Tag: rail news

rail news

  • Rilways Announces: দূরপাল্লার ট্রেনে যাওয়া-আসার টিকিটের ওপর ২০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে ভারতীয় রেল

    Rilways Announces: দূরপাল্লার ট্রেনে যাওয়া-আসার টিকিটের ওপর ২০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে ভারতীয় রেল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দূরপাল্লার ট্রেনে যাওয়া-আসার টিকিটের ওপর ২০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে ভারতীয় রেল (Rilways Announces)। তবে এই অফার মিলবে কেবলমাত্র উৎসবের মরসুমে (Festival Season)। প্রাথমিকভাবে দু’সপ্তাহের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে এই সুবিধা চালু করেছে রেল। রাজধানী, শতাব্দী, দূরন্ত এক্সপ্রেসের মতো কিছু ট্রেন ছাড়া সব দূরপাল্লার ট্রেনের ক্ষেত্রেই যাত্রীদের এই সুবিধা দেবে রেল। আগামী ১৪ অগাস্ট থেকে এই বিশেষ ছাড়-সহ অগ্রিম টিকিট কাটতে পারবেন যাত্রীরা। তবে এ ক্ষেত্রেও কিছু শর্ত রয়েছে।

    কী জানাল রেল (Rilways Announces)

    রেলের তরফে জানানো হয়েছে, এই সুবিধা পাওয়ার জন্য যাওয়া এবং ফেরার টিকিট একই ট্রেনের হতে হবে। সফর শুরু করতে হবে ১৩ অক্টোবর থেকে ২৬ অক্টোবরের মধ্যে। ফেরার টিকিট হতে হবে ১৭ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বরের মধ্যে। দূরপাল্লার ট্রেনের অগ্রিম টিকিট ৬০ আগে কাটা যায়। তবে এ ক্ষেত্রে ফেরার টিকিটের জন্য সেই নিয়ম থাকছে না। সফরে যাওয়ার টিকিটের সঙ্গে সঙ্গেই যাত্রীরা কেটে নিতে পারবেন ফেরার টিকিটও। যাওয়ার টিকিটে যে যাত্রীদের নাম থাকবে, ফেরার টিকিটেও সেই একই যাত্রীর নাম থাকতে হবে। যাত্রীরা কোথা থেকে ট্রেনে উঠবেন, নামবেনই বা কোথায়, সেই স্টেশনের নামও যাওয়া-আসার ক্ষেত্রে একই হতে হবে। টিকিটও কাটতে হবে এক সঙ্গেই। এই শর্ত মানলেই ফেরার টিকিটের ওপর ২০ শতাংশ ছাড় মিলবে।

    মানতে হবে শর্ত

    রেলের তরফে (Rilways Announces) জানানো হয়েছে, যাওয়া এবং আসা দু’পিঠেই কনফার্ম টিকিট হলে, তবেই বুকিং করা যাবে। যে শ্রেণির কামরায় যাত্রা করা হবে, সেই একই শ্রেণির কামরায় ফেরার টিকিটও কাটতে হবে। টিকিট বাতিল করলে কোনও টাকা ফেরত পাওয়া যাবে না। অনলাইন এবং রেলস্টেশনে অগ্রিম বুকিং কাউন্টার থেকে উভয় ক্ষেত্রেই টিকিট কাটতে পারেন ভ্রমণকারীরা (Rilways Announces)। জানা গিয়েছে, কানেক্টিং জার্নি ফিচারের মাধ্যমে এই স্কিমের আওতায় টিকিট কাটতে হবে। তবেই ২০ শতাংশ ছাড় মিলবে রিটার্ন জার্নিতে (Festival Season)।

  • Indian Railways: যাত্রী সুরক্ষায় বজ্র আঁটুনি! রেলের সব কামরায় বসছে সিসি ক্যামেরা

    Indian Railways: যাত্রী সুরক্ষায় বজ্র আঁটুনি! রেলের সব কামরায় বসছে সিসি ক্যামেরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাত্রী সুরক্ষার (Passengers Safety) পাশাপাশি দুষ্কৃতীদের ধরতে এবার ট্রেনের সব কামরাতেই সিসি ক্যামেরা লাগাতে চলেছে রেল (Indian Railways)। রবিবার রেলমন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে এমনটাই জানানো হয়েছে। উত্তর রেলের আওতায় থাকা লোকো ইঞ্জিন এবং কামরায় পরীক্ষামূলকভাবে সিসি ক্যামেরা লাগানোর প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। সেখানে ইতিবাচক সাড়া মিলতেই এবার রেলের সব জোনের কামরা ও লোকো ইঞ্জিনে সিসি ক্যামেরা বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলমন্ত্রক।

    খতিয়ে দেখলেন রেলমন্ত্রী (Indian Railways)

