Tag: PM Modi

PM Modi

  • Narendra Modi: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

    Narendra Modi: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দেশের আইন এবং সংবিধানকে তছনছ করছে তৃণমূল।”রবিবার জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়িতে  বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়ের সমর্থনে জনসভা ছিল। সেই সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) একথা বলেন। একইসঙ্গে সন্দেশখালিকাণ্ড থেকে পূর্ব মেদিনীপুরে ভূপতিনগরে এনআইএ-এর ওপর হামলর ঘটনা নিয়ে রাজ্যের শাসকদলকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী। কেন কেন বার বার কেন্দ্রীয় এজেন্সির ওপর তৃণমূল এভাবে হামলা চালাচ্ছে তা তিনি ব্যাখ্যা দিলেন।

    তোলাবাজদের বাঁচাচ্ছে তৃণমূল (Narendra Modi)

    দলীয় সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) এদিন বলেন, রাজ্যজুড়ে তৃণমূলের সিন্ডিকেট রাজ চলছে। এই তোলাবাজদের বাঁচাতে কেন্দ্রীয় এজেন্সির ওপর হামলা চালানো হচ্ছে। তৃণমূল চায় ওদের গুন্ডাদের সন্ত্রাস করার লাইসেন্স মিলুক। তদন্তকারীরা তদন্ত করতে গেলে ওদের ওপর হামলা করে। অন্যদের দিয়ে হামলা করায়। আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল। সন্দেশখালিতে আপনারা দেখেছেন, কী হয়েছে এখানে প্রত্যেক ঘটনায় আদালতকে হস্তক্ষেপ করতে হয়। সন্দেশখালিতে মা, বোনেদের সঙ্গে যা হয়েছে তা সকলেই জানেন। আপনারাই বলুন, সন্দেশখালির অভিযুক্তদের কড়া শাস্তি হওয়া প্রয়োজন। ধৃতদের সারা জীবন জেলে কাটানো উচিত নয়?

    আরও পড়ুন: লকেটের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    ভূপতিনগরে ঠিক কী ঘটেছিল?

    প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ভূপতিনগর বিস্ফোরণের মামলার তদন্তে শনিবার ওই এলাকায় যায় এনআইএ। স্থানীয় দুই তৃণমূল নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাড়িতে তোলার পরেই এনআইএর গাড়িতে হামলা হয় বলে অভিযোগ। শনিবারই ভূপতিনগর থানায় হামলার লিখিত অভিযোগ দায়ের করে এনআইএ। তবে সেই ঘটনায় এখনও কেউ গ্রেফতার হয়নি। এর আগে একইভাবে ইডি-র ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছিল। তিনজন আধিকারিক জখম হয়েছিলেন। ফলে, বার বার তৃণমূলের বাহিনীর হাতে কেন্দ্রীয় এজেন্সির ওপর হামলা চালানোর ঘটনা প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) ভালোভাবে নেননি তা এদিন তাঁর বক্তব্যে আরও স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। এদিন তাঁর বক্তব্যে বেশিরভাগ সময় তৃণমূলের দুর্নীতি, অপশাসনের বিষয়টি ফুটে উঠেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: ‘আমি অভিভূত’, গাজিয়াবাদে রোড-শো করে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Lok Sabha Elections 2024: ‘আমি অভিভূত’, গাজিয়াবাদে রোড-শো করে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। তার আগে এই প্রথম রোড-শো করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শনিবার উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদে প্রধানমন্ত্রীর ওই রোড-শোয়ে অংশ নিয়েছিলেন সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। গাজিয়াবাদে এবার পদ্ম-প্রার্থী অতুল গর্গ। তাঁর সমর্থনেই এদিন রোড-শো করেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর হাতে পদ্ম (Lok Sabha Elections 2024)

    প্রধানমন্ত্রীর হাতে ধরা ছিল দলীয় প্রতীক পদ্ম। প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে এদিন গাজিয়াবাদে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। জনতার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী যখন হাত নাড়াচ্ছেন, তখন এলাকা কাঁপছে ‘হর হর মোদি’ এবং ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনিতে। প্রধানমন্ত্রীর (Lok Sabha Elections 2024) রোড-শো শুরু হয় মালিবাদ চকে। শেষ হয় দেড় কিলোমিটার দূরের চৌধুরী মডে গিয়ে। রোড-শোয়ে যোগ দিয়ে আমজনতার যে সমর্থন তিনি পেয়েছেন, তাতে আপ্লুত প্রধানমন্ত্রী। বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীকে এক ঝলক চোখের দেখা দেখতে ভিড় করেছিলেন প্রচুর সাধারণ মানুষও।

