Tag: PMO

PMO

  • PMO: দেশীয় অ্যাকাউন্টিং ফার্মগুলিকে ‘বিগ ফোর’ কোম্পানির ধাঁচে গড়ে তুলতে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক ডাকল প্রধানমন্ত্রীর দফতর

    PMO: দেশীয় অ্যাকাউন্টিং ফার্মগুলিকে ‘বিগ ফোর’ কোম্পানির ধাঁচে গড়ে তুলতে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক ডাকল প্রধানমন্ত্রীর দফতর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশীয় অ্যাকাউন্টিং ফার্মগুলিকে জনপ্রিয় ‘বিগ ফোর’ (ইওয়াই, ডেলোইটি, কেপিএমজি এবং পিডাব্লুসি) কোম্পানির ধাঁচে গড়ে তোলার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করতে ২৩ সেপ্টেম্বর উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক ডেকেছে প্রধানমন্ত্রীর দফতর (PMO)। বৈঠকে মূলত যে বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হবে, সেগুলি হল বিধিনিষেধ সহজীকরণ, কমপ্লায়েন্স ব্যবস্থাগুলির যৌক্তিকীকরণ, যা দেশীয় অডিট এবং কনসালটেন্সি ফার্ম গড়ে তুলতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় (Self Reliance)। এই সিদ্ধান্তের লক্ষ্য হল বৈশ্বিক জায়ান্ট কোম্পানিগুলির ওপর নির্ভরশীলতা কমানো এবং অডিট ও কনসালটেন্সি ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হওয়া। একই সঙ্গে এমন বিশ্বমানের ভারতীয় প্রতিষ্ঠান তৈরি করা যেগুলি ‘বিগ ফোর’র সমতুল হবে এবং এর মাধ্যমে ভারত ২৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অডিট ও কনসালটেন্সি শিল্পে একটি দৃঢ় বৈশ্বিক অবস্থান অর্জন করতে পারবে।

    বৈঠকে কারা উপস্থিত থাকবেন (PMO)

    এই বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব শক্তিকান্ত দাস। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর দফতর, অর্থমন্ত্রক এবং কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রকের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ উপস্থিত থাকবেন। বৈঠকটি এমন একটি সময়ে হতে যাচ্ছে যখন কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রক দেশীয় অথচ বিশ্বমানের বহুবিষয়ক কনসালটেন্সি ফার্ম গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের মতামত ও পরামর্শকে স্বাগত জানিয়েছে। এর লক্ষ্য হল, একটি ছাতার মতো প্রতিষ্ঠান তৈরি করা যেখানে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, কোম্পানি সেক্রেটারি, আইনজীবী এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীরা একসঙ্গে কাজ করতে পারবেন।

    বহুবিষয়ক কনসালটেন্সি ফার্ম

    বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, এমন বহুবিষয়ক কনসালটেন্সি ফার্ম তৈরিতে বেশ কিছু বিধিনিষেধ রয়েছে। তাই প্রধানমন্ত্রীর দফতরের এই বৈঠকের উদ্দেশ্য হল এসব বাধা সহজ করা এবং দেশে বিশ্বমানের অডিট ও কনসালটেন্সি ফার্ম গড়ে তোলার সুযোগ করে দেওয়া। এছাড়াও যেসব অন্তরায় রয়েছে সেগুলিও দূর করার চেষ্টা করা হবে। যেমন বিজ্ঞাপন ও মার্কেটিংয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়া, বিভিন্ন পেশাদার পরিষেবার জন্য সিঙ্গল-উইন্ডো লাইসেন্স ও কমপ্লায়েন্স সিস্টেম চালু করা, বৈশ্বিক সহযোগিতার জন্য সহায়তা, পুঁজি সঙ্কট দূরীকরণ এবং অর্থ সংগ্রহের সুবিধা দেওয়া ইত্যাদি (PMO)।

    প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি অন্তত চারটি বড় দেশীয় অডিট ও পরামর্শদানকারী সংস্থা গড়ে তোলা এবং তাদের (Self Reliance) বিকাশে সাহায্যের আহ্বান জানিয়েছিলেন, যেগুলিকে বিশ্বের শীর্ষ আটটি কোম্পানির মধ্যে নিয়ে আসা সম্ভব হবে (PMO)।

  • PMO: ট্রাম্পের শুল্কধাক্কার মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর দফতরে জরুরি বৈঠক

    PMO: ট্রাম্পের শুল্কধাক্কার মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর দফতরে জরুরি বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় পণ্যের ওপর দু’দফায় মোট ৫০ শতাংশ শুল্ক (Trumps Tariffs) আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তার জেরে বাণিজ্যিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হচ্ছে ভারতীয় রফতানিকারীদের। ঘটনার মোকাবিলার ২৬ অগাস্ট, মঙ্গলবার একটি জরুরি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রীর দফতর (PMO) সূত্রে খবর। প্রধানমন্ত্রীর প্রধান সচিবের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হতে চলা এই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকটি ডাকা হয়েছে এমন একটা সময়ে, যখন ভারতীয় রফতানিকারীরা বুধবার থেকে কার্যকর হতে চলা ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এটি আগের ২৫ শতাংশ শুল্ককে দ্বিগুণ করে দিচ্ছে। প্রথমে এই শুল্কহার ঘোষণা করা হয়েছিল ২৫ শতাংশ।

