Tag: PM Modi

PM Modi

  • PM Modi: ‘‘দেশের নিরাপত্তায় তাঁরা সর্বদাই সমর্পিত’’, বিএসএফ দিবসে শুভেচ্ছা জানালেন মোদি

    PM Modi: ‘‘দেশের নিরাপত্তায় তাঁরা সর্বদাই সমর্পিত’’, বিএসএফ দিবসে শুভেচ্ছা জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ রবিবার ১ ডিসেম্বর বিএসএফ দিবস (BSF)। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিএসএফ-কে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে বিএসএফের অবদান ও সাহসের প্রশংসা করে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লেখেন, ‘‘বিএসএফ জওয়ানদের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাই। দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে তাঁদের অবদান, কর্তব্যবোধ এক ব্যতিক্রমী উদাহরণ তৈরি করেছে। দেশের জনগণের নিরাপত্তায় তাঁরা সর্বদাই সমর্পিত।’’ প্রসঙ্গত, বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স বা বিএসএফ হল পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে বড় সীমান্ত রক্ষা বাহিনী। বর্তমানে ২ লাখ ৬৫ হাজার সেনা রয়েছে বিএসএফে। প্রতি বছর ১ ডিসেম্বর বিএসএফ দিবস পালন করা হয়।

    শুভেচ্ছা জানালেন শাহ

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) পাশাপাশি বিএসএফ দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। রবিবারই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজের এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘‘বিএসএফ দিবসে সমস্ত বিএসএফের সদস্য ও তাঁদের পরিবারকে শুভেচ্ছা জানাই। বিএসএফ ভারতবর্ষের সম্মান-মর্যাদাকে অক্ষুন্ন রেখেছে এবং দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে নিজের জীবন দিতেও তাঁরা সর্বদা প্রস্তুত। আমি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি সেই সমস্ত বিএসএফ সদস্য়দের প্রতি, যাঁরা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন।

    বিএসএফ (BSF) প্রতিষ্ঠার ইতিহাস

    প্রসঙ্গত, বিএসএফ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৬৫ সালের ১ ডিসেম্বর। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের আবহে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সীমান্ত রক্ষা বাহিনী বা বিএসএফ। প্রতিষ্ঠার আগে পর্যন্ত দেশের সীমানা দেখভালের কাজ রাজ্যের সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী করত। বিএসএফের আওতায় রয়েছে ভারত-বাংলাদেশের ৪,০৯৬ কিমি সীমা ও ভারত-পাকিস্তানের ৩,৩২৩ কিলোমিটার সীমা। জানা যায়, প্রথম দিকে বিএসএফের ২৫টি ব্যাটেলিয়ান ছিল। বর্তমানে সারা দেশে বিএসএফের ১৯২টি ব্যাটেলিয়ান রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jim Rogers: “মোদি অনেক ভালো কাজ করেছেন”, বললেন আন্তর্জাতিক লগ্নিকারী জিম রজার্স

    Jim Rogers: “মোদি অনেক ভালো কাজ করেছেন”, বললেন আন্তর্জাতিক লগ্নিকারী জিম রজার্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মোদি (PM Modi) সাহেব অনেক ভালো কথা বলেছেন এবং তিনি কিছু ভালো কাজ করেছেন।” কথাগুলি বললেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারী জিম রজার্স (Jim Rogers)। গ্লোবাল বাজার বিশ্লেষণে তীক্ষ্ণ দৃষ্টিভঙ্গির জন্যও পরিচিত তিনি। তিনি ভারতের প্রবৃদ্ধি এবং গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দেশের উন্নতির বিষয়ে তাঁর দক্ষতা এবং কৌশলগত অন্তর্দৃষ্টির জন্যও সুপরিচিত।

    আশাবাদী রজার্স (Jim Rogers)

    সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতের অর্থনৈতিক গতিপথ নিয়ে আশা প্রকাশ করেন রজার্স। গত দশকে সরকারের প্রচেষ্টার ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি। ভারতের অর্থনৈতিক শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে ধারণা পরিবর্তনের ইঙ্গিতও দিয়েছেন তিনি। রজার্স বলেন, “অনেক দশক ধরে দিল্লি অনেক ভালো বিষয় নিয়ে কথা বলেছে। কিন্তু তারা সত্যিই তা বাস্তবে প্রয়োগ করেনি। আমার কখনও মনে হয়নি যে দিল্লি অর্থনীতি বুঝেছে এবং কী হওয়া উচিত, তা উপলব্ধি করেছে।”

    কী বললেন রজার্স?