    ‘নব ভারতের রূপকার’কে এক ঝলক দেখতে ভিড়

    মহিলাদের অনেকেই হলুদ শাড়ি পরেছিলেন। মাথায় পাগড়ি বেঁধেছিলেন গেরুয়া রংয়ের। প্রখর রোদ উপেক্ষা করেও তাঁরা দাঁড়িয়েছিলেন ‘নব ভারতের রূপকার’কে এক ঝলক দেখতে। জনতার এই আবেগ ছুঁয়ে গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকেও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “বিশেষত যুব শক্তি ও নারী শক্তিকে রোড-শোয়ে প্রচুর পরিমাণে অংশ নিতে দেখে আমি আপ্লুত। এতেই স্পষ্ট যে, আমাদের সুশাসনে মানুষ খুশি।” তিনি বলেন, “আগামী বছরগুলিতে আমরা গাজিয়াবাদে আরও অনেক উন্নয়নমূলক কাজ করব। আমার লক্ষ্যই হল কীভাবে জীবনের মানোন্নয়ন করা যায়, কীভাবে মানুষকে আরও বেশি করে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানা সুযোগ-সুবিধা দেওয়া যায়। শিক্ষা, পরিবহণ এবং আরও অনেক কিছুর মানোনয়ন্নন ঘটাতে হবে। আমরা গাজিয়াবাদ থেকে তরুণদের চাই, যারা ভারতের বৃদ্ধিকে নিয়ে যাবে উন্নতির শিখরে। গাজিয়াবাদ সব সময় বিজেপিকে সমর্থন করে এসেছে। আমাদের পার্টি সর্বদা গাজিয়াবাদের উন্নয়নে সচেষ্ট। গত দশ বছরে উন্নয়নমূলক কাজ, বিশেষত শহুরে পরিকাঠামোর উন্নয়ন, যোগাযোগ ও হাউজিংয়ের ক্ষেত্রে উন্নতি হয়েছে। তার জেরে এই অঞ্চলের মানুষের জীবন হয়েছে অনায়াস।” প্রসঙ্গত, গাজিয়াবাদে নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024) হবে ২৬ এপ্রিল, দ্বিতীয় দফায়।

    আরও পড়ুুন: “মোদিই আমাদের রক্ষাকর্তা, ভোটটা তাঁকেই দেব”, বলছেন উত্তরপ্রদেশের হিন্দু শরণার্থীরা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • PM Modi: “মোদিই আমাদের রক্ষাকর্তা, ভোটটা তাঁকেই দেব”, বলছেন উত্তরপ্রদেশের হিন্দু শরণার্থীরা

    PM Modi: “মোদিই আমাদের রক্ষাকর্তা, ভোটটা তাঁকেই দেব”, বলছেন উত্তরপ্রদেশের হিন্দু শরণার্থীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমাদের হয়ে কেউ কথা বলে না।” কথাগুলি বললেন উত্তরপ্রদেশের তেরাই অঞ্চলের বাঙালি উদ্বাস্তুরা। এখানকার (PM Modi) ২৩টি গ্রামে রয়েছেন প্রায় ৪০ হাজার বাঙালি উদ্বাস্ত। যদিও সংখ্যাটা এক লাখের কাছাকাছি বলে দাবি সংবাদ মাধ্যমের।

    পিলভিটে আশ্রয়

    এঁদের অনেকেই পূর্ব পাকিস্তান (অধুনা বাংলাদেশ) থেকে চলে এসেছেন ভারতে। এঁদের মধ্যে অনেকেই ফিরে গিয়েছেন। বাকিরা ছিলেন উদ্বাস্তু শিবিরে। এঁদের মধ্যে অনেকেই উধম সিংহ নগর ও পিলভিটে আশ্রয় নিয়েছিলেন। যদিও তাঁরা কেউই ভারতীয় নাগরিকত্ব পাননি। ২০১৩ সালে পিলভিট থেকে জয়ী হয়েছিলেন বরুণ গান্ধী। তিনি জানান, তাঁর ঠাকুমা প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী অত্যাচারিত হিন্দুদের ইনস্ট্যান্ট নাগরিকত্ব দিয়ে ভারতে নিয়ে আসেন। তার পরেও পূর্ববঙ্গ থেকে অনেকেই অবৈধভাবে এসেছেন ভারতে।

    সিএএ

    সম্প্রতি দেশে সিএএ লাগু করেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। এই (PM Modi) আইন এঁদের অনেকের কাছেই আশীর্বাদ স্বরূপ। তাই এই শরণার্থীদের অনেকেই জানিয়েছেন, তাঁরা এবার ভোট দেবেন বিজেপিকে। পিলভিটের নেওরিয়া, গাবিয়া, রামনগর এবং রামপুরিয়াকে ‘মিনি বেঙ্গল’ বলে ডাকেন স্থানীয়রা। সিএএ লাগু হওয়ার পর স্থানীয় প্রশাসনের তরফে এঁদের কাগজপত্র নিয়ে প্রস্তুত হতে বলেছে। উত্তরপ্রদেশের ১৯টি জেলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছেন এঁরা। এঁদের মধ্যে ৩৭ হাজারই থাকেন পিলভিটে।

