Tag: Ram Mandir

Ram Mandir

  • Ram Mandir: অযোধ্যার রাম মন্দিরে নামছে ভক্তের ঢল, সময় বাড়ল দেবদর্শনের

    Ram Mandir: অযোধ্যার রাম মন্দিরে নামছে ভক্তের ঢল, সময় বাড়ল দেবদর্শনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার (Ayodhya) রাম মন্দির (Ram Mandir) দেখতে এমনিতেই নিত্য ভিড় হয়। তার ওপর উত্তরপ্রদেশেরই প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমে চলছে মহাকুম্ভ মেলা। স্বাভাবিকভাবেই এক যাত্রায় পৃথক ফল যাতে না হয়, তাই কুম্ভে অমৃতস্নান করে পুণ্যার্থীরা চলে যাচ্ছেন অযোধ্যার রাম মন্দির দর্শনে। স্বাভাবিকভাবেই অযোধ্যায় ভিড় বেড়েছে আগের তুলনায় অনেক বেশি। এই ভিড় সামাল দিতেই মন্দিরের দর্শন (পুজো)-এর সময়সূচি পরিবর্তন করলেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট জানিয়েছে, এখন থেকে মন্দির খোলা থাকবে প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে রাত্রি ১০টা পর্যন্ত। এর আগে রামলালার এই মন্দিরের দ্বার ভক্তদের জন্য খুলত সকাল ৭টায়।

    বদলাল আরতির সূচিও (Ram Mandir)

    যেহেতু দর্শনের সময়সীমা এক ঘণ্টা বেড়েছে, তাই বদলে গিয়েছে আরতির সূচিও। মন্দির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, আগে মঙ্গল আরতি হত ভোর সাড়ে ৪টায়। এখন থেকে সেটাই হবে ভোর ৪টায়। এর পর সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হবে মন্দিরের দ্বার। সকাল ৬টায় হবে শৃঙ্গার আরতি (Ram Mandir)। সেই সময় থেকেই ভক্তরা করতে পারবেন দেব দর্শন। মন্দির ট্রাস্ট আরও জানিয়েছে, রামলালাকে রাজভোগ নিবেদন করা হবে দুপুর ১২টায়। তখনও ভক্তরা দর্শনের সুযোগ পাবেন। সন্ধ্যা আরতি হবে সন্ধ্যা ৭টায়। এই সময় মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকবে ১৫ মিনিটের জন্য। তারপর ফের খোলা হবে। দিনের শেষ আরতি যা শয়ন আরতি নামে পরিচিত তা হবে ১০টায়। আগে হত রাত্রি সাড়ে ৯টায়। এই শয়ন আরতির পরেই দেবতার বিশ্রামের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হবে মন্দিরের দরজা। খুলবে ফের পরের দিন ভোরে, মঙ্গল আরতির সময়।

    রাম মন্দিরে ভক্তের ঢল

    প্রসঙ্গত, গত বছর ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় অযোধ্যার রাম মন্দিরের। সেদিনই হয় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। তার পর থেকেই ফি দিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দর্শনার্থীর সংখ্যা। এই অযোধ্যা থেকেই মাত্র ১৬০ কিলোমিটার দূরে হচ্ছে মহাকুম্ভ উপলক্ষ্যে মেলা। সেই মেলা দেখতে এসেই রামলালার দর্শন সেরে যাচ্ছেন ভক্তকুল। পর্যটন বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের প্রথম ছ’মাসে উত্তরপ্রদেশে এসেছেন ৩২.৯৮ কোটি পর্যটক। এঁর সিংহভাগই ঘুরে গিয়েছেন অযোধ্যা ও বারাণসী। উত্তরপ্রদেশ সরকারের মতে, জানুয়ারির ২৬ তারিখ থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি বসন্ত পঞ্চমীর দিন পর্যন্ত (Ayodhya) মাত্র নদিনে এক কোটিরও বেশি ভক্ত অযোধ্যা পরিদর্শন করেছেন (Ram Mandir)।

  • Ram Mandir: গুরুতর অসুস্থ রাম মন্দিরের প্রধান পুরোহিত, স্থানান্তরিত লখনউতে

    Ram Mandir: গুরুতর অসুস্থ রাম মন্দিরের প্রধান পুরোহিত, স্থানান্তরিত লখনউতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত অযোধ্যার রাম জন্মভূমি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত (Ram Mandir) মহন্ত সত্যেন্দ্র দাস (Acharya Satyendra Das)। জানা যাচ্ছে তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। প্রথমে তাঁকে অযোধ্যার রাম হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও পরে তাঁকে ভর্তি করা হয় লখনউয়ের সঞ্জয় গান্ধী পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইন্সটিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস হাসপাতালে। আজ সোমবার হাসপাতালের তরফেই তাঁর স্বাস্থ্যের বিষয়ে জানানো হয়েছে।

    ডায়াবেটিস এবং হাইপারটেনশনের রোগীও তিনি (Ram Mandir)

    এক বিবৃতিতে হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে, রবিবার গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় ৮৫ বছর বয়সি মহন্ত সত্যেন্দ্র দাসকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ব্রেনস্ট্রোকে আক্রান্ত তিনি। এর পাশাপাশি সত্যেন্দ্র দাস ডায়াবেটিস এবং হাইপারটেনশনের রোগীও। বর্তমানে নিউরোলজি বিভাগের এইচডিইউতে ভর্তি রয়েছেন তিনি। সোমবার সন্ধে পর্যন্তও তাঁর শারীরিক অবস্থা গুরুতর বলেই জানা যাচ্ছে। তবে তিনি চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন বলেই খবর। তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলির পরিস্থিতি স্থিতিশীল রয়েছে। তাঁকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। প্রসঙ্গত, অযোধ্যার মন্দিরে সহকারী পূজারী প্রদীপ দাস, সত্যেন্দ্র দাসের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন।

