Tag: Putin

Putin

  • Russia Ukraine War: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে ‘বন্ধু’ মোদিকে পাশে চান পুতিন!

    Russia Ukraine War: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে ‘বন্ধু’ মোদিকে পাশে চান পুতিন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব নেতাদেরও ভরসাস্থল হয়ে উঠছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Russia Ukraine War) প্রেক্ষিতে এসসিও-র পার্শ্ব বৈঠকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে শান্তির ললিত বাণী শুনিয়েছিলেন রাম-বুদ্ধের দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    “এটা যুদ্ধের সময় নয়”

    প্রেসিডেন্টকে তিনি বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়।” রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানসূত্র খুঁজে বের করার ওপরও জোর দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এতদিন সেকথা কানে না তুললেও, এখন পুতিনের কানে অনুরণিত হচ্ছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর উচ্চারিত সেই শান্তি-বাণী। তাই ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠকে বসে রাশিয়া-ইউক্রেন সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য বন্ধু নরেন্দ্র মোদির সাহায্য চেয়ে বসলেন পুতিন।

    মোদিকে আমন্ত্রণ পুতিনের 

    পাঁচ দিনের রাশিয়া (Russia Ukraine War) সফরে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। বুধবার ক্রেমলিনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবনে মুখোমুখি হন পুতিন-জয়শঙ্কর। সেখানেই ভারতের বিদেশমন্ত্রীর মাধ্যমে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আমন্ত্রণ জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। বছর দুয়েক ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এই যুদ্ধেরই শান্তিপূর্ণ সমাধান করতে চায় রাশিয়া। সেজন্য তাঁর বড় প্রয়োজন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। মোদিকে ইউক্রেন প্রসঙ্গে অতিরিক্ত তথ্য দিয়েও সাহায্য করতে চান বলেও জয়শঙ্করকে জানিয়েছেন পুতিন।

    ভারতের বিদেশমন্ত্রীকে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমি জানি উনি (মোদি) এই বিষয়ে (রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ) শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ বের করার ক্ষেত্রকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেবেন। তাই এই বিষয়ে আমরা তাঁকে অতিরিক্ত তথ্য দেব।”

    প্রধানমন্ত্রীকে ‘বন্ধু’ সম্বোধন করে পুতিন বলেন, “আমরা খুশি হব, যদি তাঁকে রাশিয়ায় দেখতে পাই।” রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমি জানি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শান্তিপূর্ণভাবে ইউক্রেন-রাশিয়া সঙ্কট মেটাতে চান। ইউক্রেনে কী চলছে, তা আমি ওঁকে বহুবার জানিয়েছি। এ নিয়ে আমরা এক সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব। প্রয়োজনে অতিরিক্ত তথ্যও দেব।”

    আরও পড়ুুন: “ওরা ভাগ করতে জানে, ঐক্যবদ্ধ হতে নয়”, রাহুলের ‘ন্যায় যাত্রা’কে খোঁচা বিজেপির

    দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে যৌথ সাংবাদিক বৈঠকও করেন পুতিন-জয়শঙ্কর। এই বৈঠকে পুতিন বলেন, “পর পর দ্বিতীয় বছরেও আমাদের ব্যবসার টার্নওভার বাড়ছে একই সময় ও একই ধারার গতিতে। এবারের বৃদ্ধি আগের বছরের চেয়েও ভালো (Russia Ukraine War)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • PM Modi: প্রসঙ্গ ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, এবার মোদি-স্তুতি শোনা গেল পুতিনের গলায়ও

    PM Modi: প্রসঙ্গ ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, এবার মোদি-স্তুতি শোনা গেল পুতিনের গলায়ও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়াদিল্লিতে হয়ে গেল জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। আয়োজক প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভূয়সী প্রশংসা করেছেন উপস্থিত রাষ্ট্রপ্রধানরা। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ছিলেন সে দেশের বিদেশমন্ত্রী। 

    প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট

    তা সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, “মেক ইন ইন্ডিয়ার প্রচার করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। একদম সঠিক কাজ করছেন তিনি। দেশে তৈরি গাড়ি ব্যবহার করা উচিত। প্রধানমন্ত্রী মোদির নেতৃত্বে ইতিমধ্যেই উদাহরণ তৈরি করেছে ভারত।” মঙ্গলবার দেশের বন্দর শহর ভ্লাদিভসতকে ইস্টার্ন ইকনোমিক ফোরামে যোগ দিয়েছিলেন পুতিন। সেখানেই তাঁর মুখে শোনা গেল মোদি-স্তুতি।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’

