Tag: PM Modi

PM Modi

  • Sandeshkhali: বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসে অসুস্থ হয়ে পড়লেন বিজেপি প্রার্থী রেখা, এখন কেমন আছেন?

    Sandeshkhali: বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসে অসুস্থ হয়ে পড়লেন বিজেপি প্রার্থী রেখা, এখন কেমন আছেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির (Sandeshkhali) প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রকে বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিয়েছে বিজেপি। তবে, প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণা হওয়ার পরও প্রচার শুরু না করায় অনেকে রেখাকে নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছিলেন। মঙ্গলবার তাঁকে ফোন করে কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর বুধবার থেকে তিনি শুরু করেন প্রচার। রেখাকে নিয়ে সন্দেশখালি জু়ড়ে বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাস। তাঁকে এক পলখ দেখার জন্য ভিড় উপচে পড়ে। সাধারণ মানুষের ভালোবাসা, আবেগের কাছে হার মানতে হয় রেখাকে। তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। ভর্তি করা হাসপাতালে।

    বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাসের কাছে হার মানলেন রেখা! (Sandeshkhali)

    বিজেপি প্রার্থী নিয়েই চর্চা শুরু হয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে। প্রার্থী  হওয়ার পর নিরাপত্তার অভাব বোধ করার কথাও প্রকাশ্যে জানিয়েছেন তিনি। আর প্রচার শুরুর পরই অসুস্থ হয়ে পড়লেন তিনি।   বুধবার বিকেলেই অসুস্থ অবস্থায় তাঁকে ভর্তি করা হয় কল্যাণী এইমস হাসপাতালে। বুধবার রেখা সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) পা রাখতেই ভিড় উপচে পড়ে। কারও বাড়ির মেয়ে, কারও দিদির মতো করে তিনি কথা বলেন। এলাকায় ঘুরে ঘুরে মহিলাদের সঙ্গে সকাল থেকে কথা বলতে দেখা যায় তাঁকে। এরপরই আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা করা হয়। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন ডিহাইড্রেশনের কারণেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন রেখা পাত্র। তাঁর শরীরে জলের পরিমাণ কমে গিয়েছিল। কল্যাণী এইমসে ভর্তি হওয়ার পর তাঁর সবরকমের পরীক্ষা করা হয়। একাধিক রক্ত পরীক্ষা করা হয়, স্যালাইনও দেওয়া হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুন: কল্যাণীতে বিজেপি প্রার্থী শান্তনুকে প্রচারে বাধা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    চিকিৎসকরা কী বললেন?

    বৃহস্পতিবার ভোরে চিকিৎসকরা বলেন, রেখার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। এরপর ছেড়ে দেওয়া হয় তাঁকে। তবে এবার কবে ফের প্রচারে নামবেন, তা এখনও জানানো হয়নি। উল্লেখ্য, নিরাপত্তা নিয়ে অভাব বোধ করায় তাঁর নিরাপত্তা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। তিনি ওয়াই ক্যাটাগরির নিরাপত্তা পেতে পারেন বলে জানা যাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: আরএসএস-এর উদ্যোগে ১,২৫০ বিদ্যালয় চলছে জম্মু-কাশ্মীরে, শেখানো হচ্ছে দেশপ্রেম

    RSS: আরএসএস-এর উদ্যোগে ১,২৫০ বিদ্যালয় চলছে জম্মু-কাশ্মীরে, শেখানো হচ্ছে দেশপ্রেম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় বদলে গিয়েছে জম্মু ও কাশ্মীর। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের পাথর ছোড়া, সেনাবাহিনীর ওপর আক্রমণ, সেসব এখন অতীত। কাশ্মীরে ভারতীয়ত্ববোধ জাগরণের জন্য অনবরত কাজ করে চলেছে সঙ্ঘ পরিবার (RSS)। আরএসএস-এর শাখা সংগঠন ‘রাষ্ট্রীয় সেবা ভারতী’র উদ্যোগে চলে ‘একল বিদ্যালয়’গুলির কাজ। কাশ্মীরের মুসলিম শিশুদের পড়ানো হচ্ছে কোরানের আয়াত, তাদের শেখানো হচ্ছে দেশপ্রেম। এছাড়া, ভারতীয় হিসেবে তাদের কর্তব্যও বোঝানো হচ্ছে। পাঠদান চলছে ভারতীয়ত্ববোধের এবং কাশ্মীরিয়ত-র। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সূত্রে জানা গিয়েছে, এরকম একল বিদ্যালয় ১,২৫০টি চলছে উপত্যকায়। এই স্কুলগুলি সেই সমস্ত জায়গাতেই অবস্থান করছে যেখানে ৯৫ শতাংশেরও বেশি মুসলিম জনগোষ্ঠীর বাস রয়েছে।

