Tag: Recruitment scam

Recruitment scam

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে তৃণমূল বিধায়ক তাপস ‘ঘনিষ্ঠ’ ইতিকে ফের তলব সিবিআইয়ের

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে তৃণমূল বিধায়ক তাপস ‘ঘনিষ্ঠ’ ইতিকে ফের তলব সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) তদন্তে ফের সিবিআই-এর তৃণমূল নেত্রী ইতি সরকার।  নদিয়া জেলা মহিলা তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ইতিকে তলব করেছে সিবিআই।  নদিয়া জেলার তেহট্টের তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহার ঘনিষ্ঠ ইতি আগেও গোয়েন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়েছিলেন। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।

    কেন তলব ইতিকে

    বৃহস্পতিবার তাপস ‘ঘনিষ্ঠ’ বলে পরিচিত ইতিকে সমন পাঠিয়েছে সিবিআই। কেন তাঁকে তলব করা হল তা নিয়ে গুঞ্জন ছড়িয়েছে। অর্থের বিনিময়ে চাকরির দেওয়ার মামলাতেই ডেকে পাঠানো হয়েছে ইতিকে। সূত্রের খবর, তদন্তকারীরা মূলত চাকরি সংক্রান্ত বিষয় ছাড়াও তাপস সাহার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগের বিষয়টি জানতে চান। ইতি দীর্ঘ দিন ধরেই বিভিন্ন সরকারি স্কুলে স্কুলের পোশাক সরবরাহের ব্যবসায় যুক্ত। এর পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজও করে থাকেন। তাঁকে জেরা করে সিবিআই (CBI) কোনও নতুন তথ্যের সন্ধান করতে চাইছে বলেই অনুমান।

    আরও পড়ুন: নিজস্ব পেমেন্ট অ্যাপ চালু করল ফ্লিপকার্ট! জানেন কীভাবে ব্যবহার করবেন?

    তাপসকে জেরা

    গত শুক্রবারই নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় তাপসকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল নিজাম প্যালেসে সিবিআই দফতরে। সেই দিন তাপসের কণ্ঠস্বরের নমুনাও সংগ্রহ করে সিবিআই। তার সাত দিনের মধ্যেই তাপস-ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেত্রীকে তলব করায় নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে। প্রথমবার তাপস সাহাকে সঙ্গে নিয়েই ইতি সরকারের বাপের বাড়ি বেতাইয়েরই কাছের বিআর আম্বেদকর কলেজে তল্লাশি চালিয়েছিল গোয়েন্দারা। তল্লাশি চলেছিল তাপসের বাড়িতেও। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এখনও জেলেই রয়েছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য সুবীরেশ ভট্টাচার্য, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন চেয়ারম্যান মানিক ভট্টাচার্যরা। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আরও বেশ কয়েকজন ‘বড় নাম’-কে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তলব করতে পারে খবর। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PSC Scam: “চাকরির ফর্ম ফিলআপই করিনি”, পিএসসি-র ওয়েবসাইটে নাম দেখে হতবাক যুবক

    PSC Scam: “চাকরির ফর্ম ফিলআপই করিনি”, পিএসসি-র ওয়েবসাইটে নাম দেখে হতবাক যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরীক্ষা দেওয়া তো দূরের কথা, ফর্ম ফিলআপই করেননি, তা সত্ত্বেও নাম উঠে গিয়েছে পিএসসি (PSC Scam) ওয়েবসাইটে। তা দেখেই চোখ কপালে উঠেছে মালদার চাকরি প্রার্থী গোলাম সারওয়ার আলম সিদ্দিকি। নিজেই থানায় ছুটলেন। নিয়োগ দুর্নীতির বড় চক্র সামনে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়়িয়ে পড়েছে।

    পিএসসি-র টাকরি জন্য ৭ লক্ষ টাকা দাবি (PSC Scam)