    দেশীয় পণ্যের ব্যবহারের পক্ষে সওয়াল করে পুতিন বলেন, “আগে আমাদের কাছে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি গাড়ি ছিল না, এখন আমাদের কাছে রয়েছে। এটা সত্যি যে মার্সিডিজ বা অডি গাড়ির তুলনায় আমাদের তৈরি গাড়িগুলি অনেক শোভনীয় দেখতে। নয়ের দশকে আমরা অনেক গাড়ি কিনেছিলাম, কিন্তু এটা ইস্যু নয়। আমাদের বন্ধুদের দেখে শেখা উচিত। যেমন ভারত। ওরা দেশীয় প্রযুক্তিতে গাড়ি তৈরি ও তা ব্যবহারের ওপর নজর দিয়েছে। আমার মনে হয়, মেক ইন ইন্ডিয়ার প্রচার করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) একদম সঠিক কাজ করছেন। উনি একদম ঠিক।”

    আরও পড়ুুন: লুকিয়ে একা পর্ন ছবি দেখা কি দণ্ডনীয় অপরাধ? যুগান্তকারী মন্তব্য কেরল হাইকোর্টের

    তিনি বলেন, “আমাদের কাছে নিজস্ব তৈরি গাড়ি রয়েছে। আমাদের সেগুলি ব্যবহার করা উচিত। ওই গাড়িতে কোনও সমস্যা নেই। এতে আমাদের অভ্যন্তরীণ বিক্রি বাড়বে। এমন একটা চেইন তৈরি করতে হবে, যাতে কোন শ্রেণির আধিকারিকরা কী ধরনের গাড়ি ব্যবহার করেন, তা জেনে সেই অনুযায়ী গাড়ি তৈরি করা হবে। ইতিমধ্যেই গাড়ি কেনা নিয়ে একাধিক প্রস্তাবনা আনা হয়েছে।” রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমাদের অটোমোবাইল সংস্থা রয়েছে। আর আমাদের সেই গাড়িগুলি ব্যবহার করা উচিত। এই পদক্ষেপের জন্য আমাদের ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশনের সঙ্গে থাকা কোনও নীতির বিরোধিতা বা লঙ্ঘন করতে হবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Modi-Putin Talk: মোদিকে ফোন পুতিনের, কি আলোচনা হল জানেন?

    Modi-Putin Talk: মোদিকে ফোন পুতিনের, কি আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিপুণ দক্ষতায় ওয়াগনার (Wagner) বিদ্রোহে জল ঢেলে দিয়েছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Modi-Putin Talk)। রুশ প্রেসিডেন্টের এহেন পদক্ষেপকে সমর্থন জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অন্তত এমনই দাবি করা হয়েছে ক্রেমলিন প্রকাশিত বিবৃতিতে। তাতে বলা হয়েছে, “২৪ জুন রাশিয়ায় যা ঘটেছে তার প্রেক্ষিতে রুশ নেতৃত্বের নির্দিষ্ট পদক্ষেপে যেভাবে আইন-শৃঙ্খলা ও রুশ নাগরিকদের নিরাপত্তা রক্ষা করা গিয়েছে, তার প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন মোদি।”

    মোদি-পুতিন কথা

    শুক্রবার সন্ধেয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন পুতিন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা হয় দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। আলোচনায় উঠে এসেছিল দিন কয়েক আগে ঘটে যাওয়া ওয়াগনার বিদ্রোহের প্রসঙ্গও। রাশিয়ার দাবি, যেভাবে ওই বিদ্রোহ দমন করেছেন পুতিন, তার প্রশংসা করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। দুই রাষ্ট্র প্রধানের (Modi-Putin Talk) টেলিফোনিক ওই বৈঠক প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, দু দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়া ও স্থানীয় ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে রাশিয়া ও ভারতের রাষ্ট্র প্রধানের। ওয়াগনার বিদ্রোহের পর রাশিয়ার বর্তমান অবস্থার বিষয়ে মোদিকে অবহিত করেছেন পুতিন। ইউক্রেনের যুদ্ধ পরিস্থিতির বিষয়েও কথা বলেছেন মোদি-পুতিন। জি-২০ সম্মেলন এবং এসসিও সম্মেলনে দুই দেশের পারস্পরিক সহযোগিতা নিয়েও ফোনে আলোচনা হয়েছে পুতিন ও মোদির।

    আরও পড়ুুন: “জাল এসসি, এসটি সার্টিফিকেট দিয়ে সাধারণ মানুষকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    ভারত-রাশিয়া এনএসএ কথা

