Tag: PM Modi

PM Modi

  • Emergency: জরুরি অবস্থার ৫০ বছর পূর্তি, অমলিন সংবিধানের গায়ে ইন্দিরার ‘কলঙ্কে’র স্মৃতি

    Emergency: জরুরি অবস্থার ৫০ বছর পূর্তি, অমলিন সংবিধানের গায়ে ইন্দিরার ‘কলঙ্কে’র স্মৃতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যারা জরুরি অবস্থা (Emergency) জারি করেছিল, সংবিধানের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করার কোনও অধিকার তাদের নেই।” দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণার ৫০ বছর পূর্তিতে এই ভাষায়ই কংগ্রেসকে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    কী বলছেন প্রধানমন্ত্রী (Emergency)

    এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “যারা জরুরি অবস্থা জারি করেছিল, সংবিধানের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করার কোনও অধিকার তাদের নেই। এরা একাধিকবার দেশে ৩৫৬ ধারা জারি করেছে, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য বিল এনেছে, সংবিধানের প্রতিটি দিক লঙ্ঘন করেছে।” তিনি লিখেছেন, “জরুরি অবস্থার কালো অতীত আমাদের স্মরণ করায় কীভাবে কংগ্রেস দল দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। যে সংবিধানকে দেশবাসী সম্মান করে, তাকে পদদলিত করা হয়েছিল। কেবল ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য তৎকালীন কংগ্রেস সরকার গণতন্ত্রকে কার্যত মুছে দিয়ে গোটা দেশকে একটা কারাগারে পরিণত করেছিল। কংগ্রেসের সঙ্গে একমত না হওয়া প্রতিটি ব্যক্তির ওপর ভয়ঙ্কর রকম নির্যাতন চালায় তৎকালীন সরকার।”

    ‘অভিশপ্ত’ সেই দিন

    ফেরা যাক, ১৯৭৫ সালের ‘অভিশপ্ত’ সেই দিনটিতে। প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে ইন্দিরা গান্ধী। রাষ্ট্রপতি ফকরুদ্দিন আলি আহমেদ। ২৫ জুন জারি হয় জরুরি অবস্থা। এই অবস্থা জারি ছিল ২১ মাস। এই সময় সংবিধান সংশোধন করে নিজেকে ডিক্রি দ্বারা শাসক করার ক্ষমতা প্রদান করেছিলেন ইন্দিরা। ১৯৭৬ সালে ৪২তম সংবিধান সংশোধন হয়। অনেকে অবশ্য একে সংশোধনী না বলে ‘মিনি সংবিধান’ বলতেই পছন্দ করেন। এই সময় সংবিধান সংশোধন করতে গিয়ে বদল আনা হয় সংবিধানের প্রস্তাবনায়ও। ৪০ আর্টিকেল, ৭ শিডিউলের পাশাপাশি ১৪টি নতুন আর্টিকেলও যোগ করা হয়। সংবিধানে দুটি নতুন অংশও যোগ করা হয়।

    মৌলিক অধিকারে আঘাত

    সংবিধান সংশোধন করতে (Emergency) গিয়ে ইন্দিরা প্রথমেই আঘাত হেনেছিলেন দেশবাসীর মৌলিক অধিকারে। আক্রমণ করেছিলেন বিচারব্যবস্থাকেও। মূল আঘাত নেমে এসেছিল সাম্যের অধিকার, স্বাধীনতার অধিকার এবং কনস্টিটিউশনাল রেমেডির অধিকারের ওপর। ডানা ছেঁটে দিয়েছিলেন জুডিশিয়াল রিভিউয়ের। ক্ষমতা খর্ব করেছিলেন সুপ্রিম কোর্ট এবং হাইকোর্টের। সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টের বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনা এবং রিটের এক্তিয়ার হ্রাস করা হয়েছিল।   

    ক্ষমতার লোভ

    ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে আরও একটি কাজ করেছিলেন ইন্দিরা। লোকসভা এবং রাজ্য বিধানসভাগুলির মেয়াদ পাঁচ বছর থেকে বাড়িয়ে রাশিয়ার ধাঁচে ছ’বছর করে ফেলেছিলেন। সংসদের কোরাম ব্যবস্থাও তুলে দিয়েছিলেন। কমিয়ে দিয়েছিলেন লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভাগুলির আসন সংখ্যা। জরুরি অবস্থায় সময় বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করতে প্রাণপণ করেছিলেন ইন্দিরা। যাঁরাই জরুরি অবস্থার বিরোধিতা করেছিলেন, তাঁদেরই গ্রেফতার করা হয়েছে – তা তিনি কংগ্রেসই হোন কিংবা বিরোধী। এই সময়ই গ্রেফতার করা হয়েছিল মোরারজি দেশাই, জেপি নারায়ণ, চৌধুরী চরণ সিং, অটল বিহারী বাজপেয়ী, এলকে আডবাণী, আচার্য কৃপালনী-সহ বিরোধী নেতাদের। খর্ব করা হয়েছিল নাগরিক স্বাধীনতা।