    আরও পড়ুুন: “কংগ্রেসের ইস্তাহারে মুসলিম লিগের ভাবনা”, তোপ মোদির

    বিজেপির প্রতি সামান্য হলেও, ক্ষোভ রয়েছে এঁদের। কারণ পিলভিট থেকে পদ্ম চিহ্নে জয়ী হয়েছেন বরুণ ও তাঁর মা মানেকা। তাঁরা পিলভিটের প্রতি তেমন নজর দেননি বলে অভিযোগ। তবে তাতেও খুব একটা সমস্যা হবে না পদ্ম শিবিরের। কারণ এঁদের সিংহভাগই রয়েছেন বিজেপির সঙ্গে। তাঁরা জানান, মন্ত্রী থাকাকালীন ২০১২ সালে এখানে এসেছিলেন প্রয়াত প্রণব মুখোপাধ্যায়ও। তার পরেও পিলভিট থেকে গিয়েছে পিলভিটেই। এবার তাই হাত উপুড় করে বিজেপিকে ভোট দিতে চাইছেন এঁরা। কারণ সিএএ। স্থানীয় এক প্রবীণ বলেন, “তবুও আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দল বিজেপিকেই ভোটটা দেব। আমাদের প্রতিটি ভোটই পড়বে পদ্ম ঝুলিতে। কারণ কেউই আমাদের হয়ে কথা বলেননি। ইন্দিরা গান্ধী সাহায্য করার পরে আমরা কংগ্রেসকে ভোট দিয়েছিলাম। কিন্তু তাঁর উত্তরসূরি কিংবা স্থানীয় কংগ্রেস নেতৃত্ব আর আমাদের গুরুত্ব দেয়নি।”

    সিএএ চালু হওয়ায় খুশি এঁরা। তাঁরা বলেন, “আমরা এই ইস্যুটিকেই সব চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি। বিভিন্ন দলের এই এলাকার অনেক নেতা আমাদের সঙ্গে দেখা করে গিয়েছেন। তবে তাতে চিঁড়ে ভিজবে না। আমরা বিজেপিকেই ভোট দেব। আমরা মোদিজি ও যোগীবাবাকে সমর্থন করি। মোদিজিই আমাদের (PM Modi) রক্ষাকর্তা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “কংগ্রেসের ইস্তাহারে মুসলিম লিগের ভাবনা”, তোপ মোদির

    PM Modi: “কংগ্রেসের ইস্তাহারে মুসলিম লিগের ভাবনা”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে ইস্তাহার প্রকাশ করেছে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি কংগ্রেস। তাতে দেওয়া হয়েছে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি। শনিবার উত্তরপ্রদেশের সাহরানপুরের এক জনসভা থেকে কংগ্রেসের সেই ইস্তাহারকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    ‘মুসলিম লিগের ভাবনা’

    তিনি বলেন, “স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় মুসলিম লিগের যে ভাবনা ছিল, সেই ভাবনা প্রতিফলিত হয়েছে কংগ্রেসের ইস্তাহারে। কংগ্রেসের ইস্তাহারে সম্পূর্ণভাবে মুসলিম লিগের ছাপ রয়ে গিয়েছে।” সাহারানপুরের ওই সভায় কংগ্রেসকে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “কংগ্রেস যে ইস্তাহার প্রকাশ করেছে, তাতে এটাই প্রমাণ হয় যে আজকের দিনে ভারতের আশা-আকাঙ্খার সঙ্গে কংগ্রেসের দূর-দুরান্তেও কোনও যোগ নেই। বর্তমানে ভারতের আশা-আকাঙ্খার থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে কংগ্রেস।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মুসলিম লিগের ভাবনায় পুষ্ট এই ইস্তাহারে যে অংশটুকু বাকি রয়েছে, সেখানেও সম্পূর্ণভাবে বামপন্থী ভাবনার প্রভাব রয়েছে।” তিনি বলেন, “দূর-দুরান্ত পর্যন্ত এখানে কোথাও কংগ্রেসকে দেখা যাচ্ছে না। একবিংশ শতাব্দীতে এসে এই কংগ্রেস ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে না।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেসের ইস্তাহার দেখলে বুঝতে পারবেন, তারা দেশকে একশো বছর পিছিয়ে দেবে। নারীশক্তিকে কোনওদিন গুরুত্ব দেয়নি কংগ্রেস। স্বাধীনতার পর থেকে মহিলারা কষ্ট করেছেন। কংগ্রেসকে কি শাস্তি দেওয়া উচিত নয়?”

    আরও পড়ুুন: “শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে গুন্ডামির”, ভূপতিনগরকাণ্ডে প্রতিক্রিয়া রাজ্যপালের

    বিজেপি সরকারের একাধিক জনদরদি প্রকল্পের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের সাহসী মেয়েরা সেনায় যোগ দিতে পারেন। তাঁদের জন্য সৈনিক স্কুলের দরজা খুলে দিয়েছি। মহিলাদের ছ’মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি ঘোষণা করেছি। সংসদে মহিলাদের সংরক্ষণের ব্যবস্থাও হয়েছে। গ্রামের মহিলারা সাইকেল চালাতে পারতেন না, তাঁরা এখন ড্রোন চালান। ইসরোর প্রকল্পও সামলাচ্ছেন মহিলারা। আপনারা ভাবতে পারেন, অনেক করেছি। বিশ্বাস করুন, এটা ট্রেলার। আরও কাজ হবে। আপনাদের স্বপ্নপূরণের জন্য আমি দায়বদ্ধ। ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করব (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: মোদিতে মুগ্ধ পর্যটকরা! প্রধানমন্ত্রীর সফরের পর লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে আগ্রহ তুঙ্গে