    আধ্যাত্মিক জীবনের সূত্রপাত হয়েছিল মাত্র ২০ বছর বয়সেই

    জানা যায়, রামলালা যখন তাঁবুতে ছিলেন তখন থেকেই অস্থায়ী মন্দিরের পুরোহিত ছিলেন সত্যেন্দ্র। এর পর থেকে তিনি ওই পদেই রয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি রাম জন্মভূমি সম্পর্কিত নানা বিষয়ের সঙ্গে যুক্ত। একাধিক ধর্মীয় ইস্যুতে তাঁকে মন্তব্য করতেও শোনা যায় প্রায়ই। রাম মন্দিরের (Ram Mandir) দীর্ঘতম সময়ের পুরোহিত তিনিই। জানা যায়, নির্বাণ আখড়ার এই সন্ন্যাসীর আধ্যাত্মিক জীবনের সূত্রপাত হয়েছিল মাত্র ২০ বছর বয়সেই (Ram Mandir)। অযোধ্যায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মুখপাত্র শরদ শর্মা সংবাদমাধ্যমকে জানান, যাঁরা অযোধ্যা আন্দোলনের ইতিহাস জানেন, তাঁদের অন্যতম মহন্ত সত্যেন্দ্র দাস। তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করি। প্রার্থনা করি তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন।

  • Ram Mandir: কর্নাটকে তৈরি হচ্ছে রাম মন্দির, এই জমিরই কৃষ্ণ শিলায় আকৃতি পান রামলালা

    Ram Mandir: কর্নাটকে তৈরি হচ্ছে রাম মন্দির, এই জমিরই কৃষ্ণ শিলায় আকৃতি পান রামলালা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অযোধ্যায় (Ayodhya) সেদিনকার অনুষ্ঠান কার্যত পরিণত হয়েছিল আন্তর্জাতিক ইভেন্টে। রামলালার মূর্তি তৈরি করেন অরুণ যোগীরাজ। বালক রামের মূর্তি প্রশংসা কুড়ায় সর্বত্র। বিশেষত রামলালা চোখ দুটি যেন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। প্রসঙ্গত, অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir) রামলালার মূর্তি যে শিলায় নির্মিত হয় তা সংগ্রহ করা হয়েছিল কর্নাটকের মহীশূরের আরোহার্লি নামক একটি জায়গা থেকে। এখানকারই কৃষ্ণশিলা ব্যবহার করা হয়েছিল রামলালার মূর্তিকে আকার দিতে। এখন অজস্র ভক্ত এই রামলালার মূর্তির সামনেই নিজেদের মনের কথা জানান। যে স্থান থেকে ওই কৃষ্ণ শিলা মিলেছিল, সেই জমির মালিক ৮০ বছর বয়সি বৃদ্ধ এইচ রামদাস। ওই জমিতে তিনি একটি ছাউনি বানিয়েছেন এবং সেখানেই তিনি রেখেছেন অযোধ্যার রামলালার মূর্তির প্রতিকৃতি। প্রতিদিন নিয়ম করে, আচার মেনে, পুজো পাঠ সম্পন্ন হচ্ছে সেখানে। রামলালার ওই প্রতিকৃতি রাখা রয়েছে যে স্থানে, তা ইতিমধ্যেই ভক্তদের একটি অন্যতম পবিত্র তীর্থস্থানেও পরিণত হয়েছে।

     

    ধুমধাম করে পালন করা হয় প্রাণ প্রতিষ্ঠার বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান

    গত ২২ জানুয়ারি রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার বর্ষপূর্তি সারাদেশে ধুমধাম করে পালন করা হয়। ওই দিনে মহীশুরের আরোহার্লিতে চারশোর বেশি ভক্ত জমায়েত করেন বলে জানা যায়। রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার প্রথম বছরেই ধুমধাম করে সেখানে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেই সময়ে ওই তীর্থক্ষেত্রে হাজির হয়ে যান স্থানীয় বিধায়ক জিটি দেবগৌড়া। তিনি পুজোতেও অংশগ্রহণ করেন (Ram Mandir)। একইসঙ্গে ওই দিন রামলালার প্রতিকৃতিকে পুজো করেন সেখানকারই এক গণেশ মন্দিরের পুরোহিত।

     

    সহযোগিতা করেন স্থানীয় বিধায়ক (Ram Mandir)

    প্রসঙ্গত, গত বছরের ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের নির্মাণের জন্য এখানে জমি দেখা হয়েছিল বলে জানা যায়। তখন থেকেই শুরু হয় উদ্যোগ নেওয়ার পালা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পরবর্তীকালে নির্মাণ কাজ শুরু হতে কিছুটা সময় যায়। স্থানীয়দের অত্যাধিক উৎসাহে জমির মালিক রামদাস পরিকল্পনা করেন যে সেখানে একটি ছোট মন্দির গড়ে তোলা হবে এবং এর পরেই তিনি যোগাযোগ করেছিলেন স্থানীয় বিধায়ক জিটি দেবেগৌড়ার সঙ্গে। স্থানীয় বিধায়ক তাঁকে আশ্বস্ত করেন যে সম্পূর্ণভাবে সহযোগিতা করা হবে এবং সম্পূর্ণভাবে আর্থিক ফান্ডিংও করা হবে। একইসঙ্গে একটি ট্রাস্ট গঠন করে মন্দিরকে পরিচালনা করার কথা তখনই বলেন বিধায়ক।

     