    শুল্কবৃদ্ধির ধাক্কা (PMO)

    ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, এই উল্লেখযোগ্য শুল্কবৃদ্ধির কারণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে যেসব ভারতীয় ব্যবসা করছেন, তাঁদের লাভের পরিমাণ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রক রফতানিকারী এবং রফতানি উন্নয়ন পরিষদগুলির সঙ্গে যোগাযোগ করছে। বর্তমানে পঁচিশ বছরের শুল্ক কাঠামোর কারণে ইতিমধ্যেই যে ক্ষতি হয়েছে, তা মূল্যায়ন করতেই এই যোগাযোগ করা হচ্ছে। শিল্পপতিরা জানিয়েছেন, আগের ২৫ শতাংশ শুল্কও তাঁদের লাভের মার্জিনকে যথেষ্ট সংকুচিত করেছে এবং তার জেরে মার্কিন বাজারে তাঁদের প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান আগের চেয়ে বেশ দুর্বল হয়েছে। সরকারি আধিকারিকরা সার্বিক অর্থনীতিজুড়ে স্বস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়ার বদলে লক্ষ্যভিত্তিক হস্তক্ষেপ কৌশল খুঁজে দেখছেন। এখন তাঁরা মনোযোগ দিচ্ছেন খাতভিত্তিক সহায়তা ব্যবস্থার দিকে, যা ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পগুলিকে আরও সুনির্দিষ্টভাবে সাহায্য করতে পারে।

    জরুরি ঋণসীমা গ্যারান্টি প্রকল্প

    রফতানিকারীরা জরুরি ঋণসীমা গ্যারান্টি প্রকল্প (Emergency Credit Line Guarantee Scheme) চালুর পক্ষে সওয়াল করেছেন। এটি জামানতবিহীন কার্যকরী মূলধন দেবে এবং সরকারের ঝুঁকি কভারেজের আওতায় আসবে। তবে নীতিনির্ধারকেরা খাতভিত্তিক কেন্দ্রীভূত হস্তক্ষেপের দিকেই বেশি ঝুঁকছেন। আধিকারিকদের ধারণা, এমন লক্ষ্যভিত্তিক পদ্ধতি বিস্তৃত কর্মসূচির তুলনায় বেশি কার্যকর ফল দিতে সক্ষম। জানা গিয়েছে, ইদানিং সরকারের মনোযোগ বিশেষভাবে কেন্দ্রীভূত হয়েছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এবং রফতানিমুখী উৎপাদন ইউনিটগুলি রক্ষার দিকে। এগুলিকে বহিরাগত অর্থনৈতিক বিঘ্নের জন্য সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করা হয়। ক্ষুদ্র উদ্যোগগুলি (Trumps Tariffs) বিশেষভাবে উল্লেখ করেছে যে খাতভিত্তিক ঋণ সুবিধা, যা জামানত দ্বারা সুরক্ষিত থাকবে, তা প্রকৃত অর্থে সাহায্য করতে পারবে (PMO)।

    সরকারি আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, রফতানিমুখী ইউনিট ও ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পগুলিকে রক্ষা করাই এখন সরকারের কৌশলের মূল লক্ষ্য। কারণ বহির্বিশ্বের ধাক্কায় সব চেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রত হয় এই খাত। সূত্রের খবর, মঙ্গলবারের বৈঠকে ভারত সরকারের প্রতিক্রিয়ার (Trumps Tariffs) খসড়া চূড়ান্ত করা হবে। কারণ টেক্সটাইল, চর্মজাত পণ্য সামগ্রী, ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্য এবং কেমিক্যাল খাত – সব ক্ষেত্রেই বড়সড় প্রভাব ফেলতে পারে নয়া শুল্কের ধাক্কা (PMO)।

  • Kargil Vijay Diwas: ‘‘ইতিহাস থেকে শেখেনি…’’, কার্গিল বিজয় দিবসে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা মোদির

    Kargil Vijay Diwas: ‘‘ইতিহাস থেকে শেখেনি…’’, কার্গিল বিজয় দিবসে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয়নি পাকিস্তান। যে কোনও সন্ত্রাসবাদী হামলা ব্যর্থ করবে ভারত। দেশের সেনাবাহিনীর প্রতি আস্থা রেখে কার্গিল বিজয় দিবসে (Kargil Vijay Diwas) পাকিস্তানকে কড়া বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কার্গিল বিজয় দিবসের রজত জয়ন্তী উপলক্ষে ২৪ থেকে ২৬ জুলাই দ্রাসে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। শুক্রবার সকালে লাদাখে ‘কার্গিল ওয়ার মেমোরিয়ালে’ পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সেখানে প্রধানমন্ত্রী কার্গিল যুদ্ধে শহিদ বীর সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান তিনি। 

    পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি (Kargil Vijay Diwas) 

    ভারত চলতি বছর ২৬ জুলাই কার্গিল বিজয় দিবসের (Kargil Vijay Diwas)  রজত জয়ন্তী উদযাপন করছে। ২৫ বছর আগে এই দিনে ভারতীয় সেনাবাহিনী তার বীরত্ব ও সাহসিকতার এক নজির সৃষ্টি করেছিল। এই উপলক্ষে শুক্রবার শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে লাদাখে কার্গিল যুদ্ধের স্মৃতিসৌধে পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এখানে শহিদদের  প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। 

