Tag: Prime Minister

Prime Minister

  • Narendra Modi: মহিলাদের ‘লাখপতি দিদি’ বানানো তাঁর লক্ষ্য, বারাসতে ঘোষণা মোদির

    Narendra Modi: মহিলাদের ‘লাখপতি দিদি’ বানানো তাঁর লক্ষ্য, বারাসতে ঘোষণা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ১০ বছরে বিজেপি সরকার সারা দেশে মহিলাদের সার্বিক উন্নতি সাধনের জন্য কী কী করেছে, বারাসতের সভা থেকে তার পরিসংখ্যান তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তিনি সভায় উপস্থিতি মহিলাদের উদ্দেশে  বলেন, আমাদের লক্ষ্য আপনাদের লাখপতি দিদি বানানো। জনধন যোজনায় কয়েক কোটি মহিলা অ্যাকাউন্ট খুলেছে। তার মধ্যে কেবল তিন কোটি মহিলা বাংলারই।

    বাংলাতেও ১৬ লক্ষের বেশি মহিলা লাখপতি দিদি (Narendra Modi)

    মোদি সভামঞ্চে উঠতেই মহিলাদের ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে এলাকা। মোদিকে মা কালীর মূর্তি দিয়ে সম্মান জানানো হয়। সম্মান জানান রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দুর্গা-লোকসভার ছবি, স্বনির্ভর গোষ্ঠীর কাঁথার স্টিচে তৈরি করা মা দুর্গার ছবিও মোদির হাতে তুলে দেওয়া হয়। ফাল্গুনী পাত্র মোদির হাতে তুলে দেন বাবা লোকনাথের মূর্তি। জয় মা কালী’, ‘জয় মা দুর্গা’ বলে বারাসতের সভা থেকে ভাষণ শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলার মা-বোনেরা ও ভাই বন্ধুকে প্রণাম জানান তিনি। আজকের এই সভার ভিড়ই প্রমাণ করছে, বিজেপি কীভাবে নারীশক্তিকে বিকশিত ভারতের শক্তি বানাচ্ছে। মোদি আরও বলেন, স্বনির্ভর গোষ্ঠীতে মহিলার সংখ্যা ১০ কোটির বেশি পেরিয়ে গিয়েছে। বাংলার স্বনির্ভর গোষ্ঠীকেও ৯০ হাজার কোটি টাকার সাহায্য করা হয়েছে। কৃষিক্ষেত্রে, শিল্পে, কুটির শিল্পে মহিলারা অগ্রণী। আমাদের প্রয়াস গ্রামে থাকা আপনাদের মতো মহিলাকে লাখপতি দিদি বানানো। গ্রামে গ্রামে এত লাখপতি দিদি যখন থাকবে, তাহলে গ্রামের ছবিটাই বদলে যাবে। ১ কোটি মহিলাকে লাখপতি দিদি বানাতে বিজেপি সফল। বাংলাতেও ১৬ লক্ষের বেশি মহিলা লাখপতি দিদি হয়ে গিয়েছেন।

    বাংলায় তৃণমূল নামে গ্রহণের কারণে উন্নয়ন থমকে রয়েছে

    মহিলাদের আর্থিক উন্নয়নের পাশাপাশি তাঁদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার গ্যারান্টি দিয়েছেন মোদি (Narendra Modi)। তিনি বলেন, আমরা সস্তায় সিলিন্ডার দিচ্ছি। কিন্তু, উজ্বলা কানেকশনের জন্য ১৪ লাখেরও বেশি আবেদন পেন্ডিং পড়ে রয়েছে বাংলাতেই। যেখানে যেখানে জোট সরকার আছে, এই ধরনের সমস্যা হচ্ছে। বাংলায় প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় ২৪ লক্ষ মহিলার নামে রয়েছে। মহিলাদের সুরক্ষা মোদির গ্যারান্টি। আমাদের রাষ্ট্রপতি আদিবাসী সমাজে জন্ম নিয়েছেন। মোদি মুসলিম মহিলাদের তিন তালাক থেকে মুক্তি দিয়েছে। ইন্ডি-জোটের শরিকরা তখনও কট্টপন্থিদের সঙ্গে ছিল, এখনও রয়েছে। বাংলায় তৃণমূল নামের যে গ্রহণ লেগে রয়েছে, তাতে অগ্রগতি আটকে যাবে।

