Tag: Ram Mandir

Ram Mandir

  • Ram Mandir: মার্কিন মুলুকে পালিত ভারতীয় দিবস, প্যারেডে নজর কাড়ল রাম মন্দিরের ট্যাবলো

    Ram Mandir: মার্কিন মুলুকে পালিত ভারতীয় দিবস, প্যারেডে নজর কাড়ল রাম মন্দিরের ট্যাবলো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুষ্ঠানের নাম ‘ইন্ডিয়া ডে প্যারেড’ (India Day Parade)। আর সেখানে রাম মন্দির (Ram Mandir) থাকবে না, তা হয় নাকি? হয়নিও। মার্কিন মুলুকে ‘ইন্ডিয়া ডে প্যারেড’-এ সবার নজর কাড়ল রাম মন্দিরের ট্যাবলো। বিদেশে এভাবেই উদযাপিত হল ৪২তম বার্ষিক ‘ইন্ডিয়া ডে প্যারেড’। প্যারেড হয় ম্যাডিসন অ্যাভেনিউতে। প্যারেডে অংশ নেন হাজার হাজার মানুষ। যা দেখতে ভিড় জমে যায় রাস্তার দুধারে।

    রাম মন্দিরের ট্যাবলো (Ram Mandir)

    প্যারেডের পরতে পরতে তুলে ধরা হয়েছে ভারতীয় সংস্কৃতির চিত্র। জাতীয় পতাকার পাশাপাশি বাজানো হয়েছে ঢোল। প্রবাসী ভারতীয় ও তাদের শেকড়ের মধ্যে গভীর সম্পর্ক স্থাপনের যাবতীয় ব্যবস্থা করা হয়েছিল এই প্যারেডে। সেখানেই নজর কাড়ে রাম মন্দিরের ট্যাবলো। ট্যাবলোটি ছিল ১৮ ফুট লম্বা, চওড়ায় ৯ ফুট। উচ্চতা ৮ ফুট। ভারতে তৈরি এই ট্যাবলো পাঠানো হয়েছিল মার্কিন মুলুকে। প্রসঙ্গত, রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ বিতর্কের অবসান শেষে অযোধ্যায় গড়ে ওঠে রাম মন্দির। গত ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় মন্দিরের। গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হন রামলালা। তার পর থেকে অযোধ্যার এই মন্দির তামাম বিশ্বের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। নিউ ইয়র্কে দাঁড়িয়ে সেই মন্দিরই (হোক না রেপ্লিকা) দর্শন করলেন মার্কিন নাগরিকরাও।

    কী বলছে ভিএইচপি

    প্যারেডে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) ট্যাবলো প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেছিলেন আমেরিকার বিশ্ব হিন্দু পরিষদ কর্তৃপক্ষ। তাদের বক্তব্য, হিন্দুদের ধর্মীয় স্থান উপস্থাপনের চেষ্টা করা হয়েছে ট্যাবলোয়। উদ্দেশ্য, ভারত ও হিন্দুদের দেবতার মহিমা তুলে ধরা। অনুষ্ঠানের আয়োজক ‘দ্য ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশনস’ জানিয়েছে, এই প্যারেড ভারতের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র তুলে ধরে। জানা গিয়েছে, সপ্তাহান্তের এই প্যারেডে হাজির ছিল ৪০টি ফ্লোট, ৫০টি মার্চিং গ্রুপ এবং ৩০টি মার্চিং ব্যান্ড। প্যারেডে পা মিলিয়েছেন অভিনেতা পঙ্কজ ত্রিপাঠী, সোনাক্ষী সিন‍্‍হা, বিজেপি অভিনেতা-সাংসদ মনোজ তিওয়ারিও। অনুষ্ঠানে ছিলেন স্বামী অবধেশানন্দ গিরিও।

    আরও পড়ুন: ভূস্বর্গে একলা লড়ার সিদ্ধান্ত বিজেপির, প্রচারে মোদি, শাহ, নাড্ডা, সিংহ

    কানাডায় তাণ্ডব খালিস্তানপন্থীদের

    আমেরিকায় ইন্ডিয়া ডে প্যারেড নির্বিঘ্নে উদযাপিত হলেও, কানাডায় কার্যত তাণ্ডব চালায় খালিস্তান পন্থীরা। ভারতের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে টরন্টোয় আয়োজন করা হয়েছিল শোভাযাত্রার। অভিযোগ, এই শোভাযাত্রায় হামলা চালায় খালিস্তানপন্থীরা। ছুরি দিয়ে ফালাফালা করে দেওয়া হয় ভারতের জাতীয় পতাকা (India Day Parade)। প্রবাসী ভারতীয়দের হুমকি দিয়ে (Ram Mandir) ‘গো ব্যাক টু ইন্ডিয়া’ স্লোগানও দেয় দুষ্কৃতীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: পিছনে কারা? অযোধ্যার রামপথ এবং ভক্তিপথ থেকে চুরি লাইট ও প্রজেক্টর!

