Tag: PM Modi

PM Modi

  • Swami Smaranananda: প্রয়াত রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী স্মরণানন্দ, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    Swami Smaranananda: প্রয়াত রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী স্মরণানন্দ, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমৃতলোকে পাড়ি দিলেন রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী স্মরণানন্দ (Swami Smaranananda) মহারাজ। দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন তিনি। ২৯ জানুয়ারি থেকে তিনি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর। রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের ষোড়শ অধ্যক্ষ ছিলেন স্বামী স্মরণানন্দ। স্বামী স্মরণানন্দের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়।

    প্রধানমন্ত্রীর শোকবার্তা

    প্রধানমন্ত্রী তাঁর এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, “রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশনের শ্রদ্ধেয় সভাপতি শ্রীমৎ স্বামী স্মরণানন্দজি মহারাজ (Swami Smaranananda) আধ্যাত্মিকতা এবং জীবসেবায় তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। অগণিত হৃদয় ও মননে তিনি ছাপ রেখে গিয়েছেন। তাঁর সহানুভূতি ও প্রজ্ঞা বহু প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।” মোদি আরও লিখেছেন, “কয়েক বছর ধরে তার সঙ্গে আমার যোগাযোগ খুব নিবিড় হয়েছিল। ২০২০ সালে বেলুড় মঠ সফরে গিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছিলাম। কয়েক সপ্তাহ আগে কলকাতায় হাসপাতালে গিয়ে তাঁর স্বাস্থ্যের খোঁজখবরও নিয়েছিলাম। বেলুড় মঠের অসংখ্য ভক্তের প্রতি আমার সমবেদনা।”

    চলতি মাসেই স্বামী স্মরণানন্দকে (Swami Smaranananda) দেখতে, রামকৃষ্ণ মিশন সেবা প্রতিষ্ঠানে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রায় ১০ মিনিট সেখানে ছিলেন তিনি। তাঁর পায়ে হাত দিয়ে প্রণামও করেন প্রধানমন্ত্রী। খোঁজ নেন তাঁর চিকিৎসা ও শারীরিক বিষয় নিয়ে। কথা বলেন মঠের সন্ন্যাসীদের সঙ্গে। কোনও প্রয়োজন হলে, তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করার কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী। তবে শেষ রক্ষা হল না। মঙ্গলবার রামকৃষ্ণ মিশন সেবা প্রতিষ্ঠানে ৮টা ১৪ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: ‘দুর্নীতিগ্রস্ত, নারী নির্যাতনকারী তৃণমূলকে মানবে না তমলুক’, বললেন অভিজিৎ

    স্বামী স্মরণানন্দের কর্মজীবন

    উল্লেখ্য,  স্বামী আত্মস্থানন্দের জীবনাবসানের পরে ২০১৭ সালের ১৭ জুলাই অধ্যক্ষ হিসাবে তিনি দায়িত্ব নেন। ১৯২৯-এ তামিলনাড়ুর তাঞ্জাভুর জেলার আন্দামি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন স্বামী স্মরণানন্দ (Swami Smaranananda)। ১৯৪৬ সালে স্কুলের পাঠ শেষ করে নাসিকে বাণিজ্য বিভাগে ডিপ্লোমা করেন। ১৯৪৯-এ মুম্বই পাড়ি দেন। শ্রীরামকৃষ্ণ ও স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে মুম্বই রামকৃষ্ণ মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। ১৯৫২ সালে, ২২ বছর বয়সে স্বামী শঙ্করানন্দের কাছে মন্ত্রদীক্ষা নেন। ১৯৫৬ সালে ব্রহ্মচর্য নেন তিনি। ১৯৫৮-তে ‘অদ্বৈত আশ্রম’-এর কলকাতা শাখায় আসেন। প্রায় ১৫ বছর ‘রামকৃষ্ণ মিশন সারদাপীঠ’-এর সম্পাদক ছিলেন। ১৯৮৩-তে রামকৃষ্ণ মিশনের গভর্নিং বডির সদস্য হন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Living Wage: ন্যূনতম মজুরির বদলে ‘লিভিং ওয়েজ’ চালু করার ভাবনা কেন্দ্রের, বিষয়টা কী?