    সংবাদপত্রের কণ্ঠরোধ

    ভারতের প্রতিরক্ষা বিধি ও অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা আইন রক্ষণাবেক্ষণের অধীনে গ্রেফতার করা হয়েছিল বেশ কয়েকজন কর্মী ও সাংবাদিককেও। কণ্ঠরোধ করা হয়েছিল সংবাদপত্রের। গুরুত্বপূর্ণ কোনও খবর প্রকাশ করতে হলে তা পাশ করাতে হতে হত তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে। এই সময় ক্ষমতার অপব্যবহার করে বরখাস্ত করা হয়েছিল অ-কংগ্রেসি রাজ্য সরকারগুলিকে। পুলিশ বিনা বিচারে গ্রেফতার করেছিল বহু নিরীহ নাগরিককে। জরুরি অবস্থার (Emergency) সময় দেশে সংসদকেই চূড়ান্ত ক্ষমতা দেওয়া হয়। জুডিশিয়াল কোনও রিভিউ ছাড়াই সংবিধান সংশোধনের অধিকারও দেওয়া হয় সংসদকে। ইন্দিরার এই সংশোধনীর ফলে জরুরি অবস্থার সময় দুর্বল হয়ে গিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ব্যবস্থা।

    সংবিধানের প্রস্তাবনায় বদল

    সংবিধানের (Emergency) প্রস্তাবনায় তিনটি নতুন শব্দ ‘সমাজতান্ত্রিক’, ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ এবং ‘অখণ্ডতা’ যোগ করা হয়। ‘সার্বভৌম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র’ শব্দবন্ধের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয় ‘সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র’ শব্দগুলি। সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ে তোলার কথা বলা হলেও, কী ধরনের সমাজতান্ত্রিক কাঠামো গড়ে তোলা হবে, তার কোনও দিক নির্দেশ ছিল না। ‘জাতির ঐক্য’ শব্দবন্ধের পরিবর্তে ব্যবহৃত হয়েছিল ‘জাতির ঐক্য ও অখণ্ডতা’ শব্দবন্ধ। নাগরিকদের জন্য ১০টি মৌলিক কর্তব্য যোগ করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, ১৯৫০ সালে যখন সংবিধান কার্যকর হয়েছিল, তখন তাতে ‘সমাজতান্ত্রিক’ এবং ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ শব্দগুলি অন্তর্ভুক্ত ছিল না।

    এই সংশোধনীতে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনাল এবং অন্যান্য বিষয়ক ট্রাইব্যুনাল যোগ করা হয়। নির্দেশমূলক নীতি বাস্তবায়নের জন্য প্রণীত আইনগুলি কিছু মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের কারণে আদালত কর্তৃক অবৈধ ঘোষণা করা যাবে না বলেও বলা হয়। লোকসভার স্পিকার এবং প্রধানমন্ত্রীকে বিশেষ বিবেচনার ক্ষমতাও দেওয়া হয়েছিল। সংসদ আইনটি মন্ত্রিসভার পরামর্শের মধ্যেই বেঁধে দেয় রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাকে। সংঘাতপূর্ণ কিংবা দাঙ্গা পরিস্থিতির মোকাবিলায় রাজ্যে বাহিনী মোতায়েনের অনুমতিও দেয় সংবিধানের ৪২ তম সংশোধনী।

    আর পড়ুন: চাবাহার-সিটওয়ের পর এবার ভারতের লক্ষ্য বাংলাদেশের মংলা বন্দর, কেন জানেন?

    বিরোধীদের মতে, সংবিধান সংশোধনের নামে ইন্দিরা আদতে ধ্বংস করেছিলেন ভারতের সংবিধানকে। ছুরিকাঘাত করেছিলেন আম্বেডকরের ভাষায়। প্রয়াত হয়েছেন ইন্দিরা। অতীত হয়েছে তাঁর জমানা। তবে রয়ে গিয়েছে সংবিধানের গায়ে তাঁর লাগানো ‘কালো দাগ’। এই সংবিধানকে রক্ষা করতে পেরেই তৃপ্ত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর অঙ্গীকার, “আমরা গৌরবের সঙ্গে সংবিধান রক্ষা করতে পেরেছি। দেশবাসী সঙ্কল্প নেবে যে ভবিষ্যতে আর কেউ এই কালো দিন আনার সাহস দেখাতে পারবে না (Emergency)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    PM Modi: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়।” অষ্টাদশ লোকসভা অধিবেশন শুরুর আগে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন মোদি। এর আগে স্বাধীন ভারতে এই রেকর্ড ছিল প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরুর। সেই রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলেছেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএর সর্বসম্মত নেতা মোদি। আজ, সোমবার থেকে শুরু হয়েছে অষ্টাদশ লোকসভার অধিবেশন।

    গণতন্ত্রের ‘কালো অধ্যায়’ (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অষ্টাদশ লোকসভা শ্রেষ্ঠ ভারত ও বিকশিত ভারত রূপায়ণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।” তাঁর এবারকার সরকারও যে জনগণের আশা-আকাঙ্খা পূরণে সচেষ্ট হবে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ২৫ জুন দেশে জরুরি অবস্থা জারির ৫০ বছর পূর্তি হবে। দিনটিকে ভারতীয় গণতন্ত্রের ‘কালো অধ্যায়’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। তাঁর মতে, এই দিনেই লঙ্ঘিত হয়েছিল সংবিধান। 

