Tag: Punjab

Punjab

  • Bhagwant Mann Marriage: দ্বিতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী, পাত্রী ৩২ বছরের গুরপ্রীত

    Bhagwant Mann Marriage: দ্বিতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী, পাত্রী ৩২ বছরের গুরপ্রীত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন পাঞ্জাবের (Punjab) মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান (Bhagwant Mann)। বৃহস্পতিবার চণ্ডিগড়ে হয়েছে তাঁর বিয়ে। ডক্টর গুরপ্রীত কৌরকে (Dr Gurpreet Kaur) বিয়ে করছেন তিনি। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও (Arvind Kejriwal) ভগবন্ত মান-এর বিয়েতে যোগ দেবেন। ঘরোয়াভাবেই বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আজ, বৃহস্পতিবার নিজের বাসভবনেই চিকিৎসক গুরপ্রীত কৌরের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলেন তিনি। শুধুমাত্র ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ও দলের নেতা-নেত্রীদেরই আমন্ত্রণ করা হয়েছে তাঁর বিয়েতে। এর মধ্যে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বিশেষ অতিথি ভগবন্ত মানের।

    [tw]


    [/tw]

    ৩২ বছরের মেয়ে গুরপ্রীত কৌরের সঙ্গে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর বিয়ে নিয়ে ইতিমধ্যেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে। ২০১৮ সালে আম্বালার মহাঋষি মারকেণ্ডশ্বর বিশ্ববিদ্যালয় (Maharishi Markandeshwar University) থেকে ডাক্তারি পাশ করেছেন গুরপ্রীত। তিন বোনের মধ্যে সবচেয়ে ছোট তিনি। বড় দুই দিদি আমেরিকা আর অস্ট্রেলিয়ায় থাকেন। গুরপ্রীত বর্তমানে মোহালিতে থাকেন।  কোনওরকম জাঁকজমক ছাড়াই বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তাঁরা।

    ভগবন্ত মান এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ছাদনাতলায় বসেছেন। তাঁর প্রথম স্ত্রী ইন্দরপ্রীত কৌর(Inderpreet Kaur) -এর সঙ্গে ২০১৫ সালেই বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়। তাঁদের দুই ছেলে-মেয়েও রয়েছে। দিলশান (Dilshan) ও সীরাট (Seerat) তাঁর দুই সন্তানই পিতার দ্বিতীয়বারের বিয়ে নিয়ে যথেষ্ট উৎসুক ছিল। বাগদানের অনুষ্ঠানেও অংশগ্রহণ করেছিল তারা।

    ভগবন্ত মানের ক্যাবিনেটের সহকর্মী অমন অরোরা (Aman Arora), হরজোত সিং (Harjot Singh) তাঁকে ট্যুইটারের মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল, আপ নেতা রাঘব চাড্ডা সহ অনেকেই এদিন বিয়ের আসরে হাজির ছিলেন। 

    [tw]


    [/tw]

    [tw]


    [/tw]

     

  • Punjab: চরম আর্থিক সংকটের মুখে পাঞ্জাব? দাবি আপের শ্বেতপত্রে

    Punjab: চরম আর্থিক সংকটের মুখে পাঞ্জাব? দাবি আপের শ্বেতপত্রে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঞ্জাবের (Punjab) অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমশ অবনতির দিকে এগোচ্ছে। শনিবার পাঞ্জাব বিধানসভায় (Punjab State Assembly) রাজ্যের আর্থিক বিষয়ক শ্বেতপত্র (White Paper) পেশ করা হয়। তাতে বলা হয়েছে, বর্তমানে আর্থিক মন্দা এবং ঋণের ফাঁদে রয়েছে পাঞ্জাব। অর্থমন্ত্রী হরপাল সিং চিমা (Harpal Singh Cheema) এদিন এটি পেশ করেন ও আর্থিক বিশৃঙ্খলার জন্য আগের সরকারকে দায়ী করেছেন তিনি।

    পঞ্জাবের বাজেট পেশের সময় রাজ্যের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত বলা হয়। শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, “পাঞ্জাব আর্থিক সংকটের মুখে। সেখানে ঋণের পরিমাণও অনেক বেড়ে গিয়েছে। আগের সরকারগুলি পরিস্থিতি ঠিক করার জন্য কোনও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়নি। উল্টে যথেচ্ছ ব্যয়, খয়রাতি এবং অযোগ্য ভর্তুকি করার ফলে রাজস্বে বিপুল ঘাটতি হয়। বর্তমানে পাঞ্জাবের ঋণ বাকি রয়েছে ২.৬৩ লক্ষ কোটি টাকা, যা রাজ্যের জিডিপির ৪৫.৮৮ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: দেশের পাঁচটি রাজ্যে উপনির্বাচন শান্তিপূর্ণ, বিক্ষিপ্ত অশান্তি কয়েকটি জায়গায়

    শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, অর্থ ব্যবস্থাপনায় উন্নতি করা হবে আগের কংগ্রেস শাসিত সরকার একথা বললেও রাজ্য ঋণ পরিশোধ করেনি। তারপর সরকার বদল হলে, ২৪,৩৫১.২৯ কোটি টাকার দায়ভার পাঞ্জাবের নতুন সরকারকে হস্তান্তর করে দেয়, যেটি আগামী বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।

    গত পাঁচ বছরে, রাজ্যের ঋণ ৪৪.২৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে যা বছরে ৭.৬০ শতাংশের হারে বেড়েছে। শ্বেতপত্রে আরও বলা হয়েছে, রাজ্যের বকেয়া ঋণ ১৯৮০-৮১ সালে ১০০৯ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ২০১১-১২ সালে ৮৩,০৯৯ কোটি টাকা এবং ২০২১-২২ সালে আরও বেড়ে ২,৬৩,২৬৫ কোটি টাকা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বিদেশি মুদ্রার ভাঁড়ার শূন্য, শ্রীলঙ্কার মতোই দেউলিয়ার পথে পাকিস্তানও?

    যে পাঞ্জাব দীর্ঘদিন ধরে সারা দেশে মাথাপিছু আয়ে (Per Capita Income) এক নম্বরে ছিল, এটি এখন অন্যান্য অনেক রাজ্যের থেকে পিছিয়ে রয়েছে এবং শীর্ষ থেকে ১১ তম অবস্থানে নেমে গিয়েছে। পাঞ্জাবকে তার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে  আনতে ও আর্থিক পরিস্থিতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে, সরাসরি রাজস্ব বৃদ্ধির ব্যবস্থা সহ ব্যয়ের প্রতিশ্রুতিগুলিকে গুরুত্ব সহকারে পুনর্বিবেচনা করতে হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে শ্বেতপত্রে।

  • Punjab Congress: “আলবিদা কংগ্রেস”,  ফেসবুক লাইভ করে সোনিয়া-সঙ্গ ছাড়লেন সুনীল জাখর

    Punjab Congress: “আলবিদা কংগ্রেস”, ফেসবুক লাইভ করে সোনিয়া-সঙ্গ ছাড়লেন সুনীল জাখর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক : পঞ্জাবে (Punjab) ফের একবার জোর ধাক্কা খেল কংগ্রেস (Congress)। রাজস্থানের উদয়পুরে চলছে কংগ্রেসের চিন্তন শিবির (Chintan Shivir)। এই সময়ই ফেসবুক লাইভ (Facebook Live) করে দল ছাড়লেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা সুনীল জাখর (Sunil Jakhar)। সদ্যই কংগ্রেসের হাতছাড়া হয়েছে পঞ্জাবের (Punjab) রাশ। তার পর ফের একবার রামধাক্কা খেল সোনিয়া গান্ধীর দল।

    পঞ্জাবে পরাজয়ের পর খোলনলচে বদলাতে উদ্যোগী হয় কংগ্রেস নেতৃত্ব। ঢেলে সাজানো হয় দলীয় সংগঠন। দলের সব পদ থেকে অপসারণ করা হয় প্রবীণ নেতা সুনীল জাখরকে। কংগ্রেসের শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির বৈঠকে সোনিয়ার অনুমোদন সাপেক্ষে অপসারণ করা হয় তাঁকে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে কড়া কোনও পদক্ষেপ নিতে রাজি হননি কংগ্রেসের অন্তবর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট। যার জেরে কংগ্রেসেই রয়ে যান সুনীল।

    এই নিয়ে কংগ্রেসকে একহাত নিতে ছাড়েননি সুনীল। তিনি বলেন, আমি তো কেবল প্রচার কমিটির প্রধান পদে ছিলাম। নির্বাচনের পর তো সেই পদই নেই। তাছাড়া সাংসদ থাকার দরুণ সর্বভারতীয় কংগ্রেস কমিটিতে ছিলাম। সাংসদ পদ খোয়ানোর পর সেই পদেও আমি নেই। কারণ আমি কমিটির নির্বাচিত সদস্য ছিলাম না। তাঁর প্রশ্ন, তাহলে কোন পদ থেকে দল আমাকে অপসারণ করল?

