রেস সমাজকে বিভক্ত করতে চায়

    কংগ্রেস সমাজকে বিভক্ত করতে চায় বলেও অভিযোগ করেন মোদি। বলেন, “ওরা সমাজকে বিভক্ত করে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করছে। তাই আমাদের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে হবে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।” এর পরেই তিনি বলেন, “আমরা যদি ভাগ হয়ে যাই, তাহলে যারা আমাদের আলাদা করছে, তারা সেলিব্রেট করবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস যেখানেই যায়, সেখানেই ধ্বংস হয়। তারা দেশকে দারিদ্রের দিকে ঠেলে দিয়েছে (PM Modi)। অন্যান্য দল যারা তাদের জোটে (পড়ুন, ইন্ডি জোট) যোগ দিয়েছে, তারাও তুষ্টিকরণের রাজনীতির কথা বলতে শুরু করেছে। কংগ্রেস সাভারকরকে অশ্রদ্ধা করে। তারা ৩৭০ ধারা ফেরাবে বলেও ঘোষণা করেছে।”

    আরও পড়ুন: দাবি পূরণ হয়নি, ঘড়ির কাঁটায় রাত সাড়ে ৮টা বাজতেই অনশন শুরু ডাক্তারদের

    মহা বিকাশ আগাড়ি পার্টিকে খোঁচা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাজ্যে যে উন্নয়ন হচ্ছে, ওরা তা সহ্য করতে পারছে না। ক্ষমতায় এলে ওরা প্রথম যে কাজটা করবে, তা হল মুখ্যমন্ত্রী শিন্ডের শুরু করা উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলিকে থামিয়ে দেবে।” মারাঠি ভাষাকে যে ক্ল্যাসিক্যাল ভাষার (Maharashtra) মর্যাদা কেন্দ্র দিয়েছে, এদিন তাও জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘বাংলার পাঠ্য পুস্তকে উর্দু ভাষার দাপট’’! মমতাকে কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘‘বাংলার পাঠ্য পুস্তকে উর্দু ভাষার দাপট’’! মমতাকে কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর মুখে বাংলাকে (Bengali Language) ধ্রুপদী ভাষার তকমা দিয়েছে কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকার (PM Modi)। সেই আনন্দ রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। একই সঙ্গে রাজ্যের পাঠ্য পুস্তকে বাংলা ভাষা হারিয়ে যাচ্ছে, দেখা যাচ্ছে উর্দু আগ্রাসন, তাই নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করলেন সুকান্ত। প্রশ্ন তুললেন বাংলার গৌরব ক্ষুন্ন করে কেন উর্দুকে প্রাধান্য দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। 

    কী বললেন সুকান্ত

    এদিন সুকান্ত (Sukanta Majumdar) দাবি করেন, মুখ্যমন্ত্রীর ভোট ব্যাঙ্কের রাজনীতির জন্য বাংলার পাঠ্যপুস্তক থেকে হারিয়ে যাচ্ছে বাংলা ভাষা। তিনি বলেন,  ‘‘ আপনার ভোট-ব্যাঙ্কের অন্যায় রাজনীতির স্বার্থে বাংলার পাঠ্য পুস্তক থেকে যেভাবে একের পর এক বাংলা শব্দ ধীরে ধীরে রূপান্তরিত হয়েছে উর্দুতে, আজ আনন্দের দিনেও সেগুলি বাঙালির জন্য উদ্বেগের।’’ সম্প্রতি বাংলাদেশেও শেখ হাসিনা সরকারের পতনের উর্দু আগ্রাসন চোখে পড়েছে।