    মহিলাদের আয় বাড়াতে ড্রোন দেওয়া হবে

    মোদি বলেন, মুদ্রা যোজনায় নিজের ব্যবসা শুরু করার বিষয়েও মেয়েরাই এগিয়ে। ১.৫ লক্ষ কেবল বাংলার মহিলাই উপকৃত। পিএম কিষাণ সম্মানেও ৩ কোটি মহিলা কৃষকও প্রথমবার টাকা পেয়েছেন। আমরা পিএম বিশ্বকর্মা যোজনা এনেছি। ১৩ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ করা হচ্ছে তাতে। গ্রামের মহিলাদের জন্য নমো ড্রোন দিদি যোজনা শুরু করা হয়েছে। তাতে ড্রোন, পাইলটের ট্রেনিং দেওয়া হচ্ছে। তাতে মহিলাদের ড্রোন দেওয়া হবে, তাতে চাষের কাজে ব্যবহার করা হবে। মহিলাদের রোজগার হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: মঞ্চের পিছনে সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সঙ্গে দেখা করলেন মোদি, শুনলেন অত্যাচারের কথা

    Narendra Modi: মঞ্চের পিছনে সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সঙ্গে দেখা করলেন মোদি, শুনলেন অত্যাচারের কথা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে শাহজাহান বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন বাসিন্দারা। বাড়ির সুন্দরী বউদের পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন চালাতেন তৃণমূলের নেতারা। শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন সন্দেশখালির মহিলারা। ঝাঁটা হাতে রুখে দাঁড়়িয়েছিলেন তাঁরা। নারী শক্তির ক্ষমতা সাংবাদ মাধ্যমের দৌলতে রাজ্য তথা দেশবাসী দেখেছেন। এবার সেই সন্দেশখালির নির্যাতিতারা বারাসতে প্রধানমন্ত্রীর সভায় এসেছিলেন। তৃণমূলের বাধা, পুলিশের সমন তাঁদের আটকাতে পারেনি। নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বক্তব্য শেষ করে মঞ্চের পিছনে সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সঙ্গে কথা বলেন। অনেকেই এগিয়ে যান প্রধানমন্ত্রীকে নমস্কার করার জন্য। কিন্তু, তিনি বলেন, আমারই উচিত আপনাদের নমস্কার করা। আপনারাই তো মা দুর্গা। সন্দেশখালির মহিলা প্রতিনিধিরা জানালেন, তাঁরা সব অভিযোগ খুলে বলেছেন প্রধানমন্ত্রীকে। তিনিও শুনেছেন সব কথা। সন্দেশখালির মহিলারা জানিয়েছেন, এখনও সেখানে অশান্তির পরিবেশ অব্যাহত। এখনও আতঙ্কে মানুষ। সন্দেশখালির এক মহিলা জানালেন,’আমরা বলেছি স্যার, আমাদের রাজ্য পুলিশের ওপর কোনও আস্থা নেই। উনি বলেছেন, আমরা কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে দেব। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বসে, সন্দেশখালির মহিলাদের কথা নোটও রাখেন একজন। ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাসও দেন প্রধানমন্ত্রী। অভয় দেন তাঁদের।

    মোদিকে দেখতে যশোর রোডের দুধারে উপচে পড়ল ভিড় (Narendra Modi)

    এদিন এয়ারপোর্ট থেকে কনভয় করে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বারাসতে আসেন। যশোর রোডের দুধারে কাতারে কাতারে লোকজন প্রধানমন্ত্রীকে দেখার জন্য দাঁড়িয়েছিলেন। মর্জিনা খাতুন নামে এক মহিলা বলেন, আমার আত্মীয় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। আমার বাড়ি বনগাঁ। মোদির কথা অনেক শুনেছি। কোনওদিন দেখিনি। এই রাস্তা দিয়ে যাবে বলে দুঘণ্টা ধরে দাঁড়িয়ে আছি। আসলে এই সুযোগ আমি হাতছাড়া করতে চাইনি। মর্জিনার মতো হাজার হাজার সাধারণ মানুষ এক ঝলক মোদিকে দেখার জন্য সকাল থেকে রাস্তার ধারে ভিড় করে রয়েছেন। ফলে, সময় যত বেড়েছে, পাল্লা দিয়ে রাস্তায় ভিড় তত বেড়েছে। কনভয়ে প্রধানমন্ত্রী রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় মোদি মোদি….বলে অনেক উৎসাহী জনতাকে চিৎকার করতে দেখা গিয়েছে। রাস্তার দুধারে সাধারণ মানুষের ভিড় এতটাই বেশি ছিল যে তা সামাল দিতে পুলিশকে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়। আর বারাসতের কাছারি রোডের জনসভায় তো তিল ধারণের জায়গা ছিল না। বিশেষ করে গোটা সভাস্থল মহিলা ব্রিগেডে পরিণত হয়েছিল।