    রজার্স বর্তমান সরকারের অধীনে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি (Jim Rogers) বলেন, ‘‘এখন, জীবনে প্রথম বারের মতো আমি মনে হচ্ছে যে, দিল্লি এটা (অর্থনীতি) বুঝছে এবং তারা সত্যিই এটি বাস্তবায়ন করতে চায়, এবং পরিস্থিতি আরও ভালো হবে।’’ তিনি ভারতের অর্থনৈতিক সংস্কার ও প্রবৃদ্ধি কৌশল সম্পর্কে নতুন করে আশার আলোর কথা শোনান। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে মোদি সরকার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সংস্কার বাস্তবায়ন করেছে। এর মধ্যে রয়েছে পণ্য ও পরিষেবা কর, দেউলিয়া ও দেউলিয়া আইন, এবং ব্যবসা পরিচালনা উন্নত করার লক্ষ্যে নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগ।

    আরও পড়ুন: ‘পরিবারের যত্ন নিন’, ওড়িশায় দলীয় বৈঠকে কর্মীদের ‘পরামর্শ’ প্রধানমন্ত্রীর

    মোদি সরকারের এই সব পদক্ষেপের সুফলও ফলেছে। ২০১৪ সালের আগে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ১০ নম্বরে ছিল ভারত। মোদি জমানায় সেই দেশই উঠে এসেছে পাঁচ নম্বরে। দীর্ঘকাল এই জায়গাটা ধরে রেখেছিল ব্রিটেন। সেই রাজার দেশকে নীচে নামিয়ে পঞ্চম স্থানটি দখল করেছে মোদির (PM Modi) ভারত। বিশেষজ্ঞদের মতে, অচিরেই ভারত উঠে আসবে ওই তালিকার তিন নম্বরে (Jim Rogers)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘পরিবারের যত্ন নিন’, ওড়িশায় দলীয় বৈঠকে কর্মীদের ‘পরামর্শ’ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: ‘পরিবারের যত্ন নিন’, ওড়িশায় দলীয় বৈঠকে কর্মীদের ‘পরামর্শ’ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবারের যত্ন নেওয়া, ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা এবং একটি ভালো সামাজিক জীবন যাপন করা — ওড়িশায় দলীয় নেতা-কর্মীদের এই তিন মন্ত্র দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শুক্রবার বিজেপির বিধায়ক, সাংসদ এবং রাজ্যের দলীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে ঘণ্টা দুয়েক ধরে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি এই বার্তা দেন। এদিন বৈঠকে প্রথমেই প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত নেতাদের জিজ্ঞেস করেন সম্প্রতি কে কে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বেশিরভাগ নেতাই বলেন, তাঁরা কোভিড-১৯ অতিমারির সময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কোভিড-সম্পর্কিত বিষয়ে নয়, অন্য কোনও অসুস্থতার কারণে।”

    কী জানতে চাইলেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী আরও জানতে চান, ব্যস্ত রাজনৈতিক সময়সূচির মধ্যেও তাঁরা কি নিজেদের পরিবারের বয়স্ক সদস্যদের যত্ন নেন। বৈঠকে উপস্থিত এক বিজেপি নেতা বলেন, “আমাদের সবচেয়ে বেশি ছুঁয়ে গিয়েছিল যখন তিনি জানতে চাইলেন, আমাদের যদি অবিবাহিত বোন থাকে এবং তাদের বিয়ে দেরি হচ্ছে, তবে এর কারণ কি আমরা পরিবারকে যথেষ্ট সময় দিচ্ছি না। প্রধানমন্ত্রী আমাদের পরামর্শ দিয়েছেন, রাজনীতি থেকে কিছুদিনের জন্য বিরতি নিয়ে পরিবারের প্রতি আমাদের দায়িত্ব পালন করতে। তিনি আমাদের বলেন, রাজনৈতিক অঙ্গীকার ও দায়িত্বের আগে পরিবারকে অগ্রাধিকার দিতে।”

    কী বলছেন বিজেপি নেতা?

    অন্য এক বিজেপি নেতা বলেন, “আমরা কখনওই আশা করিনি যে তিনি (PM Modi) বৈঠকটি এতটা ইনফরমাল করবেন। তিনি অভিভাবকের মতো কথা বলেছেন। এটি মূলত একটি ইনফরমাল আলোচনা ছিল।” এদিনের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জনগণের মনোযোগ সবসময় আপনাদের দিকে থাকে, কারণ আপনারা তাঁদের নির্বাচিত প্রতিনিধি। আপনাদের ওপর সব সময় নজর রাখা হয়। তাই জনগণের সঙ্গে আচরণ করার সময় বিশেষ করে সামাজিক মাধ্যমের যুগে আরও সতর্ক থাকতে হবে। আপনি যা বলবেন, তা বলার আগে চিন্তা করুন। আপনার একটি ছোট ভুলের বড় মাশুল আপনাকে দিতে হতে পারে।

    আরও পড়ুন: ‘‘দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন বিরোধীরা’’, ওড়িশায় তীব্র আক্রমণ মোদির

    গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে নিজের অভিজ্ঞতাও এদিন শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “রাজ্যে মেয়েদের শিক্ষা দেশের মধ্যে ২০তম স্থানে ছিল। আমি এটিকে একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলাম। আমি আমার মন্ত্রিসভার সহকর্মীদের একত্রিত করেছিলাম। বিধায়ক ও দলীয় কর্মীরা সেই সব গ্রামে গিয়েছিলেন, যেখানে মেয়েদের স্কুল ছেড়ে দেওয়ার হার খুব বেশি ছিল। আমাদের প্রচেষ্টা ফলপ্রসূ হয়েছিল (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: ‘‘দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন বিরোধীরা’’, ওড়িশায় তীব্র আক্রমণ মোদির

    PM Modi: ‘‘দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন বিরোধীরা’’, ওড়িশায় তীব্র আক্রমণ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্র ও হরিয়ানাতে লোকসভা ভোট পরবর্তী নির্বাচনে গেরুয়া ঝড় দেখা গিয়েছে। শুক্রবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এই ইস্যুতে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলিকে এক হাত নিলেন এবং তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও গুজব ছড়ানোর অভিযোগও তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী। এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আরও অভিযোগ, ‘‘দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন বিরোধীরা।’’ প্রসঙ্গত লোকসভা ভোটের সঙ্গেই বিধানসভা নির্বাচন হয় ওড়িশাতেও। সেখানে প্রথমবারের জন্য ক্ষমতা দখল করতে সমর্থ হয়েছে বিজেপি। শুক্রবার ওড়িশার রাজধানী ভুবনেশ্বরে (Bhubaneswar) দাঁড়িয়ে এক বিরাট জনসভায় বক্তব্য রাখেন মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, ‘‘যাঁরা ক্ষমতাকে তাঁদের জন্মগত অধিকার বলে মনে করেন, তাঁরা এক দশক ধরে কেন্দ্রের ক্ষমতার বাইরে।’’

    দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিরোধীরা, তোপ মোদির (PM Modi) 

    প্রধানমন্ত্রী মোদি আরও বলেন, ‘‘ব্যর্থতার পরে তাঁরা এতটাই হতাশ হয়েছেন যে তাঁরা দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন। দেশের জনগণের ওপর তাঁরা ক্ষোভ মেটাচ্ছেন।’’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকবেই গণতন্ত্রে। সেটাই গণতন্ত্রের ভিত্তি। বিভিন্ন দল আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের নীতি জনগণের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করে যা স্বাভাবিক। আমি এত বছর ধরে মুখ্যমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেছি এবং বিভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক মতপার্থক্যের সম্মুখীন হয়েছি। কিন্তু সাম্প্রতিক সময় বড় পরিবর্তন লক্ষ্য করছি। সংবিধানকে ধ্বংস করে গণতন্ত্রকে ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টা করা হচ্ছে।’’

    বিরোধীরা এখন আরও বেশি করে মিথ্যাচার করছে

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, ‘‘বিরোধীরা এখন আরও বেশি করে মিথ্যাচার করছে। মিথ্যাচারের মাধ্যমে যখন তারা জনগণকে প্রভাবিত করতে ব্যর্থ হয়, তখন তারা আরেকটি মিথ্যা নিয়ে আসে। এই লোকেরা তাদের নিজেদের ব্যর্থতাকে ঢাকতে, নিজেদের দলের নেতাকর্মীদের কাছেও মিথ্যা কথা বলতে দ্বিধাবোধ করে না। ঠিক এই কারণে বিরোধীদের মিথ্যাচার থেকে দেশের জনগণকে সতর্ক থাকতে হবে।’’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘এই ধরনের রাজনৈতিক দলগুলির উদ্দেশ্য হল ক্ষমতা দখল করা। ২০১৯ সালে তারা চৌকিদারকে চোর বলেছিল, ২০২৪ সালে তারা একবারও চোর শব্দটি উচ্চারণ করতে পারেনি। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘২০২৪ সালের বিধানসভা নির্বাচনের কয়েক মাস আগে পর্যন্ত বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছিলেন যে ওড়িশাতে (Bhubaneswar) বিজেপি কোনও ফ্যাক্টর নয়, কিন্তু নির্বাচনের ফলাফলে সব কিছু ওলট পালট হয়ে গিয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Border-Gavaskar Trophy: ১৪০ কোটি ভারতবাসীর গর্ব! বন্ধু অ্যালবানিজের সঙ্গে রোহিতদের দেখে খুশি মোদি