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    সংসদের নয়া সাংসদদের স্বাগত জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অষ্টাদশ লোকসভার অধিবেশন শুরু হবে একটা স্বপ্ন নিয়ে। এই স্বপ্নটি হল ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়ে তোলা।” তিনি বলেন, “জনগণ এতদিন বিরোধীদের নেতিবাচক আচরণই দেখে এসেছে। তবে আশা করি, এবার তাঁরা গণতন্ত্রের ডেকোরাম মেনে চলবেন, পালন করবেন বিরোধীদের ভূমিকা।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের প্রয়োজন একটি দায়িত্বশীল বিরোধীর। কারণ জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়। সংসদে বিতর্ক চায়, অশান্তি নয়।”

    সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে ৬৫ কোটি মানুষ ভোট দিয়েছেন বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি মনে করিয়ে দেন, স্বাধীনতার পর থেকে এনিয়ে দ্বিতীয়বার একটা সরকার রাজ করছে পরপর তিনবার। এমন ঘটনা ঘটল ৬০ বছর পরে। এদিকে, এদিন লোকসভার সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় সংসদে প্রতিধ্বনিত হয় ‘মোদি’, ‘মোদি’ স্লোগান। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আগেই শপথ নিয়েছিলেন তিনি। এবার নিলেন লোকসভার সদস্য হিসেবে। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বারাণসী কেন্দ্রের সাংসদ।

    আর পড়ুন: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • NEET UG Scam: নিট কেলেঙ্কারির শেকড়ে পৌঁছতে এবার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ

    NEET UG Scam: নিট কেলেঙ্কারির শেকড়ে পৌঁছতে এবার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিট কেলেঙ্কারির (NEET UG Scam) শেকড়ে পৌঁছতে এবার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ কেন্দ্রের। শনিবার কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে তদন্তভার। মোদি সরকারের নির্দেশ, নিট-ইউজি নিয়ে এখনও পর্যন্ত যত অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে, তার তদন্ত করবে কেন্দ্রীয় এই সংস্থা। পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছিল কিনা, চক্রের চাঁই কে, এসবেরই তদন্ত করবে সিবিআই। জানা গিয়েছে, পরীক্ষা প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই সিবিআই তদন্তের নির্দেশ।

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রকের বিবৃতি (NEET UG Scam)

    শনিবার কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে (NEET UG Scam), “নিট পরীক্ষা নিয়ে নির্দিষ্ট কিছু অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি করা, এক জনের হয়ে অন্য জনের পরীক্ষা দেওয়া, অসৎ উপায় অবলম্বন করা ইত্যাদি অভিযোগ রয়েছে। শিক্ষামন্ত্রক বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। পরীক্ষা প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সিবিআইয়ের হাতে এর তদন্তভার তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, “পরীক্ষার্থীদের স্বার্থরক্ষা ও পরীক্ষা পদ্ধতির স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সরকার বদ্ধপরিকর। এই ধরনের অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেলে, যে বা যারা এর সঙ্গে যুক্ত, তাদের কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।”

    পরীক্ষায় কেলেঙ্কারি

    প্রসঙ্গত,  গত ৫ মে হয় নিট-ইউজি পরীক্ষা। দেশজুড়ে ৪ হাজার ৭৫০টি কেন্দ্রে এই পরীক্ষা হয়েছিল। পরীক্ষা দিয়েছিলেন ২৪ লাখের কাছাকাছি পরীক্ষার্থী। এই পরীক্ষায় ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৬৭ জন ৭২০ নম্বরের পরীক্ষায় ফুল মার্কস পেয়েছেন। গ্রেস নম্বর দেওয়া হয়েছে ১ হাজার ৫৬৩জনকে। অনিয়মের অভিযোগে পরীক্ষা নিয়ামক সংস্থা এনটিএকে ভর্ৎসনা করেছে সুপ্রিম কোর্ট। নিটকাণ্ডে গ্রেফতারও করা হয়েছে ১৯ জনকে। এদের মধ্যে মাস্টারমাইন্ড রবি অত্রিও রয়েছে। তবে আর এক অভিযুক্ত অতুল বৎসের খোঁজ এখনও মেলেনি। ধৃতেরা স্বীকারও করে নিয়েছে, টাকার বিনিময়ে পরীক্ষার আগের দিনই বিক্রি করা হয়েছিল প্রশ্ন।

    আর পড়ুন: বায়োমেট্রিক-নির্ভর আধার যাচাই চালুর সিদ্ধান্ত, জিএসটি বৈঠক শেষে জানালেন নির্মলা

    এদিকে, শনিবার (NEET UG Scam) অপসারণ করা হয়েছে এনটিএর ডিজি সুবোধ কুমার সিংকে। এই সংস্থাই নিয়েছিল পরীক্ষা। সুবোধের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন আইএএস অফিসার প্রদীপ সিং খারোলা। বর্তমানে তিনি ইন্ডিয়া ট্রেড প্রমোশন অর্গানাইজেশনের চেয়ারম্যান এবং ম্যানেজিং এডিটর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Chandrababu Naidu: ‘কথা’ রাখলেন, মুখ্যমন্ত্রী হয়েই অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভায় ফিরলেন চন্দ্রবাবু

