Tag: PM Modi

PM Modi

  • Jal Jeevan Mission: জল জীবন মিশন প্রকল্প বদলে দিয়েছে গ্রামীণ মহিলাদের অর্থনীতির ভিত, ঠিক কীভাবে?

    Jal Jeevan Mission: জল জীবন মিশন প্রকল্প বদলে দিয়েছে গ্রামীণ মহিলাদের অর্থনীতির ভিত, ঠিক কীভাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জল জীবন মিশন (Jal Jeevan Mission) প্রকল্পে নলের মাধ্যমে পানীয় জল পৌঁছচ্ছে ঘরে ঘরে। তাই কাজ কমেছে ভারতীয় মহিলাদের (PM Modi Viksit Bharat)। জল আনতে যাওয়ার বদলে তাঁরা এখন সেই সময়টা ব্যয় করছেন অন্য কাজে। প্রত্যাশিতভাবেই বাড়ছে রোজগার। বিকশিত ভারতের পথে এগোচ্ছে নরেন্দ্র মোদির দেশ।

    জল জীবন মিশন প্রকল্প (Jal Jeevan Mission)

    বিষয়টা তাহলে খুলেই বলা যাক। জল জীবন মিশন প্রকল্পে নলবাহিত জল বাড়িতে বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার আগে ভারতীয় মহিলাদের সিংহভাগকেই বেশ কয়েক মাইল উজিয়ে গিয়ে জল আনতে হত। তাই ঘরের কাজেই সময় ব্যয় হত বিস্তর। অন্য কাজ করার সময় পেতেন না তাঁরা। জল জীবন মিশন প্রকল্পে গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে জল। তাই এখন আর তাঁদের জল আনতে ছুটতে হয় না। সেই সময়টা তাঁরা ব্যয় করছেন নানা কাজে। যার জেরে এগিয়ে যাচ্ছে দেশের অর্থনীতি। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জল জীবন মিশন, যার লক্ষ্য প্রত্যেক গ্রামীণ পরিবারের জন্য ট্যাপের মাধ্যমে জল সরবরাহ নিশ্চিত করা, মহিলাদের কৃষি ও সংশ্লিষ্ট কার্যকলাপে অংশগ্রহণ বাড়িয়েছে।

    মহিলাদের শ্রমশক্তি অংশগ্রহণের হার বৃদ্ধি

    সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদ দ্বারা প্রকাশিত আর একটি ওয়ার্কিং পেপারও জানিয়েছে যে, প্রায় সব রাজ্যে মহিলাদের শ্রমশক্তি অংশগ্রহণের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। এসবিআইয়ের রিপোর্টে উপস্থাপিত তথ্যের সঙ্গে একমত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের ওয়ার্কিং পেপারও দেখিয়েছে যে, ২০১৭-১৮ থেকে ২০২২-২৩ সময়কালে গ্রামীণ এলাকার মহিলারা কর্মক্ষেত্রে (Jal Jeevan Mission) যোগদানের ক্ষেত্রে শহুরে এলাকার মহিলাদের তুলনায় বেশি এগিয়ে রয়েছে।

    আরও পড়ুন: ডিভোর্স মামলায় খোরপোশ নির্ধারণে ৮ দফা গাইডলাইন, বড় নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    ২০১৯ সালে জল জীবন মিশন চালু করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই প্রকল্পই বদলে দিয়েছে গ্রামীণ ভারতের মহিলাদের অর্থনৈতিক ভিত্তি। প্রকল্পটি চালু হওয়ার সময় ট্যাপ ওয়াটার সংযোগ পেয়েছিল মাত্র ১ শতাংশ পরিবার। তবে চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত এই মিশনের মাধ্যমে এই পরিসর বেড়ে হয়েছে (PM Modi Viksit Bharat) ৭৮.৬২ শতাংশ। এসবিআইয়ের রিপোর্ট অনুযায়ী, এই সময়ের মধ্যে ট্যাপ ওয়াটার সংযোগ প্রদান করা হয়েছে ১৫.২০ কোটিরও বেশি গ্রামীণ পরিবারে (Jal Jeevan Mission)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

      

     

