Tag: Puri

Puri

  • Mohan Charan Majhi: কথা রাখলেন বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী, পুরীতে জগন্নাথ দর্শন করা যাবে চার দ্বার দিয়েই

    Mohan Charan Majhi: কথা রাখলেন বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী, পুরীতে জগন্নাথ দর্শন করা যাবে চার দ্বার দিয়েই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বৃহস্পতিবার থেকে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের (Jagannath Temple) চারটি প্রবেশপথই ভক্তদের জন্য খুলে দেব আমরা।” বুধবার কথাগুলি বলেছিলেন ওড়িশার নয়া মুখ্যমন্ত্রী মোহনচরণ মাঝি (Mohan Charan Majhi)। এদিনই দুপুরে শপথ গ্রহণ করেন তিনি। তার পরেই বসে যান মন্ত্রিসভার বৈঠকে। এখানেই গৃহীত হয় এমনতর সিদ্ধান্ত। যে সিদ্ধান্তের জেরে উপকৃত হবেন জগন্নাথ দর্শনে আসা ভক্তরা।

    খুলে গেল চার প্রবেশপথ

    মন্ত্রিসভার বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত মতোই বৃহস্পতিবার সকালে খুলে দেওয়া হয় মন্দিরের চারটি দ্বারই। তার পরেই সাধারণ পুণ্যার্থীর মতোই মন্দিরে প্রবেশ করে পুজো দেন নয়া মুখ্যমন্ত্রী (Mohan Charan Majhi)। তাঁর সঙ্গে মন্দিরে গিয়ে পুজো দেন রাজ্যের দুই উপমুখ্যমন্ত্রী কেভি সিং দেও এবং প্রভাবতী পারিদা। মন্দিরের চারটি দ্বারই পুণ্যার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ায় বিজেপি সরকারকে ধন্যবাদ জানান পুরী বেড়াতে আসা পর্যটকরাও।   

    মন্দির রক্ষণাবেক্ষণে বিশেষ তহবিল

    এদিকে, দ্বাদশ শতকে তৈরি প্রাচীন এই মন্দির রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিশেষ তহবিল গড়ার কথাও জানান মুখ্যমন্ত্রী (Mohan Charan Majhi)। মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পুরীর সাংসদ বিজেপির সম্বিত পাত্র, বালাসোরের সাংসদ প্রতাপ চন্দ্র সারেঙ্গী এবং বিজেপি সরকারের অন্য মন্ত্রী ও নেতারা। জগন্নাথ মন্দিরে রয়েছে চারটি প্রবেশদ্বার। এতদিন পর্যন্ত দেবদর্শন করতে হলে ভক্তদের প্রবেশ করতে হত মন্দিরের সিংহ দুয়ার দিয়ে। আজ, বৃহস্পতিবার থেকেই মন্দিরের সবকটি দরজা দিয়েই ঢুকে জগন্নাথ দর্শন করতে পারছেন  পুণ্যার্থীরা।

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গেই হয়েছে ওড়িশা বিধানসভার নির্বাচনও। এই নির্বাচনের আগে পদ্ম-পার্টির তরফে প্রকাশিত ইস্তাহারে বিজেপি জানিয়েছিল, রাজ্যের ক্ষমতায় এলে পুরীর মন্দিরের চারটি দ্বারই উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে ভক্তদের জন্য। এদিনের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে ইস্তাহারে দেওয়া একটি প্রতিশ্রুতি পূরণ করল ওড়িশার বিজেপি সরকার (Mohan Charan Majhi)।

    আর পড়ুন: কুয়েতে মৃত ভারতীয়দের পরিবারকে ২ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ, সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীর

    ওড়িশার নয়া মন্ত্রিসভার সদস্য সূর্যবংশী সুরাজ বলেন, “নির্বাচন চলার সময়ই আমরা বলেছিলাম যে মন্দিরের (Jagannath Temple) চারটি প্রবেশদ্বারই খুলে দেব। সেই মতো আজ খুলে দেওয়া হল চারটি প্রবেশদ্বারই। মুখ্যমন্ত্রী-সহ রাজ্য মন্ত্রিসভার সমস্ত সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন পবিত্র মুহূর্তে।” তিনি বলেন, “গতকাল শপথ নেওয়ার পরে আজকেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করে মন্দিরের গেটগুলি খুলে দেওয়া হল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন মোদি, অভিনন্দন প্রখ্যাত বালুশিল্পীর

    PM Modi: প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন মোদি, অভিনন্দন প্রখ্যাত বালুশিল্পীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার, ৯ জুন সন্ধেয় রাষ্ট্রপতি ভবনে তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) পদে শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদি। তার আগে তাঁকে অভিনন্দন জানালেন বিশিষ্ট বালুশিল্পী ওড়িশার সুদর্শন পট্টনায়েক। পুরীর সমুদ্র সৈকতে বালি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আবক্ষ মূর্তি বানিয়েছেন তিনি। মূর্তির নীচে লেখা হয়েছে, ‘অভিনন্দন মোদিজি ৩.০’। তাঁর এই শিল্পকীর্তির নীচে লেখা হয়েছে ‘বিকশিত ভারত’ শব্দবন্ধ। প্রধানমন্ত্রী পদে মোদির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান উপলক্ষে পোস্টারে ছয়লাপ দিল্লি।

