Tag: rjd

rjd

  • Lalu Prasad Yadav: সিঁড়ি থেকে পড়ে গেলেন লালু প্রসাদ যাদব, তারপর কী হল?

    Lalu Prasad Yadav: সিঁড়ি থেকে পড়ে গেলেন লালু প্রসাদ যাদব, তারপর কী হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিঁড়ি থেকে পড়ে গুরুতর আহত আরজেডি (RJD) প্রধান লালু প্রসাদ যাদব (Lalu Prasad Yadav)। কাঁধে ও হাতে গুরুতর আঘাত (Injured) পেয়েছেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গেই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। সেখানে এমআরআই হয় ওই বর্ষীয়ান নেতার। 

    আরও পড়ুন: নতুন দুর্নীতি মামলায় লালু প্রসাদের বাড়িতে অভিযান সিবিআই-এর  

    সূত্রের খবর, লালুপ্রসাদ যাদবের কাঁধের হাড়ে হেয়ারলাইন ফ্র্যাকচার হয়েছে। তাঁকে দুমাসের বেড রেস্টে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। লালুপ্রসাদ যাদব বর্তমানে বিহারের পটনায় রাবড়ি দেবীর সরকারি বাসভবন ১০ সার্কুলার রোডে থাকেন। সেখানেই ভারসাম্য হারিয়ে সিঁড়ি থেকে পড়ে যান তিনি। কাঁধে ও হাতে গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। তাড়াহুড়ো করে পাটনার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাঁর এমআরআই করানো হয়। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন লালু প্রসাদ যাদবের ডান কাঁধের হাড় সামান্য ভেঙেছে। কোমরেও চোট লেগেছে।  

    [tw]


    [/tw]

    আরজেডি নেতৃত্ব জানিয়েছে, দলের সুপ্রিমো এখন ভালো আছেন। সূত্রের খবর, রবিবার সন্ধ্যা বেলাতেই লালু প্রসাদ যাদব বাংলোয় ফিরে আসেন। বাড়িতে এসে তিনি আপাতত বিশ্রাম নিচ্ছেন। ৭৫ বছর বয়সী লালু প্রসাদের চোট লাগার খবরে কিছুটা হলেও চিন্তিত দলের কর্মীরা। আরজেডি চিফের স্বাস্থ্যের বিষয়ে প্রতিনিয়ত খোঁজ নিচ্ছেন তাঁরা। 

    আরও পড়ুন: জামুইয়ে মিলল দেশের সর্ববৃহৎ সোনার খনির হদিশ, খোঁজ দিয়েছে পিঁপড়ের দল?

    ডায়াবেটিস, রক্তচাপ, হৃদরোগ, কিডনির রোগ, কিডনিতে পাথর, স্ট্রেস, থ্যালাসেমিয়া, প্রোস্টেট বৃদ্ধি, ইউরিক অ্যাসিড বৃদ্ধি, মস্তিষ্ক সংক্রান্ত রোগ, দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ডান কাঁধের হাড়ে সমস্যার মতো একাধিক রোগ রয়েছে এই প্রবীণ নেতার। তার ওপর এই আচমকা আঘাত চিন্তা বাড়িয়েছে পরিবারের।  

      

  • Rahul Gandhi Remarks: চিন্তন শিবিরে ‘বেফাঁস’ মন্তব্য রাহুলের, ক্ষুব্ধ আঞ্চলিক দলের নেতারা, ড্যামেজ কন্ট্রোলে কংগ্রেস

    Rahul Gandhi Remarks: চিন্তন শিবিরে ‘বেফাঁস’ মন্তব্য রাহুলের, ক্ষুব্ধ আঞ্চলিক দলের নেতারা, ড্যামেজ কন্ট্রোলে কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধীদের কোনও আদর্শ নেই। উদয়পুরের চিন্তন শিবিরে(chintan shivir) এহেন মন্তব্য করে বিভিন্ন আঞ্চলিক দলের(Opposition parties) বিরাগভাজন হলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী(Rahul gandhi)। কংগ্রেসকে তাঁদের নয়, বরং আঞ্চলিক দলগুলিকে(regional parties) প্রয়োজন কংগ্রেসেরই, সাফ জানিয়ে দিলেন আঞ্চলিক দলগুলির নেতারা। রাহুলকে চালকের আসনে বসিয়ে বিজেপি-বিরোধী জোট গঠনের চেষ্টা হচ্ছিল। রাহুলের মন্তব্যে তা ধাক্কা খেল বলেই ধারণা রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের। এদিকে, আঞ্চলিক দলগুলির ‘ক্ষোভ’ সামাল দিতে তড়িঘড়ি ড্যামেজ কন্ট্রোলে নামল কংগ্রেস।

