Tag: pune

pune

  • Zomato: জোম্যাটো থেকে একবছরে ২৮ লক্ষ টাকার বেশি খাবার অর্ডার পুণের ব্যক্তির

    Zomato: জোম্যাটো থেকে একবছরে ২৮ লক্ষ টাকার বেশি খাবার অর্ডার পুণের ব্যক্তির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটা গোটা বছরে আপনি কত টাকার খাবার খেতে পারেন ?  প্রতিমাসে নিশ্চয় দু লক্ষ টাকার বেশি খাবার খেতে পারবেন না। সম্প্রতি জোম্যাটো (Zomato) সূত্রে জানা গেছে ২০২২ সালে পুণের এক ব্যক্তি ২৮ লক্ষ টাকার খাবার অর্ডার করিয়েছেন। জোম্যাটো (Zomato) তা শেয়ার করেছে নিজেদের ইনস্টাগ্রামে। ইতিমধ্যে ওই ব্যক্তি জোম্যাটোর (Zomato) তরফ থেকে Biggest Foddie তকমাও পেয়েছেন। ওই ব্যক্তি ২০২২ সালে মোট খাবার অর্ডার করিয়েছেন ২৮ লক্ষ ৫৯ হাজার ৬১১ টাকার। জোম্যাটো ইতিমধ্যে তাদের এই সব থেকে দামী গ্রাহকের কথা পোস্ট করেছে নিজেদের ইনস্টাগ্রামে।

    অন্য আরেকটি পোস্টে জোম্যাটো (Zomato) ধন্যবাদ জানিয়েছে রাহুল নামের এক জনৈক ব্যক্তিকে, যিনি কিনা ২০২২ সালে মোট ১০৯৮ টি কেকের অর্ডার করিয়েছেন। আবার টিনা নামের এক মহিলা ২৫০০০ টাকার উপর পিজা অর্ডার করিয়েছেন বলে জোম্যাটো (Zomato) সূত্রে জানা গেছে। তাঁকেও নিজেদের ইনস্টাগ্রাম থেকে ধন্যবাদ জানিয়েছে জোম্যাটো।

    সুইগিতে প্রতি মিনিটে রেকর্ড বিরিয়ানি অর্ডার করা হয়

    অনলাইনে অর্ডার করাতে করাতে আপনি যদি ভাবেন যে আপনি বাড়ির খাবারের থেকে বেশি অনলাইনে অর্ডার করা খাবার খাচ্ছেন তাহলে আপনাদেরকে জানতে হবে দিল্লির জনৈক অঙ্কুরের কথা, যে ২০২২ সালে ৩৩০০টিরও বেশি অর্ডার খাবার করিয়েছে জোম্যাটো (Zomato) থেকে।
    প্রতিদিন ৯ টিরও বেশি খাবার অর্ডার করেছে দিল্লির অঙ্কুর। অর্ডার করা খাবার সময় মত পৌঁছানোর জন্য জোম্যাটোকে (Zomato) ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিভিন্ন গ্রাহক। যেমন গুজরাটের যশ নামে একজন গ্রাহক ধন্যবাদ জানিয়েছেন এই সংস্থাকে, সময়মত খাবার পৌঁছে দেওয়ার জন্য। অন্যদিকে বিরিয়ানি বিক্রিতে রেকর্ড তৈরি করেছে সুইগি। তাদের পরিসংখ্যান বলছে যে সব থেকে বেশি অর্ডার হয় বিরিয়ানি। প্রতি মিনিটে গড়ে প্রায় ১৩৭ প্লেট বিরিয়ানি অর্ডার হয় জনপ্রিয় এই অ্যাপস থেকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Modi Biggest Statue: পুণের লাভাসায় বসতে চলেছে মোদির ২০০ মিটার উঁচু মূর্তি, উদ্বোধনের তারিখ প্রকাশ্যে

    Modi Biggest Statue: পুণের লাভাসায় বসতে চলেছে মোদির ২০০ মিটার উঁচু মূর্তি, উদ্বোধনের তারিখ প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুণের লাভাসা নগরে কাছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সবথেকে উঁচু মূর্তি (Modi Biggest Statue) বসতে চলেছে। এই মূর্তিকে ঘিরে শুরু হয়েছে আলোচনা। ডার্বিন প্লাটফর্ম ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড (DPIL) সংস্থার পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মূর্তি বসানো হবে বলে জানানো হয়। এর আগে সোনার কয়েন দিয়ে ১৫৬ গ্রামের একটি মূর্তি গুজরাটে নির্মাণ হয়েছিল। কিন্তু পুণের এই মূর্তিটি আগামী ৩১ ডিসেম্বরে উন্মোচন করা হবে বলে জানা গেছে। এই মূর্তি উন্মোচনের অনুষ্ঠানে আমেরিকা, ইজরায়েল, ফ্রান্স, সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত থাকবেন।

    মোদির এই মূর্তি কেমন হবে (Modi Biggest Statue)?