    Border-Gavaskar Trophy: ১৪০ কোটি ভারতবাসীর গর্ব! বন্ধু অ্যালবানিজের সঙ্গে রোহিতদের দেখে খুশি মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্ধু অ্যালবানিজকে রোহিত-কোহলিদের সঙ্গে গল্প করতে দেখে খুশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সমাজমাধ্যমে সে কথা জানালেনও তিনি। ক্রিকেট এখন ভারতের সংস্কৃতির এক অপরিহার্য অঙ্গ। রোহিত-কোহলিরা দেশবাসীর কাছে গর্বের। ১৪০ কোটি ভারতবাসী মেন ইন ব্লু-এর জন্য গর্বিত। মনে করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অস্ট্রেলিয়ায় ভালো শুরু করেছে ভারত। বর্ডার-গাভাসকর সিরিজে (Border-Gavaskar Trophy) পিছিয়ে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া। পারথে প্রথম টেস্টে ভারতের কাছে ২৯৫ রানের বিশাল ব্যবধানে পরাজয় হজম করতে হয়েছে অস্ট্রেলিয়াকে। দ্বিতীয় টেস্ট অ্যাডিলেডে। তার আগে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী একাদশের বিরুদ্ধে একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে ভারত। সেই উদ্দেশে ক্যানবেরায় পৌঁছেছে ভারতীয় দল। প্রধানমন্ত্রী একাদশের বিরুদ্ধে প্রস্তুতি ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে গিয়েছিলেন রোহিত, কোহলি, যশপ্রীত বুমরা-রা। সেখানে রোহিতদের কাছ থেকেই বন্ধু মোদির খোঁজ নেন অজি প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ।

    অজি প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

    প্রত্যেকবারই অস্ট্রেলিয়া সফরে এলে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার রেওয়াজ রয়েছে ভারতীয় দলের। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সেখানেই রোহিতদের সতর্ক করেন অ্যালবানিজ। সরাসরি না বললেও অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ বোঝাতে চেয়েছেন, ভারতীয় দলকে হারিয়ে দেবে অস্ট্রেলিয়া প্রধানমন্ত্রী একাদশ। তিনি বলেন, “অসাধারণ একটা ভারতীয় দলের বিরুদ্ধে খেলতে নামবে প্রধানমন্ত্রী একাদশ। ওদের কাজ খুবই কঠিন হতে চলেছে। তবে আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আগেই বলেছিলাম, জোরকদমে অজিদের সমর্থন করতে চলেছি যাতে ওরা জিততে পারে।”

    কোহলি-অ্যালবানিজ গল্প

    ভারতীয় ক্রিকেটারদের সঙ্গে অ্যালবানিজের পরিচয় করিয়ে দেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। কোহলির সামনে এসে অ্যালবানিজ বলেন, “পারথে দারুণ সময় কাটিয়েছো তুমি। মনে হচ্ছিল আমাদের কষ্টটা যেন যথেষ্ট ছিল না।” কোহলি হাসতে হাসতে বলেন, “আমি সব সময় কিছুটা মশলা যোগ করার চেষ্টা করি।” এ কথা শুনে দু’জনেই হাসতে থাকেন। কোহলির ভক্ত অস্ট্রেলিয়ার সহকারী বিদেশমন্ত্রী টিম ওয়াটসও। তিনি রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুরও ভক্ত। কোহলিকে সামনে পেয়ে আর নিজেকে সামলাতে পারেননি ওয়াটস। ভারতের প্রাক্তন অধিনায়কের কাছে এসে ছবির জন্য অনুরোধ করেন। কোহলিও হাসিমুখে সম্মতি জানান। কোহলির সঙ্গে ছবি তোলার পর সমাজমাধ্যমে পোস্ট করেছেন উচ্ছ্বসিত ওয়াটস। সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর জার্সি পরা নিজের আরও একটি ছবি।

    ভারত-অস্ট্রেলিয়ার লম্বা ইতিহাস 

    খেলাধুলো হোক বা বাণিজ্য, ভারত এবং অস্ট্রেলিয়ার লম্বা ইতিহাস রয়েছে, বলে জানান ভারত অধিনায়ক রোহিত। পার্লামেন্ট হাউসে ভাষণের সময় রোহিত বলেন, “আমরা পৃথিবীর এই অংশে বার বার আসতে পছন্দ করি। ক্রিকেট খেলার পাশাপাশি সংস্কৃতিও শেখার চেষ্টা করি। অবশ্যই অস্ট্রেলিয়ায় এসে খেলা অন্যতম কঠিন কাজ। এখানকার সমর্থকদের আবেগ এবং প্রতিযোগিতামূলক মানসিকতা আমাদের খুব ভালো লাগে। তাই এখানে এসে খেলা খুব কঠিন।” রোহিত আরও বলেছেন, “গত সপ্তাহে আমরা এখানে সাফল্য পেয়েছি। ছন্দটা ধরে রাখতে চাই। সামনের কয়েকটা সপ্তাহে ক্রিকেট খেলার পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়া এবং ভারতীয় ক্রিকেট সমর্থকদের বিনোদন দিতে চাই। কাজটা সহজ নয়। তবে আমরা ভালো ক্রিকেট খেলতে তৈরি।”