    PM Modi: মোদিতে মুগ্ধ পর্যটকরা! প্রধানমন্ত্রীর সফরের পর লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে আগ্রহ তুঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি-ম্যাজিক বলুন বা মোদির করিশমা! প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) যাওয়ার পর থেকেই বদলে গিয়েছে লাক্ষাদ্বীপের (Lakshadweep) ছবি। আগে যে দ্বীপে ঘুরতে যেতে ভয় পেত, পাঁচবার ভাবত, এখন সেই দ্বীপ ভ্রমণ পিপাসুদের আইকনিক গন্তব্য। এমনই দাবি করেছেন লাক্ষাদ্বীপের পর্যটন আধিকারিক ইমতিয়াজ  মহম্মদ টিবি। 

    লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে পর্যটকরদের আগ্রহ

    লাক্ষাদ্বীপের (Lakshadweep) পর্যটন আধিকারিক ইমতিয়াজ  মহম্মদ টিবি বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রীর সফরের প্রভাব বিশাল পড়েছে এখানে। আমাদের সঙ্গে বহু মানুষ যোগাযোগ করছেন। ফোন করে পর্যটন সংক্রান্ত খোঁজখবর নিচ্ছেন।’’ আন্তর্জাতিক পর্যটকেরাও লক্ষদ্বীপ নিয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন। তাঁর কথায়, প্রচুর লোক এখন লাক্ষাদ্বীপ সম্পর্কে জানতে ফোন করছেন। শুধু দেশের লোকেরা নয়, বিদেশ থেকেও বহু পর্যটক দ্বীপে বেড়াতে আসবেন বলে খবর নিচ্ছেন। লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণের অন্যতম আকর্ষণ বিলাসবহুল ক্রুজ ভ্রমণ। পর্যটক বাড়ায় জাহাজ সংস্থার সংখ্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। দ্বীপে ক্রমশ বাড়ছে পর্যটকের সংখ্যা, দাবি প্রশাসনের। এই অবস্থায় ভারতের বিভিন্ন প্রান্তের সঙ্গে লাক্ষাদ্বীপের যোগাযোগ ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: “বিজেপি ‘নেশন ফার্স্ট’ নীতিতে কাজ করেছে”, প্রতিষ্ঠা দিবসে বললেন মোদি

    মোদি সফরের প্রভাব

    গত জানুয়ারি মাসে লাক্ষাদ্বীপ (Lakshadweep) সফরে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। নীল সমুদ্রের তীরে সুন্দরী প্রকৃতির কোলে প্রধানমন্ত্রীর অবসর কাটানোর ছবি ছড়িয়ে পড়ে সোশাল মিডিয়া এবং সংবাদমাধ্যমে। সেখানের অসাধারণ সুন্দর সমুদ্র সৈকতে ঘুরে বেড়ান তিনি, স্নরকেলিংও করেন। বিদেশের কোনও সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে না গিয়ে, দেশের অন্দরেই থাকা এত সুন্দর সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে আসার আহ্বান জানান তিনি।

    প্রধানমন্ত্রী মোদি জানুয়ারি মাসে লাক্ষাদ্বীপের সাদা বালির সিবিচ, নীল জল আর আকাশের ছবি পোস্ট করেন এক্স হ্যান্ডেলে। ক্যাপশানে লেখেন, ‘সাহসী অভিযানকে আলিঙ্গন করতে চান যিনি, ‘লাক্ষাদ্বীপ তাঁর তালিকায় থাকবেই।’ পর দিন ৫০ হাজার মানুষ লক্ষদ্বীপ নিয়ে গুগলে অনুসন্ধান চালিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী মোদির এই আহ্বানের প্রভাব কতটা জোরাল, তার প্রভাব বোঝা যাচ্ছে লাক্ষাদ্বীপের পর্যটনের গ্রাফ দেখেই। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri: মোদির সভা ঘিরে উন্মাদনা তুঙ্গে, আশায় বুক বাঁধছেন দলের কর্মী-সমর্থকরা

    Jalpaiguri: মোদির সভা ঘিরে উন্মাদনা তুঙ্গে, আশায় বুক বাঁধছেন দলের কর্মী-সমর্থকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার জলপাইগুড়িতে (Jalpaiguri) নির্বাচনী জনসভা করতে আসছেন নরেন্দ্রে মোদি। দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচারে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক কথায় বলা যেতেই পারে জলপাইগুড়ি লোকসভা আসনে এক ইঞ্চি মাটি ছাড়তে নারাজ বিজেপি শিবির। কোচবিহারের পর এবার জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি ব্লকের ময়নাতলিতে সভা করবেন নরেন্দ্র মোদি। মোদির সভা ঘিরে ইতিমধ্যেই ধূপগুড়ি ব্লকের মাগুরমারী ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ময়নাতলি লাল স্কুল এলাকায় সভাস্থল নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে জোর কদমে। সব মিলিয়ে মোদির সভাকে ঘিরে এই মুহুর্তে  উন্মাদনা তুঙ্গে জলপাইগুড়ি জুড়ে।