    Living Wage: ন্যূনতম মজুরির বদলে ‘লিভিং ওয়েজ’ চালু করার ভাবনা কেন্দ্রের, বিষয়টা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরের রোডম্যাপ তৈরি হয়ে রয়েছে বলে দিন কয়েক আগেই জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার জানা গেল, ২০২৫ সালের মধ্যেই ন্যূনতম মজুরি তুলে দিয়ে লিভিং ওয়েজ (Living Wage) চালু করতে চলেছে মোদি সরকার। এজন্য আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের সাহায্যও চেয়েছে নয়াদিল্লি। সম্প্রতি একটি সর্বভারতীয় দৈনিকে এমনই দাবি করা হয়েছে। তবে ঠিক কবে থেকে লিভিং ওয়েজ চালু করা হবে, তা জানা যায়নি ওই প্রতিবেদনটি থেকে।

    লিভিং ওয়েজ (Living Wage)

    প্রশ্ন হল, কী এই লিভিং ওয়েজ? মানুষের মৌলিক চাহিদা – অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য পরিষেবার মতো বিষয়গুলির ক্রয়ক্ষমতা যাতে মানুষের তৈরি হয়, সেই পরিমাণ বেতন দেওয়াকেই লিভিং ওয়েজ (Living Wage) বলে। ন্যূনতম মজুরির পরিবর্তে লিভিং ওয়েজের ভাবনাকে সমর্থন করে আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনও। ন্যূনতম মজুরি হল যে পরিমাণ মাইনে দিতেই হয়। আর লিভিং মজুরি হল, মৌলিক চাহিদার জিনিসগুলি কিনতে যত টাকা লাগে, ততটা বেতন দেওয়া। প্রত্যাশিতভাবেই প্রশ্ন উঠবে, ন্যূনতম মজুরির চেয়ে কি লিভিং ওয়েজ বেশি হবে? প্রতিবেদনটি থেকে জানা গিয়েছে, ন্যূনতম মজুরিতে ভারতে এখন যত টাকা বেতন দেওয়া হয়, তার চেয়ে বেশি বেতন পাওয়া যাবে লিভিং ওয়েজ চালু হলে।

    কী বলছে সরকার?

    সরকারের তরফে এক আধিকারিক বলেন, “এক বছরের মধ্যেই ন্যূনতম মজুরি ছাপিয়ে গিয়ে মাইনে দেওয়ার নীতি চালু হতে পারে।” লিভিং ওয়েজের ইতিবাচক অর্থনৈতিক প্রভাবের বিষয়টি তুলে ধরতেও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সাহায্য চাইছে কেন্দ্র। সম্প্রতি জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার গভর্নিং বডিতেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ভারতে ৫০ কোটিরও বেশি কর্মী, সংখ্যায় যাঁরা ৯০ শতাংশ, তাঁরা কাজ করেন অসংগঠিত ক্ষেত্রে। তাঁরা দৈনিক মজুরি পান ১৭৬ টাকা কিংবা তার কিছু বেশি। এই পরিমাণের ফারাক ঘটে রাজ্য থেকে রাজ্যান্তরে।

    আরও পড়ুুন: হোলির রঙিন শুভেচ্ছা বাইডেনের, টাইমস স্কোয়্যারও মাতল রঙের উৎসবে

    আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ভারত। ২০৩০ সালের মধ্যে লিভিং ওয়েজ চালুর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। যদিও তা কার্যকরী হবে আগামী বছরের মধ্যেই। জানা গিয়েছে, মোদি সরকার ন্যূনতম মজুরি থেকে লিভিং ওয়েজ (Living Wage) চালু করতে চাইছে দেশ থেকে দারিদ্র দূর করতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Chandrayaan 3: চন্দ্রযানের ল্যান্ডিং পয়েন্টকে ‘শিবশক্তি’ নাম দেন মোদি, মিলল আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    Chandrayaan 3: চন্দ্রযানের ল্যান্ডিং পয়েন্টকে ‘শিবশক্তি’ নাম দেন মোদি, মিলল আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের মহাকাশ গবেষণায় বড় সাফল্য আসে গত অগাস্টে। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3)। আর চাঁদে যে পয়েন্টে গিয়ে ভারতের চন্দ্রযান-৩ ল্যান্ড করেছিল, সেই জায়গার নাম ‘শিবশক্তি’ রেখেছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার প্রধানমন্ত্রী মোদির দেওয়া সেই নাম ‘শিবশক্তি’কে অনুমোদন দিল আন্তর্জাতিক মঞ্চ। ২০২৩ সালের ২৮ অগাস্ট ইসরোর দফতরে প্রধানমন্ত্রী মোদি এই ঘোষণা করেন। শিবশক্তি নামকরণের কারণ হিসাবে প্রধানমন্ত্রী তখন জানিয়েছিলেন, শিব শব্দের অর্থ মানব সভ্যতার কল্যাণ। শক্তি শব্দ মানব কল্যাণকে টেনে নিয়ে যায়।

