Tag: PM Modi

PM Modi

  • Rozgar Mela: রোজগার মেলায় ৫১ হাজার চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    Rozgar Mela: রোজগার মেলায় ৫১ হাজার চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার ২৮ অগাস্ট রোজগার মেলার (Rozgar Mela) মধ্য দিয়ে ৫১ হাজারেরও বেশি চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি। দেশের ৪৫টি স্থানে এই রোজগার মেলার আয়োজন করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। প্রসঙ্গত, ২০২২ সাল থেকেই নরেন্দ্র মোদির সরকারের উদ্যোগে শুরু হয়েছে রোজগার মেলা (Rozgar Mela)। যেখানে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দফতরের চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হচ্ছে, রোজগার মেলার (Rozgar Mela) মধ্য দিয়ে।

    কী বললেন নরেন্দ্র মোদি?

    রোজগার মেলায় (Rozgar Mela) এদিন যুবকদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘চাকরির আবেদন প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে বাছাই প্রক্রিয়ায় গতি ত্বরান্বিত হয়েছে। আধাসামরিক বাহিনীতে হওয়া পরীক্ষাটি এখন ১৩টি স্থানীয় ভাষায় (Rozgar Mela) নেওয়া হচ্ছে। এই নিয়োগের ফলে দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার হবে।’’ 
    প্রধানমন্ত্রীর আরও সংযোজন, ‘‘এক্ষেত্রে আপনারা উত্তরপ্রদেশকে উদাহরণ হিসেবে দেখতেই পারেন। এক সময় এই রাজ্য উন্নয়নের দিক থেকে অনেক পিছিয়ে ছিল এবং অপরাধের দিক থেকে অনেক এগিয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় উত্তরপ্রদেশ উন্নয়নের নতুন উচ্চতাকে ছুঁয়েছে।’’

    কোন কোন দফতরে (Rozgar Mela) চাকরি মেলার আয়োজন করা হয়?

    এদিনের চাকরি মেলাতে (Rozgar Mela) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স, বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স, সশস্ত্র সীমাবল, অসম রাইফেলস, সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স, ইন্দো-তিব্বত বর্ডার পুলিশ এই সমস্ত দফতরের নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়। পাশাপাশি দিল্লি পুলিশেরও নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়। ২০২২ সালেই কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছিল যে দেড় বছরে ১০ লাখ যুবক-যুবতীকে নিয়োগ করা হবে সরকারের বিভিন্ন দফতরে (Rozgar Mela)। পরিসংখ্যান বলছে, এখনও পর্যন্ত আটটি রোজগার মেলার আয়োজন করেছে কেন্দ্রীয় সরকার এবং তাতে চাকরি মিলেছে পাঁচ লাখের বেশি যুবকের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মঞ্চে পড়ে তেরঙ্গা, নিচু হয়ে তা তুলে পকেটে রাখলেন মোদি, কুর্নিশ নেটিজেনদের

    PM Modi: মঞ্চে পড়ে তেরঙ্গা, নিচু হয়ে তা তুলে পকেটে রাখলেন মোদি, কুর্নিশ নেটিজেনদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি ব্রিকস সম্মেলনে দক্ষিণ আফ্রিকা গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানে মঞ্চে দেখা গেল ভারতের জাতীয় পতাকা পড়ে থাকতে। তা সতর্কভাবে তুলে নিজের পকেটে রাখলেন নরেন্দ্র মোদি। জাতীয় অস্মিতার প্রতীক দেশের পতাকা এবং তা অমর্যাদা তিনি কখনও হতে দেবেন না। ব্রিকস সম্মেলনের ফটোশুটের সময় মঞ্চে পড়ে থাকতে দেখা যায় জাতীয় পতাকা। তবে শুধুমাত্র ভারতের জাতীয় পতাকা নয়, সেখানে দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় পতাকাও পড়েছিল কিন্তু নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ভারতের জাতীয় পতাকা হাতে তুলে ধরতেই, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টও তাঁর দেশের জাতীয় পতাকাটিও নিজে হাতে তোলেন। প্রধানমন্ত্রী মোদির এই কাজে মুগ্ধ নেটিজেনরা। সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে চলছে নানারকমের পোস্ট সবাই কুর্নিশ জানাচ্ছেন দেশের প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi)। 