    একই সঙ্গে পাকিস্তানকে সতর্ক করে তিনি বলেন, “আমি সন্ত্রাসবাদের প্রভুদের বলব, ওদের অপচেষ্টা কখনই সফল হবে না। শত্রুদের যোগ্য জবাব দেব। লাদাখ বা ​​জম্মু ও কাশ্মীরের উন্নয়নের পথে আসা প্রতিটি চ্যালেঞ্জকে হারাবে ভারত। পাকিস্তান তার ইতিহাস থেকে কিছুই শিক্ষা নেয়নি। তারা সন্ত্রাসবাদ এবং ছায়া যুদ্ধ ব্যবহার করে। আমি আজ এমন একটি জায়গা থেকে কথা বলছি, যেখানে সন্ত্রাসবাদীরা সরাসরি আমার কথা শুনবে। আমি তাদের বলতে চাই, তাদের পরিকল্পনা কখনই সফল হবে না। লাদাখ হোক বা ​​জম্মু ও কাশ্মীর, আমরা উন্নয়ন চালিয়ে যাব। ৫ অগাস্ট, ৩৭০ ধারা বাতিলের ৫ বছর পরে, জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে। পরিকাঠামো ও পর্যটন খাত দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। কয়েক দশক পর কাশ্মীরে সিনেমা হল খুলেছে। কয়েক দশক পর শিয়া সম্প্রদায় শ্রীনগরে তাকিয়া পালন করেছে।”

    ২৫ বছর আগে কী হয়েছিল (Kargil Vijay Diwas) 

    ১৯৯৯ সালের ২৬ জুলাই ভারতীয় সেনাবাহিনী প্রায় তিনমাস যুদ্ধের পর কার্গিল সেক্টরে ভারতের দিকে পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারীদের দখল করা অংশ পুনরুদ্ধার করে অপারেশন বিজয়ের সাফল্য ঘোষণা করে। যুদ্ধে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের জয়কে স্মরণ করতে দিনটিকে কার্গিল বিজয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে।

    প্রধানমন্ত্রীর বার্তা (PM Modi)

    এদিন, সকাল সাড়ে ৯টায় কার্গিল যুদ্ধের স্মৃতিসৌধে পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী। তার আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লিখেছেন, ‘২৬ জুলাই প্রত্যেক ভারতীয়র জন্য একটি বিশেষ দিন। এবার আমরা ২৫তম কার্গিল বিজয় দিবস (Kargil Vijay Diwas) উদযাপন করব। আমাদের দেশকে যারা প্রাণ দিয়ে রক্ষা করেছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্যই বিশেষ ভাবে পালিত হচ্ছে আজকের এই দিন’। 

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বার্তা

    কার্গিল বিজয় দিবসের রজত জয়ন্তী উপলক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক্স-এ লিখেছেন- ‘দেশ কখনও শহিদদের আত্মত্যাগ ভুলবে না’। আজকের এই বিশেষ দিনে বীর শহিদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল দীনেশ কে ত্রিপাঠি।

    প্রতিরক্ষামন্ত্রী লিখেছেন, “আজ কার্গিল বিজয় (Kargil Vijay Diwas) দিবসের ২৫তম বার্ষিকীতে, আমরা ১৯৯৯ সালের যুদ্ধে বীর সৈনিকদের অদম্য চেতনা এবং সাহসের কথা স্মরণ করছি। তাদের অটল প্রতিশ্রুতি, বীরত্ব এবং দেশপ্রেম আমাদের দেশকে নিরাপদ ও সুরক্ষিত রেখেছে। তাদের সেবা এবং আত্মত্যাগ প্রত্যেক ভারতীয় এবং আমাদের আগামী প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।”

    শিনকুন লা টানেল উদ্বোধন

    প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে খবর, মোদি (PM Modi) তাঁর লাদাখ সফরে শিনকুন লা টানেল প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। লেহ-এর সঙ্গে যোগাযোগ উন্নত করতে এই প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ। কাজ সম্পুর্ণ হলে শিনকুন লা হবে বিশ্বের সর্বোচ্চ টানেল। শিনকুন লা টানেল প্রকল্পটি ৪.১ কিলোমিটার লম্বা টুইন টিউব টানেল নিয়ে গঠিত। এই টানেল তৈরি হয়ে গেলে সারা বছরই লেহ উপত্যকার সঙ্গে যোগাযোগ করা যাবে। নিমু-পদুম-দারচা সড়কে প্রায় ১৫,৮০০ ফুট উচ্চতায় তৈরি হবে এই টানেল। টানেলটি হিমাচল প্রদেশের লাহুল উপত্যকাকে লাদাখের জান্সকার উপত্যকার সঙ্গে সংযুক্ত করবে। এদিন কার্গিল যুদ্ধে নিহত সেনা অফিসারদের পরিবারের লোকেদের সঙ্গেও কথা বলবেন মোদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rozgar Mela: দীপাবলির আগে সুখবর, রোজগার মেলায় সরকারি চাকরি ৭৫ হাজারের