  • Suvendu Adhikari: রাজ্যে ঢুকেছে এক কোটি রোহিঙ্গা! হিন্দুদের বাঁচাতে ধর্ম রক্ষা কমিটি গড়ার ডাক শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: রাজ্যে ঢুকেছে এক কোটি রোহিঙ্গা! হিন্দুদের বাঁচাতে ধর্ম রক্ষা কমিটি গড়ার ডাক শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “হিন্দুদের অস্তিত্ব সঙ্কটে। তাই হিন্দুদের রক্ষা করতে হলে অবিলম্বে গ্রামে গ্রামে ধর্ম রক্ষা কমিটি (Hindu Raksha Committee) গড়তে হবে।” এমনই ডাক দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর ঘটে চলা ধারাবাহিক নির্যাতনের প্রতিবাদে এর আগে পেট্রাপোল সীমান্তে অবস্থান বিক্ষোভ করেছেন শুভেন্দু।

    অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ের ডাক (Suvendu Adhikari)

    মঙ্গলবার বিক্ষোভ দেখান উত্তর ২৪ পরগনায় ঘোজাডাঙা সীমান্তে। সেখানেই হিন্দুদের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে গ্রামে গ্রামে হিন্দু রক্ষা কমিটি তৈরির ডাক দিলেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মদতে রাজ্যে ঢুকেছে এক কোটি রোহিঙ্গা।” এর পরেই তিনি বলেন, “হিন্দুদের অস্তিত্ব সঙ্কটে। তাই হিন্দুদের রক্ষা করতে হলে অবিলম্বে গ্রামে গ্রামে ধর্ম রক্ষা কমিটি গড়তে হবে।” বাংলাদেশের ইউনূস সরকারকেও চরম হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। 

    বলেন, “বাংলাদেশ তো ভারতের ওপর নির্ভরশীল। ওরা এত বড় বড় কথা বলে কী করে? বলছে কলকাতার দখল নেবে! জেনে রাখুন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাসবাদ ধ্বংস করে কাশ্মীরে ভারতের ঝান্ডা উড়িয়েছেন, চিনের সঙ্গেও সামরিক শক্তিতে পাল্লা দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে ভারতের। হাসিমারায় ৪০টি যুদ্ধ বিমান রয়েছে। দুটো পাঠালেই কাজ হয়ে যাবে। কীভাবে শায়েস্তা করতে হয় জানি।” ভারত ৯৭টি পণ্য না পাঠালে বাংলাদেশের ভাত-কাপড় জুটবে না বলেও ইউনূস সরকারকে হুঁশিয়ারি দেন তিনি (Suvendu Adhikari)।

    আরও পড়ুন: উদ্যোগী এনডিএ, ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিল পেশ শীতকালীন অধিবেশনেই?

    নিশানায় সিদ্দিকুল্লাও

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্ত্রিসভায় রয়েছেন সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। তিনি ইউনূস সরকারকে সমর্থন করছেন বলে অভিযোগ। এ প্রসঙ্গে নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর নির্যাতন হচ্ছে। অথচ ইউনূসের সরকারকে সমর্থন জানাচ্ছেন মমতার মন্ত্রিসভার সদস্য। উনি যদি সত্যিই হিন্দুদের ভালো চান, তাহলে অবিলম্বে মন্ত্রিসভা থেকে সিদ্দিকুল্লাকে বহিষ্কার করুন।”

    হিন্দুরা ঐক্যবদ্ধ হতেই মমতা সুর নরম করছেন বলে কটাক্ষ শুভেন্দুর। বলেন, “উনি (মমত বন্দ্যোপাধ্যায়) বুঝতে পারছেন ৩০ শতাংশ নিয়ে ভোট বৈতরণী পার হতে পারবেন না। ৭০ শতাংশ এক হয়ে যাচ্ছে। তাই বিধানসভায় বাংলাদেশের হিন্দুদের পক্ষে কথা বলছেন।” রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “ঠেলায় না পড়লে বিড়াল গাছে (Hindu Raksha Committee) ওঠে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • One Nation One Election: উদ্যোগী এনডিএ, ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিল পেশ শীতকালীন অধিবেশনেই?