    শুক্রবার মোদি-পুতিন (Modi-Putin Talk) টেলিফোনিক বৈঠকের ঠিক আগের দিন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালকে ফোন করেছিলেন রুশ নিরাপত্তা পরিষদের সচিব নিকোলাই পাত্রুশেভ। ওয়াগনার বিদ্রোহের পর দুই দেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠককে ঘিরে সৃষ্টি হয়েছে একাধিক জল্পনার। রুশ নিরাপত্তা পরিষদের সচিব যে ডোভালকে ফোন করেছিলেন, তা স্বীকার করেছে রাশিয়া। মস্কোর দাবি, জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে দু দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও বাড়ানোর জন্যই ডোভালকে ফোন করেছিলেন পাত্রুশেভ।

    প্রসঙ্গত, গত শনিবার ভাড়াটে যোদ্ধাবাহিনী ওয়াগনার প্রধান মস্কো দখল অভিযানের কথা ঘোষণা (Modi-Putin Talk) করেন। এর পরেই রাশিয়ার তরফে ওয়াগনার প্রধান প্রিগোঝিন সহ বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়েরের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল। একদা ঘনিষ্ঠ প্রিগোঝিনকে বিশ্বাসঘাতক বলে চিহ্নিত করেন পুতিন। তাঁর বিরুদ্ধে জারি করা হয় গ্রেফতারি পরোয়ানা। এর পরেই রণে ভঙ্গ দেন ওয়াগনার প্রধান। ইতি পড়ে বিদ্রোহে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ukraine Russia War: ভারতের বাধায় পরমাণু হামলা করেননি পুতিন, মানল আমেরিকা

    Ukraine Russia War: ভারতের বাধায় পরমাণু হামলা করেননি পুতিন, মানল আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত এবং চিন বাধা না দিলে হয়ত এতদিনে ইউক্রেন যুদ্ধ (Ukraine Russia War) শেষ করার জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন পরমাণু অস্ত্র প্রয়োগ করতেন। এই আশঙ্কা প্রকাশ করলেন মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি বর্ষপূর্তি হয়েছে ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের। এখনও যুদ্ধের বিরাম নেই। এমতাবস্থায় ইউক্রেনে ফের পরমাণু অস্ত্র হামলার আশঙ্কা প্রকাশ করলেন জো বাইডেন সরকারের বিদেশ সচিব। জি ২০- সম্মেলনে যোগ দিতে আগামী সপ্তাহে ভারতে আসছেন মার্কিন বিদেশ সচিব। তার আগে তাঁর বক্তব্য থেকে পরিষ্কার, বিশ্বে শান্তি ফেরাতে ভারতের গুরুত্ব কতটা।

    রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ (Ukraine Russia War)…

    ব্লিঙ্কেন বলেন, রাশিয়ার মতো দেশের ওপর চিনের মতো দেশের প্রভাব সামান্যই। কিন্তু ভারতের মতো দেশ তাঁকে (পুতিনকে) শান্তি ফেরাতে অনুরোধ করেছে। সে বার্তা সে দেশের রাষ্ট্র প্রধানের কানে পৌঁছেও দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, আমার মনে হয় এর কিছু প্রভাব পড়েছে।

    মার্কিন বিদেশ সচিব বলেন, দশকের পর দশক ধরে ভারত রাশিয়ার (Ukraine Russia War) ওপর নির্ভর করত। রাশিয়া ভারতকে সামরিক অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহ করত। কিন্তু ইদানিং দেখা যাচ্ছে ভারত আমেরিকার সঙ্গে সম্পর্ক মজবুত করার চেষ্টা করছে। রাশিয়া ছাড়াও তারা আরও কয়েকটি দেশের সঙ্গে সম্পর্ক শক্তপোক্ত করার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, এদের মধ্যে ফ্রান্সও রয়েছে।

    আরও পড়ুুন: কৃষকদের জন্য সুখবর! কিষাণ যোজনার টাকা দিল মোদি সরকার

    রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের এই আবহে পরমাণু যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ার কারণ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের একটি বক্তব্য। চলতি সপ্তাহেই তিনি বলেছিলেন, রোসাতম ও তাঁর প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর এটা নিশ্চিত করা প্রয়োজন যে আমাদের দেশ প্রয়োজনে পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা করবে।

    গত বছর কাজাখাস্তানের সমরখণ্দে মুখোমুখি হয়েছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই মোদি পুতিনকে পইপই করে বুঝিয়েছিলেন, এটা যুদ্ধের (Ukraine Russia War) যুগ নয়। রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বার্তার পরেও হয়ত রাশিয়া ইউক্রেনে যুদ্ধে ইতি পড়েনি, তবে মোদির ওই বার্তায় যে বিশ্বশান্তির বার্তা স্পষ্ট, তা মেনে নিয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। জো বাইডেন প্রশাসনও আগে একবার স্বীকার করেছে একথা। ফের একবার ভারতের ‘প্রভাব’ মনে করিয়ে দিলেন বাইডেন প্রশাসনেরই বিদেশমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     

