Tag: PM Modi

PM Modi

  • India Russia Relation: রাশিয়ায় জোরালো হচ্ছে হিন্দু মন্দিরের দাবি, মোদির সফরেই পূরণ হবে স্বপ্ন?

    India Russia Relation: রাশিয়ায় জোরালো হচ্ছে হিন্দু মন্দিরের দাবি, মোদির সফরেই পূরণ হবে স্বপ্ন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কমিউনিস্ট শাসিত দেশ। এবার সে দেশেই উঠল হিন্দু মন্দির তৈরির দাবি (India Russia Relation)। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলছে। এই আবহেই চলতি মাসে রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই প্রথম রুশ দেশে পা রাখতে চলেছেন মোদি।

    জোরালো হিন্দু মন্দিরের দাবি (India Russia Relation)

    রাশিয়া-ইউক্রেন (India Russia Relation) যুদ্ধ শুরুর পরেও এটাই তাঁর প্রথম রাশিয়া সফর। এসব দিক থেকে দেখতে গেলে প্রধানমন্ত্রীর এবারের রাশিয়া সফর খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এহেন সফরের আগেই উঠল রাশিয়ায় হিন্দু মন্দির তৈরির দাবি। ইন্ডিয়ান বিজনেস অ্যালায়েন্সের সভাপতি স্যামি কোতওয়ানি রাশিয়ার মস্কোয় হিন্দু মন্দির তৈরির দাবি জানিয়েছেন। কমিউনিস্ট শাসিত হলেও, রাশিয়া ঐতিহ্যগতভাবে অর্থডক্স চার্চের জন্য পরিচিত। দেশটির সিংহভাগ বাসিন্দাই খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে হিন্দুদের সংখ্যাও। সেই জন্যই জোরালো হচ্ছে হিন্দু মন্দির তৈরির দাবি।

    রাশিয়ায় নিষিদ্ধ হয়েছিল গীতা!

    ভারতীয় জাতীয় সংস্কৃতি কেন্দ্র এসআইটিএ-র তরফে জানানো হয়েছে, মস্কোয় মন্দির নির্মাণ হলে সেটি কেবল যে রাশিয়ার রাজধানীকেই সমৃদ্ধ করবে তা নয়, মজবুত করবে ভারত-রাশিয়ার সম্পর্ককেও। এক সময় রাশিয়ায় নিষিদ্ধ হয়েছিল ভগবদ গীতা। মস্কোয় ইসকনের কৃষ্ণ মন্দিরও ছিল। ২০১৩ সালের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে রাশিয়ার এই মন্দিরটি শহর কর্তৃপক্ষ ভেঙে দেবেন বলে জানিয়েছিলেন ইস্কনের সন্ন্যাসীরা। এরপর মস্কোভা নদী দিয়ে গড়িয়েছে অনেক জল। ভারতের ক্ষমতায় এসেছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ সরকার। তার পর থেকে ক্রমেই মজবুত হয়েছে ভারত-রাশিয়ার সম্পর্ক। এই সম্পর্কের জেরেই এবার মস্কোয় হিন্দু মন্দির গড়ার দাবি উঠেছে।

    আর পড়ুন: “নরেন্দ্রকে ঠাকুর বলিতেছেন, চিদাকাশে হল পূর্ণ প্রেমচন্দ্রোদয় হে, এই গানটি একবার গা না”

    রাশিয়ায় হিন্দু ধর্মের প্রসার ঘটতে থাকে ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে। এই সময় রাশিয়ায় চলছিল পেরেস্ত্রৈকা। এই সময়ই বদলে যার রাশিয়ার রাজনৈতিক পরিস্থিতি। পরিবর্তনের ঢেউ গিয়ে লাগে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও। এই সময়ই নানা কাজে এ দেশে আসেন হিন্দুরা। তাঁরাই দাবি তুলেছেন হিন্দু মন্দিরের (India Russia Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “সিধু-কানুদের সাহস দেশবাসীর কাছে প্রেরণার উৎস”, হুল দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “সিধু-কানুদের সাহস দেশবাসীর কাছে প্রেরণার উৎস”, হুল দিবসে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপজাতির নেতাদের শ্রদ্ধা প্রদর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ৩০ জুন হুল দিবস উপলক্ষে তিনি শ্রদ্ধা জানান সিধু-কানু, চাঁদ-ভৈরব এবং ফুলো-ঝানোকে। দেশের রাষ্ট্রপতি পদে উপজাতি সম্প্রদায়ের দ্রৌপদী মুর্মুর নাম প্রস্তাব করে বিরোধীদের মাত দিয়েছিলেন তিনিই। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উপজাতি সম্প্রদায়ের প্রতিও যে তাঁর সমদৃষ্টি রয়েছে, সেই ঘটনাই ছিল তার সব চেয়ে বড় প্রমাণ। এদিন জনজাতি সম্প্রদায়ের শহিদদের স্মৃতিতর্পণ করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও একবার এই বার্তা দিলেন, “আমি তোমাদেরই লোক”।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “জনজাতি সম্প্রদায়ের অসম সাহস, লড়াই এবং আত্মবলিদানের জন্য উৎসর্গীকৃত হুল দিবস হল একটি মহতী অনুষ্ঠান। এহেন পবিত্র দিনে সিধু-কানু, চাঁদ-ভৈরব এবং ফুলো-ঝানোকে আমি আমার অন্তরের শ্রদ্ধা জানাই।” তিনি লিখেছেন, “ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে তাঁদের আত্ম-মর্যাদা বোধ এবং সাহস দেশবাসীর কাছে হয়ে থাকবে চিরকালীন এক প্রেরণার উৎস।” প্রসঙ্গত, এবছর ছিল ১৬৯তম হুল দিবস। ইতিহাসে দিনটিকে সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস হিসেবেও উল্লেখ করা হয়েছে।

    ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠানেও হুল দিবস

    তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এদিনই (রবিবার) ছিল প্রধানমন্ত্রীর প্রথম ‘মন কি বাতে’র অনুষ্ঠান। সেই অনুষ্ঠানেও তিনি হুল দিবসের উল্লেখ করেন। এই দিনেই যে সিধু-কানু বিদেশি শাসকদের বিরুদ্ধে অদম্য সাহস নিয়ে গর্জে উঠেছিলেন, তারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আজ ৩০ জুন, খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। আমাদের উপজাতি সম্প্রদায়ের ভাইবোনেরা দিনটিকে হুল দিবস হিসেবে পালন করেন। এই দিনটি সিধু-কানুর অদম্য সাহসের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। বিদেশি শাসকদের বিরুদ্ধে এঁরা রুখে দাঁড়িয়েছিলেন।”

    আর পড়ুন: রাজ্যে বাড়ছে গণপিটুনির ঘটনা, বাংলায় অরাজক পরিস্থিতি কেন?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বীর সিধু-কানু হাজার হাজার সাঁওতাল সঙ্গীকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধ সর্বশক্তি দিয়ে লড়াই করেছিলেন। এবং আপনারা জানেন, কখন এটা ঘটেছিল? এই ঘটনা ঘটেছিল ১৮৫৫ সালে। ১৮৫৭ সালে ভারতের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধেরও দু’বছর আগে। সেই সময় ঝাড়খণ্ডের সাঁওতাল পরগনায় আমাদের উপজাতি ভাইবোনেরা বিদেশি শাসকের বিরুদ্ধে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছিল (PM Modi)।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ১৭ বছর পরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়, ভারতীয় ক্রিকেটারদের ফোন করে শুভেচ্ছা মোদির

    PM Modi: ১৭ বছর পরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়, ভারতীয় ক্রিকেটারদের ফোন করে শুভেচ্ছা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০৭ সালের পর ২০২৪ সাল। ১৭ বছর পরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ঘরে তুলল ভারত। দেশের এমন সাফল্যে শনিবার রাতেই শুরু হয়ে যায় উৎসব। ভারতীয় ক্রিকেট দলের এমন সাফল্যে ক্রিকেটারদের ফোন করে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। প্রসঙ্গত, গত বছরের নভেম্বর মাসে বিশ্বকাপ ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাস্ত হওয়ার পরে ড্রেসিংরুমে গিয়ে ক্রিকেটারদের মনোবল জুগিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন প্রধানমন্ত্রী ফোনে কথা বলেন রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, হার্দিক পান্ডিয়া, সূর্যকুমার যাদব, জসপ্রীত বুমরা এবং ভারতীয় ক্রিকেট দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে। সকলকেই এমন জয়ের জন্য তিনি অভিনন্দন জানান।

    রাহুল দ্রাবিড়কে ফোন মোদির (PM Modi)

    রাহুল দ্রাবিড়কে ফোন করে প্রধানমন্ত্রী অভিনন্দন জানান। এর পাশাপাশি নিজের এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “দেশ কৃতজ্ঞ রাহুল দ্রাবিড়ের কাছে। তাঁর অবদান পরবর্তী প্রজন্মকে প্রেরণা জোগাবে।”

    রোহিত শর্মাকে ফোন মোদির

    ভারতীয় ক্রিকেট টিমের অধিনায়ক রোহিত শর্মাকেও প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) অভিনন্দন জানান, তাঁর অসাধারণ অধিনায়কত্বের (T20 World Cup) জন্য। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রোহিত শর্মার অধিনায়কত্ব ভারতীয় ক্রিকেট টিমকে নতুন মাত্রা দিয়েছে।”

