Tag: PM Modi

PM Modi

  • Gita: গীতা পাঠে আসছেন মোদি, শনিবার শুরু মঞ্চ বাঁধার কাজ, নজরুলগীতি দিয়ে সূচনা অনুষ্ঠানের

    Gita: গীতা পাঠে আসছেন মোদি, শনিবার শুরু মঞ্চ বাঁধার কাজ, নজরুলগীতি দিয়ে সূচনা অনুষ্ঠানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৪ ডিসেম্বর ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’ (Gita) কর্মসূচি। শনিবারই ব্রিগেডে ভূমি পূজন করে মঞ্চ বাঁধার কাজ শুরু হবে। জানা গিয়েছে, দুটি পৃথক মঞ্চ বাঁধা হবে। একটিতে হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, অন্যটি হবে অতিথিদের বসার জন্য। অতিথিদের মঞ্চে দেখা যাবে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দ্বারকা মঠের বর্তমান শংকরাচার্য স্বামী সদানন্দ সরস্বতী এবং রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে।  এর পাশাপাশি অনুষ্ঠান শুরুর আগে একটি শোভাযাত্রা হবে। শোভাযাত্রায় থাকবে কুরুক্ষেত্রর মাটি। মূল অনুষ্ঠান শুরু হচ্ছে নজরুলগীতির মাধ্যমে। সেসময় বেজে উঠবে ৬০ হাজার শঙ্খ।

    প্রধানমন্ত্রী কখন আসবেন?

    জানা গিয়েছে সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে প্রধানমন্ত্রী মঞ্চে আসবেন বেলা সাড়ে এগারোটা নাগাদ। পুরুষদের জন্য নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে ধুতি পোশাক, মহিলারা পরবেন শাড়ি। গীতা পাঠের (Gita) কর্মসূচিতে আমন্ত্রিত রয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ও। বৃহস্পতিবার এবিষয়ে অন্যতম উদ্যোক্তা নির্গুণানন্দ ব্রহ্মচারী বলেন, ‘‘আমাদের কর্মসূচির সঙ্গে কোনও রাজনৈতিক সম্পর্ক নেই। প্রধানমন্ত্রী নিজে থেকেই অনুষ্ঠানে আসতে চেয়েছিলেন। সকলের সঙ্গে গীতাপাঠ (Gita) করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। মুখ্যমন্ত্রী রাজি হলে তাঁকেও যথাযথ সম্মানে স্বাগত জানানো হবে।’’

    নজরুল গীতি দিয়ে শুরু হচ্ছে অনুষ্ঠান

    ২৪ ডিসেম্বর ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’ (Gita) কর্মসূচি শুরু হবে কাজী নজরুল ইসলামের লেখা, ‘‘হে পার্থসারথি! বাজাও বাজাও পাঞ্চজন্য শঙ্খ, চিত্তের অবসাদ দূর কর কর দূর….’’ গানের মাধ্যমে। হঠাৎ এধরনের নজরুল গীতি দিয়ে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ’-এর আয়োজন কি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা দিতেই? এমন প্রশ্ন শুনে আয়োজক কমিটির সভাপতি স্বামী প্রদীপ্তানন্দ মহারাজ গত রবিবার ‘মাধ্যম’-কে বলেন, ‘‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠ কর্মসূচি কখনও নির্দিষ্ট ধর্ম বা বর্ণের মধ্যে বেঁধে দেওয়া হয়নি। নেই কোনও রাজনৈতিক বাছবিচারও। ‘গীতা’ জীবন বোধ, তা যেমন মানুষের কী খাওয়া উচিত সেটাও বলে, তেমনি সুশৃঙ্খল জীবন গঠনের উপায়ও শেখায়। নজরুল ইসলামের এই গান আমাদের কাছে বর্তমানে সময়োপযোগী বলে মনে হয়েছে, তাই রাখা। এই গানের প্রতিটি কথা গীতাকে সরল ও সুন্দরভাবে ব্যাখা করেছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘রাজ্যে বিরোধীরা অবহেলিত হলেও বৈষম্যে বিশ্বাসী নয় কেন্দ্র’’, মোদি-মমতা বৈঠক নিয়ে শুভেন্দু