    শনিবার রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এবং রেল প্রতিমন্ত্রী রভনীত সিং বিট্টু ট্রেনের কামরা এবং লোকো ইঞ্জিনগুলিতে সিসি ক্যামেরা বসানোর কাজ খতিয়ে দেখেন। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন রেলবোর্ডের কর্তারাও। জানা গিয়েছে, অশ্বিনী বৈষ্ণবের মন্ত্রক খুব শীঘ্রই ১৫ হাজার লোকো ইঞ্জিন এবং ৭৪ হাজার কোচে সিসি ক্যামেরা লাগাবে। প্রতিটি কোচে থাকবে ৪টি করে সিসি ক্যামেরা। আর লোকোমোটিভে থাকবে ৬টি। রবিবার রেলের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই পদক্ষেপের ফলে যাত্রীসুরক্ষার বিষয়টি উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হবে। যাত্রীদের সারল্যের সুযোগ নেয় দুষ্কৃতীরা। সিসি ক্যামেরার সাহায্যে এই ধরনের ঘটনা উল্লেখযোগ্য হারে কমানো যাবে। রেলের তরফে এও জানানো হয়েছে, যাত্রীদের ব্যক্তিগত পরিসর সুরক্ষিত রাখতে ক্যামেরা লাগানো হবে কেবল কামরায় ঢোকার মুখে।

    গম্বুজ সিসিটিভি

    রেল সূত্রে খবর, লোকোমোটিভের ভেতরে, সামনে এবং পিছনের দিকে একটি করে গম্বুজ সিসিটিভি থাকবে। দুটি ডেস্ক মাউন্ট করা মাইক্রোফোনও থাকবে। রেলের এক পদস্থ কর্তা বলেন, “ট্রেনের বগিতে দুর্বৃত্তদের ঠেকাতে এবং যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রেলের সব জোনের কোচে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে (Indian Railways)।” ঘণ্টা প্রতি ১০০ কিলোমিটার গতিতে এবং কম আলোয়ও স্পষ্ট ফুটেজ দেখাবে এই উচ্চমানের ক্যামেরাগুলি। রেল সূত্রে খবর, উন্নতমানের ও আধুনিক এসটিকিউসি সার্টিফায়েড সিসি ক্যামেরায় বাড়তি জোর দিচ্ছে কেন্দ্র। দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকদের রেলমন্ত্রীর নির্দেশ, এমন সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো (Passengers Safety) হোক যা এআই-পাওয়ার্ড এবং ঘণ্টা প্রতি ১০০ কিলোমিটার গতিবেগেও স্থিতিশীল ভিডিও তুলতে পারে (Indian Railways)।

  • PM Modi: মিজোরামে বৈরাবি-সাইরাং রেলপথের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: মিজোরামে বৈরাবি-সাইরাং রেলপথের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বপ্ন দেখা শুরু হয়েছিল সেই ১৯৯৯ সালে, অটলবিহারী বাজপেয়ীর জমানায়। এতদিনে পূরণ হতে চলেছে স্বপ্ন, মোদি (PM Modi) জমানায়। ২৬ বছর পরে বাস্তবে রূপ নিয়েছে বহু প্রতীক্ষিত (Mizoram) বৈরাবি-সাইরাং রেলপথ। ট্রেন চলাচল চালু হয়ে গেলে ৫১.৩৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রেলপথটি মিজোরামের রাজধানী আইজলকে প্রথমবারের মতো নিয়ে আসবে ভারতের রেল মানচিত্রে। শীঘ্রই রেলপথটির উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পঞ্চাশ কিলোমিটারের খানিক বেশি দীর্ঘ এই রেললাইনে পড়বে ৪৮টি টানেল। প্রধান সেতু পড়বে ৫৫টি, ছোট সেতু ৮৭টি। ৫টি সড়ক ওভারব্রিজ এবং ৯টি সড়ক আন্ডারব্রিজ। রেলপথটি কুতুব মিনারের চেয়ে ৪২ মিটার বেশি উঁচু। এর উচ্চতা ১০৪ মিটার। সুউচ্চ সেতুর তালিকায় এর ঠাঁই ১৯৬ নম্বরে।

    একাধিক প্রতিবন্ধকতা (PM Modi)

    উত্তর-পূর্বের এই পাহাড়ির রাজ্যের রাজধানীকে রেলপথের মাধ্যমে দেশের বাকি অংশের সঙ্গে জুড়তে ১৯৯৯ সালের সেপ্টেম্বরে প্রাথমিক পরিকল্পনা করা হয়। তখনই সামনে চলে আসে একাধিক প্রতিবন্ধকতা – ঘন বন, কম দৃশ্যমানতা এবং কঠিন ভূখণ্ড। প্রাথমিক সমীক্ষার কাজ করতেই কেটে যায় বেশ কিছুটা সময়। ২০০৩ সালে ফের একবার সমীক্ষা হয়। ২০১১ সালে রাইটস (RITES) কর্তৃক চূড়ান্ত প্রযুক্তিগত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। ২০০৮ সালে তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার একে একটি জাতীয় প্রকল্প হিসেবে ঘোষণা করে। তারপর আর কাজ এগোয়নি। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসেই ২৯ নভেম্বর এই রেলপথের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৫ সালের মধ্যেই শেষ হয়ে যায় জমি অধিগ্রহণের কাজ। নির্মাণকাজ পুরোদমে শুরু হয় ২০১৫-’১৬ সালে।

    কী বললেন প্রধান টেকনোলজিস্ট?