    Ram Mandir: পিছনে কারা? অযোধ্যার রামপথ এবং ভক্তিপথ থেকে চুরি লাইট ও প্রজেক্টর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবছরেই উদ্বোধন হয়েছিল অযোধ্যার (Ayodhya) রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। এখনও নির্মাণকাজ পুরোপুরি শেষ হয়নি। তবে এর মধ্যেই রামপথ ঘিরে উঠছে বেলাগাম চুরির অভিযোগ। জানা গিয়েছে, যে পথ ধরে অযোধ্যার রাম মন্দিরে যেতে হয়, সেই রাস্তা থেকে উধাও হয়ে গিয়েছে প্রায় ৪ হাজার বাঁশের কারুকাজ করা লাইট। পাশাপাশি ভক্তিপথ থেকে চুরি গিয়েছে গোবো প্রজেক্টরও। 

    চুরির ঘটনায় দায়ের এফআইআর (Ayodhya) 

    বিরাট আড়ম্বরের সঙ্গে শুভ সূচনা হয়েছিল রাম মন্দিরের। কিন্তু বর্তমানে মন্দির কর্তৃপক্ষের মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠেছে বেলাগাম চুরি। জানা গিয়েছে, রাম মন্দির (Ram Mandir) যাওয়ার পথে রাস্তার দু’ধারে বাঁশের কারুকাজ করা বাতিস্তম্ভের সঙ্গে আলো লাগানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল। তবে রাতের অন্ধকারে কে বা কারা সেই বাতিস্তম্ভের আলো চুরি করে নিয়ে গিয়েছে। চুরি হয়েছে গোবো প্রজেক্টর। কন্ট্রাক্টর পুলিশকে জানিয়েছেন, ৩৮০০টি বাঁশের কাজ করা বাতি বা লাইট এবং ৩৬টি গোবো প্রজেক্টর চুরি গিয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকার বেশি জিনিসপত্র চুরি গিয়েছে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর গত ৯ অগাস্ট রাম জন্মভূমি পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ জানায় মন্দির কর্তৃপক্ষ। অভিযোগকারী সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, গত মে মাস থেকেই তাঁরা লাইট উধাও হয়ে যাওয়ার বিষয়টি লক্ষ্য করেছেন। পুলিশের কাছে অভিযোগ যেতেই শুরু হয়েছে তদন্ত। 

    আরও পড়ুন: টাকা দ্বিগুণের প্রলোভন! ১৭ কোটি জালিয়াতি মামলায় গ্রেফতার কংগ্রেস নেতা সিএস শ্রীনিবাসন

    রাম মন্দিরের (Ram Mandir) প্রতিষ্ঠার সময় অযোধ্যা ডেভেলপমেন্ট অথরিটির তরফে এই লাইট ও প্রজেক্টর লাগানোর বরাত দেওয়া হয়েছিল যশ এন্টারপ্রাইজ ও কৃষ্ণা অটোমোবাইলকে। সে সময় এই দুই সংস্থা রামপথে ৬৪০০টি বাঁশের কারুকার্য করা লাইট এবং ভক্তিপথে ৯৬টি গোবো প্রজেক্টর লাগিয়েছিল। কিন্তু এর মধ্যে ৩৮০০টি লাইট ও ৩৬টি প্রজেক্টর ইতিমধ্যেই চুরি হয়ে গিয়েছে বলেই অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir Replica: নিউইয়র্কে ইন্ডিয়া ডে প্যারেড আলোকিত করতে অংশ নেবে রাম মন্দিরের প্রতিরূপ

    Ram Mandir Replica: নিউইয়র্কে ইন্ডিয়া ডে প্যারেড আলোকিত করতে অংশ নেবে রাম মন্দিরের প্রতিরূপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের জন্য গর্বের দিন। এবার নিউইয়র্কে (New York) ভারত দিবসের প্যারেড আলোকিত করতে অংশ নেবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের প্রতিরূপ (Ram Mandir Replica)। জানা গিয়েছে, আগামী ১৮ আগস্ট নিউইয়র্কে ভারত দিবসের প্যারেডের সময় রাম মন্দিরের একটি প্রতিরূপ প্রদর্শন করা হবে, যা নিউ ইয়র্ক এবং এর আশেপাশের হাজার হাজার ভারতীয় আমেরিকানদের আকর্ষণ করবে।  