    Rozgar Mela: দীপাবলির আগে সুখবর, রোজগার মেলায় সরকারি চাকরি ৭৫ হাজারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির আগেই খুশির খবর দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ ৭৫ হাজার যুবক যুবতীদের হাতে সরকারী চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দিলেন। আজ বেলা ১১ টায় ভিডিয়ো কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে এই মেলার সূচনা করবেন নরেন্দ্র মোদি।

    পূর্বেই প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে এই অনুষ্ঠানটির সম্পর্কে বিবৃতি জারি করা হয়। বিবৃতিতে জানানো হয়েছে যে, তরুণদের জন্য চাকরির সুযোগ প্রদান এবং নাগরিকদের কল্যাণ নিশ্চিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর ক্রমাগত প্রতিশ্রুতি পূরণের দিকে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

    [tw]


    [/tw]

    প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুসারে, সমস্ত মন্ত্রণালয় এবং বিভাগ মিশন মোডে চলে গিয়েছে। অনুমোদিত পদের বাকি পদ দ্রুত পূরণের জন্য কাজ করছে, বিবৃতিতে বলা হয়েছে। এউপিএসসি, এসএসসি, রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের মাধ্যমে নিয়োগ করা হবে। সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে, গ্রুপ এ (গেজেটেড) বিভাগে ২৩৫৮৪ টি শূন্যপদ, গ্রুপ বি (গেজেটেড) ২৬২৮২ টি, গ্রুপ বি (নন-গেজেটেড) ৯২৫২৫ টি এবং গ্রুপ সি (নন-গেজেটেড) ৮.৩৬ লাখ শূন্যপদ রয়েছে। শুধুমাত্র প্রতিরক্ষা মন্ত্রকেই ৩৯৩৬৬ টি গ্রুপ বি (নন-গেজেটেড) এবং ২.১৪ লক্ষ গ্রুপ সি শূন্যপদ রয়েছে। রেলের ২.৯১ লক্ষ গ্রুপ সি পদ রয়েছে এবং গৃহ মন্ত্রানালয়ে ১.২১ লক্ষ গ্রুপ সি (নন-গেজেটেড) শূন্যপদ রয়েছে।সরকার যত দ্রুত এই শুন্যপদ গুলিতে নিয়োগ করার নির্দেশ দিয়েছেন।

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুন মাসেই কেন্দ্রীয় সরকার ঘোষণা করেছিল যে আগামী দেড় বছরে সরকারি ক্ষেত্রে ১০ লক্ষ কর্মী নিয়োগ করা হবে। তারই প্রথম ধাপ হিসেবে ১০ লক্ষের মধ্যে ৭৫ হাজার নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের হাতে আজ চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হল।

    ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে পুনরায় ক্ষমতায় ফিরে আসার জন্য বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে বিরোধীরা মনে করছেন। বেকারত্ব বর্তমানে ভারতে জ্বলন্ত সমস্যা।ক্ষমতায় এলে বছরে ২ কোটি চাকরির বন্দোবস্ত করবেন বলে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মোদী। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়নি বলে বার বার কর্মসংস্থান নিয়ে মোদী সরকারের দিকে তির ছুড়েছে বিরোধী শিবির। বৃহস্পতিবার কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী টুইটারে লিখেছেন, নিজের দুই ধনী বন্ধুকে বিশ্বের সব থেকে ধনী করে তোলার অন্ধ প্রচেষ্টায় ভারতের কর্মসংস্থান তৈরির শিল্পকে খোঁড়া করে দিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw]

    এর আগেও রাহুল-সহ বিরোধী নেতারা কর্মসংস্থান নিয়ে কেন্দ্রকে নিশানা করেছেন। বেকারত্বের হার নিয়ে মোদী সরকারের সমালোচনায় সরব হয়েছেন তাঁরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel Collapsed: উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে নয়া পন্থা, জানুন বিশদে

    Uttarkashi Tunnel Collapsed: উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধারে নয়া পন্থা, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘুরে যাচ্ছে ঘড়ির কাঁটা। বয়ে যাচ্ছে সময়। দুর্ঘটনার ছ’ দিন পরেও এখনও উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশীর সুড়ঙ্গে (Uttarkashi Tunnel Collapsed) আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করা যায়নি। আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করতে এবার উলম্বভাবে গর্ত খোঁড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা।

    শ্রমিকদের উদ্ধারে নয়া পন্থা

    বর্ডার রোড অর্গানাইজেশনের মেজর নমন নারুলা বলেন, “সুড়ঙ্গের ওপর থেকে আমরা উলম্বভাবে একটি গর্ত খোঁড়ার চেষ্টা করছি। এজন্য একটি জায়গাও চিহ্নিত করা হয়েছে। অবিলম্বে শুরু হবে গর্ত খোঁড়ার কাজ। ট্র্যাকটি হাজার থেকে এগারোশো মিটার দীর্ঘ। গর্ত খুঁড়তে কত সময় লাগবে, তা নিয়েও আমরা একটা সমীক্ষা করছি। আমাদের হিসেব বলছে রবিবার দুপুরের মধ্যে ট্র্যাক তৈরির কাজ শেষ হয়ে যাবে।” শনিবারই গুজরাট থেকে উড়িয়ে নিয়ে আসা হয়েছে নয়া মেশিন। সেই মেশিনটিকেও কাজে লাগানো হয়েছে।

