Tag: Ram Navami 2025

  • Ram Navami 2025: বিহারে ৫০ বছর ধরে রামনবমীর পতাকা তৈরি করছেন ইউনূসরা

    Ram Navami 2025: বিহারে ৫০ বছর ধরে রামনবমীর পতাকা তৈরি করছেন ইউনূসরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারের গয়াতে সেলাইয়ের কাজ করেন মহম্মদ ইউনূস। গয়ার স্থানীয় কেপি রোডের রাস্তার এক ধারেই তিনি বসেন। সেলাইয়ের কাজে তাঁকে সাহায্য করেন পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। রামনবমীর (Ram Navami 2025) আবহে দেখা যাচ্ছে, ভগবান রাম এবং হনুমানের ছবি আঁকা পতাকা ইউনূস পরিবারের প্রত্যেকেই সেলাই করছেন। অত্যন্ত ব্যস্ততার সঙ্গে তাঁরা এই কাজ করছেন। কোনও রকম সময় নষ্ট না করে। এক সংবাদ মাধ্যমকে ইউনূস বলেন, ‘‘এই কাজটি শুধু আমি করছি না। আমার দাদুর বাবার আমল থেকেই শুরু হয়েছে এই কাজ। আমরা আজও সেই ঐতিহ্য বজায় রেখেছি এবং নিজেদের পূর্বপুরুষদের আশীর্বাদ নিয়ে এগিয়ে চলেছি।’’

    ইউনূসের পরিবার আজ ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই কাজ করছেন

    বিহারের গয়াতে ইউনূসদের এমন পতাকা সেলাই সত্যিই এক সম্প্রীতির নয়া উদাহরণ তৈরি করেছে। জানা গিয়েছে, ইউনূসের পরিবার আজ ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে রামনবমী (Ram Navami 2025) উদযাপনের জন্য ব্যবহৃত পতাকা তৈরি করেন। ইউনূসের তৈরি পতাকাগুলি তিন ফুট থেকে শুরু করে ৪৫ ফুট পর্যন্ত হয়। বিভিন্ন রামনবমীর শোভাযাত্রাতে সেগুলি ব্যবহৃত হয়। তবে কেবল গোয়াতে নয়, তাঁর তৈরি করা পতাকাগুলি অন্যান্য জায়গাতেও পাঠানো হয় বলে জানা গিয়েছে।

    অন্যান্য রাজ্য থেকেও আসে অর্ডার

    এ নিয়ে ইউনূস সংবাদ মাধ্যমকে বলছেন, ‘‘আমরা বিহার ঝাড়খণ্ডের অনেক জায়গাতেও পতাকা সেলাই (Ram Navami) করে পাঠাই এবং সেখান থেকে মানুষজন আমাদেরকে অর্ডার দেন।’’ ইউনূসের পরিবারের অন্যতম সদস্যদের মহম্মদ সেলিম বলছেন, ‘‘এটা আমাদের কাছে নতুন কিছু নয়। আমরা ছোট থেকেই আমাদের বাবা-মাকে যা করতে দেখেছি আমরা সেটাই করছি।’’

    চৈত্র নবরাত্রি শুরু হতেই চাহিদা থাকে তুঙ্গে

    প্রতিবছর এই চৈত্র নবরাত্রির শুরু হতেই ইউনূসের বাড়ি এবং তাঁর কর্মক্ষেত্রে ব্যাপক ব্যস্ততা শুরু হয়ে যায়। গেরুয়া, হলুদ, লাল রঙের পতাকা তৈরি হতে থাকে। রামনবমী উদযাপনের সময় চাহিদা থাকে একেবারে তুঙ্গে। এই নিয়ে ইউনূসরা জানাচ্ছেন যে তাঁদের সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা ও বিশ্বাস আছে। তাঁদের আরও দাবি,এমন পতাকা তৈরি করতে তাঁরা কখনও অস্বস্তিবোধ করেন না। বিহারের স্থানীয় বাজারগুলিতে পতাকার আকার এবং নকশার উপর ভিত্তি করে তা বিভিন্ন দামে বিক্রি হয়। ১০০ থেকে হাজার টাকা পর্যন্ত দাম থাকে।

  • Ram Navami: একাধিক শুভ যোগ রাম নবমীতে, কোন কোন রাশির ভাগ্য ফিরছে?