    নিউইয়র্কে ভারত দিবস পালন 

    এ প্রসঙ্গে আমেরিকার বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHPA) সাধারণ সম্পাদক অমিতাভ মিত্তল জানিয়েছেন, মন্দিরের প্রতিরূপটি ১৮ ফুট লম্বা, ৯ ফুট চওড়া এবং ৮ ফুট উচ্চতার হবে। এই প্রথম রাম মন্দিরের প্রতিরূপ (Ram Mandir Replica) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রদর্শিত হবে। নিউইয়র্কের (New York) এই বার্ষিক ইন্ডিয়া ডে প্যারেড ভারতের বাইরে ভারতের স্বাধীনতা দিবসের সবচেয়ে বড় উদযাপন। জানা গিয়েছে, ১ লক্ষ ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ এই বার্ষিক প্যারেড দেখার জন্য সামিল হন। এই প্যারেড মিডটাউন নিউইয়র্কের পূর্ব ৩৮তম স্ট্রিট থেকে পূর্ব ২৭তম স্ট্রিট পর্যন্ত চলে। ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন (এফআইএ) দ্বারা সংগঠিত এই প্যারেডের কুচকাওয়াজে ভারতীয় আমেরিকান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্বকারী অসংখ্য ফ্লোট রয়েছে। 
    উল্লেখ্য, সম্প্রতি ভিএইচপিএ একটি রাম মন্দির রথযাত্রার আয়োজন করেছে, যা ৬০ দিনের মধ্যে ৪৮টি রাজ্যে ৮৫১টি মন্দির পরিদর্শন করেছে। এই রথযাত্রার সফরটি হিন্দু-আমেরিকান সম্প্রদায়ের মধ্যে রাম মন্দির প্রকল্পের জন্য শ্রদ্ধাকে গভীরভাবে প্রশস্ত করেছে। 

    আরও পড়ুন: সময়সীমা বেঁধে দিল হাইকোর্ট, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বিপাকে রাজ্যের মুখ্যসচিব

    রামমন্দির প্রতিরূপের তাৎপর্য  

    প্যারেডে রাম মন্দিরের প্রতিরূপের (Ram Mandir Replica) উপস্থিতি শুধুমাত্র ভারতের রামমন্দির প্রকল্পকে স্মরণ করে না বরং এর লক্ষ্য হল হিন্দু ঐতিহ্য এবং ধর্মীয় তাৎপর্য সম্পর্কে বিভিন্ন দর্শকদের শ্রদ্ধা অর্জন করা। এছাড়াও এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে হিন্দু-আমেরিকান সম্পর্ক এবং সাংস্কৃতিক অভিব্যক্তিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেবে। এই বছরের ইন্ডিয়া ডে প্যারেড সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় প্রতীকের মিশ্রণের সঙ্গে একটি সম্মিলিত অভিজ্ঞতা অর্জনের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।   

    রাম মন্দির

    বহু প্রতীক্ষার পর অবশেষে এবছর ২২ জানুয়ারী, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) রাম মন্দিরের ‘প্রাণ প্রতিষ্ঠা’ অনুষ্ঠান করেছিলেন। বর্তমানে মন্দিরটি ভারতের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। এবার ভারতের সেই গর্বের প্রতীকই প্রদর্শিত হবে বিদেশের মাটিতে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Mandir: নিষিদ্ধ স্মার্টফোন, রাম মন্দিরের পুরোহিতদের পোশাকের রং গেরুয়া থেকে হলুদ 

    Ayodhya Ram Mandir: নিষিদ্ধ স্মার্টফোন, রাম মন্দিরের পুরোহিতদের পোশাকের রং গেরুয়া থেকে হলুদ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ayodhya Ram Mandir) পুরোহিতদের জন্য একগুচ্ছ নতুন নিয়ম আনল মন্দির কর্তৃপক্ষ। এত দিন মন্দিরের পুরোহিতেরা গেরুয়া রঙের পোশাক পরতেন। এ বার তাঁদের পরতে হবে হলুদ রঙের পোশাক। তবে কেবল রঙেই নয়, বদল আসছে পোশাকের ধরনেও। বুধবার পোশাকবিধি নিয়ে নয়া নির্দেশিকা দিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে জানানো হয়েছে, এখন থেকে রাম মন্দিরের পুরোহিতরা আর গর্ভগৃহে স্মার্টফোন নিয়ে যেতে পারবেন না।

    কেন নয়া পোশাক বিধি (Ayodhya Ram Mandir) 

    রাম মন্দির সূত্রে খবর, পুরোহিতদের মধ্যে যাতে অভিন্নতা বজায় থাকে এবং মন্দির (Ayodhya Ram Mandir) চত্বরে উপস্থিত অন্যান্যদের থেকে তাদের আলাদাভাবে চেনা যায়, তার জন্যই এই নয়া সিদ্ধান্ত। রাম মন্দিরের সহকারী পুরোহিত, সন্তোষ কুমার তিওয়ারি জানিয়েছেন, প্রধান পুরোহিত, চার সহকারী পুরোহিত এবং ২০ জন শিক্ষানবিশ পুরোহিত-সহ রাম মন্দিরের সকল পুরোহিতদেরই এখন থেকে মাথার বাঁধতে হবে হলুদ রঙের সাফা, পরতে হবে হলুদ রঙের চৌবন্দি এবং ধুতি। এর আগে, মন্দিরের অধিকাংশ পুরোহিতই গেরুয়া রঙের পোশাক পরতেন। সন্তোষ কুমার তিওয়ারি বলেন, “কয়েকজন পুরোহিত এর আগেও হলুদ পোশাক পরে আসতেন, তবে এটা বাধ্যতামূলক ছিল না।” তাঁর মতে, সনাতন ধর্ম অনুসারে পুরোহিতদের এমন পোশাক পরা উচিত, যা, প্রথমে মাথা গলাতে হয় এবং তারপর হাত গলাতে হয়। এই রীতি মেনেই নতুন পোশাক বিধি জারি করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: দেশে ফিরলেন বিশ্বজয়ীরা, আজ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত বিরাট-রোহিতদের