    পিএমও দলের বক্তব্য

    এদিনই উদ্ধারকাজ খতিয়ে (Uttarkashi Tunnel Collapsed) দেখতে এসেছিল প্রধানমন্ত্রীর অফিসের একটি দল। এই দলে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর প্রাক্তন উপদেষ্টা ভাস্কর খুলবে। তিনি বলেন, “উদ্ধারকারী দলের বিশেষজ্ঞরা কেবল একটা মাত্র পন্থা অবলম্বন করে সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করার চেষ্টা করছেন না। শ্রমিকদের উদ্ধার করতে আমরা এক সঙ্গে পাঁচটি পন্থা অবলম্বন করছি।” তিনি বলেন, “চার-পাঁচদিনের মধ্যেই আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করা সম্ভব হবে। তবে ভগবান সদয় হলে আরও আগেই উদ্ধার করা যেতে পারে আটকে পড়া শ্রমিকদের।”

    আরও পড়ুুন: যোগী রাজ্যে নিষিদ্ধ হল হালাল সার্টিফিকেটযুক্ত পণ্য

    গত রবিবার দুপুরে উত্তরকাশীতে একটি নির্মীয়মাণ সুড়ঙ্গে ধস নামে। সেই সময় সুড়ঙ্গটিতে কাজ করছিলেন ৪১ জন শ্রমিক। আচমকা সুড়ঙ্গ মুখে ধস নামায় বের হতে পারেননি তাঁরা। ওই শ্রমিকদের জন্য সুড়ঙ্গে রয়েছে ৪০ মিটার ফাঁকা জায়গা। সেখানেই পাইপের মাধ্যমে শ্রমিকদের পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে খাবার, জল এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। আটকে পড়া শ্রমিকরা যাতে মানসিকভাবে সুস্থ থাকেন, তাই তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন সাইকোলজিস্টরা। আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করতে দেশের পাশাপাশি নরওয়ে থেকেও নিয়ে আসা হয়েছে বিশেষজ্ঞ দল। আনা হয়েছে অত্যাধুনিক মেশিনও। সুড়ঙ্গ মুখে পুজো-অর্চনাও শুরু হয়েছে। তার পরেও শ্রমিকরা আটকে রয়েছেন সুড়ঙ্গের (Uttarkashi Tunnel Collapsed) নিকষ কালো অন্ধকারে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarkashi Tunnel Collapse: দুর্ঘটনার ৫ দিন পরেও সুড়ঙ্গে আটকে শ্রমিকরা, উত্তরকাশী গেল পিএমও দল

    Uttarkashi Tunnel Collapse: দুর্ঘটনার ৫ দিন পরেও সুড়ঙ্গে আটকে শ্রমিকরা, উত্তরকাশী গেল পিএমও দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরকাশীতে সুড়ঙ্গে ধসের (Uttarkashi Tunnel Collapse) পর কেটে গিয়েছে পাঁচ দিন। এখনও উদ্ধার করা যায়নি সুড়ঙ্গে আটকে পড়া ৪০ জন শ্রমিককে। বাইরে থেকে অক্সিজেন এবং খাবার সরবরাহ করা হলেও, ক্রমেই মনে-প্রাণে ধ্বস্ত হয়ে পড়ছেন আটকে থাকা শ্রমিকরা। সুড়ঙ্গে আটকে থাকা শ্রমিকদের মধ্যে রয়েছেন এ রাজ্যের তিনজনও।

    উত্তরকাশীতে পিএমও-র দল

    উদ্ধারকার্য খতিয়ে দেখতে পিএমও-র একটি দল গিয়েছে উত্তরকাশীতে। জানা গিয়েছে, উদ্ধারকারী দল শুক্রবার পর্যন্ত ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে সুড়ঙ্গের ২৪ মিটার অবধি যেতে পেরেছে। যদিও সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করতে যেতে হবে ৬০ মিটার। ন্যাশনাল হাইওয়ে অ্যান্ড ইনফ্রাকস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করতে পাঁচ নম্বর পাইপটি ঢোকানো হচ্ছে সুড়ঙ্গ পথে। কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের খাবার এবং জল সরবরাহ করা হচ্ছে। চলছে সাইকোলজিক্যাল কাউন্সেলিংও। তাঁরা সাইকোলজিক্যাল এক্সপার্টদের সঙ্গে কথাও বলছেন। তাঁরা প্রত্যেকেই শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রয়েছেন।

    ইন্দোর থেকে আসছে নয়া মেশিন

    জানা গিয়েছে, আটকে পড়া শ্রমিকদের (Uttarkashi Tunnel Collapse) উদ্ধার করতে এতদিন যেসব মেশিন ব্যবহার করা হচ্ছিল, সেগুলির পাশাপাশি নতুন মেশিন আনা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, এখন যে মেশিন কাজ করছে, সেটি ডিজেল চালিত মেশিন। মেশিনটি এনক্লোজড এলাকায় কাজ করছে। তাই ভেন্টিলেশনের জন্য কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ রাখতে হচ্ছে মেশিনটি। মেশিনটি চলাকালীন ব্যাপক কম্পনও হচ্ছে। সমস্যা মেটাতে ইন্দোর থেকে উড়িয়ে আনা হচ্ছে অগার মেশিন। উদ্ধারকার্যে যাতে ব্যাঘাত না ঘটে, তাই এই ব্যবস্থা।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা দেয়নি মমতা সরকার! অভিযোগ শুনতে কল-সেন্টার চালু করছে বিজেপি?