    Chandrababu Naidu: ‘কথা’ রাখলেন, মুখ্যমন্ত্রী হয়েই অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভায় ফিরলেন চন্দ্রবাবু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবারকে অপমান করার অভিযোগে বিধানসভা ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandrababu Naidu)। সেদিনই বলেছিলেন, যেদিন মুখ্যমন্ত্রী হবেন, সেদিন ফিরবেন এই ভবনে। ‘কথা’ রাখলেন তিনি। বিধানসভায় ফিরলেন শুক্রবার, ৩১ মাস পরে এবং মুখ্যমন্ত্রী হয়েই। আড়াই বছরেরও বেশি সময় বিধানসভার বাইরে থাকার পর এদিন সভায় পা রেখেই খানিক আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন চন্দ্রবাবু। বিধানসভায় তাঁকে স্বাগত জানান তেলগু দেশম পার্টির বিধায়ক এবং জোটসঙ্গীরা।

    চন্দ্রবাবুর ‘প্রতিজ্ঞা’

    ২০২১ সালের ১৯ নভেম্বর মহিলাদের ক্ষমতায়ন নিয়ে আলোচনা চলছিল অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভায়। এই সময় তৎকালীন শাসক দল ওয়াইএসআর কংগ্রেসের বিধায়কদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছিলেন চন্দ্রবাবু। সেই সময় আচমকাই জগন্মোহন রেড্ডির দলের বিধায়করা চন্দ্রবাবুর স্ত্রীকে নিয়ে অপমানজনক মন্তব্য করেন বলে অভিযোগ (Chandrababu Naidu)। প্রতিবাদে বিধানসভা ছেড়ে চলে যান। সজল চক্ষে বলে যান, “এর পর আমি আর কোনও অধিবেশনে যোগ দেব না। আবার যখন মুখ্যমন্ত্রী হব, তখন বিধানসভায় পা রাখব।” তৎকালীন বিধানসভাকে ‘কৌরবদের সভা’ বলেও কটাক্ষ করেছিলেন তিনি।

    প্রতিজ্ঞা পূরণ হওয়ায় বিধানসভায়

    উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে অন্ধ্রপ্রদেশের কুর্সিতে বসেছিলেন জগন্মোহন। চব্বিশের ভোটে পাশা উলটেছে দক্ষিণের এই রাজ্যে। বিজেপি এবং জনসেনা পার্টির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে এই নির্বাচনে লড়েছিল টিডিপি। তাতেই উলটে যায় পাশার দান। ১৭৫ আসনের অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভায় ১৩৫ আসনে জয়ী হয় টিডিপি। ২১টি আসনে জেতে জন সেনা পার্টি। রাজ্যের আটটি বিধানসভা কেন্দ্রে ফোটে পদ্ম। মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন টিডিপি সুপ্রিমো। এই নিয়ে চতুর্থবার। শুক্রবার পা রাখেন বিধানসভায়।

    আর পড়ুন: রেশন দুর্নীতিতে ১০ হাজার কোটি টাকার কেলেঙ্কারি! আদালতে নয়া তথ্য ফাঁস ইডির

    প্রসঙ্গত, ১২ জুন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন চন্দ্রবাবু। সেদিন কৃষ্ণা জেলার গান্নাভারম বিমানবন্দরের কাছে কেসারাপল্লি আইটি পার্কে বিশাল মঞ্চে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। আগামিদিনে অমরাবতীকেই রাজ্যের রাজধানী করা হবে বলেও ঘোষণা করেছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশের নয়া মুখ্যমন্ত্রী (Chandrababu Naidu)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India Bangladesh Relation: “সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত আমাদের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি”, যৌথ বিবৃতিতে বললেন মোদি-হাসিনা

    India Bangladesh Relation: “সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত আমাদের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি”, যৌথ বিবৃতিতে বললেন মোদি-হাসিনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নতুন নতুন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য প্রস্তুত আমাদের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি।” শনিবার যৌথ বিবৃতিতে (Modi Hasina Joint Statement) একথা বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (India Bangladesh Relation)।

    যৌথ বিবৃতি মোদি-হাসিনার

    তৃতীয়বার প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েই ইটালি সফর করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জি৭ সম্মেলন শেষে ফিরেছেন দেশে। তাঁরই আমন্ত্রণে দুদিনের সফরে ভারতে এসেছেন হাসিনা। শুক্রবার বিকেলেই দিল্লিতে পৌঁছে গিয়েছিলেন তিনি। শনিবার পড়শি দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী বৈঠকে বসেন দিল্লির হায়দ্রাবাদ হাউসে (India Bangladesh Relation)। তার আগে এদিন সকালে রাষ্ট্রপতি ভবনে হাসিনাকে সংবর্ধনা দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। দুপুর দুটো নাগাদ শেষ হয় সেই বৈঠক। তার পরেই যৌথ বিবৃতি দেন ভারত ও বাংলাদেশের দুই প্রধানমন্ত্রী।

    কী কী বিষয়ে আলোচনা হয়েছে?