    মন্দিরের ভিতরে ফোন নিষিদ্ধ (Ayodhya Ram Mandir) 

    এতদিন অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ayodhya Ram Mandir) কেবল মাত্র পুরোহিতরাই স্মার্ট ফোন নিয়ে প্রবেশ করতে পারতেন। কিন্তু এবার তাঁরাও সেটা করতে পারবেন না। সেই সঙ্গে ৫ ঘণ্টার শিফটে কাজ করবেন সেখানকার কর্মীরা। এমনই জানানো হয়েছে নয়া নির্দেশিকায়। মন্দির কর্তৃপক্ষের একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, নিরাপত্তার কারণে ফোন নিয়ে মন্দির চত্বরে ঢুকতে পারবেন না কোনও পুরোহিত। সম্প্রতি মন্দিরের ভিতরের কিছু ছবি সমাজমাধ্যমে ‘ফাঁস’ হয়ে গিয়েছিল। তার পরেই ফোন নিয়ে কড়াকড়ির পথে হাঁটার সিদ্ধান্ত নেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। পুরোহিতদের কাজ শুরু হবে ভোর সাড়ে ৩টেয়। শেষ হবে রাত ১১টায়। পুরোহিতদের এক একটি দলকে দিনে সর্বোচ্চ পাঁচ ঘণ্টা মন্দিরের কাজে নিযুক্ত থাকতে হবে, বলে জানিয়েছে রাম মন্দির ট্রাস্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে এক ফোঁটা জলও পড়েনি, প্রেস বিবৃতিতে জানাল ট্রাস্ট

    Ram Mandir: রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে এক ফোঁটা জলও পড়েনি, প্রেস বিবৃতিতে জানাল ট্রাস্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) ছাদ চুঁয়ে নাকি জল পড়ছে! মন্দিরের প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস এমন তত্ত্ব সামনে আনেন গত সোমবার। এরপর তা নিয়ে খবর করতে থাকে সংবাদমাধ্যমগুলি। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই মন্দিরের ছাদ থেকে জল পড়ার মিডিয়া রিপোর্টগুলিকে একেবারেই খারিজ করে দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘‘রাম মন্দিরের গর্ভগৃহে এক ফোঁটা জলও পড়েনি বা কোথাও থেকে গর্ভগৃহে জল প্রবেশ করেনি।’’ এনিয়ে বুধবার ২৬ জুন একটি প্রেস বিবৃতি প্রকাশ করেন ‘শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টে’র সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই।

    শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টে’র প্রেস বিবৃতি

    প্রেস বিবৃতিতে স্পষ্টভাবেই উল্লেখ করা হয়েছে যে মন্দিরের (Ram Mandir) গর্ভগৃহে ছাদ চুঁইয়ে জল পড়ার কোনও ঘটনাই ঘটেনি। 

    প্রেস বিবৃতির গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিন্দু- 

    ১. গর্ভগৃহে যেখানে ভগবান রামলালা বিরাজমান আছেন সেখানে এক ফোঁটাও বা বিন্দুমাত্রও জল পড়েনি এবং অন্য কোনও জায়গা থেকে গর্ভগৃহে জল প্রবেশ করেনি।

    ২. গর্ভগৃহের সামনে পূর্ব দিকে একটি মণ্ডপ আছে। যাকে গূঢ়মণ্ডপ বলা হয়। সেখানে মন্দিরের দ্বিতীয় তলে ছাদের কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার পর (মাটি থেকে প্রায় ৬০ ফুট উচ্চতায়) ঘেরা-দেওয়াল জুড়ে যাবে। মণ্ডপের ছাদ বন্ধ হয়ে যাবে। এই মণ্ডপের দৈর্ঘ্য ৩৫ ফুট।

    ৩. রঙ মণ্ডপ আর গূঢ়মণ্ডপের মাঝখানে দুদিকেই (উত্তর এবং দক্ষিণ দিক) ওপরে যাওয়ার রাস্তা রয়েছে, ছাদ দোতলার উপর নির্মাণাধীন।