    সংবাদমাধ্যমে কী বললেন রামদাস

    সংবাদমাধ্যমকে রামদাস আরও বলেন, ‘‘আমাদের জমিতে এমন পাথর (কৃষ্ণ শিলা) সরানোর জন্য আমরা মাইনিং এজেন্সির কাছে আবেদন করেছিলাম। কারণ পাথর সরালে তবেই আমাদের জমি চাষযোগ্য হয়ে উঠতে পারত। কিন্তু পরবর্তীকালে অযোধ্যার রাম মন্দিরে বালক রামের মন্দির নির্মাণের জন্য আমাদের এখান থেকেই কৃষ্ণ শিলাকে নেওয়া হয়। একই সঙ্গে চারটি আলাদা পাথর নেওয়া হয়, যেগুলি দিয়ে মাতা সীতা, লক্ষণ, ভরতের মূর্তি তৈরি করা হয়। আমরা এই মূর্তিগুলি তৈরি করে দেওয়ার জন্য কোনও রকমের মূল্য নিইনি।’’

     

    অযোধ্যার মন্দির নির্মাণের (Ram Mandir) পরেই আরোহার্লিতে ভিড় জমান ভক্তরা

    অযোধ্যার রাম মন্দির (Ram Mandir) প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর থেকেই কর্নাটকের ওই স্থানে (আরোহার্লি) তীর্থযাত্রীরা ভিড় জমাতে থাকেন। এরপরেই তাঁর জমির অনেকটা অংশ মন্দির নির্মাণের জন্য দান করে দেন রামদাস। এ বিষয়ে তিনি কথা বলেছিলেন তাঁর চার সন্তানের সঙ্গে। তাঁরাও রাম মন্দিরের নির্মাণের জন্য জমি দান করার পক্ষেই কথা বলেন। রামদাস সংবাদমাধ্যমকে আরও বলেন, ‘‘প্রথমে আমরা পরিকল্পনা করেছিলাম যে একটি ছোট মন্দির অথবা মণ্ডপের মতো কিছু তৈরি করব। কিন্তু পরবর্তীকালে আমাদের স্থানীয় বিধায়ক জিটি দেবেগৌড়া আমাদেরকে আশ্বস্ত করেন যে প্রয়োজনীয় সমস্ত ফান্ডিং করা হবে। যার ফলে আমরা একটি বড় মন্দির নির্মাণের জন্য উদ্যোগ নেওয়া শুরু করি। এরপরেই একটি ট্রাস্টকে রেজিস্ট্রেশন করাই এবং তারপরে জমি দান করি আমরা।’’

     

    অরুণ যোগীরাজের কাছে কী আবেদন জানালেন উদ্যোক্তারা

    প্রসঙ্গত তাঁদের আরও একটি দাবি রয়েছে যে মন্দির নির্মাণের পরে অযোধ্যার রাম মন্দিরের রামলালার মূর্তি যিনি বানিয়েছিলেন সেই অরুণ যোগীরাজকে তাঁরা আবেদন জানাবেন, এখানেও একটি রামমূর্তি বানানোর জন্য। তাঁরা আশাবাদী এতে অরুণ যোগীরাজ রাজিও হবেন। এ বিষয়ে স্থানীয় বিধায়ক জিটি দেবেগৌড়া সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন যে এখানে আবিষ্কার হওয়া কৃষ্ণ শিলা দিয়েই তৈরি হয় অযোধ্যার রামের মূর্তি। আমরা তাই এখানে মন্দির তৈরির জন্য যাবতীয় সহযোগিতা করব। অন্যদিকে অরুণ যোগীরাজও এ বিষয়ে সহযোগিতা করার কথা জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরের বর্ষপূর্তিতে আরতি করলেন সুকান্ত, লাখো প্রদীপে সাজল আত্রেয়ী

    Ram Mandir: রাম মন্দিরের বর্ষপূর্তিতে আরতি করলেন সুকান্ত, লাখো প্রদীপে সাজল আত্রেয়ী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বুধবার ২২ জানুয়ারি অযোধ্যার রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের এক বছর পূর্তি। সেই উপলক্ষে এবারও বালুরঘাটের আত্রেয়ী নদীর পাড়ে জ্বলে উঠল এক লক্ষ প্রদীপ। শুধু তাই নয়, বেনারস থেকে এসেছেন পুরোহিত। গঙ্গার মতো আত্রেয়ীর তীরে চলেছে আরতি ও বন্দনা। অপরপাশে আত্রেয়ীর বক্ষেই বসেছে ৫০ ফুটের রামের মূর্তি। চলছে বাজি প্রদর্শনী থেকে শুরু করে শিল্পীদের দ্বারা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। যাবতীয় অনুষ্ঠান মূলত বালুরঘাটের সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদারের উদ্যোগে সদর ঘাটে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    কী বললেন সুকান্ত? (Ram Mandir)

    বিজেপি সূত্রে খবর, এদিন আবার বসে আঁকো প্রতিযোগিতা এবং কচিকাঁচাদের নিয়ে রাম (Ram Mandir) সাজো প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। গঙ্গা আরতি করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। আয়োজন নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “২২ জানুয়ারি অযোধ্যার রাম মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার এক বছর পূর্তি। সেই উপলক্ষে বালুরঘাটে গত বছরের মতো এবারও এক লক্ষ প্রদীপ জ্বালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আত্রেয়ী নদীর তীরে এই প্রদীপের পাশাপাশি আরও নানা ধরনের চমক রয়েছে । রামলালার আলো আত্রেয়ী তীরে জ্বালো, এই মন তো নিয়েই আমরা এবারও প্রদীপ প্রজ্বলন করলাম। আমি নিজেও আছি।”

    আরও পড়ুন: ‘ঘটনা বিরলতমই’! আরজি করে নির্যাতিতার বাড়িতে শুভেন্দু, আজ শুনানি সুপ্রিম কোর্টে