    অনুশীলনে ফিরলেন গিল

    পারথ টেস্ট জয়ের আনন্দ তুলে রেখে এ বার মিশন অ্যাডিলেড নিয়ে ভারতের ভাবার পালা। ক্যানবেরায় পৌঁছে গিয়েছেন রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিরা। সেখানে এবার দিন দুয়েকের প্র্যাক্টিস ম্যাচ খেলবে টিম ইন্ডিয়া (Team India)। শুক্রবার ক্যানবেরায় অনুশীলন করে ভারত। শুভমনকে শুক্রবার অনুশীলনে দেখা গিয়েছে। প্রস্তুতি ম্যাচে ফিল্ডিং করতে গিয়ে আঙুলে চোট পেয়েছিলেন শুভমন গিল। প্রথম টেস্টে খেলতে পারেননি চোটের কারণে। ভারতের তরুণ ব্যাটার দ্বিতীয় টেস্টের আগে অনুশীলনে ফিরলেন। তবে অ্যাডিলেডে খেলতে পারবেন কি না তা এখনও স্পষ্ট নয়। অ্যাডিলেড টেস্ট খেলা হবে গোলাপি বলে। সেই কারণে ক্যানবেরার প্রস্তুতি ম্যাচটিও হবে গোলাপি বলে। ৩০ নভেম্বর এবং ১ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী একাদশের বিরুদ্ধে প্রস্তুতি ম্যাচ। ২ ডিসেম্বর ভারত রওনা দেবে অ্যাডিলেডের উদ্দেশে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Bhubaneshwar: পান্নুনের হুমকিকে উপেক্ষা করে আজ ভুবনেশ্বরে শুরু ডিজি-আইজিদের সম্মেলন

    Bhubaneshwar: পান্নুনের হুমকিকে উপেক্ষা করে আজ ভুবনেশ্বরে শুরু ডিজি-আইজিদের সম্মেলন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানপন্থী জঙ্গি গুরুপতওয়ান্ত সিং পান্নুনের (Gupatwant Singh Pannun) হুমকিকে উপেক্ষা করে আজ ভুবনেশ্বরে (Bhubaneshwar) শুরু হচ্ছে ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ এবং ইন্সপেক্টর জেনারেল অফ পুলিশের সর্বভারতীয় সম্মেলন (All India DG-IG Police Conference)। এই সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল এবং দেশের বিভিন্ন নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সংস্থার শীর্ষ নিরাপত্তা শীর্ষ কর্তারা উপস্থিত থাকবেন। এই সম্মেলন শুরুর একদিন আগে এখানে হামলার হুমকি দেন পান্নুন। তারপরই এই সম্মেলন স্থলের নিরাপত্তা কয়েক গুণে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

    পান্নুনের ভিডিও বার্তাকে উপেক্ষা

    বৃহস্পতিবার একটি ভিডিও বার্তায়, নিষিদ্ধ শিখস ফর জাস্টিস (SFJ) সংগঠনের নেতা পান্নুন (Gupatwant Singh Pannun), তার সমর্থকদের ভুবনেশ্বরে ডিজিপি-আইজি সম্মেলনটি ব্যাহত করার জন্য মন্দির ও হোটেলে হামলা চালানোর কথা বলেন। তিনি, মাওবাদী এবং কাশ্মীরি জঙ্গিদের ভুবনেশ্বরে (Bhubaneshwar) বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার জন্য উসকানিমূলক মন্তব্য করেছেন। পান্নুনের দাবি, এই সম্মেলনের (All India DG-IG Police Conference) এজেন্ডায় খালিস্তানপন্থী, কাশ্মীরি যোদ্ধা (পড়তে হবে জঙ্গি) ও মাওবাদীদের বিরুদ্ধে পরিকল্পনা করা হবে। পান্নুনের হুমকির পরই ভুবনেশ্বরকে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে। শহরের একাধিক এলাকায় ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ডিজিপি সম্মেলনের সময় ওডিশায় আরও একাধিক অনুষ্ঠান চলছে। রাজ্য বিধানসভা শীতকালীন অধিবেশন চলছে। ভারতীয় নৌবাহিনী ৪ ডিসেম্বর পুরীতে নৌবাহিনী দিবস উদযাপন করবে, যেখানে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু উপস্থিত থাকবেন। এই সমস্ত সম্মেলন ও অনুষ্ঠানের কারণে রাজ্যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হয়েছে, বলে ওড়িশা পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হিন্দুদের সুরক্ষা নিয়ে উদ্বিগ্ন কেন্দ্র, আজ সংসদে বিবৃতি দেবেন জয়শঙ্কর