    PM Modi: ‘‘রাজ্যে বিরোধীরা অবহেলিত হলেও বৈষম্যে বিশ্বাসী নয় কেন্দ্র’’, মোদি-মমতা বৈঠক নিয়ে শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিষয়ে কথা বলতে চেয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কাছে সময় চেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী সেই সময় দিয়েছেন এবং আগামী সপ্তাহেই দিল্লিতে বৈঠক হতে পারে মোদি-মমতার। ইতিমধ্যে এই বৈঠক নিয়ে প্রতিক্রিয়া এসেছে শুভেন্দু অধিকারীর। বিরোধী দলনেতার মতে, ‘‘রাজ্যে বিরোধীরা অবহেলিত হলেও বৈষম্যে বিশ্বাসী নয় কেন্দ্র।’’ প্রসঙ্গত, বিরোধীদের প্রতি মমতা সরকারের অবহেলার অভিযোগ নতুন কিছু নয়। উন্নয়নমূলক যে কোনও কাজকর্মে বিরোধীদের এড়িয়ে যাওয়া তো বটেই, আবার বিজেপি সাংসদ-বিধায়কদের ওপর শাসকদলের হামলার ঘটনাও ঘটতে দেখা যায় পশ্চিমবঙ্গে। এই আবহে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে বৈঠকের জন্য নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সময় দেওয়া, রাজনৈতিক সৌজন্যতার বড় নজির বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    কবে বৈঠক? আলোচনা কী নিয়ে হবে?

    জানা গিয়েছে, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ২০ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় সংসদ ভবনে মুখোমুখি হতে পারেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এবং মুখ্যমন্ত্রী। নবান্ন সূত্রে খবর, চলতি মাসের ১৮, ১৯ এবং ২০ ডিসেম্বর দিল্লিতে থাকবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর মধ্যে রয়েছে বিরোধী ‘ইন্ডি’ জোটের বৈঠক। তারপরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাবেন বলে জানা গিয়েছে। সম্প্রতি কলকাতায় এসে রাজ্যকে বিভিন্ন প্রকল্পে যে বিপুল পরিমাণে টাকা দেওয়া হয়েছে, তার হিসাব দিয়ে বুঝিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কিন্তু তা সত্ত্বেও মূলত রাজ্যের পাওনা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সামনে দলের সাংসদদের নিয়ে যেতে চান মুখ্যমন্ত্রী। ১০০ দিনের কাজ থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ঘরে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে টাকা নয়ছয়ের। তারপরেও চলতি বছরের অগাস্ট মাসে অভিষেক ও তাঁর দলবল দিল্লিতে একই দাবিতে একপ্রস্থ নাটক করেন। ঠিক চার মাস পরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও একই দাবিতে বসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) সঙ্গে।

    কী বলছেন বিরোধী দলনেতা?

    মোদি-মমতার এই বৈঠক নিয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সাক্ষাৎ করতেই পারেন, কথা বলতে সময় চাইতেই পারেন। মুখ্যমন্ত্রী যতবারই প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে দেখা করার সময় চেয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী তাঁকে সময় দিয়েছেন। এব্যাপারে বঙ্গ বিজেপির না বা হ্যাঁ বলার কোনও জায়গা বা মানসিকতা নেই।’’ এনিয়ে বলতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সৌজন্যতার পার্থক্যও টানেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তাঁর মতে, ‘‘এরাজ্যে বিরোধীদলের সাংসদ ও বিধায়কদের সঙ্গে যে ব্যবহার মুখ্যমন্ত্রী করেন সেটা নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) করেন না। কারণ দিল্লিতে সেটা চলে না। এই রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী বিরোধী সাংসদ ও বিধায়কদের সঙ্গে দেখা করেন না। তাঁদের চিঠির উত্তরও দেন না।’’ বিরোধী দলনেতার মতে, ‘‘রাজ্যে বিরোধীরা অবহেলিত, কেন্দ্রে বিরোধীদের গুরুত্ব যথেষ্টই রয়েছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya: বিশ্বমানের শহর হিসেবে রামনগরীকে গড়ে তুলতে সরকারের ৮ নীতি কী কী?

    Ayodhya: বিশ্বমানের শহর হিসেবে রামনগরীকে গড়ে তুলতে সরকারের ৮ নীতি কী কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনগরী অযোধ্যাকে (Ayodhya) নতুন ভাবে গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছে যোগী আদিত্যনাথ সরকার। সেখানে চলছে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক প্রকল্প। চলতি মাসের ১৫ তারিখ অযোধ্যায় বিমানবন্দরেরও উদ্বোধন হতে চলেছে। জানা গিয়েছে যোগী আদিত্যনাথ সরকার অযোধ্যাকে নতুনভাবে একটি সোলার সিটিতে পরিবর্তন করতে চলেছে এবং বৈদ্যুতিক শক্তির ব্যবহার কমাতেই সরকারের এই সিদ্ধান্ত। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার ৮টি নীতি গ্রহণ করেছে অযোধ্যাকে (Ayodhya) নতুনভাবে গড়ে তুলতে। অযোধ্যাতে বর্তমানে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের ১৭৮টি প্রকল্প চলছে। এখানে বিনিয়োগ করা হয়েছে ৩০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।