    ২ বছরে স্কুল বেড়েছে ৫৩ শতাংশ

    জানা গিয়েছে, কাশ্মীরের দশটি জেলাতে চলছে একল বিদ্যালয়ের কাজ। যার মধ্যে কাশ্মীরের বারমুল্লা জেলাতেই এমন স্কুলের সংখ্যা ১৮০টি। প্রসঙ্গত, এই জেলায় বেশ কয়েকবার সন্ত্রাসবাদী হামলার ঘটনা ঘটেছে। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) তরফ থেকে যে তথ্য দেওয়া হয়েছে তাতে বলা হয়েছে, ২০২২ সাল থেকে একল বিদ্যালয়ের কাজ হঠাৎই ৫৩ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে। গত দু’বছরে একল বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৮০০ থেকে ১,২৫০ হয়েছে।

    কাশ্মীরি এবং উর্দু এই দুই ভাষাতে শিক্ষাদান চলে

    স্কুলগুলি গড়ে উঠেছে মুসলিম ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে। তাদেরকে দেখাশোনা করে মুসলিম শিক্ষকরা। একজন করে অভিযান প্রমুখও রয়েছে স্কুলগুলিতে। যে সমস্ত গ্রামে ‘একল বিদ্যালয়’ রয়েছে সেখানে পাঁচ থেকে ছয় জনের একটি কমিটি তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। স্কুলের পরিচালন সমিতির মধ্যে বেশ কিছু জায়গাতে স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যরাও রয়েছেন। জানা গিয়েছে, কাশ্মীরি এবং উর্দু এই দুই ভাষাতে শিক্ষাদান চলে।

    কী বলছেন কাশ্মীরের বাসিন্দারা?

    কাশ্মীরের এক বাসিন্দা বলেন, ‘‘আমরা চাই না, আমাদের ছেলেরা পাথর ছোড়ার দলে নাম লেখাক অথবা সন্ত্রাসবাদী সংগঠনে যুক্ত হোক। আমরা এটাও চাই না, আমাদের ছেলেরা মাদকাসক্ত হোক।’’ বিগত পাঁচ বছরে বারমুল্লা জেলাতে একজন একল বিদ্যালয়ের (RSS) ছাত্রও স্কুল ছেড়ে যায়নি অথবা টাকার জন্য পাথর ছোড়ার দলে নাম লেখায়নি। এমন কথাই জানাচ্ছেন সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরা আরও বলছেন, ‘‘একল বিদ্যালয়ে যারা পড়াশোনা করে, তারা প্রত্যেকেই গর্বিত হিন্দুস্তানি-মুসলমান। আমরা তাদেরকে কোরান পড়াই।’’

    পরিবর্তন হচ্ছে কাশ্মীরের সমাজের

    প্রসঙ্গত, গত মাসেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘বিকশিত ভারত-বিকশিত জম্মু কাশ্মীর’ অনুষ্ঠানে ব্যাপক ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছিল। এই ভিড়ই জানান দিচ্ছে যে কাশ্মীরের সমাজ কত দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে, এ কথা বলেন একল বিদ্যালয়ের এক শীর্ষ আধিকারিক। একল বিদ্যালয়ে চার ধরনের প্রমুখ বানানো হয়েছে। ‘অঞ্চল অভিযান প্রমুখ’, ‘পরীক্ষণ প্রমুখ’, ‘মূল্যায়ণ প্রমুখ’ ও ‘জাগরণ প্রমুখ’। আরও চমকপ্রদ তথ্য হল, একল বিদ্যালয়ে যাঁরা পাঠদান করেন তাঁদের ৭০ শতাংশই হলেন মহিলা। জানা গিয়েছে, একল বিদ্যালয়ের কাজ চালানোর জন্য দেশের ভিতরের বিভিন্ন বিশিষ্টজন এখনও পর্যন্ত ১২৯ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন। প্রবাসী ভারতীয়দের ক্ষেত্রে অনুদানের পরিমাণ হল ৪৪ কোটি টাকা। কাশ্মীরে মোট ৪৮০টি গ্রামে চলছে একল বিদ্যালয়ের কাজ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mumbai: বেজিং-কে টপকে শীর্ষে মুম্বই, এশিয়ায় কোটিপতিদের রাজধানী ভারতের বাণিজ্য নগরী

    Mumbai: বেজিং-কে টপকে শীর্ষে মুম্বই, এশিয়ায় কোটিপতিদের রাজধানী ভারতের বাণিজ্য নগরী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেজিং (Beijing)-কে টপকে এশিয়ায় বিলিওনিয়ারদের রাজধানীর (Asia’s billionaire capital) শিরোপা ছিনিয়ে নিল মুম্বই (Mumbai)। সেই সঙ্গে ঢুকে পড়ল আর্থিকভাবে এগিয়ে থাকা বিশ্বের প্রথম তিনটি শহরের তালিকাতেও। সম্প্রতি হুরান গ্লোবাল রিচ লিস্ট ২০২৪ (Hurun Global Rich List 2024) প্রকাশিত হয়েছে। তাতেই দেখা গিয়েছে শতকোটি ডলার সম্পদের মালিকের সংখ্যায় বেজিংকে পিছনে ফেলে দিয়েছে মুম্বই।

    এগোচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি

    কেন্দ্রে মোদি (PM Modi) সরকারের হাত ধরে ভারতের অর্থনীতি যে এগোচ্ছে এই তালিকা তার প্রমাণ। হুরান গ্লোবাল রিচ লিস্ট ২০২৪ অনুযায়ী, রেকর্ড গতিতে উত্থান হয়েছে ভারতের কোটিপতিদের। গতবছরের তুলনায় এই বছর প্রায় ১০০ জন বিলিওনিয়ার বেরিয়েছে দেশ থেকে। আর বেজিং-কে টপকে এশিয়ায় বিলিওনিয়ারদের রাজধানীর তকমা ছিনিয়ে নিয়েছে ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বই (Mumbai)। বর্তমানে চিনের রাজধানী বেজিংয়ে যখন ৯১ জন বিলিওনিয়ার রয়েছেন তখন ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বইয়ে বসবাস করছেন ৯২ জন।

    আর্থিকভাবে এগিয়ে মুম্বই

    বিশ্বে আর্থিকভাবে এগিয়ে থাকা শহরগুলির মধ্যে তিন নম্বর স্থানে রয়েছে মুম্বই (Mumbai)। বিশ্বে সবথেকে বেশি বিলিওনিয়ারের বাস নিউ ইয়র্কে। ১১৯ জন কোটিপতির ঠিকানা হল এই শহর। আর দ্বিতীয় স্থানে আছে লন্ডন (৯৭)। এর পরের স্থানে আছে মুম্বই। এই সাফল্যের সৌজন্যে চিন ও আমেরিকার পর ভারত বিলিওনিয়ারদের তৃতীয়তম স্থানে থাকা দেশ। ভারতের ধনকুবেরদের মধ্যে শীর্ষে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি। যাঁর মোট সম্পদের মূল্য ১১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ৮৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সম্পদ-সহ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আদানি গোষ্ঠীর চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। মাত্র এক বছরে তাঁর সম্পদ বেড়েছে প্রায় ৩৩ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: সপ্তাহের শেষেই তাপমাত্রা ৩৬-৪০ ডিগ্রি, কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে চড়ছে পারদ

    দিল্লির রেকর্ড

     নয়াদিল্লিও ইতিহাসে প্রথমবারের মতন ঢুকে পড়েছে আর্থিকভাবে এগিয়ে থাকা বিশ্বের টপ ১০টি শহরের মধ্যে। সেখানে প্লাম বিচ, ইস্তানবুল, মেক্সিকো সিটি এবং মেলবোর্ন স্থান পেয়েছে প্রথম ৩০টি শহরের মধ্যে। গত বছরের তুলনায় মুম্বইয়ের সম্পদ যেখানে ৪৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে সেখানে বেজিং-এর কমেছে ২৭ শতাংশ। এই বছর চিনে যেখানে ৫৫ জন নতুন বিলিওনিয়ার উঠে এসেছেন সেখানে ভারত সাক্ষী থেকেছে নতুন ৯৪ জন বিলিনিয়ারের উত্থানের। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ভূস্বর্গে আফস্পা প্রত্যাহারের ভাবনা, বিধানসভা ভোটই বা কবে? কী বললেন শাহ?

    Amit Shah: ভূস্বর্গে আফস্পা প্রত্যাহারের ভাবনা, বিধানসভা ভোটই বা কবে? কী বললেন শাহ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “উপত্যকা থেকে আফস্পা তুলে নেওয়া নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করে দিয়েছে কেন্দ্র।” কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইনই হল আফস্পা। ভূস্বর্গে শান্তি ফেরাতেই বলবৎ করা হয়েছিল এই আইন। এই আইন বলে এলাকার নিরাপত্তার স্বার্থে যে কোনও ব্যক্তির বাড়িতে তল্লাশি, গ্রেফতার ও প্রয়োজনে গুলি চালাতে পারে সেনা। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে জিতেই উপত্যকা থেকে ৩৭০ ধারা রদ করেছিল মোদি সরকার। তার পর থেকেই ভূস্বর্গের একাধিক সংগঠন আফস্পা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছিল।

    আফস্পা তুলে নেওয়ার ভাবনা (Amit Shah)

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “জম্মু-কাশ্মীর থেকে সেনা প্রত্যাহার ও রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্ব পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার ব্যাপারে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। আগে জম্মু-কাশ্মীরের পুলিশের ওপর ভরসা ছিল না। কিন্তু সময় পাল্টেছে। এখন এই পুলিশ বাহিনীই অনেক অভিযানে নেতৃত্ব দিচ্ছে। ফলে এখন সেখান থেকে আফস্পা তুলে নেওয়ার বিষয়ে আমরা চিন্তাভাবনা করতেই পারি।” তিনি (Amit Shah) বলেন, “উত্তর-পূর্বের অন্তত ৭০ শতাংশ জায়গা থেকে ইতিমধ্যেই আফস্পা তুলে নেওয়া হয়েছে। যদিও জম্মু-কাশ্মীরে তা এখনও লাগু রয়েছে।”

    বিধানসভা নির্বাচন কবে?

    আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যেই উপত্যকায় বিধানসভা নির্বাচন হবে বলেও জানান শাহ। বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে আমরা বদ্ধপরিকর।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এই গণতন্ত্র শুধুমাত্র তিনটি পরিবারের মধ্যে আবদ্ধ থাকবে না, এটা জনগণের গণতন্ত্র হবে। যদি কেউ কাশ্মীরকে রক্ষা করতে পারেন, তবে সেটা একমাত্র নরেন্দ্র মোদিই।” তিনি বলেন, “আবদুল্লা ও মেহবুবার (ভূস্বর্গের দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী) সময় একাধিক ভুয়ো এনকাউন্টার হত। অথচ গত পাঁচ বছরে উপত্যকায় একটিও ভুয়ো এনকাউন্টার হয়নি। উল্টে যাঁরা এসব কাজের সঙ্গে যুক্ত, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।”

    আরও পড়ুুন: তারকা প্রচারকের তালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা রয়েছেন জানেন?

    তিনি বলেন, “আমরা কাশ্মীরের যুব সম্প্রদায়ের সঙ্গে আলোচনা করব। কোনও সংগঠন, যাদের সঙ্গে পাকিস্তানের যোগসাজশ রয়েছে, তাদের গুরুত্ব দিতে আগ্রহী নই। কারণ ৪০ হাজার যুবকের মৃত্যুর জন্য এরাই দায়ী।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “মুসলমানেরাও আমাদের ভাই। তাঁরাও ভারতীয়। যেসব মুসলমান ও হিন্দু ভাইয়েরা পাক অধিকৃত কাশ্মীরে থাকেন, তাঁরাও ভারতীয়। পাকিস্তান ওই এলাকা বেআইনিভাবে দখল করে রেখেছে। প্রত্যেক কাশ্মীরির জেদ, ওই এলাকাকে ফিরিয়ে আনা।” তিনি (Amit Shah) বলেন, “জম্মু-কাশ্মীরে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে উদ্যোগী হয়েছি আমরা। আলোচনার মাধ্যমে সেই প্রক্রিয়া সফল করতে চাই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে আত্মবিশ্বাসী রেখা পাত্র, পাচ্ছেন ওয়াই ক্যাটেগরি নিরাপত্তা!

    Sandeshkhali: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে আত্মবিশ্বাসী রেখা পাত্র, পাচ্ছেন ওয়াই ক্যাটেগরি নিরাপত্তা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাহজাহানের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে সরব হয়েছিলেন। পুলিশের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। সন্দেশখালির (Sandeshkhali) সেই প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রকে প্রার্থী করেছে বিজেপি। শুরু হয়েছে এলাকায় দেওয়াল লিখনও। কর্মীরাও প্রচার শুরু করেছেন। এমনিতেই তাঁর বিরুদ্ধে সন্দেশখালির কিছু মানুষ বিরোধিতা করেছিলেন। তাঁরা ইতিমধ্যেই ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন। তাঁরা পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন। এই আবহের মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে ফোনে কথা হওয়ার পর অনেকটাই আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন তিনি। তবে, তিনি অন্যান্য প্রার্থীদের মতো করে প্রচার শুরু করেননি।

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে আত্মবিশ্বাসী রেখা (Sandeshkhali)

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা হওয়ার পর রেখা বলেন, ১৫ মিনিট কথা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন যে তিনি মা-বোনদের পাশে আছেন। জিজ্ঞেস করেছেন, বোন তুমি পারবে তো জয়ী হতে? উত্তরে আমি বলেছি, মা-বোনেরা আমার সঙ্গে আছে। আমি নির্ভয়ে এগিয়ে যাব। রেখা আরও বলেন, বসিরহাটের মানুষের কাছে ভোট চাইতে হবে না আমাকে। আমি আত্মবিশ্বাসী যে ভোট দিতে আমাকে দ্বিধাবোধ করবেন না মানুষ, কারণ তাঁরাও চান অত্যাচার থেকে মুক্তি পেতে। আমাকে কেউ অবহেলা করবেন না। অত্যাচারিত মা বোনেদের সুরক্ষার জন্যই যে আমার লড়াই। তবে প্রচার কবে থেকে শুরু হবে, সে ব্যাপারে এখনও দলের সঙ্গে কোনও কথা হয়নি। তবে, তৃণমূলের অপশাসনের বিরুদ্ধে অনেক আগেই আমি লড়াই শুরু করে দিয়েছে। রাজ্যের মানুষ সন্দেশখালির (Sandeshkhali) প্রতিবাদ দেখেছেন। ভোট প্রচারে সেই লড়াই তুলে ধরব।

    আরও পড়ুন: প্রয়াত রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী স্মরণানন্দ, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    ওয়াই ক্যাটেগরি পাচ্ছেন রেখা!