    শহিদ স্মরণ

    মুখ্যমন্ত্রীর তোষণনীতির ফলে রাজ্যে বাংলা ভাষার জন্য লড়াই করা দুই শহিদের কথাও এদিন উল্লেখ করেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। তাঁর কথায়, ‘‘আজকের এই ঐতিহাসিক মুহূর্তে পশ্চিমবঙ্গের একজন নাগরিক এবং বাঙালি হিসেবে বাংলা ভাষার (Bengali Language) জাতীয় স্বীকৃতিলাভের আনন্দ আপনার সঙ্গেও ভাগ করে নিচ্ছি। ভারতের যশস্বী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে গৃহীত এই সিদ্ধান্ত সমগ্র বাঙালি সমাজকে গৌরবান্বিত করেছে। তবে একই সঙ্গে আজ স্মরণ করছি সাম্প্রতিক পশ্চিমবঙ্গে বাংলা ভাষার জন্য প্রাণ উৎসর্গ করা দুই শহিদকেও। ২০১৮ সালে বাংলার পবিত্র ভূমিতেই  উর্দু আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে আপনার নিয়ন্ত্রণাধীন পুলিশের গুলিতে ঝাঁঝরা হতে হয়েছিল উত্তর দিনাজপুরের দাঁড়িভিটের দুই বাঙালি সন্তান রাজেশ বর্মন এবং তাপস সরকার – কে। আজকের দিনে তাঁরা সশরীরে জীবিত থাকলে হয়তো প্রতিটি বাঙালির মতোই গর্বিত অনুভব করতে পারতেন!’’ 

    আরও পড়ুন: ধ্রুপদী ভাষার তকমা পেল বাংলা, আপামর বাঙালিকে পুজোর উপহার মোদি মন্ত্রিসভার

    প্রসঙ্গত,  ২০১৮ সালের ২০ সেপ্টেম্বরে শিক্ষক নিয়োগকে কেন্দ্র করে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরের দাড়িভিট হাইস্কুল। অবরোধ থেকে শুরু করে ইট পাথর ছোড়ার মতো ঘটনাও ঘটে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আনতে পেরে গুলি চালায় বলে অভিযোগ। সেই গুলিতেই মৃত্যু হয় দাড়িভিট হাইস্কুলের প্রাক্তন ছাত্র রাজেশ ও তাপসের। এই ঘটনার তদন্ত করছে এনআইএ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘স্বচ্ছতা হি সেবা’ প্রচারের সূচনা, “স্বচ্ছ ভারত মিশন সব চেয়ে বড় আন্দোলন”, বললেন মোদি

    PM Modi: ‘স্বচ্ছতা হি সেবা’ প্রচারের সূচনা, “স্বচ্ছ ভারত মিশন সব চেয়ে বড় আন্দোলন”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘স্বচ্ছতা হি সেবা’ (Swachhata Campaign) প্রচারের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এবার এই সেবার ১০ বছর পূর্তি। তিনি বলেন, “স্বচ্ছ ভারত মিশন এই শতাব্দীর সব চেয়ে বড় ও সব চেয়ে বেশি সফল আন্দোলন। এই আন্দোলন লোকে দীর্ঘ দিন মনে রাখবে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)

    তিনি বলেন, “স্বচ্ছ ভারত মিশন জনগণের অংশগ্রহণ ও পাবলিক লিডারশিপের প্রদর্শনের মাধ্যমে জণগণের শক্তিকে প্রতিফলিত করেছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বচ্ছ ভারত মিশন কোটি কোটি ভারতবাসীর নিঃস্বার্থ দায়বদ্ধতার প্রতীক। কোটি কোটি ভারতবাসী এই মিশন গ্রহণ করেছেন। এটিকে তাঁরা তাঁদের দৈনন্দিন জীবনের অঙ্গ করে ফেলেছেন।” তিনি বলেন, “স্বচ্ছ ভারত অভিযান আগামী হাজার বছর পরেও স্বীকৃত হবে। যখন ইতিহাসবিদরা ২১ শতাব্দীর ভারতকে পর্যবেক্ষণ করবেন। স্বচ্ছ ভারত মিশন যত সফল হবে, ততই আমাদের দেশ উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।”