     

  • PM Netanyahu: ইজরায়েলে সরকার গড়লেন নেতানিয়াহু, অভিনন্দন বার্তা মোদি, বাইডেন, পুতিনের

    PM Netanyahu: ইজরায়েলে সরকার গড়লেন নেতানিয়াহু, অভিনন্দন বার্তা মোদি, বাইডেন, পুতিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতা থেকে দূরে ছিলেন মাত্র ১৮ মাস। তারপর ফের ইজরায়েলের (Israel) ক্ষমতায় ফিরলেন বেঞ্জামিন বিবি নেতানিয়াহু। বৃহস্পতিবার ক্ষমতায় ফেরেন তিনি। এনিয়ে ছ’বার। এদিনই ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেন নেতানিয়াহু (PM Netanyahu)। তাঁকে সমর্থন করেছেন বিভিন্ন দক্ষিণপন্থী দল। এদিনই তাঁকে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden) এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

    নেতানিয়াহু…

    এর আগের দফায় নেতানিয়াহু (PM Netanyahu) যখন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, তখন তাঁকে দুর্বল তকমা দিয়েছিলেন বিরোধীরা। এদিন ক্ষমতায় ফিরেই তাঁদের আক্রমণ শানিয়েছেন ইজরায়েলের নয়া প্রধানমন্ত্রী। সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেন, আমি শুনতে পাচ্ছি বিরোধীদের চিৎকার। তাঁরা বলছেন, দেশ শেষ হয়ে গেল, শেষ হয়ে গেল গণতন্ত্রও। তিনি বলেন, নির্বাচনে হেরে যাওয়া মানে গণতন্ত্র শেষ হয়ে যাওয়া নয়। গণতন্ত্রের নির্যাস এটাই।

    চলতি বছরের নভেম্বরের ১ তারিখে নির্বাচন হয় ইজরায়েলে। এই নির্বাচনেই জয়ী হন নেতানিয়াহু। তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ইসরায়েলে শেষ হল বছরভর ধরে চলা রাজনৈতিক অস্থিরতার। প্রসঙ্গত, গত চার বছরেরও কম সময়ে এনিয়ে পাঁচবার নির্বাচন হয়েছে ইজরায়েলে। জানা গিয়েছে, ১২০ জন নেসেটের (ইজরায়েলের সাংসদ) মধ্যে নেতানিয়াহু পেয়েছেন ৬৩ জনের সমর্থন। তাঁর বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছেন ৫৪ জন।

    আরও পড়ুন: ‘ভারত প্রতিবেশীসুলভ সম্পর্ক চায়, কিন্তু…’, চিন, পাকিস্তানকে কড়া বার্তা জয়শঙ্করের

    এদিন সরকার গড়ার পরেই একগুচ্ছ ঘোষণা করেছেন ইজরায়েলের নয়া প্রেসিডেন্ট (PM Netanyahu)। তিনি জানান, তিন বছর বয়সে নিখরচায় প্রি-স্কুল এডুকেশন চালু করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নয়া বছরে সরকার মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্রিয় হবে। কমানো হবে ইজরায়েলবাসীর কস্ট অফ লিভিংও। হাইস্পিড প্রোজেক্টাইল ট্রেনও চালানো হবে ইজরায়েল জুড়ে। মিলিটারি এবং ন্যাশনাল সার্ভিসে যেসব বয়স্ক পড়ুয়ারা রয়েছেন, তাঁদের স্কলারশিপের পরিমাণ বাড়ানো হবে। যাঁরা মিলিটারি সার্ভিসে রয়েছেন, তাঁদের এক বছরের জন্য ফ্রি স্কুলিংয়ের ব্যবস্থা করার চিন্তাভাবনাও করা হচ্ছে।

    এদিকে, বৃহস্পতিবারই বন্ধু নেতানিয়াহুকে (PM Netanyahu) শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, সরকার গঠনের জন্য নেতানিয়াহুকে অভিনন্দন। আমাদের স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ শক্তপোক্ত করার জন্য আমরা এক সঙ্গে কাজ করব। বাইডেন, পুতিনের পাশাপাশি নেতানিয়াহুকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনেস্কিও। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের আবহে তাদের সাহায্য করতে ইজরায়েলকে পরোক্ষ আবেদনও করেছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Zelensky: ইটের বদলে পাটকেল! ডনেৎস্কে প্রত্যাঘাত ইউক্রেনের, গোলায় জখম ২ রুশ আধিকারিক