    এক লক্ষ প্রদীপে সেজে উঠল আত্রেয়ী নদী

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বালুরঘাটের (Ram Mandir) আত্রেয়ী নদীকে গঙ্গারূপে পুজো করেন বাসিন্দারা। তাই আত্রেয়ীর সদর ঘাটই এই লক্ষ প্রদীপে সাজানোর আয়োজন করা হয়েছে। এদিন সকালে বালুরঘাট শহরের থানা মোড়ের কাছে মিউজিয়ামের সামনে বসে আঁকো প্রতিযোগিতা হয়েছে। কচিকাঁচাদের নিয়ে রাম সাজো প্রতিযোগিতাও হয়েছে। দুই প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের বিশেষ আর্থিক পুরস্কার দেওয়া হবে। এদিন সন্ধ্যায়ই সদরঘাটে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন হল। তার পাশেই বেনারসের একঝাঁক পুরোহিত যজ্ঞ ও আত্রেয়ীতে আরতি করলেন। এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর (Sukanta Majumdar) উদ্যোগে আরও বড় করে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। একলক্ষ প্রদীপে সদর ঘাট সাজানো হয়েছিল। যা দেখতে শহরের বহু মানুষ ভিড় করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mohan Bhagwat: দেশে সত্যিকারের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার দিন, বললেন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: দেশে সত্যিকারের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার দিন, বললেন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যেদিন অযোধ্যায় রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা হয়েছিল, সেদিনই সত্যিকারের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে দেশে।” কথাগুলি বললেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ, সংক্ষেপে আরএসএসের (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, “এই দিনটি দেশের উচিত ‘প্রতিষ্ঠা দ্বাদশী’ হিসেবে উদযাপন করা। কারণ এই দেশ বহু শতাব্দী ধরে ‘পরচক্র’ (বহিঃ শত্রুর আক্রমণ)-এর মুখোমুখি হয়েছে।

    কী বললেন ভাগবত? (Mohan Bhagwat)

    গত বছর ২২ জানুয়ারি অযোধ্যার মন্দিরে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিন ছিল দ্বাদশী তিথি। পঞ্জিকা অনুসারে এ বছর সেই তিথি ছিল ১১ জানুয়ারি। সেদিনই পালিত হয় রামলালার প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী। সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat) বলেন, “রাম মন্দির আন্দোলন কারও বিরোধিতা করার জন্য শুরু হয়নি। এই আন্দোলন শুরু হয়েছিল ভারতের ‘স্ব’ কে জাগ্রত করতে, যাতে দেশ নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে এবং বিশ্বকে পথ দেখাতে পারে।”

    জাতীয় দেবী অহল্যা পুরস্কার

    সোমবার ইন্দোরে শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাইকে “জাতীয় দেবী অহল্যা পুরস্কার” প্রদান করেন ভাগবত। তার পরেই দেন বক্তৃতা। সেখানেই তিনি বলেন, “গত বছর অযোধ্যায় রাম মন্দির প্রতিষ্ঠার সময় দেশে কোনও মতবিরোধ ছিল না।” পুরস্কার নেওয়ার পর রাই ঘোষণা করেন, তিনি তাঁর এই সম্মাননাটি রাম মন্দির আন্দোলনের সমস্ত পরিচিত ও অজ্ঞাত মানুষকে উৎসর্গ করছেন, যাঁরা উত্তরপ্রদেশের এই শহরে মহৎ রাম মন্দির নির্মাণে সহায়তা করেছেন। আন্দোলনের বিভিন্ন পর্যায়ের সংগ্রামের কথা উল্লেখ করে রাই বলেন, “এই মন্দির জাতীয় গর্বের প্রতীক। তিনি এর নির্মাণে একটি মাধ্যম ছিলেন মাত্র (Mohan Bhagwat)।”

    আরও পড়ুন: নুরুল সেজেছিল নারায়ণ! অটো চালিয়ে বিলাসবহুল জীবন যাপনই ধরিয়ে দিল বাংলাদেশিকে

    প্রতি বছর ‘জাতীয় দেবী অহল্যা পুরস্কার’ দেয় শ্রী অহল্যোৎসব সমিতি। বিভিন্ন সামাজিক ক্ষেত্রে অবদানের জন্য বিশিষ্ট ব্যক্তিদের এই পুরস্কার দেওয়া হয়। এই সংস্থার সভাপতি লোকসভার প্রাক্তন স্পিকার সুমিত্রা মহাজন। ভাষণ দিতে গিয়ে মহাজন বলেন, “ইন্দোর শহরে দেবী অহল্যাবাইয়ের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে একটি বৃহৎ স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হবে, যাতে মানুষ তাঁর জীবন ও চরিত্রের সঙ্গে (RSS) পরিচিত হতে পারেন (Mohan Bhagwat)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি মুর্শিদাবাদে রাম মন্দিরের সূচনা, ঘোষণা অম্বিকানন্দের, কারা কারা আমন্ত্রিত?

    Ram Mandir: ২২ জানুয়ারি মুর্শিদাবাদে রাম মন্দিরের সূচনা, ঘোষণা অম্বিকানন্দের, কারা কারা আমন্ত্রিত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেলডাঙায় হবে বাবরি মসজিদ। মাসখানেক আগে তৃণমূলের এক বিধায়ক এই ঘোষণা করেছিলেন। এই ঘোষণার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পাল্টা ঘোষণা বঙ্গীয় হিন্দু সেনার। মুর্শিদাবাদের প্রতি বিধানসভায় রাম মন্দির (Ram Mandir) গড়ার কথা জানিয়েছিলেন বঙ্গীয় হিন্দু সেনার সভাপতি অম্বিকানন্দ মহারাজ। তাঁর ঘোষণার এক মাস হতে না হতেই এবার একেবারে দিনক্ষণ ঘোষণা হয়ে গেল। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও ভূমিপূজন হবে শীঘ্রই।

    রাম মন্দির তৈরি ভিত্তি প্রস্তুর স্থাপন কবে?(Ram Mandir)