    বিরাট কোহলিকে ফোন মোদির

    ফাইনাল ম্যাচে দুর্দান্ত ইনিংস উপহার দেন কোহলি। এমন অবদানের জন্য বিরাট কোহলির প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “কোহলি ভারতীয় ব্যাটিংকে দুর্দান্তভাবে পরিচালনা করেছেন। টি২০ ক্রিকেট তোমায় মিস করবে কিন্তু আমার বিশ্বাস যে তুমি নতুন প্রজন্মের খেলোয়াড়দেরও অনুপ্রাণিত করবে।”

    ফোন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও

    এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী হার্দিক পান্ডিয়াকে ফোন করে তাঁকে শেষ ওভারে দুর্দান্ত পারফরমেন্সের জন্য অভিনন্দন জানান। অন্যদিকে, সূর্যকুমার যাদবকে ফোন করে শেষ মুহূর্তে অসাধারণ ক্যাচ ধরার জন্য প্রশংসা করেন মোদি। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ রাহুল দ্রাবিড় ও রোহিত শর্মাকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amarnath Yatra: সন্ত্রাস রুখতে অমরনাথ যাত্রায় কড়া নিরাপত্তা! চলবে ড্রোনে নজরদারি

    Amarnath Yatra: সন্ত্রাস রুখতে অমরনাথ যাত্রায় কড়া নিরাপত্তা! চলবে ড্রোনে নজরদারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হল এ বছরের অমরনাথ তীর্থযাত্রা (Amarnath Yatra)। এবার ভক্তরা অতি উৎসাহের সঙ্গে এই তীর্থযাত্রায় অংশ নিচ্ছেন। ইতিমধ্যেই বেস ক্যাম্প থেকে অমরনাথ যাত্রার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে প্রথম দল৷ অত্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, মাঝে মধ্যেই হচ্ছে তুষারপাত। এমনকি বাদ নেই তুষারঝড়েরও। এসবের মধ্যে দিয়েই যাত্রা শুরু করলেন তীর্থযাত্রীরা। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে তীর্থযাত্রীদের জন্য কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
    এ প্রসঙ্গে শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) বলেছেন, “অমরনাথের গুহা মন্দিরে পৌঁছনোর পথ নিরাপদ ও মসৃণ করতে এবং আনন্দদায়ক তীর্থযাত্রা (Amarnath Yatra) নিশ্চিত করতে মোদি সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভক্তরা যাতে কোনও অসুবিধার সম্মুখীন না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য সমস্ত সম্ভাব্য ব্যবস্থা করছে মোদি সরকার।”

    শুরু হল ৫২ দিনের দীর্ঘ অমরনাথ যাত্রা (Amarnath Yatra)

    এবার ৫২ দিনের অমরনাথ দর্শন চলবে দুটি যাত্রাপথে। অনন্তনাগের ৪৮ কিলোমিটার মুমওয়ান-পহেলগাঁও এবং গান্ডেরওয়ালের ১৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের পুরনো বালতালের পথে। আগামী ১৯ অগাস্ট পর্যন্ত চলবে এই তীর্থযাত্রা। ইতিমধ্যেই তীর্থযাত্রীদের প্রথম দল জোড়া বেস ক্যাম্প নুনওয়ান পহেলগাঁও থেকে চন্দনওয়াড়ি ও সোনামার্গের দিকে রওনা দিয়েছে৷ তাঁদের মুখে মুখে ‘হর হর মহাদেব, বম বম বোলে’ স্লোগান৷ এই স্লোগান দিতে দিতেই তীর্থযাত্রীরা ভগবান শিবের আবাসস্থল অমরনাথ গুহার দিকে যাত্রা শুরু করেছেন ৷

    আরও পড়ুন: জলের তলায় রাজধানী! বৃষ্টির জমা জলে একের পর এক মৃত্যুর ঘটনা

    অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর কেন্দ্র

    সম্প্রতি বৈষ্ণোদেবীর মন্দির ফেরত তীর্থযাত্রীদের বাসে জঙ্গি হানার ঘটনার পর থেকেই অমরনাথ যাত্রার (Amarnath Yatra) নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর হয় কেন্দ্র। অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার উপর জোর দেওয়া হয়। অতীতে এখানে জঙ্গি হানা হয়েছে তীর্থযাত্রা চলাকালীন। ফলে সব মিলিয়ে এবার নজিরবিহীন নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ, আধাসেনা এবং সেনা। নিরাপত্তার জন্য কাজে লাগানো হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তিকেও। গোটা যাত্রাপথে নজর রাখা হবে ড্রোনের মাধ্যমে। এছাড়াও বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত সারমেয় বাহিনীকেও কাজে লাগানো হচ্ছে। এছাড়াও পূণ্যার্থীদের প্রতিটি ক্যাম্পে থাকছে সিসি ক্যামেরা। জানা গিয়েছে এছাড়াও যাত্রাপথে থাকছে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা। যাত্রীদের কনভয়ের নিরাপত্তার জন্য সিআরপিএফ কমান্ডো স্কোয়াডও থাকবে। নিরাপত্তাবাহিনী জম্মু থেকে কাশ্মীরের অমরনাথ বেসক্যাম্প পর্যন্ত রাস্তায় কঠোর নজরদারি চালাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    PM Modi: শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই প্রথম আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ

    সূত্রের খবর, শনিবারের ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী আধিকারিকদের বলেছেন, সাধারণ মানুষের জীবন কীভাবে আরও মসৃণ করা যায়, তাঁদের জীবনযাত্রার মানোন্নতি হয়, সে ব্যাপারে পথ খুঁজতে বলেছেন তাঁদের। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) অফিসের আধিকারিক এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রকের সচিবরা। এই প্রথম নয়, ২০১৪ সালে যখন প্রথমবারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছিলেন মোদি, তখনও এরকম বৈঠক করেছিলেন তিনি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েও এই আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন মোদি। এই নিয়ে এমন বৈঠক তিনি করলেন তৃতীয়বার। জানা গিয়েছে, এদিনের বৈঠক চলে ঘণ্টা তিনেক ধরে। ৩০ জনেরও বেশি সচিব তাঁদের দফতর নিয়ে নিজস্ব মতামত জানান।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রথমে সচিব ও আধিকারিকদের কথা মন দিয়ে শোনেন প্রধানমন্ত্রী। পরে বলতে ওঠেন তিনি। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এক আধিকারিক। নাম প্রকাশ করা হবে না এই শর্তে তিনি বলেন, “আমাদের প্রতি তাঁর প্রধান বার্তা ছিল, দ্রুত অভিযোগের প্রতিকার করতে হবে, নিতে হবে উপযুক্ত পদক্ষেপও। একশো দিনের পরিকল্পনা নিয়েও সংক্ষিপ্ত আলোচনা হয়েছে। তবে এটি বৈঠকের মাইনর পার্ট। তিনি আমাদের যা নিয়ে সব চেয়ে বেশি ভাবতে বলেছেন, তা হল ২০৪৭ সালের মধ্যে কীভাবে ভারতকে উন্নত দেশে পৌঁছে দেওয়া যায়, তা নিয়ে। এজন্য পঞ্চ প্রাণ (পাঁচ রেজলিউশন)এর কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।” প্রধানমন্ত্রীর তৃতীয় দফার মেয়াদে প্রথম একশো দিনে বিভিন্ন মন্ত্রক কোন কোন প্রজেক্ট লঞ্চ করতে পারবে, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে এদিনের বৈঠকে।

    আর পড়ুন: ‘মন কি বাত’-এর ১১১তম পর্ব, মায়ের নামে গাছ লাগাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    সূত্রের খবর, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যখন দেশবাসী কোনও একটি সরকারকে তৃতীয়বারের জন্য সরকার গঠন করার সুযোগ দেয়, তখন তারা তা করে সরকারের উন্নয়নের নিরিখে। তিনি বলেন, “জনগণ আধিকারিকদের চিনতে নাও পারেন, তবে তাঁরা চান, তাঁদের জন্য তৈরি প্রকল্পগুলো সাফল্যের মুখ দেখুক।” প্রসঙ্গত, এর আগের দিনই প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করেছিলেন রাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “তাঁদের অভিজ্ঞতা ও অন্তর্দৃষ্টির কথা শুনেছি। তাঁরা সবে মাত্র তাঁদের মন্ত্রকের দায়িত্ব নিয়েছেন। তৃণমূলস্তরে কীভাবে সুশাসন পৌঁছে দেওয়া যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ananta Rai BJP: শাহের পরে মোদির সঙ্গেও বৈঠক অনন্তর, তৃণমূলে যাওয়ার জল্পনাতে ঢাললেন জল

    Ananta Rai BJP: শাহের পরে মোদির সঙ্গেও বৈঠক অনন্তর, তৃণমূলে যাওয়ার জল্পনাতে ঢাললেন জল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ দিন আগেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাত করেন কোচবিহারের অনন্ত মহারাজ (Ananta Rai BJP)। এনিয়ে শুরু হয় জল্পনা। এরপর বুধবারই দিল্লিতে অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকে বসতে দেখা যায় বিজেপির এই রাজ্যসভার সাংসদকে। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করলেন অনন্ত মহারাজ। তবে বৈঠকের বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খোলেননি তিনি। সাংবাদিকদের অনন্ত বলেন, ‘‘দু’জনের সঙ্গেই সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ হয়েছে। আর যে বিষয়েই আলোচনা হয়ে থাকুক সেটা সফল হয়েছে।’’