    সিলমোহর দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়ন

    চন্দ্রযান-৩ এর ল্যান্ডিং পয়েন্টকে এবার থেকে আন্তর্জাতিকভাবে শিবশক্তি পয়েন্ট হিসাবে গণ্য করা হবে। শিবশক্তি নামটিতে সিলমোহর দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়ন। জানা গিয়েছে, ১৯ মার্চ এই অনুমোদন মিলেছে প্রতিষ্ঠানের তরফে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক মঞ্চের তরফে এই অনুমোদন যে কোনও দেশের মহাকাশ বিজ্ঞান গবেষণার ক্ষেত্রেও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক বলে মনে করা হয় (Chandrayaan 3)। ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়নের তরফে যে সমস্ত মহাজাগতিক বিষয়গুলির নামকরণ করা হয়, সেই ‘গেজেটার অফ প্ল্যানেটারি নোমেনক্লিচার’-এ শিবশক্তি নামকরণকে মান্যতা দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, চাঁদের মাটিতে ওই জায়গাতেই প্রথম নামে চন্দ্রযান-৩ এর বিক্রম ল্যান্ডার।

    চন্দ্রযান মহাকাশে পাড়ি দেয় ২০২৩ সালের জুলাইতে

    ২০২৩ সালের ২৩ অগাস্ট, চাঁদের মাটিতে প্রথম নামে বিক্রম ল্যান্ডার। গায়ে কাঁটা দেওয়া মুহূর্তে গোটা দেশ উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েছিল। শুরু হয় উৎসব। সফল হয় ইসরোর পরিশ্রম। ২০২৩ সালের ১৪ জুলাই শ্রীহরিকোটার ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে রওনা হয় চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) । ১ মাস ৯ দিনের মাথায় দক্ষিণ মেরুর কাছে অবতরণ বিক্রম। ভারতই হয় প্রথম দেশ যা দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছাতে সক্ষম হয়। চন্দ্রপৃষ্ঠে ১০ দিনের অন্বেষণ চালায় রোভার। তার ক্যামেরায় তোলে ল্যান্ডার বিক্রমের ছবিও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bashirhat: বসিরহাট কেন্দ্রে চমক বিজেপির, সন্দেশখালির প্রতিবাদী রেখার ওপর ভরসা মোদির

    Bashirhat: বসিরহাট কেন্দ্রে চমক বিজেপির, সন্দেশখালির প্রতিবাদী রেখার ওপর ভরসা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে বড় চমক বিজেপির। বসিরহাটে কেন্দ্রে গেরুয়া শিবির প্রার্থী করল সন্দেশখালি আন্দোলনের অন্যতম প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রকে। বসিরহাট কেন্দ্র (Bashirhat) নিয়ে সকলের আগ্রহ তুঙ্গে ছিল। কারণ এই কেন্দ্রের অন্তর্গত সন্দেশখালির মহিলাদের আন্দোলন বেশ কয়েকমাস ধরে সারা দেশে খবরের শিরোনামে রয়েছে। বিজেপি কাকে প্রার্থী করে! সেদিকেই ছিল সকলের নজর। অবশেষে সন্দেশখালির প্রত্যন্ত গ্রামের প্রতিবাদী মুখকেই বিজেপি বেছে নিল প্রার্থী হিসাবে। রাতারাতি প্রত্যন্ত গ্রামের রেখা পাত্র সারাদেশের খবরে শিরোনামে উঠে এলেন। রেখা পাত্রের নামে সিলমোহর দেন খোদ প্রধানমন্ত্রী। এমনটাই দাবি বিজেপির।

    কে এই রেখা পাত্র? সন্দেশখালির কোথায় বাড়ি তাঁর? 

    রেখা পাত্রের বাড়ি সন্দেশখালির (Bashirhat) পাত্র পাড়ায় বলে জানা গিয়েছে। সন্দেশখালির মহিলারা যখন শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছিলেন তখন একেবারে সামনের সারিতে ছিলেন রেখা। আন্দোলনের অন্যতম মুখ হিসাবে উঠে এসেছিলেন তিনি। শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে নেমেছিলেন রাস্তায়। সামনের সারিতে থেকে দিতেন স্লোগানও। প্রার্থী হয়ে রেখা বলেন, ”নরেন্দ্র মোদিজীকে ধন্যবাদ আমার মতো গ্রাম্য মহিলাকে প্রার্থী হিসাবে বেছে নেওয়ার জন্য।”

    রেখা পাত্রের নামে সিলমোহর দেন প্রধানমন্ত্রী?