    সোশ্যাল মিডিয়ার ভাইরাল হওয়া ভিডিও

    ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও এবং তাতে দেখা যাচ্ছে যে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এবং দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট রামাফোসা একসঙ্গে মঞ্চে উঠছেন। সেখানেই পড়েছিল বিভিন্ন দেশের জাতীয় পতাকা। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট তাঁর নিজের দেশের জাতীয় পতাকার প্রতি নজর দিতে পারেন নি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi) নজরে চলে আসে তেরঙ্গা। নিচু হয়ে তেরেঙ্গাটি তুলে তাঁর নিজের জ্যাকেটের পকেটে রাখেন। তাঁর দেখাদেখি করে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট রামাফোসাও একই কাজ করেন। এরপর উদ্যোক্তাদের একজন এসে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের কাছে জাতীয় পতাকাটি নিয়ে গেলেও মোদি (PM Modi) তেরেঙ্গা দিতে চান নি। তিনি তা নিজের কাছেই রেখে দেন।

    মঞ্চের উপরে জাতীয় পতাকা এল কিভাবে?

    কিন্তু মঞ্চের উপরে জাতীয় পতাকা এল কীভাবে? যে কোনও দেশে জাতীয় পতাকার তো মঞ্চে পড়ে থাকার কথা নয়, এতো উদ্যোক্তাদের গাফিলতি! সামিট এর উদ্যোক্তারা বলছেন যে ফটোশুটের সময় কোন দেশের রাষ্ট্রনেতা কোথায় দাঁড়াবেন তা স্থির করতেই জাতীয় পতাকা ফেলে রাখা হয়েছিল। কিন্তু ওয়াকিবহাল মহলের প্রশ্ন, তারজন্য জাতীয় পতাকা ফেলে রাখতে কেন হবে? অন্যকোনও ভাবেও করা যেতে পারে। জাতীয় পতাকা যেকোনও দেশের জাতীয়তার প্রতীক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: ‘‘আমরা পৃথিবীতে সংকল্প নিয়েছি, আর চাঁদে তা সফল করেছি’’, বললেন মোদি

    Chandrayaan 3: ‘‘আমরা পৃথিবীতে সংকল্প নিয়েছি, আর চাঁদে তা সফল করেছি’’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ৪০ দিনের যাত্রা শেষে বুধবারই চাঁদের দেশে পৌঁছেছে ল্যান্ডার বিক্রম (Chandrayaan 3)। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে প্রথম দেশ হিসেবে অবতরণের এই কৃতিত্ব অর্জন করল ভারত। এদিন সন্ধ্যা ৬টা ০৪ মিনিটে অবতরণ করে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3)। দেশজুড়ে শুরু হয়েছে উদযাপন। চারিদিকে উৎসবের মেজাজ। এদিন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) এর অবতরণ দেখেন প্রধানমন্ত্রী। তার সঙ্গে দেশবাসীর উদ্দেশে ভাষণও দেন। এদিন মোদির বক্তব্যে উঠে আসে সূর্য মিশনের কথাও। এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে মোদি বলেন, ‘‘ইসরো শীঘ্রই আদিত্য-এল১ মিশন ও গগনযান মিশন চালু করবে।’’

    কী বললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী?

    এদিন দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘আমার পরিবার, আমরা দেখলাম ইতিহাস তৈরি হতে। জীবন ধন্য হয়ে গেল। এমন ঐতিহাসিক ঘটনা গোটা জীবনের জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এই ঘটনা নয়া ভারতের প্রমাণ, এই ঘটনা সমস্যার মহাসাগর পার করার মতো, এই মুহূর্ত ভারতের উদীয়মাণ ক্ষমতার প্রমাণ। আমরা পৃথিবীতে সংকল্প নিয়েছি, আর চাঁদে (Chandrayaan 3) আমরা তা সফল করেছি।’’ প্রধানমন্ত্রীর আরও মোদি বলেন, ‘‘আগে বলা হত যে চাঁদমামা (Chandrayaan 3) অনেক দূরে আছে। শিশুরা বলত যে চাঁদমামা অনেক দূরে আছে। এবার এমন একটি দিন আসবে, যখন শিশুরা বলবে যে চাঁদমামা (Chandrayaan 3) একটি ট্যুরের দূরে আছে।’’ প্রধানমন্ত্রীর আরও সংযোজন, ‘‘ভারত এখন চাঁদে পৌঁছে গিয়েছে। এবার চন্দ্রপথে হাঁটার সময়।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘আমরা নয়া ভারতের নয়া উড়ান প্রত্যক্ষ করতে চলেছি। নয়া ইতিহাস রচিত হয়েছে।’’