    রাম মন্দির (Ram Mandir) তৈরির বিষয়ে সক্রিয়ভাবে হিন্দু সেনারা আসরে নামতে চলেছে। ইতিমধ্যেই মন্দির তৈরির বিষয়ে সমস্ত পরিকল্পনা হয়ে গিয়েছে। তবে, মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কোথায় মন্দির তৈরি করা হবে তা এখনও স্পষ্ট করেননি মহারাজ। তবে, রাম মন্দির তৈরি করার বিষয়ে বুধবার মুর্শিদাবাদের বহরমপুরে গিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করে এ কথা জানিয়েছেন অম্বিকানন্দ মহারাজ। তিনি বলেন, “আগামী ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন হবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। প্রত্যেকের সমর্থন ও সাহায্য চাইছি। ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবির আমন্ত্রিত থাকবেন ওই অনুষ্ঠানে। আমন্ত্রণ জানানো হবে অধীর চৌধুরীকেও। বামপন্থীদের মধ্যে যারা ধর্মের আফিম না খোঁজে, তাঁদের আমন্ত্রণ করা হবে।” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও দেশের সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের আমন্ত্রণ জানানো হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। ফলে, বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে রাম মন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর তৈরির উদ্যোগ গ্রহণ করেছে হিন্দু সেনা।

    রাম মন্দির ছাড়াও আর কী কী তৈরি করা হবে?

    অম্বিকানন্দ আরও বলেন, “শুধুমাত্র মন্দির নয়, রাম মন্দিরকে (Ram Mandir) ঘিরে হাসপাতাল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও অনাথ আশ্রমও তৈরি করা হবে। এলাকার উন্নয়নে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান হবে। এমনিতেই মুর্শিদাবাদ অত্যন্ত স্পর্শকাতর এলাকা। ২২ জানুয়ারি সেখানে এক নতুন সূর্যোদয় দেখা যাবে।” ফলে, নতুন বছরের শুরুতে মুর্শিদাবাদে রাম মন্দিরকে কেন্দ্র করে সাজো সাজো রব। হিন্দু সেনার সদস্যদের মধ্যে উৎসাহ তুঙ্গে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Temple: রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার বর্ষপূর্তি, অয্যোধ্যা জুড়ে সাজ সাজ রব

    Ayodhya Ram Temple: রামলালার মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার বর্ষপূর্তি, অয্যোধ্যা জুড়ে সাজ সাজ রব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক বছর আগে অয্যোধ্যার রাম মন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল রামলালার মূর্তির। সামনেই তার বর্ষপূর্তি। সেই দিনটা ধুমধাম করে পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্দির কতৃপক্ষ। সেজে উঠবে গোটা রামনগরী। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই জানিয়েছেন, শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরে রামলালার মূর্তি অভিষেকের প্রথম বছর ভারতীয় সময় অনুসারে গণনা করে পালিত হবে।

    কীভাবে উদযাপন

    ২০২৫ সালের ১১ জানুয়ারি, অযোধ্যা একটি ঐতিহাসিক এবং মহিমান্বিত উৎসবের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবে। ভারতবর্ষের নানা প্রান্ত থেকে ভক্তরা এসে শ্রী রাম জান্মভূমি মন্দিরে শ্রী রামলালার মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা (সংকৃতিতে consecration) এর প্রথম বর্ষপূর্তি উদযাপন করবেন। চলতি বছর অর্থাৎ, ২০২৪ সালে পৌষ শুক্লা দ্বাদশী তিথিতে ২২ জানুয়ারি প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল রামলালার মূর্তিতে। ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে, পৌষ শুক্লা দ্বাদশী তিথি পড়েছে ১১ জানুয়ারি। এই দিনটিকেই ‘প্রতিষ্ঠা দ্বাদশী’ হিসাবে পালন করা হবে। সেই উপলক্ষে তিন দিনব্যাপী বিশাল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। দিনটি পূর্ণ থাকবে নানা ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান, ভক্তিমূলক উক্তি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং আধ্যাত্মিক আলোচনায়।

    কী কী আয়োজন 

    মন্দির চত্বরের যজ্ঞ মন্ডপে হবে বিশাল মহাযজ্ঞ। যজ্ঞ চলাকালীন শুক্ল যজুর্বেদের মধ্যদানী শাখার ৪০টি অধ্যায় থেকে ১৯৭৫টি মন্ত্র পাঠ হবে। পুজিত হবেন অগ্নিদেব। জপ করা হবে ১১টি বৈদিক মন্ত্র। সকাল ৮টা থেকে ১১টা এবং দুপুর ২টো থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত চলবে হোমের এই কাজ। যজ্ঞ চলাকালীন সময় এই সব মন্ত্রের সঙ্গেই জপ করা হবে শ্রী রাম মন্ত্রও। ৬ লক্ষ মন্ত্র জপ করা হবে। এছাড়াও রাম রক্ষা স্তোত্র, হনুমান চালিসা, পুরুষ সুক্ত, শ্রী সুক্ত, আদিত্য হৃদ্য স্তোত্র, অথর্বশীর্ষ সহ ইত্যাদি পাঠ করা হবে। এই প্রাচীন সংস্কৃতির আচার-অনুষ্ঠান কেবল পরিবেশকে পবিত্র করবে না, বরং দিনের অন্যান্য অনুষ্ঠানের জন্য আধ্যাত্মিক মনোভাব সৃষ্টি করবে।

    রাগ-সঙ্গীতের আসর

    মন্দিরের দক্ষিণ দিকে প্রার্থনা কক্ষে প্রতিদিন বিকাল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত চলবে রাগ সেবা। বসবে রাগ সঙ্গীতের আসর। এছাড়া প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মন্দিরের কলিতে রামলালার সামনে অভিনন্দন গীতি পরিবেশন করা হবে। দ্বিতীয় তলে যাত্রী সুবিধা কেন্দ্রে তিন দিনব্যাপী সংগীত মানস আবৃত্তির আয়োজন করা হবে। শ্রী রামচারিতমানসের সঙ্গীততালপূর্বক পাঠও সংগীতের সাথে শোনা যাবে, যা ভক্তদের শ্রী রামের জীবন এবং মহিমার এক নতুন আঙ্গিকে পরিচয় করিয়ে দেবে।