    সূত্রের খবর, সন্দেশখালি থেকেই নাম খুঁজছিল বিজেপি। তখনই উঠে আসে রেখা পাত্রের নাম। সেটা রাজ্য বিজেপির নেতারা অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখেন। এরপর সেই মতো দলের রাজ্যস্তরে এনিয়ে আলোচনাও হয়। এরপর সেই নাম পাঠানো হয় কেন্দ্রীয় বিজেপির কাছে। সূত্রের খবর, রেখা দেবীর নামে সিলমোহর দেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, কিছুদিন আগেই বারাসতে সভা করেন প্রধানমন্ত্রী। সভার পর সন্দেশখালির ৫ মহিলার সঙ্গে দেখা করেছিলেন তিনি। সেই মহিলাদের মধ্যেই নাকি ছিলেন রেখা পাত্রও। সূত্রের খবর, সেই সময়ই বসিরহাটের প্রার্থী হিসেবে রেখাদেবীকে (Bashirhat) ভাবতে শুরু করে বিজেপি।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nisith Pramanik: মন্দিরে পুজো দিয়ে অনন্ত মহারাজকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন জমা দিলেন নিশীথ

    Nisith Pramanik: মন্দিরে পুজো দিয়ে অনন্ত মহারাজকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন জমা দিলেন নিশীথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোচবিহার লোকসভা আসনে বিজেপি প্রার্থী হিসেবে নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik)-এর ফের নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই জোর কদমে চলছে প্রস্তুতি। চলছে দেওয়াল লিখনের কাজ। বৃহস্পতিবার মদনমোহন মন্দিরে পুজো দিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন তিনি। এদিন জেলাশাসকের দফতরে দলের জেলা সভাপতি তথা বিধায়ক সুকুমার রায়, রাজ্যসভার সাংসদ অনন্ত মহারাজকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন বিজেপি প্রার্থী। দলীয় প্রার্থীকে নিয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়লেন কর্মীরা।

    অনন্ত মহারাজকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন নিশীথ

    ২ মার্চ বিজেপির প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরই অনন্ত মহারাজ ‘বিদ্রোহ’ ঘোষণা করে বলেছিলেন, শাহের সঙ্গে তাঁর ফোনে কথা হয়। তাঁকে জানানো হয়েছে, কোচবিহার পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হচ্ছে না। এমনকী তিনি এও বলেন, ‘সাধারণ মানুষ চাইলে আমি রাজ্যসভার সাংসদ পদ ত্যাগ করব।’ বিজেপি-র সঙ্গে কিছুটা দুরত্ব তৈরি হলেও নিশীথ প্রামাণিকের (Nisith Pramanik) হস্তক্ষেপে সব সমস্যা মিটে যায়। রাজ্যসভা ভোটের টিকিট পাওয়ার সময় নিশীথই গিয়ে অনন্ত মহারাজের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। নিশীথের সঙ্গে অনন্তর সম্পর্ক ‘ভালো’ বলেই জানেন সকলে। কয়েকদিন আগে উত্তরবঙ্গে জনসভা করে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই জনসভায় মঞ্চে ছিলেন অনন্তও। তবে প্রধানমন্ত্রীর সান্নিধ্যেও মান ভাঙেনি তাঁর। এই আবহে বুধবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তথা কোচবিহার কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিক যান অনন্ত মহারাজের সঙ্গে দেখা করতে। বৃহস্পতিার কোচবিহারের লোকসভা প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় তাঁকে থাকার অনুরোধ করেছিলেন। নিশীথের সঙ্গে সাক্ষাতের পর অনন্ত মহারাজ বলেন, ‘দলের নির্দেশে মনোনয়ন পেশের সময় আমি সেখানে থাকব। এর আগে দল আমাকে গুরুত্ব দিচ্ছিল না, তাই কোথাও যাচ্ছিলাম না। দল এখন ডেকেছে। তাই যাব।’ কথা রেখেছেন অনন্ত মহারাজ। এদিন বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে জেলা প্রশাসনিক ভবনে যান। মিছিলে প্রচুর কর্মী, সমর্থক হাজির ছিলেন। জেলা শাসকের দফতরে গিয়ে বিজেপি প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন।

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতে তৃণমূলকে লিড দিলেই মিলবে আবাস যোজনার টাকা, বেফাঁস পার্থ ভৌমিক