    ডার্বিন প্লাটফর্ম ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড সংস্থার অধিকর্তা অজয় হরিনাথ সিং এই মূর্তি বসানোর কথা ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘‘নরেন্দ্র মোদির এই মূর্তি (Modi Biggest Statue) হল ভারতের একতা এবং অখণ্ডতার বিশেষ প্রতীক। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের জন্য নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করছেন। দেশের একতা এবং অখণ্ডতাকে নতুন দিশা দেখিয়েছেন। তাঁর অবদান দেশের জন্য অত্যন্ত গৌরবের।’’

     মূর্তির সঙ্গে আর কী থাকবে?

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi Biggest Statue) এই মূর্তি, গুজরাটের তৈরি ‘স্ট্যাচু অফ ইউনিটি’ সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলের মূর্তির থেকেও বেশি উঁচু হবে। গুজরাটে বল্লভ ভাই প্যাটেলের মূর্তিটি উচ্চতায় ছিল ১৮২ মিটার। আর লাভাসায় মোদির এই নবনির্মিত মূর্তির উচ্চতা হবে প্রায় ১৯০ থেকে ২০০ মিটার। এই মূর্তির নিচে নির্মাণ করা হবে একটি জাদুঘর। সেখানে প্রদর্শিত হবে ভারতের প্রাচীন ইতিহাস এবং ঐতিহ্যের নানা চিত্র। এখানে থাকবে নতুন আধুনিক ভারতের একটি চিত্ররেখা। আগত দর্শক, পর্যটকদের জন্য একটি বিশেষ শিক্ষামূলক বিনোদনের ব্যবস্থাও রাখা হবে। এছাড়া, এই জাদুঘরে থাকবে নরেন্দ্র মোদির জীবন সংক্রান্ত নানান তথ্য ও  ছবির সংকলন। আগত দর্শকদের এই তথ্য চিত্র এবং ছবির নানান খণ্ডচিত্র অনুপ্রেরণা সঞ্চার করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Road Accident: বিহারে ট্রাকের ধাক্কায় মৃত আট শিশুসহ অন্তত ১২

    Road Accident: বিহারে ট্রাকের ধাক্কায় মৃত আট শিশুসহ অন্তত ১২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার রাতে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা (Road Accident) ঘটল বিহারের বৈশালীতে। জমায়েতের মধ্যেই পূর্ণ গতিতে ঢুকে পড়ল বেসামাল ট্রাক। জানা গিয়েছে ট্রাকের চাকার তলায় চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১২ জনের। এদের মধ্যে ৮ জনই শিশু। মৃতদের পরিবার এবং আহতদের জন্যে আর্থিক সাহায্যের কথা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রবিবার রাত ৯টা নাগাদ দুর্ঘটনাটি ঘটে। স্থানীয় একটি পুজো উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠান চলছিল সেখানে। সেই জমায়েতের মধ্যেই দ্রুত গতিতে আসা একটি ট্রাক ঢুকে পড়ে।

    আরও পড়ুন: সাঁইথিয়ার বোমা বিস্ফোরণের তদন্ত এনআইএ করবে কিনা, সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্র, জানাল হাইকোর্ট

    সঙ্গে সঙ্গেই দুর্ঘটনাস্থলে পুলিশ ও জেলা প্রশাসন পৌঁছয়। অ্যাম্বুলেন্সে শিশুদের জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। স্তব্ধ হয় যান চলাচল। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান চলাচল স্বাভাবিক করে।    

    বিহারের দুর্ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে ট্যুইট করে ঘোষণা করা হয়েছে, “বিহারের বৈশালীতে দুর্ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। সেই সঙ্গে ঘোষণা করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবিল থেকে মৃতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে। আহতদের দেওয়া হবে ৫০ হাজার টাকা।”    

     

     