    ৪. সাধারণত পাথর নির্মিত মন্দিরে (Ram Mandir) বিদ্যুতের কন্ডুইট ও জংশন বাক্সের কাজ ছাদের ওপর হয় এবং কন্ডুইটকে ছাদে ফুটো করে নিচে নামানো হয়। এর মাধ্যমে নিচের তলে আলো জ্বালানো হয়। এই কন্ডুইট ও জংশন বক্সকে নির্মাণ চলাকালীন ফ্লোরে ওয়াটরটাইট করে অস্থায়ী ভাবে বসানো থাকে। দোতলায় বিদ্যুত, ওয়াটরপ্রুফিং এবং ফ্লোরিং এর কাজ চলছে। সেজন্যই জংশন বাক্সে জল ঢুকে কন্ডুইটের মাধ্যমে একতলায় চলে এসেছে। আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে ছাদ থেকে জল পড়ছে। কিন্ত আসলে জল কন্ডুইটের মাধ্যমে মাটিতে এসেছিল। উপরোক্ত সব কাজ অতিশীঘ্রই পূর্ণ হবে এবং দোতলার ফ্লোরিং পুরো ওয়াটরটাইট হবে। এরপর আর কোনও জংশনে জল ঢুকবে না। আর তথাপি কোনও কন্ডুইট দিয়ে জল নিচে নামবে না।

    ৫. মন্দির (Ram Mandir) এবং ছাদের ব্যালকনি থেকে বর্ষার জল নিকাশির পুরো ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই কাজ আরও দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। ফলে মন্দিরে কখনও জল জমার পরিস্থিতি হবে না। সম্পূর্ণ মন্দির পরিসরের বাইরে বর্ষার জল নিকাশির শুন্য ওয়াটর ডিসচার্জের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর জন্য পরিসরের মধ্যেই রেন ওয়াটরট রিচার্জ পিট বানানো হচ্ছে।

    ৬. মন্দির এবং মন্দির পরিসরের নির্মাণ ভারতের দুটি সর্বোচ্চ স্বনামধন্য কোম্পানি L&T এবং টাটা’র ইঞ্জিনিয়াররা করেছেন। প্রখ্যাত ভাস্কর শ্রী চন্দ্রকান্ত সোমপুরার পুত্র, আশীষ সোমপুরার তদারকিতে এই কাজ হয়েছে। অর্থাত নির্মাণ কার্যের গুণগত মান নিয়ে কোনও সন্দেহ থাকার কথা নয়।

    ৭. উত্তর ভারতে শুধুমাত্র পাথর দিয়ে মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণ এই প্রথম হচ্ছে। বিদেশে কেবল স্বামী নারায়ণ পরম্পরার মন্দির পাথর দিয়ে নির্মিত।

    ৮. প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রায় এক লাখ থেকে এক লাখ পনেরো হাজার ভক্ত প্রতিদিন ভগবান রামলালাকে দর্শন করেছেন। সকাল ৬:৩০ থেকে রাত্রি ৯:৩০ মন্দিরে প্রবেশ করা যায় দর্শনের জন্য। একটি ভক্তের প্রবেশ করে দর্শন করে প্রসাদ নিয়ে বাইরে বেরোতে কম করে এক ঘণ্টা সময় লাগে। এই সময়ে মন্দিরে মোবাইল নিয়ে যাওয়া নিষেধ।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: ২০২৫ সালের মার্চে রাম মন্দিরের সম্পূর্ণ নির্মাণকাজ শেষ হবে, জানাল ট্রাস্ট

    Ram Temple: ২০২৫ সালের মার্চে রাম মন্দিরের সম্পূর্ণ নির্মাণকাজ শেষ হবে, জানাল ট্রাস্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের সম্পূর্ণ নির্মাণ কাজ শেষ হবে ২০২৫ সালের মার্চ মাসের মধ্যে। যখন প্রথম এবং দ্বিতীয় দলের কাজ সম্পূর্ণ হবে। চলতি বছরের জুলাই মাসে এবং ডিসেম্বরেই দুই তল নির্মাণের কাজ সম্পূর্ণ হবে বলে আশাবাদী রাম মন্দির (Ram Temple) নির্মাণ কমিটি। সাংবাদিক সম্মেলনে এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন রাম মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্র। তাঁর মতে, চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসেই মন্দির নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে এবং আগামী বছরের মার্চ মাসে মন্দির সম্পূর্ণভাবে নির্মিত হয়ে যাবে।

    ১ কোটি ৭৫ লাখ ভক্ত রাম মন্দির দর্শন করেছেন

    জানা গিয়েছে, রাম মন্দিরের নির্মাণ কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে রাজস্থান থেকে আনা মাকরানা মার্বেল পাথর। উদ্বোধনের পর থেকে এখনও পর্যন্ত ১ কোটি ৭৫ লাখ ভক্ত রাম মন্দির (Ram Temple) দর্শন করেছেন বলে জানিয়েছে মন্দির কমিটি। সাংবাদিকদের সামনে নৃপেন্দ্র মিশ্র যে বিবৃতি দিয়েছেন তাতে তিনি জানিয়েছেন, গড়ে প্রতি দিন ১ লাখ করে ভক্তের পা পড়েছে অযোধ্যায়। এটি উদ্বোধন হওয়ার পর থেকেই। এর পাশাপাশি ভক্তদের জন্য ডিজিটাল গ্যালারি শুরু করার কথাও তিনি জানিয়েছেন নৃপেন্দ্র মিশ্র। চলতি বছরের ১৫ জুলাই থেকে তা শুরু হতে পারে। যেখানে রামকথা সিনেমা দেখানো হবে।