    কী বললেন নিশীথ প্রামাণিক? (Nisith Pramanik)

    মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে সাধারণ মানুষের কাছে আশীর্বাদ চাইলেন নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik)। সেই সঙ্গে তিনি বলেন, আমরা যে উন্নয়নের অঙ্গীকার করেছিলাম সেই উন্নয়ন কেন্দ্রীয় সরকার করে চলেছে। কোথাও অন্যায় হলে আমরা রুখে দাঁড়াব।  পরিকাঠামোগত থেকে যোগাযোগ রক্ষার যে উন্নয়ন সারা দেশে হচ্ছে কোচবিহারেও তা জারি থাকবে। প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি যে স্বপ্ন দেখেছেন ভারতকে বিশ্বের দরবারে শ্রেষ্ঠ স্থানে পৌঁছে দেওয়ার, সেই বিষয় সাধারণ মানুষের কাছে আরও একবার আবেদন রাখবো।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sadhguru: মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন সদগুরু? আরোগ্য কামনা প্রধানমন্ত্রীর

    Sadhguru: মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন সদগুরু? আরোগ্য কামনা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন সদগুরু। বুধবার দিল্লির এক নামি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর মস্তিষ্কে অস্ত্রোপচার হয়েছে। ওই হাসপাতালের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, শারীরিক অবস্থার অনেকটাই উন্নতি হয়েছে সদগুরুর। ইশা ফাউন্ডেশনের অফিসিয়াল এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করা হয়েছে সদগুরুর শারীরিক অবস্থার আপডেট দিয়ে। অন্যদিকে, সদগুরুর (Sadhguru) সঙ্গে কথা বলার পরে তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। প্রধানমন্ত্রীর এই আরোগ্য কামনায় অভিভূত হতে দেখা গিয়েছে সদগুরুকে। প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট তিনি রিট্যুইটও করেছেন।

    সদগুরুর কন্যাও ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেন পিতার স্বাস্থ্যের আপডেট 

    ইতিমধ্যে ইশা ফাউন্ডেশনের তরফে এক ভিডিও বার্তায় সদগুরু নিজেই সকলকে আশ্বস্ত হতে বলেছেন। সদগুরুর (Sadhguru) কন্যা রাধে জগ্গি তাঁর পিতার স্বাস্থ্যের বিষয়ে আপডেট দিয়েছেন এবং সমাজ মাধ্যমের পাতায় লিখেছেন, ‘‘সকলকে জানানো হচ্ছে সদগুরু এখন ভালো আছেন এবং দ্রুত তাঁর শারীরিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে।’’ রাধে জগ্গি এই ইনস্টাগ্রাম স্টোরি বুধবার রাতেই পোস্ট করেন। সদগুরুর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্করও।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Sadhguru (@sadhguru)

    চার সপ্তাহ ধরে মস্তিস্কে রক্তক্ষরণ চলছে সদগুরুর 

    দিল্লির ওই বেসরকারি হাসপাতালের সিনিয়র চিকিৎসক বিনীত সুরি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, প্রায় চার সপ্তাহ ধরে মস্তিষ্কে যন্ত্রণা অনুভব করছিলেন সদগুরু (Sadhguru)। এরকম আবহে ৮ মার্চ তিনি শিবরাত্রির অনুষ্ঠানও করেন। পরবর্তীকালে ১৫ মার্চ থেকে যন্ত্রণা আরও তীব্র হয়। সে সময়ে চিকিৎসকদের সঙ্গে কথাও বলেন তিনি। এরপরে গত সপ্তাহে বৃহস্পতিবার সদগুরু দিল্লিতে পৌঁছান। তখনই এমআরআই-তে ধরা পড়ে তাঁর মস্তিষ্কে তুমুল রক্তক্ষরণ হচ্ছে। তার মধ্যেই শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি শুরু হয় সদগুরুর। মাথায় যন্ত্রণার সঙ্গে বমি শুরু হয়। দুর্বল হতে থাকে তার বাঁ পা। শেষ পর্যন্ত হাসপাতলে ভর্তি হন তিনি। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে অস্ত্রোপচার করেন চিকিৎসকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • CAA: সিএএ-তে স্থগিতাদেশ নয়, তিন সপ্তাহে কেন্দ্রের জবাব তলব সুপ্রিম কোর্টের