    সব চেয়ে সফল জন আন্দোলন

    বুধবার বিজ্ঞান ভবনে এক অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “হাজার বছর পরে যখন ২১ শতাব্দীর ভারতের ওপর গবেষণা করা হবে, তখন স্বচ্ছ ভারত অভিযান স্মরণ করা হবে।” এর পরেই তিনি বলেন, “এই শতাব্দীতে স্বচ্ছ ভারত বিশ্বের সব চেয়ে বড় এবং সব চেয়ে সফল জন আন্দোলন, যা মানুষের দ্বারা পরিচালিত ও মানুষের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: মধ্যপ্রাচ্যে রণদামামা! ইজরায়েলে হামলা ইরানের, “মাশুল গুণতে হবে”, বলছেন নেতানিয়াহু

    ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী হন নরেন্দ্র মোদি। ওই বছরেরই ২ অক্টোবর স্বচ্ছতা অভিযান শুরু করেন তিনি। এই অভিযান হল দেশব্যাপী একটি প্রচার, যার মাধ্যমে পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধির প্রচার ও উন্মুক্ত স্থানে শৌচকর্ম নির্মূল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই মিশনটি জনগণের শক্তিশালী উদ্দীপনা প্রতিফলিত করেছে। কারণ তারা স্বচ্ছ ভারত মিশনে যোগ দিয়েছে। স্বচ্ছ ভারত মিশন যত সফল হবে, আমাদের দেশ তত উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এতে অংশগ্রহণ করেছে।” তিনি বলেন, “আমি জানতে পেরেছি যে সেবা পক্ষদার ১৫ দিনের মধ্যে স্বচ্ছ ভারত মিশন সম্পর্কিত ২৭ লাখেরও বেশি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে ২৮ কোটিরও বেশি মানুষ অংশ নিয়েছে।” তিনি বলেন, “ক্রমাগত প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা আমাদের ভারতকে পরিষ্কার (Swachhata Campaign) করার কাজ করতে পারি (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Mahatma Gandhi: “ওঁর জীবন অনুপ্রেরণার”, জাতির জনক গান্ধীর জন্মজয়ন্তীতে শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Mahatma Gandhi: “ওঁর জীবন অনুপ্রেরণার”, জাতির জনক গান্ধীর জন্মজয়ন্তীতে শ্রদ্ধা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অহিংসার পথ প্রদর্শক তথা জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর জন্মজয়ন্তীতে তাঁকে শ্রদ্ধা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। নয়াদিল্লির রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধীর সমাধিস্থলে গিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন প্রধানমন্ত্রী। গান্ধীর জীবনদর্শন স্মরণ করে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা৷ বাপুকে শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়।

    প্রধানমন্ত্রী মোদির শ্রদ্ধা

    জাতির জনককে শ্রদ্ধা জানিয়ে এদিন এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘সকল দেশবাসীর তরফ থেকে শ্রদ্ধেয় বাপুকে তাঁর জন্মজয়ন্তীতে শত শত প্রণাম। ওঁর জীবন ও আদর্শ সত্য, সম্প্রীতি ও সাম্যের উপর ভিত্তি করে, ওঁর জীবন দেশবাসীর কাছে সর্বদা অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।’ বিশেষ এই দিনে স্কুলপড়ুয়াদের সঙ্গে স্বচ্ছতা অভিযানেও অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী। মহাত্মা গান্ধীর পাশাপাশি দেশের দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী লালবাহাদুর শাস্ত্রীর জন্মদিন আজ। প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকেও এদিন শ্রদ্ধা জানান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী। এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘দেশের সৈনিক ও কৃষকদের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন লালবাহাদুর শাস্ত্রী। জন্মজয়ন্তীতে তাঁকে বিনম্র শ্রদ্ধা।’