    উদ্ধারকার্য ত্বরান্বিত করতে বিভিন্ন সংস্থার ৬৫ জন কর্মীকে নিয়োগ করা হয়েছে। এদের মধ্যে রয়েছে এনডিআরএফ, এসডিআরএফ, বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন এবং ইন্দো-টিবেটান বর্ডার পুলিশ। উদ্ধারকার্যে শামিল হয়েছেন থাইল্যান্ড ও নরওয়ের উদ্ধারকারী দলের বিশেষজ্ঞরাও। ন্যাশনাল হাইওয়ে অ্যান্ড ইনফ্রাকস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড কর্তৃপক্ষ জানান, জায়েন্ট ড্রিল মেশিনের সাহায্যে সুড়ঙ্গে ৮০০-৯০০ মিলিমিটার ডায়ামিটারের পাইপ ঢোকানো হচ্ছে। এভাবেই তৈরি করা হবে জায়গা। তার পরেই উদ্ধার করা সম্ভব হবে সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের (Uttarkashi Tunnel Collapse)। এদিকে, আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করতে পুজো-আচ্চা শুরু হয়েছে সুড়ঙ্গের মুখে। প্রসঙ্গত, রবিবার দুপুরে জাতীয় সড়কের ওপর সুড়ঙ্গ তৈরি করতে গিয়ে ধস নামে। আটকে পড়েন শ্রমিকরা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi: এক বছরে ২৬ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বেড়েছে প্রধানমন্ত্রীর! জানেন তাঁর মোট অর্থের পরিমাণ

    Narendra Modi: এক বছরে ২৬ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বেড়েছে প্রধানমন্ত্রীর! জানেন তাঁর মোট অর্থের পরিমাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতবছরের থেকে এবছর ২৬ লক্ষ টাকার সম্পত্তি বেড়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে , ২০২২ সালের ৩১ মার্চ তারিখে তাঁর সম্পত্তির মোট পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ২৩ লাখ টাকা। মার্চ ২০২১ সালের নথি অনুযায়ী সেসময় তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ১ কোটি ৯৭ লাখ ৬৮ হাজার ৮৮৫ টাকা।

    সম্প্রতি নরেন্দ্র মোদি-সহ (Narendra Modi) কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সম্পত্তির খতিয়ান প্রকাশ করেছে পিএমও (PMO)। এই খতিয়ানেই ফিক্সড ডিপোজিট, ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটস, জীবন বিমা, গহনা, ব্যাঙ্কে জমা টাকা এবং হাতে থাকা নগদ মিলিয়ে মোদির অস্থাবর সম্পত্তির এই হিসেব দেখানো হয়েছে। গত বছর মোদির হাতে নগদ ছিল ৩৬ হাজার ৯০০ টাকা, তা কমে ৩৫ হাজার ২৫০ টাকা হয়েছে। ব্যাঙ্কে জমা টাকার পরিমাণও ১ লক্ষ ৫২ হাজার ৪৮০ টাকা থেকে কমে ৪৬ হাজার ৫৫৫ টাকা হয়েছে। মোদির নামে (PM Narendra Modi Assets) ২০ হাজার টাকার এল অ্যান্ড টি বন্ড রয়েছে বলে জানানো হয়। ২০১২ সালে গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময় সেটি কিনেছিলেন তিনি। এ বছর সেটির কোনও উল্লেখ মেলেনি।

    আরও পড়ুন: পিএম উজ্জ্বলা যোজনার ৩৭% উপভোক্তাই সংখ্যালঘু, বলছে পরিসংখ্যান

    একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী দফতরের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী এই মুহূর্তে নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) নামে কোনও স্থাবর সম্পত্তি নেই। এর আগে তাঁর দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী তাঁর নামে ১ কোটি ১০ লাখ টাকা মূল্যের কিছু জমি ছিল। যদিও ওটি একটি অংশীদারী সম্পত্তি ছিল। যাতে নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও আরও দুজন অংশীদার ছিলেন। জানা গিয়েছে, নিজের অংশের জমিটি তিনি দান করে দিয়েছেন। তাই আজকের তারিখে দাঁড়িয়ে তাঁর নামে কোনও জমি নেই।

    প্রধানমন্ত্রীর পেশ করা তথ্য থেকেই জানা যায়, তাঁর নিজস্ব কোনও গাড়ি নেই। কোনও শেয়ার, মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন না নরেন্দ্র মোদী। তবে পোস্ট অফিসে একটি ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (National Savings Certificate) আছে মোদির নিজের নামে। যার মূল্য ৮ লক্ষ ৯৩ হাজার ২৫১ টাকা থেকে বেড়ে ৯ লক্ষ ৫ হাজার ১০৫ টাকা হয়েছে। এছাড়াও তাঁর নিজের নামে একটি ১ লাখ ৮৯ হাজার ৩০৫ টাকার পলিসিও (life insurance policies) রয়েছে। 