    সারা দেশজুড়ে সভার সম্প্রচার

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, ‘বিজেপির মহিলা মোর্চার নেতাদের অনেক ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমি বহু বছর সংগঠনে কাজ করেছি। তাই জানি, এত বড় আকারের রাষ্ট্রীয় কর্মসূচির পরিকল্পনা করা, দেশের সাধারণ মানুষের জীবনের অন্যতম বড় ঘটনা। এবার গ্রামে গ্রামে আমাদের মা, বোন, মেয়েরা নারী শক্তি বন্দনা কর্মসূচির জন্য দৌড়চ্ছেন। আজকের এই বিশাল জনসমাগম প্রমাণ করছে কীভাবে বিজেপি নারী শক্তিকে ভিত্তি করে দেশের উন্নয়নের পথ গড়ছে। বিজেপির শক্তি বন্দনা কর্মসূচির সময় দেশের মহিলাদের কাছে গিয়ে আমরা কথা বলেছি। প্রযুক্তির মাধ্যমে আজকের সভা দেশের প্রায় ২০ হাজার জায়গায় সম্প্রচার করা হচ্ছে। আর তাতে মা, বোনেরা অংশগ্রহণ করেছেন।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “ছোট বয়সে একটা ঝোলা নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলাম”, জীবন-যুদ্ধের কাহিনি শোনালেন মোদি

    Narendra Modi: “ছোট বয়সে একটা ঝোলা নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলাম”, জীবন-যুদ্ধের কাহিনি শোনালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একাধিক সভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) পরিবারতন্ত্র নিয়ে বিরোধীদের অভিযোগের জবাব দিয়ে থাকেন। কিন্তু বারাসতের সভায় নিজের পরিবার নিয়ে মুখ খুললেন, প্রকাশ করলেন আসল সত্য। সারা দেশের মানুষ তাঁর পরিবার, একথা তিনি এর আগেও একাধিকবার বলেছেন। তবে, কেন সারা দেশের ১৪০ কোটি মানুষ তাঁর পরিবার, বারাসতের সভা থেকে সেই কারণও ব্যাখ্যা করেছেন মোদি।

    গোটা দেশবাসী কেন মোদির পরিবার? (Narendra Modi)

    বারাসতের সভা থেকে নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, কিছু মানুষের মনে হয়, কোনও রাজনৈতিক নেতা আমাকে গালি দিয়েছে, তাই আপনাদের সবাইকে নিজের পরিবার বলছি। আসলে আজ সত্যিটা বলছি। আমি অনেক ছোট বয়সে ঘর থেকে একটা ঝোলা নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলাম। পরিবার ছেড়ে দেশের কোণায় কোণায় ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম। কিছু খোঁজার চেষ্টা করছিলাম। আমার পকেটে কখনও এক পয়সাও ছিল না। অনেক জায়গার ভাষাও আমি জানতাম না। কিন্তু, আপনার জেনে গর্ব হবে, আমার পকেটে পয়সা ছিল না, না কোনও মাথার ওপর ছাদ ছিল। শুধু আমার কাঁধে ঝোলা ছিল। কোনও না কোনও মা-বাবা, কোনও বোন, আমাকে প্রশ্নটা করেই ফেলত, ‘বাবা তুমি কি কিছু খেয়েছো?’ আমি আজ বলছি, সালের পর সাল আমি পরিবার ছেড়ে ছিলাম। আমার পকেটে পয়সাও ছিল না। কিন্তু আমি এক দিনও খালি পেটে থাকিনি। সেই সময় আমার কোনও পরিচয় ছিল না। কাঁধে ঝোলা নিয়ে ঘুরতে থাকা এক যুবক ছিলাম আমি। সেই সময় দেশের অনেক গরিব পরিবারও আমার চিন্তা করেছে। আর তাই আজ আমি দেশের গরিব, মা-বোনেদের জন্য কাজ করছি। কারণ, আমি সেই ঋণ শোধ করছি। তাই আমি বলি, এটাই আমার পরিবার। ১৪৪ কোটি দেশবাসী আমার পরিবার।

    ‘আমার জন্য বাংলার মা-বোনেরা দুর্গার মতো উঠে দাঁড়ায়’

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, ‘আমার জন্য বাংলার মা-বোনেরা দুর্গার মতো উঠে দাঁড়ায়। আজকে দেশের সব পরিবার নিজেদের মোদির পরিবার হিসেবে পরিচয় দিচ্ছে। আজকে দেশের সব গরিব বলছে, আমরা মোদির পরিবার।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘সন্দেশখালির ঝড় সারা বাংলায় আছড়ে পড়বে’, বারাসতে বললেন মোদি

    Narendra Modi: ‘সন্দেশখালির ঝড় সারা বাংলায় আছড়ে পড়বে’, বারাসতে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মা-বোনেদের সঙ্গে অত্যাচার করে তৃণমূল ঘোর পাপ করেছে। সন্দেশখালিতে যা যা হয়েছে, তাতে যে কারোর মাথা লজ্জায় ডুবে যাবে। সন্দেশখালির ঝড় সারা বাংলায় আছড়ে পড়বে। বারাসতের সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে সন্দেশখালি ইস্যুতে তৃণমূলকে এই ভাষাতেই কড়া আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তিনি বলেন, আপনাদের দুঃখে তৃণমূলের সরকারের কিছু যায় আসে না। বাংলার তৃণমূল সরকার দোষীদের বাঁচাতে পুরো শক্তি লাগিয়েছে। কিন্তু, হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য।