    প্রসঙ্গত, তৃতীয়বার সরকার গঠনের পর এই প্রথমবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। কূটনৈতিক মহলের মতে, চিন ও পাকিস্তানের সাঁড়াশি আক্রমণ প্রতিহত করতেই ভারত, শ্রীলঙ্কার মতো দেশগুলির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাইছে ভারত। সেই কারণেই প্রথমে আমন্ত্রণ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে। জানা গিয়েছে, এদিনের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রতিরক্ষা, নির্মাণ, যোগাযোগ ব্যবস্থা, উন্নয়ন ও নদীর জল বণ্টন সংক্রান্ত একাধিক বিষয়ে কথা হয়েছে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর। এই বৈঠকে আঞ্চলিক বিভিন্ন বিষয় ও পারস্পরিক বৃদ্ধির ওপরও নজর করা হয়েছে। দুই রাষ্ট্রনেতাই গুচ্ছ যৌথ উদ্যোগ এবং চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেছেন বৈঠকে।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “আমাদের নেবারহুড ফার্স্ট পলিসি, অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি, ভিসান সাগর এবং ইন্দো প্যাসিফিক ভিশনের সঙ্গমস্থলে রয়েছে বাংলাদেশ। গত এক বছরে জনকল্যাণে আমরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের কাজ শেষ করেছি। দুই দেশের মধ্যে চালু হয়েছে ভারতীয় মুদ্রায় বাণিজ্য। গঙ্গায় বিশ্বের দীর্ঘতম ক্রুজ সফরও সম্পূর্ণ সফল হয়েছে।”

    আর পড়ুন: হিন্দুজা পরিবারের চারজনকে কারাবাসের সাজা সুইৎজারল্যান্ডের আদালতের

    এদিনের বৈঠক শেষে ভারতকে ‘বিশ্বস্ত বন্ধু’ বলেও সম্বোধন করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশের যাওয়ার আমন্ত্রণও জানান তিনি। হাসিনা বলেন, “গোটা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে যখন যুদ্ধের আবহ, তখন নজির গড়েছে ভারত ও বাংলাদেশের বন্ধুত্ব। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রথম ক্রস বর্ডাল পাইপলাইনের কাজ শুরু হয়েছে। ভারত-বাংলাদেশ (Modi Hasina Joint Statement) ফ্রেন্ডশিপ স্যাটেলাইট দুই দেশের সম্পর্ককে নয়া উচ্চতা দেবে।” তিনি জানান, ভারত ও বাংলাদেশকে যুক্ত করেছে ৫৪টি অভিন্ন নদী (India Bangladesh Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • International Yoga Day 2024: আজ আন্তর্জাতিক যোগ দিবস, ডাল লেকে যোগাসন করবেন মোদি

    International Yoga Day 2024: আজ আন্তর্জাতিক যোগ দিবস, ডাল লেকে যোগাসন করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যোগব্যায়াম (Yoga) সারা দুনিয়া বিনা ওষুধে মানসিক ও শারীরিক সমস্যা দূর করতে ব্যবহার করে। এর শিকড় হাজার বছর পুরোনো। ভারতে উদ্ভূত যোগ ব্যায়াম একটি শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য-বর্ধক কার্যকলাপ। সারা বিশ্ব ২০২৪ সালে (International Yoga Day 2024) আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের দশম বার্ষিকী উদযাপন করতে চলেছে। ফলে এটি একটি বিশেষ উপলক্ষ। এর মূল বিষয় হল যোগব্যায়ামকে একটি আন্দোলন হিসাবে প্রচার করা যা একজনের স্থিতিস্থাপকতাকে উন্নত করে এবং সমাজের প্রতিটি একক ব্যক্তির জন্য মঙ্গল প্রচার করে।

    যোগ দিবসে নরেন্দ্র মোদি থাকবেন জম্মু ও কাশ্মীরে

    ২১জুন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) জম্মু ও কাশ্মীরের শ্রীনগরে ডাল লেকের তীরে আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালন করবেন। মনোরম বুলেভার্ড রোডের পাশে শের-ই-কাশ্মীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে (SKICC) নির্ধারিত ইভেন্টে ৩ থেকে ৪ হাজার জনেরও বেশি লোক উপস্থিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। যোগ ২০২৪ (International Yoga Day 2024) এর থিম হল ‘নিজের এবং সমাজের জন্য যোগ’।

    আরও পড়ূন: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের

    যোগব্যায়াম স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার জন্য একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে যা আমাদের ব্যস্ত জীবনে ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করে। এই বিশেষ দিনে, আমরা এর রূপান্তরকারী শক্তি উদযাপন করি। যোগব্যায়াম শুধু ব্যায়াম নয়।  যোগ মনকে সুস্থ রাখে। এটি শরীর এবং মনের ক্ষমতায়নের পদ্ধতি। আজকের দৈনন্দিন জীবনে প্রত্যেকেরই উচিত অনুশীলনে মধ্যে যোগব্যায়ামকে নিয়ে আসা। প্রথম আন্তর্জাতিক যোগ দিবস ২১ জুন, ২০১৫ সালে পালিত হয়েছিল। এই দিনটি উত্তর গোলার্ধে বছরের দীর্ঘতম দিন এবং এটি আলো এবং স্বাস্থ্যের প্রতীক।

    আয়ুষ মন্ত্রকের উদ্যোগে হবে অনুষ্ঠান 

    প্রতি বছর আয়ুষ মন্ত্রক নয়াদিল্লির রাজপথে একটি জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে, প্রধানমন্ত্রী মোদী ছাড়াও বিশ্বব্যাপী লোকেদের (International Yoga Day 2024) যোগব্যায়াম করতে দেখা যায়। সরকারী প্রেস রিলিজ অনুসারে, সারা বিশ্ব থেকে মোট ২৩.৪ কোটি মানুষ ২০২৩ সালে (IDY) ইভেন্টে অংশ নিয়েছিল। যোগ সেশনে ৮৪ টি দেশ এক জায়গায় অংশগ্রহণ করেছিল এবং প্রতি বছর অংশগ্রহণকারীদের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা দেখা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের

    PM Modi: জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, উদ্বোধন-শিলান্যাস ৮৪ প্রকল্পের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’দিনের সফরে জম্মু-কাশ্মীরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২১ জুন, শুক্রবার আন্তর্জতিক যোগ দিবস। এবার সেই দিনটি তিনি উদযাপন করবেন কাশ্মীরের ডাল লেকের পাড়ে। বৃহস্পতিবারই প্রধানমন্ত্রী পৌঁছে যাবেন ভূস্বর্গে। এদিন সেখানেই তিনি ৮৪টি প্রকল্পের শিলান্যাস ও উদ্বোধন করবেন। সব মিলিয়ে এজন্য ব্যয় হবে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।

    কারা উপকৃত হবেন? (PM Modi)

    এই প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে সড়ক পরিকাঠামো, জল সরবরাহ প্রকল্প এবং উচ্চ শিক্ষার পরিকাঠামো স্থাপনও (PM Modi)। চেন্নাই-পাটনিটপ-নাসরি সেকশন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনও করবেন তিনি। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্টেটের ডেভেলপমেন্টের এবং ছটি সরকারি ডিগ্রি কলেজেরও। প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন কম্পিটিটিভনেস ইমপ্রুভমেন্ট ইন এগ্রিকালচার অ্যান্ড অ্যালায়েড সেক্টর প্রজেক্টেরও। এই প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। উপত্যকার ২০টি জেলার ৯০টি ব্লকে এই প্রকল্প লাগু হবে। উপকৃত হবেন ১৫ লাখ মানুষ।

    ২ হাজার চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র

    জানা গিয়েছে, এদিন সন্ধে ৬টা নাগাদ প্রধানমন্ত্রী অংশ নেবেন ‘এমপাওয়ারিং ইয়ুথ, ট্রান্সফর্মিং জে অ্যান্ড কে’ প্রোগ্রামে। অনুষ্ঠানটি হবে শ্রীনগরের ডাল লেকের ধারের শের-ই-কাশ্মীর ইন্টার ন্যাশনাল কনফারেন্স সেন্টারে। রাত পোহালে এখানেই এবার আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালন করবেন প্রধানমন্ত্রী। বৃহস্পতি-সন্ধ্যার অনুষ্ঠান উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী এলাকার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করবেন, কথা বললেন তরুণ উদ্যোক্তাদের সঙ্গে। সরকারি চাকরির পরীক্ষায় পাশ করেছেন এমন ২ হাজার তরুণ-তরুণীর হাতে নিয়োগপত্রও তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

    আর পড়ুন: নিট-ইউজি মেডিক্যাল এন্ট্রাস পরীক্ষার পুনর্মূল্যায়ন, স্কোর কমতে পারে অনেকের

    ফি বছর দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত বছর তিনি দিনটি পালন করেছিলেন নিউইয়র্কে, রাষ্ট্রসংঘের সদর দফতরে। এবার পালন করবেন ডাল লেকের পাড়ে। প্রসঙ্গত, চলতি বছর পালিত হবে ১০তম আন্তর্জাতিক যোগ দিবস। ২০১৫ সাল থেকে দিনটি পালন করে আসছেন তিনি। কখনও দিল্লির কর্তব্যপথ, কখনও আবার চণ্ডীগড়, আবার কখনও দেরাদুন, রাঁচি, লখনউ, মাইসুরুতে উদযাপন করেছেন আন্তর্জাতিক যোগ দিবস। এবার আন্তর্জাতিক যোগ দিবসের থিম হল ‘নিজের এবং সমাজের জন্য (PM Modi) যোগ’ (Yoga for Self and Society)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Steel: উদ্যোগ কেন্দ্রের, দেশে উৎপাদিত ইস্পাতে সাঁটানো হচ্ছে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ লেবেল

    Indian Steel: উদ্যোগ কেন্দ্রের, দেশে উৎপাদিত ইস্পাতে সাঁটানো হচ্ছে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ লেবেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উদ্যোগী হয়েছিল স্টিল মন্ত্রক (Indian Steel)। ফলতে শুরু করেছে তার সুফল। ভারতে তৈরি স্টিলের প্রোডাক্টের ৮০ শতাংশেরই ওপর সাঁটানো হচ্ছে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ লেবেল। গত বছরের নভেম্বরে এই উদ্যোগ শুরু হয়েছিল। তার জেরেই তামাম বিশ্বে বিকোচ্ছে মেড ইন ইন্ডিয়ার স্টিল প্রোডাক্ট।

    শুরু হয়েছে ব্র্যান্ডিং(Indian Steel)

    সরকারি এক আধিকারিকের দাবি, ‘স্টিল মন্ত্রক প্রথম এ বিষয়ে উদ্যোগী হয়। তার পরেই শুরু হয় ব্র্যান্ডিং। সেই প্রচেষ্টার জেরেই প্রথম দফায় দেশে উৎপাদিত ১২৫ মিলিয়ন টন স্টিলের মধ্যে ৮০ মিলিয়ন স্টিলে ব্র্যান্ডিং হয়েছে।’ জানা গিয়েছে, ভারতীয় স্টিল (Indian Steel) উৎপাদনকারীরা প্রোডাক্টের ক্যাটেগরির ওপর কমন লেবেল চূড়ান্ত করে ফেলেছেন। প্রতিটিতে মেড ইন ইন্ডিয়া লোগো লাগাতে যে সাইজ এবং জায়গা প্রয়োজন, তাও ঠিক করে ফেলেছেন।