    শেখ শাহজাহান শেখ ও তাঁর সঙ্গীদের বিরুদ্ধে যে অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছিল, তার বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছিলেন সন্দেশখালির (Sandeshkhali) মহিলারা। সেই সময় আন্দোলনের মুখ ছিলেন রেখা পাত্র। শুধু তাই নয়, তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতেই গ্রেফতার হন শিবু হাজরা ও উত্তম সর্দার। একের পর শাহজাহান বাহিনী জেলবন্দি হয়েছেন তাঁর প্রতিবাদের পরই। তাই, সুরক্ষার প্রয়োজনে তাঁর ওয়াই ক্যাটেগরি নিরাপত্তা দেওয়া হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Swami Smaranananda: প্রয়াত রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী স্মরণানন্দ, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    Swami Smaranananda: প্রয়াত রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী স্মরণানন্দ, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অমৃতলোকে পাড়ি দিলেন রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী স্মরণানন্দ (Swami Smaranananda) মহারাজ। দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন তিনি। ২৯ জানুয়ারি থেকে তিনি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর। রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের ষোড়শ অধ্যক্ষ ছিলেন স্বামী স্মরণানন্দ। স্বামী স্মরণানন্দের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়।

    প্রধানমন্ত্রীর শোকবার্তা

    প্রধানমন্ত্রী তাঁর এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, “রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশনের শ্রদ্ধেয় সভাপতি শ্রীমৎ স্বামী স্মরণানন্দজি মহারাজ (Swami Smaranananda) আধ্যাত্মিকতা এবং জীবসেবায় তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। অগণিত হৃদয় ও মননে তিনি ছাপ রেখে গিয়েছেন। তাঁর সহানুভূতি ও প্রজ্ঞা বহু প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।” মোদি আরও লিখেছেন, “কয়েক বছর ধরে তার সঙ্গে আমার যোগাযোগ খুব নিবিড় হয়েছিল। ২০২০ সালে বেলুড় মঠ সফরে গিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছিলাম। কয়েক সপ্তাহ আগে কলকাতায় হাসপাতালে গিয়ে তাঁর স্বাস্থ্যের খোঁজখবরও নিয়েছিলাম। বেলুড় মঠের অসংখ্য ভক্তের প্রতি আমার সমবেদনা।”

    চলতি মাসেই স্বামী স্মরণানন্দকে (Swami Smaranananda) দেখতে, রামকৃষ্ণ মিশন সেবা প্রতিষ্ঠানে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রায় ১০ মিনিট সেখানে ছিলেন তিনি। তাঁর পায়ে হাত দিয়ে প্রণামও করেন প্রধানমন্ত্রী। খোঁজ নেন তাঁর চিকিৎসা ও শারীরিক বিষয় নিয়ে। কথা বলেন মঠের সন্ন্যাসীদের সঙ্গে। কোনও প্রয়োজন হলে, তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করার কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী। তবে শেষ রক্ষা হল না। মঙ্গলবার রামকৃষ্ণ মিশন সেবা প্রতিষ্ঠানে ৮টা ১৪ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: ‘দুর্নীতিগ্রস্ত, নারী নির্যাতনকারী তৃণমূলকে মানবে না তমলুক’, বললেন অভিজিৎ

    স্বামী স্মরণানন্দের কর্মজীবন

    উল্লেখ্য,  স্বামী আত্মস্থানন্দের জীবনাবসানের পরে ২০১৭ সালের ১৭ জুলাই অধ্যক্ষ হিসাবে তিনি দায়িত্ব নেন। ১৯২৯-এ তামিলনাড়ুর তাঞ্জাভুর জেলার আন্দামি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন স্বামী স্মরণানন্দ (Swami Smaranananda)। ১৯৪৬ সালে স্কুলের পাঠ শেষ করে নাসিকে বাণিজ্য বিভাগে ডিপ্লোমা করেন। ১৯৪৯-এ মুম্বই পাড়ি দেন। শ্রীরামকৃষ্ণ ও স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে মুম্বই রামকৃষ্ণ মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। ১৯৫২ সালে, ২২ বছর বয়সে স্বামী শঙ্করানন্দের কাছে মন্ত্রদীক্ষা নেন। ১৯৫৬ সালে ব্রহ্মচর্য নেন তিনি। ১৯৫৮-তে ‘অদ্বৈত আশ্রম’-এর কলকাতা শাখায় আসেন। প্রায় ১৫ বছর ‘রামকৃষ্ণ মিশন সারদাপীঠ’-এর সম্পাদক ছিলেন। ১৯৮৩-তে রামকৃষ্ণ মিশনের গভর্নিং বডির সদস্য হন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Living Wage: ন্যূনতম মজুরির বদলে ‘লিভিং ওয়েজ’ চালু করার ভাবনা কেন্দ্রের, বিষয়টা কী?