    পুণে হাইওয়েতে দুর্ঘটনা 

    একই দিনে আরও এক ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনার সাক্ষী হল পুনে বেঙ্গালুরু হাইওয়ে। দুর্ঘটনার জেরে প্রায় ৪৮টি গাড়ি একসঙ্গে দুমড়ে মুছরে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আপাতত বন্ধ রয়েছে পুনে বেঙ্গালুরু হাইওয়ে। জানা গিয়েছে, রবিবার রাত ন‍‍`টা নাগাদ পুনে বেঙ্গালুরু হাইওয়েতে ব্রেকফেল করে একটি ট্যাংকার। এরপরে সেই ট্যাঙ্কারটি একের পর এক গাড়িকে ধাক্কা মারতে থাকে। এদিকে ট্যাংকার উল্টে যাওয়ায় রাস্তায় তেল গড়িয়ে পড়ে এবং রাস্তা পিচ্ছিল হয়ে যায়। নিয়ন্ত্রণ হারাতে থাকে একের পর এক গাড়ি।     

    এই ঘটনায় হাইওয়েতে দ্রুত গতিতে আসা যানবাহন গুলি একের পর এক দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি গাড়ি আরেকটি গাড়িকে ধাক্কা মারতে থাকে। দুর্ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই। সাতার থেকে মুম্বই যাওয়ার পথে বিশাল যানজট হয়। বন্ধ হয়ে যায় যাতায়াত ব্যবস্থা।   

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • Maharashtra Political Crisis: নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার প্রতীকের প্রয়োজন নেই, সাফ জানালেন শিন্ডে 

    Maharashtra Political Crisis: নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার প্রতীকের প্রয়োজন নেই, সাফ জানালেন শিন্ডে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচিত হওয়ার জন্য প্রতীকের (Symbol) প্রয়োজন নেই। সাফ জানিয়ে দিলেন মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে (Eknath Shinde)। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি আমার বিধানসভা ক্ষেত্রের উন্নয়নে প্রচুর কাজ করেছি। তাই নির্বাচিত হওয়ার জন্য আমার প্রতীকের প্রয়োজন নেই। এদিন পুণের (Pune) একটি জন সমাবেশে একথা বলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী (CM)।  

    শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপিকে নিয়ে গড়া মহা বিকাশ আগাড়ি জোট থেকে বেরিয়ে বিজেপির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে সরকার চালানোর ইচ্ছে প্রকাশ করেন শিবসেনা নেতা একনাথ শিন্ডে। তা নিয়েই তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে বিরোধ বাঁধে শিন্ডের। বিরোধের জল এতদূর গড়ায় যে পরে অনুগামী বিধায়কদের নিয়ে প্রথমে গুজরাটের সুরাট ও পরে আসামের গুয়াহাটিতে পৌঁছে যান শিন্ডে। পরে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়েন তিনি। এর পরেই শিন্ডে শিবির দাবি করে তারাই আসল শিবসেনা। এদিকে, মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরেও জানান, তাঁর বাবার তৈরি দলের নাম বা প্রতীক ব্যবহারের অধিকার অন্য কারও নেই। শিবসেনার রাশ নিজের হাতে রাখতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হন ঠাকরে। দু পক্ষের এই দাবি ও পাল্টা দাবির প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়, দুই শিবিরকেই ৮ আগস্টের মধ্যে তথ্যপ্রমাণ জমা দিতে হবে। 

    আরও পড়ুন : মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে লড়া উচিত মহা বিকাশ আঘাড়ি জোটের, মত পাওয়ারের

    শিবসেনার প্রতীক তির ধনুক।এই প্রতীক কারা পাবে, তা নিয়েই চলছে বিবাদ। সেই প্রেক্ষিতেই এদিনের সমাবেশে শিন্ডে জানিয়ে দিলেন, ভোটে জিততে তাঁর প্রতীকের প্রয়োজন নেই। তিনি তাঁর বিধানসভা ক্ষেত্রের উন্নয়নের জন্য প্রচুর কাজ করেছেন। তাই প্রতীকে প্রয়োজন নেই। প্রসঙ্গত, গত মাসেই শিবসেনা প্রধান তথা মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে জানান, শিবসেনার প্রতীক তির ধনুক কেউ কেড়ে নিতে পারবে না। শিন্ডে শিবিবকে আসল শিবসেনা মানতে রাজি নন উদ্ধব। তাদের ‘গদ্দার’ তকমা দিয়েছেন তিনি।