    জাতির জনককে স্মরণ রাষ্ট্রপতির

    বুধবার মহাত্মা গান্ধীর ১৫৫ তম জন্মবার্ষিকী। দেশব্যাপী পালন করা হচ্ছে ‘গান্ধী জয়ন্তী’। এদিন রাষ্ট্রপতি মুর্মু মহাত্মা গান্ধীকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, “গান্ধিজির মতে, যে দর্শন জীবনের জন্য উপযোগী নয়, তা হল ধূলোর মতো প্রাণহীন। তাঁর কথায়, কাজে ও চিন্তায় ছিল পূর্ণ ঐক্য। এই কারণেই তাঁর কথা আজও আমাদের সবার জন্য প্রাসঙ্গিক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “এই বিশ্বে সন্ত্রাসের কোনও জায়গা নেই”, নেতানিয়াহুকে ফোনে বললেন মোদি

    PM Modi: “এই বিশ্বে সন্ত্রাসের কোনও জায়গা নেই”, নেতানিয়াহুকে ফোনে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমাদের এই বিশ্বে সন্ত্রাসের কোনও জায়গা নেই।” ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে ফোনে এই বার্তাই দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। লেবাননে হিজবুল্লার বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযান চালাচ্ছে তেল আভিভ (ইজরায়েলের রাজধানী)। বেইরুটে (লেবাননের রাজধানী) হিজবুল্লার ঘাঁটিগুলি লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েলি সেনা (Benjamin Netanyahu)। পাশাপাশি, সোমবার থেকে লেবাননে ঢুকে গিয়েছে ইজরায়েলি পদাতিক বাহিনীও। হিজবুল্লার তৈরি করা সুড়ঙ্গে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। এই আবহে, দুই রাষ্ট্রনেতার ফোনালাপ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    কী বললেন মোদি? (PM Modi)

    শবিবার, বেইরুটের কাছে নির্দিষ্ট জায়গায় এয়ারস্ট্রাইক করে ইজরায়েলি বায়ুসেনা। তাতেই খতম হয়েছে হিজবুল্লা প্রধান হাসান নাসরাল্লা। অন্যদিকে, সোমবার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইয়েমেনি হুথিদের ডেরা গুঁড়িয়ে দিয়েছে আইডিএফ। এহেন আবহে ফোনালাপ হয় দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। সেই সময়ই বিশ্বে সন্ত্রাসের কোনও জায়গা নেই বলে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে বার্তা দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। নেতানিয়াহুর সঙ্গে কথোপকথনের পর এক্স হ্যান্ডেলে মোদি লেখেন, “পশ্চিম এশিয়ায় বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে কথা হয়েছে। আমাদের এই বিশ্বে সন্ত্রাসের কোনও জায়গা নেই। সমস্ত পণবন্দিদের নিরাপদে উদ্ধার করতে হবে।” তিনি লিখেছেন, “ভারত বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতার দ্রুত পুনঃপ্রতিষ্ঠায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে তিনি (PM Modi) এ-ও জানান, পশ্চিম এশিয়ায় দ্রুত শান্তি প্রতিষ্ঠায় সব রকম সাহায্যে প্রস্তুত ভারত।

    ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ

    গত বছর অক্টোবরে ইজরায়েলি নাগরিকদের অপহরণ করে প্যালেস্তাইনের গাজা ভূখণ্ডে ঘাঁটি গেড়ে থাকা হামাসরা। পরে ইহুদি রাষ্ট্র ইজরায়েলে ঢুকে নৃশংসভাবে হত্যা করে মুসলিম সংগঠন হামাস। তার পরেই প্রতিরোধ গড়ে তোলে ইজরায়েল। হামাসকে নির্মূল করতে গাজা ভূখণ্ডে হামলা চালায় তারা। হামাসকে নিয়মিত মদত জুগিয়ে যাচ্ছিল লেবাননের মদতপুষ্ট সংগঠন হিজবুল্লা। হামাস ‘বধে’র পর বেইরুটে হিজবুল্লার ঘাঁটি লক্ষ্য করে রকেট হানা চালায় ইজরায়েল।