    মেড ইন ইন্ডিয়া লেবেল

    সূত্রের খবর, দেশের সব আইএসপি নির্বাচিত কিছু স্টিল প্রোডাক্টের ওপর ব্র্যান্ডিং করতে শুরু করে দিয়েছে। তারা তাদের নয়া প্রোডাক্টে মেড ইন ইন্ডিয়া লেবেল সেঁটে দিচ্ছে। ২০২৩ সালের ৪ নভেম্বর থেকে এটা শুরু করেছে তারা। জানা গিয়েছে, আরআইএনএল, জেএসপিএল এবং টাটা স্টিল লিমিটেড তাদের একশো শতাংশ প্রোডাক্টেই মেড ইন ইন্ডিয়া লেবেলিং করছে। বাকিরা জুনের মধ্যেই এই কাজ শেষ করে ফেলবে।কী কারণে ব্র্যান্ডিংয়ের প্রয়োজন? সরকারি সূত্রের দাবি, সমস্ত স্টিল প্রোডাক্টের ওপর মেড ইন ইন্ডিয়া ব্র্যান্ড লেবেল সাঁটানো থাকলে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্তরে ভারতীয় প্রোডাক্টের ব্র্যান্ড ভ্যালু বাড়বে।

    আর পড়ুন: হরিয়ানা কংগ্রেসে ‘রাম’ধাক্কা, বিজেপিতে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বংশীলালের পুত্রবধূ, নাতনি

    উৎসাহিত হবেন উৎপাদকরা। তাঁরাও তাঁদের প্রোডাক্ট ব্র্যান্ডিং করতে শুরু করবেন। যার সুফল কুড়োবে ভারতীয় অর্থনীতি। লম্বা দৌড়ে আদতে লাভবান হবে ইন্ডিয়ান স্টিল সেক্টর। তামাম বিশ্বে তার একটা নিজস্ব বাজার তৈরি হবে। জানিয়ে দেবে বিশ্ব বাজারে ভারতের অবস্থানটা ঠিক কোথায়।

    ‘আত্মনির্ভর ভারতে’র স্লোগান দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হয়েই এই স্লোগান দিয়েছিলেন তিনি। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রোডাক্টের গায়ে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’ লেবেল সাঁটানো থাকলে ভারত এবং বিশ্বে ব্র্যান্ড ইন্ডিয়া মিশন আত্মনির্ভর ভারতের পরিপূরক হয়ে উঠবে। সূত্রের দাবি, এই কনসেপ্টটি প্রথম দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেটাকেই কার্যকর করছে স্টিল মন্ত্রক (Indian Steel)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Haryana Congress: হরিয়ানা কংগ্রেসে ‘রাম’ধাক্কা, বিজেপিতে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বংশীলালের পুত্রবধূ, নাতনি

    Haryana Congress: হরিয়ানা কংগ্রেসে ‘রাম’ধাক্কা, বিজেপিতে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বংশীলালের পুত্রবধূ, নাতনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে জোর ধাক্কা হরিয়ানা কংগ্রেসে (Haryana Congress)। মঙ্গলবার দল ছাড়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন বিধায়ক কিরণ চৌধুরী। জানিয়েছিলেন বুধবার মেয়ে শ্রুতিকে নিয়ে তিনি যোগ দেবেন বিজেপিতে। সেই মতো এদিন শিবির বদলালেন কিরণ ও শ্রুতি। দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে দল বদলান কিরণ-শ্রুতি। উপস্থিত ছিলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নায়েব সিংহ সাইনি, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মনোহরলাল খট্টর এবং বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক তরুণ চুং।

    কী বললেন কিরণ? (Haryana Congress)

    হাতে গেরুয়া পতাকা তুলে (Haryana Congress) নিয়ে কিরণ বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্যই আজ আমি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই প্রধানমন্ত্রী ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়বেন। আমার পূর্ণ বিশ্বাস রয়েছে যে ভারত বিশ্বে উজ্জ্বলভাবে কিরণ দেবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেসব জনকল্যাণমূলক কাজ করছেন, তার জেরেই কেন্দ্রে তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসেছে বিজেপি।” তিনি বলেন, “আমি খট্টরজির সঙ্গে অনেক কাজ করেছি। আমাদের মধ্যে অনেকবার তিক্ততার সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু তিনি যেভাবে কাজ করেছেন, তা আমার কাছে প্রেরণার উৎস।”

    কিরণের হাতে গেরুয়া ঝান্ডা

    তোশাম কেন্দ্রের বিধায়ক ছিলেন কিরণের শ্বশুর প্রয়াত বংশীলাল। কংগ্রেসের টিকিটে জেতা বংশীলাল একাধিকবার মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন হরিয়ানার। তাঁর স্বামী প্রয়াত সুরেন্দ্র সিংহও হরিয়ানা সরকারের মন্ত্রী ছিলেন। ২০০৫ সালে সুরেন্দ্রর অকাল প্রয়াণের পরে প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন কিরণ। কিরণের মেয়ে শ্রুতি ভিওয়ানি মহেন্দ্রগড় লোকসভা কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন ২০০৯ সালে, কংগ্রেসের টিকিটে। এহেন ‘কংগ্রেসি’ কিরণ এবং শ্রুতি হাতে তুলে নিলেন গৈরিক ঝান্ডা।