    সারা বাংলায় আছড়ে পড়বে সন্দেশখালির ঝড় (Narendra Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, গরিব, দলিত আদিবাসী মহিলাদের তৃণমূলের নেতারা জায়গায় জায়গায় অত্যাচার করছে। কিন্ত, তৃণমূল সরকারের ভরসা রয়েছে অত্যাচারী নেতার ওপর, বাংলার মা-বোনেদের ওপর এই সরকারের কোনও ভরসা নেই। এই কারণেই বাংলার মেয়েরা ক্ষোভে ফুঁসছেন। মহিলাদের সেই আক্রোশ শুধু সন্দেশখালি পর্যন্তই সীমিত নেই, সারা বাংলাতেই সন্দেশখালির ঝড় আছড়ে পড়বে। আমি দেখছি তৃণমূলের মাফিয়ারাজ ধ্বংস করতে বাংলার নারীশক্তি জেগে উঠবে। তুষ্টিকরণ আর তোলাবাজদের জন্য রয়েছে তৃণমূল সরকার। এই সরকার মা-বোনেদের রক্ষা করবে না। সন্দেশখালির মহিলারাই দেখিয়েছেন, তাঁদের আওয়াজ শুনবে কেবল বিজেপি। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনতে সন্দেশখালির মানুষ বারাসতের সভায় এসেছিলেন। সন্দেশখালি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কড়া বক্তব্য শুনে তাঁরা খুশি। সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের হয়ে মোদি তৃণমূলকে আক্রমণ করায় বেজায় খুশি হয়েছেন নির্যাতিতারা।

    মহিলাদের জন্য হেল্পলাইন রাজ্যে চালু হতে দিচ্ছে না তৃণমূল সরকার

    তৃণমূলকে আক্রমণ করে মোদি বলেন, তোলাবাজদের হয়ে কাজ করা তৃণমূল সরকার মেয়েদের কথা শুনবে না। কেন্দ্রীয় সরকার ধর্ষণের মতো অভিযোগের জন্য ফাঁসির সাজার ব্যবস্থা করেছে। মহিলারা যাতে অভিযোগ জানাতে পারে, তাই মহিলা হেল্পলাইন বানিয়েছে। কিন্তু এখানে এই সুবিধা লাগু হতে দিচ্ছে না। তৃণমূল সরকার মহিলা বিরোধী। মহিলাদের ভালো করতে পারে না এই সরকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: প্রধানমন্ত্রীর সভায় যেতে বাধা! সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সমন, পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ

    Sandeshkhali: প্রধানমন্ত্রীর সভায় যেতে বাধা! সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সমন, পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাসতের কাছারি ময়দানের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) পাঁচ নির্যাতিতাকে সাক্ষাৎ করানোর পরিকল্পনা রয়েছে বঙ্গ বিজেপির। সেই সভায় যাওয়া থেকে নির্যাতিতাদের আটকাতে আগেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে চাপ সৃষ্টির অভিযোগ উঠেছিল। এবার একই অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধেও। অভিযোগ, যাঁদের মোদির সভায় যাওয়ার কথা, বেছে বেছে সেই মহিলাদের সমন পাঠিয়েছে পুলিশ।

    পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ (Sandeshkhali)

    তৃণমূলের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন সন্দেশখালির (Sandeshkhali) মহিলারা। ঝাঁটা হাতে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করেছিলেন মহিলারা। তৃণমূল নেতাদের তাড়া করেছিলেন। বেছে বেছে আন্দোলনকারীদের পুলিশ গ্রেফতার করলে মহিলারা রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। ১০ ফেব্রুয়ারি দায়ের হওয়া একটি মামলায় বয়ান রেকর্ডের জন্যই এই সমন। এর জন্য ৬ মার্চ, বুধবার সকাল ১০টায় তাঁদের থানায় হাজিরা দিতে বলা হয়েছে ওই নোটিসে। ঘটনাচক্রে ওইদিন ঠিক ওই সময়ই বারাসতে প্রধানমন্ত্রীর জনসভা। ফলে মোদির সভায় যাওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। যদিও নির্যাতিতারা জানিয়েছেন, যত বাধাই আসুক, প্রধানমন্ত্রীর সভায় তাঁরা যাবেনই। পাশাপাশি এই নোটিস জারি করার পরই পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান গ্রামের মহিলারা।

    পুলিশের সমন নিয়ে কী বললেন নির্যাতিতা?