    রাজস্থানের উদয়পুরে তিনদিন ব্যাপী চিন্তন শিবির হয়ে গেল কংগ্রেসের। ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনের রণকৌশল তৈরি করতেই বসেছিল শিবির। এই শিবিরে বক্তৃতা দিতে গিয়ে রাহুল বলেন, বিজেপি শুরু কংগ্রেসকে নিয়েই কথা বলবে, কোনও আঞ্চলিক দল নয়, কংগ্রেস নেতা, কংগ্রেস কর্মীদের কথাই ঘুরেফিরে উঠে আসবে তাদের মুখে। কারণ স্ব স্ব ক্ষেত্রে শক্তিশালী হলেও, আদর্শ না থাকায় আঞ্চলিক দলগুলির যে তাদের হারানোর ক্ষমতা নেই, সে কথা জানে বিজেপি। যদিও এই শিবিরেই সমমনস্ক আঞ্চলিক দলগুলির সঙ্গে জোট বেঁধে লড়ার পক্ষে মত প্রকাশ করেন খোদ সোনিয়া গান্ধি। 

    রাহুলের এহেন মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া আসতে শুরু করেছে বিভিন্ন আঞ্চলিক দলের নেতৃত্বের কাছ থেকে। ঝাড়খণ্ডে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার সঙ্গে জোট রয়েছে কংগ্রেসে। যৌথভাবে চলছে সরকারও। ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চার নেতা সুপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ঝাড়খণ্ড ও বিহারে যথাক্রমে ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা ও রাষ্ট্রীয় জনতা দলের হাত ধরে টিকে রয়েছে কংগ্রেস। আমাদের নীতি না থাকলে বিজেপির মতো পার্টির বিরুদ্ধে মানুষ আঞ্চলিক দলকে বেছে নিচ্ছে কেন?

    বিহারে রাষ্ট্রীয় জনতা দলের সঙ্গে সমঝোতা রয়েছে কংগ্রেসের। ২০২০ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বিহারে রাষ্ট্রীয় জনতা দলের সঙ্গে জোট বেঁধেই লড়াই করেছিল রাহুল গান্ধির দল। বিহারের ওই দলের তরফে রাহুলকে সেকথা স্মরণও করিয়ে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি এও মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে, ১৯৯৯ সালে নেতৃত্বের প্রশ্নে নিজের দলের নেতাদের পাশে না পেলেও, লালুপ্রসাদ যাদবকে পাশে পেয়েছিলেন সোনিয়া। রাহুলের মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে আম-আদমি পার্টি, টিআরএস এবং ওয়াইএসআর কংগ্রেস।

    আরও পড়ুন : “আপনি কি ‘ভোট সময়ের হিন্দু’?” রাহুলকে প্রশ্ন বিজেপির

    বিভিন্ন আঞ্চলিক দলের কড়া প্রতিক্রিয়া দৃশ্যতই জেরবার কংগ্রেস নেতৃত্ব। তড়িঘড়ি  ড্যামেজ কন্ট্রোলে নামানো হয় শশী তারুরকে(Shashi Tharoor)। তারুর বলেন, রাহুল বলতে চেয়েছেন যে, জাতীয় রাজনীতিতে আমাদের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য রয়েছে। আমাদের ভাবনা গোটা দেশকে নিয়ে। আঞ্চলিক দলগুলিকে নির্দিষ্ট অঞ্চলে নিজেদের স্বার্থ বুঝে চলতে হয়। তিনি বলেন, আমার তো মনে হয়, তৃণমূল, রাষ্ট্রীয় জনতা দল, সমাজবাদী পার্টি এমনকি ডিএমকের সঙ্গেও কংগ্রেসের আদর্শের মিল রয়েছে।

    তারুরের কথায় রাজনীতির চিঁড়ে ভেজে কিনা, তাই দেখার!

     

     

     

     

     

LinkedIn
Share