    গত কয়েক বছরে রাজ্যে নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে প্রচুর ঘটনা সামনে এসেছে। এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীরা গ্রেফতারও হয়েছেন। পিএসসি (PSC Scam) ফুড এসআই পদের দুর্নীতি নিয়ে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে। এই আবহের মধ্যে এই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সামনে এল। গোলাম সারওয়ার আলম সিদ্দিকি নামে ওই চাকরি প্রার্থী বলেন, পরিমল কুণ্ডু নামে নদিয়ার এক যুবকের সঙ্গে আমার আলাপ হয়েছিল, যিনি ফুড এসআই পদে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার কথা বলেছিলেন। তার জন্য আমার কাছে ৭ লক্ষ টাকা চাওয়া হয়েছিল। টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। নদিয়ার ওই যুবক চাকরি করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন। আমি তাঁর কথা বিশ্বাস করিনি। তাই, আগে ওয়েবসাইটে নাম তুলে দেওয়ার কথা বলেছিলাম, তারপর টাকা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলাম। এরপর পিএসসি-র ওয়েবসাইটে নিজের নাম কোয়ালিফাইং লিস্টে দেখে আমি হতবাক হয়ে যায়।  

    আরও পড়ুন: মুর্শিদাবাদে স্কুল চলাকালীন পড়ুয়ার ব্যাগে মিলল আগ্নেয়াস্ত্র, আতঙ্ক

    পিএসসি-র ফর্ম ফিল আপই করিনি, পরীক্ষাও দিইনি

    গোলাম সারওয়ার আলম সিদ্দিকি আরও বলেন, নদিয়ার ওই যুবকের ক্ষমতা দেখার জন্য আগে লিস্টে নাম তোলার কথা বলেছিলাম। গত ১৪ তারিখে দেখি নাম তুলে দিয়েছে ওয়েবসাইটে। আমার নিজের নাম দেখে আমি অবাক হয়ে যাই। আমি জীবনে কোনও দিন পিএসসি-র ফর্ম ফিল আপই করিনি, পরীক্ষাও দিইনি। তিনি জানান, ওই ঘটনার পর নদিয়ার ওই ব্যক্তি বলেছিলেন, অর্ধেক টাকা দিয়ে দিতে। সাতদিনের মধ্যে নিয়োগপত্র পাঠানোর প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন। আরও বলেছিলেন, চাকরি পাওয়ার পর দিতে হবে ৫০ শতাংশ টাকা। কিন্তু, এভাবে পরীক্ষা না দিয়ে চাকরি কারও হয়। এই ঘটনার তদন্ত দাবি করছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় পার্থর আরও বেনামি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত ইডির

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় পার্থর আরও বেনামি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে গিয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী  পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। জেলবন্দি পার্থর আরও  বেনামি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। কলকাতার পাটুলি-সহ বেশ কয়েকটি জায়গা থেকে তাঁর জমি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

    কোন কোন জায়গায় বেনামি সম্পত্তি

    ইডি সূত্রে খবর, কলকাতার পাটুলিতে মোট ১৮ কাঠার ৩টি জমি, হাওড়ার বাগনানে ২ বিঘা জমি এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিষ্ণুপুর ও বীরভূমের বোলপুরে বেশ কিছু জমি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, যে সম্পত্তি তারা বাজেয়াপ্ত করেছে, তা সরাসরি পার্থের নামে নয়। তবে এগুলি পার্থের বলেই তদন্তে জানতে পেরেছেন কেন্দ্রীয় আধিকারিকেরা। এর মধ্যে শুধুমাত্র বোলপুরেই অন্তত পাঁচটি সম্পত্তির খোঁজ পাওয়া গিয়েছিল। যার বাজারমূল্য কয়েক কোটি টাকা। প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতিতে অন্যতম অভিযুক্ত তাপস মণ্ডলেরও উত্তর ২৪ পরগনার খড়দায় আড়াই কোটি টাকা মূল্যের জমি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে সন্ত্রাস দমনে পূর্ণশক্তি প্রয়োগের নির্দেশ মোদির, বাস হামলায় আটক ৫০