    One Nation One Election: উদ্যোগী এনডিএ, ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিল পেশ শীতকালীন অধিবেশনেই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের শীতকালীন অধিবেশনেই পেশ হতে পারে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) বিল। সরকারি সূত্রে খবর, সেপ্টেম্বর মাসেই ইঙ্গিত মিলেছিল, বিলটি পেশ হতে পারে শীতকালীন অধিবেশনে। সম্প্রতি এ বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Parliament Session)।

    পেশ হতে পারে বিল (One Nation One Election)

    জানা গিয়েছে, সরকার এই বিলটি পেশ করবে। পরে সেটি পাঠানো হবে যৌথ সংসদীয় কমিটিতে। সূত্রের খবর, জেপিসি সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বিশদে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবে। সরকার আলোচনায় বিভিন্ন স্তরের অংশীদারদেরও যুক্ত করার পরিকল্পনা করেছে। সমস্ত রাজ্য বিধানসভার স্পিকারদের মতামত নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানোর সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি বুদ্ধিজীবী, বিশেষজ্ঞ এবং নাগরিক সমাজের সদস্যদেরও যুক্ত করা হবে বলে সূত্রের খবর। সূত্রের খবর, যদি শীতকালীন অধিবেশনে বিলটি পেশ করা নাও হয়, তাহলে বিলটি পেশ হবে বাজেট অধিবেশনে।

    এক দেশ, এক নির্বাচন

    এক দেশ, এক নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করা কতটা বাস্তবসম্মত, তা খতিয়ে দেখতে একটি কমিটিও গঠন করেছিল মোদি সরকার। এই কমিটির নেতৃত্বে ছিলেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। চলতি বছরের মার্চ মাসেই কমিটি রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে একটি রিপোর্ট জমা দেয়। তার পরেই কোবিন্দ কমিটির প্রস্তাব পাশ হয় মোদির মন্ত্রিসভায়। এক দেশ, এক নির্বাচন (One Nation One Election) ব্যবস্থা চালু করতে দীর্ঘদিন ধরেই উদ্যোগী বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। এই ব্যবস্থা চালুর ব্যাপারে একাধিক পদক্ষেপ করেছে কেন্দ্র। বিলটি পাশ হয়ে আইনে পরিণত হলে সারা দেশে এক সঙ্গে হবে লোকসভা ও বিধানসভার নির্বাচন।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে হিন্দুরা, ঢাকার সঙ্গে বৈঠকে স্পষ্ট জানাল ভারত

    এক দেশ, এক নির্বাচনের পক্ষে সওয়াল করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। মোদি সরকারের যুক্তি, এই ব্যবস্থা চালু হলে নির্বাচন করতে যে বড় অঙ্কের টাকা খরচ হয়, তা কমে যাব। তাছাড়া, আদর্শ আচরণ বিধি লাগু হওয়ায় বারবার থমকে যাবে না উন্নয়নমূলক কাজ। সরকারি কর্মীদেরও চাপ কমে যাবে। নির্বাচন হলে ভোটার তালিকা প্রস্তুত থেকে নানা কাজে যুক্ত হন সরকারি কর্মীরা। তাঁদের ওপর চাপ পড়ার পাশাপাশি, ব্যাহত হয় (Parliament Session) সরকারি কাজকর্মও। দেশজুড়ে এক সঙ্গে নির্বাচন (One Nation One Election) হলে, বন্ধ হবে এসবই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বিএপিএসের স্বেচ্ছাসেবীদের অবদান বিশাল অনুপ্রেরণার উৎস, যা ভোলার নয়, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: বিএপিএসের স্বেচ্ছাসেবীদের অবদান বিশাল অনুপ্রেরণার উৎস, যা ভোলার নয়, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বোচাসনবাসি শ্রী অক্ষর পুরুষোত্তম স্বামীনারায়ণ” (বিএপিএস) সংস্থার স্বেচ্ছাসেবকরা (Religious Groups Volunteers) তাঁদের নিঃস্বার্থ সেবার মাধ্যমে সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছেন।” শনিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ভারতীয় সংস্কৃতিতে সেবাকে সবচেয়ে বড় ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টিরও উল্লেখ করেন তিনি।

    অনুপ্রেরণার উৎস (PM Modi)