    শপথ নেবেন মোদি (PM Modi)

    প্রসঙ্গত, পরপর তিনটি টার্মে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। তার পর মোদিই (PM Modi) গড়তে চলেছেন ওই রেকর্ড। জানা গিয়েছে, এদিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেই শপথ নেবেন গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি দফতরের মন্ত্রীরা। বাকি মন্ত্রীরা শপথ নেবেন পরে। এদিন সন্ধে ৭টা ১৫ মিনিটে রাষ্ট্রপতিভবনে হবে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার আগে তাঁর বাসভবনে হবু মন্ত্রীদের চায়ের নিমন্ত্রণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    বিদেশমন্ত্রকের বিবৃতি

    শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান উপলক্ষে শনিবার বিবৃতি জারি করেছে বিদেশমন্ত্রক। তাতে বলা হয়েছে, ‘শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে, মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু, সেসেলশের ভাইস প্রেসিডেন্ট আহমেদ আফিফ, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী প্রবীন্দ কুমার জুগুনাউথ, নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দহল প্রচণ্ড, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। জানা গিয়েছে, নেতা এবং বিজেপির রাজ্য সভাপতিরা ছাড়াও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে নয়া সংসদ ভবন গড়ার ২৫০ জনেরও বেশি কারিগরকে। এঁরা বিকেল তিনটে নাগাদ বিজেপি নেতা মনসুখ মাণ্ডব্যের বাড়িতে উপস্থিত হবেন। সেখান থেকে যাবেন রাষ্ট্রপতিভবনে, শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে।

    আর পড়ুন: শপথ গ্রহণের প্রস্তুতি সারা, গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রকের দায়িত্বে কারা?

    বিদেশমন্ত্রকের তরফে এও জানানো হয়েছে, ‘নেবারহুড ফার্স্ট’ নীতি এবং ‘সাগর’ (SAGAR) ভিশনের সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের অতিথিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি এককভাবে পেয়েছে ২৪০টি আসন। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএর আসন সংখ্যা ২৯৩। এবার পূর্ণমন্ত্রীর সংখ্যা হতে পারে ৮০-র কাছাকাছি। নয়া মন্ত্রিসভায় স্বরাষ্ট্র, প্রতিরক্ষা, অর্থ ও বিদেশমন্ত্রকের রাশ বিজেপি নিজের হাতেই রাখবে বলে সূত্রের খবর। রেল, শিক্ষা, সড়ক ও পরিবহণ, আইন, তথ্যপ্রযুক্তি, স্টিল, কয়লা ও অসামরিক উড়ান মন্ত্রকের দায়িত্বও নিজের হাতে রাখবে পদ্ম-পার্টি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Puri Chandan Yatra:  হঠাৎ বিস্ফোরণ! জগন্নাথ দেবের চন্দন যাত্রায় ঝলসে গেলেন একাধিক ভক্ত

    Puri Chandan Yatra:  হঠাৎ বিস্ফোরণ! জগন্নাথ দেবের চন্দন যাত্রায় ঝলসে গেলেন একাধিক ভক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই রথযাত্রা। সেজে উঠছে পুরী। কিন্তু রথযাত্রার আগেই ঘটল বিপত্তি। জগন্নাথ দেবের চন্দন যাত্রায় (Puri Chandan Yatra) ভয়াবহ দুর্ঘটনা। বাজি ফেটে ঝলসে গেলেন বহু ভক্ত। বুধবার রাতে ওড়িশার (Odisha) পুরীতে চন্দন যাত্রা উপলক্ষে  জড়ো হয়েছিলেন হাজার হাজার ভক্ত। তখনই ঘটে এই দুর্ঘটনাটি। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, ২০ জনেরও বেশি গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, আতশবাজি থেকেই আগুন লেগেছিল। ঘটনার পরেই আতঙ্ক ছড়ায় এলাকায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করে প্রশাসন। অ্যাম্বুল্যান্সে করে জখমদের নিয়ে আসা হয় হাসপাতালে। শুরু হয় চিকিৎসা।   

    কী করে ঘটল এই দুর্ঘটনা? (Puri Chandan Yatra) 