    ট্যুইট রাষ্ট্রপতির   

    ইসরোর এই সাফল্যে দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এদিন রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘‘আমি ইসরো এবং চন্দ্রযান (Chandrayaan 3) মিশনের সঙ্গে জড়িত সবাই অভিনন্দন জানাই। তাদের আরও বড় সাফল্য কামনা করি। চন্দ্রপৃষ্ঠে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) যেভাবে অবতরণ করল, তাতে বিজ্ঞানীরা ইতিহাস করেছেন। ভারতকে গর্বিত করেছেন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ABSS: মোদির অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পে পশ্চিমবঙ্গ কী কী সুবিধা পেতে চলেছে?

    ABSS: মোদির অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পে পশ্চিমবঙ্গ কী কী সুবিধা পেতে চলেছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২২ সালে স্বাধীনতার ৭৫ তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সমগ্র ভারতবর্ষ জুড়ে অমৃত মহোৎসব কর্মসূচি (ABSS) শুরু হয়। তারই প্রতিফলন হিসাবে উঠে আসে অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্প। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারতের ২৭ টি রাজ্যের মোট ৫০৮ টি রেল স্টেশনের আমূল পরিবর্তন এবং আধুনিকীকরণ ঘটাতে ২৪ হাজার ৪৭০ কোটি টাকারও বেশি বরাদ্দ করেছে কেন্দ্র সরকার। এই প্রকল্পের মাধ্যমে রেল স্টেশনগুলিকে অত্যাধুনিক মানের হিসাবে গড়ে তোলা হবে।

    কী এই অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্প (ABSS)?

    অমৃত ভারত প্রকল্প (ABSS) হল ভারতীয় রেল মন্ত্রকের উদ্যোগে দেশের ৫০৮ টি স্টেশনকে অত্যাধুনিক রূপ দেওয়া, যা হবে বিশ্বমানের। বলা যেতে পারে রেল স্টেশনগুলির আধুনিকীকরণের এক নতুন নীতি এটি। এই প্রকল্পের মাধ্যমে স্টেশনের চাহিদা অনুসারে একটি দীর্ঘমেয়াদী মাস্টার প্ল্যান তৈরি করা হবে এবং তা বাস্তবায়নের চেষ্টা চলবে।

    পশ্চিমবঙ্গের ক’টি স্টেশন এই অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পের (ABSS) সুবিধা পাবে?

    ভারতে ২৭টি রাজ্যের ৫০৮টি স্টেশন এই অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পের (ABSS) সুবিধা পেতে চলেছে। যার মধ্যে সব রাজ্যের অনেক স্টেশনে ইতিমধ্যে কাজও শুরু হয়েছে। আর আমাদের পশ্চিমবঙ্গের ৯৪ টি স্টেশন এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে চলছে। তার মধ্যে শিয়ালদা, বর্ধমান, রামপুরহাট, আসানসোল, অন্ডাল, সিউড়ি, নিউ কোচবিহার, খড়্গপুর, নিউ আলিপুরদুয়ার প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।

    এই প্রকল্পের (ABSS) মূল লক্ষ্যগুলি কী?

    প্রত্যেকটি স্টেশনকে আধুনিকীকরণ ও অত্যাধুনিক মানের গড়ে তোলার পাশাপাশি কতকগুলি লক্ষ্য স্থির করা হয়েছে যেমন:-