    Ram Navami: একাধিক শুভ যোগ রাম নবমীতে, কোন কোন রাশির ভাগ্য ফিরছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবছর চৈত্র মাসের শুক্ল পক্ষের নবমী তিথিতে পালিত হয়ে রাম নবমী (Ram Navami)। জ্য়োতিষীরা বলছেন, ২০২৫ সালের রাম নবমীতে (Ram Navami 2025) বিরলযোগ তৈরি হয়েছে। যা অত্যন্ত শুভ ফল দায়ী। এদিনে শ্রীরামের পুজো করলে ভক্তদের মনোবাসনা পূরণ হবে বলে জানাচ্ছেন জ্যোতিষীরা। জানা যাচ্ছে এবারের রাম নবমীতে সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ, অমৃত সিদ্ধি যোগ ও রবি যোগ- এই তিন যোগ তৈরি হয়েছে। অত্যন্ত বিরল এই ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে। এই সময় যেকোনও শুভ কাজ করলে, মিলবে শুভ ফল, আসবে টাকা।

    রবি পুষ্য যোগের কাকতালীয় সংযোগ ১৩ বছর পরে

    জ্যোতিষীরা জানাচ্ছেন, রাম নবমীতে (Ram Navami) রবি পুষ্য যোগের কাকতালীয় সংযোগের ঘটনা একেবারে ১৩ বছর পর ঘটছে। পুষ্য নক্ষত্রকে সৌভাগ্য এবং সম্পদ এর নক্ষত্র বলে মানা হয়। এর শুভ প্রভাবে বিপুল লক্ষ্মীলাভ হয়। বৃষ, মকর ও কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকারা রাম নবমীতে রবি পুষ্য নক্ষত্রের শুভ প্রভাবের সুবিধা পাবেন। এরফলে চাকরি পাওয়ার সুযোগ তৈরি হচ্ছে।

    রামনবমীর পুজোর শুভ সময়

    চলতি বছর চৈত্র মাসের শুক্লাপক্ষের নবমী (Ram Navami) তিথি শুরু হয়েছে ৫ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭ টা ২৬ মিনিট থেকে। চলবে আজ রবিবার ৬ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭ টা ২২ মিনিট পর্যন্ত। রাম নবমীতে রামলালার পুজোর শুভ সময় হল সকাল ১১ টা ০৮ মিনিট থেকে দুপুর ১ টা ৩৯ মিনিট পর্যন্ত। শাস্ত্রবিদরা বলছেন, রাম নবমীর (Ram Navami 2025) দিনে নিয়ম মেনে পুজো করলে জীবনে সফলতা চলতেই থাকবে। এতে আপনার আর্থিক দিকে যথেষ্ট লাভ হবে। রাম নবমীর দিন সকালে উঠেই প্রথমে বাসি ঘর পরিষ্কার করুন। তারপরে স্নান করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন জামা কাপড় পরুন। এরপর বাড়ির কাছে রামের মন্দিরে যান। এই বিশেষ দিনে রামের পাশাপাশি সীতা, লক্ষণ ও হনুমানজির পুজো করুন।

  • Ram Navami: ধর্ম প্রতিষ্ঠা করতে আবির্ভূত হন বিষ্ণুর সপ্তম অবতার, জানুন রাম নবমীর মাহাত্ম্য