    নয়া অযোধ্যা নির্মাণে সরকারের ৮ নীতি

    সাংস্কৃতিক অযোধ্যা

    এই নীতির মাধ্যমে সারা ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসাবে অযোধ্যাকে গড়ে তুলতে চায় কেন্দ্র ও রাজ্য। মঠ, মন্দির, আশ্রম এই সমস্ত কিছুই বানানো হচ্ছে এই নীতির আওতায়।

    সক্ষম অযোধ্যা

    নরেন্দ্র মোদি সবসময় আত্মনির্ভরতার কথা বলেন। সক্ষম অযোধ্যা মানে হল আত্মনির্ভর অযোধ্যা (Ayodhya)। চাকরি, পর্যটন সমস্ত ক্ষেত্রে অযোধ্যা যেন আত্মনির্ভর হয়।

    আধুনিক অযোধ্যা

    এই নীতির মাধ্যমে অযোধ্যাকে (Ayodhya) বিশ্বমানের শহর হিসেবে গড়ে তুলতে চায় কেন্দ্র ও রাজ্য।

    সুগময় অযোধ্যা

    এই নীতির মাধ্যমে অযোধ্যার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি করতে চায় কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার। এর জন্য সেখানে তৈরি করা হচ্ছে মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রীরামচন্দ্র ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। এর পাশাপাশি সরযূ নদীর জলপথকেও ব্যবহার করা হচ্ছে অভ্যন্তরীণ যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে।

    সুরময় অযোধ্যা

    এই নীতির মাধ্যমে অযোধ্যার সৌন্দর্যায়নে দৃষ্টি দিচ্ছে রাজ্য ও কেন্দ্র সরকার।

    ভাবনাত্মক অযোধ্যা

    এই নীতির মাধ্যমে অযোধ্যাকে কেন্দ্র করে সনাতন ধর্মের মানুষের আবেগকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

    স্বচ্ছ অযোধ্যা

    এই নীতির মাধ্যমে অযোধ্যাকে সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

    অযোধ্যার উল্লেখ মেলে পুরাণেও

    অত্যন্ত পুরাতন নগর বলে পরিচিত অযোধ্যার কথা পাওয়া যায় পুরাণ থেকে শুরু করে বেদ সর্বত্র। ভগবান রামের জন্মস্থান হিসেবেও তা প্রসিদ্ধ। ২০১৪ সালে মোদি সরকার আসার পর থেকেই অযোধ্যার উপরে বিশেষ দৃষ্টি দেয় কেন্দ্র সরকার। পরবর্তীকালে ২০১৭তে উত্তরপ্রদেশের ক্ষমতাতেও আসে বিজেপি সরকার। সেই সময় থেকেই কেন্দ্র এবং রাজ্য যৌথভাবে অযোধ্যার উন্নয়নে দৃষ্টি দেয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kashi Vishwanath Dham: দু’ বছরে রেকর্ড ভিড় কাশীতে, বিশ্বনাথ ধাম দর্শন করেছেন ১২কোটি ৯৩ লাখ ভক্ত

    Kashi Vishwanath Dham: দু’ বছরে রেকর্ড ভিড় কাশীতে, বিশ্বনাথ ধাম দর্শন করেছেন ১২কোটি ৯৩ লাখ ভক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত দু’বছরে রেকর্ড পরিমাণে ভক্তরা দর্শন করেছেন কাশীর বিশ্বনাথ ধাম। ১২ কোটি ৯২ লাখ ভক্ত কাশী বিশ্বনাথ ধামে (Kashi Vishwanath Dham) উপস্থিত হয়েছেন গত দু’ বছরে, এমনটাই বলছে তথ্য। ২০২১ সালেই এই মন্দির সংস্কার করে মোদি সরকার। কাশী বিশ্বনাথ ধাম করিডরের উদ্বোধনও করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারপর থেকেই এই রেকর্ড পরিমাণে ভক্তদের ভিড় সেখানে লক্ষ্য করা গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।