    আমি দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছি

    প্রসঙ্গত, গত ১৮ জুন কোচবিহার যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তখনই মুখ্যমন্ত্রী চলে যান অনন্তের বাড়ি। মমতাকে স্বাগতও জানান অনন্ত। রাজবংশী উত্তরীয় আর ঐতিহ্যবাহী গুয়াপান তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রীর হাতে। এর পরেই শুরু হয় জল্পনা। মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরে এ দিন সেই জল্পনা উড়িয়ে দিয়ে অনন্ত বলেন, ‘‘এ সব জল্পনার কোনও উত্তর হয় না। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী আমার বাড়িতে গিয়েছিলেন। আমি স্বাগত জানিয়েছি। এর বেশি তো কিছু নয়।’’ একই সঙ্গে শাহ ও মোদীর সঙ্গে সাক্ষাৎ নিয়ে তিনি বলেন, ‘‘আমি দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছি। এক জন বিজেপি কর্মী এবং সাংসদ হিসাবে এতে নতুন কী রয়েছে? এর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর আমার (Ananta Rai BJP) বাড়িতে যাওয়ার কোনও সম্পর্কই নেই।’’ একই সঙ্গে তিনি প্রশ্নের সুরে বলেন, ‘‘একুশে জুলাই তৃণমূলের কর্মসূচিতে আমি যেতে যাব কেন?’’

    জল্পনাতে জল ঢেলে দিলেন অনন্ত নিজেই

    প্রসঙ্গত, কোচবিহার লোকসভায় এ বার পরাস্ত হয়েছে বিজেপি (West Bengal BJP)। নিশীথ প্রামাণিক হেরেছেন ৩৯ হাজারের ব্যবধানে। ভোটের প্রচারে অনন্তকে সেভাবে দেখাও যায়নি। লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশের পরেই মমতার সঙ্গে সাক্ষাত নিয়ে নানা প্রশ্ন ওঠে। তবে সাক্ষাতের মাত্র ৯ দিনের মাথায় যাবতীয় জল্পনাতে জল ঢেলে দিলেন অনন্ত নিজেই। প্রসঙ্গত, উত্তরবঙ্গ বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। এখানকার রাজবংশী ভোটে একচেটিয়া বিজেপি পেয়ে থাকে। রাজবংশীদের মধ্যে অনন্তর (Ananta Rai BJP) যথেষ্ঠ প্রভাব রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • KGF: ধূলোয় উড়ত সোনা! কোলারে ফের সোনার খনি চালুর চিন্তা কেন্দ্রের

    KGF: ধূলোয় উড়ত সোনা! কোলারে ফের সোনার খনি চালুর চিন্তা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোনার ‘খনির শ্রমিক হয়েও কানাকড়ি নাই’! একদা সোনার আঁতুরঘর কর্নাটকের কোলার গোল্ড ফিল্ড (KGF) এখন শূন্য-মরুপ্রায়। যেখানে একদা সোনালি আভা চিকচিক করত সেখানে এখন শুধুই অন্ধকার। সোনার খনির লক্ষাধিক শ্রমিকের ঘরে এখন ‘নুন আন্তে পান্তা ফুরোয়’। কাজ নেই, খাবার নেই, জল নেই, জীবনধারণের নূন্যতম পরিষেবা পেতে তাঁদের যেতে হয় ১০০ কিলোমিটার দূরে বেঙ্গালুরুতে। ২০০১ সালে বন্ধ হয়েছিল সোনার খনি। কেটে গিয়েছে দু দশকের বেশি সময়। প্রতিদিন অবহেলাই সঙ্গী হয়েছে কোলারের। ক্ষমতায় এসেই কোলার নিয়ে ভাবনা চিন্তা শুরু করেছিল কেন্দ্রের মোদি সরকার। অবশেষে তা বাস্তব রূপ পেতে চলেছে। কোলারে ফের সোনার খনি চালু করার কেন্দ্রের প্রস্তাবে সায় দিয়েছে কর্নাটক (Karnataka) সরকার।