    Ram Navami: ধর্ম প্রতিষ্ঠা করতে আবির্ভূত হন বিষ্ণুর সপ্তম অবতার, জানুন রাম নবমীর মাহাত্ম্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু ধর্মের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব রাম নবমী (Ram Navami 2025)। ধর্মীয় ধারণা অনুযায়ী এই তিথিতে রামচন্দ্রের জন্মোৎসব পালিত হয়। শাস্ত্র মতে চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন রাম। তাই এই তিথিটি রাম নবমী নামে পরিচিত। এ বছর চৈত্র মাসের শুক্লাপক্ষের নবমী (Ram Navami) তিথি শুরু হয়েছে ৫ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭ টা ২৬ মিনিট থেকে। চলবে আজ রবিরার ৬ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭ টা ২২ মিনিট পর্যন্ত। রাম নবমীতে পুজোর শুভ সময় হল সকাল ১১ টা ০৮ মিনিট থেকে দুপুর ১ টা ৩৯ মিনিট পর্যন্ত।

    রাম নবমীর গুরুত্ব

    শাস্ত্র মতে ভগবান বিষ্ণু বিভিন্ন যুগে নানা অবতারে মর্তে আবির্ভুত হয়েছিলেন। ত্রেতা যুগে তিনি ভগবান রামের (Ram Navami 2025) অবতারে অযোধ্যার রাজা দশরথ ও রানি কৌশল্যার ঘরে জন্ম নিয়েছিলেন। সংসারকে নানা বিষয়ে শিক্ষাদান করতেই তিনি মর্তে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। অধর্মকে নাশ করে ধর্মকে স্থাপন করা, অশুভ শক্তির বিনাশ করে শুভশক্তি সূচনাই হল রাম নবমীর (Ram Navami 2025) মূল উদ্দেশ্য। প্রাচীন ভারতের হিন্দু ধর্মগ্রন্থনুযায়ী ভগবান বিষ্ণু হলেন বিশ্ব সংসারের পালক। বিশ্ব সংসারের সকল মানুষকে ন্যায়পরায়ণতা ও সত্যের পথ প্রদর্শন করতে এবং মিথ্যার উপর সত্যের জয় প্রতিষ্ঠা করতে শিখিয়েছেন ভগবান রাম। ভগবান রামের উল্লেখ যে শুধুমাত্র প্রাচীন ধর্ম গ্রন্থে পাওয়া যায় তা নয়, জৈন ও বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থেও শ্রীরামের উল্লেখ রয়েছে।

    কেন পালন করা হয় রাম নবমী

    রাম নবমী (Ram Navami 2025) হিন্দুধর্মের ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠান। মন, প্রাণ ও দেহকে পবিত্র করার জন্য এই উৎসবটি পালন করা হয়। অশুভ শক্তির অপসারণ ও ঐশ্বরিক শক্তির আগমনের জন্য রামনবমী উৎসব পালিত হয়। ভগবান রাম অত্যাচারী রাক্ষসরাজ রাবণকে বধ করার জন্য পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। শত্রুদের বিনাশ করে, অধর্মকে ধ্বংস করে পৃথিবীতে ধর্ম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন শ্রীরাম। তিনি তাঁর পিতার নির্দেশে রাজবাড়ির ঐশ্বর্য ও প্রাচুর্য ত্যাগ করে বনবাসী হয়েছিলেন। পিতৃসত্য পালনের জন্য চোদ্দ বছর বনবাসে থেকে তিনি রাবণকে বধ করে অযোধ্যায় ফিরেছিলেন। এই চোদ্দ বছর শ্রীরামের জীবনে নানা ঝড়, বাধা, বিপত্তির, ঘাত-প্রতিঘাত সহ প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে থেকেও তিনি নিজ লক্ষ্যে স্থির ছিলেন। তাঁর রাজ্যে প্রজারা সুখে শান্তিতে বাস করত এবং সেই রাজ্যের সমৃদ্ধি ও ন্যায়বিচার অব্যাহত ছিল। এই জন্য রামের শাসনের অনুসরণে সুশাসিত রাজ্যকে ‘রামরাজ্য’ বলা হয়।