    মন্দিরের বিদ্যুতের লাইনগুলি বেয়ে জল ভিতরে চলে আসছে

    অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি, সরঞ্জাম বা অন্য কোনও ত্রুটি নেই বলে দাবি করেছেন নৃপেন্দ্র মিশ্র। প্রসঙ্গত, বর্ষার শুরুতেই রামলালার গর্ভগৃহের ছাদ থেকে বৃষ্টির জল চুঁইয়ে পড়তে শুরু করেছে বলে সোমবার জানান রাম মন্দিরের (Ram Temple) প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস। এর প্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার, অযোধ্যায় শ্রীরামজন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের মন্দির নির্মাণ কমিটির চেয়ারম্যান নৃপেন্দ্র মিশ্র মঙ্গলবার বলেন, ‘‘রামমন্দির নির্মাণের ক্ষেত্রে মানের সঙ্গে কোনও আপস করা হয়নি। কিন্তু মন্দিরের বিদ্যুতের লাইনগুলি বেয়ে জল ভিতরে চলে আসছে। আর সেটাই চুঁইয়ে পড়ছে।’’  প্রধান পুরোহিত সোমবার বলেছিলেন, ‘‘প্রথম বৃষ্টিতেই রামলালার মূর্তি স্থাপন করা গর্ভগৃহের ছাদ ফুটো হতে শুরু করেছে। বিষয়টিতে মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং কী ঘাটতি রয়েছে তা খুঁজে বার করে মেরামত উচিত।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Mandir: বোমা মেরে রাম মন্দির উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি জইশের, আঁটসাঁট নিরাপত্তা

    Ayodhya Ram Mandir: বোমা মেরে রাম মন্দির উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি জইশের, আঁটসাঁট নিরাপত্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া হবে অযোধ্যার রাম মন্দির (Ayodhya Ram Mandir)। এমনই হুমকি দিল পাকিস্তান ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ (Jaish-e-Mohammad)। অডিও-বার্তা মারফত হুমকি পেয়ে আঁটসাঁট করা হয়েছে মন্দির চত্বরের নিরাপত্তা। সতর্ক রয়েছে নিরাপত্তা সংস্থাগুলি। শুরু হয়েছে তদন্ত। ২০০১ সালে একবার রাম মন্দিরে হামলার হুমকি দিয়েছিল জইশ-ই-মহম্মদ। এতদিন পরে ফের হুমকি-বার্তা।

    হিন্দুত্ব শক্তিকে হুমকি

    চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে উদ্বোধন হয় অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir)। তার পর থেকে মাঝেমধ্যেই হুমকি দিচ্ছে পাকিস্তান ভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন। ২২ জানুয়ারি মন্দির প্রতিষ্ঠার দিন যাঁরা উপস্থিত ছিলেন, সেই হিন্দুত্ব শক্তিকে হুমকি দিয়েছে পাকিস্তানের একাধিক জঙ্গি (Jaish-e-Mohammad)। একটি হুমকি এসেছিল পলাতক ভারতীয় জঙ্গি ফারহাতুল্লা ঘাউরি, অন্যটি এসেছিল দ্য রেসিস্ট্যান্স ফোর্সের তরফে। দুটিই হুমকি দেওয়া হয়েছিল রামলালার বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে। বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানকে ‘শয়তানের ঘটনা’ বলে উল্লেখ করেছে ওই জঙ্গি গোষ্ঠী। এটিকে প্রতিশোধের ঘটনা বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

    ভিডিও বার্তা

    রাম মন্দির (Ayodhya Ram Mandir) প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানের পরে পরেই একটি ভিডিও-বার্তা প্রকাশ করেছিল ঘাউরি। শিরোনাম ছিল ‘রাম মন্দির : ডিক্লারেশন অফ ওয়ার’। বিজেপি এবং আরএসএসের বিরুদ্ধে একে সে জিহাদ বলেই জানিয়েছিল। ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্রে পরিণত করা হবে বলেও হুমকি দিয়েছিল সে। ভিডিওতে ঘৌরির কণ্ঠস্বরের পাশাপাশি ছবি দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, প্রাক্তন বিজেপি নেত্রী নুপূর শর্মা এবং নবীন কুমার জিন্দলের।