    Living Wage: ন্যূনতম মজুরির বদলে ‘লিভিং ওয়েজ’ চালু করার ভাবনা কেন্দ্রের, বিষয়টা কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী পাঁচ বছরের রোডম্যাপ তৈরি হয়ে রয়েছে বলে দিন কয়েক আগেই জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার জানা গেল, ২০২৫ সালের মধ্যেই ন্যূনতম মজুরি তুলে দিয়ে লিভিং ওয়েজ (Living Wage) চালু করতে চলেছে মোদি সরকার। এজন্য আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের সাহায্যও চেয়েছে নয়াদিল্লি। সম্প্রতি একটি সর্বভারতীয় দৈনিকে এমনই দাবি করা হয়েছে। তবে ঠিক কবে থেকে লিভিং ওয়েজ চালু করা হবে, তা জানা যায়নি ওই প্রতিবেদনটি থেকে।

    লিভিং ওয়েজ (Living Wage)

    প্রশ্ন হল, কী এই লিভিং ওয়েজ? মানুষের মৌলিক চাহিদা – অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থান, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য পরিষেবার মতো বিষয়গুলির ক্রয়ক্ষমতা যাতে মানুষের তৈরি হয়, সেই পরিমাণ বেতন দেওয়াকেই লিভিং ওয়েজ (Living Wage) বলে। ন্যূনতম মজুরির পরিবর্তে লিভিং ওয়েজের ভাবনাকে সমর্থন করে আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনও। ন্যূনতম মজুরি হল যে পরিমাণ মাইনে দিতেই হয়। আর লিভিং মজুরি হল, মৌলিক চাহিদার জিনিসগুলি কিনতে যত টাকা লাগে, ততটা বেতন দেওয়া। প্রত্যাশিতভাবেই প্রশ্ন উঠবে, ন্যূনতম মজুরির চেয়ে কি লিভিং ওয়েজ বেশি হবে? প্রতিবেদনটি থেকে জানা গিয়েছে, ন্যূনতম মজুরিতে ভারতে এখন যত টাকা বেতন দেওয়া হয়, তার চেয়ে বেশি বেতন পাওয়া যাবে লিভিং ওয়েজ চালু হলে।

    কী বলছে সরকার?

    সরকারের তরফে এক আধিকারিক বলেন, “এক বছরের মধ্যেই ন্যূনতম মজুরি ছাপিয়ে গিয়ে মাইনে দেওয়ার নীতি চালু হতে পারে।” লিভিং ওয়েজের ইতিবাচক অর্থনৈতিক প্রভাবের বিষয়টি তুলে ধরতেও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সাহায্য চাইছে কেন্দ্র। সম্প্রতি জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার গভর্নিং বডিতেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ভারতে ৫০ কোটিরও বেশি কর্মী, সংখ্যায় যাঁরা ৯০ শতাংশ, তাঁরা কাজ করেন অসংগঠিত ক্ষেত্রে। তাঁরা দৈনিক মজুরি পান ১৭৬ টাকা কিংবা তার কিছু বেশি। এই পরিমাণের ফারাক ঘটে রাজ্য থেকে রাজ্যান্তরে।

    আরও পড়ুুন: হোলির রঙিন শুভেচ্ছা বাইডেনের, টাইমস স্কোয়্যারও মাতল রঙের উৎসবে

    আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ভারত। ২০৩০ সালের মধ্যে লিভিং ওয়েজ চালুর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। যদিও তা কার্যকরী হবে আগামী বছরের মধ্যেই। জানা গিয়েছে, মোদি সরকার ন্যূনতম মজুরি থেকে লিভিং ওয়েজ (Living Wage) চালু করতে চাইছে দেশ থেকে দারিদ্র দূর করতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Chandrayaan 3: চন্দ্রযানের ল্যান্ডিং পয়েন্টকে ‘শিবশক্তি’ নাম দেন মোদি, মিলল আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    Chandrayaan 3: চন্দ্রযানের ল্যান্ডিং পয়েন্টকে ‘শিবশক্তি’ নাম দেন মোদি, মিলল আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের মহাকাশ গবেষণায় বড় সাফল্য আসে গত অগাস্টে। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করে চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3)। আর চাঁদে যে পয়েন্টে গিয়ে ভারতের চন্দ্রযান-৩ ল্যান্ড করেছিল, সেই জায়গার নাম ‘শিবশক্তি’ রেখেছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার প্রধানমন্ত্রী মোদির দেওয়া সেই নাম ‘শিবশক্তি’কে অনুমোদন দিল আন্তর্জাতিক মঞ্চ। ২০২৩ সালের ২৮ অগাস্ট ইসরোর দফতরে প্রধানমন্ত্রী মোদি এই ঘোষণা করেন। শিবশক্তি নামকরণের কারণ হিসাবে প্রধানমন্ত্রী তখন জানিয়েছিলেন, শিব শব্দের অর্থ মানব সভ্যতার কল্যাণ। শক্তি শব্দ মানব কল্যাণকে টেনে নিয়ে যায়।