    এছাড়াও ৪৫ গ্রাম ওজনের মোদির চারটি সোনার আংটি রয়েছে বলে জানানো হয়েছে, যার মূল্য ১ লক্ষ ৭৩ হাজার ৬৩ টাকা। এক বছর আগে সেগুলির মূল্য ১ লক্ষ ৪৮ হাজার ৩৩১ টাকা ছিল। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের দেওয়া তথ্যে মোদির স্ত্রী যশোদাবেনের উল্লেখ থাকলেও, তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ জানা নেই বলে দেখানো হয়েছে।

  • PMO Job Announcement: আগামী দেড় বছরেই ১০ লক্ষ নতুন কেন্দ্রীয় চাকরি! টার্গেট বেঁধে দিলেন মোদি

    PMO Job Announcement: আগামী দেড় বছরেই ১০ লক্ষ নতুন কেন্দ্রীয় চাকরি! টার্গেট বেঁধে দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কী সরকারি চাকরি করতে ইচ্ছুক? কিন্তু চাকরির অভাবে ব্যাগভর্তি ডিগ্রী থাকা সত্ত্বেও বাড়িতে বেকার হয়ে বসে আছেন? ভাবছেন কবে শিকে ছিড়বে? তাহলে আপনার জন্যে সুবর্ণ সুযোগ। কেন্দ্র সরকারের ১০ লক্ষ লোভনীয় চাকরি (Job Vacancy) অপেক্ষা করছে আপনার জন্যে। এখনই শুরু করে দিন প্রস্তুতি। 

    ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের আগে বড় ঘোষণা মোদি (Modi) সরকারের। আগামী দেড় বছরে ১০ লক্ষ সরকারি পদে নিয়োগের ঘোষণা করল প্রধানমন্ত্রীর দফতর (Prime Minister Office)। জানা গিয়েছে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) সব বিভাগ এবং মন্ত্রকের কর্মসংস্থান পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। দেড় বছরের মধ্যে ১০ লক্ষ পদে নিয়োগের প্রক্রিয়া সেরে ফেলতে নির্দেশ দিয়েছেন বিভিন্ন দফতরকে। একটি ট্যুইট করে পুরো বিষয়টি জানিয়েছে পিএমও। 

    আরও পড়ুন: ১৩০ শূন্যপদে চাকরির বিজ্ঞপ্তি জারি কেন্দ্রের, কীভাবে আবেদন করবেন?

    পিএমও-র ট্যুইটে জানানো হয়েছে, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজে কেন্দ্রীয় সরকারের সব দফতর এবং মন্ত্রকের মানব সম্পদের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার পর আগামী দেড় বছরের মধ্যে দ্রুততার সঙ্গে দশ লক্ষ নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন৷”

    [tw]


    [/tw]

    সম্প্রতি একাধিকবার নরেন্দ্র মোদি সরকারের আমলে দেশের বেকারত্বের হার বৃদ্ধি নিয়ে সবর হয়েছে বিরোধীরা। পিএমও-র এই ট্যুইট বিরোধীদের প্রশ্নের যোগ্য জবাব বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। 

    আরও পড়ুন: রাজ্যে আইন মেনে হচ্ছে না ১০০ দিনের কাজ

    কর্মসংস্থান বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করে রেলমন্ত্রক। অনেকেই মনে করছেন আগামী দিনে প্রচুর পরিমাণে নিয়োগ হতে পারে রেলে। রেল ছাড়াও ডাক বিভাগ, পিএসইউ এবং কেন্দ্র সরকারের অন্যান্য বিভাগেও কর্মসংস্থান প্রচুর পরিমাণে বাড়বে, পিএমও-র ঘোষণা থেকে তা স্পষ্ট। 

     

  • Agnipath Scheme: অগ্নিবীরদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত নয়! রয়েছে নানা সুযোগ

    Agnipath Scheme: অগ্নিবীরদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত নয়! রয়েছে নানা সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিবীরেরা কর্মরত অবস্থায় দক্ষতা সংক্রান্ত যে প্রশিক্ষণ পাবেন, সেই বিষয়গুলিকে আগামী দিনে তিন বছরের স্নাতক স্তরে প্রবর্তন করা হবে। এ নিয়ে একটি বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে শিক্ষা মন্ত্রক। ইন্দিরা গান্ধী ন্যাশনাল ওপেন ইউনিভার্সিটি (IGNOU) এর মাধ্যমে এই ডিগ্রি দেওয়া হবে। ইগনু এ নিয়ে নানা পরিকল্পনাও শুরু করেছে। শীঘ্রই চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে বলেও শিক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর। অগ্নিবীররা কর্মরত অবস্থায় তাঁদের কাজের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে এই কোর্সের ৫০ শতাংশ নম্বর পাবেন। বাকি ৫০ শতাংশ নম্বর দেওয়া হবে  বিষয়ভিত্তিকভাবে। ভাষা, অর্থনীতি, ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, গণিত, সমাজবিজ্ঞান  প্রভৃতি বিষয় থাকবে। ইউজিসি (UGCএবং জাতীয় শিক্ষানীতি অনুসারে স্নাতকস্তরে এই নয়া কোর্স শুরু করা হবে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনীর তিনটি বিভাগের সঙ্গেই আলোচনা করা হবে।