    মিলেছে নগদ টাকার সন্ধানও

    জমি ছাড়াও একাধিক সংস্থার কাছ থেকে নগদ টাকা উদ্ধার করেছে ইডি। যা পার্থের (Partha Chatterjee) বলে মনে করা হচ্ছে। নিয়োগ ‘দুর্নীতি’র (Recruitment Scam) সঙ্গে এই জমি, সম্পত্তি এবং টাকার যোগ আছে বলেই ধারণা ইডির। এর আগে নিয়োগ দুর্নীতি মামলার চার্জশিটে একাধিক সংস্থার নাম উল্লেখ করেছে ইডি। কেন্দ্রীয় এজেন্সি সূত্রে খবর, নতুন আরও ৪টি সংস্থার হদিশ মিলেছে। ইডির দাবি, এই সংস্থাগুলির মাধ্যমে কালো টাকা সাদা করা হতো। নিয়োগ মামলার তদন্তে নেমে ২০২২ সালে পার্থকে গ্রেফতার করেছিল ইডি। সেই থেকে তিনি বন্দি। সে সময়ে পার্থের ‘বান্ধবী’ হিসাবে পরিচিত অর্পিতার ডায়মন্ড সিটির ফ্ল্যাট থেকে ২২ কোটির বেশি এবং বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাট থেকে ২৭ কোটির বেশি টাকা উদ্ধার হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Leaps And Bounds Case: “‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র সোর্স অফ মানি কি?” প্রশ্ন আদালতের

    Leaps And Bounds Case: “‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র সোর্স অফ মানি কি?” প্রশ্ন আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কিছু আধিকারিকের মধ্যে তদন্তে গাফিলতির প্রবণতা দেখা দিয়েছে।” বুধবার প্রাথমিক নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ইডির আধিকারিকদের উদ্দেশে (Leaps And Bounds Case) একথা বলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা। প্রাথমিক নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ইডির আধিকারিকদের একাংশের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিচারপতি সিনহা।

    কী বললেন বিচারপতি? (Leaps And Bounds Case)

    তিনি বলেন, “আপনাদের কিছু আধিকারিককে সতর্ক হতে বলুন। আদালতের কাছেও বিভিন্ন তথ্য আসছে। বিশ্বাসযোগ্য সূত্র থেকেই সেই তথ্যগুলি আসছে। কিছু আধিকারিকের মধ্যে তদন্তে গাফিলতির প্রবণতা দেখা দিয়েছে। কী তদন্ত করা হবে, কী তদন্ত করা হবে না, তা নিয়ে বাছবিচার করা হচ্ছে।” তিনি বলেন, “আদালতের নজরদারিতে তদন্ত চলছে। তাই আমার কাছেও কিন্তু খবর আসছে। চূড়ান্তভাবে সতর্ক থাকতে (Leaps And Bounds Case) বলুন আপনার অফিসারদের।”

    ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’

    এই প্রসঙ্গেই উঠে আসে ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র প্রসঙ্গ। বিচারপতি সিনহা বলেন, “লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের কী সম্পত্তি পাওয়া গিয়েছে সেটা আপনারা জানেন, কোর্টও জানে। সোর্স অফ মানি কী? কোথা থেকে আসছে সেই টাকা, সেটা জানা দরকার। যা তথ্য আপনাদের রিপোর্ট থেকে দেখেছি, সেখানে কোম্পানি কোনও অর্থ জেনারেট করেনি। অন্য কোনও জায়গা থেকে এসেছে সেই টাকা।” এদিন ইডির তরফে আদালতে জানানো হয়, এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ১৪৮ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে। সিবিআই বাজেয়াপ্ত করেছে ১৩ কোটি টাকার সম্পত্তি। লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস সংস্থার মোট সাড়ে ৭ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলেও দাবি করা হয় ইডির তরফে।

    আর পড়ুন: দাউ দাউ করে জ্বলছে আগুন, কুয়েতের বহুতলে জীবন্ত দগ্ধ ৪০ ভারতীয়

    প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মুখবন্ধ খামে রিপোর্ট পেশ করে সিবিআই এবং ইডি। এই মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত ‘কালীঘাটের কাকু’ ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠস্বরের নমুনা পরীক্ষা করার পর কেন তদন্ত এগোচ্ছে না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে আদালত। এই মামলায় গত সেপ্টেম্বর মাসে রাজ্যকে একটি রিপোর্ট জমা দিতে বলেছিল আদালত। রাজ্য এখনও সেই রিপোর্ট জমা না দেওয়ায়ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিচারপতি সিনহা। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ৩০ জুলাই (Leaps And Bounds Case)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • SSC Recruitment Scam: সিবিআইয়ের হাতে এসএসসি-র ইমেল! অযোগ্যদের হবে পর্দাফাঁস?