    উদ্ধবের বিশ্বাসঘাতকতা অভিযোগের জবাবও এদিন দিয়েছেন শিন্ডে। তাঁর প্রশ্ন, কে, কার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে? আমরা না অন্য কেউ? আমরা স্বাভাবিক জোট সরকার গড়েছি। এবং এটাই জনগণের সরকার। এদিন উদ্ধবকেও নিশানা করেছেন শিন্ডে। বলেন, সরকার ক্ষমতায় এল। মুখ্যমন্ত্রী হলেন আমাদের পার্টির প্রধান। আমরা কাজে নেমে পড়লাম। লোকজন এবং পার্টির নেতারা আমাদের সঙ্গে দেখা করতে এলেন। কিন্তু কিছু লোকের (উদ্ধব ঠাকরে) তাঁদের সঙ্গে দেখা করার সময়ই হল না। আমাদের লোকজন সাফার করতে লাগল। তখন সরকারে যা ঘটছিল, তা কখনওই মেনে নেওয়া যায় না। নয়া জোট প্রসঙ্গে শিন্ডে বলেন, আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম কারণ আসন্ন নির্বাচনে শিবসেনার হাতে গোণা কয়েকজন বিধায়ক জয়ী হতেন। লোকেদের জেলে যেতে হত। নিজেদের বাঁচাতে তখন তাঁরা দল ছেড়ে অন্য দলে গিয়ে ভিড়তেন।

    আরও পড়ুন : বিজেপি কেন একনাথ শিন্ডের হাতে মহারাষ্ট্রের রাশ ছাড়ল?

     

  • Organ Donation: মৃত্যুর পরও জীবনদান! ‘ব্রেন ডেথ’ তরুণীর অঙ্গদানে প্রাণ বাঁচল পাঁচজনের

    Organ Donation: মৃত্যুর পরও জীবনদান! ‘ব্রেন ডেথ’ তরুণীর অঙ্গদানে প্রাণ বাঁচল পাঁচজনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অঙ্গদান করে নজির গড়ে তুলল এক তরুণীর পরিবার। এই তরুণী অঙ্গদান করে পাঁচজনকে এক নতুন জীবন উপহার দিয়েছেন। সংবাদসংস্থা এএনআই-এর খবর অনুযায়ী, এক মহিলাকে মহারাষ্ট্রের পুনের সাউদার্ন কমান্ড হাসপাতালে (Command Hospital Southern Command) নিয়ে আসা হয়েছিল। সেখানে চিকিৎসকরা ঘোষণা করেন তাঁর ব্রেনডেথ হয়েছে। এরপরেই তাঁর পরিবার অঙ্গদানের সিদ্ধান্ত নেন।

    আরও পড়ুন: পিতা-কন্যার যুগলবন্দী! ভারতীয় বায়ুসেনায় একসঙ্গে যুদ্ধবিমান চালিয়ে গড়ে তুললেন ইতিহাস

    যেই পাঁচজনকে অঙ্গ দেওয়া হয়েছে তাঁর মধ্যে দুজন ভারতীয় সেনাকর্মীও রয়েছেন। সূত্রের খবর, ১৪ ও ১৫ জুলাই এই অঙ্গদানের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। তরুণীটির দুটি কিডনি দুই জওয়ানকে দেওয়া হয়। পুনের রুবি হল ক্লিনিকে এক মহিলার শরীরে লিভার প্রতিস্থাপন করা হয়। চোখ দুটিকে আই ব্যাঙ্কে সংরক্ষণ করা হয়। এরপর সেগুলি নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে প্রদান করা হয়।

    পরিবার থেকে জানানো হয়েছে, এক দুর্ঘটনা ঘটার পর তাঁকে একদম শেষ পর্যায়ে আনা হয়েছিল কমান্ড হাসপাতালে। এরপরে সেখানে তাঁর ব্রেন ডেথের কথা চিকিৎসকরা জানালে অঙ্গদানের সিদ্ধান্ত নেন পরিবারের সদস্যরা। দেরি না করে হাসপাতালের ট্রান্সপ্লান্ট কো-অর্ডিনেটরের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মুখপাত্র জানিয়েছেন, যাঁদের অত্যন্ত প্রয়োজন তাঁদেরকেই ওই তরুণীর অঙ্গদান করা হবে বলে রাজি হয়েছিলেন পরিবার। তারপর শেষপর্যন্ত তরুণীর অঙ্গগুলোতেই এক নতুন জীবন পেলেন পাঁচ ব্যক্তি। তিনি বেঁচে না থাকলেও তাঁর অঙ্গ দিয়েই অন্যদের প্রাণ দিয়ে গেলেন। তরুণীর পরিবারের এই মহান কাজে সবাই তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞ।

    আরও পড়ুন: ভারত থেকে মাকে অপহৃত হওয়ার ফোন মার্কিন যুবতীর, পরে বেরোল আসল সত্য!