    মঙ্গলবার কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেকে চিঠি লিখে দল ছাড়ার কথা জানিয়ে কিরণ লিখেছিলেন, “সব চেয়ে দুর্ভাগ্যের বিষয় হল যে হরিয়ানায় কংগ্রেস পার্টি আমার মতো আন্তরিক কণ্ঠস্বরগুলির জন্য কোনও পরিসর না রেখে কয়েকজনের ব্যক্তিগত স্বার্থে পরিচালিত হচ্ছে।”

    আর পড়ুন: “ভারতের নয়া সরকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আশ্বাবাদী”, বলছেন ট্রুডো

    বুধবার কিরণ বলেন, “তিনি (খট্টর) যে সততার সঙ্গে মানুষের জন্য কাজ করেছেন, তা অতুলনীয়। আজ আমরা বিজেপির ঝান্ডা হাতে তুলে নেব। হরিয়ানায় বিজেপি সরকার গড়বে তৃতীয়বারের জন্য।” শ্রুতি বলেন, “দেশের জন্য প্রধানমন্ত্রী ঐতিহাসিক নানা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাঁর জন্যই বিশ্বের দরবারে ভারতের গুরুত্ব বেড়েছে। খট্টরজিকে দেখে প্রেরণা পেয়েই আমি এখানে এসেছি। দেশ এবং রাজ্যে বিজেপিকে শক্তিশালী করতেই আমরা পদ্ম শিবিরে (Haryana Congress) যোগ দিয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ১,৭৪৯ কোটি টাকায় নির্মিত নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাসের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: ১,৭৪৯ কোটি টাকায় নির্মিত নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাসের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বিহারের রাজগিরে উদ্বোধন করলেন নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাসের (New Nalanda University Campus)। নতুন এই ক্যাম্পাসটির উদ্বোধন হল ঠিক প্রাচীন নালন্দার ধ্বংসাবশেষের কাছেই। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এদিন নতুন ক্যাম্পাসের উদ্বোধনের আগেই প্রাচীন নালন্দার ধ্বংসাবশেষের স্থানও পরিদর্শন করেন। পরে তা সমাজ মাধ্যমে পোস্টও করেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এদিন নতুন ক্যাম্পাসে একটি ফলকও উন্মোচন করেন।

    মোট খরচ ১,৭৪৯ কোটি টাকা

    প্রসঙ্গত, নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাস (New Nalanda University Campus) তৈরিতে খরচ হয়েছে মোট ১,৭৪৯ কোটি টাকা। নতুন ক্যাম্পাসে ৪০টি শ্রেণি কক্ষ রয়েছে। এগুলিতে মোট ১,৯০০ পড়ুয়া বসে পড়াশোনা করতে পারবে। নতুন ক্যাম্পাসে দুটি অডিটোরিয়াম রয়েছে। প্রত্যেকটি অডিটোরিয়ামে ৩০০ আসন রয়েছে। ক্যাম্পাসের মধ্যেই তৈরি করা হয়েছে একটি ছাত্রাবাস। যেখানে সাড়ে পাঁচশোর ওপর পড়ুয়া থাকতে পারবে। এর পাশাপাশি সেখানে একটি অ্যাম্পিথিয়েটারও তৈরি করা হয়েছে। যেখানে ২,০০০ জন বসতে পারবে। ক্যাম্পাসে রয়েছে বিভিন্ন স্পোর্টস কমপ্লেক্সও।

    পঞ্চম শতাব্দীতে গড়ে উঠেছিল প্রাচীন নালন্দা

    প্রসঙ্গত, প্রাচীন নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় (New Nalanda University Campus) স্থাপিত হয়েছিল পঞ্চম শতাব্দীতে। দেশ-বিদেশের বহু পণ্ডিত এবং ছাত্রদের জ্ঞান চর্চার পীঠস্থান হয়ে উঠেছিল নালন্দা। পরবর্তীকালে দ্বাদশ শতাব্দীতে ইখতিয়ার উদ্দিন বখতিয়ার খিলজির আক্রমণে ধ্বংস হয় প্রাচীন ভারতের এই বিশ্ববিদ্যালয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, অক্সফোর্ড প্রতিষ্ঠার ৫০০ বছর আগে ভারতে জ্ঞান চর্চার কেন্দ্র হয়ে উঠেছিল নালন্দা। ২০১৬ সালে রাষ্ট্রসঙ্ঘ নালন্দাকে হেরিটেজ সাইটের তকমা দিয়েছে।

    নতুন ক্যাম্পাসের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে 

    ২০১৪ সালে মোদি সরকার (PM Modi) ক্ষমতায় আসার পরেই নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়কে নতুনভাবে গড়ে তোলার প্রয়াস শুরু হয়। নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। বুধবার নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাসের উদ্বোধনে হাজির ছিলেন বহু বিশিষ্ট মানুষ। যাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর সহ আরও ১৭ টি দেশের প্রতিনিধি। ছিলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারও। নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের (New Nalanda University Campus) মধ্যেই গড়ে তোলা হয়েছে সোলার প্ল্যানেট। এর পাশাপাশি ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টও বসানো হয়েছে। ওয়াটার রিসাইকেল প্লান্টও তৈরি করা হয়েছে। পরিবেশ বান্ধব ভাবেই গড়ে তোলা হয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share