    শ্রাবণ মাসে সব থেকে বেশি ভিড়

    শ্রাবণ মাস সাধারণভাবে শিবের মাস নামেই পরিচিত, এই সময়ে গত দু’ বছরে রেকর্ড সংখ্যক ভিড় হয়েছে বিশ্বনাথ ধামে (Kashi Vishwanath Dham)। জানা গিয়েছে, কেবলমাত্র শ্রাবণ মাসেই বিশ্বনাথ ধাম দর্শন করেছেন ১ কোটি ৬০ লাখ মানুষ, আসলে মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই নানা সংস্কার ও উন্নয়নমূলক কাজ করেছে। দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য সেখানে বসানো হয়েছে জার্মান হ্যাঙার। এর মাধ্যমে ভক্তদের লাইনে দাঁড়ানো আরও অনেক বেশি সহজ হয়ে গিয়েছে। বর্ষার সময় বৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া, প্রখর সূর্যের তেজ থেকে রক্ষা পাওয়া, এ সমস্ত কিছু এড়িয়ে এখন লাইনে দাঁড়াতে পারছেন ভক্তরা। এছাড়াও লাইনের শেডে রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে মাদুর, খাওয়ার জল এবং দিব্যাঙ্গদের জন্য হুইল চেয়ার। লাইনে দাঁড়ানো কোনও ব্যক্তি যদি অসুস্থ হয়ে পড়েন, তাঁদের জন্য চিকিৎসার সরঞ্জামও রাখা হয়েছে সেখানে।

    কী বলছেন মন্দিরের আধিকারিক?

    আগে এই মন্দির ছিল ৩,০০০ বর্গফুটের কিন্তু ২০২১ সালে এটাকে বাড়িয়ে ৫ লাখ বর্গফুটে করা হয়। যেখানে ৫০ থেকে ৭৫ হাজার ভক্তরা মন্দির চত্বরে দাঁড়াতে পারেন। চলতি বছরে বিশ্বনাথ ধামে হাজির হয়েছেন পাঁচ কোটি ৩০ হাজার মহাদেব ভক্ত। কাশী বিশ্বনাথ (Kashi Vishwanath Dham) মন্দিরের প্রধান আধিকারিক সুনীল কুমার বর্মার মতে, ‘‘২০২১ সালের ১৩ ডিসেম্বর শ্রী কাশী বিশ্বনাথ ধাম করিডরের উদ্বোধন হয়। সেই থেকে চলতি বছরের ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই মন্দির দর্শন করেছেন ১২ কোটি ৯২ লাখ ২৪ হাজার পুণ্যার্থী। ডিসেম্বরের শেষে এই সংখ্যা ১৩ কোটি ছাপিয়ে যাবে বলে আমাদের অনুমান।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘নির্বাচনে জিততে হলে জনগণের হৃদয় জেতা খুব জরুরি’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: ‘‘নির্বাচনে জিততে হলে জনগণের হৃদয় জেতা খুব জরুরি’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন কীভাবে জিততে হয়, তা তাঁর থেকে বেশি কেই বা জানেন! ২০০১ সালের ৭ অক্টোবর গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হওয়া। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসেও অপ্রতিরোধ্য মোদি (PM Modi)। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ২০২৪ সালেও মসনদ পাকা করে ফেলেছেন তিনি ইতিমধ্যেই। দীর্ঘ ২২ বছরের প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা, একের পর এক নির্বাচন সামলাতে হয়েছে তাঁকে। ২২ বছর ধরেই জিতেছেন। কীভাবে জিততে হয় নির্বাচন? শনিবার এ নিয়েই প্রথম মুখ খুললেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং জানালেন, কীভাবে জিততে হয় নির্বাচন। তিনি বলেন, ‘‘নির্বাচনে জিততে হলে জনগণের হৃদয় জেতা খুব জরুরি। নির্বাচনে জেতার জন্য মানুষের মধ্যে যাওয়া খুব জরুরি এবং কখনই মানুষের জ্ঞানকে হেয় করে দেখতে নেই। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছনোও সম্ভব নয়।’’

    সম্প্রতি ৩ রাজ্যেই বিপুল ভোটে জিতেছে বিজেপি

    শনিবারই ‘বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা’র এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। বিরোধীদের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি যে মানুষ গ্রহণ করেনি, তাও এদিন নিজের ভাষণে জানান মোদি (PM Modi)। ২০২৩ সালে ৩ রাজ্যের নির্বাচন সমাপ্ত হয়েছে এবং সেখানে বিপুল ভোটে জিতেছে বিজেপি। এরপর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়াতে চালু হয়েছে নতুন ক্যাপশন ‘মোদির গ্যারান্টি’। এদিন এনিয়েও মুখ খোলেন প্রধানমন্ত্রী এবং তিনি বলেন, ‘‘জনগণ এটা বিশ্বাস করেছে যে মোদির গ্যারান্টি মানে হল সমস্ত গ্যারান্টিকে পূরণ করা।’’