    জগন্নাথদেবের চন্দন যাত্রা উপলক্ষে পুরীর নরেন্দ্র পুষ্করিণী এলাকায় কয়েক’শ পুণ্যার্থী জড়ো হয়েছিলেন। আসলে এই দিনে রথযাত্রা উৎসবের জন্য পুরীতে রথ নির্মাণ শুরু হয়ে থাকে। তাই এই উৎসবে অনেকে সেখানে বাজি পুড়িয়ে আনন্দ করছিলেন। সেই সমস্ত বাজি ওখানেই জড়ো রাখা ছিল। আর তার থেকেই বাধে বিপত্তি। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাজি পোড়ানোর সময় আগুনের ফুলকি ছিটকে এসে লাগে বাজির স্তূপে। সঙ্গে সঙ্গে আগুন ধরে যায়। একের পর এক বাজি ফাটতে শুরু করে। 

    যেখানে বাজি রাখা ছিল, তার আশেপাশে যারা ছিলেন, তারা অগ্নিদ্বগ্ধ হন। অনেকে প্রাণ বাঁচাতে সরোবরে ঝাঁপ দেন। জানা গিয়েছে হটাৎ এই দুর্ঘটনায় অন্তত ২০ জন জখম হয়েছেন। সকলেই জেলার সদর হাসপাতালে ভর্তি। তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা।  

    ঘটনায় শোকপ্রকাশ মুখ্যমন্ত্রীর 

    এই ঘটনায় (Puri Chandan Yatra) শোকপ্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক। তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে তিনি আহত ব্যক্তিদের দ্রুত চিকিৎসার জন্য স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়াও আহতদের চিকিৎসার খরচ ওড়িশার (Odisha) মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে মেটানো হবে বলেও জানানো হয়েছে। পুরো বিষয়টির দিকে নজর রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।  

    আরও পড়ুন: ‘‘অর্ধসত্য, বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রকাশ করা বন্ধ করুন’’, কৌশিক বসুকে পাঠ পড়ালেন বিশেষজ্ঞরা

    শোক প্রকাশ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    অন্যদিকে এ ঘটনায় (Puri Chandan Yatra) কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানও গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি লিখেছেন, “দুর্ভাগ্যজনক এই ঘটনার কথা আমি শুনেছি। আমি অত্যন্ত দুঃখিত। আমার প্রার্থনা ভগবানের আশীর্বাদে যেন আহত ব্যক্তিরা দ্রুত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরতে পারেন।”  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভান্ডারের চাবি কোথায়? নবীনকে নিশানা মোদির

    PM Modi: জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভান্ডারের চাবি কোথায়? নবীনকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে পুজো দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সোমবার নির্বাচনী প্রচারের ফাঁকে জগন্নাথধামে গেলেন তিনি। আর পুজো দিয়ে বেরিয়েই জগন্নাথ মন্দিরের (Puri Temple) রত্নভান্ডারের চাবি হারিয়ে যাওয়া নিয়ে নবীন পট্টনায়কের নেতৃত্বাধীন সরকারকে তোপ দাগলেন মোদি। তাঁর কথায় বিজেডি শাসনে নিরাপদ নয় পুরীর ঐতিহাসিক মন্দির।

    মোদির নিশানায় রত্নভান্ডারের ‘চাবি রহস্য’ (PM Modi)

    সোমবার পুরীতে পৌঁছে দলীয় প্রার্থীদের হয়ে প্রচার করেন মোদি। আর প্রচারের ফাঁকেই জগন্নাথধামে পুজো দিয়ে বেরিয়ে মন্দিরের রত্ন ভান্ডারের চাবি নিয়ে রাজ্যের শাসক দলের দিকে প্রশ্ন ছুড়লেন মোদি। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভান্ডারের চাবি হারানোর ঘটনাকেও এ বার ভোটপ্রচারের হাতিয়ার করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পুরীর মন্দিরের (Puri Temple) সামনেই গ্রান্ড রোড ধরে রোড শো করার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রশ্ন তোলেন চাবি নিখোঁজ কেন? তিনি বলেন, “১২ শতাব্দীর এই পবিত্র জগন্নাথধাম বিজেডি সরকারের হাতে নিরাপদ নয়। বিজেডির শাসনকালে পুরীর এই জগন্নাথ মন্দির নিরাপদে নেই। রত্ন ভান্ডারের চাবি গত ছয় বছর ধরে পাওয়া যায়নি। মহাপ্রভু জগন্নাথের মন্দিরে পুজো দিলাম। তাঁর আশীর্বাদ যেন সর্বদা আমাদের সকলের মাথার উপর থাকে। তিনি যেন আমাদের জীবনে চলার পথে উন্নতির দিকে পৌঁছে দিতে সহায়তা করেন।”

    জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভান্ডার

    ওড়িশার জগন্নাথ মন্দিরের (Puri Temple) ধর্মীয় তাৎপর্য কারও অজানা নয়। এই রত্নভান্ডারে বিগ্রহের জন্য নিবেদিত বহু মূল্যবান অলঙ্কার রয়েছে। জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রার উদ্দেশ্যে এই অলঙ্কারগুলি নিবেদিত। এসব আজকের কথা নয়, যুগ-যুগ ধরে ভক্তকূল এবং একসময়ে রাজা-মহারাজারাও এই রত্ন ভান্ডারে অবদান করেছেন। শেষবার ১৪ জুলাই, ১৯৮৫ সালে খোলা হয়েছিল এই ভান্ডার।    