    ১) প্রকল্পের অধীনে থাকা প্রত্যেকটি স্টেশনে যাত্রী প্রতীক্ষালয়গুলিকে অত্যাধুনিক মানের তৈরি করা হবে এবং সেগুলিতে থাকবে ক্যাফেটেরিয়া ও অন্যান্য পণ্যের দোকান। 
    ২) স্টেশনমুখী বা স্টেশন লাগোয়া সমস্ত রাস্তাকে চওড়া করা হবে এবং রাস্তার পাশে থাকা অবৈধ নির্মাণগুলিকে সরিয়ে ফেলা হবে, যাতে সহজেই যাত্রীরা স্টেশনে পৌঁছাতে পারেন এবং স্টেশন থেকে বের হতে পারেন। তার সঙ্গে থাকবে দিক নির্দেশনার ব্যবস্থা।
    ৩) স্টেশনগুলিকে আগের থেকে উঁচু করে নির্মাণ করা হবে, ৬৭০ থেকে ৮১০ মিলি উঁচু করা হবে। 
    ৪) স্টেশন সংলগ্ন সমস্ত রাস্তা বিশেষ আলোর মাধ্যমে আলোকিত করা হবে।
    ৫) নিত্যযাত্রীদের স্টেশন চত্বরে পার্কিং ব্যবস্থা সুলভ করার জন্য বিশেষ পার্কিং প্লেস তৈরি করা হবে। 
    ৬) মহিলা এবং বিশেষভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের জন্য আধুনিক টয়লেট তৈরি করা হবে।  
    ৭) তহবিল অনুযায়ী সমগ্র ভারতবর্ষে অমৃত ভারত স্টেশন প্রকল্পের (ABSS) অধীনে থাকা স্টেশনগুলিকে পরিবেশ বান্ধব স্টেশন হিসাবে নির্মাণ করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Digital India: জার্মান মন্ত্রীর পর বিল গেটস, ভারতের ডিজিটাল ব্যবস্থায় মুগ্ধ ধনকুবের

    Digital India: জার্মান মন্ত্রীর পর বিল গেটস, ভারতের ডিজিটাল ব্যবস্থায় মুগ্ধ ধনকুবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের মার্চ মাসেই ভারত সফরে এসেছিলেন বিশ্বের ধনুকুবের বিল গেটস। সপ্তাহ খানেক তিনি এদেশে ছিলেন। বিভিন্ন মহলের সঙ্গে আলাপচারিতায় অংশগ্রহণ করেন বিল গেটস। সম্প্রতি তাঁর ভারত সফরের অভিজ্ঞতার একটি ছবি তিনি সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘‘সম্প্রতি ভারতে গিয়েছিলাম, সেখানে কুসুমার সঙ্গে দেখা হল। তিনি স্থানীয় পোস্ট অফিসে চাকরিজীবী, খুব ভালো কাজ করছেন। গ্রাহকদের স্মার্ট ফোন এবং বায়োমেট্রিক্স ব্যবহার করে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা প্রদান করেন কুসুমা।’’ ভারতের ডিজিটাল ব্যবস্থার (Digital India) উন্নয়নের ফলে দেশ কিভাবে এগিয়ে চলেছে, সে কাহিনিই তুলে ধরেছেন বিল গেটস। প্রসঙ্গত ২ দিন আগেই বেঙ্গালুরুতে ফুটপাত থেকে সবজি কিনে ডিজিটাল পেমেন্ট করেন জার্মানির তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী। ভারতের সহজ ডিজিটাল ব্যবস্থায় (Digital India) মুগ্ধ হন জার্মান মন্ত্রী।

    বিল গেটসের পোস্ট শেয়ার করলেন অশ্বিনী বৈষ্ণব

    বিল গেটসের ২১ অগাস্টের ওই সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্ট শেয়ার করেছেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। মোদি সরকারের গুরুত্বপূর্ণ এই মন্ত্রী ক্যাপশনে লেখেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দূরদর্শিতার কারণেই এই সফলতা।

    বিল গেটসের পোস্ট

    তাঁর ওই সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ধনকুবের আরও লিখছেন যে ভারতীয়রা স্মার্ট ফোন এবং বায়োমেট্রিক্স (Digital India) ব্যবহার করে ব্যাঙ্কিং-এর পরিষেবা পান। এর ফলে পরিষেবা দেওয়ার কাজও যেমন সহজ হয়েছে তেমনি আর্থিকভাবে ক্ষমতায়ন সম্ভব হয়েছে। তাঁর পোস্ট নেটিজনদের প্রশংসা কুড়িয়েছে এবং আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে এই পোস্টটি। অনেক নেটিজেন বিল গেটসের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। বিল গেটসের ওই পোস্টে জনৈক নেটিজেন লিখছেন, কুসুমার মতো আরও অনেকেই স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে টাকা জমা করা, টাকা তোলা, টাকা পাঠানো বা বিল পেমেন্টের মতো ব্যাঙ্কিং পরিষেবা পান।  প্রসঙ্গত বিভিন্ন সরকারি আর্থিক এবং সামাজিক প্রকল্পগুলির সুবিধা যাতে খুব সহজেই জনগণের কাছে পৌঁছে যায়, সেজন্য ডিজিটাল ব্যবস্থায় (Digital India) সবথেকে বেশি জোর দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি। ২০১৫ সাল থেকে শুরু হয় ডিজিটাল ইন্ডিয়ার প্রচার এবং কাজ। ডিজিটাল ব্যবস্থায় উন্নয়নের ফলে আগের থেকে অনেক কম সময় লাগে এবং সরাসরি উপভোক্তার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে চলে যায় টাকা।  ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার (Digital India) তৈরির ক্ষেত্রে গোটা বিশ্বের মধ্যে এগিয়ে রয়েছে ভারতবর্ষ, তা শোনা গেল বিল গেটসের মুখে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ঢাক-ঢোল বাজিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রধানমন্ত্রী বরণ, উঠল ‘হর হর মোদি’ ধ্বনি