    সভাস্থলে প্রস্তুতি তুঙ্গে (Jalpaiguri)

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, জাতীয় সড়ক পার্শ্ববর্তী ময়নাতলি লাল স্কুল এলাকায় তিনি সভা করবেন। রাস্তার অপর প্রান্তেই তৈরি করা হচ্ছে হেলিপ্যাড। বেলা দুটো নাগাদ প্রধানমন্ত্রীর আসার কথা রয়েছে। হেলিপ্যাড থেকে সড়কপথে উল্টো দিকের কৃষি জমিতে তার সভাস্থলে ঢুকবেন। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার বিষয় মাথায় রেখে আধা সামরিক বাহিনীর ডগ স্কোয়াড ও বম্ব স্কোয়াড এর কড়া নজরদারিতে সভামঞ্চ তৈরির কাজ চলছে। হেলিপ্যাড থেকে শুরু করে সভাস্থল, সভামঞ্চ সবক্ষেত্রেই বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে। রীতিমতো ময়নাতলি এলাকা কেন্দ্রীয় বাহিনী ও পুলিশের কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনীতে সভা স্থল মুড়ে ফেলা হয়েছে। জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) আসনে গতবার জয়ন্ত রায় জয়ী হয়েছিলেন। এবার দল তাঁকে প্রার্থী করেছে। এই আসনটি ফের নিজেদের দখলে রাখতে খোদ প্রধানমন্ত্রী প্রচারে আসছেন। আবার ধূপগুড়ি বিধানসভা উপনির্বাচনের তৃণমূল প্রার্থীর জয়ের পর ধূপগুড়ি মহকুমা ঘোষণা এবং সেই প্রার্থীকেই লোকসভা আসনে মনোনীত করাকে ছোট করে দেখতে চাইছে না বিজেপি। প্রধানমন্ত্রীর সভা কে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই বিজেপি কর্মীদের মধ্যে শুরু হয়েছে তুমুল উচ্ছ্বাস। দলের নেতা-কর্মীরা দাঁড়িয়ে থেকে সমস্ত কাজ তদারকি করছেন। সভায় নেতা-কর্মী-সমর্থকদের যাতে কোনওরকম অসুবিধা না হয় তারজন্য পর্যাপ্ত জল এবং মেডিক্যাল টিমও থাকবে বলে বিজেপি সূত্রে জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: “মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই এনআইএ-র উপর হামলা হয়েছে”, ভূপতিনগরের ঘটনায় সরব সুকান্ত-শুভেন্দু

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক শ্যাম প্রসাদ বলেন, মোদিজির সভায় কয়েক লক্ষ লোক হবে বলে আমরা আশা করছি। সাধারণ মানুষ দলীয় প্রার্থীকে ফের একবার আশীর্বাদ করবেন। এদিকে বায়ু সেনার হেলিকপ্টার দুদিন মহড়া দিয়ে গেছে অস্থায়ী হেলিপ্যাডে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “বিজেপি ‘নেশন ফার্স্ট’ নীতিতে কাজ করেছে”, প্রতিষ্ঠা দিবসে বললেন মোদি

    PM Modi: “বিজেপি ‘নেশন ফার্স্ট’ নীতিতে কাজ করেছে”, প্রতিষ্ঠা দিবসে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসে সব কার্যকর্তাকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এক্স হ্যান্ডেল প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “আজ, বিজেপির প্রতিষ্ঠা দিবসে আমি দেশজুড়ে দলের সমস্ত কার্যকর্তাকে শুভেচ্ছা জানাই। যারা কঠোর পরিশ্রম, লড়াই ও আত্মত্যাগ করে এত দিন ধরে দলকে গঠন করেছেন, তাঁদেরও স্মরণ করছে। আমি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলতে পারি, আমরা ভারতের সব চেয়ে পছন্দের দল, যারা সর্বদা ‘নেশন ফার্স্ট’ নীতিতে কাজ করেছে।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    তিনি (PM Modi) আরও বলেন, “এটা অত্যন্ত আনন্দের যে বিজেপি উন্নয়নমূলক দৃষ্টিভঙ্গি, সুশাসন ও দেশের প্রতি দায়ব্ধতার মাধ্যমে নিজেদের পরিচয় তৈরি করতে পেরেছে। আমাদের দল দেশের ১৪০ কোটি জনগণের স্বপ্ন ও আকাঙ্খারই প্রতিফলন। দেশের যুব প্রজন্ম আমাদের দলকে তাদের লক্ষ্যপূরণ ও একবিংশ শতাব্দীতে ভারতকে নেতৃত্ব দেওয়ার দল হিসেবেই দেখে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কেন্দ্রেই হোক বা রাজ্যে, আমাদের দল বরাবর সুশাসনকেই প্রতিষ্ঠা করেছে। আমাদের প্রকল্প ও নীতিগুলি দেশের গরিব ও পিছিয়ে পড়া মানুষকে শক্তি জুগিয়েছে। যারা দশকের পর দশক ধরে অবদমিত হয়ে এসেছে, তারাও কণ্ঠ খুঁজে পেয়েছে, আশা দেখতে পেয়েছে আমাদের দলের মধ্যে দিয়ে। সকল ভারতীয়ের জীবনযাত্রাকে সহজ করার লক্ষ্যেই আমরা সব ক্ষেত্রে উন্নয়নের কাজ করেছি। আমাদের দল ভারতকে দুর্নীতি, জাতপাত, সম্প্রদায়িকতা ও ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির সংস্কৃতি থেকে মুক্ত করেছে। আজকের ভারত স্বচ্ছ শাসনের ওপরে জোর দেয়, যা গরিবদের কাছে কোনও ভেদাভেদ ছাড়াই উন্নয়নের ফসল পৌঁছে দিয়েছে।”