    আরও পড়ুন: ২ বছরে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মেট্রো নেটওয়ার্ক থাকবে ভারতে! দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে ওড়িশা হাইকোর্ট সরকারকে মন্দিরের (Puri Temple) রত্নভান্ডার খোলার নির্দেশ দেয়। যদিও রত্নভান্ডারের চাবি পাওয়া যায়নি বলে তা সম্ভব হয়নি। এই ঘটনায় রাজ্যবাসী ক্ষুব্ধ হয়। আগামী শনিবার ষষ্ঠ দফায় ২৫ মে পুরী, কটক, ভুবনেশ্বর-সহ ওড়িশার একাংশে ভোট রয়েছে। আর তার আগেই ভোটের মধ্যে রত্নভান্ডারের চাবি প্রসঙ্গকে আরও একবার সামনে আনলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Puri: নতুন বছরের ভিড় সামলাতে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের দরজা খুলল রাত ১টায়

    Puri: নতুন বছরের ভিড় সামলাতে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের দরজা খুলল রাত ১টায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সারা বছর পুরীর (Puri) জগন্নাথ মন্দির ভক্তদের ভিড়ে ঠাসা থাকে। প্রভুকে দর্শন করতে প্রত্যেকদিন হাজার হাজার পুণ্যার্থী আসেন মন্দিরে। এত বেশি ভিড় হয় যে ভক্তদের গর্ভগৃহে পৌঁছানো মাঝে মধ্যে অসম্ভব হয়ে পড়ে। এবার সেই সমস্যারই সুরাহা হতে চলেছে। ঝঞ্ঝাট এড়িয়ে অনায়াসেই জগন্নাথদেবের দর্শন মিলবে পুরীতে। চালু হচ্ছে হেরিটেজ করিডর। অন্যদিকে ভক্তদের জন্য মন্দিরের দরজা ৩১ ডিসেম্বরই খুলে গেল রাত ১ টায় এবং খোলা থাকবে ১ জানুয়ারি রাত ১১ টা পর্যন্ত।

    নয়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা

    ভিড় সামাল দিতে নবীন পট্টনায়েকের সরকার নয়া উদ্যোগ নিয়েছে। এবার থেকে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের নিরাপত্তার দায়িত্ব সামলাবেন স্পেশাল সিকিউরিটি ব্যাটালিয়নের ১,১৯০ জন কর্মী। নবীন পট্টনায়ক সরকারের পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি জারি করে জানানো হয়েছে, বিশ্ব বিখ্যাত জগন্নাথ মন্দিরের জন্য এবার থেকে স্পেশাল ব্যাটালিয়ন ফোর্সের নিরাপত্তারক্ষীদের মোতায়েন করা হবে। দর্শনার্থীরা আরও সহজে জগন্নাথধামে প্রবেশ করতে পারবেন। আরও মজবুত হবে নিরাপত্তা। ভিড় সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রেও বিশেষ নজরদারি চালানো হবে। ওড়িশা সরকারের বিবৃতি অনুযায়ী, পুরীর মন্দিরে হেরিটেজ করিডর নির্মাণ হওয়ার পর দর্শনার্থীদের সংখ্যা আরও বাড়বে। ৯৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে জগন্নাথ মন্দিরের চতুর্দিকে মেঘনাদ পচেরি ঘিরে একটি পাঁচিল নির্মাণ করা হচ্ছে। ৭৫ মিটার এলাকা জুড়ে তৈরি হচ্ছে এই করিডর। যানবাহন চলাচলের ওপরেও নিয়ন্ত্রণ লাগানো হচ্ছে। হাফপ্যান্ট পরে মন্দিরে প্রবেশ আগেই বন্ধ হয়েছে। এর পাশাপাশি বাতানুকূল সেডও তৈরি হচ্ছে যেখানে আরামদায়কভাবে লাইনে দাঁড়াতে পারবেন পুণার্থীরা (Puri)।

    হেরিটেজ করিডরের উদ্বোধন ১৭ জানুয়ারি

    প্রসঙ্গত, বর্তমানে কেবলমাত্র সিংহদুয়ার দিয়ে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে প্রবেশ করেন ভক্তরা। ভিড় বেশি হওয়াতে ভক্তদের খুবই কষ্ট হয়। গর্ভগৃহের কাছে পৌঁছনো তো দূর, ভিতরে মিনিট খানেকও সময় পান না দর্শনের জন্য। জানা গিয়েছে প্রায় দু’বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ শ্রীমন্দিরের বাকি তিন দিকের গেট। এই নিয়েও পুণার্থীরা (Puri) অনুযোগ জানাতেন এতদিন। তবে হেরিটেজ করিডর উদ্বোধন হলে ভিড় ঠেলে জগন্নাথদেবের দর্শন অনেকটাই সহজ হবে। ১৭ জানুয়ারি এই করিডরের উদ্বোধন হওয়ার কথা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jagannath Temple: পুরীতে পুণ্যার্থীদের জন্য এসি করিডর, লাইনে দাঁড়ানো ভক্তদের পুড়তে হবে না কাঠফাটা রোদে