    সিলমোহর দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়ন

    চন্দ্রযান-৩ এর ল্যান্ডিং পয়েন্টকে এবার থেকে আন্তর্জাতিকভাবে শিবশক্তি পয়েন্ট হিসাবে গণ্য করা হবে। শিবশক্তি নামটিতে সিলমোহর দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়ন। জানা গিয়েছে, ১৯ মার্চ এই অনুমোদন মিলেছে প্রতিষ্ঠানের তরফে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক মঞ্চের তরফে এই অনুমোদন যে কোনও দেশের মহাকাশ বিজ্ঞান গবেষণার ক্ষেত্রেও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক বলে মনে করা হয় (Chandrayaan 3)। ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়নের তরফে যে সমস্ত মহাজাগতিক বিষয়গুলির নামকরণ করা হয়, সেই ‘গেজেটার অফ প্ল্যানেটারি নোমেনক্লিচার’-এ শিবশক্তি নামকরণকে মান্যতা দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, চাঁদের মাটিতে ওই জায়গাতেই প্রথম নামে চন্দ্রযান-৩ এর বিক্রম ল্যান্ডার।

    চন্দ্রযান মহাকাশে পাড়ি দেয় ২০২৩ সালের জুলাইতে

    ২০২৩ সালের ২৩ অগাস্ট, চাঁদের মাটিতে প্রথম নামে বিক্রম ল্যান্ডার। গায়ে কাঁটা দেওয়া মুহূর্তে গোটা দেশ উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েছিল। শুরু হয় উৎসব। সফল হয় ইসরোর পরিশ্রম। ২০২৩ সালের ১৪ জুলাই শ্রীহরিকোটার ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে রওনা হয় চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) । ১ মাস ৯ দিনের মাথায় দক্ষিণ মেরুর কাছে অবতরণ বিক্রম। ভারতই হয় প্রথম দেশ যা দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছাতে সক্ষম হয়। চন্দ্রপৃষ্ঠে ১০ দিনের অন্বেষণ চালায় রোভার। তার ক্যামেরায় তোলে ল্যান্ডার বিক্রমের ছবিও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bashirhat: বসিরহাট কেন্দ্রে চমক বিজেপির, সন্দেশখালির প্রতিবাদী রেখার ওপর ভরসা মোদির

    Bashirhat: বসিরহাট কেন্দ্রে চমক বিজেপির, সন্দেশখালির প্রতিবাদী রেখার ওপর ভরসা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে বড় চমক বিজেপির। বসিরহাটে কেন্দ্রে গেরুয়া শিবির প্রার্থী করল সন্দেশখালি আন্দোলনের অন্যতম প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রকে। বসিরহাট কেন্দ্র (Bashirhat) নিয়ে সকলের আগ্রহ তুঙ্গে ছিল। কারণ এই কেন্দ্রের অন্তর্গত সন্দেশখালির মহিলাদের আন্দোলন বেশ কয়েকমাস ধরে সারা দেশে খবরের শিরোনামে রয়েছে। বিজেপি কাকে প্রার্থী করে! সেদিকেই ছিল সকলের নজর। অবশেষে সন্দেশখালির প্রত্যন্ত গ্রামের প্রতিবাদী মুখকেই বিজেপি বেছে নিল প্রার্থী হিসাবে। রাতারাতি প্রত্যন্ত গ্রামের রেখা পাত্র সারাদেশের খবরে শিরোনামে উঠে এলেন। রেখা পাত্রের নামে সিলমোহর দেন খোদ প্রধানমন্ত্রী। এমনটাই দাবি বিজেপির।

    কে এই রেখা পাত্র? সন্দেশখালির কোথায় বাড়ি তাঁর? 

    রেখা পাত্রের বাড়ি সন্দেশখালির (Bashirhat) পাত্র পাড়ায় বলে জানা গিয়েছে। সন্দেশখালির মহিলারা যখন শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছিলেন তখন একেবারে সামনের সারিতে ছিলেন রেখা। আন্দোলনের অন্যতম মুখ হিসাবে উঠে এসেছিলেন তিনি। শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে নেমেছিলেন রাস্তায়। সামনের সারিতে থেকে দিতেন স্লোগানও। প্রার্থী হয়ে রেখা বলেন, ”নরেন্দ্র মোদিজীকে ধন্যবাদ আমার মতো গ্রাম্য মহিলাকে প্রার্থী হিসাবে বেছে নেওয়ার জন্য।”

    রেখা পাত্রের নামে সিলমোহর দেন প্রধানমন্ত্রী?