    কোলারে সোনার খনি নিয়ে প্রস্তাব

    সুপারস্টার যশের কেজিএফ (KGF) সিরিজের দুটি ছবি কর্নাটকের কোলারে অবস্থিত সোনার খনির উপর ভিত্তি করে তৈরি। সেখানকার অতীত ও বর্তমানের কিছু অংশ ফুটে উঠেছিল সিনেমায়। বাস্তবের সেই ‘সোনার শহর’-কে ভুলতেই বসেছিল মানুষ। এবার তার পুনরুত্থানের স্বপ্ন দেখছে কেন্দ্রের মোদি সরকার। কোলারে সোনার খনি আবার নতুন করে চালু করার ভাবনাচিন্তা করছে কেন্দ্র। গত সপ্তাহে কেজিএফ-এর খনি নতুন করে খোলার কেন্দ্রীয় প্রস্তাবে সায় মিলেছে কর্নাটক সরকারের তরফে। পাশাপাশি কেজিএফ-এর হাজার একর জুড়ে থাকা ১৩টি খনি বর্জ্যের পাহাড় নিলামে তোলার প্রস্তাবেও সায় দিয়েছে ওই রাজ্যের সরকার। অনুমান করা হয়, কোলারে (KGF) এর ১৩টি বর্জ্য পাহাড়ে প্রায় ৩.৩০ কোটি টন নিষ্কাশিত বর্জ্য পড়ে রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, প্রতি এক হাজার বর্জ্যের পক্রিয়াকরণ করলে এক গ্রাম করে সোনা মিলবে।

    কোলার ঘিরে নতুন আশা

    কেজিএফের (KGF) খনিগুলি ‘ভারত গোল্ড মাইনস লিমিটেড’ (বিজিএমএল) সংস্থার মালিকানাধীন। বিজিএমএল একটি সরকারি সংস্থা, যা ১৯৭২ সালে কেজিএফে তৈরি করা হয়েছিল। তবে কেজিএফ খনির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকেই গুরুত্ব হারায় এই সংস্থা।সোনার অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ২০১৫ সালে কেন্দ্রের তরফে বিজিএমএল-সহ পুরনো খনিগুলি আবার চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।সেই মতোই কেন্দ্রের তরফে কেজিএফ চালু করতে কর্নাটক সরকারের কাছে প্রস্তাব পাঠায় কেন্দ্র। কর্নাটকের (Karnataka) আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী এইচকে পাতিল জানিয়েছেন, কেজিএফ খনি নতুন করে চালু হলে বিপুল সংখ্যক মানুষ চাকরির সুযোগ পাবেন। 

    আরও পড়ুন: বালিকা বধূ রূপা এখন ডাক্তার! মাত্র ৮ বছরে বিয়ে, দুই সন্তানের মা অবশেষে স্বপ্নপূরণ

    কীভাবে বন্ধ হল কোলার

    ১৮৭৫ সালে কোলারে সোনার খনি (KGF) গড়ে তোলে ব্রিটিশরা। ১৯৩০ সালে প্রায় ৩০ হাজার শ্রমিক কোলার গোল্ড ফিল্ডে কাজ করতেন। ১৯৫৬ সালে স্বাধীনতার পর কেন্দ্রীয় সরকার এটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। একই সময়ে বেশির ভাগ খনির মালিকানা তুলে দেওয়া হয় রাজ্য সরকারের হাতে। কিন্তু ব্রিটিশরা বিপুল পরিমাণ সোনা দ্রুত তুলে নেওয়ায় ধীরে ধীরে কোলারে সোনার পরিমাণ কমতে থাকে। এককালে যেখানে এক টন আকরিক থেকে অন্তত ৪৫ গ্রাম সোনা পাওয়া যেত, সেখানে প্রতি টনে তিন গ্রাম করে সোনা মেলে। পরিকল্পনার অভাবে বিপুল পরিমাণ লোকসানের পর কর্নাটকের (Karnataka) কোলার গোল্ড ফিল্ড ২০০১ সালে বন্ধ হয়ে যায়। তরপর থেকে ভারতের উপর সোনার আমদানির বোঝাও বেড়ে যায়। এবার সেই খনির হৃত গৌরব ফেরানোর চেষ্টায় কেন্দ্র সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে রয়েছে সুশাসন ও উন্নয়নের দিশা’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    PM Modi: ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে রয়েছে সুশাসন ও উন্নয়নের দিশা’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারই সংসদের যৌথ অধিবেশনে বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে রয়েছে সুশাসন ও উন্নয়নের দিশা। ‘সংকল্প থেকে সিদ্ধি’তে উত্তরণের পথ তিনি আমাদের বাতলে দিয়েছেন।’’ রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে ভারতের অগ্রগতি এবং অভ্যন্তরীণ শক্তির কথা স্থান পেয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স হ্যান্ডেলে আরও লেখেন, ‘‘ভারতীয়দের জন্য সেই সমস্ত বৃহৎ চ্যালেঞ্জেরও উল্লেখ রয়েছে রাষ্ট্রপতির ভাষণে যা আমাদের সমবেত প্রচেষ্টায় উতরাতে হবে, জীবনের গুণগত মানকে আরও বাড়ানোর জন্য।’’

    অন্যান্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা কী বললেন রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে? 