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বারাসতের সভায় যাওয়ার কথা রয়েছে যাঁদের, তাঁদের মধ্যে অন্যতম সন্দেশখালির এক মহিলার কাছে পুলিশ আসে। তাঁর বক্তব্য, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আমার বাড়িতে আচমকাই হাজির হয় সন্দেশখালি (Sandeshkhali) থানার পুলিশ। আমাকে একটি কাগজ দিয়ে তাতে সই করে দিতে বলে পুলিশ। কাগজে কী লেখা রয়েছে, তা জানার চেষ্টা করি। কিন্তু, তিনি অভিযোগ জানিয়ে বলেন, কাগজে কী লেখা আছে, তা পড়ার সময়টুকুও দেওয়া হয়নি। একপ্রকার জোর করে কাগজে সই করে নিয়ে যায় পুলিশ। পরে, আইনজীবীকে বিষয়টি জানাই। তাঁর মাধ্যমে জানতে পারি, ১০ ফেব্রুয়ারি একটি মামলা বয়ান রেকর্ডের জন্যই পুলিশের এই সমন। এসব বাধা তৈরি করে কোনও লাভ হবে না। প্রধানমন্ত্রীর সভায় আমরা যাব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ৩৭ বছর পর আরামবাগে দেশের প্রধানমন্ত্রী! মোদিকে ঘিরে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়লেন কর্মী-সমর্থকরা

    PM Modi: ৩৭ বছর পর আরামবাগে দেশের প্রধানমন্ত্রী! মোদিকে ঘিরে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়লেন কর্মী-সমর্থকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ৩৭ বছর পর আরামবাগের ভূমিতে পা পড়ল দেশের প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রীকে ঘিরে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়লেন কর্মী-সমর্থকরা। অনেকে আবার মোদির ছবি দেওয়া মুখোশ পরেও সভায় হাজির হয়েছিলেন। সভায় উপস্থিত সকলকে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী। অন্যান্য নেতাদের থেকে তিনি যে আলাদা সেটা বুঝিয়ে দিয়ে গেলেন নরেন্দ্র দামোদর ভাই মোদি। আর প্রত্যুত্তরে মো… দি , মো… দি গগনফাটা আওয়াজে আরামবাগবাসী বুঝিয়ে দিলেন তাদের কাছে এই প্রধানমন্ত্রী কতটা আপন।

    জনতার মন জয় করলেন মোদি (PM Modi)

    সকাল থেকেই বিজেপির পতাকায় মুড়ে যায় সমগ্র আরামবাগ। সভাস্থল ছিল ত্রিবেণী সঙ্গমে। অর্থাৎ পাশাপাশি পূর্ব বর্ধমান, বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মানুষ খুব সহজেই আসতে পারবেন সেখানে। সকাল থেকেই লোক আসা শুরু হয়েছিল। কয়েক লক্ষ জনসমাগম। এমনকী হাওড়া স্টেশন থেকেও আরামবাগ লোকালে শয়ে শয়ে সমর্থকরা  ওঠেন মোদীজিকে (PM Modi) দেখবার আশায়। দুটি মঞ্চ। একটিতে সরকারি অনুষ্ঠান, অন্যটিতে প্রকাশ্য জনসভা। একদিকে দক্ষ প্রশাসক অন্যদিকে জনমোহিনী জননেতা। তিনি এলেন, দেখলেন এবং তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে মানুষের মন জয় করলেন। করতালি দিয়ে তা জানিয়ে দিলেন জনতা। এদিন আরামবাগ কালিপুর স্পোর্টস কমপ্লেক্স ময়দানে জনসভা করে গেলেন ভারতবর্ষের ১৮ তম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     ৩৭ বছর পর আরামবাগের ভূমিতে দেশের প্রধানমন্ত্রীর

    দীর্ঘ ৩৭ বছর পর আরামবাগের ভূমিতে পা পড়লো দেশের প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi)। এর আগে ১৯৮৭ সালের মে মাসে আরামবাগের গরবাড়ী ময়দানে রাজনৈতিক সভা করতে এসেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী। সূত্র অনুসারে আরামবাগ মহকুমায় এর আগে প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন ইন্দিরা গান্ধীকেও দেখেছিলেন আরামবাগ ব্লকের অধিবাসীরা। কিন্তু, ৮৭ সালের পর আর কোনওদিন কোনও প্রধানমন্ত্রী আরামবাগে আসেননি। সেদিক থেকে মোদির আগমণকে ঘিরে আরামবাগের মানুষের মনে উৎসাহের সীমা ছিলনা। একজন দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার শপথে অটল দৃঢ়চেতা প্রধানমন্ত্রী। যিনি এখানে এসে ৭২০০ কোটি টাকার প্রকল্পের শিল্যান্যাস করলেন।  পাশাপাশি রাজ্যে ৬২ টি প্রকল্পের উদ্বোধন। ৬২ টি প্রকল্পের উদ্বোধন। সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানের পর অনতিদূরে খোলা মাঠে জনসভা। যেখানে মোদি নিজেকে উপস্থাপিত করলেন একজন জননেতা হিসেবে। খুলে দিলেন তৃণমূলের দুর্নীতির ভান্ডার। তীক্ষ্ণ বক্তৃতায় বুজিয়ে দিলেন বাংলার সমস্ত দুর্নীতির খবর তাঁর হাতের মুঠোয় এবং সেই দুর্নীতি রুখতে তিনি  কোন আপস করতে রাজি নন। ভাষা সংযত। পরিমিত। কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ নয়। লড়াই দুর্নীতি ও দুর্নীতিকারীদের বিরুদ্ধে। আর এই লক্ষ্য নিয়েই আগামী লোকসভায় বিজেপি ভোটের ময়দানে নামতে চলেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘গরিবের টাকা লুট হতে দেব না’, দুর্নীতি ইস্যুতে তৃণমূলকে তুলোধনা মোদির