    এদিন আমেদাবাদে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে কার্যকার সুবর্ণ মহোৎসবে ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিএপিএসের স্বেচ্ছাসেবকরা সমাজের সবচেয়ে প্রান্তিক মানুষকে ক্ষমতায়িত করছেন, যা মানুষের জন্য এক বিশাল অনুপ্রেরণার উৎস।” তিনি মনে করিয়ে দেন, ফেব্রুয়ারি ২০২২-এ সংঘাত শুরু হওয়ার পর ইউক্রেন থেকে সরিয়ে আনা ছাত্রদের সহায়তায় বিএপিএসের উদ্যোগগুলি উল্লেখযোগ্য ছিল।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন ইউক্রেনে যুদ্ধ বাড়তে শুরু করেছিল, তখন ভারত সরকার সঙ্গে সঙ্গে সেখানে আটকে পড়া ভারতীয়দের সরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয়। এরপরে, বিপুল সংখ্যক ভারতীয় পোল্যান্ডে পৌঁছাতে শুরু করে। কিন্তু যুদ্ধের পরিবেশে পোল্যান্ডে পৌঁছে যাওয়া ভারতীয়দের জন্য সর্বোচ্চ সাহায্য কীভাবে প্রদান করা যায়, তা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।” তিনি বলেন, “সেই সময় আমি বিএপিএসের একজন সাধুর সঙ্গে কথা বলি এবং আমি মনে করি এটা রাত ১২ বা ১টা ছিল। আমি তাঁকে অনুরোধ করি যে, পোল্যান্ডে পৌঁছানো বিপুল সংখ্যক ভারতীয়কে সাহায্য করার জন্য আপনার সমর্থন প্রয়োজন এবং আমি দেখেছি কীভাবে আপনার সংস্থা সারা ইউরোপের বিএপিএস কর্মীদের একরাতে একত্রিত করেছিল।”

    আরও পড়ুন: “ভারতকে টুকরো টুকরো করব, মানচিত্র বদলে দেবো”, মিছিল করে ঢাকায় বেলাগাম স্লোগান

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের সংস্কৃতিতে সেবা সর্বোচ্চ ধর্ম হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি শুধুমাত্র কথার কথা নয়, বরং এটি জীবনের একটি মূল্যবোধ।” তিনি বলেন, “আমি আনন্দিত যে হাজার হাজার বিএপিএস স্বেচ্ছাসেবক নিষ্ঠা এবং আন্তরিকতার সঙ্গে সেবা কার্যক্রমে নিযুক্ত রয়েছেন, যা কোনও সংগঠনের জন্য একটি বড় পাওনা। আমি আপনাদের অভিনন্দন জানাই এবং আমার শুভকামনা জানাই।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিএপিএস স্বেচ্ছাসেবকরা তাঁদের নিঃস্বার্থ সেবার মাধ্যমে সারা বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছেন। গভীর নিষ্ঠার সঙ্গে তাঁরা সমাজের সবচেয়ে প্রান্তিক মানুষদের ক্ষমতায়িত করছেন (Religious Groups Volunteers)। এটি আপনাদের অনুপ্রেরণার, সম্মানের এবং গভীর শ্রদ্ধার এক উৎস করে তুলেছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে

    PM Modi: ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যবধান মাত্র এগারো দিনের। ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi)। বোমা বিস্ফোরণে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকি বার্তা (Death Threat) পেল পুলিশ। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ পেয়েছে মুম্বই পুলিশ। প্রসঙ্গত, এর আগে ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দিয়ে ফোন এসেছিল মুম্বই পুলিশের কাছে। 

    কী বলছে পুলিশ? (PM Modi)

    পুলিশ সূত্রে খবর, এদিন যে নম্বরটি থেকে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তাটি এসেছে, সেটি রাজস্থানের আজমিরের। যার নম্বর থেকে হুমকি এসেছে, তাকে ধরতে পুলিশের একটি দল রওনা দিয়েছে আজমিরের উদ্দেশে। জানা গিয়েছে, এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে খুনের হুমকি বার্তায় দুজন আইএসআই এজেন্টের কথা জানানো হয়। আরও জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিশানা করে বোমা বিস্ফোরণের ছক কষা হচ্ছে। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তদন্তকারীদের অনুমান, এই মেসেজ যে পাঠিয়েছে, হয় সে মানসিকভাবে অসুস্থ, আর নয়তো সে মদ্যপ অবস্থায় এই মেসেজ পাঠিয়েছে।

    হুমকি এসেছিল আগেও

    গত ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ফোন এসেছিল মুম্বই পুলিশের প্রধান কন্ট্রোল রুমে। পরের দিনই বছর চৌত্রিশের এক মহিলাকে আটক করে পুলিশ। ফোন কলারের লোকেশন ট্র্যাক করে এক মহিলাকে আটক করে পুলিশ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে, নিছক মজার ছলেই সে এই হুমকি ফোন করেছিল। তার পর এল এদিনের (PM Modi) ফোন।