    আরও পড়ুন: ভবিষ্যতে ভারতীয় সেনার অর্ধেক হবে অগ্নিবীর! দাবি সেনা উপপ্রধানের

    অগ্নিপথ প্রকল্পে চার বছরের জন্য সেনায় নিয়োগের পরবর্তী সময়ে অগ্নিবীররা কী করবেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে নানা মহলে। কিন্তু সরকারের তরফে এ বিষয়ে আশ্বাস দিয়ে বলা হয়েছে, অগ্নিবীরদের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধ পরিকর। অবসর নেওয়া অগ্নিবীরদের সমস্ত আধাসামরিক বাহিনী ও আসাম রাইফেলসে যোগদানের প্রশ্নে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে বলে ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। অগ্নিপথ প্রকল্পে সুযোগ পাওয়া অগ্নিবীরদের পুলিশ ও সহযোগী বাহিনীতে নিয়োগে অগ্রাধিকার (priority) দেওয়া হবে বলে টুইট করেছেন উত্তর প্রদেশের (uttar pradesh) মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও (Yogi Adityanath)। টুইটে যোগী আদিত্যনাথ বলেছেন,অগ্নিপথ প্রকল্প যুবকদের দেশ ও সমাজের সেবার জন্য তৈরি করে দেবে। তাদের জন্য গর্বিত ভবিষ্যতের সুযোগ দেবে বলেও মন্তব্য করেছেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে বেসরকারি নিরাপত্তা সংস্থাগুলির সর্বোচ্চ সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি দিয়ে বলা হয়েছে, অগ্নিবীর সেনাদের অবসর-পরবর্তী চাকরির বন্দোবস্ত করার বিষয়টি নিয়ে তারা সরকারের সহযোগী হতে আগ্রহী। তাদের প্রস্তাব, কর্পোরেট নিরাপত্তার একটি ছোট কোর্সের কথা ভাবা যেতে পারে, যার মাধ্যমে পরবর্তী সময়ে অগ্নিবীরদের উপযুক্ত চাকরি দেওয়া সম্ভব হবে।

  • India curb rice exports: গম, চিনির পর এবার চাল রফতানিও নিয়ন্ত্রিত করবে কেন্দ্র?

    India curb rice exports: গম, চিনির পর এবার চাল রফতানিও নিয়ন্ত্রিত করবে কেন্দ্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিদিন দেশে খাদ্যদ্রব্যের দাম বাড়ছে। অতিরিক্ত লাভের আশায় বিদেশে খাদ্যশস্য রফতানিতে জোর দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। যার জেরে দেশের খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ইতিমধ্যেই কেন্দ্র সরকার গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। চিনির রফতানিতে আংশিক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এবার চালের বিদেশে রফতানিতে আংশিক বা সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হতে পারে বলে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। যদিও এখনই এবিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক। চাল রফতানি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, এই বিষয়ে ভারতীয়দের এখনই চিন্তার কোনও কারণ নেই। সূত্রের খবর, দেশে এখন পর্যাপ্ত চাল মজুদ রয়েছে। পাশাপাশি চালের দামও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সরকারের বেঁধে দেওয়া মাত্রা থেকে নীচেই রয়েছে চালের দাম। তাই এখনই দেশের মানুষের কোনও সমস্যা হওয়ার কথা নয়। 

    আরও পড়ুন: গমের পর চিনি রফতানিতে রাশ টানল সরকার

    ভারতীয় খাদ্যভাসে চাল ও গম একে অপরের পরিপূরক। কেন্দ্র রেশনের মাধ্যমে চাল ও গম দুটিই দেয়। তবে চলতি বছরে গমের ফলন কম হওয়ায় কেন্দ্রের তরফে রেশনের মাধ্যমে গমের বদলে চাল দেওয়া হতে পারে। তাই ভাঁড়ারে পর্যাপ্ত চাল মজুত রাখতে সচেষ্ট কেন্দ্র। সেজন্যই বিধিনিষেধ আরোপের কথা ভাবা হচ্ছে। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীর দফতরের নিয়োগ করা একটি কমিটি এখন প্রত্যেকটি অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের দাম যাচাই করছে। যে পণ্যের মূল্যই সাধারণের সাধ্যের বাইরে বলে মনে হবে, তার দাম কমানোর জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

    বিশেষজ্ঞদের অভিমত, ভারত যদি চালের রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে, তার প্রভাব পড়বে বিশ্বজুড়ে। ভারত গম রফতানি বন্ধ করার পরই উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল আন্তর্জাতিক মনিটারি ফান্ড (IMF)। আইএমএফের প্রধান ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা কেন্দ্র সরকারের কাছে গম রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। চাল রফতানিকারী দেশের তালিকায় একেবারে ওপরদিকে রয়েছে ভারত। বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে চাল ও গম অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খাদ্যশস্য, তাই চাল রফতানি বন্ধ হলে এর প্রভাব হবে মারাত্মক, এমনটাই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

LinkedIn
Share