    SSC Recruitment Scam: সিবিআইয়ের হাতে এসএসসি-র ইমেল! অযোগ্যদের হবে পর্দাফাঁস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি-র (SSC) সার্ভার থেকে অযোগ্যদের তালিকা পেল সিবিআই। নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত নেমে সিবিআই (CBI) এবার পেল চাকরি জালিয়াতির ইমেল। কাদের নম্বর বাড়ানো হবে সেই তালিকায় নাইসাকে ইমেল করেছিল এসএসসি। এসএসসির তরফে তিনজনকে ইমেল করা হয়েছিল। ইমেল করা হয় নাইসা কর্তা নীলাদ্রি দাস, পংকজ বনসল ও মোজাম্মেল হোসেনকে। এই ইমেলের সাহায্যেই নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Recruitment Scam) পর্দা ফাঁস করতে চায় সিবিআই।

    অযোগ্যদের তালিকা নাইসাকে ইমেল করেছিল এসএসসি

    সূত্রের খবর অযোগ্যদের তালিকা নাইসাকে ইমেল করেছিল এসএসসি। সেই ইমেলের কপি পেয়েছে সিবিআই। জানা যাচ্ছে ওই মেলে একাধিক নামের উল্লেখ ছিল। অযোগ্যদের তালিকা সম্পূর্ণ নাকি অসম্পূর্ণ, তা এখনো সিবিআইয়ের তরফে খোলসা করে জানানো হয়নি। জানা গিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই এসএসসি-র সার্ভার থেকে সেই ইমেইল খুঁজে পেয়েছে। এসএসসি তরফে তিনজনকে ইমেল করা হয়েছিল। অযোগ্যদের তালিকা দিয়ে তাঁদের নম্বর বাড়ানর জন্য এসএসসি-র তরফে একাধিক ইমেল করা হয়েছিল। এই ইমেল কাণ্ডের তদন্তে সিবিআইয়ের নজরে এবার মোজাম্মেল হোসেন। তদন্তকারীদের অনুমান এসএসসির সার্ভারে এমন আরও ইমেল থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ২০১৬ প্যানেলের শিক্ষক ও স্কুল কর্মীদের নিজাম প্যালেসে তলব সিবিআইয়ের 

    ইতিমধ্যেই ২০১৬ প্যানেলের বহু শিক্ষক ও স্কুল কর্মীদের নথি সহ সিবিআই নিজাম প্যালেসে (Nijam Palace) তলব করেছে। জেলা স্কুল পরিদর্শকের দফতরের মাধ্যমে শিক্ষকদের তলব করার নোটিশ পাঠানো হয়েছে। যাদের তলব করা হয়েছে তাঁদের জিজ্ঞসাবাদ করলে বেরিয়ে আসবে অনেক রহস্য। যোগ্য অযোগ্য বাছাই এবং ইমেলের বিষয়বস্তু খতিয়ে দেখে তদন্ত আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চায় তদন্তকারীরা। অযোগ্যদের তালিকার উপর ভিত্তি করে সিবিআই যদি প্রমাণ করতে পারে টাকার বিনিময়ে এই ব্যক্তিরা চাকরি পেয়েছেন, তাহলে বেঁচে যেতে পারেন যোগ্য প্রার্থীরা। ফলে তদন্ত যে পর্যায়ে পৌঁছেছে তাতে অযোগ্যদের তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    সুপ্রিম কোর্টে চাকরিহারাদের সাময়িক স্বস্তি

    হাইকোর্টের রায়ে চাকরি গিয়েছিল প্রায় ২৬ হাজারের। সেই জল গড়ায় দেশের সর্বোচ্চ আদালতে। সুপ্রিম কোর্ট চাকরিহারাদের দিয়েছে সাময়িক স্বস্তি। তবে যোগ্য অযোগ্য বাছাই এখনও সম্পূর্ণ করা যায়নি সুপ্রিম কোর্টে।

    আরও পড়ুন: বসিরহাট এবং দক্ষিণ কলকাতায় তৃণমূল প্রার্থীদের মনোনয়ন বাতিলের দাবি বিজেপির