    প্রকল্পের (PM Modi) প্রধান টেকনোলজিস্ট বিনোদ কুমার বলেন, “এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত বর্ষাকালীন ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে খানিক ব্যাহত হয়েছিল নির্মাণকাজ। এই রেলপথটি গিয়েছে খাড়া পাহাড়, গভীর গিরিখাত এবং উপত্যকার মধ্যে দিয়ে। তাই প্রচুর টানেল খনন এবং সেতু নির্মাণের প্রয়োজন হয়েছিল।” জানা গিয়েছে, সোমবার দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে গিয়ে দেখা করেন মিজোরামের (Mizoram) মুখ্যমন্ত্রী লালডুহোমা। সেখানেই এই রেলপথ উদ্বোধন নিয়ে আলোচনা হয়। তার পরেই জানা যায় রেলপথটির উদ্বোধন করবেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

  • Indian Railways: “ভারতে তৈরি মেট্রো কোচ রফতানি করা হচ্ছে ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়ায়,” বললেন রেলমন্ত্রী

    Indian Railways: “ভারতে তৈরি মেট্রো কোচ রফতানি করা হচ্ছে ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়ায়,” বললেন রেলমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতে তৈরি মেট্রো কোচগুলি রফতানি করা হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ায়। বগি পাঠানো হচ্ছে ব্রিটেন, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া এবং সৌদি আরবে। এই সব ঘটনা বিশ্বব্যাপী দেশের রেলওয়ের (Indian Railways) ক্রমবর্ধমান উন্নতির প্রতিফলন ঘটায়।” কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।

    মন্ত্রীর দাবি (Indian Railways)

    সোমবার রাজ্যসভায় তিনি (Metro Coaches) জানান, ভারত ফ্রান্স, স্পেন, জার্মানি ও ইতালির মতো একাধিক ইউরোপীয় দেশকে প্রপালশন সিস্টেম এবং বগি বা আন্ডারফ্রেমের মতো অন্যান্য রেল সরঞ্জাম সরবরাহ করছে। রেলওয়ে বাজেটের ওপর আলোচনায় মন্ত্রী বলেন, “আজ, আমাদের দেশ থেকে মেট্রো কোচ অস্ট্রেলিয়ায় রফতানি করা হচ্ছে। লোকোমোটিভ এবং কোচের নীচের যান্ত্রিক কাঠামো, যাকে বগি বা আন্ডারফ্রেম বলা হয়, ব্রিটেন, সৌদি আরব, ফ্রান্স এবং অস্ট্রেলিয়ায় রফতানি করা হচ্ছে। এর সঙ্গে সঙ্গে পাওয়ার ইলেকট্রনিক্সের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, প্রোপালশন সিস্টেম এখন ফ্রান্স, মেক্সিকো, রোমানিয়া, স্পেন, জার্মানি এবং ইতালিতে রফতানি করা হচ্ছে। এটি অত্যন্ত গর্বের বিষয়।”

    চাহিদা লোকোমোটিভেরও!

    তিনি বলেন, “ভারতে তৈরি লোকোমোটিভ এবং যাত্রিবাহী কোচগুলি মোজাম্বিক, বাংলাদেশ এবং শ্রীলঙ্কায় রফতানি করা হচ্ছে।” তিনি আরও বলেন, “শীঘ্রই বিহারের মারহাওড়া কারখানা ১০০টিরও বেশি লোকোমোটিভ রফতানি করবে। এছাড়াও, তামিলনাড়ু থেকে (Indian Railways) চাকা রফতানি করা হবে।” অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান, লালু প্রসাদ যাদব রেলমন্ত্রী থাকাকালীন বিহারে যে কারখানার কথা ঘোষণা করেছিলেন, ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দায়িত্ব নেওয়ার পর সেটা গতি লাভ করে। তিনি বলেন, “ভারতীয় রেল কেবল সাশ্রয়ী মূল্যে যাত্রীদের নিরাপদ ও মানসম্পন্ন পরিষেবা দিচ্ছে না, বরং বিশ্বব্যাপী একটি স্বতন্ত্র পরিচয়ও তৈরি করছে।”

