Tag: president droupadi murmu

president droupadi murmu

  • Sandeshkhali Case: বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনেরও

    Sandeshkhali Case: বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জাতীয় মহিলা কমিশনেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নানা সময় বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জানিয়েছিলেন বিরোধীরা। এবার সেই একই দাবি নিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা শর্মা। সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali Case) মহিলাদের নির্যাতন ও রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি জানিয়েছেন রেখা।

    রাষ্ট্রপতি শাসন জারির সুপারিশ

    পরে সংবাদ মাধ্যমে তিনি বলেন, “সন্দেশখালি কোনও বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। ওই রাজ্য থেকে আগেও হিংসার অনেক ঘটনার খবর উঠে এসেছে। রাজ্য সরকার ওই সব ঘটনার প্রেক্ষিতে কোনও পদক্ষেপই করেনি রাজ্য সরকার। তাই জাতীয় মহিলা কমিশন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে ওই রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করার সুপারিশ করেছে।” বাংলার পরিস্থিতি সম্পর্কে তিনি যে সচেতন এবং নিয়মিত খবর নিচ্ছেন, এদিন তাও জানান রেখা।

    জাতীয় মহিলা কমিশন

    সন্দেশখালিকাণ্ডের পর ফেব্রুয়ারি মাসে সেখানে গিয়েছিল জাতীয় মহিলা কমিশন। সেই সময় দাবি করা হয়েছিল, সন্দেশখালির যা পরিস্থিতি, তাতে রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। সেই সময় রেখা জানিয়েছিলেন (Sandeshkhali Case), ধর্ষণের অভিযোগ তো আছেই, শ্লীলতাহানির ঘটনাও ঘটেছে সেখানে। তাঁর দাবি, বহু ঘটনার তো উল্লেখই নেই। কারণ পুলিশ কোনও পদক্ষেপ করেনি। দু’ সপ্তাহের মধ্যেই সন্দেশখালি নিয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট দিল জাতীয় মহিলা কমিশন।

    আরও পড়ুুন: “বাংলার অরাজক পরিস্থিতি ঘোচানোর চেষ্টা করব”, পদ্ম-পতাকা নিয়ে বললেন তাপস

    শেখ শাহজাহান ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে মহিলাদের বেআইনিভাবে আটকে রাখা, ধর্ষণ, শ্লীলতাহানি ও শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগের কথা উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্ট। জাতীয় মহিলা কমিশনের অভিযোগ, শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে অসংখ্য অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এই ঘটনাগুলির তদন্তের জন্য শর্মার নেতৃত্বে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল বলেও উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে।

    মহিলা কমিশনের ওই রিপোর্টে বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসন জারি, হিংসার তদন্তে কেন্দ্রীয় বা বিচার বিভাগীয় সংস্থা নিয়োগ, সন্দেশখালির পুলিশ কর্মীদের বদলির সুপারিশও করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই সন্দেশখালি মামলার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। রাজ্য পুলিশের হাতে ধৃত শেখ শাহজাহানকেও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে তুলে দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছিল আদালত (Sandeshkhali Case)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India To Bharat: রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রী! ‘প্রাইম মিনিস্টার অফ ভারত’ লিখলেন মোদি

    India To Bharat: রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রী! ‘প্রাইম মিনিস্টার অফ ভারত’ লিখলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিতর্কের সূত্রপাত! জি-২০ সম্মেলনের নৈশভোজের আমন্ত্রণপত্রে প্রেসিডেন্ট অফ ইন্ডিয়ার বদলে প্রেসিডেন্ট অফ ভারত। রাষ্ট্রপতির পর এবার ‘ইন্ডিয়া’ মুছে ‘ভারত’ হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। প্রাইম মিনিস্টার অফ ইন্ডিয়ার বদলে তাঁর অভ্যর্থনাপত্রে লেখা প্রাইম মিনিস্টার অফ ভারত। সেই সরকারি নোটিফিকেশন ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। বিজেপির মুখপাত্র সম্বিত পাত্র সেই সরকারি অভ্যর্থনাপত্র সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। 