    অভিযোগ লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে চাকরি পেয়েছে অযোগ্য প্রার্থীরা। যার জেরে উত্তপ্ত হয়েছে রাজ্য রাজনীতি। বিরোধীদের প্রধান ইস্যু সন্দেশখালির পাশাপাশি নিয়োগ দুর্নীতি (SSC Recruitment Scam)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে শুরু চাকরিহারাদের তথ্য সংগ্রহের কাজ, ‘অযোগ্য’দের সিবিআই তলব

    SSC Scam: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে শুরু চাকরিহারাদের তথ্য সংগ্রহের কাজ, ‘অযোগ্য’দের সিবিআই তলব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) অভিযুক্ত ‘অযোগ্য’ শিক্ষক-শিক্ষিকাদের তলব করতে শুরু করল সিবিআই। ‘কোথাও নাম নেই, কীভাবে চাকরি পেলেন?’, ‘কাকে টাকা দিলেন?’, এরকমই সিবিআইয়ের কড়া প্রশ্নের মুখে পড়তে হতে পারে ঘুরপথে চাকরি পাওয়া ওই ব্যক্তিদের। আদালতের নির্দেশ মেনে প্রার্থীর পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড ও বেতন পাওয়ার নথি যাচাই সহ নিজাম প্যালেসে ‘অযোগ্য’দের তলব করা হয়েছে বলে সিবিআই সূত্রের খবর।  

    সিবিআই তদন্ত চলছে

    শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়ার যাবতীয় তথ্য ও নথি সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে সিবিআই। ‘দুর্নীতি’র (SSC Scam) অভিযোগে ২০১৬ সালের এসএসসি নিয়োগ প্রক্রিয়ার পুরো প্যানেলটিই বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। এক ধাক্কায় চাকরি যায় ২৫,৭৫৩ জন শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীর। বিচারপতি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তবে এই পরীক্ষায় অযোগ্য চাকরি প্রাপকদের খুঁজে বার করার কথাও বলেছে শীর্ষ আদালত। তাই এই ঘটনায় সিবিআই তদন্ত চালিয়ে যেতে পারে বলে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের নির্দেশেই এবার তদন্ত শুরু করল সিবিআই।

    আরও পড়ুন: নির্বাচনী বিধিভঙ্গ! প্রধানমন্ত্রী মোদির বিরুদ্ধে মামলা খারিজ দিল্লি হাইকোর্টে

    উঠতে পারে কোনও নাম

    সূত্রের খবর, ওএমআর যাচাইকারী সংস্থা নাইসা থেকে সিবিআই যে হার্ড ডিস্ক উদ্ধার করেছে, সেখানেই রয়েছে কারা সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি পেয়েছেন, কাদের ওএমআরে ম্যানুপুলেশন হয়েছে তার সম্পূর্ণ তালিকা রয়েছে এসএসসিও (SSC Scam) অনেককে চিহ্নিত করেছে। অনেকের চাকরি বাতিল হয়েছে। তবে অনেকে চাকরিও করছেন। এই অযোগ্যদেরই এবার তলব করেছে নিজাম প্য়ালেস। তালিকা ধরে ধরে প্রায় ৪৩২৭ জন ‘অযোগ্য’কে তলব করা শুরু করেছে সিবিআই। অযোগ্যদের মোট ৬টি তালিকা সিবিআইয়ের হাতে। প্রত্যেক তালিকা থেকেই বেশ কয়েকজনকে তলব করা হয়েছে বলে খবর। এদেরকে জেরা করে কোনও বড় নামও মিলতে পারে বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Malda: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে নাম জড়ালো তৃণমূল নেতার, শোরগোল

    Malda: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে নাম জড়ালো তৃণমূল নেতার, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় নাম জড়ালো তৃণমূল নেতা তথা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মোজাম্মেল হোসেনের। টাকার বিনিময়ে প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে বিষয়টি। আদালতের নির্দেশ অমান্য করে টাকা ফিরিয়ে না দিতে চাওয়ার অভিযোগ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির বিরুদ্ধে। ঘটনায় রীতিমত শোরগোল পড়েছে মালদার (Malda) গাজোল ব্লকে।

    ঠিক কী অভিযোগ?(Malda)