    CAA: সিএএ-তে স্থগিতাদেশ নয়, তিন সপ্তাহে কেন্দ্রের জবাব তলব সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন বা সিএএ-তে (CAA) স্থগিতাদেশ দিল না দেশের শীর্ষ আদালত। ৯ এপ্রিল এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে। ওই দিন হলফনামার আকারে কেন্দ্রীয় সরকারের বক্তব্য চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। প্রসঙ্গত, সিএএ-র বিরোধিতা করে একাধিক মামলা দায়ের হয় দেশের শীর্ষ আদালতে। সেগুলিকে এক করে মঙ্গলবারই সিএএ নিয়ে শুনানি শুরু করে সুপ্রিম কোর্ট (CAA)। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির বেঞ্চ এই মামলাগুলি শোনে। প্রধান বিচারপতি ছাড়া ওই বেঞ্চে ছিলেন বিচারপতি জেবি পরদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্র। কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা হাজির ছিলেন সরকার পক্ষের আইনজীবী হয়ে। সলিসিটর জেনারেল এদিন আদালতে বলেন, “সিএএ-তে কারও নাগরিকত্ব যাবে না।”

    মোট ২৩৭টি আবেদন জমা পড়ে সুপ্রিম কোর্টে

    সিএএ (CAA) নিয়ে একাধিক মামলার মধ্যে সর্বশেষ মামলাটি দায়ের করে কেরলের বাম সরকার। রবিবার  সিএএ-র সাংবিধানিক বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে শীর্ষ আদালতে যায় তারা। সেসময় কেরল সরকার ঘোষণা করেছিল, রাজ্যে সিএএ কার্যকর করতে দেওয়া হবে না। অন্যদিকে এর আগে, শনিবার সিএএ-তে স্থগিতাদেশ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন ‘অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন’ (মিম) দলের নেতা তথা হায়দরাবাদের সাংসদ আসাদউদ্দিন ওয়েইসি। এর পাশাপাশি কংগ্রেসের তরফে জয়রাম রমেশ, তৃণমূলের ঘুষকাণ্ডে বহিষ্কৃত সাংসদ মহুয়া মৈত্র, সিপিএমের যুব সংগঠনও এই ইস্যুতে দ্বারস্থ হয় সুপ্রিম কোর্টে। প্রসঙ্গত, মোট ২৩৭টি আবেদন জমা পড়ে সুপ্রিম কোর্টে। এর মধ্যে ২০টি ক্ষেত্রেই সিএএ-র ওপর স্থগিতাদেশ চাওয়া হয়েছে। কিন্তু শীর্ষ আদালত সিএএ-র ওপর স্থগিতাদেশ দিলনা এদিন।

    ৪ বছর পরে লাগু সিএএ

    ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর সিএএ (CAA) পাশ করে মোদি সরকার। কিন্তু মাঝখানে করোনা মহামারী চলে আসায়, আইন তখন কার্যকর করা যায় নি। চারবছর পরে ২০২৪ সালের ১১ মার্চ সিএএ লাগু করে সরকার। এই আইন অনুযায়ী, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় উৎপীড়নের কারণে এ দেশে আসা শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত। এই ৬ সম্প্রদায় হল, হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি এবং খ্রিস্টান।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi News: ‘মিনডুম মোদি-ভেনডুম মোদি’! কোর্টের নির্দেশে কোয়েম্বাটোরে রোডশো প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi News: ‘মিনডুম মোদি-ভেনডুম মোদি’! কোর্টের নির্দেশে কোয়েম্বাটোরে রোডশো প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটোরে হুডখোলা গাড়িতে রোডশো করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi News)। এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেন ১৯৯৮ সালে বোমা বিস্ফোরণে নিহত ৫৮ জন মানুষের প্রতি। প্রসঙ্গত, তামিলনাড়ু সরকার প্রধানমন্ত্রীর রোডশো-এর কোনওরকম অনুমতি দেয়নি। এবং এক্ষেত্রে পুলিশর যুক্তি ছিল যে সম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নাকি বিঘ্ন হবে প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচিতে। কিন্তু পুলিশের এমন পক্ষপাতদুষ্ট আচরণে জল ঢেলে দেয় মাদ্রাজ হাইকোর্ট। প্রধানমন্ত্রীর রোডশো-কে সবুজ সংকেত দেয় কোর্ট। ‘মিনডুম মোদি-ভেনডুম মোদি’- এই স্লোগানে মুখর ছিল রোডশো। তামিল ভাষায় যার অর্থ, স্বাগতম মোদি-আবার মোদি।

    আরও পড়ুুন: “দায়বদ্ধতা থেকেই সিএএ চালু করা হয়েছে”, আমেরিকাকে ‘বার্তা’ জয়শঙ্করের