    ওড়িশায় প্রধানমন্ত্রী মোদি

    ওড়িশায় (Bhubaneshwar) এই সম্মেলনে (All India DG-IG Police Conference) যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) ২৯ নভেম্বর শুক্রবার বিকাল সওয়া ৪টে নাগাদ ভুবনেশ্বরে পৌঁছবেন। বিজু পট্টনায়ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানানো হবে। এরপর তিনি বিজেপি অফিসে একটি সভায় অংশগ্রহণ করবেন এবং রাজভবন পরিদর্শন করবেন। আগে বিমানবন্দর থেকে প্রধানমন্ত্রীর একটি রোডশো করার পরিকল্পনা ছিল, তবে নিরাপত্তার কারণে এই রুটটি পরিবর্তন করা হয়েছে। ডিজিপি সম্মেলনটি ২৯ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে, যার সভাপতিত্ব করবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Attacks on Hindus: বাংলাদেশে হিন্দুদের সুরক্ষা নিয়ে উদ্বিগ্ন কেন্দ্র, আজ সংসদে বিবৃতি দেবেন জয়শঙ্কর

    Attacks on Hindus: বাংলাদেশে হিন্দুদের সুরক্ষা নিয়ে উদ্বিগ্ন কেন্দ্র, আজ সংসদে বিবৃতি দেবেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে বিপন্ন হিন্দু তথা সংখ্যালঘুরা (Attacks on Hindus)। প্রতিদিনই নতুন নতুন জায়গায় আক্রান্ত হচ্ছেন হিন্দুরা। সংখ্যালঘু ও হিন্দুদের সুরক্ষা প্রশ্নের মুখে। পদ্মাপাড়ের (Bangladesh) এই অবস্থায় উদ্বিগ্ন ভারত। বারবার বাংলাদেশ সরকারের কাছে আর্জি জানিয়েও ফল মিলছে না। এবার কড়া পদক্ষেপ করতে চলেছে মোদি সরকার। শুক্রবার এই নিয়েই সংসদে আলোচনা করার কথা বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের। ইতিমধ্যেই ভারত সরকার স্পষ্ট জানিয়েছে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিতে হবে বাংলাদেশের সরকারকে।  

    কড়া জবাব ভারতের

    সম্প্রতি বাংলাদেশে (Bangladesh) সাধু চিন্ময়কৃষ্ণ দাস গ্রেফতারের পরেই ফের উত্তাল হয়ে উঠেছে পদ্মাপাড়। এই পরিস্থিতিতে ভারতের ভূমিকা নিয়ে বার বার প্রশ্ন উঠেছে। সংখ্যালঘু এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের সুরক্ষা (Attacks on Hindus) নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে কড়া বার্তা দিয়ে চিঠি লেখা হয়েছিল বাংলাদেশের অন্তবর্তী সরকারকেও। বাংলাদেশের জনসংখ্যার মাত্র 8 শতাংশ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। কিন্তু ৫ অগাস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর থেকেই বার বার প্রশ্নের মুখে পড়েছে তাঁদের সুরক্ষা। প্রায় ২ হাজারের বেশি হামলার সম্মুখীন হয়েছে সংখ্যালঘুরা অন্তত ১৭০০-র বেশি সংখ্যালঘু পরিবার আক্রান্ত হয়েছে। এই আবহে ফের বাংলাদেশ সরকারকে সচেতন করল ভারত। রাজ্যসভায় বৃহস্পতিবার বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং বলেন, ‘‘ঢাকা শহরের তান্তিবাজার পুজা মণ্ডপে হামলা এবং সাতক্ষীরার জেসোরেশ্বরী কালী মন্দিরে চুরি নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারত সরকার। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের জীবন ও স্বাধীনতা রক্ষা করা সেখানকার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব।’’

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর লাগাতার হামলা চলছেই! জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    সংসদে আলোচনা

    ভারত সরকার বাংলাদেশের (Bangladesh) কাছে অনুরোধ করেছে তারা যেন হিন্দুদের নিরাপত্তা (Attacks on Hindus) নিশ্চিত করে। তাদের উপাসনাস্থলগুলোর সুরক্ষার দায়িত্ব নেয়। শুক্রবার অশান্ত বাংলাদেশ নিয়ে সংসদে আলোচনা করার কথা রয়েছে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের। বদলের বাংলাদেশে এখন তীব্র অরাজক পরিস্থিতি। হাসিনা বিদায়ের পর থেকেই সেখানকার সংখ্যালঘু হিন্দুরা নানাভাবে কোণঠাসা হয়েছিলেন। সাম্প্রতিক কিছু ঘটনায় তাদের উপর নির্যাতন মাত্রাছাড়া হয়ে উঠেছে। সরকারের তরফে এ নিয়ে বিবৃতিও দেওয়া হতে পারে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Attacks On Hindus: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর লাগাতার হামলা চলছেই! জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    Attacks On Hindus: বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর লাগাতার হামলা চলছেই! জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে (Bangladesh) হিন্দুদের ওপর লাগাতার হামলা চলছেই। ঠিক এই আবহে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে দেখা করেন। জানা গিয়েছে, বাংলাদেশ ইস্যুতে দুজনের মধ্যে অনেকক্ষণ আলোচনা হয়েছে। মনে করা হচ্ছে, প্রতিবেশী রাষ্ট্রে হিন্দু নির্যাতনের (Attacks On Hindus) বিষয়টি সংসদে উঠতে পারে। এবিষয়ে শীঘ্রই বিবৃতিও দিতে পারেন বিদেশমন্ত্রী।