    নির্বাচন নিয়ে বার্তা

    দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। এদিন সে প্রসঙ্গেও বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বলেন, “এনডিএর অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে আমরা গর্বিত। জাতীয় স্তরে উন্নয়ন ও আঞ্চলিক আকঙ্খার মেলবন্ধন এনডিএ। এই জোট ভারতের বিভিন্নতাকেই তুলে ধরেছে। আমরা এই অংশীদারিত্বকে গুরুত্ব দিই এবং আগামিদিনে এই জোট আরও শক্তিশালী হবে। ভারত নতুন লোকসভা নির্বাচন করতে প্রস্তুত। সাধারণ মানুষ আমাদের ফের আশীর্বাদ করে ক্ষমতায় আনবেন, এই বিষয়ে আমরা আশাবাদী। বিগত এক দশকে আমরা যা কাজ করেছি, তার ওপর ভিত্তি করেই নতুন কাজ শুরু করতে পারি। বিজেপি এবং এনডিএ-র সমস্ত কার্যকর্তাকে শুভেচ্ছা জানাই।”

    BJP national president JP Nadda tweets “On the foundation day of the BJP, I pay my respects to all my senior leaders, who gave the organisation nationwide expansion through their sacrifice, dedication and hard work. On this occasion, heartiest wishes of the foundation day to all… pic.twitter.com/4UqP2yM4UU

    — ANI (@ANI) April 6, 2024

    আরও পড়ুুন: “মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই এনআইএ-র উপর হামলা হয়েছে”, ভূপতিনগরের ঘটনায় সরব সুকান্ত-শুভেন্দু

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Election Commission: প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে আপত্তিকর শব্দ প্রয়োগ! মমতার বিরুদ্ধে কমিশনে বিজেপি

    Election Commission: প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে আপত্তিকর শব্দ প্রয়োগ! মমতার বিরুদ্ধে কমিশনে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে (Election Commission) অভিযোগ জানাল বিজেপি। গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, কোচবিহারের সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এর পাশাপাশি তৃণমূলের দলীয় সভাতে শিশুদের নিয়ে যাওয়ারও অভিযোগ উঠেছে। এই মর্মে নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে বিজেপি। তৃণমূল সুপ্রিমোর মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সরাসরি দিল্লিতে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের অভিযোগ জমা দিয়েছে বিজেপি। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এই চিঠিটি পাঠিয়েছেন বিজেপি নেতার শিশির বাজোরিয়া। ঐ চিঠিতে তৃণমূল সুপ্রিমোর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, অত্যন্ত আপত্তিকর এবং অসংসদীয় শব্দ প্রয়োগ করার। ওই চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, আদর্শ আচরণবিধি চালু হওয়ার পরে এমন মন্তব্য করা যায় না। রাজনৈতিক দল ও তাদের নেতাদের সম্পর্কে গাইড লাইনও যেখানে প্রকাশ হয়েছে, সেখানে তিনি কিভাবে এমন মন্তব্য করেন এই প্রশ্ন তোলা হয়েছে চিঠিতে।

    তৃণমূলের সভায় শিশুরা, কমিশনে বিজেপি

    চিঠিতে আরও লেখা হয়েছে, বিজেপির হাতে এমন ভিডিও ফুটেজ আছে যেখানে স্পষ্টই শাসক দলের ব়্যালিতে বহু সংখ্যক শিশুদের দেখা যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, শিশুরা হাতে প্ল্যাকার্ড ধরে রয়েছে সেই ছবিও ধরা পড়েছে ভিডিয়োতে। নির্বাচনী প্রচারের ক্ষেত্রে শিশুদের ব্যবহার করার বিষয়টি একেবারে নির্বাচনী আদর্শ আচরণ বিধির পরিপন্থী। গেরুয়া শিবিরের দাবি, শুধুমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য (Election Commission) থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদারও হুগলির বিজেপির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কে কুরুচিকর শব্দ প্রয়োগ করেছেন।