    আরও পড়ুন: অর্থনৈতিক শক্তিই ধর্ম এবং সামাজিক উন্নতির ভিত্তি, দাবি বিশ্ব হিন্দু অর্থনৈতিক মঞ্চের

    অঙ্গদ টিলার বিশেষ অনুষ্ঠান

    অঙ্গদ টিলার ময়দানে দুপুর ২টো থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত রামকথা এবং বিকাল সাড়ে ৩টে থেকে ৫টা পর্যন্ত চলবে মানস বক্তৃতা। প্রতিদিন বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে সাড়ে ৭টা পর্যন্ত থাকছে অন্যান্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন। ১১ জানুয়ারী সকাল থেকে শুরু হবে ভগবান রামের প্রসাদ বিতরণ। অঙ্গদ টিলার সকল অনুষ্ঠানে সকল সম্প্রদায়ের মানুষকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই। তিনি জানিয়েছেন, নিরাপত্তা সংক্রান্ত কোনও বাধা থাকবে না। ভক্তরা কোনও বাধা ছাড়াই প্রসাদ খেতে পারবেন, অঙ্গদ টিলার অনুষ্ঠান দেখতে পারবেন।

    রামমন্দির প্রাঙ্গণের ভিতরে নতুন মন্দির 

    চলতি বছরের জানুয়ারিতেই ঘটা করে অযোধ্যার রামমন্দিরে রামলালার ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ করা হয়। তারপরই ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হয় মন্দিরের ফটক। উপছে পড়ে ভিড়। রামলালার মন্দিরের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে এবার রামমন্দির প্রাঙ্গণের ভিতরে ৬টি মন্দির নির্মাণের ছবি প্রকাশ করেছে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট। মূল মন্দির চত্বরে এই ৬টি মন্দির হল, সূর্য মন্দির, গণেশ মন্দির, শিব মন্দির, দুর্গা মন্দির, অন্নপূর্ণা মন্দির ও হনুমান মন্দির। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট রামমন্দিরের উদ্বোধনের সময়ই জানিয়েছিল যে, অযোধ্যায় আরও ১৩টি মন্দির নির্মাণ করা হবে। যে ১৩টি নতুন মন্দিরের মধ্যে ৬টি রামমন্দির প্রাঙ্গণের ভিতরে এবং ৭টি মন্দির চত্বরের বাইরে তৈরি করা হবে। রামমন্দিরের কাজ শেষ হওয়ার পর মন্দির প্রাঙ্গনের ভিতরে এই ৬টি মন্দিরের নির্মাণের কাজ শুরু হয়। মন্দির প্রাঙ্গণের বাইরে বিরাট এলাকা জুড়ে বাল্মীকি, বশিষ্ঠ, বিশ্বামিত্র, শবরী দেবী এবং জটায়ুর মন্দির নির্মাণের কাজ চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিলের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘সোর্ড অফ অনার’-এ ভূষিত অযোধ্যার রাম মন্দির

    Ram Mandir: ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিলের সর্বোচ্চ পুরস্কার ‘সোর্ড অফ অনার’-এ ভূষিত অযোধ্যার রাম মন্দির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘সোর্ড অফ অনার’ (Sword Of Honour) পুরস্কারে ভূষিত হল অযোধ্যার রাম মন্দির (Ram Mandir) প্রকল্প। ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিলের তরফে ওই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যানের তরফে জারি করা বিবৃতিতে এ কথা জানান চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্র। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই পুরস্কারটি সেফটি ম্যানেজমেন্টের অন্যতম সর্বোচ্চ স্বীকৃতি। ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিল তাদের অডিটে নিরাপত্তা প্রক্রিয়া, পদ্ধতি এবং সাইটে কার্যক্রম মূল্যায়ন করে থাকে।

    ‘সোর্ড অফ অনার’ (Ram Mandir)

    কেবলমাত্র যারা পাঁচ-তারকা মূল্যায়ন পায়, তারাই ‘সোর্ড অফ অনার’ পুরস্কারের যোগ্য বিবেচিত হয়। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, অযোধ্যার রাম মন্দির প্রকল্প ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিলের দেওয়া মর্যাদাপূর্ণ ‘সোর্ড অফ অনার’ পুরস্কার পেয়েছে। এটি সেফটি ম্যানেজমেন্টের তরফে একটি সম্মানজনক পুরস্কার। ব্রিটিশ সেফটি কাউন্সিল প্রক্রিয়া, পদ্ধতি এবং সাইটে কার্যক্রমের মূল্যায়ন করার মাধ্যমে এই পুরস্কার দেয়। এই বিবৃতি থেকেই জানা গিয়েছে, মন্দির নির্মাণের দায়িত্বে থাকা লারসেন অ্যান্ড টুব্রো কোম্পানিও নির্মাণকাজ চলাকালে গৃহীত সেফটি ব্যবস্থার জন্য ন্যাশনাল সেফটি কাউন্সিলের পক্ষ থেকে ‘গোল্ডেন ট্রফি’ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে।

    মন্দির নির্মাণ শেষ

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মন্দিরের প্রথম ও দ্বিতীয় তলা, যার মধ্যে চূড়াও রয়েছে, নির্মাণের শেষ পর্যায়ে রয়েছে। ২০২৫ সালের জুন মাসের মধ্যে এর কাজ সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। মন্দিরটি রাজস্থানের বানসি পাহাড়পুর পাথর দিয়ে তৈরি হচ্ছে। ব্যবহৃত হয়েছে প্রায় ১৫ লাখ ঘনফুট পাথর। এর পাশাপাশি বসানো হয়েছে মার্বেলও। প্রসঙ্গত, এ বছরের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরে রামলালার গর্ভগৃহে প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেন।