    Narendra Modi: ‘গরিবের টাকা লুট হতে দেব না’, দুর্নীতি ইস্যুতে তৃণমূলকে তুলোধনা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি, পুর-নিয়োগে দুর্নীতি, রেশন সামগ্রী বন্টনে দুর্নীতি করেছে তৃণমূল। তৃণমূল মন্ত্রীদের বাড়িতে টাকার পাহাড়। এত টাকা সিনেমাতেও দেখা যায় না। বাংলা জুড়ে তৃণমূল দুর্নীতি করেছে। সারা বাংলা জুড়়ে কেলেঙ্কারি। শুক্রবার আরামবাগে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) তৃণমূলকে এভাবেই তুলোধনা করলেন। তিনি বলেন, মোদি এই দুর্নীতিতে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর তাই তৃণমূলের শত্রুতে পরিণত হয়েছে মোদি। গরিব মানুষের টাকা লুট হতে দেবে না মোদি। তৃণমূলের কাছে অহংকার রয়েছে, তাঁদের নিশ্চিত ভোট ব্যাঙ্ক রয়েছে। সেই মুসলিম ভোট ব্যাঙ্কও এবার  চলে যাবে। আমরা তৃণমূলের হামলা, গালাগালিকে ভয় পাই না।

    ৪২ এ ৪২ আসনে পদ্ম ফোটানোর আশীর্বাদ চান মোদি (Narendra Modi)

    সন্দেশখালি প্রসঙ্গে মোদি (Narendra Modi) বলেন, “সন্দেশখালির মহিলাদের সঙ্গে যা করা হয়েছে, তা দেখে গোটা দেশ ক্ষুব্ধ। তৃণমূল নেতারা সন্দেশখালির মহিলাদের সঙ্গে যা করেছে, তাতে দুঃসাহসের সব সীমা পার হয়ে গিয়েছে। সন্দেশখালির মহিলারা মুখ খুলেছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাহায্য চেয়েছেন। বদলে কী পেয়েছেন? বিজেপি নেতারা মা-বোনেদের জন্য দিন-রাত লড়েছেন। মার খেয়েছেন। বিজেপি নেতাদের চাপে পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে বাধ্য হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, “বাংলায় যে তৃণমূল সরকার মা, মাটি, মানুষের স্লোগান দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল। সেই সরকারের শাসনে মা মাটি এবং মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। তৃণমূল সরকারকে দুর্নীতি এবং ঘোটালাবাজ সরকার বলে সম্বোধিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে চাকরি ঘোটালা থেকে শুরু করে শিক্ষা দুর্নীতি আবাস যোজনা দুর্নীতি থেকে শুরু করে গরিবদের বিভিন্ন প্রকল্পের দুর্নীতি সঙ্গে জর্জরিত। এই তৃণমূল সরকারকে বাংলা থেকে উৎপাত করার প্রয়োজন। তিনি আগামী লোকসভা নির্বাচনে বাংলার মা বোনের কাছে ৪২ এ ৪২ আসনে পদ্ম ফোটানোর আশীর্বাদ চান।’

    বাংলায় রেলের উন্নয়ন নিয়ে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার এবার পশ্চিমবঙ্গে রেলের উন্নয়নের জন্য ১৩ হাজার কোটির বেশি বরাদ্দ করেছে। ২০১৪-র আগে যে বাজেট ছিল, এটা তার তিনগুণ। রেল লাইনের কাজ, যাত্রীদের স্বাচ্ছন্দ্যের ব্যবস্থা ও স্টেশনের আধুনিকীকরণ করা হচ্ছে। অমৃত ভারত প্রকল্পে বাংলার ১০০টি স্টেশনের চেহারা বদলে যাবে। তারকেশ্বর স্টেশন তার মধ্যে অন্যতম। তিনি আরও উল্লেখ করেন, গত ১০ বছরে ১৫০-টির বেশি নতুন ট্রেনের পরিষেবা শুরু হয়েছে বাংলায়। চালু হয়েছে ৫টি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রী আসার আগে কৃষ্ণনগরের মাঠে ভূমি পুজো করলেন বিজেপি কর্মীরা