    কোচবিহারের সভা থেকে কী বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, কোচবিহারের সভায় তৃণমূল সুপ্রিমো বলেন, ‘‘বিনা পয়সায় রেশন দেব বলেছিলাম, আমরা দিই। মনে রাখবেন, ওরা যে সংখ্যাটায় দেয় সব লোককে দেয় না। ওরা ৪০ পারসেন্ট দিলে আমরা ১০০ পারসেন্ট দিই। বাংলার বাড়ি প্রকল্প? নামটা প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা। আর তার ৫০ পারসেন্ট টাকা (Election Commission) আমাদের দিতে হয়। ৪০ পারসেন্ট টাকা আমরা দিই। আর জায়গাটাও আমরা দিই। তাহলে কত হল? ৫০ – ৫০। তাহলে তোমার নাম কেন থাকবে? বলছে রেশন দোকানে রেশন যাবে, তাতেও প্রধানমন্ত্রীর ছবি আর বিজেপির লোগো থাকবে। শালা আমি না খেতে পেয়ে মরে যাব। তবু আমি বলে দিচ্ছি আমি ওর মধ্যে যাব না।’’ পরক্ষণেই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘সরি আমি। উইড্র অ্যা ওয়ার্ড। আমার মুখ দিয়ে বেরিয়ে গেছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Congress Manifesto 2024: কংগ্রেসের ইস্তাহারে তাইল্যান্ড, নিউইয়র্কের ছবি! সমালোচনা বিজেপির

    Congress Manifesto 2024: কংগ্রেসের ইস্তাহারে তাইল্যান্ড, নিউইয়র্কের ছবি! সমালোচনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের নির্বাচনী ইস্তাহারে বিদেশের ছবি ব্যবহৃত হয়েছে। শুক্রবার কংগ্রেসের সমালোচনা করে বিজেপি দাবি করে, রাহুল গান্ধীর প্রিয় গন্তব্য থাইল্যান্ডের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে পরিবেশ বিভাগে। নিউইয়র্কের বাফেলো নদীর ছবিও স্থান পেয়েছে জল সম্পদ বোঝানোর সময়। দেশের কোনও কিছুই দেখানোর মতো পায়নি কংগ্রেস, ব্যঙ্গ বিজেপির।

    কী বলল বিজেপি

    কংগ্রেসের ইস্তাহার প্রকাশের পর তা সমালোচনা করে দিল্লিতে এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র বলেছেন, “কংগ্রেসের ইস্তাহারে জল ব্যবস্থাপনার একটি ছবি রয়েছে। এই ছবিটি নিউইয়র্ক রাজ্যের বাফেলো নদীর। এখনও পর্যন্ত কে  তাদের এই ছবি পাঠিয়েছে, তা  কি জানতে পেরেছে কংগ্রেস? পরিবেশ বিভাগের অধীনে, রাহুল গান্ধীর পছন্দের গন্তব্য তাইল্যান্ডের একটি ছবি দেওয়া হয়েছে। কে তাদের ইস্তাহারে এই সব রাখছে?” প্রশ্ন তুলেছে বিজেপি।  

    কংগ্রেসের ইশতেহার

    লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) ১৪ দিনের মাথায় শুক্রবার ৫ এপ্রিল দিল্লিতে কংগ্রেসের কার্যালয়ে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব সনিয়া গান্ধী, মল্লিকার্জুন খাড়্গে, রাহুল গান্ধী, কেসি ভেনুগোপাল, পি চিদাম্বরমের উপস্থিতিতে দলের ইস্তাহার ‘ন্যায়পত্র’ প্রকাশ করল দল (Congress Manifesto)। দেশে দারিদ্র দূরীকরণের লক্ষ্যে দলের ইস্তাহারে মহালক্ষ্মী প্রকল্পের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে কংগ্রেস। ক্ষমতায় এলে দরিদ্র পরিবার গুলোকে প্রতি বছর ১ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

    এছাড়া দেশের ৩০ লক্ষ সরকারি শূন্যপদে নিয়োগ, ২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নগদহীন স্বাস্থ্যবিমা, মহিলাদের আর্থিক সহায়তা সহ আরও একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে কংগ্রেসের ইস্তাহারে। তবে কংগ্রেসের এই প্রতিশ্রুতি যে শুধুই মুখের কথা তা স্পষ্ট করেছে বিজেপি। রাজস্থানের চুরুতে একটি জনসভায় বক্তৃতা করার সময়, প্রধানমন্ত্রী মোদি কংগ্রেসের নাম না করে বলেন, “অন্যান্য দলগুলির মতো, বিজেপি শুধু ‘ঘোষনা পত্র’ জারি করে না, আমরা ‘সংকল্পপত্র’ নিয়ে এসেছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Katchatheevu Island: শুধু কচ্ছতিভু দ্বীপ নয়, দেশের অখন্ডতাকেও ভেঙেছে কংগ্রেস, অভিযোগ ভিএইচপির