    হুডখোলা জিপে চেনা রোডশো দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীর

    হুডখোলা জিপে চেনা রোডশো দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীর। রাস্তার দুপাশে অসংখ্য মানুষ মোদি মোদি (PM Modi News) চিৎকার করতে থাকেন। এর পাশাপাশি তামিলনাড়ুর কিছু জনপ্রিয় গানও বাজানো হয় প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে। রোডশো-তে হাজির ছিলেন বিজেপির তামিলনাড়ুর রাজ্যের সভাপতি কে আন্নামালাই, কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী এল মুরুগান এবং কোয়েম্বাটোর দক্ষিণ কেন্দ্রের বিধায়ক তথা বিজেপি মহিলা মোর্চার জাতীয় সভাপতি বনথী শ্রীনিবাসন। প্রসঙ্গত, নির্বাচন ঘোষণার পর এই প্রথম দক্ষিণী এই রাজ্যে প্রচার করলেন নরেন্দ্র মোদি। কোয়েম্বাটুরের মেত্তুপালায়াম রোড থেকে এই রোডশো শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। আরএস পুরমে গিয়ে শেষ হয় যাত্রা।

    এনডিএ-তে সামিল পিএমকে

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi News) এই সফরের মাঝেই এনডিএ জোটে সামিল হল তামিলনাড়ুর পিএমকে দল। প্রসঙ্গত, আঞ্চলিক দল পিএমকে-এর উত্তর তামিলনাড়ুতে বেশ ভালো প্রভাব রয়েছে বলেই জানা যায়। জানা গিয়েছে, বিজেপির তরফ থেকে তৃতীয় মোদি সরকার গঠিত হলে পিএমকে-কে ক্যাবিনেট মন্ত্রকের অফার দেওয়া হয়েছে। দলের নেতা আনবুমানি রামাদশ আগেও কেন্দ্রের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দায়িত্ব সামলেছেন।

     

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     

     

  • Lok Sabha Election 2024: বাকি আসনের প্রার্থী ঘোষণা শীঘ্রই? রাজ্যের ৪ শীর্ষ নেতাকে দিল্লি তলব বিজেপির

    Lok Sabha Election 2024: বাকি আসনের প্রার্থী ঘোষণা শীঘ্রই? রাজ্যের ৪ শীর্ষ নেতাকে দিল্লি তলব বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকালই কমিশন বাজিয়েছে ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের ঘণ্টা (Lok Sabha Election 2024)। ভোট ঘোষণা হতেই বঙ্গ বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বকে দিল্লি ডেকে পাঠাল গেরুয়া শিবির। সেই মতো রবিবার রাতেই দিল্লি উড়ে যাচ্ছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু। বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার অবশ্য সোমবার দিল্লি রওনা হবেন। রবিবার দিল্লি রওনা হচ্ছেন সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তী এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) সতীশ ধন্দও। সূত্রের খবর, মঙ্গলবারই ঘোষণা হতে পারে বাকি আসনগুলির প্রার্থী তালিকা।

    সোমবারের বৈঠকে হাজির থাকতে পারেন প্রধানমন্ত্রী

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবারই বাংলার বিজেপির শীর্ষনেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক হবে সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং অন্যান্য শীর্ষনেতার। সোমবার (Lok Sabha Election 2024) থেকে হতে চলা বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির বৈঠকে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহেরও। সূত্রের খবর, গুরুত্বপূর্ণ ওই বৈঠকের পরেই দেশের বাকি আসনগুলিতেও প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করে ফেলবে গেরুয়া শিবির। তারপর মঙ্গলবার তা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে।