    Narendra Modi: প্রধানমন্ত্রী আসার আগে কৃষ্ণনগরের মাঠে ভূমি পুজো করলেন বিজেপি কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২ মার্চ নদিয়ায় আসতে চলেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বুধবার ভূমি পুজোর মধ্যে দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর আগমনের মঙ্গল কামনা করে শুরু হল প্রস্তুতিপর্ব। নদিয়ার কৃষ্ণনগর গভর্নমেন্ট কলেজের মাঠে ২ তারিখ সকাল দশটার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সভামঞ্চে উপস্থিত হবেন।

     প্রধানমন্ত্রী এসে কী বার্তা দেন, সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন কর্মীরা (Narendra Modi)

    লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এখনও প্রার্থী ঘোষণা না হলেও নদিয়ার দুটি লোকসভা কেন্দ্রের অন্যতম হল কৃষ্ণনগর। তাই বিজেপি কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করতে এবং দলকে আরও শক্তিশালী করতে আগেভাগেই প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) আগমন বলে জানাচ্ছেন বিজেপি কর্মীরা। নদিয়ায় মোট দুটি সাংসদ কেন্দ্র রয়েছে, একটি রানাঘাট এবং একটি কৃষ্ণনগর। রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্র বিজেপির দখলে থাকলেও কৃষ্ণনগর কেন্দ্রটি তৃণমূলের দখলে। মূলত, কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রে সংখ্যালঘু ভোট হাতিয়ার করেই এখানে তৃণমূলের জয় এসেছিল। তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্র লোকসভা ভোটে জয়লাভ করেছিলেন। যদিও কয়েক মাস আগে তিনি সাংসদ পদ থেকে সাসপেন্ড হোন। কয়েক মাস বাদেই রয়েছে লোকসভা নির্বাচন। কৃষ্ণনগর কেন্দ্রটিকে পাখির চোখ করে মাঠে নামতে চাইছে বিজেপি। এর আগেও কৃষ্ণনগর কেন্দ্রের একাধিক জায়গায় বিভিন্ন রাজ্য প্রতিনিধিরা জনসভা করে গিয়েছেন। কৃষ্ণনগর কেন্দ্রটি এবার যাতে বিজেপি দখলে পায়, সেই কারণে নরেন্দ্র মোদি ভোট ঘোষণার আগেই কৃষ্ণনগরে সভা করতে আসছেন বলে মত রাজনৈতিক মহলের। মূলত কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের জনগণের উদ্দেশে তিনি কী বার্তা দেন সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন সাধারণ মানুষ এবং বিজেপি কর্মীরা। পাশাপাশি দলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং সাংগঠনিক শক্তি আরও বৃদ্ধি করতে বিজেপি কর্মীদের কী বলেন, তার অপেক্ষায় রয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    এই বিষয়ে নদিয়া উত্তর সাংগঠনিক জেলার বিজেপির মিডিয়া আহ্বায়ক সন্দীপ সরকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আগামী ২ মার্চ কৃষ্ণনগরে আসছেন। তার আগে আমরা সকলের মঙ্গল কামনায় কৃষ্ণনগর গভর্নমেন্ট কলেজের মাঠে খুঁটি পুজো করলাম। আগামী ২ তারিখ আমাদের  প্রধানমন্ত্রী এসে কী বার্তা দেন, সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছি আমরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • AIIMS: খুশির খবর, কল্যাণীর বহু প্রতীক্ষিত এইমস-এর উদ্বোধন করলেন মোদি

    AIIMS: খুশির খবর, কল্যাণীর বহু প্রতীক্ষিত এইমস-এর উদ্বোধন করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহু প্রতীক্ষার অবসান। অবশেষে চালু হল নদিয়ার কল্যাণী এইমস (AIIMS) হাসপাতাল। পূর্ব ভারতের লক্ষ লক্ষ মানুষের চিকিৎসা পরিষেবার অন্যতম প্রতিষ্ঠান হতে চলেছে এই হাসপাতাল। রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গুজরাটের রাজকোট থেকে পশ্চিমবঙ্গের কল্যাণী সহ দেশের মোট পাঁচটি অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স (এইমস) হাসপাতাল জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করলেন। কল্যাণী এইমস হাসপাতালে আজ থেকেই শুরু হয়ে গেল ইনডোর পরিষেবা। প্রধানমন্ত্রী এদিন কল্যাণী ছাড়াও রাজকোট, মঙ্গলাগিরি, ভাতিন্ডা এবং রাইবেরেলি এইমস হাসপাতালের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কী বললেন? (AIIMS)