    আরও পড়ুন: হিন্দু বিক্ষোভের জের, অন্তর্বাস থেকে ভগবান গণেশের ছবি সরাল ওয়ালমার্ট

    বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর লাগাতার হামলা ও নির্যাতনের আবহে এই হুমকিবার্তাকে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। প্রসঙ্গত, কয়েক দিন ধরে আজমিরের খাজা মইনুদ্দিন চিস্তির মুঘল আমলের দরগা শিবমন্দির ছিল বলে বিতর্ক ছড়িয়েছে। বিষয়টি গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। তার পরেও নেই হুমকি ফোন আসার বিরাম। প্রসঙ্গত, মুম্বই ট্রাফিক পুলিশের কাছেই আগে এসেছিল এক (Death Threat) বিমানে ও বিমানবন্দরে বোমা রাখার মেসেজ এসেছিল (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Devendra Fadnavis: আজাদ ময়দানে চাঁদের হাট, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ

    Devendra Fadnavis: আজাদ ময়দানে চাঁদের হাট, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয়বারের জন্য মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis)। উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন শিবসেনা নেতা একনাথ শিন্ডে। এনসিপি-র অজিত পাওয়ারও। বৃহস্পতিবার বিকেলে মুম্বইয়ের আজাদ ময়দানে মহাসমারোহে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সহ বিজেপির তাবড় নেতা ও মুখ্যমন্ত্রীরা। ফড়নবীশকে শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণন।

    শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে চাঁদের হাট

    এদিন বিকেল পাঁচটার সময় মুম্বই’য়ের আজাদ ময়দানে (Mumbai’s Azad Maidan) এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শুরু হয়। উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সহ একাধিক শীর্ষ বিজেপি নেতা এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাও। একাধিক বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং জোট শরিকরাও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রথম সারির বলি-তারকারাও। ছিলেন শাহরুখ খান, সলমন খান, রণবীর সিং, রণবীর কাপুর, মাস্টার ব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর। শপথ অনুষ্ঠানে গানের সুরে মুগ্ধ করেন শিল্পী কৈলাস খের।

    ৪০০ জন সাধুর আশীর্বাদ

    মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার আগে এদিন দেবেন্দ্র ফড়ণবীশকে (Devendra Fadnavis) আশীষ দিতে অনুষ্ঠানে ছিলেন অন্তত ৪০০ জন সাধু-সন্ত। সারা দেশের ৪০০ জন সাধু এবং সন্তকে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছিল। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন সংগঠন এবং সমিতির প্রতিনিধিরাও যোগ দেন। মুম্বই’য়ের আজাদ ময়দানে সাধারণ মানুষের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে বসার আগে, এদিন দেবেন্দ্র ফড়ণবীশের বাড়িতে চলে গৌপুজো। মুম্বাদেবীর মন্দিরেও পৌঁছন ফড়ণবীশ। সেখানেও পুজো দেন তিনি। সকলের আশীষ নিয়ে সবাইকে সঙ্গে নিয়েই মহারাষ্ট্রে ডাবল ইঞ্জিন সরকার চালাতে চান, বলে জানান ফড়ণবীশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vladimir Putin: পুতিনের মুখে মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র বন্দনা, কী বললেন রুশ প্রেসিডেন্ট?

    Vladimir Putin: পুতিনের মুখে মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র বন্দনা, কী বললেন রুশ প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুতিনের মুখে মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র (Make In India) বন্দনা! রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin) ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ নীতির ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, “এটি মূল রুশ বিনিয়োগের জন্য স্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে।” বুধবার মস্কোয় ভিটিবি ইনভেস্টমেন্ট ফোরামে বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাশিয়ার ইমপোর্ট সাবস্টিটিউশন প্রোগ্রামের সঙ্গে ভারতের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের সাদৃশ্য তুলে ধরেন পুতিন। ভারতে উৎপাদন কার্যক্রম প্রতিষ্ঠা করার বিষয়ে রাশিয়ার প্রস্তুতির কথাও জানান তিনি।

    পুতিন কী বললেন? (Vladimir Putin)