    Katchatheevu Island: শুধু কচ্ছতিভু দ্বীপ নয়, দেশের অখন্ডতাকেও ভেঙেছে কংগ্রেস, অভিযোগ ভিএইচপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কচ্ছতিভু দ্বীপ (Katchatheevu Island) নিয়ে বিতর্ক চলছেই। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ নিয়ে অভিযোগ করেন, ৫০ বছর আগে এই দ্বীপ শ্রীলঙ্কাকে দান করেছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। এই দ্বীপ ইস্যুতে প্রথমে কংগ্রেস তারপর দক্ষিণ ভারতের দল ডিএমকেকেও নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির বিবৃতিকেই সিলমোহর দিয়ে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP) জানিয়েছে, শুধুমাত্র কচ্ছতিভু দ্বীপ নয়, সমগ্র ভারতবর্ষের অখন্ডতাকেও টুকরো টুকরো করেছে কংগ্রেস।

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের আবেদন 

    বৃহস্পতিবার, নিজেদের বিবৃতিতে (Katchatheevu Island) বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা সুরেন্দ্র জৈন ব্যাখা করেন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে দেশপ্রেমী এবং জাতীয়তাবাদী মানুষেরা সেই সরকারকে নির্বাচিত করবেন কেন্দ্রে, যারা অসংসদীয়ভাবে অন্য রাষ্ট্রকে দান করা দ্বীপ উদ্ধার করতে পারবে। তার পাশাপাশি,  ভারতবর্ষের যে সমস্ত ভূখণ্ড, জলসীমা এবং আকাশ সীমা আগ্রাসনকারীদের দখলে রয়েছে, সেগুলিকেও উদ্ধার করার ক্ষমতা যাদের রয়েছে। তাদেরই নির্বাচিত করবেন দেশের মানুষ। নিজেদের একটি বিবৃতিতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ আরও জানিয়েছে, ঐতিহাসিকগতভাবে কচ্ছতিভু দ্বীপ সর্বদাই অখন্ড ভারতের অংশ। ইন্দিরা গান্ধীর সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তা অসংসদীয়। যা ভারতের সার্বভৌমত্বের ওপরে আঘাত করেছে। ভারতের সংসদীয় ব্যবস্থার প্রতিটি বিশ্বাসঘাতকতা ছিল ইন্দিরা গান্ধীর সিদ্ধান্ত।

    বেরুবারি মামলার রায় মানেনি ইন্দিরা সরকার 

    ৫০ বছর আগে ইন্দিরা গান্ধী সরকারের (Katchatheevu Island) নেওয়া এই সিদ্ধান্তকে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। তাদের দাবি, ১৯৭৪ সালের ২৬ জুন ইন্দিরা গান্ধী সরকার কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থিত এই কচ্ছতিভু দ্বীপকে শ্রীলঙ্কাকে প্রদান করে। এটি অসংসদীয়। কারণ ১৯৬০ সালের বেরুবারি মামলায় সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, যদি অন্য কোনও দেশকে ভারতের কোন ভূখণ্ড দিতেই হয়, তাহলে সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত নেবে ভারতের সংসদ এবং ভারতের সংসদের সম্মতি প্রয়োজন। এর পাশাপাশি, এই সম্মতি হতে হবে সংশ্লিষ্ট ভূখণ্ডে বসবাসকারী মানুষদের মতামতের ওপরে ভিত্তি করেই। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের অভিযোগ, এর কোনওটাই মানেনি ইন্দিরা গান্ধীর সরকার।

    পাকিস্তান ও চিন দখল করেছে ভারতের ভূখণ্ড

    বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (Katchatheevu Island) আরও অভিযোগ, কংগ্রেস জমানায় কাশ্মীরের ৪২ হাজার ৭৩৫ বর্গ কিলোমিটার জায়গা চিন দখল করেছে। ৩৪,৬৩৯ বর্গ কিলোমিটার জায়গা পাকিস্তান দখল করেছে বলেও অভিযোগ আনে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। এই দখল স্বাধীনতার মাত্র কয়েকদিনের মধ্যেই সম্পন্ন করেছে তারা। কংগ্রেস নেতৃত্বকে তারা প্রশ্নও ছুড়েছে, কেন দেশের প্রতি এত অবহেলা তাদের!

    কচ্ছতিভু দ্বীপ নিয়ে মোদির ট্যুইট

    সম্প্রতি কচ্ছতিভু দ্বীপ সংক্রান্ত একটি তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে। তথ্যের অধিকার আইনের (আরটিআই) সেই রিপোর্টকে সামনে রেখে কংগ্রেস এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে পোস্ট করে মোদি লেখেন, ‘‘কচ্ছতিভু দ্বীপ নিয়ে আরটিআই রিপোর্ট খুবই চমকপ্রদ। এই রিপোর্ট আমাদের চোখ খুলে দিচ্ছে। এখান থেকে পরিষ্কার, কংগ্রেস কেমন নিষ্ঠুর ভাবে ওই দ্বীপ শ্রীলঙ্কার হাতে তুলে দিয়েছিল।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share