    অভিযোগকারীর নাম সুকুমার বালো। তাঁর বাড়ি গাজলের (Malda) শংকরপুর এলাকায়। তিনি বলেন, আমার স্ত্রীকে ২০১৬ সালে প্রাথমিক স্কুলে চাকরি দেওয়ার নাম করে গাজলের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মোজাম্মেল হোসেন আমার কাছ থেকে ১২ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা নেয়। প্রাথমিক চাকরি পদে নিয়োগের নিয়োগ পত্র দেওয়া হয় আমাকে। সেই নিয়োগপত্র নিয়ে গাজোলের একটি প্রাইমারি স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন আমার স্ত্রী। তারপর দুই সপ্তাহ পর এসআই অফিস থেকে নিয়োগ পত্রটি দেখতে চাওয়া হয় এবং সেখানেই এসআই অফিস জানিয়ে দেন নিয়োগপত্রটি নকল। তাই, সেটি বাতিল করা হয়েছে। তারপর টাকা ফেরতের জন্য গাজোল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মোজাম্মেল হোসেনের কাছে আমরা যাই। প্রথমে, টাকা দিতে অস্বীকার করলেও পরবর্তীতে তিনি একটি চেক দেন। কিন্তু, সেই চেক ব্যাংকে জমা দিলে সেই চেক বাউন্স হয়। আমরা সেই বিষয়ে তাকে জানিয়েছি। কিন্তু, তিনি আমাদের টাকা দেননি। অবশেষে মালদা জেলা আদালতে আমরা আদালত মামলা করি। মালদা জেলা আদালত আমাদের পক্ষে রায় দেয়। অভিযুক্ত মোজাম্মেল হোসেনকে টাকা ফেরতের জন্য জেলা আদালত নির্দেশ দেন। তারপরেও আদালতের নির্দেশকে না মেনে টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে না। সেক্ষেত্রে আমরা আবারও জেলা আদালতের দ্বারস্থ হই। পাশাপাশি টাকা চাইতে গেলে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের নাকি বাড়ি-গাড়ি নেই! সোনা-ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স কত জানেন?

    অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা কী সাফাই দিলেন?

    যদিও অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন গাজল (Malda) পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মোজাম্মেল হোসেন। তিনি বলেন, সুকুমার বালো বলে আমি কাউকে চিনি না। এটা বিরোধীদের ষড়যন্ত্র। আমার নাম কে বদনাম করার জন্য এসব করা হচ্ছে। আইন সবার জন্য। যিনি অভিযোগ করেছেন সে ক্ষেত্রে তিনি যদি আমার বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হন তাহলে আমিও তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে দ্বারস্থ হব।

    বিজেপি বিধায়ক কী বললেন?

    গাজোল বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক চিন্ময়ী দেব বর্মন বলেন, আদালতের নির্দেশের পরও তৃণমূল নেতা টাকা ফেরত দিচ্ছে না। ফলে, অবিলম্বে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Supreme court: টেটের শূন্যপদ নিয়ে বড় নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের, কী বলল শীর্ষ আদালত?

    Supreme court: টেটের শূন্যপদ নিয়ে বড় নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের, কী বলল শীর্ষ আদালত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এবার বড় নির্দেশ দিল দেশের শীর্ষ আদালত। প্যানেলের মেয়াদ শেষে কোনও নিয়োগ নয়, নির্দেশে সাফ জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। অর্থাৎ ২০২০ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় রয়ে যাওয়া শূন্যপদে নতুন করে কোনও নিয়োগ নয়, এমনটাই নির্দেশ বিচারপতি হৃষীকেশ রায়ের বেঞ্চের।

    ঠিক কী ঘটেছে? (Supreme court) 

    ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে দুটি নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। এর মধ্যে একটি ২০১৬ সালে এবং অপরটি ২০২০ সালে। ২০২০ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়ার সময় প্রাথমিক শিক্ষা পর্যদের তরফে ১৬ হাজার ৫০০ শূন্যপদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। কিন্তু, বিভিন্ন কারণের জন্য ৩৯২৯ টি পদ শূন্যই থেকে গিয়েছিল। এই প্রায় ৪ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের (Primary Recruitment) ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার কাদের রয়েছে? এই সংক্রান্ত একটি মামলা দায়ের হয়েছিল। যে সমস্ত চাকরিপ্রার্থীরা ২০১৪ সালে টেট পাশ করে তাঁদের দাবি ছিল বাকি পদগুলিতে রয়েছে তাঁদের অগ্রাধিকার। উল্লেখ্য, এর আগে কলকাতা হাইকোর্টে এই শূন্যপদগুলিতে নিয়োগ সংক্রান্ত মামলা গিয়েছিল তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে। তিনি সেই সময় মেধার উপর ভিত্তি করে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু, সুপ্রিম কোর্ট (Supreme court) সেই নির্দেশকে মান্যতা দিল না। 