    পুতিন বলেন, “ভারতের নেতৃত্ব তার স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার নীতি অনুসরণ করছে।” তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির একটি অনুরূপ প্রোগ্রাম আছে, যার নাম ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’। আমরা ভারতে আমাদের উৎপাদন ইউনিট স্থাপন করতে প্রস্তুত… ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবং ভারত সরকার স্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করেছে এবং এটি সম্ভব হয়েছে কারণ ভারতীয় নেতৃত্ব ‘ভারত প্রথম’ নীতি অনুসরণ করেছে। আমরা বিশ্বাস করি যে ভারতে বিনিয়োগ লাভজনক।”

    ভারতে উৎপাদন কেন্দ্র গড়তে প্রস্তুত

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমরা ভারতেও আমাদের প্রোডাকশন সাইট স্থাপন করতে প্রস্তুত।” তিনি ব্রিকসের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগগুলির বিকাশে অগ্রসর হওয়ার প্রেক্ষাপটে রাশিয়ার আমদানি প্রতিস্থাপন কর্মসূচির প্রাসঙ্গিকতার ওপরও জোর দেন। ব্রিকসের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগগুলির স্বাচ্ছন্দ্যময় কার্যক্রমের জন্য দ্রুত বিরোধ নিষ্পত্তি ফোরামের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট (Vladimir Putin) বলেন, “আমাদের জন্য এটি বিশেষ প্রাসঙ্গিক। কারণ আমদানি প্রতিস্থাপন কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমাদের বাজারে নতুন রুশ ব্র্যান্ডগুলির আবির্ভাব ঘটছে, যা সেই পশ্চিমি অংশীদারদের ব্র্যান্ডগুলিকে প্রতিস্থাপন করছে। এরা স্বেচ্ছায় আমাদের বাজার ছেড়ে চলে গিয়েছে। এবং আমাদের স্থানীয় উৎপাদকরা শুধু ভোক্তা সামগ্রীতেই নয়, তথ্যপ্রযুক্তি এবং উচ্চপ্রযুক্তিতেও বেশ সফল।”

    আরও পড়ুন: আজ ফড়ণবীশের শপথ মুম্বইয়ের আজাদ ময়দানে, হাজির থাকবেন মোদি, শাহ, নাড্ডা

    তিনি বলেন, “কৃষিক্ষেত্রে আমাদের উৎপাদক এবং প্রডিউসারদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ১৯৮৮ সালে, সোভিয়েত ইউনিয়ন ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের শস্য আমদানি করেছিল। গত বছর আমরা ৬৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের শস্য রফতানি করেছি। এর যাবতীয় কৃতিত্ব আমাদের কৃষক এবং উৎপাদকদের।” পুতিন বলেন, “রুশ ফেডারেশনের এই সব ক্ষেত্র, বিশেষত উচ্চপ্রযুক্তি ক্ষেত্রেও পণ্য বিক্রির এবং রফতানির সুযোগ বাড়ানোর (Make In India) প্রয়োজন রয়েছে (Vladimir Putin)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Devendra Fadnavis: আজ ফড়ণবীশের শপথ মুম্বইয়ের আজাদ ময়দানে, হাজির থাকবেন মোদি, শাহ, নাড্ডা

    Devendra Fadnavis: আজ ফড়ণবীশের শপথ মুম্বইয়ের আজাদ ময়দানে, হাজির থাকবেন মোদি, শাহ, নাড্ডা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বৃহস্পতিবার মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন দেবেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis)। জানা গিয়েছে, এদিন বিকাল পাঁচটায় দক্ষিণ মুম্বইয়ের আজাদ ময়দানে এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রসঙ্গত, আজ দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে যেমন শপথ নেবেন, একইভাবে উপমুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন একনাথ শিন্ডে এবং এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে (Devendra Fadnavis) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও হাজির থাকার কথা রয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা সহ এনডিএ শাসিত সমস্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং উপমুখ্যমন্ত্রীদের। এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ও দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং।

    আমন্ত্রিত বিরোধী নেতারাও

    জানা গিয়েছে, শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে বিরোধী নেতাদের মধ্যে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে উদ্ধব ঠাকরে ও শারদ পাওয়ার সমেত অন্যান্যদেরও। দেশের শিল্পপতি মুকেশ আম্বানি সহ বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অনেক বিখ্যাত অভিনেতাদেরই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে। মঞ্চে আজ পারফর্ম করবেন সঙ্গীত শিল্পী কৈলাশ খেরও।

    কড়া নিরাপত্তার বন্দোবস্ত (Maharastra) 