    Zelensky: ইটের বদলে পাটকেল! ডনেৎস্কে প্রত্যাঘাত ইউক্রেনের, গোলায় জখম ২ রুশ আধিকারিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়াকে (Russia) ইটের জবাব পাটকেলে দিল ইউক্রেন (Ukraine)! ভ্লাদিমির পুতিন বাহিনীর হাত থেকে অধিকৃত অঞ্চল ছিনিয়ে নিতে ডনেৎস্কে প্রত্যাঘাত করল ভলোদিমির জেলেনস্কির বাহিনী। দিন কয়েক ধরে ইউক্রেনের রাজধানী কিভে ব্যাপক হামলা চালাচ্ছে রুশ ফৌজ। বুধবার তারই জবাব দিল ইউক্রেন (Zelensky)। জেলেনস্কির বাহিনীর গোলাবর্ষণে গুরুতর জখম হয়েছেন রুশ প্রশাসনের দুই পদস্থ আধিকারিক। এঁরা হলেন, পুতিনের অন্যতম উপদেষ্টা তথা রাশিয়ার প্রাক্তন উপপ্রধানমন্ত্রী দিমিত্রি রোগোজিন এবং মস্কো স্বীকৃত সার্বভৌম ডনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিকের মুখ্য প্রশাসক ভিতালি খোটসেঙ্কো। রুশ সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ডনেৎস্কের একটি হোটেলে বৈঠক করছিলেন রুশ প্রশাসনের এই দুই আধিকারিক। আচমকাই হোটেলে আছড়ে পড়ে গোলা। গুরুতর জখম হন দুজনেই।

    ডনেৎস্ক ও লুহানস্ক…

    গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার আগেই ডনেৎস্ক ও লুহানস্ক অঞ্চলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল মস্কো। গত কয়েক বছর ধরে ওই দুই অঞ্চলে সক্রিয় মস্কোপন্থী সশস্ত্র মিলিশিয়া গোষ্ঠীগুলি। যদিও ওই অঞ্চলে নিরঙ্কুশ আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি রাশিয়া। ২০১৪ সালে দক্ষিণ ইউক্রেনের ক্রাইমিয়ায় গণভোট করিয়ে দখল নিয়েছিল মস্কো। সেই একই কায়দায় চলতি বছর সেপ্টেম্বরের গোড়ায় ইউক্রেনের ডনেৎস্ক ও লুহানস্কের পাশাপাশি জাপোরিজিয়া ও খেরসনের অধিকৃত অঞ্চলে গণভোট করিয়ে সেগুলিকে রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্তির কথা ঘোষণা করেছিল পুতিন সরকার। তাদের দাবি, ডনেৎস্ক, লুহানস্ক, জাপোরিজিয়া ও খেরসন এই চার অঞ্চলের ৮০ শতাংশেরও বেশি অধিবাসী রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্তিকরণের পক্ষে মত দিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: ৭০টিরও বেশি মিসাইল হামলা রাশিয়ার! মৃত ৪, ইউক্রেন জুড়ে ‘ব্ল্যাকআউট’

    এদিকে, বুধবারই রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে আন্তর্জাতিক দুনিয়ার কাছে অস্ত্র সাহায্যের আবেদন জানাতে আমেরিকা সফরে গিয়েছেন জেলেনস্কি (Zelensky)। এদিন তিনি মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে ভাষণও দেন। জেলেনস্কি বলেন, ইউক্রেন বেঁচে রয়েছে এবং লাথি মারছে। তিনি বলেন, ইউক্রেন তার লাইনেই রয়েছে। এবং আমরা কখনও আত্মসমর্পণ করব না। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। তার জেরে মৃত্যু হয়েছে কয়েক হাজার মানুষের। ব্যাপক প্রভাব পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। যদিও এটা যুদ্ধের যুগ নয় বলে পুতিনকে বার্তা দিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Liz Truss: পুতিনের নির্দেশেই হ্যাক করা হয়েছিল ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসের ফোন!

    Liz Truss: পুতিনের নির্দেশেই হ্যাক করা হয়েছিল ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসের ফোন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের (Britain) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসের (Liz Truss) ব্যক্তিগত ফোন হ্যাক করা হয়েছিল। রাশিয়ার (Russia) প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের (Vladimir Putin) হয়ে কাজ করে এমন সন্দেহভাজন সংস্থাই এ কাজ করেছে। ট্রাস যখন ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী তখনই হ্যাক করা হয় তাঁর ব্যক্তিগত ফোন। শনিবার এ খবর প্রকাশ করেছে ব্রিটেনের নামকরা সংবাদপত্র ডেইলি মেইল।