    শূন্যপদগুলিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে আদালতের নির্দেশ 

    বৃহস্পতিবার মামলাটি আদালতে (Supreme court) উঠতে সেখানেই এই দাবি খারিজ করে দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। এই শূন্যপদগুলিতে নিয়োগের (Primary Recruitment) ক্ষেত্রে যে পদগুলি বাকি রয়েছে সেগুলি আগামী নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হবে বলে জানানো হয়েছে সর্বোচ্চ আদালতের (Supreme court) তরফে। অর্থাৎ ২০২২ সালের যে নিয়োগ প্রক্রিয়া ছিল তার সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। সেই মতোই করা হবে নিয়োগ।

    আরও পড়ুন: ভারতে হিন্দু জনসংখ্যার হার কমেছে ৮ শতাংশ, তরতরিয়ে বেড়েছে সংখ্যালঘুরা

    অন্যদিকে আবার এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলার জলও গড়িয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। এই মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ ২০১৬ সালের পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়াটিই বাতিল করে দেয়। আর এই নির্দেশে শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মী মিলিয়ে মোট ২৫ হাজার ৭৫৩ জনের চাকরি যায়। আর অযোগ্য চাকরি প্রাপকদের সুদ সমেত টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। যদিও সেই মামলায় আপাতত স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC: মোদির নির্দেশের পরই বড় সিদ্ধান্ত, যোগ্য শিক্ষকদের জন্য চালু বিশেষ পোর্টাল

    SSC: মোদির নির্দেশের পরই বড় সিদ্ধান্ত, যোগ্য শিক্ষকদের জন্য চালু বিশেষ পোর্টাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের ভোট প্রচারে এসে যোগ্য অথচ বাতিল হওয়া শিক্ষকদের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর নির্দেশ অনুসারে এই রাজ্যে তৈরি হয়েছে বিজেপির লিগ্যাল সেল। এবার এই লিগ্যাল সেল, যোগ্য অথচ এসএসসিতে (SSC) চাকরি হারাদের অভিযোগ গ্রহণের জন্য চালু করা হল বিশেষ পোর্টাল। গতকাল বুধবার পূর্ব বর্ধমান থেকে জেলা বিজেপির কার্যালয় থেকে এই পোর্টাল উদ্বোধন করেছেন বিজেপি নেতা তথা রাজ্যসভার সাংসদ শমিক ভট্টাচার্য।

    বিজেপির বক্তব্য (SSC)

    কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশেন বেঞ্চ থেকে সুপ্রিম কোর্টে এসএসসি (SSC) মামলা গেলে ২৬ হাজার শিক্ষক বাতিলের রায়ের উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেন প্রধান বিচারপতি। আদলাত জানিয়েছে, এখনই কাউকে টাকা ফেরত দিতে হবে না। তবে মুচলেকা দিতে হবে যে নিয়োগ বেআইনি প্রমাণিত হলে অযোগ্যদের টাকা ফেরত দিতে হবে। কিন্তু আগেই বিজেপির পক্ষ থেকে যোগ্যদের আইনি সাহায্যের কথা বলা হয়েছিল। এবার এই পোর্টাল চালু করা হল। এই পোর্টাল চালু করে শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “যাঁরা সত্যিকারের মেধাবী আমরা তাঁদের পাশে আছি, আমরা তাঁদের সাহায্য করব। দলের তরফ থেকে আমরা সকলকে সাহায্য করব। এই নিয়ে পোর্টালের পাশাপাশি একটা হেল্পলাইনের নম্বর ঠিক করেছি আমরা। হেল্পলাইনের নম্বর হল  ৯১৫০০৫৬৬১৮। ওয়েব সাইড হল ডাব্লিউডাব্লিউডাব্লিউ ডট বিজেপি লিগাল সাপোর্ট ডট ওআরজি।”