    কীভাবে পালন করবেন রাম নবমী

    চৈত্র মাসের শুক্ল পক্ষের ব্রহ্ম মুহূর্তে উঠে রাম ও সীতাকে প্রণাম করে দিন শুরু করুন। ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে বাড়ির প্রবেশদ্বারে আমপাতার তোরণ টাঙান। রঙ্গোলি বানাতে পারেন। এই তিথিতে ধ্বজা লাগানো শুভ। এর পর স্নান করে ব্রতর সংকল্প গ্রহণ করুন। এই তিথিতে হলুদ রঙের নতুন পোশাক পরে পুজো করা শুভ ফলদায়ী। এর পর সূর্যকে জলের অর্ঘ্য প্রদান করুন। ঠাকুরঘরে একটি চৌকিতে লাল বা হলুদ আসন বিছিয়ে রাম পরিবারের প্রতিমা বা ছবি স্থাপন করুন। এর পর আহ্বান মন্ত্র উচ্চারণ করে রামচন্দ্রের ধ্যান করুন। পঞ্চোপচার নিয়মে রাম, লক্ষ্মণ, সীতা ও বজরংবলীর পুজো করুন। এ সময়ে রাম চালিসা বা রাম স্তোত্র পাঠ করতে ভুলবেন না। অবশেষে আরতী করে রামচন্দ্রের কাছে সুখ-সমৃদ্ধি ও ধন লাভের প্রার্থনা করুন।

    ধর্মের প্রতিষ্ঠা

    এই উৎসবের দিন সকালে হিন্দুদের আদি দেবতা সূর্য দেবকে জল প্রদান করে, সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী সূর্য দেবতার আশীর্বাদ গ্রহণ করা হয়। রাম নবমী (Ram Navami 2024) উপলক্ষ্যে ধার্মিক ব্যক্তিরা সমগ্র দিন জুড়ে বৈদিক মন্ত্র পাঠ করেন।  এই দিনটিতে রাম কথার বর্ণনা করে, রাম কাহিনী পড়ে দিনটি পালন করা হয়। অনেকে মন্দিরে যান, অনেকে বাড়িতে রামের মূর্তিতে পুজো করেন। এদিন মন্দ শক্তিকে পরাজিত করে ভালোর প্রতিষ্ঠা করা হয়, অর্ধমকে নিক্ষেপ করে ধর্মের প্রতিষ্ঠা করা হয়। এদিন নিষ্ঠা নিয়ে পুজো করলে মনের অনেক আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়। ভগবানের কৃপায় সব ধরনের সংকট থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। অনেকে রাম নবমীর দিন ভগবান রামের সঙ্গেই দেবী দুর্গারও পুজো করেন।

    শপথ নেওয়ার দিন রাম নবমী (Ram Navami)

    ভগবান বিষ্ণুর সপ্তম অবতার রাম। হিন্দুধর্মে রাম অন্তঃহীন প্রেম, সাহস, শান্তি, শক্তি, ভক্তি, কর্তব্য ও মূল্যবোধের দেবতা। তিনি শুধুমাত্র হিন্দু ধর্মেরই নন। তিনি হলেন ভারতীয় ভূখণ্ডের সংস্কৃতির ধারক ও বাহক। এই ঐতিহ্যকে ভাগ করা সম্ভব নয়। রামের নাম ভারতে বসবাসকারী কোটি কোটি নাগরিককে একে অপরের সঙ্গে যুক্ত করে। বিশ্বাস ও সাংস্কৃতিক চেতনার মহান দূত হলেন ‘শ্রীরাম’। স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, ‘রামচন্দ্র হলেন আদর্শ পুত্র, আদর্শ স্বামী, আদর্শ পিতা সর্বোপরি আদর্শ নৃপতি’। তাই শ্রীরামচন্দ্রের জন্মদিনটি ভারতবাসী তথা হিন্দুদের কাছে পবিত্র দিন, শপথ নেওয়ার দিন। ‘রাম নবমী’ (Ram Navami 2025) উৎসব হল মিলনের উৎসব, ভালোবাসার উৎসব, পবিত্রতার উৎসব, সত্য ও ধর্মস্থাপনের উৎসব।