    আরও পড়ুন: “স্পিকার পদে বিজেপি প্রার্থীকেই সমর্থন করবে জেডিইউ”, বললেন ত্যাগী

    প্রফেট মহম্মদকে নিয়ে ২০২২ সালে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন নুপূর। ভিডিওটিতে রাম মন্দিরের (Ayodhya Ram Mandir) ছবি দেওয়া হয়েছিল। দেওয়া হয়েছিল হ্যান্ড গ্রেনেড, ছুরি, সুইসাইড জ্যাকেট, বুলেট, বন্দুক এবং বুলডোজারের ছবিও। ভিডিওটিতে সাংবাদিকদেরও হুমকি দেওয়া হয়েছিল। ঘাউরি মুক্তমনা মুসলমানদেরও সমালোচনা করেছিল। জিহাদ পরিত্যাগ করায় সমালোচনা করা হয়েছিল মুক্তমনা পণ্ডিত ফিয়াজ সইদ এবং প্রাক্তন সাংসদ মাহমুদ আশাদ মাদানির (Jaish E Mohammad)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ শাহের

    Amit Shah: “এই তো শুরু…সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে’’, মমতাকে আক্রমণ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের পঞ্চমদফার নির্বাচনের আগে ফের ভোটের প্রচারে এসেছেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি এদিন বনগাঁয় নির্বাচনী সভা করেন। মতুয়া সমাজকে বিজেপির জন্য ভোট দানের কথা বলেন। তিনি বলেন, “বিশ্বের কোনও শক্তি নেই সিএএ আটকাতে পারবে না”। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিক বার নাগরিকত্ব সংশোধন আইন নিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। এবার অমিত শাহ, মমতাকে ফের আক্রমণ করলেন।

    কী বললেন আমিত শাহ (Amit Shah)?

    নির্বাচনী প্রচারে এসে প্রবীণ বিজেপি নেতা অমিত শাহ (Amit Shah) তৃণমূলকে একাধিক বিষয়ে আক্রমণ করেন। তিনি বলেন, “আপনারা কেউ জীবনে একসঙ্গে ৫০ কোটি টাকা দেখেছেন। তৃণমূলের মন্ত্রীর কাছে ৫০ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে। অনুব্রত মণ্ডল, তাপস পাল অনেক নেতা কুলপতি হয়েছেন। কেউ চাকরি বিক্রি করেছেন আবার কেউ গরু পাচার করেছেন। রাজ্যের কয়লা, বালি, গরু পাচারকারী সকলকে জেলে যেতে হবে। সবাইকে জেলে যাওয়ার জন্য তৈরি হতে হবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বাংলার জন্য কিছুই করেননি। অনুপ্রবেশকারী এবং দুর্নীতিগ্রস্থ লোকেদের জন্য কেবল কাজ করে গিয়েছেন। দিদি আপনি যখন ক্ষমতায় এসেছিলেন তখনও ইভিএম-ই ছিল।”

    আরও পড়ুনঃ জলপাইগুড়ি সীমান্তে বিএসএফ-এর গুলিতে ঝাঁঝরা এক পাচারকারী

    আর কী বললেন?

    বনগাঁয় এদিন বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের সমর্থনে ভোট প্রচারে এসে অমিত শাহ(Amit Shah) বলেন, “সিএএ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছেন। মতুয়ারা নাগরিকত্ব পাবেনই। কেউ আটকাতে পারবেননা। দিদি আপনার সময় শেষ হতে চলেছে। দেশের কোনও এমন শক্তি নেই যে সিএএকে আটকাতে পারবে। নিমন্ত্রণ করা সত্ত্বেও রাহুল গান্ধী এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যাননি। তাঁদের কাছে ভোটব্যাঙ্ক হল অনুপ্রবেশকারীরা। রামমন্দির নির্মাণে বড় বাধা দিয়েছিল কংগ্রেস, তৃণমূল, কমিউনিস্টরা। কিন্তু দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে মোদি জী রামমন্দির নির্মাণ করেছেন। দেশে ইতিমধ্যে ৩৮০টি আসনের ভোট হয়েছে। ইতিমধ্যে ২৭০টি আসনে মোদি জয়লাভ করেছেন। বাংলায় ৩০টি আসনএ জয়ী হবে বিজেপি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দেশবাসীর মঙ্গলে পুজো, করলেন সন্ধ্যারতি, অযোধ্যায় রামলালা দর্শনে মোদি

    PM Modi: দেশবাসীর মঙ্গলে পুজো, করলেন সন্ধ্যারতি, অযোধ্যায় রামলালা দর্শনে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ জুড়ে চলছে লোকসভা নির্বাচন। প্রচার তথা দেশ গঠনের কাজে ব্যস্ত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তারই মধ্যে রবিবার ফের মন্দির নগরী অযোধ্যায় পৌঁছে গেলেন প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধনের পর এই প্রথম রাম মন্দিরে গিয়ে ভগবান রামের নিষ্ঠাভরে পুজো দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। রামলালার (Ayodhya Ram Mandir) বিগ্রহকে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করে ১৪০ কোটি দেশবাসীর মঙ্গল কামনা করলেন তিনি। 