    মোদির নির্দেশ

    রাজের নির্বাচনী প্রচারে এসে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলে ছিলেন, “এসএসসি (SSC) শিক্ষক নিয়োগে অনেক যোগ্য ব্যক্তিরা দারুণ অসুবিধায় পড়েছেন। বাংলার বিজেপির সভাপতিকে বলেছি, একটি লিগ্যাল সেল ও একটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে। যোগ্য শিক্ষকদের জন্য সব রকম আইনি সহায়তা করবে বিজেপি। আর এটাই মোদির গ্যারান্টি।” 

    আরও পড়ুনঃদিলীপ ঘোষের পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে তুমুল বচসা, বর্ধমানে উত্তেজনা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: এসএসসি-র প্রাক্তন কর্তাদের বিচার শুরুর অনুমতি কে দেবেন? মুখ্যসচিবকে জানাতে বলল হাইকোর্ট

    SSC Scam: এসএসসি-র প্রাক্তন কর্তাদের বিচার শুরুর অনুমতি কে দেবেন? মুখ্যসচিবকে জানাতে বলল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবারও  আদালতে সুরাহা হল না, নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত এসএসসি কর্তাদের (SSC Scam) বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমতি কে দেবেন তা নিয়ে। বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী এ বিষয়ে মুখ্য সচিব বিপি গোপালিকের মত জানতে চেয়েছেন। এ ব্যাপারে আইন কী বলছে! তা রাজ্যকে আদালতে জানাতে হবে বলেও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

    নিয়োগ কর্তা কে?

    প্রসঙ্গত নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত সুবীরেশ ভট্টাচার্য, শান্তি প্রসাদ সিনহা, সৌমিত্র সরকার, অশোক সাহার মতো এসএসসির (SSC Scam) প্রাক্তন চেয়ারম্যান এবং সেক্রেটারিদের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমোদন কে দেবেন তা নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে ধোঁয়াশা চলছে। আদালতের নির্দেশের পরেও নানা কারণ দেখিয়ে এদের বিরুদ্ধে বিচার প্রক্রিয়া শুরু করা নিয়ে কোনও সিদ্ধান্তই জানাননি মুখ্যসচিব বিপি গোপালিকা। একাধিকবার কলকাতা হাইকোর্ট এ নিয়ে রাজ্যকে ভর্ৎসনা করে। কিন্তু গত শুনানিতে অভিযুক্তদের এক আইনজীবী বলেন, ‘‘শান্তি প্রসাদ সহ বেশ কয়েকজনের নিয়োগ কর্তা রাজ্যপাল নিজে। এরফলে বিচার প্রক্রিয়া শুরুর অনুমতি দেওয়ার এক্তিয়ার মুখ্য সচিবের নেই।’’

    কী বলছেন সিবিআইয়ের আইনজীবী?

    এদিন মামলার শুনানিতে সিবিআইয়ের (SSC Scam) আইনজীবী ধীরাজ ত্রীবেদী দাবি করেন, ‘‘আইন অনুসারে সরকারি আধিকারিকদের বিরুদ্ধে বিচারপ্রক্রিয়া শুরুর আবেদন মুখ্যসচিবের কাছেই পাঠাতে হবে। তিনি রাজ্যপালের কাছে সেই আবেদন পাঠাবেন।’’

    কী বললেন বিচারপতি?

    এর পর রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্তকে আদালত বলে, ‘‘মুখ্যসচিব রাজ্যপালকে সুপারিশ করতে পারেন কি না তা তাঁকে জানাতে হবে। এক্ষেত্রে আইন ঠিক কী বলছে তা আদালতকে (SSC Scam) জানাতে হবে রাজ্যকে।’’ বিচারপতি বলেন, ‘‘এমনও হতে পারে, পদাধিকারবলে রাজ্যপাল এদের নিয়োগকর্তা হলেও বিচারপ্রক্রিয়া শুরুর বিষয়টি মুখ্যসচিবের হাতে ন্যস্ত থাকতে পারে। মামলার পরবর্তী শুনানি ১১ জুন। ওই দিন মুখ্যসচিবকে আদালতে তাঁর জবাব জানাতে হবে।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share