     কল্যাণী এইমস (AIIMS) হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় জাহাজ ও জলপথ পরিবহণ মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল, রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস, কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার, জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামানিক, সংখ্যালঘু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী জন বার্লা প্রমুখ। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল তাঁর ভাষণে স্বাস্থ্য এবং আয়ুষ মন্ত্রকের সাফল্যের কথা তুলে ধরে বলেন, এ পর্যন্ত সারা দেশ জুড়ে ২৩টি এইমস হাসপাতাল গড়ে তোলা হয়েছে। এই হাসপাতাল থেকে দেশের কোটি কোটি মানুষ পরিষেবা পাচ্ছেন। নতুন পাঁচটি হাসপাতাল থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষ পরিষেবা পাবেন।

    রোগীর পরিবারের লোকজনের কী বক্তব্য?

    রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস কেন্দ্রীয় সরকারের আত্মনির্ভর ভারত, আয়ুষ্মান ভারত, দীক্ষিত ভারতের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নের কথা উল্লেখ করেন। ১৭৫৪ কোটি টাকা খরচ করে ১৭৯.৮২ একর জমির ওপর ৯৬০ শয্যার কল্যাণী এইমস (AIIMS) হাসপাতাল গড়ে উঠেছে। ২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি থেকে এই হাসপাতালে আউটডোর পরিষেবা চালু হয়। বর্তমানে ৪৫০টি শয্যার পরিষেবা চালু হচ্ছে। চিকিৎসার পাশাপাশি এখানে মেডিক্যাল ও নার্সিং পড়ানোর ব্যবস্থা রয়েছে। জানা গিয়েছে, আউটডোর বিভাগে পূর্ব ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার মানুষ এই হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসেন। রোগীর পরিবারের লোকজনের বক্তব্য, ইনডোর পরিষেবা চালু হওয়ার ফলে আর বাইরে যেতে হবে না। কল্যাণীর এই হাসপাতাল থেরে মিলবে উন্নতমানের চিকিৎসা পরিষেবা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: ৩৬ কোটি বরাদ্দ কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের জন্য, ভার্চুয়াল শিলান্যাস করলেন মোদি

    Nadia: ৩৬ কোটি বরাদ্দ কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের জন্য, ভার্চুয়াল শিলান্যাস করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়া (Nadia) জেলায় কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের জন্য বিপুল পরিমাণ টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্রীয় সরকার। এই টাকায় নদিয়ার কৃষ্ণনগর শিমুলতলায় একটি কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের পরিকাঠামোগত উন্নয়ন হবে। এদিন বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মঙ্গলবার ভার্চুয়াল শিলান্যাস করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিএসএফের ডিআইজি সঞ্জয় কুমার সিংহ, বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকারসহ একাধিক আধিকারিকরা।

    ৩৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্র (Nadia)

    নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণনগর শিমুলতলায় ওই কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে জেলায় কর্মরত কেন্দ্রীয় জওয়ানদের পরিবারের ছেলেমেয়েরা পড়াশোনা করেন। শুধুমাত্র সামরিক বাহিনীর ছেলেমেয়েরা নয় সাধারণ পরিবারের ছেলে মেয়েরাও এখানে পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়ে থাকে। এবার কেন্দ্রীয় সরকারের শিক্ষা দফতরের তরফে ৩৬ কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ করা হয়। ঠিক হয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের বরাদ্দ অর্থ দিয়ে প্রায় সাত একর জমির ওপর নতুন বিল্ডিং তৈরি করা হবে। এদিন উপস্থিত হয়ে বিএসএফের ডিআইজি সঞ্জয় কুমার সিংহ বলেন, বহুদিন ধরে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বহু ছেলেমেয়ে সেখানে পড়াশুনা করে। স্কুলে  পরিকাঠামো উন্নয়নের প্রয়োজন ছিল। শিক্ষা দফতর বিপুল পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করেছে। প্রধানমন্ত্রী নিজে সেই প্রকল্পের শিলান্যাস করলেন। প্রায় দুই হাজার পরিবারের ছেলে মেয়েরা এই বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবে। নতুন করে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের পরিকাঠামো তৈরির জন্য এই টাকা বরাদ্দ করার জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

    বিজেপি সাংসদ কী বললেন?

    রানাঘাট কেন্দ্রের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার বলেন, দিন দিন কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের শিক্ষার উন্নতি ঘটছে। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করায় নতুন বিল্ডিং তৈরি করা হবে। এই স্কুলে প্রচুর সাধারণ ঘরের ছেলেমেয়েরা কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাচ্ছে। নতুন করে টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এদিন তার সূচনা হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share