    আরও পড়ুন: “৪৫ দিনব্যাপী মহাকুম্ভে ১০০ কোটি ভক্তের জন্য ব্যবস্থা করা হচ্ছে”, জানালেন যোগী আদিত্যনাথ

    রামজন্মভূমি (Ram Mandir) মন্দিরটি ঐতিহ্যগত নগরা শৈলীতে নির্মিত। এর দৈর্ঘ্য ৩৮০ ফুট, প্রস্থ ২৫০ ফুট, উচ্চতা ১৬১ ফুট। মন্দিরে থাকবে মোট ৩৯২টি স্তম্ভ এবং ৪৪টি দরজা। মন্দিরের স্তম্ভ ও প্রাচীরগুলোয় থাকবে হিন্দু দেবদেবীর প্রতিকৃতি। মন্দিরের প্রধান গর্ভগৃহে, যেখানে রামলালার মূর্তি স্থাপিত, সেখানে রাখা হয়েছে (Sword Of Honour) ভগবান শ্রী রামের শৈশব রূপ (Ram Mandir)।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ram Mandir: একটি বাবরি মসজিদের পাল্টা মুর্শিদাবাদে ২২টি রাম মন্দির করা হবে, ঘোষণা হিন্দু সেনার

    Ram Mandir: একটি বাবরি মসজিদের পাল্টা মুর্শিদাবাদে ২২টি রাম মন্দির করা হবে, ঘোষণা হিন্দু সেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের বেলডাঙায় বাবরি মসজিদ তৈরির কথা বলেছেন হুমায়ুন কবীর। পাল্টা মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) প্রতিটি বিধানসভায় একটি করে রাম মন্দির তৈরি করা হবে, দাবি করলেন বঙ্গীয় হিন্দু সেনার সভাপতি অম্বিকানন্দ মহারাজ। তিনি বলেন, বেলডাঙায় বাবরি মসজিদ তৈরি হোক, তাতে কোনও আপত্তি নেই। তবে তাঁরা জেলার প্রতিটি বিধানসভা কেন্দ্রে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) আদলে একটি করে মন্দির তৈরি করবেন। বঙ্গীয় হিন্দু সেনার সভাপতি যা বলেছেন, তাতে জেলায় ২২টি রাম মন্দির তৈরি করা হবে।

    বঙ্গীয় হিন্দু সেনার সভাপতি আর কী বললেন? (Ram Mandir)

    ভিডিও বার্তায় বঙ্গীয় হিন্দু সেনার সভাপতি অম্বিকানন্দ মহারাজ আরও বলেছেন, ‘‘মাই ডিয়ার হুমায়ুন কবীর, আপনি ঘোষণা করেছেন যে বেলডাঙায় নাকি একটি বাবরি মসজিদ তৈরি করবেন। সেটার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন ২০২৫ সালের ৬ ডিসেম্বর। বাবরি মসজিদ তৈরির জন্য আপনাকে আগাম শুভেচ্ছা জানাচ্ছি হুমায়ুন সাহেব। আপনি বাবরি মসজিদ বানান। বেলডাঙার মাটিতেই বানান। আপনাকে আমরা আমন্ত্রণ জানাব, মুর্শিদাবাদের প্রত্যেক বিধানসভায় একটি করে রাম মন্দির (Ram Mandir) তৈরি করার জন্য। মুর্শিদাবাদের প্রত্যেক বিধানসভায় একটি করে রাম মন্দির তৈরি করব।’’

    আরও পড়ুন: “নীতীশ তো চোখের আরাম করতে যাচ্ছেন”, লালুর মন্তব্যে তুঙ্গে বিতর্ক

    বাবরি মসজিদ নিয়ে কী বললেন তৃণমূল বিধায়ক?

    বেলডাঙায় বাবরি মসজিদ তৈরির বিষয়ে নিজের অবস্থানে অনড় আছেন মুর্শিদাবাদের ভরতপুরের তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক হুমায়ুন। তিনি বলেছেন, ‘‘আমি একজন স্বাধীনচেতা মানুষ। আমি ইসলাম ধর্ম মেনে চলি। আমার মসজিদ বানানোর অধিকার আছে। ভারতবর্ষের সমস্ত নিয়ম মেনে আমি মসজিদ তৈরি করব। আর তাই এই বিষয়টানিয়ে কে কী বললেন, তাতে আমার যায় আসে না। তাঁদের প্রশ্নেরও উত্তর দেওয়ার কোনও প্রয়োজন বোধ করি না।’’ সেই সঙ্গে ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক জানিয়েছেন, বাবরি মসজিদ উদ্বোধনের সময় যিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন, তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হবে। সেই সময় যিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী থাকবেন, তাঁর কাছেও আমন্ত্রণ যাবে।

    রাম মন্দির তৈরির পক্ষে সওয়াল করল বিজেপি

    অন্যদিকে, বুধবার বিজেপির মুর্শিদাবাদ দক্ষিণ জেলার সভাপতি শাখারভ সরকার সাংবাদিক বৈঠকে ঘোষণা করলেন যে মুর্শিদাবাদের আগামী ৬ ডিসেম্বর ২০২৫, নাহলে ২০২৬ সালের ২২ জানুয়ারি রাম মন্দির (Ram Mandir) তৈরি করবেন। আসলে মুর্শিদাবাদ জেলায় একটি রাম মন্দিরের প্রয়োজন আছে। এর ভিত্তি স্থাপন অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার এবং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী উপস্থিত থাকবেন। ইতিমধ্যেই বহরমপুর থেকে বেলডাঙা এবং জঙ্গিপুরের মধ্যে চারটি জমির খোঁজ এসেছে। তবে, মন্দির কোথায় করা হবে, তা নিয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারের প্রতিবাদে কড়া প্রতিক্রিয়া রাম মন্দিরের প্রধান পুরোহিত, সদগুরুর