    রামলালার কাছে প্রার্থনা

    গত ২২ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) হাত ধরেই শুভ উদ্বোধন হয়েছে অযোধ্যার বহু প্রতীক্ষিত রাম মন্দিরের। বর্ণাঢ্য এক আয়োজনের মধ্য দিয়ে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের পর রবিবার আবার রাম মন্দিরে (Ayodhya Ram Mandir) যান প্রধানমন্ত্রী। প্রদীপের শিখায়, পদ্ম ফুলে ভক্তিভরে এদিন মোদি পুজো দিলেন সবার মঙ্গল কামনা করে। মন্দিরে পুজো দিয়ে গর্ভগৃহে সন্ধ্যারতি করেন তিনি। তার পর সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করেন। ঘুরে দেখেন মন্দির চত্বরও। এদিন তাঁকে স্বাগত জানাতে আলোয়-আলোয়, ফুলে-ফুলে সেজে উঠেছিল অযোধ্যা।

    প্রধানমন্ত্রীর রোড শো

    ঝাড়খণ্ড এবং বিহারে দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে জনসভা করার পর রবিবার সন্ধ্যায় অযোধ্যায় যান মোদি (PM Modi)। প্রথমেই যান রামমন্দিরে। পুজো দেওয়ার পর অযোধ্যার বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে দু’কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে রোড-শো করেন তিনি। মোদির রোড-শো শুরু হয় অযোধ্যায় সুগ্রীব ফোর্ট এলাকায়। শেষ হয় লতা চকে। মোদির সঙ্গে ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। প্রধানমন্ত্রীকে চোখের সামনে এক ঝলক দেখার জন্য এদিন মন্দির নগরী অযোধ্যায় রাস্তার দু’পাশে উপচে পড়েছিল অগুণতি মানুষের ভিড়। আগামী ২০ মে পঞ্চম দফায় অযোধ্যা লোকসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Draupadi Murmu: রাহুলের মুখে ঝামা! রাম-সন্দর্শনে রাষ্ট্রপতি মুর্মু, করলেন আরতিও

    Draupadi Murmu: রাহুলের মুখে ঝামা! রাম-সন্দর্শনে রাষ্ট্রপতি মুর্মু, করলেন আরতিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রোটোকল থাকায় উপস্থিত থাকতে পারেননি অযোধ্যায় রাম মন্দিরের বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে। ১ মে রাম দর্শন সারলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। মন্দিরে পুজো দেওয়ার পাশাপাশি আরতিও করেন রাষ্ট্রপতি। পুজো করেন হনুমানজির মন্দিরেও।

    রাহুলের অভিযোগ (Draupadi Murmu)

    দ্রৌপদী তফশিলি উপজাতি সম্প্রদায়ের। প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে তিনি যোগ না দেওয়ায় কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, উপজাতি সম্প্রদায়ের হওয়ায় রাম মন্দিরে প্রবেশ করতে পারবেন না রাষ্ট্রপতি। রাহুলের মুখে ঝামা ঘষে দিয়ে এদিন বাধাহীনভাবেই মন্দিরে ঢোকেন রাষ্ট্রপতি। করেন প্রার্থনা। কেবল তাই নয়, উপজাতি সম্প্রদায়ের হওয়া সত্ত্বেও হিন্দু সংস্কৃতির সঙ্গে যে তাঁর নাড়ির টান, তাও রাম-সন্দর্শনে গিয়ে প্রমাণ করে দিলেন রাষ্ট্রপতি (Draupadi Murmu)।

    কী বলছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ?

    প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি যোগ না দেওয়ায় রাহুল বলেছিলেন রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি রাষ্ট্রপতিকে। কারণ তিনি আদিবাসী। এর প্রেক্ষিতে শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই বলেছিলেন, “গুজরাটে একটা সমাবেশে রাহুলজি বলেছিলেন, রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি রাষ্ট্রপতিকে। কারণ তিনি উপজাতি সম্প্রদায়ের। রাহুলজির এই মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করছি আমি। এই অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বিপথগামী। প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মুর্মু ও প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তফশিলি জাতি, উপজাতি এবং অন্য পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ের মানুষের পাশাপাশি হতদরিদ্র মানুষদেরও এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তাঁরা এসেওছিলেন।”

    কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর ছড়ানো এই তথ্য যে নিতান্তই ভুল ছিল, এদিন রাষ্ট্রপতির রাম-দর্শনে তা প্রমাণ হয়ে গেল। কেবল তাই নয়, ভারতে যে আজও বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য বেঁচে রয়েছে, এদিনের ঘটনা তারও প্রমাণ বলেও অভিমত সংশ্লিষ্ট মহলের (Draupadi Murmu)।

    আরও পড়ুুন: “সংবিধান বদলের মতো পাপ করতে জন্মাইনি”, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share