    ব্রিটেনের ওই নামী সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সন্দেহভাজন গুপ্তচররা ট্রাসের (Liz Truss) ঘনিষ্ঠ বন্ধু কোয়াসি কোয়ার্টেংয়ের সঙ্গে কথোপকথন ও গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে একাধিক দেশের সঙ্গে ট্রাসের আলোচনার গোপন বিবরণের খোঁজ পেতেই ট্রাসের ফোন হ্যাক করেছিল। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বিষয়ে বিভিন্ন দেশের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে ট্রাসের কথোপকথনও এজেন্টদের হাতে গিয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে। হ্যাকাররা বছরখানেক ধরে ট্রাসের ফোন থেকে ডেটা ডাউনলোড করেছে। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছেন ব্রিটিশ সরকারের এক মুখপাত্র। তিনি বলেন, সাইবার হুমকি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সরকারের শক্তপোক্ত ব্যবস্থা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মন্ত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে নিয়মিত আলোচনা, তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্য কীভাবে সংরক্ষণ করতে হবে তার পরামর্শ এবং কীভাবে সাইবার হুমকির মোকাবিলা করতে হবে তার পরামর্শ দেওয়াও।

    আরও পড়ুন: ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    বিদেশমন্ত্রীর পদ থেকে পরে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন ট্রাস (Liz Truss)। পার্টিগেট কেলেঙ্কারির জেরে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন বরিস জনসন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনককে (Rishi Sunak) হারিয়ে প্রধানমন্ত্রী হন ট্রাস। তবে বেশিদিন ওই পদে ছিলেন না তিনি। মাত্র দেড় মাসের মাথায় পদত্যাগ করেন ট্রাসও। এর পরেই প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে ফের এগিয়ে আসেন ঋষি। প্রথমে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে থাকলেও, একেবারে শেষ মুহূর্তে সরে দাঁড়ান বরিস এবং লিজ। তার পরেই প্রধানমন্ত্রী পদে ঋষিকে বেছে নেয় তাঁর দল কনজারভেটিভ পার্টি। রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে দেখা করেন ঋষি। পরে শপথ নেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Russia: ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ায় যুক্ত করতে চলেছেন পুতিন?

    Russia: ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ায় যুক্ত করতে চলেছেন পুতিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউক্রেনের (Ukraine) চার অঞ্চলকে দখল করতে চলেছে রাশিয়া (Russia)। মস্কোর (Moscow) দাবি, ইউক্রেনের ওই চার এলাকায় গণভোট করানো হয়েছে। সেখানকার বাসিন্দারা রাশিয়ায় যাওয়ার পক্ষেই মত দিয়েছেন। তাই ওই চার এলাকাকে নিজেদের অন্তর্ভুক্ত করতে চলেছে রাশিয়া। শুক্রবার একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ওই চার এলাকাকে নিজেদের দেশের অন্তর্ভুক্ত করবে রাশিয়া। স্বাক্ষরিত হবে চুক্তি। রাশিয়া সরকারের মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভ বলেন, গ্র্যান্ড ক্রেমলিন প্রাসাদের গ্রেগরিয়ান হলে গ্রিনিচ মিন টাইম ১২টায় গানের অনুষ্ঠান হবে। ওই অনুষ্ঠানেই হবে ভূখণ্ড অন্তর্ভুক্তিকরণ।

    ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে শুরু হয় রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ। যুদ্ধ শুরুর প্রথম দিকেই ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি এলাকা দখল করে পুতিনের দেশ। এর মধ্যে ছিল লুগানস্ক, ডনেৎস্ক, খেরসন এবং জাপোরঝিয়াও। ওই চার অঞ্চলে সেনা মোতায়েন করার পাশাপাশি পুতুল প্রশাসন বসায় রাশিয়া। সম্প্রতি করায় গণভোট। তার পরেই রাশিয়া ঘোষণা করে ইউক্রেনের ওই চার অঞ্চলকে অন্তর্ভুক্ত করার কথা। রাশিয়ার এই ঘোষণায় তীব্র প্রতিক্রিয়া আন্তর্জাতিক মহলে। মস্কোর এই পদক্ষেপকে সমর্থন করে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে পশ্চিমের দেশগুলি। জি-৭-ও জানিয়ে দিয়েছে, ইউক্রেনের ওই চার অঞ্চলকে কখনওই রাশিয়ার অংশ বলে মেনে নেবে না তারা।

    আরও পড়ুন : ‘রাশিয়া – ইউক্রেন যুদ্ধে ভারত শান্তির পক্ষে রয়েছে…’, রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় ঘোষণা করলেন বিদেশমন্ত্রী