    প্রাইম মিনিস্টার অফ ভারত

    আগামী ৯ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু জি২০ সমাবেশে অংশ নেওয়া রাষ্ট্রনেতাদের একটি নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। সেই উপলক্ষে আমন্ত্রণপত্রও যাচ্ছে নিমন্ত্রিতদের কাছে। যে আমন্ত্রণপত্র ঘিরে তোলপাড় পড়ে গিয়েছে জাতীয় রাজনীতির অন্দরে। কারণ, ভারতের রাষ্ট্রপতি কাউকে কোনও চিঠি লিখলে তাতে চিরাচরিত ভাবে লেখা থাকে ‘প্রেসিডেন্ট অফ ইন্ডিয়া’ কথাটি। কিন্তু জি২০ নেতাদের আমন্ত্রণ জানানোর চিঠিতে লেখা হয়েছে ‘প্রেসিডেন্ট অফ ভারত’ কথাটি লেখা হয়েছে। তবে, প্রধানমন্ত্রীর তরফে এটি সম্প্রতি লেখা হয়নি। জানা গিয়েছে, গত অগাস্ট মাসে ১৫তম ব্রিকস (BRICS) সম্মেলনে যোগদান করতে প্রধানমন্ত্রী যখন দক্ষিণ আফ্রিকা উড়ে গিয়েছিলেন, সে সময়ই সরকারি নোটিফিকেশনে উল্লেখ করা হয়েছিল প্রাইম মিনিস্টার অফ ভারত। ইন্ডিয়া’ নামটি নিয়ে একাধিক বার সরাসরি কটাক্ষ করেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তাতে গলা মিলিয়েছেন বিজেপির তাবড় নেতারাও।

    আরও পড়ুন: দেশের নাম বদলের জল্পনা, অমিতাভ বচ্চনের ট্যুইটে নয়া গুঞ্জন

    ভারত-নামে সমর্থন

    ভারত’-এর হয়ে ব্যাটন ধরেছেন বিজেপির একাধিক নেতা। জল্পনা চলছে আগামী ১৮ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর সংসদের বিশেষ অধিবেশনে এই নাম বদলের প্রস্তাব পেশ করতে পারে কেন্দ্র। এই মর্মে আনা হতে পারে নয়া বিলও। আর বিল পাশ হলেই রাতারাতি বদলে যেতে পারে দেশের নাম। এই বিষয়ে ট্যুইট করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তাঁর কথায়, “ভারতীয় প্রজাতন্ত্র- আমাদের সভ্যতা দৃঢ় পদক্ষেপে অমৃতকালের দিকে এগোচ্ছে দেখে আনন্দ হচ্ছে, গর্ববোধ করছি।” জি-২০ বৈঠকের আগে দেশের রাজধানী শহরে দেশের সরকারি উচ্চপদস্থ আধিকারিকদেরও নোটিফিকেশনে ‘ভারত অফিসিয়ালস’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Droupadi Murmu: অচেনা সাজ! সুখোই-৩০ এমকেআই ওড়ালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    Droupadi Murmu: অচেনা সাজ! সুখোই-৩০ এমকেআই ওড়ালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বায়ুসেনার যুদ্ধবিমানে চেপে ‘সর্টি’তে গেলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Droupadi Murmu)। পরনে জলপাই রঙের ‘ফ্লাইট স্যুট’। মাথায় ব্যালিস্টিক হেলমেট। শনিবার এই অচেনা সাজেই দেখা গেল রাষ্ট্রপতিকে। ভারতের তৃতীয় রাষ্ট্রপতি এবং দ্বিতীয় মহিলা রাষ্ট্রপতি হিসেবে সুখোই ওড়ালেন তিনি। এর আগে এপিজে আবদুল কালাম এবং প্রতিভা পাতিল রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন এই কাজ করেছিলেন। 

    ৩০ মিনিট সুখোই সফর

    রাষ্ট্রপতির পদাধিকার বলে দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক দ্রৌপদী (President Droupadi Murmu) শনিবার অসমের তেজপুরে ভারতীয় বায়ুসেনার ঘাঁটি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। সেখানেই সুখোই-৩০ এমকেআই-এর দু’আসন বিশিষ্ট প্রশিক্ষণ বিমান ওড়ান তিনি। জলপাই রঙের পোশাক এবং সঙ্গে ব্যালিস্টিক হেলমেট পরে ৩০ মিনিট ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার ওপর সুখোইতে চেপেয় ওড়েন রাষ্ট্রপতি। বিমান থেকে সুদূর হিমালয়ের শৃঙ্গমালাও দর্শন করেন রাষ্ট্রপতি। সহকারী পাইলটের আসনে ছিলেন ভারতীয় বায়ুসেনার যুদ্ধবিমান চালক। তেজপুর ঘাঁটির পরিদর্শক খাতায় রাষ্ট্রপতি লেখেন, ‘‘এমন উড়ানের ব্যবস্থা করার জন্য আমি তেজপুরের বিমান ঘাঁটির সমস্ত সেনাদের অভিনন্দন জানাই।’’