    ২৫ নভেম্বর গ্রেফতার হন ইসকনের সন্ন্যাসী

    প্রসঙ্গত, গত ২৫ নভেম্বর ঢাকা বিমানবন্দরে ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার করে ইউনূস সরকার (Attacks On Hindus)। বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের প্রাণ ভোমরা রয়েছে জামাত ও বিএনপি’র মতো মৌলবাদী সংগঠনগুলির হাতে। এই মৌলবাদী সংগঠনগুলি প্রতিনিয়ত বাংলাদেশে ইসকনকে নিষিদ্ধ (Attacks On Hindus) করার দাবি জানিয়ে আসছে। ইসকনের একাধিক মন্দিরে হামলা চলছেই। প্রসঙ্গত, হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় দাস প্রভুকে যখন চট্টগ্রাম আদালতে তোলা হয়, তখন তাঁর সমর্থনে হাজার হাজার হিন্দুকে আদালত প্রাঙ্গণে জড়ো হতেও দেখা যায়।

    সরব স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী 

    এদিকে মোদি সরকারের একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাংলাদেশ হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনায় সরব হয়েছেন। স্বরাষ্ট্র দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী কীর্তিবর্ধন সিং ইতিমধ্যে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন যে ভারত সরকার বাংলাদেশ সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে, যাতে সেখানকার সংখ্যালঘু হিন্দুদের (Attacks On Hindus) উপাসনালয় এবং মন্দিরগুলিকে রক্ষা করা হয়। বাংলাদেশ হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনায় প্রতিবাদ দেখা যাচ্ছে সারা বিশ্বব্যাপী। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের আমেরিকা শাখার নেতা অজয় শাহ হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনার বিচার চেয়ে এবং দোষীদের শাস্তির দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন করেন।

    সরব কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ

    প্রসঙ্গত, গত ৫ অগাস্ট বাংলাদেশের হাসিনা সরকারের পতনের পরে ২০০টিরও বেশি হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনা সামনে এসেছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং গতকালই বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনা প্রমাণ করছে যে সে দেশের সরকার আসলে মৌলবাদীদের খপ্পরে (Attacks On Hindus) রয়েছে। হিন্দুদের ওপর হামলা মানবতাবাদ বিরোধী বলেও তোপ দাগেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Odisha: ওড়িশায় প্রথম! শুক্রবার বসছে সর্বভারতীয় ডিজি-আইজি সম্মেলন, যোগ দেবেন মোদি-শাহ

    Odisha: ওড়িশায় প্রথম! শুক্রবার বসছে সর্বভারতীয় ডিজি-আইজি সম্মেলন, যোগ দেবেন মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২৯ নভেম্বর, শুক্রবার থেকে ভুবনেশ্বরে ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ এবং ইন্সপেক্টর জেনারেল অফ পুলিশের সর্বভারতীয় সম্মেলন (All India DG-IG Police conference) আয়োজিত হতে চলেছে। এই সম্মেলন ৩ দিন ধরে চলবে। ওড়িশা (Odisha) প্রথমবার এই ধরনের সম্মেলনের আয়োজন করছে। এই সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    কী হবে সম্মেলনে (All India DG-IG Police conference)

    এই সম্মেলনে সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ ছাড়াও সিআরপিএফ, ‘র’, এনএসজি, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো এবং এসপিজি-র প্রধানরা উপস্থিত থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ছাড়াও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালেরও সম্মেলনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। ডিজিপিদের সম্মেলনে অন্যান্য বিষয়গুলির মধ্যে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, সাইবার ক্রাইম, মাওবাদী ঝুঁকি, এআই সরঞ্জামগুলির দ্বারা সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ এবং সন্ত্রাসবাদের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হতে পারে। সম্মেলনের মূল অ্যাজেন্ডা হল জাতীয় নিরাপত্তা ও পুলিশের কার্যক্রমের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা।