    আরও পড়ুন: “যেচে চড় খেয়েছে রাজ্য”, ডাক্তারদের আন্দোলন প্রসঙ্গে বললেন শুভেন্দু

    বিমান হানা চালানোর পাশাপাশি সীমান্তে হিজবুল্লার ঘাঁটিগুলি গুঁড়িয়ে দিতে গ্রাউন্ড অভিযানও শুরু করেছে ইজরায়েল। ইজরায়েলি সেনার দাবি, চলতি বছরে তাদের ন’জন শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করা হয়েছে। খতম হয়েছে হিজবুল্লা প্রধানও। হিজবুল্লা প্রধানের মৃত্যুর পর ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “বিশ্বকে আর সন্ত্রস্ত করতে পারবেন না।” আর মোদি বার্তা দিলেন, “আমাদের এই বিশ্বে সন্ত্রাসের কোনও জায়গা নেই।”

    বিশ্বকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে (Benjamin Netanyahu) দুই রাষ্ট্রপ্রধানের গলায় একই সুর (PM Modi)!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ইয়ে নয়া ভারত হ্যায়, ঘর মে ঘুসকর মারতা হ্যায়”, সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের ৮ বছরে মোদি

    PM Modi: “ইয়ে নয়া ভারত হ্যায়, ঘর মে ঘুসকর মারতা হ্যায়”, সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের ৮ বছরে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) হাজির ছিলেন ভোটমুখী হরিয়ানা ও জম্মু-কাশ্মীরে। দু জায়গাতেই তাঁর বক্তব্যে উঠে আসে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের কথা। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জঙ্গি ঘাঁটিতে ২০১৬ সালের উরির সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের কথা স্মরণ করে বলেন, ‘‘আজ ২৮ সেপ্টেম্বর। ২০১৬ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক হয়েছিল। ভারত বিশ্বকে বলেছিল, ‘ইয়ে নয়া ভারত হ্যায়, ইয়ে ঘর মে ঘুসকর মারতা হ্যায়… আতঙ্ক কে আকাও কো পাতা হ্যায় আগর কুছ ভি হিমাকাত কি তো মোদি পাতাল মে ভি উনহে খোজ নিকালেগা’ (এটাই নতুন ভারত, ওরা ঘরে ঢুকে মারি আমরা… সন্ত্রাসবাদের মাস্টারমাইন্ডরাও জানেন, যদি কিছু ঘটে যায়, মোদি তাদের পাতাল থেকেও খুঁজে বের করবেন।) বিরোধী কংগ্রেসকে (Congress) কটাক্ষ করে তিনি বলেন, ‘‘মনে রাখবেন সেই সময়টা যখন ওদিক থেকে গুলি চালানো হত, আর কংগ্রেস এদিকে সাদা পতাকা ওড়াত।’’

    ২০১৬ সালের উরির ঘটনা

    প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর রাতে ভারতীয় সেনাবাহিনী পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জঙ্গি ঘাঁটিগুলি নিকেশ করতে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক শুরু করে। ওই বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর কাশ্মীরের উরির একটি সেনা ঘাঁটিতে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা হামলা চালায়। এতে ১৯ জন ভারতীয় জওয়ানের মৃত্যু হয়। এরপরেই মোদি সরকার সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করে। সার্জিক্যাল স্ট্রাইককে কেন্দ্র করে সেসময় দেশজুড়ে উৎসবের মহল তৈরি হয়েছিল। সন্ত্রাস দমনে মোদি সরকারের (PM Modi) এমন পদক্ষেপ করাকে সকলেই সমর্থন করেন।

    সন্ত্রাসবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদ ও রক্তপাত চায়না জম্মু-কাশ্মীর (PM Modi)