    কড়া প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের তরফেও। রাষ্ট্রসংঘের সেক্রেটারি জেনারেন অ্যান্টনিও গুতেরেস রাশিয়ার এই পরিকল্পনাকে বিপজ্জনক আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর মতে, এটি শান্তির পরিপন্থী। তিনি বলেন, ইউক্রেনের লুগানস্ক, ডনেৎস্ক, খেরসন ও জাপোরঝিয়া অন্তর্ভুক্তিকরণের সিদ্ধান্তের আইনি কোনও মূল্য নেই। এজন্য রাশিয়াকে অভিযুক্ত করাই যায়। তিনি বলেন, যুদ্ধের আবহে ইউক্রেনের দখলীকৃত যে চার অঞ্চলে গণভোটের কথা বলা হচ্ছে, তাকে মূল্য দিচ্ছি না। তিনি বলেন, এটা ওই চার এলাকার জনগণের ইচ্ছার প্রকৃত প্রতিফলন নয়। প্রসঙ্গত, আট বছর আগে ক্রিমিয়া উপদ্বীপকেও এভাবেই নিজেদের দেশের সঙ্গে যুক্ত করে নিয়েছিল রাশিয়া। তার জেরে এখনও দু দেশের মধ্যে অব্যাহত সংঘাত। এবার মস্কোর নজর ইউক্রেনের দিকে।

    এর শেষ কোথায়? উঠছে প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     

     

     

  • Narendra Modi: মোদির জন্মদিনে পুজো বা কেক কাটা নয়  আজ  থেকে সেবাপক্ষ শুরু বিজেপির

    Narendra Modi: মোদির জন্মদিনে পুজো বা কেক কাটা নয় আজ থেকে সেবাপক্ষ শুরু বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ১৭ সেপ্টেম্বর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi)জন্মদিন। একাত্তর পূর্ণ করে বাহাত্তর বছরে পা দিচ্ছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর জন্মদিন উপলক্ষে পুরীর সৈকতে সুদর্শন পট্টনায়েকের (Sudarsan Pattnaik) শিল্পকলায় বালিতেই মূর্ত হয়ে উঠেছে নরেন্দ্র মোদির অবয়ব। পাশেই রয়েছে জন্মদিনের শুভেচ্ছা বার্তা।

    শনিবার, জন্মদিনের আগে শুক্রবার সাংহাই কর্পোরেশন অর্গানাইজেশনের পার্শ্ববৈঠকে মোদির মুখোমুখি হয়েছিলেন রাশিয়ার প্রসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ভারতের বন্ধু দেশ রাশিয়া। বহুবার প্রতিকূল পরিস্থিতিতে সেই সম্পর্কের পরীক্ষা হয়েছে। কোনওবারই ভারতকে হতাশ হতে হয়নি। পালটা,ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে মার্কিন চাপ সত্ত্বেও বন্ধুরাষ্ট্রের পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত। কিন্তু,তারপরও উজবেকিস্তানে হওয়া দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে জন্মদিনের আগাম শুভেচ্ছা জানাননি রুশ প্রেসিডেন্ট। কিন্তু কেন তিনি এমন করলেন? আসলে রাশিয়ার প্রথা মতে কাউকে জন্মদিনের আগাম শুভেচ্ছা জানানো হয় না। তাই বিষয়টি মনে থাকলেও মোদিকে শুভেচ্ছা জানাননি পুতিন। তিনি বলেন, “আমি জানি, কাল আমার বন্ধুর কাছে একটি বিশেষ দিন। জন্মদিনে নানান কর্মসূচিতে অংশ নেবেন তিনি।” 

    আরও পড়ুন: ‘‘এটা যুদ্ধের সময় নয়, বন্ধু…’’, পুতিনকে যখন এই কথা বললেন মোদি

    মোদির জন্মদিনটি এবার একটু অন্যভাবে পালন করতে চলেছেন বিজেপি (BJP) কর্মীরা। শোনা গিয়েছে, জন্মদিনে কেক কাটবেন না মোদি। হবে না কোনও যজ্ঞ। তার বদলে দান-ধ্যানের আয়োজন থাকছে বিভিন্ন জায়গায়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন উপলক্ষে শনিবার থেকে ১৫ দিনের সেবাপক্ষ শুরু করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে দিল্লির কনট প্লেসের এক রেস্তরাঁ তৈরি করেছে ৫৬ ইঞ্চির বিশেষ থালি। মোদিকে সম্মান জানিয়ে ৫৬ রকম পদের আয়োজন করা হয়েছে ওই বিশেষ থালিতে। শনিবার চেন্নাইয়ের একটি সরকারি হাসপাতালে জন্ম নেওয়া সব নবজাতককে সোনার আংটি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে তামিলনাড়ু বিজেপি। প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানাতে নমো অ্যাপে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ukraine war: ইউক্রেনে যুদ্ধাস্ত্র পাঠালে নতুন টার্গেটে হামলা, পশ্চিমকে হুঁশিয়ারি পুতিনের