    Jagannath Temple: পুরীতে পুণ্যার্থীদের জন্য এসি করিডর, লাইনে দাঁড়ানো ভক্তদের পুড়তে হবে না কাঠফাটা রোদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার বাতানুকূল লাইনে দাঁড়িয়েই প্রবেশ করা যাবে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে (Jagannath Temple)। ভক্তরা যাতে স্বাচ্ছন্দ্যে তীর্থযাত্রা সম্পন্ন করতে পারেন তাই মন্দির কর্তৃপক্ষের এই বিশেষ সিদ্ধান্ত বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, মাস কয়েক আগেই পুরীর মন্দির কর্তৃপক্ষ নির্দেশিকা দিয়ে জানিয়েছিল যে কোনওভাবেই হাফপ্যান্ট অথবা ছেঁড়াফাটা জিন্স পরে মন্দিরে প্রবেশ করা যাবে না।

    হিন্দু ধর্মের পবিত্র তীর্থস্থান পুরী

    হিন্দুধর্মের অন্যতম পবিত্র তীর্থস্থান হল পুরী। ভগবান জগন্নাথদেবকে দর্শন করতে দেশ-বিদেশের বহু ভক্তই হাজির হন মন্দিরে। তাই ভক্তদের ভাবাবেগে আঘাত লাগুক তা কখনোই চায়না মন্দির কর্তৃপক্ষ। এর পাশাপাশি পুণ্যার্থীদের মন্দির (Jagannath Temple) দর্শনে যতটা সম্ভব কষ্ট লাঘব করারও চেষ্টা করা হয়। এবার থেকে আর কাঠফাটা রোদে দাঁড়িয়ে থেকে মন্দিরে প্রবেশের লাইনে দাঁড়াতে হবেনা ভক্তদের। ভিজতেও হবে না বৃষ্টিতে। এসির হাওয়ায় ভক্তরা লাইনে দাঁড়ালে বয়স্ক ভক্তদের বিশেষ সুবিধা হবে। আবার গরমে অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কাও কমবে। জানা গিয়েছে, সাধারণত সিংহদ্বার দিয়েই জগন্নাথ ধামে প্রবেশ করেন ভক্তরা।

    ৮৫ মিটারের এসি করিডর

    গ্রান্ড রোডের ওপর মরিচকোট স্কোয়ার থেকে ওই সিংহদ্বার পর্যন্তই এই এসি করিডর নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জগন্নাথ মন্দির (Jagannath Temple) কর্তৃপক্ষ। মন্দির কর্তৃপক্ষ সূত্রে খবর বাতানুকুল এই করিডর হতে চলেছে ৮৫ মিটারের।  এ বিষয়ে পুরীর অতিরিক্ত জেলাশাসক ভবাতারানা শাহ বলেন, “রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে পুণ্যার্থীদের দীর্ঘক্ষণ লাইনে অপেক্ষা করতে হয়। তাঁদের জন্যই একটি করিডর নির্মাণ করা হবে। মরিচকোচ স্কোয়্যার থেকে জগন্নাথ মন্দির (Jagannath Temple) পর্যন্ত বাতানুকূল করিডর নির্মাণ করা হবে। এই বিষয়ে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। শীঘ্রই এটি নির্মিত হবে।” পুরীর মন্দির কর্তৃপক্ষ বরাবরই অবশ্য ভক্তদের কথা মাথায় রাখে। এর আগে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা বয়স্ক মানুষদের জন্য চেয়ারের ব্যবস্থাও করেছিল মন্দির কর্তৃপক্ষ। লাইনের ভক্তদের জন্য জলের বোতলের ব্যবস্থাও করে মন্দির কর্তৃপক্ষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kashi Vishwanath Temple: পুরীর পর এবার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও চালু হচ্ছে পোশাক বিধি?

    Kashi Vishwanath Temple: পুরীর পর এবার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও চালু হচ্ছে পোশাক বিধি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমী পোশাকের ঢেউ আছড়ে পড়েছে সনাতনী ভারতে। শরীরের অনেকখানি অংশ দেখা যাচ্ছে এমন পোশাক পরে দর্শনার্থীরা ভিড় করছেন ভাবগ্রাহী জনার্দনের দ্বারে। ভাবগম্ভীরতাই যেখানে মূল সুর হওয়া প্রয়োজন, এক শ্রেণির দর্শনার্থীর জন্য সেখানেই বইছে আগুনে-কামের হাওয়া। এতে মন্দিরের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল দর্শনার্থীদেরই একাংশের মধ্যে থেকে।