    এদিন নরেন্দ্র মোদি কংগ্রেস (Congress), ন্যাশনাল কনফারেন্স (এনসি) এবং পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টিকে (পিডিপি) নিশানা করে বলেন, ‘‘জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষ তিন পরিবারকে নিয়ে ‘ক্লান্ত’।’’ তিনি আরও বলেন,  ‘‘চাকরিতে দুর্নীতি ও বৈষম্য থাকবে এমন ব্যবস্থা তারা (জম্মু-কাশ্মীরের জনগণ) আর চায় না। তারা সন্ত্রাসবাদ, বিচ্ছিন্নতাবাদ ও রক্তপাতও চায় না। এখানকার মানুষ শান্তি চান, এখানকার মানুষ তাঁদের সন্তানদের উন্নত ভবিষ্যত চান এবং সেই কারণেই জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষ বিজেপি সরকার চান।’’ উপত্যকার আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে বলেও জানান মোদি। প্রসঙ্গত, দু’দফাতেই বিজেপির পক্ষে বিপুল ভোট পড়েছে বলে দাবি করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বিজেপির প্রথম সরকার এখানে পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে গঠিত হবে। প্রসঙ্গত, জম্মু ও কাশ্মীরে প্রথম দফার ভোট হয় ১৮ সেপ্টেম্বর, দ্বিতীয় দফায় ভোট হয় ২৫ সেপ্টেম্বর। ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৮ অক্টোবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: কলকাতাকে ‘পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার’ উপহার মোদির, সহজ হবে জটিল গবেষণা

    PM Modi: কলকাতাকে ‘পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার’ উপহার মোদির, সহজ হবে জটিল গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কাছ থেকে পরম রুদ্র সুপার কম্পিউটার উপহার পেল কলকাতা। একই ধরনের সুপার কম্পিউটার দেওয়া হয়েছে পুণে এবং দিল্লিতেও। জানা গিয়েছে, জাতীয় সুপার কম্পিউটিং মিশনের আওতায় ১৩০ কোটি টাকা খরচে এই তিনটি সুপার কম্পিউটার তৈরি করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ২৬ সেপ্টেম্বর এই তিনটি সুপার কম্পিউটার উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই কম্পিউটারগুলি বৈজ্ঞানিক গবেষণাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে। জানা যাচ্ছে, কলকাতার সত্যেন্দ্রনাথ বোস সেন্টারে পরম রুদ্র কম্পিউটার ব্যবহার করে পদার্থবিদ্যা, সৃষ্টিতত্ত্ব সমেত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে গবেষণা চালানো হবে। এদিন একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আবহাওয়া এবং জলবায়ু গবেষণায় সাহায্যকারী হাই পারফরম্যান্স কম্পিউটিং সিস্টেমেরও উদ্বোধন করেন। এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হয়েছে ৮৫০ কোটি টাকা।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)?

    বৃহস্পতিবার সুপার কম্পিউটারগুলি লঞ্চ করার সময়, প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং গবেষণার ক্ষেত্রে এটা ভারতের জন্য এক উল্লেখযোগ্য দিন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উপর জোর দিচ্ছে ভারত। আমাদের ইঞ্জিনিয়ার এবং বিজ্ঞানীরা সফলভাবে তিনটি পরম রুদ্র সুপারকম্পিউটার তৈরি করেছেন। এখন কলকাতা, দিল্লি এবং পুনেতে এগুলিকে মোতায়েন করা হয়েছে। আমি (PM Modi) এই কৃতিত্বের জন্য সমস্ত ভারতীয়দের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই এবং এটি ভারতের যুবদের উৎসর্গ করছি। তারা দেশীয় কম্পিউটিং প্রযুক্তির অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।’’

    কী কী কাজ করবে এই সুপার কম্পিউটার (PM Modi)