    রাজনৈতিক মহলের মতে, এই অপমানের জবাব দিতেই এদিন ফেসবুক লাইভ করে কংগ্রেস ছাড়েন জাখর। তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিস (Showcause notice) দিয়েছিল শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি। এই কমিটিতে ছিলেন তারিক আনোয়ার (Tariq Anwar)। জাখর বলেন, তারিক আমাকে কারণ দর্শানোর নোটিস দিয়েছেন। তিনি এমন একজন ব্যক্তি, যিনি কংগ্রেস ছেড়েছেন। পরে ফিরেও এসেছেন। এক সময় দল এবং সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগও করেছিলেন।

    আরও পড়ুন : ‘বাঙালির সত্ত্বা আজ লুণ্ঠিত’, মমতাকে সাহিত্য পুরস্কার দেওয়ায় ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    ফেসবুক লাইভ চলাকালীন অম্বিকা সোনিকেও (Ambika soni) কটাক্ষ করেন জাখর। তাঁর প্রশ্ন, সোনি কীভাবে শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির সদস্য হতে পারেন? জাখর বলেন, ১৯৭০ সালে অম্বিকা সোনি কোথায় ছিলেন যখন কংগ্রেসের সদস্যদের সব চেয়ে বেশি প্রয়োজন ছিল? তিনি ছিলেন তাঁর দায়িত্ব থেকে দূরে। জাখরকে মুখ্যমন্ত্রী করা হবে বলে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে বলেছিলেন সোনি। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এদিন সেই কারণেই সোনিকে নিশানা করেন জাখর।

    তিনি যে কংগ্রেসের শৃঙ্খলাবদ্ধ কর্মী, তা জানিয়ে দেন জাখর। তিনি বলেন, আমি কংগ্রেসের দাস নই, বরং একজন শৃঙ্খলাবদ্ধ কর্মী। প্রবীণ এই কংগ্রেস কর্মী বলেন, গত ৫০ বছর ধরে আমি দলের একজন সুশৃঙ্খল কর্মী হিসেবে কাজ করেছি। এদিন ফেসবুক লাইভ করে সম্পর্কের সেই সুতোটাই ছিঁড়ে ফেললেন জাখর।

     

  • NIA Chief Dinkar Gupta: এনআইএ-র ডিজি পদে নিযুক্ত হলেন আইপিএস দিনকর গুপ্তা

    NIA Chief Dinkar Gupta: এনআইএ-র ডিজি পদে নিযুক্ত হলেন আইপিএস দিনকর গুপ্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (National Investigation Agency) বা এনআইএ (NIA)-র নতুন ডিরেক্টর জেনারেল বা ডিজি (Director General) হিসেবে দায়িত্ব নিচ্ছেন আইপিএস দিনকর গুপ্তা (IPS Dinkar Gupta)। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় সরকার (Central Government) এনআইএ-এর এই দায়িত্ব তুলে দিলেন পাঞ্জাব ক্যাডারের (Punjab Cadre) এই আইপিএস অফিসারের হাতে। প্রশিক্ষণ ও কর্মীবর্গ দফতরের (Department of Personnel & Training) তরফে জানানো হয়েছে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নিয়োগ কমিটি (Appointments Committee) তাঁর নিয়োগে অনুমোদন দিয়েছে। প্রাক্তন ডিরেক্টর জেনারেল যোগেশ চন্দ্র মোদির (Yogesh Chander Modi) অবসরের প্রায় দেড় বছরের পর এনআইএ -র নতুন ডিরেক্টর জেনারেল পদে দিনকর গুপ্তা নিযুক্ত হলেন। ২০২৪ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত তিনি এনআইএ-র ডিজির দায়িত্বে থাকবেন। 

    আরও পড়ুন: তিন মাসেই পাঞ্জাবে আপ-সরকারের বিরুদ্ধে জমছে ক্ষোভ!