    পোশাক বিধি

    সেই কারণেই পোশাক বিধি চালু করেছেন পুরীর জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ। এবার সেই পথে হাঁটতে চলেছেন কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (Kashi Vishwanath Temple) কর্তৃপক্ষও। কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে এখনও অবধি পোশাক বিধি চালু নেই। মন্দিরের পিআরও পীযূষ তিওয়ারি বলেন, “বর্তমানে কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে ভক্তদের প্রবেশের ক্ষেত্রে কোনও পোশাকবিধি চালু নেই।” তবে অচিরেই লাগু হতে পারে পোশাক বিধি। কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টের চেয়ারম্যান নগেন্দ্র পাণ্ডে বলেন, “শীঘ্রই একটি বৈঠকে বসতে চলেছেন কমিটির সদস্যরা। সেখানেই ভক্তদের জন্য পোশাক বিধি নির্দিষ্ট করা হবে কিনা, তা বিবেচনা করা হবে।”

    মন্দির কর্তৃপক্ষের বক্তব্য

    তিনি বলেন, “দর্শনার্থীরা কী ধরনের পোশাক পরে আসছেন সেটি ভাল করে পর্যবেক্ষণ করে দেখেছেন কাশী বিশ্বনাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় কিছু ভক্ত, এলাকার বাসিন্দা এবং সংবাদ মাধ্যমের একাংশও চাইছে কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে পোশাক বিধি। নভেম্বরে এই মর্মে মন্দির কমিটির বৈঠকে আলোচনা হবে।” কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (Kashi Vishwanath Temple) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান বলেন, “সম্প্রতি একাধিক ভক্তের তরফেও দর্শনার্থীদের একাংশের পোশাক নিয়ে আপত্তি এসেছে। সকলেই চাইছেন, অন্য জনপ্রিয় মন্দিরগুলির মতো এই মন্দিরেও চালু হোক পোশাক বিধি। সব কিছু বিচার-বিবেচনা করেই আমরা সিদ্ধান্ত নেব।”

    আরও পড়ুুন: ইডির তলবে সিজিও কমপ্লেক্সে জ্যোতিপ্রিয়-কন্যা, সাংবাদিকদের প্রশ্নে হারালেন মেজাজ

    তিনি বলেন, “কারও বিশ্বাস কিংবা ভাবাবেগে আঘাত না করে বাস্তবোচিত পোশাক পরে মন্দিরে পুজো দিতে আসাটাই শ্রেয়।” নগেন্দ্র বলেন, “তিরুপতি, মীনাক্ষী এবং উজ্জ্বয়িনীর মতো মন্দিরে ইতিমধ্যেই পোশাক বিধি চালু করা হয়েছে। তাদের সিদ্ধান্তগুলিও পর্যালোচনা করা হবে। ট্রাস্টের সদস্যরা শেষ পর্যন্ত কী সিদ্ধান্ত নেন, দেখা যাক। তবে আমরা সব সময়ই চাইব, ভক্তরা যেন শালীন পোশাক পরে মন্দিরে (Kashi Vishwanath Temple) পুজো দিতে আসেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

     

     
     
  • Jagannath Temple: বিকেল পর্যন্ত অভুক্ত রইলেন প্রভু জগন্নাথদেব! পুরীর মন্দিরে কেন এমন ঘটল?

    Jagannath Temple: বিকেল পর্যন্ত অভুক্ত রইলেন প্রভু জগন্নাথদেব! পুরীর মন্দিরে কেন এমন ঘটল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেলা গড়িয়ে দুপুর থেকে বিকেল হলেও অভুক্ত রইলেন পুরীর ভগবান জগন্নাথদেব (Jagannath Temple )। এই ঘটনায় জগন্নাথ ভক্তদের মধ্যে তীব্র শোরগোল। কীভাবে ঘটল এই ঘটনা! কেন প্রভু জগন্নাথকে ভোগ নিবেদন করা হল না? এই প্রশ্নই বার বার উঠছে ভক্তদের মধ্যে।

    কীভাবে ঘটল ঘটনা?

    সূত্রে জানা গেছে, নিষিদ্ধ এক সেবায়েত জোর করে মন্দিরে (Jagannath Temple) ঢুকে পড়লে এই বিপত্তি ঘটে। মন্দিরে যে সেবায়েতের প্রবেশাধিকার নেই, তিনি ঢুকে পড়লে মন্দিরের ভিতরে শুরু হয় ধস্তাধস্তি। আর এই গোলমালের ঘটনায় প্রভু জগন্নাথকে মধ্যাহ্ন ভোগ নিবেদন বাধাপ্রাপ্ত হয়। দেওয়া হয়নি প্রভুর জন্য নৈবেদ্য। ফলে অনেকটা সময় না খেয়ে থাকতে হয় প্রভু জগন্নাথকে।

    দৈনিক ভোগ নিবেদনের সময়সূচি হিসাবে জানা গেছে, প্রভু জগন্নাথকে সকাল সাড়ে ৮ টা নাগাদ প্রাতঃরাশ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে প্রভু বলরাম এবং মা শুভদ্রাকেও তা নিবেদন করা হয়। কিন্তু গত শুক্রবার দুপুর হয়ে বিকাল ৫ টা বেজে গেলেও দেওয়া হল না ভোগ।