    বাংলায় পাল্লা ভারী বিজেপির

    প্রথম পর্যায়ে বিজেপি রাজ্যে ২০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে। এই সবগুলি আসনেই জোর কদমে চলছে প্রচার। বিভিন্ন সমীক্ষায় উঠে এসেছে পশ্চিমবঙ্গে গেরুয়া ঝড়ে তৃণমূলের নিশ্চিহ্ণ হওয়ার ভবিষ্যদ্বাণী। একই কথা শোনা গিয়েছে একদা তৃণমূলের রণনীতিকার প্রশান্ত কিশোরের মুখেও। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গে ৪টি জনসভা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রতিটি জনসভাতেই উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, গেরুয়া শিবিরের পাল্লা যথেষ্ঠ ভারী বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। সম্প্রতি, বিচারপতি পদে ইস্তফা দিয়ে বিজেপিতে (Lok Sabha Election 2024) যোগ দিয়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শোনা যাচ্ছে, তমলুক আসনে প্রার্থী হতে পারেন তিনি। আবার বারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিংও ফিরে এসেছেন বিজেপিতে। এখন দেখার দল তাঁকে ওই আসনে টিকিট দেয় কিনা। অন্যদিকে, উত্তর কলকাতার দক্ষ সংগঠক বলে পরিচিত তাপস রায়ও বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়ে গেরুয়া ব্রিগেডে যোগ দিয়েছেন। সূত্রের খবর, তাঁকেই দল উত্তর কলকাতা আসনে প্রার্থী (Lok Sabha Election 2024) করতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi News: ‘‘হেডলাইন নয়, ডেডলাইনের দিকে তাকিয়ে কাজ করি’’, ‘ইন্ডিয়া টুডে’র কনক্লেভে মোদি

    PM Modi News: ‘‘হেডলাইন নয়, ডেডলাইনের দিকে তাকিয়ে কাজ করি’’, ‘ইন্ডিয়া টুডে’র কনক্লেভে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘হেডলাইন নয়, ডেডলাইনের দিকে তাকিয়ে কাজ করি’’, শনিবার ইন্ডিয়া টুডে’র কনক্লেভে এমনই মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi News)। প্রধানমন্ত্রী এদিন অনুষ্ঠানের সঞ্চালককে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘‘আপনারা ২০২৯-এর কথা বলছেন। আর আমি ২০৪৭ সালের কথা ভাবছি।’’ তাঁর বক্তব্যে এদিন ঝরে পড়ছিল ব্যাপক আত্মবিশ্বাস। প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, ২০৪৭ সালের জন্য তিনি প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং সেটাই তাঁর লক্ষ্য। আসলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিকশিত ভারতের কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন এবং ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি উন্নত দেশে পরিণত করার জন্য নানা প্রকল্প গ্রহণ করছে তাঁর সরকার। মহাকাশ থেকে অর্থনীতি, পরিকাঠামো থেকে দারিদ্র দূরীকরণ- সব দিকেই নতুন নতুন কর্মসূচি গ্রহণ করা হচ্ছে। ঢেলে সাজানো হচ্ছে দেশের সমস্ত ক্ষেত্রকে। এবং নতুন নতুন লক্ষ্যমাত্রাও বেঁধে দেওয়া হচ্ছে।

    ‘মুড অফ দ্য নেশন’ মানে হল বিকশিত ভারতের নির্মাণ

    এদিনের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi News) আরও বলেন, ‘‘আজ গোটা বিশ্ব অনিশ্চয়তার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু একটা বিষয় আমাদের বুঝতে হবে যে ভারত আরও দ্রুত গতিতে উন্নতি করতে থাকবে।’’ প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই বক্তব্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তার কারণ বিগত দিনগুলিতে করোনা মহামারীর কারণে বিশ্বব্যাপী মন্দা দেখা দিলেও ভারতবর্ষের অর্থনীতির দ্রুত গতিতে বেড়েই চলেছিল। এবং বর্তমানে তা বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আরও বলেন, ‘‘ভারতবর্ষের আজকের ‘মুড অফ দ্য নেশন’ হল ভারতকে কীভাবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত করা যায়। ‘মুড অফ দ্য নেশন’ মানে হল বিকশিত ভারতের নির্মাণ।’’ প্রসঙ্গত আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের নির্ঘণ্টও শনিবারেই প্রকাশ করে কমিশন। তারপরে এটাই ছিল প্রধানমন্ত্রীর প্রথম বক্তব্য।

    মোদির গ্যারান্টি 

    সমস্ত সমীক্ষাতেই দেখা গিয়েছে আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির জয়জয়কার হতে চলেছে। কিছু সমীক্ষাতে উঠে এসেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লক্ষ্যপূরণের কথা। অর্থাৎ এনডিএ জোট ৪০০-র বেশি আসন জিততে চলেছে। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi News) বলেন, ‘‘এটা নির্বাচনের সময় তাই আমাদের বিরোধী বন্ধুরা কাগজের স্বপ্ন বুনতে ব্যস্ত। কিন্তু মোদি সংকল্প নিয়ে এগিয়ে চলেছে। আমি দৃঢ়ভাবে বলছি, আগামী পাঁচ বছরে ভারতবর্ষ তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত হবে। আগামী পাঁচ বছর গ্যারান্টি থাকবে একটি শক্তিশালী ভারতের।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share