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, পরম রুদ্র সিস্টেমগুলি (Param Rudra Supercomputers) অত্যাধুনিক হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। এই প্রকল্পের বেশিরভাগ সরঞ্জাম ভারতেই তৈরি করা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। হাই-স্পিড কম্পিউটেশন এবং সিমুলেশনের জন্য এই সুপার কম্পিউটারগুলিকে নকশা করা হয়েছে। জানা যাচ্ছে, আবহাওয়ার পূর্বাভাস থেকে জলবায়ুর মডেল তৈরি, রাসায়নিক আবিষ্কার, পদার্থ বিজ্ঞান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা— একাধিক বিষয়ে গবেষণা চালাতে সক্ষম হবে এই কম্পিউটারগুলি। শুধু তাই নয়, গবেষকদের যে কোনও জটিল সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করবে এই কম্পিউটারগুলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে নরেন্দ্র মোদির শান্তি-প্রস্তাবে লুকিয়ে রয়েছে ঠিক কোন রফাসূত্র?

    PM Modi: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে নরেন্দ্র মোদির শান্তি-প্রস্তাবে লুকিয়ে রয়েছে ঠিক কোন রফাসূত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা দু’বছর ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Ukraine Russia War)। এই যুদ্ধের অবসান ঘটাতে চাইছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভালোদিমির জেলেনস্কি। মস্কোর সঙ্গে শান্তিচুক্তিও স্বাক্ষর করতে চাইছেন তিনি। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট এজন্য ভারতের (PM Modi) ওপরই ভরসা করছেন বলে খবর। জানা গিয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তরফে একটি শান্তি-প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে ইউক্রেনকে।

    মোদির রফাসূত্র (PM Modi)

    সম্প্রতি তিন দিনের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই জেলেনস্কির সঙ্গে পার্শ্ববৈঠক করেন মোদি। রাশিয়ার সঙ্গে চলা যুদ্ধে কীভাবে দাঁড়ি টানা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, জেলেনস্কির সঙ্গে আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কার করে দিয়েছেন, শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর করতে গিয়ে ইউক্রেনকে যদি কিছু আপোস করতে হয়, তবে তার বিনিময়ে রাশিয়াকে কোনও ভূখণ্ড ছেড়ে দেওয়ার শর্ত দেওয়া হবে না। এর অর্থ হল, এখনও পর্যন্ত যুদ্ধে ইউক্রেনের যেসব অঞ্চল রাশিয়া দখল করে নিয়েছে, তা ছেড়ে দিতে হবে। তবে ইউক্রেনকে ইউরোপিয় ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তার ঝোঁকের ভারসাম্য বজায় রাখতে হতে পারে। ইউরোপিয় ইউনিয়নের সদস্যপদ নেওয়াও আপাতত স্থগিত রাখতে হবে।

    ভারত-চিনের দ্বন্দ্ব প্রসঙ্গও

    ওই আলোচনায় এসেছে ভারত-চিনের দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গও। লাদাখে চিনের সঙ্গে ভারতের (PM Modi) সংঘর্ষের প্রসঙ্গও উঠেছে। গত কয়েক দশক ধরে চিনা ফৌজের লাগাতার আক্রমণের জেরে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ভূখণ্ড হারিয়েছে ভারত। তার পরেও ভারত চিনের সঙ্গে যুদ্ধে জড়ায়নি। বরং আলোচনার মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান করতে চেয়েছে। বড় কোনও আঞ্চলিক ছাড় দিতেও অস্বীকার করেছে ভারত। তাওয়াং এবং অরুণাচল প্রদেশের একটা অংশের ওপর বেজিং যে দাবি করেছিল, সেই দাবিও প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত।