    PM Modi: ঢাক-ঢোল বাজিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রধানমন্ত্রী বরণ, উঠল ‘হর হর মোদি’ ধ্বনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৫ তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকায় পা দিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেখানকার জোহানেসবার্গের ওয়াটারক্লুফ বায়ুসেনা ঘাঁটিতে তাঁকে রাজকীয় অভ্যর্থনা জানানো হয়। প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে হাজির ছিলেন সে দেশের উপরাষ্ট্রপতি পল মাসোতিলে। সামরিক অভিবাদন গ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী দক্ষিণ আফ্রিকার বায়ুসেনার। পাশাপাশি দক্ষিণ আফ্রিকার স্থানীয় উপজাতির শিল্পীরাও নিজেদের নাচ এবং গানের মধ্য দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে বরণ করে নেন। প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi) বরণ করতে জড়ো হয়েছিলেন প্রবাসী ভারতীয়রা। বিজেপির কোনও জনসভায় গেলে প্রধানমন্ত্রীকে যেভাবে স্বাগত জানানো হয়, চারদিক যেমন ‘মোদি (PM Modi) মোদি’ স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে, একইভাবে ‘হর হর মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতারাম’ রবে মুখরিত হলো দক্ষিণ আফ্রিকার রাজধানী জোহানেসবার্গ। 

    হোটেলেও মোদি (PM Modi) বরণে হাজির প্রবাসী ভারতীয়রা

    জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) আপাতত ঠিকানা হল জোহানেসবার্গের স্যান্ডটন সান হোটেল। এদিন প্রধানমন্ত্রী ওই হোটেলে ওঠার আগেই প্রচুর সংখ্যক প্রবাসী ভারতীয় সেখানে ভিড় করেন। হোটেলের বাইরের রাস্তা তখন মানুষের ভিড়ে গিজগিজ করছে এবং প্রবাসী ভারতীয়দের হাতে ব্যানার। তাতে লেখা ‘প্রাইম মিনিস্টার মোদি’। হোটেলে পৌঁছাতেও ‘মোদি মোদি’ ধ্বনি ওঠে। বাজতে থাকে ঢাক, ঢোল, হারমোনিয়াম। স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী প্রতিষ্ঠিত আর্য সমাজের দক্ষিণ আফ্রিকার শাখা রাখির থালা নিয়ে হাজির ছিল প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে। আর্য সমাজের সে দেশের সভাপতি আরতি নানক চাঁদ প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) হাতে রাখি বেঁধে দেন।

    ২২ থেকে ২৪ অগাস্ট প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) দক্ষিণ আফ্রিকা সফর

    ২২ থেকে ২৪ অগাস্ট এই তিন দিনের সফরে দক্ষিণ আফ্রিকা গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রথম দিন ব্রিকস বিজনেস ফোরাম লিডারদের সঙ্গে এক আলোচনায় অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার আমন্ত্রণে নৈশ ভোজেও অংশ নেবেন তিনি। ব্রিকস সম্মেলনের অন্তর্গত দেশগুলি নেতাদের সঙ্গে আলাদা আলাদা করে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করারও কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi)। ব্রিকস সম্মেলনের সদস্য না হলেও সেখানে হাজির থাকছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও বৈঠক হওয়ার কথা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • UPI: ফুটপাথ থেকে সবজি কিনে ইউপিআই ব্যবস্থায় পেমেন্ট, ভারতের ডিজিটাল অর্থনীতিতে মুগ্ধ জার্মান মন্ত্রী