    আমার কাছে প্রত্যেক গরিব ভিআইপি

    প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘আমরা দেশের মানুষের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক তৈরি করেছি। কেন্দ্রীয় সরকার এবং দেশের জনগণের মধ্যে হৃদয়ের সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। আমাদের সরকার ‘মা-বাপ’ নয়। কিন্তু বাবা-মায়েদের সেবা করে। একই ভাবে প্রধানমন্ত্রী আপনাদের সেবায় নিযুক্ত।’’ এর পরই তিনি বলেছেন, ‘‘মোদি (PM Modi) গরিবের খেয়াল রাখে। যার কেউ নেই তাঁর জন্য আমার দরজা সব সময় খোলা থাকে। আমার কাছে প্রত্যেক গরিব ভিআইপি। প্রত্যেক মা, বোন, মেয়ে ভিআইপি। প্রত্যেক যুব ভিআইপি।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC Violence: মোষ তাড়ানোর মতো বিজেপি কর্মীদের লাঠিপেটা করার হুমকি, বিতর্কে তৃণমূল বিধায়ক

    TMC Violence: মোষ তাড়ানোর মতো বিজেপি কর্মীদের লাঠিপেটা করার হুমকি, বিতর্কে তৃণমূল বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাসক দলের সন্ত্রাস চলছেই। কখনও বোমা-বারুদের দিয়ে কখনও বা ভাষা সন্ত্রাসের মাধ্যমে (TMC Violence)। এবার বিজেপি কর্মীদের মোষ তাড়ানোর মতো লাঠিপেটা করার নিদান দিতে শোনা গেল মালদা তৃণমূলের জেলা সভাপতি তথা বিধায়ক আব্দুর রহিম বক্সীর গলায়। শুক্রবার বিকালে মালদা শহরে তৃণমূলের তরফে একটি বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছিল। কালো পোশাক পরে তাতে যোগ দেন তৃণমূল কর্মীরা। সেখানেই বিধায়ক আব্দুর রহিম বক্সী বলেন, “রেডি আছি আমরা। যেভাবে কোনও ধানের জমিতে মোষ ঢুকে গেলে, সেই মোষকে লাঠি (TMC Violence) দিয়ে তাড়াতে হয়, সেভাবে লাঠিপেটা করে এখান থেকে বিশ্বাসঘাতক বঙ্গ বিজেপিকে তাড়াব আমরা।”

    আক্রমণ প্রধানমন্ত্রীকেও!

    তবে এখানেই শেষ নয় সাংবিধানিকভাবে দেশের প্রধান, প্রধানমন্ত্রীকেও অত্যন্ত কুরুচিকর (TMC Violence) ভাষায় এদিন আক্রমণ করেন মালদা তৃণমূলের জেলা সভাপতি। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বিগত লোকসভা ভোট থেকেই মালদা জেলার পায়ের তলায় জমি হারিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। তাই তাদের নেতারা বাজার গরম করা কথা বলে এবং কুরুচিকর মন্তব্য করে কর্মীদের উজ্জীবিত করতে চাইছেন। তবে এটাই নতুন বা প্রথম নয়, এর আগেও আব্দুর রহিম বক্সী তাঁর হুমকির কারণে বারবার থেকেছেন বিতর্কের কেন্দ্রে। একাধিকবার তাঁর গলায় হুঁশিয়ারি এবং হুমকি শোনা গিয়েছে বিরোধীদের উদ্দেশে। সম্প্রতি মালদা দক্ষিণের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুর উদ্দেশ্যে তিনি জিভ টেনে নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন।

    গণতন্ত্র নেই রাজ্যে

    এধরনের ভাষা সন্ত্রাসই (TMC Violence) বলে দিচ্ছে রাজ্যের গণতন্ত্রের প্রকৃত চেহারা, এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ। তৃণমূলের জেলা সভাপতির এহেন হুমকির পরে তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে গেরুয়া শিবির। বিজেপির মালদা জেলা সহ-সভাপতি অজয় গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “রাজনীতির ময়দান হোক বা অন্যক্ষেত্রে, সব জায়গাতেই তৃণমূলের অপসংস্কৃতি মানুষের কাছে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। কে কাকে তাড়াবে, সেটা সামনের ভোটেই স্পষ্ট হয়ে যাবে। কুকথা বলা ও দুর্নীতি সবেতেই শিরোপা পেয়েছে তৃণমূল, এটা মানুষের কাছে ক্রমশ পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: মোদি-শাহ সম্পর্কে ‘কুরুচিপূর্ণ’ মন্তব্য! ৬০ তৃণমূল বিধায়কের নামে এফআইআর রাজ্য বিজেপির