    আরও পড়ুন: এমবিবিএস পাশের পর বেতন ছিল ৯ হাজার টাকা! ভাইরাল চিকিৎসকের পোস্ট

    অসাধারণ অভিজ্ঞতা

    সুখোই সফরের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি (President Droupadi Murmu) ট্যুইটারে লিখেছেন, ‘‘ভারতীয় বায়ুসেনার শক্তিশালী সুখোই-৩০-এমকেআই যুদ্ধবিমানে ওড়া আমার কাছে এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। এটা গর্বের বিষয় যে ভারতীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ক্ষমতা আজ জল, স্থল এবং অন্তরীক্ষে সুদৃঢ় ভাবে প্রসারিত।’’

    জানা গিয়েছে, সুখোই-৩০ এমকেআই-এর দু’আসন বিশিষ্ট প্রশিক্ষণ বিমানে চেপেছিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Droupadi Murmu)। এর আগে ২০০৯ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাটিল মহারাষ্ট্রের পুণে বায়ুসেনা ঘাঁটি থেকে সুখোই যুদ্ধবিমানে চেপেছিলেন। তাঁরপর দেশের দ্বিতীয় মহিলা রাষ্ট্রপতি হিসেবে আজ সুখোইতে চাপলেন দ্রৌপদী মুর্মু।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PMRBP: আগামীকাল দেশের ১১ জন শিশুকে ‘প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কার’ প্রদান করবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    PMRBP: আগামীকাল দেশের ১১ জন শিশুকে ‘প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কার’ প্রদান করবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবছর দেশের ১১ জন শিশুকে তাদের ব্যতিক্রমী প্রতিভা ও কৃতিত্বের জন্য প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কারে ভূষিত (Pradhan Mantri Rashtriya Bal Puraskar 2023) করা হবে। সূত্রের খবর, ১১ জন শিশুকে প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কার প্রদান করবেন দেশের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। আগামীকাল, ২৩ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতি বিজ্ঞান ভবনে এই রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কার (PMRBP) ১১ জন শিশুদের হাতে তুলে দেওয়া হবে। শুধু তাই নয়, এরপর প্রধানমন্ত্রী মোদি ২৪ জানুয়ারি পুরস্কার প্রাপরদের সঙ্গে কথাও বলবেন বলে জানা গিয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় বাল পুরস্কার

    ১৯৯৬ সালে ব্যতিক্রমী কৃতিত্ব অর্জনকারী শিশুদের সম্মানের জন্য পুরস্কারটি চালু করা হয়েছিল। এই পুরস্কার অর্জনকারী শিশুদের পদক ছাড়াও নগদ পুরস্কার দেওয়া হয়। ২০১৮ সাল থেকে এই পুরস্কারের নাম পরিবর্তন করে ‘বাল শক্তি পুরস্কার’ করা হয়েছে এবং এতে সাহসিকতার ক্ষেত্রে কৃতিত্ব অর্জনকারী শিশুদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যেসব শিশু ভারতের নাগরিক ও ভারতে বসবাস করে তাদের এই পুরস্কার দেওয়া হয়। নারী ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রক ৫ বছর থেকে ১৮ বছর মধ্যের শিশুদেরই এই পুরস্কার প্রদান করে। এই পুরস্কার শিশুদের উৎসাহীত করবে যা নতুন ভারত তৈরিতে অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করবে।

    ৬টি ক্যাটাগরী যেমন-শিক্ষা, শিল্প ও সংস্কৃতি, সাহসিকতা, ইনোভেশন, সমাজসেবা এবং ক্রীড়া ক্ষেত্রে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। জাতীয় শিশু পুরস্কার বিজয়ীদের পদক ও শংসাপত্র ছাড়াও নগদ ১ লাখ টাকাও পুরস্কার দেওয়া হয়। 

    এবছর শিল্প ও সংস্কৃতি থেকে চারজন, সাহসিকতায় একজন, ইনোভেশনে দুইজন, সমাজসেবায় একজন এবং ক্রীড়া ক্ষেত্রে তিনজন শিশুকে পুরস্কার দেওয়া হবে। ব্যতিক্রমী কৃতিত্ব অর্জনকারী  ৬টি বিভাগে শিশুদের এই পুরস্কার দেওয়া হয়। 

    প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে প্রাপ্ত বিজয়ীদের সাক্ষাৎ

    আগামীকাল পুরস্কার বিতরণের পর ২৪ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী পুরস্কার প্রাপকদের সঙ্গে কথাও বলবেন নরেন্দ্র মোদি। এছাড়াও নারী ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রী স্মৃতি জুবিন ইরানি শিশুদের সঙ্গে কথা বলবেন এবং মন্ত্রীদের উপস্থিতিতে শিশুদের পারফরম্যান্সের জন্য তাদের অভিনন্দন জানাবেন। উল্লেখ্য, গতবছর দেশের ২৯ জন শিশুদের এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছিল। পুরস্কার প্রাপকদের মধ্যে ১৫ জন ছেলে ও ১৪ জন মেয়ে ছিল।

LinkedIn
Share