    UPI: ফুটপাথ থেকে সবজি কিনে ইউপিআই ব্যবস্থায় পেমেন্ট, ভারতের ডিজিটাল অর্থনীতিতে মুগ্ধ জার্মান মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফুটপাথ থেকে সবজি কিনছেন জার্মানির মন্ত্রী ভোকার উইশিং, আর পেমেন্ট করছেন ইউপিআই ব্যবস্থায় (UPI)। এই দৃশ্য দেখা গেল বেঙ্গালুরুতে। ভারতের সহজ-সরল ডিজিটাল লেনদেন সিস্টেম (UPI) দেখে কার্যত মুগ্ধ হয়ে যান জার্মান মন্ত্রী। শুধু তাই নয়, জার্মান দূতাবাসের তরফেও এ সম্পর্কে পোস্ট করা হয় সোশ্যাল মিডিয়ায় এবং ট্যুইট করা হয় মন্ত্রীর সেই উপলব্ধির কথা। সেখানে লেখা হয়, ‘‘দেশের অনেক সাফল্যের গল্পগুলোর মধ্যে এটি একটি।’’ প্রসঙ্গত জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে বেঙ্গালুরু এসেছেন জার্মানির মন্ত্রী।

    মোদি জমানায় ডিজিটাল ইন্ডিয়া

    ক্ষমতায় আসার পরেই ডিজিটাল ইন্ডিয়া স্লোগান তুলেছিলেন নরেন্দ্র মোদি, সেটা ছিল ২০১৫ সাল। তারপর থেকে গত আট বছরে ভারতে ডিজিটাল ব্যবস্থা আরও উন্নত হয়েছে। দুদিন আগেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘একমাত্র দেশ ভারতবর্ষ, যেখানে ডেটা সব থেকে কম দামে পাওয়া যায় এবং প্রায় ৮৫ কোটি মানুষ এখানে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।’’ প্রসঙ্গত, সিঙ্গাপুর, নেপাল, সৌদি-আরব সহ একাধিক দেশে চালু হয়েছে ভারতের ইউপিআই ব্যবস্থা (UPI)। যার সর্বশেষ সংযোজন ফ্রান্স। প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর সাম্প্রতিক ফ্রান্স সফরে সেখানে চালু করেন ইউপিআই (UPI)।

    জার্মান দূতাবাসের ট্যুইট

    রবিবার দুপুরে জার্মান দূতাবাসের তরফে একটি ভিডিও এবং কতগুলো ছবি পোস্ট করা হয় তাদের ট্যুইটার হান্ডেলে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে জার্মানির ডিজিটাল ও পরিবহণ মন্ত্রী ফুটপাথ থেকে সবজি কিনছেন। এবং ইউপিআই সিস্টেমের (UPI) মাধ্যমে পেমেন্ট করছেন। ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘‘প্রত্যেকে ইউপিআই (UPI)-এর মাধ্যমে সেকেন্ডের মধ্যে লেনদেন করতে পারেন। লক্ষ লক্ষ ভারতীয় এই সিস্টেম ব্যবহার করেন। জার্মানির ডিজিটাল ও পরিবহণ মন্ত্রী তার (UPI) সাক্ষী এবং তিনি এই ব্যবস্থা দেখে অত্যন্ত মুগ্ধ।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India-Bangladesh: আগামী সপ্তাহে ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকে বৈঠক হতে পারে মোদি-হাসিনার

    India-Bangladesh: আগামী সপ্তাহে ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকে বৈঠক হতে পারে মোদি-হাসিনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী সোমবার দক্ষিণ আফ্রিকা উড়ে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (India-Bangladesh)। জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে যাচ্ছেন তিনি। জানা গিয়েছে, এই সম্মেলনের ফাঁকেই প্রতিবেশী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী India-Bangladesh) শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনাও রয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর। সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, আগামী সপ্তাহেই নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে শেখ হাসিনার বৈঠক হতে পারে। প্রসঙ্গত, ব্রিকস সম্মেলন শুরু হচ্ছে ২১ অগাস্ট, চলবে ২৪ অগাস্ট পর্যন্ত। এবার ব্রিকস সম্মেলনের সভাপতি হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা। মোদি-হাসিনা India-Bangladesh) সাক্ষাৎকার নিয়ে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন বলেন, ‘‘ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে হাসিনার বৈঠক হতে পারে।’’ দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণেই হাসিনা ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে যাচ্ছেন বলে জানা গিয়েছে।