    Bangladesh: চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারের প্রতিবাদে কড়া প্রতিক্রিয়া রাম মন্দিরের প্রধান পুরোহিত, সদগুরুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার পর হিন্দুদের ওপর লাগাতার অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছিল। এই আবহের মধ্যে এবার সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারি ঘিরে ফের উত্তপ্ত বাংলাদেশ (Bangladesh)। এরপর বিক্ষোভ আছড়ে পড়েছে বাংলাদেশে। ভারত সরকার প্রতিবাদ জানিয়েছে। একইসঙ্গে এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন রাম জন্মভূমি মন্দিরের প্রধান পুরোহিতসহ বিভিন্ন ধর্মগুরু। ইসকনের পক্ষ থেকে এই বিষয় নিয়ে ভারত সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করা হয়েছে। সব মিলিয়ে চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারের ঘটনায় প্রতিবাদের ঝড় শুধু বাংলাদেশের মাটিতে থেমে নেই। ভারতে সনাতনীরাও প্রতিবাদে সরব হয়েছেন। চাপ বাড়ছে বাংলাদেশ সরকারের।

    পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের তুলনা (Bangladesh)

    চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারি প্রসঙ্গে শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দিরের (Bangladesh) প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস বলেন, ‘‘যা হয়েছে অত্যন্ত খারাপ। আমার এটাই মনে হচ্ছে, পাকিস্তান যেমন হিন্দুদের সঙ্গে ব্যবহার করে থাকে বাংলাদেশও তেমনটাই করছে। বাংলাদেশে যাঁরা হিন্দুদের সমর্থন করছেন, তাঁদেরকেই গ্রেফতার করা হচ্ছে, এটা খুব খারাপ। আমাদের সরকারের উচিত অবিলম্বে এই বিষয়টিতে নজর দেওয়া। এখনও সরকার যদি কিছু না বলে তাহলে হিন্দুদের ওপর যে অন্যায় অত্যাচার হচ্ছে তা আরও বাড়বে আর এটাই চলতে থাকবে।’’

    সরব হয়েছেন সদগুরু

    ইসকনের-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা-সদস্য চিন্ময় কৃষ্ণদাস ব্রহ্মচারী। তিনি সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্রও। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে তিনি ‘চিন্ময় প্রভু’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশ (Bangladesh) সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্রের পাশাপাশি, পুণ্ডরীক্ষ ধামের অধ্যক্ষও তিনি। তাঁর গ্রেফতারের প্রতিবাদে সরব হয়েছেন আধ্যাত্মিক শিক্ষক এবং ইশা লিডারশিপ অ্যাকাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সদগুরু। মঙ্গলবার বাংলাদেশে হিন্দু নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর গ্রেফতারকে অসম্মানজনক বলে অভিহিত করেছেন তিনি। সদগুরু এক্স হ্যান্ডলে সকল বাংলাদেশি নাগরিককে একটি গণতান্ত্রিক জাতি গঠনের জন্য আহ্বান জানান। তিনি লিখেছেন, ‘‘মুক্ত গণতন্ত্রের মূল্য বোঝা প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব। ধর্মের ভিত্তিতে নিপীড়ন ঠিক নয়। দুর্ভাগ্যবশত, আমাদের প্রতিবেশি গণতান্ত্রিক নীতি থেকে দূরে সরে গিয়েছে। বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব হওয়া উচিত একটি গণতান্ত্রিক জাতি গঠন করা যেখানে সকল নাগরিকের প্রয়োজনীয় অধিকার এবং তাদের চাহিদা ও বিশ্বাস অনুযায়ী জীবন যাপন করার ক্ষমতা থাকবে।’’

    গোয়েন্দা শাখার মুখপাত্র রেজাউল করিম কী বলেছেন?

    সোমবার ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকা থেকে হিন্দু সংগঠন সম্মিলিত সনাতনী জোটের নেতা চিন্ময় প্রভুকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশের গোয়েন্দা শাখার মুখপাত্র রেজাউল করিমকে উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে,  নিয়মিত পুলিশের অনুরোধের ভিত্তিতে দাসকে আটক করা হয়েছে। করিম বলেন, ‘‘পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য দাসকে এখন সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হবে।’’

    ভারত সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ ইসকনের

    ইসকন একটি এক্স পোস্টে ভারত সরকারকে অবিলম্বে বাংলাদেশ সরকারের (Bangladesh) সঙ্গে কথা বলার জন্য অনুরোধ করে। এক্স পোস্টে লিখেছে, ‘‘বিশ্বের যে কোনও জায়গায় সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে ইসকনের কোনও সম্পর্ক নেই। এই ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ করা নিন্দনীয়। ভারত সরকারকে অবিলম্বে পদক্ষেপ নিতে এবং বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কথা বলার জন্য অনুরোধ করে এবং জানিয়ে দেয় যে আমরা শান্তিপ্রিয় ভক্তি আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত। আমরা চাই বাংলাদেশ সরকার অবিলম্বে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে মুক্তি দিন। এই ভক্তদের সুরক্ষার জন্য ভগবান কৃষ্ণের কাছে আমাদের প্রার্থনা।’’

    রাস্তায় নেমেছে হিন্দুরা

    হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দাসকে আটক করা হয়েছিল। বাংলাদেশ (Bangladesh) হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ এই আটকের নিন্দা জানিয়ে বলেছে যে এটি বিদেশে দেশের ভাবমূর্তিকে প্রভাবিত করতে পারে। প্রসঙ্গত, গত ৩০ অক্টোবর চট্টগ্রামের নিউমার্কেট এলাকায় হিন্দু সম্প্রদায়ের সমাবেশে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাকে অসম্মান করার অভিযোগে দাসসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় মামলা করা হয়। এদিকে দাসের অবিলম্বে মুক্তির দাবিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের শত শত মানুষ বন্দরনগরীর চেরাগী পাহাড় মোড়ে রাস্তায় নেমেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share