    বর্তমানে দিনকর গুপ্তা পাঞ্জাব পুলিশ হাউজিং কর্পোরেশনের (Punjab Police Housing Corporation) চেয়ারম্যান পদে রয়েছেন। এর আগে দু’বছর সাত মাসের জন্য পাঞ্জাব পুলিশের (Punjab Police) ডিজি পদে ছিলেন ১৯৮৭ ব্যাচের এই আইপিএস অফিসার। গত বছরের অক্টোবর মাসে চরনজিৎ সিং চান্নি (Charanjit Singh Channi) পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর তিনি পাঞ্জাব পুলিশ হাউজিং কর্পোরেশনের (Punjab Police Housing Corporation) চেয়ারম্যান পদে নিযুক্ত হন। যদিও পরে তিনি এক মাসের জন্য অবসরে গেলে চেয়ারম্যান পদে ১৯৮৮ ব্যাচের ইকবাল প্রীত সিং সাহোটা কে (Iqbal Preet Singh Sahota) চেয়ারম্যান পদে  নিযুক্ত করেন।

    জঙ্গি দমনে কঠোর এনআইএ, উপত্যকার বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি

    এর পাশাপাশি সাগর দাসকে (Swagar Das) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের (Ministry of Home Affairs) বিশেষ সচিব (অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা) পদে নিয়োগ করা হয়েছে। ইনি ১৯৮৭ ব্যাচের ছত্তিশগড় ক্যাডারের (Chhattisgarh cadre) আইপিএস অফিসার। আর ইনি বর্তমানে কেন্দ্রের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর (Intelligence Bureau) বিশেষ সচিব।  ২০২৪ এর ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্বে থাকবেন।

     

  • Mohali blast: নেপথ্যে জঙ্গি-যোগ? পঞ্জাবে পুলিশের সদর দফতরে গ্রেনেড হামলার তদন্ত পেতে পারে এনআইএ

    Mohali blast: নেপথ্যে জঙ্গি-যোগ? পঞ্জাবে পুলিশের সদর দফতরে গ্রেনেড হামলার তদন্ত পেতে পারে এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোহালিতে পঞ্জাব পুলিশের (Punjab police) গোয়েন্দা বিভাগের সদর দফতরে গ্রেনেড হামলার তদন্তভার বর্তাতে পারে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-র(NIA) ওপর। অন্তত এমনই খবর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে। যদিও গ্রেনেড হানার ঘটনাটিকে ছোট ঘটনা বলে মনে করছে পঞ্জাব সরকার।

    মোহালির (Mohali) সেক্টর ৭৭-এ রয়েছে পঞ্জাব পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের সদর দফতর। সোমবার রাত আটটা নাগাদ দফতরের বিল্ডিংয়ে আছড়ে পড়ে গ্রেনেড। প্রাণহানির কোনও ঘটনা না ঘটলেও, গ্রেনেড হামলার জেরে ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায় সদর দফতরের কাচের জানালা। এই হামলার আগে পঞ্জাব পুলিশের কাছে হুমকি চিঠি এসেছিল বলে সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর।

    যদিও ঘটনাটি ছোট ঘটনা বলে জানায় পঞ্জাবের আম আদমি পার্টির (APP) সরকারের প্রধান ভগবন্ত মান। রাজ্য সরকার যতই ঘটনাটি ছোট করে দেখাক না কেন, তবে রকেট হামলার এই ঘটনাটি মোটেই হালকাভাবে নিচ্ছে না কেন্দ্রীয় সরকার। মোহালির এই বিস্ফোরণের সঙ্গে জঙ্গি যোগের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না অমিত শাহের মন্ত্রক। তদন্তের ভার দেওয়া হতে পারে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-র হাতে। গোয়েন্দা দফতরের সামনে গ্রেনেড হামলার ঘটনাকে জঙ্গি কার্যকলাপের অংশ হিসেবেই তারা দেখছে বলে সূত্রের খবর।

    কংগ্রেস সরকারকে পরাস্ত করে পঞ্জাবের কুর্সিতে আসে আম আদমি পার্টি। মুখ্যমন্ত্রী হন ভগবন্ত মান। আপ ক্ষমতার আসার পর থেকে প্রায়ই অশান্তির খবর আসছে পঞ্চনদের রাজ্য থেকে। অথচ বিধানসভা নির্বাচনের আগে আম আদমি পার্টির প্রধান তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল দাবি করেছিলেন, পঞ্জাবের ক্ষমতায় আপ এলে বদলে যাবে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি। বিপুল জনসমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে আপ। তবে ভোল বদলায়নি রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির।

    পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের সদর দফতরের সামনে গ্রেনেড হামলার ঘটনা প্রসঙ্গে আপ সুপ্রিমো কেজরিওয়াল বলেন, পরিকল্পিতভাবে পঞ্জাবের শান্তি নষ্ট করার চেষ্টা চলছে। মোহালি বিস্ফোরণ একেবারে কাপুরুষোচিত কাজ। আমরা কিছুতেই পঞ্জাবের শান্তি বিঘ্নিত হতে দেব না।

     

LinkedIn
Share