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট সশরীরে যোগ দিচ্ছেন না 

    অন্যদিকে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক আদালতের গ্রেফতারি পরোয়ানা রয়েছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে। তাই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট এবার ব্রিকস সম্মেলনে India-Bangladesh) যোগ দিতে আসছেন না। বদলে তিনি ভার্চুয়ালি যোগ দেবেন। চিনের প্রেসিডেন্ট সি জিংপিং-ও এই সম্মেলনে যোগ দেবেন বলে জানা গিয়েছে।

    সেপ্টেম্বর মাসে ফের ভারত সফরের কথা রয়েছে হাসিনার

    জানা গিয়েছে, দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে চলা ব্রিকস সম্মেলনে ৭০টি রাষ্ট্রকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আবার আগামী সেপ্টেম্বর মাসে জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার (India-Bangladesh) ভারত সফরের কথা রয়েছে। জি-২০ সম্মেলনের অতিথি রাষ্ট্র হিসেবে তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারত। অর্থাৎ চলতি মাসের দক্ষিণ আফ্রিকার পরে, সেপ্টেম্বর মাসে ফের ভারতে মোদি-হাসিনা (India-Bangladesh) বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে ভারত ব্রিকস জোটের সম্প্রসারণের বিরোধী, এই তত্ত্বকে কার্যত খারিজ করে দিয়েছেন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী। তিনি বলেন, ‘‘এটা আমি সম্পূর্ণভাবে খারিজ করছি এবং এটা ভিত্তিহীন কথা।’’

    আরও পড়ুন: ২৬/১১ হামলার অন্যতম চক্রী তাহাউর রানাকে ভারতের হাতে দিচ্ছে আমেরিকা!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সোশ্যাল মিডিয়াতেও রাহুল গান্ধীকে জোর ধাক্কা মোদির, বলছে রিপোর্ট

    PM Modi: সোশ্যাল মিডিয়াতেও রাহুল গান্ধীকে জোর ধাক্কা মোদির, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়াতেও কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর থেকে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শুধুমাত্র ফলোয়ারের সংখ্যার ভিত্তিতেই নয়, উপরন্তু নরেন্দ্র মোদির বিভিন্ন পোস্টের এনগেজমেন্টও অনেকটাই বেশি রাহুল গান্ধীর পোস্টগুলির তুলনায়। বর্তমান এক্স, পূর্বতন ট্যুইটার, ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম এই সমস্ত কিছুতেই এগিয়ে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    ট্যুইটারে এগিয়ে মোদি (PM Modi)

    বর্তমানে ট্য়ুইটারে মোদির ফলোয়ার রয়েছেন  প্রায় ১০ কোটি, অন্যদিকে রাহুল গান্ধীর ট্যুইটারে ফলোয়ার সংখ্যা ২ কোটি ৪০ লাখ। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মোদির ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট প্রায় ৮০ লাখ এনগেজমেন্ট পেয়েছে বিগত এক মাসে। যেখানে রাহুল গান্ধীর ট্যুইটার অ্যাকাউন্টের এনগেজমেন্টের সংখ্যা ২৩.৪৩ লাখ ওই একই সময়ের মধ্যে। আরও দেখা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট বিগত তিন মাসে এনগেজমেন্ট পেয়েছে ৫৮ লাখ ২৩ হাজার।

    ফেসবুকেও মোদির (PM Modi) জয় জয়কার 

    অন্যদিকে, ফেসবুকে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ফলোয়ার সংখ্যা রয়েছে প্রায় ৪ কোটি ৮০ লাখ। অন্যদিকে রাহুল গান্ধীর এই ফলোয়ার সংখ্যা ৬৭ লাখ। সূত্রের খবর, ফেসবুকে নরেন্দ্র মোদির বিভিন্ন পোস্টগুলির এনগেজমেন্ট হয়েছে ৫৭.৮৯ লাখ বিগত এক মাসে। ওই একই সময়ের মধ্যে রাহুল গান্ধীর পোস্টগুলির এনগেজমেন্ট হয়েছে ২৮.৩৮ লাখ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ফেসবুক অ্যাকাউন্ট চলতি বছরে এনগেজমেন্ট পেয়েছে ৩.২৫ কোটি অন্যদিকে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর এনগেজমেন্ট ১.৪৮ কোটি।