    মন্দিরের সেবায়েতের বক্তব্য

    মন্দিরের (Jagannath Temple) সেবায়েত দেবব্রত মাহাপাত্র বলেন, ২০১৭ সালে অন্য জাতির মহিলাকে বিয়ে করার জন্য মন্দির কমিটি এক সেবায়েতকে (সিংহরি) নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। মন্দিরের ভিতরে যে কোনও রকম পূজা-আচার এবং রীতি পালন করতে পারবেন না এই নিষিদ্ধ সেবায়ত। মন্দির কমিটি জারি করে তাঁর উপর নিষেধাজ্ঞা। কিন্তু গত শুক্রবার জোর করে সিংহরি সেবায়েত মন্দিরে ঢুকে পড়েন। আর এই ঘটনায় মন্দির কক্ষে ব্যাপক উত্তেজনা শুরু হয়। ফলে পূজা-অর্চনার কাজে ব্যাপক প্রভাব পড়ে। সাময়িক ভাবে সব কিছু বন্ধ হয়ে যায়। ফলে ভগবান জগন্নাথকে বেশ সময় অভুক্ত থাকতে হয়।

    অবশেষে কখন করলেন প্রাতঃরাশ

    মন্দিরের (Jagannath Temple) মধ্যে অবশেষে সমস্যা মিটলে আনুমানিক দুপুর ২ বেজে ২০ মিনিটে মন্দিরের গর্ভগৃহ পরিষ্কার করা হয়। এরপর বিকেল সাড়ে ৫ টায় জগন্নাথদেব প্রাতঃরাশ নৈবেদ্য অর্পণ করা হয়।

    নিষিদ্ধ সেবায়েতের বক্তব্য

    নিষিদ্ধ সেবায়েত বলেন, “আমি নির্দোষ, ২০২২ সালেও আমি এই মন্দিরে (Jagannath Temple) প্রবেশ করেছিলাম। জগন্নাথ ধামের বিশেষ কর্তব্য পালন করি আমি। কিন্তু মন্দিরে প্রবেশ করতে গেলে নিরাপত্তা কর্মীদের সঙ্গে বচসা হয়।”

    পরিস্থিতি সামাল দিতে, শ্রী জগন্নাথ টেম্পল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের আধিকারিকরা মধ্যস্থতা করেন জগন্নাথ মন্দিরের সেবায়েতদের সংগঠনের সঙ্গে। এরপর বৈঠক করে সমস্যার সমাধান করা হয় বলে জানা গেছে।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jagannath Temple: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে প্রণামী বাক্স ভেঙে টাকা ও গয়না লুট! তদন্তে পুলিশ

    Jagannath Temple: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে প্রণামী বাক্স ভেঙে টাকা ও গয়না লুট! তদন্তে পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের (Jagannath Temple) প্রণামী বাক্স থেকে চুরি গেল টাকা ও মূল্যবান গয়না। জগন্নাথ মন্দিরের চুরি সামনে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে প্রণামী বাক্স থেকে এই টাকা লুট হয়েছে।  স্থানীয় কিছু সংবাদ মাধ্যমের দাবি, মন্দিরের দক্ষিণ দ্বারে রাখা ছিল একটি প্রণামী বাক্স। সেটি ভেঙেই লুটপাট চালিয়েছে দুষ্কৃতীরা। তবে কত টাকা খোয়া গিয়েছে তা জানা যায়নি।

    খালি প্রণামী বাক্স পড়ে থাকতে দেখেন সেবায়েতরা

    শুক্রবার নৃসিংহ মন্দিরের (Jagannath Temple) পিছন থেকে খালি প্রণামী বাক্স পড়ে থাকতে দেখা যায়। তার পরই চুরির বিষয়টি সামনে আসে। একটি সূত্রের দাবি, বিষয়টি শুক্রবার সকালে প্রথমে দেখেন সেবায়েতদের। এদিন পুজোর সময় নৃসিংহ মন্দিরে প্রবেশ করেই হাঁ হয়ে যান সেবায়েতদের। তাঁরা দেখেন প্রণামী বাক্স খালি এবং তা ভাঙা। তখনই বোঝা যায় যে প্রণামীর টাকা এবং গয়না চুরি গিয়েছে। ঘটনা সামনে আসতেই ছুটে আসেন সকল সেবায়েত, পুলিশ কর্মী এবং জগন্নাথ মন্দির (Jagannath Temple) কমিটির সদস্যরা।