    BJP: মোদি-শাহ সম্পর্কে ‘কুরুচিপূর্ণ’ মন্তব্য! ৬০ তৃণমূল বিধায়কের নামে এফআইআর রাজ্য বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের বিরুদ্ধে ‘কুরুচিপূর্ণ’ মন্তব্য! এই অভিযোগেই ৬০ তৃণমূল বিধায়কের নামে এফআইআর দায়ের করল বিজেপি। এর আগে বিজেপির (BJP) বিধায়কদের বিরুদ্ধে জাতীয় সঙ্গীত অবমাননার অভিযোগ এনেছিল তৃণমূল, লালবাজারের তলব করা হয়েছিল বিজেপি বিধায়কদের। যদিও হাইকোর্ট এই মর্মে নির্দেশ দেয় যে এই মামলায় বিজেপি বিধায়কদের কোনওভাবেই গ্রেফতার করা যাবে না। তৃণমূলের করা মামালায় অতিসক্রিয় হতে দেখা গিয়েছে পুলিশকে। এবার বিজেপির মামলায় পুলিশের ভূমিকা কী থাকে, সেটাই দেখার।

    হেয়ার স্ট্রিট থানায় দায়ের মামলা

    জানা গিয়েছে, হেয়ার স্ট্রিট থানায় এই অভিযোগ দায়ের করেছেন রাজ্য বিজেপির দুই বিধায়ক। তাঁরা হলেন, তুফানগঞ্জের বিজেপি (BJP) বিধায়ক মালতি রাভা রায় এবং দেবগ্রাম ফুলবাড়ী কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায়। তৃণমূলের বিরুদ্ধে এই এফআইআর-এ নাম রয়েছে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, বাবুল সুপ্রিয়, শোভনদেব চট্টোপাধ্য়ায় সমেত প্রত্যেক প্রথম সারির নেতার।

    বিজেপির অভিযোগ

    বিজেপির (BJP) ওই অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ৩০ নভেম্বর বিকাল তিনটে নাগাদ বিধানসভায় অম্বেডকর মূর্তির পাদদেশে মোদি ও শাহের নামে কুরুচিকর স্লোগান দেন তৃণমূলের বিধায়করা। তৃণমূলের বিরুদ্ধে করা এই এফআইআর নিয়ে ট্যুইটও করতে দেখা গিয়েছে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে।

    বিজেপির (BJP) দাবি, দেশের প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এরকম কুরুচিপূর্ণ স্লোগান গুরুতর অপরাধ। দুই শীর্ষস্থানীয় পদমর্যাদার ব্যক্তিকে অপমানই নয়, দেশের অসংখ্য মানুষের ভাবাবেগেও আঘাত দিয়েছে এই স্লোগান। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Assembly election 2023: ৩ রাজ্যে বিজেপির জয়, বিদেশি সংবাদমাধ্যমগুলির শিরোনামে মোদি

    Assembly election 2023: ৩ রাজ্যে বিজেপির জয়, বিদেশি সংবাদমাধ্যমগুলির শিরোনামে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন রাজ্যে গতকালই (Assembly election 2023) বড় জয় পেয়েছে বিজেপি। মোদি ঝড়ে সম্পূর্ণভাবে ধূলিসাৎ হয়েছে কংগ্রেস। উত্তর ভারতের অধিকাংশ রাজ্যই এখন বিজেপির দখলে। মোদির এই সাফল্যের প্রতিবেদন দেখা গেল আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমেও। আন্তর্জাতিক মিডিয়া তিন রাজ্যে বিজেপির জয়কে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে জনগণের মনোভাবের প্রতিফলন হিসেবেই দেখতে চাইছে। ইতিমধ্যে বিদেশি মিডিয়াগুলি প্রচারও শুরু করে দিয়েছে, ২০২৪ সালে তৃতীয়বারের জন্য, অপ্রতিরোধ্যভাবে (Assembly election 2023) প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদি।

    কী লিখল ‘নিউইয়র্ক টাইমস’?

    বহুল প্রচারিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দৈনিক ‘নিউইয়র্ক টাইমস’ মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিসগড় এবং রাজস্থানের এই বিপুল জয়ের কারণে লোকসভা ভোটে নরেন্দ্র মোদিকে এগিয়ে রেখেছে। তাদের প্রতিবেদনে এও বলা হয়েছে, ‘‘প্রধান বিরোধী দল ক্রমশই দুর্ভাগ্যজনক জায়গায় পৌঁছে যাচ্ছে। তিন রাজ্যে মোদির জয় হয়েছে। আগামী ২০২৪ সালের নির্বাচনে বিজেপিকে বড় অ্যাডভান্টেজ দিতে চলেছে এই জয়।’’ আগামী মাসেই উদ্বোধন হতে চলেছেন রামমন্দিরের। সে কথা উল্লেখ করে ‘নিউইয়র্ক টাইমস’ লিখেছে, ‘‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০২৪-এর জানুয়ারিতে রামমন্দিরের উদ্বোধন করবেন। রামমন্দিরের উদ্বোধনও বিজেপিকে লোকসভা ভোটে ভালো মাইলেজ দেবে।’’ পাশাপাশি নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের প্রশংসাও শোনা গিয়েছে ‘নিউইয়র্ক টাইমস’-এর ওই প্রতিবেদনে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘‘ভারতের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে এবং সমাজের উন্নয়নের কাজে বিভিন্ন প্রকল্পকে সামনে এনেছেন মোদি।’’

    কী লিখল ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’?