    ইউটিউবে মোদির (PM Modi) অনেক পিছনে রাহুল গান্ধী

    নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ইউটিউবের সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা বর্তমানে ৬৫ লাখ। অন্যদিকে রাহুল গান্ধীর ইউটিউব সাবস্ক্রাইবার ২৭ লাখের কিছু বেশি। বিগত এক মাসে নরেন্দ্র মোদির বিভিন্ন ভিডিও ২৫ কোটি ভিউ হয়েছে, অন্যদিকে রাহুল গান্ধীর ক্ষেত্রে এই সংখ্যা ৪ কোটি ৮২ লাখ। ইনস্টাগ্রামেও নরেন্দ্র মোদির বর্তমান ফলোয়ার সংখ্যা ৭ কোটি ৭০ লাখ ছাড়িয়েছে। অন্যদিকে রাহুল গান্ধীর ক্ষেত্রে এই সংখ্যা মাত্র ৪০ লাখ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Pm Modi: ‘পিছিয়ে পড়া সমাজের সর্বাঙ্গীণ উন্নতি হয়েছে তাঁর সরকারের আমলে’, মত প্রধানমন্ত্রীর

    Pm Modi: ‘পিছিয়ে পড়া সমাজের সর্বাঙ্গীণ উন্নতি হয়েছে তাঁর সরকারের আমলে’, মত প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (Pm Modi) শনিবার বলেন যে দেশের পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়গুলি যেমন দলিত, ওবিসি এবং উপজাতি সমাজ সর্বোচ্চ সম্মান পেয়েছে তাঁর সরকারের আমলে। তাঁদের সর্বাঙ্গীণ উন্নতি হয়েছে। যেখানে পূর্ববর্তী ইউপিএ সরকারকে একহাত নিয়ে তিনি বলেন, ‘‘এই সময়ে পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়গুলি অবহেলার শিকার হয়েছিল। তাদের কথা শুধুমাত্র ভোট এলেই ভাবত ইউপিএ সরকার।’’ পূর্বতন মনমোহন সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেখে প্রধানমন্ত্রীর (Pm Modi) আরও সংযোজন, ‘‘ইউপিএ আমলে পিছিয়ে পড়া সমাজ বা সম্প্রদায়গুলির কাছে পানীয় জলের সুবিধা পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া হয়নি। বর্তমানে জল জীবন মিশন প্রকল্পের সৌজন্যে পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়গুলির বাড়িতে বাড়িতে পাইপ লাইনের মাধ্যমে জল পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে।’’

    সন্ত রবিদাসের মন্দিরের ভূমিপূজন 

    প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (Pm Modi) শনিবার মধ্যপ্রদেশের সাগর জেলাতে একটি জনসভা করেন। জনসভার আগে তিনি ১০০ কোটি টাকার প্রকল্পে একটি মন্দির তথা সমাজ সংস্কারক সন্ত রবিদাসের স্মৃতিসৌধের ভূমিপূজনও করেন স্থানীয় বাড়টুমা গ্রামে। মোট ১১ একর জায়গা জুড়ে অবস্থান করছে প্রকল্পটি। সেখানে রবি দাসের মূর্তিতে প্রণাম করে, এই ভূমিপূজন অনুষ্ঠান শুরু করেন নরেন্দ্র মোদি (Pm Modi)। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘হাজারেরও বেশি গ্রাম থেকে মাটি এবং তিনশোর বেশি নদীর জল দিয়ে তৈরি হবে সন্ত রবিদাসের মন্দির তথা স্মৃতিসৌধ।’’  এদিন প্রধানমন্ত্রী সন্ত রবিদাসের স্মৃতিচারণাও করেন এবং তিনি বলেন যে মুঘল আমলে জন্ম নেওয়া এই মহান মানুষটি সমাজের বৈষম্যর বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন সারা জীবন ধরে।

    প্রসঙ্গ ফ্রি রেশন 

    প্রধানমন্ত্রীর (Pm Modi) এদিনের বক্তব্যে উঠে আসে লকডাউনের সময়কার কথাও। তিনি বলেন, ‘‘করোনার সময় আমাদের সরকার মনে করেছিল যে কোনও মানুষ যেন ক্ষুধার্তভাবে না ঘুমাতে যায়। এবং সে কথা ভেবে ফ্রি রেশন স্কিম আমরা চালু করেছিলাম গরিব মানুষের জন্য।’’  প্রসঙ্গত গত ২৫ জুলাই থেকে ভারতীয় জনতা পার্টির মধ্যপ্রদেশ রাজ্য শাখা শুরু করেছিল ‘সমরসতা যাত্রা’ এবং সেই যাত্রার সমারোপ হল এদিন প্রধানমন্ত্রীর (Pm Modi) ভাষণের মধ্য দিয়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share