    এর আগেও কর্নাটকের বেলাগাভি নামক জায়গায় এক ৫১ বছর বয়সী ব্যক্তির ব্রেন ডেথ হওয়ার পর তিনি তাঁর অঙ্গদান করে ছয়জনের প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন। তাঁর চোখ, কিডনি, লিভার, হার্ট দিয়ে রোগীদের এক নতুন জীবন দান করেছিলেন।  

     

  • PM Modi: বিকাশ ও ঐতিহ্য চলবে হাত ধরাধরি করে, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: বিকাশ ও ঐতিহ্য চলবে হাত ধরাধরি করে, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিকাশ ও ঐতিহ্য (Development and Heritage) হাত ধরাধরি করে চলবে। মঙ্গলবার পুণের (Pune) একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে একথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। মঙ্গলবার মহারাষ্ট্র সফরে গিয়েছিলেন মোদি। দুপুরে পুণে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে উদ্বোধন করেন জগৎগুরু শ্রীসন্ত তুকারাম (Saint Tukaram) মহারাজের শিলা মন্দির। ওই অনুষ্ঠানেই বক্তৃতা করতে গিয়ে বিকাশ ও ঐতিহ্যের হাত ধরাধরি করে চলার কথা বলেন মোদি।

    এদিন প্রধানমন্ত্রীকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানাতে হাজির ছিলেন মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ার ও মহারাষ্ট্রের বিরোধী দলনেতা দেবেন্দ্র ফড়নবীশ (Devendra Fadnavis) সহ অন্যরা। সেখান থেকে পুণের দেহুতে জগৎগুরু শ্রীসন্ত তুকারাম মহারাজের মন্দিরে যান তিনি। পূজার্চনা শেষে উদ্বোধন করেন শিলা মন্দিরের। সেখানেই পরে একটি জনসভায় ভাষণ দেন তিনি।

    আরও পড়ুন : আগামী দেড় বছরেই ১০ লক্ষ নতুন কেন্দ্রীয় চাকরি! টার্গেট বেঁধে দিলেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত শাশ্বত। কারণ ভারত সাধুদের ভূমি। তিনি বলেন, আমরা গর্বিত এই ভেবে যে আমাদের সভ্যতা সবচেয়ে প্রাচীন। এর কৃতিত্ব ভারতের সন্ত পরম্পরা এবং ভারতের সাধু ও ঋষিদের। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের শাস্ত্রে বলা আছে মানব জন্মে সব থেকে দুর্লভ সাধকদের সৎসঙ্গ। সাধকদের কৃপালাভ করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই ভগবানের উপলব্ধি হয়। দেহুর এই পবিত্র ভূমিতে এসে আমিও তাই অনুভব করছি। তিনি বলেন, দেহুর এই শিলামন্দির শুধুমাত্র ভক্তির কেন্দ্র নয়, ভারতের সাংস্কৃতিক ভবিষ্যতের পথও প্রশস্ত করে। এই পবিত্র স্থানটি পুনর্নির্মাণের জন্য আমি মন্দির ট্রাস্ট ও সমস্ত ভক্তদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।  

    আরও পড়ুন : “সব স্বচ্ছ নীতির প্রতিফলন…!” যোগী-রাজ্যে গিয়ে কী বললেন মোদি?

    মোদি বলেন, ভারতে প্রতিটি যুগে দিকনির্দেশনা দিতে কোনও না কোনও মহান আত্মা অবতীর্ণ হয়েছেন। সন্ত তুকারামজির দয়া, মমতা ও সেবার উপলব্ধি এখনও আমাদের সঙ্গে রয়েছে। এগুলিই আমাদের প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করছে। এদিন আরও একবার প্রধানমন্ত্রীর গলায় শোনা গিয়েছে সবকা সাথ, সবকা বিকাশের (Sabka Saath Sabka Vikas) মন্ত্র। বলেন, বর্তমানে দেশ সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস, সবকা প্রয়াসের মন্ত্রে এগিয়ে চলেছে। বৈষম্য ছাড়াই প্রতিটি প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন সবাই। তিনি বলেন, দেশ এখন আজাদি কা অমৃত মহোৎসব (Azadi ka Amrut Mahotsav) উদযাপন করছে। আমরা গর্বিত যে আমরা, আমাদের সভ্যতা সব চেয়ে প্রাচীন। এর কৃতিত্ব ভারতের সন্ত পরম্পরা। এই প্রসঙ্গেই তিনি বলেন, বিকাশ ও ঐতিহ্য হাত ধরাধরি করে চলবে।

LinkedIn
Share