    বিভিন্ন হিন্দু ধর্মীয় সন্ন্যাসীদেরও এদিন দেখা যাবে দিনে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে। (Devendra Fadnavis) মহারাষ্ট্র বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, মোট ৪২ হাজার জনের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে। এই হাইভোল্টেজ শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের জন্য নিরাপত্তার কড়াকড়ি বন্দোবস্ত করেছে মহারাষ্ট্র প্রশাসন। জানা গিয়েছে, চার হাজারেরও বেশি পুলিশকর্মী মোতায়েন থাকবে, থাকবে ক্যুইক রেসপন্স টিম এবং বোম্ব ডিটেকশন এন্ড ডিস্পোসাল স্কোয়ার্ডও।

    মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮

    প্রসঙ্গত, মহারাষ্ট্র বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৮৮। তার মধ্যে বিজেপি প্রার্থী দিয়েছিল ১৪৯টি আসনে। পদ্ম ফুটেছে ১৩২টি কেন্দ্রে। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট (মহারাষ্ট্রে মহাযুতি জোট নামে পরিচিত)-এর বাকি দুই শরিক শিবসেনার একনাথ শিন্ডে গোষ্ঠী পেয়েছে ৫৭টি আসন। আর এনসিপির অজিত পাওয়ার গোষ্ঠী পেয়েছে ৪১টি আসন। শিন্ডেই ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী পদে। তাই তাঁর দলের নেতা-কর্মীরা চেয়েছিলেন শিন্ডেকেই ফের বসানো হোক মুখ্যমন্ত্রী পদে। তবে যেহেতু বিজেপিই একক বৃহত্তম দল এবং জোটের মধ্যে তারই ঝুলিতে রয়েছে সব চেয়ে বেশি আসন, তাই মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার ছিল বিজেপিই। সেই দাবিতেই পড়ল সিলমোহর। মুখ্যমন্ত্রী পদে (Maharashtra) বসানো হচ্ছে গৈরিক শিবিরের ফড়ণবীশকে (Devendra Fadnavis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ‘‘নৌসেনার অঙ্গীকার দেশের সুরক্ষা, নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করে’’, নৌ-দিবসে কুর্নিশ মোদি-শাহের

    PM Modi: ‘‘নৌসেনার অঙ্গীকার দেশের সুরক্ষা, নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করে’’, নৌ-দিবসে কুর্নিশ মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নৌবাহিনীর অঙ্গীকার দেশের সুরক্ষা, নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করেছে। নৌবাহিনী দিবসে (Indian Navy Day 2024) বাহিনীর জওয়ানদের সাহসিকতাকে কুর্নিশ জানিয়ে এই কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রতি বছর ৪ ডিসেম্বর নৌবাহিনী তার প্রতিষ্ঠা দিবস উদযাপন করে। ১৯৭১ সালের যুদ্ধে পাকিস্তানের করাচি বন্দরে নৌবাহিনীর হামলার স্মরণে এই প্রতিষ্ঠা দিবস পালিত হয়। এদিন নৌসেনাদের স্যালুট জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi), কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং-সহ অন্যান্যরা।

    প্রধানমন্ত্রীর কুর্ণিশ

    বুধবার সকালে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) লিখেছেন, “নৌবাহিনী দিবসে, আমরা ভারতীয় নৌবাহিনীর বীর জওয়ানদের অভিবাদন জানাই, যাঁরা অতুলনীয় সাহস এবং নিষ্ঠার সঙ্গে আমাদের সমুদ্র রক্ষা করেন। তাঁদের অঙ্গীকার আমাদের দেশের সুরক্ষা, নিরাপত্তা এবং সমৃদ্ধি নিশ্চিত করেছে। ভারতের সমৃদ্ধ সামুদ্রিক ইতিহাসেও আমরা গর্ব করি।”

     স্যালুট স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর 

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও (Amit Shah) টুইট বার্তায় ভারতীয় নৌবাহিনীর অভূতপূর্ব সাহস এবং কৌশলগত দক্ষতার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘‘আমাদের নৌবাহিনী কেবল সমুদ্রপথ রক্ষা করে না বরং বৈদেশিক নীতির উন্নতিতেও সাহায্য করে। নৌবাহিনী দিবসে, আমি আমাদের সাহসী নৌ কর্মীদের এবং তাদের পরিবারকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। আমরা আমাদের সামুদ্রিক সীমান্ত রক্ষায় নৌবাহিনীর বীরত্ব, নিষ্ঠা ও অঙ্গীকারকে অভিনন্দন জানাই।’’