  • PM Modi: রামনবমীতে রামানাথাস্বামী মন্দিরে পুজো দেবেন মোদি, করবেন পামবান রেল সেতুর উদ্বোধন

    PM Modi: রামনবমীতে রামানাথাস্বামী মন্দিরে পুজো দেবেন মোদি, করবেন পামবান রেল সেতুর উদ্বোধন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৬ এপ্রিল রামনবমীর দিন তামিলনাড়ুর রামেশ্বরামের রামানাথাস্বামী মন্দিরে পুজো দেবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। এরপর তিনি উদ্বোধন করবেন পামবান রেল সেতুর। প্রসঙ্গত ভারতের প্রথম ‘ভার্টিকাল লিফট সি-ব্রিজ’ হল পামবান সেতু। সমুদ্রের ওপর তৈরি হওয়া সর্বাধিক দৈর্ঘ্যের সেতু এটি। এমনভাবে এই ব্রিজকে নির্মাণ করা হয়েছে যে উপরে ছুটবে ট্রেন আবার জাহাজ এলেই সরে যাবে সেতু।

    রামনবমীর পুণ্য তিথিতেই কেন সেতু উদ্বোধন?

    তবে রামনবমীর পুণ্য তিথিতেই এই সেতুর উদ্বোধন কেন? অনেকেই বলছেন, হিন্দুদের ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী, রামেশ্বরম হল সেই জায়গা যেখানে ভগবান রামচন্দ্র এবং তাঁর সেনাবাহিনী মিলে তৈরি করেছিলেন রাম সেতু। এরপরেই রাবণের হাত থেকে মাতা সীতাকে উদ্ধার করা হয়। রামনবমীর পুণ্য তিথিতে রামানাথাস্বামী মন্দিরের প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) যাওয়া এবং সেতু উদ্বোধন তাই অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহল মহল। দেশ জুড়ে রাম ভক্তদের মধ্যে এনিয়ে উন্মাদনাও ছড়িয়েছে।

    প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয় ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেই

    প্রসঙ্গত, ভারতীয় ভূখণ্ডের সঙ্গে রামেশ্বরাম বা পামবান দ্বীপকে জুড়তেই তৈরি হয়েছে নয়া এই রেলব্রিজ (Pamban Bridge)। সমুদ্রের উপরে তৈরি হওয়া নতুন সেতু উদ্বোধনে খরচ পড়েছে মোট ৫৪০ কোটি টাকা। জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয় ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেই। এরপর কাজ শুরু ২০২০ সালের গোড়ার দিকে। পরবর্তীকালে করোনা মহামারীর কারণে কাজ বন্ধ থাকে। ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে সেতুর কাজ সম্পন্ন হয়। উল্লেখ্য, গত মাসেই এই রেল সেতুতে প্রথম ট্রায়াল রানও সম্পন্ন হয়েছে। এবার আগামী মাসেই রামনবমীতে প্রধানমন্ত্রীর হাতে (PM Modi) উদ্বোধন হতে যাচ্ছে এই সেতুর। জানা যাচ্ছে, অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি হওয়ায় খুব সহজেই প্রতি ঘণ্টায় ৭৫ কিলোমিটার বেগে এই নতুন রেল সেতু হয়ে ছোটানো যাবে ট্রেনগুলি। একই সঙ্গে, জাহাজ পারাপার করানোর জন্য মাঝখান থেকে ১৭ মিটার পর্যন্ত উচ্চতায় উঠে যেতে পারে ব্রিজটি।

LinkedIn
Share