    ভারত রেল যাত্রীদের আরও বেশি ভর্তুকি দিচ্ছে বলেও জানান মন্ত্রী। তিনি জানান, ট্রেনে প্রতি কিলোমিটার ভ্রমণের খরচ পড়ে ১.৩৮ টাকা। কিন্তু যাত্রীদের কাছ থেকে নেওয়া হয় মাত্র ৭৩ পয়সা। অর্থাৎ ভর্তুকি দেওয়া হয় ৪৭ শতাংশ। তিনি জানান (Metro Coaches), ভারতীয় রেল ২০২০ সাল থেকে ন্যায্য মূল্য বৃদ্ধি করেনি (Indian Railways)।

  • Vande Bharat Express: অত্যাধুনিক ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    Vande Bharat Express: অত্যাধুনিক ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার দেশের পঞ্চম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বেঙ্গালুরু থেকে দক্ষিণ ভারতে এমন এক্সপ্রেস ট্রেন এটিই প্রথম। ট্রেনটি চলাচল করবে মাইসুরু ও চেন্নাইয়ের মধ্যে। প্রধানমন্ত্রীর দফতর (PMO) জানিয়েছে, ট্রেনটি চেন্নাইয়ের ইন্ডাস্ট্রিয়াল হাব থেকে বেঙ্গালুরুর টেক, স্টার্টআপ হাব এবং মাইসুরু শহরের বিখ্যাত পর্যটনস্থলগুলির মধ্যে সংযোগ স্থাপন করবে। ট্রেনটি যদি বেঁধে দেওয়া গতিতে ছোটে, তাহলে চেন্নাই থেকে বেঙ্গালুরু যেতে সময় লাগবে মাত্র তিন ঘণ্টা।

    বন্দে ভারত এক্সপ্রেস…

    আসুন, জেনে নেওয়া যাক বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সুযোগ সুবিধা। নয়া বন্দে ভারত ট্রেনের মাঝে থাকছে নন ড্রাইভিং ট্রেলার কোচ। এটি খানিকটা ইএমইউয়ের মতো। এটি প্রতি ১৪০ সেকেন্ডে অতিক্রম করবে ১৬০ কিলোমিটার রাস্তা। এর আগে এর সময়কাল ছিল ১৪৫ সেকেন্ড। এই ট্রেনের ইমার্জেন্সি ইলেক্ট্রিসিটি সংযোগ আগের চেয়ে অনেক বেশি ভাল। কোচের বাইরে থাকবে ৪টি প্লাটফর্ম সাইট ক্যামেরা। থাকবে রিয়ার ভিউ ক্যামেরাও। ট্রেনে যাতে জীবাণুমুক্ত বাতাস থাকে, তাই থাকবে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ইউভি ল্যাম্প। কোচে রয়েছে লেভেল ২ ইন্টিগ্রেশন সার্টিফিকেশন সেফটি। অগ্নিকাণ্ড থেকে রক্ষা পেতে এই ট্রেনে রয়েছে এরোসল ফায়ার সাপ্রেশন সিস্টেম। ফলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে ট্রেনে ততক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।

    আরও পড়ুন: বাংলাকে প্রাক-নববর্ষের উপহার প্রধানমন্ত্রীর! এ রাজ্যেও চলবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, জানুন কবে

    এই ট্রেনে অনেক বেশি সংখ্যক ইমার্জেন্সি জানালা রয়েছে। প্যাসেঞ্জার ইনফর্মেশন সিস্টেমও আগের চেয়ে ঢের বেশি ভাল। ট্রেনের (Vande Bharat Express) প্রতিটি শ্রেণিতেই রয়েছে রিক্লাইনিং আসন। এক্সিকিউটিভ কোচে রয়েছে ১৮০ ডিগ্রি রোটেটিং আসন। বিমানের আসনের মতো সুবিধাও মিলবে এই আসনগুলিতে। জরুরি প্রয়োজনে লোকো পাইলট এবং ট্রেনের গার্ড নিজেদের পাশাপাশি যাত্রীদের সঙ্গেও কথা বলতে পারবেন। বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে থাকছে অটোমেটিক দরজা, ফায়ার সেন্সর, সিসিটিভি ক্যামেরা, ওয়াইফাইয়ের সুবিধা, তিন ঘণ্টার ব্যাটারি ব্যাক আপ এবং জিপিএস। ট্রেনের কোচগুলি অন্যান্য ট্রেনের তুলনায় হালকা। ট্রেনের জানালাগুলোও বেশ চওড়া। যাত্রীদের লাগেজ রাখার জন্য রয়েছে ঢের বেশি জায়গা। প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ৩০ তারিখে শিয়ালদহ থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) যাত্রার সূচনা করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। বাংলায় এটিই হবে প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share