    সূত্রের খবর, সন্দেশখালি থেকেই নাম খুঁজছিল বিজেপি। তখনই উঠে আসে রেখা পাত্রের নাম। সেটা রাজ্য বিজেপির নেতারা অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখেন। এরপর সেই মতো দলের রাজ্যস্তরে এনিয়ে আলোচনাও হয়। এরপর সেই নাম পাঠানো হয় কেন্দ্রীয় বিজেপির কাছে। সূত্রের খবর, রেখা দেবীর নামে সিলমোহর দেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, কিছুদিন আগেই বারাসতে সভা করেন প্রধানমন্ত্রী। সভার পর সন্দেশখালির ৫ মহিলার সঙ্গে দেখা করেছিলেন তিনি। সেই মহিলাদের মধ্যেই নাকি ছিলেন রেখা পাত্রও। সূত্রের খবর, সেই সময়ই বসিরহাটের প্রার্থী হিসেবে রেখাদেবীকে (Bashirhat) ভাবতে শুরু করে বিজেপি।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nisith Pramanik: মন্দিরে পুজো দিয়ে অনন্ত মহারাজকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন জমা দিলেন নিশীথ

    Nisith Pramanik: মন্দিরে পুজো দিয়ে অনন্ত মহারাজকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়ন জমা দিলেন নিশীথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোচবিহার লোকসভা আসনে বিজেপি প্রার্থী হিসেবে নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik)-এর ফের নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই জোর কদমে চলছে প্রস্তুতি। চলছে দেওয়াল লিখনের কাজ। বৃহস্পতিবার মদনমোহন মন্দিরে পুজো দিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন তিনি। এদিন জেলাশাসকের দফতরে দলের জেলা সভাপতি তথা বিধায়ক সুকুমার রায়, রাজ্যসভার সাংসদ অনন্ত মহারাজকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন বিজেপি প্রার্থী। দলীয় প্রার্থীকে নিয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়লেন কর্মীরা।

    অনন্ত মহারাজকে সঙ্গে নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন নিশীথ

    ২ মার্চ বিজেপির প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরই অনন্ত মহারাজ ‘বিদ্রোহ’ ঘোষণা করে বলেছিলেন, শাহের সঙ্গে তাঁর ফোনে কথা হয়। তাঁকে জানানো হয়েছে, কোচবিহার পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হচ্ছে না। এমনকী তিনি এও বলেন, ‘সাধারণ মানুষ চাইলে আমি রাজ্যসভার সাংসদ পদ ত্যাগ করব।’ বিজেপি-র সঙ্গে কিছুটা দুরত্ব তৈরি হলেও নিশীথ প্রামাণিকের (Nisith Pramanik) হস্তক্ষেপে সব সমস্যা মিটে যায়। রাজ্যসভা ভোটের টিকিট পাওয়ার সময় নিশীথই গিয়ে অনন্ত মহারাজের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। নিশীথের সঙ্গে অনন্তর সম্পর্ক ‘ভালো’ বলেই জানেন সকলে। কয়েকদিন আগে উত্তরবঙ্গে জনসভা করে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই জনসভায় মঞ্চে ছিলেন অনন্তও। তবে প্রধানমন্ত্রীর সান্নিধ্যেও মান ভাঙেনি তাঁর। এই আবহে বুধবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তথা কোচবিহার কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিক যান অনন্ত মহারাজের সঙ্গে দেখা করতে। বৃহস্পতিার কোচবিহারের লোকসভা প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় তাঁকে থাকার অনুরোধ করেছিলেন। নিশীথের সঙ্গে সাক্ষাতের পর অনন্ত মহারাজ বলেন, ‘দলের নির্দেশে মনোনয়ন পেশের সময় আমি সেখানে থাকব। এর আগে দল আমাকে গুরুত্ব দিচ্ছিল না, তাই কোথাও যাচ্ছিলাম না। দল এখন ডেকেছে। তাই যাব।’ কথা রেখেছেন অনন্ত মহারাজ। এদিন বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে জেলা প্রশাসনিক ভবনে যান। মিছিলে প্রচুর কর্মী, সমর্থক হাজির ছিলেন। জেলা শাসকের দফতরে গিয়ে বিজেপি প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন।

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতে তৃণমূলকে লিড দিলেই মিলবে আবাস যোজনার টাকা, বেফাঁস পার্থ ভৌমিক

    কী বললেন নিশীথ প্রামাণিক? (Nisith Pramanik)

    মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে সাধারণ মানুষের কাছে আশীর্বাদ চাইলেন নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik)। সেই সঙ্গে তিনি বলেন, আমরা যে উন্নয়নের অঙ্গীকার করেছিলাম সেই উন্নয়ন কেন্দ্রীয় সরকার করে চলেছে। কোথাও অন্যায় হলে আমরা রুখে দাঁড়াব।  পরিকাঠামোগত থেকে যোগাযোগ রক্ষার যে উন্নয়ন সারা দেশে হচ্ছে কোচবিহারেও তা জারি থাকবে। প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি যে স্বপ্ন দেখেছেন ভারতকে বিশ্বের দরবারে শ্রেষ্ঠ স্থানে পৌঁছে দেওয়ার, সেই বিষয় সাধারণ মানুষের কাছে আরও একবার আবেদন রাখবো।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share