    অন্যদিকে যৌথ অধিবেশনের রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জয়ন্ত চৌধুরীও। তিনি বলেন, ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে স্পষ্ট বার্তা ছিল যে কীভাবে আমরা ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারতবর্ষ গড়ে তুলতে পারি। সম্পূর্ণ সঠিক এবং স্পষ্ট দিশা দেখিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। আমাদের দেশ একটি শক্তিশালী গণতন্ত্রের উদাহরণ এবং আমরা এ নিয়ে গর্বিত। আমরা বিশ্বাস রাখি গণতন্ত্রে।’’ অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামদাস আটাওয়ালে রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে বলেছেন, ‘‘ভারতের রাষ্ট্রপতি তাঁর ভাষণে উল্লেখ করেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলিকে। এ নিয়ে বিরোধীদের সমালোচনা করার কোনও জায়গা নেই।’’

    অনেক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক এবং সামাজিক বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে

    প্রসঙ্গত, এদিন সকালেই তাঁর বক্তব্যে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘‘সংসদের চলতি অধিবেশনেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক এবং সামাজিক বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে।’’ ঐতিহাসিক পদক্ষেপের ঘোষণা সরকার করবে বাজেট পেশের সময়। এর পাশাপাশি তিনি বলেন, ‘‘এই সরকারের ওপর সাধারণ মানুষ পরপর তিনবার তাঁদের আস্থা দেখিয়েছেন। জনগণ এ বিষয়ে সদা জাগ্রত যে এই সরকারই একমাত্র তাঁদের চাহিদাগুলিকে পূরণ করতে পারে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “সংসদীয় ইতিহাসের স্বর্ণালী সময়”, স্পিকার পদে ওম বিড়লাকে স্বাগত মোদির

    PM Modi: “সংসদীয় ইতিহাসের স্বর্ণালী সময়”, স্পিকার পদে ওম বিড়লাকে স্বাগত মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভায় ফের স্পিকার পদে নির্বাচিত হলেন ওম বিড়লা৷ বুধবার তাঁকে স্পিকার পদে নির্বাচন করেন নতুন লোকসভার সদস্যরা৷ তাঁকে এই পদে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি জানান, ওম বিড়়লার সভাপতিত্বে সপ্তদশ লোকসভা বড় বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। হাসিমুখে যেভাবে ওম বিড়লা (Om Birla) সংসদ সামলান হাসির ছলে সেই প্রশংসাও করেন মোদি (PM Modi)।

    কী বললেন মোদি

    স্পিকার নির্বাচনের পর অভিনন্দন-ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন,”এটা সংসদের সৌভাগ্য যে আপনি দ্বিতীয়বার এই আসনে বিরাজমান হচ্ছেন। আপনাকে অনেক অনেক অভিনন্দন জানাচ্ছি। অমৃতকালের এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে দ্বিতীয়বার এই পদে বিরাজমান হওয়া মানে অনেক বড় দায়িত্ব। আপনার ৫ বছরের অভিজ্ঞতার সুফল পাবে সংসদ। আগামী ৫ বছর আমাদের মার্গদর্শন করবেন। এই সংসদ যাতে নিজের দায়িত্ব পালন করতে পারে তা নিশ্চিত করতে আপনার বড় ভূমিকা থাকবে।” স্পিকার পদে ওম বিড়লাকে (Om Birla) শুভেচ্ছা জানিয়ে মোদি বলেন, ‘বিনম্র ও ভদ্র ব্যবহারের ব্যক্তি সহজে সফল হন। সেই সঙ্গে আপনার তো মিটিমিটি হাসিও রয়েছে। যা গোটা সংসদকে প্রসন্ন রাখে। আমার বিশ্বাস আপনি প্রতিটি পদে নতুন কীর্তি গড়বেন।”

    আরও পড়ুন: সত্যি হল জল্পনা! লোকসভায় বিরোধী দলনেতা হলেন রাহুল গান্ধী

    স্বর্ণালী অধ্যায়

    প্রধানমন্ত্রী জানান, অষ্টাদশ লোকসভায় দ্বিতীয়বার স্পিকারের দায়িত্ব পালন করে নতুন রেকর্ড তৈরি করলেন ওম বিড়লা। এর আগে বলরাম ঝাখড় দ্বিতীয়বার স্পিকার হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন,”সপ্তদশ লোকসভা সংসদীয় ইতিহাসের স্বর্ণালী সময় ছিল। ওই সময় যে সিদ্ধান্তগুলি নেওয়া হয়েছে, তা ঐতিহাসিক।” ওম বিড়লার উদ্দেশে মোদি বলেন, ” ভবিষ্যতে যখন বিশ্লেষণ হবে, তখন লেখা হবে আপনার নেতৃত্বে সপ্তদশ লোকসভা বিরাট ভূমিকা পালন করেছে। গুরুত্বপূর্ণ বিল পাশ হয়েছে সপ্তদশ লোকসভায়। নারীশক্তি বন্দন, জম্মু-কাশ্মীর পুনর্গঠন, ভারতীয় দণ্ডবিধি, মুসলিম মহিলা বিবাহ অধিকার বিধি সহ বিভিন্ন বিল দেশের জন্য মজবুত ভিত তৈরি করেছে। ত ৭০ বছরে যা হয়নি আপনার কার্যকালে তা করে দেখানো হয়েছে। আমার বিশ্বাস দেশ এই নিয়ে গৌরব করবে। এই সংসদ ১৪০ কোটি দেশবাসীর আশার কেন্দ্র। করোনার সময় আপনি প্রতি সাংসদের সঙ্গে ব্যক্তিগত ভাবে কথা বলেছে তাদের স্বাস্থ্যের হালের খোঁজ নিয়েছেন। কেউ অসুস্থ হলে লাগাতার তার খোঁজ নিয়েছেন। করোনার সময় সংসদে ১০৭ শতাংশ প্রডাক্টিভিটি যা ইতিহাস রচনা করেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: “জরুরি অবস্থার সময় ভারতবাসীর ওপর নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ইন্দিরা”, তোপ শাহের