    সবসময় পাশে নৌসেনা

    প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংও (Rajnath Singh) নৌসেনাদের কুর্নিশ জানান। তিনি লেখেন, ‘‘ভারতীয় নৌবাহিনীর অবদান শুধু দেশের নিরাপত্তায় নয়, বিদেশ নীতিকেও শক্তিশালী করে। আমাদের সমুদ্রপথের নিরাপত্তা থেকে শুরু করে প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহায়তা, মানবিক কাজে নৌবাহিনীর অবদান অতুলনীয়। এই দিনটি নৌবাহিনীর আত্মত্যাগ এবং তাদের অনন্য কর্মকে স্মরণ করার এক অভাবনীয় সুযোগ। ভারতীয় নৌবাহিনীর ইতিহাস সমৃদ্ধ ও গৌরবময়। স্বাধীনতা সংগ্রামেও ভারতীয় নৌবাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। আজও তারা আমাদের সামুদ্রিক এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Mamata Banerjee: বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন, প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করলেন মমতা

    Mamata Banerjee: বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন, প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করলেন মমতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত কয়েক মাস ধরে বাংলাদেশে নিপীড়িত হচ্ছেন হিন্দুরা। রাজনৈতিক মহলের মতে, যেহেতু একটি মুসলিম অধ্যুষিত রাষ্ট্রের ঘটনা, তাই মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক অটুট রাখতে এতদিন মুখে কুলুপ এঁটেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।

    বিধানসভা নির্বাচন (Mamata Banerjee)

    তবে ‘২৬ সালে রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তাই বাংলাদেশে যারা সংখ্যালঘু, বাংলায় তারাই সংখ্যাগুরু, এবং তাদের ভোট প্রয়োজন, তাই শেষমেশ মুখ খুললেন তিনি। এবং দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ। বাংলাদেশে রাষ্ট্রসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনী মোতায়েনের আহ্বানও জানান তিনি। ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপও দাবি করেন তিনি।

    মৌনব্রত ভঙ্গ

    গত ৫ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। তার পর থেকে সে দেশে হিন্দু নির্যাতন উঠেছে তুঙ্গে। সম্প্রতি ইসকনের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে বাংলাদেশে। তার পরেই মৌনব্রত ভঙ্গ করেছেন তৃণমূল নেত্রী। তিনি বলেন, “আমাদের পরিবার…সম্পত্তি… এবং প্রিয়জনেরা বাংলাদেশে রয়েছে। এই বিষয়ে ভারত সরকারের যে কোনও অবস্থান আমরা মেনে নিই… কিন্তু আমরা পৃথিবীর যে কোনও জায়গায় ধর্মীয় ভিত্তিতে হওয়া নির্যাতনের নিন্দা করি এবং কেন্দ্রীয় সরকার ও প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তক্ষেপ করার আবেদন জানাই।”

    আরও পড়ুন: “আমরা জামিন দিই, আর আপনি মন্ত্রী হয়ে যান” মন্তব্য সুপ্রিম কোর্টের

    এদিন বিধানসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মমতা বলেন, “আমি ইসকনের কলকাতা ইউনিটের প্রধানের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁকে সহানুভূতি ও সমর্থন জানিয়েছি।” তিনি বলেন, “যদি বাংলাদেশে ভারতীয়দের ওপর আক্রমণ করা হয়, তাহলে আমরা তা সহ্য করব না। আমরা আমাদের মানুষদের ফিরিয়ে আনতে পারি… ভারত সরকার এই বিষয়টি জাতিসংঘের কাছে তুলে ধরতে পারে… যাতে একটি শান্তিরক্ষা বাহিনী পাঠানো যায়।”

    মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) বলেন, “আমি অন্য একটি দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে চাই না।” তিনি বলেন, “যখন বাংলাদেশি মৎস্যজীবীরা ভুলবশতঃ ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ করেছেন, বা যখন একটি বাংলাদেশি ট্রলার ডুবে গিয়েছিল, তখন আমার সরকার তাঁদের উদ্ধার করেছে এবং ভালোভাবে তাঁদের যত্ন নিয়েছে (Mamata Banerjee)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share