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অপর একটি উল্লেখযোগ্য সংবাদপত্র  ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’ তিন রাজ্যের বিধানসভা ভোটে বিজেপির জয়কে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আখ্যা দিয়েছে। এবং সেখানেও একই ভাবে বলা হয়েছে যে নরেন্দ্র মোদির তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হতে, এই জয় অনুঘটকের কাজ করবে। ‘আল জাজিরা’ সংবাদমাধ্যমের মতে, ‘‘ভারতের বিজেপি চারটির মধ্যে তিনটি রাজ্য দখল (Assembly election 2023) করেছে, যা আগামী বছরে দেশের সাধারণ নির্বাচনে বিজেপিকে জিততে সাহায্য করবে।’’ বিজেপির এই জয়কে ঐতিহাসিকও আখ্যা দেওয়া হয়েছে ‘আল জাজিরা’তে।

    ‘রয়টার্স’-এর রিপোর্ট

    অন্যদিকে বহুল প্রচারিত সংবাদপত্র ব্লুমবার্গের রিপোর্ট অনুযায়ী, ‘‘তিন রাজ্যের জয়ে (Assembly election 2023) নরেন্দ্র মোদি অনেকটাই এগিয়ে গেলেন। রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে কংগ্রেস ক্রমশই পিছিয়ে পড়ছে।’’ নিউজ এজেন্সি ‘রয়টার্স’ জানিয়েছে, ক্ষমতায় আসার দশ বছর পরেও নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা এতটুকু কমেনি এবং এই তিন রাজ্যের জয়ে বোঝা যাচ্ছে যে আগামী দিনে তাঁর হাতেই ক্ষমতা থাকতে চলেছে। ‘ফাইনান্সিয়াল টাইমস’-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী কংগ্রেস পার্টি ক্রমশই দুর্বল হচ্ছে এবং ভারতের রাজনীতিতে ২০১৪ সালের পর থেকে নরেন্দ্র মোদির আধিপত্য দেখা যাচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Telangana: তেলঙ্গানায় বিজেপির ভোট বেড়ে দ্বিগুণ, ১৪ শতাংশ ভোট সমেত মিলল ৮ আসন

    Telangana: তেলঙ্গানায় বিজেপির ভোট বেড়ে দ্বিগুণ, ১৪ শতাংশ ভোট সমেত মিলল ৮ আসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকালই চার রাজ্যের বিধানসভার ফলাফল ঘোষণা হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে ১১৯ আসন বিশিষ্ট তেলেঙ্গানাতে (Telangana) বিজেপি প্রার্থীর কাছে গোহারা হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী কেসিআর। ধরাশয়ী হয়েছেন কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি রেভানাথ রেড্ডি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা জানাচ্ছেন, এই নির্বাচন তেলঙ্গানাতে (Telangana) বিজেপির কাছে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তার কারণ ২০১৮ সালের নির্বাচনের সাপেক্ষে প্রায় দ্বিগুণ ভোট বৃদ্ধি হয়েছে বিজেপির।

    তেলঙ্গানায় বাড়ছে বিজেপি

    দেখা যাচ্ছে ২০১৮ সালে যেখানে সারা তেলঙ্গানা জুড়ে গেরুয়া শিবির ভোট পেয়েছিল ৭%, সেখানে চলতি বিধানসভা নির্বাচনে সেই ভোট দাঁড়িয়েছে ১৩.৮৮ শতাংশে। ২০১৮ সালে তেলঙ্গানাতে গেরুয়া শিবির একটি মাত্র আসনে জিততে সমর্থ হয়। ২০২৩ সালের ভোটে বিজেপির সেই আসন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮। অন্যদিকে সেখানকার জনপ্রিয় নেতা টি রাজা সিং একমাত্র প্রার্থী হিসাবে ২০১৮ সালের বিধানসভা ভোটে (Telangana) জয়লাভ করেছিলেন। চলতি বছরের বিধানসভা ভোটে তিনি আবার জিতেছেন। সবথেকে জোর চর্চা চলছে তেলঙ্গানার (Telangana) কামারেড্ডি আসনকে নিয়ে। এখানেই কেভিআর-এর কাছে পরাস্ত হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী কেসিআর এবং রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি রেভানাথ রেড্ডি।