    Amit Shah: “জরুরি অবস্থার সময় ভারতবাসীর ওপর নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ইন্দিরা”, তোপ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৫ জুন, জরুরি অবস্থার ৫০তম বর্ষপূর্তি। এদিন সাত সকালেই কংগ্রেসকে নিশানা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরে একই উপলক্ষে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টিকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী জরুরি অবস্থার সময় নিষ্ঠুরভাবে নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ভারতবাসীর ওপর।” ক্ষমতায় টিকে থাকতে তিনি যে সংবিধানের স্পিরিটকে দুমড়ে মুচড়ে দিয়েছিলেন, তাও বলেন মোদির সেনাপতি।

    শাহি তোপ (Amit Shah)

    এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী(Amit Shah) লিখেছেন, “কংগ্রেস বিভিন্ন সময় আমাদের সংবিধানের স্পিরিট ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছিল। একটি বিশেষ পরিবারকে ক্ষমতায় রাখতে তারা এটা করেছিল।” এর পরেই তিনি লেখেন, “ইন্দিরা গান্ধী জরুরি অবস্থার সময় নিষ্ঠুরভাবে নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ভারতবাসীর ওপর।” শাহ বলেন, “কংগ্রেস পার্টির যুবরাজ (রাহুল গান্ধীকে কটাক্ষ) ভুলে গিয়েছেন যে তাঁর ঠাকুমা দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন। এবং তাঁর বাবা রাজীব গান্ধী ১৯৮৫ সালের ২৩ জুলাই লোকসভায় এই ভয়ঙ্কর ঘটনা (জরুরি অবস্থা) নিয়ে গর্ব বোধ করেছিলেন। বলেছিলেন, জরুরি অবস্থা জারিতে কোনও ভুল নেই।”

    তোপ কংগ্রেসকেও

    পোস্টে শাহ লিখেছেন, “রাজীব গান্ধী এও বলেছিলেন, এই দেশের যদি কোনও প্রধানমন্ত্রী মনে করেন জরুরি অবস্থা প্রয়োজনীয়, এই পরিস্থিতিতে এবং জরুরি অবস্থা জারির আবেদন না করেন, তাহলে তিনি এ দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্য নন।” তিনি বলেন, “স্বৈরতান্ত্রিক একটি কাজ নিয়ে এই যে গর্ব অনুভব করা এটা প্রমাণ করে একটি পরিবার এবং ক্ষমতা ছাড়া কংগ্রেসের কাছে আর প্রিয় কিছুই নয়।”

    আর পড়ুন: হাবিবুল্লার পর এবার হেরাজ, হাওড়া স্টেশন চত্বর থেকে ফের গ্রেফতার জঙ্গি

    এদিনই কংগ্রেসকে নিশানা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “যারা জরুরি অবস্থা জারি করেছিল, সংবিধানের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করার কোনও অধিকার তাদের নেই। এরা একাধিকবার দেশে ৩৫৬ ধারা জারি করেছে, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য বিল এনেছে, সংবিধানের প্রতিটি দিক লঙ্ঘন করেছে।” তিনি লিখেছেন, “জরুরি অবস্থার কালো অতীত আমাদের স্মরণ করায় কীভাবে কংগ্রেস দল দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। যে সংবিধানকে দেশবাসী সম্মান করে, তাকে পদদলিত করা হয়েছিল। কেবল ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য তৎকালীন কংগ্রেস সরকার গণতন্ত্রকে কার্যত মুছে দিয়ে গোটা দেশকে একটা কারাগারে পরিণত করেছিল। কংগ্রেসের সঙ্গে একমত না হওয়া প্রতিটি ব্যক্তির ওপর ভয়ঙ্কর রকম নির্যাতন চালায় তৎকালীন সরকার (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share