    আরও পড়ুন: শুক্রযান, চন্দ্রযান ৪, গগনযান অভিযান ও মহাকাশ স্টেশন উদ্বোধনের সময়সূচি প্রকাশ ইসরোর

    ওড়িশার (Odisha) কাছে গর্বের

    এ বিষয়ে এক প্রেস বিবৃতিতে ওড়িশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রীর ডিজি-আইজি সম্মেলনে অংশগ্রহণ ও ভুবনেশ্বরে এই সম্মেলন আয়োজন, ওড়িশার জন্য একটি গর্বের মুহূর্ত।’’ তিনি আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী মোদির এই সফর রাজ্যের উন্নয়নে নতুন সুযোগের সৃষ্টি করবে। তাঁর কথায়, ‘‘এটি ওড়িশার (Odisha) উন্নয়ন যাত্রায় একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। রাজ্যের জন্য আরও বেশি সুযোগ নিয়ে আসবে।’’ মন্তব্য করেন মন্ত্রী। হরিচন্দন জানান, এই সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি ২৯ নভেম্বর সন্ধ্যায় ভুবনেশ্বরে পৌঁছবেন এবং ১ ডিসেম্বর দুপুর পর্যন্ত থাকবেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (NSA) অজিত ডোভাল, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর (IB) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাজ্য ডিজিপি-রা, সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (CRPF) এর মহানির্দেশক, রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (R&AW), ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (NSG), এবং স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ (SPG)-এর প্রধানরা সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Constitution Day: আজ সংবিধান দিবস! সংসদে ভাষণ শেষে সকলকে প্রস্তাবনা পাঠ করালেন রাষ্ট্রপতি

    Constitution Day: আজ সংবিধান দিবস! সংসদে ভাষণ শেষে সকলকে প্রস্তাবনা পাঠ করালেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ দেশের সংবিধান দিবস (Constitution Day)। ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর গৃহীত হয়েছিল ভারতের সংবিধান। সেই উপলক্ষেই মঙ্গলবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। রাষ্ট্রপতির ভাষণের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, স্বরাষ্টমন্ত্রী অমিত শাহ ও একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হাজির ছিলেন। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা, রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়্গে, লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী এবং রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান হরিবংশ নারায়ণ সিং। বক্তব্যের শেষে সকলকে সংবিধান প্রস্তাবনার (President Droupadi Murmu) পাঠ পড়ান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Droupadi Murmu)।

     সংসদের সেন্ট্রাল হলে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি

    এদিন সংসদের সেন্ট্রাল হলে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি। ভাষণে তিনি বলেন, ‘‘এই সংবিধান (Constitution Day) অসামান্য মেধা, এবং তিন বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল। স্বাধীনতা সংগ্রামের ফল এই সংবিধান। সেই অতুলনীয় আন্দোলনের আদর্শকেও সংবিধানে বিশেষ গুরুত্ব এবং স্থান দেওয়া হয়েছে। সংবিধানের প্রস্তাবনাতেও সেই ভাবধারাকে সুস্পষ্ট রূপে সংক্ষিপ্ত ভাবে ব্যক্ত করা হয়েছে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘ন্যায়, স্বতন্ত্রতা, ক্ষমতা এবং বন্ধুতা এই আদর্শের উপরেই তৈরি হয়েছে আমাদের সংবিধান। সংবিধানের প্রত্যেকটি গুণ একে অপরের পরিপূরক।’’

    গত কয়েক বছরে পিছিয়ে পড়া জাতির উন্নয়নের জন্য বিপুল কাজ করেছে সরকার

    আর্থিক উন্নয়নের জন্য জিএসটি-এর কথাও উঠে আসে রাষ্ট্রপতির ভাষণে। তিনি (Constitution Day) বলেন, ‘‘স্বাধীনতার পর থেকে দেশের আর্থিক উন্নয়নের স্বার্থে সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ হল জিএসটি।’’ রাষ্ট্রপতি মুর্মু আরও বলেন, ‘‘ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা এবং ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়মকে কার্যকরী করে সাংসদরা আধুনিক চিন্তা ভাবনার পরিচয় দিয়েছেন।’’ ‘গরিব জনজাতি’র উন্নতির জন্য গত কয়েক বছরে অনেক কাজ হয়েছে বলেও জানান রাষ্ট্রপতি, তিনি বলেন, ‘‘গত কয়েক বছরে পিছিয়ে পড়া জাতির উন্নয়নের জন্য বিপুল কাজ করেছে সরকার। এখন গরিব মানুষ পাকা বাড়ি পাচ্ছেন। জল, বিদ্যুৎ, সড়কের মতো সাধারণ সুযোগ সুবিধাও উপভোগ করছেন। খাদ্য সুরক্ষা এবং চিকিৎসাও মিলছে। সমগ্র ও সমবেত বিকাশের জন্য এমন অনেক পদক্ষেপ করা হয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share