    Ukraine war: ইউক্রেনে যুদ্ধাস্ত্র পাঠালে নতুন টার্গেটে হামলা, পশ্চিমকে হুঁশিয়ারি পুতিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকা (America) যদি ইউক্রেনকে (Ukraine) দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র (long  range missiles) সরবরাহ বন্ধ না করে, তাহলে রাশিয়া (Russia) নয়া লক্ষ্যে আঘাত হানবে। পশ্চিমের দেশগুলিকে এই মর্মে সতর্ক করল রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir putin)। রাশিয়ার এক সংবাদসংস্থা সূত্রেই এখবর মিলেছে। তিনি বলেন, “ইউক্রেনের যেসব জায়গায় আমরা এখনও আঘাত করিনি, সেসব জায়গায় এবার আঘাত করব।”

    চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়েছে রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ (Ukraine Russia war)। প্রথম দিকে ইউক্রেনকে কিছুটা চেপে ধরলেও, পরে রাশিয়ার সঙ্গে সমানে টক্কর নিচ্ছে ইউক্রেন। যার জেরে একশো দিন পেরিয়ে গেলেও যুদ্ধ থামার কোনও লক্ষণ নেই। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, আমেরিকা সহ ন্যাটোর (NATO) অন্যান্য দেশের সাহায্য পাচ্ছে ইউক্রেন। তারই জেরে অব্যাহত লড়াই। সেই কারণেই এবার নাম না করে পশ্চিমের দেশগুলিকে হুঁশিয়ারি দিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট (Russian President)। তাঁর স্পষ্ট হুঁশিয়ারি, ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইলের জোগান দেওয়া হলে রাশিয়া নয়া লক্ষ্যে আঘাত করবে।

    আরও পড়ুন : রাশিয়া থেকে গ্যাস কেনা কি যুদ্ধে মদত নয়? পশ্চিমকে তোপ ভারতের

    দিনকয়েক আগেই আমেরিকা জানিয়েছে, তারা ইউক্রেনকে হিমার (M142 HIMARS) মাল্টিপল রকেট লঞ্চ সিস্টেম (Multiple Rocket Launch Systems (MLRS)) পাঠাবে। আশি কিলোমিটার দূরের কোনও লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে সক্ষম এই ক্ষেপণাস্ত্র। এছাড়াও কোটি কোটি ডলারের অস্ত্র সাহায্য করছে আমেরিকা। এই অস্ত্র সাহায্যেই ক্ষুব্ধ মস্কো (Moscow)।

    আন্তর্জাতিক যুদ্ধ বিশারদদের মতে, আমেরিকার হিমার চেয়ে রাশিয়ার হাতে থাকা সিস্টেমের পাল্লা কম। তাই হিমার দিয়ে ইউক্রেন বাহিনী কিভে (Kyiv) বসেই রুশ সেনাঘাঁটিতে হামলা চালাতে পারবে অনায়াসে। সেই কারণেই চিন্তিত ক্রেমলিন (Kremlin)। যদিও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের (Joe Biden) দাবি, তাঁরা এমন কোনও অস্ত্র ইউক্রেনকে দেবেন না, যাতে রাশিয়ার কোনও ক্ষতি হয়। পুতিনও স্বীকার করেছেন, আমেরিকা এমন কোনও নয়া অস্ত্র ইউক্রেনকে দিচ্ছে না। সোভিয়েত যুগে (Soviet era) তৈরি হিমারের মতো অস্ত্র ইউক্রেনের কাছে ছিল। পুতিন বলেন, আমেরিকার আসল উদ্দেশ্য যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করা।

    আরও পড়ুন : ভারতের ওপর কি ক্রমশ নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে রাশিয়া?

    যদিও টোকিওতে কোয়াড (QUAD) সম্মেলনের মঞ্চে পুতিনকে তোপ দেগে বাইডেন বলেছিলেন, আমরা ইতিহাসের একটি অন্ধকার অধ্যায়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধ। এটি একটি মানবিক বিপর্যয়। যা শুধু মাত্র ইউরোপের (Europe) সমস্যা নয়, গোটা বিশ্বের সমস্যা। তিনি বলেন, এমনটা নয় যে রাশিয়া কেবল ইউক্রেনের সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করছে। তারা ইউক্রেনের প্রতিটি স্কুল, প্রতিটি গির্জাকে তাদের অস্ত্রের লক্ষ্যবস্তু করছে। বিশ্বের সমস্ত শান্তিকামী দেশকে এর মোকাবিলা করতে হবে।

     

LinkedIn
Share