    আরও পড়ুন: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    পলিটিকোর রিপোর্টে বলা হয়েছে, কিভের (ইউক্রেনের রাজধানী) চোখে মোদি অনেক কম সময়ে অনেকটা পথ পাড়ি দিয়ে ফেলেছেন। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইউক্রেন ক্রমশ ভারতকে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়ে আদর্শ মধ্যস্থতাকারীই হিসেবে দেখছে। ভারতের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রয়েছে ইউক্রেনের। বন্ধুত্বের সম্পর্ক রয়েছে রাশিয়ারও। পশ্চিমে ইউক্রেনের যেসব বন্ধু দেশ রয়েছে, তাদের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক নরেন্দ্র মোদির ভারতের। সেই কারণেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে ভারতের (PM Modi) ওপর ক্রমেই নির্ভর করতে শুরু করেছে জেলেনস্কির দেশ (Ukraine Russia War)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    PM Modi: “ভারত অপ্রতিরোধ্য”, ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র ১০ বছর পূর্তিতে সাফল্যের খতিয়ান পেশ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছিলেন ২০১৪ সালের ২৬ মে। ওই বছরেরই ২৫ সেপ্টেম্বর সূচনা করলেন ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ (Make In India) উদ্যোগের। বৃহস্পতিবার ১০ বছর পূর্ণ করল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) এই উদ্যোগ। সেই উপলক্ষে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরলেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ নিয়ে কী বললেন মোদি (PM Modi)

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মস্তিষ্কপ্রসূত। এই উদ্যোগে সরকার কোম্পানিগুলিকে ভারতে পণ্যের বিকাশ, উৎপাদন ও উৎপাদনে উৎসর্গীকৃত বিনিয়োগকে উৎসাহিত করে। এই উদ্যোগ সফল হওয়ায় দেশবাসীকে অভিবাদন জানান প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “মেক ইন ইন্ডিয়ার প্রভাব এটা স্পষ্ট করল যে ভারত অপ্রতিরোধ্য।” তিনি বলেন, “একটা লক্ষ্য নিয়ে দশ বছর আগে এর পথচলা শুরু হয়েছিল। পণ্য উৎপাদনে ভারতের অগ্রসরের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আমাদের প্রতিভাশালী এই দেশ শুধুমাত্র আমদানিকারক দেশ হিসেবে না থেকে যাতে রফতানিকারক দেশ হয়, তা নিশ্চিত করতে এই পথ চলা শুরু।”

    সাফল্যের খতিয়ান

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্যের খতিয়ান দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “২০১৪ সালে সারা দেশে মাত্র দুটি মোবাইল তৈরির কারখানা ছিল। এখন তা বেড়ে হয়েছে ২০০। মোবাইল রফতানি ৭৫০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।” তিনি বলেন, “এখন ভারতে ব্যবহৃত মোবাইলের ৯৯ শতাংশই দেশে তৈরি হয়। বিশ্বে মোবাইল উৎপাদনে ভারত উঠে এসেছে দুনম্বরে।” খেলনা উৎপাদনেও ভারতের অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, গত দশ বছরে খেলনা রফতানি বেড়েছে ২৩৯ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: নির্বিঘ্নেই শেষ দ্বিতীয় দফাও, হাত উপুড় করে ভোট দিলেন ভূস্বর্গবাসী

    ইস্পাত শিল্পেও ব্যাপক উন্নতি করেছে ভারত। ২০১৪ সালের চেয়ে দেশে ইস্পাতের উৎপাদন বেড়েছে ৫০ শতাংশেরও বেশি। প্রধানমন্ত্রী জানান, সেমিকন্ডাক্টর ক্ষেত্রে দেশে দেড় লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ এসেছে। পাঁচটি প্ল্যান্টের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এগুলি থেকে প্রতিদিন ৭ কোটি চিপ তৈরি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জানান, গত দশ বছরে ভারতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদন বেড়েছে ৪০০ শতাংশ। সামরিক সরঞ্জাম রফতানি হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ২১ হাজার কোটি টাকা। ভারত এখন বিশ্বের ৮৫টিরও বেশি দেশে সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এক সঙ্গে আমরা এমন ভারত গড়ে তুলতে পারি, যা শুধু নিজের প্রয়োজন মেটাবে (Make In India) না। একই সঙ্গে বিশ্বের কাছে উৎপাদনের পাওয়ার হাউস হয়ে উঠবে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share