    তদন্ত করছে পুলিশ

    জানা গিয়েছে ভাঙা ওই প্রণামী বাক্সটি (Jagannath Temple) শ্রী জগন্নাথ মন্দিরের কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দিয়েছে পুলিশ। ইতিমধ্যে নবীন পট্টনায়েকের পুলিশ তদন্তও শুরু করেছে গোটা ঘটনার। মন্দির চত্বরে নিরাপত্তা বেশ আঁটোসাটো। মন্দির বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে কোনও ভক্ত সেই প্রাঙ্গণে থাকতে পারেন না, মন্দিরের ভিতরে ছবি তোলাও নিষিদ্ধ। ড্রোনের মাধ্যমে চলে সর্বক্ষণের নজরদারি। তারপরেও কীভাবে এই চুরি হল সেটাই ভাবাচ্ছে প্রশাসনকে। পুলিশের একাংশ বলছে, দুষ্কৃতীদের ধরতে সিসিটিভি ফুটেজ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। যদিও মন্দির কমিটি (Jagannath Temple) এখনও কোনও লিখিত অভিযোগা দায়ের করেনি বলেই জানা গিয়েছে। কত পরিমাণ টাকার সম্পত্তি চুরি গিয়েছে তার কোনও সঠিক হিসেব প্রকাশ্যে আসেনি। মনে করা হচ্ছে, ভাল পরিমাণেই ক্ষতিই হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vande Bharat: ১৫ মে থেকে ছুটবে হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত! উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

    Vande Bharat: ১৫ মে থেকে ছুটবে হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত! উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান। ১৫ মে থেকে ছুটবে রাজ্যের দ্বিতীয় বন্দে ভারত। হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত (Vande Bharat) এক্সপ্রেস ইতিমধ্যে সফল ট্রায়াল রান সম্পন্ন করেছে। ভারতীয় রেল সূত্রে জানা গিয়েছে ১৫ মে থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করবে, হাওড়া পুরী বন্দে ভারত (Vande Bharat) এক্সপ্রেস। তবে হাওড়া থেকে এই যাত্রা শুরু হবে না, পুরী বা ভুবনেশ্বর থেকেই ট্রেনের উদ্বোধন হবে। উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে তিনি সশরীরে উদ্বোধন করবেন নাকি ভার্চুয়ালি তা এখনও স্থির হয়নি। পাশাপাশি ওই দিনই গড়িয়া থেকে রুবি অবধি মেট্রো পরিষেবারও উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    হাওড়া থেকে পুরীর উদ্দেশে কখন ছাড়বে বন্দে ভারত (Vande Bharat)? 

    প্রসঙ্গত, গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উদ্বোধন করেন রাজ্যের প্রথম বন্দে ভারত (Vande Bharat) এক্সপ্রেস। হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারতের উদ্বোধন করতে প্রধানমন্ত্রীর কলকাতায় আসার কথা থাকলেও সে সময় অবশ্য ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করতে হয় প্রধানমন্ত্রীকে। প্রধানমন্ত্রীর মাতৃ বিয়োগ হওয়াতেই কাটছাঁট হয় তাঁর কর্মসূচি। পরবর্তীকালে হাওড়া-রাঁচি রুটের বন্দে ভারতের কথা শোনা যায়। কিন্তু পরে তা পরিবর্তিত হয়ে হাওড়া-পুরী রুট করা হয়। তীর্থস্থান এবং পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে পুরীর বিপুল জনপ্রিয়তাকেই এক্ষেত্রে মাথায় রাখা হয়েছিল। ১৫ মে দুপুর দেড়টা নাগাদ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এই রুটে প্রথম যাত্রা শুরু করবে বলে জানা যাচ্ছে, তবে তা পুরী বা ভুবনেশ্বর থেকেই। রেল সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেস প্রতিদিন সকালে হাওড়া স্টেশন থেকে ছাড়বে এবং দুপুরে পুরীতে পৌঁছাবে। আবার ওই ট্রেন পুরী থেকে ছাড়বে এবং হাওড়ার উদ্দেশে রওনা দেবে। বন্দে ভারত (Vande Bharat) এক্সপ্রেসের পুরী পৌঁছাতে সময় লাগবে প্রায় সাড়ে ৬ ঘন্টা। রেলওয়ে আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, প্রতিদিন সকাল ৬:১০ মিনিটে হাওড়া থেকে যাত্রা শুরু করবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, পুরী থেকে দুপুর ১:৫০ মিনিটে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস আবার হাওড়া উদ্দেশে রওনা দেবে, পৌঁছাবে রাত সাড়ে আটটায়। জানা গিয়েছে হাওড়া পুরীর মাঝে পশ্চিমবঙ্গ থেকে শুধু একটিমাত্র স্টপেজ থাকবে তা হল খড়্গপুর, এছাড়াও ওড়িশার বালাসোর, ভদ্রক, কটক, ভুবনেশ্বর, খুরদায় স্টপেজ দেবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। ট্রেনের গতিবেগ সম্পর্কে রেলওয়ে আধিকারিকরা জানিয়েছেন তা ঘন্টায় সাধারণভাবে ৭৭ কিলোমিটার এবং সর্বোচ্চ ১৩০ কিলোমিটার বেগে চলবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share