    মোদির ট্যুইট

    বিজেপি যে বাড়ছে একথা উঠে আসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ট্যুইট বার্তাতেও। তিন রাজ্যে জয়ের পরেই শুভেচ্ছা জানান মোদি। তেলঙ্গানাকে নিয়ে আলাদা ট্যুইটও করেন প্রধানমন্ত্রী। নিজের ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) লেখেন, ‘‘জনতা জনার্দনের সামনে মাথানত করি। ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থানের ফলাফল এটা দেখায় যে সাধারণ মানুষ সুশাসন এবং উন্নয়ন চান, যা বিজেপির মূল মন্ত্র। এই রাজ্যের বাসিন্দাদের সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ। তাঁদের জন্য নিরলসভাবে কাজ করতে চাই। দলের কার্যকর্তাদের ধন্যবাদ জানাই। তাঁদের প্রত্যেকেই উদাহরণ স্থাপন করেছেন। তাঁরা নিরলসভাবে কাজ করেছেন এবং বিজেপির উন্নয়নের যে পরিকল্পনা তা মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘এ তো সবে ঝড়, লোকসভা নির্বাচনে মোদি সুনামি দেখবে দেশ’’, প্রতিক্রিয়া শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘এ তো সবে ঝড়, লোকসভা নির্বাচনে মোদি সুনামি দেখবে দেশ’’, প্রতিক্রিয়া শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন রাজ্যে গেরুয়া ঝড়ে কার্যত ধুলিস্যাৎ কংগ্রেস। কংগ্রেসের দখলে থাকা রাজস্থান ও ছত্তিসগড়ও এদিন ছিনিয়ে নিয়েছে গেরুয়া শিবির। মধ্যপ্রদেশেও বেড়েছে গতবারের থেকে ব্যবধান। জয়ের আনন্দে মাতোয়ারা গেরুয়া ব্রিগেড। বাদ যায়নি পশ্চিমবঙ্গও। বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এদিন বিজেপির বিপুল জয়ের পরে বলেন, ‘‘এ তো সবে ঝড়। লোকসভা নির্বাচনে মোদি সুনামি দেখবে দেশ। তার প্রভাব পড়বে পশ্চিমবঙ্গেও।’’

    আগামীকাল বিধানসভায় লাড্ডু বিলি

    আগামী লোকসভা নির্বাচন থেকেই পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরাজয়ের পথ প্রশস্থ হবে, এদিন একথা জানিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Suvendu Adhikari)। এর পাশাপাশি তিনি ঘোষণা করেন আগামীকাল বিধানসভায় লাড্ডুবিলি করা হবে। পাঁচ রাজ্যের মধ্যে তিন রাজ্যের এই বিপুল জয়ে বিভিন্ন জায়গায় বিজেপি কর্মীদের রাস্তায় নেমে উল্লাস করতে দেখা যায়। এমন ছবি ধরা পড়েছে হাওড়ায়। হাওড়ার শিবপুর এলাকায় উচ্ছ্বাস করতে থাকা বিজেপি কর্মীদের দাবি, ‘‘এরাজ্যে পালাবদল স্রেফ সময়ের অপেক্ষা।’’

    ছত্তিসগড়ে শুভেন্দুর প্রচার করা আসনে বড় জয় বিজেপির

    কংগ্রেসের দখলে থাকা ছত্তিসগড় রাজ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় দু’ দফায়। ৭ এবং ১৭ নভেম্বর। এই নির্বাচনে সেখানকার বাঙালি অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে প্রচার করতে যান পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা। এদিন ফলাফল বের হওয়ার পরে দেখা যাচ্ছে শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) প্রচার করা সে রাজ্যের মতুয়া অধ্যুষিত আনতাবার বিধানসভায় বড় ব্যবধানে জয় পেয়েছে বিজেপি প্রার্থী বিক্রম উসেন্ডি।

    বড় জয় বিজেপির, প্রশ্নের মুখে ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যত

    লোকসভা ভোটের আগে বিজেপির কাছে বড় ধাক্কা খেল কংগ্রেস। ট্রেন্ড অনুযায়ী ছত্তিসগড়, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশে বিপুল জয়ের পথে বিজেপি। ৩ রাজ্যেই গেরুয়া আবির নিয়ে বিজোয়ৎসব পালন করতে শুরু করেছেন বিজেপি কর্মীরা। বছর ঘুরলেই রয়েছে লোকসভা ভোট। তার আগে অ্যাসিড টেস্ট ছিল এই নির্বাচন। ৩ রাজ্যে বিজেপি ভালো ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছে। এরফলে ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যতও প্রশ্ন চিহ্নের মুখে পড়ল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share